Author: ক্যামেলিয়া সান্যাল

  • Partha Chatterjee: ‘‘আমরা হলাম ছোট চোর, ইনি বড়’’! দুই ছিঁচকের বিদ্রুপে অতিষ্ট পার্থ, জানালেন নালিশ

    Partha Chatterjee: ‘‘আমরা হলাম ছোট চোর, ইনি বড়’’! দুই ছিঁচকের বিদ্রুপে অতিষ্ট পার্থ, জানালেন নালিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেখ আমরা হলাম ছোট চোর আর ইনি বড়ো চোর! দুই ছিঁচকে চোরের এমন বিদ্রুপে রেগে লাল প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee)। গত ফেব্রুয়ারিতেই তাঁকে ‘মোটা টুকি’ বলে বিদ্রুপ করার অভিযোগ উঠেছিল দুই ছিঁচকে চোরের বিরুদ্ধে। ফের আবার তাঁকে জেলের ভিতর উত্যক্ত করা শুরু করেছে ছোটখাটো চোরেরা। এমনকী এই অভিযোগও উঠেছিল যে পার্থর দিকে মলভর্তি মগ ছুড়ে মেরেছিল জঙ্গি মুসা। আর এবার ফের তাঁকে লক্ষ্য করে টিপ্পনি কাটল ছিঁচকে চোরের দল। অভিযোগ, পার্থকে ‘বড় চোর’, ‘চাকরি চোর’ বলে কটাক্ষ করা হয়েছে।

    জেলের ভিতরে বাইরে কটাক্ষ শুনে যাচ্ছেন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী

    জেল কর্তৃপক্ষের কাছে তাঁকে ঘিরে এহেন অত্যাচার দ্রুত বন্ধ করার আর্জি জানিয়েছেন পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee)। প্রসঙ্গত, নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার হওয়ার পর থেকে শুধু কটাক্ষই শুনতে হচ্ছে পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে। আদালতের এজলাসে ইডি অথবা সিবিআইয়ের কটাক্ষ, আদালতের বাইরে সাধারণ মানুষের চোর চোর স্লোগান তো রয়েছেই। এবার জেলের ভিতরেও যেন ব্যঙ্গবিদ্রুপ তাঁর নিত্যসঙ্গী হয়ে যাচ্ছে। যা নিয়ে রীতিমতো অতিষ্ঠ পার্থ (Partha Chatterjee)। যদিও বিষয়টি নিয়ে জেল কর্তৃপক্ষ কোনও মন্তব্য করতে চায়নি।

    প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীকে এবার থেকে পাহারা দেবে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামী যতীন

    জেল সূত্রে খবর, বাঁশদ্রোণীর এক কুখ্যাত আসামী এবার থেকে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীর (Partha Chatterjee) সেলের সামনে পাহারা দেবে। ছিঁচকে চোরদের উপদ্রব ঠেকাবে। সূত্রের খবর, যতীনের সঙ্গে তার এক আত্মীয় কয়েকদিন আগেই দেখা করতে জেলে এসেছিল। সেসময় যতীন তাকে নিজের মুখেই বলেছে একথা।

    কয়েকদিন আগেই ইডি বলেছিল উনি হলেন দুর্নীতির মাস্টার 

    দিনকয়েক আগেই আদালতে পার্থকে (Partha Chatterjee) উদ্দেশ্য করে ইডি বলেছিল, “উনি হচ্ছেন দুর্নীতির মাস্টার। আর কুন্তল ঘোষ, শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়রা ছাত্র।” এবার আদালতে ইডির পাশাপাশি জেলেও অন্যান্য চোরদের কাছে ব্যঙ্গ-বিদ্রুপের শিকার হতে হচ্ছে পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে। জানা গেছে, গত সপ্তাহেই পার্থকে ‘বড় চোর’ বলে ডেকে খেপিয়ে দেয় দুই ছিঁচকে। শুধু তাই নয়, ওঁর সেলের সামনে গিয়ে ‘চাকরি চোর’ বলেও ডাকা হয়। যদিও এই ঘটনায় সেইসময় প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী কিছুই বলেননি বলে খবর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Covid: চোখরাঙানি করোনার নতুন প্রজাতি এক্সবিবি.১.১৬-এর, দেশে কি ফের মাস্কযুগ ফিরছে?  

    Covid: চোখরাঙানি করোনার নতুন প্রজাতি এক্সবিবি.১.১৬-এর, দেশে কি ফের মাস্কযুগ ফিরছে?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের চোখ রাঙানি করোনার (covid)। মাথাচাড়া দিয়ে সোমবার দৈনিক আক্রান্ত ২ হাজারে ঠেকেছে। করোনার পজিটিভিটি রেট বা সংক্রমণের হারও ফের বেড়েছে। করোনার এই নতুন প্রজাতির নাম XBB.1.16. করোনা মোকাবিলায় ফের কিছু পদক্ষেপ নিতে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার। সোমবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক হয় নীতি আয়োগের। সেই বৈঠকে কোভিড ঠেকাতে রাজ্যগুলিকে গাইডলাইন পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    কী জানালেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব

    স্কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব রাজেশ ভূষণ জানিয়েছেন, করোনা মোকাবিলায় রাজ্যগুলির স্বাস্থ্য পরিকাঠামো এখন কেমন আছে তা খতিয়ে দেখা হবে। বাংলা সহ রাজ্যে রাজ্যে শুরু হবে মকড্রিল। ফের টিকাকরণে জোর দেওয়া হবে। কোভিড টেস্ট, আরটি-পিসিআর টেস্ট শুরু হবে। এলাকা ভিত্তিক সংক্রমণের হার কত তা খতিয়ে দেখা হবে। আগামী ১০ ও ১১ এপ্রিল কোভিড হাসপাতালগুলির পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে দেশজুড়ে মহড়া চলবে বলে জানানো হয়েছে।

    নতুন ভ্যারিয়েন্টের প্রকোপ দেশের ১১টি রাজ্যে সবথেকে বেশি

    জানা গিয়েছে নতুন এই ভ্যারিয়েন্টের প্রকোপ দেশের ১১টি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে পাওয়া গিয়েছে। সরকারি তথ্য অনুসারে, মহারাষ্ট্র এবং গুজরাটে করোনার এই রূপের সর্বাধিক সংখ্যক নমুনা পাওয়া গেছে। ১৬৪ টি নমুনার মধ্যে ১৬৪ টিই  XBB.1.16  ভ্যারিয়েন্টের।

    ফের কী ফিরছে মাস্ক যুগ

    কোন রাজ্যে আক্রান্তের হার কেমন তা খতিয়ে দেখার জন্য পাঠানো হবে বিশেষজ্ঞের দল। কারও শরীরে করোনা উপসর্গ দেখা দিলে তৎক্ষণাৎ আরটি-পিসিআর টেস্ট করানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। রিপোর্ট পজিটিভ এলে সেই নমুনা ল্যাবরেটরিতে পাঠানো হবে। ফের নতুন কোনও প্রজাতির উপদ্রপ হয়েছে কি না, সেটা জানা জরুরি বলে মনে করছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। পাশাপাশি ভ্যাকসিনেশন প্রক্রিয়ার উপরও জোর দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। আগের মতোই টেস্ট-ট্র্যাক, ট্রিট এবং ভ্যাকসিনেশন ফর্মুলার উপরই জোর দিচ্ছে কেন্দ্র। 
    স্বাস্থ্যমন্ত্রক জানাচ্ছে, করোনার আচরণবিধি ফিরিয়ে আনতে হবে। অর্থাৎ ভিড় এড়িয়ে চলা, জনবহুল স্থানে মাস্ক পরা, বারবার হাত ধোওয়ার ব্যাপারে পুনরায় জনসচেতনা গড়ে তোলার পরামর্শ দিচ্ছে কেন্দ্র।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • University: গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে থার্ড সেমেস্টারের ৩০ হাজার পরীক্ষার্থীর রেজাল্ট অনিশ্চিত! কেন জানেন?

    University: গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে থার্ড সেমেস্টারের ৩০ হাজার পরীক্ষার্থীর রেজাল্ট অনিশ্চিত! কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ এক পরীক্ষকের কাছ থেকে বিএ থার্ড সেমেস্টারের বাংলা বিভাগের ১০ জন পরীক্ষার্থীর উত্তরপত্র রহস্যজনকভাবে উধাও হয়ে গিয়েছে বলে অভিযোগ। আর তার জেরে বিএ থার্ড সেমেস্টারের ৩০ হাজার পরীক্ষার্থীর রেজাল্ট বের হওয়া প্রায় অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। কারণ, ১০ জনের উত্তরপত্র না পাওয়া গেলে বাকীদের রেজাল্ট বের করা সম্ভব হচ্ছে না। আর এই বিষয়টি জানাজানি হতে মালদহের গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় (University) জুড়ে তোলপাড় শুরু হয়ে গিয়েছে। পরীক্ষার্থীরাও চরম ক্ষুব্ধ। তাঁদের বক্তব্য, একজন পরীক্ষকের ভুলের মাশুল ৩০ হাজার পরীক্ষার্থীকে কেন দিতে হবে? এটা মেনে নেওয়া যায় না। তাঁদের দাবি, অবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয় সঠিক সময়ে রেজাল্ট বের করার উদ্যোগ গ্রহণ করুক।

    ঠিক কী হয়েছিল? (University)

    গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের (University) পক্ষ থেকে তার অধীনে থাকা সব কলেজ কর্তৃপক্ষকে ১৭ মার্চের মধ্যে থার্ড সেমেস্টারের উত্তরপত্র জমা দিতে বলা হয়েছিল। কিন্তু, সাতজন অধ্যাপক সময় মতো খাতা জমা দেননি। পরে, বিশ্ববিদ্যালয়ের (University) সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে অন্যান্য কলেজের অধ্যাপকরা খাতা জমা করেন। কিন্তু, মালদহ কলেজের এক অধ্যাপক খাতা জমা করেননি বলে অভিযোগ। ২৩ মার্চ বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে ওই অধ্যাপকের সঙ্গে ফের যোগাযোগ করা হয়। ওই অধ্যাপক ২৪ মার্চ খাতা জমা করার কথা বলেন। সেই মতো ওই অধ্যাপক বিশ্ববিদ্যালয়ে (University) আসেন। কিন্তু, খাতা জমা করার সময় দেখা যায়, ১০ জন পরীক্ষার্থীর খাতা উধাও। যা নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়ে যায়। আর এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে (University) কয়েকজন অধ্যাপকদের মধ্যে একটি গোলমালের ঘটনা ঘটে। সেখানে মালদহ কলেজের ওই অধ্যাপককে হেনস্থা করা হয় বলে অভিযোগ। তারপরে সেই অধ্যাপক গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের (University) উপাচার্যের ঘরের সামনে বেশ কিছুক্ষণ ধর্নায় বসেন। ওই অধ্যাপকের অভিযোগ, বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে আমার সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করা হয়েছে।

    কী বললেন গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ামক? University

    গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের (University) অধীনস্থ মালদহ কলেজের ওই অধ্যাপক তথা পরীক্ষকের উদাসীনতার কারণেই এমন ঘটনা ঘটেছে বলেই প্রাথমিকভাবে মনে করছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এই বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের (University) পরীক্ষা নিয়ামক বিশ্বরূপ সরকার বলেন, একজন পরীক্ষকের ভুলের মাশুল এখন ৩০ হাজার পরীক্ষার্থীকে দিতে হচ্ছে। আর ওই অধ্যাপকের সঙ্গে কোনও খারাপ ব্যবহার করা হয়নি। কীভাবে থার্ড সেমেস্টারের দশটি উত্তরপত্র উধাও হয়ে গেল সে ব্যাপারে পরিষ্কার করে কিছু জানা যাচ্ছে না। ওই অধ্যাপককে উত্তরপত্র খুঁজে বের করার জন্য বলা হয়েছে। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক্সামিনেশন মনিটরিং কমিটি এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে সমস্ত বিষয়টি জানানো হয়েছে। এখন তাদের সিদ্ধান্তের উপরই অপেক্ষা করে থাকতে হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Anubrata Mondal: অয়ন শীলের হাত ধরে কেষ্ট ঘনিষ্ঠ তৃণমূল নেতার ছেলের চাকরি! জানেন কোন পুরসভায়?

    Anubrata Mondal: অয়ন শীলের হাত ধরে কেষ্ট ঘনিষ্ঠ তৃণমূল নেতার ছেলের চাকরি! জানেন কোন পুরসভায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ নিয়োগ দুর্নীতিতে এবার নাম জড়াল গরু পাচারকাণ্ডে অভিযুক্ত অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mondal) ঘনিষ্ঠ তৃণমূলের এক নেতার বিরুদ্ধে। ওই নেতার বাড়ি বীরভূমে। তিনি তৃণমূলের পুর কর্মচারী ইউনিয়নের রাজ্য নেতা। তাঁর ছেলের চাকরি হয়েছে বরানগর পুরসভায়। আর সেটা হয়েছে নিয়োগ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত অয়ন শীলের হাত ধরে। এমনিতেই শাসক দলের নেতার পরিবার ও তাঁর ঘনিষ্ঠদের চাকরি হয়েছে এই পুরসভায়। অয়ন শীলের কোম্পানির মাধ্যমে এই পুরসভায় নিয়োগ হওয়ায় প্যানেল নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়। এমনিতেই তৃণমূলের একটি অংশকে বাদ রেখে কয়েকজন মিলে রিক্রুটমেন্ট বোর্ড গঠন করে নিয়োগ করা হয়েছিল। ফলে, দলীয় কর্মীদের একাংশ তাতে ক্ষুব্ধ ছিল। এবার অয়ন শীলের কোম্পানির হাত ধরে নিয়োগ হওয়া কর্মীদের তথ্য জানতে গিয়ে নতুন নতুন তথ্য সামনে আসছে। যদিও এই বিষয়ে বরানগর পুরসভার চেয়ারপার্সন অপর্ণা মৌলিক বলেন, এই পুরসভায় নিয়ম মেনে নিয়োগ হয়েছে। স্বচ্ছতার সঙ্গে সব কিছু হয়েছে। যারা এই পুরসভায় চাকরি পেয়েছেন নিজেদের যোগ্যতায় পেয়েছেন।

    বরানগর পুরসভায় নিয়মিত আসতেন অয়ন শীল! Anubrata Mondal

    এমনিতে নিয়োগ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত অয়ন শীলের কোম্পানির মাধ্যমে রাজ্যের একাধিক পুরসভায় নিয়োগ হয়েছিল। তবে, তাঁর নিত্য যাতায়াত ছিল বরানগর পুরসভায়। এমনিতেই টাকার বিনিময়ে চাকরি বিক্রির পাশাপাশি তাঁর পছন্দের লোকজনদের চাকরি পাইয়ে দিয়েছেন বলে একটি সূত্রে জানা গিয়েছে। ২০১৭ সালে এই পুরসভায় কর্মী নিয়োগ হয়। অয়ন শীলের কোম্পানির মাধ্যমে সমস্ত নিয়োগ হয়েছিল। প্রায় কয়েক হাজার চাকরি প্রার্থীর আবেদন জমা পড়েছিল। তারমধ্যে ১৭০ জনের চাকরি হয়। কিন্তু, চাকরি প্যানেলে দেখা যায়, বরানগর পুরসভার একাধিক কাউন্সিলারের পরিবারের লোকজন চাকরি পেয়েছেন। শুধু তাই নয় কামারহাটি পুরসভার দাপুটে তৃণমূল নেতার আত্মীয় বরানগর পুরসভায় চাকরি পান। আর তার বিনিময়ে বরানগর পুরসভার তৃণমূলের সামনের সারির এক নেতার পরিবারের লোকজন কামারহাটি পুরসভায় চাকরি পান। আর এসবই নিয়োগ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত অয়ন শীলের কোম্পানির মাধ্যমে হয়েছে। এমনকী তৃণমূলের পুর কর্মচারী ইউনিয়নের রাজ্য নেতার ছেলের চাকরিও হয় বরানগর পুরসভায়। অনুব্রত (Anubrata Mondal) ঘনিষ্ঠ হিসেবেই তিনি বীরভূম জেলায় পরিচিত। তাই, ওই জেলায় চাকরি পাইয়ে দিলে দলের অন্দরে প্রশ্ন উঠতে পারে। নিয়োগ প্রক্রিয়ার সময় তৃণমূলের ওই নেতা বারাকপুর মহকুমা জুড়ে একাধিক গেট মিটিং করেছিলেন। নিজের প্রভাব বুঝিয়ে দেওয়ার পর অনুব্রত (Anubrata Mondal) ঘনিষ্ঠ হওয়ার সুবাদে তাঁর ছেলেকে বরানগর পুরসভায় চাকরি পাইয়ে দেন। তাঁর ছেলে বরানগর পুরসভায় ইলেকট্রিক্যাল বিভাগে চাকরি করছেন বলে একটি সূত্রে জানা গিয়েছে। এখন বরানগরে ঘর ভাড়া করে পরিবার নিয়ে তিনি থাকেন। ফলে, কলকাতা লাগোয়া পুরসভায় ছেলে চাকরি করায় এতদিন কেউ প্রশ্ন তোলেননি। নিয়োগ নিয়ে স্বজনপোষণ ও দুর্নীতির অভিযোগ আসায় বরানগর পুরসভায় তোলপাড় শুরু হয়ে গিয়েছে। ইডি বা সিবিআই তদন্ত হতে পারে। তাই, পুরসভার পক্ষ থেকে আলাদা করে রিপোর্ট তৈরি করা হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ramnavami: রামনবমীতে তৈরি হচ্ছে তিনটে বিশেষ যোগ! জানুন পুজোর মাহাত্ম্য এবং শুভক্ষণ

    Ramnavami: রামনবমীতে তৈরি হচ্ছে তিনটে বিশেষ যোগ! জানুন পুজোর মাহাত্ম্য এবং শুভক্ষণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৩০ মার্চ রামনবমী (Ramnavami)। চলতি বছরের রামনবমী অনেকগুলি কারণে বিশেষ। যেমন এবার রাম নবমীতে (Ramnavami) একসঙ্গে তিনটি যোগ হচ্ছে। সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ, অমৃত সিদ্ধি যোগ এবং গুরু পুষ্য যোগ। এই তিনটি যোগ খুবই শক্তিশালী। ব্যক্তিজীবনে সুখ সমৃদ্ধি নিয়ে আসে। রাম নবমীর (Ramnavami) পুজো বা মন্ত্রসিদ্ধির জন্য এই যোগ অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয়।

    ভগবান রামের জন্ম

    পুরাণ অনুযায়ী রমন্তে সর্বত্র ইতি রামঃ  যার অর্থ হল রাম যিনি সর্বত্র বিরাজ করেন। অযোধ্যার রাজা দশরথ ও রানি কৌশল্যার সন্তান রামচন্দ্র। পৌরাণিক মত অনুসারে, চৈত্রমাসের শুক্লপক্ষের নবমী তিথিতে দেবতা রামের জন্ম হয়। ভক্তরা এই দিনটিকে রামের জন্মতিথি হিসাবে পালন করেন। ভগবান বিষ্ণুর সপ্তম অবতার মানা হয় রামচন্দ্রকে। ভক্তদের বিশ্বাস, ভগবান বিষ্ণু বিভিন্ন সময় পৃথিবীতে মানব অবতার রূপে জন্ম নিয়েছিলেন অসুরদের অত্যাচার শেষ করার জন্য। লঙ্কার রাজা রাবণকে শাস্তি দেওয়ার জন্যই রাম অবতার রূপে মর্তে আবির্ভূত হয়েছিলেন তিনি। রাবণ ছিলেন বরপ্রাপ্ত। ত্রিভুবন জয়ের ইচ্ছায় অনেক দেবতাকেও তিনি পরাস্ত করেন। তখনই ভগবান বিষ্ণু মানবরূপে আবির্ভূত হয়ে পৃথিবীতে ধর্মরক্ষার জন্য রাবণকে যুদ্ধে পরাজিত করেন। রামভক্তদের কাছে রামের এই বিজয়, ধর্মযুদ্ধে জয়ও বটে। তাই তাঁরা রামনবমীর দিনটিকে খুব নিষ্ঠা সহকারে পালন করেন।

    এ দিন পুজো করলে কী ফল মেলে

    বিশ্বাসমতে, এ দিন ভক্তি সহকারে পুজো করলে ভক্তদের মনের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়। শ্রীরামচন্দ্র তাঁর ভক্তদের সমস্ত সংকট থেকে রক্ষাও করেন। অনেক জায়গায় রামনবমীর (Ramnavami) দিন ভগবান রামের সঙ্গেই দেবী দুর্গারও পুজোও সম্পন্ন হয়। 

    সনাতন পঞ্চাঙ্গ অনুসারে, চৈত্র মাসকে হিন্দু নববর্ষের সূচনা বলে মনে করা হয়। এই সময় নয় দিন ধরে দেবী দশভূজার পুজো করা হয়। এই পুজো বাসন্তী পুজো নামেও পরিচিত। নবম দিনটিকে বিশেষ বলে মনে করা হয়। এইদিন একদিকে যেমন মাতা সিদ্ধিদাত্রীর পুজো করেন ভক্তরা, তেমনি এই দিনে ভগবান বিষ্ণুর সপ্তম অবতার হিসেবে মর্যাদা পুরুষোত্তম শ্রী রামেরও পুজো করা হয়। এই বছর ২০২৩ সালে, চৈত্র নবরাত্রি ২২ মার্চ ২০২৩ থেকে শুরু হয়েছে। 

    এবারের রাম পুজোর শুভক্ষণ

    নবমী তিথি শুরু: ২৯ মার্চ, ২০২৩, রাত ৯.০৭ মিনিট থেকে

    নবমী তিথি শেষ: ৩০ মার্চ, ২০২৩ রাত সাড়ে এগারোটায়

    রাম নবমী পুজোর মুহূর্ত

    রাম নবমী ২০২৩ অভিজিৎ মুহূর্ত: ৩০শে মার্চ, ২০২৩, সকাল ১১.১৭ মিনিট থেকে দুপুর ১.৪৬ মিনিট পর্যন্ত

    রাম নবমী ২০২৩ মোট পুজোর সময়কাল: ২ ঘন্টা ২৮ মিনিট

    রাম নবমী পুজো পদ্ধতি

    রাম নবমীর দিন সকালে তাড়াতাড়ি স্নান করুন এবং পরিষ্কার কাপড় পরিধান করুন। 
    দোলনায় ভগবান রামের শিশুরূপ রাখুন।
    একটি কলসির উপর আম পাতা এবং নারকেল রাখুন।
    ভগবান রামকে ধূপ, প্রদীপ, ফল, ফুল, বস্ত্র ও অলঙ্কার নিবেদন করুন।
    ভগবান রামের উদ্দেশ্যে মিষ্টি, ক্ষীর, হালুয়া, গুড় এবং চিনি নিবেদন করুন।
    শেষে বিষ্ণু সহস্রনাম পাঠ করুন এবং ভগবান বিষ্ণুর আরতি করুন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

     

     

     

  • TMC: তৃণমূলের মঞ্চে দলীয় নেতার সঙ্গে হাজির বিডিও! কোথায় জানেন?

    TMC: তৃণমূলের মঞ্চে দলীয় নেতার সঙ্গে হাজির বিডিও! কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ রাজ্যের প্রশাসন দলদাস হয়ে গিয়েছে বলে বিরোধীরা বার বার অভিযোগ করে। এবার বিরোধীদের সেই অভিযোগের সত্যতা মিলল পূর্ব বর্ধমান জেলার কেতুগ্রাম-১ ব্লকে। এই ব্লকের তৃণমূলের (TMC) সভামঞ্চে দলীয় নেতৃত্বের সঙ্গে এক আসনে বসে রয়েছেন কেতুগ্রাম-১ ব্লকের বিডিও পূর্ণেন্দু সান্যাল। যুব তৃণমূল ও তৃণমূল (TMC) ছাত্র পরিষদের ডাকে শহিদ মিনার চলো প্রস্তুতির সভা অনুষ্ঠিত হচ্ছে বিভিন্ন ব্লকে। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, কয়েক বছর আগে কেতুগ্রাম-১ নম্বর ব্লক অফিস চত্বরে পঞ্চায়েত সমিতির পক্ষ থেকে একটি সভা ঘর তৈরি করা হয়। এই সভাগৃহে শুধুমাত্র সরকারি অনুষ্ঠান হয়। আর সেখানেই দেখা গেল সরকারি অনুষ্ঠান না হয়ে, তৃণমূলের (TMC) রাজনৈতিক দলের কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হচ্ছে। আর ওই কর্মসূচিতে দেখা গেল খোদ কেতুগ্রাম -১ নম্বর ব্লকের বিডিও পূর্ণেন্দু সান্যালকে। রাজনৈতিক ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কেতুগ্রামের তৃণমূল বিধায়ক শেখ শাহনওয়াজ, বর্ধমান জেলা যুব তৃণমূলের (TMC) সভাপতি রাজবিহারী হালদার। এই দুজনের পাশে বসে ছিলেন কেতুগ্রাম- ১ নম্বর ব্লকের বিডিও। তৃণমূলের (TMC) সেই সভামঞ্চে বিডিওর উপস্থিতিতে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    কী বললেন বিডিও? TMC

    সভাগৃহে প্রচুর তৃণমূল (TMC)  কর্মী, সমর্থক হাজির ছিলেন। সভাগৃহের পিছনের দেওয়ালে বড় ফ্লেক্সে লেখা রয়েছে, শহিদ মিনার চলো। আর এই ফ্লেক্সের সামনেই বসে রয়েছেন বিধায়ক ও তৃণমূলের (TMC)  যুব বর্ধমানের নেতা রাজবিহারী হালদার এবং কেতুগ্রাম-১ নম্বর ব্লকের বিডিও। এই বিষয়টি জানাজানি হতেই বিডিও পূর্ণেন্দু সান্যালের সাফাই, আসলে ওই সভাগৃহে সবসময় সরকারি অনুষ্ঠান হয়। সভাতে প্রধান, উপ প্রধানরা ছিলেন। সরকারি প্রকল্প নিয়ে প্রধানদের সঙ্গে বৈঠক করার প্রয়োজন ছিল। সেই মিটিং করতে গিয়েছিলাম। কিন্তু, আমার পিছনে একটি দলের ফ্লেক্স লাগানো রয়েছে তা আমি দেখিনি। এটা আমার ভুল হয়ে গিয়েছে। সরকারি সভাগৃহে রাজনৈতিক সভা হয় না, এখন প্রশ্ন তাহলে রাজনৈতিক সভা কি করে হল ওই সভাগৃহে? বিডিও এই বিষয়ে কিছু মন্তব্য করতে চাননি।

    কী বললেন তৃণমূল বিধায়ক? TMC

    তৃণমূল (TMC) বিধায়ক শেখ শাহনওয়াজ বলেন, সরকারি সভাগৃহে কোনও রাজনৈতিক কর্মসূচি হয় না। কে বা কারা দলীয় ফ্লেক্স লাগিয়ে দিয়েছিল জানি না। আর বিডিও প্রধান, উপ প্রধানদের সঙ্গে বৈঠক করার সময় তৃণমূলের (TMC) দুজন নেতা সেখানে চলে আসে। আগামিদিনে ওই সভাগৃহে যাতে রাজনৈতিক অনুষ্ঠান না হয় তা দেখব।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব? TMC  

    বিজেপির জেলা নেতা কৃষ্ণ ঘোষ বলেন, প্রশাসন আর তৃণমূল (TMC) যে এক হয়ে গিয়েছে তা এই ঘটনা প্রমাণ করে। আসলে সামনে পঞ্চায়েত নির্বাচন। তাই, প্রশাসনকে ব্যবহার করে কী করে নির্বাচনী বৈতরনী পার হবে তার রণকৌশল ঠিক করা হচ্ছে। আর সরকারি ভবনে রাজনৈতিক কর্মসূচি হওয়ার আমরা তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kolkata Knight Riders: রানাতেই ভরসা পণ্ডিতের! নীতীশকেই অধিনায়ক বাছল নাইটরা, প্রথম ম্যাচ কবে?

    Kolkata Knight Riders: রানাতেই ভরসা পণ্ডিতের! নীতীশকেই অধিনায়ক বাছল নাইটরা, প্রথম ম্যাচ কবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাতে আর মাত্র কয়েকটা দিন বাকি। তার পরই বেজে যাবে আইপিএলের দামামা। ৩১ মার্চ থেকে শুরু হতে চলেছে ষোড়শ সংস্করণ। প্রতিটা দলই নিজেদের ঘর গুছিয়ে নিয়েছে। তবে, চোটের কারণে শ্রেয়স আয়ার আকস্মিকভাবে প্রতিযোগিতা থেকে কার্যত ছিটকে যাওয়ায় শেষ বেলায় অধিনায়ক বাছতে হিমসিম খাচ্ছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স (Kolkata Knight Riders)। তার ওপর দলের দুই বাংলাদেশি ক্রিকেটার শাকিব আল-হাসান ও লিটন দাসকে তাদের দেশের বোর্ড এখনও পর্যন্ত ছাড়পত্র না দেওয়ায় দল নিয়েও সমস্যায় নাইট শিবির। এই প্রেক্ষিতে সোমবার নতুন অধিনায়ক ঘোষণা করে দিল নাইটরা।

    নাইট-নেতৃত্বে (Kolkata Knight Riders) নীতীশ রানা

    শ্রেয়সের জায়গায় কে হবেন কেকেআর (Kolkata Knight Riders) অধিনায়ক? গত কয়েকদিন ধরেই ভেসে আসছিল একাধিক নাম। ওয়েস্ট ইন্ডিজের ‘দ্রে রাস’ (দলে এই নামেই পরিচিত আন্দ্রে রাসেল) ও সুনীল নারিনের নাম যেমন অধিনায়কত্বের জন্য উঠে আসছিল, তেমনই শোনা যাচ্ছিল কিউয়ি অল-রাউন্ডার টিম সাউদি এবং বাংলাদেশি ব্যাটার লিটন দাসের নামও। যদিও, সব জল্পনার অবসান ঘটিয়ে দলের বাঁ-হাতি ব্যাটার নীতীশ রানাকেই দায়িত্ব দিল টিম ম্যানেজমেন্ট। 

    সোমবার এই মর্মে ঘোষণা করা হয় কেকেআর-এর (Kolkata Knight Riders) তরফে। কেকেআর তাদের বিবৃতিতে বলেছে, “আমরা আশাবাদী যে শ্রেয়স আয়ার শীঘ্রই সুস্থ হয়ে উঠবেন। আইপিএলের এবারের আসরে অংশ নিতেও পারেন তিনি। আমরা ভাগ্যবান যে নীতীশের অধিনায়কত্বের অভিজ্ঞতা আছে। তিনি সাদা বলের ক্রিকেটে তার রাজ্যকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং ২০১৮ সাল থেকে কলকাতা নাইট রাইডার্সের সঙ্গে রয়েছেন। তিনি ভালো কাজ করবেন।”

    ২০১৮ সাল থেকে কলকাতার জার্সিতে খেলছেন রানা। দলের ভেতরের খবর, কেকেআর (Kolkata Knight Riders) কোচ চন্দ্রকান্ত পণ্ডিত এমন কাউকে চাইছিলেন অধিনায়ক করতে যিনি প্রথম থেকে দলটার সঙ্গে আছেন। সেক্ষেত্রে নীতীশই ছিল তাঁর প্রথম পছন্দ। বাঁহাতি রানা এখনও পর্যন্ত আইপিএলে ৯১ ম্যাচ খেলেছেন। মোট ২১৮১ রান করেছেন। গড় ২৯। ১৫টি হাফ সেঞ্চুরি আছে তাঁর। সর্বোচ্চ স্কোর ৮৭। ব্যাট করার পাশাপাশি প্রয়োজনে অফ স্পিন বল করতে পারেন।

    নাইটদের (Kolkata Knight Riders) শক্তিবৃদ্ধি

    প্রতিযোগিতা শুরুর আগেই শক্তিবৃদ্ধি হল নাইটদের (Kolkata Knight Riders)। নিউজিল্যান্ড থেকে উড়ে এসে নাইট শিবিরে যোগ দিলেন দুই কিউয়ি— টিম সাউদি ও লকি ফার্গুসন। এই দুই বোলিং অল-রাউন্ডারের ওপর অনেকটাই ভরসা রাখছে কেকেআর টিম ম্যানেজমেন্ট। তবে, ফার্গুসনের চোট চিন্তায় রেখেছে নাইট শিবিরকে। এদিকে, লকি ফার্গুসনের আগমন নিয়ে একটি মজাদার ভিডিও প্রকাশ করেছে কেকেআর। তাতে দেখা যাচ্ছে, লকি বাজারে গিয়ে লাউ-এর খোঁজ করছেন। কিন্তু, কেন? আসলে লাউকে হিন্দিতে লকি বলে ডাকা হয়। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, বাজারে গিয়ে ফার্গুসন বিক্রেতাকে জিজ্ঞেস করছেন, ‘‘লকি কহাঁ মিলেগা?’’

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Kolkata Knight Riders (@kkriders)

    নাইটদের (Kolkata Knight Riders) প্রথম প্রতিপক্ষ পাঞ্জাব

    আইপিএলের ১৬তম আসর শুরু হবে ৩১ মার্চ। প্রথম ম্যাচে চেন্নাই সুপার কিংসের মুখোমুখি হবে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন গুজরাট টাইটান্স। কলকাতা নাইট রাইডার্সের কথা বললে, তারা পাঞ্জাব কিংসের বিরুদ্ধে ১ এপ্রিল মোহালিতে তাদের অভিযান শুরু করবে। এর জন্য বুধবারই পাঞ্জাবের উদ্দেশে রওনা দিচ্ছে নাইটরা। মঙ্গলবার সে কারণে অনুশীলনে বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে নাইট টিম ম্যানেজমেন্ট সূত্রে।

    নতুন মরশুমে নতুন জার্সি নাইটদের (Kolkata Knight Riders) 

    গতকালই কেকেআর নিজেদের সোশ্যাল মিডিয়ায় আসন্ন মরশুমের জার্সি প্রকাশ্যে আনল। নাইটদের জার্সির কারুকার্য হালকা বদলালেও তাঁদের জার্সির রং কিন্তু বদলায়নি। আবারও নাইটদের জার্সিতে বেগুনি ও সোনালির মেলবন্ধনই চোখে পড়বে। নাইটদের জার্সি প্রকাশের ভিডিওতে আন্দ্রে রাসেল, নীতীশ রানা, বেঙ্কটেশ আইয়ারদের দেখা যায়। সকলকেই নতুন মরশুমের আগে এই ভিডিওতে বেশ উচ্ছ্বসিত দেখায়।

    নাইটদের (Kolkata Knight Riders) খেলা কবে

    হোম ম্যাচ (ইডেন)

    ৬ এপ্রিল ৭.৩০ রয়্যাল‌ চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর
    ১৪ এপ্রিল ৭.৩০ সানরাইজার্স হায়দরাবাদ
    ২৩ এপ্রিল ৭.৩০ চেন্নাই সুপার কিংস
    ২৯ এপ্রিল ৩.৩০ গুজরাট টাইটান্স
    ৮ মে ৭.৩০ পাঞ্জাব কিংস
    ১১ মে ৭.৩০ রাজস্থান রয়্যালস
    ২০ মে ৭.৩০ লখনউ সুপারজায়ান্টস

    অ্যাওয়ে ম্যাচ

    ১ এপ্রিল ৩.৩০ পাঞ্জাব কিংস
    ৯ এপ্রিল ৩.৩০ গুজরাট টাইটান্স
    ১৬ এপ্রিল ৩.৩০ মুম্বই ইন্ডিয়ান্স 
    ২০ এপ্রিল ৭.৩০ দিল্লি ক্যাপিটালস 
    ২৬ এপ্রিল ৭.৩০ রয়্যাল‌ চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর
    ৪ মে ৭.৩০ সানরাইজার্স হায়দরাবাদ
    ১৪ মে ৭.৩০ চেন্নাই সুপার কিংস

  • Draupadi Murmu: সকালে বেলুড়মঠে, দুপুরে শান্তিনিকেতনে রাষ্ট্রপতি! কড়া নিরাপত্তা কলকাতা থেকে বোলপুরে

    Draupadi Murmu: সকালে বেলুড়মঠে, দুপুরে শান্তিনিকেতনে রাষ্ট্রপতি! কড়া নিরাপত্তা কলকাতা থেকে বোলপুরে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, মঙ্গলবার শান্তিনিকেতন (Santiniketan) যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। সেখানে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে তাঁর। তবে তার আগে মঙ্গলবার সকালে বেলুড় মঠে যেতে পারেন তিনি। রাষ্ট্রপতির বেলুড় মঠ সফরের আগেই বালি বেলুড় অঞ্চল সর্বোচ্চ নিরাপত্তা বলয়ে মুড়ে ফেলা হয়েছে।

    বেলুড় মঠ থেকে শান্তিনিকেতন

    বেলুড় মঠ সূত্রে খবর, ঠাকুর শ্রী রামকৃষ্ণদেবের মূল মন্দির, মা সারদা দেবীর মন্দির সহ স্বামীজি ও ব্রহ্মান্দজীর মন্দির পরিদর্শন করবেন রাষ্ট্রপতি। পাশাপাশি অধ্যক্ষ মহারাজের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করার সম্ভাবনা রয়েছে। সকাল ন’টা থেকে সাড়ে ন’টা পর্যন্ত মঠেই থাকার কথা রাষ্ট্রপতির। এরপর শান্তিনিকেতনের উদ্দেশে রওনা দেবেন তিনি। কলকাতা থেকে বিশেষ নিরাপত্তায় এদিন বেলা ১২টা নাগাদ শান্তিনিকেতনে পৌঁছবেন রাষ্ট্রপতি (President Draupadi Murmu)। এরপর ঘুরে দেখবেন রবীন্দ্রনাথের বাড়ি। মধ্যাহ্নভোজনে রাষ্ট্রপতির জন্য বিশেষ বাঙালি পদের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

    কড়া নিরাপত্তা

    আজ, বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের (Visva Bharati University) ঐতিহ্যবাহী সমাবর্তন অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)।  তাঁর নিরাপত্তা (security) সুনিশ্চিত করতে রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার যখন নামবে, মঙ্গলবার সেইসময় বা তার আগে আশেপাশের সমস্ত বাড়িতে ছাদে ওঠা যাবে না। জেলা পুলিশ সুপার ভাস্কর মুখোপাধ্যায় এই নির্দেশ নিয়ে বলেন, “কেবলমাত্র হেলিপ্যাড সংলগ্ন বাড়িগুলির ছাদে কাপড় মেলতে বা সেখানে গিয়ে কাউকে দাঁড়াতে বারণ করা হয়েছে। কারণ, কোনওভাবে যদি হাওয়ায় কাপড় উড়ে গিয়ে হেলিকপ্টারে লেগে যায়, তাহলে বড়সড় অঘটন ঘটতে পারে। তাই রাষ্ট্রপতির নিরাপত্তার খাতিরে এই নির্দেশ মানতে বলা হয়েছে। শান্তিনিকেতনের মানুষজন নিশ্চয়ই আমাদের এ বিষয়ে সহযোগিতা করবেন।”

    আরও পড়ুন: তিহাড় জেলের হাসপাতালে ভর্তি কেষ্ট, সিবিআইয়ের তলব বীরভূমের চালকল মালিককে

    বিশ্বভারতীর সমাবর্তনে রাষ্ট্রপতি

    প্রশাসন সূত্রে খবর, বিশ্বভারতীর বিনয় ভবন মাঠেই মঙ্গলবার নামবে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর হেলিকপ্টার। ইতিমধ্যে সেখানে একটি অস্থায়ী হেলিপ্যাড তৈরি করা হয়েছে। কড়া নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে গোটা শহরকে। চতুর্দিকে অসংখ্য সিসি ক্যামেরাও লাগানো হয়েছে। শুরু হয়েছে নজরদারিও। আজ, শান্তিনিকেতনে পৌঁছনোর পর প্রথমে মধ্যাহ্নভোজ সারবেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। মেনুতে থাকছে ভাত, দেশি ঘি, পোস্তর বড়া, কয়েক রকমের ভাজা। এছাড়া মুগের ডাল, সবজি, পনির, মাশরুম, পাঁপড়…পুরোটাই নিরামিষ। এছাড়া বিদেশি কিছু নিরামিষ পদেরও আয়োজন করা হয়েছে। তারপর আড়াইটে নাগাদ রবীন্দ্র ভবনের উদয়ন, কোর্নাক, শ্যামলী, পুনশ্চ, উদীচি— রবীন্দ্রনাথের এই পাঁচটি বাড়ি পরিদর্শনের পর কলাভবন ঘুরে দেখবেন তিনি। দুপুর ৩টেয় আম্রকুঞ্জের জহরবেদিতে বিশ্বভারতীর সমাবর্তন অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন রাষ্ট্রপতি। এদিনের সফরে তাঁর সঙ্গে থাকবেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • BJP: বারাকপুরে বিজেপির বিক্ষোভ কর্মসূচিতে বেধড়ক লাঠিচার্জ পুলিশের! কেন জানেন?

    BJP: বারাকপুরে বিজেপির বিক্ষোভ কর্মসূচিতে বেধড়ক লাঠিচার্জ পুলিশের! কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ সোমবার নিয়োগ দুর্নীতিসহ একাধিক দাবিতে রাজ্যজুড়ে বিজেপির (BJP) বিক্ষোভ কর্মসূচি ছিল। রাজ্যের অন্যান্য জেলার মতো এদিন বারাকপুর মহকুমা অফিসে সেই কর্মসূচি সফল করতে বিজেপির (BJP) বারাকপুর সাংগঠনিক জেলার সব থানা এলাকার কর্মীরা জমায়েত হয়েছিলেন। আর এই বিক্ষোভ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্রের চেহারা নিল ব্যারাকপুর মহকুমা অফিস চত্বর। জমায়েতকে ছত্রভঙ্গ করতে বিজেপি (BJP) কর্মীদের বেধড়ক লাঠিচার্জ করা হয় বলে অভিযোগ। পুলিশের লাঠির আঘাতে চারজন বিজেপি (BJP) কর্মী জখম হন। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে মহকুমা অফিসের সামনে ব্যাপক উত্তেজনা তৈরি হয়। বিজেপি (BJP) কর্মীরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। পরে, বিশাল পুলিশ বাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয়।

    কী নিয়ে গন্ডগোল? BJP

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, পুরসভায় নিয়োগ-দুর্নীতি, তহবিল তছরুপ পুর কর্মীদের বকেয়া বেতন, সীমাহীন প্রশাসনিক দুর্নীতির বিরুদ্ধে বারাকপুর বিজেপি (BJP) সাংগঠনিক জেলার ডাকে বারাকপুর মহকুমা শাসকের দপ্তরের সামনে অবস্থান বিক্ষোভ কর্মসূচি ছিল। বারাকপুর সাংগঠনিক জেলার বিজেপি (BJP) কর্মী, সমর্থকরা কর্মসূচিতে হাজির হন। শাসক দলের দুর্নীতি নিয়ে তাঁরা স্লোগান দিতে থাকেন। বিক্ষোভ কর্মসূচি চলাকালীন পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল বারাকপুর মহকুমা শাসকের কাছে স্মারকলিপি জমা দিতে যান। মহকুমা অফিসের বাইরে থাকা বিজেপি (BJP) কর্মী সমর্থকদের সঙ্গে আচমকা পুলিশের বচসা শুরু হয়। তারপরই বেধড়ক লাঠিচার্জ করে সমস্ত জমায়েতকে ছত্রভঙ্গ করে দেওয়া হয়। বিক্ষোভকারী বিজেপি কর্মীদের অভিযোগ, আমাদের শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ চলছিল। সেখানে মদ্যপ অবস্থায় এক পুলিশ কর্মী দাঁড়িয়েছিলেন। তাঁকে আমরা সরে যেতে বলেছিলাম। কারণ, বিক্ষোভের সামনের সারিতে মহিলারা ছিলেন। তাতে ওই পুলিশ কর্মী রেগে যান। শুরু হয় বাগবিতন্ডা। এরপরই সেখানে উপস্থিত সব পুলিশ কর্মীরা একজোট হয়ে তারা আমাদের আচমকা লাঠিচার্জ করে। বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের এক আধিকারিক বলেন, মদ খেয়ে কোনও পুলিশ কর্মী ডিউটি করেননি। এই অভিযোগ ঠিক নয়।

    কী বললেন বিজেপির বারাকপুর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি? BJP

    বিজেপির (BJP) বারাকপুর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি সন্দীপ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, রাজ্য সরকারের দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমাদের শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ ছিল। সেই বিক্ষোভকে ছত্রভঙ্গ করতে দলদাস পুলিশকে এরকম নির্মমভাবে লাঠিচার্জ করতে হল তা ভাবতে পারছি না। আমাদের কয়েকজন কর্মী জখম হয়েছে। পুলিশ যে ভাবে আমাদের কর্মীদের মেরেছে তা মধ্যযুগীয় বর্বরতাকে ছাপিয়ে গিয়েছে। এই ঘটনার আমি তীব্র নিন্দা করছি। বিষয়টি দলীয় নেতৃত্বকে জানাব। এই ধরনের নক্করজনক ঘটনা মেনে নেওয়া যায় না। প্রয়োজনে আমরা এই ঘটনার প্রতিবাদে আন্দোলনে নামব।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘যাঁরা তাঁকে হারাতে চেয়েছিলেন, তাঁরা আজ সম্মান জানাচ্ছেন’! কটাক্ষ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘যাঁরা তাঁকে হারাতে চেয়েছিলেন, তাঁরা আজ সম্মান জানাচ্ছেন’! কটাক্ষ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথম বার রাজ্যে পা রেখেছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। তাঁকে নাগরিক সম্মান প্রদান করা হয়েছে। তৃণমূল শাসিত রাজ্য সরকারের এই সম্মান প্রদর্শন নিয়ে কটাক্ষ করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে দ্রৌপদীর বিরুদ্ধে যাঁরা ভোট দিয়েছিলেন, সেই তাঁরাই এখন তাঁকে সম্মান জানাতে উঠেপড়ে লেগেছেন। অথচ যে বিজেপি বিধায়করা দ্রৌপদীকে ভোট দিয়েছিলেন, তাঁরাই অনুষ্ঠানে ব্রাত্য।

    রাষ্ট্রপতিকে সম্মান

    সোমবার বেলা ১২টা নাগাদ কলকাতায় পৌঁছন রাষ্ট্রপতি। রেসকোর্সে রাষ্ট্রপতিকে অভ্যর্থনা জানান মুখ্যমন্ত্রী। দ্রৌপদী মুর্মুকে উত্তরীয় পরিয়ে, পুষ্পস্তবক দিয়ে বরণ করে নেন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর সঙ্গে ছিলেন রাজ্যের মন্ত্রী বিরবাহা হাঁসদা। শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) দাবি করেন, রাষ্ট্রপতিকে সম্মান জানাতে রাজ্যের তরফে যে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে, সেখানে তাঁকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। বিরোধী দলনেতা বলেন, ‘‘সরকারের আমন্ত্রণপত্রে রাজ্যপাল এবং মুখ্যমন্ত্রীর নাম রাখা হয়েছে। আমায় কোনও আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।’’ এর পরই রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে তৃণমূলের অবস্থান কী ছিল, তা স্মরণ করিয়ে শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) কটাক্ষ, ‘‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের লোকেরা দ্রৌপদী মুর্মুকে ভোট দেননি। যাঁরা ভোট দেননি, তাঁরা আজ তাঁকে ধামসা-মাদল উপহার দিচ্ছেন, ফুল দিচ্ছেন, শাল পরাচ্ছেন। আর বিজেপির যে ৭০ জন বিধায়ক ভোট দিয়েছেন, তাঁরা আমন্ত্রণ পাননি।’’

    আরও পড়ুুন: ‘মন্ত্রিত্ব বাঁচাতেই প্রয়াত বাবাকে চোর বলছেন’, উদয়নকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    শুভেন্দুর ট্যুইট

    এই নিয়ে একটি ট্যুইটও করেছেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। ট্যুইট বার্তায় শুভেন্দু বলেন,  ‘‘যাঁরা জনজাতির এক প্রান্তিক মানবীকে হারাতে চেয়েছিলেন, যাঁরা তাঁর ধর্ম নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন, সেই তাঁরা আজ তাঁকে সম্মান জানাচ্ছেন। এটা দেখে ভাল লাগছে।’’ 

    দিল্লিতে শুভেন্দু

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) এদিন দিল্লিতে ছিলেন। উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নড্ডার সঙ্গে বৈঠক সেরেছেন শুভেন্দু। পঞ্চায়েত ভোটের আগে শুভেন্দুর দিল্লিযাত্রা নিয়ে তৈরি হয়েছে জল্পনা। এদিন দিল্লিতে এক সাংবাদিক বৈঠক করে  শুভেন্দু জানান, রাম নবমী সনাতনীদের বড় উৎসব। ওই দিন ছুটি দেয়নি রাজ্য সরকার। উল্টে ধর্নায় বসছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শুভেন্দুর কথায়, ‘জঙ্গলরাজের চেয়েও খারাপ অবস্থা বাংলার। রাজনীতি করার জন্য উৎসবের দিন এই ধরনের আন্দোলন করে এজেন্সিকে ভয় দেখানো, বিচারব্যবস্থাকে চাপে রাখাই উদ্দেশ্য। দুর্নীতি থেকে বিভ্রান্ত করার জন্য অগণতান্ত্রিক ধর্নার আয়োজন করা হয়েছে। বিজেপি বিরোধিতা করবে।’  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share