Author: Krishnendu Bakshi

  • Amit Shah: ‘ভারতের সার্বভৌমত্ব নিয়ে প্রশ্ন তোলার ক্ষমতা কারও নেই’, চিনকে হুঁশিয়ারি শাহের

    Amit Shah: ‘ভারতের সার্বভৌমত্ব নিয়ে প্রশ্ন তোলার ক্ষমতা কারও নেই’, চিনকে হুঁশিয়ারি শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি (BJP) সরকারের অধীনে ভারতের (India) দিকে চোখ তুলে তাকানোর ক্ষমতা কারও নেই। সোমবার অরুণাচল প্রদেশে চিনা সীমান্তের কাছে দাঁড়িয়ে এ কথা ঘোষণা করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। ভাইব্রেন্ট ভিলেজ প্রকল্পের সূচনা করতে দু দিনের সফরে শাহ এসেছেন অরুণাচল প্রদেশে। অরুণাচল প্রদেশের চিন সীমান্তবর্তী গ্রাম কিবিথুতে এক সমাবেশে ভাষণ দিতে গিয়ে শাহ বলেন, আজ আমরা গর্ব করে বলতে পারি যে, আমাদের দিকে খারাপ দৃষ্টি দেওয়ার ক্ষমতা কারও নেই। ভারতের সার্বভৌমত্ব নিয়ে প্রশ্ন তোলার ক্ষমতা কারও নেই। তিনি বলেন, কেউ আমাদের এক ইঞ্চি জমিও নিতে পারবে না।

    অমিত শাহ (Amit Shah) বলেন…

    ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে চিন। তাদের বক্তব্য, সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপ করছে ভারত। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আগে যে কেউ ভারতীয় ভূখণ্ডে অনুপ্রবেশ ও জবরদখল করতে পারত। এখন ভারতীয় সূচ্যগ্র ভূখণ্ডও কেউ ছিনিয়ে নিতে পারবে না। ১৯৬২ সালে চিনা ফৌজের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে অরুণাচল প্রদেশবাসীর অনমনীয় মনোভাবের প্রশংসা করে শাহ বলেন, এই মনোভাবই সে দিন হামলাকারীদের পিছু হঠতে বাধ্য করেছিল। ওই যুদ্ধে কিবিথুতে চিনা হামলায় শহিদ ভারতীয় জওয়ানদের শ্রদ্ধা প্রদর্শনও করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: ২ মে রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচন, খেজুরির সভায় জানিয়ে দিলেন শুভেন্দু

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ((Amit Shah)) অরুণাচল প্রদেশ সফরের আগেই বিবৃতি জারি করে চিনা বিদেশ মন্ত্রক বলেছিল, এই পদক্ষেপ (শাহের সফর) দ্বিপাক্ষিক শান্তি প্রক্রিয়ার পরিপন্থী। আমাদের আঞ্চলিক সার্বভৌমত্ব হস্তক্ষেপ বরদাস্ত করা হবে না। চিনা হুমকি উপেক্ষা করেই এদিন চিন সীমান্তে সভা করেন শাহ। তিনি বলেন, নরেন্দ্র মোদি সরকারের আমলে ভাবনায় বদল এসেছে। কেন্দ্র এখন সীমান্তবর্তী অঞ্চলের উন্নয়নকে সব চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতে চায়। সীমান্তবর্তী গ্রামগুলি আর এখন শেষ গ্রাম নয়, প্রথম গ্রাম। এটাই ভাবনার বদল।

    প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই চিনের শি জিনপিংয়ের সরকার অরুণাচল প্রদেশের ১১টি এলাকার নাম বদলে দেয়। এর মধ্যে রয়েছে পাঁচটি পর্বতশৃঙ্গ, দুটি মালভূমি অঞ্চল, দুটি আবাসিক এলাকা এবং দুটি নদী। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) বলেন, ২০১৪ সালের আগে পুরো উত্তর-পূর্বাঞ্চল উপদ্রুত এলাকা হিসেবে পরিচিত ছিল। কিন্তু গত ৯ বছরে প্রধানমন্ত্রীর লুক ইস্ট নীতির কারণে উত্তর-পূর্ব ভারতও দেশের উন্নয়নে অবদান রাখছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • CV Ananda Bose: আচমকা কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে হাজির রাজ্যপাল, কেন জানেন?  

    CV Ananda Bose: আচমকা কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে হাজির রাজ্যপাল, কেন জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সারপ্রাইজ ভিজিটে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে (Calcutta University) হাজির রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose)। সোমবার আচমকাই কলেজস্ট্রিট ক্যাম্পাসে চলে আসে রাজ্যপালের কনভয়। রাজ্যপাল যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে পৌঁছন, তখনও আসেননি ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য আশিস চট্টোপাধ্যায়। পরে খবর পেয়ে দ্রুত বিশ্ববিদ্যালয়ে চলে আসেন তিনি। এদিন প্রায় ২০ মিনিট বিশ্ববিদ্যালয়ে ছিলেন উপাচার্য। এই সময়ের মধ্যেই তিনি বৈঠক করেন উপাচার্য ও রেজিস্ট্রারের সঙ্গে। তবে বৈঠকে কী আলোচনা হয়েছে, তা নিয়ে স্পিকটি নট বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা রাজভবন।

    সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose)…

    ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য বলেন, রাজ্যপাল বিশ্ববিদ্যালয় পরিদর্শনে এসেছিলেন। অন্য কাজ মিটিয়ে তিনি আবারও বিশ্ববিদ্যালয়ে আসার ইচ্ছে প্রকাশ করেছেন। রাজভবন সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়ার কোনও কর্মসূচি ছিল না রাজ্যপালের। আচমকাই গাড়ি ঘুরিয়ে ক্যাম্পাসে যাওয়ার ইচ্ছে প্রকাশ করেন তিনি। এদিনই জাতীয় শিক্ষানীতির প্রস্তাবিত কাঠামো নিয়ে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনস্ত কলেজগুলির অধ্যক্ষদের সঙ্গে বৈঠকে বসার কথা উপাচার্যের। আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো না হলেও, সূত্রের খবর, এই বৈঠকে উপস্থিত হতে পারেন রাজ্যপাল (CV Ananda Bose)। যেহেতু পদাধিকারবলে রাজ্যপাল বিশ্ববিদ্যালয়গুলির আচার্য, তাই তিনি যদি এই বৈঠকে উপস্থিত থাকেন, তাহলে তা হবে তাৎপর্যপূর্ণ।

    আরও পড়ুুন: দু’দিনের সফরে শুক্রবার রাজ্যে আসছেন অমিত শাহ, কী কী কর্মসূচি থাকছে?

    রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির উপাচার্য পদে নিয়োগ-পুনর্নিয়োগ ঘিরে রাজভবন-রাজ্য সরকার সংঘাত, আইনি লড়াই চলেছে। সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে উপাচার্য নিয়োগ ঘিরে বড় ঘোষণা করে কলকাতা হাইকোর্ট। আদালত সাফ জানিয়ে দেয়, কোনওভাবেই রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির উপাচার্যদের নিয়োগ কিংবা পুনর্নিয়োগের ক্ষমতা রাজ্য সরকারের নেই। প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ এও জানিয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগের ক্ষেত্রে রাজ্যের কোনও এক্তিয়ারই নেই।

    সম্প্রতি রাজভবনের তরফে একটি নির্দেশিকা জারি করা হয়। তাতে (CV Ananda Bose) বলা হয়, রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির অন্তর্বর্তী উপাচার্যদের বিশ্ববিদ্যালয়ের সাপ্তাহিক কাজের রিপোর্ট পাঠাতে হবে আচার্যের কাছে। আর্থিক লেনদেন সম্পর্কিত যাবতীয় বিষয়ে আগাম অনুমোদন নিতে হবে রাজ্যপালের। রাজভবনের এই নির্দেশিকা ইতিমধ্যেই পৌঁছে গিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলির উপাচার্যদের কাছে। এই নির্দেশিকাকে ঘিরে দূরত্ব বেড়েছে রাজভবন-নবান্নের। প্রসঙ্গত, রাজ্যপাল হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর রাজভবনের তরফে জারি করা হয় একটি বিবৃতি। তাতে বলা হয়, আচার্য পদের ক্ষেত্রে বর্তমান পদ্ধতিই বজায় থাকবে বলে সিদ্ধান্ত হয়েছে। যার অর্থ, বিশ্ববিদ্যালয়গুলির আচার্য পদে থাকবেন রাজ্যপালই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Calcutta High Court: রামনবমীর শোভাযাত্রায় এনআইএ তদন্তের দাবি, রায় ঘোষণা স্থগিত রাখল হাইকোর্ট

    Calcutta High Court: রামনবমীর শোভাযাত্রায় এনআইএ তদন্তের দাবি, রায় ঘোষণা স্থগিত রাখল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রামনবমীর (Ram Navami) শোভাযাত্রাকে কেন্দ্র করে অশান্তির ঘটনা ঘটেছিল রাজ্যে। তার জেরে কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হয়েছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এনআইএ (NIA) তদন্তের দাবিতে হাইকোর্টে আবেদন করেছিলেন তিনি। সোমবার রায়দান হওয়ার কথা ছিল ওই মামলার। তবে এদিন রায় ঘোষণা স্থগিত রেখেছে কলকাতা হাইকোর্ট। যদিও এনআইএর তরফে আদালতে জানিয়ে দেওয়া হয়, তারা এই ঘটনার তদন্ত করতে প্রস্তুত।

    কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) পর্যবেক্ষণ…

    হাইকোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম ও বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চের (Calcutta High Court) পর্যবেক্ষণ, কারা এই অশান্তির ঘটনায় জড়িত, কারাই বা উসকানি দিয়েছে, তা জানা রাজ্য পুলিশের পক্ষে সম্ভব নয়। কেন্দ্রীয় সংস্থাকে দিয়ে তদন্তের প্রয়োজন। হাইকোর্টের এও পর্যবেক্ষণ, পুলিশের রিপোর্টে স্পষ্ট যে অশান্তি হয়েছে। পুলিশের রিপোর্টে কোথাও কোনও বোমার উল্লেখ নেই, মন্তব্য ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতির। ইসলামপুরের গন্ডগোলে বেশ কয়েকজন জখম হয়েছেন। পুলিশ সুপার সহ অনেক পুলিশকর্মীও আহত হয়েছেন। মামলা দায়ের হয়েছে, গ্রেফতারও হয়েছে বলে রাজ্য জানিয়েছে। ভারপ্রাপ্ত বিচারপতির প্রশ্ন, এই ধরনের গন্ডগোল নিত্য নৈমিত্তিক ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রত্যেক বছর ৬,৭, ৮টা করে ঘটনা ঘটছে। এটা কীভাবে আটকানো সম্ভব?

    আরও পড়ুুন: প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি! বালুরঘাটের দণ্ডি-কাণ্ড নিয়ে রাষ্ট্রপতিকে চিঠি সুকান্তর

    ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি বলেন, বোমাবাজি, আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার হওয়া, অশান্তির সব ঘটনাই সাধারণ মানুষকে উদ্বিগ্ন করে। তাঁর প্রশ্ন, আদালতের (Calcutta High Court) আগের নির্দেশও কার্যকর হয়নি কেন? পুলিশের অদক্ষতা? গোয়েন্দাদের ব্যর্থতা? নাকি অন্য কিছু? রিষড়া ও শিবপুর সহ রাজ্যের সর্বত্র গোলমালে এনআইএ অনুসন্ধানের পক্ষে সওয়াল কেন্দ্রের। বোমা বিস্ফোরণের কোনও ঘটনার উল্লেখই নেই রাজ্যের রিপোর্টে। বিস্ফোরণ ও নাশকতা যোগ খতিয়ে দেখতে এনআইএ অনুসন্ধান কেন্দ্রীয় আইনসঙ্গত। নাশকতা ও বিস্ফোরণের কিছু পাওয়া না গেলে সেখানে এনআইএ তদন্ত করবে না। সওয়াল কেন্দ্রের অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল এবং ডেপুটি সালিসিটর জেনারেলের। পেট্রোল বোমা বিস্ফোরণের অভিযোগ জনস্বার্থ মামলায় প্রথম দিন থেকেই।

    হাওড়া সিপির রিপোর্টে তার কোনও উল্লেখই নেই! পুলিশ কমিশনারের রিপোর্ট অবশ্যই অর্থবহ হওয়া উচিত, মন্তব্য ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতির। রাজ্যকে দু দিন সময় দেওয়া হোক। সর্বশেষ তদন্তের অগ্রগতি সহ রিপোর্ট পেশ করবে রাজ্য। ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি বলেন, প্রিভেনশন ইজ বেটার দ্যান কিওর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Earthquake: কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে তিনবার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল নিকোবর দ্বীপ

    Earthquake: কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে তিনবার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল নিকোবর দ্বীপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্যবধান মাত্র কয়েক ঘণ্টার। তার মধ্যেই পর পর তিনবার ভূমিকম্পে (Earthquake) কেঁপে উঠল নিকোবর (Nicobar) দ্বীপ। রবিবার বিকেল ৪টে নাগাদ কম্পন অনুভূত হয়। ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি জানিয়েছে, রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ৫.৩। নিকোবর দ্বীপ থেকে ১০ কিমি গভীরে কম্পন অনুভূত হয়েছে। এদিন দুপুর ২টো ৫৯ মিনিট নাগাদ দ্বিতীয় কম্পন অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে সেই কম্পনের মাত্রা ছিল ৪.১। প্রথম কম্পনটি অনুভূত হয়েছিল দুপুর ১টা ১৬ মিনিটে।

    ভূমিকম্প (Earthquake)…

    রিখটার স্কেলে সেই কম্পনের মাত্রা ছিল ৪.৯। শেষবারের মতো কম্পন অনুভূত হয় বিকেল ৪টে নাগাদ। এদিন সন্ধে পর্যন্ত হতাহতের কোনও খবর মেলেনি। মার্চ মাসের শুরুতেও একবার কেঁপে উঠেছিল নিকোবর দ্বীপ। রিখটার স্কেলে সেবার কম্পনের মাত্রা ছিল ৫।

    এদিন ঘণ্টা কয়েকের ব্যবধানে পর পর তিন বার ভূমিকম্প (Earthquake) হওয়ায় আতঙ্কিত হয়ে পড়েন স্থানীয় বাসিন্দারা। বাড়ি ঘর ছেড়ে বাইরে বেরিয়ে আসেন অনেকেই। আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ ভূমিকম্প প্রবণ এলাকার মধ্যেই পড়ে। ২০২২ সালের জুলাইয়ের শুরুতে ২৪ ঘণ্টায় সেখানে ২২ বার কম্পন অনুভূত হয়েছিল। ৬ এপ্রিলও একবার কেঁপে উঠেছিল আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ। রিখটার স্কেলে সেই কম্পনের মাত্রা ছিল ৪.৬। রাজধানী পোর্টব্লেয়ার থেকে ১৪০ কিমি উত্তর পূর্বে ছিল সেই ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল।

    আরও পড়ুুন: ফের প্রকাশ্যে কংগ্রেসের কোন্দল, গেহলটের বিরুদ্ধে অনশনে বসবেন পাইলট

    ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, রিখটার স্কেলে ৪.৯ মাত্রার কম্পনের (Earthquake) উৎস ছিল ক্যাম্পবেল বে-র ২২৮ কিলোমিটার উত্তরে, ভূপৃষ্ঠের ১০ কিলোমিটার গভীরে। পরের কম্পনটির উৎস ছিল নিকোবর দ্বীপে। এটিরও সূচনা হয় মাটির ১০ কিলোমিটার নিচে। আর বিকেল ৪টের সময় যে ৫.৩ মাত্রার কম্পন অনুভূত হয়, সেটিরও উৎস ছিল নিকোবর দ্বীপে, মাটির ১০ কিলোমিটার গভীরে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Weather: উষ্ণতম এপ্রিল! আগামী সপ্তাহে রাজ্যে তাপপ্রবাহের সম্ভাবনা

    Weather: উষ্ণতম এপ্রিল! আগামী সপ্তাহে রাজ্যে তাপপ্রবাহের সম্ভাবনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৬-র পরে ২০২৩। আবহাওয়াবিদদের মতে, গত সাত বছরে এটাই উষ্ণতম (Weather) এপ্রিল (April) মাস। আগামী রবিবার পর্যন্ত রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় রয়েছে তাপপ্রবাহের (Heat Wave) সম্ভাবনা। আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, সোমবার থেকেই রাজ্যে বাড়বে গরম। ৬ থেকে ৭ জেলায় স্বাভাবিকের চেয়ে ৫ ডিগ্রি বেশি থাকতে পারে পারদ। কলকাতার পারদ ছুঁতে পারে ৪০ ডিগ্রি। ১০ থেকে ১৫ এপ্রিল গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ, মালদহ, দক্ষিণ দিনাজপুরে হতে পারে তাপপ্রবাহ।

    আবহাওয়া (Weather)…

    আপাতত বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই। রবিবার কলকাতার আকাশ ছিল পরিষ্কার। তাপমাত্রা ক্রমশ বাড়বে। জলীয় বাষ্প থাকায় বেলা বাড়লে আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তিও বাড়বে। আগামী কয়েকদিন শুকনো গরম থাকবে। আগামী সপ্তাহে (Weather) কলকাতাও ৪০ ডিগ্রি ছুঁয়ে তাপপ্রবাহের কবলে পড়তে পারে। শুক্রবার কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৬.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শনিবার সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের তুলনায় ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি। দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলা বিষ্ণুপুর, বাঁকুড়া, আসানসোল, বোলপুর, মুর্শিদাবাদের তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রির আশপাশে পৌঁছে গিয়েছে। প্রচণ্ড গরমে গুচ্ছ সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছেন চিকিৎসকরা।

    আরও পড়ুুন: চাকরির নামে পাঁচ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ, এবার গ্রেফতার কাঁথির এক শিক্ষক

    হিট স্ট্রোকের মতো সমস্যা এড়াতে কড়া রোদে বাইরে বার হতে গেলে সাদা বা হালকা কোনও রংয়ের পোশাক পরতে হবে। প্রচুর পরিমাণে জলপান করতে হবে। বাইরে বের হলে ছাতা অবশ্যই নিতে হবে। ফার্স্ট ফুড এড়িয়ে যাওয়াই ভাল। কম তেলমশলাযুক্ত খাবার খাওয়া উচিত। আবহাওয়াবিদদের মতে, গত কয়েক (Weather) বছরের মধ্যে এ বছর মার্চ ছিল শীতলতম। গোটা কয়েক কালবৈশাখীর জেরে অনুভূত হচ্ছিল ঠান্ডা। সর্বোচ্চ তাপমাত্রাও ছিল স্বাভাবিকের তুলনায় কম। তার জেরে চলতি বছর মার্চ মাসটা স্বস্তিতেই কাটিয়েছেন বঙ্গবাসী। তবে আক্ষরিক অর্থেই মাথার ঘাম পায়ে পড়ছে এপ্রিলে। তার ওপর আগামী সপ্তাহে হতে পারে তাপপ্রবাহ। এমতাবস্থায় দুপুরে ঘরবন্দি থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। সকাল সকাল কাজ সেরে ফেলাই ভাল। যাঁদের সে উপায় নেই, তাঁদের প্রিকোশান নিয়েই বেরনোর পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • BJP: বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন শিরোমণি অকালি দল নেতা

    BJP: বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন শিরোমণি অকালি দল নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপিতে (BJP) যোগ দিচ্ছেন শিরোমণি অকালি দল নেতা তথা প্রাক্তন বিধায়ক ইন্দর ইকবাল সিংহ অটওয়াল। আজ, রবিবার দিল্লিতে গিয়ে পদ্ম শিবিরে যোগ দেবেন তিনি। সূত্রের খবর, বিজেপির বর্ষীয়ান নেতাদের উপস্থিতিতে দিল্লিতে দলের প্রধান কার্যালয়ে গেরুয়া খাতায় নাম লেখাবেন ইন্দর। কেবল তিনিই নন, এদিন এআইএডিএমকে নেতা তথা রাজ্যসভার প্রাক্তন সদস্য ডঃ মৈত্রেয়নও যোগ দেবেন বিজেপিতে। শনিবারই বিজেপিতে নাম লিখিয়েছেন ভারতের প্রথম গভর্নর জেনারেল চক্রবর্তী রাজা গোপালাচারির প্রপ্রৌত্র সিআর কেশবন। দীর্ঘদিন তিনি কংগ্রেস রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। সোনিয়া গান্ধীর দলের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক ছিন্ন হয় ২৩ ফেব্রুয়ারি।

    বিজেপিতে (BJP) যোগ…

    এদিন বিজেপিতে (BJP) যোগ দিয়ে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জনগণকেন্দ্রিক নীতি ও দুর্নীতিমুক্ত শাসন ভারতকে বদলে দিয়েছে। আমি বিশ্বের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিজেপিতে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। বিশেষ করে এমন দিনে যখন আমাদের প্রধানমন্ত্রী তামিলনাড়ুতে রয়েছেন। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শাসন ও সংস্কার ভারতকে একটি ভঙ্গুর অর্থনীতি থেকে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতিতে রূপান্তরিত করেছে। আমি আমার বাড়ির এমন লোককে চিনি, যাঁরা প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার মাধ্যমে পাকা বাড়ি পেয়েছেন। তিন কোটি বাড়ি তৈরি হয়েছে।

    আরও পড়ুুন: বিদ্যুৎ বাঁচাতে নয়া অফিস টাইম ঘোষণা পঞ্জাব সরকারের, কখন শুরু অফিস?

    প্রসঙ্গত, চলতি সপ্তাহেই বিজেপিতে (BJP) যোগ দিয়েছেন কংগ্রেসের প্রাক্তন নেতা একে অ্যান্টনির ছেলে অনিল অ্যান্টনি। শুক্রবার পদ্মশিবিরে নাম লেখান অবিভক্ত অন্ধ্রপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কিরণ কুমার রেড্ডি। ২০১০ সালের ১১ নভেম্বর অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হন রেড্ডি। তিনি কংগ্রেসের চারবারের বিধায়ক। ২০১৪ সালের ১০ মার্চ ইস্তফা দেন। ছাড়েন কংগ্রেসও। পরে নিজেই একটি দল গড়েন রেড্ডি। বিধানসভা নির্বাচনে গোহারা হারে রেড্ডির দল। যার জেরে ২০১৮ সালে ফের কংগ্রেসে ফেরেন। মাস দুয়েক আগে আবারও কংগ্রেস ছাড়েন। শুক্রবার যোগ দেন বিজেপিতে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Poonch: পুঞ্চে ফের অনুপ্রবেশের চেষ্টা, সেনার গুলিতে খতম জঙ্গি, বাকিদের খোঁজে তল্লাশি

    Poonch: পুঞ্চে ফের অনুপ্রবেশের চেষ্টা, সেনার গুলিতে খতম জঙ্গি, বাকিদের খোঁজে তল্লাশি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের অর্থনীতি হাঁড়ির হাল। খাবারের জন্য শুরু হয়েছে হাহাকার। দেশের এহেন পরিস্থিতিতেও ভারতে (India) জঙ্গি ঢোকানোর কাজ চালিয়ে যাচ্ছে পাকিস্তান (Pakistan)। রবিবার ভোরে সীমান্ত পেরনোর চেষ্টা করে পাক মদতপুষ্ট একদল জঙ্গি। বাধা দিতে তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে ভারতীয় সেনা। পাল্টা গুলি চালায় জঙ্গিরাও। শুরু হয় দু পক্ষের গুলির লড়াই। গুলিতে খতম হয় এক জঙ্গি। এরপরেই পালিয়ে যায় জঙ্গিরা। ঘটনাটি জম্মু-কাশ্মীরের পুঞ্চের (Poonch) শাহপুর সেক্টরের।

    অনুপ্রবেশের চেষ্টা পুঞ্চের (Poonch) শাহপুর সেক্টরে…

    এদিন ভোরে প্রহরারত জওয়ানদের নজরে পড়ে কাঁটাতার পেরিয়ে ভারতে ঢোকার চেষ্টা করছে একদল জঙ্গি। এর পরেই অনুপ্রবেশ রোখার চেষ্টা করেন তাঁরা। তখনই জওয়ানদের লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে থাকে জঙ্গিরা। পাল্টা গুলি চালায় ভারতীয় সেনাও। নিহত হয় এক জঙ্গি। কোনও জঙ্গি লুকিয়ে রয়েছে কি না, তা জানতে এলাকায় চলছে চিরুনি তল্লাশি। জম্মুতে (Poonch) সেনার জনসংযোগ আধিকারিক লেফটেন্যান্ট দেবেন্দ্র আনন্দ জানান, রবিবার ভোরে সীমান্তে কয়েকজন সন্দেহভাজন নজরে পড়ে প্রহরারত জওয়ানদের। তাদের বাধা দিতেই জওয়ানদের লক্ষ্য করে গুলি চালাতে শুরু করে তারা। সেনার গুলিতে এক জঙ্গির মৃত্যু হয়। বাকিরা পালিয়ে গিয়েছে। তাদের খোঁজে চলছে তল্লাশি।

    আরও পড়ুুন: ইডি-র চার্জশিটে কুন্তলের এজেন্ট হিসেবে নাম রায়গঞ্জের স্কুল শিক্ষকের! চাঞ্চল্য

    উপত্যকায় অশান্তির বিষবাষ্প ছড়াতে ক্রমাগত চক্রান্ত করে চলেছে পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিরা। তারা প্রায়ই প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা পেরিয়ে ঢুকে পড়ে কাশ্মীরের বিভিন্ন গ্রামে। সেখানে গা ঢাকা দিয়ে নাশকতামূলক কাজ করে। কাশ্মীরের (Poonch) তরুণদের মনে বপন করে ভারত বিদ্বেষী মনোভাবের বীজ। সেনার ১৯ ইনফ্যান্ট্রি ডিভিশনের মেজর জেনারেল অজয় চন্দপুরিয়া বলেন, বিভিন্ন এজেন্সির কাছ থেকে গত দু সপ্তাহ ধরে জানতে পারছিলাম অনুপ্রবেশের চেষ্টা হতে পারে এবং উরির রামপুর সেক্টরের হাতলঙ্গা এলাকার জঙ্গিরা যুদ্ধের রসদ মজুত করতে পারে।

    তার পরেই প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর তল্লাশি অভিযান শুরু করে সেনা। হাতলঙ্গা এলাকায় গত শুক্রবার প্রায় ৮ ঘণ্টা ধরে তল্লাশি চালানোর পর আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলা-বারুদ উদ্ধার হয়। উদ্ধার হওয়া সরঞ্জামের মধ্যে রয়েছে আটটি একে-৭৪ রাইফেল, ২৪টি একে-৭৪ রাইফেল ম্যাগাজিন, ৫৬০টি ৭.৬২ মিমি একে-৭৪ লাইভ অ্যামিউনিশন, ২৪টি চাইনিজ পিস্তল ম্যাঙ্গানিজ-সহ অন্যান্য সামগ্রী। এদিন তিনি জানান, কাশ্মীর উপত্যকার পরিস্থিতি প্রায় স্বাভাবিক। কারণ, এখানে এখন জঙ্গি এবং যুদ্ধের রসদ সর্বকালীন কম অবস্থায় রয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bhagwant Mann: বিদ্যুৎ বাঁচাতে নয়া অফিস টাইম ঘোষণা পঞ্জাব সরকারের, কখন শুরু অফিস?

    Bhagwant Mann: বিদ্যুৎ বাঁচাতে নয়া অফিস টাইম ঘোষণা পঞ্জাব সরকারের, কখন শুরু অফিস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিদ্যুৎ (Power) বাঁচাতে নয়া অফিস টাইম ঘোষণা করল পঞ্জাবের (Punjab) ভগবন্ত মান (Bhagwant Mann) সরকার। শনিবারই ঘোষণা করা হয়েছে অফিসের নতুন সময়। মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির (BJP) ভগবন্ত মান বলেন, সরকারি অফিসগুলি এবার থেকে শুরু হবে সকাল সাড়ে ৭টায়। অফিস ছুটি হবে বেলা ২টোয়। ২ মে থেকে এভাবেই অফিস চলবে ১৫ জুলাই পর্যন্ত। মুখ্যমন্ত্রী জানান, গ্রীষ্মকালে অফিস টাইমের এই বদল প্রচুর বিদ্যুৎ বাঁচাবে।

    ভগবন্ত মান (Bhagwant Mann) বলেন…

    মুখ্যমন্ত্রী বলেন, পঞ্জাব স্টেট পাওয়ার কর্পোরেশন লিমিটেড জানিয়েছে বিদ্যুতের চাহিদ সব চেয়ে বেশি হয় বেলা দেড়টা থেকে। তাই সরকারি অফিসগুলি যদি ২টোয় ছুটি হয়ে যায়, তাহলে ৩০০ থেকে ৩৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ বাঁচবে। বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থা সূত্রে খবর, বিদ্যুতের সব চেয়ে বেশি চাহিদা থাকে দেড়টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত। মুখ্যমন্ত্রী জানান, অফিস টাইমের এই বদলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে সাধারণ মানুষ এবং কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে। তিনি জানান, বিদেশে এই ব্যবস্থা চালু রয়েছে দীর্ঘদিন। তবে ভারতে এই প্রথম।

    গোটা দেশের মতো পঞ্জাবেও (Bhagwant Mann) এতদিন ১০টা থেকে ৫টা অবধি অফিস হত। দিনের যে সময় বিদ্যুতের চাহিদা সব চেয়ে বেশি হয়, সেই সময়ই কাজের গতিও থাকে বেশি। তাই চাহিদা ও জোগানের ফারাক থাকে। নয়া অফিসের সময় সীমা চালু হলে বিদ্যুতের চাহিদা এক লপ্তে কমে যাবে অনেকখানি। সেই বিদ্যুৎ চাহিদা মেটাবে গৃহস্থের। পঞ্জাবের (Bhagwant Mann) কংগ্রেস সরকারকে হারিয়ে গত বছরই ক্ষমতায় আসে বিজেপি। মুখ্যমন্ত্রী হন মান। তার পর থেকে একের পর এক জনকল্যাণমূলক প্রকল্প চালু করেছেন তিনি। যার জেরে উপকৃত হচ্ছেন পঞ্জাববাসী। এবার বিদ্যুৎ বাঁচাতে তাঁর এহেন পদক্ষেপ দৃষ্টান্ত হয়ে রইল গোটা দেশে। এখন দেখার, বিদ্যুৎ বাঁচাতে আর কোন রাজ্য এহেন পদক্ষেপ নেয় কিনা।

    আরও পড়ুুন: শুভেন্দুর সভার আগেই খেজুরিতে তৃণমূলীদের তাণ্ডব! একাধিক বাড়ি ভাঙচুর, আক্রান্ত বহু বিজেপি কর্মী

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Himanta Biswa Sarma: আদানি ইস্যুতে রাহুলের বিরুদ্ধে আদালতে যাবেন হিমন্ত বিশ্ব শর্মা?

    Himanta Biswa Sarma: আদানি ইস্যুতে রাহুলের বিরুদ্ধে আদালতে যাবেন হিমন্ত বিশ্ব শর্মা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিলিয়নিয়র গৌতম আদানিকে জড়িয়ে ট্যুইট করেছিলেন কংগ্রেসের (Congress) প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। তার কড়া প্রতিক্রিয়া দিলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta Biswa Sarma)। তিনি বলেন, সৌজন্যের কারণে বফর্স ও ন্যাশনাল হেরাল্ড কেলেঙ্কারিকাণ্ডে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়নি। শনিবার রাহুল আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে আক্রমণ তীব্রতর করেছেন। তিনি বলেন, কংগ্রেসের নেতারা বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন বলে যা বলা হচ্ছে, তা আসলে বিভ্রান্তি।

    হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta Biswa Sarma)…

    ট্যুইট-বার্তায় রাহুল বলেন, তারা (বিজেপি) সত্যকে চাপা দিচ্ছে। সেই কারণে প্রতিদিন তারা বিপথে চালিত করছে। রাহুল বলেন, আদানির কোম্পানিতে ২০ হাজার কোটি বেনামি টাকা কার? রীতিমতো গ্রাফিক্স দিয়ে তিনি কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়া পাঁচ কংগ্রেস নেতার নামোল্লেখ করেছেন। এঁদের মধ্যে রয়েছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মাও (Himanta Biswa Sarma)। ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী। ২০১৫ সালে কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন হিমন্ত।

    ট্যুইট-বার্তায় তিনি বলেন, সৌজন্যের খাতিরে আমরা আপনাকে কখনও জিজ্ঞাসা করিনি বফর্স কিংবা ন্যাশনাল হেরাল্ড কেলেঙ্কারির ব্যাপারে। কীভাবে আপনি ওট্টাভিও কোয়াত্রোচ্চিকে ভারতের বিচার ব্যবস্থার নাগাল এড়িয়ে চলে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছিলেন। যাইহোক, আমাদের এবার দেখা হবে আদালতে। বিলিয়নিয়র গৌতম আদানির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে জড়িয়ে কেলেঙ্কারির গল্প রটিয়ে লোকসভা নির্বাচনের আগে ফয়দা তুলতে চাইছে কংগ্রেস। তাতেই এবার জল ঢেলে দিলেন হিমন্ত।

    আরও পড়ুুন: সাত রাজ্যে টেক্সটাইল পার্ক গড়বে কেন্দ্র, কর্মসংস্থান হবে ২০ লক্ষ তরুণের

    মোদি পদবি নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করায় গুজরাটের সুরাট আদালতে দু বছরের কারাদণ্ড হয় রাহুলের। তার জেরে খারিজ হয়ে যায় তাঁর লোকসভার সদস্য পদ। এদিন সে প্রসঙ্গ তুলে কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি বলেন, তিনি বারংবার জিজ্ঞাসা করবেন আদানি গ্রুপে ২০ হাজার কোটি টাকা লগ্নি করেছেন কে। গৌতম আদানির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সম্পর্কই বা কি। রাহুল বলেন, বোঝার (Himanta Biswa Sarma) চেষ্টা করুন, আদানিকে নিয়ে মন্তব্য করায় কেড়ে নেওয়া হয়েছে আমার লোকসভার সদস্যপদ। তারা আমার বক্তব্য শুনতে চায় না। তিনি বলেন, মোদির সঙ্গে আদানির সম্পর্ক বেশ গভীর।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • US Bank Crisis: আমেরিকায় ব্যাঙ্ক ক্রাইসিস, ভারতের পৌষ মাস?

    US Bank Crisis: আমেরিকায় ব্যাঙ্ক ক্রাইসিস, ভারতের পৌষ মাস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কথায় বলে, কারও সর্বনাশ তো কারও পৌষ মাস। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চলছে ব্যাঙ্ক ক্রাইসিস (US Bank Crisis)। তার জেরে সমগ্র এশিয়া মহাদেশের ব্যাঙ্কগুলি লাভবান হতে চলেছে। বিশেষত ভারতীয় ব্যাঙ্কগুলি। দিন দুয়েক আগেই আন্তর্জাতিক মানিটারি ফান্ড জানিয়েছিল, বিশ্ব অর্থনীতির বৃদ্ধির হার ক্রমশ নিম্নগামী হলেও, ভারত (India) এবং চিনের অর্থনৈতিক বৃদ্ধি হবে তামাম বিশ্বের অর্ধেক। যার জেরে আশার আলো দেখছে মোদির ভারত। এমতাবস্থায় মিলল ফের সুসংবাদ।

    ব্যাঙ্ক ক্রাইসিস (US Bank Crisis)…

    জানা গিয়েছে, আমেরিকায় ব্যাঙ্কগুলির ক্রাইসিস শুরু হওয়ায় লাভবান হবে ভারতের ব্যাঙ্কগুলি। সিটিব্যাঙ্কের বিশ্লেষণ অনুযায়ী, এশিয়ার অর্থনীতির বাজার খুবই শক্তপোক্ত। অন্ততঃ আমেরিকার অর্থনীতির চেয়ে। মার্কিন ডলারের তুলনায় এশিয়ান মুদ্রার দর বাড়ছে। জাপান ছাড়া এশিয়ার অর্থনীতির সূচক মার্চের ১০ তারিখ থেকে ক্রমেই উর্ধ্বমুখী। এই দিনেই সিলিকন ভ্যালি ব্যাঙ্ক বসে গিয়েছিল। তার পর থেকে এশিয়ার অর্থনীতির সূচক ক্রমেই উর্ধ্বমুখী। এই সময়সীমার মধ্যে মার্কিন অর্থনীতির (US Bank Crisis ) সূচক পড়ে গিয়েছে প্রায় ১০ শতাংশ। এশিয়া-প্যাসিফিক ইকনোমিক ও সিটির মার্কেট অ্যানালিসিস জোহান্না চুয়া বলেন, আমরা মনে করি এশিয়ার অর্থনীতির সূচক তুলনায় ভাল থাকবে।

    আরও পড়ুুন: সাত রাজ্যে টেক্সটাইল পার্ক গড়বে কেন্দ্র, কর্মসংস্থান হবে ২০ লক্ষ তরুণের

    তিনি বলেন, আমেরিকা কেন্দ্রিক স্লোডাউন মানে হল মার্কিন ডলারের মূল্য কমবে। যার কারণে এশিয়ায় মুলধনের প্রবাহ বাড়বে। অর্থনীতিবিদদের মতে, এশিয়া প্যাসিফিকের পক্ষে একটা ফ্যাক্টর কাজ করছে। অস্ট্রেলিয়া, সাউথ কোরিয়া, ইন্দোনেশিয়া এবং ইন্ডিয়ার সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কগুলি আপাতত বিশ্ব অর্থনীতির ভরকেন্দ্র (US Bank Crisis) হয়ে উঠছে। সহজ অর্থনীতির জেরে চিনই আপাতত বিনিয়োগকারীদের আকর্ষণের প্রধান কেন্দ্র হয়ে উঠছে। কোভিড-উত্তরকালেই এটা ঘটছে। এশিয়া প্যাসিফিকের গ্লোবাল মার্কেট স্ট্র্যাটেজিস্ট ডেভিড চাও বলেন, বর্তমানে লগ্নিকারীদের নজর এশিয়ার দিকে। ইউরোপ, আমেরিকা থেকে মুখ ঘুরিয়ে আপাতত তাঁরা এশিয়ামুখী।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share