Author: ক্যামেলিয়া সান্যাল

  • Amit Shah: বাংলা নববর্ষ নয়, আজই দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে পুজো দেবেন অমিত শাহ, সফরসূচি বদলের কারণ কী?

    Amit Shah: বাংলা নববর্ষ নয়, আজই দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে পুজো দেবেন অমিত শাহ, সফরসূচি বদলের কারণ কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঠিক ছিল বাংলা নববর্ষের দিন দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে পুজো দেবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। সেই মতো বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের কাছে খবরও ছিল। প্রস্তুতিও চলছিল জোরকদমে। কিন্তু, আচমকাই তার সফরসূচির কিছুটা বদল ঘটেছে। সিউড়ি-র সভা শেষ করে শুক্রবার বিকেলের পর তিনি দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে পুজো দিতে আসছেন বলে জানা গিয়েছে। সেই মতো মন্দির জুড়ে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।

    আচমকাই সফর বদলানোর কারণ কী?

    এদিন দুপুরে সাড়ে ১২টা নাগাদ দুর্গাপুর বিমানবন্দর থেকে হেলিকপ্টারে বীরভূমের সিউড়ি যান অমিত শাহ (Amit Shah)। সেখানে সভা শেষ করে ৩টে ৫ মিনিট নাগাদ সিউড়ির নবনির্মিত বিজেপির বীরভূম জেলা পার্টি অফিসে যাবেন শাহ (Amit Shah)। সেখানে নতুন কার্যালয় উদ্বোধন করবেন তিনি। তারপর বিকেল ৪টে ৫ মিনিট নাগাদ ফিরবেন পুলিশ লাইন মাঠের হেলিপ্যাডে। রওনা দেবেন কলকাতা বিমানবন্দরে। সেখান থেকে সোজা দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে যাবেন। এমনিতেই পয়লা বৈশাখের দিন দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে লক্ষ লক্ষ মানুষের সমাগম হয়। সাধারণ মানুষ যাতে হয়রানির শিকার না হন তাই নিজের সফরসূচির একটু পরিবর্তন করেছেন অমিত শাহ (Amit Shah)। কারণ, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী ভিভিআইপি হওয়ায় বাড়তি নিরাপত্তা দিতে হবে। তাতে সাধারণ মানুষের এই গরমে চরম নাকাল হতে হবে। তৃণমূলের পক্ষ থেকে প্রচার করা হয়েছিল, বিজেপি একদম মানুষের কথা ভাবে না। মানুষের অসুবিধা করতেই পয়লা বৈশাখে দক্ষিণেশ্বরে যাচ্ছেন অমিত শাহ (Amit Shah)। অসুবিধায় পড়লে সাধারণ মানুষও এভাবেই ভাববে। তাতে দলের ক্ষতি হতে পারে বুঝতে পেরেই সফরসূচি পরিবর্তন করা হয়েছে বলে রাজনৈতিক মহল মনে করছে।

    রাজ্যে অমিত শাহের (Amit Shah) সফরকে স্বাগত জানিয়ে ঠিক কী ট্যুইট করেছেন শুভেন্দু অধিকারী এবং সুকান্ত মজুমদার?

    শুভেন্দু অধিকারী ট্যুইটে লেখেন, ‘‌মাননীয় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে (Amit Shah) উষ্ণ স্বাগতম। রাজ্যে আপনার উপস্থিতি আমাদের অনুপ্রাণিত করে এবং মনোবল বাড়ায়।’‌ সুকান্ত মজুমদার লেখেন, ‘‌স্বাগত কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। আজ বাংলার মাটিতে অমিত শাহ (Amit Shah) ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Covid-19: সাত মাসে সর্বোচ্চ দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা! ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা পজিটিভ ১১ হাজার ১০৯ জন

    Covid-19: সাত মাসে সর্বোচ্চ দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা! ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা পজিটিভ ১১ হাজার ১০৯ জন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে ফের করোনা (Covid-19) গ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের (Union Health Ministry) তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ১১ হাজার ১০৯ জন, যা গতকালের আক্রান্তের সংখ্যার তুলনায় ৯ শতাংশ বেশি। দেশে একদিনেই ফের দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ১০ হাজারের গণ্ডি পার করায় বর্তমানে দেশে সক্রিয় রোগীর (Active Cases) সংখ্যা বেড়ে ৪৯ হাজার ৬২২-তে পৌঁছেছে। বিগত সাত মাসে এটাই সর্বোচ্চ দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা। অন্যদিকে, দেশে একদিনেই করোনা সংক্রমণে মৃত্যু (COVID Deaths) হয়েছে ২৯ জনের। 

    নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা

    স্বাস্থ্য দফতরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, কোভিডে (Covid-19) মৃত্যুর হার ১.১৯ শতাংশ। সুস্থতার হার ৯৮.৭১ শতাংশ। সুস্থতার হার স্বস্তিতে রাখলেও ঊর্ধ্বমুখী রেখচিত্র চিন্তায় রাখছে স্বাস্থ্য মন্ত্রককে। যে রাজ্যগুলির সংক্রমণ সবথেকে বেশি চিন্তা বাড়াচ্ছে, তার মধ্যে অন্যতম হল দিল্লি। রাজধানীতে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ১৫২৭ জন। বর্তমানে রাজ্যে সংক্রমণের হার ২৭.৭৭ শতাংশ। সংক্রমণ বাড়ছে মহারাষ্ট্র, উত্তর প্রদেশ সহ একাধিক রাজ্যেও। বৃহস্পতিবার শুধুমাত্র মুম্বইয়ে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ২৭৪ জন।

    আতঙ্কের কারণ নেই

    কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক সূত্রে খবর, করোনার সাময়িক প্রভাব বাড়ালেও আতঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণ নেই। দেশ জুড়ে আগামী আট থেকে দশ দিনে ধাপে ধাপে সংক্রমণ বাড়লেও তার পর থেকে তা আবার কমতে শুরু করবে। স্বাস্থ্যকর্তাদের দাবি, আগামী মাসের গোড়া থেকেই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে উঠতে শুরু করবে। চিকিৎসকদের একটা বড় অংশ মাস্ক পরা, হাত ধোয়া এবং করোনার পরীক্ষা করানোর মতো বিধির দিকে বিশেষ নজর দিতে বলেছেন। চিকিৎসকদের মতে, কোনও ভাবেই অসাবধান হওয়া যাবে না। 

    আরও পড়ুুন: শুরু সলতে পাকানোর কাজ, রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচন কবে?

    এরই মধ্যে নতুন কোভিড (Covid-19) গাইডলাইন প্রকাশ করেছে হরিয়ানা। সেখানকার স্বাস্থ্য দফতর নির্দেশ জারি করেছে, সমস্ত স্কুল, কলেজ, শপিং মল, হসপিটাল, অফিস-সহ সমস্ত পাবলিক প্লেসে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক। এছাড়াও ব্যবহার করতে হবে স্যানিটাইজার। সমস্ত জায়গায় প্রবেশ করার সময়ে থার্মাল টেম্পারেচার স্ক্যানার বসাতেই হবে। বাচ্চা এবং বয়স্কদের ভিড়ে বেরোতে নিষেধ করা হয়েছে। কিডনি, হার্টের অসুখ বা অন্য কোনও শারীরিক অসুস্থতা থাকলেও অধিক সাবধানতা অবলম্বন জরুরি। হাত মেলানো, জড়িয়ে ধরা এসব শারীরিক সংস্পর্শ এড়াতে হবে, যেখানে সেখানে থুতু ফেলা চলবে না। বিয়ে বা কোনও সামাজিক অনুষ্ঠান বিধি মেনেই করতে হবে। পাশাপাশি, কোনওরকম সর্দি, কাশি, জ্বরের উপসর্গ দেখা দিলেই সরকারি কর্মীদের অফিস না এসে বাড়ি থেকে কাজ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে কোভিড টেস্ট করানোর কথাও। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Congress: তৃণমূল কর্মীদের হাত কেটে নেওয়ার নিদান দিলেন কংগ্রেসের উত্তর দিনাজপুরের জেলা সভাপতি, কেন?

    Congress: তৃণমূল কর্মীদের হাত কেটে নেওয়ার নিদান দিলেন কংগ্রেসের উত্তর দিনাজপুরের জেলা সভাপতি, কেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েতে ভোট লুঠ করতে এলে তৃণমূল কর্মীদের হাত কেটে নেওয়ার নিদান দিলেন উত্তর দিনাজপুর জেলা কংগ্রেসের (Congress) সভাপতি মোহিত সেনগুপ্ত। বৃহস্পতিবার ইটাহারে দলীয় সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে জেলা কংগ্রেস (Congress) সভাপতি মোহিত সেনগুপ্ত বলেন, ২০১৮ সালে পঞ্চায়েতে মস্তান বাহিনী নিয়ে এসে তৃণমূল ভোট লুঠ করেছিল। এবার পঞ্চায়েত ভোটে আমরা তা করতে দেব না। পুলিশ এবং মস্তান বাহিনী নিয়ে এসে কেউ যদি মারে, তাহলে আমরাও রুখে দেব। তৃণমূল কংগ্রেস যদি মনে করে কালিয়াচক থেকে মস্তান আনবে, তাহলে আমরাও কথা বলে রেখেছি, কিশানগঞ্জ থেকে মস্তান বাহিনী এনে তৃণমূলের হাত কেটে দেব। মারের বদলা মার, না হলে তৃণমূল কংগ্রেসকে মারা যাবে না। জেলা কংগ্রেস (Congress) সভাপতির এই বক্তব্য নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। এক সময়ের কংগ্রেসের (Congress) গড় বলেই পরিচিত ছিল উত্তর দিনাজপুর জেলা। পরবর্তীতে সেই মাটি হাতছাড়া হয়ে শাসক দল তৃণমূল দখল করে। এবারে রাজ্য জুড়ে চলা দুর্নীতি কাণ্ডের পর মুর্শিদাবাদ সহ উত্তর দিনাজপুর জেলাতেও ফের মাটি শক্ত হতে শুরু করেছে কংগ্রেসের। আর আসন্ন পঞ্চায়েতের আগে জেলা কংগ্রেস সভাপতির এই গরম গরম বক্তব্য দলীয় কর্মীদের মনোবল বাড়াবে বলেই ওয়াকিবহাল মহল মনে করছে।

    তৃণমূলের ইটাহারের প্রাক্তন বিধায়ক অমল আচার্য্যের কংগ্রেসে (Congress) যোগদান নিয়ে জল্পনা

    সাগরদিঘি উপ নির্বাচনে সংখ্যালঘু ভোটে থাবা বসিয়ে কংগ্রেস (Congress) বাজিমাত করেছে। ধরাশায়ী হয় তৃণমূল। এই উপ নির্বাচনের ফলাফল প্রমাণ করে দেয়, সংখ্যালঘুরা শাসক দলের থেকে মুখ ফেরাচ্ছে। যা নিয়ে রাজ্য রাজনীতি তোলপাড় হয়ে ওঠে। এক সময়ে কংগ্রেসের খাসতালুক ইটাহারেও পঞ্চায়েত ভোটের আগে মাটি শক্ত হতে শুরু করেছে কংগ্রেসের (Congress)। জেলা কংগ্রেসের সভাপতির হাত ধরে অসংখ্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ কংগ্রেসের পতাকা ধরেন। কংগ্রেসে যোগ দেওয়া অধিকাংশ কর্মী প্রাক্তন বিধায়ক অমল আচার্য্যের অনুগামী। এই প্রসঙ্গে কংগ্রেসের (Congress) জেলা সভাপতি মোহিত সেনগুপ্ত বলেন, সাগরদিঘির পর এদিন যে ভাবে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ মিছিল করে আমাদের দলে যোগ দিলেন, তাতে প্রমাণ হয়ে যাচ্ছে, শাসক দলের সঙ্গে তাঁরা আর নেই। আগামীদিনে অমলবাবুও আমাদের দলে যোগ দেবেন। প্রদেশ কংগ্রেস অফিসে গিয়ে তিনি যোগ দেবেন।

    জেলা কংগ্রেস (Congress) সভাপতির হুমকি প্রসঙ্গে কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    মোহিতবাবুকে “৭২-এর গুন্ডা” বলে পালটা কটাক্ষ করেছে শাসক শিবির। এই বিষয়ে জেলা তৃণমূলের মুখপাত্র সন্দীপ বিশ্বাস বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়ন দেখিয়েই আমাদের ভোট হবে। তৃণমূল গুন্ডাগিরি করে না। আমাদের কোনও গুন্ডার প্রয়োজন পড়ে না। কারা গুন্ডাগিরি করে তা কংগ্রেসের (Congress) জেলা সভাপতিই বলে দিয়েছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CV Ananda Bose: বাংলায় ভাষণ দেবেন রাজ্যপাল! নববর্ষ থেকেই রাজভবন সকলের জন্য

    CV Ananda Bose: বাংলায় ভাষণ দেবেন রাজ্যপাল! নববর্ষ থেকেই রাজভবন সকলের জন্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নববর্ষেই বাঙালি হওয়ার পথে পা রাখছেন রাজ্যপাল! রাজভবন সূত্রে খবর, পয়লা বৈশাখে রাজভবনের এক অনুষ্ঠানে বাংলার ভাষণ দেবেন সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose)। একইসঙ্গে শনিবার, নববর্ষের দিন থেকে জনসাধারণের জন্য খোলা থাকবে রাজভবন। রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধানের বাসভবন ঘুরে দেখতে পারবেন সাধারণ মানুষ।

    বেলুড়ে রাজ্যপাল

    আজ, শুক্রবার সকালেই বেলুড় মঠে পৌঁছন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose)। রামকৃষ্ণ মিশন কোচি কেন্দ্রের ৭৫ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে বেলুড় মঠের মায়ের ঘাট থেকে নেওয়া গঙ্গাজল পাঠানো হয় কোচিতে। কোচি শাখার পক্ষে এদিন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল তা গ্রহণ করেন। সেখানে পৌঁছন কোচি আশ্রমের অধ্যক্ষ স্বামী ভুবনাত্মানন্দ ও আশ্রমের ট্রাস্টি সদস্যদের কয়েকজন। সেই মঙ্গল কলসটি কোচি আশ্রমের রামকৃষ্ণ মন্দিরের গর্ভগৃহে রক্ষিত হবে। বেলুড় মঠের ১২৫তম প্রতিষ্ঠা দিবসে সমাবর্তন অনুষ্ঠানেও রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস রামকৃষ্ণ মিশন বলরাম মন্দিরে উপস্থিত থাকতে পারেন বলে মঠ সূত্রে খবর।

    বাংলায় ভাষণ রাজ্যপালের

    কেরলের কোট্টায়ামে জন্ম বাংলার রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের (CV Ananda Bose)। তাই কোচি ও কলকাতার সঙ্গে আত্মিক যোগ রয়েছে তাঁর। পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল হওয়ার পর একাধিকবার বাংলা শেখার আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন সিভি আনন্দ বোস। তাঁর মতে, ‘যেখানেই কাজ করি না কেন, স্থানীয় ভাষা শেখা জরুরি। তাতে সাধারণ মানুষের উপকার হয়’। সরস্বতী পুজোর দিনে হাতেখড়ি অনুষ্ঠান হয় রাজভবনে। শুধু তাই নয়, সরকারি স্কুলের এক শিক্ষক এখন তাঁকে নিয়মিত বাংলা শেখাচ্ছেন বলে খবর। এবার ইংরেজি ছেড়ে বাংলায় ভাষণও দেবেন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল! শনিবার বাংলা নববর্ষ। সেদিন বাঙালি সংস্কৃতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হচ্ছে রাজভবনে। সেই অনুষ্ঠানে বাংলার ভাষণ দেবেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস।

    আরও পড়ুুন: ‘ডিএ দিতে পারছেন না, ৪৪০ কোটির অডিটোরিয়াম করছেন’! মমতাকে নিশানা দিলীপের

    সবার জন্য রাজভবন

    সম্প্রতি রাজ্যপাল (CV Ananda Bose) জানিয়েছেন, ‘আমরা জনরাজভবন প্রোগ্রাম চালু করছি। রাজভবনকে সাধারণ মানুষের সঙ্গে যুক্ত করতে এই উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। নববর্ষের দিন থেকেই হেরিটেজ ওয়াক চালু করছি আমরা।’ এদিন থেকে রাজভবনের বিভিন্ন ঘর ঘুরে দেখতে পারবেন সাধারণ মানুষ। রাজভবনের মধ্যেকার সুইমিং পুল, ঝুলন্ত সেতু, গ্রন্থাগার, বাগান ইত্যাদি দেখা যাবে। তবে রাজভবনের কয়েকটি জায়গা এই তালিকা থেকে বাদ রাখা হয়েছে। সূত্রের খবর, নিরাপত্তার কারণেই কয়েকটি জায়গা সাধারণ মানুষকে ঢুকতে দেওয়া হবে না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • IPL 2023: হ্যাটট্রিকের হাতছানি! আজ ঘরের মাঠে সানরাইজার্সকে হারালেই লিগ টেবিলের শীর্ষে কেকেআর

    IPL 2023: হ্যাটট্রিকের হাতছানি! আজ ঘরের মাঠে সানরাইজার্সকে হারালেই লিগ টেবিলের শীর্ষে কেকেআর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ জয়ের হ্যাটট্রিকের সামনে কলকাতা নাইট রাইডার্স। ইডেন গার্ডেন্সে এ বারের আইপিএলে নিজেদের প্রথম ম্যাচ (IPL 2023) জিতেছে কেকেআর। বিরাট কোহলিদের রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরকে হারিয়েছে তারা। আগের ম্যাচে গুজরাট টাইটান্সের বিরুদ্ধে পরাজয়ের মুখ থেকে কেকেআরের হয়ে জয় ছিনিয়ে নিয়ে এসেছেন রিঙ্কু সিং। দুই ম্যাচ জিতে আত্মবিশ্বাসে ভরপুর নাইটদের সামনে আজ সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদ। এই ম্যাচে জিতলে নাইটদের লিগ টেবলের শীর্ষে ওঠার সুযোগ রয়েছে।

    শীর্ষে ওঠার হাতছানি

    পর পর দুই ম্যাচ জিতে এখন লিগ টেবিলের চার নম্বরে রয়েছে নীতীশ রানার কলকাতা (IPL 2023) নাইট রাইডার্স। গ্রুপ পর্বে এখনও পর্যন্ত ৩টি ম্যাচে খেলে ২টিতে জয় ও ১টিতে হেরেছে কেকেআর। নাইটদের নেট রান রেট ১.৩৭৫। পয়েন্ট ৪। আজ নাইটদের সামনে সুযোগ রয়েছে পয়েন্ট টেবলের শীর্ষে ওঠার। এখন লিগ টেবলের শীর্ষে সঞ্জু স্যামসনের রাজস্থান রয়্যালস। পয়েন্ট টেবলের ২ নম্বরে রয়েছে লোকেশ রাহুলের লখনউ সুপার জায়ান্টস। আর পাঞ্জাবকে হারিয়ে বৃহস্পতিবার লিগ টেবলের তিন নম্বরে উঠে এসেছে গত বারের আইপিএল চ্যাম্পিয়ন গুজরাট টাইটান্স। 

    স্পিন পিচ

    শুক্রবারও ইডেনের পিচ স্পিন সহায়ক হতে পারে। প্রতিপক্ষ দলে নাম করা স্পিনার কম। ওয়াশিংটন সুন্দর ও মায়াঙ্ক মারকান্ডে রয়েছেন। সুন্দরের বল কম ঘোরে। অন্য দিকে মারকান্ডের অভিজ্ঞতা কম। সেই সুবিধা নিতে চাইবে কলকাতা। নাইট শিবিরে সুনীল নারিন, বরুণ চক্রবর্তী ও সুয়েশ শর্মার উপর ভরসা নাইটদের। উমরান মালিকের এক্সপ্রেস গতি হায়দ্রাবাদের আস্থা। 

    বেল বাজাতে পারেন লারা

    এই ম্যাচে একটা চমক দেওয়ার চেষ্টা করছে সিএবি। সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদের হেড কোচ ব্রায়ান লারাকে দিয়ে ইডেনে বেল বাজানোর চেষ্টা চলছে। ইডেনে যে কোনও ম্যাচের আগে বেল বাজিয়ে খেলার সূচনা করা হয়। প্রাক্তন বা বর্তমান কোনও ক্রিকেটার বেল বাজান। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের বিরুদ্ধে ম্যাচে ইডেন বেল বাজিয়েছিলেন সুনীল নারিন। তবে আইপিএলে (IPL 2023) কে ইডেন বেল বাজাবেন, ঠিক করে কেকেআর। তারাই যেহেতু হোম টিম। সিএবি সূত্রে খবর, প্রেসিডেন্ট স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায় উদ্যোগী হয়েছেন। তিনি কেকেআর কর্তৃপক্ষকে লারাকে দিয়ে ইডেন বেল বাজানোর প্রস্তাব দিয়েছেন।

    আরও পড়ুন: শুকনো গরমে নাজেহাল! ৪০ ডিগ্রি ছুঁল কলকাতা, পুড়ছে জেলাও, কী বলছেন আবহবিদরা?

    কখন শুরু ম্যাচ

    ইডেনে এই ম্যাচটি শুরু হবে সন্ধে ৭.৩০ থেকে। তার ৩০ মিনিট আগে, অর্থাৎ সন্ধে ৭টায় টস

    কোথায় দেখবেন?

    টিভিতে স্টার স্পোর্টসে দেখা যাবে আইপিএলের ম্যাচটি

    অনলাইনে কোথায় দেখা যাবে?

    অনলাইনে জিও সিনেমায় দেখা যাবে কলকাতা নাইট রাইডার্স বনাম সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদের এই ম্যাচ

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।
     

     

  • Bengali New Year: নতুন বছরে সৌভাগ্য তুঙ্গে উঠবে এই ৫ রাশির! বাকিদেরই বা কেমন যাবে?

    Bengali New Year: নতুন বছরে সৌভাগ্য তুঙ্গে উঠবে এই ৫ রাশির! বাকিদেরই বা কেমন যাবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৫ এ্রপ্রিল, শনিবার বাংলা পঞ্জিকা অনুসারে নতুন বছরের শুরু। জ্যোতিষীদের মতে আজ অর্থাৎ চৈত্র সংক্রান্তিতে মীন রাশি ত্যাগ করে মেষ রাশিতে গোচর করবে সূর্য। সূর্যের অবস্থান পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে শুরু হবে নতুন বছর (Bengali New Year) ১৪৩০ সাল। নতুন বছরের গ্রহ নক্ষত্রের অবস্থান বিচার করে জ্যোতিষীরা জানাচ্ছেন, সৌভাগ্য তুঙ্গে থাকবে পাঁচ রাশির জাতকদের। অন্যান্য রাশির জাতকদেরই বা কেমন যাবে?

    প্রথমেই দেখে নেব কোন ৫ রাশির ক্ষেত্রে সৌভাগ্যদায়ী শুভযোগ তৈরি হচ্ছে

    মেষ রাশি​

    জ্যোতিষীদের মতে, নতুন বছর ১৪৩০ সালে সৌভাগ্যের শিখরে অবস্থান করতে চলেছেন মেষ রাশির জাতকরা। আপনি মেষ রাশির জাতক হলে নতুন বাংলা বছরে (Bengali New Year) নতুন বাড়ি বা গাড়ি কেনার স্বপ্ন পূরণ হতে পারে আপনার। এই সময় মেষ রাশির কোষ্ঠীর দ্বাদশ ঘরে অবস্থান করবে বৃহস্পতি। দেবগুরুর শুভ প্রভাবে উত্তরাধিকার সূত্রেও সম্পত্তি লাভ করতে পারেন এরা। বিশেষ মে মাস থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত ভালো সময় চলবে আপনার।

    মিথুন রাশি

    জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে গ্রহ নক্ষত্রের অবস্থান পরিবর্তনে বিশেষ ফল পাবেন মিথুন রাশির জাতকরা। নতুন বাড়ি বা ফ্ল্যাট এবং গাড়ি কেনার স্বপ্ন নতুন বাংলা বছরে পূরণ হতে পারে মিথুন রাশির জাতকদের। এতদিন কিছুটা আর্থিক কষ্টের মধ্যে দিয়ে যেতে হচ্ছিল এই রাশির জাতকদের। সেই খারাপ সময় কেটে গিয়ে বাংলা নববর্ষে (Bengali New Year) সৌভাগ্যের তারা ঝকমক করবে মিথুন রাশির জাতকদের জীবনে। বাংলা বছরের মাঝামাঝি শনির শুভ দৃষ্টি থাকবে মিথুন রাশির জাতকদের উপর। তার ফলে মনের সব ইচ্ছে এই সময় পূরণ করতে পারবেন আপনি। কর্মক্ষেত্রেও এই সময় উন্নতির যোগ আছে, আশাতীত বেতন বৃদ্ধি হতে পারে।

    কন্যা রাশি

    বাংলা নববর্ষে (Bengali New Year) কাজের প্রতি উত্‍সাহ ও উদ্যম বৃদ্ধি পাবে কন্যা রাশির জাতকদের। নিজেদের পরিশ্রম ও বুদ্ধির জোরে এই সময় বড় কোনও সাফল্য অর্জন করতে পারেন। বাবা বা মায়ের কাছ থেকে অর্থলাভ হতে পারে। কেরিয়ারেও উন্নতির যোগ আছে। বিশেষ করে যাঁরা গবেষণামূলক কাজের সঙ্গে যুক্ত, নতুন বাংলা বছরে তাঁরা বিশেষ সাফল্য লাভ করতে পারেন।

    তুলা রাশি

    ১৪৩০ বঙ্গাব্দে বড় কোনও সাফল্য লাভ করতে পারেন তুলা রাশির জাতকরা। এই সময় নিজের স্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ অনেকটাই বাড়িয়ে নিতে পারবেন আপনি। মে থেকে জুলাই মাস পর্যন্ত খুব ভালো সময় থাকবে আপনার। নতুন বছরে নতুন গাড়ি ও বাড়ি কেনার স্বপ্ন সত্যি হতে পারে। আপনি তুলা রাশির জাতক হলে এই সময় আপনার কাজ সবার প্রশংসা পাবে। কাজের সূত্রে বিদেশ সফরও হতে পারে এই সময়।

    বৃশ্চিক রাশি 

    বিনিয়োগের জন্য পয়লা বৈশাখ থেকে খুব ভালো সময় পড়ছে বৃশ্চিক রাশির জাতকদের। বিশেষ করে আর্থিক ভাবে এই সময় প্রচুর লাভ করতে চলেছেন আপনি। নতুন বছরে (Bengali New Year) আত্মবিশ্বাসে টগবগ করে ফুটবেন বৃশ্চিক রাশির জাতকরা। কর্মক্ষেত্রে ম্যানেজমেন্ট আপনার কাজে খুশি হবে। মাইনে বাড়ার সম্ভাবনা আছে। প্রেম জীবনও নতুন বছরে দারুণ কাটবে বৃশ্চিক রাশির জাতকদের।

     

    অন্যান্য রাশির জাতকদের কেমন যাবে নতুন বছর

    কর্কট রাশি – কর্কট রাশির জাতক-জাতিকারা রাগ সংবরণ করুন, তা না হলে সম্পর্কের মধ্যে চিড় ধরতে পারে। এ বছর বিবাহ যোগ রয়েছে। চাকুরিজীবীরা সতর্ক থাকুন। স্বাস্থ্যের প্রতি নজর দিন।
     
    সিংহ রাশি – নতুন বছর এই জাতকদের বেশ ভালোই কাটবে। পারিবারিক জীবনে সুখ-শান্তি বজায় থাকবে। আর্থিক পরিস্থিতি যথেষ্ট ভালো থাকবে। তবে খুব ভেবেচিন্তে ব্যয় করুন। স্বাস্থ্য খুব একটা ভালো থাকবে না। চলে যাওয়া প্রেম আবার নতুন করে ফিরে আসতে পারে।

    বৃষ রাশি – বৃষ রাশির জাতক জাতিকাদের এই বছরটা বেশ ভালোই কাটবে। চাকরি ও ব্যবসায় ভালো ফল পাওয়া যাবে। এ বছর আয় খুব ভালো হবে। শিক্ষাক্ষেত্রেও ভালো ফল পাওয়া যেতে পারে। এই বছর কাউকে টাকা ধার দেবেন না, অন্যথায় আপনি সমস্যায় পড়বেন। নিজের স্বাস্থ্যের যত্ন নিন।

    কন্যা রাশি – এই বছরটা কন্যা রাশি জাতকদের ভালো-খারাপ মিশিয়ে কাটবে। খুব সাবধানে থাকুন। আপনার উপর কোনও কারণে অপবাদ আসতে পারে। পারিবারিক পরিস্থিতি মোটামুটি থাকবে। স্বাস্থ্যের যত্ন নিন। কর্মক্ষেত্রে সমস্যা দেখা দিতে পারে, তবে তার সমাধান হয়ে যাবে। নিজের কাজে মনোযোগ দিন। খুব প্রয়োজন না হলে দূরে কোথাও বেড়াতে যাওয়া এড়িয়ে চলুন।
     
    ধনু রাশি – বাইরের কাউকে খুব বেশি ভরসা করবেন না। এই বছর নিজের পরিবারের মানুষদের সঙ্গেও আপনার মনোমালিন্য হতে পারে। দাম্পত্য কলহ যতটা সম্ভব তাড়াতাড়ি মিটিয়ে নিন।

    মকর রাশি – পারিবারিক সমস্যা প্রবল আকার ধারণ করবে না। এই বছর নতুন কোনও ব্যবসা শুরু না করাই ভালো। চাকরির স্থানে সমস্যা থাকলেও, তা কেটে যাবে। কোনও পরিস্থিতিতেই মনে বিষাদ ভাব আসতে দেবেন না।

    কুম্ভ রাশি – নতুন বছরটা কুম্ভ রাশির জাতক-জাতিকাদের খুব একটা ভালো কাটবে না। সংসার জীবনে সুখ থাকবে, তবে কিছু কিছু সময়ে নিজেকে একা লাগবে। ঘরে-বাইরে কোথাও কোনও কিছু নিয়ে প্রতিবাদ করতে যাবেন না, সমস্যায় পড়তে পারেন। সন্তানের দিক থেকে সুখ পাবেন।

    মীন রাশি – নতুন বছরে তাড়াহুড়ো করে কোনও সিদ্ধান্ত নেবেন না, বিপদে পড়তে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে মতবিরোধ বাড়বে। প্রেম-ভালোবাসার ক্ষেত্রে এই বছরটা খুব শুভ। বন্ধু ভাগ্য ভালো থাকবে। শরীরের নিচের অংশে আঘাত লাগতে পারে। অর্থ সঞ্চয় খুব একটা ভালো হবে না। এ বছর যে কোনও কাজ খুব ভেবেচিন্তে করুন, তা না হলে বদনাম আসতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Talent: স্বীকৃতি দিল ইন্ডিয়া বুক অব রেকর্ডস! তিন বছরের খুদের প্রতিভা চমকে দেবে

    Talent: স্বীকৃতি দিল ইন্ডিয়া বুক অব রেকর্ডস! তিন বছরের খুদের প্রতিভা চমকে দেবে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বয়স সবে তিন বছর পেড়িয়েছে। এই বয়সে সাধারণত সবে অক্ষরজ্ঞান হয়। অনেকে ঠিকমতো করে কথা বলতে পারে না। সেখানে তিন বছরের দীপান্বিতা বর্মনের প্রতিভা (Talent) দেখে হতবাক সকলে। এত অল্প বয়সে তার এই প্রতিভাকে (Talent) স্বীকৃতি দিল ইন্ডিয়া বুক অব রেকর্ডস। বিষয়টি জানাজানি হতেই অনেকেই বাড়িতে ভিড় করেছেন। প্রতিবেশীরাও তার প্রতিভা (Talent) দেখে প্রশংসায় পঞ্চমুখ। প্রতিবেশী শ্যামল পাল বলেন, আমাদের এই সীমান্তবর্তী গ্রামে খুদে মেয়ের এই সাফল্যে আমরা খুব গর্বিত।

    তিন বছরের খুদের প্রতিভা (Talent) কী জানেন?

    দীপান্বিতার বাড়ি দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাট ব্লকের চিঙ্গিসপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের সীমান্তবর্তী গ্রাম কিসমত রামকৃষ্ণপুরে। এই বয়সে তার দেশের সব রাজ্যের রাজধানীর নাম মুখস্থ। একাধিক দেশের নাম তাঁর ঠোঁটের ডগায়। মাত্র দু মিনিট ২৫ সেকেন্ডে বিভিন্ন দেশ ও ভারতের সব রাজ্য মিলিয়ে ১০০টি রাজধানীর নাম অনায়াসে বলে দিতে পারে সে। আর এই বিরল প্রতিভা (Talent) দেখেই ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডে নাম উঠেছে তার। ইতিমধ্যেই মেডেল, সার্টিফিকেট সহ অন্যান্য পুরস্কার তার বাড়িতে এসে পৌঁছেছে। আর এই খুদের এমন সাফল্যে গর্বিত তার বাবা মা, পরিবারের লোকজন। গর্বিত সমগ্র গ্রামের বাসিন্দারাও। তিন বছরের খুদের অর্জন করা পুরস্কারগুলি দেখতে তার বাড়িতে এখন ভিড় জমাচ্ছেন এলাকাবাসীও।

    কী বললেন দীপান্বিতার বাবা?

    দীপান্বিতার বাবা সুরজিৎ বর্মন বলেন, আমরা খেলার ছলে মেয়েকে এসব রাজধানীর নাম বলতাম। ও একবার শুনলে সেটা মনে রাখতে পারত। ফলে, প্রতিদিন নতুন নতুন রাজধানীর নাম বলতাম। প্রথমে দেশের সব রাজ্যের নাম বললাম। দেখলাম, কয়েকদিনের মধ্যেই ও সব রাজধানীর নাম বলে দিল। এরপর দেশ ছাড়িয়ে সারা বিশ্বের সব দেশের নাম, রাজধানীর নাম ওর কাছে বলি। সব দেশের নাম ও অনায়াসে বলে দেয়। এরপর একদিন ওর প্রতিভার (Talent) বিষয়টি ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডে মেল করে জানাই। ওদের নির্দেশ মতো ২ মিনিট ২৫ সেকেন্ডের ভিডিও করে ওদের পাঠাই। এরপর মেয়ের প্রতিভাকে (Talent) ওরা স্বীকৃতি দেওয়ায় খুব ভাল লাগছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: তৃণমূলের জেলা নেতৃত্বের ডাকা বৈঠকে কোন্দল প্রকাশ্যে! গরহাজির একাধিক কাউন্সিলার

    TMC: তৃণমূলের জেলা নেতৃত্বের ডাকা বৈঠকে কোন্দল প্রকাশ্যে! গরহাজির একাধিক কাউন্সিলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য নেতৃত্বের নির্দেশ ছিল দক্ষিণ দমদম পুরসভায় তৃণমূল (TMC) কাউন্সিলারদের মধ্যে কোন্দল মেটাতে হবে। সেই নির্দেশ মেনে জেলা নেতৃত্ব বৃহস্পতিবার বৈঠকে বসেন। তবে, দক্ষিণ দমদম নয়, বরানগরে সেই বৈঠকের আয়োজন করা হয়। আর সেই বৈঠকে তৃণমূল কাউন্সিলারদের হাজিরার সংখ্যায় শাসক দলের গোষ্ঠীকোন্দলের চিত্র আরও একবার প্রমাণ করে দিল। জেলা নেতৃত্বের নির্দেশকে যে তারা আমল দিতে নারাজ তা প্রকাশ্যে চলে এল। যা নিয়ে বারাকপুর সাংগঠনিক জেলায় ব্যাপক চর্চা শুরু হয়েছে।

    জেলা নেতৃত্বের ডাকা বৈঠকে যাননি কতজন কাউন্সিলার?

    বৃহস্পতিবার জেলা নেতৃত্বের পক্ষ থেকে দক্ষিণ দমদম পুরসভার সব কাউন্সিলারকে ডাকা হয়েছিল। সেই বৈঠকে তৃণমূলের (TMC) দমদম বারাকপুর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি তাপস রায়, সাংসদ সৌগত রায়, শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু, দমকল মন্ত্রী সুজিত বসু, দলের যুব সভাপতি দেবরাজ চক্রবর্তী উপস্থিত ছিলেন। জানা গিয়েছে, দক্ষিণ দমদম পুরসভায় মোট ওয়ার্ডের সংখ্যা ৩৫। তার মধ্যে একজন কাউন্সিলার মারা গিয়েছেন। দুজন কাউন্সিলার নির্দল। ৩২ জন তৃণমূল (TMC) কাউন্সিলারকে এদিন ডাকা হয়েছিল। এরমধ্যে একজন করোনা আক্রান্ত। আর একজন মহিলা কাউন্সিলার ব্যক্তিগত কারণে বৈঠকে আসতে পারেননি। বাকী ৩০ জন কাউন্সিলারের বৈঠকে থাকার কথা। কিন্তু, বাস্তবে দেখা গেল, ১৬ জন কাউন্সিলার বৈঠকে উপস্থিত হয়েছেন। ১৪ জন কাউন্সিলার বৈঠকে যাননি। তাদের বক্তব্য, দুই নির্দল কাউন্সিলার দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায় এবং রীতা রায়চৌধুরীকে ডাকতে হবে। জেলা নেতৃত্বের ডাকা বৈঠকে একসঙ্গে এতজন কাউন্সিলারের গরহাজিরার ঘটনায় দলের কোন্দল একেবারে প্রকাশ্যে চলে এসেছে। যদিও পুরসভার চেয়ারপার্সন কস্তুরি চৌধুরী বলেন, আমরা সব ওয়ার্ডে কাজের সমবন্টন করি। কি কি কাজ হচ্ছে তাও বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হয় বৈঠকে। কাজের ক্ষেত্রে কাউকেই বৈষম্য করা হয় না।

    কাউন্সিলারদের গরহাজিরা নিয়ে কী বললেন তৃণমূলের (TMC) জেলা সভাপতি?

    বৈঠকে অনুপস্থিত কাউন্সিলারদের ওপরে অসন্তুষ্ট হয়েছেন তৃণমূলের (TMC) বারাকপুর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি তাপস রায়। তিনি বৈঠকে বলেন, কাউন্সিলারদের অভিযোগ নিয়েই এই বৈঠক ডাকা হয়েছিল। সেখানে এসে তাদের দাবিদাওয়ার বিষয়টি বলতে পারত। আমি সমস্ত বিষয়টি দলের ঊর্ধ্বতন নেতৃত্বকে জানাবো।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Weather: শুকনো গরমে নাজেহাল! ৪০ ডিগ্রি ছুঁল কলকাতা, পুড়ছে জেলাও, কী বলছেন আবহবিদরা?

    Weather: শুকনো গরমে নাজেহাল! ৪০ ডিগ্রি ছুঁল কলকাতা, পুড়ছে জেলাও, কী বলছেন আবহবিদরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ১৪২৯ বঙ্গাব্দের শেষ দিন। চৈত্র সংক্রান্তির দিনে জ্বলছে কলকাতা-সহ গোটা বাংলা (Kolkata Weather)। দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায় তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি করা হয়েছে। কলকাতায় (Kolkata Weather) তাপমাত্রা ৪১ ডিগ্রি পৌঁছে যেতে পারে, বলে জানাচ্ছে হাওয়া অফিস। বৃহস্পতিবারই কলকাতার তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছুঁয়েছে। যা স্বাভাবিকের থেকে চার ডিগ্রি বেশি। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৮ ডিগ্রিতে ঠেকেছে। যা স্বাভাবিকের থেকে তিন ডিগ্রি বেশি। আগামী ২৪ ঘণ্টায় কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪১ ডিগ্রি ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৯ ডিগ্রির আশপাশে ঘোরাফেরা করবে।

    কোথায়, কেমন তাপমাত্রা

    পশ্চিমবঙ্গের ১৫ জেলায় তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি করা হয়েছে। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, আজ উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, হাওড়া, কলকাতা, হুগলি, পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রাম, পূর্ব মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমান, পূর্ব বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ এবং নদিয়ার কয়েকটি অংশে তাপপ্রবাহ হবে। ওই জেলাগুলিতে কমলা সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয়া অফিস। উত্তরবঙ্গের আটটি জেলায় দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদা অস্বস্তিকর গরম থাকবে। উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদার কয়েকটি অংশে তাপপ্রবাহের মতো পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। 

    বদলেছে গরমের ধরন

    এবার গরমটা যেন অন্য রকমের। শুকিয়ে যাচ্ছে ঠোঁট-হাত-পা। নাক জ্বালা করছে গরম হাওয়ায়। আবার অনেকেই বলছেন নাক দিয়ে রক্ত বেরোচ্ছে। বাইরের গরম হাওয়ায় শরীর জ্বালা করছে। গরম হলেও ঘামের রেশ পর্যন্ত নেই। এমন গরম আগে দেখেননি শহরবাসী। কলকাতার (Kolkata Weather) গরম সাধারণ ঘর্মাক্ত হয়। ঘাম বেশি হয়। তার জন্য অস্বস্তি বেশি থাকে। এই প্রথম এমন গরম দেখছেন শহরবাসী। এরকম গরম বিহার-উত্তর প্রদেশে দেখা যায়। বাংলায় পুরুলিয়া, বাঁকুড়াতেও এই ধরনের শুকনো গরম থাকে। তবে কলকাতায় এই প্রথম। আবহাওয়াবিদদের কথায়, কলকাতায় গরমের এই ধরন পরিবর্তনের নেপথ্যে রয়েছে এলনিনো প্রভাব। তার সঙ্গে জলবায়ু পরিবর্তন। কলকাতার উপর দিয়ে যে উচ্চচাপ বলয় অবস্থান করছে তার জেরে বাতাসের জলীয় বাষ্প শুকিয়ে যাচ্ছে। সেকারণে নদীর পাড়ে হলেও কলকাতার বাতাসে আর্দ্রতা কমে গিয়েছে। তাই আর শরীরে ঘাম দেখা যাচ্ছে না।

    আরও পড়ুুন: ‘বিরোধিতা নয়, প্রধানমন্ত্রীকে অনুসরণ করুন’, মুখ্যমন্ত্রীকে বার্তা নিশীথের

    নয়া রেকর্ড

    কলকাতার তাপমাত্রা (Kolkata Weather) তৈরি করল নতুন রেকর্ড। এক নয়, একাধিক। সাত বছর পর এপ্রিলে চল্লিশ ছুঁল কলকাতার পারদ। শেষ বার ২০১৬ সালের ১ মে ৪০.১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের গরম সইতে হয়েছিল কলকাতাকে। এবছর শুকনো গরমে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে গোটা বাংলা। আপাতত ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি করেছে আবহাওয়া দফতর। তবে তার স্থায়িত্ব আরও বাড়তে পারে। ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত কলকাতার তাপমাত্রা ৪০-৪১ ডিগ্রির মধ্যেই ঘোরাফেরা করার আশঙ্কা রয়েছে। বৃহস্পতিবার দহন-জ্বালায় দিল্লিকেও (৩৮.৬ ডিগ্রি) পিছনে ফেলেছে কলকাতা। রাজস্থানের জয়সালমেরের সঙ্গেও আলিপুরের মধ্যে সমানে টক্কর। একবিন্দুতে দাঁড়িয়ে দু’জায়গার তাপমাত্রা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: ২০১৪ সালের টেটে ৬টি ভুল প্রশ্নের নম্বর পাবেন সকল পরীক্ষার্থী! নির্দেশ হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: ২০১৪ সালের টেটে ৬টি ভুল প্রশ্নের নম্বর পাবেন সকল পরীক্ষার্থী! নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪ সালের টেটে ৬টি ভুল প্রশ্নের উত্তর যে সব পরীক্ষার্থীরা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন, তাঁদের প্রত্যেককেই নম্বর দিতে হবে। বৃহস্পতিবার এই সংক্রান্ত মামলায় বড় রায় দিল কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) ডিভিশন বেঞ্চ।

    নম্বর সবাই পাবে

    ২০১৪ সালের টেটে ৬টি প্রশ্ন ভুল রয়েছে এই অভিযোগ তুলে মামলা দায়ের হয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court)। তৎকালীন বিচারপতি সমাপ্তি চট্টোপাধ্যায় প্রশ্ন যাচাই করতে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞদের দিয়ে একটি কমিটি গঠন করেন। কমিটি জানায়, ৬টি প্রশ্ন ভুল রয়েছে। এর পরে বিচারপতি চট্টোপাধ্যায় শুধুমাত্র যাঁরা ওই ভুল প্রশ্নের উত্তর দিয়ে ‘নেগেটিভ মার্কিং’য়ের শিকার হয়েছেন, তাঁদের নম্বর দেওয়ার নির্দেশ দেন। এরপর ৬ টি ভুল প্রশ্নের নম্বর কেন সব পরীক্ষার্থী পাবেন না, এই নিয়ে মামলা যায় ডিভিশন বেঞ্চে। তাঁদের বক্তব্য, শুধু মামলাকারীরা কেন ভুল প্রশ্নের নম্বর পাবেন? বাড়তি নম্বর সবাইকে দিতে হবে। বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডনের ডিভিশন বেঞ্চে পরাজিত হন মামলাকারীরা। এরপর মামলার জল গড়ায় সুপ্রিম কোর্টেও। ২০১৯ সালের ১ এপ্রিল মামলা কলকাতা হাইকোর্টেই (Calcutta High Court) ফেরত পাঠায় সুপ্রিম কোর্ট। সেই মামলা এতদিন বিচারপতি সুব্রত তালুকদার এবং বিচারপতি সুপ্রতীম ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চে চলছিল। সেই মামলাতেই ডিভিশন বেঞ্চ প্রত্যেক পরীক্ষার্থীকে সম্পূর্ণ নম্বর দেওয়ার নির্দেশ দেয়। বিচারপতি সুব্রত তালুকদার ডিভিশন বেঞ্চ এদিন এই নির্দেশ দেন। 

    আরও পড়ুন: অভিষেককে প্রশ্ন করতে পারে ইডি-সিবিআই! কুন্তলের চিঠি নিয়ে নির্দেশ হাইকোর্টের

    প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের টেট পরীক্ষা ২০১৫ সালে হয়। পরীক্ষার জন্য আবেদন করেন ২২ লক্ষ। পরীক্ষায় বসেন ১২ লক্ষ। টেট উত্তীর্ণ হন ১.২৫ লক্ষ। আাদালতের (Calcutta High Court) নয়া নির্দেশের জেরে টেট ২০১৪ রেজাল্ট আমূল বদলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ সচিবকে আদালতের নির্দেশ, সকল পরীক্ষার্থীকে ৬টি ভুল প্রশ্নের নম্বর দিয়ে পদক্ষেপ করতে হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share