Author: ক্যামেলিয়া সান্যাল

  • Abhijit Ganguly: ‘‘সুপ্রিম রায় ‘দুর্ভাগ্যজনক’, তবে…’’! অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের অপসারণে বললেন সুকান্ত

    Abhijit Ganguly: ‘‘সুপ্রিম রায় ‘দুর্ভাগ্যজনক’, তবে…’’! অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের অপসারণে বললেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে (Abhijit Ganguly) নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত মামলা থেকে অপসারণের সুপ্রিম নির্দেশকে ‘দুর্ভাগ্যজনক’ বলে মন্তব্য করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। বিচারাধীন বিষয় নিয়ে একটি নির্দিষ্ট বেসরকারি সংবাদমাধ্যমকে সাক্ষাৎকার দেওয়ায় শুক্রবার বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে (Abhijit Ganguly) নিয়োগ দুর্নীতির সমস্ত মামলা থেকে অব্যহতি দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। কলকাতা হাইকোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমকে তিনি ওই মামলাগুলি অন্য কোনও বিচারপতির এজলাসে স্থানান্তরের নির্দেশ দিয়েছেন।

    সুকান্তর অভিমত

    এদিন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘এই রায় অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Ganguly) অন্যায় ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে যে লড়াই শুরু করেছেন তা থামবে না। উনি যে স্ফুলিঙ্গ জ্বালিয়েছেন তাতে আলোকিত হয়ে অন্যরা এই লড়াই এগিয়ে নিয়ে যাবেন। সুপ্রিম কোর্টের এই নির্দেশে তৃণমূল নেতাদের আনন্দিত হওয়ার কোনও কারণ নেই। তাদের জেলে যেতেই হবে। দু দিন আগে, আর দু দিন পরে। জেলে যেতেই হবে।’ বিজেপি মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য বলেন, “বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের হাতে মামলা থাকবে কী থাকবে না, সেটা বিতর্কের বিষয় নয়। তবে এতে এটা প্রমাণ হয় না যে দুর্নীতি হয়নি। দুর্নীতি তো দৃশ্যমান।” বিজেপি নেতা শুঙ্কুদেব পণ্ডা বলেন, “সুপ্রিম কোর্টের রায়ে কোথাও বলা নেই, বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় নিয়োগ সংক্রান্ত মামলাগুলিতে যে রায় দিয়েছে, তা ঠিক ছিল না। প্রসেডিংয়ে সমস্যা ছিল।”

    আরও পড়ুন: বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাস থেকে নিয়োগ মামলা সরানোর নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    আর কে কী বললেন?

    বিজেপি মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য বলেন, “বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের হাতে মামলা থাকবে কী থাকবে না, সেটা বিতর্কের বিষয় নয়। তবে তাতে এটা প্রমাণ হয় না যে দুর্নীতি হয়নি। দুর্নীতি তো দৃশ্যমান।” অন্যদিকে, রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ শুভময় মৈত্র বলেন, “এই রায় বাংলার রাজনীতিতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এবার দ্বন্দ্বটা হচ্ছে, এই রায়ে সামাজিক ন্যায়বিচারে কোনও অসুবিধা হবে কিনা? সে তো আইনি ব্যবস্থা রয়েছে। এর বিরুদ্ধেও কেউ আদালতে যেতে পারেন। রায় সদ্য হয়েছে, খুব তাড়াতাড়ি এই নিয়ে অনুসিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যাবে না।”

    পুর নিয়োগেও সুপ্রিম স্থগিতাদেশ

    পুর-দুর্নীতি মামলায় সিবিআই-ইডি তদন্তে স্থগিতাদেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট। এক সপ্তাহের জন্য স্থগিতাদেশের নির্দেশ দিয়েছে সর্বোচ্চ আদালত। উল্লেখ্য, ২১ এপ্রিল পুর-দুর্নীতি মামলায় একযোগে সিবিআই-ইডি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। ২২ এপ্রিল এফআইআর দায়ের করে সিবিআই। সেই তদন্তে এদিন স্থগিতাদেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট। একইসঙ্গে কলকাতা হাইকোর্টে রাজ্য সরকারকে রিভিউ পিটিশন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছে সর্বোচ্চ আদালত। রিভিউ পিটিশন দাখিলের এক সপ্তাহের মধ্যে মামলার নিষ্পত্তির নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Abhijit Ganguly: ‘‘বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় আমাদের ভগবান, ওঁকে ফেরাতে হবে’’, বলছেন চাকরিপ্রার্থীরা

    Abhijit Ganguly: ‘‘বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় আমাদের ভগবান, ওঁকে ফেরাতে হবে’’, বলছেন চাকরিপ্রার্থীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Ganguly) আমাদের ভগবান। তাই ওঁকে ফেরাতে হবে। নিয়োগ দুর্নীতি মামলা থেকে কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে সরিয়ে দেওয়ার ‘সুপ্রিম’ (Supreme Court) নির্দেশের পরে এমনই প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করলেন বঞ্চিত চাকরি প্রার্থীরা। সুপ্রিম কোর্টের এই নির্দেশের পর তাঁরা যে চূড়ান্ত হতাশ, তাও জানাতে ভোলেননি তাঁরা। দেশের শীর্ষ আদালতের কাছে তাঁদের আবেদন, বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়কে যেন পুনরায় স্বমহিমায় ফিরিয়ে দেওয়া হয়। আন্দোলনকারী চাকরি প্রার্থীদের তরফে হীরু ধাড়া বলেন, আমরা স্পষ্টতই এই ঘটনা শোনার পর হতাশ হয়েছি। আমাদের কাণ্ডারী, আমাদের আলোর দিশারি জাস্টিস অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। তাঁর সূত্র ধরেই আমরা এই তদন্তের একটা শেষ সীমায় পৌঁছেছি।

    অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Ganguly) আমাদের ভরসা…

    চাকরি প্রার্থীরা বলেন, দালাল রাজনীতি, দালালদের হাত থেকে আমাদের বাঁচাতে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Ganguly) আমাদের ভরসা দিয়েছিলেন। আমাদের খুঁটি হিসেবে তিনি দাঁড়িয়েছিলেন। আমাদের সমস্ত দিক থেকে প্রোটেকশন দিয়েছিলেন। তাঁরা বলেন, তাঁকে সরিয়ে দেওয়া হলে আমাদের কিছু করার নেই। বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। হাতজোড় করে আন্দোলনকারী চাকরি প্রার্থীরা বলেন, সুপ্রিম কোর্টের কাছে আমাদের অনুরোধ, অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে যেন স্বমহিমায় তাঁর দায়িত্বে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। তাঁরা বলেন, বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের জন্যই নিয়োগ দুর্নীতির সবটা প্রমাণ হয়েছে। একমাত্র তাঁর জন্যই এটা হয়েছে। দীর্ঘ দিন ধরে সুবিচারের অপেক্ষায় রয়েছি আমরা। অনেকটা লক্ষ্যে পৌঁছেও গিয়েছি। আমরা চাই, এই মামলায় ওঁকে ফিরিয়ে দেওয়া হোক।

    আরও পড়ুুন: ‘‘সমলিঙ্গ বিয়েতে কে বাবা, কে মা?’’ সুপ্রিম কোর্টে প্রশ্ন তুষার মেহতার

    চাকরি প্রার্থীদের মধ্যে একজন বলেন, আমরা যুব সমাজ অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের পাশে আছি। কাল থেকে আমরা রাস্তায় নামব। আমাদের ভগবান অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। তাই ষড়যন্ত্র করে ওঁকে সরানো হচ্ছে। স্বাধীন ভারতে প্রথম কালো বিচার ব্যবস্থা আজ প্রমাণিত হল। বেকার যুব সমাজ এই দিনটি মনে রাখবে। তাঁকে ফিরিয়ে আনতেই হবে। রাঘব বোয়ালের পেটে লাথি পড়েছে বলেই ষড়যন্ত্র করে সরানো হচ্ছে ওঁকে।

    তবে এখনও স্পষ্ট নয়, বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের (Abhijit Ganguly) বেঞ্চ থেকে সব মামলা সরল, নাকি অভিষেক সংক্রান্ত মামলাটি সরল। কারণ এখনও আদালতের নির্দেশের কপি হাতে আসেনি। তবে আইনজীবী তথা কলকাতা পুরসভার প্রাক্তন মেয়র সিপিএম নেতা বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন, যতটুকু বুঝেছি, তাতে শুধুমাত্র অভিষেকের মামলাটি বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের বেঞ্চ থেকে সরানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jiah Khan: জিয়া খান মামলায় দশ বছর পরে বেকসুর খালাস অভিনেতা সূরজ পাঞ্চোলি

    Jiah Khan: জিয়া খান মামলায় দশ বছর পরে বেকসুর খালাস অভিনেতা সূরজ পাঞ্চোলি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার জিয়া খান (Jiah Khan) আত্মহত্যা মামলায় রায় ঘোষণা করল বিশেষ সিবিআই আদালত। প্রেমিকা জিয়াকে আত্মহত্যায় প্ররোচণা দেওয়ার অভিযোগ থেকে মুক্তি পেলেন অভিনেতা সূরজ পাঞ্চোলি। সূরজকে বেকসুর খালাস ঘোষণা করল আদালত। এদিন বিচারক এএস সৈয়দ রায় ঘোষণার সময় বলেন, ‘তোমার (সূরজ) বিরুদ্ধে যা তথ্যপ্রমাণ রয়েছে তা উপযুক্ত নয়, তাই তোমাকে রেহাই দেওয়া হল সমস্ত অভিযোগ থেকে’। প্রসঙ্গত, মাত্র ২৫ বছর বয়সে নিজের জীবন শেষ করে দিয়েছিলেন অভিনেত্রী জিয়া খান (Jiah Khan)। ২০১৩ সালের ৩ জুন জিয়ার মৃত্যুর খবর নাড়িয়ে দিয়েছিল গোটা দেশকে। অভিনেত্রীর ফ্ল্যাট থেকেই উদ্ধার হয় তাঁর ঝুলন্ত দেহ। জিয়ার (Jiah Khan) মৃত্যুর পর তাঁকে আত্মহত্যায় প্ররোচণা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল প্রেমিক সূরজ পাঞ্চোলির বিরুদ্ধে। আজকের রায়দানের পরে খুশি পাঞ্চোলি পরিবার।

    সুইসাইড নোট উদ্ধার…

    জিয়ার (Jiah Khan) আত্মহত্যার পর প্রয়াত অভিনেত্রীর সুইসাইড নোট উদ্ধার করেছিল পুলিশ। সেটাই ছিল এই মামলার মূল ভিত্তি। ওই চিঠিতে সূরজের বিরুদ্ধে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের অভিযোগ এনেছিলেন জিয়া। এই মামলায় প্রায় ২২জন সাক্ষী আদালতে সূরজের বিরুদ্ধে বয়ান দেন। তবে শুরু থেকেই সূরজের দাবি ছিল তাঁকে ফাঁসানো হয়েছে। অভিনেতার কথায়, ‘আমি জিয়াকে (Jiah Khan) ভালোবেসেছি, ও আমার কাছে ভগবানের দেওয়া সেরা উপহার’। নিজের লিখিত বয়ানে জিয়ার মা রাবিয়ার দিকে অভিযোগের পালটা আঙুল তুলেছেন সূরজ। তাঁর কথায়, ‘রাবিয়া জানে উনি নিজে দোষী মেয়ের মৃত্যুর জন্য। আমার মনে হয় ওঁনার ভূমিকা খুঁজে দেখা উচিত এই মামলায়’।

    বিচারপ্রক্রিয়া…

    জিয়াকে (Jiah Khan) আত্মহত্যায় প্ররোচণা দেওয়ার অভিযোগে গ্রেফতারও হন সূরজ, পরে জামিনে মুক্তি পান তিনি। শুরু থেকেই জিয়ার মা রাবিয়া খানের অভিযোগ ছিল খুন করা হয়েছে তাঁর মেয়েকে, পুলিশের বিরুদ্ধে তদন্তে গাফিলতির অভিযোগ এনে বম্বে হাই কোর্টের দ্বারস্থ হন রাবিয়া। এরপর উচ্চ আদালতের নির্দেশে জিয়ার মৃত্যুর প্রায় এক বছর পর ২০১৪ সালের ৩ জুলাই মুম্বই পুলিশের হাত থেকে সরে সিবিআইয়ের কাছে যায় এই মামলা। ২০১৬ সালে সিবিআই জানায় আত্মহত্যাই করেছেন বলি-নায়িকা। পরে ২০১৯ সালে সেশন কোর্টে এই মামলার বিচার পর্ব শুরু হয়েছিল, কিন্তু তা খুব বেশি দূর এগোয়নি। দীর্ঘ আট বছর ঝুলে থাকার পর ২০২১ সালের জুলাই মাসে জিয়ার আত্মহত্যার মামলা সেশন কোর্ট থেকে সরে যায় সিবিআইয়ের বিশেষ আদালতে। ২০২৩ সালে সেই মামলারই রায় এল।

    রায়দানের পরে কী বললেন জিয়া খানের (Jiah Khan) মা?

    অন্য দিকে শুক্রবার সকালে জিয়ার (Jiah Khan) মা রাবিয়া খান সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘‘আমি শুধু এইটুকুই বলতে চাই, জিয়া আত্মহত্যা করেনি। বিগত ১০ বছর ধরে উপযুক্ত প্রমাণ নিয়ে আমরা লড়াই করছি। মহামান্য আদালতের কাছে আমি শুধু সত্যের পক্ষে রায় আশা করছি।’’ যদিও রায় তাঁর বিপক্ষেই গেল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Malda School: ওর মানসিক সমস্যা রয়েছে, মন্তব্য মালদার স্কুলে ঢুকে পড়া সেই ‘বন্দুকবাজ’-এর স্ত্রীর!

    Malda School: ওর মানসিক সমস্যা রয়েছে, মন্তব্য মালদার স্কুলে ঢুকে পড়া সেই ‘বন্দুকবাজ’-এর স্ত্রীর!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদালতে যাওয়ার পথে সাংবাদিকদের ক্যামেরার সামনে চাঞ্চল্যকর তথ্য জানাল মালদার স্কুলে (Malda School) বন্দুক নিয়ে ঢুকে পড়া সেই ধৃত দেব বল্লভ। তার বক্তব্য, মোটা টাকার বিনিময়ে বিহার থেকে বন্দুক কিনেছিল সে। বিহারের কিছু মাফিয়াদের সঙ্গে তার যোগাযোগ রয়েছে। তারপর পরিকল্পনা করেই স্কুলের ঘটনাটি সে ঘটিয়েছে।

    অভিযুক্তের স্ত্রীর বক্তব্য 

    অন্যদিকে তার স্ত্রী রীতা বল্লভের খোঁজ মিলল তাঁর বাবার বাড়িতে। তাঁর মুখ থেকেই শোনা যাক আসল রহস্য কী? তাঁকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, ছাত্রছাত্রীদের সামনে স্কুলের মধ্যে (Malda School) ওইভাবে পিস্তল নিয়ে ঘুরছেন আপনার স্বামী। কী বলবেন? উত্তরে রীতাদেবী বলেন, ‘আমি বলতে পারব না কেন এই সব হচ্ছে। রাজনীতি করে ওর মাথাটা গেছে। আমি তো গত তিন বছর ধরে ওর সঙ্গে থাকি না; আমি আমার ছেলে নিয়ে আলাদা থাকি। ওর পরিবারের মানুষ বলতে পারবেন। কিন্তু এই আগ্নেয়াস্ত্র কোথায় সে পেল? প্রশাসনকে অনুসন্ধান করতে হবে। আপানকে কি কেউ অপহরণ করেছে? উত্তরে রীতা বলেন, আমাকে কেউ অপহরণ করেনি। ওকে কেউ ভুল বুঝিয়ে পিছন থেকে পরিচালনা করছে। আমার বিয়ের পর ওর মা আমায় বলেছেন, ওর মানসিক সমস্যা রয়েছে, বয়স বাড়লে ওর সমস্যা বাড়বে। সেই সঙ্গে আরও বলেন, ওর পরিবারের মানুষ ওর পাশে না থাকলে আমি নিজে ওর চিকিৎসার ব্যবস্থা করব। খারাপ পথ থেকে আমি ওকে ভাল পথে ফিরিয়ে আনবো। স্ত্রী সেই সঙ্গে বলেন, আগে আমি বিজেপি করতাম এবং ভোটেও দাঁড়িয়েছিলাম। বর্তমানে আমি তৃণমূল করি। তবে পুরো বিষয়ে কোনও রাজনীতির ব্যাপার নেই।

    ঘটনা কী ঘটেছিল? 

    গত ২৬ শে এপ্রিল মালদা থানার মুচিয়া চন্দ্রমোহন হাইস্কুলে (Malda School) দেব বল্লভ নামে এক ব্যক্তি আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে হুমকি দেয়। নাইন এমএম পিস্তল, দুটি ম্যাগাজিন সমেত পেট্রল বোমা ছিল তার সঙ্গে। ক্লাসে বন্দুক উঁচিয়ে বারবার দাবি করতে থাকে যে তার স্ত্রী রীতা বল্লভ ও ছেলেকে অপহরণ করে রেখেছে তৃণমূলের নেতারা। তারপর গ্রেফতার হয় বন্দুকবাজ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Abhijit Ganguly: বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাস থেকে নিয়োগ মামলা সরানোর নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    Abhijit Ganguly: বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাস থেকে নিয়োগ মামলা সরানোর নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ কেলেঙ্কারি (Recruitment Scam) মামলার শুনানি কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Abhijit Ganguly) বেঞ্চ থেকে সরানোর নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট। বৃহস্পতিবার এই নির্দেশ দেন দেশের শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। মামলার শুনানি এখনও চলছে, এই মর্মে সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা দিতে হবে রেজিস্ট্রার জেনারেলকে। সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির পর্যবেক্ষণ, বিচারাধীন মামলা নিয়ে কোনও সাক্ষাৎকার দিতে পারেন না কোনও বিচারপতি। তাই সংবাদমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দেওয়ায় বেঞ্চ বদল করা হল নিয়োগ সংক্রান্ত যাবতীয় মামলার। কলকাতা হাইকোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতিকে নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত যাবতীয় মামলার বেঞ্চ পরিবর্তনের নির্দেশও দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি।

    বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Abhijit Ganguly) বিরুদ্ধে অভিযোগ…

    সোমবারই দেশের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চে অভিযোগ উঠেছিল, কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় স্কুলে নিয়োগের দুর্নীতির মামলা শোনার সময় সেই মামলা নিয়ে একটি টিভি চ্যানেলকে সাক্ষাৎকার দিয়েছিলেন। যা শুনে প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড় জানিয়েছিলেন, বিচারপতিরা কোনওভাবেই তাঁদের বিচারাধীন বিষয় নিয়ে টিভি চ্যানেলে সাক্ষাৎকার দিতে পারেন না। উনি যদি সাক্ষাৎকার দিয়ে থাকেন, তা হলে তিনি ওই মামলা শোনার অধিকার হারিয়েছেন। সেক্ষেত্রে নতুন কোনও বিচারপতিকে দায়িত্ব দিতে হবে।

    বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের (Abhijit Ganguly) নির্দেশে যাঁদের চাকরি গিয়েছিলেন, তাঁদের একাংশ দ্বারস্থ হয়েছেন সুপ্রিম কোর্টে। এঁদের আইনজীবী মীনাক্ষী অরোরা জানান, হাইকোর্টের বিচারপতি সেপ্টেম্বর মাসে সাক্ষাৎকার দিয়েছিলেন। সেখানেই তিনি জানিয়ে দিয়েছিলেন, তিনি এ ব্যাপারে কী বিশ্বাস করেন। অর্থাৎ, নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে আগেই বিচার করে ফেলেছিলেন তিনি।

    আরও পড়ুুন: ‘সমলিঙ্গ বিয়েতে কে বাবা, কে মা’? সুপ্রিম কোর্টে প্রশ্ন তুষার মেহতার

    শুক্রবার নিয়োগ সংক্রান্ত মামলার বেঞ্চ বদলের নির্দেশ দেন প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়। এই নির্দেশ দেওয়ার আগে সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের (Abhijit Ganguly) পাঠানো নোটও ভালভাবে পড়েন তিনি। প্রধান বিচারপতি জানান, তিনি নোট পড়েছেন, সাক্ষাৎকারের ট্রান্সক্রিপ্টও শুনেছেন। তার পরেই এই নির্দেশ। এদিন প্রধান বিচারপতি বলেন, বিচারকরা খুব কঠিন দায়িত্ব পালন করেন। আমরা কেস পুনরায় বরাদ্দ করার জন্য জিজ্ঞাসা করছি একমাত্র কারণ হল ট্রান্সক্রিপ্ট, অন্য কোনও কারণ নেই।

    প্রসঙ্গত, নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় একের পর এক গুরুত্বপূর্ণ রায় দিয়েছিলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। কুন্তল ঘোষের চিঠি মামলায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কেও তলব করে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা, এমনই পর্যবেক্ষণ ছিল বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের। এই মামলার প্রেক্ষিতেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন অভিষেক। সেই মামলা প্রসঙ্গেই সংবাদ মাধ্যমে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের সাক্ষাৎকারের প্রসঙ্গ তুলেছিলেন আইনজীবী অভিষেক মনু সিংভি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sudan: জারি ‘অপারেশন কাবেরী’, সুদান থেকে উদ্ধার ১৭০০ ভারতীয়, অপেক্ষায় আরও

    Sudan: জারি ‘অপারেশন কাবেরী’, সুদান থেকে উদ্ধার ১৭০০ ভারতীয়, অপেক্ষায় আরও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গৃহযুদ্ধে বিধ্বস্ত সুদান (Sudan)। সেনা ও আধাসেনার লড়াইয়ের জেরে বিপন্ন সে দেশে বসবাসকারী ভারতীয় সহ বিভিন্ন দেশের নাগরিকরা। সুদানে আটকে থাকা ভারতীয়দের উদ্ধার করতে ‘অপারেশন কাবেরী’ (Operation Kaveri) শুরু করেছে ভারত সরকার। বৃহস্পতিবার বিকেলে সুদান থেকে মুম্বই পৌঁছল ভারতীয় নাগরিকদের দ্বিতীয় দলটি। ভারতীয় বায়ুসেনার মালবাহী বিমানে সৌদির রাজধানী জেড্ডা থেকে মুম্বই ফিরলেন ২৪৬ জন ভারতীয়। বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর ট্যুইট-বার্তায় বলেন, অপারেশন কাবেরীর আর একটি উড়ান মুম্বইয়ে এসে পৌঁছেছে। আরও ২৪৬ জন ভারতীয় মাতৃভূমিতে ফিরে এসেছেন।

    সুদানে (Sudan) অপারেশন কাবেরী…

    প্রসঙ্গত, বুধবার সুদান থেকে ভারতে ফেরে প্রথম দলটি। এই দলে ছিলেন ৩৬০ ভারতীয়। বিদেশমন্ত্রক জানিয়েছে, অপারেশন কাবেরীর অধীনে এ পর্যন্ত প্রায় ১ হাজার ৭০০ জনেরও বেশি ভারতীয়কে উদ্ধার করা হয়েছে। ৭২ ঘণ্টার যুদ্ধ বিরতির মধ্যে সব ভারতীয় নাগরিককে সুদান (Sudan) থেকে উদ্ধার করতে ভারতীয় নৌবাহিনীর যুদ্ধ জাহাজ এবং সামরিক মালবাহী বিমান মোতায়েন করা হয়েছে। বিদেশ সচিব বিনয় কাওয়াত্রা বলেন, বাকিদের যাতে কোনও ক্ষতি না হয়, সে জন্য সব রকম চেষ্টা চালাচ্ছে সরকার। সুদানের ৩ হাজার ৪০০ ভারতীয়ের মধ্যে যাঁরা এখনও ওই দেশে আটকে রয়েছেন, তাঁদেরও যাতে দ্রুত সরিয়ে আনা যায়, সেই ব্যবস্থা করা হচ্ছে।

    বৃহস্পতিবার চতুর্থ দিনে পড়েছে অপারেশন কাবেরী। এদিন আরও প্রায় ২ হাজার ভারতীয়কে বিভিন্ন এলাকা থেকে সরিয়ে পোর্ট সুদান কিংবা জেড্ডায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সুদানে (Sudan) আটকে পড়া ভারতীয়দের সে দেশ থেকে সরিয়ে নিয়ে আসার বিষয়ে সৌদি আরব সাহায্য করায় সৌদি কর্তৃপক্ষকে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছে নয়াদিল্লি। এদিকে, শ্রীলঙ্কা সহ বেশ কয়েকটি দেশ সুদান থেকে তাদের দেশের নাগরিকদের নিরাপদ এলাকায় সরিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য চেয়েছে ভারতের।

    আরও পড়ুুন: উত্তরবঙ্গে ১২-ঘণ্টা বন্‌ধ বিজেপির! পদ্ম কর্মী-সমর্থকদের টেনে হিঁচড়ে গাড়িতে তুলল পুলিশ

    মঙ্গলবার থেকে সুদানে শুরু হয়েছে ৭২ ঘণ্টার সংঘর্ষ বিরতি। বিদেশসচিব বলেন, আমাদের লক্ষ্য একটাই, প্রত্যেক ভারতীয়কে যত দ্রুত সম্ভব ঝুঁকির পরিবেশ থেকে সরিয়ে আনা। তিনি জানান, সুদানের ছবিটা অত্যন্ত উদ্বেগজনক হয়ে রয়েছে। এখনও পর্যন্ত খার্তুমে ভারতের দূতাবাসে অনলাইন বা সরাসরি ৩ হাজার ৪০০ নাগরিক যোগাযোগ করেছেন। তাঁদের মধ্যে ইতিমধ্যেই সরিয়ে নিয়ে আসা হয়েছে ১৭০০ জনকে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BSF: ক্লাবগুলি নজরদারি চালাবে বিএসএফের কাজে! মুখ্যমন্ত্রীর সিদ্ধান্তে জোর বিতর্ক

    BSF: ক্লাবগুলি নজরদারি চালাবে বিএসএফের কাজে! মুখ্যমন্ত্রীর সিদ্ধান্তে জোর বিতর্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরু পাচার কাণ্ডে এর আগে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বিএসএফ-এর (BSF) বিরুদ্ধে সরব হতে দেখা গিয়েছিল। সেই আবহে এবার তিনি বিএসএফ-এর (BSF) গতিবিধির ওপর নজরদারির ‘দায়িত্ব’ দিলেন স্থানীয় ক্লাবগুলিকে। যা নিয়ে চরমে বিতর্ক শুরু হয়েছে। বরাবরই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘ক্লাব প্রীতি’র বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন বিরোধীরা। ক্লাবদের টাকা দেওয়া নিয়ে মামলা গড়িয়েছে হাইকোর্টে। প্রশ্ন উঠেছে, যে সরকার নিজের কর্মীদের ডিএ দিতে পারে না, সেই সরকার কেন ক্লাবগুলির পিছনে এত খরচ করছে? রাজনৈতিক স্বার্থে তাদের ব্যবহার করতেই কি সরকারি টাকায় এই উদ্যোগ? আর এরই মধ্যে এবার বিএসএফ-এর ওপর নজরদারির ‘দায়িত্ব’ পেল ক্লাবগুলি।

    নবান্নে বৈঠকে কী বললেন মুখ্যমন্ত্রী?

    সূত্র জানাচ্ছে, বুধবার রাজ্য স্তরের প্রশাসনিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী প্রস্তাব দেন, পুলিশকে যেমন গোয়েন্দা-তথ্য সংগ্রহে তৎপর হতে হবে, তেমনই সীমান্তবর্তী এলাকার ক্লাবগুলির মাধ্যমে বিএসএফের (BSF) বাড়াবাড়ির উপরে নজরদারি চালানো প্রয়োজন। কালিয়াচকের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে ওই প্রশাসনিক বৈঠকে আলোচনার ফাঁকে প্রসঙ্গক্রমে বিএসএফের বিরুদ্ধেও অভিযোগ ওঠে। সংশ্লিষ্ট সূত্রের খবর, মমতা প্রশাসনিক কর্তাদের উদ্দেশে (বিশেষ করে পুলিশকর্তাদের) জানান, গ্রামে গ্রামে ঢুকে অত্যাচার চালাচ্ছে বিএসএফ। পঞ্চায়েত ভোটের আগে এই প্রবণতা বাড়তে পারে।

    মুখ্যমন্ত্রীর সাধের কর্মতীর্থ প্রকল্প এবার কি বিএসএফের (BSF) ওপর নজরদারি চালাবে?

    মুখ্যমন্ত্রীর সাধের প্রকল্প ‘কর্মতীর্থ’। দোকান-সহ নানান ব্যবসা করার জন্য নির্মাণ করা হয়েছিল। সেগুলি থেকেই এবার নাকি বিএসএফের ওপর নজরদারি চালাবে ক্লাবগুলি। স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রীর পরিকল্পনা সেরকমই। সেই সব অব্যবহৃত পরিকাঠামো স্থানীয় ক্লাবের হাতে গেলে সেগুলো আর কতটা কর্ম-তীর্থ থাকবে, অকর্মস্থল বা অসামাজিক কাজের আখড়া হয়ে উঠবে কি না, সেই প্রশ্ন, সংশয় ও বিতর্ক জোরদার হয়েছে। একইভাবে শুধু বিতর্ক নয়, রাজনৈতিক তরজাও শুরু হয়ে গিয়েছে বিএসএফ (BSF) বা সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গতিবিধির উপরে নজরদারির গুরু দায়িত্ব বেসরকারি ক্লাবগুলির হাতে ছাড়ার উদ্যোগকে ঘিরে। অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে থাকা কর্মতীর্থগুলি নিয়ে বুধবার আলোচনা হয়েছিল নবান্নের প্রশাসনিক বৈঠকে। প্রশাসনিক সূত্র জানাচ্ছে, প্রায় প্রতিটি জেলায় বিপুল খরচ করে সরকার কর্মতীর্থ তৈরি করলেও সেগুলির বেশির ভাগের প্রতি সাধারণ মানুষের কোনও আগ্রহই নেই। কারণ, দোকান-ব্যবসা করার জন্য নির্ধারিত এই পরিকাঠামোগুলি লাভজনক জায়গায় গড়ে ওঠেনি বলেই অভিযোগ। দীর্ঘ কাল ধরে পড়ে থাকা কর্মতীর্থগুলির পরিচালনার ভার সেই জন্যই এলাকার বিভিন্ন ক্লাবের হাতে তুলে দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Abhishek Banerjee: ‘‘তুমি আসবে বলে…’’! ‘যুবরাজ’-এর আসার পথ মসৃণ করতে তড়িঘড়ি রাস্তা মেরামতি

    Abhishek Banerjee: ‘‘তুমি আসবে বলে…’’! ‘যুবরাজ’-এর আসার পথ মসৃণ করতে তড়িঘড়ি রাস্তা মেরামতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাংসদ এবং তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee) জনসংযোগ কর্মসূচিতে আগামিকাল, শনিবার শিলিগুড়িতে আসছেন। শিলিগুড়ির কাছে জলপাইগুড়ি জেলার রাজগঞ্জে তাঁর দলীয় কর্মসূচি রয়েছে। যুবরাজের আগমনের পথ মসৃণ করতে শিলিগুড়ি-জলপাইগুড়ি ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (এসজেডিএ) ফুলবাড়ির বেহাল ক্যানাল রোড মেরামতির কাজ যুদ্ধকালীন তৎপরতায় শুরু করেছে। কেননা এই রাস্তা দিয়েই যাবেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক। সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের আগমনের জন্যই যে ফুলবাড়িতে এই ক্যানাল রোড এসজেডিএ সংস্কার করছে, তা কবুল করেছেন এসজেডিএ-র সদ্য প্রাক্তন চেয়ারম্যান, তৃণমূল নেতা সৌরভ চক্রবর্তী। গত বৃহস্পতিবার এসজেডিএ-র প্রেস হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে সৌরভ চক্রবর্তী ওই রাস্তা সংস্কারের কাজের ছবি পোস্ট করে লিখেছেন, “সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের আগমনে রাস্তার কাজ চলছে ফুলবাড়িতে।” সংবাদমাধ্যমকেও সৌরভবাবু একই কথা বলেছেন। 

    বাসিন্দারা বলছেন, ভাগ্যিস অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আসছেন

    জাতীয় সড়ক থেকে গ্রাম হয়ে শিলিগুড়ি শহরের সঙ্গে সংযোগের গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা এই ফুলবাড়ি ক্যানাল রোড। এহেন গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাটি দীর্ঘদিন ধরে বেহাল হয়ে পড়েছিল। পিচ উঠে গিয়ে খানাখন্দে ভরে গিয়েছিল। ভারী ভারী লরি চলাচল করত ঝুঁকি নিয়ে। স্থানীয় বাসিন্দারাও নিত্যদিনের কাজে, রুজি-রোজগারের জন্য এই রাস্তা দিয়ে যেতেন হাতে প্রাণ নিয়ে। রাস্তা বেহাল হওয়ার কারণে মাঝেমধ্যেই দুর্ঘটনা ঘটত। বৃহস্পতিবার এই রাস্তা সংস্কারের কাজ শুরু হওয়াতে স্থানীয় বাসিন্দারা খুশি। তবে তাঁদের প্রশ্ন রয়েছে। এলাকার বাসিন্দারা বলছেন, ভাগ্যিস অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আসছেন, তাই আমাদের দীর্ঘদিনের দাবিমতো এই রাস্তা অবশেষে মেরামত হচ্ছে। রাস্তা সংস্কারের দাবিতে অনেক আন্দোলন হয়েছে। পথ অবরোধ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তবুও প্রশাসনের ঘুম ভাঙেনি। আর অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আসছেন বলে তড়িঘড়ি রাস্তা মেরামতের উদ্যোগ নিয়েছে এসজেডিএ। তাতে প্রশ্ন উঠেছে, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee) সাংসদ হলেও রাজ্য সরকারের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক কী। আর তিনি আসছেন দলীয় কর্মসূচিতে। তাহলে তাঁর সফরের জন্য কেন সরকারি অর্থে রাস্তা মেরামত করা হবে? এই প্রশ্ন তুলেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। নরেন বর্মন, ফুলমণি বর্মনদের মতো বাসিন্দারা বলছেন, রাস্তা হচ্ছে আমরা খুশি। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্য তড়িঘড়ি রাস্তা মেরামত করা হচ্ছে। তাহলে প্রতিদিনই যুবরাজের মতো তৃণমূল নেতারা আমাদের এলাকায় আসুন। তাহলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। কেননা সাধারণ মানুষের কথা শোনে না তৃণমূল সরকারের প্রশাসন। 

    তাঁকে ও তাঁর পিসি মুখ্যমন্ত্রীকে খুশি করতে প্রশাসন তৎপর, কটাক্ষ বিজেপির

    বিজেপির শিলিগুড়ি সাংগঠনিক জেলা সভাপতি ও মাটিগাড়া-নকশালবাড়ির বিধায়ক আনন্দময় বর্মন বলেন, যুবরাজ শিকারে বেরিয়েছেন। তাই রাজ্য প্রশাসন তাঁর শিকার সফরকে সফল করতে ঝাঁপিয়ে পড়েছে। এটা প্রত্যাশিত। কেননা রাজ্যের তৃণমূল সরকার সারা বছর সাধারণ মানুষের কথা ভাবে না। সেই কারণেই এই রাস্তা দীর্ঘদিন ধরে বেহাল হয়ে পড়েছিল। যুবরাজ আসছেন। তাই তাঁকে (Abhishek Banerjee) ও তাঁর পিসি মুখ্যমন্ত্রীকে খুশি করতে প্রশাসন যে তৎপর, সেটাই প্রমাণ হচ্ছে রাতারাতি ফুলবাড়িতে রাস্তা মেরামতের কাজ শুরু করায়। তৃণমূলের পরিবারতন্ত্র রাজনীতির কারণেই আজ রাজ্য ডুবতে বসেছে। কোটি কোটি টাকা দুর্নীতিতে এই রাজ্যকে শেষ করে দিয়েছে তৃণমূল। তাই এধরনের কাজ তারা করতে পারে। এতে বিস্মিত নই। কিন্তু সাধারণ মানুষের দীর্ঘদিনের দাবিকে উপেক্ষা করে থাকার পর হঠাৎ দলীয় নেতার সফরকে মসৃণ করতে প্রশাসনের ঝাঁপিয়ে পড়ার ঘটনায় তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। 

    কী বলছে এসজেডিএ?

    সৌরভ চক্রবর্তী বলেন, এই রাস্তার কাজ আমরা আগেই হাতে নিয়েছিলাম। কিছুদিন বাদেই এর কাজ শুরু হত। কিন্তু অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee) এই রাস্তা দিয়ে আসবেন। তাই সেই কাজ এগিয়ে আনা হল। তাহলে এই বক্তব্যের জন্যই কি চেয়ারম্যান পদ থেকে সরতে হল সৌরভ চক্রবর্তীকে। সেকারণেই কি শুক্রবার সকালে তাঁকে সরিয়ে শিলিগুড়ির মেয়র গৌতম দেবকে আবার এসজেডিএ-র চেয়ারম্যান করা হল? এই প্রশ্ন সব মহলের। কিন্তু তৃণমূলের কেউ এনিয়ে মুখ খুলতে চাইছেন না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Vande Bharat: হাওড়া-পুরী বন্দে ভারতের ট্রায়াল রান শুরু! বাণিজ্যিকভাবে ছুটবে কবে?

    Vande Bharat: হাওড়া-পুরী বন্দে ভারতের ট্রায়াল রান শুরু! বাণিজ্যিকভাবে ছুটবে কবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের দ্বিতীয় বন্দে ভারত (Vande Bharat) এক্সপ্রেসের ট্রায়াল হল শুক্রবার সকালে। এদিন সকালে হাওড়া থেকে পুরীর উদ্দেশে রওনা দেয় রেকটি আবার সেখান থেকে হাওড়া ফিরে আসবে। রেল সূত্রে খবর, বন্দে ভারত (Vande Bharat) এক্সপ্রেসের সফল ট্রায়াল চালানোর পরে, খুব শীঘ্রই সম্পূর্ণ ফেজ অপারেশন শুরু হবে। ট্রেনটি বাণিজ্যিকভাবে কবে থেকে ছুটবে তা অবশ্য জানা যায়নি। রেল জানিয়েছে, চূড়ান্ত তারিখ নিশ্চিত হওয়ার পরে জানিয়ে দেওয়া হবে। শুক্রবার এবং রবিবার দুটি পর্বে ট্রায়াল করা হবে। শুক্রবার এই রেকটি হাওড়া থেকে সকাল ৬.১০ মিনিটে যাত্রা শুরু করে এবং রাত সাড়ে ৮টায় ফিরে আসবে হাওড়ায়। সকালে ট্রেনটি খড়গপুর স্টেশনে ৭.৩৮ মিনিটে পৌঁছয়, দু’মিনিট পর পুরীর উদ্দেশ্যে রওনা দেবে। ট্রেনটি ১২.৩৫ মিনিটে পুরী পৌঁছবে। পুরী থেকে ১.৫০ মিনিটে যাত্রা শুরু করবে।

    কেন হাওড়া-পুরী রুটকে বাছল রেল?

    হাওড়া-পুরী ও হাওড়া-রাঁচী রুটে বন্দে ভারত (Vande Bharat) চালানোর বিষয়ে আগ্রহের কথা বোর্ডকে জানিয়েছিল দক্ষিণ-পূর্ব রেল। এমনিতেই হাওড়া-পুরী রুটের যাত্রী বেশি। রেললাইনের সমস্যাও সেক্ষেত্রে খুব বেশি অন্তরায় হয়ে উঠবে না। তীর্থক্ষেত্র ও পর্যটনের নিরিখে পুরীর গুরুত্ব অনেকটাই বেশি। দুই বিভাগের জন্য ১৬ কোচের পূর্ণাঙ্গ ‘বন্দে ভারত’ বরাদ্দ করা হয়। আজ তার ‘ট্রায়াল রান’ হল।

    চলতি বছরের ১ জানুয়ারি হাওড়া-নিউ জলপাইগুড়ি রুটে চালু হয়েছিল প্রথম বন্দে ভারত (Vande Bharat) 

    প্রসঙ্গত,  চলতি বছরের ১ জানুয়ারি হাওড়া-নিউ জলপাইগুড়িগামী প্রথম বন্দে ভারত এক্সপ্রেস পেয়েছিল রাজ্য। শীঘ্রই দ্বিতীয় বন্দে ভারতও পেতে চলেছে বাংলা। প্রথম ট্রেনটির মতো দ্বিতীয় ট্রেনটিতেও একই ধরনের সুবিধা পাওয়া যাবে বলে রেল সূত্রে খবর।

    আরও পড়ুন: বড় সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের! এই শর্ত মানলেই ৪২টি বাড়তি ছুটি পাবেন সরকারি কর্মীরা

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP Strike: ‘‘বন‍্‍ধ স্বতঃস্ফূর্ত ও অত্যন্ত সফল’’! সাড়া দেওয়ায় উত্তরবঙ্গবাসীকে ধন্যবাদ সুকান্তর

    BJP Strike: ‘‘বন‍্‍ধ স্বতঃস্ফূর্ত ও অত্যন্ত সফল’’! সাড়া দেওয়ায় উত্তরবঙ্গবাসীকে ধন্যবাদ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরবঙ্গ জুড়ে ১২ ঘণ্টার বন‍্‍ধ (BJP Strike) স্বতঃস্ফূর্ত ও অত্যন্ত সফল বলে জানালেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। সাধারণ মানুষ তৃণমূলের অত্যাচারের বিরুদ্ধে সাড়া দিয়েছে বলেও জানান তিনি। এর জন্য উত্তরবঙ্গবাসীকে ধন্যবাদ জানান সুকান্ত। উত্তরবঙ্গ বিজেপির পাশে ছিল, আছে, থাকবে বলেও মত তাঁর।

    বন‍্‍ধ আটকানোর ব্যর্থ চেষ্টা

    বন‍্‍ধ সফল করতে শুক্রবার সকাল থেকেই রাস্তায় নেমে পড়েছেন বিজেপি (BJP Strike) কর্মী, সমর্থকরা। বালুরঘাট, রায়গঞ্জ থেকে শুরু করে মালদা সর্বত্রই বিজেপি কর্মীরা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার মোড়গুলিতে পিকেটিং শুরু করে দিয়েছে। তবে রাজ্য সরকারের তরফ থেকেও সমস্ত কিছু সচল রাখতে সর্বতভাবে চেষ্টা করা হচ্ছে। অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে সর্বত্র মোতায়েন রয়েছে পুলিশ বাহিনী। ইতিমধ্যেই কোচবিহারে গ্রেফতার করা হয়েছে ৪০ জন বিজেপি সমর্থককে, বলে দাবি করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তাঁর কথায়, “জোড়া হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ফুঁসছে কালিয়াগঞ্জ। উত্তপ্ত উত্তরবঙ্গ। সাধারণ মানুষ নিজেদের ইচ্ছায় সাড়া দিয়েছে। তৃণমূল জোড় করে বন‍্‍ধ আটকানোর চেষ্টা করছে।”

    মানুষ বিজেপির পাশে

    বন‍্‍ধ (BJP Strike) মোকাবিলায় পতাকা হাতে সকাল থেকেই উত্তরবঙ্গের একাধিক জেলায় মিছিল করছে তৃণমূল। কোচবিহারেও শাসক দল পাল্টা মিছিল করে বন‍্‍ধ ব্যর্থ করতে চাইলে উত্তেজনা ছড়ায়, বলে জানান সুকান্ত। সকাল থেকে কোচবিহার, রায়গঞ্জ, জলপাইগুড়ি, ধূপগুড়ি সহ একাধিক জায়গায় মিছিল করছে তৃণমূল কংগ্রেস। সুকান্ত বলেন, “কালিয়াগঞ্জে নাবালিকা হত্যা ও রাধিকাপুরে বিজেপি কর্মী খুনের ঘটনায় সিবিআই তদন্তের দাবি জানাচ্ছেন সাধারণ মানুষ। আমরা তাদের পাশে আছি। এটা প্রমাণ করে কালিয়াগঞ্জের মানুষ পুলিশের উপর আস্থা হারিয়েছে। যে পুলিশ অপরাধীদের আটকাতে পারে না সেই পুলিশ একটা মায়ের কোল খালি করে দেয়। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, রাধিকাপুরে এক এসআই-এর গুলিতেই মৃত্যু হয়েছে বিজেপি কর্মী মৃত্যুঞ্জয় বর্মনের।” কালিয়াগঞ্জে (Kaliaganj) নাবালিকাকে গণধর্ষণ-খুনের অভিযোগের ঘটনায় রাজ্য পুলিশের আইজি (উত্তরবঙ্গ), উত্তর দিনাজপুরের পুলিশ সুপার ও জেলাশাসককে তলব করেছে জাতীয় তফশিলি জাতি কমিশন। কমিশনের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন সুকান্ত। 

    আরও পড়ুন: কালিয়াগঞ্জের ঘটনায় দিল্লিতে তলব জেলাশাসক, পুলিশের শীর্ষ কর্তাদের

    বন‍্‍ধ-এর প্রভাব

    শিলিগুড়িতে বন‍্‍ধ-এর মিশ্র প্রভাব পড়েছে। দোকান বাজার বন্ধ রয়েছে। রাস্তাঘাটে বাস গাড়ি চললেও তার সংখ্যা অনেকটাই কম। তবে পাহাড়ে কোনও প্রভাব পড়েনি বন‍্‍ধ-এর। জনজীবন স্বাভাবিক রয়েছে। বিজেপির ডাকা ১২ ঘণ্টা বন‍্‍ধ-এ (BJP Strike) বালুরঘাট সহ জেলায় কোনও বেসরকারি যানবাহন ও বাস চলাচল করছে না। ঘুঘুমারিতে বিজেপির অবরোধ তুলতে গেলে উত্তেজনা ছড়ায়। বিজেপি কর্মীদের দিকে বাঁশ নিয়ে তাড়া করতে দেখা যায় তৃণমূল কর্মীদের। কয়েকজনকে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। মালদা জেলার বিজেপির কর্মী, সমর্থকরা শহরের রথবাড়ি মোড়, মঙ্গলবাড়ী মোড়, সাহাপুর, ডিস্কো মোড় সহ আরও একাধিক জায়গায় ইতিমধ্যেই পথ অবরোধ করেছে। সকাল থেকেই বেসরকারি বাস রাস্তায় চলতে দেখা যায়নি। মালদা জেলার প্রায় দেড়শোটি বেসরকারি বাস আজ চলাচল করেনি। গৌরকন্যা বাসস্ট্যান্ডে বেসরকারি বাস দাঁড়িয়ে রয়েছে। বাসস্ট্যান্ড জনশূন্য। একই চিত্র উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্র পরিবহনের বাসস্ট্যান্ডে, নেই কোনও যাত্রী।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share