Author: জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়

  • State Budget: চলতি মাসের ১৫ তারিখ পেশ হতে পারে রাজ্য বাজেট, জানালেন চন্দ্রিমা

    State Budget: চলতি মাসের ১৫ তারিখ পেশ হতে পারে রাজ্য বাজেট, জানালেন চন্দ্রিমা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি বিধানসভায় পেশ হতে পারে ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের বাজেট (State Budget)। এমনটাই জানালেন রাজ্য সরকারের স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত অর্থ প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য৷ বিধানসভার অধিবেশন শুরু হচ্ছে ৮ ফেব্রুয়ারি। চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য বলেন, “সম্ভবত ১৫ ফেব্রুয়ারি রাজ্য বাজেট পেশ করা হবে।” 

    মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য সংক্ষিপ্ত হতে পারে এবারের বিধানসভার বাজেট অধিবেশন (State Budget)। এমনটাই জানিয়েছে পরিষদীয় দফতর। বিধানসভা অধিবেশনের প্রথম দিন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের বক্তৃতা দিয়ে অধিবেশনের সূচনা হবে। ১৯ তারিখ শোকপ্রস্তাবেব মধ্যে দিয়ে শেষ হয়ে যাবে অধিবেশেনর কাজকর্ম। ১৫ ফেব্রুয়ারি বাজেট পেশ করবেন রাজ্যের অর্থ প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। আগে স্থির হয়েছিল ৮-২৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত হতে পারে বাজেট অধিবেশন।

    আরও পড়ুন: ডিজিটাল প্যান কার্ডই ব্যবসায়ীদের মূল পরিচয়পত্র, বড় ঘোষণা নির্মলার

    মাধ্যমিক শুরুর আগেই শেষ হবে অধিবেশন 

    সম্প্রতি পরিষদীয় দফতর জানিয়েছে, মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য অধিবেশন (State Budget) শেষ হতে পারে সময়ের আগেই। আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে মাধ্যমিক পরীক্ষা। শেষ হবে ৪ মার্চ। সেই সময়ে বিধায়করা নিজেদের এলাকায় মাধ্যমিক পরীক্ষা নিয়ে ব্যস্ত থাকবেন। সেই ভাবনা থেকেই পরিষদীয় দফতর মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরুর আগেই অধিবেশন শেষ করার এই সিদ্ধান্ত।

    যদিও এখন অবধি সমন করে আনুষ্ঠানিক ভাবে অধিবেশন (State Budget) শুরুর নির্দেশ দেননি রাজ্যপাল। তাই বিধানসভা অধিবেশনের কার্যবিবরণীও এখনও নির্ধারণ করা হয়নি। অনুমান করা হচ্ছে, রাজ্যপাল সমন করে অধিবেশন শুরুর নির্দেশ দিলেই সর্বদলীয়ও কার্যবিবরণীর বৈঠক করবেন স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। যদিও কার্যবিবরণীর একটি বৈঠকেই বিধানসভার বাজেট অধিবেশনের সূচি তৈরি করা যায় না। তার জন্য স্পিকার বেশ কয়েকটি বৈঠক করেন। অধিবেশন শুরু হলেই কার্যবিবরণীর বৈঠক করে যাবতীয় কাজকর্ম স্থির করা হবে। চেষ্টা করা হবে ২১-২২ তারিখের মধ্যেই অধিবেশনের যাবতীয় কাজকর্ম শেষ করে দিতে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Union Budget: বাজেটের ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গেই ওপরে উঠল স্টক মার্কেটের সূচক, ১০০০ পয়েন্ট বাড়ল সেনসেক্স

    Union Budget: বাজেটের ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গেই ওপরে উঠল স্টক মার্কেটের সূচক, ১০০০ পয়েন্ট বাড়ল সেনসেক্স

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাধারণ বাজেট পেশের পরেই লাফিয়ে বাড়ল সেনসেক্স পয়েন্ট (Union Budget)। চড়চড়িয়ে ওপরে উঠল শেয়ার মার্কেট। সংসদে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন বাজেট পেশ করার পরেই সেনসেক্স উঠতে শুরু করে দিয়েছে। বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জে ৬০,৫০০ পয়েন্ট ছাড়িয়ে গিয়েছে সেনসেক্স। উত্থান হয়েছে ১.৮৩ শতাংশ। অর্থাৎ আজ সেনসেক্সের বৃদ্ধি ছাড়িয়ে গিয়েছে ১,০০০ পয়েন্ট।   মঙ্গলবার বাজার বন্ধের সময় বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জ বন্ধ হয়েছিল ৫৯,৫৪৯ পয়েন্টে। 

    নিফটি ৫০-র সূচকও প্রায় ২৮০ পয়েন্ট (Union Budget) বেড়ে দাঁড়িয়ে ১৭,৯৪০.১০ পয়েন্ট হয়েছে। আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক, টাটা স্টিল, এলটি, এইচডিএফসি, জেএসডব্লু স্টিল-এর স্টক সবথেকে বেশি লাভ করেছে। যদিও আদানি এন্টারটেইনমেন্ট, এইচডিএফসি লাইফ, এসবিআই লাইফ, আদানি পোর্টস, সান ফার্মার মতো সংস্থাগুলির শেয়ারের দাম পড়েছে।

    এদিন দুপুর একটার আগেই ১৭,৯৪০ পয়েন্ট ছুয়ে ফেলে নিফটি (Union Budget)। গত সপ্তাহে তা ১৭,৬০০-য় নেমে গিয়েছিল। সূচকের অবস্থানেই বোঝা যাচ্ছে, বিনিয়োগকারীদের মনের ভাব। আজ বাজার বন্ধের আগে এই উত্থানে খুশি বিনিয়োগকারীরা।

    আরও পড়ুন: কোথাও আরশোলা, তো কোথাও ঝুল! মিড ডে মিল অব্যবস্থায় ক্ষুব্ধ কেন্দ্রীয় দল

    পড়েছে আদানির শেয়ারের দাম 

    প্রসঙ্গত, গত সপ্তাহে হিনডেনবার্গ রিপোর্টের ভিত্তিতে ধস নামে আদানির (Union Budget) শেয়ারে। মূলত, গৌতম আদানি গ্রুপের স্টকের দামে কারচুপি হয়েছে বলে দাবি করেছে এই শর্ট সেলিং সংস্থা। এর জেরে, ৬০ শতাংশের বেশি পড়ে গিয়েছে আদানি গ্রুপের স্টক। আজও তলানিতে চলে গিয়েছে আদানি গোষ্ঠীর সব স্টক। বাজার ওপরে উঠলেও আদানি, পোর্ট, আদানি গ্রিন, আদানি উইলমারের মতো স্টকগুলির দাম অনেকটাই পড়েছে।

    কিছুক্ষণ আগেই ২০২৩ সালের বাজেট ভাষণ শেষ করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Union Budget)। এবার ৯০ মিনিটেরও কম সময়ে বাজেট ভাষণ শেষ করেছেন তিনি। কিন্তু তাতে এমন কিছু ঘোষণা করলেন, যাতে শেয়ার বাজার চড়তে পারে বলে আগেই ধারণা করেছিল সংশ্লিষ্ট মহল। আর হলও ঠিক তাই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

     

        

  • Recruitment Scam: হাইকোর্টের নির্দেশ মানল কমিশন, প্রকাশ করা হল গ্রুপ ডি-র ৪৪৮৭ প্রার্থীর ওএমআর

    Recruitment Scam: হাইকোর্টের নির্দেশ মানল কমিশন, প্রকাশ করা হল গ্রুপ ডি-র ৪৪৮৭ প্রার্থীর ওএমআর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে মঙ্গলবার গ্রুপ ডি- র ৪৪৮৭ (Recruitment Scam) জন প্রার্থীর ওএমআর শিট প্রকাশ করল স্কুল সার্ভিস কমিশন। আদালত আগেই জানিয়েছিল ৩১ জানুয়ারির মধ্যেই গ্রুপ ডি প্রার্থীদের ওএমআর প্রকাশ করতে হবে। সেই অনুয়ায়ী অবশেষে প্রকাশিত হল এসএসসির গ্রুপ ডি প্রার্থীদের ওএমআর শিট। স্কুল সার্ভিস কমিশনের ওয়েবসাইটে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীদের ওএমআর শিট প্রকাশ করা হয়েছে।

    শিক্ষক নিয়োগের পাশাপাশি অশিক্ষক কর্মী নিয়োগের (Recruitment Scam) ক্ষেত্রেও ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে কমিশনের বিরুদ্ধে। সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই মামলা দায়ের হয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টে। সিবিআই- এর তরফে ওএমআর-এর তথ্য বিকৃত করার অভিযোগ জানানো হয়। তার প্রেক্ষিতে গত ২৪ জানুয়ারি, স্কুল সার্ভিস কমিশনকে ৪৪৮৭ জন গ্রুপ ডি কর্মী এবং ওয়েটিং লিষ্টে থাকা প্রার্থীদের ওএমআর শিট প্রকাশ করার নির্দেশ দেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। সেইমতোই মঙ্গলবার কমিশনের ওয়েবসাইটে প্রার্থীদের উত্তরপত্র প্রকাশ করা হয়। 

    কী করে দেখবেন ওএমআর শিট?

    ওএমআর শিট দেখার জন্য প্রার্থীদের প্রথমে স্কুল সার্ভিস কমিশনের (Recruitment Scam) ওয়েবসাইটে যেতে হবে। এবার ওয়েবসাইটের সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞপ্তিতে ক্লিক করতে হবে। এরপর পিওন, ল্যাব অ্যাসিসট্যান্ট, ম্যাট্রন, নাইট গার্ড এই সকল গ্রুপ ডি পদের মধ্যে প্রার্থীদের নিজ নিজ পদের বিভাগ বাছাই করতে হবে। এরপরই গ্রুপ অনুযায়ী স্ক্রিনে প্রার্থীরা তালিকা দেখতে পাবেন। আর তালিকায় নিজের নাম অনুযায়ী ওএমআর শিট ডাউনলোড করতে পারবেন।

    এদিকে প্রাথমিকের টেট নিয়ে নিজেদের (Recruitment Scam) ওয়েবসাইটে গুরুত্বপূর্ণ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। সম্প্রতি কুন্তল ঘোষের চিনার পার্কের ফ্ল্যাট থেকে ওএমআর শিট উদ্ধার হওয়ার পরেই, প্রাথমিকের টেটের তথ্য সুরক্ষিত নেই বলে অভিযোগ ওঠে। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার হাতে সদ্য গ্রেফতার হওয়া তৃণমূলের যুবনেতা কুন্তল ঘোষের বাড়িতে ২০২২ এর প্রাথমিকের টেটের ওএমআর শিট-এর কপি পাওয়া গিয়েছে। তারপর সোমবারই পর্ষদের তরফে সভাপতি গৌতম পাল সাংবাদিক বৈঠক করেন।

    আরও পড়ুন: আইসিইটি- র আনুষ্ঠানিক সূচনা করলেন জ্যক সুলিভান এবং অজিত ডোভাল

    সেই সাংবাদিক সম্মেলনের পরের দিনই (Recruitment Scam) পর্ষদের তরফে প্রায় সাত লক্ষ চাকরি প্রার্থীর কাছে একটি আবেদন করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের তরফে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানানো হয়েছে, গত ১১ ডিসেম্বর ২০২২ সালে যে প্রাথমিকের টেট নেওয়া হয়েছে তার ওএমআর শিটের আসল কপি প্রত্যেক প্রার্থীর সুরক্ষিত রয়েছে। ওএমআর শিট কেউ টেকনিক্যালি ট্যাম্পারিং করতে পারবে না বলেও জানিয়েছে পর্ষদ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Recruitment: কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনী, জানুন বিস্তারিত

    Recruitment: কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনী, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপনি কী সরকারি চাকরির জন্যে বসে আছেন? হন্যে হয়ে চাকরি খুঁজেও পাচ্ছেন না? তাহলে আপনার জন্যে রয়েছে সুখবর। সম্প্রতি কর্মী নিয়োগের (Recruitment) বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনী বা ইন্ডিয়ান কোস্ট গার্ড। বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, ইন্ডিয়ান কোস্ট গার্ড ২৫৫ নাবিক পদে (জেনারেল ডিউটি এবং ডোমেস্টিক ব্রাঞ্চ) কর্মী  নিয়োগ করবে। আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে আবেদন প্রক্রিয়া। ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন চাকরিপ্রার্থীরা। আবেদনকারীরা ইন্ডিয়ান কোস্ট গার্ডের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট joinindiancoastguard.cdac.injoinindiancoastguard.cdac.in-তে আবেদন করতে পারেন।

    জেনে নিন এ বিষয়ে বিশেষ কিছু তথ্য:  

    বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের তারিখ:

    গত ২১ জানুয়ারি

    আবেদন জমা নেওয়া শুরু হবে:

    ২০২৩ সালেপ ৬ ফেব্রুয়ারি 

    আবেদন করার শেষ তারিখ:

    ২০২৩ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি 

    কবে অ্যাডমিট কার্ড প্রকাশ করা হবে?

    সম্ভবত আগামী মার্চ মাসে 

    কবে পরীক্ষা?

    সম্ভবত চলতি বছরের মার্চ মাসে 

    শূন্যপদ:

    ২৫৫ টি নাবিক পদে কর্মী নিয়োগ করা হবে। যার মধ্যে জেনারেল ডিউটি পদে ২২৫ এবং ডোমেস্টিক ব্রাঞ্চ পদে ৩০ টি শূন্যপদ রয়েছে।

    বয়সসীমা:

    সংশ্লিষ্ট নিয়োগ প্রক্রিয়ায় আবেদন করতে হলে প্রার্থীদের বয়স ১৮ থেকে ২২ বছরের মধ্যে হতে হবে।

    আরও পড়ুন: ক্ষতির মুখে আদানি গোষ্ঠী, তিন দিনেই হাওয়া ১১.৮ লক্ষ কোটি টাকা

    শিক্ষাগত যোগ্যতা:

    নাবিক (জেনারেল ডিউটি): প্রার্থীদের স্বীকৃত বোর্ড থেকে পদার্থবিদ্যা ও অঙ্ক সহ দ্বাদশ শ্রেণী পাশ করতে হবে।  
    নাবিক (ডোমেস্টিক ব্রাঞ্চ): প্রার্থীদের স্বীকৃত বোর্ড থেকে দশম শ্রেণী পাশ করতে পাশ করতে হবে।

    নির্বাচন প্রক্রিয়া:

    সংশ্লিষ্ট নিয়োগ প্রক্রিয়ায় প্রার্থীদের স্টেজ ১, স্টেজ ২, স্টেজ ৩ এবং স্টেজ ৪-এর পারফরম্যান্সের ভিত্তিতে মেধা তালিকা প্রকাশ করা হবে। সেক্ষেত্রে কম্পিউটার ভিত্তিক পরীক্ষা, শারীরিক ফিটনেস টেস্ট, মেডিকেল পরীক্ষা এবং তথ্য যাচাইকরণ করা হবে। কম্পিউটার ভিত্তিক পরীক্ষায় দুটি বিভাগ থাকবে। সেকশন I-এ প্রতিটি ১ নম্বরের মোট ৬০টি প্রশ্ন থাকবে এবং অঙ্ক ও পদার্থবিদ্যা থেকে মোট ৫০ টি মাল্টিপেল চয়েস প্রশ্ন থাকবে সেকশন-2-এ।  

    আবেদন ফি

    আবেদন ফি ৩০০ টাকা। তবে এসসি, এসটি সহ বিশেষ বিভাগের প্রার্থীদের আবেদন ফি-তে ছাড় রয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Tripura: ত্রিপুরা বিধানসভায় অর্ধেক আসনে লড়বে তৃণমূল, ‘পর্যটক’ বলে কটাক্ষ বিজেপির

    Tripura: ত্রিপুরা বিধানসভায় অর্ধেক আসনে লড়বে তৃণমূল, ‘পর্যটক’ বলে কটাক্ষ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বহু অনিশ্চয়তার পর ত্রিপুরার (Tripura) বিধানসভায় অর্ধেক আসনে প্রার্থী দিল তৃণমূল। সোমবার মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন ছিল। রবিবার রাতে আগরতলায় সাংবাদিক বৈঠক করে ২২ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে তৃণমূল। উপস্থিত ছিলেন ত্রিপুরার তৃণমূলের পর্যবেক্ষক রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, “এটা প্রথম তালিকা প্রকাশ করা হল। আরও বেশ কিছু আসনে প্রার্থী দেওয়া হবে। শীর্ষ নেতৃত্বের অনুমোদন পেলেই তালিকা প্রকাশ করে দেওয়া হবে।” এরপরই সোমবার সকালে আরও একটি তালিকা প্রকাশ করে তৃণমূল। সেই তালিকায় পাঁচ জন প্রার্থীর নাম ছিল। এতে মোট প্রার্থী সংখ্যা দাঁড়ায় ২৭- এ। পরে তালিকার বাইরে আরও পাঁচ জন মনোনয়ন পেশ করেন। কিন্তু প্রয়োজনীয় সব নথি না থাকায় দু’জনের মনোনয়ন বাতিল হয়ে যায়। অবশেষে ৬০ আসনের মধ্যে ত্রিপুরায় ৩০টি আসনে প্রার্থী দিল তৃণমূল।

    জয়ে নিশ্চিত বিজেপি 

    এরপরেই ঘাসফুল শিবিরকে কটাক্ষ করে গেরুয়া (Tripura) শিবির। বিজেপির বক্তব্য, ভোটের লড়াই নয়, ‘পর্যটক’ হিসাবে ত্রিপুরায় এসেছে তৃণমূল। এদিকে আরও বেশি আসনে জয় নিয়ে বিশ্বাসী আসামের মুখ্যমন্ত্রী এবং উত্তর-পূর্ব গণতান্ত্রিক জোটের আহ্বায়ক হিমন্ত বিশ্বশর্মা। তিনি বলেন, “আমি নিশ্চিত, বিজেপি একাই সরকার গঠন করবে।”

    এদিন ত্রিপুরায় (Tripura) মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন ছিল। শেষ দিন সকালে মনোনয়ন জমা দেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা। এরপর আগরতলায় মুখ্যমন্ত্রীকে পাশে নিয়ে  উত্তর-পূর্ব গণতান্ত্রিক জোটের আহ্বায়ক হিমন্ত বিশ্বশর্মা বলেন, তাঁরা ত্রিপুরাক ঐক্যের কথা চিন্তা করেই তারা এককভাবে নির্বাচনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। তারা এবার নিজেদের মতো করেই সরকার গঠন করবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। তবে আইপিএফটি তাদের জোটসঙ্গী হিসেবে থাকবে। প্রসঙ্গত আইপিএফটিকে বিজেপি এবারের নির্বাচনে পাঁচটি আসন ছেড়েছে।

    হিমন্ত আরও বলেন, “ত্রিপুরায় (Tripura) এখন শান্তির পরিবেশ বিরাজ করছে। তবে ২০১৮-র নির্বাচনের সময় সেখানে ভয়ের পরিবেশ ছিল।” ত্রিপুরায় সাধারণ মানুষ উন্নয়নের জন্য শান্তির পরিবেশ চায় বলেও জানিয়েছেন তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     
     

     

  • Gopal Dalapati: ‘আমি কলকাতাতেই আছি’, ইডি দফতরে নিজে ফোন করে জানালেন গোপাল দলপতি

    Gopal Dalapati: ‘আমি কলকাতাতেই আছি’, ইডি দফতরে নিজে ফোন করে জানালেন গোপাল দলপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় নয়া মোড়। সোমবার দুপুরে গোপাল দলপতি (Gopal Dalapati) নিজেই ইডি দফতরে ফোন করে বলেন, “আমি কলকাতাতেই আছি”। তদন্তকারীদের সঙ্গে বেশ কিছুক্ষণ কথা বলেন তিনি। ফোনে তিনি নিজেকে নির্দোষ দাবি করে বয়ান রেকর্ড করাতেও চান তিনি। এর পরই মঙ্গলবার সকাল ১০:৩০ মিনিটে তাঁকে সিজিও কমপ্লেক্সে তলব করেন ইডি।

    কী জানা গেল?  

    ইডি তরফে জানা গিয়েছে, সোমবার বেলা ১টা নাগাদ সিজিও কমপ্লেক্সে ইডির দফতরে ফোন করেন গোপাল দলপতি (Gopal Dalapati)। ইডির তদন্তকারী আধিকারিকের সঙ্গে কথা হয় তাঁর। গোপাল বলেন, “কলকাতাতেই রয়েছেন তিনি। তাঁর বিরুদ্ধে কুন্তল ঘোষের তোলা যাবতীয় অভিযোগ ভিত্তিহীন।” ইডির কাছে বয়ান রেকর্ড করাতে চান তিনি। তদন্তকারী অফিসাররা মঙ্গলবার  সামনাসামনি কথা বলার কথা বলেন। 

    কুন্তল ঘোষের গ্রেফতারির পর নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় উঠে আসে গোপাল দলপতির (Gopal Dalapati) নাম। কুন্তলের দাবি, তাপস মণ্ডল ও গোপাল দলপতি তাঁকে ফাঁসিয়েছে। যদিও সব অভিযোগ অস্বীকার করেন তাপস। তিনি জানান, গোপাল দলপতি পূর্ব মেদিনীপুরের বাসিন্দা, তাঁর পূর্ব পরিচিত। তাঁকেই চাকরিপ্রার্থীদের কাছ থেকে টাকা তোলার জন্য এজেন্ট নিয়োগ করেছিলেন কুন্তল ঘোষ।  

    এর পর বার বার কুন্তলের মুখে উঠে এসেছে গোপালের (Gopal Dalapati) নাম। এরপরেই গোপালের খোঁজে তল্লাশি চালায় গোয়েন্দা সংস্থা। জানা যায় জি নেট চিটফান্ড কেলেঙ্কারিতে ২০২০ সালের ১১ ডিসেম্বর তাঁকে গ্রেফতার করে ইডি। তার পর থেকে তিনি দিল্লির তিহাড় জেলের বাসিন্দা ছিলেন। গত বছর জামিনে মুক্তি পান গোপাল। তার পর থেকে তার অবস্থান জানে না কেউ। গোপালের হদিশ পেতে আইনি প্রক্রিয়া শুরু করার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তদন্তকারীরা।

    আরও পড়ুন: ‘মোদির জন্যেই সম্ভব হয়েছে’, কাশ্মীরে রাহুলের পতাকা উত্তোলনের পর দাবি বিজেপির

    কুন্তলের দাবি, গোপালের (Gopal Dalapati) মাধ্যমেই পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের কাছে টাকা পাঠাতেন তিনি। গোপালের সঙ্গে মাঝে মাঝে দেখা করতেন পার্থবাবুর সচিব। বিভিন্ন শপিং মলে হত সাক্ষাৎ। তখন টাকা ভর্তি ব্যাগ তাঁর হাতে তুলে দিতেন গোপাল। এবার দেখার মঙ্গলবার সিজিও কমপ্লেক্সে এসে কী বোমা ফাটান?

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Article 370: ‘মোদির জন্যেই সম্ভব হয়েছে’, কাশ্মীরে রাহুলের পতাকা উত্তোলনের পর দাবি বিজেপির

    Article 370: ‘মোদির জন্যেই সম্ভব হয়েছে’, কাশ্মীরে রাহুলের পতাকা উত্তোলনের পর দাবি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ৭ সেপ্টেম্বর কন্যাকুমারী থেকে শুরু হওয়া রাহুল গান্ধীর (Article 370) ভারত জোড়ো যাত্রা সোমবার জম্মু ও কাশ্মীরের শ্রীনগরে শেষ হয়েছে। ভারতের পতাকা উত্তোলন করে যাত্রার সমাপ্তি ঘোষণা করেছেন রাহুল গান্ধী। কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা ফিরিয়ে আনার পক্ষে সওয়াল করেন এই কংগ্রেস সাংসদ। এরপরেই রাহুলকে এক হাত নেয় গেরুয়া শিবির। বিজেপির পক্ষ থেকে রাহুল গান্ধির লাল চকে পতাকা তোলা নিয়ে কটাক্ষ করা হয়েছে। গেরুয়া শিবিরের পক্ষ থেকে রাহুলের শান্তিপূর্ণ যাত্রার কৃতিত্ব দেওয়া হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। বিজেপি মুখপাত্র এবং প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ বলেন, “রাহুল গান্ধী কীভাবে আজ শন্তিপূর্ণভাবে লালচকে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করতে পারলেন? কারণ, জম্মু ও কাশ্মীরের ৩৭০ ধারা প্রত্যাহার করেছেন মোদিজি। তারপর সেখানে প্রচুর পর্যটকের সমাবেশ হয়েছে। কংগ্রেস আমলে জম্মু ও কাশ্মীরে শুধুই সন্ত্রাসের পরিবেশ ছিল।”

    আরও পড়ুন: ৮১ জন পড়ুয়ার জন্যে ৭ কিলো চাল! স্কুল পরিদর্শনে এসে অবাক কেন্দ্রীয় দল

    কী বললেন অন্যান্য নেতারা? 

    বিজেপির আরও এক সাংসদ রাজ্যবর্ধন রাঠোর (Article 370) বলেন, “মোদি সরকারের কারণেই কাশ্মীরে এখন এমন পরিবেশ যে, যেকোনও নাগরিক শ্রীনগরের লালচকে গিয়ে তিরঙ্গা ওড়াতে পারেন।”

    জম্মু এবং কাশ্মীরের বিজেপি সভাপতি রবীন্দ্র রায়না (Article 370) বলেন, ” প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের কারণেই আজ রাহুল গান্ধী শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভ্রাতৃত্বের মাঝে কাশ্মীরে তিরঙ্গা উত্তোলন করতে পারলেন।” তিনি আরও বলেন, “৭০ বছরের ইতিহাসে এই প্রথম নেহেরু-গান্ধী পরিবারের কেউ লালচকে পতাকা ওড়াতে পারলেন।”

    ঠিক ৭৫ বছর আগে জম্মু ও কাশ্মীরের লালচকে জাতীয় পতাকা (Article 370) তুলেছিলেন প্রথম প্রধানমন্ত্রী পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরু। রবিবার সেখানেই জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে ভারত জোড়ো যাত্রার সমাপ্তি ঘোষণা করেন রাহুল গান্ধী। সাংবাদিক সম্মেলন করে চিন থেকে শুরু করে কাশ্মীরে শান্তি ফেরানো নিয়ে মোদি সরকারের সমালোচনায় সরব হন তিনি।

    রাহুল গান্ধি বলেন, “কেন্দ্রীয় সরকার বলছে, কাশ্মীরে শান্তি (Article 370) ফিরেছে, তাহলে জম্মু থেকে লালচক পর্যন্ত কেন পদযাত্রা করছেন না স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ?” তাঁর অভিযোগ, কাশ্মীরবাসী কষ্টের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন। এর জন্য রাজ্যের মর্যাদা ফেরানো এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া শুরু করার দাবি তোলেন তিনি। এরপরেই রাহুলকে এই কটাক্ষ বিজেপির। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     

     

     

  • Recruitment Scam: ‘কিছু দুষ্কৃতী মিলে রাজ্যটাকে ধ্বংস করে দেবে’, কুন্তল ঘোষ প্রসঙ্গে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়

    Recruitment Scam: ‘কিছু দুষ্কৃতী মিলে রাজ্যটাকে ধ্বংস করে দেবে’, কুন্তল ঘোষ প্রসঙ্গে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বলাগড়ের তৃণমূল যুবনেতা কুন্তল ঘোষের (Recruitment Scam) বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিলেন হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। সম্প্রতি ইডির তল্লাশিতে কুন্তলের চিনার পার্কের ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয়েছে টেটের ওএমআর শিট। সঙ্গে পাওয়া গিয়েছে অ্যাডমিট কার্ডও। আর তা দেখে বিস্মিত বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়! মামলার শুনানি চলাকালীন তিনি বলেন, “কিছু দুষ্কৃতী রাজ্যটাকে ধ্বংস করে দেবে? কী হচ্ছে এটা? কী করে কুন্তলের কাছে ওএমআর সিট, অ্যাডমিট কার্ড পাওয়া যায়! ইডিকে ডেকে জিজ্ঞাসা করব।” সোমবার নিয়োগ দুর্নীতি মামলার শুনানিতে প্রাথমিক পর্ষদের তরফের  আইনজীবী জানান, কুন্তলের বাড়ি থেকে পাওয়া গিয়েছে ১৮৬টি ওএমআর সিট ও অ্যাডমিট কার্ড। বিষয়টি শুনেই ফুঁসে ওঠেন বিচারপতি। প্রশ্ন তোলেন, “কারা বসে রয়েছে পর্ষদে? কী করে হয় দুর্নীতি? কেউ নিজে কিছু করবে না, আবার আদালত করলে তাকেই কাঠগড়ায় দাঁড় করাবে। কাউকে রেয়াত করা হবে না। অতিরিক্ত শূন্যপদ তৈরি করে দুর্নীতি ঢাকার চেষ্টা বরদাস্ত করা হবে না৷”

    তাপসের বয়ানেই গ্রেফতার কুন্তল 

    প্রসঙ্গত, গত ২০ জানুয়ারি বলাগড়ের আরেক তৃণমূল যুবনেতা শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Recruitment Scam) বাড়িতে প্রায় ১২ ঘণ্টা তল্লাশি অভিযান চালায় ইডি (Recruitment Scam)৷ একই দিনে তৃণমূত্র যুবনেতা কুন্তল ঘোষের নিউটাউনের দু’টি ফ্ল্যাটে তল্লাশি চালানো হয়৷ এরপর ২১ জানুয়ারি গ্রেফতার হন কুন্তল ঘোষ ৷ শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে আগেই গ্রেফতার হয়েছেন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য৷ তাঁর ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডলকে একাধিকবার জেরা করেছে ইডি৷ তাঁর কাছ থেকেই হুগলির এই দুই তৃণমূল যুবনেতার সন্ধান পেয়েছেন তদন্তকারীরা। গ্রেফতার হওয়ার পর থেকে একাধিকবার তাপস মণ্ডলের দিকে অভিযোগের আঙুল তুলেছেন কুন্তল। সাংবাদিকদের কাছে তিনি বার বার অভিযোগ করেন, “তাপস মণ্ডলকে ঘুষ দিইনি বলেই আজ আমার এই হাল হল৷” তাপস মণ্ডল তদন্তকারীদের কাছে জানিয়েছেন, নিয়োগ দুর্নীতির ১৯ কোটি টাকা কুন্তলের কাছে গিয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদ করে ইডির আধিকারিকরা জানতে পেরেছেন, কুন্তলের হাতেই রাজ্যের বিভিন্ন স্কুলে অন্তত ৩৫ জনের অবৈধ চাকরি হয়েছে।

    আরও পড়ুন: মমতার পাশে নেই কেষ্ট! অনুব্রত-হীন বীরভূমে মুখ বাঁচাতে নয়া কৌশল তৃণমূলের? 

    উল্লেখ্য, কুন্তল ঘোষ হুগলির বলাগড় অঞ্চলের (Recruitment Scam) প্রভাবশালী তৃণমূল যুবনেতা। নিয়োগ দুর্নীতিতে যুক্ত থাকার অভিযোগে গত 21 অক্টোবর চিনারপার্কের একটি আবাসন থেকে তাঁকে গ্রেফতার করেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের আধিকারিকরা। কুন্তলের হুগলি-সহ রাজ্যের অন্যান্য জেলাতে একাধিক বিএড কলেজ রয়েছে। সেই সুত্রেই মানিক ভট্টাচার্য-‘ঘনিষ্ঠ’ বিএড কলেজ সংগঠনের সভাপতি তাপস মণ্ডলের সঙ্গে পরিচয় হয় কুন্তলের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Justice Abhijit Ganguly: বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশে তদন্ত থেকে বাদ এক সিবিআই অফিসার

    Justice Abhijit Ganguly: বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশে তদন্ত থেকে বাদ এক সিবিআই অফিসার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Ganguly)। মঙ্গলবার তিনিই এক অফিসারকে তদন্ত থেকে সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ দিলেন। বিচারপতির কড়া নির্দেশ, ওই তদন্তকারী গোয়েন্দা যেন মামলা সংক্রান্ত কোনও ফাইল স্পর্শ না করেন।

    কী বলেছেন বিচারপতি? 

    মঙ্গলবার প্রাথমি নিয়োগ সংক্রান্ত একটি মামলার শুনানি ছিল অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Justice Abhijit Ganguly) এজলাসে। সেই সময়ই মামলার তদন্তের দায়িত্বে থাকা এক সিবিআই আধিকারিককে তদন্ত থেকে বাদ দেওয়ার নির্দেশ দেন বিচারপতি। তদন্ত থেকে বাদ পড়া সিবিআই কর্তার নাম সোমনাথ বিশ্বাস। তিনি প্রাথমিকের নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় তৈরি সিবিআইয়ের বিশেষ তদন্তকারী দলের সদস্য। মঙ্গলবার বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, ‘‘সিবিআইয়ের সিট থেকে সোমনাথ বিশ্বাসকে বাদ দিতে হবে। দুপুর ২টোর মধ্যে নতুন অফিসারের নামও জানাতে হবে সিবিআইকে।’’ এদিন মামলার শুনানিতে ওই সিবিআই আধিকারিক উপস্থিত ছিলেন না। সিবিআইয়ের আইনজীবী জানান, তিনি অসুস্থ হওয়ায় আদালতে হাজির থাকতে পারেননি।

    সোমনাথ সিবিআইয়ের ইনস্পেক্টর পদমর্যাদার আধিকারিক। যদিও হঠাত কেন ওই আধিকারিককে তদন্ত থেকে সরানো হল সেই বিষয়টি পরিস্কার করেননি বিচারপতি (Justice Abhijit Ganguly)। বিচারপতি কড়া ভাষায় বলেন, “ওই সিবিআই কর্তা তদন্তের কোনও কাজে যুক্ত থাকতে পারবেন না। কোনও ফাইল স্পর্শ করতে পারবেন না। তাঁর ব্যাপারে ডিআইজি পরবর্তী পদক্ষেপ করবেন।’’   

    এই মুহূর্তে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের (Justice Abhijit Ganguly) এই নির্দেশ অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। কারণ, তিনিই রাজ্যের স্কুল নিয়োগের দুর্নীতির তদন্তে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলির উপর আস্থা রেখেছিলেন। ইডি এবং সিবিআইয়ের হাতে বিভিন্ন সময়ে নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত একাধিক মামলার তদন্তভার তুলে দিয়েছেন তিনি নিজেই। সেই তিনিই সিবিআই কর্তাকে তদন্তভার থেকে সরানোর নির্দেশ দেওয়ার কারণ নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে।

    আরও পড়ুন: বিপুল জনসমাগম! নেতাইয়ের সভা থেকে মমতা-অভিষককে আক্রমণ শুভেন্দুর

    এক আধিকারিক বাদ পড়লেও নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্তভার এখনও সিবিআইয়ের হাতেই রয়েছে। সম্প্রতি রাজ্যের ভোট পরবর্তী হিংসার অভিযোগের তদন্তকারী এক সিবিআই কর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে। অভিযোগ ছিল, ওই সিবিআই কর্তার হেফাজতে মৃত্যু হয়েছে বগটুইয়ে হিংসার মূল অভিযুক্ত লালন শেখের।   

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     
     
  • Kuntal Ghosh: খাদ্য দফতরের চাকরিতেও টোপ কুন্তলের, বিনিময়ে চেয়েছিলেন প্রচুর টাকা

    Kuntal Ghosh: খাদ্য দফতরের চাকরিতেও টোপ কুন্তলের, বিনিময়ে চেয়েছিলেন প্রচুর টাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুধু শিক্ষা দফতরই নয়। খাদ্য দফতরের চাকরিতেও জাল বিছিয়েছিলেন কুন্তল ঘোষ (Kuntal Ghosh)। খাদ্য দফতরে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার নাম করে প্রার্থীদের কাছে চেয়েছিলেন লক্ষাধিক টাকা। এর আগে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে সামনে এসেছে কুন্তলের একাধিক কীর্তি। গ্রেফতারও করা হয়েছে তাঁকে। এবার প্রকাশ্যে এলো হুগলির তৃণমূল ছাত্রনেতার আরও এক কুকীর্তি। সাত লক্ষ টাকার বিনিময়ে খাদ্য দফতরে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার মিথ্যা আশ্বাস দেয় কুন্তল। কথামতন ৩ লক্ষ টাকা নিজের কাছে নিয়েও নেয় সে। কথা হয়েছিল চাকরির পর বাকি টাকা পাওয়া যাবে। কিন্তু চাকরি পায়নি ওই প্রার্থীরা। এদিকে আগাম দেওয়া টাকাও ফেরায় নি কুন্তল।

    কী জানা গেল?   

    কুন্তলের (Kuntal Ghosh) জালে জড়িয়ে প্রতারিত একাধিক সাধারণ পরিবার। এই যেমন রূপা দাস ও তার ছেলে। রুপা দাস হুগলির বলাগড়ের জিরাটের বাসিন্দা। ২০২০ সালে ছেলের চাকরির জন্য টাকা দিয়েছিলেন কুন্তল কে। রুপার বাড়ির পাশেই রয়েছে কুন্তলের দিদি কুন্তলার বাড়ি। কুন্তলের দিদিই রুপা কে বলে তার ভাই চাকরি করিয়ে দিতে পারবে। ২০ দিনের মধ্যেই চাকরি করিয়ে দিতে পারবে কুন্তল। কিন্তু সেই চাকরি পেতে গেলে টাকা দিতে হবে। চাকরি করিয়ে দিতে ১৪ লক্ষ টাকা চেয়েছিলো কুন্তল।

    আরও পড়ুন: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআইকেই কাঠগড়ায় তুললেন বিচারপতি বসু

    প্রথমে ৫ লক্ষ টাকা আগাম দেওয়ার কথা বলা হয়। শেষে আগাম তিন লক্ষ টাকায় রফা হয় (Kuntal Ghosh)। জানা গিয়েছে, এই লেনদেন পুরোটাই হয়েছে ক্যাশে। ব্যাঙ্কের মাধ্যমে কোন টাকা নেয়নি কুন্তল। চাকরি হয়ে গেলে বাকি টাকা দেওয়ার কথা বলা হয়। পরে ছেলে চাকরি না পেলে টাকা চাইতে গিয়েছিলন রুপা। দেখা করেননি কুন্তল। বলাগড়ের বাড়িতে বসেই টাকা নিয়েছিলেন। কিন্তু পরে চাকরি প্রার্থী বা তাদের পরিবারের লোকেদের সঙ্গে দেখা পর্যন্ত করতে চাইতেন না। দারোয়ান বাড়ির গেট থেকে তাড়িয়ে দিত বলে অভিযোগ।

    পরবর্তীতে কুন্তলের (Kuntal Ghosh) দিদিও তাড়িয়ে দিতেন দুরদুর করে। বার বার পারিবারিক অসুবিধের কথা জানালেও, কোনও লাভ হয়নি। এবার রূপা দাস ইডির দ্বারস্থ। এখন তারা চাইছেন ই ডি যদি তাদের টাকা ফেরত দেওয়ার ব্যবস্থা করে তাহলে মেয়ের অপারেশন করতে পারবেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share