Author: Krishnendu Bakshi

  • Partha Chatterjee: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ফের বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ ইডি-র, জানেন কী?

    Partha Chatterjee: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ফের বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ ইডি-র, জানেন কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি (Recruitment Scam) মামলায় ফের বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ ইডির (ED)। কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থার দাবি, বেসরকারি কলেজগুলিকে ‘নো অবজেকশন’ কিংবা অনুমোদন দেওয়ার জন্যও টাকা নেওয়া হত। ইডির দাবি, কলেজ পিছু ১০ থেকে ১২ লক্ষ করে টাকা নেওয়া হত। কোনও কোনও ক্ষেত্রে টাকার অঙ্ক ছুঁয়েছে ১৫ লক্ষ পর্যন্ত।

    ইডির দাবি…

    প্রাইভেট ট্রেনিং কলেজের পর প্রাইভেট ল’ কলেজ ও ফার্মাসি কলেজ অনুমোদন দেওয়ার ক্ষেত্রেই নেওয়া হয়েছে ওই পরিমাণ টাকা। ইডির একটি সূত্রের খবর, কলেজ পিছু আসা টাকা ভাগ হয়েছে রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee) ও মানিক ভট্টাচার্যের মধ্যে।   ইডির আরও দাবি, অনুমোদনের ক্ষেত্রে একটি ল’ কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবেও প্রভাব খাটিয়েছিলেন মানিক ভট্টাচার্য। প্রসঙ্গত, কোনও বেসরকারি ল’ কলেজ বা ফার্মাসি কলেজ খোলার ক্ষেত্রে প্রয়োজন হয় শিক্ষা দফতরের নো অবজেকশন সার্টিফিকেট। তদন্তকারীদের অনুমান, সেই বিষয়টিই মাথায় রেখে কাজ করে গিয়েছে পার্থ-মানিক জুটি। জানা গিয়েছে, যখন টাকার বিনিময়ে নো অবজেকশন সার্টিফিকেট দেওয়া হত, তখন তা দেওয়ার জন্য পার্থকে (Partha Chatterjee) সুপারিশ করতেন মানিক। কেবল তাই নয়, মধ্যস্থতাকারীর উপস্থিতির খোঁজও মিলেছে। ইডির দাবি, প্রসন্ন রায়ের মতো মধ্যস্থতাকারী ছিলেন। তিনি মানিক ভট্টাচার্য ঘনিষ্ঠ। সেই মধ্যস্থতাকারীকে চিহ্নিত করে তলব করা হতে পারে বলেও ইডি সূত্রে খবর। ইতিমধ্যেই সেই সব কলেজ চিহ্নিতকরণের কাজও শুরু হয়েছে।

    আরও পড়ুন: বেসরকারি কলেজে অনুমোদন থেকে কোটি কোটি টাকা লেনদেন, পার্থর বিরুদ্ধে আদালতে বিস্ফোরক ইডি

     এদিকে, এখনও পর্যন্ত ২৫টি প্রাইভেট টিচার্স ট্রেনিং কলেজের মালিককে ডেকে বয়ান রেকর্ড করেছে ইডি। তাতে অফ লাইনে রেজিস্ট্রেশনে ঘুষের তথ্য প্রমাণ হাতে এসেছে বলেও দাবি ইডির। প্রাথমিক টেট দুর্নীতি মামলায়ও মানিকের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ উঠেছে। মানিকের বিরুদ্ধে টাকা নেওয়ার অভিযোগ অবশ্য এই প্রথম নয়। মানিক ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডলকে জিজ্ঞাসাবাদ করে জানা গিয়েছে, যাঁরা ডিএলএড প্রশিক্ষণ নিতে চাইতেন, তাঁদের থেকে নিয়মিত টাকা নেওয়া হত। যাঁরা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কলেজে নাম নথিভুক্ত করতে পারতেন না, তাঁদের অফলাইনে নাম নথিভুক্ত করার ব্যবস্থা করে দিতেন মানিক। তাপসের দাবি, এভাবে অন্তত ২০ কোটি টাকা তোলা হয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

  • JNU: জেএনইউ-তে ব্রাহ্মণ বিরোধী স্লোগান বামেদের, নিন্দায় এবিভিপি

    JNU: জেএনইউ-তে ব্রাহ্মণ বিরোধী স্লোগান বামেদের, নিন্দায় এবিভিপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও বিতর্কে দিল্লির জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয় (JNU)। এবার বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের (JNU) বেশ কয়েকটি ভবনের দেওয়ালে ব্রাহ্মণ বিরোধী স্লোগান লেখার অভিযোগ উঠল বামপন্থী ছাত্র সংগঠনগুলির বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার এই ছবিগুলি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায়। ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে আরএসএস-এর ছাত্র সংগঠন অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ (ABVP)।

    আরও পড়ুন: মহিলা বিচারপতিদের নিয়ে পৃথক ডিভিশন বেঞ্চ গঠন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির

    এদিন স্কুল অফ ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজ-২ ভবনের দেয়াল ভাঙচুর করে ব্রাহ্মণ ও বনিয়া সমাজের বিরুদ্ধে স্লোগান দেওয়া হয়েছে বলে দাবি ছাত্র-ছাত্রীদের।

    এই ঘটনায় জেএনইউ কর্তৃপক্ষের তরফে তাৎক্ষণিক কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

    আরও পড়ুন: এনডিটিভি ডিরেক্টর পদে ইস্তফা প্রণয়-রাধিকার, সংস্থা ছাড়লেন রবীশও

    “ব্রাহ্মণ ক্যাম্পাস ছোড়ো”, “ব্রাহ্মণ ভারত ছোড়ো” এবং “ব্রাহ্মণ-বনিয়ারা, “উই আর কামিং ফর ইউ” ইত্যাদি স্লোগানে ভরে উঠেছে বিভিন্ন দেয়াল (JNU) । স্লোগানগুলি লাল কালিতে লেখা। জনৈক অধ্যাপকের চেম্বারের সামনে লেখা হয়েছে, “গো ব্যাক টু শাখা”। 

    এবিভিপির বিবৃতি

    অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ, এই ভাঙচুরের ঘটনা এবং বিকৃত স্লোগানগুলির জন্য বাম ছাত্রদের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছে। ABVP-এর JNU ইউনিটের সভাপতি রোহিত কুমার এদিন জানান, “এবিভিপি, শিক্ষাক্ষেত্রে কমিউনিস্ট গুন্ডাদের দ্বারা এই ভাঙচুরের ব্যাপক নিন্দা করছে। কমিউনিস্টরা JNU-এর স্কুল অফ ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজ-2 ভবনের দেওয়ালে গালাগালি পর্যন্ত লিখেছে। তারা ভয় দেখানোর জন্য, মুক্ত চিন্তার অধ্যাপকদের চেম্বারকে অবধি বিকৃত করেছে, হুমকির ভাষা লিখে”। তিনি আরও বলেন, আমরা বিশ্বাস করি যে শিক্ষাক্ষেত্রগুলি বিতর্ক এবং আলোচনার জন্য ব্যবহার করা উচিত, সমাজ এবং ছাত্রদের বিষাক্ত করার জন্য নয়।

    অধ্যাপক সংগঠনের বিবৃতি

    JNU শিক্ষকদের একটি সংগঠনও এই ভাঙচুরের ঘটনার নিন্দা জানিয়ে একটি টুইট পোস্ট করেছে এবং এর জন্য বামেদেরকে দায়ী করেছে।
    JNU টিচার্স ফোরাম ট্যুইটারে লিখেছে, “বামেরা প্রতিটি ভিন্নমতের কণ্ঠকে ভয় দেখায়, ভাঙচুরের ঘটনা অত্যন্ত নিন্দনীয় কাজ!”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     
  • Bhangar Arms: পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে ভাঙড়ে অস্ত্র-বোমা কারখানার হদিশ, ধৃত ২

    Bhangar Arms: পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে ভাঙড়ে অস্ত্র-বোমা কারখানার হদিশ, ধৃত ২

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোটের ঠিক আগেই অস্ত্র কারখানার খোঁজ মিলল দক্ষিণ ২৪ পরগনার ভাঙড়ে (Bhangar Arms)। বুধবার সারা রাতের তল্লাশি অভিযানের পরে ভাঙড়ের কাশীপুর থানা এলাকা থেকে উদ্ধার হল বিপুল আগ্নেয়াস্ত্র ও বোমা। এই ঘটনায় নজরুল মোল্লা ও শামসুদ্দিন রহমান নামে ২ ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ধৃতরা সম্পর্কে বাবা-ছেলে।

    আরও পড়ুন: বেসরকারি কলেজে অনুমোদন থেকে কোটি কোটি টাকা লেনদেন, পার্থর বিরুদ্ধে আদালতে বিস্ফোরক ইডি 

    জানা গিয়েছে গোপন সূত্রে খবর পেয়ে বুধবার রাতে তল্লাশি শুরু করে পুলিশ। নাটাপুকুর এলাকায় নজরুল মোল্লার বাড়ি (Bhangar Arms) পৌঁছে পুলিশ দেখে, বাবা-ছেলে মিলে বোমা বাঁধছে। এক কথায় হাতেনাতে তাদের ধরে পুলিশ। সেই বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে প্রচুর বোমা ও আগ্নেয়াস্ত্র পুলিশের হাতে আসে। উদ্ধার হয়েছে ১টি একনলা বন্দুক, ১টি কার্তুজ, ৫টি সকেট বোমা ও ১৫ কিলোগ্রাম বোমা বানানোর মশলা।

    আরও পড়ুন: ২৪ ঘণ্টার মধ্যে প্রকাশ করুন ১৮৩ জনের ভুয়ো নিয়োগের তালিকা, নির্দেশ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের    

    তল্লাশি অভিযান শেষ হলে, থানায় ফিরে নিয়ম মাফিক সাংবাদিক বৈঠক করেন কাশীপুর থানার ওসি। সামনে সাজিয়ে রাখেন উদ্ধার হওয়া সামগ্রী (Bhangar Arms)। তিনটি টেবিল ভরে রাখা হয় সেই সামগ্রী।  

    ধৃতদের বৃহস্পতিবার সকালে বারুইপুর আদালতে চালান করেছে কাশীপুর থানা (Bhangar Arms)। এই অস্ত্র কারখানার পিছনে মূল মাথাদের সন্ধান পেতে, এই দুজনকে হেফাজতে রাখতে চায় পুলিশ। এই সব বোমা ও অস্ত্র কাদের কাছে বিক্রি করা হত তাও জানার চেষ্টা চলছে।  

    অস্ত্র কারখানার খোঁজ মিলতেই উত্তাল হয়েছে রাজ্য রাজনীতি। প্রশ্ন উঠেছে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা নিয়েও। ভাঙড়ের আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকির দাবি (Bhangar Arms), ধৃত নবিরুল শাসকদলের আশ্রিত দুষ্কৃতী। এর আগে একাধিকবার সে আইএসএফ কর্মীদের হুমকি দিয়েছে। এলাকায় বোমাবাজি করা তার নিত্যনৈমিত্যিক ঘটনা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

  • Indian Expats: চলতি বছর প্রবাসীরা ভারতে কত ডলার পাঠাবেন জানেন?

    Indian Expats: চলতি বছর প্রবাসীরা ভারতে কত ডলার পাঠাবেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছেলে কিংবা মেয়ে। বিদেশে গিয়েছে চাকরি করতে। মাস গেলে রোজগার করছেন রাশি রাশি ডলার। তার একটা অংশ তাঁরা পাঠাচ্ছেন দেশে বাবা-মা কিংবা সংসারে। পৃথিবীর সব দেশেই এই চল রয়েছে। তবে জানা গিয়েছে, ২০২২ সালে এই প্রবাসীরা (Indian Expats) ভারতে (India) যে টাকা পাঠাবেন, তার সম্মিলিত পরিমাণ ১০০ বিলিয়ন ডলার। সম্প্রতি বিশ্বব্যাঙ্কের (World Bank) তরফেই এ খবর মিলেছে। শুধু তাই নয়, এ ক্ষেত্রেও পৃথিবীর অন্যান্য দেশকে পিছনে ফেলে এগিয়ে গিয়েছে ভারত।

    বিশ্বব্যাঙ্ক…

    কারণ ভারতই সেই দেশ, যে দেশের প্রবাসীরা তাঁদের দেশে পাঠিয়েছেন সব চেয়ে বেশি ডলার। বুধবার একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে বিশ্বব্যাঙ্ক। তাতে বলা হয়েছে, গত বছরের চেয়ে ২০২২ সালে এই বৃদ্ধির হার ১২ শতাংশ বেশি। যার জেরেই প্রবাসীদের মাধ্যমে চলতি বছরে দেশে ঢুকেছে ১০০ বিলিয়ন ডলার। কেবল ভারতে এত ডলার ঢুকলেও, তা অন্যান্য কয়েকটি দেশের তুলনায় ঢের বেশি। বিশ্বব্যাঙ্কের ওই রিপোর্টেই জানা গিয়েছে, চলতি বছর সাউথ এশিয়ান দেশগুলিতে পাঠানো মার্কিন ডলারের পরিমাণ ১৬৩ বিলিয়ন। বিশ্বব্যাঙ্কের বক্তব্য, এই প্রথম কোনও একটি দেশ এককভাবে প্রবাসীদের মাধ্যমে এক বছরে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঘরে তুলবে। বিশ্বব্যাঙ্কের ওই রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে, ভারতে বৃদ্ধির হার ১২ শতাংশ হলেও, নিম্ন ও মধ্য আয়ের দেশগুলিতে এই বৃদ্ধির হার মাত্র ৫ শতাংশ। প্রবাসীরা (Indian Expats) যে ডলার দেশে পাঠান, তা উন্নত করে ওই পরিবারের অর্থনীতিকে।

    আরও পড়ুন: ‘‘পুরো হযবরল…’’, শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় মন্তব্য বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    বস্তুত, দরিদ্র ও মধ্যবিত্ত আয়ের মানুষের কাছে এই আয়ের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই আয়ের ফলে তাঁদের সংসারে দূর হয় দারিদ্র, খাবারে বৃদ্ধি পায় পুষ্টির মান। শুধু তাই নয়, এই আয়ের ফলে খাবারে পুষ্টির মান বাড়ায় জন্মের সময় শিশুর ওজনও বাড়ে। শিশুদের স্কুলে যাওয়ার প্রবণতাও বাড়ে। কারণ এ দেশে অর্থাভাবে স্কুলছুটের হার ক্রমবর্ধমান। আয় বৃদ্ধির কারণ হিসেবে দেখা যাচ্ছে, একদিকে যেমন তাঁদের মজুরি বেড়েছে, তেমনি অন্যদিকে আমেরিকায় বেড়েছে লেবার মার্কেটও। কেবল আমেরিকা নয়, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, বেলজিয়ামের মতো ইউরোপিয়ান দেশগুলিতেও বেড়েছে লেবার মার্কেট। গলফ কো-অপারেশন কাউন্সিলের অন্তর্ভুক্ত দেশগুলিতে মুদ্রাস্ফীতিও অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে। সব মিলিয়েই বেড়েছে দেশে ডলার পাঠানোর হার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • PM Modi: ‘ভূপেন্দ্র যাতে রেকর্ড ভাঙতে পারে, তাই কঠোর পরিশ্রম করেছিল নরেন্দ্র’, বললেন মোদি

    PM Modi: ‘ভূপেন্দ্র যাতে রেকর্ড ভাঙতে পারে, তাই কঠোর পরিশ্রম করেছিল নরেন্দ্র’, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমি বলেছিলাম ভূপেন্দ্রই নরেন্দ্রর রেকর্ড ভাঙবেন। আর তার জন্য নরেন্দ্র মন-প্রাণ দিয়ে নিরন্তর পরিশ্রম করবে। আজ বলতে পারি, ভূপেন্দ্র নরেন্দ্রর রেকর্ড ভাঙতে পেরেছে। কথাগুলি যিনি বললেন তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বৃহস্পতিবার দিল্লির দলীয় কার্যালয়ে গুজরাট নির্বাচনে (Gujarat Assembly Elections) বিজেপির (BJP) বিপুল জয় সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

    রেকর্ড জয়…

    অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে এবার ফের গুজরাটের ক্ষমতায় ফিরেছে বিজেপি। গেরুয়া ঝড়ে খড়কুটোর মতো উড়ে গিয়েছেন বিরোধীরা। মোদি-অমিত শাহের রাজ্যে পঞ্চাশ শতাংশেরও বেশি ভোট পেয়েছে পদ্ম শিবির। এ রাজ্যের বিধানসভার আসন সংখ্যা ১৮২। তার মধ্যে ১৫৬টিতেই জয়ী হয়েছেন পদ্ম প্রার্থীরা। যা রেকর্ড। গুজরাটে দলের এই ফলের কৃতিত্ব যাঁকে দিয়েছে বিজেপি, তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। স্বরাজ্যে টানা প্রচার করে গিয়েছেন তিনি। যার ফলও ফলেছে হাতেনাতে। মোদিময় হয়ে উঠেছে গুজরাট। গুজরাটে দলের জয়ে উচ্ছ্বসিত প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং। তাই স্বীকার করে নিলেন নিজের পরিশ্রমের কথাও।

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, গুজরাটে নির্বাচনী প্রচার চালানোর সময়ই আমি বলেছিলাম নরেন্দ্র মোদির ২০০২ সালের রেকর্ড ভাঙতে হবে। আমি বলেছিলাম, ভূপেন্দ্রই নরেন্দ্রর রেকর্ড ভাঙবে। আর তার জন্য নরেন্দ্র মন-প্রাণ দিয়ে নিরন্তর পরিশ্রম করবে। আজ বলতে পারি, ভূপেন্দ্র নরেন্দ্রর রেকর্ড ভাঙতে পেরেছে। গুজরাটে বিজেপির এই বিপুল সাফল্যের জন্য জনগণকেও ধন্যবাদ জানাতে ভোলেননি প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, আপনারা আমাদের (বিজেপি) ওপরে যে বিশ্বাস ও ভরসা রেখেছেন, তাতে আমি আপ্লুত।

    আরও পড়ুন: ঐতিহাসিক জয়ের পর গুজরাটের ‘জনশক্তি’-কে প্রণাম প্রধানমন্ত্রীর, ট্যুইটে কী লিখলেন মোদি?

    গুজরাটের বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেলেরও ভূয়সী প্রশংসা করেন মোদি। বলেন, আজ, ভূপেন্দ্র ভাই প্যাটেল নিজের আসনে দু লক্ষেরও বেশি ভোটে জয়ী হয়েছে। চমৎকার ফল এটা। একটি বিধানসভা আসনে দু লক্ষের বেশি ভোটে জয়ী হওয়া অনেক বড় বিষয়। তিনি (PM Modi) বলেন, অনেক লোকসভা কেন্দ্রেও এত ব্যবধানে জয় পান না প্রার্থীরা। এদিন বিরোধীদেরও একহাত নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। আপ এবং কংগ্রেসকে নিশানা করে তিনি বলেন, আজকের রাজনৈতিক দলগুলি মানুষের মধ্যে বিভাজন করে। কিন্তু একটা বিষয় হল, আমাদের মাতৃভূমিকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। তিনি বলেন, একমাত্র বিজেপিই মাতৃভূমির স্বার্থে কাজ করে। তাই আজ ভারতের সিংহভাগ মানুষের প্রথম পছন্দ বিজেপিই।

     

     

     

  • Gujarat Election: ‘যারা মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, গুজরাটবাসী তাদের প্রত্যাখ্যান করেছেন’, শাহি নিশানায় কে?  

    Gujarat Election: ‘যারা মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, গুজরাটবাসী তাদের প্রত্যাখ্যান করেছেন’, শাহি নিশানায় কে?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যারা মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, তাদের প্রত্যাখ্যান করেছেন গুজরাটের মানুষ। বৃহস্পতিবারের বারবেলায় এই ভাষায়ই দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল আম আদমি পার্টিকে (AAP) আক্রমণ শানালেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তথা বিজেপি (BJP) নেতা অমিত শাহ (Amit Shah)। গুজরাট বিধানসভার (Gujarat Election) মোট আসন সংখ্যা ১৮২টি। তার মধ্যে সে রাজ্যের শাসক দল বিজেপি পেয়েছে ১৫০টিরও বেশি আসন। গেরুয়া ঝড়ে খড়কুটোর মতো উড়ে গিয়েছে আপ, কংগ্রেস (Congress)। 

    গুজরাট জয় যে…

    বিজেপির গুজরাট জয় যে স্রেফ সময়ের অপেক্ষা এদিন বেলা গড়াতেই বুঝে যান পদ্ম নেতারা। পরে এনিয়ে ট্যুইট করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। গুজরাটবাসীকে ধন্যবাদ জানিয়ে পরপর ট্যুইট করেন তিনি। ট্যুইটারে শাহ লিখেছেন, নরেন্দ্র মোদিজির বিজেপি গুজরাট অভূতপূর্ব জনাদেশ পেয়েছে। যা উন্নয়ন ও জনকল্যাণের মাধ্যমেই পেয়েছে। আর যারা তুষ্টির রাজনীতি করে তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে। অন্য একটি ট্যুইটে শাহ লিখেছেন, এই বিপুল জয় থেকে স্পষ্ট যে, মহিলা, যুব, কৃষক সহ সকলের মনে রয়েছে বিজেপি। গুজরাট সব সময় ইতিহাস তৈরি করে। গত দু দশক ধরে মোদিজির নেতৃত্বে বিজেপি গুজরাটে উন্নয়নের সমস্ত রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। গুজরাটের মানুষ বিজেপিকে আশীর্বাদ করেছে এবং জয়ের সমস্ত রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। এটা নরেন্দ্র মোদির উন্নয়ন মডেলের উপর বিশ্বাসের জয়।

    আরও পড়ুন: আজ শাহের দরবারে সুকান্ত! জানেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে কী কথা রাজ্য বিজেপি সভাপতির?

    প্রসঙ্গত, গুজরাট বিধানসভার নির্বাচন (Gujarat Election) হয় ডিসেম্বরে, দু দফায়। ফল প্রকাশ হয় বৃহস্পতিবার। এদিন সকালে গণনার শুরু থেকেই এগিয়ে যেতে থাকে বিজেপি। দ্বিতীয় রাউন্ড ভোট গণনার শুরুতেই ১৫০রও বেশি আসন চলে যায় গেরুয়া ঝুলিতে। এদিন বিকেল পর্যন্ত পাওয়া খবরে জানা যায়, দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে কংগ্রেস। আর মাত্র ৫টি আসন পেয়ছে কেজরিওয়ালের দল।

    বিজেপির জয়ের খবরে খুশির হাওয়া পদ্ম শিবিরে। গুজরাটে প্রতিষ্ঠান বিরোধী নয়, প্রতিষ্ঠান কেন্দ্রিক ভোট হয়েছে বলে মনে করেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। তিনি বলেন, গুজরাটে প্রতিষ্ঠান কেন্দ্রিক ভোট হয়েছে। আমরা গুজরাটে নয়া রেকর্ড সৃষ্টি করেছি। রাজ্যবাসীর প্রচুর বিশ্বাস রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ওপর। তাই এই ফল।  

    প্রসঙ্গত, এবার ত্রিমুখী লড়াই হয়েছে গুজরাটে (Gujarat Election)। বিজেপি এবং কংগ্রেস ছাড়াও লড়াইয়ের ময়দানে হাজির ছিল আপ। বুধেই দিল্লি পুরভোটে জয় পেয়েছে আপ। বৃহস্পতিবার তারাই গুজরাটে উড়ে গিয়েছে গেরুয়া ঝড়ে। তাই আপকেই নিশানা করেন শাহ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • SSC Scam: সুপারিশ পাওয়া ১৮৩-র মধ্যে চাকরিতেই যোগ দেননি ১০০ অযোগ্য প্রার্থী?

    SSC Scam: সুপারিশ পাওয়া ১৮৩-র মধ্যে চাকরিতেই যোগ দেননি ১০০ অযোগ্য প্রার্থী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতিতে (SSC Scam) ফের চাঞ্চল্যকর তথ্য এসএসসির (SSC) হাতে! কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) নির্দেশে নবম দশম স্তরের শিক্ষক নিয়োগে ১৮৩টি ভুয়ো সুপারিশের চাকরি প্রাপকের তালিকা আগেই প্রকাশ করেছে এসএসসি। সেই তালিকা প্রকাশিত হওয়ার পরেই ডিআইদের কাছে মিলল চাঞ্চল্যকর তথ্য।

    ৩০ জন চাকরি প্রার্থীর দাবি…

    জানা গিয়েছে, য়ে ১৮৩ জনের নাম প্রকাশিত হয়েছিল, তাদের মধ্যে ১০০ জনই কোনও স্কুলে চাকরিতে যোগ দেননি। এদিকে, অন্তত ৩০ জন চাকরি প্রার্থীর দাবি, তাঁরা চাকরি পাননি, অথচ ভুয়ো সুপারিশের তালিকায় তাঁদের নাম রয়েছে। তাঁদের নাম কীভাবে ওই তালিকায় এল, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অনেকেই। প্রসঙ্গত, কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে পরপর দু দফায় মোট ২২৩ জনের নামের তালিকা প্রকাশ করেছে এসএসসি। তার মধ্যে থেকেই অন্তত ৩০ জন শরণ নিয়েছেন এসএসসির।

    কমিশন সূত্রে খবর, প্রথম দফায় যে ১৮৩ জনের নামের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে, তাদের মধ্যে আবার কয়েকজন চাকরি প্রার্থী পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দিয়েছেন এসএসসিকে। জানা গিয়েছে, সব মিলিয়ে প্রায় ছ জন চাকরি প্রার্থী পদত্যাগ পত্র পাঠিয়েছেন এসএসসিকে। হাইকোর্টের নির্দেশে কয়েকজন চাকরি প্রার্থীর চাকরিও চলে গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: আরও ৪০ ‘অযোগ্য শিক্ষকের’ নাম, ওএমআর শিট প্রকাশ এসএসসি-র, দেখুন তালিকা

    কমিশনের আধিকারিকদের ধারণা, এই ১৮৩ জনের তালিকায় থাকা চাকরি প্রার্থীদের মধ্যে থেকে প্রায় ৪০ শতাংশ চাকরি প্রার্থী এখনও স্কুলে কাজ করছেন। সেই রিপোর্টও এসএসসির হাতে এসেছে বলেই কমিশন সূত্রে খবর। প্রসঙ্গত, হাইকোর্টের নির্দেশে এসএসসি পরিচালিত একাধিক নিয়োগে দুর্নীতির (SSC Scam) অভিযোগের তদন্ত করছে সিবিআই। সেই তদন্তেই উঠে আসে নবম দশম স্তরে অযোগ্য হওয়া সত্ত্বেও চাকরির সুপারিশ পাওয়া ১৮৩ জনের নাম। এঁদের প্রত্যেকেরই নাম ও অন্যান্য তথ্য সম্বলিত তালিকা হাইকোর্টের নির্দেশে কয়েক দিন আগেই ওয়েবসাইটে প্রকাশ করেছিল স্কুল সার্ভিস কমিশন। চাকরির সুপারিশ পাওয়া এই ১৮৩ জন অযোগ্য প্রার্থী স্কুলে শিক্ষকতা করছেন কিনা, তা জানতে চাওয়া হয়েছিল ডিআইদের কাছে। তার পরেই আসে চাঞ্চল্যকর সব তথ্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • Pradhan Mantri Awas Yojana: ‘বেচাল দেখলেই ইমেল করুন’, কেন লিখলেন শুভেন্দু ?

    Pradhan Mantri Awas Yojana: ‘বেচাল দেখলেই ইমেল করুন’, কেন লিখলেন শুভেন্দু ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শর্ত-নিষেধাজ্ঞাই সার! এখনও প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার (Pradhan Mantri Awas Yojana) বদলে বাংলা আবাস যোজনা (Bangla Awas Yojana) নাম ব্যবহার করে চলেছে রাজ্য। সম্প্রতি আবাস প্লাস (প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা প্রকল্পের পরবর্তী সংযোজন) প্রকল্পের উপভোক্তাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে বাড়ি তৈরির টাকা দেওয়া শুরু হবে। কেন্দ্রের নির্দেশ, টাকা পাওয়ার তিন মাসের মধ্যে বাড়ি তৈরির কাজ শেষ করতে হবে। কেন্দ্রের এই প্রকল্পের নামই আমূল বদলে দিয়েছে রাজ্য সরকার। প্রকল্পের নাম হয়েছে বাংলা প্লাস প্রকল্প। এরই প্রতিবাদে সোশ্যাল মিডিয়ায় দীর্ঘ পোস্ট করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। উগরে দিয়েছেন ক্ষোভ।

    আবাস প্লাস প্রকল্প…

    আবাস প্লাস প্রকল্পের সঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবির পোস্টার তুলে ধরেছেন শুভেন্দু। নীচে লিখেছেন, প্রধানমন্ত্রীও বাদ, বাংলাও বাদ!!! কিন্তু মুখ্যমন্ত্রীর ছবি জ্বলজ্বল করছে। তিনি লিখেছেন, পোস্টারটি শাসক দলের নিযুক্ত একটি কর্পোরেট সংস্থার মাধ্যমে বিতরণ করা হচ্ছে, যেখানে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (Pradhan Mantri Awas Yojana) (গ্রামীণ) প্রকল্পের নতুন নামকরণ করা হয়েছে…

    এরপর রাজ্যের বিরোধী দলনেতা পোস্টে লিখেছেন, কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা ২০২৪ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত সারা দেশে এই প্রকল্পে মোট ২ কোটি ৯৫ লক্ষ বাড়ি তৈরির লক্ষ্যমাত্রা স্থির করেছে। উক্ত প্রকল্পের অধীন রাজ্য সরকারকে নতুন লক্ষ্যমাত্রা অনুমোদন করা হয়নি। কারণ এই প্রকল্পের ক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গে বিভিন্ন অভিযোগ ও অসন্তোষজনক তথ্য জমা পড়ে এবং নিয়ম বহির্ভূতভাবে প্রকল্পের নাম বদলে বাংলা আবাস যোজনা করা হয়।

    আরও পড়ুন: শুভেন্দুর বিরুদ্ধে এত এফআইআর দায়ের হওয়ায় বিস্ময় প্রকাশ করেন বিচারপতি…

    শুভেন্দু এও উল্লেখ করেছেন, বেশ কয়েকটি নিয়ম বা শর্ত মেনে চলতে হবে রাজ্য সরকারকে। সেই শর্তের একেবারে এক নম্বরেই লেখা হয়েছে… প্রকল্পের আসল নাম প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (Pradhan Mantri Awas Yojana) (গ্রামীণ) ও লোগো জনগণকে অবগত করানোর জন্য প্রকল্পের তথ্য সহ সাইনবোর্ড প্রদর্শন করতে হবে। কেন্দ্রীয় গাইডলাইন অনুসারে এই প্রকল্পের মাধ্যমে নির্মিত প্রতিটি বাড়িতে তা লাগাতে হবে। অন্য কোনও নাম লোগো বা ব্র্যান্ডিং এই সকল বাড়িতে লাগানো যাবে না। একেবারে সরাসরি নিয়মের কথা উল্লেখ করে দিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী। পোস্টের শেষে তিনি লিখেছেন, কোনও বেচাল দেখলে ইমেল করুন এখানে…

    Min-mopr@gov.in

    officeministerahdf@gmail.com

    এর সঙ্গে নিজের ইমেল আইডি adhikarisuvenduwb1@gmail.com উল্লেখ করেছেন শুভেন্দু অধিকারী।

    এদিকে, আবাস যোজনার কাজ করতে রাজি নন আইসিডিএস কর্মীরা। তাঁদের অভিযোগ, ২০১৮-র তালিকা যাচাইয়ের কাজ করতে গিয়ে হুমকির মুখে পড়তে হচ্ছে তাঁদের। এরই প্রতিবাদে মুর্শিদাবাদ জিয়াগঞ্জ ব্লকের বিডিও অফিস ও আইসিডিএস অফিসে ডেপুটেশন জমা দিয়েছেন তাঁরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Suvendu Adhikari: কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করবেন সুকান্ত-শুভেন্দু, কেন জানেন?  

    Suvendu Adhikari: কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করবেন সুকান্ত-শুভেন্দু, কেন জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদের শীতকালীন অধিবেশন শুরু হয়েছে বুধবার। এদিনই রাজ্যের বকেয়া টাকা মেটানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী গিরিরাজ সিং। রাজ্যের পঞ্চায়েত মন্ত্রী প্রদীপ মজুমদারকে ফোন করে দ্রুত টাকা মিটিয়ে দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। এদিকে, এরই মধ্যে ১৯ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করার জন্য সময় চেয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) ও রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বর্তমানে দিল্লিতে রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (CM Mamata Banerjee)। অধিবেশন চলায় দিল্লিতে রয়েছেন সুকান্তও। এহেন আবহে বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চলেছেন সুকান্ত। রাজ্য বিজেপি নেতৃত্বের বক্তব্য, মনরেগার প্রকৃত শ্রমিকরা টাকা পান, এটা তাঁদের কাম্য। তবে কোনওভাবেই সেই টাকা যেন তৃণমূল নেতাদের পকেটে না যায়, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে।

    টাকা বন্ধের কারণ…

    খরচের হিসেব না দেওয়ায় রাজ্যকে একশো দিনের কাজের টাকা দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছিল কেন্দ্র। যার জেরে ব্যাপক চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে মমতা সরকার। টাকার অভাবে গ্রামাঞ্চলে মুখ থুবড়ে পড়ে একশো দিনের কাজ প্রকল্প। অথচ সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। চাপে পড়ে যায় তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকার। কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়, হিসাব না মেটালে টাকা দেওয়া হবে না। টাকা চেয়ে কেন্দ্রের কাছে বারংবার আবেদন করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। তাতেও কাজ হয়নি। উল্টে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, কেন্দ্রের টাকার ধার ধারেন না মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

    আরও পড়ুন: মোদি-ম্যাজিকে ভর করে টানা সপ্তমবার গুজরাট দখলের পথে বিজেপি

    একশো দিনের প্রকল্পে টাকা না পেয়ে এতদিন কেন্দ্রকে নিশানা করছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন টাকা পাওয়ার খবর পেয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তিনি। মমতা বলেন, আর্থিক বছর দু মাস বাকি থাকতে টাকা দিলে, সেটা কোনও কাজে আসে না। বলবে, আমরা টাকা দিয়েছি, ওরা কাজ করতে পারেনি। তাঁর প্রশ্ন, কীভাবে হবে? বরাত দিতে সময় লাগে না? কাজ তৈরি করতে সময় লাগে না? মমতা বলেন, সঠিক সময়ে টাকা দেওয়া দরকার। এটা তো এক ধরনের চালাকি! আর্থিক বছরের শেষে কিছু দিয়ে দাও। যেন ভিক্ষা দিচ্ছে!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • RBI: ফের রেপো রেট বাড়াল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, কত জানেন?

    RBI: ফের রেপো রেট বাড়াল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, কত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের রেপো রেট (Repo rate) বাড়াল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক (RBI)। বুধবার বাড়ানো হয়েছে এই রেট। রেপো রেট বাড়ানো হয়েছে ৩৫ বেসিস পয়েন্ট। বুধবার একথা ঘোষণা করেন আরবিআইয়ের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস। তিনি জানান, এর ফলে রেপো রেট বৃদ্ধির হার গিয়ে দাঁড়াল ৬.২৫ শতাংশে।

    ইএমআই…

    রেপো রেট বাড়ায় গাড়ি বা গৃহঋণে ইএমআই আরও বাড়বে বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। বাড়তে পারে অন্যান্য ঋণের ইএমআইও। শক্তিকান্ত দাস জানান, রিজার্ভ ব্যাঙ্কের রেপো রেট বৃদ্ধির বিষয়ে সায় দিয়েছেন মানিটারি পলিসি কমিটির ৬ জনের মধ্যে ৫ জনই। সংখ্যাগরিষ্ঠরাই রেপো রেট বৃদ্ধির পক্ষে সায় দিয়েছেন। এর পরেই বাড়ানো হয় রেপো রেট। এনিয়ে পঞ্চমবার সুদের হার বাড়াল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক।

    নানা কারণে সারা বিশ্বে বাড়ছে আর্থিক অস্থিরতা। এই পরিস্থিতিতে মুদ্রাস্ফীতির মোকাবিলা করতে গিয়ে রেপো রেট বাড়াল ভারতের সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক (RBI)। আর্থিক নীতি কমিটির বৈঠকেই এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত, এর আগে সেপ্টেম্বর মাসে রেপো রেট বাড়ানো হয়েছিল ৫০ বেসিস পয়েন্ট। যার জেরে বৃদ্ধির হার গিয়ে দাঁড়িয়েছিল ৫.৯ শতাংশে। এবার ফের একপ্রস্ত বাড়ল রেপো রেট। এর আগে মে মাসে রিজার্ভ ব্যঙ্ক রেপো রেট বাড়িয়েছিল ৪০ বেসিস পয়েন্ট। পরে জুনে ফের তা বাড়ে ৫০ বেসিস পয়েন্ট। অগাস্ট এবং সেপ্টেম্বরেও রেপো রেট বেড়েছে ৫০ বেসিস পয়েন্ট করে। এর ফলে বেঞ্চমার্ক ঋণে সুদের হার চলতি বছরের জানুয়ারি মাস থেকে বেড়েছে ২.২৫ শতাংশ।

    আরও পড়ুন: দুমাসে দুবার! ফের রেপো রেট বাড়াল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, কতটা সমস্যায় মধ্যবিত্ত?

    কনজিউমার প্রাইস ইনডেক্স ভিত্তিক মুদ্রাস্ফীতি, যা আরবিআইয়ের (RBI) বেঞ্চমার্ক ঋণের হার নির্ধারণের সময় গুরুত্ব দেওয়া হয়, গত অক্টোবর মাসে তা ৬.৭ শতাংশে পৌঁছায়। খুচরো মুদ্রাস্ফীতি এ বছরের জানুয়ারি মাস থেকে আরবিআইয়ের কমফর্ট লেভেল থেকে ৬ শতাংশের ওপর রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share