Hindu Family’s Food Stall: স্বাদে-গন্ধে লা জবাব! হিন্দু তরুণীর হাতের জাদুতে মজেছে করাচি

Kavita Didi in Karachi: পাও ভাজি, বড়া পাও, করাচিতে  ভারতীয় খাবারের পসরা নিয়ে কবিতা
parliament_-_2024-05-15T205351731
parliament_-_2024-05-15T205351731

মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সীমান্তের ওপারেও জনপ্রিয় পাও ভাজি, বড়া পাও। করাচিতে কবিতা দিদির (Kavita Didi in Karachi) ফুড স্টলের (Hindu Family's Food Stall) সামনে উপচে পড়ছে ভিড়। ‘কবিতা দিদির ভারতীয় খাবার’ পাকিস্তানে বিখ্যাত। ইতিমধ্যেই সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে ভিডিয়ো। করাচির ক্যান্টনমেন্ট রেলস্টেশনে রয়েছে এই ভারতীয় খাবারের দোকান। সেটি চালান কবিতা নামে এক তরুণী এবং তাঁর পরিবার। আমিষ এবং নিরামিষ, দুই রকম খাবারই পাওয়া যায় কবিতার দোকানে। তবে তাঁর হাতে তৈরি পাও ভাজি, বড়া পাও, ডাল সামোসার চাহিদা সব থেকে বেশি।

ভাইরাল ভিডিও

ভারতীয় খাবারের ক্রেজ বিশ্বজুড়ে। পাকিস্তানেও একটি ভারতীয় খাবারের স্টল খুব বিখ্যাত, যেখানে সর্বদাই মানুষের ভিড় লেগে থাকে। পাকিস্তানিরা সেখানকার খাবার দারুণ পছন্দ করেন। এই স্টলের নাম নাম ‘কবিতা দিদি কা ইন্ডিয়ান খানা’। সম্প্রতি, কারামত খান নামে এক পাকিস্তানি ব্লগার কবিতার দোকানের খাবারের ভিডিয়ো তুলে সমাজমাধ্যমে পোস্ট করেছেন। ভিডিওটি  ইতিমধ্যেই ভাইরাল। কারামত নিজেও কবিতার দোকানে বড়া পাও খেয়ে মজেছেন। জানিয়েছেন, এর আগে তিনি কখনও এই খাবার খাননি। তবে এর স্বাদ দারুণ। ভিডিয়োয় কবিতাকে বলতে শোনা গিয়েছে, ‘‘বড়া পাও মুম্বইয়ে বিখ্যাত। এখন করাচির লোকজনও পছন্দ করছেন।’’কবিতা ইতিমধ্যে সমাজমাধ্যমেও বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন। ‘কবিতা দিদি’ নামে পরিচিত তিনি। 

 

 
 
 
 
 
View this post on Instagram
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 

A post shared by Karamat Khan (@karamatkhan_05)

লোককে খাওয়াতে ভাল লাগে

কবিতা জানিয়েছেন, খাবারের প্রতি অনুরক্ত তিনি। যেমন খেতে ভালবাসেন, তেমন খাওয়াতেও ভালবাসেন। সেই কারণেই ভেবেছিলেন, খাবারের দোকান খুললে কেমন হয়! তাঁর ইচ্ছায় সমর্থন জানিয়েছিল পরিবার। দোকানে তাঁর হাতে হাতে সাহায্য করেন মা-সহ পরিবারের অন্য সদস্যেরা। প্রথমে নিজে যে সব পদ খেতে ভালবাসেন, তাই দোকানে রান্না করে খাওয়াতেন। তারপর ধীরে ধীরে নতুন করে খাবারের পসরা সাজান। রমজান মাসে করাচিতে কবিতার দোকানের সামনে ভিড় জমে যায়। বহু মানুষ রোজার উপোস ভাঙেন কবিতার তৈরি পাও ভাজি আর বড়া পাও খেয়ে। ক্রেতাদের সামলাতে হিমশিম খান তরুণী। এমনিতে পাকিস্তানের বাসিন্দারা আমিষ খাবার পছন্দ করেন। তবে কবিতা জানিয়েছেন, তাঁর হাতে তৈরি নিরামিষ পদও ক্রেতারা পছন্দ করেন। বড়া পাও, পাও ভাজির সঙ্গে কবিতার হাতে তৈরি কাবাবও বেশ পছন্দ করেন করাচির পথচলতি মানুষ। কবিতার ভিডিয়ো দেখে সমাজমাধ্যমে বহু মানুষ তাঁর দোকানে খেতে যাওয়ার প্রতি আগ্রহ দেখিয়েছেন।

 

দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

Share:

Facebook
Twitter
WhatsApp
LinkedIn

You may also like

+ There are no comments

Add yours

Recent Articles