Author: জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়

  • Jammu and Kashmir: সন্ত্রাসবাদীদের আটকাতে রাজৌরিতে গ্রামবাসীরদের অস্ত্র প্রশিক্ষণ দিচ্ছে সিআরপিএফ

    Jammu and Kashmir: সন্ত্রাসবাদীদের আটকাতে রাজৌরিতে গ্রামবাসীরদের অস্ত্র প্রশিক্ষণ দিচ্ছে সিআরপিএফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার রাজৌরিতে গ্রাম প্রতিরক্ষা রক্ষীদের (ভিডিজি) বিশেষ অস্ত্র প্রশিক্ষণ দিচ্ছে সিআরপিএফ (Jammu and Kashmir)। তাদের আধুনিক রাইফেল এসএলআর প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। ১ জানুয়ারি, বছরের প্রথম দিন রাজৌরির ডাংরি গ্রামে ৭ জন হিন্দুকে হত্যা করেছে সন্ত্রাসবাদীরা। এরপর গ্রামবাসীরা সন্ত্রাসবাদীর বিরুদ্ধে হাতে অস্ত্র তলে নেওয়ার দাবি জানায়। গ্রামবাসীদের মধ্যে অনেকেই ভিডিজি- র অংশ হয়ে চেয়েছেন। এখন তাঁদের নির্বাচন করার জন্য সিআরপিএফ ক্যাম্পের আয়োজন করেছে।

    কী জানা গেল? 

    মঙ্গলবার সুন্দরবানী সেক্টরের (Jammu and Kashmir) মহাদেব মানেকা ফায়ারিং রেঞ্জে গুলি চালানোর অনুশীলন হয়েছিল। যেখানে এলওসি- র কাছাকাছি গ্রামের ৫০ জনেরও বেশি গ্রামবাসী অংশগ্রহণ করেছিলেন। 

    সাম্প্রতিক হামলার পর, জম্মু ও কাশ্মীর (Jammu and Kashmir) প্রশাসন ভিডিজিকে ২৬ জানুয়ারি প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপনের আগে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছে। সন্ত্রাসবাদীরা জম্মু অঞ্চলের শান্তি নষ্ট করতে পারে বলে আশঙ্কা করছে প্রশাসন। তাই ভিডিজিগুলি জম্মু, সাম্বা এবং কাঠুয়া জেলাগুলির পাশাপাশি ভারত-পাকিস্তান আন্তর্জাতিক সীমান্তে সক্রিয় হয়ে উঠেছে৷ 

    এ পর্যন্ত প্রায় ৫০ জনকে জঙ্গি সন্দেহে আটক করা হয়েছে। ক্রমাগত তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ। জেলার অনেক জায়গায় পুলিশের পোস্টারও লাগানো হয়েছে। সন্ত্রাসবাদীদের সম্পর্কে তথ্য দেওয়ার জন্য ১০ লক্ষ টাকার পুরস্কারের ঘোষণা করা হয়েছে।

    ৫ জানুয়ারি রাজৌরি জেলার (Jammu and Kashmir) বেশ কয়েকটি গ্রামে গ্রাম প্রতিরক্ষা কমিটি ক্যাম্পের আয়োজন করেছিল প্রশাসন। এতে ভিডিসির সদস্য হতে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের নামের তালিকা প্রস্তুত করা হয়।

    আরও পড়ুন: ‘ভয়ঙ্কর ভুল’ হয়ে গিয়েছে, নেটিজেনদের কাছে ক্ষমা চাইলেন অমিতাভ বচ্চন    

    হামলার পরে, ডাংরির পঞ্চায়েত (Jammu and Kashmir) প্রধান ধীরাজ শর্মা বলেন, “এলাকায় একটি গ্রাম প্রতিরক্ষা কমিটি ছিল, তবে পুলিশ ৬০ বছরের বেশি বয়সী লোকদের কাছ থেকে অস্ত্র ফিরিয়ে নিয়েছে। সেই অস্ত্রগুলো আবার বরাদ্দও করা হয়নি। ভিডিসি সদস্যদের কাছে অস্ত্র থাকলে তারা সন্ত্রাসীদের যোগ্য জবাব দিত।”  

    ১৯৯০-এর দশকে, জম্মু ও কাশ্মীর (Jammu and Kashmir) প্রশাসন পার্বত্য এলাকায় সন্ত্রাস দমনের লক্ষ্যে গ্রাম নিরাপত্তা কমিটি গঠন করে। সেই সময় গ্রামবাসীদের নিজেদের এবং তাদের প্রিয়জনকে রক্ষা করার জন্য অস্ত্র ব্যবহার করতে শেখানো হয়েছিল। এই কমিটিতে স্থানীয় লোকজনকে নিয়োগ করে অস্ত্র বন্টন করা হয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Amitabh Bachchan: ‘ভয়ঙ্কর ভুল’ হয়ে গিয়েছে, নেটিজেনদের কাছে ক্ষমা চাইলেন অমিতাভ বচ্চন

    Amitabh Bachchan: ‘ভয়ঙ্কর ভুল’ হয়ে গিয়েছে, নেটিজেনদের কাছে ক্ষমা চাইলেন অমিতাভ বচ্চন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বলিউডের বিগ বি অমিতাভ বচ্চনের (Amitabh Bachchan) সোশ্যাল মিডিয়া প্রীতির কথা সবার জানা। সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ অ্যাক্টিভ মিস্টার বচ্চন। সিনেমার খবর থেকে দৈনিক আবেগ, ভক্তদের সঙ্গে সবসময় নিজের সুখদুঃখ ভাগ করে নিতে দেখা যায় তাঁকে। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট করতে গিয়েই ভুল করে বসেন তিনি। আর সেই ভুল উল্লেখ করেই নেটিজেনদের থেকে ক্ষমা চেয়ে নেন। ভুলকে নিজেই ‘ভয়ঙ্কর ভুল’ বলে উল্লেখ করেছেন তিনি। 

    আরও পড়ুন: “আমার টিআরপি মৃত্যু পর্যন্ত কমাতে পারবি না”, কুনালকে ‘এলি তেলি গঙ্গারাম’ কটাক্ষ মিঠুনের

    কিন্তু কী ভুল করলেন অমিতাভ?

    মিস্টার বচ্চন (Amitabh Bachchan) সাধারণত তাঁর প্রতিটি ট্যুইটের নম্বর দিয়ে থাকন। কিন্তু ৪৫১৪ নম্বর ট্যুইটের পর থেকে নম্বর দেওয়ায় ভুল হয়ে যায়। ৪৫১৪ এর পর সাতটি ট্যুইটের নম্বর গন্ডগোল হয়ে যায়। আর ভুলেই ক্ষমা চেয়ে নেন অমিতাভ। অমিতাভের এই ক্ষমা চাওয়া নিয়ে হাসির রোল পড়ে নেট দুনিয়ায়। ‘ভয়ংকর ভুল’ কথাটা নিয়েও ট্রোল করা হয় তাঁকে। 

    এক নেটিজেন লেখেন, “এই ব্যাখা দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ স্যার। অর্ডারটা ভুল হওয়ায় আমি সত্যিই চিন্তায় ছিলাম। এই কারণে আমার ব্যালান্স শিট ট্যালি করা যাচ্ছিল না।”

    অন্য এক নেটিজেন মজা করে লেখেন, “স্যার এটা ব্যাখা করার জন্য ধন্যবাদ। আমি ঘুমাতে পারছিলাম না।” 

    অন্য একজন লেখেন, “এবার মার্কেট ক্র্যাশ করব।” 

    অন্য একজন লেখেন, ‘স্যার অ্যাপোলজি বানান ভুল আছে, টি ৪৫১৬-এ সংশোধন করে নেবেন।”

     

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।
     

  • Manpreet Monica Singh: মার্কিন মুলুকে প্রথম মহিলা শিখ বিচারক হলেন মনপ্রীত মনিকা সিং

    Manpreet Monica Singh: মার্কিন মুলুকে প্রথম মহিলা শিখ বিচারক হলেন মনপ্রীত মনিকা সিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম মহিলা শিখ বিচারক হলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মনপ্রীত মনিকা সিং (Manpreet Monica Singh)। টেক্সাসের হ্যারিস কাউন্টি সিভিল আদালতের বিচারক হিসেবে শপথ নিয়েছেন তিনি। শপথগ্রহণের সময় তাঁর সন্তানরাও উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও মনপ্রীতের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মার্কিন মুলুকে দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম বিচারক ভারতের রবি সান্দিল। মার্কিন মুলুকে ইতিহাস গড়লেন শিখ কন্যা মনপ্রীত কৌর মনিকা সিং। 

    কী বললেন মনপ্রীত? 

    বিচারক হয়ে আপ্লুত মনপ্রীত (Manpreet Monica Singh) শপথগ্রহণের পর বলেন, “আমার মনে হয় যে আমার সন্তানদের জন্য এটি খুব গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত। পড়াশোনার সময়ই তারা দেখতে পাচ্ছে যে এমন পেশার ক্ষেত্রে উন্নতির কতটা সম্ভাবনা রয়েছে।” আমেরিকার বেশ কয়েকটি নাগরিক অধিকার সংগঠনের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন মনপ্রীত। বেশ কয়েকটি বড় মামলা লড়ে দারুণ সুনাম পান তিনি।

    রবি সান্দিল বলেন, “শিখ সম্প্রদায়ের কাছে এটা খুব বড় মুহূর্ত। মনপ্রীত শুধু শিখদের দূত, ও হল সব বর্ণের মহিলাদের দূত।” 
     
    মনপ্রীতের (Manpreet Monica Singh) জন্ম হাউস্টনে। ১৯৭০ সালে মনপ্রীতের বাবা ভারত ছেড়ে আমেরিকায় পাড়ি দেন। পেশায় আইনজীবী মনপ্রীত ২০ বছর ধরে আমেরিকার বিভিন্ন আদালতে আইন চর্চা করেছেন।  স্বামী এবং দুই সন্তানের সঙ্গে বেলায়ারে বসবাস করেন তিনি।

    আরও পড়ুন: বিজেপির গঙ্গাপুজোয় ‘না’ পুলিশের, ‘কর্মসূচি হবেই’, জানালেন সুকান্ত 

    মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ লক্ষ শিখ রয়েছে, যার মধ্যে ২০ হাজার শিখ হিউস্টন এলাকায় বাস করেন। মনপ্রীতের (Manpreet Monica Singh) শপথগ্রহণের সময় আদালত কক্ষ সম্পূর্ণ ঠাসা ছিল। হিউস্টনের মেয়র সিলভেস্টার টার্নার বলেন, “এটি শিখ সম্প্রদায়ের জন্য একটি গর্বের দিন। সমস্ত অ-শ্বেতাঙ্গ লোকদের জন্যও একটি গর্বের দিন আজ। বৈচিত্র্যের মাধ্যমে হিউস্টন শহরের বৈচিত্র্যের প্রতিনিধিত্ব করবে এই  আদালত।”


    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Suvendu Adhikari: পঞ্চায়েত ভোটের আগে ঘুষ নিয়ে হোমগার্ড নিয়োগ করে ক্যাডার গড়ছে তৃণমূল, দাবি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: পঞ্চায়েত ভোটের আগে ঘুষ নিয়ে হোমগার্ড নিয়োগ করে ক্যাডার গড়ছে তৃণমূল, দাবি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে ফের দুর্নীতির অভিযোগে সরব হলেন বিরোধী নেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। অভিযোগ নিয়োগ দুর্নীতি নিয়েই। এবার অভিযোগের তীর হোমগার্ড নিয়োগের দিকে। সোমবার একটি ট্যুইট করে শুভেন্দু অধিকারী দাবি করেন, গোপনে রাজ্যে অস্থায়ী হোমগার্ড নিয়োগ করছে স্বরাষ্ট্র দফতর। এই নিয়োগেও দুর্নীতি হচ্ছে বলে দাবি করেন তিনি। 

    কী বললেন শুভেন্দু?

    ট্যুইটে শুভেন্দুবাবু (Suvendu Adhikari) লেখেন, “পশ্চিমবঙ্গের স্বরাষ্ট্র দফতর দৈনিক ৫৬৫ টাকা বেতনে ৬ মাসের চুক্তিতে হাজার হাজার হোমগার্ড নিয়োগ করেছে। কোনও বিজ্ঞপ্তি ছাড়াই হয়েছে এই নিয়োগ। সম্ভবত পঞ্চায়েত ভোটের আগে তৃণমূলের ক্যাডারদের টাকার বিনিময়ে নিয়োগ করা হচ্ছে। কোনও বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ না হলে ইতিমধ্যে যারা এই পদের জন্য নির্বাচিত হয়েছেন তাঁরা খবর পেলেন কোথা থেকে? স্বরাষ্ট্র দফতর কি এই নিয়োগপ্রক্রিয়া ব্যাখ্যা করতে পারবে? এদের কি ইচ্ছামতো বাছাই করে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে? তাহলে কে এদের বাছাই করল? কী যোগ্যতার ভিত্তিতে বাছাই করা হয়েছে?”

     

    এই ট্যুইটে একটি নথিও প্রকাশ করেছেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সেই সরকারি নথিতে দেখা যাচ্ছে, গত ১ জানুয়ারি থেকে রাজ্যের বিভিন্ন থানায় ১৬১৫ জন অস্থায়ী হোমগার্ড নিয়োগ করা হয়েছে। ৬ মাসের চুক্তিতে নিয়োগ করা হয়েছে তাদের।

    আরও পড়ুন: সুপ্রিমকোর্টে জোর ধাক্কা খেল রাজ্য, প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলা ফিরল হাইকোর্টে

    হাওড়ার উলুবেড়িয়া থানায় নিয়োগ হওয়া অস্থায়ী হোমগার্ডদের নামের তালিকাও পোস্ট করেছেন তিনি (Suvendu Adhikari)। সেই ট্যুইটে শুভেন্দু প্রশ্ন করেন, “কেউ জানে না এদের কীভাবে, কে ও কীসের ভিত্তিতে নিয়োগ করেছে।”  

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) এই অভিযোগের প্রতিক্রিয়ায় দলের হয়ে সাফাই দিয়ে তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেন, “দফতর মনে করলে কর্মী নিয়োগ করতেই পারে। এতে বিরোধী দলনেতার কী বলার থাকতে পারে?”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Sania Mirza: অবসর নিচ্ছেন সানিয়া মির্জা, ঘোষণা করলেন টেনিসসুন্দরী নিজেই

    Sania Mirza: অবসর নিচ্ছেন সানিয়া মির্জা, ঘোষণা করলেন টেনিসসুন্দরী নিজেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবসর নিচ্ছেন টেনিস সুন্দরী সানিয়া মির্জা (Sania Mirza)। জানালেন নিজেই। শেষবার খেলবেন দুবাই টেনিস চ্যাম্পিয়নশিপে। আগামী মাসেই হচ্ছে দুবাই টেনিস চ্যাম্পিয়নশিপ। চোটের কারণেই এই সিদ্ধান্ত বলে মনে করছে ক্রিড়া মহল। পাকিস্তানি ক্রিকেটার শোয়েব মালিকের সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদের জল্পনার মধ্যেই এল এই বড় খবর।  

    আগামী ১৯ ফেব্রুয়ারি শুরু হবে দুবাই টেনিস চ্যাম্পিয়নশিপ। এই টুর্নামেন্টেই শেষবারের জন্যে টেনিস হাতে কোর্টে নামবেন সানিয়া।

    আরও পড়ুন: শিক্ষিকাকে গুলি করল ৬ বছরের ছাত্র, ভার্জিনিয়ার ঘটনায় স্তম্ভিত গোটা বিশ্ব 

    ৩৬ বছর বয়সী সানিয়া মির্জা (Sania Mirza) ডাবলসে বিশ্বের এক নম্বর। গত বছর সানিয়া নিজেই ঘোষণা করেছিলেন ২০২২ সালের শেষে অবসর নেবেন। কিন্তু চোটের কারণে ইউএস ওপেন খেলতে পারেননি তিনি। চলতি বছরের প্রথম গ্র্যান্ড স্ল্যাম অস্ট্রেলিয়ান ওপেন খেলবেন সানিয়া মির্জা। এরপর ইউএই- তে শেষ চ্যাম্পিয়নশিপ খেলে বিদায় জানাবেন টেনিসকে।

    কী জানিয়েছেন সানিয়া?

    সংবাদমাধ্যমকে টেনিস সুন্দরী (Sania Mirza) বলেন, “গত বছর ডাব্লিউটিএ ফাইনালের পরই আমি অবসর নেওয়ার পরিকল্পনা করেছিলাম। কিন্তু ডান কনুইয়ের চোটের কারণে ইউএস ওপেন ও বাকি টুর্নামেন্ট থেকে নাম প্রত্যাহার করতে হয়। আমি এমন একজন ব্যক্তি যে নিজের শর্তে বেঁচে থাকি। এই কারণেই আমি ইনজুরির কারণে বাইরে থাকতে চাই না, এখনও অনুশীলন করছি। তাই আমি দুবাই টেনিস চ্যাম্পিয়নশিপের পর অবসর নেওয়ার পরিকল্পনা করছি।”  

    নিজের টেনিস কেরিয়ারে একাধিক পুরস্কার পেয়েছেন সানিয়া (Sania Mirza)। অর্জুন পুরস্কার (২০০৪), পদ্মশ্রী পুরস্কার (২০০৬), রাজীব গান্ধী খেল রত্ন পুরস্কার (২০১৫) এবং পদ্মভূষণ পুরস্কার (২০১৬) অর্জন করেছেন। এখনও পর্যন্ত ৬টি বড় চ্যাম্পিয়নশিপে পদক জিতেছেন। 

    এছাড়াও তিনি ডাবলসে অস্ট্রেলিয়ান ওপেন (২০১৬), উইম্বলডন (২০১৫) এবং ইউএস ওপেন (২০১৫) -এর শিরোপা জিতেছেন। এছাড়াও, মিক্সড ডাবলসে তিনটি গ্র্যান্ড স্লাম অস্ট্রেলিয়ান ওপেন (২০০৯), ফ্রেঞ্চ ওপেন (২০১২) এবং ইউএস ওপেন (২০১৪) শিরোপা জিতেছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • NIA Arrest: হাওড়া থেকে ধৃত দুই আইএস জঙ্গি, তদন্তে এনআইএ

    NIA Arrest: হাওড়া থেকে ধৃত দুই আইএস জঙ্গি, তদন্তে এনআইএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জঙ্গি কার্যকলাপে যুক্ত থাকার অভিযোগে শুক্রবার মহম্মদ সাদ্দাম এবং মহম্মদ সৈয়দ নামের দুই জঙ্গিকে গ্রেফতার করে এসটিএফ। এসটিএফ সূত্রে জানা গিয়েছে, সাদ্দাম হাওড়া থানার আফতাবউদ্দিন মুন্সি লেনের বাসিন্দা। সইদ হাওড়ার শিবপুর থানা এলাকার গোলাম হোসেন লেনের বাসিন্দা। এবার এই ঘটনার তদন্তে নামল এনআইএ (NIA Arrest)! 

    কী জানা গেল? 

    দুই জঙ্গিকে জেরা করতে প্রথমে লালবাজার যায় এনআইএ (NIA Arrest) টিম। সেখান থেকে তাঁরা যান রিপন স্ট্রিটে। এই দুই জঙ্গির আইএস যোগ রয়েছে বলে জানতে পেরেছে এসটিএফ। এসটিএফের থেকে দুই জঙ্গির বিষয়ে তথ্য নেয় এনআইএ। সূত্রের খবর, আইএসের হয়ে শপথ নিয়েছিল ধৃত ২ জঙ্গি। এসটিএফ সূত্রে খবর, ধৃত ২ জন, সৈয়দ ও সাদ্দামের ডায়েরিতে শপথবাক্য মিলেছে।  

    এসটিএফের দাবী, ধৃত সাদ্দাম ও সৈয়দের পরিকল্পনা ছিল ২৬ জানুয়ারির আগে নাশকতা করার। এসটিএফ জানিয়েছে, ভিন রাজ্যের দুই বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ধর্মীয় ব্যক্তিকে টার্গেট করেছিল এই দুই জঙ্গি। তাঁদের উপর হামলার ব্লু প্রিন্ট তৈরী করা হয়েছিল বলেও জানিয়েছে এসটিএফ। আর সেকারণে অস্ত্র জোগাড় করা হচ্ছিল এই রাজ্য থেকে। আর সে বিষয়েই এসটিএফের থেকে তথ্য নিয়েছে এনআইএ (NIA Arrest)।

    আরও পড়ুন: মিড ডে মিলের খাবারে সাপ! স্কুলেই অসুস্থ একাধিক পড়ুয়া

    এরাজ্য থেকে অস্ত্র সংগ্রহ করার জন্য কার কার সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল ওই দুই জঙ্গি তা জানতেই সাদ্দাম এবং সৈয়দকে জেরা করতে চায় এনআইএ (NIA Arrest)? ওই দুই যুবকের কল লিস্ট খতিয়ে দেখছে এসটিএফ। সাদ্দাম ও সৈয়দের মোবাইল ল্যাপটপ ফরেন্সিকে পাঠানো হবে। আইএস সংগঠনের  হয়ে প্রচার করত সাদ্দাম, ফলে এদের মোবাইল ল্যাপটপ ঘেঁটে এদেরকে কে নিয়োগ করেছিল সেই আইএস মাথারও হদিশ পেতে চাইছে এসটিএফ। এ রাজ্যে বিভিন্ন জেলা থেকে সংগঠনের সদস্য হিসাবে শিক্ষিত যুবকদের সাদ্দাম নিয়োগ করত তার তালিকা খোঁজার চেষ্টা চলছে।

    কী উদ্দেশ্যে ঘাঁটি গেড়েছিল সন্দেহভাজন জঙ্গিরা, জানতে লাগাতার জেরা চালাচ্ছেন এনআইএ গোয়েন্দারা। লালবাজারের শীর্ষ কর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছে এনআইএ, ধৃত ২ জনকেও জেরা করেছেন তাঁরা। ২ জঙ্গিকে নিজেদের হেফাজতে নিতে পারে এনআইএ (NIA Arrest)।   

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Recuitment Scam: সুপ্রিমকোর্টে জোর ধাক্কা খেল রাজ্য, প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলা ফিরল হাইকোর্টে

    Recuitment Scam: সুপ্রিমকোর্টে জোর ধাক্কা খেল রাজ্য, প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলা ফিরল হাইকোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি (Recuitment Scam) মামলায় ধাক্কা খেল রাজ্য সরকার। দুর্নীতি মামলাটি গ্রহণ করল না সুপ্রিম কোর্ট। ফেরত পাঠানো হল হাইকোর্টে। সুপ্রিম কোর্ট সাফ জানাল, যা বলার হাইকোর্টে বলুন, এখানে কেন?

    ২০১৪ সালের প্রাথমিক নিয়োগ নিয়ে দুর্নীতির (Recuitment Scam) অভিযোগ ওঠে। টাকার নিয়ে অযোগ্যদের চাকরি দেওয়া হয়েছে বলে দাবি করা হয়। একাধিক জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয় হাইকোর্টে। সেই মামলার বিরোধিতা করে সুপ্রিম কোর্টে যায় রাজ্য সরকার। সুপ্রিমকোর্টে রাজ্যের আইনজীবী বলেন, “৮ বছর পর জনস্বার্থ মামলা দায়ের করা হচ্ছে। এই মামলা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক। তাই এই মামলা খারিজে দেশের শীর্ষ আদালত হস্তক্ষেপ করুক চায় রাজ্য।”

    কী বলে সুপ্রিম কোর্ট?

    কিন্তু রাজ্যের আবেদন উড়িয়ে দেয় সুপ্রিম কোর্ট (Recuitment Scam)। রাজ্যকে পরামর্শ দিয়ে বিচারপতি বলেন, “যা বলার হাইকোর্টে বলুন।” বিচারপতি এস এস কৌল ও এ এস ওকার ডিভিশন বেঞ্চ এই মামলাটি পুনরায় হাইকোর্টে পাঠিয়ে দেন।

    আরও পড়ুন: ফের ৩ জন প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরি বাতিল! বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের প্রশ্নের মুখে সিবিআই

    হাইকোর্টে দায়ের হওয়া জনস্বার্থ মামলায় (Recuitment Scam) অভিযোগ করা হয়, ২০১৪-র টেট দুর্নীতি মামলায় কমপক্ষে ৪২,৮৯৭ জন প্রার্থীকে নিয়োগ করা হয়। কিন্তু কোনও মেধা তালিকা প্রকাশ করা হয়নি। মেধা তালিকা প্রকাশ না করেই অনেককে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। এর ফলে অনেক বেশি নম্বর পেয়েও অনেকে নিয়োগপত্র পাননি বলে অভিযোগ।   

    অভিযোগ, টাকার বিনিময়ে বহু নিয়োগ করা হয়েছে। তার ফলে বঞ্চিত হয়েছেন যোগ্য প্রার্থীরা। এই কারণেই জনস্বার্থ মামলা করা হয়। তার পরিপ্রেক্ষিতে সুপ্রিম কোর্টে (Recuitment Scam) মামলা করে রাজ্য। ২০১৪ সালের ঘটনায় ২০২২-এ জনস্বার্থ মামলার কোনও গুরুত্ব নেই বলে সুপ্রিম কোর্টে সওয়াল করে রাজ্য। তবে দেরিতে করা এই মামলা খারিজ করেনি সুপ্রিম কোর্ট। পুনরায় হাইকোর্টে মামলা ফিরিয়ে দেওয়া হয়। সুপ্রিম কোর্টের এই সিদ্ধান্তে যে চাপ বেড়েছে রাজ্যের, তা বলাই বাহুল্য।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Mid Day Meal: মিড ডে মিলের খাবারে সাপ! স্কুলেই অসুস্থ একাধিক পড়ুয়া

    Mid Day Meal: মিড ডে মিলের খাবারে সাপ! স্কুলেই অসুস্থ একাধিক পড়ুয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মিড ডে মিলের (Mid Day Meal) খাবারে মিলল সাপ। বীরভূমের স্কুলের ঘটনায় শোরগোল পড়েছে গোটা এলাকায়। অভিযোগ, সেই খাবার খাওয়ার পরেই অসুস্থ হয়ে পড়ে স্কুলের চার পড়ুয়া। স্কুলেই বমি করতে শুরু করে তারা।

    বীরভূম জেলার ময়ূরেশ্বর ২ নম্বর ব্লকের প্রাথমিক স্কুলে মিড ডে মিলের (Mid Day Meal) ডালের বালতিতে পড়েছিল ছোট একটি সাপ। অভিযোগ, সাপ-সমেতই রান্না করা হয় ডালটি। ঘটনা সামনে আসতেই চরম উত্তেজনা ছড়ায়। ওই রান্না খাওয়ার পরই চার পড়ুয়া স্কুলেই বমি করে বলে অভিযোগ। প্রায় ১৫ জন পড়ুয়াকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সেখানে তাদের পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: সুপ্রিমকোর্টে জোর ধাক্কা খেল রাজ্য, প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলা ফিরল হাইকোর্টে

    এদিকে সোমবার সকালে ময়ূরেশ্বর ২ ব্লকের দাসপলতা মণ্ডলপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এই ঘটনায় (Mid Day Meal) বিক্ষোভ দেখান গ্রামবাসীরা। এরপর পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। আপাতত নিরাপত্তার খাতিরে প্রধান শিক্ষককে স্কুলের ঘরে রেখেছে পুলিশ। রাঁধুনীকে নিরাপত্তা দিয়েছে গ্রামের বাসিন্দারাই।  

    কী ঘটেছে?

    প্রতিদিনের মতো এদিনও ৩৬ জন স্কুল পড়ুয়ার জন্যে রান্না করেন চামেলি বাগদি। শুরুতে ১৪ জন পড়ুয়া খেতে বসেন। তাদের মধ্যে চারজন খাওয়া শুরুও করে দেন। বাকিরাও খাওয়া শুরু করবেন এমন সময় রাঁধুনি বালতি থেকে ডাল (Mid Day Meal) নিতে গিয়ে দেখেন নিচের দিকে কিছু একটা পড়ে রয়েছে। হাতা দিয়ে তুলতেই দেখা যায় সেটি একটি আস্ত সাপ। চিতি সাপ। সঙ্গে সঙ্গে খাবার দেওয়া বন্ধ করে দেওয়া হয়। প্রধান শিক্ষক জানিয়েছেন, দুই শিক্ষক ১৪ জন পড়ুয়াকে নিয়ে প্রথমে বাসুদেবপুর হাসপাতালে পরে বেসরকারি হাসপাতালে যান। সেখানে পড়ুয়াদের পরীক্ষা করা হয়েছে। এর মধ্য়ে চার ছাত্র বমি করছিল।     

    এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই (Mid Day Meal) স্কুলে ছুটে আসেন অভিভাবকসহ অন্যান্য গ্রামবাসীরা। তারা স্কুল ঘিরে বিক্ষোভ দেখায়। প্রধান শিক্ষকের গাড়িও ভাংচুর করা হয়। অল্প সময়ের মধ্যেই গ্রামে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • North India: শিয়ালদহ রাজধানী সাড়ে ১১ ঘণ্টা লেট! কুয়াশার দাপটে দিনেও অন্ধকার দিল্লি

    North India: শিয়ালদহ রাজধানী সাড়ে ১১ ঘণ্টা লেট! কুয়াশার দাপটে দিনেও অন্ধকার দিল্লি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর ভারতে (North India) চড়চড়িয়ে নামছে তাপমাত্রার পারদ। ভয়ঙ্কর কুয়াশার জেরে দৃশ্যমানতাও প্রায় শূন্য। আর এই কারণেই ২৯ টি ট্রেন সোমবার ন্যাশনাল ক্যাপিটাল রিজিয়নে পৌঁছতে দেরি করল। এর মধ্যে অন্যতম শিয়াদহ রাজধানী এক্সপ্রেস। এই দ্রুতগামী ট্রেনটি নির্দিষ্ট সময়ের সাড়ে ১১ ঘন্টা দেরিতে দিল্লি পৌঁছল।

    কী জানিয়েছে ভারতীয় রেল? 

    ভারতীয় রেলের (North India) দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গরীবরথ এক্সপ্রেস ৭ ঘন্টা, শিয়ালদহ রাজধানী এক্সপ্রেস সাড়ে ১১ ঘণ্টা, হাওড়া রাজধানী এক্সপ্রেস সাড়ে ১০ ঘণ্টা, ভুবনেশ্বর রাজধানী এক্সপ্রেস ৯ ঘণ্টা এবং দুরন্ত এক্সপ্রেস সাড়ে ১৩ ঘণ্টা দেরিতে এদিন দিল্লিতে পৌঁছেছে।

    ভারতীয় আবহাওয়া দফতরের (North India) দেওয়া তথ্য অনুযায়ী এদিন ভোর সাড়ে পাঁচটায়, ভাটিন্ডার দৃশ্যমানতা ছিল ০ মিটার, অমৃতসরের ২৫ মিটার, দিল্লি (সাফদারজাং)- এর ২৫ মিটার, দিল্লি (পালাম)- এর ৫০ মিটার, আগ্রার ০ মিটার, লখনৌ- এর ০ মিটার, বারানসীর ২৫ মিটার, বারেলির ৫০ মিটার।

    রবিবার (North India) দিল্লির সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পূর্ববর্তী রেকর্ড অনুযায়ী, গত দু’বছরেও বছরের শুরুতে তাপমাত্রার পারদপতন এই মাত্রায় দেখা যায়নি। শুধু দিল্লি এবং পঞ্জাব নয়, মধ্য এবং পূর্ব ভারতের একাংশ শীতের কাঁপুনিতে জর্জরিত। ঘন কুয়াশার ফলে দৃশ্যমানতা কমে গিয়েছে অনেকটাই। সোমবার ভোর সাড়ে ৫টা নাগাদ ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পার্শ্ববর্তী এলাকায় দৃশ্যমানতা ৫০ মিটারের কাছাকাছি ছিল বলে হাওয়া অফিস সূত্রের খবর। 

    আরও পড়ুন: তৃণমূলের এক বছরে আয় বৃদ্ধি ১২ গুণ! ‘চোরের কোম্পানি’ বলে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    সোমবার সকালে রাজধানীর (North India) দৃশ্যমানতা কমে আসে ৫০ মিটারে। পথ দুর্ঘটনা এড়াতে যানবাহন চলাচলের গতি কমানো হয়েছে। দিল্লির বিমানবন্দরে কুয়াশা বেশি থাকায় সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে। ৪০টি বিমানের চলাচলের ক্ষেত্রে সমস্যা দেখা দিলেও নির্দিষ্ট সময়ের চেয়ে সামান্য দেরিতে গন্তব্যস্থলে পৌঁছেছে বিমানগুলি। তবে কম দৃশ্যমানতার জন্য বিঘ্ন হয়েছে ট্রেন চলাচল। রেল কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২৯টি ট্রেন নির্দিষ্ট সময়ের চেয়ে অনেকটা দেরি করে ঢুকেছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • US Shooting: শিক্ষিকাকে গুলি করল ৬ বছরের ছাত্র, ভার্জিনিয়ার ঘটনায় স্তম্ভিত গোটা বিশ্ব

    US Shooting: শিক্ষিকাকে গুলি করল ৬ বছরের ছাত্র, ভার্জিনিয়ার ঘটনায় স্তম্ভিত গোটা বিশ্ব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের গুলি হামলার ঘটনা ঘটল আমেরিকায় (US Shooting)। এবার বন্দুকবাজের বয়স মাত্র ছ বছর। স্কুলের ভিতরেই শিক্ষিকাকে গুলি করল ছ বছরের ছাত্র। শুক্রবার আমেরিকার ভার্জিনিয়ায় ঘটনাটি ঘটেছে। গুরুতর জখম হয়েছেন ৩o বছরের ওই স্কুলশিক্ষিকা। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, রাজধানী রিচমন্ডের কাছে রিচনেক এলিমেন্টারি স্কুলের এই ঘটনা সামনে আসতেই স্তম্ভিত হয়ে যায় গোটা বিশ্ব। ছ বছরের ওই অভিযুক্ত ছাত্রকে আটক করেছে পুলিশ। শনিবার ভার্জিনিয়া পুলিশের আধিকারিক স্টিভ ড্রিউ বলেন, “এটি কোনও দুর্ঘটনা নয়। অভিযুক্ত ছাত্র নির্দিষ্ট ভাবে ওই শিক্ষিকাকে লক্ষ্য করে গুলি চালিয়েছে।”

    কী জানিয়েছে পুলিশ?

    রিচনেক এলিমেন্টারি স্কুল (US Shooting) কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এর আগে ওই ছাত্রের ব্যবহারে কোনও অস্বাভাবিকতা লক্ষ্য করা যায়নি। স্কুলের প্রিন্সিপাল জর্জ পার্কার বলেন, “আমরা সকলেই স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছি। স্কুলপড়ুয়ারা যাতে কোনও অবস্থাতেই আগ্নেয়াস্ত্রের নাগাল না পায়, তা আমাদেরই নিশ্চিত করতে হবে।”

    আরও পড়ুন: ‘যদি ভোট দিতে না দেয়…’, পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিজেপি কর্মীদের কী নিদান দিলেন শুভেন্দু? 

    গুরুতর জখম শিক্ষিকাকে (US Shooting) ভর্তি করা হয়েছে হাসপাতালে। অভিযুক্ত শিশুকে হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ। ছোট্ট শিশুটি কী করে বন্দুক হাতে পেল, কেনই বা গুলি চালাল তা এখনও স্পষ্ট নয়। গুলি চালানোর ঘটনার পরেই ওই প্রাথমিক স্কুলটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। মাত্র ছয় বছর বয়সের শিশু কেন শিক্ষিক্ষার উপর গুলি চালাল তা ভাবাচ্ছে মনোবিজ্ঞানীদেরও।

    গত কয়েক বছরের বার বার বন্দুকবাজ হামলার (US Shooting) শিকার হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। শুধু ২০২১ সালেই মোট ৪৪ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে গুলিতে। এর মধ্যে বেশিরভাগই খুন। তাছাড়াও রয়েছে দুর্ঘটনা এবং আত্মহত্যা। গত বছরের মে মাসে টেক্সাসে একটি স্কুলে বন্দুকবাজের হামলায় ১৯ জন পড়ুয়া এবং ২  শিক্ষকের মৃত্যু হয়েছিল। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে কিছু প্রদেশে আগ্নেয়াস্ত্র আইনে কড়াকড়ি হলেও, এখনও অন্যান্য প্রদেশে যে কেউ খুব সহজেই কিনে ফেলতে পারেন আগ্নেয়াস্ত্র।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share