Author: Krishnendu Bakshi

  • Russia Oil Export: তেল বিক্রি নিয়ে ডিক্রি জারি পুতিনের, জানেন কী রয়েছে নির্দেশিকায়?

    Russia Oil Export: তেল বিক্রি নিয়ে ডিক্রি জারি পুতিনের, জানেন কী রয়েছে নির্দেশিকায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউরোপিয় ইউনিয়ন এবং জি-৭ সহ পশ্চিমি দুনিয়ার বেঁধে দেওয়া দরে যারা তেল কিনতে চাইবে, নতুন বছরের ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে তাদের তেল (Russia Oil Export) বিক্রি করা হবে না। সম্প্রতি এই মর্মে নির্দেশিকা জারি করেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। পুতিনের এই ডিক্রি প্রকাশিত হয়েছে সরকারি পোর্টাল ও ক্রেমলিন ওয়েবসাইটে। 

    রাশিয়ার তেল…

    জানা গিয়েছে, চলতি বছর ডিসেম্বরের প্রথম দিকে সমুদ্রপথে সরবরাহ করা রাশিয়ার তেলের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল ইউরোপিয় ইউনিয়ন। শুধু তাই নয়, এই ইউরোপিয় ইউনিয়ন এবং কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি, ইটালি, জাপান, ব্রিটেন এবং আমেরিকা এই জি-৭ গোষ্ঠীর দেশগুলি গোটা বিশ্বের জন্য তেল কেনার দর বেঁধে দিয়েছিল ব্যারেল পিছু ৬০ ডলারে। সেই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে পুতিনের ডিক্রি, যে বিদেশি ব্যক্তি এবং সংস্থা বেঁধে দেওয়া দরে তেল কিনতে চাইবে, রাশিয়ার দরজা তাদের জন্য বন্ধ।

    আরও পড়ুন: ‘রাশিয়া থেকে তেল আমদানি নিয়ে দু’ রকম কথা বলছে পশ্চিম’, বললেন জয়শঙ্কর

    চলতি বছরের ফেব্রুয়ারির শেষের দিকে যুদ্ধ বাঁধে রাশিয়ার সঙ্গে ইউক্রেনের। তার পর গোটা বিশ্ব কার্যত ভাগ হয়ে গিয়েছে আড়াআড়িভাবে। একদল দাঁড়িয়েছে রাশিয়ার পক্ষে, অন্যদল ইউক্রেনের পাশে। এর পরেই রাশিয়ার ওপর নানা বিধিনিধেষ জারি করে পশ্চিমের দেশগুলি। বেঁধে দেয় রাশিয়ার তেলের দরও। রাশিয়ার (Russia Oil Export) অভিযোগ, ইউরোপিয় ইউনিয়ন ও জি-৭ অপরিশোধিত তেলের যে দর বেঁধে দিয়েছে, উৎপাদন খরচের দিক থেকে তা ১২ থেকে ১৫ ডলার কম। তাই যারা ইউরোপিয় ইউনিয়ন এবং জি-৭ সহ পশ্চিমি দুনিয়ার বেঁধে দেওয়া দরে তেল কিনতে চাইবে, নতুন বছরের ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে তাদের তেল বিক্রি না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুতিনের দেশ। প্রসঙ্গত, সৌদি আরবের পর রাশিয়াই বিশ্বের দ্বিতীয় তেল রফতানিকারী দেশ। তাই রাশিয়ার একটা সিদ্ধান্তেই বদলে যেতে পারে ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতি। কারণ রাশিয়া যদি সত্যিই তেল রফতানি বন্ধ করে দেয়, তাহলে তামাম বিশ্বে বাড়বে তেলের দর। আমরা জানি, তেলের দর বাড়লে বাড়ে মুদ্রাস্ফীতিও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Atal Bihari Vajpayee: জন্মবার্ষিকীতে ‘সদাইব অটল’-এ গিয়ে বাজপেয়ীকে শ্রদ্ধা মোদি-শাহের

    Atal Bihari Vajpayee: জন্মবার্ষিকীতে ‘সদাইব অটল’-এ গিয়ে বাজপেয়ীকে শ্রদ্ধা মোদি-শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর (Atal Bihari Vajpayee) ৯৮তম জন্মবার্ষিকী। সেই উপলক্ষে এদিন সকালেই বাজপেয়ীর স্মৃতিসৌধ ‘সদাইব অটলে’ গিয়ে শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। সদাইব অটলে গিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু, উপ রাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড় সহ বিশিষ্টজনেরা।

    সদাইব অটল…

    সদাইব অটলে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকে শ্রদ্ধা জানাতে যাওয়ার আগে একটি ভিডিও ট্যুইট করেন প্রধানমন্ত্রী। ভিডিও শেয়ার করে তিনি লিখেছেন, অটলজিকে তাঁর জন্মবার্ষিকীতে শত শত সালাম। ভারতে তাঁর অবদান অপরিসীম। তাঁর নেতৃত্ব ও দৃষ্টিভঙ্গি লক্ষ লক্ষ মানুষকে আজও অনুপ্রাণিত করে।

    ভিডিওটিতে মোদি বলেন, অটলজি(Atal Bihari Vajpayee) একজন সত্যিকারের দেশপ্রেমিক ছিলেন। কৈশোর থেকে জীবনের শেষ অবধি তিনি দেশের জন্য, দেশবাসীর জন্য, নীতির জন্য বেঁচে ছিলেন। দেশের প্রতি তিনি ছিলেন দায়বদ্ধ। জাতির কল্যাণে নিজেকে সম্পূর্ণ নিবেদন করেছিলেন বাজপেয়ী। শূন্য থেকে কীভাবে সৃষ্টি করা যায়, তার পথপ্রদর্শক হিসেবে একজন মহাপুরুষ হিসেবে অটল বিহারী বাজপেয়ীর নাম একেবারে সামনের সারিতে। আমি, আমাদের সকলের পক্ষ থেকে অটলজিকে শ্রদ্ধা জানাই।

    এদিকে, এদিন সদাইব অটলে প্রথমে শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। তাঁর পরে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন উপ রাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনকড়। তারও পরে শ্রদ্ধা জানান কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ, হরদীপ পুরি প্রমুখ।

    আরও পড়ুন: অমর অটল

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Sheezan Khan: অভিনেত্রীর রহস্য মৃত্যুতে গ্রেফতার সহ অভিনেতা, জানুন কে

    Sheezan Khan: অভিনেত্রীর রহস্য মৃত্যুতে গ্রেফতার সহ অভিনেতা, জানুন কে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অভিনেত্রীর রহস্য মৃত্যুতে গ্রেফতার সহ অভিনেতা। ধৃতের নাম শেজান মহম্মদ খান (Sheezan Khan)। শনিবার মহারাষ্ট্রের পালঘর জেলার ভাসাইয়ে একটি টিভি শোয়ের সেটের বাথরুম থেকে উদ্ধার হয় অভিনেত্রী টিউনিশা শর্মার (Tunisha Sharma) ঝুলন্ত দেহ। অভিযোগ, টিউনিশা আত্মহত্যা করেছেন। পুলিশ জানিয়েছে, ওই ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে শেজান মহম্মদ খানকে। তাঁর বিরুদ্ধে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। সোমবার তাঁকে আদালতে পেশ করা হবে। এদিকে, শনিবারই মুম্বইয়ের জেজে হাসপাতালে টিউনিশা শর্মার দেহের ময়নাতদন্ত হয়েছে। এক পুলিশ আধিকারিকের কথায়, ভোর সাড়ে চারটে পর্যন্ত টিউনিশা শর্মার দেহের ময়নাতদন্ত হয়েছে। পুরো পর্বটিতে উপস্থিত ছিলেন চার থেকে পাঁচ জন পুলিশ কর্মী। ওই আধিকারিক জানান, দেহ রাখা হয়েছে হিমঘরে।

    শ্যুটিং চলাকালীন…

    জানা গিয়েছে, শনিবার বাথরুমে গিয়ে দীর্ঘক্ষণ আর বের হননি বছর কুড়ির টিউনিশা শর্মা (Sheezan Khan)। শ্যুটিং চলাকালীন চায়ের বিরতির সময় তিনি বাথরুমে যান। ওয়ালিভ থানার পুলিশ জানিয়েছে, টিউনিশা দীর্ঘক্ষণ বাথরুম থেকে না বেরনোয় সন্দেহ হয় তাঁর সহ কর্মীদের। বাথরুমের দরজা ভেঙে বের করা হয় টিউনিশাকে। সহকর্মীরাই তাঁকে নিয়ে যান স্থানীয় হাসপাতালে। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। অভিনেত্রী টিউনিশার সহকর্মীদের দাবি, তিনি আত্মহত্যা করেছেন। তদন্ত শুরু করে পুলিশ। পুলিশের দাবি, কোনও সুইসাইড নোট উদ্ধার হয়নি, আত্মহত্যার ক্ষেত্রে যা সচরাচর হয়ে থাকে। পুলিশ জানিয়েছে, খুন এবং আত্মহত্যা ঠিক কোনটি হয়েছে, তা জানতে শুরু হয়েছে তদন্ত। অভিনেত্রী মেয়ের মৃত্যুর ঘটনায় সহ অভিনেতা শেজান মহম্মদ খানের নামে অভিযোগ দায়ের করেন টিউনিশার মা। শেজান আলিবাবা: দস্তান-ই-কাবুল শোয়ে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেন শেজান। টিউনিশার মায়ের অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার করা হয় তাঁকে।

    আরও পড়ুন: কাশীর পর মথুরা! শাহি ইদগাহ মসজিদে সমীক্ষার নির্দেশ আদালতের

    প্রসঙ্গত, ‘ভারত কা বীর পুত্র-মহারাণা প্রতাপ’ সিরিয়ালে শিশু শিল্পী হিসেবে দেখা গিয়েছিল টিউনিশাকে (Sheezan Khan)। ওই সিরিয়ালে তিনি চাঁদ কানওয়ারের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন। পরে ‘গব্বর পুঞ্চওয়ালা’, ‘শের ই পাঞ্জাব: মহারাজ রঞ্জিত সিং’, ‘চক্রবর্তী অশোক সম্রাট’ সহ একাধিক সিরিয়ালে অভিনয় করেন তিনি। বলিউডের ‘ফিতুর’, ‘বারবার দেখো’ সহ একাধিক সিনেমায়ও অভিনয় করেছিলেন টিউনিশা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Kaushal Kishore: ‘মদ কেড়েছে আমার ছেলেকেও, বাঁচাতে পারিনি’, আবেগ বিহ্বল কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

    Kaushal Kishore: ‘মদ কেড়েছে আমার ছেলেকেও, বাঁচাতে পারিনি’, আবেগ বিহ্বল কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একজন মদ্যপ আধিকারিকের চেয়ে ভাল দম্পতি হতে পারেন একজন রিক্সাচালক কিংবা শ্রমিক। কথাগুলি যিনি বললেন, মদ কেড়ে নিয়েছে তাঁর সন্তানকে। তিনি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী (Union Minister) কৌশল কিশোর (Kaushal Kishore)। তিনি আরও বলেন, দয়া করে মেয়ে কিংবা বোনের বিয়ে দেবেন না কোনও মদ্যপের সঙ্গে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, যাঁরা নিয়মিত মদ্যপান করেন, তাঁদের আয়ু খুব কম। শনিবার উত্তর প্রদেশের লাম্ভু বিধানসভা কেন্দ্রে নেশা-মুক্তির এক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে এ কথা বলেন কৌশল কিশোর।

    আবেগবিহ্বল মন্ত্রী…

    এদিনের অনুষ্ঠানে ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণায় চলে যান মন্ত্রী। কিছুক্ষণের জন্য হয়ে পড়েন আবেগবিহ্বল। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, যখন আমি সাংসদ ছিলাম, আমার স্ত্রী ছিলেন বিধায়ক, তখনও আমরা আমাদের ছেলের জীবন বাঁচাতে পারিনি। আমরাই যদি না পারি সাধারণ মানুষ পারবেন কীভাবে? কৌশল কিশোর বলেন, আমার ছেলে আকাশ কিশোর বন্ধুদের সঙ্গে নিয়মিত মদ্যপান করত। তাকে নেশা-মুক্তি কেন্দ্রে ভর্তি করেছিলাম। আশা করেছিলাম, বদভ্যাসটা সে ত্যাগ করবে। ছ মাস পরে তার বিয়ে দিয়েছিলাম। বিয়ের পর ফের সে মদ্যপান করতে শুরু করে। এভাবেই ক্রমশ মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। দু বছর আগে আকাশ যখন মারা গেল, তখন তার ছেলে মাত্রই দু বছরের। মন্ত্রীর চোখের কোণে চিকচিক করে ওঠে জল।

    আরও পড়ুন: ‘ভারত দ্রুত এগোচ্ছে’, বছরের শেষ মন কি বাতে জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী (Kaushal Kishore) বলেন, আমি আমার ছেলেকে রক্ষা করতে পারিনি। সেই কারণে তার স্ত্রী বৈধব্য জীবন যাপন করছে। তিনি বলেন, আপনারা আপনাদের মেয়ে বোনকে নিশ্চয়ই রক্ষা করবেন। পরিসংখ্যান দিয়ে মন্ত্রী জানান, স্বাধীনতা সংগ্রামে প্রাণ দিয়েছিলেন ৬.৩২ লাখ মানুষ। আর মদ্যপানের কারণে ফি বছর এদেশে মৃত্যু হয় ২০ লাখ লোকের। তিনি জানান, এ দেশে যত সংখ্যক ক্যান্সার রোগীর মৃত্যু হয়, তাঁদের ৮০ শতাংশই হয় তামাক, বিড়ি, সিগারেট খাওয়ায়। উপস্থিত জনতা এবং অন্যান্য সংগঠনের কাছে মন্ত্রীর (Kaushal Kishore) আবেদন, আপনারা নেশা-মুক্তির শিবির করুন। পরিবার বাঁচান। গোটা জেলাকে নেশামুক্ত করতে মন্ত্রীর পরামর্শ স্কুলে স্কুলে নেশামুক্তির শিবির করুন। সকালের প্রার্থনায় বলুন। এ ব্যাপারে বাড়ির ছেলেমেয়েদের নিত্য পরামর্শ দিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Ghaziabad Murder: ১২ বছর বয়সে ডাকাতি ও খুনের নকশা! গাজিয়াবাদে আটক বালক

    Ghaziabad Murder: ১২ বছর বয়সে ডাকাতি ও খুনের নকশা! গাজিয়াবাদে আটক বালক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বয়স মাত্রই ১২। এই বয়সেই ডাকাতি ও খুনের নকশা কষেছে সে। তার তিন সাগরেদ অবশ্য সদ্য যুবা। শনিবার একটি খুনের (Ghaziabad Murder) ঘটনার তদন্তে নেমে চোখ কপালে ওঠার জোগাড় উত্তর প্রদেশের গাজিয়াবাদ পুলিশের (Police)। মূল চক্রী ওই বালককে আটক করেছে পুলিশ।

    দম্পতির দেহ…

    পুলিশ জানিয়েছে, ২০ নভেম্বর গাজিয়াবাদের একটি বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় বৃদ্ধ দম্পতির দেহ। বাড়ির জিনিসপত্র ইতিউতি ছড়ানো। বছর ষাটেকের ইব্রাহিম ছিলেন ব্যবসায়ী। তাঁকে মৃত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায় শোওয়ার ঘরে। তাঁর স্ত্রী হাজরার দেহ উদ্ধার হয় শৌচাগার থেকে। তদন্তে নেমে মাসখানেক পর মূল চক্রীর নাগাল পায় পুলিশ। করা হয় আটক। কেবল ওই চক্রী নয়, তার সাগরেদদেরও পরিচয় পেয়েছে পুলিশ।

    আরও পড়ুন: বিলম্বিত বোধোদয়! ভারতের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চিন!

    পুলিশ জানিয়েছে, বছর বারোর ওই বালক জানত ইব্রাহিমের অনেক টাকা। তাই ইব্রাহিমের বাড়িতে ডাকাতির ছক কষে সে। সঙ্গে নেয় তিন সাগরেদকে। ঠিক হয়েছিল, ডাকাতি করে যা মিলবে, চারজনে তা সমান ভাগে ভাগ করে নেবে। সেই মতো ডাকাতি করার পর প্রমাণ লোপাট করতে ওই বালকের নির্দেশে সবাই মিলে খুন (Ghaziabad Murder) করে ইব্রাহিম ও তাঁর স্ত্রীকে। কাপড়ের ফাঁস দিয়ে শ্বাসরোধ করে খুন করা হয় ইব্রাহিমকে। ধৃত বালকের কাছ থেকে নগদ ১২ হাজার টাকা উদ্ধার করেছে পুলিশ। উদ্ধার হয়েছে গয়না এবং মোবাইল ফোনও।

    ডিজিপি (গ্রামীণ) ইরাজ রাজা বলেন, জিজ্ঞাসাবাদের সময় তিনজন আমাদের জানায়, ২২ নভেম্বর তারা ওই দম্পতির বাড়ির দরজায় কড়া নাড়ে লোহার ছাঁট বিক্রির অছিলায়। যেই না ইব্রাহিমের স্ত্রী হাজারা দরজা খুলে বাড়ির বাইরে পা রেখেছে, ওই বালকের সাগরেদ মুকেশ ও শুভম তাঁকে বেঁধে ফেলে। সময় নষ্ট না করে ওই বালক ও তার এক সঙ্গী সন্দীপ ঘরে ঢুকে খুন করে ঘুমন্ত ইব্রাহিমকে। পরে বাড়ি থেকে নিয়ে পালায় নগদ ৫৪ হাজার টাকা, একটি রুপোর চেন এবং একটি মোবাইল ফোন। এসিপি ( লোনি) রজনীশ কুমার উপাধ্যায় বলেন, চারজনের মধ্যে দুজন বিহার থেকে এখানে এসে বেশ কিছুদিন ধরে বসবাস করছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

  • VHP: হিন্দু তীর্থস্থানগুলির জন্য পৃথক মন্ত্রকের দাবি বিশ্বহিন্দু পরিষদের

    VHP: হিন্দু তীর্থস্থানগুলির জন্য পৃথক মন্ত্রকের দাবি বিশ্বহিন্দু পরিষদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এটাই সেই সময়, যখন হিন্দু (Hindu) মন্দিরগুলিকে সরকারি নিয়ন্ত্রণ থেকে মুক্ত করা প্রয়োজন। দিন কয়েক আগে এ কথা বলেছিলেন বিশ্বহিন্দু পরিষদের (VHP) কার্যকরী সভাপতি অলোক কুমার। দিল্লিতে সাংবাদিক সম্মেলনে ওই কথা বলেছিলেন তিনি। অলোক কুমার বলেছিলেন, আচার্য সভা আমাদের যে ডেটা দিয়েছে, তাতে দেখা যাচ্ছে ভারত জুড়ে দু লাখের বেশি মন্দির সরকারি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এই মন্দিরগুলি ফি বছর সরকারকে ১ লক্ষ ৮০ হাজার কোটি টাকা দেয়। তাঁর প্রশ্ন, সরকার যদি মসজিদ, চার্চ এবং গুরুদ্বারকে নিয়ন্ত্রণ না করে, তাহলে কেন মন্দিরকে? বিশ্বহিন্দু পরিষদের এই নেতা বলেন, কেন্দ্র ও রাজ্যে আলাদা একটি মন্ত্রক এবং দফতর তৈরি করা প্রয়োজন যারা ধর্মীয় এবং তীর্থস্থানগুলির পবিত্রতা নিশ্চিত করবে।

    ধর্মীয় তীর্থস্থানগুলির উন্নয়ন…

    বিশ্বহিন্দু পরিষদের এই নেতা বলেন, ধর্মীয় তীর্থস্থানগুলির উন্নয়ন পর্যটনস্থলের মতো করলে হবে না। কারণ প্রকৃতিগতভাবে এরা আলাদা। এর পরেই অলোক কুমার বলেন, এটা আমাদের দাবি তীর্থস্থানগুলির উন্নয়নকল্পে আলাদা মন্ত্রক তৈরি করা প্রয়োজন। এদিন লাভ জিহাদ এবং ধর্মান্তকরণ নিয়েও মুখ খোলেন অলোক কুমার। তিনি বলেন, ধর্ম রক্ষা অভিযানের মাধ্যমে বিশ্বহিন্দু পরিষদ যে কেবল দেশবাসীকে লাভ জিহাদ এবং ধর্মান্তকরণ নিয়ে সচেতন করবে তা নয়, দেশকে এসব থেকে মুক্তও করবে। প্রসঙ্গত, ডিসেম্বরের ২১ তারিখ থেকে ৩১ পর্যন্ত টানা ১০ দিন ধরে চলবে ধর্ম রক্ষা অভিযান। অলোক কুমার বলেন, এমনকি সুপ্রিম কোর্টও ধর্মান্তকরণ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এতে টোপ থাকতে পারে, থাকতে পারে ভয় এবং প্রতারণাও। তিনি বলেন, ধর্মান্তকরণের বিরুদ্ধে কঠোর আইন তৈরি করা উচিত।

    আরও পড়ুন: পাক-অধিকৃত কাশ্মীর আমাদের, ফের আমাদের হওয়া উচিত, দাবি আরএসএস নেতার

    বিশ্বহিন্দু পরিষদের (VHP) এই নেতা বলেন, জাতীয় ঐক্যের পক্ষে যা ভীতিকর এবং দেশের ভূখণ্ড যাতে অটুট থাকে, সেজন্য বিশ্বহিন্দু পরিষদ মঙ্গলগীত বাজিয়েছে। এখন সমাজ একটা স্থায়ী সমাধান দেখছে। তিনি বলেন, এই সংগঠন (বিশ্ব হিন্দু পরিষদ) নানাভাবে গণ-সচেতনতা গড়ে তুলবে। প্রসঙ্গত, বিশ্বহিন্দু পরিষদের (VHP) দাবি, ১৯৬৬ সাল থেকে এ পর্যন্ত ৬২ লক্ষ হিন্দুকে ধর্মান্তকরণ থেকে রক্ষা করা হয়েছে। এঁদের মধ্যে ন লক্ষ মানুষকে স্বধর্মে ফেরানো গিয়েছে। অলোক কুমার বলেন, প্রায় ২৫ হাজার হিন্দু মহিলাকে উদ্ধার করা গিয়েছে লাভ জিহাদের ফাঁদ থেকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।       

  • Indresh Kumar: পাক-অধিকৃত কাশ্মীর আমাদের, ফের আমাদের হওয়া উচিত, দাবি আরএসএস নেতার

    Indresh Kumar: পাক-অধিকৃত কাশ্মীর আমাদের, ফের আমাদের হওয়া উচিত, দাবি আরএসএস নেতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তান (Pakistan) অধিকৃত কাশ্মীর (Kashmir) আমাদের। ফের আমাদের হওয়া উচিত। এই কথাগুলি যিনি বলেছেন তিনি রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের (RSS) ন্যাশনাল এক্সিকিউটিভ মেম্বার ইন্দ্রেশ কুমার (Indresh Kumar)। শুক্রবার ছিল মুসলিম ন্যাশনাল ফোরামের ২১তম প্রতিষ্ঠা দিবস। এই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল ইন্দ্রেশ কুমারকে। এই অনুষ্ঠানেই তিনি বলেন, বালুচিস্তান এবং সিন্ধের মতো অঞ্চলগুলি পাকিস্তান থেকে আলাদা হয়ে যেতে পারে। সেখানকার বাসিন্দারা পাকিস্তান থেকে আলাদা হয়ে যাওয়ার কথা বলছেন। এবং এজন্য তাঁরা লাগাতার আন্দোলন করে চলেছেন।

    আরএসএসের এই নেতা বলেন…

    আরএসএসের এই নেতা বলেন, যদি মানুষ ধর্মান্ধতার চোখে একে দেখেন, তাহলে উত্তরও বদলে যাবে। যদি তাঁরা সততার সঙ্গে বিবেচনা করেন, তাহলে সত্য প্রকাশ্যে আসবেই। মুসলিম রাষ্ট্রীয় মঞ্চের ওই অনুষ্ঠানে ইন্দ্রেশ কুমার বলেন, পাকিস্তানেই স্লোগান উঠছে, কাশ্মীর ছাড়া পাকিস্তান অসম্পূর্ণ। তিনি (Indresh Kumar) বলেন, এটা আমাদেরও কর্তব্য। ভারতীয়দেরও বলতে হবে লাহোর, করাচি ছাড়া ভারত অসম্পূর্ণ। এট মসজিদ, মাদ্রাসা এবং জনসভায় বলতে আমাদের সমস্যা কোথায়?  

    আরও পড়ুন: প্রাক নববর্ষে এক পদ, এক পেনশন নিয়ে বড় ঘোষণা মোদি সরকারের, জানুন বিশদে

    পাকিস্তানকে নিশানা করে ইন্দ্রেশ কুমার (Indresh Kumar) গালিব অডিটোরিয়ামের একটি অনুষ্ঠানে বলেছিলেন, আমরা আমাদের দেশকে ভালবাসি। তোমরা তোমাদের দেশকে ভালবাস। তোমরা যদি আমাদের ভালবাসা চুরি কর, তাহলে তোমাদেরও আয়না দেখাতে হবে। মুসলিম রাষ্ট্রীয় মঞ্চের ২০তম প্রতিষ্ঠা সভায় ইন্দ্রেশ কুমার বলেছিলেন, এতে আমাদের কী সমস্যা হবে যদি বলি নানকানা সাহিব, সারদাপীঠ, লাহোর, করাচি ছাড়া ভারত অসম্পূর্ণ। এবং এটাই সত্য। তিনি বলেন, কৈলাশ-মানস সরোবরও আমাদের। আবারও আমাদের হওয়া উচিত।

    আরও পড়ুন: নববর্ষের উপহার! ২০২৩-এর ডিসেম্বর পর্যন্ত বিনামূল্যে রেশন দেবে কেন্দ্র

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।       

  • Bareilly: সরকারি স্কুলে ইসলামিক প্রার্থনা! সাসপেন্ড প্রধান শিক্ষক

    Bareilly: সরকারি স্কুলে ইসলামিক প্রার্থনা! সাসপেন্ড প্রধান শিক্ষক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারি স্কুলে (School) ইসলামিক প্রার্থনা (Islamic Prayer)! তার জেরে শুরু হয় বিতর্ক। উত্তর প্রদেশের বরেলির (Bareilly) স্কুলের ওই প্রার্থনার ভিডিও ভাইরাল হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। তার জেরে সাসপেন্ড করা হয়েছে ওই প্রধান শিক্ষককে। সূত্রের খবর, বরেলির ওই স্কুলের প্রার্থনায় ‘মেরা আল্লা বুরাই সে বাচানা মুঝকো’ গাওয়া হয়। অভিভাবকদের একাংশের পাশাপাশি অভিযোগ জানানো হয় উত্তর প্রদেশের স্কুল শিক্ষা দফতরের কাছে। তার পরেই সাসপেন্ড করা হয় প্রধান শিক্ষককে। প্রার্থনা সঙ্গীত হিসেবে এদিন যে গানটি গাওয়া হয়েছিল, সেটি উর্দু কবি মহঃ ইকবালের লেখা। তিনিই লিখেছিলেন সারে জাহাঁ সে আচ্ছা গানটি। তাঁরই লেখা গানকে প্রার্থনা সঙ্গীত হিসেবে গাইয়ে বিতর্কে বরেলির ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক।

    কমলা নেহরু কম্পোজিট বিদ্যালয়…

    বেরিলির বেসিক শিক্ষা অধিকারী বিনয় কুমার বলেন, ফরিদপুরের কমলা নেহরু কম্পোজিট বিদ্যালয়ের একটি ইসলামিক প্রার্থনা গাওয়া হয়। স্কুলের প্রিন্সিপাল নাহিদ সিদ্দিকিকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। শিক্ষামিত্র ওয়াজিরুদ্দিনের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতা সোমপাল সিং রাঠোর বলেন, ওই প্রার্থনা সঙ্গীতটি মহঃ ইকবাল লিখেছিলেন মাদ্রাসার জন্য, সরকারি স্কুলের জন্য নয়। 

    আরও পড়ুন: মমতাকে প্রাক্তন করার দায়িত্ব তাঁর! রানাঘাটের সভায় বিস্ফোরক শুভেন্দু

    জানা গিয়েছে, বরেলির (Bareilly) ওই স্কুলের প্রার্থনার ভিডিও প্রকাশ্যে আসতেই শুরু হয় বিতর্ক। উত্তর প্রদেশ শিক্ষা দফতরে অভিযোগ জানায় বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। তার পরেই সাসপেন্ড করা হয় প্রধান শিক্ষককে। ওই গানটি স্কুলের প্রার্থনা সঙ্গীতের তালিকায় ছিল না বলেই জানা গিয়েছে। উত্তর প্রদেশ স্কুল শিক্ষা দফতর জানিয়েছে, প্রাথমিক প্রমাণের ভিত্তিতে সাসপেন্ড করা হয়েছে প্রধান শিক্ষককে। গোটা ঘটনার তদন্ত করা হবে। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত  করা ও স্কুলের পরিবেশ নষ্ট করার অভিযোগে প্রধান শিক্ষক নাহিদ সিদ্দিকির বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছে পুলিশ। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালে উত্তর প্রদেশেরই পিলিভিটের একটি স্কুলেও প্রার্থনায় মহঃ ইকবালের লেখা এই গানটি গাওয়া হয়। সেবারও ব্যাপক বিতর্ক হয়। ফের সেই গান নিয়েই বিতর্ক। এবং সরকারি স্কুলে গাওয়ানোয়।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।       

  • Richard Verma: আমেরিকার গুরুত্বপূর্ণ পদে ইন্দো-আমেরিকান রিচার্ড ভার্মা, জানেন তিনি কে?

    Richard Verma: আমেরিকার গুরুত্বপূর্ণ পদে ইন্দো-আমেরিকান রিচার্ড ভার্মা, জানেন তিনি কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের জয়জয়কার ভারতীয় (Indian) বংশোদ্ভূতের! এবার ইউএস (US) ডিপার্টমেন্ট অফ স্টেটের ডিপ্লমেটিক পদে বসলেন এক ইন্দো-আমেরিকান। শুক্রবার তাঁকে নিয়োগ করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (Joe Biden)। ইন্দো-আমেরিকান এই ব্যক্তির নাম হল রিচার্ড আর ভার্মা (Richard Verma)। হোয়াইট হাউস সূত্রে খবর, শুক্রবার ওই পদে রিচার্ড আর ভার্মার নাম ঘোষণা করেছেন বাইডেন স্বয়ং। স্টেট ফর ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড রিসোর্সেসের ডেপুটি সেক্রেটারি পদে নিয়োগ করা হয়েছে তাঁকে।

    রিচার্ড আর ভার্মা…

    বিস্তর টালবাহানার পরে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদে বসেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনক। ব্রিটেনের পর এবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গুরুত্বপূর্ণ পদ অলঙ্কৃত করবেন ইন্দো-আমেরিকান রিচার্ড আর ভার্মা। বর্তমানে ভার্মা রয়েছেন চিফ লিগ্যাল অফিসার পদে। তিনি মাস্টারকার্ডে গ্লোবাল পাবলিক পলিসির প্রধানও। এক সময় তিনি কাজ করেছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে, পোস্টিং ছিলেন ভারতে। ওবামা প্রশাসনেও গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন তিনি। তখন ভার্মা ছিলেন অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি অফ স্টেট ফর লেজিসলেটিভ অ্যাফেয়ার্স। কেরিয়ারের একেবারে গোড়ার দিকে ভার্মা (Richard Verma) ছিলেন ইউনাইটেড স্টেট সেনেটর হ্যারি রীডের ন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাডভাইসর। একই সঙ্গে তিনি ছিলেন ডেমোক্রেটিক হুইপ, মাইনরিটি লিডার এবং মেজরিটি লিডার অফ দ্য ইউনাইটেড স্টেটস সেনেট। এশিয়া গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবেও কাজ করেছেন তিনি। আরও বেশ কিছু সংস্থার গুরুত্বপূর্ণ পদে আসীন ছিলেন রিচার্ড আর ভার্মা। ইউনাইটেড স্টেটস এয়ারফোর্সেও কাজ করেছেন তিনি। সেখানে তিনি ছিলেন জাজ অ্যাডভোকেট।

    আরও পড়ুন: মৃতদেহের স্তূপ, কাজ করছেন সংক্রমিতরা, চিনের করোনা পরিস্থিতিতে তস্ত্র গোটা বিশ্ব

    দীর্ঘ কেরিয়ারে বহু পুরস্কার পেয়েছেন ইন্দো-আমেরিকান রিচার্ড আর ভার্মা। এর মধ্য রয়েছে ডিস্টিংগুইশড সার্ভিস মেডেল। তাঁকে এই সম্মান দিয়েছিল ডিপার্টমেন্ট অফ স্টেট। কাউন্সিল অন ফরেন রিলেশনসের কাছ থেকে তিনি পেয়েছিলেন ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স ফেলোশিপ। ইউনাইটেড স্টেটস এয়ারফোর্সের কাছ থেকে পেয়েছিলেন মেরিটোরিয়াস সার্ভিস মেডেল। হোয়াইট হাউসের ওই প্রেস রিলিজ থেকে এও জানা গিয়েছে, রিচার্ড আর ভার্মাকে (Richard Verma) এক সময় নিয়োগ করা হয়েছিল প্রেসিডেন্টের ইন্টেলিজেন্স বোর্ডে। ওয়েপনস অফ মাস ডেস্ট্রাকশান অ্যান্ড টেররিজম কমিশনের সদস্যও ছিলেন তিনি। ফোর্ড ফাউন্ডেশনের ট্রাস্টি হিসেবেও কাজ করেছেন রিচার্ড আর ভার্মা। এছাড়াও আরও বেশ কিছু বোর্ডে কাজ করেছেন তিনি। এর মধ্যে রয়েছে ন্যাশনাল এনডাওমেন্ট ফর ডেমোক্রেসি অ্যান্ড লেহাই ইউনিভার্সিটি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • One Rank One Pension: প্রাক নববর্ষে এক পদ, এক পেনশন নিয়ে বড় ঘোষণা মোদি সরকারের, জানুন বিশদে

    One Rank One Pension: প্রাক নববর্ষে এক পদ, এক পেনশন নিয়ে বড় ঘোষণা মোদি সরকারের, জানুন বিশদে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাক নববর্ষে সেনাকর্মীদের (Army Personnel) মুখে হাসি ফোটাল কেন্দ্রীয় সরকার। এক পদ, এক পেনশন (One Rank One Pension) নিয়ে বড় ঘোষণা করল কেন্দ্রের মোদি (PM Modi) সরকার। শুক্রবার সাংবাদিক সম্মেলন করে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর জানান, সংশোধিত এক পদ, এক পেনশন নীতিতে অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। কেন্দ্রের এই ঘোষণায় উপকৃত হবেন ২৫.১৩ লাখ পেনশনভোগী। এর আওতায় আসবেন নিহত সেনাকর্মীদের বিধবা স্ত্রী এবং যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত সেনাকর্মীরাও। ২০১৯ সালের ১ জুলাই থেকে এই পেনশনের সুবিধা মিলবে। ২০১৯ জুলাই থেকে ২০২২এর জুন পর্যন্ত এরিয়ার বাবদ দেওয়া হবে ২৩ হাজার ৬৩৮ কোটি টাকা। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক জানিয়েছে, একই পদে এবং একই মেয়াদে পরিষেবা দেওয়া প্রতিরক্ষা বাহিনীর অবসরপ্রাপ্তদের ২০১৮ সালের ন্যূনতম এবং সর্বোচ্চ পেনশনের গড় করে তার ভিত্তিতে তাঁদের পেনশন নির্ধারণ করা হবে।

    এক পদ, এক পেনশন…

    জানা গিয়েছে, এক পদ, এক পেনশন প্রকল্পের লক্ষ্যই হল একই মেয়াদে পরিষেবা দেওয়া এবং একই পদে অবসর নেওয়া সশস্ত্র বাহিনীর কর্মীদের জন্য অভিন্ন পেনশনের ব্যবস্থা করা। এক বিবৃতিতে সরকার জানিয়েছে, এক পদ, এক পেনশন (One Rank One Pension) তরুণদের সশস্ত্র বাহিনীতে যোগ দিতে উৎসাহ দেবে। ২০১৯ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত অবসরপ্রাপ্ত সশস্ত্র বাহিনীর সমস্ত কর্মীকেই এই প্রকল্পের আওতায় আনা হবে। জানা গিয়েছে, ৩১ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা সহ সংশোধিত পেনশনের জন্য বছরে আনুমানিক অতিরিক্ত ৮ হাজার ৪৫০ কোটি টাকা ব্যয় করবে সরকার।

    প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালে কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসে নরেন্দ্র মোদির সরকার। তার পরের বছরই এক পদ, এক পেনশন প্রকল্প বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নেয় মোদি সরকার। ২০১৪ সালের ১ জুলাই থেকে পেনশন সংশোধনের জন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। তখনই সরকার জানিয়েছিল, প্রতি পাঁচ বছর অন্তর পেনশন সংশোধন করা হবে। এখনও পর্যন্ত এ বাবদ প্রতি বছর ৭ হাজার ১২৩ কোটি টাকা করে খরচ করা হয়েছে। সব মিলিয়ে গত আট বছরে এ বাবদ খরচ হয়েছে ৫৭ হাজার কোটি টাকা।

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর পোশাক নিয়ে বিরূপ মন্তব্য, চাপে পড়ে ক্ষমা চাইলেন তৃণমূলের কীর্তি আজাদ

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।       

     
     
LinkedIn
Share