Author: Krishnendu Bakshi

  • MQ 9 Reaper Drone: ভারতের হাতে আসছে আমেরিকার ঘাতক ড্রোন, জেনে নিন মারণ ক্ষমতা

    MQ 9 Reaper Drone: ভারতের হাতে আসছে আমেরিকার ঘাতক ড্রোন, জেনে নিন মারণ ক্ষমতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এমকিউ সিরিজের অত্যাধুনিক সংস্করণ ৯ রিপার ড্রোন (MQ 9 Reaper Drone) হাতে পাচ্ছে ভারত (India)। এই অস্ত্রেই আমেরিকা (US) বধ করেছিল তালিবান প্রতিষ্ঠাতা মোল্লা ওমর, তেহরিক ই তালিবানের পাকিস্তানের নেতা বায়তুল্লা মেহসুদ, সিরিয়ার আল কায়দা প্রধান সেলিম আবু আহমেদ, ইরানের (Iran) জেনারেল কাশেম সোলেমানি, আল কায়দা প্রধান আয়মান আল জাওয়াহিরি সহ অনেকেই। এই সিরিজেরই অত্যাধুনিক সংস্করণ হাতে পাচ্ছে ভারতীয় সেনা।

    এমকিউ ৯ রিপার…

    এমকিউ ৯ রিপার নামের এই ড্রোনটি পরিচিত গার্ডিয়ান নামে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে খবর, ভারত আপাতত কিনবে এমকিউ ৯ ড্রোনের দুটি মডেল। এই ড্রোনের গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হল, ৫০ হাজার ফুট উচ্চতায় থেকে শত্রুর ওপর নির্ভুল আঘাত হানতে পারে। শত্রুপক্ষের রেডারের নজরদারি এড়াতে পারে এই ড্রোন। ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ২৩০ কিলোমিটার গতিতে উড়তে পারে। টানা ২৭ ঘণ্টা ওড়ার ক্ষমতা রয়েছে এই ড্রোনের। সর্বোচ্চ বহন ক্ষমতা ১ হাজার ৭৪৬ কিলোগ্রাম। জানা গিয়েছে, আমেরিকা ছাড়া ফ্রান্স, গ্রিস, ইতালি, জার্মানি, বেলজিয়াম এবং স্পেনের হাতে রয়েছে এমকিউ ৯ রিপার ড্রোন (MQ 9 Reaper Drone)। ন্যাটো জোটের বাইরে থাকা প্রথম দেশ হিসেবে এই অস্ত্র পাচ্ছে ভারত।

    আরও পড়ুন: নববর্ষের উপহার! ২০২৩-এর ডিসেম্বর পর্যন্ত বিনামূল্যে রেশন দেবে কেন্দ্র

    ২০১৭ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমেরিকা সফরের আগে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভারতকে এই সিরিজের ২২টি ড্রোন বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। মূল্য ধার্য হয়েছিল ৩০০ কোটি ডলার, ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ২৪ হাজার ৮৩১ কোটি টাকা। পরে স্থল, নৌ ও বিমানবাহিনীর জন্য এই সিরিজের মোট ৩০টি ড্রোন কেনার সমঝোতাপত্রে স্বাক্ষর হয়।

    এমকিউ ৯ রিপারের (MQ 9 Reaper Drone) অস্ত্রভাণ্ডারের মধ্যে রয়েছে হেলফায়ার আর ৯ এক্স। পাঁচ ফুট লম্বা, পঁয়তাল্লিশ কিলোগ্রাম ওজনের মিলিমেট্রিক ওয়েভ রেডার যুক্ত এই ক্ষেপণাস্ত্রের ধারালো ব্লেডগুলি উচ্চ গতিতে বেরিয়ে ছিন্নভিন্ন করে দেয় শত্রুকে। তবে বাড়িঘরের কোনও ক্ষতি হয় না। এই মারণাস্ত্র হাতে এলে ভবিষ্যতে বালাকোটের ধাঁচে পাক অধিকৃত কাশ্মীর বা খাইবার পাখতুনখোয়ায় জঙ্গি শিবিরে কোনও ঝুঁকি ছাড়াই হামলা চালাতে পারবে ভারতীয় সেনা। প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালে দু বছরের জন্য ভারতীয় নৌসেনা এই সিরিজের ড্রোন লিজে নিয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।       

  • Lalan Sheikh: লালন শেখের মৃত্যু মামলায় সিআইডির তদন্তে ‘অসন্তুষ্ট’ কলকাতা হাইকোর্ট, কেন জানেন?

    Lalan Sheikh: লালন শেখের মৃত্যু মামলায় সিআইডির তদন্তে ‘অসন্তুষ্ট’ কলকাতা হাইকোর্ট, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিবিআই (CBI) হেফাজতে রহস্যমৃত্যু হয়েছে বগটুইকাণ্ডের মূল অভিযুক্ত লালন শেখের (Lalan Sheikh)। ওই ঘটনার তদন্ত করছে সিআইডি (CID)। সিআইডির তদন্তে অসন্তুষ্ট কলকাতা হাইকোর্ট। শুক্রবার এই মামলার তদন্তভার সিআইডির ডিজির হাতে দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত। এদিন বিচারপতি জয় সেনগুপ্তের এজলাসে শুনানি ছিল লালন শেখের মৃত্যু মামলার। সেই শুনানিতে তদন্তের গতিপ্রকৃতি নিয়ে হাইকোর্টের ভর্ৎসনার মুখে পড়ে রাজ্য গোয়েন্দা সংস্থা সিআইডি।

    বিচারপতি জানতে চান…

    এদিন বিচারপতি জানতে চান, লালনের স্ত্রী, যিনি গুরুতর অভিযোগ করেছেন, তাঁর বয়ান নেওয়া হয়েছে কি? রাজ্যের তরফে জানানো হয়, ওঁর মানসিক অবস্থা ভাল নেই, তাই জবানবন্দি নেওয়া হয়নি। এ কথা শুনে ক্ষোভ প্রকাশ করেন বিচারপতি। গত দু দিন ধরে হাইকোর্টে যাচ্ছেন লালনের স্ত্রী। সে প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বিচারপতি বলেন, মানসিক অবস্থা খারাপ হলে আদালতে আসছেন কীভাবে?  লালনের রহস্য মৃত্যুর পর এফআইআর দায়ের করেন তাঁর স্ত্রী। এফআইআরে সিবিআই আধিকারিকদের ফোন নম্বরেরও উল্লেখ করেছিলেন তিনি। কীভাবে সিবিআই আধিকারিকদের ফোন নম্বর পাওয়া গেল, তা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন বিচারপতি। তিনি বলেন, এই বিষয়েও তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। লালনের স্ত্রী দাবি করেছিলেন তিনি ফোনে হুমকি পেয়েছিলেন। এদিন বিচারপতি জানতে চান, সেই কল রেকর্ড গোয়েন্দারা চেয়েছেন কি না। সেই রেকর্ড চাওয়া হয়নি শুনে বিরক্তি প্রকাশ করেন বিচারপতি।

    আরও পড়ুন: সমবায় সমিতির নির্বাচন ঘিরে ধুন্ধুমার নন্দীগ্রামে, মাথা ফাটল ভোটারের

    রামপুরহাটে সিবিআইয়ের অস্থায়ী ক্যাম্পে ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় লালন শেখের। তার পরেই সিবিআইয়ের সাত আধিকারিকের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেন তাঁর স্ত্রী। সেই মামলারই শুনানি হচ্ছিল এদিন। সিবিআইয়ের আইনজীবী ডি পি সিং বলেন, এফআইআর দেখে স্পষ্ট যে এটা রাজ্য করিয়েছে। তিনি জানান, ময়নাতদন্তের রিপোর্ট বলছে লালন শেখ আত্মহত্যা করেছেন। ময়নাতদন্তের জন্য দেহ নিয়ে যাওয়া থেকে শুরু করে যাবতীয় কাজ রাজ্য সরকারের নিয়ন্ত্রণে থাকা অফিসাররা করেছেন বলে দাবি সিবিআইয়ের। কেন্দ্রীয় এই গোয়েন্দা সংস্থা জানায়, যাঁরা ওই সিবিআই ক্যাম্পের দায়িত্বে ছিলেন, তাঁদের সাসপেন্ড করা হয়েছে। সিআইডির বড় আধিকারিককে এই তদন্তের দায়িত্ব দেওয়ার কথা বলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি। রাজ্য সেই সময় জানায়, দায়িত্ব দেওয়া যেতে পারে ডিআইজি সিআইডিকে। তার পরেই আদালতের নির্দেশে দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয় ডিআইজির হাতে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Parliament Winter Session: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত হয়ে গেল সংসদের শীতকালীন অধিবেশন, কেন জানেন?

    Parliament Winter Session: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত হয়ে গেল সংসদের শীতকালীন অধিবেশন, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক সপ্তাহ আগে অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত হয়ে যাচ্ছে সংসদের (Parliament) দুই কক্ষ- লোকসভা ও রাজ্যসভার অধিবেশন (Parliament Winter Session)। আজ, শুক্রবারই চলতি শীতকালীন অধিবেশনের শেষ দিন। চলতি মাসের ৭ তারিখে শুরু হয়েছিল অধিবেশন। শেষ হচ্ছে শুক্রবার। লোকসভা ও রাজ্যসভার সিডিউল তৈরি করে বিজনেস অ্যাডভাইসরি কমিটি। সূত্রের খবর, এই কমিটিই বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেয় অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত থাক সংসদের দুই কক্ষের অধিবেশন।

    শীতকালীন অধিবেশন…

    প্রথমে ঠিক ছিল, ৭ ডিসেম্বর শুরু হওয়া শীতকালীন অধিবেশন চলবে ২৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত। জানা গিয়েছে, নববর্ষ ও তার আগে বড়দিন উপলক্ষে আগেভাগেই স্থগিত করে দেওয়া হচ্ছে সংসদের দুই কক্ষের অধিবেশন। উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও গোয়ার বহু বিরোধী সাংসদ রয়েছেন, যাঁদের রাজ্যে অন্যতম প্রধান উৎসব ক্রিসমাস। এঁরা ক্রিসমাস ও নববর্ষ উপলক্ষে শীতকালীন অধিবেশন তাড়াতাড়ি শেষ করার জন্য আবেদন জানিয়েছিলেন লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লার কাছে। তাঁদের সেই আবেদনের প্রেক্ষিতেই বড়দিনের আগেই অধিবেশন শেষ করা হতে পারে বলে আগেই খবর ছিল। সেই মতো এদিন স্থগিত করে দেওয়া হয় অধিবেশন।

    আরও পড়ুন: ‘বিদেশে প্রতিষ্ঠিত হও…’, ছেলেমেয়েদের উপদেশ দিয়ে বিতর্কে আরজেডি নেতা

    অধিবেশন (Parliament Winter Session) শুরুর দিন সংসদীয় কাজকর্ম যাতে সুষ্ঠুভাবে চলে সেজন্য বিরোধীদের কাছে সাহায্যের আবেদন জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কিন্তু অধিবেশনের  প্রথম দিন থেকেই মূল্যবৃদ্ধি, বেকারত্ব ও তাওয়াং ইস্যুতে বারবার উত্তাল হয়েছে সংসদের দুই কক্ষ। অরুণাচল প্রদেশের তাওয়াং সীমান্তে চিনা অনুপ্রবেশ নিয়ে উত্তাল হয়ে ওঠে সংসদ। সরকার পক্ষ ও বিরোধী দলের বাক-বিতণ্ডার জেরে মাঝে মধ্যেই মুলতুবি হয়ে গিয়েছিল শীতকালীন অধিবেশন। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী এবং কংগ্রেসের নয়া প্রেসিডেন্ট মল্লিকার্জুন খাড়গের বিতর্কিত মন্তব্যকে কেন্দ্র করেও উত্তাল হয়ে ওঠে সংসদ। সব মিলিয়ে চলতি অধিবেশনের প্রথম দিন থেকে নানা ইস্যুতে উত্তাল হয়ে উঠেছে সংসদের দুই কক্ষই। চলতি অধিবেশনের শেষ দিনে তাওয়াংয়ে ভারতীয় সেনা ও চিনা ফৌজের সংঘর্ষ নিয়ে আলোচনার দাবিও জানান বিরোধীরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Woman Fighter Pilot: যোগীরাজ্যে দৃষ্টান্ত! দেশের প্রথম মুসলিম মহিলা ফাইটার পাইলট সানিয়া মির্জা

    Woman Fighter Pilot: যোগীরাজ্যে দৃষ্টান্ত! দেশের প্রথম মুসলিম মহিলা ফাইটার পাইলট সানিয়া মির্জা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন যোগীরাজ্যের মুসলিম তরুণী! উত্তর প্রদেশের (Uttar Pradesh) এক প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে উঠে আসা এই তরুণীই এবার বসবেন যুদ্ধ বিমানের চালকের (Woman Fighter Pilot) আসনে। নিজের অজান্তেই একাধিক রেকর্ড গড়ে ফেলেছেন সানিয়া মির্জা (Sania Mirza) নামের ওই তরুণী। তিনি দেশের প্রথম মুসলিম (Muslim) মহিলা যিনি এই কৃতিত্ব অর্জন করেছেন। অন্য একটি রেকর্ডও গড়ে ফেলেছেন তিনি। সেটি হল, তিনিই রাজ্যের প্রথম মহিলা যিনি নিযুক্ত হয়েছেন ইন্ডিয়ান এয়ারফোর্সের (IAF) পাইলট হিসেবে।

    সানিয়া মির্জা…

    উত্তর প্রদেশের দেহাত কোতোয়ালি থানার যশোভার গ্রামের বাসিন্দা সানিয়া মির্জা। বাবা পেশায় টিভি মেকানিক। এনডিএ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে এই কৃতিত্ব অর্জন করেছেন তিনি।  তাঁর এই সম্মানে গর্বিত গোটা মির্জাপুর। দেশকেও গর্বিত করেছেন তিনি। সানিয়া মির্জার পড়াশোনা হিন্দি মিডিয়াম স্কুলে। তিনি বলেন, হিন্দি মিডিয়ামের পড়ুয়ারাও লক্ষ্যে পৌঁছতে পারেন, যদি তাঁরা দৃঢ় প্রতিজ্ঞ হন। জানা গিয়েছে, ২৭ ডিসেম্বর পুনেতে এনডিএ খাদাকওয়াসলায় কাজে যোগ দেবেন তিনি। সানিয়ার সাফল্যে খুশি তাঁর মহল্লা। গর্বিত তাঁর স্কুলের শিক্ষকরাও। অভিভাবকদের পাশাপাশি গ্রামবাসীরাও তাঁকে নিয়ে গর্ব প্রকাশ করছেন।

    আরও পড়ুন: করোনা সংক্রমণ রুখতে সক্রিয় কেন্দ্র, কলকাতায় জনসভা বাতিল করলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    সানিয়ার (Woman Fighter Pilot) বাবা সাঈদ আলি বলেন, সানিয়া মির্জা দেশের প্রথম ফাইটার পাইলট অবনী চতুর্বেদীকে তার রোল মডেল মনে করে। ছোট থেকেই সানিয়া তাঁর মতো হতে চেয়েছিলেন। তিনি বলেন, সানিয়া দেশের দ্বিতীয় মহিলা যিনি ফাইটার পাইলট হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। মেয়ের সাফল্যে গর্বের শেষ নেই সানিয়ার মা তাবাসসুম মির্জারও। তিনি বলেন, আমাদের মেয়ে আমাদের এবং পুরো গ্রামকে গর্বিত করেছে। সে প্রথম ফাইটার পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণ করেছে। সে গ্রামের প্রতিটি মেয়েকে তাদের স্বপ্ন অনুসরণ করতে অনুপ্রাণিত করেছে।

    জানা গিয়েছে, ন্যাশনাল ডিফেন্স অ্যাকাডেমির ২০২২ সালের পরীক্ষায় পুরুষ এবং মহিলা মিলিয়ে মোট ৪০০টি আসন ছিল। মহিলাদের জন্য ছিল ১৯টি আসন। ফাইটার পাইলটদের জন্য সংরক্ষিত ছিল দুটি আসন। এই দুটি আসনের একটি ছিনিয়ে নিয়েছেন সানিয়া। তিনি বলেন, আমি প্রথম চেষ্টায় একটি আসন দখল করতে পারিনি। তবে দ্বিতীয়বার চেষ্টা করে আমি একটি জায়গা পেয়েছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Vande Bharat Express: অত্যাধুনিক ট্রেন বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, কী কী সুবিধা মিলবে জানেন?

    Vande Bharat Express: অত্যাধুনিক ট্রেন বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, কী কী সুবিধা মিলবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার দেশের পঞ্চম বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের (Vande Bharat Express) সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বেঙ্গালুরু থেকে দক্ষিণ ভারতে এমন এক্সপ্রেস ট্রেন এটিই প্রথম। ট্রেনটি চলাচল করবে মাইসুরু ও চেন্নাইয়ের মধ্যে। প্রধানমন্ত্রীর দফতর (PMO) জানিয়েছে, ট্রেনটি চেন্নাইয়ের ইন্ডাস্ট্রিয়াল হাব থেকে বেঙ্গালুরুর টেক, স্টার্টআপ হাব এবং মাইসুরু শহরের বিখ্যাত পর্যটনস্থলগুলির মধ্যে সংযোগ স্থাপন করবে। ট্রেনটি যদি বেঁধে দেওয়া গতিতে ছোটে, তাহলে চেন্নাই থেকে বেঙ্গালুরু যেতে সময় লাগবে মাত্র তিন ঘণ্টা।

    বন্দে ভারত এক্সপ্রেস…

    আসুন, জেনে নেওয়া যাক বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সুযোগ সুবিধা। নয়া বন্দে ভারত ট্রেনের মাঝে থাকছে নন ড্রাইভিং ট্রেলার কোচ। এটি খানিকটা ইএমইউয়ের মতো। এটি প্রতি ১৪০ সেকেন্ডে অতিক্রম করবে ১৬০ কিলোমিটার রাস্তা। এর আগে এর সময়কাল ছিল ১৪৫ সেকেন্ড। এই ট্রেনের ইমার্জেন্সি ইলেক্ট্রিসিটি সংযোগ আগের চেয়ে অনেক বেশি ভাল। কোচের বাইরে থাকবে ৪টি প্লাটফর্ম সাইট ক্যামেরা। থাকবে রিয়ার ভিউ ক্যামেরাও। ট্রেনে যাতে জীবাণুমুক্ত বাতাস থাকে, তাই থাকবে উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন ইউভি ল্যাম্প। কোচে রয়েছে লেভেল ২ ইন্টিগ্রেশন সার্টিফিকেশন সেফটি। অগ্নিকাণ্ড থেকে রক্ষা পেতে এই ট্রেনে রয়েছে এরোসল ফায়ার সাপ্রেশন সিস্টেম। ফলে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটলে ট্রেনে ততক্ষণাৎ ব্যবস্থা নেওয়া যাবে।

    আরও পড়ুন: বাংলাকে প্রাক-নববর্ষের উপহার প্রধানমন্ত্রীর! এ রাজ্যেও চলবে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, জানুন কবে

    এই ট্রেনে অনেক বেশি সংখ্যক ইমার্জেন্সি জানালা রয়েছে। প্যাসেঞ্জার ইনফর্মেশন সিস্টেমও আগের চেয়ে ঢের বেশি ভাল। ট্রেনের (Vande Bharat Express) প্রতিটি শ্রেণিতেই রয়েছে রিক্লাইনিং আসন। এক্সিকিউটিভ কোচে রয়েছে ১৮০ ডিগ্রি রোটেটিং আসন। বিমানের আসনের মতো সুবিধাও মিলবে এই আসনগুলিতে। জরুরি প্রয়োজনে লোকো পাইলট এবং ট্রেনের গার্ড নিজেদের পাশাপাশি যাত্রীদের সঙ্গেও কথা বলতে পারবেন। বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে থাকছে অটোমেটিক দরজা, ফায়ার সেন্সর, সিসিটিভি ক্যামেরা, ওয়াইফাইয়ের সুবিধা, তিন ঘণ্টার ব্যাটারি ব্যাক আপ এবং জিপিএস। ট্রেনের কোচগুলি অন্যান্য ট্রেনের তুলনায় হালকা। ট্রেনের জানালাগুলোও বেশ চওড়া। যাত্রীদের লাগেজ রাখার জন্য রয়েছে ঢের বেশি জায়গা। প্রসঙ্গত, চলতি মাসের ৩০ তারিখে শিয়ালদহ থেকে নিউ জলপাইগুড়ি পর্যন্ত বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের (Vande Bharat Express) যাত্রার সূচনা করার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। বাংলায় এটিই হবে প্রথম বন্দে ভারত এক্সপ্রেস।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Covid 19: তিন মাসে চিনে তিন সংক্রমণ ঢেউয়ের আশঙ্কা! কেন জানেন?   

    Covid 19: তিন মাসে চিনে তিন সংক্রমণ ঢেউয়ের আশঙ্কা! কেন জানেন?   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিন মাসে চিনে (China) তিন সংক্রমণ ঢেউয়ের আশঙ্কা! অন্তত বিশেষজ্ঞদের ভবিষ্যদ্বাণী তাই। তাঁদের মতে, নতুন মিউটেটেড করোনা (Covid 19) স্ট্রেনের আঁতুড়ঘর হয়ে উঠেছে চিন। এমনিতেই এই মুহূর্তে সংক্রমণের শীর্ষে শি জিনপিংয়ের দেশ। নিত্যদিন প্রাণঘাতী করোনায় মৃত্যু হচ্ছে হাজার হাজার মানুষের। দেশের শ্মশানঘাটগুলিতে লাশের স্তূপ। দেহ দাহ করতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন শ্মশানবন্ধুরা। যদিও চিনের দাবি, দেশে করোনায় মৃত্যুর হার শূন্য। তার কারণ, চিন সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, শুধুমাত্র নিউমোনিয়া ও শ্বাসপ্রশ্বাস জনিত সমস্যায় মৃত্যুকে কোভিডে প্রাণহানি বলে গণ্য করা হবে।

    সংক্রমণ ঠেকাতে…

    তিন বছর আগের এক ডিসেম্বরে চিনের উহান শহরে প্রথম মেলে করোনা ভাইরাসের খোঁজ। সেখান থেকে ক্রমশ ছড়িয়ে পড়ে গোটা বিশ্বে। সংক্রমণ ঠেকাতে লকডাউন সহ নানা পন্থা অবলম্বন করে চিন সরকার। করা হয় জিরো কোভিড নীতি গ্রহণ। চিন সরকার সাফ জানিয়ে দেয়, দেশ কোভিড (Covid 19) শূন্য না হওয়া পর্যন্ত কোভিডবিধি শিথিল করা হবে না। সেই লক্ষ্যে নিভৃতবাস শিবির, লকডাউন, মাস্ক পরা, দূরত্ববিধি সবই বজায় ছিল চিনে। তবে কম ছিল টিকাকরণের হার। যেটুকু টিকাকরণ হয়েছে, তাতেও কম শক্তিশালী দেশীয় কোভিড ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছিল। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই কারণে চিনাদের শরীরে কোভিড রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়নি। তাঁদের উপযুক্ত টিকাকরণও হয়নি।

    আরও পড়ুন:ফের বাড়তে পারে করোনা! পজিটিভ নমুনার জিনোম সিকোয়েন্সিং করার নির্দেশ কেন্দ্রের

    চিন সরকার জিরো কোভিড নীতি গ্রহণ করায় দেশে শুরু হয় সরকার বিরোধী আন্দোলন। উরুমছিতে কোয়রান্টিন থাকা একটি বাড়িতে আগুন লেগেছিল কিছু দিন আগে। সরকারি নিষেধাজ্ঞার জেরে বাড়ি থেকে বেরতে না পেরে মৃত্যু হয় ওই বাড়ির ১০ জন বাসিন্দার। ঘটনার জেরে ব্যাপক বিক্ষোভ হয় সে দেশে। প্রবল বিক্ষোভের জেরে কোভিড নীতি শিথিল করতে বাধ্য হয় শি জিনপিংয়ের সরকার। আচমকা এই শিথিলতার জেরে ফের ঊর্ধ্বমুখী করোনা সংক্রমণের গ্রাফ। সংক্রমণ বিশেষজ্ঞদের দাবি, চলতি শীতেই করোনার (Covid 19) তিনটি ঢেউ আছড়ে পড়তে পারে ড্রাগনের দেশে। চাইনিজ সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন এর প্রধান সংক্রমণ বিশেষজ্ঞ উ জুনইউ বলেন, তিন মাসে তিনটি ঢেউ এসে পড়বে। প্রথম ঢেউটি এখন থেকে জানুয়ারির মাঝামাঝি অবধি চলবে। দ্বিতীয় ঢেউটি আসবে ঠিক তার পরেই। তাঁর অনুমান, তৃতীয় ঢেউটি আসবে ফেব্রুয়ারির শেষে, চলবে মার্চের মাঝামাঝি পর্যন্ত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • NIA: কেরলে আরএসএস নেতা খুনের তদন্তভার নিল এনআইএ

    NIA: কেরলে আরএসএস নেতা খুনের তদন্তভার নিল এনআইএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেরলের পালাক্কাদে খুন হয়েছিলেন আরএসএস (RSS) নেতা। তাঁর নাম এ শ্রীনিবাসন। ওই ঘটনায় তদন্ত শুরু করল জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা, সংক্ষেপে এনআইএ (NIA)। আজ, বুধবার তারা ওই খুনের মামলার তদন্ত শুরু করেছে। কেরল পুলিশের হাত থেকে তদন্তভার নেওয়ার পর এফআইআর দায়ের করবে এনআইএ। এ ব্যাপারে মঙ্গলবারই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের কাছ থেকে নির্দেশ পেয়েছিল জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা। তার পর এদিন হাতে নেয় দায়িত্ব। আরএসএসের ওই সক্রিয় কর্মী খুনের পর অভিযোগ ওঠে, যারা তাঁকে খুন করেছে, তাদের সঙ্গে জঙ্গি যোগ রয়েছে। তার পরেই রাজ্য পুলিশের হাত থেকে তদন্তভার চলে যায় এনআইয়ের হাতে। এনআইয়ের কোচি টিমের হাতে তদন্তভার তুলে দেয় কেরল পুলিশ।

    ইসলামিক গ্রুপ…

    জানা গিয়েছে, সম্প্রতি কেরল পুলিশ জানতে পারে ইসলামিক গ্রুপ পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়ার একটি গোপন উইং রয়েছে। এই উইং তৈরি করেছিল হিটলিস্ট। রাজ্য পুলিশ এটাও জেনেছিল শ্রীনিবাসনকে খুন করা পিএফআইয়ের প্রথম পরিকল্পিত খুন। এসব তথ্য হাতে আসার পরেই রাজ্য পুলিশের হাত থেকে তদন্তভার নিয়ে দেওয়া হয় জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার (NIA) হাতে।

    প্রসঙ্গত, শ্রীনিবাসন ছিলেন প্রাক্তন মুখ্য ফিজিক্যাল এডুকেশন ট্রেনার। সংঘের ভাষায় শারীরিক শিক্ষণ প্রমুখ। চলতি বছরের এপ্রিল মাসে দুটি মোটর বাইকে চড়ে আসা ছ’ জনের একটি দল তাঁকে হত্যা করে। তখন তিনি কেরলের মেলামুড়ি এলাকার একটি দোকানে দাঁড়িয়েছিলেন। খুনের তদন্তে নেমে কেরল পুলিশ গ্রেফতার করে ২৪ জনেরও বেশিকে। ষড়যন্ত্র এবং খুনে যুক্ত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় তাদের। পুলিশের অনুমান ছিল, যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে, তার চেয়ে অনেক বেশি মানুষ রয়েছে এর নেপথ্যে।

    আরও পড়ুন: হয় কোভিড-বিধি মানুন, নয়তো ভারত জোড় যাত্রা বন্ধ করুন, রাহুলকে চিঠি মাণ্ডব্যর

    রাজ্য পুলিশ জানিয়েছিল শ্রীনিবাসনকে খুন করা হয়েছে কারণ ১৫ এপ্রিল খুন হয়েছিলেন পিএফআই নেতা সাবির। প্রতিশোধ নিতেই খুন করা হয় আরএসএসের ওই নেতাকে। জানা গিয়েছে, খুনের ঘটনাটি এমনভাবে ঘটানো হয়েছিল যাতে অভিযুক্তরা পরস্পরের কাছে অপরিচিত থাকে। প্রসঙ্গত, পিএফআইয়ের স্টেট সেক্রেটারি সিএ রউফকে আগেই গ্রেফতার করেছে এনআইএ (NIA)। পিএফআই নিষিদ্ধ হওয়ার পরে পরেই গ্রেফতার করা হয় তাঁকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • RBI Governor: বিপদের নাম ক্রিপ্টোকারেন্সি! সতর্ক করলেন শক্তিকান্ত দাস  

    RBI Governor: বিপদের নাম ক্রিপ্টোকারেন্সি! সতর্ক করলেন শক্তিকান্ত দাস  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাইভেট ক্রিপ্টোকারেন্সির (Cryptocurrencies) জন্যই পরবর্তী অর্থনৈতিক সঙ্কট দেখা দিতে পারে। অন্তত এমনই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার গভর্নর শক্তিকান্ত দাস (RBI Governor)। এদিন বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড বিএফএসআই ইনসাইট সামিটে ভাষণ দিচ্ছিলেন শক্তিকান্ত দাস (Shaktikanta Das)। তখনই তিনি জানান, এই ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলোর কোনও মূল্য নেই। এটা বরং ঝুঁকির কারণ হতে পারে মাইক্রোইকনমিক ও ফাইনান্সিয়াল স্থায়িত্বের ক্ষেত্রে।

    আরবিআইয়ের গভর্নর বলেন…

    আরবিআইয়ের গভর্নর বলেন, ক্রিপ্টোকারেন্সির মধ্যে অনেক ঝুঁকি লুকিয়ে রয়েছে। আমাদের মাইক্রো ইকনিমিক ও ফাইনান্সিয়াল স্থায়িত্বের ক্ষেত্রে। এবং আমরা এগুলিকে চিহ্নিত করতে পেরেছি। তিনি বলেন, এ ব্যাপারে আর বিশেষ কিছু বলার আমাদের থাকতে পারে না। শক্তিকান্ত দাস বলেন, অন্যান্য সম্পদ কিংবা উৎপাদিত বস্তুর ক্ষেত্রে আমাদের মূল উদ্বেগ থাকে ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে। কারণ এর কোনও মূল্যই নেই। তিনি বলেন, ক্রিপ্টোকারেন্সি গোটা সিস্টেমটাকেই ভেঙে দেয়। কারণ তারা সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কের মুদ্রা কিংবা তারা যে অর্থনৈতিক বিশ্বকে নিয়ন্ত্রণ করে, সেটা মানে না। প্রসঙ্গত, নিউজ এজেন্সি ব্লুমবার্গের এক সমীক্ষায় ৭০ শতাংশ অর্থনীতিবিদ আমেরিকায় অর্থনৈতিক মন্দার আভাসের কথা মেনে নিয়েছেন। তাঁরা বলছেন, ২০২৩ সালে অর্থনৈতিক মন্দা আসতে পারে।

    শক্তিকান্ত দাস (RBI Governor) বলেন, ডিজিটাল মুদ্রা হবে ভবিষ্যতের মুদ্রা। সারা বিশ্বের কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কগুলি ডিজিটাল মুদ্রার প্রচার করবে। এর পরেই তিনি বলেন, ক্রিপ্টো কারেন্সি বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দার কারণও হয়ে উঠতে পারে। কারণ ক্রিপ্টো কারেন্সি সম্পূর্ণরূপে অনুমানের ওপর ভিত্তি করে হয়। তিনি বলেন, গত কয়েক মাসে অনেক এক্সচেঞ্জ বন্ধ হয়ে গিয়েছে। এ বছর অনেক ক্রিপ্টোকারেন্সির দর ৬০-৯০ শতাংশ কমেছে। মার্চে বিটকয়েন ৩০ হাজার ডলার ছাড়িয়েছিল। তার পর থেকে এখনও পর্যন্ত এটি নেমে এসেছে ১৪ হাজার ডলারে। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর (RBI Governor) বলেন, ক্রিপ্টোকারেন্সি বন্ধ করে দেওয়া উচিত। কারণ এর বাড়বাড়ন্ত হলে, পরবর্তী অর্থনৈতিক সঙ্কট দেখা দেবে। এবং সেটা হবে ক্রিপ্টোকারেন্সির জন্যই।

     

  • Recruitment Scam: দমকল দফতরে ফায়ার অপারেটর নিয়োগের প্যানেল বাতিলের নির্দেশ হাইকোর্টের, জানুন কারণ

    Recruitment Scam: দমকল দফতরে ফায়ার অপারেটর নিয়োগের প্যানেল বাতিলের নির্দেশ হাইকোর্টের, জানুন কারণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দমকল দফতরে ফায়ার অপারেটর নিয়োগের প্যানেল বাতিলের নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। প্রার্থীদের অভিযোগ খতিয়ে দেখে নয়া প্যানেল প্রকাশের নির্দেশ দিলেন বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডন ও বিচারপতি প্রসেনজিৎ বিশ্বাসের ডিভিশন বেঞ্চ। আগামী দু মাসের মধ্যে পাবলিক সার্ভিস কমিশনকে নতুন প্যানেল প্রকাশের নির্দেশও দিল আদালত।

    ফায়ার অপারেটর নিয়োগে দুর্নীতি…

    দমকল দফতরে ফায়ার অপারেটর নিয়োগে দুর্নীতির (Recruitment Scam) অভিযোগ তুলে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেছিলেন ২০৩ জন প্রার্থী। আদালতে তাঁরা জানান, নিয়োগে অনিয়ম হয়েছে। তাঁদের অভিযোগ, অসংরক্ষিত প্রার্থীর নাম ঢোকানো হয়েছে সংরক্ষিত প্রার্থীর তালিকায়। তাছাড়া বেশ কয়েকটি প্রশ্নে ভুলও ছিল। সেগুলির সমাধান না করেই নিয়োগ করা হয়েছে। প্রার্থীদের আরও অভিযোগ, অনেকেই একই নম্বর পেয়েছেন। তারপরে প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষায় অনেককে বেশি নম্বর দেওয়া হয়েছে। এসব অভিযোগ তুলে প্যানেল বাতিলের আর্জি জানান প্রার্থীরা। যদিও প্রার্থীদের অভিযোগ মানতে চায়নি রাজ্য সরকার।  

    আরও পড়ুন: লালন শেখের মৃত্যু মামলায় সিআইডির তদন্তে ‘অসন্তুষ্ট’ কলকাতা হাইকোর্ট, কেন জানেন?

    দমকল দফতরে ফায়ার অপারেটর পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি হওয়ার পর পরীক্ষা হয়েছিল ২০১৮ সালে। সব মিলিয়ে ১,৫০০ কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। লিখিত পরীক্ষা শেষে হয় মৌখিক পরীক্ষা। সব শেষে হয় প্যানেল প্রকাশ। প্যানেল প্রকাশিত হতেই ওঠে দুর্নীতির অভিযোগ (Recruitment Scam)। মামলা করেন বাসুদেব গোস্বামী সহ কয়েকজন প্রার্থী। প্রথমে মামলাটি ওঠে স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ট্রাইব্যুনালে। পরে যায় উচ্চ আদালতে। এদিন প্যানেল বাতিলের নির্দেশ দেয় ডিভিশন বেঞ্চ। এসএসসি এবং টেটে নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগে তোলপাড় রাজ্য। এরই মধ্যে প্রকাশ্যে চলে এল দমকল দফতরে ফায়ার অপারেটর নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ। সব মিলিয়ে পঞ্চায়েত ভোটের আগে বেশ চাপে রাজ্য। এমতাবস্থায় দলের মুখ বাঁচাতে তৃণমূল নেত্রী কী করেন, এখন তা-ই দেখার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Kirti Azad: প্রধানমন্ত্রীর পোশাক নিয়ে বিরূপ মন্তব্য, চাপে পড়ে ক্ষমা চাইলেন তৃণমূলের কীর্তি আজাদ

    Kirti Azad: প্রধানমন্ত্রীর পোশাক নিয়ে বিরূপ মন্তব্য, চাপে পড়ে ক্ষমা চাইলেন তৃণমূলের কীর্তি আজাদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশজুড়ে প্রবল সমালোচনার মুখে পড়ে শেষমেশ ক্ষমা চাইলেন তৃণমূল (TMC) নেতা কীর্তি আজাদ (Kirti Azad)। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) পোশাক নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করেছিলেন এই ক্রিকেটার কাম রাজনীতিক। তা নিয়ে দেশজুড়ে বয়ে গিয়েছিল সমালোচনার ঝড়। শেষমেশ এক প্রকার বাধ্য হয়েই ক্ষমা চাইলেন তৃণমূলের কীর্তি। ট্যুইটবার্তায় এই তৃণমূল নেতা লিখেছেন, আমি ভারতের বৈচিত্রের সংস্কৃতিকে সমর্থন করি। আমার বক্তব্যের ভুল ব্যাখ্যা হয়েছিল। যাঁদের সেন্টিমেন্টকে আমার কথা আঘাত করেছে, আমি তাঁদের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী।

    ট্র্যাডিশনাল খাসি পোশাক…

    প্রসঙ্গত, মেঘালয়ের শিলংয়ে এক অনুষ্ঠানে গিয়ে সেখানকার ট্র্যাডিশনাল খাসি পোশাক পরেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই ছবি পোস্টও করেছিলেন তিনি। তৃণমূল নেতা কীর্তি আজাদ সেই ছবির পাশে অনলাইনে বিক্রি হওয়া একই রকম পোশাক পরিহিত এক মহিলার ছবি পোস্ট করেন। তার পরেই লেখেন, ‘না নর, না নারী, তিনি কেবল ফ্যাশনের পূজারি!’ তার জেরে বিজেপির নিশানায় এই ক্রিকেটার-রাজনীতিক। দেশজুড়েও শুরু হয় প্রবল সমালোচনা।

    প্রাক্তন ক্রিকেটার কীর্তি আজাদ (Kirti Azad) নিজেকে তৃণমূলের সৈনিক বলে দাবি করেন। তিনি বলেছিলেন, তিনি সব সময় সংবিধানের পথ অনুসরণ করেন। যে সংবিধান ভারতের বৈচিত্রকে সম্মান করতে শেখায়। সেই আজাদের মুখেই প্রধানমন্ত্রীর পোশাক নিয়ে বিরূপ মন্তব্যে তাঁর পাশ থেকে সরে দাঁড়ায় তৃণমূলও। ঘরে-বাইরে চাপের মুখে পড়ে বাধ্য হয়ে ক্ষমা চান ক্রিকেটার রাজনীতিক কীর্তি আজাদ।

    আরও পড়ুন: নববর্ষের উপহার! ২০২৩-এর ডিসেম্বর পর্যন্ত বিনামূল্যে রেশন দেবে কেন্দ্র

    এদিকে, বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র শেহজাদ পুন্নাওয়ালা কীর্তির মন্তব্য নিয়ে সিডিউল ট্রাইব কমিশনকে ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন। সংবাদ মাধ্যমকে তিনি বলেন, মেঘালয়ে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী যে ট্র্যাডিশনাল পোশাক পরেছিলেন সেই পোশাক ট্রাইবাল সম্প্রদায়ের বড় গর্বের। বিশেষত মেঘালয় এবং উত্তর-পূর্বে। একে উপহাস করছেন, কারণ আপনি একজনকে ঘৃণা করছেন, আপনি গোটা উত্তর-পূর্বের সংস্কৃতিকে ঘৃণা করতে শুরু করেছেন, ঘৃণা করতে শুরু করেছেন উত্তর-পূ্র্বের সমগ্র ট্রাইবাল সম্প্রদায়কে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।       

LinkedIn
Share