Author: Krishnendu Bakshi

  • Amit Shah: ‘দুই তৃতীয়াংশ সংখ্যা গরিষ্ঠতা নিয়েই ক্ষমতায় ফিরবে বিজেপি’, জানিয়ে দিলেন শাহ

    Amit Shah: ‘দুই তৃতীয়াংশ সংখ্যা গরিষ্ঠতা নিয়েই ক্ষমতায় ফিরবে বিজেপি’, জানিয়ে দিলেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনে ফের ক্ষমতায় আসবে বিজেপি (BJP)। দুই তৃতীয়াংশ সংখ্যা গরিষ্ঠতা নিয়েই ক্ষমতায় ফিরবে বিজেপি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) নেতৃত্বে দেশের অগ্রগতি হচ্ছে। স্বাস্থ্য, পরিচ্ছন্নতা, অর্থনীতি, পরিকাঠামো, রফতানি, ব্যাঙ্কিং, মহাকাশ এবং প্রতিরক্ষা সব ক্ষেত্রেই হচ্ছে অগ্রগতি। শুক্রবার মধ্যপ্রদেশের সাতনায় একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে এ কথা বলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

    শাহ উবাচ…

    এদিন সাতনায় একটি মেডিক্যাল কলেজ উদ্বোধন করতে গিয়েছিলেন শাহ। সেখানেই তিনি আশা প্রকাশ করে, দুই তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার সঙ্গে তৃতীয়বারের জন্য সরকার গঠন করবেন প্রধানমন্ত্রী। বিজেপিকে জয় এনে দেওয়ার আবেদনও জানান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। ওই নির্বাচনে বিজেপি যে ফের ক্ষমতায় ফিরবে, সে ব্যাপারে নিশ্চিত রাজনৈতিক মহলও। এ ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী শাহও। এদিনের অনুষ্ঠানে মোদি সরকারে জনকল্যাণমূলক বিভিন্ন প্রকল্পের বিশদ বিবরণ দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah)। নরেন্দ্র মোদির সরকার বঞ্চিতদের কল্যাণের জন্য নানা রকম চিন্তাভাবনা করছে জানিয়ে শাহ বলেন, মোদি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন যে, তাঁর সরকার দলিত, দরিদ্র, অনগ্রসর জাতি এবং উপজাতিদের সরকার হবে। একটি সরকারের সবার আগে কী নিয়ে ভাবা উচিত, সে বিষয়ে একটি সম্যক ধারণা প্রধানমন্ত্রী সারা বিশ্বকে দিয়েছেন। গত ন বছরে দরিদ্রদের জন্য করা সমস্ত পরিকল্পনা বাস্তবায়িত করেছেন মোদি।

    আরও পড়ুুন: ‘১২টা ৪৮ মিনিটেই হাতে এসে যায়’, মাধ্যমিকের ইংরেজি প্রশ্নপত্র নিয়ে বিস্ফোরক দাবি সুকান্তর

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এটাই বিজেপির পরিচয়। বিজেপির নীতি হল দরিদ্রকে মর্যাদাপূর্ণ জীবনযাপনের ক্ষমতা দেওয়া। এদিনের অনুষ্ঠানের মঞ্চ থেকে কংগ্রেসকেও নিশানা করেন শাহ। তিনি (Amit Shah) বলেন, মোদি সরকার ১০ কোটি শৌচাগার তৈরি করেছে এবং এই প্রকল্পের সব চেয়ে বেশি সুবিধাভোগীরা উপজাতীয় সম্প্রদায় ও দলিত। কিন্তু কংগ্রেসের শাসনকালে শৌচাগার তৈরি করা তো দূর অস্ত, দলিতদের জীবনের উন্নতির কথা চিন্তা পর্যন্ত করা হয়নি। শাহ বলেন, কংগ্রেসের আমলে কখনওই একজন আদিবাসীকে ভারতের রাষ্ট্রপতি করা হয়নি। কিন্তু দ্রৌপদী মুর্মুকে রাষ্ট্রপতি পদে বসিয়ে ভারতের উপজাতিদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

     

     

  • Rajnath Singh: ‘‘তৃতীয় বা দ্বিতীয় নয়, ২০৪৭ সালে ‘টপ ইকোনমি’ হবে ভারত’’, বিশ্বভারতীর সমাবর্তনে রাজনাথ

    Rajnath Singh: ‘‘তৃতীয় বা দ্বিতীয় নয়, ২০৪৭ সালে ‘টপ ইকোনমি’ হবে ভারত’’, বিশ্বভারতীর সমাবর্তনে রাজনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমার মনে হয় ২০৪৭ সালের মধ্যে আমাদের দেশ তৃতীয় বা দ্বিতীয় নয়, টপ ইকোনমি হবে ভারত (India)। শুক্রবার বিশ্বভারতীর সমাবর্তন (Viswa Bharati Convocation) অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে এ কথা বলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)। বর্তমানে পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হল ভারত। দীর্ঘদিন এই জায়গাটা দখল করে রেখেছিল ব্রিটেন। সম্প্রতি ব্রিটেনকে পিছনে ফেলে জায়গাটি দখল করে মোদির ভারত। দেশের অর্থনীতি যে ক্রমেই ফুলে ফেঁপে উঠছে, এদিন সেকথাই প্রকাশ পেয়েছে প্রতিরক্ষামন্ত্রীর কথায়।

    রাজনাথ বলেন…

    এদিনের অনুষ্ঠানে রাজনাথ (Rajnath Singh) বলেন, বিশ্বভারতী এমন শব্দ, যেখানে বিশ্বও আছে, ভারতীও আছে। তিনি বলেন, বিশ্বভারতী তীর্থের থেকে কোনও অংশে কম নয়। পশ্চিমবঙ্গের একটা ধর্মীয় তীর্থস্থান যদি গঙ্গাসাগর হয়, তবে শিক্ষার তীর্থস্থান এই শান্তিনিকেতন। তফাত এটুকুই, গঙ্গাসাগরে দূর থেকে গঙ্গা এসে সাগরে বিলীন হয়। আর শান্তিনিকেতন থেকে পড়ুয়াদের রূপে বের হওয়া জ্ঞান গঙ্গা দূরে দূরে যায়, নিজেদের জ্ঞানে অনেক ক্ষেত্রকে সিঞ্চিত করে। তিনি বলেন, বিশ্বভারতী শিক্ষার মন্দির। গুরুদেবের জ্ঞানের মূর্ত স্বরূপ।  

    প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, সাধারণত এই ধরনের অনুষ্ঠানে আমি একদিনেই ফিরে যাই। কিন্তু বিশ্বভারতী ও গুরুদেবকে জানব বলে আমি একদিন অতিরিক্ত রেখেছি। তবে এটাও ঠিক, এক-দু দিনে বিশ্বভারতী বা গুরুদেবকে জানা সম্ভব নয়। ছাত্রছাত্রীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, জীবনে যে কাজই করবেন, সেরাটা দিন। চেষ্টার কোনও শেষ হয় না। লক্ষ্যে পৌঁছতে সব সময় চেষ্টা করে যেতে হয়। কখনও নিরাশ হবেন না।

    আরও পড়ুুন: ‘মাধ্যমিকে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা কমেছে দুর্নীতির কারণেই’, দাবি সুকান্তের

    দেশের প্রগতি যে ক্রমেই উন্নত হচ্ছে, এদিন তাও মনে করিয়ে দিয়েছেন রাজনাথ (Rajnath Singh)। তিনি বলেন, এখন দেশ প্রগতির পথে এগোচ্ছে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে বিশ্বের দরবারে নিজের ছাপ রাখছে। মেক ইন ইন্ডিয়া থেকে মেক ফর দ্য ওয়ার্ল্ডের দিকে এগোচ্ছে। তিনি বলেন, এটা গুরুদেবের লক্ষ্যের পথে এগোনো। এর পরেই প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, এভাবে এগোতে থাকলে সেদিন খুব বেশি দূরে নয় যেদিন আমাদের দেশের অর্থনীতি অন্যতম দেশ হিসেবে শীর্ষে পৌঁছে যাবে। ২০৪৭ সালের মধ্যে আমাদের দেশ তৃতীয় বা দ্বিতীয় নয়, টপ ইকোনমি হবে ভারত। তিনি বলেন, কোনও কাজ করতে চাইলে বড় মনে কাজ করুন। কোনও ইগো রাখবেন না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Sukanta Majumdar: ‘মাধ্যমিকে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা কমেছে দুর্নীতির কারণেই’, দাবি সুকান্তের

    Sukanta Majumdar: ‘মাধ্যমিকে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা কমেছে দুর্নীতির কারণেই’, দাবি সুকান্তের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্নীতির (Scam) কারণেই কমেছে মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর সংখ্যা। অন্তত এমনই দাবি করলেন বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। বৃহস্পতিবার হুগলিতে একটি কর্মসূচিতে যোগ দিতে এসেছিলেন সুকান্ত। সেখানেই তিনি বলেন, অভিভাবকরা ভয় পেয়েছেন। রাজ্য সরকারি স্কুল ও মধ্যশিক্ষা পর্ষদের ওপর তাঁদের আর কোনও আস্থা নেই। সেই কারণেই ছেলেমেয়েদের অন্যান্য বোর্ড এবং বেসরকারি স্কুলে সরিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন তাঁরা। সবই রাজ্যের শিক্ষা দুর্নীতির ফল।

    পর্ষদের ব্যাখ্যা…

    বৃহস্পতিবার শুরু হয়েছে চলতি বছরের মাধ্যমিক পরীক্ষা। পর্ষদ সূত্রে জানা গিয়েছে, চলতি বছর মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর সংখ্যা কমে গিয়েছে প্রায় ৪ লক্ষ। এ বছর মাধ্যমিক পরীক্ষা দিচ্ছে ৬ লক্ষ ৯৮ হাজার ৯২৮ জন। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা হ্রাসের কারণ হিসেবে পর্ষদের ব্যাখ্যা, করোনা-উত্তর পরিস্থিতিতে হয়তো পড়ুয়াদের একাংশ পরীক্ষায় বসছে না। অষ্টম ও নবম শ্রেণিতে যে গ্যাপ তৈরি হয়েছিল, সেই গ্যাপের কারণেই এটি হতে পারে বলে ব্যাখ্যা ছিল পর্ষদের। পর্ষদের এও ব্যাখ্যা, ২০১৭ সালের অ্যাডমিশন রুলসে কিছু পরিবর্তন করা হয়েছিল। সেই বছর তিনটি বিজ্ঞপ্তি বেরিয়েছিল ২০১৭ সালের ভর্তির জন্য। ২০১৭ সালের বিজ্ঞপ্তিতে ফ্লেক্সিবিলিটির জায়গাটি বাদ গিয়েছিল। যার ফলে একটি বড় সংখ্যক পড়ুয়া অ্যাডমিশন নিতে পারেনি। সেটিও একটি কারণ হতে পারে। কারণ ২০১৭ সালে যারা ক্লাস সিক্সে ভর্তি হয়েছিল, তারাই এবার দিচ্ছে মাধ্যমিক পরীক্ষা।

    আরও পড়ুুন: ‘শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে আমি মাঝের সেই গুরুকে চাই’, সিবিআইকে বললেন বিচারক

    সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, পর্ষদ কোভিডের ঘাড়ে বন্দুক রাখতে চাইছে। আমি তো আগেই বলেছি, আমাদের মুখ্যমন্ত্রীর একটি বড় হাত হল অজুহাত। তিনি বলেন, অন্যান্য রাজ্যে কিন্তু করোনার পর কমেনি পরীক্ষার্থীর সংখ্যা। বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) বলেন, শিক্ষা দুর্নীতির জেরে পশ্চিমবঙ্গের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়েছে। অভিভাবকরা তাঁদের ছেলেমেয়েদের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত। তিনি বলেন, গত ১১-১২ বছরে সরকারি স্কুলগুলির পরিকাঠামো তলানিতে এসে ঠেকেছে। ফুলে ফেঁপে উঠছে বেসরকারি স্কুলগুলির ব্যবসা। বিজেপির রাজ্য সভাপতির অভিযোগ, পরিকল্পনা মাফিক সরকারি শিক্ষা ব্যবস্থা নষ্ট করে দেওয়া হচ্ছে। যাতে বেসরকারি স্কুলের মালিকরা আরও বেশি করে মুনাফা লুঠতে পারেন। এটি একটি বিরাট চক্রান্ত, বলছেন সুকান্ত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

        

     

  • Delhi Liquor Policy: কেজরির দুয়ারে ইডি! এবার জেরা মুখ্যমন্ত্রীর আপ্ত সহায়ককে, কেন জানেন?

    Delhi Liquor Policy: কেজরির দুয়ারে ইডি! এবার জেরা মুখ্যমন্ত্রীর আপ্ত সহায়ককে, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লির আবগারি নীতি (Delhi Liquor Policy) মামলায় এবার মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের (Arvind Kejriwal) আপ্ত সহায়ক বিভব কুমারকে জিজ্ঞাসাবাদ করল ইডি (ED)। বিভব  কেজরিওয়ালের ঘনিষ্ঠ সহচর। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার বিভবকে দিল্লির আবগারি নীতি ও তৎপরবর্তীকালে ঘুষ নিয়ে মদের দোকানের লাইসেন্স পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগেই জেরা করা হয়েছে। সম্প্রতি এই মামলায়ই দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল সিবিআই। তল্লাশি চালানো হয়েছিল মুখ্যমন্ত্রীর সচিবালয়েও। এবার খোদ মুখ্যমন্ত্রীর আপ্ত সহায়ককে তলব করে জিজ্ঞাসাবাদ করতে শুরু করল ইডি।

    ইডির দাবি…

    ইডির দাবি, প্রায় ১০০ কোটি টাকা ঘুষ নেওয়া হয়েছিল। প্রমাণ লোপাট করতে ইতিমধ্যেই নষ্ট করা হয়েছে ১৭০টি ফোন। কিছু দিন আগেই তদন্তকারীরা জানিয়েছিলেন, লাইসেন্সের (Delhi Liquor Policy) বিনিময়ে নেওয়া ঘুষের অর্থের প্রমাণ লোপাট করার চেষ্টা চলছে। ওই কাজে অন্তত ৩৬ জন যুক্ত বলেও অভিযোগ ইডির। এই ৩৬ জনের মধ্যেই রয়েছেন মনীশ এবং বিভব। সেই সূত্রেই এদিন জেরা করা হয় বিভবকে।

    আবগারি নীতিকাণ্ডে ইতিমধ্যেই দুটি চার্জশিট জমা দিয়েছে ইডি। তাতে বলা হয়েছে, অন্তত ৩৬ জন অভিযুক্ত লেনদেন ও বেআইনি কারবার গোপন করতে ঘন ঘন মোবাইল সেট বদল করতেন। ওই তালিকায় দিল্লির আবগারি মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়া ও কেজরিওয়ালের পিএ বিভব কুমারের নামও রয়েছে। গোয়েন্দাদের বক্তব্য, আবগারি নীতি (Delhi Liquor Policy) তৈরির প্রক্রিয়ায় যুক্ত ছিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়ালও। সেই কাজে তাঁর ফ্রন্টম্যান ছিলেন বিভব। গোয়েন্দাদের আরও দাবি, আবগারি নীতির খসড়ার কপি মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ি থেকে এনে সংশ্লিষ্ট সকলের কাছে পৌঁছে দিয়েছিলেন বিভবই। বিজেপির দাবি, এই কাণ্ডে আসল চক্রী মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়াল। এদিন তাঁরই আপ্ত সহায়ককে জেরা করা হল।

    আরও পড়ুুন: ‘শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে আমি মাঝের সেই গুরুকে চাই’, সিবিআইকে বললেন বিচারক

    প্রসঙ্গত, দুর্নীতির বিরুদ্ধে সুর চড়িয়ে দিল্লির ক্ষমতা দখল করেছিল কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টি। সরকার জানিয়েছিল, নয়া আবগারি নীতিতে মদের কালোবাজারি কমবে, শায়েস্তা হবে মদ মাফিয়ারা। এর আগে দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়ার বাড়িতে হানা দিয়েছে সিবিআই। দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নর বিনয় কুমার সাক্সেনা আগেই আবগারি নীতি নিয়ে সিবিআই তদন্তের সুপারিশ করেছিলেন। তাঁর দাবি ছিল, দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী আবগারি নীতিতে দুর্নীতিতে সরাসরি যুক্ত এবং বিভিন্ন ব্যক্তিকে এই আবগারি নীতির মাধ্যমে সুযোগ সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার বিনিময়ে তিনি নিজেও আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • SSC Scam: ‘শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে আমি মাঝের সেই গুরুকে চাই’, সিবিআইকে বললেন বিচারক

    SSC Scam: ‘শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে আমি মাঝের সেই গুরুকে চাই’, সিবিআইকে বললেন বিচারক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রামকৃষ্ণের কথা শুনেছেন? ভক্ত এবং ভগবানের মাঝে কে থাকেন, জানেন ? গুরু থাকেন। শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে আমি মাঝের সেই গুরুকে চাই। গুরু কে, আপনারা জানেন? বৃহস্পতিবার সিবিআইকে (CBI) একথা বললেন আলিপুরের বিশেষ সিবিআই আদালতের বিচারক অর্পণ চট্টোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার নিয়োগ দুর্নীতিতে (SSC Scam) ধৃত তাপস মণ্ডল, কুন্তল ঘোষ এবং নীলাদ্রি ঘোষকে অর্পণ চট্টোপাধ্যায়ের এজলাসে হাজির করে সিবিআই। তখনই বিচারক রামকৃষ্ণ প্রসঙ্গ টানেন। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সম্প্রতি যাঁদের গ্রেফতার করা হয়েছে, তাঁদের কেউ এজেন্ট, কেউ আবার মিডলম্যান হিসেবে কাজ করেছেন বলে অভিয়োগ। কিন্তু শেষমেশ টাকাটা কার হাতে যেত, চাকরিই বা দিতেন কে, সেটার ওপরই গুরুত্ব দিচ্ছে আদালত। নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে নাটের গুরুকে খোঁজার চেষ্টা করছে সিবিআই। এদিন সিবিআইয়ের তরফে বলা হয়, সেটাই খোঁজার চেষ্টা করছে তারা। বিচারক তখনই বলেন, চেনটা সম্পূর্ণ করুন।

    নিয়োগ দুর্নীতি…

    নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডের (SSC Scam) শুনানিতে এর আগে বিচারক সিবিআইকে বলেছিলেন, আপনারা পনির বাটার মশালা রাঁধতে চাইছেন, অথচ পনির নেই। তখনও মূল অভিযুক্তদের দিকেই ইঙ্গিত করেছিলেন বিচারক। এদিনও সেই প্রসঙ্গ টেনে সিবিআইয়ের আইনজীবী বলেন, অভিযুক্তরাই বলুক পনির কোথায়? এ কথার রেশ ধরে কুন্তলের আইনজীবী শেখ মেহেদি নওয়াজ বিচারককে বলেন, আপনারা পনিরের কথা বলছেন। আসলে তো আগুনটাই নেই! তার মানে সিবিআইয়ের তদন্তের গতিপ্রকৃতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন তিনিও।

    আরও পড়ুুন: নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে ফের ‘গ্ল্যামার-যোগ’! সিবিআই স্ক্যানারে গোপাল দলপতির ‘মডেল স্ত্রী’ হৈমন্তী

    এদিন ধৃতদের জামিনের বিরোধিতা করেন সিবিআই। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দাবি, তিন অভিযুক্তকে মুখোমুখি বসানো হয়েছে। অনেক গুরুত্বপূর্ণ নাম উঠে এসেছে। অনেক প্রভাবশালীর নামও জানা গিয়েছে। এখন ধৃতদের জামিন দিলে তদন্ত প্রভাবিত হতে পারে। এর পরেই তাপস, কুন্তল ও নীলাদ্রিকে ৯ মার্চ পর্যন্ত জেল হেফাজতে পাঠান বিচারক। তাপসের শারীরিক পরিস্থিতিও গুরুত্ব দিয়ে দেখার নির্দেশ দেওয়া হয়। প্রয়োজনে চিকিৎসার বন্দোবস্ত করতে বলেন তিনি।

    নিয়োগ দুর্নীতিতে (SSC Scam) ধৃত তাপস সবার আগে কুন্তলের নাম ফাঁস করেছিলেন। সেই সূত্রে গ্রেফতার করা হয় কুন্তলকে। এদিন কুন্তল নাম নেন হৈমন্তী গঙ্গোপাধ্যায়ের। গোপাল দলপতি আবার কালীঘাটের কাকু সুজয় ভদ্রের নাম নিয়েছেন। সুজয় আবার বলেছেন তাঁর সাহেব অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এমতাবস্থায় আদালত ধরে আনতে বলছে গুরুকে। সেই নাটের গুরুর খোঁজই করছেন সিবিআইয়ের আধিকারিকরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Russia Ukraine War: ইউক্রেন ইস্যুতে রাষ্ট্রসংঘে ভোটদানে বিরত রইল ভারত, কেন জানেন?

    Russia Ukraine War: ইউক্রেন ইস্যুতে রাষ্ট্রসংঘে ভোটদানে বিরত রইল ভারত, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ শুক্রবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের (Russia Ukraine War) বর্ষপূর্তি। রাশিয়ার (Russia) আক্রমণের জেরে কার্যত বিধ্বস্ত ইউক্রেন। এই যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেন থেকে রাশিয়ার সেনা প্রত্যাহারের দাবিতে বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রপুঞ্জে (UN) পাশ হল প্রস্তাব। এই ভোটে অংশ নেয়নি ভারত (India)। অংশ নেয়নি চিন সহ ৩২টি দেশও। রাষ্ট্রপুঞ্জের ১৪১টি সদস্য দেশ এই প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দিয়েছে। প্রস্তাবের বিরোধিতা করেছে ৭ সদস্য দেশ।

    রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ…

    ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেন আক্রমণের নির্দেশ দেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। শুক্রবার ছিল তার বর্ষপূর্তি। এর ঠিক একদিন আগে ভোটাভুটি হয় রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভায়। রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ (Russia Ukraine War) শুরু হওয়ার পর থেকেই একাধিকবার রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভা ও নিরাপত্তা পরিষদে এই ইস্যুতে ভোটাভুটি হয়েছে। প্রতিবারই ভোটদানে বিরত থেকেছে ভারত। এবারও অন্যথা হয়নি তার।

    রাষ্ট্রপুঞ্জে ভারতের স্থায়ী প্রতিনিধি রুচিরা কম্বোজ বলেন, ইউক্রেনের পরিস্থিতি নিয়ে ভারত উদ্বিগ্ন। দু দেশের সংঘাতের কারণে অগুণতি জীবন হারিয়েছে। মানুষের জীবনে দুর্ভোগ বেড়েছে এবং লক্ষাধিক মানুষ গৃহহীন হয়ে পড়েছেন। সাধারণ মানুষের ওপর হামলা গভীরভাবে উদ্বেগজনক। তিনি আরও বলেন, ভারত রাষ্ট্রসংঘের সনদের নীতিগুলিকে সমর্থন করে। আমাদের দেশেও আমরা আলোচনা ও কূটনৈতিক পদ্ধতিতে কোনও সমস্যার সমাধানে বিশ্বাসী। তিনি বলেন, আমাদের মনে হয় এই প্রস্তাবে দীর্ঘস্থায়ী শান্তি সুরক্ষিত করার যে পন্থার কথা বলা হয়েছে, তাতে বেশ কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। আর সেই কারণেই আমরা ভোটদান থেকে নিজেদের বিরত রাখছি।

    আরও পড়ুুন: অক্টোবরকে ‘হিন্দু হেরিটেজ’ মাস ঘোষণার দাবি ভারতীয় বংশোদ্ভূত স্টেট সেনেটরের

    এদিন ভোটাভুটির সময় নয়াদিল্লির অবস্থান স্পষ্ট করেন রুচিরা। এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রসঙ্গ উল্লেখ করেন তিনি। গত বছর উজবেকিস্তানের সমরখন্দে সাংহাই কর্পোরেশন অর্গানাইজেশনের সম্মেলনে যোগ দিতে গিয়ে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। সেই বৈঠকে পুতিনকে মোদি সাফ জানিয়ে দেন, এটা যুদ্ধের যুগ নয়। মোদির সেই সুরের প্রতিধ্বনিই এদিন শোনা গিয়েছে রুচিরার কণ্ঠে। তিনি বলেন, ভারত সব সময়ই রাষ্ট্রসংঘের নীতিগুলিকে সমর্থন করে এসেছে। এই নীতিগুলি আমরা মেনে চলি। আলোচনা ও কূটনীতির মাধ্যমেই সমস্যার সমাধান হবে বলে আমরা বিশ্বাসও করি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Ohio: অক্টোবরকে ‘হিন্দু হেরিটেজ’ মাস ঘোষণার দাবি ভারতীয় বংশোদ্ভূত স্টেট সেনেটরের

    Ohio: অক্টোবরকে ‘হিন্দু হেরিটেজ’ মাস ঘোষণার দাবি ভারতীয় বংশোদ্ভূত স্টেট সেনেটরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অক্টোবরকে হিন্দু হেরিটেজ মাস (Hindu Heritage Month) হিসেবে ঘোষণা করার রেজ্যুলিউশন নিলেন এক ভারতীয় বংশোদ্ভূত। তিনি নিতাজ আন্তানি। আমেরিকার ওহিও-র (Ohio) ইন্দো-মার্কিন স্টেট সেনেটর। সম্প্রতি ওহিও স্টেট সেনেটে তিনি দাবি জানিয়েছেন, অক্টোবর মাসকে যাতে হিন্দু হেরিটেজ মাস হিসেবে ঘোষণা করা হয়। বুধবার ওই মার্কিন স্টেট সেনেটর জানান, আমেরিকায় হিন্দুদের (Hindu) অবদান স্মরণ করতেই এই রেজ্যুলিউশন নিয়েছেন তিনি।

    নীরজ…

    নীরজ জানান, যদি এই রেজ্যুলিউশন পাশ হয়ে যায়, তাহলে ওহিও-ই হবে আমেরিকার তৃতীয় রাজ্য যারা একে আইনে পরিণত করল। ট্যুইটারে এ খবর শেয়ার করেছেন ওই সেনেটর। তিনি লিখেছেন, ওহিও-র প্রথম হিন্দু এবং ইন্দো-আমেরিকান স্টেট সেনেটর আমি। কনিষ্ঠতমও। আমি আজ এসবি ৭০ পেশ করেছি। এতে অক্টোবর মাসকে হিন্দু হেরিটেজ মাস হিসেবে ঘোষণা করার দাবি জানিয়েছি। এটা হলে ওহিও হবে আমেরিকার তৃতীয় রাজ্য যেখানে এটাকে আইনে পরিণত করা হবে।

    আন্তানি রিপাবলিক পার্টির নেতা। তিনি বলেন, অক্টোবরকে হিন্দু হেরিটেজ মাস ঘোষণা করা হলে ওহিওতে (Ohio) হিন্দু-আমেরিকানদের বিরাট পরিচিতি হবে। এ রাজ্যে আমাদের অবদানের কথা সবাই স্মরণে আনবে। তিনি বলেন, অক্টোবরের এই পরিচিতি পেতে  ওহিওতে এই প্রস্তাব আনতে পেরে আমি গর্বিত। কবে এসবি ৭০ পাশ হয়, আমি সেদিকেই তাকিয়ে রয়েছি। সম্প্রতি সেটেল সিটি কাউন্সিলে শ্রেণি বৈষম্য নিয়ে একটি রেজলিউশন পাশ হয়। আন্তানি বলেন, এই পদক্ষেপই বলে দিচ্ছে আমেরিকায় হিন্দু ফোবিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে।

    আরও পড়ুুন: ‘‘মোটা দা টুকি’’! জেলের ভিতর টিটকিরি দুই ছিঁচকের, রেগে আগুন ‘হেভিওয়েট’ পার্থ

    তিনি বলেন, সেটেল সিটি কাউন্সিলে যে এই অর্ডিন্যান্স পাশ হয়েছে, আমি তার প্রতিবাদ করি। শ্রেণি বৈষম্য এখন আর নেই। আন্তানি বলেন, হিন্দু ফোবিয়া একটি হাতিয়ার যেটি হিন্দু বিরোধী। এটি হিন্দু বিরোধীরা আমেরিকা, ভারত এবং তামাম বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে হিন্দুদের বিরুদ্ধে প্রয়োগ করেন। তিনি বলেন, সেটেল সিটি পুলিশের উচিত ছিল শ্রেণি বৈষম্য থেকে হিন্দুদের রক্ষা করার নীতি গ্রহণ করা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

     

  • Pawan Khera: বিমান থেকে নামিয়ে গ্রেফতার করা হল কংগ্রেস নেতা পবন খেরাকে, কেন জানেন?

    Pawan Khera: বিমান থেকে নামিয়ে গ্রেফতার করা হল কংগ্রেস নেতা পবন খেরাকে, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিমান থেকে নামিয়ে গ্রেফতার করা হল কংগ্রেস (Congress) নেতা পবন খেরাকে (Pawan Khera)। রায়পুরগামী বিমান থেকে নামানো হয় এআইসিসির অন্যতম মুখপাত্র পবনকে। সেখানেই অসম পুলিশ গ্রেফতার করে বর্ষীয়ান এই কংগ্রেস নেতাকে। অসম (Assam) পুলিশ জানিয়েছে, তাদের অনুরোধে দিল্লি পুলিশ পবনকে বিমান থেকে নামিয়ে নেয়। কারণ পবনের বিরুদ্ধে রয়েছে এফআইআর। এরপর পবনকে গ্রেফতার করা হয়।

    পবন…

    বৃহস্পতিবার সতীর্থদের সঙ্গে দিল্লি থেকে ছত্তিশগড়ের রায়পুর যাচ্ছিলেন পবন। কংগ্রেসের প্লেনারি অধিবেশনে যোগ দিতে যাচ্ছিলেন তাঁরা। বোর্ডিং পাস হাতে নিয়ে বিমানের আসনে বসে পড়ার পর তাঁকে বিমানকর্মীরা জানান, তাঁর সঙ্গে ডিপিসি দেখা করবেন। তাই নীচে নামতে হবে তাঁকে। তাঁকে রায়পুরগামী বিমানে নেওয়ার অনুমতি নেই বলেও বিমানকর্মীরা জানান। পবন নীচে নামতেই গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। ঘটনার প্রতিবাদে টারম্যাকেই অবস্থান বিক্ষোভ শুরু করেন কংগ্রেস নেতা কেসি বেণুগোপাল, সুপ্রিয়া শ্রীনাতে, রণদীপ সিংহ সূরযেওয়ালা প্রমুখ।

    গ্রেফতারির বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন পবন (Pawan Khera)। সুপ্রিম কোর্টকে তিনি জানিয়েছেন, তাঁর বিরুদ্ধে বারাণসী, লখনউ, অসমে একাধিক এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগ, তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে নিয়ে কটাক্ষ করেছিলেন। আদালতে পবন জানান, তাঁকে রায়পুরগামী বিমান থেকে নামিয়ে গ্রেফতার করেছে অসম পুলিশ। আদালত থেকে রক্ষাকবচেরও আবেদন করেছেন পবন।

    আরও পড়ুুন: ভূস্বর্গে ফিরেছে শান্তি! ৩৭০ অবলুপ্তির পর প্রথমবার কাশ্মীর থেকে সেনা সরানোর পথে মোদি সরকার?

    দিন কয়েক আগে এক সাংবাদিক বৈঠকে আদানিকাণ্ডে মোদিকে কটাক্ষ করেন পবন। প্রধানমন্ত্রীকে নরেন্দ্র দামোদরদাস মোদির বদলে নরেন্দ্র গৌতমদাস মোদি বলে কটাক্ষ করেন। এর পরেই পবনের (Pawan Khera) গ্রেফতারির দাবি জানায় গেরুয়া শিবির। বিজেপি নেতাদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে এফআইআর দায়ের করেছিল অসম পুলিশ। সব মিলিয়ে অসমের ১৫টি জেলায় পবনের বিরুদ্ধে ১৫টি মামলা দায়ের হয়। কংগ্রেসের অভিযোগ, এই কারণেই পবনকে হেনস্থা করা হচ্ছে। ওই কারণেই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলেও প্রাথমিক অনুমান কংগ্রেসের। ভয়ে হিতাহিত জ্ঞানশূন্য হয়ে বিজেপি এসব করছে বলেও অভিযোগ গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির।

    প্রসঙ্গত, শুক্রবার থেকে রায়পুরে শুরু হচ্ছে কংগ্রেসের তিনদিন ব্যাপী প্লেনারি। কংগ্রেসের শীর্ষস্থানীয় সব নেতাই উপস্থিত থাকবেন সেখানে। এই প্লেনারিতে যোগ দিতেই রায়পুরে উড়ে যাচ্ছিলেন পবন। তিনি বলেন, আমাকে প্রথমে বলা হয়েছিল আপনার লাগেজে সমস্যা রয়েছে। পরে ফ্লাইট থেকে নেমে যেতে বলা হয়। তার পর বলা হয় ডিসিপি আপনার সঙ্গে দেখা করবেন। এরপর আমাকে অনেকক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়। তিনি বলেন, কোনও নিয়মকানুন, আইনশৃঙ্খলা, যুক্তিবু্দ্ধির কোনও চিহ্নই ছিল না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Presidency Jail: প্রেসিডেন্সি জেল সুপারকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে ৭ দিন জেল, নির্দেশ হাইকোর্টের

    Presidency Jail: প্রেসিডেন্সি জেল সুপারকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে ৭ দিন জেল, নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার হাইকোর্টের (High Court) তোপে প্রেসিডেন্সির জেল (Presidency Jail) সুপার। খোদ জেল সুপারকে জেলে ভরার হুঁশিয়ারি হাইকোর্টের। প্রেসিডেন্সি জেলের সুপার দেবাশিস চক্রবর্তীকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা দেওয়ার নির্দেশ দিল আদালত। জরিমানা অনাদায়ে ৭ দিন জেলে রাখার নির্দেশ বিচারপতি জয়মাল্য বাগচি ও বিচারপতি অজয়কুমার গুপ্তর ডিভিশন বেঞ্চের।

    বিকাশ মিশ্র…

    আদালতের নির্দেশের পরেও জেলে না রেখে হাসপাতালে রাখা হয়েছল কয়লা পাচার মামলায় অভিযুক্ত বিকাশ মিশ্রকে (Bikash Mishra)। আদালত স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে অবমাননা রুল জারি করে। আদালত জানায়, জেলের প্রধানের এমন ভূমিকা দেখে আদালত চোখ বুজে থাকতে পারে না। না হলে জেলের সবার ওপর অবিচার করা হবে। এদিন প্রেসিডেন্সি জেলের সুপার আদালতে হাজির ছিলেন। তিনি নিঃশর্ত ক্ষমাও চান। রাজ্যের সব থেকে বড় সংশোধনাগারের দায়িত্বে রয়েছেন তিনি। বিচারাধীন বন্দি বিকাশ সুস্থ হওয়া সত্ত্বেও কেন তাঁকে জেলে না রেখে হাসপাতালে রাখা হয়েছিল, সেই প্রশ্নও করেন বিচারপতি। এই অপরাধে জরিমানার নিদান দেন বিচারপতি জয়মাল্য বাগচির ডিভিশন বেঞ্চ (High Court)। আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে জরিমানা বাবদ ১০ হাজার টাকা না দিলে, সাত দিনের সরল জেল যাপনের নির্দেশও দিয়েছেন বিচারপতি জয়মাল্য বাগচির ডিভিশন বেঞ্চ।

    আরও পড়ুুন: ‘সিবিআই কান অবধি পৌঁছে গেছে…’, কালীঘাটের কাকু সম্পর্কে বললেন সুকান্ত

    প্রসঙ্গত, এর আগে সশরীরে হাইকোর্টে হাজিরা দিয়ে ক্ষমা চেয়েছিলেন প্রেসিডেন্সি জেলের সুপার দেবাশিস। কিন্তু আদালত তাঁকে ক্ষমা করেনি। ডিভিশন বেঞ্চ সাফ জানিয়ে দিয়েছিল, রাজ্যের সব চেয়ে বড় জেলের সুপারের এহেন দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণ মানা যায় না। বিকাশকে হাসপাতালে রাখা সম্পর্কে সিবিআইয়ের বক্তব্য ছিল, আদালত (High Court) বলে দিয়েছিল বিকাশ যদি অসুস্থ না থাকেন, তাহলে হাসপাতাল থেকে জেলে পাঠাতে হবে তাঁকে। কিন্তু সুস্থ হয়ে যাওয়ার পরেও তাঁকে হাসপাতালে রেখে দেওয়া হয়েছিল। সিবিআইয়ের অভিযোগ, জেল কর্তৃপক্ষ আদালত অবমাননা করেছেন। কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থার আরও অভিযোগ, বিকাশ জেলের বদলে হাসপাতালে থাকায় মামলায় অন্যরকম প্রভাব তৈরির চেষ্টা হয়েছে। আদালতও আগের দিন হাসপাতালকে অভিযুক্তর পক্ষীশালা বলে উল্লেখ করেছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • CBI: এলাহাবাদ হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির বিরুদ্ধে মামলা সিবিআইয়ের, কেন জানেন?

    CBI: এলাহাবাদ হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির বিরুদ্ধে মামলা সিবিআইয়ের, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক সময় তিনিই করতেন বিচার। এবার তাঁরই বিচার হবে। এলাহাবাদ হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এস এন শুক্ল ও তাঁর স্ত্রী শুচিতা তিওয়ারির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করল সিবিআই (CBI)। আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে দায়ের ওই হয়েছে মামলা। ওই দম্পতির বিরুদ্ধে আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিহীন সম্পত্তির অভিযোগ এনেছে সিবিআই। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থার দাবি, এলাহাবাদ হাইকোর্টের (Allahabad HC) বিচারপতি থাকাকালীন এস এন শুক্ল ও তাঁর স্ত্রীর মোট সম্পত্তির পরিমাণ ২.৪৫ কোটি টাকা।

    সিবিআই…

    এই প্রথম নয়, এর আগেও এস এন শুক্লর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগে মামলা দায়ের করেছিল সিবিআই। সেটা ২০১৯ সাল। তখন এলাহাবাদ হাইকোর্টে কর্মরত ছিলেন তিনি। সেই সময় তাঁর বিরুদ্ধে, বেআইনিভাবে প্রসাদ ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্স নামে একটি প্রতিষ্ঠানে ছাত্র ভর্তির পক্ষে রায় দিয়েছিলেন বিচারপতি এস এন শুক্ল। সেই মামলা এখনও সিবিআইয়ের আদালতে বিচারাধীন। বস্তুত, সেই প্রথম কোনও কর্মরত বিচারপতির বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের হয়েছিল।

    দ্বিতীয় বার যে মামলা শুক্লর বিরুদ্ধে দায়ের হয়েছে, তাতে সিবিআইয়ের (CBI) অভিযোগ, ২০১৪ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত কর্মরত থাকার সময় বিচারপতি শুক্ল ও তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী শুচিতার আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিহীন ২ কোটি ৪৯ টাকা সম্পত্তির হদিশ মিলেছে। সিবিআইয়ের অভিযোগ, বিচারপতি পদে থাকাকালীন ক্ষমতার অপব্যবহার করেই ওই সম্পত্তি সংগ্রহ করেছেন শুক্ল ও তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: ‘সিবিআই কান অবধি পৌঁছে গেছে…’, কালীঘাটের কাকু সম্পর্কে বললেন সুকান্ত

    এর আগে শুক্লর বিরুদ্ধে চার্জশিট জমা দিয়েছিল ফেডারেল এজেন্সি। সেটা ২০২১ সালের ডিসেম্বর মাস। লখনউ ভিত্তিক প্রসাদ ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্স নিয়ে একটি মামলার রায় দিতে গিয়ে তিনি জুডিশিয়ার কোরাপশন করেছেন বলে অভিযোগ ওঠে। তার ভিত্তিতেই জমা দেওয়া হয় চার্জশিট। বুধবার সিবিআয়ের তরফে জানানো হয়, আগে যে তদন্ত হয়েছে, সূত্র মারফত তাতে জানা গিয়েছে এস এন শুক্ল একজন পাবলিক সার্ভেন্ট। এলাহাবাদ হাইকোর্টের লখনউ বেঞ্চে ছিলেন তিনি। দুর্নীতিমূলক কাজের সঙ্গে যুক্ত হয়ে তিনি আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিহীন সম্পদ করেছেন। তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী শুচিতা তিওয়ারিও একই অভিযোগে অভিযুক্ত। প্রসঙ্গত, ২০২০ সালে এলাহাবাদ হাইকোর্ট থেকে অবসর নেন বিচারপতি শুক্ল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share