Author: Krishnendu Bakshi

  • Citizenship Act: ৯ রাজ্যে অ-মুসলিম শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু!

    Citizenship Act: ৯ রাজ্যে অ-মুসলিম শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অ-মুসলিম (Non Muslims) শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দেওয়ার কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে গুজরাটে (Gujarat)। এবার ওই কাজ জোর কদমে শুরু হয়ে গেল দেশের অন্যত্রও। জানা গিয়েছে, দেশের নটি রাজ্যের ৩১ জেলার জেলাশাসক ও স্বরাষ্ট্র সচিবকে নাগরিকত্বের শংসাপত্র দেওয়ার ক্ষমতা দিয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক (MHA)। ১৯৫৫ সালের নাগরিকত্ব আইনে (Citizenship Act) ওই নাগরিকত্ব দেওয়া হবে। নাগরিকত্ব পাবেন পাকিস্তান, আফগানিস্তান এবং বাংলাদেশ থেকে আসা হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ, জৈন, পার্সি এবং খ্রিস্টানরা।

    সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের বার্ষিক রিপোর্ট ২০২১-২২। এই রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে, ২০২১ সালের ১ এপ্রিল থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তান, আফগানিস্তান এবং বাংলাদেশ থেকে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ১ হাজার ৪১৪ জন শরণার্থী এসেছেন ভারতে। এঁদের প্রত্যেককে নাগরিকত্ব আইনে (Citizenship Act) ইতিমধ্যেই নাগরিকত্ব দেওয়া হয়েছে।  

    দেশের মধ্যে গুজরাটেই প্রথম শুরু হয়েছে এভাবে নাগরিকত্ব দেওয়ার কাজ। দিন কয়েক আগে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানানো হয়েছে, পাকিস্তান, আফগানিস্তান এবং বাংলাদেশ থেকে গুজরাটে আসা অ-মুসলিমদের ভারতীয় নাগরিকত্ব দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। হিন্দু, বৌদ্ধ, শিখ, জৈন, পার্সি এবং খ্রিস্টানদের ভারতীয় নাগরিকত্ব আইন (Citizenship Act), ১৯৫৫ অনুযায়ী এই নাগরিকত্ব দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ওই তিন দেশ থেকে আসা যেসব শরণার্থী গুজরাটের মেহসানা ও আনন্দ জেলায় বসবাস করছেন, তাঁদেরই নাগরিকত্ব দেওয়া হবে।

    আরও পড়ুন: গুজরাটে বিজেপির প্রার্থী তালিকায় চমক, কে কে লড়ছেন জানেন?

    সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনেও (Citizenship Act) পাকিস্তান, আফগানিস্তান এবং বাংলাদেশ থেকে আসা অ-মুসলিম এই সমস্ত শরণার্থীদের দেওয়া যায়। তবে যেহেতু তা নিয়ে বিতর্ক চলছে, এবং সরকার এখনও সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন তৈরি করে উঠতে পারেনি, এই আইনের আওতায় এখনও নাগরিকত্ব দেওয়া যায়নি কাউকেই।

    কোন কোন রাজ্য পেয়েছে ক্ষমতা?

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ২৯ জেলার কালেক্টর এবং নটি রাজ্যের স্বরাষ্ট্র সচিবকে ভারতীয় নাগরিকত্বের শংসাপত্র দেওয়ার ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। এঁরা উল্লিখিত শরণার্থীদের শংসাপত্র দিতে পারবেন। যে রাজ্যগুলিকে এই ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে, সেগুলি হল, গুজরাট, রাজস্থান, ছত্তিশগড়, হরিয়ানা, পাঞ্জাব, মধ্য প্রদেশ, উত্তর প্রদেশ, দিল্লি এবং মহারাষ্ট্র। বিষয়টি সংবেদনশীল হওয়ায় আসাম এবং পশ্চিমবঙ্গকে এই ক্ষমতা এখনও দেওয়া হয়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Gujarat Assembly Elections: অতীতের সব রেকর্ড ভাঙতে চান, গুজরাটের জন্য নয়া স্লোগানও বাঁধলেন মোদি

    Gujarat Assembly Elections: অতীতের সব রেকর্ড ভাঙতে চান, গুজরাটের জন্য নয়া স্লোগানও বাঁধলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত আড়াই দশক ধরে গুজরাটের (Gujarat) কুর্সিতে রয়েছে বিজেপি (BJP)। এবার আগের সব রেকর্ড ভেঙে গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনে (Gujarat Assembly Elections) বিপুল ভোটে জয়লাভ করবে বিজেপি। রবিবার গুজরাটে প্রচারে গিয়ে নিজের এই ইচ্ছার কথা জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন গুজরাটের ভালসাদের কাপরাদা গ্রামে আয়োজিত এক দলীয় জনসভায় ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি বলেন, দিল্লিতে বসেই আমি প্রাপ্ত তথ্য থেকে জানতে পারছি, গুজরাটে বিজেপি সব রেকর্ড ভেঙে এবারও বিপুল ভোট জয়ী হবে। তিনি বলেন, আমি এখানে এসেছি আমার অতীতের সব রেকর্ড ভাঙতে। আমি গুজরাট বিজেপিকে বলেছি যে প্রচারের জন্য আমি যত বেশি সম্ভব সময় তোমাদের দিতে প্রস্তুত।  

    ডিসেম্বরে দু দফায় হবে গুজরাট বিধানসভার নির্বাচন (Gujarat Assembly Elections)। প্রথম দফার ভোট হবে ১ ডিসেম্বর। আর ৫ ডিসেম্বর হবে দ্বিতীয় দফার নির্বাচন। গুজরাট বিধানসভার আসন সংখ্যা ১৮২টি। তার মধ্যে প্রথম দফায় হবে ৮৯টি আসনের ভোট। দ্বিতীয় দফায় হবে ৯৩টি আসনের নির্বাচন। রবিবাসরীয় প্রচারমঞ্চে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এবার আমি চাই অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে দিতে। আমার চেয়েও ভূপেন্দ্রর (বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল) রেকর্ড বড় হোক আমি চাই। তিনি বলেন, এই ভোটে কেবল ভূপেন্দ্র আর নরেন্দ্র লড়ছেন না। এই ভোটে লড়ছেন গুজরাটবাসীও।

    আরও পড়ুন: ‘দুর্নীতি’, ‘বিভাজনকারী শক্তি’কে হুঁশিয়ারি মোদি-শাহের

    এদিনের জনসভায় বিজেপির জন্য নয়া স্লোগানও বেঁধে দেন প্রধানমন্ত্রী। সেটি হল, আমি এই গুজরাট বানিয়েছি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রত্যেক গুজরাটি সে তিনিই আদিবাসী হোন কিংবা জেলে, তিনি শহরে বাস করুন বা গ্রামে, প্রত্যেকে আজ আত্মবিশ্বাসী। সেই কারণেই প্রত্যেক গুজরাটি বলেন, আমি এই গুজরাট বানিয়েছি। কঠোর পরিশ্রম দিয়ে এই গুজরাট বানিয়েছেন তাঁরা। এদিনের সভায় নয়া স্লোগানটি উপস্থিত জনতাকে দিয়ে বার কয়েক বলিয়ে নেন প্রধানমন্ত্রী। তারপরেই বলেন, যেহেতু প্রত্যেক গুজরাটি আত্মবিশ্বাসে ভরপুর, সেই কারণেই তাঁরা হৃদয়ের অন্তঃস্থল থেকে এই স্লোগান দিচ্ছেন। তিনি বলেন, আমি এই গুজরাট বানিয়েছি এই স্লোগানের প্রতিটি শব্দই আসছে গুজরাটের হৃদয় থেকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Joe Biden: নিম্নকক্ষে হার বাইডেনের দলের, কী বললেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট?

    Joe Biden: নিম্নকক্ষে হার বাইডেনের দলের, কী বললেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সত্যি হল আশঙ্কা। আমেরিকায় শাসক দল ডেমোক্র্যাটিক (Democratic) পার্টির নানা নীতির কারণে ক্ষুব্ধ ছিলেন সাধারণ মানুষ। সেই ক্ষোভের ফল যে ভোটের বাক্সে পড়বে, সেই আশঙ্কা ছিলই। মঙ্গলবার হওয়া মধ্যবর্তী নির্বাচনে শাসক দল ডেমোক্র্যাটরা সংসদের উচ্চকক্ষ সেনেটে ক্ষমতা দখল করলেও, মুখ থুবড়ে পড়েছে নিম্নকক্ষ হাউস অফ রিপ্রেজেন্টেটিভে। হাউস অফ রিপ্রেজেন্টেটিভের রাশ গিয়েছে রিপাবলিকানদের (Republicans) হাতে। দিনটি গণতন্ত্রের পক্ষে শুভ বলে উল্লেখ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (Joe Biden)।

    মঙ্গলবারই প্রকাশিত হয়েছে আমেরিকার মধ্যবর্তী নির্বাচনের ফল। মার্কিন সংসদের দুটি কক্ষ। একটি উচ্চকক্ষ, নাম সেনেট। আর একটি নিম্নকক্ষ, নাম হাউস অফ রিপ্রেজেন্টেটিভ। ফল প্রকাশের পর দেখা যায়, সেনেটে একশোটি আসনের মধ্যে ডেমোক্র্যাটরা জয়ী হয়েছেন ৪৮টি আসনে। প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দল রিপাবলিকানরা পেয়েছে ৪৭টি আসন। নির্দল প্রার্থীদের হাতে গিয়েছে দুটি আসনের রশি।

    কোন দলের দখলে ক’টি আসন?

    এদিকে, হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভসে ডেমোক্র্যাট প্রার্থীরা পেয়েছেন ১৭৩টি আসন। আর ট্রাম্পের দল পেয়েছে ১৯৮টি আসন। অথচ গতবার বাইডেনের দল ডেমোক্র্যাটরা পেয়েছিল ২২০টি আসন। এবার সেখানেই মার্কিন প্রেসিডেন্টের (Joe Biden) দলকে ঘোল খাইয়ে ছেড়েছে প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দল।

    আরও পড়ুন: কাটল আইনি বাধা, এবার ভারতে প্রত্যর্পণ নিশ্চিত নীরব মোদির?

    মধ্যবর্তী নির্বাচনের ফল প্রকাশিত হতেই যারপরনাই উল্লসিত ডোনাল্ড ট্রাম্পের (Donald Trump) শিবির। ফল প্রকাশের পর তিনি বলেন, গতকালের নির্বাচনের ফল কিছুটা হতাশাজনক হলেও, ব্যক্তিগত দৃষ্টিভঙ্গি থেকে এটা অনেক বড় জয়। ২১৯টি আসনে জয় ও মাত্র ১৬টি আসনে হার হয়েছে। তিনি বলেন, এর থেকে ভাল ফল আর কে করেছে? নির্বাচনের ফলে খুশি হাউস অফ রিপ্রেজেন্টেটিভে স্পিকার হতে চলা কেভিন ম্যাককার্থি। তিনি বলেন, আমরা যে হাউস দখল করব, এটা তো স্পষ্ট।

    ফল প্রকাশের দিনটিকে গণতন্ত্রের জন্য শুভ দিন বলেই মনে করছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (Joe Biden)। তিনি বলেন, গণতন্ত্রের জন্য আজ একটা ভাল দিন বলেই মনে করি আমি। একই সঙ্গে আমেরিকার জন্যও ভাল দিন আজ। তিনি বলেন, সংবাদমাধ্যম ও পণ্ডিতরা হাওয়া বদলের কথা বললেও, তা হয়নি। এদিকে, ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ফের প্রার্থী হতে চলেছেন বাইডেন (Joe Biden)। এদিন হোয়াইট হাউসে তিনি বলেন, আমরা আবার একবার নির্বাচনের দৌড়ে থাকব। তিনি বলেন, এটা আমাদের পারিবারিক সিদ্ধান্ত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

     

  • MGNREGA: ১০০ দিনের কাজে ব্যাপক অনিয়ম, সিবিআই তদন্তের দাবিতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে চিঠি শুভেন্দুর

    MGNREGA: ১০০ দিনের কাজে ব্যাপক অনিয়ম, সিবিআই তদন্তের দাবিতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে চিঠি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে একশো দিনের কাজ (MGNREGA) প্রকল্পে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগে একাধিকবার সরব হতে দেখা গিয়েছে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারিকে (Suvendu Adhikari)। এবার ওই একই অভিযোগে কেন্দ্রীয় পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দফতরের মন্ত্রী গিরিরাজ সিংকে (Giriraj Singh) চিঠি লিখলেন তিনি। দাবি করেছেন সিবিআই তদন্তেরও। চার পাতার ওই চিঠিতে একশো দিনের কাজ প্রকল্পে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ তোলা হয়েছে।

    গিরিরাজকে শুভেন্দু যে চিঠি পাঠিয়েছেন, তাতে তারিখ রয়েছে সোমবারেরই। এদিন এনিয়ে একটি ট্যুইটও করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। সেখানেই গিরিরাজকে পাঠানো চিঠিটি পোস্ট করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। কেন্দ্রীয় পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দফতরের মন্ত্রীকে লেখা চিঠিতে শুভেন্দুর দাবি, পশ্চিমবঙ্গ সরকার মানুষকে, বিশেষত গ্রাম বাংলার বাসিন্দাদের বোকা বানানোর চেষ্টা করছে। যাঁদের জবকার্ড রয়েছে, তাঁদের তথ্যের অপব্যবহার করে রাজ্য সরকার ভুয়ো কর্মসংস্থানের তালিকা তৈরি করছে। নন্দীগ্রামের বিধায়কের বক্তব্য, সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। তাই এই ভুয়ো তথ্যভাণ্ডার তৈরি করা হচ্ছে। যাতে রাজ্য সরকার আগামিদিনে বলতে পারে, একশো দিনের কাজে (MGNREGA) কেন্দ্রের পাঠানো টাকার পরিমাণ কমে গেলেও, তারা গ্রাম বাংলায় প্রচুর পরিমাণে কর্মসংস্থান করতে পেরেছে। শুভেন্দুর অভিযোগ, এই অনৈতিক কাজে সরকারকে সাহায্য করছে রাজ্যের প্রশাসন।

    সম্প্রতি এই মর্মে রাজ্য প্রশাসনের তরফে একটি নির্দেশিকাও জারি করা হয়েছে বলে চিঠিতে উল্লেখ করেছেন শুভেন্দু। (মাধ্যমে সে খবর প্রকাশিতও হয়েছে) চিঠিতে স্বাক্ষর রয়েছে মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদীর। সেই চিঠিতে সংশ্লিষ্ট সব বিভাগকে বলা হয়েছে, তারা যেন তাদের অধীনস্থ প্রকল্পগুলি রূপায়ণের সময় কেবল জবকার্ড থাকা অসংগঠিত ক্ষেত্রের উপভোক্তাদেরই নিয়োগ করে। নন্দীগ্রামের বিধায়কের দাবি, জবকার্ড হোল্ডাররা যাতে কাজ পান, তা নিশ্চিত করতে সরকার এই নির্দেশিকা জারি করেনি। তাদের উদ্দেশ্য হল, কর্মসংস্থান সংক্রান্ত নথি প্রস্তুত করা। তাঁর অভিযোগ, সংশ্লিষ্ট সব বিভাগের আধিকারিকদের এক্ষেত্রে ভুয়ো তথ্য নথিভুক্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বাংলার পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন স্তরে এই সীমাহীন দুর্নীতির তদন্ত সিবিআই (CBI) কিংবা অন্য কোনও কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে দিয়ে করানোর আর্জিও জানিয়েছেন শুভেন্দু।

    আরও পড়ুন: এটি আর্থিক তছরুপের সহজ পন্থা, ফের ডিয়ার লটারি নিয়ে সরব শুভেন্দু

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Job: মাধ্যমিক পাশ যোগ্যতায় ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোতে চাকরির সুযোগ, জানুন বিস্তারিত

    Job: মাধ্যমিক পাশ যোগ্যতায় ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোতে চাকরির সুযোগ, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাঙালির কৈশোর জীবন অপূর্ণ থেকে যায়, ছুটির দুপুরে ভাতঘুমের আগে ব্যোমকেশ বা ফেলুদা না পড়লে। শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের সৃষ্ট গোয়েন্দা চরিত্র ব্যোমকেশ এবং সত্যজিৎ রায়ের সৃষ্ট ফেলুদাকে নিয়ে অজস্র বাংলা সিনেমা তৈরি হয়েছে। উত্তমকুমার থেকে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় প্রত্যেকেই নিজেদের দক্ষতায় প্রাণবন্ত করে তুলেছেন এই চরিত্রগুলি। কিশোর মন, ভবিষ্যতে ব্যোমকেশ বা ফেলুদা হওয়ার কথা ভাবে। গোয়েন্দাগিরির পেশা বলে কথা! এমন গোয়েন্দা হওয়ার কথা যাঁরা ভাবেন, তাঁদের জন্য রয়েছে বেশ কিছু সরকারি চাকরির (Job) পরীক্ষা। যার মধ্যে অন্যতম হল কেন্দ্রীয় সরকারের ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো। এটি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের অধীন। ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোতে (IB) ১৬৭১ জনের নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি ইতিমধ্যেই জারি করা হয়েছে। অনলাইন আবেদন চলবে ২৫ শে নভেম্বর পর্যন্ত কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের  https://www.mha.gov.in/ এই ওয়েবসাইটে। এবার আমরা জেনে নেব এই নিয়োগের খুঁটিনাটি তথ্য।

    কারা বসতে পারবে এই পরীক্ষায়?

    এই পরীক্ষায় বসার জন্য শুধুমাত্র মাধ্যমিক পাশ করলেই হবে।

    কোন কোন পদে চাকরি হবে? সিকিউরিটি অ্যাসিস্ট্যান্ট বা এক্সিকিউটিভ ও মাল্টি টাস্কিং স্টাফ। এই পদগুলিতে নিয়োগ হবে।

    বয়সের ঊর্ধ্বসীমা কি আছে?

    সিকিউরিটি অ্যাসিস্ট্যান্ট বা এক্সিকিউটিভ পদের বেলায় ২৫-১১-২০২২ এর মধ্যে বয়স হতে হবে ১৮ থেকে ২৭ বছরের মধ্যে এবং মাল্টি টাস্কিং স্টাফ পদের বেলায় ২৫-১১-২০২২ এর মধ্যে বয়স হতে হবে ১৮ থেকে ২৫ বছরের মধ্যে। তপশিলিরা ৫ বছর এবং ওবিসিরা বয়সে ৩ বছর ছাড় পাবেন।

    বেতন কত?

    সিকিউরিটি অ্যাসিস্ট্যান্ট বা এক্সিকিউটিভ পদে বেতন – ২১,৭০০ টাকা থেকে ৬৯,১০০টাকা। অন্যদিকে মাল্টি টাস্কিং স্টাফের ক্ষেত্রে বেতন ১৮,০০০ টাকা থেকে ৫৬,৯০০ টাকা।

    পরীক্ষার ফি কত?

    জেনারেল, ওবিসিদের ৫০০টাকা এবং বাকিদের ক্ষেত্রে ৪৫০টাকা।

    আবেদন করার সময় নথি কী কী লাগবে?

    একটি বৈধ ই-মেইল আইডি থাকতে হবে। এছাড়া পাসপোর্ট মাপের ফটো ও নিজের সিগনেচার স্ক্যান করে নিতে হবে।

    পরীক্ষার ধরন কেমন?

    প্রার্থী বাছাই হবে লিখিত পরীক্ষার মাধ্যমে। মোট তিনটি ধাপে পরীক্ষা হবে।

    টায়ার-১, এই ধাপে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। প্রশ্ন হবে mcq টাইপের। নিম্নলিখিত বিষয়গুলি থেকে প্রশ্ন আসবে।

    ১) জেনারেল অ্যাওয়ারনেস। এখান থেকে ২০টি প্রশ্ন আসবে।

    ২) কোয়ান্টিটেটিভ অ্যাপটিটিউট। এখান থেকে ২০টি প্রশ্ন আসবে।

    ৩) নিউমেরিক্যাল/ অ্যানালিটিকাল/ লজিক্যাল এবিলিটি অ্যান্ড রিজনিং। এখান থেকে ২০টি প্রশ্ন আসবে।

    ৪) ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ। এখান থেকে ২০টি প্রশ্ন আসবে।

    ৫) জেনারেল স্টাডিজ। এখান থেকে ২০টি প্রশ্ন আসবে।

    টায়ার-১ এর ক্ষেত্রে প্রতিটি প্রশ্নের মান ১। নেগেটিভ মার্কিং আছে। ৪টি ভুলের জন্য ১ নম্বর কাটা যাবে।

    টায়ার-২, নিয়োগের এই ধাপের পরীক্ষা ডেসক্রিপ্টিভ টাইপের হবে। প্রথম ধাপ উত্তীর্ণ হলেই এই ধাপ বিবেচ্য হবে। ৪০ নম্বরের এক ঘণ্টার পরীক্ষায় ৫০০ শব্দের মধ্যে স্থানীয় ভাষা থেকে ইংরেজিতে অনুবাদ করতে হবে। সিকিউরিটি অ্যাসিস্ট্যান্ট/ এক্সিকিউটিভ পদের বেলায় ১০ নম্বরের স্পোকেন এবিলিটি টেস্ট থাকবে। সিকিউরিটি অ্যাসিস্ট্যান্ট পদের ক্ষেত্রে ৫০ নম্বরের মধ্যে ২০ পেতে হবে এবং মাল্টি টাস্কিং স্টাফ পদের মধ্যে ৪০ নম্বরের মধ্যে ১৬ পেতে হবে।

    টায়ার-৩, পরীক্ষার এই ধাপে ৫০ নম্বরের ইন্টারভিউ বা পার্সোনালিটি টেস্ট নেওয়া হবে। এরপর চূড়ান্ত মেধাতালিকার ভিত্তিতে নিয়োগ হবে।

    দেশের কোন কোন জোনে নিয়োগ হবে?

    কলকাতা, শিলিগুড়ি, পাটনা, রাঁচি, গুয়াহাটি, ভুবনেশ্বর, শিলং ইত্যাদি জোনে এই নিয়োগ হবে। যে জোন থেকে আবেদন করা হবে সেই জোনের স্থানীয় ভাষা অবশ্যই প্রার্থীকে জানতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

  • Abhijit Vinayak Banerjee: প্রাক-নির্বাচনী খয়রাতি গরিব মানুষকে সাহায্য করার সেরা পন্থা নয়, জানালেন অভিজিৎ

    Abhijit Vinayak Banerjee: প্রাক-নির্বাচনী খয়রাতি গরিব মানুষকে সাহায্য করার সেরা পন্থা নয়, জানালেন অভিজিৎ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের আগে খয়রাতি (Pre-poll Give Away) করে জনগণের সমর্থন আদায়ের মরিয়া চেষ্টা করে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) একে ‘রেউড়ি সংস্কৃতি’ তকমা দিয়েছেন। মামলা চলছে সুপ্রিম কোর্টেও (Supreme Court)। এহেন আবহে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhijit Vinayak Banerjee) সাফ কথা, প্রাক নির্বাচনী খয়রাতি গরিব মানুষকে সাহায্য করার সেরা পন্থা নয়। বরং তাঁদের শৃঙ্খলাবদ্ধভাবে সাহায্য করতে হবে।

    শনিবার দিল্লিতে ভাল অর্থনীতি, খারাপ অর্থনীতি শীর্ষক এক আলোচনাসভায় যোগ দেন অভিজিৎ (Abhijit Vinayak Banerjee)। সভার উদ্যোক্তা ছিলেন অর্থনীতিবিদ শ্রায়ানা ভট্টাচার্য। এই সভায় যোগ দিয়ে অর্থনীতির নানা দিক নিয়ে আলোচনা করেন অভিজিৎ। অর্থনীতি কীভাবে মানুষের জীবন ও দেশের সামগ্রিক উন্নয়নকে প্রভাবিত করছে, তারও ব্যাখ্যা দেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ। উন্নয়নমূলক অর্থনীতি, অর্থনীতির ব্যবহারিক মডেল, জীবনযাত্রার সংকট, সামাজিক সুরক্ষা, মূল্যের বণ্টনমূলক প্রভাব ইত্যাদি নানা বিষয়ও উঠে আসে তাঁর আলোচনায়।

    অভিজিতের (Abhijit Vinayak Banerjee) বক্তৃতায় উঠে আসে মুদ্রাস্ফীতি, বেকারত্ব সহ নানা সমস্যার কথা, যেগুলি এই মুহূর্তে ভারতেরও সমস্যা। সেই প্রসঙ্গ টেনেই নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ বলেন, ভারতে একটি প্রচলিত রেওয়াজ আছে। যে কোনও নির্বাচনের আগে গরিবদের সামান্য কিছু উপহার দিয়ে ভোট কেনার চেষ্টা হয়। এই প্রবণতা অত্যন্ত খারাপ। তাঁর মতে, এই সামান্য উপহারে গরিবের কোনও উপকার হয় না। পরন্তু, স্তব্ধ হয়ে যায় দেশের উন্নয়ন। তিনি বলেন, বিষয়টিতে একটি শৃঙ্খলা থাকা দরকার। কারণ এই মুহূর্তে এই রেওয়াজ থেকে বেরিয়ে আসাও কঠিন। প্রসঙ্গত, অভিজিতের ঢের আগেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিই জানিয়েছিলেন, খয়রাতি সংস্কৃতি দেশের অর্থনীতির ওপর চাপ সৃষ্টি করছে।

    আরও পড়ুন: খয়রাতি নয়, মর্যাদার সঙ্গে রোজগার করাই বেশি পছন্দ ভোটারদের, মত সুপ্রিম কোর্টের

    দেশের অর্থ-সংকট কাটানোর দাওয়াইও বাতলেছেন অভিজিৎ (Abhijit Vinayak Banerjee)। বলেন, আমাদের সমাজে যে অসাম্য রয়েছে, তা বেলুনের মতোই ফুলে চলেছে। এই অসাম্য দূর করতে ধনীদের কাছে থেকে ভাল মতো কর নেওয়া যেতে পারে। সেই করের টাকা কেন্দ্রীয় সরকারের তহবিলে জমা হবে। পরে সেই টাকা শৃঙ্খলাবদ্ধভাবে ভাগ করে দেওয়া যেতে পারে গরিবদের মধ্যে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • JP Nadda: অভিন্ন দেওয়ানি বিধি, সরকারি চাকরিতে মহিলাদের জন্য সংরক্ষণ, হিমাচলে গুচ্ছ প্রতিশ্রুতি নাড্ডার

    JP Nadda: অভিন্ন দেওয়ানি বিধি, সরকারি চাকরিতে মহিলাদের জন্য সংরক্ষণ, হিমাচলে গুচ্ছ প্রতিশ্রুতি নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের কুর্সিতে ফের বিজেপি (BJP) এলে চালু হবে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (UCC)। সরকারি চাকরিতে মহিলাদের জন্য থাকবে ৩৩ শতাংশ সংরক্ষণও। হিমাচল প্রদেশ (Himachal Pradesh) বিধানসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে শনিবার দলের ইস্তেহার প্রকাশ অনুষ্ঠানে এই প্রতিশ্রুতিই দিলেন বিজেপির সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)।

    হিমাচল প্রদেশ বিধানসভার আসন সংখ্যা ৬৮। সতেরোর বিধানসভা নির্বাচনে ৪৪টি আসন পেয়েছিল বিজেপি (BJP)। কংগ্রেস (Congress) পেয়েছিল ২১টি আসন। একটি আসন পেয়েছিল সিপিএম (CPM)। অন্যরা পেয়েছিল ২টি আসন। এবার ভোট হবে ১২ নভেম্বর। বিজেপির প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেস। নিজের রাজ্য হিমাচল প্রদেশের এদিনের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে গুচ্ছ প্রতিশ্রুতি দেন নাড্ডা (JP Nadda)। এর মধ্যে ছিল ৮ লক্ষ চাকরি, উচ্চ শিক্ষার পাঠ নিতে যাওয়া মেয়েদের স্কুটার দেওয়া এবং রাজ্যে পাঁচটি নয়া মেডিক্যাল কলেজ স্থাপনও।

    এদিন বিজেপির ইস্তেহার প্রকাশ করেন নাড্ডা (JP Nadda)। এই ইস্তেহারের পোশাকি নাম ‘সঙ্কল্প পত্র’। এই ‘সঙ্কল্প পত্র’ প্রকাশ অনুষ্ঠানে নাড্ডা বলেন, রাজ্যের ক্ষমতায় ফের বিজেপি এলে চালু হবে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি। এজন্য গড়া হবে কমিটিও। রাজ্যে ওয়াকফ সম্পত্তির কত পরিমাণ অংশ অবৈধ কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে, তা জানতে বিজেপি সরকার সমীক্ষা করবে বলেও আশ্বাস দেন নাড্ডা।

    আরও পড়ুন: ‘পদ্ম চিহ্নে ছাপ দেওয়া মানেই মোদিকে ভোট দেওয়া’, হিমাচল প্রদেশের জনসভায় বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মহিলা ভোটারদের কথা মাথায় রেখে নাড্ডা (JP Nadda) এদিন আলাদা একটি ইস্তেহার প্রকাশ করেন। তাতেই ঘোষণা করা হয়েছে সরকারি চাকরিতে ৩৩ শতাংশ আসন সংরক্ষণের কথা। বিজেপি ফের ক্ষমতায় এলে ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পাঠরত মেয়েদের সাইকেল দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও দেন নাড্ডা। এদিনই প্রকাশিত হয়েছে রাজ্যে বিজেপির প্রধান প্রতিপক্ষ কংগ্রেসের (Congress) নির্বাচনী ইস্তেহারও। তাকে কটাক্ষ করে নাড্ডার (JP Nadda) সংক্ষিপ্ত প্রতিক্রিয়া, ওই ইস্তেহারের না আছে কোনও দিশা, না আছে ভার। জানা গিয়েছে, এই ইস্তেহারের খসড়া তৈরির আগে একটি কমিটি গড়েছিল বিজেপি। ওই কমিটির সদস্যরা কথা বলেন সাধারণ মানুষের সঙ্গে। তার পরেই তৈরি হয় খসড়া।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • PM Modi: ‘পদ্ম চিহ্নে ছাপ দেওয়া মানেই মোদিকে ভোট দেওয়া’, হিমাচল প্রদেশের জনসভায় বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: ‘পদ্ম চিহ্নে ছাপ দেওয়া মানেই মোদিকে ভোট দেওয়া’, হিমাচল প্রদেশের জনসভায় বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রে ও রাজ্যে একই দলের সরকার থাকার প্রয়োজনীয়তার কথা বারংবার বলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর ভাষায়, এটা হল ডাবল ইঞ্জিন সরকার। শনিবার হিমাচল প্রদেশের এক জনসভায় ফের একবার ডাবল ইঞ্জিন সরকারের হয়ে সওয়াল করলেন প্রধানমন্ত্রী। তারই সঙ্গে বললেন, পদ্মফুল চিহ্নে ছাপ দিলে তা আশীর্বাদ হয়ে পড়বে মোদির ঝুলিতে। তিনি বলেন, প্রার্থী কে, তা দেখার দরকার নেই। পদ্মফুল চিহ্নে ছাপ দেওয়া মানে মোদিকে ভোট দেওয়া।

    ৬৮ আসনের হিমাচল প্রদেশে গত বিধানসভা নির্বাচনে ৪৪টি পেয়েছিল বিজেপি (BJP)। কংগ্রেস (Congress) পেয়েছিল ২১টি আসন। একটি আসন পেয়েছিল সিপিএম (CPM)। অন্যরা পেয়েছিল ২টি আসন। এবার ভোট হবে ১২ নভেম্বর। সেই উপলক্ষেই এদিন জনসভায় ভাষণ দিচ্ছিলেন মোদি (PM Modi)। এ রাজ্যের সঙ্গে তাঁর যে আত্মিক সম্পর্ক রয়েছে এদিন তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। তার পরেই বলেন, জানতে চান কে বিজেপি প্রার্থী? আপনার কাউকে মনে রাখার দরকার নেই। শুধু মনে রাখুন, পদ্ম। হাতের পদ্ম দেখিয়ে মোদি বলেন, আমি পদ্ম নিয়ে আপনাদের কাছে এসেছি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনি যদি ভোট দিতে গিয়ে পদ্মফুল চিহ্ন দেখেন, বুঝবেন এটাই বিজেপি। এটাই মোদি, যিনি আপনাদের কাছে এসেছেন। তিনি বলেন, পদ্ম চিহ্নে ভোট দেওয়া মানেই তা আশীর্বাদ হয়ে চলে আসবে আমার ঝুলিতে।

    আরও পড়ুন: যারা ভারতের ঐক্য ভাঙার চেষ্টা করছে, তাদের থেকে সাবধান, বললেন মোদি

    মোদি (PM Modi) বলেন, দিল্লিতে মোদি সরকার রয়েছে। এখানেও মোদির হাত শক্ত করতে হবে। এ রাজ্যে ফের প্রতিষ্ঠিত করতে হবে বিজেপির সরকার। এদিনের জনসভায় প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেসকে একহাত নেন মোদি। বলেন, এর আগে দেশে কংগ্রেসের সরকার ছিল। তারা দেশে স্থিতাবস্থা চায়নি। নিজেদের স্বার্থেই ছোট ছোট রাজ্যেও তারা কখনওই স্থায়ী সরকার চায়নি। মোদি বলেন, এই স্বার্থপরের দল যখনই ক্ষমতায় এসেছে নিজেদের নিয়েই ব্যস্ত থেকেছে। সমাজ ভাঙার ষড়যন্ত্র করেছে। চক্রান্ত করেছে দেশের ঐক্য ভাঙার। প্রধানমন্ত্রী বলেন, কংগ্রেস মানেই অস্থায়িত্ব, কংগ্রেস মানেই দুর্নীতি, কংগ্রেস মানেই স্বার্থপরতা এবং কংগ্রেস মানেই স্বজনপোষণ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • China Spy Ship: ভারত মহাসাগরে ফের চিনা গুপ্তচর জাহাজ, কারণ জানেন?  

    China Spy Ship: ভারত মহাসাগরে ফের চিনা গুপ্তচর জাহাজ, কারণ জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও গুপ্তচর (China Spy Ship) জাহাজ পাঠাল শি জিন পিংয়ের দেশ। বর্তমানে ভারত মহাসাগরে রয়েছে চিনের ওই গুপ্তচর জাহাজ। পরিস্থিতির ওপর কড়া নজর রাখছে ভারত (India)। ভারতীয় নৌবাহিনী এ ব্যাপারে সতর্ক করে দিয়েছে। নজর রাখছে জাহাজটির ওপরও।

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রক (Defence Ministry) সূত্রে খবর, ভারত মহাসাগরে চিন যে গুপ্তচর জাহাজটি (China Spy Ship) মোতায়েন করেছে, সেটি ভারতের জলসীমার অনেক দূরে। তবুও নিরাপত্তার খাতিরে ড্রাগনের দেশের ওই গুপ্তচর জাহাজটির ওপর কড়া নজর রাখছে ভারত। মানববিহীন এরিয়াল ভেহিক্যাল দিয়েই চালানো হচ্ছে নজরদারি।

    অগাস্ট মাসেই একটি চিনা গুপ্তচর (China Spy Ship) জাহাজ নোঙর করেছিল শ্রীলঙ্কার হাম্বানটোটা বন্দরে। এরই কিছু দিন আগে চিনের ওই জাহাজটি রওনা দিয়েছিল শ্রীলঙ্কার দিকে। তখনই আপত্তি জানিয়েছিল ভারত। উদ্বেগ প্রকাশ করেছিল আমেরিকাও। জাহাজটি যাতে হাম্বানটোটা বন্দরে নোঙর না করে, সেজন্য শি জিন পিংয়ের দেশকে আবেদন করেছিল শ্রীলঙ্কাও। সেসব কানে না তুলেই শ্রীলঙ্কা অভিমুখে যাত্রা করতে শুরু করে ইউয়ান ওয়াং-৫ নামের ওই জাহাজটি।

    জানা গিয়েছে, ওই গুপ্তচর জাহাজটি (China Spy Ship) চিনের মহাকাশ ও উপগ্রহ গবেষণার কাজে ব্যবহৃত হয়। যেহেতু জাহাজটি শি জিন পিংয়ের দেশের মহাকাশ ও উপগ্রহ গবেষণার কাজে ব্যবহৃত হয়, তাই আপত্তি জানিয়েছিল ভারত। নয়াদিল্লির আশঙ্কা, অত্যাধুনিক এই জাহাজের মাধ্যমে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থার ওপর নজরদারি চালাতে পারে ড্রাগনের দেশ। ভারতের এই আপত্তির পরে পরেই শ্রীলঙ্কার তরফেও চিনকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল তাদের বন্দরে ওই জাহাজ যেন নোঙর না করে। তার পরেও জাহাজ আসে হাম্বানটোটায়। কয়েকদিন পরে শ্রীলঙ্কার বন্দর ছাড়ে জাহাজটি।

    আরও পড়ুন: শ্রীলঙ্কা ছেড়ে গেল চিনা ‘গুপ্তচর’ জাহাজ, হাঁফ ছাড়ল ভারতও

    সূত্রের খবর, বর্তমানে বালি উপকূলের কাছাকাছি রয়েছে চিনের এই নয়া গুপ্তচর জাহাজটি (China Spy Ship)। এটি এমন এক সময় ভারত মহাসাগরে পৌঁছেছে, যখন ভারত একটি ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার নোটিশ জারি করেছে। প্রসঙ্গত, ভারত ১০-১১ নভেম্বরের মধ্যে ওড়িশা উপকূলে আবদুল কালাম দ্বীপ থেকে নিক্ষেপ করতে পারে ক্ষেপণাস্ত্রটি। ক্ষেপণাস্ত্রটির পাল্লা ২২০০ কিলোমিটার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Mukhtar Ansari: আর্থিক তছরুপ মামলায় উত্তর প্রদেশে ইডির হাতে গ্রেফতার মুখতার আনসারির ছেলে   

    Mukhtar Ansari: আর্থিক তছরুপ মামলায় উত্তর প্রদেশে ইডির হাতে গ্রেফতার মুখতার আনসারির ছেলে   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার ইডির (ED) হাতে গ্রেফতার উত্তর প্রদেশের আব্বাস আনসারি (Abbas Ansari)। তিনি সুহেলদেব ভারতীয় সমাজবাদী পার্টির বিধায়ক। মউ কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়েছিলেন তিনি। তাঁর আরও একটি পরিচয় রয়েছে। সেটি হল, তিনি গ্যাংস্টার থেকে রাজনীতিক বনে যাওয়া মুখতার আনসারির (Mukhtar Ansari) ছেলে। শনিবার আব্বাসকে গ্রেফতারির খবর জানিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এই সংস্থার আধিকারিকরা জানান, আর্থিক তছরুপের মামলায় (Money Laundering Case) গ্রেফতার করা হয়েছে মুখতারের ছেলেকে।

    ইডির আধিকারিকরা জানান, বছর তিরিশের আব্বাসকে গ্রেফতার করার আগে দীর্ঘক্ষণ ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। উত্তর প্রদেশের প্রয়াগরাজের ফেডারেল এজেন্সির অফিসে জেরা করা হয় তাঁকে। পরে গ্রেফতার করা হয় মউয়ের বিধায়ককে। তাঁরা জানান, আর্থিক তছরুপের মামলায় তাঁর বাবা (Mukhtar Ansari) এবং পরিবারের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছিল। সেই সূত্রেই গ্রেফতার করা হয়েছে আব্বাসকে। জানা গিয়েছে, মুখতার আনসারির সাতটি স্থাবর সম্পত্তি অ্যাটাচ করেছে ইডি। যার মূল্য ১.৪৮ কোটি টাকা।

    মুখতার আনসারি (Mukhtar Ansari) বর্তমানে উত্তর প্রদেশেরই বান্দা জেলে বন্দি। তিনি পাঁচ বারের বিধায়ক ছিলেন। গতবছর এই মামলায় তাঁকেও জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল ইডি। কেবল তাঁকেই জেরা নয়, চলতি বছরের অগাস্ট মাসে ইডির তদন্তকারী আধিকারিকরা তাঁর দাদা এবং বহুজন সমাজবাদী পার্টির সাংসদ আফজল আনসারির দিল্লির বাড়িতে হানা দিয়েছিলেন। গাজিপুর, মোহম্মদাবাদ, মউ এবং লখনউতেও হানা দিয়েছিল ইডির তদন্তকারী দল। মুখতারের (Mukhtar Ansari) বিরুদ্ধে আর্থিক তছরুপের একাধিক অভিযোগ দায়ের হয় উত্তর প্রদেশ পুলিশের কাছে। এছাড়াও দুটি অভিযোগ দায়ের হয় বিকাশ কনসট্রাকশান নামে একটি কোম্পানির বিরুদ্ধে। এই কোম্পানিটি চালান মুখতারের স্ত্রী, দুই শ্যালক এবং অন্যরা।

    আরও পড়ুন: ‘‘সব বলে এসেছি…’’, ইডি-র সামনে কোন কোন সত্যের খোলসা করলেন কেষ্ট-কন্যা?

    মুখতার আনসারির (Mukhtar Ansari) বিচার চলছে সাতটি মামলায়। এর মধ্যে রয়েছে উত্তর প্রদেশে খুন এবং খুনের চেষ্টার অভিযোগও। অগাস্ট মাসেই গাজিপুর জেলা প্রশাসন তাঁর দুটি জমি বাজেয়াপ্ত করেছে। এর আনুমানিক মূল্য ৬ কোটি টাকারও বেশি। পুলিশের দাবি, অবৈধভাবে রোজগারের টাকায় কেনা হয়েছিল ওই দুটি জমি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

LinkedIn
Share