Author: Krishnendu Bakshi

  • Indian Defence Ministry: চিনা আগ্রাসন রুখতে পূর্ব লাদাখে কী কী ব্যবস্থা নিচ্ছে ভারত, জানেন?  

    Indian Defence Ministry: চিনা আগ্রাসন রুখতে পূর্ব লাদাখে কী কী ব্যবস্থা নিচ্ছে ভারত, জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রুখতে হবে চিনা আগ্রাসন। তাই ভারতীয় সীমান্ত সুরক্ষিত করতে পূর্ব লাদাখ সেক্টরে ৪৫০টি ট্যাঙ্ক ও ২২ হাজার সৈন্য মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নিল ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রক (Indian Defence Ministry)। ভারত (India) ও চিনের (China) মধ্যে রয়েছে প্যাংগং সো লেক। সূত্রের খবর, এই লেকে চিনা আগ্রাসনের মোকাবিলা করতেই ভারতীয় আর্মির কোর অফ ইঞ্জিনিয়াররা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, পূর্ব লাদাখের (Ladakh Border) দু জায়গায় দুটি নয়া ল্যান্ডিং ক্র্যাফটস বসানো হবে। এর ফলে চিনা সীমান্তে নজরদারি আরও বাড়ানো যাবে। মানুষ কিংবা জিনিস সীমান্ত পেরিয়ে যা-ই এদেশে আসুক না কেন, তা ধরা পড়বে। সন্দেহজনক কিছু দেখলেই বাহিনীকে সে ব্যাপারের সতর্ক করে দেবে এই নয়া ব্যবস্থা। নয়া যে দুটি ক্র্যাফট বসানো হচ্ছে, সেগুলির প্রতিটি ৩৫ জন করে সেনা বহন করতে পারবে বলেও জানা গিয়েছে।

    স্থায়ী প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা…

    স্থায়ী প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পর্কে বলতে গিয়ে ভারতীয় সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়র ইন চিফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল হরপাল সিং বলেন, মরুভূমি সেক্টরে ভারতীয় সেনাবাহিনীর কোর অফ ইঞ্জিনিয়াররা ৩-ডি প্রিন্টেড স্থায়ী প্রতিরক্ষা নির্মাণে তৎপর হয়েছে। এই ব্যবস্থাগুলি পুরোপুরি পরীক্ষামূলক ছিল। তবে এই স্থায়ী প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাগুলি পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে, যে ছোট অস্ত্র থেকে টি-৯০ ট্যাঙ্কের মূল যে বন্দুক, সবগুলিকেই প্রতিরোধ করতে পারে। বিস্ফোরণের সময়ও কিছুই হবে না, অটল থাকবে। তিনি জানান, সব চেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হল এগুলি ৩৬ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে যে কোনও জায়গায় বসিয়ে দেওয়া যাবে। প্রয়োজনে এক স্থান থেকে অন্যত্র সরিয়েও নিয়ে যাওয়া যাবে। তিনি জানান, পূর্ব লাদাখে ঠিক একই রকম প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা করা হচ্ছে পরীক্ষামূলকভাবে।

    আরও পড়ুন: এবার ট্রেনে চড়েই যাওয়া যাবে অরুণাচলের চিন সীমান্তে, কবে থেকে জানেন?

    চিন সীমান্তে বর্ডার রোডস অর্গানাইজেশনের পরিকাঠামোর উল্লেখ করে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্র জানায়, বর্তমানে ভারতে রয়েছে এমন নটি টানেল। এর মধ্যে একটি প্রায় ২ হাজার ৫৩৫ কিলোমিটার দীর্ঘ। এটিই বিশ্বের সর্বোচ্চ বাইলেন টানেল। এছাড়া আরও ১১টি টানেল নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে বলেও জানিয়েছে ওই সূত্র। প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের মে মাস থেকেই লাদাখ সীমান্তে সেনা সমাবেশ বাড়িয়েছে চিন। ওই বছরই জুন মাসে ভারতীয় সেনার সঙ্গে চিনা সেনাদের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষও হয়। তার পরেও ওই এলাকায় চিনা সেনা ক্রমেই বাড়িয়েছে তাদের নিয়ন্ত্রণ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Mamata Banerjee: কেন্দ্রের টাকায় খয়রাতি, ‘দোষ’ ঢাকতে একশো দিনের প্রকল্প নিয়ে কী বললেন মমতা?

    Mamata Banerjee: কেন্দ্রের টাকায় খয়রাতি, ‘দোষ’ ঢাকতে একশো দিনের প্রকল্প নিয়ে কী বললেন মমতা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার বলেছিলেন কেন্দ্রের টাকায় বয়েই গেছে! আর ২৪ ঘণ্টা পার হতে না হতেই ভোল বদল মুখ্যমন্ত্রীর। মঙ্গলবার ঝাড়গ্রামের বেলপাহাড়িতে বিরসা মুন্ডার জন্মজয়ন্তীর অনুষ্ঠানে যোগ দেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। ভাবগম্ভীর ওই সরকারি অনুষ্ঠানেই তিনি বলেন, টাকা পেতে কি পায়ে ধরতে হবে? কেন্দ্রের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগও আনেন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর দাবি, রাজ্যকে প্রাপ্য টাকাই দেওয়া হচ্ছে না।

    খয়রাতির সূত্রপাত…

    রাজ্যের কুর্সি দখল করতে একুশের বিধানসভা নির্বাচনের আগে নানা প্রতিশ্রুতি দেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। এর একটি হল লক্ষ্মীর ভাণ্ডার। অভিযোগ, এই ভাণ্ডারে টাকা দিতে নানা প্রকল্পে দেওয়া কেন্দ্রের টাকা খরচ করা হচ্ছে। তার জেরে বন্ধ হয়ে গিয়েছে একশো দিনের কাজের মতো বিভিন্ন প্রকল্প। তার পরেও প্রতিটি জনসভায় মুখ্যমন্ত্রী কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ তুলে চলেছেন। মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, জিএসটির নামে রাজ্য থেকে টাকা তুলছে কেন্দ্র। যদিও রাজ্যের প্রাপ্য টাকা দিচ্ছে না।

    এদিনের অনুষ্ঠানের আগাগোড়াই কেন্দ্রকে নিশানা করেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, কেন্দ্র সরকার মানুষের পকেট কেটে টাকা নিয়ে যাচ্ছে। মানুষকে বঞ্চনা করছে। আমাদের অধিকার কেড়ে নেওয়া হচ্ছে। রাজ্যকে প্রাপ্য টাকাই দিচ্ছে না। একশো দিনের কাজের টাকা বাধ্যতামূলক। মমতা বলেন, আমি গিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে এসেছি। এবার কি পায়ে ধরতে হবে? আমাদের টাকা আমাদের দিতে হবে, নইলে গদি ছাড়তে হবে।

    কেন্দ্র গ্রামীণ রাস্তা তৈরির টাকা দিচ্ছে না বলেও এদিন অভিযোগ করেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, গ্রামীণ রাস্তা তৈরির টাকা দিচ্ছে না কেন্দ্র। আমাদের অধিকার কেড়ে নেওয়া হচ্ছে। আমরাও তো বন্ধ করে দিতে পারি। এর পরেই স্বভাবসুলভ ভঙ্গীতে মমতা বলেন, কেন তোমায় জিএসটি দেব? একশো দিনের টাকা ফিরিয়ে দাও, নইলে গদি ছেড়ে দাও। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আমার টাকা তুলে নিয়ে যাবে, আর আমাকে টাকা দেবে না, এটা হয় না। এটা মানুষকে প্রতারিত করা। তিনি বলেন, তাও আমার মনের জোর আছে। এটা কি জমিদারির টাকা? এটা মানুষের টাকা। তাঁর দাবি, একশো দিনের টাকা দিতে হবে।

    আরও পড়ুন: ‘শান্তিকুঞ্জে’র সামনে ‘অশান্তি’ তৃণমূলের, সিবিআই চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ শুভেন্দু

    কেন্দ্রের পাশাপাশি এদিন মমতা (Mamata Banerjee) একহাত নেন বিজেপিকেও। তিনি বলেন, কিছু বিরোধী দল বাংলার উন্নয়ন চায় না, বিসর্জন চায়। তারা দিল্লিকে লিখে পাঠায় বাংলাকে টাকা দেবে না। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, এরকম চলতে থাকলে একদিন আমি তীর-ধনুক নিয়ে, ধামসা মাদল নিয়ে রাস্তায় নামতে বলব। আমি আপনাদের সঙ্গে থাকব। প্রসঙ্গত, কেন্দ্রের বিভিন্ন প্রকল্পের টাকা রাজ্য সরকার খয়রাতিতে খরচ করছে বলে অভিযোগ রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর। এনিয়ে তিনিই একাধিকবার চিঠি লিখেছেন কেন্দ্রকে। নাম না করে মুখ্যমন্ত্রী কি নিশানা করলেন তাঁকেই?

     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Auto Expolsion: মেঙ্গালুরুতে যাত্রিবাহী অটোরিক্সায় বিস্ফোরণ জঙ্গি হামলা!  

    Auto Expolsion: মেঙ্গালুরুতে যাত্রিবাহী অটোরিক্সায় বিস্ফোরণ জঙ্গি হামলা!  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্নাটকের (Karnataka) মেঙ্গালুরুতে শনিবার বিস্ফোরণ ঘটে একটি চলন্ত অটোরিক্সায় (Auto Expolsion)। সেটি নিছক কোনও দুর্ঘটনা নয়, সাফ জানাল কর্নাটক পুলিশ। পুলিশের দাবি, গুরুতর কোনও ক্ষতির জন্য ইচ্ছাকৃতভাবে এই সন্ত্রাসের কাজটি করা হয়েছে। রবিবার কর্নাটক পুলিশের প্রধান প্রবীণ সুদ বলেন, পুলিশকে তদন্তে সহযোগিতা করছে কেন্দ্রীয় সংস্থা। কর্নাটকের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অর্গা জ্ঞানেন্দ্রও বলেন, তদন্তের কাজে পুলিশকে সাহায্য করছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

    ঠিক কী ঘটেছিল…

    শনিবার বিকেল সাড়ে ৫টা নাগাদ মেঙ্গালুরুর গারোদির কাছে আচমকাই একটি চলন্ত অটোয় বিস্ফোরণ (Auto Expolsion) হয়। সঙ্গে সঙ্গে আগুন ধরে যায় যাত্রিবাহী ওই অটোয়। গলগল করে ধোঁয়া বের হতে থাকে। আর্ত চিৎকার করতে থাকেন অটোচালক, যাত্রী সবাই। পুলিশ ও স্থানীয়দের তৎপরতায় উদ্ধার করা হয় অটোচালক ও যাত্রীদের। তড়িঘড়ি নিয়ে যাওয়া হয় স্থানীয় হাসপাতালে। তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। কর্নাটকের ডিজিপির দাবি, আপাতভাবে সাধারণ বিস্ফোরণের ঘটনা মনে হলেও, বাস্তবে তা নয়। তিনি বলেন, এটি নিছক দুর্ঘটনা নয়। গুরুতর কোনও ক্ষতির জন্য ইচ্ছাকৃতভাবে এই সন্ত্রাসের কাজটি করা হয়েছে। ট্যুইট বার্তায় তিনি বলেন, এবার এটা নিশ্চিত। বিস্ফোরণটা একেবারেই হঠাৎ কোনও দুর্ঘটনা নয়। জঙ্গি হামলা, সাংঘাতিক ক্ষতির চেষ্টায় এই কাজ করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার সঙ্গে যৌথভাবে কর্নাটক রাজ্য পুলিশও এর গভীরে গিয়ে তদন্ত করছে।

    আরও পড়ুন: হিন্দু ছেলের সঙ্গে মেয়ের বাগদান, ইসলামপন্থীদের রোষের মুখে আমির খান

    কর্নাটকের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, অটো বিস্ফোরণে (Auto Expolsion) যিনি অগ্নিদগ্ধ হয়েছে, তিনি এখনও কথা বলার মতো অবস্থায় নেই। পুলিশের তদন্তকারী দল সমস্ত তথ্য সংগ্রহ করছে। প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, এটি সন্ত্রাসী কার্যকলাপ। তিনি বলেন, আমরা পুরো ঘটনাটি কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা সংস্থাকে জানিয়েছি। তারা মেঙ্গালুরুতে একটি দলও পাঠিয়েছে। কর্নাটকের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা এক দু দিনের মধ্যে নিশ্চিত তথ্য পেয়ে যাব। সূত্রের খবর, ঘটনাস্থল থেকে একটি প্রেসারকুকার ও ব্যাটারি পাওয়া গিয়েছে। গুজব না ছড়ানোর আবেদন জানিয়েছে পুলিশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • FIFA World Cup 2022: আজ শুরু কাতার বিশ্বকাপ, ভারত থেকে কখন খেলা দেখা যাবে জানেন?

    FIFA World Cup 2022: আজ শুরু কাতার বিশ্বকাপ, ভারত থেকে কখন খেলা দেখা যাবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চার বছরের অপেক্ষার অবসান। আজ, রবিবার শুরু হতে চলেছে ২০২২ সালের ফুটবল বিশ্বকাপ (FIFA World Cup 2022)। এবার আয়োজক দেশ কাতার। এর আগেরবার বিশ্বকাপ হয়েছিল রাশিয়ায়, ২০১৮ সালে।

    কাতারই প্রথম…

    উল্লেখ্য যে, কাতারই প্রথম আরব দুনিয়ার কোনও দেশ, যারা আয়োজন করছে ফুটবল বিশ্বকাপের। বিশ্বকাপ উপলক্ষে লাখো লাখো ক্রীড়াপ্রেমী ভিড় জমাবেন মধ্য প্রাচ্যের এই দেশটিতে। এবার বিশ্বকাপে (World Cup) খেলছে ৩২টি দল। খেলা হবে ৬৪টি ম্যাচ। এই ৩২টি দেশের দলের মধ্যে থেকে সেরা হিসেবে বেছে নেওয়া হবে একটি মাত্র দেশকে। কাতারে যে ফুটবল মহোৎসবের আয়োজন করা হয়েছে, তা ভারত থেকে লাইভ দেখা যাবে বিকেল সাড়ে ৩টেয়, সন্ধে সাড়ে ৬টায়, রাত সাড়ে ৮টায়, রাত সাড়ে ৯টায় এবং রাত্রি সাড়ে ১২টায়।  

    বিশ্বকাপের টেলিকাস্টিংয়ের ব্রডকাস্ট রাইটস কিনেছে রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ ভায়াকম ১৮ মিডিয়া। খেলা সম্প্রচারিত হবে স্পোর্টস ১৮ চ্যানেলে। এই চ্যানেলটি এসডি এবং এইচডি লাইভ ব্রডকাস্ট দেখাবে। ধারা বিবরণী শোনা যাবে ইংরেজি এবং হিন্দিতে। যাঁরা ফোন কিংবা ল্যাপটপে ফিফা ওয়ার্ড কাপের ম্যাচগুলি দেখতে চান, তাঁরা লাইভ ম্যাচ দেখতে পাবেন রিলায়েন্স জিও সিনেমা অ্যাপে।

    আরও পড়ুন: কাতারে বিশ্বকাপে বিয়ার বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা, হতাশ সুরাপ্রেমীরা

    ফিফা ওয়ার্ল্ড কাপের (FIFA World Cup 2022) উদ্বোধনী ম্যাচটি হবে কাতারের আল বায়াত স্টেডিয়ামে। ভারতীয় প্রমাণ সময় অনুযায়ী কাতারে খেলা শুরু হবে রাত্রি সাড়ে ৯টায়। তার আগে হবে বিরাট জাঁকজমক পূর্ণ অনুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন বিটিএসের জুং কুক এবং মরক্কো-কানাডিয়ান অভিনেত্রী নোরা ফতেহি। গ্রুপ ম্যাচ শুরু হবে কাতার বনাম ইকুয়েডরের মধ্যে দিয়ে। এর পর থকে পর পর ম্যাচগুলি দেখা যাবে বিকেল সাড়ে ৩টেয়, সন্ধে সাড়ে ৬টায়, রাত্রি সাড়ে ৯টায় এবং রাত্রি সাড়ে ১২টায়। গ্রুপ স্টেজের শেষ আটটি ম্যাচ খেলা হবে ভারতীয় প্রমাণ সময় রাত্রি সাড়ে ৮টায়। গ্রুপ স্টেজের ম্যাচ শেষে জয়ী দলগুলি ১৬ রাউন্ডের খেলায় অংশ নিতে পারবে। এই রাউন্ডের খেলা শুরু হবে ডিসেম্বরের ৩ তারিখ থেকে। এখান থেকেই শুরু হবে নকআউট পর্বও। বিশ্বকাপের ((FIFA World Cup 2022)) কোয়ার্টার ফাইনাল খেলা শুরু হবে ৯ ডিসেম্বর থেকে। এই খেলাগুলি হবে ভারতীয় প্রমাণ সময় রাত্রি সাড়ে ৮টা এবং রাত্রি সাড়ে ১২টায়। ডিসেম্বরের ১৮ তারিখে হবে ফাইনাল খেলা। খেলা শুরু হবে রাত্রি সাড়ে ৮টায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Sanjay Kumar Mishra: ফের বাড়ল ইডি কর্তার মেয়াদ, কেন জানেন?  

    Sanjay Kumar Mishra: ফের বাড়ল ইডি কর্তার মেয়াদ, কেন জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এ নিয়ে তৃতীয়বার। অবসরের একদিন আগেই ফের এক বছরের জন্য মেয়াদ বাড়ল ইডি (ED) প্রধান সঞ্জয় কুমার মিশ্রের (Sanjay Kumar Mishra)। বৃহস্পতিবারই কেন্দ্রের তরফে নির্দেশিকা জারি করে জানিয়ে দেওয়া হয় সঞ্জয় কুমার মিশ্রের মেয়াদ বৃদ্ধির কথা। তৃতীয়বার মেয়াদ বৃদ্ধির ফলে আগামী বছর ইডি অধিকর্তা হিসেবে তিনি পূর্ণ করবেন পাঁচ বছর।

    ইডি অধিকর্তা হিসেবে…

    বছর বাষট্টির আইআরএস (IRS) কর্তা ইডি অধিকর্তা হিসেবে কাজে যোগ দিয়েছিলেন ২০১৮ সালের নভেম্বরে। সেবার দু বছরের জন্য নিয়োগ করা হয়েছিল তাঁকে। ২০২০ সালের নভেম্বরে ফের এক বছরের জন্য মেয়াদ বাড়ানো হয় তাঁর। ২০২১ সালের নভেম্বরে তাঁর কার্যকালের মেয়াদ বাড়ানো হয় আরও এক বছর।

    সঞ্জয়ের এই মেয়াদ বৃদ্ধিতে খুশি নন বিরোধীরা। তাঁর এই মেয়াদ বৃদ্ধি নিয়ে আগেই সুপ্রিম কোর্টে দায়ের হয়েছে অন্ততপক্ষে আটটি পিটিশন। ২২ সেপ্টেম্বর কেন্দ্র সুপ্রিম কোর্টে জানায়, সঞ্জয়ের মেয়াদ বৃদ্ধিকে চ্যালেঞ্জ করে যেসব আবেদন জমা পড়েছে, সেগুলি রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত। কারণ ওই আবেদন যারা করেছে, তারা হয় কংগ্রেস নয় তৃণমূল। এদের কয়েকজন নেতার বিরুদ্ধে তদন্ত করছে ইডি। সূত্রের খবর, এই মুহূর্তে একাধিক রাজ্যে আর্থিক তছরুপ সংক্রান্ত একাধিক মামলার তদন্ত চলছে। যথাযথভাবে যাতে এই মামলাগুলির নিষ্পত্তি হয়, তাই ইডি অধিকর্তা হিসেবে সঞ্জয় কুমার মিশ্রের মেয়াদ বাড়ানো হল আরও এক বছর।

    আরও পড়ুন: অ্যারেস্ট মেমোয় সই করছেন না কেষ্ট, ওয়ারেন্ট আনতে দিল্লিতে ইডি

    প্রসঙ্গত, সঞ্জয় কুমার মিশ্রই ইডির প্রথম অধিকর্তা যাঁর কাজের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। ২০২০ সালের ১৩ নভেম্বর প্রথমবার তাঁর মেয়াদ বাড়ানো হয়। পরে কেন্দ্রের তরফে আনা হয় বিশেষ অর্ডিন্যান্স। তাতে বলা হয়, কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি ও সিবিআইয়ের অধিকর্তাদের মেয়াদ সর্বোচ্চ পাঁচ বছর পর্যন্ত বাড়ানো যাবে। সঞ্জয় কুমার মিশ্রের মেয়াদ যখন প্রথমবার বাড়ানো হয়, তখনই কেন্দ্রের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে মামলা দায়ের হয় সুপ্রিম কোর্টে। তবে আদালত এই বিষয়ে হস্তক্ষেপ করতে অস্বীকার করে। আদালতের তরফে এও বলা হয়, সিভিসি আইনে দু বছরের মেয়াদকাল সম্পর্কে কোনও উল্লেখ নেই। মামলার নিষ্পত্তি করতে মেয়াদ বাড়ানো যেতেই পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Rajiv Assassination: রাজীব হত্যা মামলায় সুপ্রিম কোর্টে কেন্দ্র, কেন জানেন?

    Rajiv Assassination: রাজীব হত্যা মামলায় সুপ্রিম কোর্টে কেন্দ্র, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী হত্যা (Rajiv Assassination) মামলায় ছয় সাজাপ্রাপ্তকে সপ্তাহখানেক আগে মুক্তির অনুমতি দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। দেশের শীর্ষ আদালতের সেই নির্দেশের বিরুদ্ধে বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টে পিটিশন দাখিল করেছে কেন্দ্র (Centre)। সরকারের যুক্তি, সাজাপ্রাপ্তদের ক্ষমার নির্দেশটি শুনানির সুযোগ না দিয়েই পাশ করা হয়েছে। আবেদনে সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, গোটা বিষয়টিতে পদ্ধতিগত ত্রুটি রয়েছে। কারণ সাজাপ্রাপ্তরা তাদের মুক্তির আবেদনে কেন্দ্রকে অংশীদার করেনি। তাই মামলায় অংশ নিতে পারেনি কেন্দ্র।

    চলতি বছরের ১১ নভেম্বর নলিনী শ্রীহরণ সহ ছয় সাজাপ্রাপ্তকে মুক্তির অনুমতি দেয় দেশের শীর্ষ আদালত। তামিলনাড়ুর জেল থেকে ছাড়াও পেয়ে যায় তারা। এরা প্রত্যেকেই রাজীব গান্ধী হত্যা (Rajiv Assassination) মামলায় সাজাপ্রাপ্ত। তিন দশকের বন্দি জীবনও কাটিয়েছে তারা। এদিন দেশের শীর্ষ আদালতে কেন্দ্র জানায়, যে ছজনকে মুক্তির নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট, তার মধ্যে চারজনই শ্রীলঙ্কার নাগরিক। ভূতপূর্ব প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার গুরুতর অপরাধের অভিযোগ রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। সন্ত্রাসবাদের অভিযোগও রয়েছে। এদের মুক্তি দেওয়ার অনুমতি ছিল এমন একটি বিষয় যার আন্তর্জাতিক প্রভাব রয়েছে। এবং সেই কারণে এটি ভারতের সার্বভৌম ক্ষমতার মধ্যে পড়ে।

    রাজীব গান্ধী হত্যা…

    প্রসঙ্গত, ১৯৯১ সালের ২১ মে তামিলনাড়ুর শ্রীপেরামবুদুরে একটি জনসভায় যোগ দিতে গিয়েছিলেন প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী। এলটিটিইর এক আত্মঘাতী মহিলা হামলাকারীর বিস্ফোরণের জেরে প্রাণ হারান তিনি। ওই ঘটনায় মৃত্যু হয়েছিল আরও ১৫ জনের। যে আত্মঘাতী হামলাটি চালিয়েছিল, সে ধনু। রাজীব গান্ধীর পা ছোঁয়ার ভান করে সে নিচু হয়েছিল। তার পরেই ঘটে প্রাণঘাতী বিস্ফোরণ। মৃত্যু হয় ১৬ জনের। জখমও হয়েছিলেন বেশ কয়েকজন।

    আরও পড়ুন: পথ কুকুরদের খাওয়ালে দত্তক নিতে হবে, বম্বে হাইকোর্টের রায়ে স্থগিতাদেশ সুপ্রিম কোর্টের

    মাস ছয়েক আগে এই মামলার অন্যতম সাজাপ্রাপ্ত এজি পেরারিভালানকে মুক্তি দিয়েছিল আদালত। ১৮ মে সংবিধানের ১৪২ অনুচ্ছেদের অধীনে তার ক্ষমতা প্রয়োগ করে সুপ্রিম কোর্ট পেরারিভালানকে মুক্তি দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল। সেই মুক্তি রাজীব হত্যাকাণ্ডে বাকি সাজাপ্রাপ্তদের মুক্তির পথ প্রশস্ত করেছে। শুক্রবার বেঞ্চ বলেছে, এই একই আদেশ অন্য ছয় অভিযুক্তের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Prashant Kishor: ‘আমার কোনও উচ্চাকাঙ্খা নেই’, প্রশান্ত কিশোর কেন বললেন একথা?

    Prashant Kishor: ‘আমার কোনও উচ্চাকাঙ্খা নেই’, প্রশান্ত কিশোর কেন বললেন একথা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমি কেন ভোটে (Election) লড়ব? এসব নিয়ে আমার কোনও উচ্চাকাঙ্খা নেই। সাফ জানিয়ে দিলেন ইলেকশন স্পেশালিস্ট প্রশান্ত কিশোর (Prashant Kishor)। বর্তমানে নিজের রাজ্য বিহার চষে বেড়াচ্ছেন আইপ্যাকের প্রতিষ্ঠাতা। যেই তিনি পথে নেমেছেন অমনি সিঁদুরে মেঘ দেখছে প্রশান্তর পুরানো দল জনতা দল (ইউনাইটেড) (JDU)। ওই দলের নেতারা পিকে-কে ‘ধান্দাবাজ’ বলে তোপ দেগেছেন। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের বিরুদ্ধেও পাল্টা তোপ দেগে চলছেন প্রশান্ত কিশোর। এহেন উত্তপ্ত রাজনৈতিক আবহে ইলেকশন স্পেশালিস্ট সাফ জানালেন, ভোটে লড়ার মতো বিষয়ে তাঁর কোনও উচ্চাকাঙ্খা নেই।

    কেন পদযাত্রা করছেন পিকে? 

    বিহারে ৩ হাজার ৫০০ কিমি দীর্ঘ পদযাত্রায় অংশ নিয়েছেন প্রশান্ত কিশোর (Prashant Kishor)। প্রচার চালাচ্ছেন বিভিন্ন জেলায়। যাচাই করছেন জনমত। অদূর ভবিষ্যতে সেই জনমতের ভিত্তিতেই পদক্ষেপ করবেন প্রশান্ত কিশোর। জন সূরয নামে একটি সংগঠন গড়েছেন ইলেকশন স্পেশালিস্ট। এই সংগঠনকে রাজনৈতিক দলের মর্যাদা দেওয়া যায় কিনা, তা নিয়ে আয়োজন করেছেন কনভেনশনের। এরকমই একটি জেলা কনভেনশনে প্রশান্ত কিশোর সাফ জানিয়ে দেন, ভোটে তিনি দাঁড়াবেন না। তবে বিহারে বিকল্প রাজনৈতিক নেতা তৈরির প্রতিজ্ঞা করেছেন আইপ্যাক কর্তা।

    আরও পড়ুন: প্রশান্ত কিশোরকে কোনও অফারই দেওয়া হয়নি, সাফ জানাল নীতীশের দল

    এক সময় নীতীশের দল জনতা দল ইউনাইটেডে ছিলেন প্রশান্ত কিশোর (Prashant Kishor)। পরে নীতীশ কুমারের সঙ্গে মনান্তরের জেরে নীতীশ-সঙ্গ ছাড়েন তিনি। এদিন প্রশান্ত বলেন, যেহেতু আমি নিজের স্বাধীন পথ বেছে নিয়েছি, তাই নীতীশ কুমার ও তাঁর দালালরা আমার ওপর অসন্তুষ্ট। জেডি (ইউ) নেতারা আমাকে তিরস্কার করতে পছন্দ করেন। তাঁদের উচিত নীতীশ কুমারকে জিজ্ঞাসা করা যে আমার রাজনৈতিক বোঝাপড়া না থাকলে আমি দু বছর তাঁর বাসভবনে কী করছিলাম?

    আগেকার নীতীশ কুমারের সঙ্গে যে বর্তমানের নীতীশ কুমারের পার্থক্য রয়েছে, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন ইলেকশন স্পেশালিস্ট প্রশান্ত কুমার (Prashant Kishor)। তিনি বলেন, ১০ বছর আগের তিনি (নীতীশ কুমার) আর আজকের নীতীশ কুমারের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে তাঁর দলের পরাজয়ের জন্য নৈতিক দায় স্বীকার করে তিনি নিজে তাঁর চেয়ার ছেড়ে দিয়েছিলেন। পিকে বলেন, আর এখন ক্ষমতায় থাকার জন্য যে কোনও ধরনের আপস করতে রাজি তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Ayodhya Mosque: অযোধ্যায় আগামী বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই গড়ে উঠবে মসজিদ, আশাবাদী ট্রাস্ট

    Ayodhya Mosque: অযোধ্যায় আগামী বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই গড়ে উঠবে মসজিদ, আশাবাদী ট্রাস্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যায় রাম মন্দির (Ram Temple) নির্মাণের কাজ চলছে জোর কদমে। প্রস্তুতি শুরু মসজিদ নির্মাণেরও। আগামী বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই মসজিদ (Ayodhya Mosque) গড়ার কাজ শেষ হয়ে যাবে বলে আশাবাদী মসজিদ ট্রাস্ট কর্তৃপক্ষ। রাম মন্দির-বাবরি মসজিদ মামলায় অযোধ্যার একটি নির্দিষ্ট জায়গায় রাম মন্দির নির্মাণের অনুমতি দেয় সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। ওই সময়ই মন্দির থেকে কিছুটা দূরে মসজিদ গড়ার নির্দেশও দেওয়া হয়। সেই মসজিদ নির্মাণের কাজই চলছে জোরকদমে। ২০২৩ সালের ডিসেম্বেরর মধ্যেই ওই কাজ শেষ হয়ে যাবে বলে আশা মসজিদ কমিটির।

    কী কী থাকবে মসজিদ চত্বরে?

    ইন্দো ইসলামিক কালচারাল ফাউন্ডেশন ট্রাস্টের সম্পাদক আতাহার হুসেন সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, আমরা আশা করি প্রস্তাবিত মসজিদ (Ayodhya Mosque), হাসপাতাল, কমিউনিটি কিচেন, লাইব্রেরি এবং রিসার্চ সেন্টারের নকশার শীঘ্রই অনুমোদন পাব। এই মাসের শেষের মধ্যেই অযোধ্যা ডেভেলপমেন্ট অথরিটি ওই অনুমোদন দেবে। তার পরেই দ্রুত শুরু হয়ে যাবে মসজিদ নির্মাণের কাজ। তিনি বলেন, ধন্নিপুর অযোধ্যা মসজিদ নির্মাণের কাজ শেষ হবে যাবে ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের মধ্যেই। একই সঙ্গে মৌলভী আহমদউল্লা শাহ কমপ্লেক্সের পাঁচ একর জমিতে চলবে মসজিদের বাকি কাঠামো নির্মাণের কাজও।

    প্রসঙ্গত, ধন্নিপুর হল অযোধ্যার ফৈজাবাদ জেলার একটি গ্রাম। ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ভারত সরকার সেখানে বাবরি মসজিদের বিকল্প মসজিদ (Ayodhya Mosque) তৈরির জন্য পাঁচ একর জমি দিয়েছিল। জমির মালিকানা দেওয়া হয়েছিল উত্তর প্রদেশ সুন্নি সেন্ট্রাল ওয়াকফ বোর্ডকে। ইন্দো ইসলামিক কালচারাল ফাউন্ডেশন ট্রাস্টের সম্পাদক আতাহার হুসেন বলেন, ট্রাস্ট দ্রুত প্রস্তাবিত কাঠামোর কাজ শুরু করবে। প্রথমেই তৈরি হয়ে যাবে মসজিদটি (Ayodhya Mosque)। কারণ এটি আকারে ছোট। তিনি বলেন, যদিও কোনও ডেডলাইন এখনও স্থির হয়নি, তবুও আশা করা যায় মসজিদ নির্মাণের কাজ শেষ হয়ে যাবে এক বছরের মধ্যেই।

    আরও পড়ুন: ৫০% হয়ে গিয়েছে মন্দির নির্মাণের কাজ, পরের বছর জানুয়ারিতেই ভক্তদের জন্যে খুলে দেওয়া হবে রাম মন্দির

    হুসেন জানান, মসজিদ (Ayodhya Mosque) চত্বরে যে হাসপাতালটি গড়ে উঠবে সেটি আত্মপ্রকাশ করবে ১০০ বেডের হাসপাতাল হিসেবে। পরে সেটি উন্নীত হবে ২০০ বেডের হাসপাতালে। কমিউনিটি কিচেনে প্রতিদিন হাজার লোকের খাবারের ব্যবস্থা করা হবে। পরে লোকসংখ্যার পরিমাণ বাড়িয়ে করা হবে দু হাজার। তিনি জানান, ট্রাস্ট একটি ইন্দো ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার ও লাইব্রেরি তৈরির সিদ্ধান্তও নিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • G20 Summit: ‘সারের কমতি মানে আগামী দিনে খাদ্যের ভাঁড়ারে টান’, জি ২০ সম্মেলনে বললেন মোদি

    G20 Summit: ‘সারের কমতি মানে আগামী দিনে খাদ্যের ভাঁড়ারে টান’, জি ২০ সম্মেলনে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশবাসীর জন্য খাদ্য নিরাপত্তা এবং সেজন্য সারের জোগান নিশ্চিত রাখা যে তাঁর অগ্রাধিকারের তালিকায় জি ২০ (G20 Summit) সম্মেলনে তা জানিয়ে দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। মঙ্গলবার এ নিয়ে একটি ট্যুইটও করেন প্রধানমন্ত্রী। ট্যুইট বার্তায় তিনি লেখেন, আজ সকালে জি-২০ সম্মেলনে খাদ্য এবং জ্বালানি নিরাপত্তা নিয়ে বক্তব্য রাখলাম। আমাদের দেশবাসীর জন্য খাদ্য নিরাপত্তা বজায় রাখতে ভারতের চেষ্টার কথাও তুলে ধরলাম। এটাও বললাম, এসব জিনিসের পর্যাপ্ত জোগানের ধারা বজায় রাখাও জরুরি কারণ যেখানে খাদ্য এবং রাসায়নিক সারের বিষয়টি জড়িত।

    আলোচনার বিষয়বস্তু…

    সোমবার সকালেই জি ২০ (G20 Summit) সম্মেলনে যোগ দিতে তিনদিনের ইন্দোনেশিয়া সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ইন্দোনেশিয়ার বালিতে হচ্ছে ওই সম্মেলন। সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ছাড়াও উপস্থিত রয়েছেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ ও ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক। বিশেষ কারণে এই সম্মেলনে যোগ দিতে পারেননি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তাঁর বদলে এই সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন সে দেশের বিদেশমন্ত্রী সার্গেই লাভরভ। সম্মেলন চলবে দুদিন ধরে। ১৫ ও ১৬ নভেম্বর হওয়া এই সম্মেলনে (G20 Summit) আলোচনা হবে মূলত খাদ্য ও শক্তি সুরক্ষা, স্বাস্থ্য এবং ডিজিটাল ট্রান্সফর্মেশন নিয়ে। বৈশ্বিক অর্থনীতি, কৃষিকাজ, আবহাওয়া এবং জলবায়ু পরিবর্তনের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি নিয়েও আলোচনা হবে।

    আরও পড়ুন: মোদিকে দেখে এগিয়ে এলেন বাইডেন! আলিঙ্গন বন্ধু মাক্রঁর, শুরু জি-২০ বৈঠক

    এদিন বক্তৃতা দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী জানান কীভাবে ভারত দেশের ১.৩ বিলিয়ন নাগরিকের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে। তিনি এও জানান, করোনা অতিমারির সময় ভারত বিভিন্ন দেশের প্রয়োজনে খাদ্য সরবরাহ করেছে। বর্তমানে সারের জোগান কম হওয়ায় খাদ্য নিরাপত্তা বিঘ্নিত হতে পারে বলেও তাঁর ভাষণে উল্লেখ করেন মোদি। তিনি বলেন, আজ রায়াসনিক সারের কমতি মানে আগামী দিনে খাদ্যের ভাঁড়ারে টান। এর সমাধানের পথ বিশ্বের কাছে থাকবে না। তিনি বলেন, আমাদের উচিত একটি মিউচুয়াল এগ্রিমেন্ট গড়ে তোলা, যাতে করে খাবার এবং সারের জোগান অব্যাহত থাকে। ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতের (India) চাহিদার অর্ধেক বিদ্যুৎ রিনিউয়েবল উৎস থেকে আসবে বলেও দাবি করেন প্রধানমন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • G20 Summit: বালিতে গিয়ে সুনক, মাক্রঁর সঙ্গে বৈঠক করবেন মোদি, কেন জানেন?   

    G20 Summit: বালিতে গিয়ে সুনক, মাক্রঁর সঙ্গে বৈঠক করবেন মোদি, কেন জানেন?   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় জি-২০ সম্মেলন (G20 Summit)। ইন্দোনেশিয়ার বালিতে হবে এই সম্মেলন। উপস্থিত থাকবেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের প্রধানরা। ভারতের (India) তরফে এই সম্মেলনে যোগ দিতে যাবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সম্মেলনের পাশাপাশি বেশ কয়েকটি দেশের রাষ্ট্র প্রধানের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকও করবেন নরেন্দ্র মোদি। মোদির দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের তালিকায় রয়েছে ব্রিটেন এবং ফ্রান্সও। ব্রিটেনের (Britain) নয়া প্রধানমন্ত্রী ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনক। তাঁর সঙ্গে বৈঠক করতে তিনি যে মুখিয়ে, তা আগেই জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই পর্বে মোদি দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন ফান্সের (France) প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁর সঙ্গেও।

    কবে জি ২০ সম্মেলন?

    চলতি মাসের ১৫ তারিখে ইন্দোনেশিয়ার বালিতে বসতে চলেছে জি ২০ সম্মেলন (G20 Summit)। চলবে ১৬ তারিখ পর্যন্ত। ১৪ তারিখে মোদি যাচ্ছেন ওই সম্মেলেন যোগ দিতে। থাকবেন ১৬ তারিখ পর্যন্ত। এই সম্মেলন শুরুর আগেই কয়েকটি দেশের রাষ্ট্র প্রধানের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসবেন প্রধানমন্ত্রী। এর পাশাপাশি মোদি কথা বললেন ইন্দোনেশিয়ার প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গেও।

    ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদে ঋষি আসীন হন গত মাসের শেষের দিকে। তার পরেই ফোন করে তাঁকে অভিনন্দন জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রস্তাবিত মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিতে সমস্ত দিককে সংযুক্ত করে ভারসাম্য বজায় রাখার প্রয়োজনের কথা সেই ফোনালাপের সময়ই জানিয়ে দেন মোদি। জানা গিয়েছে, ওই চুক্তির বেশ কিছু বিষয় নিয়ে আপাতত দর কষাকষি চলছে ভারত ও ব্রিটেনের মধ্যে।

    আরও পড়ুন: পদ্মের অপমান মানে হিন্দু সংস্কৃতির অসম্মান! জি-২০ লোগো বিতর্কে বিজেপি

    প্রথমে সিদ্ধান্ত হয়েছিল, মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি চূড়ান্ত হয়ে যাবে দিওয়ালির আগেই। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী পদকে কেন্দ্র করে ব্রিটেনের টালমাটাল পরিস্থিতির জেরে সেটা আর হয়ে ওঠেনি। ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি প্রধানমন্ত্রী হতেই মোদির ট্যুইট, দুই দেশের সামগ্রিক কৌশলগত অংশীদারির দিকটিকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে আমরা আরও প্রচেষ্টা চালাব। সমস্ত রকম ভারসাম্য বজায় রেখে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি রূপায়ণের ব্যাপারে আরও দ্রুত সিদ্ধান্তে আসা যে অত্যন্ত জরুরি, সে বিষয়ে আমরা সহমত হতে পেরেছি। ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি মোদি বৈঠক করবেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের সঙ্গেও। নয়াদিল্লি-প্যারিস সম্পর্ক আরও গাঢ় করার লক্ষ্যেই হবে এই বৈঠক। এই সফরে মোদি সুরিনামের প্রেসিডেন্ট এবং ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট জোকো ওয়াইদোদোর সঙ্গেও বৈঠক করবেন আলাদা করে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share