Author: জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়

  • Naushad Siddiqui: হাইকোর্টে মুখ পুড়ল রাজ্যের, জামিন পেলেন আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকি

    Naushad Siddiqui: হাইকোর্টে মুখ পুড়ল রাজ্যের, জামিন পেলেন আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৪০ দিন জামিন পেলেন ভাঙরের আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকি (Naushad Siddiqui)। কলকাতা হাইকোর্টে জামিন দেয় নওশাদকে। নওশাদের জামিনের খবর সামনে আসতেই উল্লাসে ফেটে পড়েন আইএসএফ কর্মী সমর্থকরা। প্রতিটি শুনানিতেই আদালতে আসতেন আইএসএফ সমর্থকরা। এদিনও আসেন।  

    বুধবারও ব্যাঙ্কশাল কোর্ট জামিন দেয়নি নওশাদকে (Naushad Siddiqui)। শুনানির শেষে আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তাঁকে জেল হেফাজতে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছিল ব্যাঙ্কশাল আদালত। বুধবার শুনানির সময় পুলিশের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছিল। শেষ পর্যন্ত মেলেনি জামিন। হতাশ হয়েছিলেন আইএসএফ সমর্থকরা। তবে বৃহস্পতিবার উচ্চ আদালত জামিন দিল নওশাদকে। নওশাদের জামিন পাওয়ার খবরে খুশির হাওয়া আইএসএফ শিবিরে।  

    বার বারই শাসক বিরোধী স্বরে কথা বলে এসেছে নওশাদ। এমনকী পঞ্চায়েত নির্বাচন পর্যন্ত তাকে আটকে রাখার ষড়যন্ত্রের অভিযোগও করেছিলেন তিনি (Naushad Siddiqui)। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আটকে রাখা যায়নি। 

    এদিন ৪টি মামলায় জামিন পেলেন নওশাদ সিদ্দিকি (Naushad Siddiqui)। বিচারপতি দেবাংশু বসাকের ডিভিশন বেঞ্চ জামিন দিয়েছে। নওশাদের এই জামিনে যে শাসক শিবিরে অস্বস্তি বাড়াবে তা বলাই বাহুল্য। 

    প্রসঙ্গত, গত ২১ জানুয়ারি গ্রেফতার করা হয়েছিল নওশাদকে (Naushad Siddiqui)। নওশাদ ও তাঁর সমর্থকদের বিরুদ্ধে পুলিশকে মারধরের যে অভিযোগ তোলা হয়েছিল তার কোনও প্রমাণ হাজির করতে পারেনি রাজ্য সরকার। তারপরই জামিন পান নওশাদ। জামিন পেয়েছেন গ্রেফতার হওয়া বাকি আইএসএফ নেতারাও।

    আরও পড়ুন: ‘নবম দশমের নিয়োগ প্রত্যাহারে এখনই স্থগিতাদেশ নয়’, জানাল কলকাতা হাইকোর্ট 

    জামিন মঞ্জুর করলেও নওশাদ (Naushad Siddiqui) সহ আইএসএফ নেতা, কর্মীদের তদন্তে সহযোগিতার নির্দেশ দিয়েছে আদালত৷ তদন্তকারী অফিসার তলব করলেই হাজিরারও নির্দেশ দিতে বলা হয়েছে৷

    গত ২১ জানুয়ারি ধর্মতলায় আইএসএফের প্রতিষ্ঠা দিবসের কর্মসূচি ঘিরে বিক্ষোভের জেরে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ বাধে আইএসএফ কর্মীদের। পুলিশের হাতে গ্রেফতার হন নওশাদ-সহ (Naushad Siddiqui) আইএসএফের বহু কর্মী-সমর্থক। তার পর থেকে তাঁরা জেলেই ছিলেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “পুলিশ যদি তৃণমূলের ক্যাডারের মতো আচরণ করে তাহলে…”, কোচবিহারে হুঙ্কার সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “পুলিশ যদি তৃণমূলের ক্যাডারের মতো আচরণ করে তাহলে…”, কোচবিহারে হুঙ্কার সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিশীথ প্রামাণিকের ওপর হামলার ঘটনায় উত্তাল কোচবিহার রাজনীতি। রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) তা আরও কিছুটা জোরদার হল। এবার পুলিশকে সরাসরি হুঁশিয়ারি দিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি।  

    কোচবিহারের ঘোকসাডাঙ্গায় এক কর্মীসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে রাজ্য পুলিশের দিকে নিশানা দেগে বালুরঘাটের সাংসদ (Sukanta Majumdar) বলেন, “পুলিশ যদি নিরপেক্ষ ভাবে কাজ করে তাহলে পুলিশকে পুলিশ মনে করব। আর পুলিশ যদি তৃণমূলের ক্যাডারদের মতো কাজ করে তাহলে ক্যাডারদের সঙ্গে যা ট্রিটমেন্ট করা হয়, পুলিশের সঙ্গেও সেই ট্রিটমেন্ট করা হবে।” 

    তৃণমূলকেও কটাক্ষ করতে ছাড়েননি সুকান্ত (Sukanta Majumdar)। গত শনিবার দিনহাটার বুড়িরহাটে তৃণমূল- বিজেপির মধ্যে রাজনৈতিক সংঘর্ষ ঘটে। আক্রান্ত হয় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র দফতরের প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের কনভয়।

    আরও পড়ুন: “হলদিয়া উন্নয়ন পর্ষদের ২০০ কোটি কোথায় গেল?”, রাজ্যকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    সেই ঘটনার প্রেক্ষিতে ৪৮ জন বিজেপি নেতাকর্মীর নামে স্বতঃপ্রণোদিত মামলা করেছে পুলিশ (Sukanta Majumdar)। সেই মামলায় ইতিমধ্যে ২১ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ধৃতদের মধ্যে রয়েছেন ঘোকসাডাঙ্গা এলাকার বিজেপি নেতা প্রশান্ত বর্মন।

    বুধবার প্রশান্ত বর্মনের বাড়িতে তাঁর পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে যান সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। আইনি সহযোগিতার আশ্বাস দেন। সুকান্ত বলেন, “দলীয় কর্মীকে ছাড়ানোর জন্য বিজেপি সহযোগিতা করবে। প্রয়োজনে হাইকোর্টেও যাবে।” 

    সেখানেই পুলিশকে একহাত নেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। বলেন, “পুলিশ দলদাসে পরিণত হয়েছে। পুলিশ যদি নিরপেক্ষভাবে কাজ করে তাহলে পুলিশকে পুলিশ বলে মনে করব। আর পুলিশ যদি তৃণমূলের দলদাস হয়ে কাজ করে তাহলে তৃণমূলের ক্যাডারদের সঙ্গে যে ট্রিটমেন্ট করা হয় পুলিশের সঙ্গেও সেই একই ট্রিটমেন্ট হবে।”

    দলীয় কর্মীদের বার্তা সুকান্তর

    এদিন দলীয় কর্মীদের উদ্দেশে সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, “তৃণমূলের সন্ত্রাস মোকাবিলা করতে বিজেপি কর্মীদের হাতে ঝাণ্ডার সঙ্গে ডান্ডাও রাখতে হবে। কোচবিহারে ডান্ডা ছাড়া রাজনীতি হবে না। তৃণমূলের যে নেতা যে ভাষা বোঝে তাকে সেই ভাষাতেই জবাব দিতে হবে।”

    এদিন নাম না করে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী উদয়ন গুহকে লুঙ্গি মন্ত্রী বলে ব্যাঙ্গ করেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, “কোচবিহারের ছেলেকে আপনারাই সাংসদ করেছিলেন‌। নরেন্দ্র মোদি তাকে মন্ত্রী করে পাঠিয়েছেন। সেটা তৃণমূলের সহ্য হয়নি। আর তাই তার উপর আক্রমন হয়েছে লুঙ্গি মন্ত্রীর নির্দেশে।”

    মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেও কটাক্ষ করতে ছাড়েননি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, “দিদি নিজের রাজ্য সামলাতে পারেন না মেঘালয়ে গিয়ে মাথায় পালক লাগিয়ে কাক সেজে কুকু করছেন। ‌রাজ্যের বেকার ছেলেরা কাজ পাচ্ছে না । তারা গুজরাটে চলে যাচ্ছে।‌ দিদি বলছেন ১০০ দিনের কাজে তারা এক নম্বর। তাতে সায় দিয়ে তিনি বলেন সেটাতো হবেনই, কারন‌ এই রাজ্যের বেকার যুককেরা কাজ না পেয়ে বাধ্য হয়ে ৩০০ টাকার মজুরিতে ১০০ দিনের কাজ করে। কিন্তু গুজরাটে কাজ করলে দৈনিক মজুরি এক হাজার টাকা পায়। ‌তাই সেখানে মানুষ ১০০ দিনের কাজ করে না।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

     

     

     

     

     

     

     

  • Election Result 2023: উত্তর-পূর্বের তিন রাজ্যে আজ ভোট গণনা, কারা গড়বে সরকার?

    Election Result 2023: উত্তর-পূর্বের তিন রাজ্যে আজ ভোট গণনা, কারা গড়বে সরকার?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরপূর্বের ৩ রাজ্যে আজ ভোট গণনা (Election Result 2023)। বুথ ফেরত সমীক্ষাগুলিতে এগিয়ে রয়েছে বিজেপি জোট। ত্রিপুরা ও ন্যাগাল্যান্ডে বিজেপি জোটকে এগিয়ে রাখা হলেও মেঘালয়ে ত্রিশঙ্কু বিধানসভা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বুথ ফেরত সমীক্ষা বলছে বিরোধীরা সেখানে ২২টি আসন পেতে পারে। মেঘালয়ে খাতা খুলতে পারে তৃণমূলও। ত্রিপুরায় ভোট নেওয়া হয়েছিল ১৬ ফেব্রুয়ারি, নাগাল্যান্ড ও মেঘালয়ে ভোটগ্রহণ হয় ২৭ ফেব্রুয়ারি। আজ ৩  রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশ। সকাল ৮ টা থেকে ভোট গণনা শুরু হয়েছে।

    ত্রিপুরায় আসন সংখ্যা ৬০, মেঘালয় ৫৯ এবং নাগাল্যান্ডে ৫৯। কোহিমায় ডিসি অফিসে শুরু হয়েছে ভোটগণনা (Election Result 2023)। আগে পোস্টাল ব্যালট খোলা হবে। তারপর ব্যালট। নিরাপত্তায় রয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী ও রাজ্য পুলিস। এনডিপিপি ও বিজেপি কার ভাগ্য খোলে এখন সেটাই দেখার। উল্লেখ্য, ত্রিপুরা বর্তমানে বিজেপির দখলে রয়েছে। নাগাল্যান্ড ও মেঘালয়ে যথাক্রমে ন্যাশনালিস্ট ডেমোক্রেটিক প্রগ্রেসিভ পার্টি এবং ন্যাশনাল পিপলস পার্টি সরকার রয়েছে।

    আরও পড়ুন: কড়া নিরাপত্তায় শুরু ভোটগণনা! সাগরদিঘি উপনির্বাচনে জয় কোন শিবিরের?

    ত্রিপুরায় ৬০টি আসনের মধ্যে ৪৮টি আসনের ট্রেন্ড এসেছে। ৩৯টি আসনে এগিয়ে রয়েছে বিজেপি। বাম ৮টি, টিএমপি ৫টি আসনে এগিয়ে রয়েছে। নাগাল্যান্ডে ৬০টি আসনের মধ্যে ৩২টির ট্রেন্ড এসেছে। এনডিপিপির সঙ্গে বিজেপির জোট ২৭টি আসনে এগিয়ে রয়েছে। অন্যদিকে, এনপিএফ ২টি আসনে, কংগ্রেস ১টিতে এবং অন্যরা ৩টি আসনে (Election Result 2023) এগিয়ে রয়েছে। মেঘালয়ে বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী কনরাড সাংমার দল এনপিপি ৪টি আসনে এগিয়ে রয়েছে। প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে বিজেপি ও এনপিপি। প্রাথমিক প্রবণতায় ত্রিপুরায় বিজেপি এগিয়ে আছে বলে মনে করা হচ্ছে। ৬০টি আসনের মধ্যে ১৬টিতে এগিয়ে রয়েছে বিজেপি। একইসঙ্গে টিএমপি এগিয়ে রয়েছে ৩টি আসনে। নাগাল্যান্ডে বিজেপি জোটের সঙ্গে এনডিপিপি এগিয়ে রয়েছে ৬টি আসনে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • G 20 Meet: জি-২০ বৈঠকে যোগ দিতে ভারত সফরে আসছেন চিনা বিদেশমন্ত্রী কিন গাং

    G 20 Meet: জি-২০ বৈঠকে যোগ দিতে ভারত সফরে আসছেন চিনা বিদেশমন্ত্রী কিন গাং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত সফরে আসছেন চিনা বিদেশমন্ত্রী কিন গাং। ২ মার্চ দিল্লিতে জি-২০ বৈঠকে (G 20 Meet) যোগ দেবেন তিনি। মঙ্গলবার চিনা বিদেশমন্ত্রকের পক্ষ থেকে গাং-এর ভারত সফর নিশ্চিত করা হয়েছে।  

    শেষবার ২০১৯ সালে ভারত সফরে এসেছিলেন তৎকালীন চিনা বিদেশমন্ত্রী ওয়াং ইয়র। ভারতীয় নেতৃত্বের পাশাপাশি সেই সময় আঞ্চলিক নিরাপত্তা নিয়ে চিনা বিদেশমন্ত্রী বৈঠক করেছিলেন ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভালের সঙ্গে। মাঝে পূর্ব লাদাখে দুই দেশের মধ্যে সেনা উত্তেজনা বেড়ে যাওয়ায় সম্পর্কে অবনতি হয়। সেই তিক্ততাকে কমানোর চেষ্টা চালাচ্ছে দুই দেশই। তারই মাঝে সে দেশের বিদেশমন্ত্রীর ভারত সফরকে (G-20 Meet) নেক নজরেই দেখছে রাজনৈতিক মহল।

    প্রসঙ্গত, ২০২০ সালে মে মাসে পূর্ব লাদাখে চিনা আগ্রাসনের পর দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক বেশ খারাপ হয়। সীমান্ত বরাবর সেনা সরাতে দুই দেশের সামরিক পর্যায়ে একাধিক বৈঠকও (G 20 Meet) হয়েছিল। কিন্তু তারপরেও চিনে আগ্রাসন থামেনি। সম্প্রতি অরুণাচল প্রদেশে ফের একবার লাল ফৌজের আগ্রাসনকে কেন্দ্র করে দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনার পারদ বাড়ে।

    আরও পড়ুন: আশ্রম উদ্বোধনে এসেছিলেন পার্থ! টানা পাঁচ ঘণ্টা তল্লাশি-জেরার পর মুখ খুললেন বিভাস

    সীমান্তে উত্তেজনা তৈরির জন্যে আন্তর্জাতিক মহলে বার বার ভারত দুষে এসেছে চিনকে। জি-২০ (G 20 Meet) ভুক্ত দেশগুলির বিদেশমন্ত্রীদের বৈঠক শুরুর আগে সীমান্ত ইস্যুতে ফের চিনের বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। গত লকডাউনের সময় শুরু হওয়া সীমান্ত সংঘাতের অবসান না হলে চিনের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক হবে না বলে স্পষ্ট জানিয়ে দেন তিনি।

    প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক (G-20 Meet)?

    এরপরেই চিনা বিদেশমন্ত্রীর ভারত সফরের ঘোষণা যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। ভারত সফরকালে চিনা বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে পৃথক বৈঠক হতে পারে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হতে পারে ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের (G-20 Meet) সঙ্গেও। 

    আগামী ২ মার্চ জি-২০ ভুক্ত দেশগুলির বিদেশমন্ত্রীদের বৈঠকে যোগ দিতে ভারতে আসছেন মার্কিন বিদেশসচিব অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। ইতিমধ্যে রুশ ইউক্রেন যুদ্ধ থামাতে ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে আবেদন জানিয়েছে আমেরিকা। অন্যদিকে, কয়েকদিন আগে যুদ্ধ থামাতে চিনকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ। এমন পরিস্থিতিতে এই  বৈঠকে যুদ্ধ থামানোর কৌশল নিয়েও আলোচনা হতে পারে বলে মনে করছেন অনেকে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: বিধানসভা অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনতে চলেছেন শুভেন্দু, শোনা হবে ৬ মার্চ

    Suvendu Adhikari: বিধানসভা অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনতে চলেছেন শুভেন্দু, শোনা হবে ৬ মার্চ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনতে চলেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সেই প্রস্তাব বিধানসভায় আগামী ৬ মার্চ শোনা হবে বলে জানানো হয়েছে বিধানসভা সূচিতে। পরিষদীয় দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, বিধানসভায় ওই প্রস্তাব পাশ করতে পরে বিজেপির তরফে ৩০ জন উপস্থিত বিধায়কের সম্মতি লাগবে। সেই প্রেক্ষিতেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

    দলত্যাগ-বিরোধী আইন, বিরোধীদের সম্মান-সহ একাধিক ইস্যুতে বিধানসভার অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব এনেছে বিজেপির পরিষদীয় দল। এই অনাস্থা প্রস্তাবে অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে মোট ১৬টি অভিযোগ আনা হয়েছে। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য, পিএসি চেয়ারম্যান পদ নিয়ে অধ্যক্ষ অনিয়ম করেছেন, দলত্যাগবিরোধী আইন নিয়ে তাঁর অবস্থান স্পষ্ট নয়, বিধানসভায় বিরোধী নেতাদের যথোপযুক্ত সম্মান দেওয়া হচ্ছে না, শাসকদলের অঙ্গুলি হেলনে তিনি চলছেন।

    গত ১৩ ফেব্রুয়ারি বাজেট অধিবেশন চলাকালীন বিধানসভার সচিবালয় স্পিকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব জমা দেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এই প্রস্তাব আদৌ গৃহীত হবে কিনা সেই বিষয়ে সন্দেহ ছিল রাজনৈতিক মহলে। কিন্তু সোমবারের বিধানসভার বুলেটিনে উল্লেখ করা হয়, স্পিকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা করা হবে। জানা গিয়েছে, বুলেটিনে অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে আলোচনার ইঙ্গিত পেয়েই নিজেদের মতো করে প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে বিজেপি পরিষদীয় দল। যে দিন ওই প্রস্তাবটি পেশ করা হবে সে দিন যাতে কমপক্ষে ৩০ জন বিধায়ক সদনে উপস্থিত থাকেন সেই দিকে লক্ষ্য রাখছে গেরুয়া দল।

    আরও পড়ুন: কাশ্মীরি পণ্ডিত-হত্যার দুদিন পরেই সেনার পাল্টা! পুলওয়ামায় এনকাউন্টারে খতম জঙ্গি

    স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে কংগ্রেস-সিপিএম অনাস্থা প্রস্তাব আনার চেষ্টা করেছিল। যদিও কোনও লাভ হয়নি। জানা গিয়েছে, স্পিকারের বিরুদ্ধে বিরোধী দলনেতার (Suvendu Adhikari) আনা অনাস্থা প্রস্তাব আলোচনা হবে কি না, তার সিদ্ধান্ত হবে ৬ মার্চেই। সোমবার বিধানসভার তরফে একটি নোটিশ জারি করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে যে অনাস্থা জমা দিয়েছিলেন, তাতে অন্য বিধায়কদের আস্থা আছে কি না তা যাচাই করা হবে। যেহেতু অনাস্থা প্রস্তাব এনেছেন বিরোধী দলনেতা সে কারণে আলোচনার ক্ষেত্রে ৩০ জন বিধায়কের এতে সম্মতি থাকতে হবে। শেষ পর্যন্ত, বিধানসভা থেকে অনাস্থা আনার অনুমতি প্রস্তাব সামনে এলে কবে এই নিয়ে আলোচনা হবে, বা আদৌও আলোচনার অনুমতি মিলবে কি না তা জানিয়ে দেবেন স্পিকার নিজেই। বিধানসভা সূত্রের খবর, প্রস্তাব উঠলে আলোচনার অনুমতি দিতে পারেন স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Rupankar Bagchi: অরিজিৎ সিং- এর ছবিতে কমেন্ট করে নেটিজেনদের কটাক্ষের মুখে রূপঙ্কর

    Rupankar Bagchi: অরিজিৎ সিং- এর ছবিতে কমেন্ট করে নেটিজেনদের কটাক্ষের মুখে রূপঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অরিজিৎ সিং- এর ছবিতে কমেন্ট করে ফের বিপাকে রূপঙ্কর বাগচী (Rupankar Bagchi)। কমেন্টে শুধু লিখেছেন ‘ভালোবাসা নিও’। আর এতেই রেগে আগুন অরিজিতের ভক্তরা। হু ইজ কেকে ম্যান… এই মন্তব্যের রেশ শেষ হতে না হতেই কলকাতায় কনসার্টে মৃত্যু হয় কেকে- র। তারপর থেকেই কেকে ভক্তদের রোষানলে জ্বলে পুড়ে যাচ্ছেন রূপঙ্কর। বিতর্ক যেন পিছুই ছাড়ছে না। বিভিন্ন কাজ, এমনকী মিও আমরের সঙ্গে চুক্তিও হারাতে হয়েছে তাঁকে। সেই পুরোনো ঘটনাকেই মনে করালেন ভক্তরা। অরিজিতের ছবিতে একটি মাত্র মন্তব্য করতেই রে-রে করে উঠলেন শিল্পীর ভক্তরা।

    কী ঘটেছে? 

    এমনিতে সোশ্যাল মিডিয়ায় খুব বেশি অ্যাক্টিভ নন অরিজিৎ সিং। সদ্য ফেসবুকের ডিসপ্লে পিকচার বা ডিপি বদল করেছেন তিনি। অরিজিতের ফেসবুক প্রোফাইলে আবার সেই পুরনো ডিপি। যাতে মাথা নীচু করে স্টেজকে প্রণাম করছেন গায়ক। সেই ছবিতে লাভ প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন রূপঙ্কর (Rupankar Bagchi)। পাশাপাশি সেই ছবির কমেন্ট বক্সে তিনি লিখেছেন, ‘ভালোবাসা নিও’। আর পাঁচজনের মত কমেন্ট করেন রূপঙ্কর। তারপর? অরিজিত ভক্তদের কথায়, আর যাই হোক ওকে নিয়ে ছেলেখেলা না। কেউ কেউ সোজা জিজ্ঞেস করলেন, “হূ ইজ অরিজিত ম্যান?” এক নেটিজেন লেখেন, ‘আবার অরিজিৎ সিংকে নিয়ে ইনসিকিউরিটিতে ভুগছেন নাকি? অন্য এক নেটিজেন লেখেন, ‘ওর উপর নজর দেবেন না প্লিজ। ওকে বাঁচতে দিন।’ যদিও একথার উত্তর দেন নি রূপঙ্কর।

    আরও পড়ুন: “কোনও সার্টিফিকেটের প্রয়োজন নেই তৃণমূলের”, রাহুলের খোঁচার জবাব মহুয়ার 

    রূপঙ্করের (Rupankar Bagchi) পাশে দাঁড়িয়েছেন এক নেটিজেন। তিনি লিখেছেন, ‘অনভিপ্রেত, সে কথা একবাক্যে সবাই স্বীকার করে নিয়েছে এমন কী উনি নিজেও। আবেগের বশে হোক বা যে কোন কারণেই হোক, উনি যা বলে ফেলেছেন, তা যদি নিন্দনীয় হয়, তবে পরবর্তীতে যে পরিকল্পিত আক্রমণ আপনারা করে চলেছেন, তা নিন্দার যোগ্য।’ 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Mahua Moitra: “কোনও সার্টিফিকেটের প্রয়োজন নেই তৃণমূলের”, রাহুলের খোঁচার জবাব মহুয়ার

    Mahua Moitra: “কোনও সার্টিফিকেটের প্রয়োজন নেই তৃণমূলের”, রাহুলের খোঁচার জবাব মহুয়ার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেঘালয় ভোটে তৃণমূলের অবস্থান নিয়ে বার বারই সন্দেহ প্রকাশ করেছে রাজনৈতিক মহল। সরাসরি ঘাসফুল শিবিরের দিকে নিশানা দেগে গত বুধবার রাহুল গান্ধী বলেন, বিজেপিকে সাহায্য করতেই মেঘালয়ে তৃণমূল এসেছে। এবার রাহুলকে জোরদার জবাব দিল তৃণমূল। তৃণমূলের সাংসদ মহুয়া মৈত্র (Mahua Moitra) বৃহস্পতিবার বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে তৃণমূল ২০২১-এ পশ্চিমবঙ্গে বিজেপিকে হারিয়েছে। তাই রাহুলের কাছে তৃণমূলের বিশ্বাসযোগ্যতা প্রমাণের কোনও দায় নেই।” তিনি আরও বলেন, “কংগ্রেস কি বিজেপিকে হারাতে পারবে? তবে আমাদের কোনও প্রয়োজন হবে না। তবে কংগ্রেস বিজেপিকে হারাতে ব্যর্থ হওয়ার আমরা  মানুষের সামনে একটি বিকল্প হিসাবে সামনে আসি। তৃণমূল হচ্ছে একমাত্র বিকল্প শক্তি।”

     কী বলেন মহুয়া? 

    তিনি (Mahua Moitra) বলেন, “কংগ্রেস একের পর এক রাজ্য়ে হেরে যাচ্ছে। আর আমরা বাড়িতে বসে সেটা দেখে যাব। আমাদের শক্তি আছে। যদি সমস্ত পুরুষ ভোট ভাগ হয়ে যায়। কিন্তু প্রতিটি মহিলা ভোট যদি মেঘালয়ের মহিলা প্রার্থীর জন্য থাকে তবেও তৃণমূল জিতে যাবে।”

    কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ (Mahua Moitra) আরও বলেন, “শুধু দ্বি-দলীয় ব্যবস্থার উপরে যদি আমরা নির্ভর করি, তা হলে ভারতে গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ নেই। সমস্ত প্রতিকূলতার মধ্যেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে তৃণমূল বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই করছে। তাই তৃণমূলের বিজেপি-বিরোধী অবস্থানের বিশ্বাসযোগ্যতা কারও কাছে প্রমাণ করতে হবে না। কারও কাছ থেকে তৃণমূলের শংসাপত্রের প্রয়োজন নেই।”

    আরও পড়ুন: প্রেমিকার সঙ্গে সম্পর্ক, বন্ধুর মুণ্ডচ্ছেদ করে গোপন অঙ্গ কেটে ফেলল প্রেমিক

    এদিকে কংগ্রেসই নাকি পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে চলছে। এমন অভিযোগ করেছেন বর্ষীয়ান তৃণমূলমন্ত্রী মানস ভুঁইয়া। শিলংয়ে নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে বুধবার রাহুল অভিযোগ করেছিলেন, গোয়া, মেঘালয়ে বিজেপিকে সাহায্য করতেই তৃণমূল নির্বাচনের ময়দানে নেমেছে। রাহুল গান্ধীর এই অভিযোগ খণ্ডন করে বৃহস্পতিবার শিলংয়েই মানস বলেন, “বিজেপি-শাসিত গোয়ায় তৃণমূল লড়াই করেছে। এখন বিজেপি-শাসিত ত্রিপুরা ও মেঘালয়েও লড়াই করছে। তা হলে কী ভাবে বিজেপিকে তৃণমূল সহায়তা করছে? ছত্তীসগড়, মধ্যপ্রদেশে কিন্তু তৃণমূল কাউকে সমস্যায় ফেলতে যায়নি।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Hyderabad: প্রেমিকার সঙ্গে সম্পর্ক, বন্ধুর মুণ্ডচ্ছেদ করে গোপন অঙ্গ কেটে ফেলল প্রেমিক

    Hyderabad: প্রেমিকার সঙ্গে সম্পর্ক, বন্ধুর মুণ্ডচ্ছেদ করে গোপন অঙ্গ কেটে ফেলল প্রেমিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রেমিকাকে ফোন ও মেসেজ করতেন প্রেমিকের বন্ধু। আর সেই অপরাধের শাস্তি হিসেবে বন্ধুর মাথা কেটে গোপনাঙ্গ কেটে দিলেন যুবক। বন্ধুর মুণ্ডুচ্ছেদ করেই ক্ষান্ত হয়নি সে, বুক চিরে হৃদপিণ্ডও খুবলে নিয়েছে। এমনকী খুনের সময় তাঁর আঙুল ও যৌনাঙ্গও কেটে নেওয়া হয়। মৃত্যু হয়েছে ওই যুবকের। নিহত যুবকের নাম নবীন। চলতি বছরের ১৭ ফেব্রুয়ারি নবীনকে হত্যা করে হরিহারা কৃষ্ণ। ওই দিন দুই বন্ধু মিলে মদ্যপান করেছিল। মত্ত অবস্থায় কৃষ্ণর প্রেমিকাকে নিয়ে দুজনের মধ্যে ঝামেলা সৃষ্টি হয়। তখনই সে নবীনকে খুন করে। অভিযুক্ত বছর ২২-র হরিহারা কৃষ্ণ আত্মসমর্পণ করেছেন বলে জানা গিয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে হায়দ্রাবাদে (Hyderabad)।

    কী জানা গিয়েছে?

    পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, নিহত, অভিযুক্ত ও তাঁর প্রেমিকা তিন জনই একইসঙ্গে কলেজে ভর্তি হয়েছিল। কৃষ্ণ ও নবীন দুজনেই ওই তরুণীর প্রেমে পড়েন। কিন্তু নবীন প্রথমে তাঁকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়েছিলেন। ফলে নবীন ও ওই তরুণীর মধ্যে সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। কিন্তু দেড় বছরের মাথায় ভেঙে যায় সেই সম্পর্ক (Hyderabad)। তারপরই কৃষ্ণর সঙ্গে নতুন সম্পর্কে জড়ায় ওই তরুণী। কিন্তু তখনও নবীনের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল তরুণীর। ফোনে কথাবার্তাও হত। তদন্তকারীদের দাবি, এই বিষয়টি মেনে নিতে পারেনি কৃষ্ণ। সেকারণেই গত তিন মাস ধরে নবীনকে খুনের ছক কষছিলেন তিনি।

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে ত্রিবেণীর কুম্ভস্নানের প্রসঙ্গ! কী বললেন মোদি  

    অভিযুক্ত যুবক স্বীকার করেছেন যে, ১৭ তারিখে নবীনকে (Hyderabad) ডেকে পাঠান তিনি। দুই বন্ধু মিলে মদ্যপান করেন। তখনই নিজের প্রেমিকার সঙ্গে সম্পর্ক রাখা নিয়ে নবীনকে হুঁশিয়ারি দেন কৃষ্ণ। এই নিয়ে ঝগড়া শুরু হলে নবীনকে শ্বাসরোধ করে খুন করে সে। খুনের পর কাটারি নিয়ে এসে তাঁর মাথা ধড় থেকে আলাদা করে দেয় কৃষ্ণ। এরপর যৌনাঙ্গ, আঙুল কাটেন। শেষে বুক চিরে বের করে নিয়ে আসে হৃদপিণ্ড। এরপর সেই সব ছবি তুলে প্রেমিকার মোবাইলে পাঠায় সে। পুলিশ জানিয়েছে,  ইতিমধ্যে সেই মোবাইল ফোনটি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। অভিযুক্তের প্রেমিকাকেও জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     
     

       

     

  • Suvendu Adhikari: নিশীথের ওপর হামলার ঘটনায় কেন্দ্রীয় হস্তক্ষেপের দাবি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: নিশীথের ওপর হামলার ঘটনায় কেন্দ্রীয় হস্তক্ষেপের দাবি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিনহাটায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের কনভয়ে হামলার প্রতিবাদে এবার রাজভবনের দ্বারস্থ রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এ বিষয়ে রাজ্যপালের কাছে অভিযোগ জানালেন শুভেন্দু। রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করার পর সাংবাদিকদের শুভেন্দু বলেন, “এই রাজ্যে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিরাপদ নন। তাঁর  কনভয়ে রাজ্য পুলিশের সামনেই হামলা হল। তাহলে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা কোথায়?”

    কী বললেন বিজেপি নেতারা?    

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) আরও বলেন, “নিশীথ প্রামাণিকের উপর হামলার বিষয়টি আমি মাননীয় রাজ্যপালকে জানিয়েছি। মাননীয় রাষ্ট্রমন্ত্রী নিজের এলাকায় সুরক্ষিত নন। তাহলে আইন শৃঙ্খলা কোথায় গিয়েছে? দিনহাটার ওসি দাঁড়িয়ে দেখেছেন। তাহলে এবার তো সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। একজন মন্ত্রী জেড ক্যাটাগরির পান, তাঁর সঙ্গে স্টেট পুলিশ আছে তা সত্ত্বেও যেভাবে বোমা ছোড়া হয়েছে তা উদ্বেগের।”

    আরও পড়ুন: ভুয়ো কলেজ, জাল ডিগ্রি, নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে নেমে তাজ্জব ইডি

    এই ঘটনায় সরাসরি পুলিশ ও পুলিশমন্ত্রীর দিকে অভিযোগের আঙুল তুলেছেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। সুকান্ত মজুমদার বলেন, “অপদার্থ পুলিশ ও পুলিশমন্ত্রী। ভারতের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রীর কনভয়ে হামলা চালানো হয়েছে। শুধু হামলা নয়, পাথর, বোমা ছোড়া হয়েছে। পুলিশমন্ত্রীর ইস্তফা দেওয়া উচিত।” এই হামলার ঘটনায় তৃণমূল জড়িত অভিযোগ তুলে রাজ্য বিজেপি সভাপতি আরও বলেন, “এই ঘটনায় আমরা গণতান্ত্রিকভাবে জবাব দেব। তৃণমূলের হার্মাদবাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করব।” ‘রাজ্যে ৩৫৬ জারির পরিস্থিতি রয়েছে’ বলে দাবি বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষের। 

    প্রসঙ্গত, শনিবার দিনহাটায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের কনভয়ে হামলার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। মিছিলের উপর হামলার অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। মিছিলে বোমা, গুলি চালানো হয় বলেও অভিযোগ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     
     
  • Narendra Modi: আর্থিক সংকটে থাকা পাকিস্তানকে উদ্ধারে নামতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, দাবি প্রাক্তন র প্রধানের

    Narendra Modi: আর্থিক সংকটে থাকা পাকিস্তানকে উদ্ধারে নামতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, দাবি প্রাক্তন র প্রধানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর্থিক সঙ্কটের মুখ থেকে পাকিস্তানকে উদ্ধার করতে সাহায্যে হাত বাড়াতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। এমনটাই অনুমান প্রাক্তন রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিসিস উইং (র) প্রধান অমরজিৎ সিংহ দুলাত। তিনি বলেন, “চলতি বছরের শেষের দিকেই পাকিস্তানকে সাহায্য করতে পারে ভারত সরকার। যা পড়শি দেশটিকে সঙ্কট থেকে বার করে আনবে।”

    কী বলেন অমরজিৎ?   
     
    অমরজিতের আরও দাবি, চিন, রাশিয়া এবং ইরান সখ্য দেশগুলিকে মদত দিয়ে ক্রমশ শক্তিশালী করে তুলছে। তিনি সতর্ক করে বলেন, “ভারতের সতর্ক হওয়া উচিত।  ভারতের বন্ধু দেশ আমেরিকার চেয়ে প্রতিবেশী পাকিস্তান অনেক নিকটে। তাই পাকিস্তানের দিকেই ভারতের মনোনিবেশ করা দরকার।”

    আরও পড়ুন: “মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর সংখ্যা কমে, বেড়েছে ভোটার”, রাজ্য সরকারকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    সংবাদ সংস্থাকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে অমরজিৎ বলেন, “পাকিস্তানের সঙ্গে যে কোনও সময়, যে কোনও অবস্থাতেই আলোচনায় বসা যায়। আমাদের প্রতিবেশীকে আমাদেরই ব্যস্ত রাখতে হবে।” 

    তিনি বলেন, ‘‘আমার অনুমান, মোদীজি পাকিস্তানকে সাহায্য করতে পারেন। আমি এই নিয়ে অভ্যন্তরীণ কোনও তথ্য পাইনি। আমার কেবল মনে হচ্ছে, এটা হতে পারে।’’

    বিগত বেশ কয়েক মাস ধরেই অর্থনৈতিক সঙ্কটে রয়েছে পাকিস্তান (Narendra Modi)।। দেউলিয়া হয়েছে প্রতিবেশী দেশ। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম আকাশ ছুঁয়েছে। দুমুঠো খাবারের জন্যে হাহাকার করছেন সাধারণ মানুষ। এই পরিস্থিতিতে দেশের রাজনৈতিক স্থিতাবস্থাও প্রশ্নের মুখে। বিশ্ব অর্থভান্ডার পাকিস্তানকে অনুদান এবং ঋণ দেওয়া বন্ধ করে দেওয়ার পর থেকেই এই অবস্থা সে দেশের। এবার কী তাহলে সাহায্যার্থে এগিয়ে যাবে ভারত? সেটা সময়ই বলবে।

    পাকিস্তানকে সম্প্রতি ৭০০ মিলিয়ন ডলার ‘অর্থসাহায্য’ করেছে চিন। এর আগে এভাবেই ‘অর্থসাহায্য’ এবং ‘বিনিয়োগ’-এর নামে শ্রীলঙ্কাকে ঋণ দিয়ে সেই দেশকে আর্থিক ভাবে পঙ্গু করে দিয়েছে চিন। এই আবহে পাকিস্তানকে দেওয়া এই ঋণ নিয়ে উদ্বিগ্ন আমেরিকা। এবং এই নিয়ে ভারতের সঙ্গে এবার ‘গুরুত্বপূর্ণ’ আলোচনা শুরু করা হয়েছে বলে জানিয়েছে আমেরিকা। উল্লেখ্য, বিগত কয়েকবছর ধরেই চিনা ‘ঋণের ফাঁদ’ নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে বিশ্বে। বিভিন্ন দেশকে অর্থ সাহায্য দিয়ে কার্যত তাদের নিজেদের বশে নিয়ে আসে চিন। গতবছরই শ্রীলঙ্কার ভয়ানক পরিস্থিতি তার অন্যতম প্রমাণ। ভারতের পড়শি নেপাল, বাংলাদেশকেও এই ‘ঋণের ফাঁদে’ ফেলতে চায় চিন। পাকিস্তান ইতিমধ্যেই সেই ফাঁদে আর্ধেক পা দিয়ে রেখেছে ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভে’র নামে। আর এবার দেশের আর্থিক হাল ফেরাতে চিনের থেকে ৭০০ মিলিয়ন ডলার অর্থসাহায্য নিল পাকিস্তান।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     
     
LinkedIn
Share