Author: Krishnendu Bakshi

  • Saudi Arabia Visa: ভিসা পেতে ভারতীয়দের লাগবে না পিসিসি, বড় ঘোষণা সৌদি আরবের

    Saudi Arabia Visa: ভিসা পেতে ভারতীয়দের লাগবে না পিসিসি, বড় ঘোষণা সৌদি আরবের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সৌদি আরবের ভিসা (Saudi Arabia Visa) পাওয়ার জন্য ভারতীয়দের (Indian Citizens) আর প্রয়োজন হবে না পুলিশি ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেটের (PCC)। বৃহস্পতিবার ট্যুইট করে একথা ঘোষণা করা হয়েছে সৌদি দূতাবাসের তরফে। ওই দূতাবাসের তরফে এও জানানো হয়েছে, দুই দেশের পারস্পরিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার লক্ষ্যেই এই পদক্ষেপ। সৌদি দূতাবাসের তরফে এই ঘোষণার জেরে উপকৃত হবেন যাঁরা কর্মসূত্রে সৌদি আরব যেতে চান, তাঁদের পাশাপাশি পর্যটকরাও।

    কী বলা হয়েছে ট্যুইট-বার্তায়? 

    ভারতে সৌদি দূতাবাসের তরফে ট্যুইট-বার্তায় জানানো হয়েছে, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসা (Saudi Arabia Visa) পাওয়ার জন্য আর পুলিশি ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট লাগবে না। সৌদি আরব ও ভারতের মধ্যে সম্পর্কের বন্ধন দৃঢ় করতে এবং কৌশলগত অংশীদারিত্ব পাওয়ার লক্ষ্যেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর ফলে ভারতীয় নাগরিকদের ভিসার আবেদন করার পদ্ধতি দ্রুততর হবে, পর্যটন সংস্থাগুলি সহজেই ভারতীয়দের সৌদি ট্যুরের ব্যবস্থাপনা করতে পারবে এবং পর্যটকদের ভিসা পেতে একটি নথি কম লাগবে।

    সৌদি দূতাবাসের বিবৃতিতে এও বলা হয়েছে, সৌদিতে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাসরত ২০ লক্ষ ভারতীয় নাগরিকের অবদানকে স্বাগত জানাচ্ছে দূতাবাস। দেশ ছেড়ে অন্য কোনও দেশে চাকরি কিংবা বসবাস বা দীর্ঘ মেয়াদি ভিসা পেতে পুলিশি ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট দাখিল করতে হয়। এই সার্টিফিকেটে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির ক্রিমিনাল রেকর্ডের খতিয়ান থাকে। সৌদির ভিসা পেতে গেলে এই সার্টিফিকেটই আর দাখিল করতে হবে না।

    আরও পড়ুন: ভারতে মজেছে আরব! নয়াদিল্লিতে সৌদি প্রধানমন্ত্রী, হিন্দিতে দীপাবলির শুভেচ্ছা আমিরশাহির প্রেসিডেন্টের

    প্রসঙ্গত, ইন্দোনেশিয়ার বালিতে অনুষ্ঠিত জি ২০ সম্মেলনে মোদির পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন সৌদির প্রধানমন্ত্রী মহম্মদ বিন সলমন। সেখানেই সাক্ষাৎ হয় এই দুই রাষ্ট্রনেতার। এর পরেই ভারতীয়দের ভিসা (Saudi Arabia Visa) দেওয়ার ক্ষেত্রে পুলিশি ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট দিতে হবে না বলে ঘোষণা করল সৌদি দূতাবাস। ঘটনাটি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ধারণা কূটনৈতিক মহলের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • SSC Scam: সিটের দায়িত্ব নিচ্ছেন না অখিলেশ সিং, আদালতে জানাল সিবিআই

    SSC Scam: সিটের দায়িত্ব নিচ্ছেন না অখিলেশ সিং, আদালতে জানাল সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পদোন্নতি হয়েছে অখিলেশ সিংয়ের (Akhlesh Singh)। দিল্লি থেকে আসামে বদলি হয়েছেন তিনি। গত ১৫ নভেম্বর তাঁর বদলিতে অনুমোদন দিয়েছে সংশ্লিষ্ট দফতর। তাই স্কুলে নিয়োগ দুর্নীতির (SSC Scam) তদন্তে আসতে পারবেন না সিবিআইয়ের (CBI) প্রাক্তন ডিআইজি। বৃহস্পতিবার আদালতে একথা জানিয়ে দিলেন সিবিআইয়ের আইনজীবী। প্রসঙ্গত, বুধবারই সিবিআইয়ের প্রাক্তন ডিআইজি অখিলেশ সিংহকে বিশেষ তদন্তকারী দলের (SIT) মাথায় বসানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Gangopadhya)।

    সিবিআইয়ের আইনজীবী আদালতকে জানান…

    যেহেতু অখিলেশ আসতে পারছেন না, তাই সিবিআইয়ের আইনজীবী আদালতকে জানান, ডিআইজি পদমর্যাদার দক্ষ এক অফিসার রয়েছেন। তাঁকে নিয়ে এসে বসানো যেতে পারে সিটের মাথায়। এর প্রেক্ষিতে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, একজন নয়, ডিআইজি পদমর্যাদার তিনজন অফিসারের নাম দিন। সেখান থেকে একজনকে বেছে নেবে আদালত। বিচারপতি জানান, শুক্রবার এই বিষয়ে শুনানি হবে। আগের দিনই এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে সিবিআই তদন্ত নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছিলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। এদিন সিটেও পরিবর্তন করেছিলেন তিনি। নতুন করে ‘সিট’-এ নিয়োগ করা হয়েছে অংশুমান সাহা (ডেপুটি এসপি), বিশ্বনাথ চক্রবর্তী (ইন্সপেক্টর), প্রদীপ ত্রিপাঠি (ইন্সপেক্টর), ওয়াসিম আকরাম খান (ইন্সপেক্টর)। ২ অফিসারকে বাদ দিয়েছেন তিনি। এঁরা হলেন কে সি ঋষিনামল ও ইমরান আশিক। আদালতের নির্দেশ, এঁরা কোনওভাবেই এই সংক্রান্ত তদন্ত করতে পারবেন না। প্রসঙ্গত, নবম-দশম শ্রেণির নিয়োগ দুর্নীতি (SSC Scam) মামলায় সিবিআই তদন্তকারী অফিসার কেসি ঋষিনামল। অন্যদিকে, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআই তদন্তকারী অফিসার ইমরান আশিক। এঁরা সম্পর্কে স্বামী-স্ত্রী।

    আরও পড়ুন: গ্রুপ-ডি মামলায় সিবিআই তদন্তে অখুশি হাইকোর্ট, সিট পুনর্গঠন বিচারপতির

    এরই পাশাপাশি, সিবিআইয়ের প্রাক্তন ডিআইজি অখিলেশ সিং-কে ‘সিট’-এর প্রধান করা হয়েছে। আদালতের তরফে জানানো হয়েছে, নিয়োগ তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তিনি এই তদন্ত থেকে সরে যেতে পারবেন না। অন্য কোনও মামলায় তাঁকে যুক্তও করতে পারবে না সিবিআই। আদালতের অনুমতি ছাড়া বদলিও করা যাবে না। ৭ দিনের মধ্যে দায়িত্ব নেওয়ার কথা ছিল অখিলেশের। তার মধ্যেই বদলি হয়ে যাওয়ায় এদিন সিবিআই জানিয়ে দিল, অখিলেশ আসতে পারবেন না।

    সিবিআই সূত্রে খবর, সিবিআইয়ের প্রাক্তন ডিআইজি অখিলেশ সিং ২০২১ সালের ১৭ মে নারদকাণ্ডে মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম, মদন মিত্র, সুব্রত মুখোপাধ্যায় (প্রয়াত) এবং শোভন চট্টোপাধ্যায়কে বাড়ি থেকে নিয়ে এসে গ্রেফতার করেছিলেন। বগটুইকাণ্ড, ভাদু শেখ খুন, হাঁসখালিতে গণধর্ষণ, ঝালদা সহ একাধিক মামলার তদন্তও করেছেন তিনি। কয়লা পাচারকাণ্ড থেকে গরু পাচারের মতো গুরুত্বপূর্ণ মামলার তদন্তও করেছিলেন অখিলেশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • Wrong National Anthem: ভারত জোড় যাত্রায় বাজল নেপালের জাতীয় সঙ্গীত, কংগ্রেসকে নিশানা বিজেপির  

    Wrong National Anthem: ভারত জোড় যাত্রায় বাজল নেপালের জাতীয় সঙ্গীত, কংগ্রেসকে নিশানা বিজেপির  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাল কাটল কংগ্রেস (Congress) নেতা রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) ভারত জোড় যাত্রায়! এবার বিতর্ক তৈরি হল ভুল জাতীয় সঙ্গীত নিয়ে (Wrong National Anthem)। রাহুল সহ মঞ্চে উপস্থিত এক ঝাঁক কংগ্রেস নেতার সামনে বেজে উঠল নেপালের জাতীয় সঙ্গীত। ঘটনায় যারপরনাই বিড়ম্বনায় কংগ্রেস নেতৃত্ব। রাহুলকে নিশানা করেছে কেন্দ্রের শাসক দল বিজেপি। ঘটনাটি মহারাষ্ট্রের। দলকে চাঙা করতে ভারত জোড় যাত্রার আয়োজন করে কংগ্রেস। সেপ্টেম্বরের ৭ তারিখে শুরু হয় যাত্রা। প্রথম দিন থেকেই ওই কর্মসূচিতে যোগ দিয়েছেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী। কন্যাকুমারী থেকে শুরু হওয়া ওই পদযাত্রা পৌঁছবে কাশ্মীরে।

    ভারত জোড় যাত্রা…

    বুধবার সন্ধ্যায় মহারাষ্ট্রের ওয়াসিমের আকোলা জেলায় পৌঁছেছে ভারত জোড় যাত্রা। এখানেই একটি সভা করেন রাহুল। বক্তৃতার শেষে তিনি ঘোষণা করেন এবার রাষ্ট্রীয় গীত বাজানো হবে। সেই মতো শুরু হয় সঙ্গীত। তবে সেটি ভুল জাতীয় সঙ্গীত (Wrong National Anthem)।  

    ভারতের (India) জাতীয় সঙ্গীত নয়, বেজে ওঠে নেপালের জাতীয় সঙ্গীত, ‘সয়ৌঁ থুংগা ফুলকা হামী এউটে মালা নেপালি’। নেপালের জাতীয় সঙ্গীত কানে যেতেই হাতের ইশারায় তা থামানোর নির্দেশ দেন রাহুল। যদিও ততক্ষণে সেই দৃশ্য মোবাইলবন্দি হয়ে ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। পরে অবশ্য রাহুলের নির্দেশেই ফের বাজে ভারতের জাতীয় সঙ্গীত জনগণমন।  

    ঘটনায় রাহুল গান্ধী তথা কংগ্রেসকে একহাত নিয়েছেন বিজেপি নেতৃত্ব। যে মহারাষ্ট্রের ঘটনা, সেখানকার বিজেপি নেতা নীতেশ রানে ঘটনার ভিডিও ফুটেজটি শেয়ার করেছেন। সঙ্গে করেছেন ট্যুইটও। তিনি লিখেছেন, পাপু কা কমেডি সার্কাস। তামিলনাড়ুর বিজেপি নেতা অমর প্রসাদ রেড্ডিও একই ভিডিও শেয়ার করে লিখেছেন, রাহুল গান্ধী, এটা কী?

    আরও পড়ুন: ভোটের মুখে রামধাক্কা, কুপোকাত কংগ্রেস! হিমাচলে ‘হাত’ ছেড়ে ‘পদ্মে’ ২৬ নেতা

    প্রসঙ্গত, বর্তমানে মহারাষ্ট্রের আকোলা জেলায় রয়েছে ভারত জোড় যাত্রা। বুধবারের সভায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে নিশানা করেন রাহুল। পরে সভার একেবারে শেষের দিকে ছোট্ট একটা ভুলেরই মাশুল দিতে হচ্ছে রাহুল তথা কংগ্রেসকে। যদিও এই ঘটনা নিয়ে এখনও কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির তরফে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • SC on Juvenile Act: ‘জুভেনাইল জাস্টিস অ্যাক্ট নাবালকদের অপরাধ করতে সাহসী করে তুলছে’, পর্যবেক্ষণ সুপ্রিম কোর্টের

    SC on Juvenile Act: ‘জুভেনাইল জাস্টিস অ্যাক্ট নাবালকদের অপরাধ করতে সাহসী করে তুলছে’, পর্যবেক্ষণ সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংস্কারের উদ্দেশে যতই নম্রতা দেখানো হচ্ছে, ততই আরও ভয়ঙ্কর অপরাধের দিকে সাহসী হচ্ছে নাবালকরা। পর্যবেক্ষণে জানাল দেশের শীর্ষ আদালত। এদিন কাঠুয়া গণধর্ষণ এবং খুনের মামলায় শুনানি চলাকালীন এই পর্যবেক্ষণ সুপ্রিম কোর্টের (SC on Juvenile Act)। কাঠুয়া গণধর্ষণ ও খুনের মামলায় অভিযুক্ত নাবালককে সাবালক হিসেবে ধরে নিয়ে বিচার হবে বলেও জানায় আদালত। দেশের শীর্ষ আদালতের এই পর্যবেক্ষণই প্রশ্ন তুলে দিল, দেশের জুভেনাইল জাস্টিস অ্যাক্ট নিয়ে পর্যালোচনা করা প্রয়োজন কিনা।

    কী বলল সুপ্রিম কোর্ট?

    এদিন সুপ্রিম কোর্ট (SC on Juvenile Act) জানায়, যেভাবে গত কয়েক বছরে নাবালকদের দ্বারা অনেক অপরাধ ঘটছে এবং এখনও হয়ে চলেছে, তাতে আমরা বিস্মিত হচ্ছি এই ভেবে যে সরকারের উচিত জুভেনাইল জাস্টিস অ্যাক্ট নিয়ে ভাবনা চিন্তা করার। কাঠুয়া গণধর্ষণ মামলায় ২০১৯ সালে ১১ অক্টোবর ধর্ষণে অভিযুক্ত শুভম সাংরাকে নাবালক হিসেবে ধরে আইনি নির্দেশ দেয় জম্মু-কাশ্মীর হাইকোর্ট। এরপর সুপ্রিম কোর্ট সাফ জানিয়ে দেয় যে, ওই অভিযুক্তকে সাবালক ধরেই আইনি পথে এগোতে হবে। এর পরেই আদালতের পর্যবেক্ষণ, আমরা দেখছি, সংস্কারের উদ্দেশ্যে যতই নম্রতা দেখানো হচ্ছে, ততই আরও ভয়ঙ্কর অপরাধের দিকে সাহসী হচ্ছে নাবালকরা। বেঞ্চ জানায়, এবার সরকার দেখুক যে ২০১৫ সালের আইনটি কার্যকরী হচ্ছে নাকি অনেকটা দেরি হওয়ার আগে তা নিয়ে ফের আলোচনা হওয়া প্রয়োজন।

    আরও পড়ুন: নোটবন্দির সিদ্ধান্ত সুবিবেচনা প্রসূত, সুপ্রিম কোর্টে জানাল কেন্দ্র

    প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালে জম্মুর কাঠুয়ায় গণধর্ষণের শিকার হয় বছর আটেকের এক শিশু। ওই ঘটনায় গ্রেফতার করা হয় ছ জনকে। দোষী সাব্যস্তও করা হয়। অভিযুক্ত এক নাবালকের বিচার চলছিল আলাদাভাবে। সুপ্রিম কোর্টের এদিনের নির্দেশে ওই নাবালককে সাবালক হিসেবে গণ্য করেই চলবে মামলা।  এদিন, জম্মু-কাশ্মীর হাইকোর্টের দেওয়া রায় খারিজ করে দেয় দেশের শীর্ষ আদালত। সেই রায়ের প্রসঙ্গ টেনে বিচারপতি পারদিওয়ালা বলেন, আমরা কাঠুয়া সিজেএম এবং হাইকোর্টের রায় এক পাশে সরিয়ে রাখছি এবং অপরাধের সময় অভিযুক্ত নাবালক ছিল না হিসেবেই গণ্য করছি।

    আরও পড়ুন: জোর করে ধর্মান্তকরণ, গুরুতর বিষয়! পদক্ষেপ নিক কেন্দ্র, অভিমত সুপ্রিম কোর্টের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • World Population: ৮০০ কোটির মাইলস্টোন ছুঁল বিশ্বের জনসংখ্যা, অচিরেই চিনকে টপকে যাবে ভারত!

    World Population: ৮০০ কোটির মাইলস্টোন ছুঁল বিশ্বের জনসংখ্যা, অচিরেই চিনকে টপকে যাবে ভারত!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জন বিস্ফোরণ! বিশ্বের জনসংখ্যা (World Population) ছুঁয়ে ফেলল ৮০০ কোটির মাইলস্টোন। সম্প্রতি এ সংক্রান্ত একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে রাষ্ট্রসংঘ (UN)। তাতেই উঠে এসেছে এই তথ্য। ১৯৭৪ সালে বিশ্বের জনসংখ্যা পার হয়েছিল ৪০০ কোটির চৌকাঠ। যার অর্থ, মাত্র ৪৮ বছরেই দ্বিগুণ হয়েছে বিশ্বের জনসংখ্যা।

    ২০১১ সালে বিশ্বের জনসংখ্যা…

    জানা গিয়েছে, ২০১১ সালে বিশ্বের জনসংখ্যা ছাড়িয়েছিল ৭০০ কোটি। আর এ বছর হল ৮০০ কোটি। অর্থাৎ ১১ বছরে বিশ্বের জনসংখ্যা পেরল ১০০ কোটি। যা রেকর্ড বই কি!  রাষ্ট্রসংঘের ওই রিপোর্টেই বলা হয়েছে, ২০৫০ সালের মধ্যে বিশ্বের জনসংখ্যা হবে ৯৭০ কোটি। ১৮০৪ সালে বিশ্বের জনসংখ্যা ছিল ১০০ কোটি। তার পর থেকে লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়েছে জনসংখ্যা।

    রাষ্ট্রসংঘের ওই রিপোর্ট থেকে এও জানা গিয়েছে, অস্বাভাবিক গতিতে যে জনসংখ্যা (World Population) বেড়েছে, তার কারণ একদিকে যেমন বেড়েছে গড় আয়ু, তেমনি অন্যদিকে কয়েকটি দেশে সন্তান জন্মের হার অত্যন্ত বেশি। জনস্বাস্থ্য, পুষ্টি এবং উন্নত ওষুধ আবিষ্কারের কারণে কমেছে মৃত্যুহারও। স্বাভাবিকভাবেই বাড়ছে জনসংখ্যা।

    আরও পড়ুন: চিনা আগ্রাসন রুখতে পূর্ব লাদাখে কী কী ব্যবস্থা নিচ্ছে ভারত, জানেন?

    বিশ্বের সঙ্গে সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে ভারতের জনসংখ্যাও। রাষ্ট্রসংঘের ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০৩০ সালের মধ্যেই জনসংখ্যার নিরিখে চিনকে টপকে যাবে ভারত। তার পরেই ভারতের জনসংখ্যা হয়ে যাবে বিশ্বের মধ্যে সব চেয়ে বেশি। রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্ট থেকে জানা যাচ্ছে, এই মুহূর্তে ভারত ও চিন দুই দেশের জনসংখ্যাই ১৪০ কোটির বেশি। ভারতে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার চিনের থেকেও ঢের বেশি। কেবল ভারত নয়, গোটা পূর্ব এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায়ই জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার বেশি। রাষ্ট্রসংঘের ওই রিপোর্ট থেকেই জানা যাচ্ছে, শুধু দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায়ই বাস করেন গোটা বিশ্বের ২৯ শতাংশ মানুষ। আর পূর্ব এশিয়ায় বাস করেন ২৬ শতাংশ।

    তবে আশার আলোও দেখা যাচ্ছে রাষ্ট্রসংঘের ওই রিপোর্টে। জানা গিয়েছে, ২০৩০ সালে ভারত চিনকে টপকে গেলেও, জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ক্রমেই নিম্নগামী। কারণ ওই রিপোর্টেই বলা হয়েছে, ২০৩৭ সালে বিশ্বের জনসংখ্যা ছোঁবে ৯০০ কোটির ঘর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • CV Ananda Bose: বুধে শপথ, কলকাতায় এলেন বাংলার নয়া রাজ্যপাল

    CV Ananda Bose: বুধে শপথ, কলকাতায় এলেন বাংলার নয়া রাজ্যপাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার রাজ্যের স্থায়ী রাজ্যপাল (Governor) হিসেবে শপথ নেবেন তিনি। তার একদিন আগে মঙ্গলবার কলকাতায় পৌঁছলেন বাংলার নয়া রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose)। এদিন কলকাতা বিমানবন্দরে তাঁকে স্বাগত জানাতে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম, শশী পাঁজা, রাজ্যের মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী এবং রাজ্যের ডিজিপি ও পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল। তাঁকে উত্তরীয় পরিয়ে স্বাগত জানান মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম (Firhad Hakim)। বিমানবন্দরেই নয়া রাজ্যপালকে দেওয়া হয় গার্ড অফ অনারও।

    দিন কয়েক আগে রাষ্ট্রপতি ভবন থেকে প্রকাশ করা হয়েছিল সি ভি আনন্দ বোসের (CV Ananda Bose) নিয়োগ সংক্রান্ত চিঠি। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর স্বাক্ষরিত সেই চিঠিতে লেখা ছিল, সি ভি আনন্দ বোসকে পশ্চিমবঙ্গের স্থায়ী রাজ্যপাল হিসেবে নিয়োগ করা হল। তিনি যে দিন থেকে দায়িত্ব নেবেন, সেই দিন থেকেই এই নির্দেশ কার্যকর হবে। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টা নাগাদ রাজ্যপালের বিমান অবতরণ করে। গার্ড অফ অনার সহ স্বাগত পর্ব শেষ হওয়ার পর বিমানবন্দর থেকে গাড়িতে করে রওনা দেন বাংলার নয়া রাজ্যপাল।

    সি ভি আনন্দ বোস…

    পদবি বোস হলেও বাংলার নয়া রাজ্যপাল (CV Ananda Bose) বাঙালি নন। কথা প্রসঙ্গে তিনি জানান, নেতাজির প্রতি ভালবাসা ও শ্রদ্ধার কারণে বোস পদবি ব্যবহার করেন তিনি ও তাঁর পরিবার। বাংলার রাজ্যপাল পদে নিযুক্ত হওয়ার আগে মেঘালয় সরকারের উপদেষ্টা পদে ছিলেন প্রাক্তন এই আইএএস। তারও আগে ছিলেন কেরলের মুখ্যমন্ত্রীর সচিব। কেরল সরকারের বিভিন্ন দফতরের প্রধান সচিব হিসেবেও পালন করেছেন নানা দায়িত্ব। বাংলার নয়া রাজ্যপাল জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মিলিয়ে মোট পুরস্কার পেয়েছেন ২৯টি। বিভিন্ন ভাষায় লিখেছেন ৪০টি বই। এর মধ্যে কয়েকটি তো আবার বেস্টসেলারও। সুবক্তা হিসেবে পরিচিতিও রয়েছে বাংলার নয়া রাজ্যপালের।

    আরও পড়ুন: বুধবার থেকে রাজ্যে নির্বাচনী প্রচার শুরু মহাগুরুর! আজ, শহরে মিঠুন

    বাংলার নয়া রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোসকে (CV Ananda Bose) স্বাগত জানিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, নতুন রাজ্যপালকে নিয়ে আমাদের অনেক আশা।ওঁর সম্পর্কে যা শুনেছি, তাতে মনে হয়, উনি দারুণ কাজ করবেন। প্রসঙ্গত, উপরাষ্ট্রপতি পদে প্রাক্তন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় নির্বাচিত হওয়ার পর বাংলার অস্থায়ী রাজ্যপালের দায়িত্ব সামলেছিলেন মেঘালয়ের রাজ্যপাল লা গণেশন। এবার ফের স্থায়ী রাজ্যপাল পাচ্ছে বাংলা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Mohan Bhagwat: ভারতে যাঁরা বাস করেন, তাঁরা প্রত্যেকেই হিন্দু, ফের বললেন মোহন ভাগবত

    Mohan Bhagwat: ভারতে যাঁরা বাস করেন, তাঁরা প্রত্যেকেই হিন্দু, ফের বললেন মোহন ভাগবত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগেও একাধিকবার বলেছিলেন কথাটা। ফের বললেন। ভারতে (India) যাঁরা বসবাস করেন, তাঁরা প্রত্যেকেই হিন্দু (Hindu)। এ কথা বললেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (RSS) প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। মঙ্গলবার তিনি আবারও মনে করিয়ে দেন ভারতীয়দের প্রত্যেকের ডিএনএ এক। তবে সেজন্য যে ধর্মপথ বদলানোর প্রয়োজন নেই, তাও জানিয়ে দেন তিনি।  

    ছত্তিশগড়ের সুরগুজা জেলার অম্বিকাপুরে সংঘের সদর দফতরে স্বয়ংসেবকদের একটি অনুষ্ঠানে ভাষণ দেন মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। ওই অনুষ্ঠানেই তিনি বারংবার ভারতে যে বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্য বিরাজমান, তার উল্লেখ করেন। বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্য যে ভারতের বহু পুরানো বৈশিষ্ট্য, তাও মনে করিয়ে দেন তিনি। সরসংঘচালক বলেন, গোটা বিশ্বে হিন্দুত্বই একমাত্র ধারণা, যা সবাইকে আপন করে নেওয়ায় বিশ্বাস করে।

    আমরা ১৯২৫ সাল থেকে…

    এদিনের সভায় বক্তৃতা দিতে গিয়ে মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat) বলেন, আমরা ১৯২৫ সাল (আরএসএসের প্রতিষ্ঠা হয়েছিল এই বছর) থেকে বলে আসছি যে ভারতে যাঁরা বসবাস করছেন, তাঁরা প্রত্যেকেই হিন্দু। যাঁরা ভারতকে তাঁদের মাতৃভূমি বলেন মনে করেন এবং যাঁরা বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্যের সংস্কৃতির সঙ্গে বসবাস করেন এবং এই পথেই চলেন, তাঁদের ধর্ম, ভাষা, সংস্কৃতি, খাদ্যাভাস, আদর্শ যাই হোক না কেন, তাঁরা প্রত্যেকেই হিন্দু।

    মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat) বলেন, তামাম বিশ্বে হিন্দুত্বই একমাত্র ধারণা, যা বিশ্বাস করেন বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্যে। কারণ এই দেশ হাজার হাজার বছর ধরে বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্যকে ধারণ করে আসছে। তিনি বলেন, এটাই সত্য এবং আপনাকে এটা দৃঢ়ভাবে বলতে হবে। এর ভিত্তিতেই আমরা ক্রমেই আরও ঐক্যবদ্ধ হব। ভাগবত বলেন, সংঘের কাজই হল প্রত্যেককে আলাদা আলাদা করে গড়ে তোলা, এবং জাতীয় চরিত্র গড়ে তোলা, এবং মানুষের মধ্যে ঐক্য আনয়ন করা।

    আরও পড়ুন: https://www.madhyom.com/india/rss-doesn-t-believe-in-minority-majority-binary-says-sunil-ambekar-4817

    এদিন আরএসএস প্রধান ফের বলেন, বৈচিত্র সত্ত্বেও আমরা সবাই এক। আমাদের পূর্বপুরুষ এক। প্রত্যেক ভারতীয় যারা ৪০ হাজার বছর ধরে অখণ্ড ভারতের অংশ, তাঁদের প্রত্যেকের ডিএনএ এক। সরসংঘ চালক বলেন, প্রত্যেকের বিশ্বাস এবং ধর্মীয় আচরণকে শ্রদ্ধা করুন। প্রত্যেককে গ্রহণ করুন এবং নিজের পথে চলুন। আপনার ইচ্ছা পূরণ করুন। কিন্তু এত স্বার্থপর হবেন না যে অন্যের ভালর ব্যাপারে যত্নবান হবেন না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Indo Bangladesh Border: পাচার সহ নানা অপরাধ রুখতে দিনে রাতে এক যোগে টহল দেবে বিএসএফ-বিজিবি!

    Indo Bangladesh Border: পাচার সহ নানা অপরাধ রুখতে দিনে রাতে এক যোগে টহল দেবে বিএসএফ-বিজিবি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কথায় বলে, বজ্র আঁটুনি ফস্কা গেরো! ভারত বাংলাদেশ সীমান্ত (Indo Bangladesh Border) রয়েছে কড়া প্রহরার ব্যবস্থা। ভারতের (India) দিকে সীমান্তে শ্যেন দৃষ্টি হানে বিএসএফ (BSF)। আর উল্টো দিকে কড়া নজরদারি রয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (BGB)। তার পরেও নিরাপত্তার ফোকর গলে নিরন্তর চলে পাচারের কাজ। কখনও গরু, কখনও বা জালনোট, আবার কখনও বা মাদক পাচার হয়ে যায় ক্যারিয়ারদের হাতফের হয়ে। জঙ্গি অনুপ্রবেশ এবং সীমান্তে (Indo Bangladesh Border) নানা অপরাধ মূলক কাজকর্মও চলে বলে অভিযোগ। এসব বন্ধে উদ্যোগী হল বিএসএফ এবং বিজিবি। দুই দেশের রক্ষীদের শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে, ভারত বাংলাদেশ দুই দেশের প্রহরীরাই দিনের রাতে টহল দেবে সীমান্তে।

    বৈঠকে রয়েছেন…

    রবিরার সন্ধেয় শুরু হয়েছে ইনসপেক্টর জেনারেল বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স-রিজিওনাল কমান্ডার বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ লেভেল বর্ডার কোঅর্ডিনেশন কনফারেন্স। চলবে বুধবার পর্যন্ত। এই বৈঠকেই দুই দেশের সীমান্তপারের অপরাধ কমাতে তথ্য আদানপ্রদানের সিদ্ধান্তও হয়েছে বিএসএফ এবং বিজিবির মধ্যে। জানা গিয়েছে, ১১ সদস্যের বিএসএফ প্রতিনিধি দলে রয়েছেন অতুল ফুলঝেলে, আইপিএস, আইজি, বিএসএফ, সাউথ বেঙ্গল ফ্রন্টিয়ার, অজয় সিং, আইজি, বিএসএফ, নর্থ বেঙ্গল ফ্রন্টিয়ার, কমলজিৎ সিং বন্যাল, আইজি, বিএসএফ, গুয়াহাটি ফ্রন্টিয়ার এবং আটজন অন্য প্রতিনিধি। আর ১১ সদস্যের বিজিবি প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এবিএম নওরোজ এহসান, বিএসপি, পিএসসি, অতিরিক্ত মহা পরিচালক, এরিয়া কমান্ডার, উত্তর পশ্চিমাঞ্চল, রংপুর।

    আরও পড়ুন: মোদিকে দেখে এগিয়ে এলেন বাইডেন! আলিঙ্গন বন্ধু মাক্রঁর, শুরু জি-২০ বৈঠক

    বিএসএফের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, দু পক্ষই অ্যাজেন্ডা পয়েন্টস শেয়ার করেছে। কো-অর্ডিনেটেড বর্ডার ম্যানেজমেন্ট প্ল্যান নিয়েও আলোচনা হয়েছে। এর মধ্যেই রয়েছে দিনে রাতে বিএসএফ ও বিজিবি সমান্তরালভাবে টহল দেবে। তথ্য আদানপ্রদানও করবে দুই দেশের রক্ষীবাহিনী। রক্ষীস্তরের বিভিন্ন পর্যায়ে বৈঠকও করবে দুই দেশ। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, আন্তঃসীমান্ত অপরাধ বন্ধে যৌথ প্রচেষ্টা চলবে বলেও আলোচনায় সিদ্ধান্ত হয়েছে। সীমান্তপারের অবৈধ কাজকর্ম রুখতেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে ঐকমত্যে পৌঁছেছে দুই দেশ। প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে সীমান্ত রয়েছে ২ হাজার ২১৬.৭ কিলোমিটার দীর্ঘ। এই সীমান্ত পেরিয়েই চলে অবৈধ নানা কাজকর্ম। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Suvendu Adhikari: ‘শান্তিকুঞ্জে’র সামনে ‘অশান্তি’ তৃণমূলের, সিবিআই চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ শুভেন্দু  

    Suvendu Adhikari: ‘শান্তিকুঞ্জে’র সামনে ‘অশান্তি’ তৃণমূলের, সিবিআই চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ শুভেন্দু  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শান্তিকুঞ্জের সামনে অশান্তি পাকাচ্ছে তৃণমূল ছাত্র পরিষদ (TMCP)! রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) বাড়ির সামনে জমায়েত করছেন তৃণমূল ছাত্র পরিষদের নেতা-কর্মী-সমর্থকরা। তাঁদের হাতে লাল গোলাপ ও গ্রিটিংস কার্ড। কার্ডে লেখা, ‘গেট ওয়েল সুন…!’ ঘটনার জেরে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। চাইলেন সিবিআই (CBI) তদন্তও।

    ঘটনার সূত্রপাত…

    ঘটনার সূত্রপাত দিন দুই আগে। শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) একটি ট্যুইট প্রসঙ্গে তৃণমূলের (TMC) মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেছিলেন, শুভেন্দু মানসিকভাবে সুস্থ নেই। তাঁর আরোগ্য কামনা করে চিঠি পাঠানো হবে। সেই কর্মসূচির নাম হবে গেট ওয়েল সুন। কুণালের এই মন্তব্যের পর থেকেই তৃণমূল ছাত্র পরিষদের নেতা- কর্মী-সমর্থকরা দলে দলে ভিড় করতে থাকেন শুভেন্দুর বাড়ি শান্তিকুঞ্জের সামনে।

    ঘটনা প্রসঙ্গে একটি ট্যুইট করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)। লেখেন, মমতার পুলিশ পাঁচ পয়সার মতো দু মুখো ও অপদার্থ। এক দিকে চাকরিপ্রার্থীরা মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে গেলে এক কিলোমিটার আগে তাঁদের আটকে, অমানবিকভাবে টেনে হিঁচড়ে প্রিজন ভ্যানে তোলে। অন্য দিকে যখন আমার বাড়ির সামনে গুন্ডারা গন্ডগোল বাঁধায়, তখন তাদের নেতৃত্ব দেয় সেই পুলিশই। আমি বেরিয়ে যাওয়ার পর তারা বাড়ির সামনে গিয়েছিল। এটা জেনেই যে, ওই সময় বাড়িতে আমার ৮৪ বছরের বৃদ্ধ বাবা শিশির অধিকারী ও ৭৫ বছরের বৃদ্ধা মা গায়ত্রী অধিকারী আছেন। ওদের উদ্দেশ্য ছিল, বাড়ির বাইরে অশ্রাব্য স্লোগান দিয়ে আমার বৃদ্ধ বাবা-মাকে বিরক্ত করা।

    আরও পড়ুন: ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি হয়েছে দাবি শুভেন্দু অধিকারীর, হাইকোর্টে দায়ের জনস্বার্থ মামলা

    মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ কাঁথির বাড়ি থেকে বের হন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। এর কিছুক্ষণ পরেই গ্রিটিংস কার্ড ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি নিয়ে শুভেন্দুর বাড়ির সামনে ভিড় করেন তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সদস্যরা। তাঁদের আটকে দেয় পুলিশ। প্রতিবাদে রাস্তায় বসে পড়েন কয়েকজন। ঘণ্টাখানেক পর পুলিশই তাঁদের কাছ থেকে শুভেন্দুকে পৌঁছে দেওয়ার জন্য গ্রিটিংস কার্ড নেয়।

    এদিন হাইকোর্টে শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) আইনজীবী জানান, রাজ্যের বিরোধী দলনেতা জেড ক্যাটেগরির নিরাপত্তা পান। অথচ তাঁর বাড়ির সামনে গিয়ে জমায়েত করে হুমকি দেওয়া হচ্ছে, অশালীন মন্তব্য করা হচ্ছে। এতে তাঁর নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এর পিছনে কোনও বিশেষ উদ্দেশ্য রয়েছে কিনা, তা খতিয়ে দেখা প্রয়োজন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Gujarat elections 2022:  সোমনাথ মন্দিরে পুজো দিয়ে গুজরাটে প্রচার শুরু মোদির

    Gujarat elections 2022:  সোমনাথ মন্দিরে পুজো দিয়ে গুজরাটে প্রচার শুরু মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন (Gujarat Elections 2022)। ফের তিন দিনের গুজরাট সফরে গেলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। রবিবার সকালে গুজরাটের সোমনাথ মন্দিরে (Somnath Temple) পুজো দিয়ে দেবতার আশীর্বাদ নেন তিনি। মোদি মোদি ধ্বনিতে ভরে ওঠে মন্দির চত্বর। পরে ভেরাভালের এক জনসভায় ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন সোমনাথ মন্দিরে পুজো দিয়ে জনসভায় বক্তৃতা দিয়ে প্রচারের বিউগলটি বাজিয়ে দিলেন মোদি। এদিনই সৌরাষ্ট্র অঞ্চলে তিনটি জনসভায় যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। ধোরাজি, আমরেলি ও বোটাদেতে সমাবেশেও অংশ নেন তিনি।

    নিজের রাজ্য গুজরাটে…

    শনিবারই নিজের রাজ্য গুজরাটে (Gujarat) গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন তিনি যোগ দেন একটি রোড-শোয়ে। করেন র‌্যালিও। এ দুটিই হয় ভালসাদে। মোদি বলেন, বিজেপির সঙ্গে গুজরাটবাসীর সম্পর্ক কোনও দিন ভাঙবে না। তিনি বলেন, যাঁরা গুজরাটের অপমান করেন, তাঁরা এ রাজ্যে পায়ের তলায় মাটি খুঁজে পাবেন না। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সেই সব মানুষদের সম্পর্কে সাবধান, যাঁরা গুজরাটকে কলঙ্কিত করতে চান। এবং আমাদের বিরুদ্ধে কথা বলেন। তিনি বলেন, এঁরা গুজরাট এবং গুজরাটিদের অপমান করতে চান। তাঁরা বিদেশেও আমাদের দেশের নাম খারাপ করার চেষ্টা করছেন। বিজেপি প্রার্থীদের জন্য প্রধানমন্ত্রী দোরে দোরে প্রচারও করতে চান বলে বিজেপির একটি সূত্রে খবর। আগামী দু সপ্তাহের মধ্যে তিনি প্রায় ৩০টি র‌্যালিতে অংশ নেন।

    কেবল প্রধানমন্ত্রী নন, রবিবার গুজরাটে রয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও। এদিন তিনি তাপি জেলার নিজার এবং নর্মদা জেলার দেদিয়াপাদায় গিয়েছেন। গুজরাটে ডিসেম্বরে ভোট (Gujarat elections 2022) হবে দু দফায়। প্রথম দফার ভোট হবে ১ ডিসেম্বর। দ্বিতীয় দফার ভোট হবে ওই মাসেরই ৫ তারিখে। দু দফায় মোট ১৮২টি কেন্দ্রের প্রার্থীদের ভাগ্য নির্ধারণ হবে। জানা গিয়েছে, নভেম্বরের ২৮ তারিখে দেড়শোটিরও বেশি মিছিল করার পরিকল্পনা করেছে বিজেপি। এই মিছিলগুলি হবে প্রথম দফায় যে ৮৯ কেন্দ্রে ভোট হবে, সেগুলিতে। এই মিছিলগুলিতে অংশ নেবেন বিজেপির মহিলা নেতাদের পাশাপাশি দলের শীর্ষ নেতৃত্ব। এঁদের মধ্যে থাকবেন সংশ্লিষ্ট জেলার বিজেপির মহিলা মোর্চার প্রেসিডেন্টরাও। প্রসঙ্গত, ডিসেম্বরের ৮ তারিখে হবে গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনের ফল ঘোষণা।

    আরও পড়ুন: কেজরির ‘গুজরাট ডিলে’র অভিযোগ সর্বৈব মিথ্যা, সাফ জানাল বিজেপি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

LinkedIn
Share