Author: Krishnendu Bakshi

  • Karnataka Assembly: কর্নাটকে বিদ্যুতের দাম বাড়ল একলপ্তে ৭০ পয়সা, কংগ্রেস রাজত্বে কি দুঃসময়?

    Karnataka Assembly: কর্নাটকে বিদ্যুতের দাম বাড়ল একলপ্তে ৭০ পয়সা, কংগ্রেস রাজত্বে কি দুঃসময়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবারই ফল প্রকাশ হয়েছে কর্নাটক বিধানসভা (Karnataka Assembly) নির্বাচনের। বিধানসভার ২২৪টি আসনের মধ্যে ১৩৬টিতে জয়ী হয়েছে কংগ্রেস (Congress)। যদিও ম্যাজিক ফিগার ১১৩। কংগ্রেস জয়ী হলেও, এখনও মুখ্যমন্ত্রী পদে কে বসবেন, তা ঠিক হয়নি। শোনা যাচ্ছে, দলের ওবিসি নেতা সিদ্দারামাইয়েকই বসানো হচ্ছে মুখ্যমন্ত্রী পদে। সেক্ষেত্রে চটে যেতে পারেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি ডি কে শিবকুমার। তাই ৩ জনকে উপমুখ্যমন্ত্রী করে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা চলছে বলে কংগ্রেসেরই একটি সূত্রের খবর।

    কর্নাটক বিধানসভা (Karnataka Assembly)…

    ক্ষমতায় আসতে চলেছে যে কংগ্রেস, সেই দলেরই গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের আবহে কর্নাটকবাসীর জন্য এল আরও একটি খারাপ খবর। এক লপ্তে বিদ্যুতের দাম বাড়ল ইউনিট পিছু ৭০ পয়সা। গত এক দশকের মধ্যে সর্বাধিক। শনিবার ভোটের ফল বেরনোর পর পরই কর্নাটক (Karnataka Assembly) বিদ্যুৎ নিয়ন্ত্রক কমিশনের তরফে ইউনিট পিছু ৭০ পয়সা বাড়ানোর কথা ঘোষণা করা হয়েছে। এক ধাক্কায় বিদ্যুতের দাম ৭০ পয়সা বাড়ায় মাথায় হাত মধ্যবিত্তের। কারণ এতদিন যে ব্যক্তি মাসে বিদ্যুতের বিল দিতেন ১৫০০ টাকা, নয়া হারে তাঁকে গুণতে হবে অতিরিক্ত ১৫০ থেকে ২০০ টাকা।

    কর্নাটক বিদ্যুৎ নিয়ন্ত্রক কমিশন সূত্রে খবর, রাজ্যে বিদ্যুতের ইউনিট পিছু ৭০ পয়সা শুল্ক বৃদ্ধির প্রস্তাবটি ১ এপ্রিল,২০২৩ সাল থেকেই কার্যকর করার কথা বলা হয়। কিন্তু এতদিন বিষয়টি প্রকাশ্যে আনা হয়নি। বিধানসভা (Karnataka Assembly) নির্বাচনের ফল প্রকাশের আগের দিন শুক্রবার এ ব্যাপারে সম্মতি দেয় কর্নাটক বিদ্যুৎ নিয়ন্ত্রক কমিশন। কমিশন জানিয়েছে, বিদ্যুৎ সরবরাহকারী সংস্থাগুলি ইউনিট পিছু ১ টাকা ৩৯ পয়সা বাড়ানোর দাবি জানিয়েছিল।

    আরও পড়ুুন: মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন সিদ্দারামাইয়া? কর্নাটকে কংগ্রেসের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব সামলাতে ৩ উপমুখ্যমন্ত্রী!

    কর্নাটক বিদ্যুৎ নিয়ন্ত্রক কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, সম্প্রতি কাঁচামালের দাম ও পরিবহণ খরচ বৃদ্ধির পাশাপাশি কর্মীদের ভাতা দেওয়ার খরচও বৃদ্ধি পেয়েছে। সেই কারণেই বাড়ানো হয়েছে বিদ্যুতের দাম। কর্নাটক বিদ্যুৎ নিয়ন্ত্রক কমিশনের তরফে জারি করা নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে রাজস্ব ঘাটতি হতে পারে ৪,৪৫৭.১২ কোটি টাকা। সেই ঘাটতি পূরণ করতেই সমস্ত ক্ষেত্রে বিদ্যুতের শুল্ক ইউনিট পিছু ৭০ পয়সা বাড়ানোয় সম্মতি দেওয়া হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Karnataka Assembly Election: কংগ্রেসের দখলে কর্নাটক, অভিনন্দন জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    Karnataka Assembly Election: কংগ্রেসের দখলে কর্নাটক, অভিনন্দন জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসের (Congress) দখলে কর্নাটক (Karnataka)। রাজ্য বিধানসভার (Karnataka Assembly Election) মোট আসন সংখ্যা ২২৪। ম্যাজিক ফিগার ১১৩। শনিবার সন্ধে ৭টা পর্যন্ত খবরে জানা গিয়েছে, ২২৪টি আসনের মধ্যে কংগ্রেস একাই পেয়েছে ১৩৬টি। গেরুয়া ঝুলিতে গিয়েছে ৬৪টি আসন। এইচডি কুমারস্বামীর জনতা দল সেক্যুলার জয়ী হয়েছে ২০টি আসনে। রবিবার বিকেলে বৈঠকে বসতে চলেছে কংগ্রেস। সেখানেই সিদ্ধান্ত হবে মন্ত্রিসভা নিয়ে।

    কর্নাটক বিধানসভার নির্বাচনের (Karnataka Assembly Election) ফল এক নজরে

    কংগ্রেস-১৩৬

    বিজেপি-৬৪

    জেডিএস-২০

    অন্যান্য-৪ 

    বিপুল জয়ের জন্য কংগ্রেসকে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কর্নাটকবাসীর প্রত্যাশা পূরণের জন্য কংগ্রেসকে শুভেচ্ছাও জানিয়েছেন তিনি। এদিন বিকেলে ট্যুইট-বার্তায় প্রধানমন্ত্রী লেখেন, কর্নাটক নির্বাচনে যাঁরা আমাদের সমর্থন করেছেন, আমি তাঁদের ধন্যবাদ জানাতে চাই। আমি বিজেপি কর্মীদের কঠোর পরিশ্রমেরও প্রশংসা করতে চাই। আগামী দিনে আমাদের আরও বেশি করে কর্নাটকের মানুষের সেবা করতে হবে। কর্নাটকের ফলের পরে প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও। তিনি বলেন, নরেন্দ্র মোদির অধীন বিজেপি কর্নাটকের উন্নয়নের জন্য লড়বে।

    এদিন যাঁরা পরাজিত (Karnataka Assembly Election) হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক সিটি রবি। চিকমাগলুর কেন্দ্রে প্রার্থী হয়েছিলেন তিনি। এই আসনে চারবার বিধায়ক হয়েছিলেন তিনি। এবার হারলেন ৫ হাজার ৯২৬ ভোটে। এই আসনে জয়ী হয়েছেন কংগ্রেস প্রার্থী।

    আরও পড়ুুন: উত্তর প্রদেশে ফের জয়জয়কার বিজেপির, পুরভোটে ব্যাপক ফল পদ্ম শিবিরের

    কর্নাটক বিধানসভা নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গের ছেলে প্রিয়াঙ্ক খাড়্গে। গত বিধানসভা নির্বাচনেও জয়ী হয়েছিলেন তিনি। এবার প্রিয়াঙ্কর বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ময়দানে ছিলেন বিজেপির মণিকান্ত রাঠোর এবং জেডিএসের সুভাষচন্দ্র রাঠোর। প্রিয়াঙ্ক জয়ী হয়েছেন ১৩ হাজার ভোটে। ধরাশায়ী হয়েছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জগদীশ শেট্টারও উত্তর কর্নাটক (Karnataka Assembly Election) আসনে কংগ্রেসের টিকিটে লড়ছিলেন দলবদলু এই নেতা। বিজেপিতে লিঙ্গায়েত নেতাদের মধ্যে অন্যতম মুখ ছিলেন তিনি। টিকিট না পেয়ে দল বদলে যোগ দেন সোনিয়া গান্ধীর দলে। প্রার্থী হয়েছিলেন হুবলি-ধারওয়াড় সেন্ট্রালে। হেরেছেন ৩৪ হাজার ভোটে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Narcotics Control Bureau: অপারেশন ‘সমুদ্রগুপ্ত’, বাজেয়াপ্ত ১২ হাজার কোটি টাকার নিষিদ্ধ মাদক

    Narcotics Control Bureau: অপারেশন ‘সমুদ্রগুপ্ত’, বাজেয়াপ্ত ১২ হাজার কোটি টাকার নিষিদ্ধ মাদক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপারেশন ‘সমুদ্রগুপ্ত’। তাতেই মিলল সাফল্য। ভারতীয় জলসীমা থেকে বাজেয়াপ্ত হল ২ হাজার ৫০০ কেজি নিষিদ্ধ মাদক (Drug)। যার বাজারমূল্য ১২ হাজার কোটি টাকা। গত বছর ফেব্রুয়ারিতে আসে প্রথম সাফল্য। নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো (Narcotics Control Bureau) এবং ভারতীয় নৌবাহিনী হাসিস ৫২৯ কেজি, মেথামফেটামাইন ২২১ কেজি এবং হেরোইন ১৩ কেজি বাজেয়াপ্ত করে। গুজরাট উপকূলের অদূরে উদ্ধার হয় ওই পরিমাণ নিষিদ্ধ মাদক। জানা গিয়েছে, বালুচিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে ভারতে পাঠানো হচ্ছিল ওই মাদক। ওই ঘটনায় পাকিস্তানের এক নাগরিককে আটক করা হয়। জলপথে নজরদারি বাড়াতেই ফের মেলে সাফল্য।

    নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো (Narcotics Control Bureau)…

    কেরলের উপকূলের অদূরে ইরানের একটি নৌকা থেকে বাজেয়াপ্ত হয় ২০০ কেজি উচ্চমানের হেরোইন। এই মাদকও আসছিল আফগানিস্তান থেকে। ইরানের ছয় মাদক পাচারকারীকে গ্রেফতারও করা হয়। অপারেশন সমুদ্রগুপ্ত চালানোর পাশাপাশি নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো (Narcotics Control Bureau) নিয়মিত যোগাযোগ রেখে চলে দ্বীপরাষ্ট্র মালদ্বীপ ও শ্রীলঙ্কার সঙ্গে। তার জেরে গত ডিসেম্বরে শ্রীলঙ্কার নৌবাহিনী বাজেয়াপ্ত করে ২৮৬ কেজি হেরোইন এবং ১২৮ কেজি মেথামফেটামাইন। গ্রেফতার করা হয় ১৯ জন পাচারকারীকে। চলতি মাসের এপ্রিলে মালদ্বীপ পুলিশ গ্রেফতার করে ৫ পাচারকারীকে। তাদের কাছে মেলে ৪ কেজি হেরোইন।

    আরও পড়ুুন: উত্তর প্রদেশে ফের জয়জয়কার বিজেপির, পুরভোটে ব্যাপক ফল পদ্ম শিবিরের

    ভারত মহাসাগরের জলপথে নিষিদ্ধ মাদক পাচার রুখতে চালু হয় অপারেশন সমুদ্রগুপ্ত। নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরোর ডিরেক্টর জেনারেল চালু করেন এটি। অপারেশন সমুদ্রগুপ্তর মাথায় রয়েছেন নরকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরোর ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল সঞ্জয় কুমার সিংহ। নরকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরোর অপারেশন ব্রাঞ্চের আধিকারিকদেরও শামিল করা হয় ওই অপারেশনে। অপারেশন সমুদ্রগুপ্তর প্রাথমিক লক্ষ্যই ছিল জলপথে পাচার হওয়া নিষিদ্ধ (Narcotics Control Bureau) মাদক ব্যবসার রমরমা রোখা। তার জেরেই মিলেছে সাফল্য। প্রচুর নিষিদ্ধ মাদক বাজেয়াপ্ত করার পাশাপাশি গ্রেফতার করা হয়েছে বেশ কয়েকজন মাদক পাচারকারীকেও।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • UP Election: উত্তর প্রদেশে ফের জয়জয়কার বিজেপির, পুরভোটে ব্যাপক ফল পদ্ম শিবিরের

    UP Election: উত্তর প্রদেশে ফের জয়জয়কার বিজেপির, পুরভোটে ব্যাপক ফল পদ্ম শিবিরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর প্রদেশে ফের জয়জয়কার বিজেপির (BJP)। রাজ্যের (UP Election) ৭৫টি জেলার ১৭টি নগরনিগম, ১৯৯টি নগরপালিকা এবং ৫৪৪টি নগর পঞ্চায়েতের সিংহভাগ আসন গিয়েছে গেরুয়া ঝুলিতে। গত ৪ মে ও ১১ মে দু দফায় ১৭টি পুরসভার নির্বাচন হয়েছে যোগী আদিত্যনাথের রাজ্যে। বুথ ফেরত সমীক্ষায় জানা গিয়েছিল, রাজ্যের সিংহভাগ আসনই পাবে বিজেপি। এদিন ফল প্রকাশিত হতে শুরু হতেই ক্রমেই স্পষ্ট হতে শুরু করে সেই ছবি। সিংহভাগ আসন জয়ের পাশাপাশি উপনির্বাচনে রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টির কাছ থেকে ২টি আসন ছিনিয়ে নিয়েছে পদ্ম শিবিরের সহযোগ দল আপনা দল (সোনেলাল)।

    উত্তর প্রদেশ পুরভোটের (UP Election) ছবি…

    রাজ্যের (UP Election) ১৭টি নগর নিগমের সবকটিই গিয়েছে গেরুয়া ঝুলিতে। এই তালিকায় রয়েছে রাজধানী লখনউ, প্রয়াগরাজ, কানপুর, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নির্বাচনী কেন্দ্র বারাণসী, মুখ্যমন্ত্রী আদিত্যনাথ যোগীর শহর গোরক্ষপুর এবং অযোধ্যা। সাহারানপুর, আগ্রা, মোরাদাবাদ, ফিরোজাবাদ, মথুরা, ঝাঁসি, মিরাট, গাজিয়াবাদ, বরেলি, শাহজাহানপুর এবং আলিগড়ও রয়েছে এই তালিকায়। এই নগরনিগমগুলির মেয়রপদের পাশাপাশি ১,৪০১টি ওয়ার্ডের কর্পোরেটর পদের ৫০ শতাংশেরও বেশি আসন গিয়েছে বিজেপির ঝুলিতে।

    জানা গিয়েছে, ১৯৯টি নগরপালিকার মধ্যে বিজেপি ৮৮টি, সমাজবাদী পার্টি ৩৪টি, বিএসপি ২১টি, কংগ্রেস ৫টি এবং নির্দল ও অন্যরা ৪৯টি আসনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে চলেছে। ৫৪৪টি নগর পঞ্চায়েতের মধ্যে ২০৫টিতেই সংখ্যাগরিষ্ঠ নির্দলরা। বিজেপি ২০১টি, সমাজবাদী পার্টি ৮৫টি, বিএসপি ৪০টি এবং কংগ্রেস ৯টিতে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে চলেছে।

    আরও পড়ুুন: ‘‘লোকসভা ভোটে শক্তিশালী হয়ে ফিরব’’, কর্নাটকে ফলের পর প্রতিক্রিয়া বোম্মাইয়ের

    এদিকে, বিজেপির (UP Election) সহযোগী আপনা দল (সোনেলাল) জয়ী হয়েছে দুটি বিধানসভা আসনে। রামপুরের সুয়ার আসনটি তারা ছিনিয়ে নিয়েছে অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টির কাছ থেকে। গত বছর নির্বাচনে ওই কেন্দ্রে জয়ী হয়েছিলেন সমাজবাদী নেতা আজম খানের ছেলে আবদুল্লা। ফৌজদারি মামলায় কারাদণ্ড হওয়ায় শূন্য হয় আসনটি। সেখানেই এবার জয়ী হয়েছেন বিজেপি সহযোগী আপনা দলের (সোনেলাল)প্রার্থী। মির্জাপুরের ছানবে কেন্দ্রটিতেও জয় পেয়েছে আপনা দল (সোনেলাল)। এই কেন্দ্রের রাশ ছিল এই দলের হাতেই। দলীয় বিধায়কের মৃত্যুর জেরে হয় উপনির্বাচন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Basavaraj Bommai: ‘‘লোকসভা ভোটে শক্তিশালী হয়ে ফিরব’’, কর্নাটকে ফলের পর প্রতিক্রিয়া বোম্মাইয়ের

    Basavaraj Bommai: ‘‘লোকসভা ভোটে শক্তিশালী হয়ে ফিরব’’, কর্নাটকে ফলের পর প্রতিক্রিয়া বোম্মাইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্নাটক (Karnataka) বিধানসভা নির্বাচনে জয়ের পথে কংগ্রেস (Congress)। হার স্বীকার করে নিল বিজেপি (BJP)। শনিবার বেলা সাড়ে ১২টা নাগাদ কর্নাটকে কংগ্রেস এগিয়ে রয়েছে ১৩০টি আসনে। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ৬৬টি আসনে। এইচডি কুমারস্বামীর জনতা দল (সেক্যুলার) এগিয়ে রয়েছে ২২টি আসনে। অন্যরা পেয়েছে ৬টি আসন। কর্নাটকের বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির বাসবরাজ বোম্মাই (Basavaraj Bommai) বলেন, প্রধানমন্ত্রী এবং বিজেপি কর্মীদের মরিয়া চেষ্টা সত্ত্বেও আমরা লক্ষ্যে পৌঁছতে পারিনি। পূর্ণাঙ্গ ফল প্রকাশিত হলে হারের কারণ পর্যবেক্ষণ করে দেখব আমরা। এই ফল মাথা পেতে নিচ্ছি। তিনি বলেন, লোকসভা নির্বাচনে শক্তি বাড়িয়ে ফিরে আসব।

    বাসবরাজ বোম্মাইয়ের (Basavaraj Bommai) স্বীকারোক্তি… 

    কর্নাটক বিধানসভার আসন সংখ্যা ২২৪। সরকার গড়তে প্রয়োজন ১১৩টি আসন। বেলা সাড়ে ১২টা নাগাদ ম্যাজিক সংখ্যার চেয়ে ১৭টি আসনে এগিয়ে ছিল কংগ্রেস। তার পরেই হার স্বীকার করে নেন বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী। কর্নাটক প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি ডিকে শিবকুমার একাই কনকপুর বিধানসভা কেন্দ্রে ভোট পেয়েছেন ৭০ শতাংশ। ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচন। তার আগে কর্নাটক বিধানসভা (Basavaraj Bommai) নির্বাচনে বিজেপির জয় জরুরি ছিল। চলতি বছর বিধানসভা নির্বাচন রয়েছে রাজস্থান সহ একাধিক রাজ্যে। সেই কারণেও জয় প্রয়োজন ছিল পদ্মশিবিরের। আবার কংগ্রেসের কাছেও কর্নাটক দখল জরুরি ছিল। প্রথমতঃ, লোকসভা নির্বাচনের আগে কর্নাটকে দলের এই জয় নিঃসন্দেহে অক্সিজেন জোগাবে সোনিয়া গান্ধীর দলকে।

    আরও পড়ুুন: ‘‘দালালের মাধ্যমে শিক্ষকের চাকরি বিক্রি করেছেন পার্থ-মানিক’’! রায়ে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়

    দ্বিতীয়তঃ, দীর্ঘদিন পরে নির্বাচনের মাধ্যমে কংগ্রেসের রাশ গিয়েছে গান্ধী পরিবারের বাইরের কারও হাতে। বর্তমানে দলের রশি রয়েছে মল্লিকার্জুন খাড়্গের হাতে। কর্নাটক তাঁর নিজের রাজ্য। তাই এই জয় দলের সঙ্গে সঙ্গে নিজেকে প্রমাণ করার জন্যও তাঁর কাছে জরুরি ছিল। এর আগে হিমাচল প্রদেশে জয়ী হয়েছে কংগ্রেস। এবার বিজয় হল কর্নাটক। তবে লোকসভা নির্বাচনে সোনিয়া গান্ধীর দল কতটা হালে পানি পাবে, তা বলবে সময়। দেশজুড়ে প্রধানমন্ত্রীর যে তুঙ্গ জনপ্রিয়তা, সেই পানশি ভাসিয়েই বিজেপি অনায়াসে নির্বাচনী বৈতরণী পার হয়ে যাবে বলে ধারণা রাজনৈতিক মহলের। এদিকে, এদিন বেলা ৩টে পর্যন্ত পাওয়া খবরে জানা গিয়েছে, ৩৬টি আসনে জয়ী হয়েছে কংগ্রেস। এগিয়ে রয়েছে আরও ১০১টিতে। বিজেপি (Basavaraj Bommai) জয়ী হয়েছে ১৭টি আসনে। এগিয়ে রয়েছে ৪৫টিতে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Air India: বান্ধবীকে নিয়ে ককপিটে, পাইলট সাসপেন্ড, জরিমানা এয়ার ইন্ডিয়ার

    Air India: বান্ধবীকে নিয়ে ককপিটে, পাইলট সাসপেন্ড, জরিমানা এয়ার ইন্ডিয়ার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়ম ভেঙে বান্ধবীকে নিয়ে গিয়েছিলেন বিমানের ককপিটে। অন্তত এমনই অভিযোগ এয়ার ইন্ডিয়ার (Air India) এক পাইলটের বিরুদ্ধে। ওই ঘটনায় অভিযুক্ত পাইলটকে সাসপেন্ড করা হয় দু মাসের জন্য। জরিমানা করা হয়েছে এয়ার ইন্ডিয়াকেও। ওই সংস্থাকে জরিমানা বাবদ দিতে হবে ৩০ লক্ষ টাকা। এমনই নির্দেশ ডিরেক্টর জেনারেল অফ সিভিল অ্যাভিয়েশনের (DGCA)।

    এয়ার ইন্ডিয়া (Air India)…

    চলতি বছরের ২৭ ফেব্রুয়ারি এয়ার ইন্ডিয়ার একটি বিমানের এক পাইলট তাঁর বান্ধবীকে ককপিটে ডেকে নিয়ে যান বলে অভিযোগ। এক বিমানকর্মীর অভিযোগ, নিয়ম অনুযায়ী ককপিটে যাত্রীরা কেউ ঢুকতে পারেন না। কিন্তু সেই নিয়ম ভঙ্গ করে ওই পাইলট তাঁর বান্ধবীকে সেখানে ঢোকার অনুমতি দেন। কেবল তাই নয়, ওই পাইলটের বান্ধবীর জন্য ককপিটে সব রকম ব্যবস্থা করতে বলা হয়। ককপিটেই মদ এবং খাবার দেওয়ার নির্দেশও ওই পাইলট বিমানকর্মীদের দেন।

    ওই বিমানকর্মীর অভিযোগ, ককপিটে বান্ধবীর জন্য বালিশের ব্যবস্থাও করতে বলা হয়। ওই বিমানকর্মী বলেন, আমাকে যখন মহিলার জন্য পানীয় এবং খাবার আনতে বলা হয়, তখন ক্যাপ্টেনকে বলেছিলাম, ককপিটে (Air India) আমি মদ পরিবেশন করতে পারব না। এ কথা শুনেই তিনি একটু চটে যান। তিনি বলেন, তার পর থেকেই পাইলট আমার সঙ্গে পরিচারকের মতো ব্যবহার করতে শুরু করেন।

    আরও পড়ুুন: ‘দ্য কেরালা স্টোরি’তে নিষেধাজ্ঞা কেন? রাজ্যের জবাব তলব সুপ্রিম কোর্টের

    জানা গিয়েছে, ঘণ্টাখানেকেরও বেশি সময় ধরে ওই পাইলট ও তাঁর বান্ধবী ছিলেন ককপিটে। এর পরেই ডিরেক্টর জেনারেল অফ সিভিল অ্যাভিয়েশন এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ করে, সঠিক সময়ে তারা ঘটনার কথা জানায়নি। বিষয়টি যতটা গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করা উচিত ছিল, এয়ার ইন্ডিয়ার (Air India) পক্ষে তাতেও ঘাটতি ছিল বলে মনে করছে ডিরেক্টর জেনারেল অফ সিভিল অ্যাভিয়েশন। সেই কারণেই এয়ার ইন্ডিয়াকে জরিমানা করা হয় ৩০ লক্ষ টাকা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Gyanvapi Mosque: জ্ঞানবাপী মসজিদের ‘শিবলিঙ্গে’র কার্বন ডেটিংয়ের নির্দেশ এলাহাবাদ হাইকোর্টের

    Gyanvapi Mosque: জ্ঞানবাপী মসজিদের ‘শিবলিঙ্গে’র কার্বন ডেটিংয়ের নির্দেশ এলাহাবাদ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বারাণসীর জ্ঞানবাপী মসজিদ (Gyanvapi Mosque) নিয়ে বড়সড় নির্দেশ এলাহাবাদ হাইকোর্টের (Allahabad High Court)। মসজিদের ওজুখানার জলাধারে শিবলিঙ্গ রয়েছে বলে দাবি করে হিন্দুত্ববাদী কয়েকটি সংগঠন। সেই শিবলিঙ্গের কার্বন ডেটিং সহ বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে সমীক্ষা করার নির্দেশ ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণকে। শুক্রবার এই নির্দেশ দিয়েছেন এলাহাবাদ হাইকোর্টের বিচারপতি অরবিন্দ কুমার মিশ্র। কার্বন ডেটিং করতে গিয়ে কাঠামোর যাতে কোনও ক্ষতি না হয়, সেদিকেও লক্ষ্য রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণকে।

    জ্ঞানবাপী মসজিদ (Gyanvapi Mosque)…

    জ্ঞানবাপী মসজিদের (Gyanvapi Mosque)  অজুখানায় শিবলিঙ্গ রয়েছে দাবি করে সেখানে পুজো করার আবেদন জানিয়ে মামলা দায়ের হয়েছিল বারাণসী আদালতে। হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের সেই দাবি খারিজ করে পাল্টা মামলার আবেদন জানানো হয়েছিল। মামলা গড়ায় সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে মামলা ফিরে আসে বারাণসী আদালতে। বারাণসী দায়রা আদলতের বিচারক একে বিশ্বাসের একক বেঞ্চ জানিয়ে দেয়, হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের আবেদনের প্রেক্ষিতে মমলা এগোবে। মুসলিম পক্ষ অঞ্জুমানে ইন্তেজামিয়া কমিটির আবেদন খারিজ করেন বিচারক।

    জ্ঞানবাপী মসজিদ মামলায় বারাণসী জেলা আদালতের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে উচ্চ আদালতে যায় আঞ্জুমান ইন্তেজামিয়া মসজিদ কমিটি। সেই সময়ই কার্বন ডেটিংয়ের দাবি জানিয়েছিল হিন্দুত্ববাদী সংগঠন। বারাণসী আদালত কার্বন ডেটিংয়ের আবেদন খারিজ করে রায় দেয়, যদি কার্বন ডেটিং বা গ্রাউন্ড পেনিট্রেটিং রাডারের অনুমতি দেওয়া হয় এবং যদি ‘শিবলিঙ্গে’র কোনও ক্ষতি হয়, তবে সুপ্রিম কোর্টের আদেশ লঙ্ঘিত হবে এবং এটি সাধারণ মানুষের ধর্মীয় অনুভূতিতেও আঘাত করতে পারে। পরে এলাহাবাদ হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন আবেদনকারীরা।

    আরও পড়ুুন: ‘দ্য কেরালা স্টোরি’তে নিষেধাজ্ঞা কেন? রাজ্যের জবাব তলব সুপ্রিম কোর্টের

    শুক্রবার এই মামলার শুনানিতে বিচারপতি মিশ্র ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণের কাছে জানতে চান, কোনও রকম ক্ষতি ছাড়া শিবলিঙ্গের (Gyanvapi Mosque)  কার্বন ডেটিং সম্ভব কিনা। পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণের তরফে আইনজীবী মনোজ কুমার জানান, কাঠামোর ক্ষতি না করেই কার্বন ডেটিং করা সম্ভব। এর পরেই কার্বন ডেটিংয়ের নির্দেশ দেন বিচারপতি। কাঠামোর যাতে কোনও ক্ষতি না হয়, সেদিকেও নজর রাখতে বলেন বিচারপতি। প্রসঙ্গত, মসজিদ কমিটির দাবি, ওজুখানার ওই কাঠামো একটি পুরানো ফোয়ারা। হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের দাবি, সেটি শিবলিঙ্গ। এই ‘শিবলিঙ্গ’টি কত বছরের পুরানো, তা জানতেই কার্বন ডেটিংয়ের নির্দেশ আদালতের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Abhishek Banerjee: কুন্তলের চিঠি সংক্রান্ত মামলা থেকে অব্যাহতি চান অভিষেক, আবেদন হাইকোর্টে

    Abhishek Banerjee: কুন্তলের চিঠি সংক্রান্ত মামলা থেকে অব্যাহতি চান অভিষেক, আবেদন হাইকোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) নির্দেশে নিয়োগ সংক্রান্ত দুটি মামলা সরানো হয়েছে কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাস থেকে। সেই মামলা দুটি গিয়েছে বিচারপতি অমৃতা সিনহার এজলাসে। এর একটি তৃণমূল নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee) সংক্রান্ত। বিচারপতি সিনহা অভিষেককে মামলায় যুক্ত হতে বলেছিলেন। সেই মতো বৃহস্পতিবার মামলাটিতে যুক্ত হয়েছেন তৃণমূলের দু নম্বর ব্যক্তি। সেই সঙ্গে মামলা থেকে তাঁকে অব্যাহতি দেওয়ার আবেদনও জানিয়েছেন অভিষেক।

    অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)…

    নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছিল তৃণমূল নেতা কুন্তল ঘোষকে। তার পরেই তাঁকে বহিষ্কার করে তৃণমূল। পরে কুন্তল অভিযোগ করেন, ইডি এবং সিবিআই তাঁকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম বলার জন্য চাপ দিচ্ছে। এ নিয়ে অভিযোগ জানিয়ে নিম্ন আদালতে চিঠি দেন কুন্তল। পুলিশি হস্তক্ষেপ চেয়ে চিঠি দেন হেস্টিংস থানায়ও। সেই চিঠির বিষয়ে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের পর্যবেক্ষণ ছিল, ইডি বা সিবিআই প্রয়োজনে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবে অভিষেককে। আদালতের পর্যবেক্ষণ ছিল, জেলবন্দি কুন্তল ঘোষের চিঠি ও অভিষেকের বক্তব্যের মধ্যে মিল রয়েছে। তাই জিজ্ঞাসাবাদের কথা বলা হয়েছিল।

    হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন অভিষেক (Abhishek Banerjee)। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে এ সংক্রান্ত মামলা সরিয়ে নেওয়া হয় বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাস থেকে। মামলা চলে যায় বিচারপতি সিনহার এজলাসে। ওই মামলায় বিচারপতি সিনহার পর্যবেক্ষণ ছিল, আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নন। তাহলে তদন্তে সহযোগিতা করতে অভিষেকের অসুবিধা কোথায়? অভিষেকের আইনজীবী জানিয়েছিলেন, এই মামলায় কীভাবে তাঁর মক্কেলের নাম জড়াল, সেটাই পরিষ্কার নয়।

    আরও পড়ুুন: মধ্যরাতেই শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে মোকা, শুক্রে কমবে তাপমাত্রা

    অভিষেকের বিরুদ্ধে অভিযোগটা ঠিক কী, তাও জানা নেই। সেই বক্তব্য শুনেই বিচারপতি অভিষেককে তদন্তে সহযোগিতা করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। এরপর এদিন বিচারপতি সিনহার কথা মতো মামলায় যুক্ত হন অভিষেক (Abhishek Banerjee)। পরে আদালতের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আর্জি জানিয়ে এই মামলা থেকে অব্যাহতি চান। শুক্রবার হবে এই মামলার শুনানি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Cyclone: মধ্যরাতেই শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে মোকা, শুক্রে কমবে তাপমাত্রা

    Cyclone: মধ্যরাতেই শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে মোকা, শুক্রে কমবে তাপমাত্রা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ বৃহস্পতিবার। আজ মধ্যরাতেই শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে (Cyclone) পরিণত হবে মোকা (Mocha)। ভারতের আবহাওয়া দফতরের তরফে এই খবর মিলেছে। ওই দফতরের তরফে ট্যুইট-বার্তায় বলা হয়েছে, পোর্ট ব্লেয়ারের প্রায় ৫১০ কিমি পশ্চিম-দক্ষিণ পশ্চিমে এবং বাংলাদেশের কক্সবাজার থেকে ১১৯০ কিলোমিটার দক্ষিণ পশ্চিমে অবস্থান করছে। আজ মধ্যরাতেই সেটি তীব্র ঘূর্ণিঝড়ের রূপ নেবে। স্বাভাবিকভাবেই বাড়বে এর গতি এবং শক্তি।

    ঘূর্ণিঝড় (Cyclone)…

    আবহাওয়া বিভাগের জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, দক্ষিণ পূর্ব বঙ্গোপসাগরের গভীর নিম্নচাপটি গত ছ ঘণ্টায় ৮ কিলোমিটার বেগে উত্তর-উত্তর পশ্চিম দিকে সরে গিয়েছে। এটি ঘূর্ণিঝড় মোকা হিসেবে ঘনীভূত হয়েছে। ১১ মে ২০২৩ তারিখে সন্ধে সাড়ে ৫টায় কেন্দ্রীভূত হয়েছে। ১১.২ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৮.১ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশের কাছাকাছি এই অঞ্চল, পোর্ট ব্লেয়ারের প্রায় ৫১০ কিলোমিটার পশ্চিম-দক্ষিণ পশ্চিমে, কক্সবাজার থেকে ১২১০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পশ্চিমে এবং মায়ানমারের সিত্তে থেকে ১১২০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পশ্চিমে অবস্থান করছে।

    বিবৃতি জারি করেছে ভারতীয় উপকূল রক্ষী বাহিনীও। ওই বিবৃতি থেকে জানা গিয়েছে, মোকার (Cyclone) জন্য ভারতের আবহাওয়া দফতরের তরফে সতর্কবার্তা পাওয়ার পর হাই অ্যালার্ট এলাকায় বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, মোকা সংক্রান্ত যেসব আপডেট পাওয়া যাচ্ছে, তা মৎস্য দফতর এবং সিভিল অ্যাডমিনিস্ট্রেশনকে শেয়ার করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুুন: রামনবমীর মিছিলে অশান্তি, ৬টি এফআইআর দায়ের করে তদন্ত শুরু এনআইএ-র

    তবে মোকা নিয়ে ভয় পাওয়ার কিছু নেই বলেই সোমবার জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেছিলেন, মোকাকে ভয় পাওয়ার প্রয়োজন নেই। যদি পরিস্থিতি বিপ্রতীপ হয়, তাহলে আমরা উপকূল অঞ্চল থেকে মানুষকে উদ্ধার করব। ঘূর্ণিঝড়টি বাংলাদেশ ও মায়ানমারের দিকে চলে যাবে।

    মোকার (Cyclone) প্রভাবে শনি ও রবিবার কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টি হতে পারে। শুক্রবার সামান্য কমতে পারে তাপমাত্রা। তবে আগামী সপ্তাহের শুরুতে বাংলায় ফের তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয়া দফতর। এদিকে, মোকার মোকাবিলায় দক্ষিণ ২৪ পরগনার কাকদ্বীপে মহকুমা শাসকের দফতরে খোলা হয়েছে কন্ট্রোল রুম। সেখান থেকে নজর রাখা হচ্ছে পরিস্থিতির ওপর। কাকদ্বীপের মহকুমা শাসক অরণ্য বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, মহকুমায় ঝড়ের মোকাবিলায় ৬৪টি বহুমুখী সাইক্লোন শেল্টার, ১২টি ফ্লাড শেল্টার এবং ১৫৪টি অস্থায়ী জায়গা প্রস্তুত করা হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Pakistan Economy: আইএমএফের সাহায্য না পেলে দেউলিয়া হয়ে যাবে পাকিস্তান?

    Pakistan Economy: আইএমএফের সাহায্য না পেলে দেউলিয়া হয়ে যাবে পাকিস্তান?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্রেফতার হয়েছেন দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। তাঁর গ্রেফতারির প্রতিবাদে উত্তাল হয়েছে ভারতের (India) পড়শি দেশ পাকিস্তান (Pakistan)। ভাঙচুর, সেনা শিবিরে আগুন, সড়ক অবরোধ, পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছোড়া, কি না হয়েছে! দেশ ছাড়িয়ে অশান্তির আঁচ গিয়ে পড়েছে ভিন দেশেও। ব্রিটেন, কানাডা সহ পশ্চিমের কয়েকটি দেশেও বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছেন ইমরানের দল পিটিআইয়ের নেতা-কর্মী-সমর্থকরা। দেশের এই অস্থির সময়ে ভয়ঙ্কর আশঙ্কার কথা শোনাল আন্তর্জাতিক রেটিং সংস্থা মুডিস।

    পাকিস্তানের অর্থনীতির দেউলিয়া (Pakistan Economy) অবস্থা…

    সংস্থা জানিয়েছে, পাকিস্তানের দেউলিয়া (Pakistan Economy) হওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি। বস্তুত আইএমএফের সাহায্য না পেলে দেউলিয়া হয়ে যাবে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের দেশ। চলতি বছরের জুন মাসের পর অশনি সংকেত দেখা দিতে পারে পাক অর্থনীতিতে। তাই সাহায্যের প্রয়োজন আইএমএফের। ওই সাহায্য না পেলে স্বখাত সলিলে ডুবে যাবে পাক অর্থনীতি। দেশ হয়ে যাবে দেউলিয়া।

    চিনা ঋণের ফাঁদে পড়ে সর্বস্বান্ত হয়ে গিয়েছিল দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কা। চিনের পাতা (Pakistan Economy) ফাঁদে পা দিয়ে সর্বস্ব খুইয়েছে পাকিস্তানও। ২০১৯ সালে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের নেতৃত্বে আইএমএফের দ্বারস্থ হয় ইসলামাবাদ। আবেদন করে ঋণের। সেই সময় ৬.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেলআউট প্যাকেজের প্রোগ্রাম দেওয়া হয় পাকিস্তানকে। এই অর্থের ১.২ বিলিয়ন ডলার গত বছর অক্টোবর মাস থেকে পায়নি শাহবাজ শরিফের দেশ।

    অথচ গত বছর থেকেই টের পাওয়া যাচ্ছিল পাকিস্তানের অর্থনীতির হাঁড়ির হাল। দেশে বৈদেশিক মুদ্রার ভাণ্ডার তলানিতে। তাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ জিনিস আমদানি করতে পারেনি পাকিস্তান। চাল, গম, ডালের মতো নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম আকাশ ছোঁয়া। পেট্রল, ডিজেলের মতো অতি আবশ্যকীয় জ্বালানিও মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে। দেশের অর্থনৈতিক (Pakistan Economy) সঙ্কট কাটাতে আইএমএফের দ্বারস্থ হয়েছিল শাহবাজ শরিফের দেশ। দেশের অর্থনীতির হাল ফেরাতে আইএমএফ কর্তাদের সঙ্গে একাধিকবার বৈঠকও হয়েছে। তার পরেও এখনও মেলেনি সাহায্য। অথচ দেশের এহেন অর্থনৈতিক সঙ্কট কাটাতে পাকিস্তানের একমাত্র ভরসা আইএমএফের সাহায্য। সেই সাহায্য না মিললেই দেউলিয়া হয়ে যাবে পাকিস্তান। অন্তত মুডিসের আশঙ্কা এমনই।

     

LinkedIn
Share