Author: Krishnendu Bakshi

  • Data Protection Bill: ব্যক্তিগত ডিজিটাল ডেটা সুরক্ষা বিলের নয়া খসড়া, জানেন জরিমানার পরিমাণ?  

    Data Protection Bill: ব্যক্তিগত ডিজিটাল ডেটা সুরক্ষা বিলের নয়া খসড়া, জানেন জরিমানার পরিমাণ?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকাশিত হয়েছে ব্যক্তিগত ডিজিটাল ডেটা সুরক্ষা বিলের (Data Protection Bill) খসড়া। শুক্রবার এটি প্রকাশ করা হয়েছে কেন্দ্রীয় ইলেকট্রনিক ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রকের তরফে। গত পাঁচ বছর ধরে তৈরি করা এই খসড়া বিল নিয়ে জনগণের মতামত চাওয়া হয়েছে। ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত সাধারণ মানুষ ডিজিটাল পার্সোনাল ডেটা প্রোটেকশন বিলের খসড়া নিয়ে মতামত দিতে পারবেন।

    গুণতে হবে জরিমানা…

    ডিজিটাল মাধ্যম ও ডেটা ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষিত রাখার জন্যই একাধিক নিয়ম আনার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে এই খসড়া বিলে। ডিজিটাল পার্সোনাল ডেটা প্রোটেকশন বিল আইনে পরিণত হলে এবং সেই আইন লঙ্ঘন করলে ৫০০ কোটি টাকা পর্যন্ত জরিমানা দিতে হবে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে খসড়া বিলে। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালে সে খসড়া বিল প্রকাশিত হয়েছিল, তাতে প্রস্তাবিত জরিমানার পরিমাণ ধার্য করা হয়েছিল ১৫ কোটি টাকা অথবা সংস্থার বার্ষিক লেনদেনের চার শতাংশ টাকা। এবার সেই জরিমানার পরিমাণ এক লপ্ত বেড়েছে বহু গুণ। প্রস্তাবিত নয়া বিলটি আসে ডেটা প্রোটেকশন বিলের (Data Protection Bill) পরিবর্তে। চলতি বছরের অগাস্ট মাসে ওই বিলটি প্রত্যাহার করে নেয় মন্ত্রক। নয়া খসড়া প্রস্তুত করেছে ভারতের ডেটা প্রোটেকশন বোর্ড।

    আরও পড়ুন: ‘কয়লা পাচারের হাজার কোটি টাকা গিয়েছে…’, কাকে নিশানা করলেন শুভেন্দু?

    বর্তমান ব্যক্তিগত ডিজিটাল তথ্য সুরক্ষা বিলে বলা হয়েছে, শিশু ও তার অভিভাবকরা পরস্পরের তথ্য দেখতে পারবে। ব্যক্তিগত তথ্য দেওয়ার ক্ষেত্রে ইংরেজি বা সাংবিধানিক যে কোনও একটি ভাষা ব্যবহার করা যাবে। প্রস্তাবিত নয়া বিলের খসড়ায় গ্রাহকের তথ্য সুরক্ষিত রাখার ওপর বিশেষভাবে নজর দেওয়া হয়েছে।

    প্রসঙ্গত, ডিজিটাল বিশ্বকে নিরাপদ রাখতে এটি (Data Protection Bill) চালু করতে চলেছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। তাই প্রস্তুত হয়েছে খসড়া। নেওয়া হচ্ছে জনগণের মতামতও। নয়া এই বিল আইনে পরিণত হওয়ার পর গ্রাহকের সম্মতি ছাড়া ডেটা ব্যবহার করতে পারবে না কোম্পানিগুলি। কোনও কারণে কোম্পানি যদি ডেটা নিয়ে অপব্যবহার করে, তাহলে বিলে বিধান রয়েছে জরিমানা ধার্য করার। প্রস্তাবিত বিলের খসড়ায় লেখা হয়েছে, সরকার চাইলে দেশের স্বার্থে এজেন্সিগুলিকে তার পরিধির বাইরে রাখতে পারে। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Goyal on India Economy: ‘৪৭ এর মধ্যেই ভারত হবে উন্নত দেশ, অর্থনীতির পরিমাণ কত হবে জানেন? 

    Goyal on India Economy: ‘৪৭ এর মধ্যেই ভারত হবে উন্নত দেশ, অর্থনীতির পরিমাণ কত হবে জানেন? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের অর্থনীতির (Indian Economy) উন্নতি যে ক্রমেই হচ্ছে, তা ফের একবার মনে করিয়ে দিলেন কেন্দ্রীয় বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল (Goyal on India Economy)। শুক্রবার তিনি জানান, ভারত (India) অতি দ্রুত উন্নত দেশের জায়গায় ঠাঁই করে নেবে। ২০৪৭ সালের মধ্যে এ দেশের অর্থনীতির পরিমাণ দাঁড়াবে ৩০ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার।

    বেঙ্গালুরু টেক সামিট…

    ২০১৪ সালে কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসে নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) সরকার। তার পর থেকে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তার জেরে ভারতের অর্থনৈতিক উন্নতির লেখচিত্র ক্রমেই ঊর্ধমুখী। ২৫তম বেঙ্গালুরু টেক সামিটে বক্তব্য রাখছিলেন কেন্দ্রীয় বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল। সেখানেই তিনি বলেন, কেন্দ্র ছোট শিল্প ব্যবসায়ীদেরও উৎসাহ দিচ্ছে। তাদেরও সমস্ত সুযোগ সুবিধা দেওয়া হচ্ছে।

    কেন্দ্রীয় বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী বলেন, বেঙ্গালুরু প্রাচ্যের সিলিকন ভ্যালি হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। এখানে প্রচুর টেকনলজি কোম্পানি রয়েছে, রিসার্চ অ্যান্ড ডেভলপমেন্ট সেন্টার তৈরি হয়েছে। সেন্টার অফ এক্সসেলেন্স রয়েছে। ইনকিউবেটর সেন্টার এবং ভেঞ্চার ক্যাপিট্যাল ফান্ডও রয়েছে। এর পরেই মন্ত্রী বলেন, কর্নাটক এবং বেঙ্গালুরুই আগামী দিনে ভারতের পতাকা-বাহক হয়ে উঠবে।

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে দেশ যে ক্রমেই উন্নতির শিখরে পৌঁছচ্ছে এদিন তা আরও একবার মনে করিয়ে দেন কেন্দ্রীয় বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী। চলতি বছর জি ২০ সম্মেলন হয়েছে ইন্দোনেশিয়ার বালিতে। আগামী বছর হবে ভারতে। এদিন সে প্রসঙ্গ টেনে পীযূষ গোয়েল বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ভারত একটা সুবর্ণ সুযোগ পেয়েছে। এই সুযোগ হল, ভারত তার নিজের ক্ষমতা প্রদর্শন করতে পারছে।

    আরও পড়ুন: নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হোক ভারত, এবার দাবি ফ্রান্সের

    করোনা অতিমারি পরিস্থিতির জেরে ব্যাপক অর্থসঙ্কটে ভুগছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ। ভারতেও হানা দিয়েছিল মারণ ভাইরাস। প্রাণ গিয়েছে বহু মানুষের। সেই পরিস্থিতি থেকেও ঘুরে দাঁড়িয়েছে ভারত। কেন্দ্রীয় বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী (Goyal on India Economy) বলেন, করোনা অতিমারি পরিস্থিতির পরবর্তী কালে বিশ্বের অনেক দেশ মূল্যবৃদ্ধির সমস্যায় জেরবার। টোল খেয়েছে তাদের অর্থনীতি। কিন্তু এরকম এক ভয়ানক সমস্যাও কাটিয়ে উঠেছে ভারত (India)। এ দেশে মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে। এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই। তিনি বলেন, আগামী পাঁচ থেকে দশ বছরের মধ্যে বেঙ্গালুরু দেশের অর্থনৈতিক রাজধানী হয়ে উঠবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Modi Anti-Terror Meet: সন্ত্রাসের প্রতিটি ঘটনার ক্ষেত্রেই সমতুল প্রত্যাঘাত প্রয়োজন, বললেন মোদি

    Modi Anti-Terror Meet: সন্ত্রাসের প্রতিটি ঘটনার ক্ষেত্রেই সমতুল প্রত্যাঘাত প্রয়োজন, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্ত্রাসের প্রতিটি ঘটনার ক্ষেত্রেই সমতুল ক্রোধ ও প্রত্যাঘাত প্রয়োজন। নয়াদিল্লিতে (New Delhi) সন্ত্রাস বিরোধী এক কনফারেন্সে (Modi Anti-Terror Meet) যোগ দিয়ে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, বিভিন্ন আক্রমণের প্রতিক্রিয়ার তীব্রতা ঘটনাটি কোথায় ঘটল, তার ওপর ভিত্তি করে করা যায় না।

    সন্ত্রাসবাদ…

    সন্ত্রাসবাদ (Terrorism) যে এই মুহুর্তে গোটা বিশ্বের কাছেই মাথাব্যথার কারণ, তা নানা সময় বারংবার মনে করিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এদিনও সন্ত্রাসবাদের বিপদ সম্পর্কে ফের একবার অবহিত করিয়ে দেন তিনি। সন্ত্রাসবাদের বলির ক্ষতি যে অপূরণীয়, এদিন তাও একবার মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, একটা আঘাতও যে অনেক বেশি, তা আমরা মনে করি। যদি একটা প্রাণও বলি হয়, তা অনেক বেশি। তিনি বলেন, তাই আমরা ততক্ষণ পর্যন্ত বিশ্রাম নেব না, যতক্ষণ না সন্ত্রাসবাদের মূলোৎপাটন হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাৎপর্যপূর্ণভাবে এই কনফারেন্স হচ্ছে ভারতে। তিনি বলেন, গোটা বিশ্ব যখন সন্ত্রাসবাদ সম্পর্কে উদাসীন ছিল, তারও ঢের বেশি আগে থেকে আমাদের দেশ সন্ত্রাসের মুখোমুখি হয়েছে। মোদি বলেন, দশকের পর দশক ধরে নানা আকারে ভারতে আঘাত হানার চেষ্টা হয়েছে। যদিও আমরা সাহসের সঙ্গে লড়াই করেছি সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে।

    আরও পড়ুন: কাশ্মীরে ‘হাইব্রিড’ সন্ত্রাস ছড়াচ্ছে বিহার, উত্তরপ্রদেশের মৌলবীরা?

    এদিনের অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের আঘাত হানতে হবে সন্ত্রাসে অর্থায়নের মূলে। তিনি বলেন, যে জায়গাটা সব সময় হুমকির, সেখানে কেউ চিরকাল থাকতে চাইবে না। এবং সেই কারণে এই সমস্ত মানুষের জীবিকা চুরি যাচ্ছে। তাই আমাদের সর্বাগ্রে প্রয়োজন সন্ত্রাসে অর্থায়নের মূলে কুঠারাঘাত করা।

    তিনি বলেন, আজকের বিশ্বে কাউকে আলাদা করে সন্ত্রাসবাদের বিপদ সম্পর্কে মনে করিয়ে দেওয়ার প্রয়োজন নেই। কিন্তু এখনও কোনও কোনও সার্কেলে সন্ত্রাসবাদ সম্পর্কে ভুল ধারণা পোষণ করা হচ্ছে। এর পরেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, সন্ত্রাসের প্রতিটি ঘটনার ক্ষেত্রেই সমতুল ক্রোধ ও প্রত্যাঘাত প্রয়োজন। বিভিন্ন আক্রমণের প্রতিক্রিয়ার তীব্রতা ঘটনাটি কোথায় ঘটল, তার ওপর ভিত্তি করে করা যায় না। সন্ত্রাসবাদ মানবতা, স্বাধীনতা এবং সভ্যতার ওপর আঘাত, বলেন প্রধানমন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • North 24 Pargana: বনগাঁয় তেলের খনি? সমীক্ষার কাজ শুরু ওএনজিসি-র

    North 24 Pargana: বনগাঁয় তেলের খনি? সমীক্ষার কাজ শুরু ওএনজিসি-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফিরছে সুদিন? রাজ্যেই মিলবে তরল সোনার হদিশ? অন্তত এই আশায়ই বুক বাঁধছেন উত্তর ২৪ পরগনার (North 24 Pargana) বনগাঁর বাসিন্দারা। অনেক আগে থেকেই তৈল ভাণ্ডারের খোঁজে এই জেলারই অশোকনগরে অনুসন্ধান কাজ চালাচ্ছে ওএনজিসি (ONGC)। অশোকনগরের পর এবার বনগাঁয়ও (Bangaon)

    জীবাশ্ম জ্বালানির খোঁজে…

    জীবাশ্ম জ্বালানির খোঁজে সমীক্ষার কাজ শুরু করল এই কেন্দ্রীয় সংস্থা। কেবল অশোকনগর এবং বনগাঁই নয়, এই জেলারই গাইঘাটায়ও ওএনজিসির তরফে তৈল ভাণ্ডারের খোঁজে চলবে অনুসন্ধান কার্য। দোরগোড়ার পঞ্চায়েত নির্বাচন। তার আগে কেন্দ্রীয় সরকারের এই উদ্যোগকে ঘিরে আশার আলো দেখছে শাসক তৃণমূল এবং বিরোধী বিজেপি দু পক্ষই।

    ২০১৯ সালে উত্তর ২৪ পরগনারই (North 24 Pargana) নৈহাটি হাবড়া রাজ্য সড়কের পাশে অশোকনগরের বাইগাছিতে প্রাকৃতিক গ্যাস ও খনিজ তেলের প্ল্যান্ট তৈরির উদ্যোগ নেয় ওএনজিসি। জানা গিয়েছে, আগামী তিন বছরের মধ্যে বেঙ্গল বেসিনের অঙ্গ হিসেবে ওই প্রকল্পে পাঁচশো কোটি টাকা লগ্নির পরিকল্পনা করেছে কেন্দ্রীয় সংস্থা ওএনজিসি। অশোকনগরের ওই প্রকল্পকে গুরুত্ব দিচ্ছে বলে অনেক আগেই জানিয়েছিল ওএনজিসি। সেখানে আশার আলো দেখা দেওয়ায় এবার এই জেলারই বনগাঁয় জীবাশ্ম জ্বালানির অনুসন্ধান কাজ শুরু করেছেন কেন্দ্রীয় ওই সংস্থা।

    আরও পড়ুন: সিবিআই- এর পর এবার অনুব্রতকে হেফাজতে নিল ইডি

    প্রশাসন সূত্রে খবর, বনগাঁর কালুপুর সহ বেশ কয়েকটি জায়গায় তরল সোনার খোঁজে ড্রিলিং করছে ওএনজিসি। গত কয়েকদিন ধরেই চলছে অনুসন্ধান কাজ। ওএনজিসির তরফে জানানো হয়েছে, বনগাঁয় খনিজ তেলের ভাঁড়ার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, এমন কয়েকটি জায়গায়ই জীবাশ্ম জ্বালানির খোঁজ করছে তারা। কেন্দ্রীয় এই সংস্থা জানিয়েছে, বনগাঁ এবং গাইঘাটা তো বটেই, জেলার আরও কয়েকটি জায়গায় খনিজ তেলের খোঁজে চালানো হবে পরীক্ষা নিরীক্ষা।

    বনগাঁয় তৈল ভাণ্ডারের হদিশ মিললে হবে ব্যাপক কর্মসংস্থান। এই আশায়ই বুক বাঁধছে তৃণমূল এবং বিজেপি। যে কালুপুরে শুরু হয়েছে খননকার্য, সেখানকার পঞ্চায়েত প্রধান তৃণমূলের মুক্তি সরকার। তিনি বলেন, আমার পঞ্চায়েত এলাকায় খননকার্য শুরু করেছে ওএনজিসি। যদি এখানে খনিজ তেল পাওয়া যায়, তাহলে কালুপুর সহ গোটা বনগাঁয় উন্নয়ন হবে। একই সুর বিজেপি নেতৃত্বের গলায়ও। বনগাঁ সাংগঠনিক জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক দেবদাস মণ্ডল বলেন, এই এলাকায় খনিজ তেল পাওয়া গেলে কর্মসংস্থান হবে। তাতে এলাকারও উন্নয়ন হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • PM Modi: ‘আমি প্রতিদিন ২-৩ কিলো গালি খাই, কিন্তু…’, তেলঙ্গানায় কাকে হুঁশিয়ারি দিলেন মোদি?

    PM Modi: ‘আমি প্রতিদিন ২-৩ কিলো গালি খাই, কিন্তু…’, তেলঙ্গানায় কাকে হুঁশিয়ারি দিলেন মোদি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমি প্রতিদিন দু তিন কিলো করে গালি খাই। এটাই আমার শরীরে পুষ্টির কাজ করে। তেলঙ্গানার (Telangana) এক জনসভায় এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রীর নাম না নিয়েও সরকারের প্রধান কাজ কী, তাও জানালেন মোদি। বললেন, রাজ্যের প্রয়োজন এমন এক সরকারের যাদের কাছে পরিবার নয়, রাজ্যই প্রথম গুরুত্ব পাবে।

    মুখ্যমন্ত্রীর নাম না করেই…

    আগামী বছর বিধানসভা নির্বাচন (Assembly Election) রয়েছে তেলঙ্গানায়। এদিনের সভায় সেদিকে লক্ষ্য রেখে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর নাম না করেই তাঁকে একহাত নেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তাঁর বিরুদ্ধে এনেছেন দুর্নীতি ও পরিবারতন্ত্রের অভিযোগ। সেই প্রসঙ্গেই আসে গালাগালির প্রসঙ্গও। মোদি বলেন, আমি ক্লান্ত হই না। কারণ প্রতিদিন ২-৩ কিলো গালি দেওয়া হয় আমাকে…ঈশ্বরের আশীর্বাদে সেটা আমার শরীরে গিয়ে পুষ্টির কাজ করে। এটাকে আমি সদর্থক দৃষ্টিতেই দেখি। তাঁকে গালি দিলেও, তাতে যে তাঁর কিছু এসে যায় না, এদিন তাও বুঝিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তবে তেলঙ্গানাবাসীকে যেন গালাগালি না দেওয়া হয়, সেই হুঁশিয়ারিও দেন মোদি। বলেন, মোদিকে গালাগালি দিন, বিজেপিকে গালাগালি দিন…কিন্তু তেলঙ্গানার মানুষকে গালাগালি দেবেন না। যদি দেন, তার জন্য চড়া মূল্য চোকাতে হবে।

    আরও পড়ুন: বালিতে গিয়ে সুনক, মাক্রঁর সঙ্গে বৈঠক করবেন মোদি, কেন জানেন?

    দলীয় কর্মীদের উদ্দেশ্যে মোদি (PM Modi) বলেন, আমি আপনাদের ব্যক্তিগতভাবে অনুরোধ করছি। কিছু মানুষ বেপরোয়া হয়ে, ভয়ে এবং সন্দেহের বশে মোদিকে গালাগালি দেবেন। আমি আপনাদের অনুরোধ করছি, বিরোধীদের পাতা সেই ফাঁদে পা দেবেন না। তাঁকে যে দীর্ঘদিন ধরে গালাগালি শুনতে হচ্ছে, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বলেন, ২০-২২ বছরের বেশি সময় ধরে বিভিন্ন রকমের গালাগালি আমাকে দেওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, গালাগালির ডিক্সেনারি বানাতে গিয়ে দীর্ঘ সময় ব্যয় করেছেন তাঁরা। তাঁরা এটা করছেন, কারণ তাঁদের আর দেওয়ার কিছু নেই। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি আপনাদের কাছে আবেদন করছি, গালাগালি দিলে হেসে উড়িয়ে দিন, রিলাক্স করুন, মনের সুখে চা খান। কারণ জেনে রাখুন, আগামী সকালে পদ্ম ফুটবেই।

    তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রীর কুসংস্কার নিয়েও কটাক্ষ করেন মোদি (PM Modi)। বলেন, তেলঙ্গানা হল দেশের তথ্য প্রযুক্তির কেন্দ্র। কিন্তু আধুনিক শহরে কুসংস্কারকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে, যা দুঃখজনক। তিনি বলেন, তেলঙ্গানাকে যদি এগোতেই হয়, তাহলে আগে কুসংস্কার থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Indian Railways: এবার ট্রেনে চড়েই যাওয়া যাবে অরুণাচলের চিন সীমান্তে, কবে থেকে জানেন?

    Indian Railways: এবার ট্রেনে চড়েই যাওয়া যাবে অরুণাচলের চিন সীমান্তে, কবে থেকে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেড়াতে ভালবাসেন? ট্রেনে চড়ে যেতে চান অরুণাচল প্রদেশে চিনের সীমান্ত পর্যন্ত? কিংবা প্রতিবেশী দেশ ভুটানে (Bhutan)? তাহলে অপেক্ষা করুন। ভারতীয় রেলের (Indian Railways) উদ্যোগে আর কিছুদিন পরেই পূরণ হয়ে যাবে এই সব স্বপ্ন। আজ্ঞে, হ্যাঁ। ইতিমধ্যেই রেলমন্ত্রক উত্তর পূর্ব ভারতে (India) রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সেখান থেকেই জানা গিয়েছে, ট্রেন ছুটবে অরুণাচল প্রদেশের চিন সীমান্ত পর্যন্ত। রেললাইন পাতা হবে ভুটান পর্যন্তও। রেল ব্যবস্থা চালু হলে ট্রেনে করেই যাওয়া যাবে তাওয়াং। 

    ভারত চিন সীমান্তে রয়েছে…

    ভারত চিন সীমান্তে রয়েছে তাওয়াং। এলাকার সৌন্দর্য অপার। নীল দিগন্তে শুধুই সবুজের মেলা। তারই মাঝে রয়েছে বৌদ্ধ মনাস্ট্রি। ভারতীয় রেল (Indian railways) সূত্রে খবর, অরুণাচল প্রদেশের ভালুকপং থেকে তাওয়াং পর্যন্ত রেললাইন পাতা হবে। অন্য একটি লাইন চলে যাবে শিলাপাথা থেকে বেম হয়ে অ্যালং পর্যন্ত। এই দুই লাইনের কাজ শেষ হয়ে গেলেই অত্যন্ত কম সময়ে পৌঁছে যাওয়া যাবে ভারত চিন সীমান্তে। রেলমন্ত্রকের মতে, এই যে লাইন পাতা হচ্ছে, এর একটা স্ট্র্যাটেজিক গুরুত্ব রয়েছে।

    উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক সব্যসাচী দে জানান, অরুণাচল প্রদেশ সহ উত্তর-পূর্ব ভারতে কয়েকটি প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, ভালুকপং থেকে তাওয়াং পর্যন্ত রেললাইন পাতা ছাড়াও মুরকঙ্গসেলেক থেকে পাশিঘাট পর্যন্ত রেললাইন সম্প্রসারিত করা হবে। লঙ্কা থেকে আসামের চন্দ্রনাথপুর পর্যন্ত দ্বিতীয় রেললাইনটি পাতা হবে। ডিমা হাসাও এলাকার পাহাড়ি এলাকা এড়িয়ে এই লাইন পাতা হবে।

    আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য অখিল গিরির, তীব্র প্রতিবাদ বিজেপির

    উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক বলেন, ভুটানের সঙ্গেও রেলপথ যোগাযোগ থাকবে। সেই কাজও চলছে। আসামের কোকরাঝাড় থেকে ভুটানের গেলেফু পর্যন্ত যাবে নয়া এই রেললাইন। এই রেলপথের মোট দূরত্ব ৫৮ কিলোমিটার। তিনি জানান, বৈদ্যুতিকরণ সহ নানা কাজ চলছে। সব মিলিয়ে উত্তর-পূর্ব ভারতে রেলের ১.১৫ লক্ষ কোটি টাকার প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। সব্যসাচী বলেন, রাজধানী সংযোগ প্রকল্পের কাজ চলছে পুরোদমে। আমরা মিজোরাম ও মণিপুরকে রেলের সুতোয় বাঁধব। আগামী এক বছরের মধ্যেই আমরা নাগাল্যান্ড ও সিকিমকে এক সুতোয় বেঁধে ফেলত পারব।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Congress: পাখির চোখ ২০২৪, সোমবার বৈঠকে বসছে কংগ্রেস টাস্কফোর্স!

    Congress: পাখির চোখ ২০২৪, সোমবার বৈঠকে বসছে কংগ্রেস টাস্কফোর্স!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ মহারণ। দেশজুড়ে সাধারণ নির্বাচন। বিজেপিকে (BJP) দিল্লির মসনদ থেকে সরাতে উঠে পড়ে লেগেছে কংগ্রেস (Congress)। ২০২৪ এর লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিকে পরাস্ত করতে কংগ্রেস টাস্কফোর্স (Task Force) গঠন করেছে। দীর্ঘ ২৪ বছর পর কংগ্রেসের সভাপতি হয়েছেন গান্ধী পরিবারের বাইরের একজন। তিনি মল্লিকার্জুন খাড়গে (Mallikarjun Kharge)।

    খাড়গে গান্ধী পরিবারের বাইরের…

    খাড়গে গান্ধী পরিবারের বাইরের হলে কী হবে, গান্ধী পরিবারের একান্ত অনুগত তিনি। এই টাস্কফোর্সের প্রথম বৈঠক বসতে চলেছে সোমবার। খাড়গে নয়া কংগ্রেস (Congress) সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর এটাই টাস্কফোর্সের প্রথম সভা। এই বৈঠকে নির্বাচন স্ট্র্যাটেজি গ্রুপের সদস্যরা নয়া প্রেসিডেন্টকে টাস্কফোর্সের কাজ এবং ২০২৪ এর লোকসভা নির্বাচনে জিততে কী পরিকল্পনা করা হয়েছে, সে সম্পর্কে অবহিত করবেন।

    এই যে টাস্কফোর্স গঠিত হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছেন কংগ্রেসের (Congress) হেভিওয়েট কয়েকজন নেতা। এঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন, পি চিদম্বরম, মুকুল ওয়াসনিক, জয়রাম রমেশ, কেসি বেণুগোপাল, অজয় মাকেন, রণদীপ সুরজেওয়ালা, প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরা এবং সুনীল কানুগোলু। কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট পদে প্রার্থী হয়েছিলেন শশী থারুর। গান্ধী পরিবারের অনুগত মল্লিকার্জুন খাড়গের কাছে পরাস্ত হন তিনি। সেই শশী থারুর এই টাস্কফোর্সে নেই বলেই অসমর্থিত একটি সূত্রের খবর।

    এপ্রিল মাসে রাজস্থানের উদয়পুরে বসেছিল কংগ্রেসের (Congress) চিন্তন শিবির। সেখানে ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের স্ট্র্যাটেজি নিয়েও আলোচনা হয়। সেখানেই বলা হয়েছিল অ্যাকশন গ্রুপের ক্ষমতায়ণের কথা। কংগ্রেস সূত্রে খবর, সেটা নিয়েও আলোচনা হতে পারে সোমবারের বৈঠকে। প্রসঙ্গত, এই যে টাস্কফোর্সের বৈঠক হতে চলেছে, তা গঠন করেছিলেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি সোনিয়া গান্ধী। তিনি এই কমিটি গঠন করেছিলেন আট সদস্যের একটি কমিটির দেওয়া রিপোর্টের ভিত্তিতে।

    আরও পড়ুন: বিধানসভা উপনির্বাচনে ৪ আসনে জয়ী বিজেপি, কংগ্রেসের অবস্থান জানেন?

    ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচন। রাজনৈতিক মহলের মতে, এই নির্বাচনে দিল্লির মসনদ ফের দখল করবে বিজেপি। কারণ গত দশ বছরে দেশে যে উন্নয়নের জোয়ার এসেছে, তা এসেছে বিজেপির হাত ধরেই। তাই বিজেপি তো বটেই, রাজনৈতিক মহলের মতেও, দিল্লির কুর্সিতে ফের আসছে পদ্ম। যদিও বিজেপিকে বিনা যুদ্ধে সূচ্যগ্র মেদিনী ছাড়তে রাজি নয় কংগ্রেস (Congress)। সেই কারণেই গঠিত হয়েছে টাস্কফোর্স। তবে সে ফোর্সের শক্তি কতটা, তা বলবে সময়।

     

       দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • TET: ২০১৪ টেটের মেধা তালিকায় বিভ্রান্তি, কী সাফাই দিলেন পর্ষদ সভাপতি, জানেন?

    TET: ২০১৪ টেটের মেধা তালিকায় বিভ্রান্তি, কী সাফাই দিলেন পর্ষদ সভাপতি, জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৭ সালের টেট (TET) প্রার্থীদের মেধা তালিকা প্রকাশিত হয়েছিল আগেই। এবার প্রকাশিত হল ২০১৪ সালের টেট উত্তীর্ণদের মেধা তালিকা। মেধা তালিকা প্রকাশ করল মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। ওই তালিকায় টেট উত্তীর্ণদের নাম এবং প্রাপ্ত নম্বর প্রকাশ করা হয়েছে। হাইকোর্টের (Calcutta High Court) নির্দেশে প্রাথমিকের সংরক্ষিত বিভাগে ৮২ নম্বর প্রাপ্তদের তালিকাও প্রকাশ করেছে পর্ষদ। যদিও ওই তালিকা নিয়ে দেখা দিয়েছে সমস্যা। ওই তালিকার (Merit List) বেশ কয়েকজন প্রার্থীর নামের জায়গা ফাঁকা রয়েছে। সংরক্ষিত তালিকায়ও একজনের নাম নেই। জানা গিয়েছে, এক লক্ষ ২৪ হাজার ৯৫২ জনের তালিকায় বহু পরীক্ষার্থীর রোল নম্বর ও প্রাপ্ত নম্বরের উল্লেখ থাকলেও, নাম নেই। এর পরেই প্রশ্ন উঠছে, তাহলে কি এই অসম্পূর্ণতার নেপথ্যেও কোনও রহস্য রয়েছে?

    পর্ষদ সভাপতি বলেন…

    এ ব্যাপারে সাফাই গেয়েছেন পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল। তিনি বলেন, আমাদের হাতে এখনও সব তথ্য আসেনি। তবে সব তথ্য হাতে পেলেই ঠিক করে দেওয়া হবে। শুক্রবার বিকেলে ২০১৪ সালের টেটের (TET) মেধা তালিকা প্রকাশ করেন গৌতম পাল। ওই সময় তিনি বলেন, আদালতের নির্দেশের পরেই আমরা এই তালিকা প্রকাশ করতে উদ্যোগী হই। তিনি বলেন, এ বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রীর কাছে আমি কৃতজ্ঞ।

    এ প্রসঙ্গে পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল বলেন, যেগুলো নেই, দু একদিনের মধ্যে আমরা তা ক্ল্যারিফাই করে দেব। অনেক ক্ষেত্রে রোল নম্বর রয়েছে। তিনি বলেন, রোল নম্বর তো ইউনিক আইডি। একই নামে একাধিক ব্যক্তি থাকেন। এক লক্ষ ২৫ হাজার কিন্তু অনেকটা। এটা মহামান্য আদালতের নির্দেশ ছিল। আমরা তাকে মান্যতা দিয়ে প্রকাশ করেছি। পর্ষদ সভাপতি বলেন, এটা কিন্তু খুব একটা সরল কাজ নয়। যদি দু একটি ক্ষেত্রে ত্রুটি থাকে, সেটা আমরা সংশোধন করে নেব।

    আরও পড়ুন: নবান্ন অভিযানেও ছিলেন টেট-চাকরিপ্রার্থীকে কামড় দেওয়া পুলিশকর্মী! কী বললেন শুভেন্দু?

    এদিকে, টেটের (TET) ওএমআর শিট পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। গৌতম বলেন, এটা ভুল ধারণা। কোথাও কি পর্ষদ বলেছে ওএমআর শিট পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে? ওএমআর শিট রিসাইক্লিং হয়। তিনি বলেন, আমাদের ওএমআর শিট রিসাইক্লিং হয়েছে, পোড়ানো হয়নি। তাঁর দাবি, প্রার্থীদের তথ্য সংরক্ষিত রয়েছে ডিজিটাল ফর্মেটে। প্রত্যেকের ডেটা আছে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • SC on Lottery Tax: লটারির ওপর প্রাক জিএসটি যুগের কর চাপাতে পারবে না কোনও রাজ্য, জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    SC on Lottery Tax: লটারির ওপর প্রাক জিএসটি যুগের কর চাপাতে পারবে না কোনও রাজ্য, জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অন্য রাজ্যের লটারির ওপর প্রাক জিএসটি (GST) যুগের কর চাপাতে পারবে না কোনও রাজ্য (State)। এ মর্মে দায়ের হওয়া একটি রিভিউ পিটিশন (Review Petition) খারিজ করে দিল সুপ্রিম কোর্ট। এর আগে দেশের শীর্ষ আদালত (SC on Lottery Tax) কেরল এবং কর্নাটক হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের রায়কে খারিজ করে জানিয়ে দিয়েছিল সিকিমের মতো যেসব রাজ্য লটারি রয়েছে, সেগুলির ওপর অন্য রাজ্য কোনও ট্যাক্স বসাতে পারে না।

    সংবিধানে বেটিং এবং জুয়াখেলা…

    এদিন সেই রায়ের ওপর দায়ের হওয়া রিভিউ পিটিশনও খারিজ করল শীর্ষ আদালত। কেরল এবং কর্নাটক দুই রাজ্যের হাইকোর্টই জানিয়ে দিয়েছিল, যে সংশ্লিষ্ট রাজ্যের আইনসভার এটা করার কোনও অধিকারই নেই। এতে বলা হয়েছিল, সংবিধানে বেটিং এবং জুয়াখেলা সংক্রান্ত যে আইনের সংস্থান রয়েছে, তাতে লটারিকেও অন্তর্ভুক্ত করা যায়। সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) এই রায়ের ফলে কর্নাটক ট্যাক্স অন লটারিজ অ্যাক্ট ২০০৪ এবং কেরল ট্যাক্স অন পেপার লটারিজ অ্যাক্ট, ২০০৫ বৈধ বলে গণ্য হল। এখন দেশের শীর্ষ আদালতের পর্যবেক্ষণ, এর আগের রায়ে কোনও ভুল ত্রুটি লক্ষ্য করা যায়নি। সেই কারণেই খারিজ করে দেওয়া হয়েছে রিভিউ পিটিশন। সিকিম সহ বেশ কিছু রাজ্য লটারি চালায়। এই রাজ্যগুলির লটারির ওপর প্রাক জিএসটি যুগের কর চাপাতে পারবে না কোনও রাজ্য। এই মর্মে দায়ের হওযা রিভিউ পিটিশনই এদিন খারিজ করে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।

    আরও পড়ুন: নোটবন্দির সিদ্ধান্ত সুবিবেচনা প্রসূত, সুপ্রিম কোর্টে জানাল কেন্দ্র

    প্রসঙ্গত, দ্য লটারিজ (রেগুলেশন) আইন ১৯৯৮ অনুযায়ী লটারি ব্যবসার পরিচালন ও নিয়ন্ত্রণ হয় ভারতে। এই আইনে লটারি ব্যবসায় রাজ্যগুলিকেও প্রায় সমান ক্ষমতা দেওয়া আছে। সারা দেশে এখন একটি সংস্থাই লটারির ডিস্টিবিউটর। যদিও আইন অনুযায়ী একাধিক ডিস্ট্রিবিউটর থাকার কথা। সহজ কথায় সারা দেশে একটি ব্র্যান্ড নেমেই বিভিন্ন রাজ্যের লটারি বিক্রি হয়। বাংলায় সব থেকে বেশি বিক্রি হয় নাগাল্যান্ড রাজ্য লটারি। পাঞ্জাব ও সিকিম রাজ্য লটারিও বিক্রি হয় প্রচলিত ব্র্যান্ড নেমে। ২০২০ সালের পর থেকে নিজস্ব লটারি খেলা বন্ধ করে দেয় পশ্চিমবঙ্গ সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Suvendu Adhikari: শুভেন্দুর বাড়ির সামনে জমায়েত অবৈধ, জানাল কলকাতা হাইকোর্ট

    Suvendu Adhikari: শুভেন্দুর বাড়ির সামনে জমায়েত অবৈধ, জানাল কলকাতা হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) বাড়ির সামনে জমায়েত অবৈধ। শুভেন্দুর কাঁথির বাড়ি শান্তিকুঞ্জের সামনে মিছিলও করতে পারবে না তৃণমূল (TMC)। মিছিল যাতে না হয়, তা নিশ্চিত করতে হবে পুলিশকে। বুধবার সাফ জানিয়ে দিল কলকাতা হাইকোর্ট।

    শান্তিকুঞ্জের সামনে অশান্তি…

    গত দু দিন ধরে শান্তিকুঞ্জের সামনে অশান্তি পাকাচ্ছে তৃণমূল। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) বাড়ির সামনে জমায়েত করছেন তৃণমূল নেতা-কর্মী-সমর্থকরা। তাঁদের হাতে লাল গোলাপ ও গ্রিটিংস কার্ড। কার্ডে লেখা, ‘গেট ওয়েল সুন…!’ ঘটনার জেরে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। চান সিবিআই তদন্তও। বুধবার হয় ওই মামলার শুনানি।

    এদিন শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) আইনজীবী আদালতে জানান, ভাসবাসার নাম করে ফুল নিয়ে গিয়ে বাড়ির সামনে কর্মসূচি করা হচ্ছে। তখনই শুভেন্দুর আইনজীবীকে বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা বলেন, হতে পারে আপনাকে তাঁরা ভালবাসে। শুভেন্দুর আইনজীবী পাল্টা বলেন, ফুল নিয়ে গিয়ে অশ্লীল শব্দ প্রয়োগ করাকে কি ভালবাসা বলে? তখনই রাজ্যের উদ্দেশে বিচারপতি বলেন, তাহলে বেশি ভালবাসবেন না। মধুমেহ (ডায়বেটিস) হয়ে যেতে পারে। এর পরই আদালত নির্দেশ দেয়, বিরোধী দলনেতার বাড়ির সামনে জমায়েত করা যাবে না। এ রকম জমায়েত যাতে না হয়, তা কাঁথি থানাকে নিশ্চিত করতে বলবেন পূর্ব মেদিনীপুরের পুলিশ সুপার। আগামী শুক্রবার ফের এই মামলার শুনানি হবে।

    আরও পড়ুন: ‘শান্তিকুঞ্জে’র সামনে ‘অশান্তি’ তৃণমূলের, সিবিআই চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ শুভেন্দু

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) বাড়ির সামনে জমায়েত না করার নির্দেশের পাশাপাশি রাজ্যের কাছে এই ঘটনা সম্পর্কে রিপোর্টও তলব করা হয়। বিচারপতি জানান, নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারীর বাড়ির সামনে ঠিক কী ঘটনা ঘটেছিল, তার রিপোর্ট আদালতে পেশ করতে হবে।

    প্রসঙ্গত, এই ঘটনার সূত্রপাত দিন তিনেক আগে। শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) একটি ট্যুইট প্রসঙ্গে তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেছিলেন, শুভেন্দু মানসিকভাবে সুস্থ নেই। তাঁর আরোগ্য কামনা করে চিঠি পাঠানো হবে। সেই কর্মসূচির নাম হবে গেট ওয়েল সুন। কুণালের এই মন্তব্যের পর থেকেই তৃণমূল নেতা-কর্মী-সমর্থকরা দলে দলে ভিড় করতে থাকেন শুভেন্দুর বাড়ি শান্তিকুঞ্জের সামনে। পাকাতে থাকেন অশান্তি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

LinkedIn
Share