Author: জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়

  • Manik Bhattacharya: আট বছরেও মেলেনি পরীক্ষার ফল, টেট পরীক্ষার্থীর অভিযোগে মানিককে জরিমানা আদালতের

    Manik Bhattacharya: আট বছরেও মেলেনি পরীক্ষার ফল, টেট পরীক্ষার্থীর অভিযোগে মানিককে জরিমানা আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আট বছর পেরিয়ে গেলেও হাতে পাননি পরীক্ষার ফল। ২০১৪-র সালে টেট পরীক্ষা দিয়েও ফল  জানতে না পেরে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন মালারানি পাল। তাঁর অভিযোগের ভিত্তিতেই পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যকে (Manik Bhattacharya) ২ লক্ষ টাকা জরিমানা করল কলকাতা হাইকোর্ট। ১৫ দিনের মধ্যে এই টাকা দিতে হবে মানিককে। 

    হাইকোর্টে মালারানি জানিয়েছেন, ফল জানতে না পেরে ২০১৬, ২০২০-র ২টি পরীক্ষায় বসতে পারেননি তিনি। হাইকোর্টের নির্দেশনামায় জানিয়েছে, “পরীক্ষা দিয়ে ফল জানার অধিকার আছে পরীক্ষার্থীর। প্রাথমিক পর্ষদের শীর্ষ পদে এমন একজন ছিলেন, তাঁর জন্যেই এই পরিস্থিতি।” জেলেই মানিক ভট্টাচার্যকে আদালতের নির্দেশের কপি ধরান আইনজীবী। ৩০ জানুয়ারি আদালতে ফের এই মামলার শুনানি হবে। সোমবার বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশ, ১৫ দিনের মধ্যে জরিমানার টাকা দিতে হবে মানিক ভট্টাচার্যকে (Manik Bhattacharya)। 

    কী অভিযোগ করেছেন মামলাকারী? 

    ২০১৪ সালের টেট পরীক্ষায় বসেন মালারানী পাল। কিন্তু তিনি ওই পরীক্ষায় আদৌ উত্তীর্ণ হয়েছেন কি না, পর্ষদ থেকে তা জানানো হয়নি। মামলকারীর অভিযোগ, টেটের ফল জানতে না পারায় ২০১৬ এবং ২০২০ সালের পরীক্ষা দুটিতে বসতে পারেননি (Manik Bhattacharya)। তাঁর দাবি তিনি বঞ্চিত হয়েছেন। হাইকোর্ট তার পর্যবেক্ষণে জানায়, পরীক্ষা দিয়ে ফল জানার অধিকার রয়েছে প্রত্যেক পরীক্ষার্থীর। কিন্তু পর্ষদের শীর্ষ পদে এমন এক ব্যক্তি ছিলেন, তাঁর জন্যই এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। আর পরেই তৃণমূল বিধায়ককে জরিমানা করে আদালত। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশ, মানিক ভট্টাচার্য যেহেতু এই মুহূর্তে জেলে রয়েছেন, তাই সেখানে হাইকোর্টের কপি নিয়ে যাবেন মামলকারীর আইনজীবী।

    আরও পড়ুন: কলেজিয়ামে সরকারি প্রতিনিধি রাখতে চায় কেন্দ্র, প্রধান বিচারপতিকে চিঠি রিজিজুর

    প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন তৃণমূলের বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্য (Manik Bhattacharya)। ফেব্রুয়ারির ৭ তারিখ অবধি জেল হেফাজত দেওয়া হয়েছে তাঁকে। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার নজরে মানিকের স্ত্রী-পুত্রও। আদালতের নির্দেশে আত্মসমর্পণও করতে হয়েছে তাঁদের। কিন্তু এখনও গ্রেফতার করা হয়নি মানিকের স্ত্রী শতরূপা এবং ছেলে সৌভিক ভট্টাচার্যকে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Lalan Sheikh: লালন শেখের অস্বাভাবিক মৃত্যুর জের, সাসপেন্ড সিবিআইয়ের ৪ আধিকারিক

    Lalan Sheikh: লালন শেখের অস্বাভাবিক মৃত্যুর জের, সাসপেন্ড সিবিআইয়ের ৪ আধিকারিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লালন শেখের অস্বাভাবিক মৃত্যুর জন্যে আধিকারিকদের গাফিলতিকে দায়ী করে চার কর্তাকে সাসপেন্ড করল সিবিআই। লালনের (Lalan Sheikh) মৃত্যুর সময় যে সিবিআই কর্তারা, কেন্দ্রীয় সংস্থার রামপুরহাটের অস্থায়ী শিবিরে ছিলেন, সোমবার সেই চার জনকেই সাসপেন্ড করা হল। 

    সিবিআইয়ের তরফে জানানো হয়েছে, সাসপেন্ড করা হয়েছে বগটুই কাণ্ডের তদন্তকারী আধিকারিক বিলাস মাধঘুট রাহুল প্রিয়দর্শী, ভাদু শেখ হত্যা কাণ্ডের তদন্তকারী আধিকারিক রাহুল প্রিয়দর্শী, কনস্টেবল ভাস্কর মণ্ডল-সহ আরও এক আধিকারিককে। লালন শেখের (Lalan Sheikh) মৃত্যুর সময় সিবিআই ক্যাম্পেই ছিলেন ওই চার আধিকারিক। এই চার আধিকারিকের বিরুদ্ধে তদন্তে গাফিলতির প্রমাণ পেয়েছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। প্রত্যেকের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই বিভাগীয় তদন্ত শুরু হয়েছে। কলকাতা হাইকোর্টেও জমা দিয়েছে রিপোর্ট।

    উত্তাল রাজ্যরাজনীতি 

    সিবিআই আধিকারিকদের সাসপেন্ডের ঘটনায় (Lalan Sheikh) এখন উত্তাল রাজ্য রাজনীতি। বিজেপি নেতা রাহুল সিনহা বলেন, “কীভাবে অপরাধের বিরুদ্ধে লড়াই করতে হয়, আধিকারিকদের সাসপেন্ড হওয়া দেখে শিখতে হবে রাজ্য সরকারকে।” কুণাল ঘোষ পাল্টা উত্তর দিয়ে বলেন, “আমার ধারণা এটা রুটিন পদ্ধতিতে হয়েছে। সাসপেন্ড করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হলেও লালন শেখের মৃত্যু নিয়ে যে প্রশ্নগুলি উঠেছে তার জবাব এখনও মেলেনি।”

    আরও পড়ুন: আবাস যোজনার টাকা না ফেরালে তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা, হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর   

    প্রসঙ্গত, বগটুইকাণ্ডের প্রায় ন মাস পর গ্রেফতার করা হয়েছিল এই মামলার মূল অভিযুক্ত লালন শেখকে (Lalan Sheikh)। গ্রেফতারির নদিনের মাথায় ডিসেম্বরের শেষ দিকে রামপুরহাটে সিবিআই-এর অস্থায়ী ক্যাম্পের শৌচালয় থেকে লালন শেখের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। এরপরেই সিবিআই- এর বিরুদ্ধে লালনকে খুনের অভিযোগ তোলে পরিবার। তাঁদের বক্তব্য, খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছিল লালন শেখকে। লালনের জিভ কাটা ছিল, তাঁর পায়েও আঘাত ছিল বলে দাবি করে পরিবার।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Cold Wave: আগামীকাল থেকে দিল্লিতে চলতে পারে শৈত্য প্রবাহ, জানাচ্ছে মৌসম ভবন

    Cold Wave: আগামীকাল থেকে দিল্লিতে চলতে পারে শৈত্য প্রবাহ, জানাচ্ছে মৌসম ভবন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামীকাল থেকে টানা তিন দিন প্রবল শৈত্য প্রবাহ (Cold Wave) চলবে রাজধানী দিল্লিতে। এমনটাই জানাল হাওয়া অফিস। এছাড়াও কুয়াশার চাদর থাকবে পাঞ্জাব হরিয়ানা, চণ্ডীগড়, উত্তর প্রদেশ এবং বিহার পর্যন্ত। বুধবার পর্যন্ত চরম শৈত্য প্রবাহের সর্তকতা রয়েছে রাজস্থানেও। সোমবার, মঙ্গলবার চরম শৈত্য প্রবাহ চলতে পারে পাঞ্জাব, হরিয়ানা, চন্ডীগড় এবং রাজধানী দিল্লিতে। দিল্লিতে বুধবারেও চরম শৈত্য প্রবাহের সর্তকতা থাকছে।

    কী জানিয়েছে হাওয়া অফিস?  

    আগামী তিন দিনে উত্তর-পশ্চিম ভারতের তাপমাত্রা নামবে ৬ ডিগ্রি (Cold Wave) পর্যন্ত। মধ্যপ্রদেশ-সহ মধ্য ভারতের বেশ কিছু রাজ্যে আগামী তিন দিনে তাপমাত্রা তিন থেকে পাঁচ ডিগ্রি পর্যন্ত নামতে পারে। পূর্ব ভারতেও তাপমাত্রা নামার ইঙ্গিত আগামী দু-তিন দিন। বাংলা, বিহার, ওড়িশা সহ পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলিতে তাপমাত্রা নামতে পারে দুই থেকে চার ডিগ্রি সেলসিয়াস। 

    নতুন করে পরপর দুটি শক্তিশালী পশ্চিমী ঝঞ্ঝা ঢুকবে উত্তর-পশ্চিম ভারত (Cold Wave) থেকে একটি বুধবার ও আরেকটি শুক্রবার। এছাড়াও উত্তর বঙ্গোপসাগরে রয়েছে একটি উচ্চচাপ বলয়। এই উচ্চচাপ বলয় থেকে দক্ষিণ-পশ্চিমে বাতাসে ভর করে প্রচুর জলীয় বাষ্প ঢুকবে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে। তখন ফের বাড়তে পারে তাপমাত্রা।

    আরও পড়ুন: মোদি সরকারের প্রশংসায় পঞ্চমুখ পাক সংবাদমাধ্যম 

    এদিন সকালে কুয়াশায় ঢেকেছিল কলকাতার আকাশ (Cold Wave)। রাজ্যের অন্যান্য জায়গাতেও ছিল কুয়াশার চাদর। এদিন কলকাতাতেও ভোর থেকে ঘন কুয়াশা ছিল। দৃশ্যমাতাও কমে যায়। রাস্তায়  যানবাহনের গতি কম ছিল। ট্রেন দেরিতে চলেছে। কুয়াশা থাকায় ঠাণ্ডা কম ছিল। 

    রবিবার মকর সংক্রান্তি উপলক্ষে (Cold Wave) গঙ্গাসাগরে ব্যাপক ভিড় ছিল। গঙ্গাসাগরে পুণ্যার্থীরা স্নান করার জন্য ভোর থেকে জড়ো হন। গঙ্গাসাগরগামী প্রচুর গাড়িও ছিল রাস্তায়। দৃশ্যমানতা কম থাকায় সব গাড়িই ধীরে চলেছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     

        

  • Miss Universe 2022: বিশ্ব সুন্দরীর মঞ্চে পরাজয় ভারতের দিভিতা রাই- এর, মুকুট মার্কিন সুন্দরীর মাথায়

    Miss Universe 2022: বিশ্ব সুন্দরীর মঞ্চে পরাজয় ভারতের দিভিতা রাই- এর, মুকুট মার্কিন সুন্দরীর মাথায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মিস ইউনিভার্স ২০২২ -এর খেতাব জিতে নিলেন মার্কিন সুন্দরী আর বনি গ্যাব্রিয়েল। তাঁর মাথায় বিশ্ব সুন্দরীর ক্রাউন পরিয়ে দেন ২০২১ সালে মিস ইউনিভার্স খেতাব জয়ী হরনাজ সান্ধু। এ বছরের বিশ্ব সুন্দরী প্রতিযোগিতার প্রথম তিন জন হলেন আমেরিকা, ভেনিজুয়েলা, এবং ডমিনিকান রিপাবলিক। শেষ দুইয়ে পৌঁছয় আমেরিকা ও ভেনিজুয়েলা। শেষ হাসিটি হাসেন মিস আমেরিকা (Miss Universe 2022)। জিতে নেন বিশ্ব সুন্দরীর মুকুট।

     


     

    এ বছর ভারতের হয়ে এই বিউটি পেজেন্টে (Miss Universe 2022) প্রতিনিধিত্ব করেন কর্নাটকের মেয়ে দিভিতা রাই। ম্যাঙ্গালুরুর বাসিন্দা, দিভিতা জাতীয় পোশাকের রাউন্ডে সোনার পাখি সেজে সবার নজর কেড়েছিলেন। ভারতের সংস্কৃতি এবং আধ্যাত্মের রূপক হিসেবে ওই পোশাককে তুলে ধরা হয়েছিল। তবে তাঁর বিশ্ব সুন্দরী হওয়ার স্বপ্ন থেকে গেল অধরাই। তিনি টপ ১৬ -এ ওঠার পর প্রতিযোগিতা থেকে ছিটকে যান। এবং বিশ্বসেরার খেতাব জিতে নেন মার্কিন সুন্দরী। 

    আরও পড়ুন: দিল্লিতে ধৃত দুই জঙ্গির যোগ পাক সন্ত্রাসীদের সঙ্গে? পাঠানো হয়েছিল মৃতদেহের ভিডিও

    কে এই আর বনি? 

    ১৯৯৪ সালের ২০ মার্চ টেক্সাসের হিউস্টনে জন্ম (Miss Universe 2022) হয় আর বনিত। নিজের সম্পর্কে বলতে গিয়ে তিনি বলেন, “আমার বাবা ফিলিপিনসের বাসিন্দা ছিলেন। কলেজে স্কলারশিপ পেয়ে আমেরিকায় এসেছিলেন। তখন তাঁর পকেটে মাত্র ২০ ডলার (মার্কিন) ছিল।” তিনি আরও বলেন, “উনি নিজের জীবন গড়েছিলেন। আমার মায়ের সঙ্গে টেক্সাসে আলাপ হয়েছিল বাবার। তিনি বিউমন্টের বাসিন্দা ছিলেন। আমি গর্বিত ফিলিপিনা টেক্সান।” হুলা হুপ ভালোবাসেন এই সুন্দরী। মাঝেমধ্যে ব্যাগপত্র গুছিয়ে ঘুরতে বেরিয়ে পড়েন। অবসর সময়ে বই পড়েন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • Delhi Terror: দিল্লিতে ধৃত দুই জঙ্গির যোগ পাক সন্ত্রাসীদের সঙ্গে? পাঠানো হয়েছিল মৃতদেহের ভিডিও

    Delhi Terror: দিল্লিতে ধৃত দুই জঙ্গির যোগ পাক সন্ত্রাসীদের সঙ্গে? পাঠানো হয়েছিল মৃতদেহের ভিডিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লিতে ধৃত দুই জঙ্গির সঙ্গে পাকিস্তানের যোগ পেল পুলিশ (Delhi Terror)। সম্প্রতি রাজধানীর রাস্তায় উদ্ধার হয়েছে এক ব্যক্তির ছিন্নভিন্ন দেহ। ধৃতদের নাম জগজিৎ সিং এবং নৌসাদ। অভিযোগ, ধৃত এই দুই জঙ্গি সেই ব্যক্তিকে খুন করে  তাঁর দেহ আট টুকরো ছড়িয়ে দিয়েছিল রাস্তার মাঝে। এবার এক চাঞ্চল্যকর তথ্য এল দিল্লি পুলিশের হাতে। ৩৭ সেকেন্ডের একটি ভিডিও এসেছে পুলিশের হাতে। মৃতদেহের ভিডিও করে সোহেল বলে এক ব্যক্তিকে পাঠানো হয়েছিল বলে জানতে পেরেছে পুলিশ। লস্কর-ই-তৈবা- র সঙ্গে যোগ রয়েছে এই সোহেলে। এই সোহেলের অ্যাকাউন্ট থেকেই নৌসাদের অ্যাকাউন্টে ২ লক্ষ টাকা পাঠানো হয়েছিল।

    কী ঘটেছে?

    জঙ্গিদের থেকে মিলেছে অস্ত্রশস্ত্র। এমনকী হামলার ‘ব্লু প্রিন্ট’ ও মিলেছিল তাদের থেকে। দিল্লি (Delhi Terror) পুলিশের সন্দেহ, ওই মৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনার মিল থাকতেও পারে। তল্লাশি অভিযানে উদ্ধার করেছিল ৩টি পিস্তল ও ২২ রাউন্ড গুলি। শনিবারই তাদের আস্তানা থেকে হ্যান্ড গ্রেনেড উদ্ধার করেছে পুলিশ।

    আরও পড়ুন: ‘দেশ বাঁচাতে আমাদের একমাত্র পথ হল…’, কী বললেন শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট?     

    প্রত্যক্ষদর্শীদের কথায়, আট টুকরো করে দেহ ছড়িয়ে দেওয়া ছিল রাস্তার মাঝে। মৃতদেহটি (Delhi Terror) পুলিশ উদ্ধার করে উত্তর দিল্লি থেকেই। এখন প্রশ্ন হচ্ছে এই মৃতদেহের সঙ্গে ধৃত জঙ্গিদের মিল কী? পুলিশ সূত্রে খবর, ধৃত জগজিৎ সিং ও নৌসাদ জেরার মুখে স্বীকার করেছিল যে, তারা একটি দেহ টুকরো টুকরো করে ফেলেছিল খালি জায়গায়। এমনকী জায়গাও জানিয়েছিল পুলিশকে। সেখান থেকেই শনিবার উদ্ধার হল ছিন্নভিন্ন দেহ।   

    বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় গোপন সূত্রে খবর পেয়ে দিল্লির (Delhi Terror) জাহাঙ্গিরপুরীতে তল্লাশি অভিযান চালায় পুলিশ। এলাকার একটি বাড়ি থেকে দুজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পুলিশ তদন্তে জানতে পেরেছিল, জগজিৎ সিংয়ের সঙ্গে যোগ রয়েছে কানাডার খলিস্তানি সংগঠনের অন্যতম সদস্য অর্শদীপ সিং গিলের। অন্যদিকে নৌসাদ ছিল হরকত-উল-আনসার নামে জঙ্গি সংগঠনের  সদস্য।

    প্রজাতন্ত্র দিবসের আগে বা দিনে কোনও বড় হামলার ছক ছিল দুই জঙ্গির (Delhi Terror)। নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জেরা করছে পুলিশ। তাদের সঙ্গে আর কে কে জড়িত আছে তা জানার চেষ্টা চলছে। সেই জেরার সময়ই এই খুনের কথা স্বীকার করে তারা। কিন্তু কী কারণে খুন করা হয়েছে বা মৃত ব্যক্তির পরিচয় এখনও জানা সম্ভব হয়নি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Joshimath Sinking: জোশীমঠ বিপর্যয়ের জন্যে দায়ী নয় এনটিপিসির খনন, জানাল কেন্দ্র

    Joshimath Sinking: জোশীমঠ বিপর্যয়ের জন্যে দায়ী নয় এনটিপিসির খনন, জানাল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জোশীমঠ বিপর্যয়ের (Joshimath Sinking) জন্য কোনওভাবেই দায়ী নয় এনটিপিসির জলবিদ্যুৎ প্রকল্প। পরিষ্কার করল কেন্দ্র। জোশীমঠ ধসে এনটিপিসির জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের খননকে দায়ী করে উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী এবং কেন্দ্রীয় সরকারকে চিঠি দিয়ে অভিযোগ করেছিলেন স্থানীয় বাসিন্দারা। এই অভিযোগ সত্যি কিনা তা জানতে তদন্ত কমিটি বসানো হয়। আটটি ইনস্টিটিউটের বিশেষজ্ঞরা কারণ অনুসন্ধানে লেগে পড়েন। তবে এনটিপিসি দাবি করেছে, জোশীমঠ বিপর্যয়ের জন্য তাদের তরফে কোনও ত্রুটি নেই। 

    কী জানা গিয়েছে? 

    জোশীমঠ (Joshimath Sinking) থেকে মাত্র ১ কিলোমিটার দূরে এনটিপিসির তপোবন-বিষ্ণুগড় জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ চলছে। অনেকেই অনুমান করেছেন এই কারণেই ক্রমশ আলগা হয়ে গিয়েছে জোশীমঠের ভিত। নির্মীয়মাণ সেই প্রকল্পে সু়ড়ঙ্গ খননের জন্যডিনামাইট বিস্ফোরণ ঘটানো হচ্ছিল। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, প্রতিটি বিস্ফোরণের পরেই কেঁপে উঠত জোশীমঠ। গত ডিসেম্বরেই জোশীমঠের বেশ কিছু বাড়িতে ফাটল দেখা যায়।

    আরও পড়ুন: কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের ন্যূনতম মূল বেতন বাড়াতে পারে মোদি সরকার    

    জোশীমঠ (Joshimath Sinking) কী ভাবে বসে যাচ্ছে, তা উপগ্রহচিত্রের মাধ্যমে তুলে ধরেছে ইসরোর ন্যাশনাল রিমোট সেন্সিং সেন্টার। ইসরো জানিয়েছে, ২০২২ সালের ৭ এপ্রিল থেকে ৯ নভেম্বর কতটা ভূমি বসে গিয়েছিল। তার পর দেখিয়েছে, ২০২২ সালের ২৭ ডিসেম্বর থেকে ২০২৩ সালের ৮ জানুয়ারি কতটা বসে গিয়েছে ওই এলাকার জমি। 

    জোশীমঠ বিপর্যয়ের (Joshimath Sinking) জন্য তাঁদের তরফে কোনও ত্রুটি নেই। কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎ মন্ত্রককে চিঠি লিখে আরও এক বার তা জানিয়ে দিল এনটিপিসি। জোশীমঠের বিভিন্ন বাড়িতে ফাটল দেখা দেওয়ার পর এবং জায়গায় জায়গায় ধস নামার পর বিপর্যয়ের কারণ অনুসন্ধান করে দেখা হয়। কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের তরফে তা বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়।

    ইসরোর ন্যাশনাল রিমোট সেন্সিং সেন্টার (Joshimath Sinking) রিপোর্ট দিয়েছে, গত ১২ দিনে আরও ৫.৪ সেন্টিমিটার তলিয়ে গেছে জনপদ। গত বছর ২৭ ডিসেম্বর থেকে এ বছর ৮ জানুয়ারি অবধি, ৫.৪ সেমি বসে গেছে মাটি। ধসের কারণে ধীরে ধীরে মাটি আরও বসে যাবে বলেও আশঙ্কা করেছেন ইসরোর বিজ্ঞানীরা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     
     

     

  • Jhalda: ঝালদা পুরসভায় বোর্ড গঠন কংগ্রেসের, আদালতে তৃণমূল

    Jhalda: ঝালদা পুরসভায় বোর্ড গঠন কংগ্রেসের, আদালতে তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে ঝালদা পুরসভায় (Jhalda) বোর্ড গঠন করল কংগ্রেস। চেয়ারপার্সনের আসনে বসলেন শিলা চট্টোপাধ্যায়। সোমবার ৭–০ ভোটে জিতে ঝালদা পুরসভা দখল করে কংগ্রেস। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে ভোটাভুটিতে কংগ্রেসের ঝুলিতে আসে ৭টি ভোট। তবে এতেই শেষ হয়ে যায়নি জটিলতা। আদালতের দ্বারস্থ তৃণমূল কংগ্রেস।     

    কীভাবে বোর্ড বঠন করল কংগ্রেস? 

    ‌আজ ঝালদা (Jhalda) পুরসভার ১২টি আসন। ৬ জন কংগ্রেস কাউন্সিলর এবং ১ জন নির্দল কাউন্সিলের ভোট আসে কংগ্রেসের ঝুলিতে। ৫ তৃণমূল কাউন্সিলর ভোটদান থেকে বিরত থাকেন।  শীলা চট্টোপাধ্যায় নির্দল কাউন্সিলর হিসাবে কংগ্রেসকে সমর্থন করেন। ৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর শীলা চট্টোপাধ্যায় চেয়ারপার্সন হিসেবে নির্বাচিত হন। এর আগে শীলা চট্টোপাধ্যায়ের সমর্থন পেয়েই বোর্ড গঠন করেছিল তৃণমূল কংগ্রেস। এবার ঝালদা পুরসভা গেল কংগ্রেসের দখলে। পুরপ্রধান হওয়ার লোভে কংগ্রেসকে সমর্থন করেছেন শীলা, এই দাবিতে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছে তৃণমূল। 

    এর আগে এই পুরসভায় (Jhalda) নির্বাচনে পাঁচটি আসন তৃণমূল কংগ্রেস এবং পাঁচটি আসন কংগ্রেস পায়। দুই নির্দল প্রার্থীর সমর্থন নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস পুরবোর্ডের দখল করেছিল। তারপর চেয়ারম্যান সুরেশ আগরওয়ালের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনে কংগ্রেস। কংগ্রেস সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণ করলে সুরেশ আগরওয়াল চেয়ারম্যান পদ থেকে সরে যেতে বাধ্য হন। আস্থাভোটে জয়লাভ করে কংগ্রেস। কিন্তু বোর্ড গঠন করতে পারেনি। কারণ সরকারের পক্ষ থেকে সেখানে প্রশাসক নিয়োগ করা হয়। তৃণমূল কংগ্রেসের এক কাউন্সিলর জবা মাছুয়াকে প্রশাসক হিসাবে নিয়োগ করা হয়।

    আরও পড়ুন: প্রজাতন্ত্র দিবসের পরে শাসক দলের নেতাকে খুনের ছক কষেছিল দিল্লিতে ধৃত জঙ্গিরা!  

    এই জবা মাছুয়া, অপসারিত চেয়ারম্যান সুরেশ আগরওয়ালের ঘনিষ্ঠ বলে দাবি করে কংগ্রেস। তৃণমূলের প্রশাসক(Jhalda) বসানোর সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে কলকাতা হাইকোর্টে যায় কংগ্রেস। কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহা রাজ্য সরকারের প্রশাসকের নিয়োগের ওপর স্থগিতাদেশ জারি করেন। পুনরায় নির্বাচনের নির্দেশ দেন। আজ ১৬ জানুয়ারি ঝালদার পুরপ্রধান নির্বাচনের দিন ছিল। অবশেষে বোর্ড গঠন কংগ্রেসের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Rajnath Singh: সংবাদমাধ্যমের ওপর কখনও নিষেধাজ্ঞা জারি করেনি বিজেপি সরকার, বললেন রাজনাথ সিং

    Rajnath Singh: সংবাদমাধ্যমের ওপর কখনও নিষেধাজ্ঞা জারি করেনি বিজেপি সরকার, বললেন রাজনাথ সিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যারা সংবাদপত্রের স্বাধীনতা লঙ্ঘনের অভিযোগ করছেন তাঁদের জানাতে চাই, আমাদের দলের সরকার কোনও সংবাদ সংস্থার ওপর কোনও নিষেধাজ্ঞা জারি করেনি। বা কারো বাক স্বাধীনতার অধিকারকে খর্ব করেনি।”, রবিবার আরএসএস -এর সাপ্তাহিক ‘পাঞ্চজন্য’- এর আয়োজিত একটি কনক্লেভে বক্তৃতা দিতে গিয়ে এমনটাই জানালেন দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)।

    কী বলেছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী? 

    তিনি প্রাক্তন কংগ্রেস সরকারের ১৯৫১ সালে ১৯ ধারার সংশোধনীর (Rajnath Singh) কথা উল্লেখ করে বলেন, “কংগ্রেস সরকার বাকস্বাধীনতা রোধ করার জন্য সংবিধান সংশোধন করেছিল। দেশে আবারও মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে।” 

    তিনি (Rajnath Singh) এদিন আরও বলেন, “মজার বিষয় হল, যে যারা আজ মিডিয়ার স্বাধীনতা লঙ্ঘনের অভিযোগ করছেন তারা ভুলে গেছেন যে এটি অটলজির সরকার হোক বা মোদিজির সরকার, আমরা কখনই কোনও মিডিয়া হাউসের উপর কোনও নিষেধাজ্ঞা জারি করিনি, বা কোনোভাবেই কারো বাকস্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের অধিকার খর্ব করা হয়নি।”

    আরও পড়ুন: গত পাঁচ বছরে বিমান দুর্ঘটনার খতিয়ান, জেনে নিন মৃত্যুর পরিসংখ্যানও

    কংগ্রেসকে কটাক্ষ করে কেন্দ্রীয়মন্ত্রী (Rajnath Singh) বলেন, “আগের সরকারের ইতিহাস সব ধরনের স্বাধীনতা লঙ্ঘনের ঘটনা দিয়ে পরিপূর্ণ। কংগ্রেস সরকার বাকস্বাধীনতা খর্ব করার জন্য সংবিধান সংশোধন করেছে। কাঁচের ঘরে যারা বাস করে তাদের অন্যের দিকে পাথর ছোড়া উচিত নয়।” 

    রাজনাথ সিং (Rajnath Singh) আরও বলেন, “সংবাদমাধ্যম গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভ এবং এর স্বাধীনতা একটি শক্তিশালী এবং প্রাণবন্ত গণতন্ত্রের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।”

    অতীতে “পাঞ্চজন্য” এর উপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা এবং বিধিনিষেধ সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে প্রতিরক্ষামন্ত্রী (Rajnath Singh) বলেন, “রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ- এর সঙ্গে যুক্ত সাপ্তাহিকের উপর বারবার ক্র্যাকডাউন কেবল জাতীয়তাবাদী সাংবাদিকতার উপর আক্রমণ নয়, এটি মতপ্রকাশের স্বাধীনতার লঙ্ঘনও বটে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Khalistani terrorist: দিল্লিতে খালিস্তানি জঙ্গিদের ডেরা থেকে হ্যান্ড গ্রেনেড উদ্ধার দিল্লি পুলিশের

    Khalistani terrorist: দিল্লিতে খালিস্তানি জঙ্গিদের ডেরা থেকে হ্যান্ড গ্রেনেড উদ্ধার দিল্লি পুলিশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রজাতন্ত্র দিবসের কথা মাথায় রেখে নিরাপত্তা বলয়ে মুড়ে ফেলা ফেলা হয়েছে রাজধানী দিল্লিকে (Khalistani terrorist)। কিন্তু এর মাঝেও সন্ত্রাসবাদীদের দৌরাত্ম লেগেই রয়েছে। তল্লাশি অভিযানের মাঝেই দিল্লি পুলিশের জালে ধরা পড়েছে দুই খালিস্তানি জঙ্গি।

    আরও পড়ুন: অভিযোগ করেছিলেন শুভেন্দু, মিড-ডে মিলের ‘পর্যালোচনা’ করতে রাজ্যে আসছে কেন্দ্রীয় দল   

    প্রজাতন্ত্র দিবসের আগে দিল্লির নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। চলছে তল্লাশি অভিযান (Khalistani terrorist)। সেই অভিযানেই দিল্লি পুলিশের জালে ধরা পড়েছে দুই জঙ্গি জগজিৎ ওরফে জস্সা এবং নৌশাদ। পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, ধৃতরা খালিস্তানি জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত। তাদের জেরা করেই ডেরায় হানা দেয় পুলিশ। পুলিশের স্পেশ্যাল সেল শ্রদ্ধানন্দ কলোনীর একটি বাড়িতে তল্লাশি চালায়। ধৃতরা ওই বাড়িতে ভাড়া থাকত। সেই ডেরা থেকে হ্যান্ড গ্রেনেড বাজেয়াপ্ত করে। 

    কী জানা গিয়েছে?     

    দুই জঙ্গিকে কদিন আগে দিল্লির জাহাঙ্গিরপুরী থেকে গ্রেফতার করে পুলিশ (Khalistani terrorist)। ধৃত জগজিৎ ওরফে জস্সা উত্তরাখণ্ডের বাসিন্দা। এই দুই জঙ্গির বাড়ি জাহাঙ্গিরপুরিতে। তাদের বিরুদ্ধে বেআইনি কার্যকলাপ প্রতিরোধ আইন তথা ইউএপিএ-র ধারায় মামলা দায়ের করেছে পুলিশ।

    আরও পড়ুন: এবার প্রাণনাশের হুমকি নিতিন গড়কড়িকে, নেপথ্যে দাউদ ইব্রাহিম!

    গোপনসূত্রে খবর পেয়ে হানা দেয় পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতরা কানাডানিবাসী খালিস্তানপন্থী জঙ্গি হর্ষদীপ (Khalistani terrorist) ডালার নির্দেশমতো কাজ করত। কদিন আগেই কেন্দ্রের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক হর্ষদীপকে সরকারিভাবে জঙ্গি ঘোষণা করে কালো তালিকাভুক্ত করেছে। ২০১৭ সাল থেকে কানাডায় রয়েছে হর্ষদীপ।

    আরও পড়ুন: ‘দিদির সুরক্ষা কবচে’ অভিযোগ জানাতে গিয়ে জুটল তৃণমূল নেতার চড়, সঙ্গে হুমকিও 

    পুলিশের অনুমান, প্রজাতন্ত্র দিবসের আগে দিল্লিতে হামলা চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছিল ধৃতরা (Khalistani terrorist)। জগজিতের সঙ্গে নৌশাদের যোগাযোগ পুলিশের চিন্তা বাড়াচ্ছে। একটি ইসলামিক জঙ্গি সংগঠনের হয়ে কাজ করার অভিযোগে আগে গ্রেফতার হওয়া নৌশাদের সঙ্গে খালিস্তানপন্থীদের সম্পর্ক বিশদে খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Jammer Guns: পাকড্রোন ধ্বংস করতে ভারতীয় সেনার নয়া প্রযুক্তি জ্যামার বন্দুক

    Jammer Guns: পাকড্রোন ধ্বংস করতে ভারতীয় সেনার নয়া প্রযুক্তি জ্যামার বন্দুক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত কয়েক বছরে পাক সীমান্তে অনেকটাই বেড়েছে পাকড্রোনের যাতায়াত। এই ড্রোন হানাদারি রুখতে বফর্সের সাহায্য নিয়েছে ভারতীয় সেনা। অনেকাংশে সফলতাও এসেছে। গুলি করে নামানো হয়েছে বেশ কিছু পাক ড্রোন। কিন্তু এভাবে ড্রোন গুলি করে নামানোয় সমস্যা দেখা দেয় অনেক ক্ষেত্রে। নিশানা ভুল হলে সেই ড্রোন চলে যায় হাতের বাইরে। তাই এক্ষেত্রে চাই উন্নত প্রযুক্তি (Jammer Guns)। 

    জম্মু ও কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণরেখা এবং পাঞ্জাব-রাজস্থানের সীমান্তে উন্নত প্রযুক্তির সাহায্যে ড্রোন হানার মোকাবিলার বিষয়টি সম্প্রতি উত্থাপন করেছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় গবেষণার জন্য সেনা এবং বিএসএফ-কে পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। সেই পরামর্শ মেনেই জ্যামার বন্দুকের (Jammer Guns) ব্যবহারের উপর জোর দিয়েছে ভারতীয় সেনা।

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী চান গুলি করে নামানোর পাশাপাশি ড্রোন হানাদারি রোখার বিকল্প পথ তৈরি হোক। আর এই জন্যেই প্রয়োজন জ্যামার বন্দুক (Jammer Guns)। দেড় কিলোমিটার পাল্লার এই ‘জ্যামার বন্দুক’ আদৌ কোনও গুলি ছোড়ে না। এর থেকে বার হওয়া বিশেষ কম্পাঙ্কের তরঙ্গ ড্রোনের ফ্রিকোয়েন্সি ঘেঁটে দিয়ে সেগুলোকে অচল করে দেয়, ফলে মাটিতে আছড়ে পড়ে ড্রোনগুলো। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সূত্রে খবর, সেনাবাহিনী এবং বিএসএফের হাতে ইতিমধ্যেই কিছু ড্রোন দেওয়া হয়েছে। পাঞ্জাব সীমান্তে পরীক্ষামূলক ব্যবহারে ফলও মিলেছে। 

    আরও পড়ুন: এবার প্রাণনাশের হুমকি নিতিন গড়কড়িকে, নেপথ্যে দাউদ ইব্রাহিম!

    সেনা সূত্রে জানা গিয়েছে, সীমান্তে শত্রুপক্ষের ড্রোন নিয়ে বিশদে আলোচনা হয়েছে শুক্রবার। উন্নততর সমাধান বের করতে সেনাকে গবেষণা করতে বলা হয়েছে। ভারতীয় সেনা এবং সীমান্তরক্ষা বাহিনীর হাতে ইতিমধ্যেই ভালো প্রযুক্তি (Jammer Guns) রয়েছে। ইতিমধ্যেই সেই প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু হয়ে গিয়েছে। বিশেষ করে পাঞ্জাবে।

    কীভাবে কাজ করে এই জ্যামার গান? 

    সেনা সূত্রে জানা গিয়েছে, সেনার হাতে যেসব জ্যামার বন্দুক (Jammer Guns) আছে তার কার্যকারিতা ১.৫ কিমি পর্যন্ত বিস্তৃত। জ্যামারের অদৃশ্য রশ্মি ড্রোনের ফ্রিকোয়েন্সি ঘেঁটে দেয়। ফলে প্রেরকের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় এবং সেগুলি মাটিতে পড়ে যায়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     
     
LinkedIn
Share