Author: Krishnendu Bakshi

  • Sukanta Majumdar: শিবপুর যাওয়ার পথে সুকান্তকে বাধা পুলিশের, কী বললেন সাংসদ?

    Sukanta Majumdar: শিবপুর যাওয়ার পথে সুকান্তকে বাধা পুলিশের, কী বললেন সাংসদ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাওড়ার শিবপুরে যেতে বাধা বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকে (Sukanta Majumdar)। রবিবার দ্বিতীয় হুগলি সেতুর কাছে তাঁর পথ আটকায় পুলিশ (Police)। রামনবমীর (Ramnavami) শোভাযাত্রায় হামলার ঘটনা ঘটে শুক্রবার। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে এদিন হাওড়ার ব্যাতাইতলায় পৌঁছান বিজেপির রাজ্য সভাপতি। কাজিপাড়ায় ক্ষতিগ্রস্তদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। এর পরেই শিবপুরে যাওয়ার ইচ্ছে প্রকাশ করেন সুকান্ত।

    সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) প্রশ্ন…

    পুলিশ জানিয়ে দেয়, ওই এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি রয়েছে। সুকান্তের পাল্টা প্রশ্ন, কেন মন্ত্রী অরূপ রায়কে যেতে দেওয়া হয়েছিল। তিনি বলেন, অরূপ রায়ের কাছে কি অতিরিক্ত সাংবিধানিক অধিকার আছে? আমার যাওয়ার জন্য যদি পরিস্থিতি খারাপ হওয়ার আশঙ্কা থাকে তবে মন্ত্রীর বেলায়ও ছিল। তিনি কীভাবে গেলেন? সুকান্তের (Sukanta Majumdar) কটাক্ষ, মন্ত্রী মার খাচ্ছেন। কাল ওঁর গাড়ি ভেঙেছে। ওঁর লোকজন মার খেয়েছেন। মন্ত্রীকে জিজ্ঞেস করুন, তাঁর হাত কেটেছে কীভাবে? পেঁয়াজ কাটছিলেন? পুলিশকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে সুকান্ত বলেন, দরকার হলে আমি একা যাব। পরে অবশ্য শিবপুর যান সুকান্ত। অশান্তির জেরে জখম অঙ্কিত রানা ও গৌরব দাসকে দেখতে যাওয়ার কথা তাঁর।

    আরও পড়ুুন: প্রভাবশালীর কাছে ২৬ কোটি টাকা পাঠিয়েছিলেন অয়ন, আদালতে দাবি ইডির

    এর আগে এলাকার একটি শীতলা মন্দিরে পুজো দেন সুকান্ত। এর পর সুকান্ত যেখানে অশান্তি হয়েছে, সেখানে যেতে চান। এনিয়ে ফের একপ্রস্ত পুলিশের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয় সুকান্তের। সুকান্তকে (Sukanta Majumdar) শিবপুর যেতে বাধা দেওয়ার কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলার জন্য কাউকে বাধা দেওয়া হতেই পারে। কিন্তু অরূপ রায়ও তো একজন নেতা। তাহলে ওঁকে যেতে দেওয়া হচ্ছে কীভাবে? তিনি বলেন, এখানে সব বাধা শুধু বিরোধীদের জন্য। যে ঘটনা ঘটেছে, তার যদি কখনও কেন্দ্রীয় তদন্ত হয়, তারই তথ্য প্রমাণ লোপাট করতে এটা করা হচ্ছে।

    এদিকে, হাওড়ার ঘটনা প্রসঙ্গে সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস বলেন, পুলিশকে নির্ভয়ে, নিরপেক্ষভাবে কর্তব্য করতে হবে। বস্তুনিষ্ঠ হতে হবে। দায়বদ্ধ হতে হবে। দ্রুততার সঙ্গে পদক্ষেপ করতে হবে। পুলিশকে মানুষের আস্থা অর্জন করতে হবে বলেও শনিবার জানান তিনি। রাজ্যপাল বলেন, মানুষের আস্থা অর্জন করতে হবে। কোনওভাবেই তার অন্যথা করা যাবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     
     
  • Raju Jha: ভর সন্ধ্যায় খুন কয়লা ব্যবসায়ী, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন 

    Raju Jha: ভর সন্ধ্যায় খুন কয়লা ব্যবসায়ী, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একবারে ফিল্মি কায়দায় শ্যুটআউট! নিহত কয়লা ব্যবসায়ী রাজেশ ঝা ওরফে রাজু (Raju Jha)। শনিবার সন্ধে সাড়ে ৭টা নাগাদ ঘটনাটি ঘটে পূর্ব বর্ধমান জেলার শক্তিগড় (Saktigarh) এলাকার একটি ল্যাংচার দোকানের সামনে। ঘটনার পর দুষ্কৃতীরা কলকাতার দিকে পালিয়ে যায়। ঘটনার জেরে ভয়ে সিঁটিয়ে রয়েছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা।

    রাজেশ ঝা ওরফে রাজু (Raju Jha)…

    এদিন সন্ধে সাড়ে ৭টা নাগাদ শক্তিগড়ের ল্যাংচাহাবের সামনে ফরচুনা গাড়িতে বসেছিলেন রাজু। তাঁর গাড়ির চালক ঝালমুড়ি খাচ্ছিলেন। রাজু বসেছিলেন চালকের আসনের ঠিক পাশেই। পিছনের সিটে বসেছিলেন রাজুর এক সঙ্গী। ওই সময় দোকানটির সামনে চলে আসে আরও একটি গাড়ি। গাড়ি থেকে নেমে কয়েকজন পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জ থেকে পরপর সাতটি গুলি ছোড়ে। লুটিয়ে পড়েন রাজু (Raju Jha)। গলগল করতে বের হতে থাকে রক্ত। ভয়ে পিছনের সিটে শুয়ে পড়েছিলেন রাজুর সঙ্গী। খবর পেয়ে শক্তিগড় থানার পুলিশ গিয়ে তাঁদের নিয়ে যায় বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সুপার স্পেশালিটি উইং অনাময় হাসপাতালে। সেখানে রাজুকে মৃত ঘোষণা করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক।

    আরও পড়ুুন: প্রভাবশালীর কাছে ২৬ কোটি টাকা পাঠিয়েছিলেন অয়ন, আদালতে দাবি ইডির

    তবে সঙ্গীর ওপর হামলা না হওয়ার পুলিশের ধারণা, দুষ্কৃতীদের টার্গেট ছিলেন রাজুই। পুলিশের অনুমান, খুনের ঘটনা পূর্ব পরিকল্পিত। এবং পরিচিতদের কাজ। কয়লার পাশাপাশি ইদানিং রাজু পরিবহণ ও হোটেল ব্যবসা করতেন। দুষ্কৃতিদের চিহ্নিত করতে ঘটনাস্থলের আশপাশের দোকানের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করেছে পুলিশ। আততায়ীদের গাড়িও চিহ্নিত করার চেষ্টা চলছে। শুরু হয়েছে নাকা তল্লাশি। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, ঘটনাটি গ্যাং ওয়ারের। বিভিন্ন থানায় রাজুর নামে রয়েছে অভিযোগ। ইতিপূর্বেই সিআইডি তাঁকে (Raju Jha) একবার গ্রেফতার করেছিল। বাম আমলে কয়লা পাচারে হাতেখড়ি হয় রাজুর। কয়লা পাচার নিয়ে ইডি এখন যে তদন্ত চালাচ্ছে, তার স্ক্যানারেও ছিলেন রাজু। তাই এই সময় রাজুকে কে বা কারা খুন করল, তা নিয়ে দানা বেঁধেছে রহস্য।

    জানা গিয়েছে, যে গাড়িতে করে রাজু যাচ্ছিলেন, সেই গাড়িটি অনুব্রত ঘনিষ্ঠ গরু পাচারে অন্যতম অভিযুক্ত এনামুল ঘনিষ্ঠ আবদুল লতিফের। এদিকে, জাতীয় সড়কের ধারে গাড়িটি দাঁড় করিয়ে রেখে চম্পট দিয়েছে আততায়ীরা। পুলিশ সূত্রে খবর, পুলিশের চোখে ধুলো দিতে ব্যবহার করা হয়েছে গাড়ির নকল নম্বর প্লেটও। ঘটনার জেরে প্রশ্ন উঠছে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে। জাতীয় সড়কের নিরাপত্তা নিয়েও উঠছে বড়সড় প্রশ্ন। রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভেঙে পড়েছে, অভিযোগ বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘নয়া হুমকির মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকতে হবে সশস্ত্র বাহিনীকে’, বললেন মোদি

    PM Modi: ‘নয়া হুমকির মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকতে হবে সশস্ত্র বাহিনীকে’, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নয়া হুমকির মোকাবিলা করার জন্য প্রস্তুত থাকা উচিত সশস্ত্র বাহিনীর (Armed Forces)। শনিবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। চিন (China) ও পাকিস্তানের (Pakistan) অমীমাংসিত সীমানায় নিরাপত্তা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখার পর ওই কথাগুলি বলেন তিনি। এদিন মধ্যপ্রদেশের ভোপালে কম্বাইন্ড কমান্ডারর্স কনফারেন্সে ভাষণ দিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, সমস্যার মোকাবিলায় সরকার সশস্ত্র বাহিনীকে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ও প্রযুক্তিগত সহায়তা দিয়ে সুসজ্জিত করেছে। স্থলসেনা, নৌসেনা এবং বায়ুসেনার তিনদিনের কম্বাইন্ড কমান্ডারর্স কনফারেন্সে অপারেশনাল তৎপরতা রিভিউ অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন তিনি।

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)…

    শনিবার শেষ হয় ওই অনুষ্ঠান। সেখানেই কথাগুলি বলেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন প্রধানমন্ত্রীকে (PM Modi) তিন দিনের কনফারেন্সে যে বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা হয়েছিল সে সম্পর্কে অবগত করেন ডিফেন্স স্টাফ জেনারেল অনিল চৌহান। জাতি গঠনে সেনার ভূমিকা কী, মানবিক সাহায্য কীভাবে করতে হয়, বন্ধু দেশগুলির কাছ থেকে কীভাবে বিপর্যয়ের সময় ত্রাণ পাওয়া যায়, সেসব নিয়ে আলোচনা হয়েছে তিন দিনের ওই কনফারেন্সে। জানা গিয়েছে চলতি বছর স্থলসেনা, বায়ুসেনা ও নৌসেনাকে নিয়ে কয়েকটি মাল্টি লেয়ার কনফারেন্সও হবে। সমসাময়িক সমস্যা নিয়ে আলোচনা করেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহও।

    প্রসঙ্গত, গত বছর অরুণাচল প্রদেশের তাওয়াঙে ভারতের সীমানায় ঢুকে পড়ে চিনা সেনা। তা নিয়ে দু পক্ষে সংঘর্ষ হয়। ভারত চিন সংঘর্ষে চিনের বেশ কয়েকজন জওয়ান নিহত হন। ভারতেরও কয়েকজন জওয়ান শহিদ হন। পরে অবশ্য চিনা সেনাদের মেরে তাড়িয়ে দেন ভারতের সেনা জওয়ানরা। পরে সংসদে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংহ বলেছিলেন, আমাদের ভূখণ্ডে অনুপ্রবেশ করা থেকে চিনা সেনাকে আটকে দিয়েছে ভারতীয় সেনা (PM Modi)। ওদের ছাউনি থেকে সরে যেতে বাধ্য করেছে।

    আরও পড়ুুন: প্রভাবশালীর কাছে ২৬ কোটি টাকা পাঠিয়েছিলেন অয়ন, আদালতে দাবি ইডির

    সংঘাতে দুই দেশেরই একাধিক জওয়ান জখম হয়েছেন। প্রতিরক্ষামন্ত্রী জানিয়েছিলেন, চিনা সেনা এক তরফা প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার অবস্থা পাল্টে দিতে চেয়েছিল। ভারতীয় সেনা তা হতে দেয়নি। প্রসঙ্গত, ওই সময় দু তিনবার যুদ্ধ বিমান উড়িয়েছিল ভারত। কারণ প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর ভারতীয় সেনা ছাউনির দিকে এগিয়ে আসছিল চিনা ড্রোন। ওই ড্রোন যাতে আকাশসীমা লঙ্ঘন না করে, তাই সুখোই-৩০ এমকেআই নামিয়েছিল ভারত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ayan Shil: প্রভাবশালীর কাছে ২৬ কোটি টাকা পাঠিয়েছিলেন অয়ন, আদালতে দাবি ইডির

    Ayan Shil: প্রভাবশালীর কাছে ২৬ কোটি টাকা পাঠিয়েছিলেন অয়ন, আদালতে দাবি ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক এজেন্টের (Recruitment Scam) মাধ্যমে এক প্রভাবশালীর কাছে অয়ন ২৬ কোটি টাকা পাঠিয়েছিলেন। অন্তত নগর (Ayan Shil) দায়রা আদালতে এমনই দাবি করল ইডি। নিয়োগ দুর্নীতিতে গ্রেফতার হয়েছেন অয়ন শীল। শনিবার তাঁকে পেশ করা হয় আদালতে। তখনই ইডির (ED) আইনজীবী বলেন, তদন্তকারীদের জেরায় অয়ন স্বীকার করেছেন তিনি এক এজেন্টের মাধ্যমে এক প্রভাবশালীর কাছে ২৬ কোটি টাকা পাঠিয়েছিলেন। গরু পাচারের প্রসঙ্গও তোলেন ইডির আইনজীবী। তিনি বলেন, আগে বোলপুর বিখ্যাত ছিল শিক্ষার জন্য। এখন বোলপুর চেনা যায় দুর্নীতি ও গরু পাচারের জন্য।

    অয়নের (Ayan Shil) কীর্তি…

    ইডি জানিয়েছে, চাকরি দেওয়ার নামে এক হাজার প্রার্থীর কাছ থেকে প্রায় ৪৫ কোটি টাকা তুলেছিলেন অয়ন (Ayan Shil)। তার মধ্যে ২৬ কোটি টাকা পৌঁছে গিয়েছিল প্রভাবশালীদের কাছে। সেই তালিকায় এমন ব্যক্তিও রয়েছে, যার নাম প্রকাশ্যে আদালতে বলা যাবে না। অন্তত ১৫ জন প্রভাবশালী অয়নকে চাকরির সুপারিশ পাঠাতেন। ডিল চূড়ান্ত হলে সেই সব প্রভাবশালীকে টাকা পাঠাতেন অয়ন।

    তাঁর প্রায় ৩০টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে বিভিন্ন দফায় ৮ কোটি টাকা ঢুকেছে। ইডির দাবি, তৃণমূলের বহিষ্কৃত নেতা শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়কেও এক কোটি টাকা দিয়েছিলেন অয়ন। তাঁর ৪০টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট, আটটি ফ্ল্যাট, পাঁচটি গাড়ি, একটি পেট্রোল পাম্প, একটি হোটেলের হদিশ পেয়েছে ইডি। তদন্তকারী সংস্থার দাবি, দুর্নীতির টাকায়ই এসব হয়েছে। ইডির আইনজীবী বলেন, এই স্ক্যাম এখন দু ভাগে বিভক্ত। একটি এসএসসি, অন্য দিকে পুরসভা দুর্নীতি। যারা পরীক্ষায় পাশ করত, সেই যোগ্য প্রার্থীকে অযোগ্য করা হত ওএমআর শিটে জালিয়াতি করে। যারা টাকা দিত তাদের ফাঁকা ওএমআর শিট নেওয়া হত। পরে সেটা নিজেরা অফিসে বসে উত্তর বসিয়ে দিত।

    আরও পড়ুুন: হিন্দুফোবিয়ার নিন্দা করে প্রস্তাব পাশ মার্কিন মুলুকে, কেন জানেন?

    এসএসসির ক্ষেত্রে কুন্তল ছিলেন অয়ন (Ayan Shil) ও পার্থর মাঝের সেতু। ইডি আরও জানিয়েছে, যেসব প্রার্থী বেশি নম্বর পেতেন, তাঁদের উত্তরপত্রে সঠিক উত্তরের অপশনের পাশাপাশি ভুল উত্তর দাগিয়ে দেওয়া হত। এর ফলে সেই যোগ্য প্রার্থীর উত্তরপত্র বাতিল হয়ে যেত। তাঁদের জায়গায় নিজেদের অযোগ্য প্রার্থীর উত্তরপত্রে সঠিক উত্তর পূরণ করে দিতেন। প্রসঙ্গত, নিয়োগ কেলেঙ্কারিকাণ্ডে অন্যতম অভিযুক্ত তৃণমূলের বহিষ্কৃত নেতা শান্তনুর ঘনিষ্ঠ প্রোমোটার অয়ন গ্রেফতার হন ২০ মার্চ। পরে আদালতে পেশ করে ইডি দাবি করে, সোনার খনি খুঁজে পেয়েছে তারা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mid Day Meal: বঞ্চনার অভিযোগ? রাজ্যকে ১২০০ কোটি টাকা দিল কেন্দ্র

    Mid Day Meal: বঞ্চনার অভিযোগ? রাজ্যকে ১২০০ কোটি টাকা দিল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগে নানা সময় সরব হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপধ্যায় (Mamata Banerjee)। দু দিন ধরে রেড রোডে আম্বেদকরের মূর্তির নীচে ওই একই অভিযোগ তুলে ধর্নায় বসেছিলেন তৃণমূল (TMC) সুপ্রিমো। তার পরেই রাজ্যের কাছে এল ১২০০ কোটি টাকার ফান্ড। মূলত মিড-ডে মিল (Mid Day Meal) ও সমগ্র শিক্ষা মিশনের জন্য এই টাকা দেওয়া হয়েছে। এই খাতে কেন্দ্র যে টাকা পাঠায় তারই দ্বিতীয় কিস্তি পাঠানো হয়েছে মার্চে। সূত্রের খবর, মার্চের শেষের দিকেই টাকা এসেছে। জানা গিয়েছে, মিড-ডে মিলের জন্য দেওয়া হয়েছে ৬৩৮ কোটি টাকা, সমগ্র শিক্ষা মিশনে ৫৭৬ কোটি টাকা।

    রাজ্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ…

    ১০০ দিনের কাজ সহ নানা প্রকল্পে কেন্দ্রের বঞ্চনার অভিযোগ তুলে ২৯ ও ৩০ মার্চ ধর্নায় বসেছিলেন মমতা। তাঁর আশা ছিল, কেন্দ্রের তরফে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে। ধর্না মঞ্চে দাঁড়িয়ে সে কথা বলেওছিলেন তিনি। যদিও কেন্দ্রের তরফে যোগাযোগ করা হয়নি তৃণমূল নেত্রীর সঙ্গে। কেন্দ্রের বিভিন্ন প্রকল্পে বরাদ্দ টাকা অন্য খাতে খরচ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ। ওই টাকা লাগানো হচ্ছে খয়রাতির কাজে। কেন্দ্রের একাধিক প্রকল্পের নাম বদলও করা হয়েছে বলে অভিযোগ। ওই টাকা লুঠের অভিযোগও উঠেছে।

    আরও পড়ুুন: কেন্দ্রীয় হারে ডিএ দেওয়ার কথা ঘোষণা হিমন্তের, মমতাকে খোঁচা শুভেন্দুর

    মিড-ডে মিল (Mid Day Meal) নিয়েও কম বিতর্ক হয়নি। বিভিন্ন স্কুলে ঘুরে মিড-ডে মিলের মান পরীক্ষা করে গিয়েছেন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের সদস্যরা। এরপরই এই খাতে বকেয়া ৬৩৮ কোটি টাকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্র। প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায়ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। ঘুরে গিয়েছে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল। পরে অ্যাকশন টেকেন রিপোর্ট পাঠায় রাজ্য সরকার। সেই অ্যাকশন আদৌ নেওয়া হয়েছে কিনা, তা খতিয়ে দেখতে রাজ্যে ফের আসছে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল। রাজ্যের ১০ জেলায় যাবেন ওই প্রতিনিধি দলের সদস্যরা।

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি জানা গিয়েছে, দেশের মধ্যে একমাত্র পশ্চিমবঙ্গই কেন্দ্রের কাছ থেকে (Mid Day Meal) আবাস যোজনার টাকা পায়নি। সে ক্ষেত্রেও ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তুলেছে তৃণমূল। বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য বলেন, এই রাজ্য পুরোটাই কেন্দ্রের অনুদান নির্ভর। রাজ্য রাজস্ব থেকে আয় করতে ব্যর্থ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • CV Ananda Bose: ‘হাওড়ার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে’, শিলিগুড়িতে বললেন রাজ্যপাল

    CV Ananda Bose: ‘হাওড়ার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে’, শিলিগুড়িতে বললেন রাজ্যপাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাওড়ার পরিস্থিতির দিকে পুলিশ নজর রাখছে। রাজভবনেও আলাদা সেল তৈরি করা হয়েছে। শনিবার দুপুরে বাগডোগরা বিমানবন্দরে এ কথা বলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose)। জি-২০ (G-20) সম্মেলনে যোগ দিতে উত্তরবঙ্গে এসেছেন রাজ্যপাল। তাঁর সঙ্গে রয়েছেন তাঁর স্ত্রীও। বাগডোগরা বিমানবন্দরে রাজ্যপাল বলেন, হাওড়ার পরিস্থিতির দিকে পুলিশ নজর রাখছে। রাজভবনেও আলাদা সেল তৈরি করা হয়েছে। সেখান থেকে প্রতি মুহূর্তে নজরদারি চালানো হচ্ছে। তিনি বলেন, এলাকায় শান্তি ফিরিয়ে আনতে সব রকম পদক্ষেপ করা হচ্ছে। রাজ্যপাল বলেন, ছন্দে ফিরছে হাওড়া। স্বাভাবিক পরিস্থিতি ফিরে আসছে।

    রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose) বলেন…

    হাওড়ায় রামনবমীর মিছিলে হামলার ঘটনায় শুক্রবারই রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসকে (CV Ananda Bose) ফোন করেছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে খোঁজখবর নেন তিনি। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের কাছেও আলাদা করে হাওড়ার ঘটনা সম্পর্কে খোঁজখবর নিয়েছেন। রাজ্যপাল বাগডোগরায় জানান, হাওড়ার ঘটনায় পুলিশ এলাকায় মনিটরিং করছে। দোষীদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

    শুক্রবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে রাজ্যপালের কথা হওয়ার আগে সিভি আনন্দ বোস কথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে। রাজ্যের স্বরাষ্ট্রসচিব ভগবতীপ্রসাদ গোপালিকাকে ডেকে হাওড়ার পরিস্থিতি সম্পর্কে তাঁর কাছে ডিটেলস রিপোর্ট নেন। এর পরেই রাজভবন থেকে জারি করা হয় বিবৃতি। তাতে বলা হয়, কেউ যদি ভাবেন মানুষকে বোকা বানাতে হিংসার আশ্রয় নেবেন, তাহলে তাঁরা মূর্খের স্বর্গে বাস করছেন। মানবাধিকারের বিরোধী অপরাধীদের বিরুদ্ধে বাংলা একজোট হয়ে দাঁড়িয়েছে। সংঘর্ষ পাকানো ও প্ররোচনা সৃষ্টিকারীদের তা বোঝানো হবে।

    আরও পড়ুুন: রামনবমীর শোভাযাত্রায় হামলা, সুকান্তকে ফোন করে খোঁজ নিলেন অমিত শাহ

    পুলিশকে ইতিবাচক, শক্ত ও ন্যায্য অবস্থানে থাকার পরামর্শও দেওয়া হয়েছে রাজভবন (CV Ananda Bose) থেকে। হাওড়ার ঘটনায় রীতিমতো সরগরম রাজ্য রাজনীতি। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী নিশানা করেছিলেন রাজ্য সরকারকে। ঘটনায় সরব হয়েছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারও। অন্যদিকে, হাওড়ার ঘটনায় তদন্ত করছে সিআইডি। তদন্ত করতে তদন্তকারীদের একটি দল গিয়েছে শিবপুরে। সমস্ত দিক খতিয়ে দেখছে তারা। মুর্শিদাবাদ রেঞ্জের ডিআইজি রশিদ মুনির খান শনিবার সকালে যান শিবপুরে। খতিয়ে দেখেন পরিস্থিতি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     
     
  • Hinduphobia: হিন্দুফোবিয়ার নিন্দা করে প্রস্তাব পাশ মার্কিন মুলুকে, কেন জানেন?

    Hinduphobia: হিন্দুফোবিয়ার নিন্দা করে প্রস্তাব পাশ মার্কিন মুলুকে, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দুফোবিয়ার (Hinduphobia) নিন্দা করে প্রস্তাব পাশ হল মার্কিন মুলুকের জর্জিয়া প্রদেশের অ্যাসেম্বলিতে (Georgia Assembly)। এর সঙ্গে সঙ্গে তৈরি হল ইতিহাস। এই প্রথম কোনও মার্কিন প্রদেশে হিন্দুফোবিয়ার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করা হল। অ্যাসেম্বলিতে প্রস্তাবটি পেশ করেছিলেন আটলান্টার ফোর্সিথ কাউন্টির প্রতিনিধি লরেন ম্যাকডোনাল্ড ও টড জোন্স। হিন্দুফোবিয়ার নিন্দা করে প্রস্তাব পাশ হওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেছে মার্কিন-হিন্দু সম্প্রদায়।

    হিন্দুফোবিয়ার (Hinduphobia) নিন্দা…

    হিন্দুফোবিয়া ও হিন্দু-বিরোধী গোঁড়ামির বিরুদ্ধাচরণ করে প্রস্তাবে বলা হয়েছে, হিন্দু ধর্ম বিশ্বের বৃহত্তম এবং প্রাচীনতম ধর্ম। বিশ্বের ১০০টিরও বেশি দেশে ১.২ বিলিয়নেরও বেশি মানুষের ধর্ম হিন্দুধর্ম। বৈচিত্রের ঐতিহ্য রয়েছে এই ধর্মের। রয়েছে মূল্যবোধ, পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং শান্তিও। জানা গিয়েছে, আটলান্টার (Hinduphobia) ফোর্সিথ কাউন্টি অঞ্চলটি হিন্দু অধ্যুষিত। মার্কিন-হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রচুর মানুষও বাস করেন এই অঞ্চলে। প্রস্তাবে এও বলা হয়েছে, মার্কিন-হিন্দু সম্প্রদায়ের একটা বিরাট অবদান রয়েছে আমেরিকার বিভিন্ন ক্ষেত্রে। অবদান রয়েছে চিকিৎসা বিজ্ঞান, বিজ্ঞান, ইঞ্জিনিয়ারিং, ইনফর্মেশন টেকনোলজি, হসপিটালিটি, ফিনান্স, অ্যাকাডেমিয়া, ম্যানুফ্যাকচারিং, এনার্জি এবং খুচরো ব্যবসায়। আরও অনেক ক্ষেত্রেই অবদান রয়েছে তাদের।

    প্রস্তাবে আরও বলা হয়েছে, এই সম্প্রদায়ের অন্যতম অবদান হল যোগা, আয়ুর্বেদ, ধ্যান, খাবার, সঙ্গীত এবং শিল্প। আমেরিকান সমাজের একটা বড় অংশ হিন্দু সংস্কৃতিকে গ্রহণ করেছে। লক্ষ লক্ষ আমেরিকাবাসীর জীবনকে সমৃদ্ধ করেছেন তাঁরা। প্রস্তাবে বলা হয়েছে, গত কয়েক দশকে আমেরিকার নানা প্রান্তে মার্কিন-হিন্দুদের (Hinduphobia) ওপর ঘৃণা-অপরাধের প্রবণতা বেড়েছে। সেই সংক্রান্ত লিখিত বিবরণ রয়েছে বলেও বলা হয়েছে প্রস্তাবে। বলা হয়েছে, কিছু শিক্ষাবিদ হিন্দু ধর্মের অবমাননাকে সমর্থন করেন এবং হিন্দুদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থগুলির বিরুদ্ধে হিংসা ছড়ানোর অভিযোগ এনেছেন।

    আরও পড়ুুন: রামনবমীর শোভাযাত্রায় হামলা, সুকান্তকে ফোন করে খোঁজ নিলেন অমিত শাহ

    হিন্দুদের ওপর হিংসার ঘটনার জেরে আটলান্টায় কোয়ালিশন অফ হিন্দুজ অফ নর্থ আমেরিকার তরফে পালন করা হয় হিন্দু অ্যাডভোকেসি ডে। ২২ মার্চ জর্জিয়া স্টেট ক্যাপিটলে আয়োজন করা হয় ওই অনুষ্ঠানের। জানা গিয়েছে, রিপাবলিকান ও ডেমোক্র্যাট দুই দলেরই প্রায় ২৫ জন আইন প্রণয়নকারী উপস্থিত ছিলেন ওই অনুষ্ঠানে। কোয়ালিশন অফ হিন্দুজ অফ নর্থ আমেরিকার ভাইস প্রেসিডেন্ট রাজীব মেনন বলেন, আমাদের সম্মানীয় প্রতিনিধি লরেন ম্যাকডোনাল্ড ও টড জোন্স এবং আরও আইন প্রণয়নকারীরা আমাদের এই প্রস্তাব পাশ করতে যাবতীয় সাহায্য করেছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Tiljala: তিলজলা থানায় প্রহৃত এনসিপিসিআর কর্তা, রাজ্যের পরিস্থিতি নিয়ে সরব বিজেপি

    Tiljala: তিলজলা থানায় প্রহৃত এনসিপিসিআর কর্তা, রাজ্যের পরিস্থিতি নিয়ে সরব বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিলজলায় (Tiljala) নাবালিকা খুনকাণ্ডের তদন্তে এসে থানার ভিতরে পুলিশের অনৈতিক কাজকর্মের প্রতিবাদ করায় ওসির (OC) হাতে প্রহৃত হয়েছেন ন্যাশনাল কমিশন ফর প্রোটেকশন অফ চাইল্ড রাইটসের (NCPCR) চেয়ারপার্সন। ঘটনার জেরে রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে বিস্ফোরক ট্যুইট করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী। রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের ট্যুইটার হ্যান্ডেলকে ট্যাগ করে ট্যুইট করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। সেখানে তিনি লেখেন, তিলজলা থানার ভিতরে এনসিপিসিআরের চেয়ারপার্সনকে মারধর করা হয়। এটাই পশ্চিমবঙ্গের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি। অবিলম্বে রাজ্যপাল ও কেন্দ্রের হস্তক্ষেপ দাবি করেন শুভেন্দু।

    এনসিপিসিআরের (NCPCR) চেয়ারপার্সনের অভিযোগ…

    এদিকে, এনসিপিসিআরের চেয়ারপার্সন প্রিয়ঙ্ক কানুনগোকে মারধরের অভিযোগের ঘটনায় দায়ের হয়েছে মামলা। তার জেরে ছুটিতে পাঠানো হয়েছে তিলজলা থানার ওসি বিশ্বক মুখোপাধ্যায়কে। জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা দায়ের হওয়ায় ওই মামলার তদন্তভার গ্রহণ করেছে কলকাতা পুলিশের গুন্ডা দমন শাখা। লালবাজার সূত্রে খবর, বিশ্বকের বিরুদ্ধে  মারধর, সরকারি কাজে বাধা দেওয়া, অবৈধভাবে আটকে রাখা ও সম্মিলিতভাবে অপরাধ সংগঠিত করার ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে।

    বছর সাতেকের নাবালিকাকে যৌন নির্যাতন ও খুন এবং তার তদন্তে এসে (Tiljala) জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশনের বাধা পাওয়ার ঘটনায় রাজ্যকে নিশানা করছে বিজেপি। পদ্ম শিবির সূত্রে খবর, আগামিদিনে এ নিয়ে কর্মসূচির পরিকল্পনা করেছে তারা। বাংলার যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিকে কটাক্ষ করছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা, সেই একই পরিস্থিতির কথা বলেছেন প্রিয়ঙ্কও। এই পরিস্থিতিতেই প্রকাশ্যে এসেছে মালদহের গাজোলে নাবালিকা ধর্ষণকাণ্ডের তদন্তে গিয়ে জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশনের সঙ্গে রাজ্য শিশু সুরক্ষা কমিশনের গন্ডগোলের ছবি।

    এ প্রসঙ্গে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, গোটা দেশের কাছে লজ্জার ঘটনা ঘটেছে গতকাল (শুক্রবার)। বাংলা ও বাঙালির মানুষের কাছে এটা লজ্জার যে, শিশুদের অধিকার রক্ষার কমিশনের চেয়ারম্যানের গায়ে হাত তুলছে পুলিশ। তিনি বলেন, তাহলে বাংলার বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী তথা সাধারণ মানুষের অবস্থা ঠিক কেমন, তা সহজেই অনুমেয়।

    আরও পড়ুুন: সিভিক ভলান্টিয়ারদের বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগ, সিআইডি তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের

    বিজেপি (Tiljala)  নেতা শমীক ভট্টাচার্য বলেন, তিলজলার ঘটনা একটা উদাহরণ মাত্র। এ দিয়ে সংবিধানের রক্ষাকর্তারা হয়তো বুঝতে পারছেন যে, এ রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ঠিক কী। পশ্চিমবঙ্গে মানবাধিকার ও আইনের শাসন ঠিক কোন পর্যায়ে গিয়েছে, সেটাও প্রত্যক্ষ করছে সারা দেশ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘ডিগ্রি দেখানোর প্রয়োজন নেই মোদির’, জানিয়ে দিল গুজরাট হাইকোর্ট

    PM Modi: ‘ডিগ্রি দেখানোর প্রয়োজন নেই মোদির’, জানিয়ে দিল গুজরাট হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) কোনও কলেজের ডিগ্রি দেখানোর প্রয়োজন নেই। শুক্রবার এমনটাই জানিয়ে দিল গুজরাট হাইকোর্ট (Gujarat High Court)। প্রধানমন্ত্রীর ডিগ্রি প্রকাশ করার জন্য সরব হওয়ায় আম আদমি পার্টি (AAP) সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়ালের ২৫ হাজার টাকা জরিমানাও করা হয়েছে। দেশের একজন শিক্ষিত প্রধানমন্ত্রী দরকার, এই প্রচার শুরু করেছে আম আদমি পার্টি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করে এমন প্রচারের পাশাপাশি তাঁর ডিগ্রির প্রমাণ চেয়ে জাতীয় তথ্য কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল।

    নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ডিগ্রি…

    এদিন গুজরাট হাইকোর্টের বিচারপতি বীরেন বৈষ্ণবের সিঙ্গল বেঞ্চ এদিন খারিজ করে দেয় চিফ ইনফর্মেশন কমিশনের অর্ডার। তাদের তরফে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির স্নাতক ও স্নাতকোত্তর স্তরের ডিগ্রি প্রকাশ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল প্রধানমন্ত্রীর দফতরের পাবলিক ইনফর্মেশন অফিসারকে। একই মর্মে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল গুজরাট ও দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের পাবলিক ইনফর্মেশন অফিসারদেরও। গুজরাট হাইকোর্ট অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে এই মর্মে ২৫ হাজার টাকা জরিমানাও করেছে। কেজরিওয়ালই প্রধানমন্ত্রীর ডিগ্রি প্রকাশ্যে আনার দাবি তুলেছিলেন। এরপরই চিফ ইনফর্মেশন কমিশন একটি নির্দেশিকা জারি করে। সেই নির্দেশিকাকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েই গুজরাট হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেছিল গুজরাট বিশ্ববিদ্যালয়।

    আরও পড়ুুন: আবাস যোজনার রিপোর্ট খতিয়ে দেখতে রাজ্যে ফের কেন্দ্রীয় দল, কোথায় যাবে জানেন?

    প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) দেওয়া তথ্য অনুসারে ১৯৭৮ সালে গুজরাট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্র্যাজুয়েট হয়েছেন। মাস্টার্স করেছেন ১৯৮৩ সালে, দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতার যুক্তি ছিল, একজন ডক্টরেট ও একজন শিক্ষাগত যোগ্যতাহীন ব্যক্তির মধ্যে গণতন্ত্রে কোনও বিভাজন করা হয় না। এই ক্ষেত্রে কোনও জনগণের স্বার্থও জড়িত নয়। পরন্তু এতে প্রধানমন্ত্রী ব্যক্তি স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করা হচ্ছে। জন প্রতিনিধি হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর ভূমিকার সঙ্গে তাঁর ডিগ্রির কোনও সম্পর্ক নেই। কারও শিশুসুলভ কৌতুহলের জন্য প্রধানমন্ত্রীর ডিগ্রি দেখানোর প্রয়োজন পড়ে না। আরটিআইয়ের ক্ষেত্রে জনগণের স্বার্থ ছাড়া কোনও কিছু জানতে চাওয়া অযৌক্তিক বলেও জানিয়েছিলেন তুষার মেহতা। অরবিন্দ কেজরিওয়ালের পক্ষে আইনজীবী পার্সি ক্যাভিনা বলেন, এই আবেদন মোটেই শিশুসুলভ কৌতুহল নয়। আমরা প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) ডিগ্রি সার্টিফিকেট দেখতে চেয়েছি। মার্কশিট নয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Awas Yojana: আবাস যোজনার রিপোর্ট খতিয়ে দেখতে রাজ্যে ফের কেন্দ্রীয় দল, কোথায় যাবে জানেন?

    PM Awas Yojana: আবাস যোজনার রিপোর্ট খতিয়ে দেখতে রাজ্যে ফের কেন্দ্রীয় দল, কোথায় যাবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় (PM Awas Yojana) উপভোক্তাদের নাম নথিভুক্ত নিয়ে কেন্দ্রীয় দলের (central team) সুপারিশ কতটা কার্যকর হয়েছে সে ব্যাপারে ৬ মার্চ অ্যাকশন টেকেন রিপোর্ট পেশ করেছিল রাজ্য সরকার। সেই রিপোর্ট কতটা সঠিক, তা খতিয়ে দেখতে রাজ্যে ফের আসছে কেন্দ্রীয় দল। ওই দলের সদস্যরা ঘুরে দেখবেন রাজ্যের দশ জেলা। এবার তাঁদের গাইড করবেন রাজ্যের পঞ্চায়েত দফতরের আধিকারিকরা। দশ জেলার জন্য একজন করে অতিরিক্ত সচিব এবং যুগ্ম সচিব পদ মর্যাদার আধিকারিক দায়িত্বে থাকবেন।

    প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (PM Awas Yojana)…

    জেলাশাসকের সঙ্গে পরিদর্শনকালে কেন্দ্রীয় দলের সমন্বয়ের দায়িত্ব পালন করবেন তাঁরাই। সম্প্রতি পঞ্চায়েত দফতর জেলাগুলিকে এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দিয়েছে। প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় (PM Awas Yojana) উপভোক্তাদের নাম নির্বাচন নিয়ে ওঠা অভিযোগ খতিয়ে দেখতে আগেও রাজ্যে এসেছে কেন্দ্রীয় দল। জেলাশাসক বা জেলা প্রশাসনের কর্তারাই তাঁদের সঙ্গে ছিলেন। ওই দলের সদস্যরা কিছু সুপারিশ করেছেন রাজ্যের কাছে। তা কার্যকরের পর তথ্য পাঠাতে বলা হয়েছিল। সেই মতো ৬ মার্চ অ্যাকশন টেকেন রিপোর্ট পাঠায় রাজ্য।

    আরও পড়ুুন: ‘মানিকের জুতোয় পা গলাবেন না’, পর্ষদ সভাপতিকে বললেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়

    জানা গিয়েছে, এই দফায় কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের সদস্যরা ঘুরে দেখবেন মুর্শিদাবাদ, দুই মেদিনীপুর, আলিপুরদুয়ার, মালদহ, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, নদিয়া, পূর্ব বর্ধমান, দার্জিলিং ও কালিম্পং জেলা। পক্ষকালের মধ্যে তাঁদের রিপোর্ট দিতে হবে কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রকে। রাজ্যের পঞ্চায়েত সচিবকে লেখা চিঠিতে কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রক জানিয়েছে, উপভোক্তা তালিকা নিয়ে অভিযোগের (PM Awas Yojana) ভিত্তিতে ন্যাশনাল লেভেল মনিটারিং দল কয়েকটি ক্ষেত্রে ত্রুটি নিয়ে রাজ্যকে কিছু সংশোধনের পরামর্শ দিয়েছিল। যার ভিত্তিতে গত ৬ মার্চ রাজ্য পঞ্চায়েত দফতর অ্যাকশন টেকেন রিপোর্ট পাঠায়। এই রিপোর্ট কতটা সঠিক, তা দেখতেই কেন্দ্রীয় দলের এই সফর। জানা গিয়েছে, চলতি সপ্তাহের শেষ থেকেই এই কেন্দ্রীয় দলের আধিকারিকরা যাবেন ওই দশ জেলায়।

    প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় চলতি আর্থিক বছরে ১১ লক্ষ ৩৬ হাজার ৪৮৮টি বাড়ি তৈরির জন্য ৮২০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে কেন্দ্র। রাজ্যের দাবি, উপভোক্তা তালিকা নিয়ে নানা অভিযোগের অছিলায় বারংবার কেন্দ্রীয় দল পাঠিয়ে বরাদ্দ টাকা আটকে রেখেছে কেন্দ্র।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share