Author: Krishnendu Bakshi

  • Suvendu Adhikari: জিটিএ চুক্তি ‘অশ্ব ডিম্ব’, পাহাড়ের বঞ্চনা দূর করতে পারে বিজেপিই, সাফ জানালেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: জিটিএ চুক্তি ‘অশ্ব ডিম্ব’, পাহাড়ের বঞ্চনা দূর করতে পারে বিজেপিই, সাফ জানালেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য সরকারের জিটিএ (GTA) চুক্তিকে ‘অশ্ব ডিম্ব’ আখ্যা দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। ২০১১ সালের ১৭ জুলাই জিটিএ তৈরির সময় কেন্দ্র, রাজ্য এবং গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার মধ্যে ত্রিপাক্ষিক চুক্তি হয়। এই চুক্তি থেকেই সরে দাঁড়িয়েছে গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা। ফের দাবি জানাল পৃথক গোর্খাল্যান্ডের। এই দাবিতে দিল্লি যাওয়ার সিদ্ধান্তও নিয়েছে মোর্চা। শুক্রবার শিলিগুড়ির দাগাপুরে মোর্চার দলীয় কার্যালয়ে সাংবাদিক বৈঠক করেন মোর্চার সাধারণ সম্পাদক রোশন গিরি। তিনি বলেন, প্রেসিডেন্ট, কেন্দ্রীয় সরকার ও রাজ্য সরকারকে চিঠি দিয়ে ত্রিপাক্ষিক চুক্তি থেকে নিজেদের সরিয়ে নিল গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা। জিটিএকে কেন্দ্র করে গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার যে সমর্থন ছিল, ত্রিপাক্ষিক চুক্তিতে তা প্রত্যাহার করা হল।

    শুভেন্দু উবাচ…

    এ প্রসঙ্গেই প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, মুখ্যমন্ত্রী যাতেই হাত দেবেন, সেটাই ব্যর্থ হবে। তা সে সুন্দরবন হোক, জঙ্গলমহল হোক, শিল্প হোক, কৃষি হোক, কর্মসংস্থান হোক কিংবা পাহাড়। পাহাড় সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে ২০১১ সালে ঢাক ঢোল বাজিয়ে ত্রিপাক্ষিক চুক্তি করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, পাহাড় হাসছে, জঙ্গলমহল হাসছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই মন্তব্য করে গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার সঙ্গে ভারত সরকারের মধ্যস্থতায় ত্রিপাক্ষিক চুক্তি করেছিলেন। কিন্তু আজকে এগারো বছর পর ওই চুক্তি যে অশ্ব ডিম্ব ছিল, তা প্রমাণ হল।

    আরও পড়ুুন: আইএসএফ বিধায়ককে গ্রেফতারির প্রতিবাদে পথে বিজেপিও, কী বললেন সুকান্ত?

    শুভেন্দু বলেন, ত্রিপাক্ষিক চুক্তির প্রধান স্টেক হোল্ডার গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা চুক্তি থেকে বেরিয়ে এসেছে। মোর্চার সম্পাদক রোশন গিরি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে চিঠি লিখে বলেছেন, সেই চুক্তিতে ক্ষমতা হস্তান্তরের যেসব বিষয় ছিল, তার একটাও রাজ্য সরকার কার্যকর করেনি। পাহাড়ের বঞ্চনা দূর করতে যে একমাত্র বিজেপিই পারবে, এদিন তাও স্মরণ করিয়ে দেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, বিগত দিনে যেভাবে পাহাড়ের মানুষ বিজেপির ওপর আস্থা রেখেছে, আগামী দিনেও উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ওপর ভরসা রাখুন। তিনি বলেন, একমাত্র বিজেপিই পারবে পাহাড়কে শান্ত রাখতে এবং উন্নয়ন ঘটাতে। সেই সঙ্গে পাহাড়ের মানুষের বঞ্চনা দূর করতে। 

    এদিকে, রোশনের জিটিএ ছাড়ার ঘোষণার পর কার্যত দ্বিধাবিভক্ত হয়ে গিয়েছে পাহাড়ের রাজনৈতিক মহল। মোর্চার সিদ্ধান্তকে সমর্থন করেছেন হামরো পার্টির চেয়ারম্যান অজয় এডওয়ার্ড। বিরোধিতা করেছে অনীত থাপার ভারতীয় গোর্খা প্রজাতান্ত্রিক পার্টি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Sanghai Cooperation Organization: গোয়া এসসিও সামিটের চিঠি গেল চিন এবং পাকিস্তানেও, কেন জানেন?  

    Sanghai Cooperation Organization: গোয়া এসসিও সামিটের চিঠি গেল চিন এবং পাকিস্তানেও, কেন জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত বছর মাঝ সেপ্টেম্বরে উজবেকিস্তানের সমরখন্দে হয়েছিল সাংহাই কোঅপারেশন অর্গানাইজেশনের (Sanghai Cooperation Organization) ২২তম সামিট। চলতি বছর আয়োজক দেশ ভারত। এবার সামিট হবে গোয়ায়। চিন (China), পাকিস্তান (Pakistan), রাশিয়া, ভারত, তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তান, কিরগিজস্তান এবং কাজাখস্তান এই আটটি দেশ সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের পূর্ণ সদস্য। পরে এই সংগঠনে যোগ দিয়েছে ইরান। মে মাসে গোয়ায় হবে এবারের সামিট। এর আগে ২০১৯ সালে শেষবার কিরগিজস্তানে অনুষ্ঠিত হয়েছিল এসসিও। অতিমারির কারণে এর পরের দুবার এসসিও সামিট হয়েছিল ভার্চুয়ালি। সমরখন্দে এসসিও সামিটে যোগ দিয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। এসসিও হল ৮টি এশিয় রাষ্ট্রের সম্মিলিত জোট, যা মূলত আঞ্চলিক উন্নয়ন ও সহযোগিতার লক্ষ্যে গঠিত।

    এসসিও সামিট…

    গোয়ার এসসিও সামিটে ভারত আমন্ত্রণ জানিয়েছে পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রীকে। সামিটে (Sanghai Cooperation Organization) মুখোমুখি হবেন ভারত ও পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রীরা। সম্মেলন চিন সহ নটি দেশেরই প্রতিনিধি থাকার কথা। তবে চিনের বিদেশমন্ত্রী কুইন গ্যাং এবং পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির উপস্থিতি তাৎপর্যপূর্ণ। বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির পাশাপাশি আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফকেও। যদিও এঁদের দুজনের কেউ একজন সামিটে উপস্থিত হন তাহলে সেটা হবে এক দশক পরে পাকিস্তানের কোনও নেতার ভারতে আগমন। তবে ভুট্টো সামিটে যোগ দেবেন কিনা, তা এখনও নিশ্চিত করা হয়নি পাকিস্তানের তরফে।

    আরও পড়ুুন: জীবন কাটছে জেলখানায় বন্দিদের মতো! চিনের শিনজিয়াং প্রদেশে উইঘুর মুসলিমদের কী অবস্থা জানেন?

    প্রসঙ্গত, ভারতের তরফে যেদিন পাকিস্তানকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে, তার ঠিক একদিন আগে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ ভারতের সঙ্গে কথা বলতে আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন। রাজনৈতিক মহলের মতে, ভুট্টোকে আমন্ত্রণ জানিয়ে ভারত পরিচয় দিল উদারতার। কারণ কিছুদিন আগেই রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে অসভ্য বলে আখ্যা দিয়েছিলেন পাক বিদেশমন্ত্রী। গত মাসেই মুম্বইয়ে হয়েছিল এসসিও (Sanghai Cooperation Organization) ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল। ওই অনুষ্ঠানে অংশ নেয়নি পাকিস্তান। এসসিওর সব দেশ এন্ট্রি পাঠালেও, পাকিস্তান তা করেনি। তাই গোয়া সামিটে তারা যোগ দেবে কিনা, সে ব্যাপারে এখনও নিশ্চিত নয় ওয়াকিবহাল মহল।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • BBC: মোদিকে নিয়ে বিবিসির তথ্যচিত্রের জের, কংগ্রেস ছাড়লেন এ কে অ্যান্টনির ছেলে

    BBC: মোদিকে নিয়ে বিবিসির তথ্যচিত্রের জের, কংগ্রেস ছাড়লেন এ কে অ্যান্টনির ছেলে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার কংগ্রেস (Congress) ছাড়লেন এ কে অ্যান্টনির ছেলে অনিল অ্যান্টনি (Anil Antony)। আজ, বুধবার কংগ্রেস থেকে ইস্তফা দেন তিনি। এর আগে অনিল অ্যান্টনি বলেছিলেন, বিবিসির (BBC) মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া দেশের সার্বভৌমত্বকে প্রভাবিত করবে।

    নরেন্দ্র মোদি…

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) নিয়ে তথ্যচিত্র তৈরি করেছে সংবাদ সংস্থা বিবিসি। ওই তথ্যচিত্রের দুটি অংশ। প্রথম অংশটি ইতিমধ্যেই সম্প্রচারিত হয়েছে। এবার বিবিসি যাতে দ্বিতীয় অংশ সম্প্রচার না করে, তাই কর্তৃপক্ষকে চিঠি দিলেন ব্রিটেনের উচ্চকক্ষের এক সদস্য। মঙ্গলবার মুক্তি পায় মোদিকে নিয়ে বিবিসির (BBC) তৈরি তথ্যচিত্র- ইন্ডিয়া: দ্য মোদি কোয়েশ্চান। তথ্যচিত্রটিতে প্রধানমন্ত্রী মোদির ক্ষমতায় আসার যাত্রাপথ তুলে ধরা হয়েছে। উল্লেখ করা হয়েছে গুজরাট (Gujarat) হিংসার কথাও। ওই তথ্যচিত্রের সমালোচনায় ইতিমধ্যেই মুখর হয়েছে ভারতীয় বিদেশমন্ত্রক। সমালোচনা করেছেন ব্রিটিশ পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ হাউস অফ লর্ডসের সদস্য লর্ড রামি রাংগার। তথ্যচিত্রটির দ্বিতীয় অংশটি যাতে সম্প্রচারিত না হয় সেজন্য বিবিসির ডিরেক্টর জেনারেল ব্রডকাস্টিং হাউস টিম দাভেইকে চিঠি লিখেছেন হাউস অফ লর্ডসের আর এক সদস্য ডলার অমর্ষি পপাট।

    আরও পড়ুুন: মোদিকে নিয়ে তৈরি তথ্যচিত্র ‘ভীষণভাবে একপেশে’, বিবিসিকে চিঠি দিলেন ব্রিটেনের সাংসদ

    বিদেশের এই প্রতিবাদের পাশাপাশি দেশেও শুরু হয়েছে সমালোচনা। ঘটনার প্রতিবাদে কংগ্রেস ছাড়লেন একে অ্যান্টনির ছেলে অনিল। পদত্যাগপত্রে তিনি লিখেছেন, গতকালের ঘটনা বিবেচনা করে আমি বিশ্বাস করি যে কংগ্রেস ছেড়ে যাওয়া আমার পক্ষে উপযুক্ত…আমি সবাইকে ধন্যবাদ জানাতে চাই, বিশেষ করে কেরালা রাজ্য নেতৃত্ব ও ডঃ শশী থারুরকে। ট্যুইট-বার্তায় তিনি লিখেছেন, বিজেপির সঙ্গে সমস্ত মতপার্থক্য থাকা সত্ত্বেও, বিবিসি (BBC) ও প্রাক্তন ব্রিটিশ বিদেশ সচিব জ্যাক স্ট্রের মতামতকে যেভাবে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে, তা দেশের পক্ষে ক্ষতিকর এবং এই ধরণের পদক্ষেপ দেশের সার্বভৌমত্বকে প্রভাবিত করতে পারে। অনিল বলেন, যারা ব্রিটিশ চ্যানেল ও ব্রিটেনের প্রাক্তন বিদেশ সচিব জ্যাক স্ট্রের মতামতকে সমর্থন করে এবং মেনে চলে তারা দেশের পক্ষে বিপজ্জনক পরিস্থিতি তৈরি করতে চলেছে। কারণ ২০০৩ সালের ইরাক যুদ্ধের পিছনে ছিল জ্যাক স্ট্রে। তিনি বলেন, বিজেপির সঙ্গে বড় মত পার্থক্য থাকা সত্ত্বেও আমি মনে করি এটি আমাদের সার্বভৌমত্বকে ক্ষুণ্ণ করবে। বিবিসির এই তথ্যচিত্র দেখানোর সিদ্ধান্তকে দেশদ্রোহিতা আখ্যা দিয়েছে বিজেপি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Odisha: প্রকাশ্য দিবালোকে গুলিবিদ্ধ ওড়িশার স্বাস্থ্যমন্ত্রী, কাঠগড়ায় খোদ পুলিশই  

    Odisha: প্রকাশ্য দিবালোকে গুলিবিদ্ধ ওড়িশার স্বাস্থ্যমন্ত্রী, কাঠগড়ায় খোদ পুলিশই  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকাশ্য দিবালোকে গুলিবিদ্ধ ওড়িশার (Odisha) স্বাস্থ্যমন্ত্রী নব দাস (Naba Das)। রবিবার সকালে দলীয় একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যাচ্ছিলেন তিনি। গাড়ির দরজা খুলে নামতেই তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালানো হয়। সঙ্গে সঙ্গে মন্ত্রীকে (Health Minister) উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। হাসপাতাল সূত্রের খবর, স্বাস্থ্যমন্ত্রীর অবস্থা আশঙ্কাজনক। কী কারণে মন্ত্রীকে লক্ষ্য করে গুলি চালানো হল, তা এখনও জানা যায়নি।

    চলল গুলি…

    প্রশাসন সূত্রে খবর, এদিন দুপুর সাড়ে ১২টা নাগাদ ঝাড়সুগুদা জেলার বজরঙ্গ নগরের গান্ধী চকে নতুন দলীয় কার্যালয়ের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যাচ্ছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। গাড়ির দরজা খুলে নামতেই তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালানো হয়। মন্ত্রীর বুকে দুটি গুলি লাগে। দ্রুত তাঁকে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় ঝাড়সুগুদা বিমানবন্দরে। সেখান থেকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে নিয়ে যাওয়া হয় ভুবনেশ্বরে। মন্ত্রীর অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে হাসপাতাল সূত্রে খবর।

    এদিকে, প্রথমে হামলাকারীর পরিচয় না জানা গেলেও, পরে জানা গিয়েছে যিনি গুলি চালিয়েছেন, তিনি পুলিশের এএসআই। তাঁর নাম গোপাল চন্দ্র দাস। সূত্রের খবর, ওই পুলিশ অফিসার গান্ধী চক পোস্টে (Odisha) ডিউটিতে ছিলেন। মন্ত্রী আসার খবর পেয়েই তিনি ওই দলীয় কার্যালয়ের কাছে যান। মন্ত্রী গাড়ি থেকে নামতেই নিজের সার্ভিস রিভলভার থেকে পরপর কয়েক রাউন্ড গুলি চালান। মন্ত্রী লুটিয়ে পড়লে তিনি ঘটনাস্থল ছেড়ে চলে যান। ঘটনার জেরে ওড়িশা সরকারের তরফে উচ্চ পর্যায়ের তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রীর নিরাপত্তায় ত্রুটি কীভাবে, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

    আরও পড়ুুন: ভারত-চিন যুদ্ধের প্রসঙ্গ তুলে রাহুলকে একহাত নিলেন জয়শঙ্কর, কী বললেন বিদেশমন্ত্রী?

    মহারাষ্ট্রের একটি মন্দিরে এক কোটি টাকারও বেশি মূল্যের স্বর্ণ কলস দান করে সম্প্রতি খবরের শিরোনামে এসেছিলেন ওড়িশার (Odisha) এই মন্ত্রী। তবে কী কারণে এই ঘটনা ঘটল, তা জানে না তাঁর দলও। বিজেডি-র প্রবীণ নেতা প্রসন্ন আচার্য বলেন, টেলিফোনে খবরটি পেয়ে আমরা স্তম্ভিত। কে জড়িত, কেনই বা এই ঘটনা ঘটল, তা জানি না। তিনি দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠুন, এই কামনা করি। আমরা এই ঘটনার নিন্দে করি। পুলিশ তদন্ত করে খুনের মোটিভ জানতে পারবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • US China Conflict: আমেরিকার সঙ্গে চিনের যুদ্ধ বাঁধতে পারে  ২০২৫ সালেই, কেন জানেন?

    US China Conflict: আমেরিকার সঙ্গে চিনের যুদ্ধ বাঁধতে পারে  ২০২৫ সালেই, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের যুদ্ধের ভ্রুকুটি! এবার যুদ্ধের সম্ভাবনা ঘনাচ্ছে আমেরিকার (US) সঙ্গে চিনের (China)। যুদ্ধ হতে পারে ২০২৫ সালেই। সম্প্রতি মার্কিন বায়ুসেনার এয়ার মবিলিটি কমান্ডের প্রধান জেনারেল মাইক মিনিহান তাঁর শীর্ষ নেতৃত্বকে একটি মেমো পাঠিয়েছেন। তাতেই আঁচ দিয়েছেন আগাম যুদ্ধের। মেমোয় ১ ফেব্রুয়ারির তারিখ দেওয়া থাকলেও, পাঠানো হয়েছে শুক্রবারই। যদিও পেন্টাগনের তরফে এমন ‘জল্পনা’র কথা উড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে চার তারকা সম্পন্ন জেনারেল মাইকের মেমোর কথা প্রকাশ্যে আসতেই হুলুস্থুল তামাম বিশ্বে। আমেরিকার (US) সামরিক বিশেষজ্ঞদের একটি অংশ বলছেন, মাইকের ‘আশঙ্কা’ মার্কিন ভাবনার পরিপন্থী। এদিন মাইক অবশ্য বলেন, আশা করছি, আমার এই ভবিষ্যদ্বাণী মিথ্যা প্রমাণিত হবে। কিন্তু আমার মস্তিষ্ক বলছে, ২০২৫ সালে আমাদের যুদ্ধে নামতে হবে।

    মার্কিন বায়ুসেনা অফিসারের যুক্তি…

    নিজের বক্তব্যের স্বপক্ষে যুক্তিও দিয়েছেন ওই মার্কিন বায়ুসেনা অফিসার। তাঁর যুক্তি, ২০২৪ সালে সাধারণ নির্বাচন রয়েছে তাইওয়ানে। চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং প্রাণপণ চেষ্টা করবেন নিজের পছন্দের সরকার গড়তে। সেই লক্ষ্যে সাফল্য এলে তাইওয়ানকে একটি চুক্তির মাধ্যমে চিনের সঙ্গে সংযুক্ত করবেন তিনি। তার পরেই চিনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নামবেন তাইওয়ানবাসী। অবশ্য দ্বিতীয় একটি সম্ভাবনার কথাও বলেছেন মাইক। তিনি বলেন, তাইওয়ানে যদি ফের ক্ষমতায় ফেরেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট সাই ইং-ওয়েন, তাহলে দ্বীপরাষ্ট্রে হামলা চালাবে চিন। তখনই বাঁধবে যুদ্ধ। এই যুদ্ধে আমেরিকা (US) কীভাবে জড়াবে? জানা গিয়েছে,  ইলেকট্রনিক্স যন্ত্রের অন্যতম উপাদান সেমি কান্ডাক্টর থেকে শুরু করে বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমেরিকা তাওয়ানের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ছুটছে। তাই তাইওয়ানে চিনের আগ্রাসন আমেরিকার কাছেও বিপদ সংকেত স্বরূপ।  

    আরও পড়ুুন: ভারত-চিন যুদ্ধের প্রসঙ্গ তুলে রাহুলকে একহাত নিলেন জয়শঙ্কর, কী বললেন বিদেশমন্ত্রী?

    প্রসঙ্গত, চিনের এই আগ্রাসী মনোভাব নিয়ে মার্কিন প্রশাসনকে একাধিকবার সতর্ক করেছেন সে দেশের বায়ুসেনার শীর্ষকর্তা। তিনি বলেন, তাইওয়ান দখলের সময় আমেরিকা যাতে কোনওভাবেই দ্বীপরাষ্ট্রের সাহায্যে আসতে না পারে, সেদিকে লক্ষ্য রাখবে চিন। আগ্রাসী চিনকে রুখতে কী করণীয়, তাও বলেছেন ওই বায়ুসেনা অফিসার। মেমোয় তিনি লিখেছেন, আমাদের লক্ষ্য হবে মাথায় আঘাত। তাই সবার আগে বেজিংকেই টার্গেট করতে হবে আমাদের। তবে মেমোয় পাঠানো মাইকের মন্তব্য সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে আমেরিকার এক প্রতিরক্ষা আধিকারিক বলেন, এই ধরনের মন্তব্য চিন নিয়ে বিভাগের মনোভাব প্রদর্শন করে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • S  Jaishankar: ভারত-চিন যুদ্ধের প্রসঙ্গ তুলে রাহুলকে একহাত নিলেন জয়শঙ্কর, কী বললেন বিদেশমন্ত্রী?

    S  Jaishankar: ভারত-চিন যুদ্ধের প্রসঙ্গ তুলে রাহুলকে একহাত নিলেন জয়শঙ্কর, কী বললেন বিদেশমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যে অংশটি চিন (China) দখল করেছে বলে অভিযোগ করছেন বিরোধীরা, সেটি আসলে চিনের দখলে চলে গিয়েছে ১৯৬২ সালেই। নাম না করে কংগ্রেস (Congress) নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) এই ভাষায়ই জবাব দিলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S  Jaishankar)। ভারত-চিন সংঘাতের আবহেই কেন্দ্রকে আক্রমণ শানিয়েছে কংগ্রেস সহ দেশের বিভিন্ন বিরোধী দল। তারই জবাব দিতে গিয়ে নেহরু জমানার প্রসঙ্গ তোলেন বিদেশমন্ত্রী।

    জয়শঙ্কর…

    রাহুল গান্ধীর নাম না করেই জয়শঙ্কর বলেন, কিছু মানুষ ইচ্ছাকৃতভাবে চিন ইস্যু নিয়ে ভুল তথ্য ছড়াচ্ছে। তিনি বলেন, যে অঞ্চলটি চিনের দখলে চলে গিয়েছে বলে দাবি করা হচ্ছে, সেটি ১৯৬২ সালে জওহরলাল নেহেরু প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন সময়ে ভারত-চিন যুদ্ধে চিন দখল করে নিয়েছে। পুরনো ইতিহাস তুলে ধরে কেউ কেউ বলছেন, এটি সম্প্রতি ঘটেছে। গুজব ছড়ানোর চেষ্টা করছেন। সম্প্রতি প্রকাশ্যে এসেছে একটি রিপোর্ট। তাতে বলা হয়েছে পূর্ব লাদাখে ৬৫টি পেট্রোলিং পয়েন্টের মধ্যে ২৬টিতেই অস্তিত্ব নেই ভারতের। সর্বভারতীয় এক সংবাদ মাধ্যমের এহেন দবি প্রকাশ্যে আসতেই শাসক বিরোধী তরজা তুঙ্গে। ঘটনাটি নিয়ে সরকারকে নিশানা করেছেন বিরোধীরা।

    আরও পড়ুুন: “বিজেপি বাংলায় ক্ষমতায় এলে সমস্ত ব্রিটিশ এবং মুঘল নাম মুছে দেব”, বললেন শুভেন্দু

    এঁদেরই একহাত নিয়ে জয়শঙ্কর (S  Jaishankar) বলেন, বিরোধীদের মধ্যে কিছু লোক রয়েছেন, যাঁদের বোঝা খুব কঠিন। কখনও কখনও এঁরা ইচ্ছাকৃতভাবে চিন সম্পর্কে মিথ্যা খবর ছড়ান, শুধুমাত্র রাজনৈতিক ফয়দা তোলার জন্য। তিনি বলেন, তাঁরা মানুষকে বিভ্রান্ত করছেন, চিন সম্পর্কে ভুল খবর ছড়াচ্ছেন। আমি জানি, তাঁরাও রাজনীতি করছেন। বিদেশমন্ত্রী বলেন, কখনও কখনও তাঁরা ইচ্ছাকৃতভাবে এই ধরনের খবর ছড়াচ্ছেন, যদিও তাঁরা জানেন যে এটা সত্য নয়। এর পরেই জয়শঙ্কর বলেন, কখনও কখনও বিরোধী দলের কিছু নেতা এমন কিছু অঞ্চলের কথা সামনে তুলে ধরছেন, যেটি ১৯৬২ সালের যুদ্ধে চিন দখল করেছিল। তারা এমনভাবেই বিষয়টি আপনার সামনে তুলে ধরবে যে আপনি মনে করবেন, ঘটনাটি গতকালই ঘটেছে।

    সম্প্রতি রাহুল বলেছিলেন, ক্রিটিক্যাল ইস্যুগুলি জানতে আমি ভারতে নিযুক্ত চিনা ও ভুটানের রাষ্ট্রদূত এবং উত্তর পূর্বের কংগ্রেস নেতাদের সঙ্গে কথা বলেছিলাম। সে প্রসঙ্গ টেনে বিদেশমন্ত্রী (S  Jaishankar) বলেন, যদি আমাকে কিছু জানতে হয় (চিন প্রসঙ্গে) তাহলে আমি চিনা রাষ্ট্রদূতের কাছে তথ্য সংগ্রহের জন্য যাব না। আমি যাব আমাদের সেনা কর্তাদের কাছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Sukanta Majumdar: আইএসএফ বিধায়ককে গ্রেফতারির প্রতিবাদে পথে বিজেপিও, কী বললেন সুকান্ত?

    Sukanta Majumdar: আইএসএফ বিধায়ককে গ্রেফতারির প্রতিবাদে পথে বিজেপিও, কী বললেন সুকান্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একজন বিধায়ককে যেভাবে গ্রেফতার করা হয়েছে, সেটা অন্যায়। ভাঙড়ের আইএসএফ (ISF) বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকির গ্রেফতারির প্রতিবাদে এ কথাই বললেন বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। দিন কয়েক আগে ধর্মতলায় বিক্ষোভের জেরে গ্রেফতার করা হয় নওশাদকে। তাঁকে টেনে হিঁচড়ে প্রিজন ভ্যানে তোলা হয়। তারই প্রতিবাদে পথে নেমেছে বিজেপির সংখ্যালঘু মোর্চা। সুকান্ত বলেন, বিজেপির সঙ্গে আইএসএফের কয়েক যোজন দূরত্ব। রাজনৈতিকভাবে নওশাদের সঙ্গে বিজেপির কোনও মিল নেই। তবে একজন বিধায়ককে যেভাবে গ্রেফতার করা হয়েছে, সেটা অন্যায়।

    প্রতিবাদ…

    প্রসঙ্গত, এর আগে নওশাদের গ্রেফতারি নিয়ে পথে নেমেছে সিপিএম। রাজ্যজুড়ে কর্মসূচির ডাক দিয়েছে একুশের বিধানসভা নির্বাচনে আইএসএফের জোটসঙ্গীরা। এবার ভিন্ন মেরু হওয়া সত্ত্বেও এর প্রতিবাদ জানাল বিজেপি। নওশাদ ভাঙড়ের বিধায়ক। তিনি হুগলির ফুরফুরা শরিফের পিরজাদাও। তাঁর গ্রেফতারির প্রতিবাদে শুক্রবার বিজেপির হুগলি সাংগঠনিক জেলা সংখ্যালঘু মোর্চার নেতৃত্বে ধিক্কার মিছিল হয়। সিঙ্গুর থানার সামনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন বিজেপির কর্মী-সমর্থকরা। সিঙ্গুর স্টেশন লাগোয়া বিজেপির দলীয় অফিস থেকে মিছিল বের হয়। মিছিলে অংশগ্রহণকারীরা দলীয় অফিস থেকে গিয়ে জড়ো হন সিঙ্গুর থানার গেটের সামনে। পরে থানায় একটি ডেপুটেশনও দেওয়া হয় সংখ্যালঘু মোর্চার তরফে।  

    আরও পড়ুুন: ২০১৬ সালে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে ইন্টারভিউ নিয়েছেন কারা? তথ্য তলব পর্ষদের

    ২১ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে ভাঙড়ের হাতিশালা এলাকায় দলীয় ঝান্ডা টাঙাচ্ছিলেন আইএসএফ কর্মী-সমর্থকরা। তাঁরা এলাকার এক তৃণমূল কর্মীর বাড়িতে পতাকা লাগিয়ে দেন। এনিয়েই অশান্তির সূত্রপাত। ঘটনার জেরে দু পক্ষে সংঘর্ষ হয়। আইএসএফের অভিযোগের তির তৃণমূল নেতা আরাবুল ইসলাম ও তাঁর ছেলের দিকে। পরের দিন ধর্মতলায় দলের প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত সভায় যোগ দিতে আসার পথে ভাঙড়ের বিধায়ক নওশাদের গাড়ি ভাঙুচর করা হয় বলে অভিযোগ। এবারও আইএসএফের তরফে কাঠগড়ায় তোলা হয় আরাবুলের লোকজনকে। সভা শেষে ওই ঘটনার প্রতিবাদে ধর্মতলায় পথ অবরোধ করে আইএসএফ। পুলিশ অবরোধ তুলতে গেলে ধুন্ধুমার কাণ্ড বাঁধে। তার জেরে টেনে হিঁচড়ে প্রিজন ভ্যানে তোলা হয় নওশাদকে। পরে করা হয় গ্রেফতার। বর্তমানে জেলেই রয়েছেন ভাঙড়ের বিধায়ক।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • S Jaishankar: জয়শঙ্করের মুখে প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী প্রশস্তি, কেন জানেন?  

    S Jaishankar: জয়শঙ্করের মুখে প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী প্রশস্তি, কেন জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর (Atal Behari Bajpayee) ভূয়সী প্রশংসা করলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। ১৯৯৮ সালে নিউক্লিয়ার টেস্টের (Nuclear Test) পর বাজপেয়ী কীভাবে নিজস্ব কৌশলে কূটনৈতিক সমস্যার সমাধান করেছিলেন, এদিন তা-ই মনে করিয়ে দেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। জয়শঙ্কর মনে করিয়ে দেন, ওই নিউক্লিয়ার টেস্টের পর দু বছরের মধ্যেই বিশ্বের প্রধান দেশগুলির সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করে ফেলেছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী।

    অটল বিহারী বাজপেয়ী…

    নয়াদিল্লিতে অটল বিহারী বাজপেয়ী স্মারক বক্তৃতায় যোগ দিয়েছিলেন জয়শঙ্কর। তাঁর আগে বলতে উঠেছিলেন সিঙ্গাপুরে ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রদূত বিলাহারি কৌশিকান। তাঁর পরে বক্তৃতা দিতে উঠে জয়শঙ্কর অটল বিহারী বাজপেয়ীর অকুণ্ঠ প্রশংসা করেন। তিনি জানান বাজপেয়ী বিদেশমন্ত্রী হিসেবেও সফল। আমেরিকা ও রাশিয়ার সঙ্গে ভারতের গাঁটছড়া শক্ত করতে তাঁর কী ভূমিকা ছিল, তাও মনে করিয়ে দেন। বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্কর বলেন, পারস্পরিক শ্রদ্ধা, পারস্পরিক সংবেদনশীলতা এবং পারস্পারিক স্বার্থের যে মৌলিক বিষয়গুলি নিয়ে এখন চিনের সঙ্গে কথা হচ্ছে, তার সিংহভাগ কৃতিত্ব অটল বিহারী বাজপেয়ীর।

    আরও পড়ুুন: মঙ্গলে কুন্তল-তাপসকে বসিয়ে মুখোমুখি জেরা! নীলাদ্রির ‘পরিচয়’ মিলবে এদিনই?

    জয়শঙ্কর জানান, সন্ত্রাসবাদের মোকাবিলা করতে ভয় পেতেন না বাজেপয়ী। তাঁর বাস্তববাদী দৃষ্টিভঙ্গিরও এদিন অকুণ্ঠ প্রশংসা করেন বিদেশমন্ত্রী। সন্ত্রাসবাদ দমন করতে তিনি সমস্ত রকম পন্থা অবলম্বন করেছিলেন। ১৯৯৮ সালে পোখরানে নিউক্লিয়ার টেস্ট করে ভারত। এদিন সে প্রসঙ্গ টেনে জয়শঙ্কর বলেন, ওই পরীক্ষা নিয়ে ভাবতে হবে না। সেই পরীক্ষার পর কীভাবে দৌত্য সফল করেছিলেন বাজপেয়ী, সেটাই আমাদের স্মরণ করতে হবে। বিদেশমন্ত্রী বলেন, ওই পরীক্ষার মাত্র দু বছরের মধ্যেই আমরা বিশ্বের প্রথম সারির দেশগুলির সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করে ফেলেছিলাম। তাদের আমরা পাশে পেয়েছিলাম। জয়শঙ্কর বলেন, সেই সময় আমি জাপানে পোস্টিং ছিলাম। ওই পরীক্ষার জেরে জাপানের সঙ্গে ভারতের সম্পর্কে প্রভাব পড়েছিল। কিন্তু আমরা তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে সাহস পাচ্ছিলাম। তিনি বলেছিলেন, আমরা কোনও না কোনও পথ (সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে) খুঁজে পেয়ে যাব। তিনি বলেন, তাঁর সেই কথা আমি আজও ভুলিনি। তাঁর প্রজ্ঞা এবং দূরদৃষ্টির কথা ভাবলে আমি আজও বিস্মিত হই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

  • Kuntal Ghosh: মঙ্গলে কুন্তল-তাপসকে বসিয়ে মুখোমুখি জেরা! নীলাদ্রির ‘পরিচয়’ মিলবে এদিনই?

    Kuntal Ghosh: মঙ্গলে কুন্তল-তাপসকে বসিয়ে মুখোমুখি জেরা! নীলাদ্রির ‘পরিচয়’ মিলবে এদিনই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হুগলির যুব তৃণমূল (TMC) নেতা কুন্তল ঘোষ (Kuntal Ghosh) নিয়োগ দুর্নীতিতে সাড়ে ১৯ কোটি টাকা তুলেছিলেন বলে অভিযোগ করেছিলেন তাপস মণ্ডল (Tapas Mondal)। ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছেন কুন্তল। পরে তিনি দাবি করেন, তাপসকে তিনি ৫০ লক্ষ টাকা দেননি বলে তাঁকে ফাঁসানো হয়েছে। প্রশ্ন হল, তাপস না কুন্তল, কে সত্য বলছেন? এর উত্তর খুঁজতে মঙ্গলবার তাপস ও কুন্তলকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করা হবে বলে ইডি সূত্রের খবর।

    নীলাদ্রি ঘোষ…

    কুন্তলের আরও অভিযোগ, তাপসের পাশাপাশি জনৈক নীলাদ্রি ঘোষ হুমকি দিয়ে তাঁর কাছে টাকা আদায় করতেন। নীলাদ্রিকে চেনেন বলে জানিয়েছেন তাপসও। সোমবার বিধাননগর হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর সিজিও কমপ্লেক্সে ফিরে আসার পর সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে কুন্তল (Kuntal Ghosh) বলেন, নীলাদ্রি হল তাপস মণ্ডলের দালাল। এই দুর্নীতিতে আর কেউ জড়িত কিনা, জানতে চাইলে তিনি বলেন, তাপসকে জিজ্ঞাসা করলে সব উত্তর মিলবে।

    আরও পড়ুুন: ‘স্বাধীনতার পর নেতাজিকে ভোলানোর চেষ্টা করা হয়েছে’, অনুযোগ প্রধানমন্ত্রীর

    এই মামলায় নীলাদ্রির পাশাপাশি নাম জড়িয়েছে গোপাল দলপতি ও তাপস মিশ্রেরও। তাপস মণ্ডলের দাবি, এই তিনজনই তাঁর পরিচিত এবং তাঁর অফিসে এঁদের যাতায়াতও ছিল। তাঁর দাবি, চাকরি প্রার্থীদের কাছ থেকে নেওয়া টাকা ফেরতের জন্যই নীলাদ্রিকে কুন্তলের কাছে পাঠিয়েছিলেন তিনি।

    প্রসঙ্গত, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অপসারিত সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যের ঘনিষ্ঠ তাপস নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত। এর আগেও তাঁকে ইডির তরফে একাধিকবার তলব করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত চলাকালীনই তাপস দাবি করেন, হুগলির তৃণমূল যুবনেতা কুন্তল () শিক্ষক পদপ্রার্থীদের কাছ থেকে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার নাম করে প্রায় ১৯ কোটি টাকা নিয়েছেন।

    এদিকে, দুটি ফ্ল্যাটে তল্লাশি চালানোর সময় কুন্তলের (Kuntal Ghosh) একটি নোটবুক ও বেশ কয়েকটি নথি উদ্ধার করেছেন তদন্তকারীরা। সেই নথিতে রয়েছে একাধিক সাংকেতিক চিহ্নও। সেই সাংকেতিক চিহ্নের পাঠোদ্ধার করার চেষ্টা চলছে। এর আগে তাপসের কাছ থেকেও নথিসমৃদ্ধ একটি ডায়েরিও উদ্ধার করেছেন তদন্তকারীরা। কুন্তল ও তাপসকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করার সময় এসবই মিলিয়ে দেখা হবে। দুজনের কাছ থেকে উদ্ধার হওয়া নথিতে কোনও মিল রয়েছে কিনা, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

     

  • Indian Railway: আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল চালু করল ভারতীয় রেল, কেন জানেন?

    Indian Railway: আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল চালু করল ভারতীয় রেল, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল চালু করল ভারতীয় রেল (Indian Railway)। রেলের রাজস্ব বাড়ানোর পাশাপাশি ম্যাক্সিমাম ক্যাপাসিটি ইউটিলাইজেশনও রেলের উদ্দেশ্য। প্রতিটি মেইল (Mail), এক্সপ্রেসে (Express) টিকিটের চাহিদা কত, তা দেখতেই এই ব্যবস্থা। প্রশ্ন হল, কী এই আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল? আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল হল একটি সিট ক্যাপাসিটি অপটিমাইজেশন ডিসিশান সাপোর্ট। এটি করা হয়েছে কোনও একটি নির্দিষ্ট দিনে কোনও একটি ট্রেনের কত সিট এবং কোন শ্রেণি বুকিং হয়েছে, তা জানতে। ভারতীয় রেলের এক আধিকারিকের কথায়, সব ট্রেনে অ্যাকোমোডেশনের চাহিদা এক থাকে না। ট্রেন বিশেষে এটি আলাদা আলাদা হয়। কারণও আলাদা আলাদা।

    ভারতীয় রেল…

    এই কারণগুলির মধ্যে রয়েছে, বিকল্প ট্রেনের ব্যবস্থা, অ্যাকোমোডেশন, ওরিজিন ডেস্টিনেশন পেয়ার, টাইমিং ইত্যাদি। ঐতিহ্যগতভাবে ভারতীয় রেলে (Indian Railway) অ্যাকোমোডেশনের ব্যবস্থা করা হত কোনও একটি ট্রেনের ইতিহাস ঘেঁটে। যে নির্দিষ্ট রুটে ট্রেনটি চলে, সেখানে যাত্রী কেমন হয়, তাঁদের চাহিদাই বা কেমন এসব খতিয়ে দেখা হত। রেলের ওই আধিকারিক জানান, আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল ব্যবস্থা চালু হয়ে যাওয়ায় এই কাজটিই হয়ে গেল অনায়াস। এই প্রোফাইলের মাধ্যমে রেলের কর্তারা জানতে পারবেন, বিভিন্ন জোনের ট্রেনের যাত্রীদের প্রোফাইল সেল। তার জেরে চাহিদা অনুযায়ী যাত্রীদের জন্য করা যাবে অ্যাকোমোডেশনের ব্যবস্থা। বিভিন্ন মরশুমে এবং ছুটির দিনগুলিতে বিভিন্ন ট্রেনে টিকিটের চাহিদা বাড়ে। এই প্রোফাইলের মাধ্যমে ওই ট্রেনগুলিরও একটি নির্ভুল তথ্য পাওয়া যাবে। যার জেরে একদিকে যেমন ভারী হবে রেলের পকেট, তেমনি চাহিদা মিটবে যাত্রীদেরও।

    আরও পড়ুুন: ‘স্বাধীনতার পর নেতাজিকে ভোলানোর চেষ্টা করা হয়েছে’, অনুযোগ প্রধানমন্ত্রীর

    রেল (Indian Railway) সূত্রে খবর, পাইলট প্রজেক্ট শুরু হয়েছিল সাতটি জোনালে। এগুলি হল, ইস্টার্ন, সেন্ট্রাল, নর্দান, সাউদার্ন, সাউথ সেন্ট্রাল, ওয়েস্টার্ন এবং ওয়েস্ট সেন্ট্রাল রেলওয়ে। এই আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল ব্যবস্থা এ পর্যন্ত প্রয়োগ করা হয়েছে ভারতীয় রেলের ২০০টি ট্রেনের ওপর। এতদিন রেলের বিভিন্ন কাজের জন্য বাইরে থেকে সফটওয়্যার আনানো হলেও, আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল তৈরি করেছেন রেলের কর্মীরাই। রেলের নিজস্ব ওই দলের নেতৃত্বে ছিলেন সেন্টার অফ রেলওয়ে ইনফর্মেশন সিস্টেমসের আর গোপালকৃষ্ণণ। টানা দু বছরেরও বেশি সময়ের চেষ্টায় শেষমেশ হয়েছে লক্ষ্যপূরণ।

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

     

LinkedIn
Share