Author: জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়

  • Pariksha Pe Charcha: প্রধানমন্ত্রীর ‘পরীক্ষা পে চর্চা’য় অংশ নিতে চায় ৩৮ লক্ষ শিক্ষার্থী!

    Pariksha Pe Charcha: প্রধানমন্ত্রীর ‘পরীক্ষা পে চর্চা’য় অংশ নিতে চায় ৩৮ লক্ষ শিক্ষার্থী!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘পরীক্ষা পে চর্চা’য় (Pariksha Pe Charcha) অংশগ্রহণের জন্য এই বছর ৩৮ লক্ষ শিক্ষার্থীর নাম রেজিস্টার করিয়েছেন। এমনটাই জানালেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান। প্রত্যেক বছরই পরীক্ষার চাপ সংক্রান্ত সমস্যা নিয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলাপচারিতা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী জানিয়েছেন, গত বছরের তুলনায় অন্তত ১৫ লক্ষ বেশি ছাত্রছাত্রী এই অনুষ্ঠানে যোগ দিতে চেয়েছেন। ২৭ জানুয়ারি নয়া দিল্লির তালকাটোরা ইন্ডোর স্টেডিয়ামে প্রধানমন্ত্রী এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হবে। মঙ্গলবার এক সাংবাদিক সম্মেলনে ধর্মেন্দ্র প্রধান বলেন, “পরীক্ষা পে চর্চায়  অংশগ্রহণের জন্য এই বছর ৩৮ লক্ষেরও বেশি শিক্ষার্থী রেজিস্টার করেছেন। এর মধ্যে ১৬ লক্ষেরও বেশি শিক্ষার্থী রাজ্য বোর্ডের। পিপিসি ২০২২-এর তুলনায় এই সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ বেশি। দেশের বাইরে ১৫৫টি দেশ থেকেও নাম নিবন্ধন করা হয়েছে।”

    কী বলেছেন কেন্দ্রীয়মন্ত্রী?     

    মন্ত্রী আরও বলেন, “পরীক্ষা পে চর্চা (Pariksha Pe Charcha) গত কয়েক বছর একটি গণআন্দোলনে পরিণত হয়েছে। শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ যেভাবে বেড়েছে, সেটাই এর প্রমাণ। এই অনন্য এবং জনপ্রিয় উদ্যোগ শিক্ষার্থীদের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়েছে। তাদের মানসিক চাপ মোকাবিলা করতে এই উদ্যোগ খুব কার্যকরি। প্রায় ২,৪০০ শিক্ষার্থী তালকাটোরা স্টেডিয়ামে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে উপকৃত হবে। একই সময়ে, কোটি কোটি শিক্ষার্থী তাদের নিজ নিজ স্কুল বসে সরাসরি অনুষ্ঠানটি দেখতে পারবে।” তিনি আরও জানিয়েছেন, এনসিইআরটির কলা উৎসব প্রতিযোগিতার ৮০ জন বিজয়ী এবং সারা দেশ থেকে ১০২ জন ছাত্র-ছাত্রী এবং শিক্ষক-শিক্ষিকারা বিশেষ অতিথি হিসাবে এই কর্মসূচিতে উপস্থিত থাকবেন।

    আরও পড়ুন: মান্থার নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ কাঁথির অভিযুক্ত ছাত্রনেতা   

    কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, “কর্মসূচিতে (Pariksha Pe Charcha) অংশগ্রহণকারীরা শিক্ষার্থীদের আমাদের সমৃদ্ধ ঐতিহ্যের সঙ্গে পরিচয় করাতে রাজঘাট, সদৈব অটল, প্রধানমন্ত্রীর জাদুঘর, কর্তব্য পথের মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলিতে নিয়ে যাওয়া হবে। কলা উৎসবের বিজয়ী এবং নির্বাচিত ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষকরা ২৬ জানুয়ারি প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজ এবং ২৯ জানুয়ারি বিটিং রিট্রিটও দেখতে পাবেন।” প্রসঙ্গত, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মবার্ষিকীতে সারা দেশের ৫০০টি জেলায় একটি অঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছিল। এর থিম ছিল প্রধানমন্ত্রীর ‘এক্সাম ওয়ারিয়র্স’ বইতে দেওয়া মন্ত্রসমূহ। ধর্মেন্দ্র প্রধান আরও বলেন, “এই বইটির অসাধারণ সাফল্য বিবেচনা করে, এটিকে ১১টি ভারতীয় ভাষায় প্রকাশ করা হচ্ছে। অহমীয়া, বাংলা, গুজরাটি, কন্নড়, মালয়ালম, মারাঠি, ওড়িয়া, পঞ্জাবি, তামিল, তেলেগু এবং উর্দু ভাষাতেও এই বই পাওয়া যাবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Kanthi: মান্থার নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ কাঁথির অভিযুক্ত ছাত্রনেতা

    Kanthi: মান্থার নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ কাঁথির অভিযুক্ত ছাত্রনেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাঁথি (Kanthi) ধর্ষণ মামলায় অভিযুক্ত তৃণমূল নেতাকে গ্রেফতারের নির্দেশ দিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। সেই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে এবার হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হলেন কাঁথির অভিযুক্ত তৃণমূল ছাত্রনেতা শুভদীপ গিরি। বুধবার তাঁকে মামলা করার অনুমতিও দিয়েছে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন ডিভিশন বেঞ্চ।

    মঙ্গলবারই এই মামলার তদন্তকারী পুলিশের কাছে বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা জানতে চেয়েছিলেন, ‘‘আদালতের নির্দেশ সত্ত্বেও ধর্ষণে অভিযুক্ত তৃণমূল নেতাকে গ্রেফতার করেননি কেন? তিনি কোথায় জানেন না?’’ বিচারপতির সেই কড়া প্রশ্নবাণের ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই বুধবার সকালে তৃণমূল ছাত্রনেতার আইনজীবী হাইকোর্টে হাজির হন। বিচারপতি মান্থার নির্দেশকে  চ্যালেঞ্জ করে প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব এবং বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চে মামলা করার অনুমতি চান তিনি। আদালত সেই মামলার অনুমতি দেয়। 
     
    মঙ্গলবার কাঁথির (Kanthi) ধর্ষণ মামলাটি বিচারপতি মান্থার একক বেঞ্চে ওঠে। এদিন বিচারপতি পুলিশের নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। তদন্তকারী কাঁথি থানার মহিলা অফিসার রুমা মণ্ডলকে তাঁর নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে প্রশ্ন করেন। শুভদীপকেও এদিন বিচারপতি প্রশ্ন করেন, হাইকোর্ট গ্রেফতারির নির্দেশ দিলেও, তিনি কেন নিম্ন আদালতে আগাম জামিনের আবেদন করেছেন? বুধবার সেই আগাম জামিনের মামলারও শুনানি হওয়ার কথা নিম্ন আদালতে। তবে তার আগেই হাইকোর্টের গ্রেফতারির নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানালেন শাসক দলের ছাত্রনেতা। 

    আরও পড়ুন: মোদিকে নিয়ে বিবিসির তথ্যচিত্রের জের, কংগ্রেস ছাড়লেন এ কে অ্যান্টনির ছেলে    

    কী ঘটেছে? 

    গত ১০ জানুয়ারি কাঁথি (Kanthi) থানায় শুভদীপ গিরির বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ জানান নির্যাতিতার বাবা-মা। তার ঠিক ন’দিনের মধ্যেই কাঁথি পুলিশের তদন্তে ভরসা নেই জানিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন তাঁরা। গত ১৯ জানুয়ারি কলকাতা হাইকোর্টে মামলাটি দায়ের করা হয়। তারপরেও কেটে গিয়েছে পাঁচ দিন। আদালত অভিযুক্তকে গ্রেফতার করার নির্দেশ দেওয়ার পরেও পুলিশ শুভদীপকে গ্রেফতার না করায় মঙ্গলবার পুলিশের তদন্ত নিয়েই সন্দেহ প্রকাশ করেন বিচারপতি মান্থা। মঙ্গলবার তদন্তকারী আধিকারিককে তিনি বলেন, ‘‘আপনি সঠিক ভাবে তদন্ত করছেন না… । যত দ্রুত সম্ভব তাঁকে (শুভদীপকে) গ্রেফতার করুন।’’    

    প্রসঙ্গত, গত অক্টোবরে শুভদীপ গিরির বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে তিনি এক যুবতীর সঙ্গে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাস করেছিলেন। মোবাইলে একান্ত মুহূর্তের বেশ কিছু ছবিও তুলে রেখেছিলেন। কিন্তু পরে শুভদীপ বিয়ে করতে রাজি না হলে নির্যাতিতা তাঁকে সেই সব ছবি মুছে ফেলতে বলেন। গত ১৪ অক্টোবর সেই ছবি মোছার অজুহাতে প্রাক্তন বান্ধবীকে সঙ্গে নিয়ে দিঘার একটি হোটেলে যান শুভদীপ। সেখানে সেই যুবতীকে ধর্ষণ করেন ওই তৃণমূল ছাত্রনেতা। এই ঘটনার পরে গত ১ নভেম্বর ওই নির্যাতিতা আত্মহত্যা করতে যান। নির্যাতিতার পরিবার জানিয়েছেন, এ ব্যাপারে কাঁথির থানায় অভিযোগ জানিয়েও কোনও সুরাহা হয়নি। এমনকি, আদালত তাঁদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করার নির্দেশ দিলেও তাও মানা হয়নি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • National Voters Day: জাতীয় ভোটার দিবসে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর, গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করার আহ্বান

    National Voters Day: জাতীয় ভোটার দিবসে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর, গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করার আহ্বান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাতীয় ভোটার দিবসে (National Voters Day) দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বুধবার সকালে এক টুইট বার্তায় প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, এই বছরের থিম “নাথিং লাইক ভোটিং, আই ভোট ফর সিউর”-থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে, আমরা যেন নির্বাচনে সক্রিয় অংশগ্রহণকে আরও জোরদার করতে পারি এবং আমাদের গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে একসঙ্গে কাজ করতে পারি।

    প্রসঙ্গত, প্রতি বছর ২৫ জানুয়ারি এ দেশে জাতীয় ভোটার দিবস (National Voters Day) পালন করা হয়। ২০১১ সালের ২৫ জানুয়ারি ভারতের নির্বাচনী আয়োগের ৬১ তম প্রতিষ্ঠা দিবসের সঙ্গে সংগতি রেখে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি প্রতিভা পাতিল এই দিবসের আনুষ্ঠানিক সূচনা করেছিলেন। গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করার ক্ষেত্রে জাতীয় নির্বাচন কমিশনেরও ভূয়সী প্রশংসা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    জাতীয় ভোটার দিবস (National Voters Day) উপলক্ষে দেশবাসীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। বুধবার তিনি টুইট করে লিখেছেন, ভোটার দিবস সাংবিধানিক মূল্যবোধ উদযাপনের দিন। দিনটি একটি শক্তিশালী জাতি গঠনের জন্য নাগরিকদের তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের দায়িত্বকে নির্দেশ করে। শাহ বলেন, তিনি দেশের তরুণদের ভোট দেওয়ার বিষয়ে মানুষকে সচেতন করতে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।

    আরও পড়ুন: ফের পৃথক রাজ্যের দাবিতে উত্তপ্ত হতে চলেছে পাহাড়! এবার ভূমিকায় ভারতীয় গোর্খাল্যান্ড সংঘর্ষ সমিতি

    এদিন (National Voters Day) এক বিশেষ ঘোষণাও করে নির্বাচন কমিশন। আর ১৮ নয়, এ বার ১৭ বছর বয়স হলেই ভোটার তালিকায় নাম নথিভুক্ত করতে আবেদন করা যাবে। বুধবার কলকাতায় ন্যাশনাল লাইব্রেরিতে ভোটার দিবস পালনের অনুষ্ঠানে এ রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাব জানান, নতুন ভোটারদের জন্য প্রি রেজিস্ট্রেশন সিস্টেম শুরু করা হয়েছে। ১৭ বছর বয়স হলেই করা যাবে রেজিস্ট্রেশন। অর্থাৎ, ভোটার হওয়ার জন্য আগাম আবেদনের ব্যবস্থা শুরু করল কমিশন। এর ফলে ১৮ বছর হলেই আগাম আবেদনকারীরা ভোটার হয়ে যাবেন। নতুন ভোটারদের বাড়িতে পোস্ট অফিসের মাধ্যমে পৌঁছে যাবে ভোটার কার্ড।

    এদিন প্রায় গোটা রাজ্যেই পালন করা হয়েছে জাতীয় ভোটার দিবস (National Voters Day)। বালুরঘাট, কুমারগঞ্জ, ইসলামপুর, মালবাজারে এই কর্মসূচি পালন করা হয়। বালুরঘাটে বাইক র‍্যালি বেরোয় এই দিন উপলক্ষে। পালন করা হয় মালদা জেলাতেও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     

     

     

  • Sonam Wangchuk: “অল ইজ নট ওয়েল ইন লাদাখ”, ভিডিও বার্তায় প্রধানমন্ত্রীকে ওয়াংচুক

    Sonam Wangchuk: “অল ইজ নট ওয়েল ইন লাদাখ”, ভিডিও বার্তায় প্রধানমন্ত্রীকে ওয়াংচুক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমির খানের সিনেমা ‘থ্রি ইডিয়টস’- এর মাধ্যমে গোটা বিশ্ব চিনেছিল সোনাম ওয়াংচুককে (Sonam Wangchuk)। ২০১০ সালে মুক্তি পাওয়া সিনেমা বিপুল জনপ্রিয়তা পায়। ছবিটির মুখ্য চরিত্রে র‍্যাঞ্চোর ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন আমির খান। ছবিটি মূলত এক ভারতীয় বিজ্ঞানীর জীবনের গল্প নিয়ে তৈরি। লাদাখের ওই বিজ্ঞানীর নাম সোনাম ওয়াংচুক। ছবিটি মুক্তির পরই রাতারাতি সেলিব্রিটি হয়ে উঠেছিলেন তিনি। এবার সেই ওয়াংচুকই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ভিডিও বার্তা পাঠালেন। ছবিটির সংলাপ ধার করে ভিডিও-তে ওয়াংচুক বলেন, ‘অল ইজ নট ওয়েল ইন লাদাখ’!

    আরও পড়ুন: ‘স্বাধীনতার পর নেতাজিকে ভোলানোর চেষ্টা করা হয়েছে’, অনুযোগ প্রধানমন্ত্রীর  

    কেন এমন বললেন ওয়াংচুক? 

    ভিডিওতে লাদাখের বর্তমান পরিস্থিতি প্রধানমন্ত্রীর সামনে তুলে ধরেছেন তিনি। তিনি জানান, জলবায়ু পরিবর্তনের জেরে বিপর্যস্ত হচ্ছে লাদাখ (Sonam Wangchuk)। তাই তাঁর প্রাণের লাদাখকে বাঁচাতে কেন্দ্রের হস্তক্ষেপ চেয়ে মোদিকে বার্তা পাঠিয়েছেন ওয়াংচুক। এমনকী ভিডিওতে চিনা দ্রব্য বয়কট করারও অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি।    

    ওয়াংচুকের অভিযোগ, লাদাখের ৯৫ শতাংশ (Sonam Wangchuk) বাসিন্দাই জনজাতি গোষ্ঠীভুক্ত, কিন্তু তারপরও এই অঞ্চলকে ষষ্ঠ তফসিলের অন্তর্ভুক্ত হয়নি। তিনি বলেন, “এই ব্যাপারে কেন্দ্র সরকার কোনও ব্যবস্থা নেয়নি।” শুধু ভিডিও বার্তা নয়, প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লেখার কথাও জানিয়েছেন তিনি।

     

    প্রসঙ্গত, লাদাখের খারদুংলা পাসে ১৮ হাজার ফিট উচ্চতায় অনশনে বসবেন ওয়াংচুক (Sonam Wangchuk)। পাঁচ দিনের এই প্রতীকী অনশন কর্মসূচির নাম দিয়েছেন, ‘ক্লাইমেট ফাস্ট’। এই কর্মসূচির কথাও তিনি তাঁর ভিডিওতে জানিয়েছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     
     
  • Recruitment: যখন বিশ্বজুড়ে চলছে ছাঁটাই, তখনই স্রোতের বিপরীতে গিয়ে কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জোম্যাটোর

    Recruitment: যখন বিশ্বজুড়ে চলছে ছাঁটাই, তখনই স্রোতের বিপরীতে গিয়ে কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জোম্যাটোর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গোটা বিশ্বজুড়েই ব্যাপকহারী চাকরি খোয়াচ্ছেন (Recruitment) মানুষ। বিশেষ করে পশ্চিমের দেশগুলিতে বড় বড় সংস্থাগুলি থেকে মাঝে মাঝেই কর্মী ছাটাই- এর খবর সামনে আসছে। মাইক্রোসফট, অ্যামাজন, গুগল, মেটা এবং টুইটারের মতো টেক জায়ান্টরা বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যাপক হারে কর্মী ছাঁটাই করছে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, নতুন বছরের শুরুতেই প্রতিদিন ১৬০০ কর্মীর চাকরি যাচ্ছে। চাকরির বাজারে এমন দোলাচলে সারা বিশ্বের তথ্যপ্রযুক্তি কর্মীরা তো বটেই, চাকরি প্রত্যাশী সমগ্র যুব সম্প্রদায়ই অস্থির। সম্প্রতি স্পটিফাইও ছাঁটাইয়ের ঘোষণা করেছে। কর্মী সংখ্যা ৬ শতাংশ কমানোর পরিকল্পনা করেছে এই সংস্থা।   

    এরই মাঝে স্রোতের বিপরীতে হাঁটল ফুড ডেলিভারি সংস্থা (Recruitment) জোম্যাটো। সংস্থাটির সিইও দীপিন্দর গোয়েল লিঙ্কডইন-এ নিয়োগ সংক্রান্ত একটি পোস্ট করেছেন। দীপিন্দরের পোস্ট অনুযায়ী ৮০০ পদে কর্মী নেবে জোম্যাটো। 

    দীপিন্দর গোয়েল তাঁর লিঙ্কডইন অ্যাকাউন্টে পাঁচটি পদের জন্য বিজ্ঞাপন পোস্ট (Recruitment) করেছেন। পদগুলি হলো- সিইওর চিফ অব স্টাফ, জেনারেলিস্ট, গ্রোথ ম্যানেজার, প্রোডাক্ট ওনার এবং সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ইঞ্জিনিয়ার।

    কী লিখেছেন জোম্যাটো সিইও? 

    দীপিন্দর লিঙ্কডইন-এ লিখেছেন, “জোম্যাটোতে এই ৫টি পদে আমাদের প্রায় ৮০০টি শূন্যপদ রয়েছে৷ আপনি যদি এই পদগুলির জন্য (Recruitment) সত্যিই উপযুক্ত এবং যোগ্য কাউকে চেনেন, অনুগ্রহ করে তাদের এই থ্রেডে ট্যাগ করুন৷ এই পদগুলির সম্পর্কে আরও জানার আগ্রহ থাকলে, অনুগ্রহ করে আমাকে deepinder@zomato.com-এ ইমেল করুন।”

    সম্প্রতি প্রকাশিত এক রিপোর্ট অনুযায়ী, জোম্যাটোর কিছু ডেলিভারি এজেন্ট চেষ্টা করছিলেন যাতে, কোম্পানির পরিবর্তে গ্রাহক এই এজেন্টদের নিজেদের অর্ডারের জন্য ২০০ টাকা বা ৩০০ টাকা দেন। একজন লিঙ্কডইন ব্যবহারকারী এই কেলেঙ্কারির কথা তুলে ধরেন এবং সিইও দীপিন্দর গোয়ালকে ট্যাগ করে এই বিষয়ে জানান।

    আরও পড়ুন: মুড়ি গঙ্গায় বিলাসবহুল ক্রুজ থেকে চুরি টাকা-গয়না, প্রশ্নের মুখে পর্যটক সুরক্ষা  

    তিনি জানিয়েছিলেন, অর্ডার করার মিনিট ৩০-৪০ বাদে ডেলিভারি কর্মী (Recruitment) এসে জানান, পরের বার অনলাইনে টাকা না দিতে। কারণ জিজ্ঞাসা করাতে ওই কর্মী জানান, পরেরবার সিওডি বা ক্যাশ অন ডেলিভারির মাধ্যমে ৭০০-৮০০ টাকা মূল্যের খাবার অর্ডার করলে এর জন্য মাত্র ২০০ টাকা দিতে হবে। ওই কর্মী জোমাটোকে দেখাবেন যে ক্রেতা খাবার নেননি কিন্তু আসলে অর্ডার করা খাবার দিয়ে দেবেন। অর্থাৎ এই ২০০ বা ৩০০ টাকা সম্পূর্ণ তাঁর লাভ, সংস্থার এতে কোনও লাভ হচ্ছে না। ক্রেতাও ৮০০ টাকার বদলে ৩০০ টাকাতেই খাবারও পাচ্ছেন, সাশ্রয়ও হচ্ছে! দীপিন্দর গোয়েল জানিয়েছিলেন, এই বিষয়টি সম্পর্কে তিনি সচেতন এবং সমাধান করার উপায়ও খুঁজে বের করছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

  • Muri Ganga: মুড়ি গঙ্গায় বিলাসবহুল ক্রুজ থেকে চুরি টাকা-গয়না, প্রশ্নের মুখে পর্যটক সুরক্ষা

    Muri Ganga: মুড়ি গঙ্গায় বিলাসবহুল ক্রুজ থেকে চুরি টাকা-গয়না, প্রশ্নের মুখে পর্যটক সুরক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি বারাণসী এবং ডিব্রুগড়কে জুড়েছে জলপথ। গঙ্গার এই বিস্তীর্ণ পথে যাত্রা করছে এক বিলাসবহুল ক্রুজ। সেই ক্রুজ এই মুহূর্তে রয়েছে বাংলায়। এর মাঝেই দক্ষিণ চব্বিশ পরগণার সাগরে মাঝ নদীতে বিলাসবহুল ক্রুজে হয়ে গেল এক দুঃসাহসিক চুরি। ঘটনাটি (Muri Ganga) ঘটেছে রবিবার রাতে। বিষয়টিতে ইতিমধ্যেই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।    

    জানা গিয়েছে, বিলাসবহুল আরভি কালওয়া পান্ডওয়া নামের ক্রুজ কাকদ্বীপের লট নম্বর আট ও সাগরের কচুবেড়িয়ার মাঝামাঝি মুড়িগঙ্গা (Muri Ganga) নদীতে অবস্থান করার সময় কিছু দুষ্কৃতি এই ক্রুজে উঠে লুঠপাট চালায়। ঘটনার সময় ওই ক্রুজে ১৮ জন মহিলা-সহ মোট ৪৩ জন পর্যটক ছিলেন। কলকাতা থেকে ভাড়া করা হয়েছিল ক্রুজটিকে। অভিযোগ, ভাড়ার সময় ক্রুজের নিরাপত্তার পুরো দায়িত্ব নিয়েছিল সংশ্লিষ্ট সংস্থা। ক্রুজ কলকাতা ছেড়ে সাগরের কাছে আসতেই, ছোট যন্ত্রচালিত নৌকায় করে রাতের অন্ধকারে দুষ্কৃতীরা ক্রুজে ওঠে।  

    সেই সময় ক্রুজের ভেতরে বাউল গানের অনুষ্ঠান চলছিল। নাচে-গানে মেতে ছিলেন পর্যটকরা। সেই সুযোগটাকে কাজে লাগিয়েই নিঃশব্দে একাধিক রুমে লুটপাট চালায় (Muri Ganga) দুষ্কৃতী দলটি। এই ঘটনায় সোনার গয়না, নগদ বেশ কিছু টাকা ও গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র খোওয়া গিয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন যাত্রীরা।

    আরও পড়ুন: মেয়র, ডেপুটি মেয়র নির্বাচন, দিল্লিতে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা

    সোমবার দুপুরে সাগর থানায় লিখিত অভিযোগ জানানো (Muri Ganga) হয়েছে। তদন্তে নেমেছে পুলিশ। কিন্তু কীভাবে নদীর মাঝখানে এমন ঘটনা ঘটল! প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে যাত্রী নিরাপত্তা নিয়ে।  ঘটনার পর সরাসরি ক্রুজ বুকিংকারি এজেন্টদের দিকে আঙুল তুলেছেন ক্রুজের যাত্রীরা। ক্রুজের এক যাত্রী জ্ঞানপ্রকাশ বাগ জানিয়েছেন, ক্রুজ বুকিংয়ের সময় নিরাপত্তার সমস্ত দায়িত্ব নিয়েছিল ওই সংস্থা। কিন্তু মাঝপথে এমন ঘটনা ঘটায় খুবই অসুবিধার মধ্যে পড়েছেন তারা। এমন ঘটনা ভবিষ্যতে আর যাতে কারুর সাথে না হয় সেজন্য তারা থানায় অভিযোগ জানাতে বাধ্য হয়েছেন। ঘটনার পর থেকেই আতঙ্কিত পর্যটকরা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Calcutta High Court: রাজ্যের বিরুদ্ধে ২.২৯ লক্ষ কোটি টাকার খরচের হিসাবে গরমিলের অভিযোগ তুলে হাইকোর্টে বিজেপি নেতা

    Calcutta High Court: রাজ্যের বিরুদ্ধে ২.২৯ লক্ষ কোটি টাকার খরচের হিসাবে গরমিলের অভিযোগ তুলে হাইকোর্টে বিজেপি নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার ২.২৯ লক্ষ কোটি টাকার খরচের হিসেবে গরমিলের অভিযোগ উঠল রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে। মামলা দায়ের হল কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court)।  অভিযোগ, কেন্দ্র থেকে পাওয়া এই টাকার সঠিক হিসেব দিতে পারেনি রাজ্য সরকার। পৌর ও নগরোন্নয়ন, শিক্ষা এবং পঞ্চায়েত দফতরের হিসেবে গরমিলের অভিযোগে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করা হল। সিবিআই তদন্তের আর্জি জানানো হয়েছে। মামলাকারীর অভিযোগ, ইউটিলাইজেশন সার্টিফিকেট নেই ২.২৯ লক্ষ কোটি টাকা খরচের। রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে জনস্বার্থ মামলাটি দায়ের করেছেন রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়। মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে মামলাটির শুনানি হতে পারে। ২০২১ সালে যে ক্যাগ (CAG) রিপোর্টে পাওয়া গিয়েছে, সেখানে দেখা যাচ্ছে এই খরচের কোনও ইউটিলাইশেন সার্টিফিকেট নেই। অর্থাৎ কোথায় কোন খাতে কত টাকা খরচ হয়েছে তার কোনও তথ্য নেই। এই ক্যাগ রিপোর্টের সূত্র ধরেই মামলা দায়ের হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: পুলওয়ামা নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য করায় দিগ্বিজয়কে থামালেন জয়রাম রমেশ   

    প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগে কেন্দ্রের আবাস যোজনার টাকায় দুর্নীতির অভিযোগে তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন সাধারণ মানুষ। আদালতে (Calcutta High Court) এই বিষয়ক একাধিক মামলা বিচারাধীন রয়েছে। রাজ্যের কাছে রিপোর্ট তলব করেছে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। আবাস যোজনার টাকা শাসক দল নিজেদের পছন্দের ব্যাক্তিদের পাইয়ে দিচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। 

    রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে সরকারি টাকা নয়ছয় করার অভিযোগ এই প্রথম না। এর আগেও রাজ্যে কেন্দ্রীয় বরাদ্দ ঠিকভাবে কাজে লাগানো হচ্ছে না বলে দাবি করেছে বিজেপি। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী থেকে শুরু করে অনেকেই এই বিষয়ে সরব হয়েছেন। এবার হিসেবের গড়মিল নিয়ে মামলা দায়ের করা হল। আদালত (Calcutta High Court) সূত্রে খবর, মঙ্গলবার এই মামলার শুনানি হতে পারে কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    
     

     

  • Digital India: সংবাদসংস্থাগুলির কারণেই লাভ হচ্ছে বড় বড় কোম্পানিগুলির, আয়ের ভাগ দিতে হবে প্রকাশকদের, জানাল কেন্দ্র

    Digital India: সংবাদসংস্থাগুলির কারণেই লাভ হচ্ছে বড় বড় কোম্পানিগুলির, আয়ের ভাগ দিতে হবে প্রকাশকদের, জানাল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিজিটাল মিডিয়ার কনটেন্ট (Digital India) বেচেই এতদিন লাভের মুখ দেখেছে বড় বড় কোম্পানি। বিশেষ করে গুগল, ফেসবুকের মতো প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো সংবাদ সংস্থার প্রকাশিত খবর নিজেদের প্ল্যাটফর্মে দেখিয়ে প্রচুর লাভ করেছে কোম্পানিগুলি। তার বদলে সংবাদ সংস্থাগুলি কিছুই পায়নি। এই নিয়ে সংবাদসংস্থাগুলির সঙ্গে কোম্পানিগুলির বিরোধ বহুদিনের। এই অভিযোগ সরকারকেও জানিয়েছে সংবাদসংস্থাগুলি। বিচার করে দেখেছে কেন্দ্র। তাই এবার মিডিয়া হাউস ও প্রযুক্তি সংস্থাগুলোর মধ্যে বিবাদ ঘোচাতে নতুন ডিজিটাল ইন্ডিয়া অ্যাক্ট (আইন) আনার পরিকল্পনা করছে কেন্দ্র। 
     
    বৈদ্যুতিন ও তথ্য প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর জানান, সংবাদ সংস্থাগুলোর থেকে কোনও খবর বা কনটেন্টের (Digital India) লিঙ্ক নিলে তাদেরও লাভের ভাগ দিতে হবে। বিনামূল্যে তথ্যের ব্যবহার করা যাবে না।

    কী অভিযোগ সংবাদসংস্থাগুলির?  

    এদেশেরও আগে এই অভিযোগে প্রথম সরব হয়েছিল মার্কিন মিডিয়াগুলি। প্রায় তিন বছর আগে এই দাবি তুলেছিল তারা। তার পর থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ওই অভিযোগ ক্রমশ জোরালে হয়েছে। অভিযোগ করা হয়, সংবাদপত্র বা ডিজিটাল মিডিয়া (Digital India) হাউসগুলি অনেক পরিশ্রম করে তাদের কনটেন্ট তৈরি করে আর সেই কনটেন্ট বিনামূল্যে নিজেদের গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দিয়ে ফেসবুক, গুগলের মতো বড় বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো। অনৈতিকভাবে প্রচুর পরিমাণ বিজ্ঞাপন হাতিয়ে নেওয়া হয়। কোটি কোটি টাকা মুনাফা হয় সংস্থাগুলির। কিন্তু ওই কনটেন্ট ‘শেয়ার’ করার জন্য গুগল ও ফেসবুক সংবাদমাধ্যমগুলিকে কোনও স্বত্ত্বভোগের মূল্য দেয় না, কিংবা তাদের বিজ্ঞাপনী আয়ের ভাগও দেয় না।

    আরও পড়ুন: প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেডে এ বছর মুখ্য অতিথি মিশরের রাষ্ট্রপতি 

    করোনা অতিমারির এবং লকডাউনের জেরে (Digital India) সংবাদসংস্থাগুলির আয় অনেকটাই কমে গিয়েছে। সংবাদমাধ্যমগুলি রীতিমতো লোকসানে চলছে। এই অবস্থার প্রতিকার এবং বিজ্ঞাপন জোগাড়ের ক্ষেত্রে ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ বা সমানাধিকার চেয়ে সংবাদমাধ্যমগুলি নিজের নিজের দেশের সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছে। ভারতে অন্তত ১৭টি ডিজিটাল নিউজ মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এই বিষয়টা নিয়ে সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছে। তাই এবার সরকারের পক্ষ থেকেও নতুন ‘আইটি আইন’ আনার কথা ভাবা হচ্ছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

     
     
     
     
     
     
  • Republic Day Parade: প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেডে এ বছর মুখ্য অতিথি মিশরের রাষ্ট্রপতি

    Republic Day Parade: প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেডে এ বছর মুখ্য অতিথি মিশরের রাষ্ট্রপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৭৪তম প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেডে (Republic Day Parade) এ বছর দিল্লিতে মুখ্য অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন মিশরের রাষ্ট্রপতি আবদেল ফাত্তাহ এল-সিসি। নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে আগামী ২৪ জানুয়ারি ভারতে আসছেন তিনি। থাকবেন জানুয়ারির ২৬ তারিখ পর্যন্ত। বিদেশ মন্ত্রকের তরফে বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, “এই প্রথমবার মিশরের রাষ্ট্রপতিকে ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেডে মুখ্য অতিথির ভূমিকায় আমন্ত্রণ করা হয়েছে।” এছাড়া মিশরীয় সেনাও এই প্যারেডে অংশ নেবে বলেও জানিয়েছে মন্ত্রক। 

    এল-সিসি তিন দিনের (Republic Day Parade) এই ভারত সফরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক করবেন। এছাড়াও পাঁচ কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এবং সরকারি আধিকারিকদের সঙ্গেও মিটিং করবেন তিনি। বৈঠক হবে দেশের বড় বড় ব্যবসায়ীর সঙ্গেও। দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক নিয়েও আলচনা হবে এই বৈঠকগুলিতে।

    আরও পড়ুন: সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্যে নয়া নির্দেশিকা কেন্দ্রের

    ৭৪ তম প্রজাতন্ত্র দিবসের (Republic Day Parade) অনুষ্ঠানে সবচেয়ে বড় ড্রোন শো দেখা যাবে বিটিং দ্য রিট্রিট-এ। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে খবর, এবারের ড্রোন শো-তে থাকবে সাড়ে তিন হাজার ইউএভি। গত বছরের থেকে এই সংখ্যা অনেকতাঈ বেশি। গত বছর এই শো-তে ব্যবহার করা হয়েছিল এক হাজার ড্রোন। এছাড়াও ২৬ জানুয়ারি প্রজাতন্ত্র দিবসের মূল অনুষ্ঠানের দিন দিল্লির ‘কর্তব্য পথ’-র উপর দিয়ে ফ্লাই পাস্ট-এ প্রথমবার অংশ নেবে সম্পূর্ণ ভারতীয় প্রযুক্তিতে তৈরি লাইট কমব্যাট হেলিকপ্টার প্রচাঁদ। এছাড়াও বিটিং দ্য রিট্রিট অনুষ্ঠানে রাগ ভূপালী বাজানো হবে বলে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে জানানো হয়েছে। উল্লেখ্য, ২৩ জানুয়ারি নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মবার্ষিকী থেকেই শুরু হয়ে যাবে প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে। বিটিং দ্য রিট্রিট -এর অনুষ্ঠান হবে ২৯ জানুয়ারি। ৩০ জানুয়ারি মহাত্মা গান্ধীর প্রয়ান দিবসে শেষ হবে অনুষ্ঠান।

    কমানো হবে আসন সংখ্যা    

    এবছর প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেডের অনুষ্ঠানে ভিআইপি (Republic Day Parade) আসনের সংখ্যা কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র। প্রতিরক্ষা সচিব গিরধর আরমানে জানিয়েছেন, “এবার মোট আসন সংখ্যা ৪৫ হাজার থেকে কমিয়ে ৩২ হাজার করা হয়েছে।” প্রসঙ্গত, করোনা অতিমারির আগে প্রায় এক লক্ষ দর্শকের বসার ব্যবস্থা থাকত প্রজাতন্ত্র দিবসের দিল্লির অনুষ্ঠানে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

     
     
     
     
  • Social Media Influencers: সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্যে নয়া নির্দেশিকা কেন্দ্রের

    Social Media Influencers: সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্যে নয়া নির্দেশিকা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের (Social Media Influencers) জন্যে নয়া নিয়ম জারি করল কেন্দ্র। না মানলে ১০ লক্ষ থেকে ৫০ লক্ষ টাকা অবধি জরিমানা হতে পারে। বর্তমানে এই ইন্টারনেটের যুগে, সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার নামটি ব্যাপক ভাবে জনপ্রিয়। অনেক সাধারণ মানুষ এদের অনুসরণ করে থাকেন। বিশেষ করে কম বয়সী ছেলে মেয়েদের ওপর বড় প্রভাব রয়েছে ইনফ্লুয়েন্সারদের। শুধু শহরেই নয়, গ্রামেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে বহু ইনফ্লুয়েন্সার। ইনফ্লুয়েন্সাররা তাদের পেজ বা চ্যানেলকে মনিটাইজ করে বহু অর্থ উপার্জন করেন। ইনফ্লুয়েন্সার নিয়ে ২০ জানুয়ারি কনসিউমার অ্যাফেয়ার্স মন্ত্রক এক নয়া নির্দেশিকা জারি করেছে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়ার গাইডলাইন লঙ্ঘন করলে ইনফ্লুয়েন্সারদের ১০ লক্ষ টাকা জরিমানা হতে পারে। যদি বার বার এই নিয়ম লঙ্ঘন করা হয়, তাহলে জরিমানার পরিমান ৫০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত করা হতে পারে বলে জানিয়েছে মন্ত্রক।

    কী বলা হয়েছে গাইডলাইনে?  

    কনজিউমার অ্যাফেয়ার্স মিনিস্ট্রি গত ২৪শে ডিসেম্বর থেকে সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের (Social Media Influencers) জন্য নতুন নির্দেশিকা লাগু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল৷ এই নতুন গাইডলাইনের অধীনে, প্রত্যেক ইনফ্লুয়েন্সারকে নিজেদের ফলোয়ারদের কাছে ঘোষণা করতে হবে যে তাঁদের সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইগুলিতে পোস্ট করা ভিডিও বা ছবিতে দেখানো প্রোডাক্টের প্রচারের জন্য অর্থ পেয়েছেন। আর যদি এই নিয়মের অবমাননা করা হয়, তবে বিনা ঘোষণায় কোনও পণ্যের পেইড প্রমোশন করার জন্য সেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে ৫০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত জরিমানা করা হতে পারে।

    আরও পড়ুন: কলকাতায় নেতাজির জন্মদিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত  

    নির্দেশিকায় আরও বলা হয়েছে, শুধুমাত্র রোজগারের লোভে সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সাররা (Social Media Influencers), পোস্ট বা ভিডিওর মাধ্যমে প্রচার করা প্রোডাক্টগুলিকে অনেক সময় নিজেরা ব্যবহার না করেই ভালো রিভিউ দিয়ে থাকেন। একইসঙ্গে মানুষকে তা কেনার জন্য পরামর্শ দেন। ওই সব ইনফ্লুয়েন্সারদের ওপর ভরসা করে কোনও রকম বিবেচনা না করেই অনেকেই সেই প্রোডাক্ট ব্যবহারও করে থাকেন। এই পরিস্থিতিতে একটি প্রোডাক্টের গুনাগুন পরীক্ষা না করেই তা ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া যাবে না বলেও ওই নির্দেশিকায় বলে হয়েছে। কোনওরকম অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রক। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

     
     
LinkedIn
Share