Author: Krishnendu Bakshi

  • Parakram Diwas: নেতাজির জন্মদিনটি পালিত হয় পরাক্রম দিবস হিসেবে, কেন জানেন?

    Parakram Diwas: নেতাজির জন্মদিনটি পালিত হয় পরাক্রম দিবস হিসেবে, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ২৩ জানুয়ারি। নেতাজি (Netaji) সুভাষচন্দ্র বসুর ১২৬তম জন্ম দিবস। ২০২১ সাল থেকে ফি বছর নেতাজির এই জন্মদিনটি পালিত হয় পরাক্রম দিবস হিসেবে। তিনি ছিলেন অসম সাহসী যোদ্ধা। স্বাধীনতা আন্দোলনে তাঁর অবদান স্মরণে রেখেই তাঁর জন্মদিনটিকে পালন করা হয় পরাক্রম দিবস (Parakram Diwas) হিসেবে। ২০২১ সালে পালিত হয় নেতাজির ১২৪ তম জন্মবার্ষিকী। সে বারই প্রথম দিনটিকে পরাক্রম দিবস হিবেসে পালনের কথা ঘোষণা করা হয়। পশ্চিমবঙ্গ, ঝাড়খণ্ড, ত্রিপুরা এবং অসমে দিনটি ছুটির দিন হিসেবে পরিচিত। এদিন ভারত সরকারও শ্রদ্ধা জানায় নেতাজিকে।

    নেতাজির জন্মদিন…

    নেতাজির জন্মদিনে বিভিন্ন জায়গায় ছুটি দেওয়া হয়। তার কারণ, দেশের প্রতি নেতাজির অবদান স্মরণ এবং তাঁকে শ্রদ্ধা জানানোর জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে আস্ত একটা দিন। তাঁর নির্ভীক হৃদয় এবং লড়াই ত্বরান্বিত করেছিল দেশের স্বাধীনতা। তিনি ছিলেন প্রকৃত জাতীয়তাবাদী, রাজনীতিবিদ এবং স্বাধীনতা যোদ্ধা। দেশবাসী, বিশেষত তরুণদের মধ্যে সাহস জোগাতে দিনটিকে দেওয়া হয়েছে বিশেষ গুরুত্ব। নেতাজির শক্তি, দূরদৃষ্টি, নিঃস্বার্থপরতা এবং দেশপ্রেম আজও শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন তামাম ভারতবাসী। স্বাধীনতা আন্দোলনে তাঁর তৈরি আজাদ হিন্দ ফৌজের অবদানও কম নয়। আজাদ হিন্দ সরকারের প্রতিষ্ঠাতা প্রধান ছিলেন তিনিই।

    আরও পড়ুুন: কোথাও খাঁচায় বন্দী, কোথাও আবার দাঁড়িপাল্লায় সরস্বতী! দেবী বন্দনায় নিয়োগ দুর্নীতির ছোঁয়া শহরের মণ্ডপে

    ১৮৯৭ সালের ২৩ জানুয়ারি ওড়িশার কটক শহরে জন্মগ্রহণ করেন নেতাজি (Parakram Diwas)। দর্শনশাস্ত্রে ডিগ্রি লাভ করার পর তিনি পাশ করেন সিভিল সার্ভিস পরীক্ষা। যেহেতু তিনি ব্রিটিশ সরকারের অধীনে চাকরি করবেন না বলে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ ছিলেন, তাই ইস্তফা দিয়ে ইংল্যান্ড থেকে ভারতে ফিরে আসেন ১৯২১ সালে। এর ঠিক দু বছর আগে তিনি গিয়েছিলেন ইংল্যান্ডে। ভারতে ফিরে তিনি দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাসের সংস্পর্শে আসেন। পরবর্তীকালে এই চিত্তরঞ্জনই তাঁর রাজনৈতিক মেন্টর হিসেবে কাজ করেন। তিনিই নেতাজিকে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রসে যোগ দিতে উৎসাহিত করেন। ১৯২১ সালেই কংগ্রেসে যোগ দেন তিনি। স্বামী বিবেকানন্দকে তিনি আধ্যাত্মিক গুরু হিসেবে বিবেচনা করতেন। ১৯৩৮ থেকে ১৯৩৯ পর্যন্ত তিনি অলঙ্কৃত করেছিলেন জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতির পদ। তাঁর বিখ্যাত উক্তি, তোমরা আমাকে রক্ত দাও…আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

  • New Zealand: শপথ নিলেন নিউজিল্যান্ডের নয়া প্রধানমন্ত্রী, চোখের জলে বিদায় প্রাক্তনকে

    New Zealand: শপথ নিলেন নিউজিল্যান্ডের নয়া প্রধানমন্ত্রী, চোখের জলে বিদায় প্রাক্তনকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিউজিল্যান্ডের (New Zealand) নয়া প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন লেবার পার্টির (Labour Party) নেতা ক্রিস হিপকিন্স (Chris Hipkins)। গত সপ্তাহেই জাসিন্ডা আর্ডের্ন প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেবেন বলে ঘোষণা করেছিলেন। সেই মতো মঙ্গলবার তিনি প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেন। তার পর বুধবার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেন ক্রিস হিপকিন্স। তিনি হলেন নিউজল্যান্ডের ৪১তম প্রধানমন্ত্রী। নিউজিল্যান্ডের গভর্নর জেনারেল সিন্ডি কিরো নয়া প্রধানমন্ত্রী হিসেবে হিপকিন্সকে শপথবাক্য পাঠ করান। শপথ নিয়ে নয়া প্রধানমন্ত্রী বলেন, এবার সত্যিই আমি প্রধানমন্ত্রী হয়ে গিয়েছি। এটা আমার জীবনের সব থেকে বড় সুযোগ এবং দায়িত্ব। আগামিদিনে আমার সামনে যা যা চ্যালেঞ্জ রয়েছে, তার সম্মুখীন হতে আমি প্রস্তুত।

    আর্ডের্ন…

    এদিকে, বুধবার আর্ডের্নকে পার্লামেন্ট (New Zealand)  ছেড়ে চলে যেতে দেখা যায়। দর্শক, সাংসদ এবং পার্লামেন্টের কর্মীরা হাততালি দিয়ে তাঁকে বিদায় জানান। মঙ্গলবার হিপকিন্সের সঙ্গে আর্ডের্ন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেষবারের মতো মাওরি নামের এক ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যোগ দেন। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী থাকার সময় আমি মানুষের প্রচুর ভালবাসা, দয়া, প্রীতি ও শুভেচ্ছা পেয়েছি। এত বছর ধরে এই ভূমিকায় কাজ করতে পেরে আমি কৃতজ্ঞ। যাঁরা আমার বিদায়কে নঞর্থক দৃষ্টিভঙ্গিতে বিবেচনা করছেন, তাঁদের আমি ঘৃণা করি। হিপকিন্সকে উপদেশও দিয়েছেন তিনি। বলেন, তুমিই কর, তুমি। নিউজিল্যান্ডের (New Zealand)  সদ্য প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বলেন, এটা এখন তাঁর সময়। নিজের জায়গা খুঁজে নেওয়ার জন্য এটাই তাঁর সময়। তিনি তাঁর নিজের মতোই নেতা হোন। তাঁকে দেওয়ার মতো কোনও উপদেশ আমার নেই। আমি তাঁকে কেবল তথ্য দিতে পারি। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আমি আমার অভিজ্ঞতা তাঁর সঙ্গে শেয়ার করতে পারি। কিন্তু এটা এখন তাঁর সময়। আর্ডের্ন বলেন, আমি এখন পিছনের সারির সাংসদ হতে প্রস্তুত। আমি মা এবং বোন হতেও প্রস্তুত।

    আরও পড়ুুন: মোদিকে নিয়ে তৈরি তথ্যচিত্র ‘ভীষণভাবে একপেশে’, বিবিসিকে চিঠি দিলেন ব্রিটেনের সাংসদ

    প্রসঙ্গত, আর্ডের্ন প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেওয়ার পর শাসক দল লেবার পার্টির তরফে রবিবারই হিপকিন্সকে পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বেছে নেওয়া হয়। করোনা অতিমারির সয়ম তিনি ছিলেন কোভিড রেসপন্স ও পুলিশ মন্ত্রী। করোনা মন্ত্রী হিসেবে তাঁর কাজ উচ্চ প্রশংসিত হয়। শপথ নেওয়ার পর বছর চুয়াল্লিশের প্রধানমন্ত্রী হিপকিন্স জানান, দেশের অর্থনীতির উন্নয়নের লক্ষ্যেই কাজ করবেন তিনি। করোনার সময় অর্থনীতিতে যে মন্দা ও মূল্যবৃদ্ধি হয়েছিল, তা সামাল দিয়ে দেশের অর্থনীতিকে পুরানো অবস্থায় ফিরিয়ে আনাই তাঁর প্রধান লক্ষ্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • ISF: ভাঙড়ে আরাবুলের বাড়ির অদূরে মিলল বোমা, নেপথ্যে কারা?

    ISF: ভাঙড়ে আরাবুলের বাড়ির অদূরে মিলল বোমা, নেপথ্যে কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভাঙড়ে (Bhangar) অশান্তির রেশ এখনও পুরোপুরি মেলায়নি। তার মধ্যেই মিলল বোমা (Bomb) উদ্ধারের খবর। রবিবার সকালে ভাঙড়ের উত্তর গাজিপুর এলাকা থেকে উদ্ধার হয়েছে বেশ কিছু বোমা। যেখান থেকে বোমা উদ্ধার হয়েছে, তার কাছেই বাড়ি তৃণমূল নেতা আরাবুল ইসলামের। স্বাভাবিকভাবেই উঠছে প্রশ্ন, আরাবুলের বাড়ির কাছে বোমা রেখে গেল কারা, তৃণমূলেরই লোকজন, নাকি যাদের সঙ্গে দিন কয়েক ধরে অশান্তি চলছে তৃণমূলের, সেই আইএসএফ (ISF)?

    বোমা…

    পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে খবর, এদিন সকালে উত্তর গাজিপুর এলাকার একটি জমিতে ব্যাগের ভিতরে বেশ কয়েকটি বোমা পড়ে থাকতে দেখতে পান এলাকার কয়েকজন বাসিন্দা। সঙ্গে সঙ্গে খবর দেওয়া হয় পুলিশে। কাশীপুর থানার পুলিশ গিয়ে ঘিরে ফেলে এলাকা। বোমাগুলি নিষ্ক্রিয় করতে খবর দেওয়া হয় বম্ব স্কোয়াডকে। ওই ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে চারজনকে। বোমাগুলি যেখান থেকে উদ্ধার হয়েছে, তার কাছেই বাড়ি তৃণমূল নেতা আরাবুল ইসলামের। ওই এলাকায় বোমাগুলি কারা রেখে গিয়েছিল, তা জানতে জেরা করা হচ্ছে ধৃতদের।

    আরও পড়ুুন: আইএসএফের তাণ্ডবের জেরে রণক্ষেত্র ধর্মতলা, বাঁশ নিয়ে তাড়া পুলিশকে

    ২১ জানুয়ারি দলের প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে ভাঙড়ের হাতিশালা এলাকায় পতাকা টাঙাচ্ছিলেন আইএসএফ কর্মী-সমর্থকরা। অভিযোগ, তাঁরা এক তৃণমূল কর্মীর বাড়িতে লাগিয়ে দেন আইএসএফের পতাকা। তার জেরে দু পক্ষে শুরু হয় সংঘর্ষ। তৃণমূলের পার্টি অফিসে লাগিয়ে দেওয়া হয় আগুন। ঘটনার জের গড়ায় শনিবার ধর্মাতলা পর্যন্ত। এদিন প্রতিষ্ঠা দিবসের সভা শেষে তৃণমূল নেতা আরাবুল ইসলামের গ্রেফতারির দাবিতে ধর্মতলায় অবরোধ করেন আইএসএফ (ISF) কর্মী-সমর্থকরা। অবরোধ তুলতে গেলে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের খণ্ডযুদ্ধ শুরু হয়। পুলিশ প্রথমে লাঠিচার্জ করে বিক্ষোভকারীদের হঠাতে চেষ্টা করে। তখনই বিক্ষোভকারীরা ইটপাটকেল এবং কাচের বোতল ছুড়তে থাকে পুলিশকে লক্ষ্য করে। পরে কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে পুলিশ। পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল বলেন, বিক্ষোভকারীদের আক্রমণে জখম হয়েছেন ১৯ জন পুলিশ কর্মী। তাঁদের মধ্যে কয়েকজন ভর্তি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। বাকিরা ভর্তি এসএসকেএম হাসপাতালে। পুলিশের দাবি, বিক্ষোভকারীরা (ISF) পুলিশের কিয়স্কে ভাঙচুর চালিয়েছে। ভেঙেছে গার্ডরেলও। পুলিশ-বিক্ষোভকারী সংঘর্ষের জেরে ঘণ্টা দেড়েক ওই এলাকায় বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। ফের শুরু হয় সন্ধে নাগাদ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

     
  • ISF: আইএসএফের তাণ্ডবের জেরে রণক্ষেত্র ধর্মতলা, বাঁশ নিয়ে তাড়া পুলিশকে  

    ISF: আইএসএফের তাণ্ডবের জেরে রণক্ষেত্র ধর্মতলা, বাঁশ নিয়ে তাড়া পুলিশকে  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইএসএফের (ISF) তাণ্ডবের জেরে রণক্ষেত্র ধর্মতলা। তৃণমূল (TMC) নেতা আরাবুল ইসলামের গ্রেফতারির দাবিতে ধর্মতলায় অবরোধ। অবরোধ তুলতে লাঠিচার্জ করে পুলিশ (Police)। পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল এবং বোতল ছোড়েন আইএসএফ কর্মী-সমর্থকরা। এর পরেই বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাসের সেল পাঠায় পুলিশ। অশান্তি থামে শনিবার সন্ধের দিকে।

    আইএসএফ…

    ২১ জানুয়ারি, শনিবার আইএসএফের প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে শুক্রবার রাতে ভাঙড়ের হাতিশালা এলাকায় পতাকা টাঙাচ্ছিলেন আইএসএফ কর্মীরা। এনিয়ে তৃণমূলের সঙ্গে সংঘর্ষ হয় আইএসএফের। দু পক্ষের মধ্যে ইটপাটকেল ছোড়াছুড়ি হয়। তার জেরে জখম হন দু পক্ষের কয়েকজন। ইটের ঘায়ে এক তৃণমূল কর্মীর মাথা ফেটেছে বলে অভিযোগ। সংঘর্ষ চলাকালীন আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয় তৃণমূলের পার্টি অফিসে। পরে বিশাল পুলিশ বাহিনী এলাকায় গেলে শান্ত হয় পরিস্থিতি।

    শনিবার দুপুরে কলকাতার রানি রাসমণি অ্যাভেনিউতে সভা করে আইএসএফ (ISF)। বক্তৃতা দেন ভাঙড়ের বিধায়ক নৌসাদ সিদ্দিকি। সভায় আসার আগে তাঁর গাড়িতে তৃণমূলের লোকজন ভাঙচুর করে বলে অভিযোগ। কোনওক্রমে সেখান থেকে বেরিয়ে সভায় আসেন নৌসাদ। সভা শেষে আরাবুলের গ্রেফতারির দাবিতে পথ চৌরঙ্গী মোড়ে অবরোধ করেন আইএসএফের কর্মী-সমর্থকরা। অবরোধ তুলে নিতে অনুরোধ করে পুলিশ। তার পরেও কাজ না হওয়ায় অবরোধকারীদের হঠাতে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। পরে পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল এবং বোতল বৃষ্টি করতে থাকে বিক্ষোভকারীরা। পরিস্থিতি অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে আইএসএফ বিধায়ককে প্রিজন ভ্যানে তোলা হলে। বিক্ষোভকারীরা কার্যত তাণ্ডব চালাতে শুরু করেন। লাঠি, বাঁশ নিয়ে পুলিশকে তাড়া করেন তাঁরা। পুলিশের গার্ড রেল ভাঙচুর করা হয়।

    আরও পড়ুুন: ভাঙড়ে শাসক-আইএসএফ সংঘর্ষ, ইটের ঘায়ে মাথা ফাটল তৃণমূল কর্মীর

    পরিস্থিতি সামাল দিতে পদস্থ কর্তাদের নেতৃত্বে আসে পুলিশের বিশাল বাহিনী। তার পরেই ফাটানো হয় কাঁদানে গ্যাসের সেল। পিছু হটেন বিক্ষোভকারীরা (ISF)। তাঁরা চলে যান জওহরলাল নেহরু রোডের দিকে। ঘটনায় জখম হন কয়েকজন। ঘণ্টা দেড়েক ধরে অবরুদ্ধ থাকে ধর্মতলা। বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। পরিস্থিতি শান্ত হলে ফের শুরু হয় যান চলাচল। যদিও ধর্মতলার চারমাথার মোড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে জুতো, জলের বোতল, ইটপাটকেল, লাঠি, বাঁশ। তাণ্ডবের চিহ্ন হিসেবে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, ঘটনাটি পূর্ব পরিকল্পিত। তা যদি না হত, তাহলে সভা করতে এসে ইটপাটকেল, কাচের বোতল, লাঠি, বাঁশই বা বিক্ষোভকারীরা (ISF) পেলেন কোথা থেকে? পুলিশই বা অপ্রীতিকর পরিস্থিতি সামাল দিতে আগাম প্রস্তুতি নেয়নি কেন? সে প্রশ্নও উঠেছে।

       

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

     
     
     

     

  • Bengal BJP: পাখির চোখ লোকসভা নির্বাচন, দুর্গাপুরে বিশেষ বৈঠকে বিজেপি

    Bengal BJP: পাখির চোখ লোকসভা নির্বাচন, দুর্গাপুরে বিশেষ বৈঠকে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাখির চোখ ২০২৪এর লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Poll 2024)। বাংলা থেকে পেতে হবে অন্তত ২৫টি আসন। সেজন্য প্রয়োজন সঠিক রণকৌশল। সেই কৌশল ঠিক করতেই দুর্গাপুরে বৈঠকে বসেছে বঙ্গ বিজেপি (Bengal BJP)। শুক্র ও শনিবার দু দিন ধরে চলছে ওই বৈঠক। দুর্গাপুরের একটি হোটেলে হচ্ছে ওই বৈঠক। বৃহস্পতিবারই রাজ্যে সভা করে গিয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। তার পর হচ্ছে এই বিশেষ বৈঠক। বুথে বুথে কীভাবে সংগঠন তৈরি করা হবে, মূলত তা নিয়েই আলোচনা হওয়ার কথা এই বৈঠকে। বিধায়ক এবং সাংসদদের পাশাপাশি কেন্দ্রের পাঁচ পর্যবেক্ষক এবং রাজ্যের অন্য নেতারাও উপস্থিত রয়েছেন এই বৈঠকে। শুক্রবার হয়েছে দলের পদাধিকারীদের নিয়ে বৈঠক। আজ, শনিবার সকাল থেকে শুরু হয়েছে মূল বৈঠক। এদিনের বৈঠকে প্রতিনিধি রয়েছেন দেড়শোরও বেশি।

    বিজেপি…

    এদিনের বৈঠকে যাওয়ার আগে এক সঙ্গে হাঁটতে দেখা গিয়েছে বিজেপির (Bengal BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী, দিলীপ ঘোষ এবং লকেট চট্টোপাধ্যায়কে। প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় দুর্নীতির অভিযোগ খতিয়ে দেখতে এ রাজ্যে এসেছিল কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল। ওই দলের দেওয়া রিপোর্ট নিয়েও হয়েছে আলোচনা। সিএএ নিয়ে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। বুধবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার বাসন্তীর জনসভায় এই আশ্বাস দিয়েছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। ওই মঞ্চে দাঁড়িয়েই একই আশ্বাস দিয়েছিলেন বিজেপির তারকা নেতা মিঠুন চক্রবর্তীও। এদিন তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে বলে সূত্রের খবর।

    আরও পড়ুুন: ভাটপাড়া থেকে উদ্ধার অসংখ্য বোমা, ম্যাটাডোরে তুলে নিয়ে গেল পুলিশ

    উত্তরবঙ্গের পাশাপাশি বিজেপির (Bengal BJP) নজর রাঢ়বঙ্গের দিকেও। দুই বর্ধমান, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া এবং বীরভূম এই পাঁচ জেলার সংগঠনকে নিয়ে আগেও বৈঠক করেছে বিজেপি। এই বর্ধমানের মধ্যেই পড়ে দুর্গাপুর। রাঢ়বঙ্গে ক্রমেই শক্তি বাড়ছে বিজেপির। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সেই কারণেই দিন দিন গুরুত্ব বাড়ছে রাঢ়বঙ্গের। বিজেপি সূত্রে খবর, বিশেষ বৈঠকের জন্য দুর্গাপুরকে বেছে নেওয়ার কারণ এর ভৌগোলিক অবস্থান। এই শহরে যাতায়াতের সুবিধার পাশাপাশি রয়েছে অন্ডাল বিমানবন্দর। কেন্দ্রীয় নেতাদের যাতায়াতের সুবিধা বিস্তর। এদিন সুনীল বনসল দিল্লি থেকে বিমানে অন্ডালে এসে যোগ দেন বৈঠকে। তাছাড়া শহরে বিজেপির ভাল ভোটব্যাঙ্ক তৈরি হয়েছে। বিজেপির এক নেতা বলেন, দুর্গাপুরে রাজ্য কর্মসমিতির বৈঠকের আয়োজনের পিছনে পঞ্চায়েত ও লোকসভা নির্বাচনের আগে এই অঞ্চলে শক্তি বৃদ্ধির বিষয়টিও মাথায় রাখা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

     

  • China Economy: মজুরি বন্ধ, কর্মী ছাঁটাই, করোনা পরিস্থিতিতে চাপে চিনা অর্থনীতি

    China Economy: মজুরি বন্ধ, কর্মী ছাঁটাই, করোনা পরিস্থিতিতে চাপে চিনা অর্থনীতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত নভেম্বর থেকে মজুরি দেওয়া হয়নি। ছাঁটাই করা হয়েছে বহু কর্মীকে। এসবই করা হয়েছে করোনা (Covid 19) অতিমারি পরিস্থিতিতে। যার জেরে সমস্যার মুখে পড়তে পারে চিনা অর্থনীতি (China Economy)। ঋণের জালে জড়িয়ে একের পর এক দেশের অর্থনীতিকে সমস্যার মুখে ঠেলে দিয়েছে শি জিনপিংয়ের দেশ। এশিয়া মহাদেশের এই তালিকায় রয়েছে শ্রীলঙ্কা (Sri Lanka)। চিনা অর্থনীতির ফাঁসে আটকে দেউলিয়া ঘোষণা করেছে এই দ্বীপরাষ্ট্র। চিনা ঋণের জালে জড়িয়ে গিয়েছে ভারতের আর এক প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানও। এহেন চিনের অর্থনীতিই ভয়ঙ্কর কোভিড পরিস্থিতিতে পড়তে চলেছে সমস্যার মুখে।

    মারণ ভাইরাস…

    চিনের উহান প্রদেশেই প্রথম খোঁজ মেলে মারণ ভাইরাস  করোনার। পরে সেখান থেকে ছড়িয়ে পড়ে গোটা বিশ্বে। করোনার থাবায় মৃত্যু হয় লক্ষ লক্ষ মানুষের। তার পরে জরুরি ভিত্তিতে টিকা আবিষ্কার করে রোগ প্রতিরোধে টিকাকরণে জোর দেয় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ। তার জেরে রোগ নিয়ন্ত্রণে আসে পৃথিবীর অনেক দেশেই। যদিও চিনে রোগের প্রকোপ কমেনি। সম্প্রতি চিনে ফের দাপট বাড়তে থেকে করোনার। প্রতিদিনই দীর্ঘ হতে থাকে মৃতের তালিকা। হাসপাতালে হাসপাতালে করোনা রোগীর দীর্ঘ লাইন। শেষকৃত্যস্থলে লাশের পাহাড়। যদিও সরকারিভাবে করোনায় মৃত্যুর খবর স্বীকার করা হয়নি বললেই চলে।

    আরও পড়ুুন: ভারতকে ইসলামিক রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায় পিএফআই! কী বলছে এনআইএ-এর চার্জশিট?

    করোনা রুখতে জিরো কোভিড টলারেন্স নীতি অবলম্বন করেছিল সে দেশের সরকার। তার কার্যত গৃহবন্দি দশা কাটাতে বাধ্য হন চিনা নাগরিকরা। গত নভেম্বর মাস থেকে বন্ধ হয়ে যায় মজুরি (China Economy)। বেসরকারি কোম্পানিগুলি নির্বিচারে ছাঁটাই করে। সম্প্রতি জনতার চাপে পড়ে লকডাউন শিথিল করে চিনা সরকার। এর পরেই বকেয়া মাইনে এবং চাকরি ফেরত পাওয়ার দাবিতে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে শুরু হয়েছে বিক্ষিপ্ত অশান্তি। যাঁদের ছাঁটাই করা হয়েছে, তাঁদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণও দেওয়া হয়নি। তার জেরে ক্রমেই বাড়ছে জনরোষ। যা বিস্ফোরণ ঘটলে চাপ পড়তে পারে অর্থনীতিতে।

    চিনের চংকুইংয়ের সাউথ ওয়েস্টার্ন শহরে চাকরি খোয়ানো শতাধিক মানুষ বকেয়া মজুরি ও কাজের দাবিতে (China Economy) বিক্ষোভ দেখান। ভাঙচুর করেন মেশিনপত্র। তা নিয়ে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষও হয়। সম্প্রতি এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে বিভিন্ন সংবাদপত্রে। দিন দিন এমন ঘটনা বেড়েই চলেছে। জানা গিয়েছে দীর্ঘ লকডাউনের জেরে ২০২২ সালে চিনা অর্থনীতির বৃদ্ধির হার মাত্র ৩ শতাংশ। অর্ধ শতাব্দীতে যা এদেশে প্রথম।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Delhi Mayor: ফের স্থগিত হয়ে গেল দিল্লি পুরনিগমের মেয়র নির্বাচন, কেন জানেন?

    Delhi Mayor: ফের স্থগিত হয়ে গেল দিল্লি পুরনিগমের মেয়র নির্বাচন, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের স্থগিত হয়ে গেল দিল্লি পুরনিগমের মেয়র নির্বাচন। আজ, মঙ্গলবার ওই নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। সেই মতো সকাল থেকে দিল্লির সিভিক সেন্টারে ছিল কড়া প্রহরার ব্যবস্থা। এদিন নির্দিষ্ট সময়ে শুরু হয় ভোটাভুটির প্রক্রিয়া। তার পরেই আপ এবং বিজেপি কাউন্সিলরদের মধ্যে অশান্তি শুরু হয়ে যায়। তার জেরে অধিবেশন মুলতুবি করে দিতে বাধ্য হন প্রোটেম স্পিকার। এই নিয়ে দ্বিতীয়বার ভেস্তে গেল দিল্লি পুরনিগমের মেয়র নির্বাচন প্রক্রিয়া। এক মাসেরও বেশি আগে হয় দিল্লি পুরনিগমের ভোট। তার পর থেকে ওই পুরনিগমের মেয়র ও ডেপুটি মেয়রের পদ রয়েছে ফাঁকা। প্রসঙ্গত, চলতি মাসের শুরুতে বিজেপি ও আপ কাউন্সিলরদের হট্টগোলের জেরে স্থগিত হয়ে গিয়েছিল মেয়র নির্বাচন। এদিন ফের অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত হয়ে গেল অধিবেশন।

    দিল্লি পুরনিগম…

    দিল্লি পুরনিগমের আসন সংখ্যা ২৫০। ডিসেম্বরের প্রথম দিকে ভোট গ্রহণ হয়। ২৫০টি আসনের মধ্যে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল আম আদমি পার্টি জয়ী হয় ১৩৪টি আসনে। স্বাভাবিকভাবেই ম্যাজিক ফিগার ছুঁয়ে ফেলে কেজরিওয়ালের দল। ক্ষমতাসীন বিজেপির ঝুলিতে যায় ১০৪টি আসন। পুরনিগমের ৯টি আসনে জয়ী হন কংগ্রেস প্রার্থীরা। মেয়র পদে জয়ের জন্য প্রয়োজন ১২৬ জন কাউন্সিলরের সমর্থন।

    মেয়র (Delhi Mayor) পদে আম আদমি পার্টির (AAP) প্রার্থী হয়েছেন শেলি ওবেরয়। আর বিজেপির হয়ে লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছেন শালিমার বাগের তিন বারের কাউন্সিলর রেখা গুপ্তা। এদিনই নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল ডেপুটি মেয়রও। ওই পদে বিজেপির প্রার্থী রামনগরের কাউন্সিলর কমল বাগড়ি। আর কেজরিওয়ালের দলের হয়ে ওই পদে লড়ছেন আলে মহম্মদ ইকবাল।

    আরও পড়ুুন: প্রজাতন্ত্র দিবসে দিল্লির কর্তব্যপথে ফের দেখা যাবে বাংলার ট্যাবলো, থিম কি জানেন?

    পুর নির্বাচনে আপ জয়লাভ করলেও, দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নর বিজেপি কাউন্সিলর সত্য শর্মাকে প্রোটেম স্পিকার মনোনীত করেন। এদিন সত্য শর্মা শপথ গ্রহণের জন্য প্রথমে ডাকেন মনোনীত ১০ কাউন্সিলরকে। পরে শপথ গ্রহণ করেন নির্বাচিত কাউন্সিলররাও। এরপর মেয়র ও ডেপুটি মেয়র নির্বাচনের আগে ১৫ মিনিটের জন্য অধিবেশন স্থগিত ছিল। সূত্রের খবর, সেই সময় বিজেপির কয়েকজন কাউন্সিলর মোদি মোদি বলে স্লোগান দিতে দিতে সিভিক সেন্টারের ভিতরে ঘোরাঘুরি করতে শুরু করেন। আপ নেতা কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধেও স্লোগান দেন তাঁরা। আপ কাউন্সিলরদের বেঞ্চের সামনে গিয়েও তাঁরা স্লোগান দেওয়া শুরু করেন বলে অভিযোগ। পাল্টা স্লোগান দিতে শুরু করেন আপ কাউন্সিলররাও। এর পরেই অধিবেশন মুলতুবি করে দেন প্রোটেম স্পিকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Republic Day: প্রজাতন্ত্র দিবসে দিল্লির কর্তব্যপথে ফের দেখা যাবে বাংলার ট্যাবলো, থিম কি জানেন?

    Republic Day: প্রজাতন্ত্র দিবসে দিল্লির কর্তব্যপথে ফের দেখা যাবে বাংলার ট্যাবলো, থিম কি জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার প্রজাতন্ত্র দিবসে (Republic Day) দিল্লির (Delhi) কর্তব্যপথে ফের দেখা যাবে বাংলার ট্যাবলো। গত বছর প্রস্তুতি নেওয়ার পরেও বাংলার ট্যাবলো বাতিল করে দেওয়া হয়েছিল বলে অভিযোগ। এবার ফের প্রদর্শিত হবে বাংলার ট্যাবলো। জানা গিয়েছে, এবার প্রজাতন্ত্র দিবসে দিল্লির কর্তব্যপথে কুচকাওয়াজে দেখা যাবে পশ্চিমবঙ্গের দুর্গা ট্যাবলো (Durga Tableau)। ট্যাবলোয় থাকবেন সপরিবারে দেবী দুর্গা। শোনা যাবে চণ্ডীপাঠ, ঢাকের বাদ্যি। এককথায়, পুরোপুরি পুজোর আবহ। ২৩ জানুয়ারি কর্তব্যপথে একপ্রস্থ রিহার্সালও হয়ে গিয়েছে। তার আগে রবিবার সকালে দিল্লি ক্যান্টনমেন্টে আর্মি বেসক্যাম্পে হয়েছে মহড়াও। মহিলা ঢাকি পরিবৃত হয়ে হেঁটে গিয়েছে ট্যাবলো। মজুত ছিল নজরকাড়ার মতো আরও উপাদান। ট্যাবলো সাজানো হয়েছিল বিষ্ণুপুরের টেরাকোটায়। জানা গিয়েছে, বাংলার এই ট্যাবলো নজর কেড়েছে উদ্যোক্তাদের।

    প্রজাতন্ত্র দিবস…

    গত বছর প্রজাতন্ত্র দিবসে (Republic Day) পশ্চিমবঙ্গের এই ট্যাবলো নিয়ে কম জলঘোলা হয়নি। রাজ্য সরকারের তরফে জানানো হয়েছিল, নেতাজির থিম যুক্ত ট্যাবলো বাতিল করে দিয়েছিল কেন্দ্র। তবে এবার আর সেই অভিযোগ নেই রাজ্য সরকারের। তাই এবার ফের কর্তব্যপথে দেখা যাবে বাংলার ট্যাবলো। গত বছরই বাংলার দুর্গোৎসবকে হেরিটেজ ঘোষণা করা হয়েছে ইউনেস্কোর তরফে। সেই কারণেই এবার প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে বাংলার এই ঐতিহ্যকেই তুলে ধরতে চায় রাজ্য। ট্যাবলোয় দেবী দুর্গার সঙ্গে যেমন সিংহ, অসুরও থাকবে, তেমনি থাকবেন তাঁর চার ছেলে মেয়ে-লক্ষ্মী, সরস্বতী, কার্তিক এবং গণেশ।

    আরও পড়ুুন: কেন্দ্রীয় প্রকল্পের অর্থ নয়ছয়! মামলায় রাজ্যের অর্থসচিবকে জুড়তে বলল হাইকোর্ট

    দুর্গা ট্যাবলো দিয়ে বাংলার ঐতিহ্য তুলে ধরার পাশাপাশি দেখানো হবে নারীর ক্ষমতায়ণও। সেই কারণেই বেছে নেওয়া হয়েছে মহিলা ঢাকিদেরও। ঢাকের বাদ্যির পাশাপাশি শোনা যাবে জলদগম্ভীর কণ্ঠের চণ্ডীপাঠও। সেখানেও নারী শক্তির আবাহন। এবার কর্তব্যপথে সব মিলিয়ে থাকবে মোট ২৩টি ট্যাবলো। তার মধ্যে রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলগুলি থেকে থাকবে ১৭টি ট্যাবলো। বিভিন্ন মন্ত্রকের তরফে থাকবে আরও ৬টি। ভারতীয় ঐতিহ্যের পাশাপাশি নারী শক্তির ক্ষমতায়নকেও তুলে ধরা হবে। জানা গিয়েছে, সেই কারণেই এবার বাংলার থিম দুর্গা। দেবী মূর্তি ছাড়াও ট্যাবলোয় থাকবে বাংলার সংস্কৃতির নানা নিদর্শনও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Delhi Mayor: মেয়র, ডেপুটি মেয়র নির্বাচন, দিল্লিতে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা

    Delhi Mayor: মেয়র, ডেপুটি মেয়র নির্বাচন, দিল্লিতে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লির মেয়র (Delhi Mayor) ও ডেপুটি মেয়র নির্বাচন হচ্ছে আজ, মঙ্গলবার। এদিন সকাল থেকেই সিভিক সেন্টারের সামনে রয়েছে টান টান উত্তেজনা। অশান্তির আশঙ্কায় কড়া নিরাপত্তার (Heavy Security) ব্যবস্থা করেছে প্রশাসন। মেয়র এবং ডেপুটি মেয়র ছাড়াও এদিন নির্বাচিত হবেন স্ট্যান্ডিং কমিটির ৬ সদস্যও। নির্বাচন পর্ব অনুষ্ঠিত হবে সিভিক সেন্টারে। সেই কারণেই এখানে করা হয়েছে কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা। কাউন্সিলরদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান শেষ হওয়ার পরেই হবে মেয়র নির্বাচন। এদিনের পুরো পর্বটি পরিচালনা করবেন কাউন্সিলর সত্য শর্মা। তিনি বিজেপির প্রতীকে জয়ী হয়েছেন। দিল্লির লেফটেন্যন্ট গভর্নর ভি কে সাক্সেনা ওই দায়িত্ব দিয়েছেন তাঁকে।

    দিল্লি পুরনিগম…

    দিল্লি পুরনিগমের আসন সংখ্যা ২৫০। ডিসেম্বরের প্রথম দিকে ভোট গ্রহণ হয়। ২৫০টি আসনের মধ্যে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল আম আদমি পার্টি জয়ী হয় ১৩৪টি আসনে। স্বাভাবিকভাবেই ম্যাজিক ফিগার ছুঁয়ে ফেলে কেজরিওয়ালের দল। ক্ষমতাসীন বিজেপির ঝুলিতে যায় ১০৪টি আসন। পুরনিগমের ৯টি আসনে জয়ী হন কংগ্রেস প্রার্থীরা। মেয়র পদে জয়ের জন্য প্রয়োজন ১২৬ জন কাউন্সিলরের সমর্থন।

    এদিন মেয়র (Delhi Mayor) পদে আম আদমি পার্টির (AAP) প্রার্থী হয়েছেন শেলি ওবেরয়। বছর ঊনচল্লিশের দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপিকা শেলি বিজেপির শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত দিল্লির ইস্ট পটেলনগর এলাকার ৮৬ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী হয়েছেন। তিনি এবারই প্রথম প্রার্থী হয়েছিলেন। আর বিজেপির হয়ে লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছেন শালিমার বাগের তিন বারের কাউন্সিলর রেখা গুপ্তা। এদিনই নির্বাচন হবে ডেপুটি মেয়রও। ওই পদে বিজেপির প্রার্থী রামনগরের কাউন্সিলর কমল বাগড়ি। আর কেজরিওয়ালের দলের হয়ে ওই পদে লড়ছেন আলে মহম্মদ ইকবাল। তিনি আপ নেতা তথা ছ বারের বিধায়ক শোয়েব ইকবালের ছেলে। এবার চাঁদনি মহল এলাকা থেকে ১৭ হাজারেরও বেশি ভোটে জয়ী হয়েছেন তিনি।  

    আরও পড়ুুন: জয়শঙ্করের মুখে প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী প্রশস্তি, কেন জানেন?

    স্ট্যান্ডিং কমিটিতে নির্বাচিত হবেন ৬ জন। যদিও লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছেন সাতজন। আম আদমি পার্টির তরফে এই পদগুলিতে লড়ছেন আমিল মালিক, রামিন্দার কাউর, মোহিনী জিনওয়াল এবং সরিকা চৌধুরী। আর বিজেপির প্রার্থী হয়েছেন কমলজিৎ শেরাওয়াত, গজেন্দ্র দাড়াল এবং পঙ্কজ লুথরা। দিল্লির সাতটি লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ, রাজ্যসভার তিন সাংসদ এবং ১৪ জন বিধায়কও অংশ নেবেন এদিনের ভোটাভুটিতে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

  • NASA: নাসার মুখ্য প্রযুক্তিবিদ পদে ভারতীয় বংশোদ্ভূত, জানুন কে

    NASA: নাসার মুখ্য প্রযুক্তিবিদ পদে ভারতীয় বংশোদ্ভূত, জানুন কে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত (India)-মার্কিন এরোস্পেস ইন্ডাস্ট্রি বিশেষজ্ঞ এসি চারানিয়াকে মুখ্য প্রযুক্তিবিদ পদে নিয়োগ করল মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা (NASA)। তার আগে ওই পদে ছিলেন ভারত-মার্কিন বিজ্ঞানী ভব্য লাল। ভারতীয় বংশোদ্ভূত এসি চারানিয়ার এই নিয়োগে তাঁদের এ দেশের বাড়িতে চলছে আনন্দ উৎসব। খুশি ভারতীয়রাও। চারানিয়া নাসার প্রিন্সিপাল অ্যাডভাইসার হিসেবে কাজ করবেন। নীতি নির্ধারণের ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকবে তাঁর।

    নাসা…

    সোমবার একটি বিবৃতিতে নাসা জানিয়েছিল, নাসার বিভিন্ন সহযোগী এজেন্সির সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলবেন নাসার নয়া চিফ টেকনোলজিস্ট। কেবল ওই সংস্থা নয়, প্রাইভেট সেক্টর এবং এক্সটারনাল স্টেকহোল্ডারর্সদের সঙ্গেও যোগাযোগ রাখবেন। নাসার অ্যাসোসিয়েট ভব্য লাল বলেন, নাসার প্রতিটি মিশনে টেকনোলজি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নাসা (NASA) গ্লোবাল লিডার হিসেবে কাজ করে। তাই সব সময় আমাদের সেরা নীতিটিই অনুসরণ করতে হয়। ভব্য বলেন, চারানিয়া একজন দক্ষ নেতা। তিনি তাঁর জ্ঞান এবং উৎসাহ নাসায় কবে কাজে লাগাবেন, তা দেখতে আমি মুখিয়ে রয়েছি। চারানিয়া বলেন, নাসার ভিতরে এবং বাইরে পার্টনারশিপের অবিশ্বাস্য সুযোগ রয়েছে। মহাকাশ অভিযানে অগ্রগতির জন্য যে সুযোগ রয়েছে, তাকে আমি কাজে লাগাব।

    আরও পড়ুুন: ফের বন্দুক হামলা! চিনা নববর্ষের উৎসবে রক্তাক্ত আমেরিকা, নিহত অন্তত ১০

    জর্জিয়া ইনসটিটিউট অফ টেকনোলজি থেকে এরোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে মাস্টার ডিগ্রি করেছেন চারানিয়া। এমোরি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লাভ করেছেন অর্থনীতিতে ব্যাচেলার্স ডিগ্রি। নাসায় (NASA) মুখ্য প্রযুক্তিবিদ হিসেবে যোগ দিয়েছেন চারানিয়া। তার আগে তিনি চাকরি করতেন ব্লু অরিজিনে। লুনার পারফরমেন্স স্ট্র্যাটেজি, ব্লু মুন লুনার ল্যান্ডার প্রোগ্রাম এবং আরও বিভিন্ন প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে নাসার সঙ্গে কাজ করেছেন তিনি। রিলায়েবল রোবোটিক্সে প্রোডাক্ট স্ট্র্যাটেজির ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবেও কাজ করেছেন চারানিয়া। নাসার তরফে প্রেস রিলিজে জানানো হয়েছে, এই ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রযুক্তিবিদ স্পেস ওয়ার্কস এন্টারপ্রাইজেসে চাকরি করেছেন। আরও কয়েকটি ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড টেকনোলজি প্রতিষ্ঠানেও কাজ করেছেন তিনি। চারানিয়া জেনারেশন অরবিট এবং টার্মিনাল ভেলোসিটি এরোস্পেসেও চাকরি করেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

     

     

LinkedIn
Share