Author: Krishnendu Bakshi

  • S Jaishankar: সোশ্যাল মিডিয়া হাতিয়ার করে মতাদর্শ ছড়িয়ে দিচ্ছে বিচ্ছিন্নতাবাদীরা, জানালেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: সোশ্যাল মিডিয়া হাতিয়ার করে মতাদর্শ ছড়িয়ে দিচ্ছে বিচ্ছিন্নতাবাদীরা, জানালেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইন্টারনেট (Internet) এবং সোশ্যাল মিডিয়া (Social Media) মাধ্যমগুলিকে হাতিয়ার করে সন্ত্রাসবাদী ও বিচ্ছিন্নতাবাদীরা তাদের মতাদর্শ ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে। সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে বিচ্ছিন্নতাবাদের বীজ বপন করছে। এমনকী যুব সম্প্রদায়ের মগজ ধোলাই করে জঙ্গি সংগঠনে অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে তাদের। শনিবার সন্ত্রাসবাদ বিরোধী কমিটির এক সম্মেলনে এ কথা বলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)।

    নয়াদিল্লিতে চলছে রাষ্ট্রসংঘের (UN) স্পেশাল মিট। আলোচ্যসূচি, কাউন্টারিং দ্য ইউজ অফ নিউ অ্যান্ড এমার্জিং টেকনোলজিজ ফর টেররিস্ট পারপাসেস। এই অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দেন জয়শঙ্কর। তখনই তিনি জানান, কীভাবে সন্ত্রাসবাদীরা হাতিয়ার করছে সোশ্যাল মিডিয়াকে। সন্ত্রাসবাদ যে মানবতার বিরুদ্ধে বড় বিপদ, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar)। উল্লেখ করেন রাষ্ট্রসংঘের চেষ্টার কথাও। তিন বলেন, রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ গত দু দশক ধরে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করছে। তার পরেও নির্মূল হয়নি সন্ত্রাসবাদ। তাঁর অভিযোগ, কোনও কোনও দেশ সন্ত্রাসবাদে অর্থ সহায্য করছে। এশিয়া এবং আফ্রিকায়ও সন্ত্রাসবাদ ক্রমেই মাথাচাড়া দিচ্ছে বলেও অভিযোগ বিদেশমন্ত্রীর। সম্প্রতি সন্ত্রাসবাদীরা, তাদের সহযোগীরা, বিশেষত মুক্ত সমাজ দ্রুত নিজেদের আধুনিক প্রযুক্তিবিদ্যায় শিক্ষিত করে তুলছে। বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar) বলেন, তারা প্রযুক্তি ব্যবহার করে, টাকা ব্যবহার করে, স্বাধীনতা, সহমত ও প্রগতিকে আক্রমণ করে।

    আরও পড়ুন: অর্থায়নের কারণেই বাড়বাড়ন্ত সন্ত্রাসবাদের, রাষ্ট্রসংঘের বৈঠকে বললেন এস জয়শঙ্কর

    বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar) জয়শঙ্কর বলেন, সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলার জন্য রাষ্ট্রসংঘের তহবিলে চলতি বছর পাঁচ লক্ষ মার্কিন ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় চার কোটি ১০ লক্ষ টাকা) অনুদান দেবে ভারত। সেই অনুদান থেকে সদস্য দেশগুলির পরিকাঠামো উন্নত করার পাশাপাশি জঙ্গি হামলা মোকাবিলার প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। এদিনের ভাষণে সন্ত্রাসবাদীদের অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের বিষয়ে সকলকে সতর্ক করে দিয়েছেন জয়শঙ্কর। তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এই ধরনের কার্যকলাপ বন্ধে সতর্ক হতে হবে। প্রসঙ্গত, এই প্রথমবার রাষ্ট্রসংঘের সদর দফতরের বাইরে এই ধরনের সম্মেলন আয়োজিত হচ্ছে। শুক্রবার শুরু হয়েছে এই বিশেষ সম্মেলন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Vladimir Putin: মোদি দেশপ্রেমিক, ওঁর নেতৃত্বে ভারতের ব্যাপক উন্নতি হয়েছে, জানালেন পুতিন

    Vladimir Putin: মোদি দেশপ্রেমিক, ওঁর নেতৃত্বে ভারতের ব্যাপক উন্নতি হয়েছে, জানালেন পুতিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুতিনের (Vladimir Putin) গলায় মোদি স্তুতি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) আমলে ভারতের (India) যে ব্যাপক উন্নতি হয়েছে তাও মনে করিয়ে দেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট। বৃহস্পতিবার রাশিয়ার (Russia) ভালদাই ডিসকাসন ক্লাবের বার্ষিক সভায় ভাষণ দিচ্ছিলেন পুতিন। তাঁর বক্তৃতার সিংহভাগ জুড়েই ছিল মোদি-প্রশস্তি। মোদির নেতৃত্বে ভারতের উন্নতির পাশাপাশি তিনি যে একজন দেশপ্রেমিক, তারও উল্লেখ করেন ভ্লাদিমির পুতিন। মোদির স্বাধীন বিদেশ নীতিরও প্রশংসা করেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট।

    মস্কোর ভালদাই ডিসকাসন ক্লাবের ওই বার্ষিক সভায় এদিন পুতিনের (Vladimir Putin) গলায় শুধুই মোদির প্রশংসা! পুতিন বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে অনেক কিছুই হয়েছে। তিনি একজন দেশপ্রেমিক। তাঁর মেক ইন ইন্ডিয়ার আদর্শ অর্থনীতি এবং নীতির ক্ষেত্রে ভীষণ কার্যকরী। ভারতের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল। বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্র হিসেবে তাঁরা গর্ববোধ করতেই পারেন।

    এক সময় ব্রিটিশ শাসনে থাকা দেশটি যে বর্তমানে প্রভূত উন্নতি করেছে, তাও স্মরণ করিয়ে দেন পুতিন (Vladimir Putin)। তিনি বলেন, বিকাশের ক্ষেত্রে ভারত ব্যাপক উন্নতি করেছে। ব্রিটিশ শাসন থেকে তার উত্তরণ হয়েছে আজকের ভারতে। প্রায় ১.৫ বিলিয়ন মানুষ এবং তার উন্নয়নের কারণে ভারত বিশ্ববাসীর শ্রদ্ধা ও প্রশংসা কুড়িয়েছে।

    আরও পড়ুন:ইউক্রেনের চার অঞ্চলকে রাশিয়ায় যুক্ত করতে চলেছেন পুতিন?

    এর পরেই পুতিনের (Vladimir Putin) গলায় শোনা যায় ভারত-রাশিয়া সম্পর্কের কথা। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, বহু দশকের ঘনিষ্ঠ মিত্রতার সম্পর্ক গড়ে উঠেছে উভয়ের মধ্যে। আমাদের মধ্যে কখনওই কঠিন কোনও সমস্যা হয়নি। পরস্পরকে সমর্থন করে গিয়েছি। এখনও তাই হচ্ছে। পুতিন বলেন, আমি নিশ্চিত, ভবিষ্যতেও তাই হবে। মোদির আবেদনের প্রেক্ষিতে ভারতে সারের জোগান ৭.৬ গুণ বাড়ানো হয়েছে বলেও দাবি করেন পুতিন। কৃষিক্ষেত্রে বাণিজ্য দ্বিগুণ হয়েছেন বলেও জানান তিনি।

    মোদির নেতৃত্বে ভারতের ভূয়সী প্রশংসা করার পাশাপাশি এদিন পুতিন (Vladimir Putin) আমেরিকা ও তার দোসরদের একহাত নিয়েছেন। তিনি বলেন, আমেরিকা ও তার সঙ্গীরা যে কাজ করছে, তার ফল ভুগতে হবে তাদেরও। তিনি বলেন, একমাত্র বিশ্বের বিভিন্ন দেশ যদি এক লক্ষ্যে জোট বাঁধে তাহলেই উদ্ভূত চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করা সম্ভব। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, পশ্চিমী বিশ্ব যে খেলা খেলছে, তাকে আমি নিশ্চিতভাবে বলব বিপজ্জনক, রক্তাক্ত ও নোংরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Rashtra Sevika Samiti: ‘রাজনীতির ঊর্ধ্বে সমাজসেবা, সবার ওপরে মাতৃত্ব…’, জানুন আরএসএসের মহিলা সংগঠনের আদর্শ

    Rashtra Sevika Samiti: ‘রাজনীতির ঊর্ধ্বে সমাজসেবা, সবার ওপরে মাতৃত্ব…’, জানুন আরএসএসের মহিলা সংগঠনের আদর্শ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজনীতির ঊর্ধ্বে সমাজসেবা। তবে সবার ওপরে মাতৃত্ব। এই নীতিতেই বিশ্বাসী আরএসএসের (RSS) মহিলা সংগঠন রাষ্ট্র সেবিকা সমিতি (Rashtra Sevika Samiti)। ১৯৩৬ সালে গড়ে ওঠে আরএসএসের এই মহিলা সংগঠন। আরএসএসের তুলনায় মহিলাদের (Women) এই সংগঠন খুবই ছোট। সংগঠনের প্রধান ভি শান্তা কুমারী, সংগঠনে যিনি শান্তাক্কা নামেই পরিচিত। তিনি জানান, বিভিন্ন রাজ্যে সংঘের যেখানে ৩০০০ প্রচারক রয়েছে, সেখানে সমিতির প্রচারিকা মাত্র ৫২। বিস্তারক রয়েছেন দেড়শো জন। সংগঠনের শাখা রয়েছে ২ হাজার ৭০০টি। সেবিকা রয়েছেন ৫৫ হাজার।

    তিনি জানান, সমিতিতে (Rashtra Sevika Samiti) স্বেচ্ছাসেবিকার কাজ করেন সেবিকারা। বিস্তারিকারা শর্ট টার্ম সদস্য। প্রচারিকারা হলেন সেই সব সদস্য যাঁরা সমিতির জন্য জীবন উৎসর্গ করার শপথ নিয়েছেন। প্রচারিকা হতে গেলে বয়স হতে হবে ২৫ থেকে ৭০ এর মধ্যে।

    সেবিকা (Rashtra Sevika Samiti) সমিতির প্রধান জানান, সমিতি তিনটি মূল নীতির ওপর ভর করে কাজ করে। এগুলি হল, মাতৃত্ব, কর্তব্য এবং নেতৃত্ব। তিনি বলেন, সেবিকা সমিতি জিজা মাতা (জিজাবাঈ ভোঁসলে)-র আদর্শ অনুসরণ করে। যিনি শিবাজিকে শিক্ষা দিয়েছিলেন, গড়ে তুলেছিলেন। শান্তা কুমারী বলেন, আমাদের সংগঠনে হাজার হাজার গৃহিণী রয়েছেন, যাঁরা সন্তান-সংসার সামলেও, সোশ্যাল ওয়ার্ক করেন। আমরা তাঁদের কখনও বলিনা শাখায় এস, অথবা পরিবারের অমতে সমতিতে যোগ দাও। তিনি বলেন, মাতৃত্ব এবং কর্তব্য আমাদের কাছে সব চেয়ে আগে। এবং এগুলিই মহিলাদের নেতৃত্বদানের ক্ষমতাকে বিকশিত করে।

    আরও পড়ুন: সংখ্যালঘু-সংখ্যাগুরু বিভাজনে বিশ্বাস করে না আরএসএস, সাফ জানালেন প্রচার প্রমুখ

    সেবিকা সমিতির (Rashtra Sevika Samiti) প্রধান বলেন, আমরা মহিলাদের বলিনা যে পরিবার ছেড়ে আমাদের সংগঠনে যোগ দিন। আমরাও সংগঠন বিস্তারের কর্মসূচি নিয়েছি। ২০২৫ সালের মধ্যে অন্তত ১ হাজার বিস্তারিকার একটি শক্তপোক্ত গোষ্ঠী তৈরি করব। তিনি বলেন, মহিলাদের পক্ষে সংসার ছেড়ে সংগঠনের জন্য জীবন উৎসর্গ করা সহজ নয়। কিন্তু আমরা তরুণীদের বলি, বাবা-মাকে বোঝাতে। জাতি গঠনের প্রয়োজনে যে এই সংগঠনে যোগ দেওয়া প্রয়োজন, সেকথাই বোঝাতে বলি। আরএসএসের (RSS) অখিল ভারতীয় প্রচার প্রমুখ সুনীল আম্বেকর বলেন, মহিলারা সংসার করেন। তাই পাবলিক লাইফে তাঁদের অংশগ্রহণ সাধারণত কম। তিনি বলেন, তবে সংগঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে সেবিকা সমিতি। সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাঁদের অবদানও বিরাট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Gujarat Bridge Collapse: জখম মায়ের কোলে ধরা শিশু সন্তানের শব…, মরবির হৃদয়বিদারক ছবি

    Gujarat Bridge Collapse: জখম মায়ের কোলে ধরা শিশু সন্তানের শব…, মরবির হৃদয়বিদারক ছবি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জখম মায়ের কোলে শিশু সন্তানের শব! কিংবা হতে পারে মৃত বাবার হাত ধরে ভয়ে কাঁদছে আহত কোনও শিশু! হৃদয় বিদারক এ ছবি গুজরাটের (Gujrat) মরবির। রবিবার  সন্ধ্যায় মরবিতে একটি সেতু ভেঙে (Gujarat Bridge Collapse) মৃত্যু হয়েছে ১৩২ জনের। জখম হয়েছেন বহু। তাঁদের উদ্ধার করতে গিয়েই টুকরো টুকরো ওই সব দৃশ্যের সাক্ষী হয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। ঘটনার কথা বলতে গিয়ে চব্বিশ ঘণ্টা পরেও শিউরে উঠছেন যাঁরা।

    স্থানীয় সূত্রে খবর, মাস সাতেক ধরে সংস্কার কাজ চলার পর দিন পাঁচেক আগে খুলে দেওয়া হয় মরবির ওই ব্রিজ। রবিবারের সন্ধেয় ব্রিজে উঠে নদীর বাতাস খাচ্ছিলেন শ’ পাঁচেক মানুষ। আচমকাই হুড়মুড়িয়ে মাঝ নদীতে (River) ভেঙে পড়ে ব্রিজের (Gujarat Bridge Collapse) একাংশ। সলিল সমাধি ঘটে শতাধিক মানুষের। জখম হন বহু। তাঁদের উদ্ধার করতে ঝাঁপিয়ে পড়েন স্থানীয়রা। তখনই হৃদয়বিদারক কিছু ঘটনার সাক্ষী হন তাঁরা।

    স্থানীয় এক চা বিক্রেতা বলেন, পুরো ঘটনাটি ঘটে গেল কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে। কিছু লোককে দেখলাম ব্রিজ ধরে ঝুলতে। পরে হাত আলগা হয়ে যাওয়ায় টুপ টুপ করে খসে পড়ল নদীতে। তিনি বলেন, মাস সাতেকের এক অন্তঃসত্ত্বাকেও নদীতে পড়ে যেতে দেখেছি। ঘটনার কথা বলতে গিয়ে গলা ধরে আসে চা বিক্রেতার। তিনি বলেন, কয়েকজনকে বাঁচানোর চেষ্টা করেছি। ওই চা বিক্রেতা আরও বলেন, একটি বাচ্চা মেয়ে। জল বমি করছি। ভাবলাম বেঁচে যাবে। তার পর হঠাৎই একটা হেঁচকি তুলে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করল। এ ভয়ঙ্কর দৃশ্য বাবু চোখে দেখা যায় না!

    আরও পড়ুন: অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করতে কমিটি, সিদ্ধান্ত নিল গুজরাট সরকার

    ঘটনাস্থলে ছিলেন জনৈক হাসিনা বেহেনও। তাঁর দুটি গাড়ি আহতদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার জন্য দিয়ে দিয়েছিলেন। তিনি বলেন, কয়েকটি শিশুকে মৃত না জেনেই হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিলাম। যখন শুনলাম তারা মৃত, ভেঙে পড়েছিলাম। এরকম আরও টুকরো টুকরো মর্মস্পর্শী দৃশ্যের কথা শোনা গিয়েছে স্থানীয়দের কাছেই। তখনই জানা গিয়েছে মায়ের কোলে শিশু সন্তানের শবের কথা কিংবা দুর্ঘটনায় বেঁচে যাওয়া কোনও শিশু ধরে রয়েছে মৃত বাবার হাত। হয়তো জেনে, হয়তোবা না জেনেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • PM Modi: সশস্ত্র ও কলমধারী দুই ধরনের নকশালকেই নির্মূল করতে হবে, জানালেন মোদি

    PM Modi: সশস্ত্র ও কলমধারী দুই ধরনের নকশালকেই নির্মূল করতে হবে, জানালেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার পক্ষে নকশালরা (Naxals) যে বড় বিপদ, তা ফের একবার মনে করিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। শুক্রবার এক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে দেশবাসীকে এই বিপদ সম্পর্কে সচেতন করে দেন প্রধানমন্ত্রী। সশস্ত্র নকশাল ও কলমধারী নকশাল দুই ধরনের নকশালদেরই পরাজিত করতে হবে বলেও জানান মোদি।

    হরিয়ানার সুরজকুণ্ডে চলছে দেশের বিভিন্ন রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীদের চিন্তন শিবির। এদিন ভার্চুয়ালি ওই শিবিরে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বলেন, গত কয়েক বছরে সন্ত্রাসের শেকড় উপড়াতে কাজ করেছে সব সরকারই। যৌথ বাহিনী ব্যবহার করে এই কাজ করতে হবে। আমাদের সব ধরনের নকশালদের শেষ করতে হবে। সে অস্ত্রধারী হোক কিংবা কলমধারী সব ধরনের নকশাল নির্মূল করতে হবে। এর আগে একাধিকবার শহুরে নকশালদের একহাত নিয়েছিলেন মোদি (PM Modi)। শহুরে নকশালরা যে দেশের বিপদ, তারা যে উন্নয়নকে স্তব্ধ করে দিতে চায়, সেকথা গুজরাটের সভায় বলেওছেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন বলেন অস্ত্রধারী ও কলমধারী নকশালদের কথা। 

    আরও পড়ুন: জম্মু-কাশ্মীরে ভুল করেছিলেন নেহরু, সংশোধন করেছেন মোদি, দাবি বিজেপির

    ভুয়ো খবরও যে দেশের বিপদ বাড়াচ্ছে, এদিন তাও স্মরণ করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। ভুয়ো খবরের বিরুদ্ধে জন সচেতনতা বাড়ানোর ওপর জোর দিতে হবে বলেও জানান তিনি। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, একটা ছোট্ট ভুয়ো খবর আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতিকে চ্যালেঞ্জ জানাতে পারে। তাই সোশ্যাল মিডিয়ায় কোনও মেসেজ ফরওয়ার্ড করার আগে মানুষের উচিত খবরটির সত্যাসত্য যাচাই করা। তিনি বলেন, যাঁরা আইন মেনে চলেন, তাঁদের নিরাপত্তার জন্য নঞর্থক শক্তির বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া আমাদের দায়িত্ব। কোনও খবর বিশ্বাস করার আগে, তা যাচাই করা উচিত বলেও মন্তব্য করেন মোদি।

    প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) মতে, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সামলাতে এখন আরও বেশি করে প্রযুক্তি ব্যবহার করতে হবে। অপরাধের থেকে দশ কদম এগিয়ে থাকতে হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজ অপরাধের প্রকৃতি বদলে গিয়েছে। তাই আমাদের নতুন যুগের টেকনোলজি বুঝতে হবে। আমরা ফাইভ-জি-র যুগে প্রবেশ করেছি। তাই আামাদের প্রয়োজন আরও বেশি সতর্ক হওয়া।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • BJP: জম্মু-কাশ্মীরে ভুল করেছিলেন নেহরু, সংশোধন করেছেন মোদি, দাবি বিজেপির

    BJP: জম্মু-কাশ্মীরে ভুল করেছিলেন নেহরু, সংশোধন করেছেন মোদি, দাবি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীরে (Jammu & Kashmir) ভুল করেছিলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু। দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রীর সেই ভুল সংশোধন করেছেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ভূস্বর্গ থেকে ৩৭০ ধারা (Article 370) রদও করেছেন মোদি। এই ভুলের জন্য কংগ্রেসের (Congress) ক্ষমা চাওয়া উচিত, দাবি বিজেপির (BJP)।

    জম্মু-কাশ্মীরের ভারতে অন্তর্ভুক্তিকরণের ৭৫তম বর্ষ পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত এক সাংবাদিক সম্মেলনে বিজেপির (BJP) মুখপাত্র গৌরব ভাটিয়া বলেন, দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী পাঁচটি ভুল করেছিলেন। এর মধ্যে ছিল এই অঞ্চলের রাজা হরি সিংয়ের ভারত অন্তর্ভুক্তিকরণ নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে দেরি করাও। তিনি বলেন, এর মূল্য চোকাতে হয়েছে ভারতকে। জম্মু-কাশ্মীরের একটি অংশ দখল করে নিয়েছে পাকিস্তান।  

    বিজেপির (BJP) এই মুখপাত্র বলেন, ১৯৪৭ সালের জুলাই মাসে এনিয়ে সওয়াল করেছিলেন রাজা হরি সিং। যদিও তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ আবদুল্লা দেশের স্বার্থ উপেক্ষা করে স্বার্থ খুঁজে বেড়াচ্ছিলেন তাঁর ও তাঁর বন্ধুদের। এর পরেই কংগ্রেসকে আক্রমণ করে ভাটিয়া বলেন, যদি সময় মতো উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া যেত, তাহলে ভারতের কোনও অংশই পাকিস্তান দখল করতে পারত না। এই ইস্যুতে তখন থেকেই কংগ্রেস মিথ্যে বলে আসছে। গোপন করতে চাইছে সত্য। তিনি বলেন, ঘরোয়া বিষয়টিকে নেহরু তখন নিয়ে গেলেন রাষ্ট্রসংঘে। পার্টি করলেন পাকিস্তানকে।

    আরও পড়ুন: সন্ত্রাসবাদে অর্থ জোগানোর অভিযোগের তদন্তে জম্মু-কাশ্মীরে তল্লাশি এনআইএ-র, গ্রেফতার ১

    বিজেপির (BJP) এই মুখপাত্র বলেন, কংগ্রেস কৌশলে গণভোটের ধারণাটি ভাসিয়ে দিয়েছিল। যদিও স্বাধীনতা আইনে এর কোনও সংস্থান ছিল না। ওই সময় একশোরও বেশি রাজ্য ভারতের অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। তিনি জানান, জম্মু-কাশ্মীর যা এখন একটি কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল, সেখানে জারি করা হয়েছিল ৩৭০ ধারা। যার জন্য দেশকে চড়া মূল্য চোকাতে হয়েছে। ভাটিয়া বলেন, তৎকালীন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বল্লভভাই প্যাটেল নেহরুকে বলেছিলেন, অন্যান্য দেশীয় রাজ্যের মতো জম্মু-কাশ্মীরও যদি ভারতের অন্তর্ভুক্ত হত, তাহলে সম্ভবত এখানে কোনও জেহাদি সন্ত্রাসবাদী থাকত না। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর এই ভুলগুলিই সংশোধন করেছেন মোদি। এবং তাঁর সুযোগ্য নেতৃত্ব বিশ্বকে পথ দেখাচ্ছে। এই পদ্ম নেতা বলেন, এই সব ভুলের জন্য ক্ষমা চাওয়া উচিত কংগ্রেসের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Coimbatore Blast Case: কোয়েম্বাতুর বিস্ফোরণকাণ্ডে গ্রেফতার আরও ১, তদন্তভার এনআইএ-র হাতে

    Coimbatore Blast Case: কোয়েম্বাতুর বিস্ফোরণকাণ্ডে গ্রেফতার আরও ১, তদন্তভার এনআইএ-র হাতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোয়েম্বাতুর বিস্ফোরণ (Coimbatore Blast) কাণ্ডের তদন্তভার গেল এনআইএর (NIA) হাতে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে বৃহস্পতিবার তদন্তভার তুলে দেওয়া হয় জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার হাতে। এর ঠিক একদিন আগেই তামিলনাড়ুর (Tamil Nadu) মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিন তদন্তভার এনআইএর হাতে তুলে দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। সেই মতো তদন্তভার দেওয়া হল এনআইএর হাতে। এ প্রসঙ্গে এক প্রবীণ সরকারি আধিকারিক বলেন, কোয়েম্বাতুর বিস্ফোরণকাণ্ডের তদন্তভার তুলে দেওয়া হয়েছে এনআইএর হাতে। এই সংস্থা নতুন করে এফআইআর করবে।

    গত রবিবার সকালে তামিলনাড়ুর কোয়েম্বাতুরের কোট্টাই ঈশ্বরান মন্দিরের কাছে একটি গাড়িতে বিস্ফোরণ (Coimbatore Blast) ঘটে। মৃত্যু হয় গাড়িতে থাকা বছর পঁচিশের যুবক জামেজা মুবিনের। তিনি ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন। ওই ঘটনার পরে পরেই মুবিনের বাড়িতে হানা দেয় পুলিশ। বাজেয়াপ্ত হয় প্রচুর বিস্ফোরক। তদন্তকারীদের অনুমান, ভবিষ্যতে বড় ধরনের নাশকতার ছক ছিল। বছর কয়েক আগেও একবার মুবিনকে জেরা করেছিল এনআইএ।

    বিস্ফোরণের (Coimbatore Blast) ঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এঁরা হলেন মহম্মদ তালকা, মহম্মদ আজহারউদ্দিন, মহম্মদ রিয়াজ, ফিরোজ ইসমাইল এবং মহম্মদ নওয়াজ ইসমাইল। প্রত্যেকেরই বয়স কুড়ির কোঠায়। জানা গিয়েছে, এঁদের মধ্যে কয়েকজনকে ২০১৯ সালে একবার জেরা করেছিল এনআইএ। ধৃতদের বিরুদ্ধে ইউএপিএ ধারায় মামলা রুজু করে পুলিশ।

    আরও পড়ুন: সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের সঙ্গে সংযোগকারীদের খুঁজতে তল্লাশি এনআইএ-র, আইনজীবী সহ গ্রেফতার ২

    এদিকে, কোয়েম্বাতুর বিস্ফোরণ (Coimbatore Blast)-কাণ্ডে বৃহস্পতিবার আরও একজনকে গ্রেফতার করেছে তামিলনাড়ু পুলিশ। বিস্ফরণে নিহত মুবিনের আত্মীয় তিনি। বছর আঠাশের ওই যুবকের নাম আফসার খান। ভিনসেন্ট রোডের বাসিন্দা তিনি। জানা গিয়েছে, পুরো ষড়যন্ত্রে আফসার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। বিস্ফোরক তৈরিতে প্রয়োজনীয় কাঁচামাল সরবরাহ করেছিলেন তিনি। ই-কমার্স ওয়েবসাইটগুলি থেকে তিনি সেগুলি সংগ্রহ করেছিলেন বলে অভিযোগ। এক প্রবীণ পুলিশ আধিকারিক বলেন, আফসার মুবিনকে কাঁচামালগুলো মেশাতেও সাহায্য করেছিল। পরে সেই মিশ্রণ নিয়ে যাওয়া হয় গাড়িতে। ছোট ছোট তিনটে পাত্রে ভরে তা নিয়ে যাওয়া হয়। সঙ্গে নিয়ে যাওয়া হয় পেরেক এবং মার্বেল। এনআইএর এক আধিকারিক বলেন, সংস্থা প্রয়োজনীয় অর্ডার পেয়েছে। অকুস্থল খতিয়ে দেখতে একটি দল গিয়েছে কোয়েম্বাতুরে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Digital Rupee: দেশে শুরু হয়ে গেল ডিজিটাল রুপির ট্রায়াল, ক্রিপ্টোকারেন্সির সঙ্গে পার্থক্য কি জানেন?

    Digital Rupee: দেশে শুরু হয়ে গেল ডিজিটাল রুপির ট্রায়াল, ক্রিপ্টোকারেন্সির সঙ্গে পার্থক্য কি জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, মঙ্গলবার থেকেই শুরু হয়ে গেল ডিজিটাল রুপির (Digital Rupee) ট্রায়াল। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (RBI) জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ডিজিটাল রুপিতে প্রথম পাইলট, ২০২২ সালের ১ নভেম্বর থেকে কার্যকর হবে। জানা গিয়েছে, পাইলট প্রজেক্টে (Pilot Project) অংশ নেওয়ার জন্য চিহ্নিত করা হয়েছে নটি ব্যাঙ্ককে (Bank)। এই ব্যাঙ্কগুলি হল, স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া, ব্যাঙ্ক অফ বরোদা, ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া, এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক, আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক, কোটাক মাহিন্দ্রা ব্যাঙ্ক, ইয়েস ব্যাঙ্ক, আইডিএফসি ফার্স্ট ব্যাঙ্ক এবং এইচএসবিসি। আরবিআইয়ের মতে, ডিজিটাল রুপি হোলসেল আন্তঃব্যাঙ্ক বাজারের দক্ষতা আরও বাড়িয়ে তুলবে। এটি খরচও কমিয়ে আনবে।

    প্রশ্ন হল, ডিজিটাল রুপি কী (Digital Rupee)? আরবিআইয়ের ওয়েবসাইটে এ প্রসঙ্গে লেখা হয়েছে, সেন্ট্রাল বোর্ড ডিজিটাল কারেন্সি হল ফিয়াট কারেন্সির সমতুল এবং ফিয়াট কারেন্সির মতো একজনের সঙ্গে অন্যজনের বিনিময়ও করা যাবে। ফিয়াট কারেন্সি হল যে মুদ্রা সবাই ব্যবহার করে, তাই। দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্কের ব্যাখ্যা, সিবিডিসি হল লিগ্যাল টেন্ডার, সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক যা ইস্যু করে ডিজিটাল ফর্মে। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের মতে, ডিজিটাল মুদ্রার ব্যবহারে লেনদেন আরও সহজ হয়ে যাবে। বিষেষজ্ঞদের মতে, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ডিজিটাল রুপিই কাগুজে নোটের সব চেয়ে শক্তিশালী ও সুবিধাজনক বিকল্প হয়ে উঠবে। মনে রাখতে হবে, দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্কের কাছে ডিজিটাল মুদ্রার (Digital Rupee) সংবিধিবদ্ধ স্বীকৃতি থাকবে। একে ই-রুপি বলা যায়। তবে কখনওই ক্রিপ্টোকারেন্সি  নয়।

    আরও পড়ুন: ফের রেপো রেট বাড়াতে চলেছে রিজার্ভ ব্যাংক?

    ডিজিটাল রুপির (Digital Rupee) সঙ্গে মোবাইল ওয়ালেট ব্যবহারের যে পার্থক্য রয়েছে, তা জানিয়ে দিয়েছে সরকারি একটি সূত্র। ওই সূত্রের মতে, ডিজিটাল রুপির ক্ষেত্রে কাগুজে মুদ্রা হাতে নয়, আপনার ফোনে থাকবে। মুদ্রা ব্যবহার করলে সেখান থেকে চলে যাবে সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কে। সেখান থেকে চলে যাবে কোনও ব্যবসায়ীর কাছে। সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কের ব্যালেন্স শিটে একে লায়াবিলিটিজ হিসেবে দেখানো হবে। প্রসঙ্গত, বিটকয়েন থেকে প্রাণিত হয়েই সিবিডিসির ধারণা এসেছে। তবে বিটকয়েনের সঙ্গে এর বিরাট পার্থক্য রয়েছে। সেটি হল, বিটকয়েনের লিগ্যাল টেন্ডার নেই। যা রয়েছে ডিজিটাল রুপির।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Jamaat-e-Islami: অ-মুসলিম মহিলাদের নিয়ে গেট টুগেদারের আয়োজন জামাতের, জল ঢালল ভিএইচপি

    Jamaat-e-Islami: অ-মুসলিম মহিলাদের নিয়ে গেট টুগেদারের আয়োজন জামাতের, জল ঢালল ভিএইচপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনুষ্ঠানের পোশাকি নাম গেট টুগেদার। উদ্যোক্তা জামাত-ই-ইসলামি (Jamaat-e-Islami) হিন্দ। ওই অনুষ্ঠানে কোনও মুসলিম (Muslims) নয়, ডাকা হয়েছিল অ-মুসলিম সম্প্রদায়ের মহিলাদের। এঁদের মধ্যে যেমন কমবয়সীরা ছিলেন, তেমনি ছিলেন মধ্য বয়সীরাও। তেলঙ্গানার করিমনগর এলাকায় এই অনু্ষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে শুনে ততক্ষণাৎ পুলিশকে বিষয়টি দেখতে বলেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (VHP) কর্মকর্তারা। এরপর পুলিশ ওই অনুষ্ঠানের অনুমতি দিতে অস্বীকার করে। প্রত্যাশিতভাবেই বন্ধ হয়ে যায় অনুষ্ঠান।

    খবরে প্রকাশ, করিমনগরের ওই গেট টুগেদার অনুষ্ঠানের আয়োজক ছিল ইসলামিক সংগঠন, জামাত-ই-ইসলামি (Jamaat-e-Islami) হিন্দ। সংগঠনের সদস্যরা চেয়েছিলেন গেট টুগেদারে অংশ নিন অ-মুসলিম মহিলারা। এজন্য তাঁরা ছাপিয়েছিলেন আমন্ত্রণপত্রও (Invitation Letter)। পরে সেটি ভাইরাল হয়ে যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। ঘটনায় ছড়ায় উত্তেজনা।

    জামাত-ই-ইসলামি (Jamaat-e-Islami) হিন্দের এই অনুষ্ঠানের বিষয়টি নজরে আসে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের। ইসলামিক ওই সংগঠনের অনুষ্ঠান বন্ধে উদ্যোগী হয় তারা। করিমনগরের পুলিশকে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে বলা হয় সংঘের তরফে। পুলিশকে অনুষ্ঠানের অনুমতি না দিতেও অনুরোধ করা হয়। এও বলা হয়, এই গেট টুগেদারের ফল হতে পারে মারাত্মক। অশান্তির আশঙ্কায় তড়িঘড়ি অনুষ্ঠানস্থলে মোতায়েন করা হয় পুলিশ। যদিও তার আগেই এলাকায় ছড়ায় উত্তেজনা।

    আরও পড়ুন: জম্মু-কাশ্মীরে জামাত অনুমোদিত স্কুল বন্ধ করল সরকার, কেন জানেন?

    বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (VHP) শাখা গৌ রক্ষার সভাপতি ভুতুকুরু রাধাকৃষ্ণাণ রেড্ডির অভিযোগ, লাভ জিহাদের ফাঁদে ফেলার চেষ্টার অঙ্গ হিসেবেই আয়োজন করা হয়েছিল এমন একটি গেট টুগেদার অনুষ্ঠানের। তিনি বলেন, প্রস্তাবিত এই অনুষ্ঠান হিন্দুদের আত্ম-শ্রদ্ধায় আঘাত হেনেছে। পুলিশ গেট টুগেদারের উদ্যোক্তা জামাত-ই-ইসলামি (Jamaat-e-Islami) হিন্দের সদস্যদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নিক, চাইছেন রাধাকৃষ্ণাণ রেড্ডি। পুলিশকে কড়া ব্যবস্থা নিতে বলার পাশাপাশি হিন্দু মহিলাদেরও কোনও মূল্যেই এমন অনুষ্ঠানে যোগ না দেওয়ার আর্জিও জানিয়েছেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Aadhaar PAN: প্যান আধার লিংক করাননি? কত জরিমানা দিতে হবে জানেন?

    Aadhaar PAN: প্যান আধার লিংক করাননি? কত জরিমানা দিতে হবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনেক আগেই প্যানের সঙ্গে আধার (Aadhaar PAN) কার্ড লিংক করানোর নির্দেশিকা জারি করেছিল কেন্দ্র। তার পর কেটে গিয়েছে বেশ কয়েক মাস। এখনও অনেকেই প্যানের সঙ্গে আধার কার্ড লিংক করে উঠতে পারেননি। অথচ এটা না করালেই নয়। তাই আপনি যদি জানেন যে আপনার প্যানের সঙ্গে আধার লিংক করানো হয়নি, তাহলে সাধু সাবধান! সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ডিরেক্ট ট্যাক্সেসের (CBDT) বক্তব্য, আপনি যদি এখনও প্যানের সঙ্গে আধার লিংক করিয়ে উঠতে না পারেন, তাহলে আপনার প্যান কার্ড অকেজো হয়ে যাবে। সেক্ষেত্রে নানা সমস্যায় পড়তে হবে আপনাকে। বন্ধ হয়ে যেতে পারে ফিনান্সিয়াল ট্রানজেকশন। বোর্ডের পরামর্শ, তাই দ্রুত লিংক করিয়ে নিন প্যানের সঙ্গে আধার কার্ড।

    এতে অবশ্য ভয় পাওয়ার কিছু নেই। আপনি যদি প্যানের সঙ্গে আধার (Aadhaar PAN) লিংক না করিয়ে থাকেন, তাহলে তা করিয়ে ফেলুন। সিবিডিটি এই লিংক করানোর সময়সীমা চলতি বছরের ৩১ মার্চ থেকে বাড়িয়ে করেছে আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৩ এর ৩১ মার্চ পর্যন্ত। চলতি বছরের ৩১ মার্চের মধ্যে যাঁরা প্যানের সঙ্গে আধার লিংক করেননি, তাঁদের পেনাল্টি গুণতে হবে। যাঁরা জুনের ৩০ তারিখের মধ্যে প্যান-আধার লিংক করিয়েছেন, তাঁদের জরিমানা বাবদ দিতে হবে ৫০০ টাকা। তবে যেহেতু সেই তারিখ চলে গিয়েছে, তাই এখন যাঁরা করাবেন, জরিমানা বাবদ তাঁদের দিতে হবে ১০০০ টাকা।

    আরও পড়ুন: যারা ভারতের ঐক্য ভাঙার চেষ্টা করছে, তাদের থেকে সাবধান, বললেন মোদি

    ইনকাম ট্যাক্সের ওয়েবসাইট থেকে জানা যাচ্ছে, প্রতিটি ব্যক্তি যাঁদের ২০১৭ সালের ১ জুলাই প্যান নম্বর দেওয়া হয়েছে এবং যাঁদের আধার নম্বর রয়েছে, তাঁরাই নির্দিষ্ট ফর্ম এবং পদ্ধতি মেনে প্যান আধার (Aadhaar PAN) লিংক করবেন। অন্যভাবে বলা যায়, এই সব ব্যক্তিদের আধার-প্যান লিংক করতে হবে জরিমানা ছাড়া চলতি বছরের ৩১ মার্চের মধ্যে। আর জরিমানা দিলে আগামী বছরের ৩১ মার্চের মধ্যে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share