Author: ক্যামেলিয়া সান্যাল

  • DA Protest: বকেয়া ডিএ-র দাবিতে আজ থেকে দিল্লিতে ধর্না রাজ্য সরকারি কর্মীদের

    DA Protest: বকেয়া ডিএ-র দাবিতে আজ থেকে দিল্লিতে ধর্না রাজ্য সরকারি কর্মীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের ন্যায়ে বকেয়া ডিএ-র (DA Protest) দাবিতে আজ, সোমবার থেকে দিল্লির যন্তর-মন্তরে দু’দিনের অবস্থানে বসছেন রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা। একইসঙ্গে কলকাতাতেও আন্দোলন চলবে বলে জানিয়েছে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ। প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছিল, দিল্লিতে ধর্নায় বসবেন ১২০০ ডিএ আন্দোলনকারী। তবে অমিত শাহের মন্ত্রকের শর্তে সেই সংখ্যা কমিয়ে ৫০০ করতে হয়েছে আন্দোলনকারীদের।

    রাষ্ট্রপতি, উপরাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাত

    সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের তরফে জানানো হয়েছে অবস্থান বিক্ষোভে যোগ দিতে অফিসে ছুটি নিয়ে রবিবার সকালেই দিল্লি পৌঁছে গিয়েছিলেন প্রায় আড়াইশো জন রাজ্য সরকারি কর্মচারী। আরও শ’তিনেক কর্মী এদিন সকালে পৌঁছেছেন। বকেয়া (DA Protest) আদায়ে আন্দোলনকারীরা রাষ্ট্রপতি, উপরাষ্ট্রপতি, কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী এবং শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করবেন। মঞ্চ নেতৃত্বের দাবি, সকলেই তাঁদের দেখা করার সময় দিয়েছেন। এ দিকে দিল্লিতে এই অবস্থান চলাকালীনই কাল, মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টে ডিএ মামলার শুনানি হওয়ার কথা। সেদিকেও নজর থাকবে ডিএ ধর্নায় অংশ নেওয়া সরকারি কর্মীদের। 

    কড়া পদক্ষেপ নবান্নের!

    এদিকে জানা গিয়েছে, মহার্ঘ ভাতার দাবিতে দিল্লিতে দু’দিনের ধর্নায় অংশ নিতে যাওয়া সরকারি কর্মীদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করতে পারে নবান্ন। তবে তাঁদের বিরুদ্ধে কী পদক্ষেপ করা হবে, তা নিয়ে এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি বলে জানা গিয়েছে। তবে শাস্তিমূলক ব্যবস্থার চিন্তা ভাবনা চলছে উচ্চ পর্যায়ে। তবে তাতে দিল্লি ধর্না কর্মসূচি বাতিল হচ্ছে না বলেই জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: কেষ্টর গড়ে দাঁড়িয়ে পঞ্চায়েতে তৃণমূলকে উত্খাতের ডাক দিলেন শুভেন্দু

    মঞ্চের আহ্বায়ক ভাস্কর ঘোষের বক্তব্য, ‘সরকারি কর্মীরা দিল্লির অবস্থানে গিয়েছেন ছুটি নিয়ে। কলকাতা ময়দানেও তাঁরা ছুটি নিয়েই অবস্থান চালাচ্ছেন।’ কিন্তু নবান্নর কর্তাদের প্রশ্ন, সকলে মিলে এ ভাবে ছুটি নিয়ে সরকার-বিরোধী আন্দোলনে অংশ নেওয়া যায়? সরকারের মত, কর্মচারীদের ধর্নার ফলে সরকারি পরিষেবা বিঘ্নিত হচ্ছে। সমস্যা হচ্ছে আমজনতার। তাই ধর্নায় যোগ দেওয়া সরকারি কর্মচারীদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করা হতে পারে বলে জানা যাচ্ছে। অপরদিকে ডিএ (DA Protest) আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে সরকারকে মৌখিক নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। আন্দোলনকারীদের তরফে ৩ প্রতিনিধি এবং সরকারের তরফে মুখ্যসচিব ও অর্থসচিব সেই বৈঠকে থাকবেন। আগামী ১৭ এপ্রিল সেই বৈঠক হওয়ার কথা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sachin Pilot: ফের প্রকাশ্যে কংগ্রেসের কোন্দল, গেহলটের বিরুদ্ধে অনশনে বসবেন পাইলট

    Sachin Pilot: ফের প্রকাশ্যে কংগ্রেসের কোন্দল, গেহলটের বিরুদ্ধে অনশনে বসবেন পাইলট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজস্থানে (Rajasthan) ফের প্রকাশ্যে কংগ্রেসের (Congress) ঘরোয়া কোন্দল। চলতি বছরই হবে রাজস্থান বিধানসভা নির্বাচন। তার আগেই সচিন পাইলট (Sachin Pilot) ও অশোক গেহলটের দ্বন্দ্বে জেরবার সোনিয়া গান্ধীর দল। প্রতি পাঁচ বছর অন্তর সরকার বদল হয় রাজস্থানে। এহেন পরিস্থিতিতে বিধানসভা নির্বাচনের আগে গেহলট নেতৃত্বাধীন কংগ্রেস সরকারের বিরুদ্ধে অনশনে বসছেন দলেরই নেতা সচিন পাইলট। রবিবার সাংবাদিক বৈঠক করে সচিন বলেন, রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা বিজেপি নেত্রী বসুন্ধরা রাজে সিন্ধিয়ার দুর্নীতির বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করেনি বর্তমান সরকার। এরই প্রতিবাদে ১১ এপ্রিল প্রতীকী অনশনে বসবেন সচিন।

    সচিন পাইলট (Sachin Pilot) বলেন…

    কংগ্রেসের এই তরুণ নেতা বলেন, আমি যখন রাজ্য কংগ্রেস সভাপতি ছিলাম, তখন থেকেই বসুন্ধরা রাজে সরকারের দুর্নীতি নিয়ে সরব হয়েছিলাম। আমি প্রতিশোধের রাজনীতিতে বিশ্বাস করি না। তবে বিরোধী হিসেবে আমাদের ওপর মানুষ নিশ্চয়ই (Sachin Pilot) বিশ্বাস করেছিলেন। তাই আমরা সরকার গঠন করেছিলাম। এই কারণেই আমি দেড় বছর আগে মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটকে চিঠি লিখে এই দুর্নীতির তদন্তের দাবি করেছিলাম। তিনি বলেন, কংগ্রেসকে দেখাতে হবে আমাদের কথা ও কাজে কোনও ফারাক নেই।

    সচিন বলেন, ২০২২ সালের ২২ মার্চ আমি মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটকে একটি চিঠি লিখেছিলাম। ওই বছরেরই ২ নভেম্বর আরও একটি চিঠি লিখেছিলাম মুখ্যমন্ত্রীকে। আমি মুখ্যমন্ত্রীকে বলেছিলাম যে মানুষ আমাদের বিশ্বাস করেছিল বলেই ২১ থেকে ১০০টি আসন দিয়েছিল। যেখানে কেন্দ্রীয় সরকার সিবিআই এবং ইডির অপব্যবহার করছে। সেখানে আমাদের সরকার কোনও এজেন্সিকেই কাজে লাগাচ্ছে না দুর্নীতির তদন্ত করার জন্য।

    আরও পড়ুুন: পুঞ্চে ফের অনুপ্রবেশের চেষ্টা, সেনার গুলিতে খতম জঙ্গি, বাকিদের খোঁজে তল্লাশি

    সচিনের অভিযোগ, বিরোধী আসনে থাকাকালীন গেহলট নিজেও বসুন্ধরা রাজে সরকারের দুর্নীতির বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিলেন। ক্ষমতায় আসার আগে ওই সরকারের দুর্নীতির তদন্ত করার কথা বলেছিলেন। কিন্তু এখনও পর্যন্ত তা নিয়ে কোনও কথা বলেননি তিনি। প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগেই সচিনকে (Sachin Pilot) গদ্দার বলে কটাক্ষ করেছিলেন গেহলট। প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচনের সময়ও রাজস্থান কংগ্রেসের অন্দরে স্পষ্ট হয়ে গিয়েছিল বিভাজন। গেহলটকে প্রথমে সভাপতি পদপ্রার্থী হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন সোনিয়া গান্ধী। পরে অবশ্য তাঁকে বাদ দেওয়া হয় প্রার্থীর তালিকা থেকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kamarhati: তোলার টাকা না পেয়ে কামারহাটিতে অটো চালকসহ তিনজনকে বেধড়ক মার! কাঠগড়ায় তৃণমূলের ছাত্র নেতা

    Kamarhati: তোলার টাকা না পেয়ে কামারহাটিতে অটো চালকসহ তিনজনকে বেধড়ক মার! কাঠগড়ায় তৃণমূলের ছাত্র নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ  রাস্তায় অটো চালাতে গেলেও তোলা দিতে হবে। কামারহাটি (Kamarhati) এলাকায় রানা বিশ্বাস নামে এক তৃণমূলের ছাত্র নেতার এটাই নিদান। আর যে তাঁর কথার খেলাপ করেছে তাঁর কপালে জুটেছে মার। কামারহাটি (Kamarhati) পুরসভার ২০ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা সন্দীপ রায়। তিনি পেশায় অটো চালক। রথতলা রুটে তিনি অটো চালান। আর তৃণমূল কর্মী হিসেবে পরিচিত। তাঁর কাছেও রানা ও তার দলবল গিয়ে তোলা চায়। সন্দীপ তা দিতে অস্বীকার করে। এটাই তাঁর অপরাধ। শনিবার রানা ও তাঁর দলবল মিলে সন্দীপ ও তাঁর দুই বন্ধুকে বেধড়ক পেটায় বলে অভিযোগ। সন্দীপসহ দুজনের চোট গুরুতর হওয়ায় তাঁদের সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই সন্দীপের পরিবারের পক্ষ থেকে বেলঘরিয়া থানায় অভিযোগ দায়ের করা করা হয়েছে। পুলিশ ইতিমধ্যেই ইন্দ্রজিত্ মহান্তি এবং অক্ষয় শর্মাকে গ্রেফতার করেছে।

    হামলা নিয়ে কী বললেন আক্রান্ত পরিবারের লোকজন?

    রানা বিশ্বাস কামারহাটির (Kamarhati) তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সভাপতি। আর শাসকদলের না ভাঙিয়ে এলাকায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন তিনি। এমনই অভিযোগ আক্রান্ত তৃণমূল কর্মীর আত্মীয় বাবু রক্ষিতের। তিনি বলেন, রানা বিধায়কের নাম ভাঙিয়ে তোলাবাজি করে। আমার শ্যালক সন্দীপ রথতলায় অটো চালায়। ওর নিজের অটো। ওর কাছে থেকে রানা তোলা চেয়ে ছিল। ও তা দিতে রাজি হয়নি। এটাই ওর অপরাধ। শনিবার রানা তার দলবল নিয়ে এসে আমার শ্যালক আর তাঁর সঙ্গে দুই বন্ধুকে বেধড়ক মারধর করেছে। গুরুতর জখম অবস্থায় তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আক্রান্ত অটো চালকের মা বলেন, রানা একজন গুন্ডা। তৃণমূলের নাম করে এলাকায় দাপিয়ে বেড়ায়। সবার কাছে তোলা চায়। আমার ছেলেকে ও খুব মেরেছে। আমরাও তৃণমূল করি। আমরা কী বিচার পাব না। আমাদের দাবি, অবিলম্বে রানাকে গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।

    কী বললেন কামারহাটি (Kamarhati) পুরসভার চেয়ারম্যান?

    এই ঘটনা নিয়ে কামারহাটি (Kamarhati)  পুরসভার চেয়ারম্যান গোপাল সাহা বলেন, বিষষয়টি শুনেছি। তবে, তোলাবাজি না অন্য কোনও কারণে মারধর করা হয়েছে তা জানি না। ইতিমধ্যেই সমস্ত ঘটনা দলীয় নেতৃত্বকে জানানো হয়েছে। দলের পক্ষ থেকে এই বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

    হামলার ঘটনা নিয়ে কী বলল বিজেপি নেতৃত্ব?

    এই ঘটনায় সরব হয়েছে বিজেপি নেতৃত্ব। বিজেপি নেতা কিশোর কর বলেন, এই ঘটনা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক ও নিন্দনীয়। তৃণমূলের নিজেদের মধ্যে গোষ্ঠী সংঘর্ষ রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় হচ্ছে। কামারহাটি (Kamarhati)  তার ব্যতিক্রম নয়। দোষীদের বিরুদ্ধে প্রশাসনের কাছে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাচ্ছি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Chanda Kochhar: আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের প্রাক্তন সিইও ছন্দা কোছরের বিরুদ্ধে চার্জশিট সিবিআইয়ের

    Chanda Kochhar: আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের প্রাক্তন সিইও ছন্দা কোছরের বিরুদ্ধে চার্জশিট সিবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইসিআইসিআই (ICICI) ব্যাঙ্কের প্রাক্তন সিইও (CEO) এবং এমডি ছন্দা কোছারের (Chanda Kochhar) বিরুদ্ধে চার্জশিট জমা দিল সিবিআই (Cbi)। ৩ হাজার ২৫০ কোটি টাকার ঋণ জালিয়াতি মামলায় ওই চার্জশিট দেওয়া হয়েছে। কেবল ছন্দা নন, তাঁর স্বামী দীপক কোছার ও ভিডিওকন গোষ্ঠীর প্রতিষ্ঠাতা বেণুগাপাল ধুতের বিরুদ্ধেও চার্জশিট জমা দিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। শনিবার জমা পড়া চার্জশিটে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি ষড়যন্ত্র, ফৌজদারি বিশ্বাসভঙ্গ ও দুর্নীতি দমন আইনে বিভিন্ন গুরুতর অভিযোগ করা হয়েছে।

    ছন্দা কোছরের (Chanda Kochhar) বিরুদ্ধে অভিযোগ…

    এদিন যে চার্জশিট জমা করা হয়েছে, তাতে সব মিলিয়ে নাম রয়েছে ৯ জনের। এর মধ্যে রয়েছে সংস্থা ও সংস্থার পরিচালনায় জড়িত একাধিক ব্যক্তির (Chanda Kochhar) নাম। তথ্য যাচাইয়ের জন্য চার্জশিট জমা দেওয়া হয়েছে দায়রা আদালতে। পরে তা আনুষ্ঠানিকভাবে জমা করা হবে সিবিআই আদালতে। যাঁরা ঋণদানের নথিতে সই করেছিলেন তাঁদেরই নাম রয়েছে চার্জশিটে। নাম রয়েছে একজন চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্টেরও। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি ঋণের অর্থ সঠিক খাতেই খরচ হয়েছিল বলে জানিয়েছিলেন।

    প্রসঙ্গত, সিবিআইয়ের দাবি, সিইও থাকাকালীন ছন্দা আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক ভিডিওকনকে ১৭০০ কোটি টাকা ঋণ দেয়। অনাদায়ী সেই ঋণের সিংহভাগই নন পারফর্মিং অ্যাসেট হয়ে যায়। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অভিযোগ, এই ডিল করিয়ে দেওয়ার মূল্য হিসেবে ৬৪ কোটি টাকা কিক ব্যাক পেয়েছিলেন ছন্দা। যা ঘুরপথে বিনিয়োগ হয় দীপকের সংস্থায়। তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের বিভিন্ন পদে ছিলেন ছন্দা কোছার। ভারতের সব চেয়ে প্রভাবশালী মহিলা ব্যাঙ্কারদের একজন হয়ে উঠেছিলেন তিনি।

    আরও পড়ুুন: শুভেন্দুর সভার আগেই খেজুরিতে তৃণমূলীদের তাণ্ডব! একাধিক বাড়ি ভাঙচুর, আক্রান্ত বহু বিজেপি কর্মী

    ভিডিওকনকে (Chanda Kochhar) ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা বেনিয়মের যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তিনি। প্রসঙ্গত, এক সময় ছন্দা নয়া নীতি ঘোষণা করে জানিয়েছিলেন, শুধুমাত্র ওয়েল রেটেড ঋণগ্রাহকদেরই ঋণ দেওয়া হবে। যাতে ব্যাঙ্কের সম্পত্তি সুনিশ্চিত থাকে। কিন্তু নিজের সেই নীতি থেকে শেষ পর্যন্ত লক্ষ্যভ্রষ্ট হন কোছার। ভিডিওকন গোষ্ঠী সহ একাধিক কোম্পানিকে নিয়ম ভেঙে ঋণ দেওয়ার একের পর এক অভিযোগ উঠতে থাকে তাঁর বিরুদ্ধে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: সোমবার ভারত সফরে ইউক্রেনের উপ-বিদেশমন্ত্রী; কোন কোন বিষয়ে আলোচনা হতে পারে?

    Narendra Modi: সোমবার ভারত সফরে ইউক্রেনের উপ-বিদেশমন্ত্রী; কোন কোন বিষয়ে আলোচনা হতে পারে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) মধ্যস্থতা চেয়ে বহুবার দরবার করে ইউক্রেন। এবার সরাসরি ভারতে আসছেন সে দেশের প্রতিনিধি। জানা গিয়েছে, আগামী সোমবার চারদিনের ভারত সফরে আসছেন যুদ্ধ বিধ্বস্ত ইউক্রেনের উপ বিদেশমন্ত্রী এমাইন জাহাপারোভা। দ্বিপাক্ষিক বৈঠক ছাড়াও ইউক্রেনের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে আলোচনায় বসার সম্ভাবনা রয়েছে।

    সফর নিয়ে কী বলল ইউক্রেন

    জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও এমাইন জাহাপারোভা দেখা করবেন কেন্দ্রীয় বিদেশ এবং সংস্কৃতি মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী মীনাক্ষী লেখি এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপ উপদেষ্টা বিক্রম মিশ্রির সঙ্গেও। ইউক্রেনের পক্ষ থেকে একটি অফিসিয়াল বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “ভারতের সঙ্গে আমাদের দেশের সম্পর্ক অত্যন্ত মধুর এবং বন্ধুত্বপূর্ণ। ভারত নানাভাবে ইউক্রেনের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। গত ৩০ বছরে দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক বাণিজ্য, শিক্ষা, সংস্কৃতি এবং প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে সাফল্য এনেছে। উপ বিদেশমন্ত্রী এমাইন জাহাপারোভার ভারত সফর এই সম্পর্ক আরও উন্নত করবে।”

    কী কী বিষয়ে আলোচনা হতে পারে

    বিশেষজ্ঞদের অনুমান, উপ বিদেশমন্ত্রী এমাইন জাহাপারোভার ভারত সফরে ইউক্রেনের জন্য মানবিক সাহায্য চাওয়া হতে পারে। পাশাপাশি শক্তি এবং প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে যা ক্ষতি হয়েছে, তার জন্যও ভারতের দ্বারস্থ হতে পারে ইউক্রেন। সে দেশের সংবাদমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Narendra Modi) কিয়েভে যাওয়ার জন্য আমন্ত্রণও জানাতে পারেন ইউক্রেনের মন্ত্রী।

    মোদির সঙ্গে কথা জেলেনস্কির

    প্রসঙ্গত, ইউক্রেনে প্রচুর ভারতীয় ছাত্র ডাক্তারি পড়তে যেতেন, ইউক্রেনে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর সেখান থেকে ভারতীয় পড়ুয়াদের দেশে ফিরিয়ে আনে কেন্দ্র। সেই পড়ুয়ারা ইউক্রেনে ফিরে গিয়ে তাঁদের শিক্ষা শেষ করুক। প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কিকে সেই ব্যাপারে পদক্ষেপ করার অনুরোধ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (Narendra Modi)। এছাড়াও দু’জনের মধ্যে যুদ্ধের বর্তমান অবস্থা নিয়েও আলোচনা হয়। এছাড়া যুদ্ধের মধ্যে ইউক্রেনকে মানবিক সাহায্য পাঠানো ও রাষ্ট্রসংঘে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালনের জন্য মোদিকে (Narendra Modi) ধন্যবাদও জানান জেলেনস্কি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Indian influential personalities:  সাল ২০২৩! সকলের নজর কেড়েছেন এমন ১০ ভারতীয়ের কথা জানেন?

    Indian influential personalities: সাল ২০২৩! সকলের নজর কেড়েছেন এমন ১০ ভারতীয়ের কথা জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিজিটাল ইন্ডিয়া থেকে জ্যোতিষ বিদ্যা, শিক্ষকতা, খেলার দুনিয়া প্রভৃতি ক্ষেত্রে সকলের নজর কেড়েছেন এমন ১০ ভারতীয়ের কথা জানেন? জেনে নিনি এরকম ১০ নক্ষত্রের কথা-কাহিনী।

    এইচ এস ভাটিয়া: কেলওয়ান ইলেকট্রনিক্স এবং অ্যপ্লাইয়েন্সেস প্রাইভেট লিমিটেডের ডিরেক্টর হলেন এইচ এস ভাটিয়া। এই সংস্থার তৈরি লিথিয়াম হাইব্রিড ইনভার্টার ও অ্যালকালাইন ওয়াটার পিউরিফায়ার ভারতীয় উপভোক্তাদের মধ্যে দারুণ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। যা সুরাহা করেছে বহু মানুষের সমস্যা। অভিনবত্বের পাশাপাশি এই সংস্থার প্রোডাক্ট গুণগত মানের দিক থেকেই বেশ ভালো। দাম ক্রেতাদের নাগালের মধ্যেই রাখার চেষ্টা করেছে সংস্থা। যার ফলে দিন দিন চাহিদাও বাড়ছে।

    অঞ্জলি শর্মা: বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বাড়বাড়ন্তের মধ্যেও জ্যোতিষের প্রতি সাধারম মানুষের আগ্রহ কিন্তু কমেনি। তারই বড় উদাহরণ ‘অ্যাস্ট্রো বাই অঞ্জলি’ নামে একটি সংস্থার সাফল্যে। এই কোম্পানির ফাউন্ডার হলেন অঞ্জলি শর্মা। তিনি একাধারে জ্যোতিষী, নিউমেরোলজিস্ট, ট্যারট রিডার, বাস্তু পরামর্শদাতার কাজ করেন। পাশাপাশি মোটিভেশনের মাধ্যমে মানুষকে চেষ্টা করেন কষ্ট থেকে মুক্তি দিতে। অঞ্জলি নিজেকে লাইফ কোচ হিসেবে মনে করেন।

    ভরত বি: ডিজিটাল টেকনোলজিতে রকেট গতিতে উত্থান ঘটেছে ভরতের। প্রায় দু’দশকের অভিজ্ঞতাকে পুঁজি করে তিনি শিল্প মহলে যথেষ্ট সুনাম অর্জন করেছেন। স্টার্ট-আপ নিয়ে তাঁর আগ্রহ নতুন নয়। অ্যাঞ্জেল ইনভেস্টর, পরামর্শদাতা, থট লিডার এবং মেন্টর হিসেবেও কাজ করেন তিনি। ব্যবসা কীভাবে বৃদ্ধি করা যায়, সেই উপায় তিনি বাতলে দেওয়ার চেষ্টা করেন।

    স্মৃতি খারে: ক্রিকেট নিয়ে ভারতবাসীর আগ্রহ বরাবরই। আর সেটাকেই কাজে লাগিয়ে খারে তৈরি করেছেন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ক্রিকাডিয়াম।

    ধিরাজ পাচপোর: বহু সাফল্যের অধিকারী ধীরাজ। তিনি বেস্ট সেলার অথর। অ্যাকাডেমিয়ান, সার্টিফায়েড এনএলপি প্র্যাকটিশনার। তিনি ব্যতিক্রমী জীবন শিক্ষকও। প্রোগ্রেস ট্রেনিং সলিউশেনর প্রতিষ্ঠাতা। যা শিক্ষা ও শিল্পের চাহিদার মধ্যে ব্যবধান পূরণের কাজ করে।

    আরও পড়ুুন: সাত রাজ্যে টেক্সটাইল পার্ক গড়বে কেন্দ্র, কর্মসংস্থান হবে ২০ লক্ষ তরুণের

    রিচা রাও: মেক-আপ দক্ষতায় সাফল্যের শিখরে পৌঁছেছেন রিচা। বোনের সঙ্গে মিলে শুরু করেছেন ‘রিচা এবং চারু’ নামের একটি মেকআপ আর্টিস্ট ব্র্যান্ড। তাঁরা মেক-আপ নিয়ে দেশে বিদেশে প্রশিক্ষণও দেন।

    ডাঃ রাকেশ তাওয়ার: দেরাদুনের এক প্লাস্টিক সার্জেন তিনি। প্রসাধনী এবং পুনর্গঠন পদ্ধতি নিয়ে দারুণ কাজ করেছেন তিনি। তাঁর দক্ষতা রয়েছে স্তন বৃদ্ধি, লাইপোসাকশন, রাইনোপ্ল্যাস্টি, ফেসলিস্ট হিসেবেও সুনাম রয়েছে।

    ডা: অভিষেক মালব্য:  তিনি একজন প্রখ্যাত চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ। হেয়ার ট্রান্সপ্লাট সার্জেন হিসেবেও যথেষ্ট সুনাম রয়েছে ইন্দোরের এই চিকিৎসকের। দু’টি ক্ষেত্রেই তিনি রোগীদের ভীষণই যত্ন নিয়ে পরিষেবা দিয়ে থাকেন। তাঁর চিকিৎসায় উপকৃত বহু মানুষ। 

    ডাঃ এরা দত্ত: মনোরোগ বিদ্যায় বহু ডিগ্রি রয়েছে এরা দত্তর। তিনি মনোরোগবিদ্যায় এমডি, মনোরোগবিদ্যায় ডিএনবি, এমবিবিএস। তিনি একজন বিখ্যাত কনসালট্যান্ট সাইকিয়াট্রিস্ট, যিনি প্রাথমিকভাবে অনলাইনে কাজ করেছেন।

    গৌতম কুমার: গৌতম একজন অভিজ্ঞ জাপানি ভাষা বিশেষজ্ঞ। জাপানি ভাষা পড়ান তিনি। ১৩ বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর। জাপানি ব্যবসার পরামর্শক হিসাবেও কাজ করেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • World Health Day: ০৭ এপ্রিল ছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস! জানেন চলতি বছরের থিম কী ছিল? 

    World Health Day: ০৭ এপ্রিল ছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস! জানেন চলতি বছরের থিম কী ছিল? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ০৭ এপ্রিল ছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস। প্রতি বছর ৭ এপ্রিল এই দিনটি পালিত হয়। স্বাস্থ্য সচেতনতার প্রসার ও সকলকে সুষ্ঠু স্বাস্থ্য পরিষেবা প্রদান করার বিষয়টি সুনিশ্চিত করার জন্য এই দিনটি পালিত হয়ে বহু বছর আসছে। পাশাপাশি স্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্য সমস্যা সম্পর্কে আলাপ-আলোচনা করাও এই দিবস পালনের অন্যতম উদ্দেশ্য। স্বাস্থ্য সংক্রান্ত নানা সমস্যা সম্পর্কে ব্যক্তিকে সচেতন করার জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)-র নেতৃত্বে সমগ্র বিশ্বে এই দিনটি পালন করা হয়।

    বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবসের ইতিহাস

    ৭ এপ্রিল ১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা WHO। স্বাস্থ্য সমস্যায় নজর রাখা ও তার নিবারণ এই সংস্থার মুখ্য উদ্দেশ্য। তবে ১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হলেও ১৯৫০ সাল থেকে বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস পালিত হচ্ছে। বিশ্বের প্রত্যেকটি নাগরিকদের মধ্যে স্বাস্থ্য সচেতনতার প্রসার ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নতি সাধন এই দিনটি পালনের পিছনে অন্যতম উদ্দেশ্য। কারণ সচেতনতা প্রসারের মাধ্যমেই নানান রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে।

    এ বছরের থিম

    প্রতি বছরই কোনও না-কোনও থিমকে কেন্দ্র করে বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস (World Health Day) পালিত হয়। গত কয়েক বছরে বিশ্ব করোনা সংক্রমণ প্রত্যক্ষ করেছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে সকলের সুস্বাস্থ্যের প্রয়োজনীয়তাও টের পাওয়া গিয়েছে। চলতি বছর এই দিবস পালনের থিম হল ‘সকলের জন্য সুস্বাস্থ্য’। WHO-এর প্রতিষ্ঠা দিবসই প্রতিবার বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস হিসেবে পালিত হয়। যে স্বাস্থ্য সমস্যা কোনও নির্দিষ্ট বছরকে প্রভাবিত করে, সেই বিষয়ের ওপর ভিত্তি করেই স্বাস্থ্য দিবসের থিম নির্ধারণ করা হয়। তাই এ বছরের থিমও তাই সকলের সুস্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখে বানানো হয়েছে। কারণ এটি ভালো করেই বোঝা গিয়েছে, এক জনের সঙ্গে সকলের স্বাস্থ্যের সূত্র জড়িয়ে রয়েছে। বিশ্বের সমস্ত নাগরিক যাতে সুষ্ঠু স্বাস্থ্য পরিষেবা গ্রহণ করতে পারেন ও স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন হন, তা নিশ্চিত করাই এই দিনটির উদ্দেশ্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Abhishek Banerjee: শহিদ মিনারে যুবরাজের সভার জন্য টেন্ডার ডেকে ঝাঁপিয়ে পড়ল সরকার! এ কোন রাজত্ব?

    Abhishek Banerjee: শহিদ মিনারে যুবরাজের সভার জন্য টেন্ডার ডেকে ঝাঁপিয়ে পড়ল সরকার! এ কোন রাজত্ব?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee) তৃণমূলের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পর ঘাসফুলের ব্যাটন এখন তাঁর হাতে। তিনি তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকও (Abhishek Banerjee), পাশাপাশি যুব তৃণমূলের সর্বভারতীয় সভাপতিও তিনিই। দলে বর্ষীয়ান সাংসদরা থাকলেও যুবরাজ থাকলে কারও নাকি কথা বলারই সাহস থাকে না, এমনটাই জনশ্রুতি। অভিষেক (Abhishek Banerjee) কোনও জেলা সফরে গেলে পুলিশ-প্রশাসনের কর্তাদের থরহরিকম্প অবস্থা হয়। সভায় যাওয়ার রাস্তা খারাপ থাকলে প্রশাসন সঙ্গে সঙ্গে সেই রাস্তা মেরামত করে দেয়। 

    ২৯ মার্চ কী  ছিল শহিদ মিনারে?

    এবার ২৯ মার্চ কলকাতার শহিদ মিনারে যুব তৃণমূলের সভার আয়োজন ছিল। রাজ্যের সমস্ত জেলার ছাত্র, যুব এবং মাদারের কর্মীরা সেই সভায় হাজির হয়েছিলেন। আর সভার প্রধান বক্তা ছিলেন তৃণমূলের এই যুবরাজ (Abhishek Banerjee)। ফল যা হওয়ার, তাই-ই হয়েছে। পার্টির প্রোগ্রাম, ঝাঁপিয়ে পড়েছিল সরকার। তাঁর সভার ব্যারিকেড, এমনকী অস্থায়ী প্যান্ডেল তৈরির জন্য টেন্ডার ডেকে দেয় খোদ পূর্ত দফতর। পূর্ত দফতরের পক্ষ থেকে যেভাবে টেন্ডার ডেকে যুবরাজের (Abhishek Banerjee) সভার পরিকাঠামো তৈরি করা হয়েছে, সেই বিষয়টি সামনে আসতেই রাজ্য জুড়ে সমালোচনা শুরু হয়েছে। দলীয় সভার আয়োজন প্রশাসন কী করে করতে পারে, তা নিয়ে উঠতে শুরু করেছে প্রশ্ন। যদিও প্রশাসনের সাফাই, নিরাপত্তার স্বার্থেই যা করার করা হয়েছে। এর সঙ্গে তৃণমূলের মিটিংয়ের কোনও সম্পর্ক নেই।

    দেখা যাক, টেন্ডারে কী রয়েছে?

    অনুষ্ঠানের আগেই শহিদ মিনার ও রেড রোড চত্বরে অস্থায়ী প্যান্ডেল, ব্যারিকেড, বাফার ব্যারিকেড এবং একটি ওয়াচ টাওয়ার তৈরির জন্য টেন্ডার ডাকা হয়। ২৫ মার্চ এই টেন্ডার ডাকা হয়েছিল। নোটিশে শুধু ২৯ মার্চ শহিদ মিনারে অস্থায়ী প্যান্ডেলসহ পরিকাঠামো তৈরির কথা বলা হয়। কোনও দলের উল্লেখ নেই। তবে, ওইদিন যুবরাজের সভা ছাড়া শহিদ মিনারে আর কোনও কর্মসূচি ছিল না। ফলে, নোটিশে উল্লেখ না থাকলেও অভিষেকের (Abhishek Banerjee) সভার জন্যই যে এই আয়োজন করা হয়েছিল, তা বলাই বাহুল্য। এই ধরনের সভার জন্য দলীয় ফান্ড থেকেই খরচ করে প্যান্ডেল তৈরি করার কথা। তাহলে সরকারি টাকা খরচ করে দলীয় সভার আয়োজন করা হল কেন? উত্তর নেই। স্বাভাবিকভাবেই দলীয় সভার জন্য টেন্ডার ডাকায় পূর্ত দফতরের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।

    রাস্তার জন্য মাথা খুঁড়ে মরছেন বাসিন্দারা। আর….!!

    সামনেই পঞ্চায়েত ভোট। তার আগেই রাজ্যের একাধিক পঞ্চায়েত এলাকায় বেহাল রাস্তার জন্য গ্রামবাসীরা ভোট বয়কটের ডাক দিচ্ছেন। শুক্রবারই মালদহের গাজোলে রাস্তা না হওয়ায় বহু বাসিন্দা বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। রাজ্য জুড়ে অনুন্নয়নের ছবি সামনে আসছে। সেখানে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে দলীয় সভার প্যান্ডেল করা কতটা যুক্তিসঙ্গত, তা নিয়ে রাজনৈতিক মহল প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে। বিরোধীদের বক্তব্য, দলীয় সভার জন্য পূর্ত দফতর এই ধরনের উদ্যোগ কি নিতে পারে? সরকারি টাকা জনগনের কাজে ব্যবহার হবে। তা না করে একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের নেতাকে তুষ্ট করতে আসরে নেমেছে সরকার। এই রাজ্যে এতদিন দলদাস ছিল পুলিশ। এখন প্রশাসনও দলদাসে পরিণত হয়েছে। বাংলার মানুষ এই ধরনের ঘটনার সাক্ষী আগে কখনও হয়নি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Doctor Sudhir Kumar: এমবিবিএস পাশের পর বেতন ছিল ৯ হাজার টাকা! ভাইরাল চিকিৎসকের পোস্ট

    Doctor Sudhir Kumar: এমবিবিএস পাশের পর বেতন ছিল ৯ হাজার টাকা! ভাইরাল চিকিৎসকের পোস্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এমবিবিএস পাশ করার পরে তাঁর বেতন ছিল ৯ হাজার টাকা। বর্তমানে তিনি একজন প্রখ্যাত নিউরোলজিস্ট। এখন তিনি একটি নামী বেসরকারি হাসপাতালে কর্মরত। প্রথম জীবনে তাকে কীভাবে দিন কাটিয়েছেন তাই জানিয়ে সম্প্রতি একটি ট্যুইট করেন তিনি। তা রীতিমতো ভাইরাল। তাঁর এই পোস্টটির ভিউ ৭২ হাজার ছাড়িয়ে গিয়েছে। 

    মিতব্যয়ী হওয়া উচিত

    ট্যুইটে একজন চিকিৎসকের জীবনে মিতব্যয়ী হওয়ার কথা উল্লেখ করেছেন সুধীর কুমার। ট্যুইট বার্তায় সুধীর বলেন, ‘২০ বছর আগে তিনি একজন তরুণ চিকিৎসক। ২০০৪-এ নিউরোলজিতে ডিএম করার পরে তাঁর বেতন ছিল মাসে নয় হাজার টাকা। এই ঘটনাটি এমবিবিএস পাশ করার পরের। সিএমসি ভেলোরে নিজের অধ্যাপকদের দেখার পরে তাঁর মনে হয়েছিল চিকিৎসকদের জীবন মিতব্যায়ী হওয়া উচিত, ন্যূনতম জিনিস নিয়ে জীবনযাপন করা উচিত।’

    কষ্ট করে পড়াশোনা

    ট্যুইটেই তিনি জানান, যখন সংগ্রাম করছেন, সেই সময় সমাজসেবা করা একজন তরুণ চিকিৎসকের পক্ষে কঠিন কাজ। সুধীরের কথায়, তাঁর মা কম বেতন নিয়ে প্রতিক্রিয়া দিয়েছিলেন। তিনি নিজে বেতন নিয়ে সন্তুষ্ট থাকলেও মা সরকারি অফিসের করণিকের সমান বেতনে অসন্তুষ্ট হয়েছিলেন। বর্তমানে বিখ্যাত এই নিউরোলজিস্ট বলেছেন, প্রথমে ১২ বছর স্কুলে পড়াশোনা, তারপরে ১২ বছর ধরে এমবিবিএস, এমডি এবং ডিএম। সেই সময় জুড়ে মায়ের ভালবাসা এবং যন্ত্রণা সবই দেখেছেন তিনি। পড়াশোনা যখন করেছেন, তখন দীর্ঘদিন কারও সঙ্গে দেখা হয়নি। ১৭ বছর বয়সে বিহার থেকে তামিলনাড়ুর ভেলোরে ইন্টারভিউ দিতে গিয়েছিলেন ট্রেনের দ্বিতীয় শ্রেণিতে। যখন এমবিবিএস পড়েছেন ৫ বছর, কেউ তাঁকে দেখতে আসেনি। বাড়ির আর্থিক পরিস্থিতি ভাল ছিল না। এমবিবিএস-এ ভর্তির পর পাঁচ বছরের বেশি সময় নিজের সব কিছু নিজেই জোগাড় করেছিলেন। 

    আরও পড়ুন: ১৮ মাসে ১০৮ কেজি ওজন ঝরিয়ে ফের আগের চেহারায় মুকেশ-পুত্র, রহস্যটা কী ?

    নিজের পড়ুয়া জীবনের কথা বলতে গিয়ে সুধীর কুমার বলেছেন, পুরো এমবিবিএস-এর সময় দু-সেট জামা-কাপড় ছিল। সিনিয়রদের থেকে পুরনো সংস্করণের বই ধার করে পড়তেন। লাইব্রেরিতে গিয়ে নতুন সংস্করণের বইয়ের সাহায্য নিতেন। রেস্টুরেন্ট কিংবা সিনেমা হল কোথাও যেতেন না। কোনও দিন ধূমপান কিংবা মদ খাননি। তাঁর জীবনের নানান গল্প ট্যুইট করে সকলের সঙ্গে ভাগ করে নিতে চেয়েছেন সুধীর। তাঁর কাহিনী সকলের নজর কেড়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Pasmanda Muslims: পসমন্দা মুসলিম থেকে খ্রিস্টান! সবকা সাথ সবকা বিকাশ; নীতিতেই বাজিমাত বিজেপির! কী বলছে রিপোর্ট

    Pasmanda Muslims: পসমন্দা মুসলিম থেকে খ্রিস্টান! সবকা সাথ সবকা বিকাশ; নীতিতেই বাজিমাত বিজেপির! কী বলছে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রিপোর্ট বলছে ২০২২ সালের উত্তর প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে পসমন্দা মুসলিম (Pasmanda Muslims) সমাজের ৮ শতাংশ ভোট বিজেপি (BJP) পেয়েছে, প্রধানমন্ত্রী মোদিজীর ‘সবকা সবকা বিকাশ’ এই স্লোগানেই বাজিমাত বলে মনে করছেন রাজনৈতিক মহলের একাংশ। উত্তর-পূর্ব ভারতের দখল বর্তমানে বিজেপির হাতেই রয়েছে, বিধানসভা নির্বাচনে অভূতপূর্ব সাফল্য পেয়েছে এখানে বিজেপি (BJP)। উত্তর-পূর্ব ভারতের একটি বিস্তীর্ণ অংশের মানুষ খ্রিস্টান তাঁদেরও আস্থা মোদি সরকার অর্জন করতে পেরেছেন বলে মনে করছে বিভিন্ন মহল। প্রসঙ্গত আজকেই কেরলের কংগ্রেসের নেতা এ.কে. অ্যান্টনির ছেলে বিজেপিতে (BJP) যোগদান করেছেন। তিনিও একজন খ্রিশ্চান ধর্মাবলম্বী মানুষ। কেরলের খ্রিস্টানদের সমর্থন বিজেপির পক্ষেই আসতে পারে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। সম্প্রতি, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মিটিং হয়েছে ভ্যাটিকানের পোপের সঙ্গেও। এতে ভারতের খ্রীশ্চানরা খুশি বলে মনে করছে কোনও কোনও মহল।

    কী বলছেন পসমন্দা মুসলিম (Pasmanda Muslims) সমাজের বিশেষজ্ঞ

    পসমন্দা সম্প্রদায়ের বিশেষজ্ঞ ফায়াজ আহমেদ ফইজি বলছেন, ‘উত্তর প্রদেশে আশরফ মুসলিম সমাজের সংখ্যা ১০ শতাংশ, আর পসমন্দা মুসলিমরা ৯০ শতাংশ।’ এই অঙ্কের নিরিখে বিজেপির (BJP) লোকসভা ভোটের ক্ষেত্রে উত্তরপ্রদেশ যখন বড় ফ্যাক্টর তখন, পসমন্দা ভোটব্যাঙ্ক নিঃসন্দেহে বিজেপির কাছে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। মোরাদাবাদ, আলিগড়, মেরঠ এমনকি প্রধানমন্ত্রীর সংসদীয় ক্ষেত্র বারাণসীতেও এই মুসলিমদের ভোটব্যাঙ্ক অনেকটাই।

    উত্তরপ্রদেশে জমি পোক্ত করার লড়াই

    উল্লেখ্য, সদ্য উত্তরপ্রদেশে রামপুর ও আজমগড়ে লোকসভা ভোটের উপনির্বাচনে সম্পন্ন হয়েছে। সেখানে বিজেপি জিতলেও বিশাল সংখ্যক মুসলিম ভোট আসেনি। তবে বিরোধী সমাজবাদী পার্টিও সেই মুসলিম ভোটব্যাঙ্কে থাবা বসাতে পারেনি। সেই জায়গা থেকে বিজেপির সম্ভাবনা রয়েছে, সমাজবাদী পার্টির মুসলিম ভোটব্যঙ্কে থাবা বসানো, বলছেন বহু বিশেষজ্ঞ।

    কারা পসমন্দা মুসলিম (Pasmanda Muslims)

    জানা গেছে, যাঁরা অতীতে হিন্দু ছিলেন আর পরবর্তীকালে মুসলিম হয়েছেন তাঁরাই পসমন্দা মুসলিম। ফায়াজ আহমেদ ফৈজি বলছেন, অশরফ মুসলিমরা উচ্চ বর্গীয় বলে বিবেচিত হন, সেখানে পসমন্দারা সেই স্থান পাননা। আর এই জায়গা থেকে বিজেপি জনভিত্তি বাড়িয়ে নিতে এই পসমন্দা মুসলিমদেরই পাখির চোখ করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share