Author: Krishnendu Bakshi

  • Naihati: নৈহাটি স্টেশনে উদ্ধার ৬০ লক্ষ টাকা, যুবক গ্রেফতার, সঙ্গে ছেঁড়া নোট কেন?

    Naihati: নৈহাটি স্টেশনে উদ্ধার ৬০ লক্ষ টাকা, যুবক গ্রেফতার, সঙ্গে ছেঁড়া নোট কেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে ফের মিলল বিপুল পরিমাণ নগদ টাকা (Cash Recovery)। উত্তর ২৪ পরগনার নৈহাটি (Naihati) রেল স্টেশনে এক যুবকের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে নগদ ৬০ লক্ষ টাকা। তার সঙ্গে মিলেছে একটি ছেঁড়া ১০ টাকার নোট। ওই বিপুল পরিমাণ টাকা নিয়ে যুবকটি কোথায় যাচ্ছিল, তার কোনও সদুত্তর দিতে পারেনি সে।টাকার উৎস সন্ধানে ওই যুবককে জেরা করছে পুলিশ। গ্রেফতার করা হয়েছে ওই যুবককে।

    সূত্রের খবর, মঙ্গলবার দুপুরে নৈহাটি (Naihati) রেল স্টেশনে রুটিন তল্লাশি চালাচ্ছিল জিআরপি থানার পুলিশ। ওই সময় আপ কল্যাণী লোকাল থেকে ব্যাগ হাতে নামে দেখা যায় এক যুবককে। ব্যাগে তল্লাশি চালাতেই সন্ধান মেলে রাশি রাশি টাকার। রেল পুলিশের কাছ থেকে খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে চলে আসেন আয়কর দফতরের আধিকারিকরা। নিয়ে আসা হয় টাকা গোণার মেশিন। দেখা যায়, ওই যুবকের ব্যাগে রয়েছে ৬০ লক্ষ টাকা। ১০ টাকার একটি ছেঁড়া নোটও ছিল ওই যুবকের সঙ্গে। ওই যুবকের নাম অভিষেক সোনকর।বছর চব্বিশের অভিষেকের দাবি, তার বাড়ি উত্তর ২৪ পরগনার টিটাগড়ে। তবে বিপুল পরিমাণ টাকা নিয়ে সে কোথায় যাচ্ছিল, তার কোনও যথাযথ উত্তর সে দিতে পারেনি। পুলিশের অনুমান, লেনদেনের সংকেতের জন্য ওই ছেঁড়া দশ টাকার নোট ব্যবহার করা হচ্ছিল। সম্ভবত, যাকে টাকা দেওয়ার কথা ছিল তার কাছে ওই ১০ টাকার নোটের বাকি অংশটি রয়েছে। এদিন রাতে জেরা করা হলেও ওই যুবক মুখ খোলেনি। সে সত্যিই টিটাগড়ের বাসিন্দা কিনা, তাও খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

    আরও পড়ুন : পার্থ-অর্পিতার ১০৩ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত! এসএসসি মামলায় চার্জশিট পেশ ইডি-র

    দিন কয়েক আগেও একবার বিপুল পরিমাণ টাকা উদ্ধার হয়েছিল। হাওড়া (Howrah) স্টেশনের ওল্ড কমপ্লেক্সের চার ও পাঁচ নম্বর গেটের কাছে দুই যুবককে কালো ব্যাগ নিয়ে ঘোরাঘুরি করতে দেখে সন্দেহ হয় কর্তব্যরত আরপিএফ জওয়ানদের। ব্যাগ পরীক্ষা করতেই বেরিয়ে আসে নগদ ৩৮ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা। এরই কিছু দিন আগে হাওড়া স্টেশনেই রাজকুমার সোনি নামে এক ব্যক্তির ব্যাগ থেকে উদ্ধার হয়েছিল ৩৫ লক্ষ টাকা। তার আগে এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় পার্থ চট্টোপাধ্যায় ঘনিষ্ঠ অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের টালিগঞ্জের বাড়িতে তল্লাশি চালায় ইডি। উদ্ধার হয়েছিল কোটি কোটি টাকা। তার বেলঘরিয়ার ফ্ল্যাটে হানা দিয়েও কোটি কোটি টাকা উদ্ধার করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Dharam Sansad: ঘৃণাভাষণ বন্ধ হওয়া প্রয়োজন, পর্যবেক্ষণ সুপ্রিম কোর্টের

    Dharam Sansad: ঘৃণাভাষণ বন্ধ হওয়া প্রয়োজন, পর্যবেক্ষণ সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘৃণাভাষণ (Hate Speech) বন্ধ হওয়া প্রয়োজন। এক পর্যবেক্ষণে সোমবার এমনই জানাল সুপ্রিম কোর্ট। দেশে সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে ঘণাভাষণ চলছে বলে আবেদন জমা পড়েছে শীর্ষ আদালতে। এরই শুনানিতে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) পর্যবেক্ষণ, প্রকাশ্যে ঘৃণাভাষণের জেরে পরিবেশ বিষিয়ে উঠছে। তাই ঘৃণাভাষণ বন্ধ হওয়া প্রয়োজন। এদিকে, পৃথক একটি মামলায় গত বছর ধর্ম সংসদ (Dharam Sansad) এবং দিল্লিতে ঘৃণা ভাষণের জেরে পুলিশ কী ব্যবস্থা নিয়েছে উত্তরাখণ্ড ও দিল্লির সরকারের কাছে তাও জানতে চাইল দেশের শীর্ষ আদালত।

    জানা গিয়েছে, সুপ্রিম কোর্ট এমন সময় এই পর্যবেক্ষণের কথা জানাল যখন দিল্লি পুলিশ জানিয়েছে যে দিল্লির ঘটনায়  তারা বিশ্ব হিন্দু পরিষদ ও অন্য উদ্যোক্তাদের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছে। দিল্লির এক অনুষ্ঠানে কয়েকজন বক্তার বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে ঘৃণাভাষণ দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, যেদিন দিল্লি পুলিশ ঘৃণাভাষণের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানাল, সেদিনই সুপ্রিম কোর্টের এই পর্যবেক্ষণ যথেষ্ঠ তাৎপর্যপূ্র্ণ।

    দেশের প্রধান বিচারপতি ইউইউ ললিত ও বিচারপতি এসআর ভাট মামলাকারী এইচ মনসুখানিকে ঘৃণাভাষণ এবং তদন্ত করার পর কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, তার পুঙ্খানুপুঙ্খ জানানোর নির্দেশ দেয়। ইউইউ ললিত এবং ভাটের বেঞ্চ বলে, আবেদনে বলা হয়েছে, প্রকাশ্যে ঘৃণাভাষণের জেরে বিষিয়ে উঠছে সামাজিক পরিমণ্ডল। এবং আপনি যথার্থভাবেই বলতে পারেন ঘৃণাভাষণ বন্ধ হোক। অতিরিক্ত হলফনামা জমা দেওয়ার জন্য মামলাকারীকে সময় দিয়েছে বেঞ্চ। এবং তদন্ত চলাকালীন সময়ে কী ব্যবস্থা নেওয়া হল, মামলাকারীকে তাও জানানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মামলাকারীকেও জানাতে হবে অভিযোগ নথিভুক্ত হয়েছে কিনা। সন্দেহভাজন দোষী কারা, তাও জানাতে হবে। বেঞ্চ এও জানিয়েছে, ৩১ অক্টোবরের মধ্যে দাখিল করতে হবে তথ্য সম্বলিত হলফনামা। মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ১ নভেম্বর।

    আরও পড়ুন : কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নন সোনালি চক্রবর্তী! তাঁর অপসারণেই মান্যতা দিল সুপ্রিম কোর্ট

    এদিন শুনানি চলাকালীন মামলাকারী ঘৃণামূলক কাজকর্ম এবং ঘৃণাভাষণে যে সংখ্যালঘুদের টার্গেট করা হচ্ছে, তা তুলে ধরেন। তাঁর মতে, ইদানিং ঘৃণাভাষণ ‘লাভজনক ব্যবসা’ হয়ে উঠছে। মামলাকারী এদিন ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলসে’র প্রসঙ্গ টেনে বলেন, ঘৃণাভাষণ জ্যা-মুক্ত তিরের মতো, যা কখনও ফেরানো যায় না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Mulayam Singh Yadav: প্রয়াত মুলায়ম সিং যাদব, রাজনৈতিক মহলে শোকের ছায়া

    Mulayam Singh Yadav: প্রয়াত মুলায়ম সিং যাদব, রাজনৈতিক মহলে শোকের ছায়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত মুলায়ম সিং যাদব (Mulayam singh Yadav)। সোমবার মৃত্যু হয় উত্তর প্রদেশের (Uttar Pradesh) প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা সমাজবাদী পার্টির প্রতিষ্ঠাতা মুলায়মের। বয়স হয়েছিল ৮২ বছর। শারীরিক অসুস্থতার কারণে ২২ অগাস্ট হরিয়ানার গুরগাঁওয়ের এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল তাঁকে। অক্টোবরের ২ তারিখে মুলায়মকে স্থানান্তরিত করা হয় আইসিইউতে (ICU)। এদিন সেখানেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

    ১৯৩৯ সালের ২২ নভেম্বর উত্তর প্রদেশের এটাওয়া জেলার সাইফাই গ্রামে জন্ম মুলায়ম সিং যাদবের (Mulayam singh Yadav)। সুঘর সিং যাদব ও মূর্তি দেবীর সন্তান ছিলেন তিনি। সর্বশ্রী মধু লিমায়ে, কর্পুরী ঠাকুর, রাম সেবক যাদব, রাজ নারায়ণ এবং জনেশ্বর মিশ্রের মতো রাজনীতিকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ হওয়ার পরেই রাজনীতির জগতে পা রাখেন মুলায়ম। ডঃ রাম মনোহর লোহিয়ার সমাজবাদী ভাবধারায় প্রাণিত হয়েছিলেন তিনি।

    উত্তর প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে মুলায়ম সিং যাদব (Mulayam singh Yadav) প্রথমবার জয়ী হন ১৯৬৭ সালে। তার ঠিক দু বছরের মাথায় বসেন মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে। ১৯৯২ সালে দল গড়েন নিজে। নাম দেন সমাজবাদী পার্টি (Samajwadi Party)। ১৯৯৩ সালে উত্তর প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে জিততে মুলায়ম গাঁটছড়া বাঁধেন বহুজন সমাজবাদী পার্টির সঙ্গে।

    আরও পড়ুন : খুনের ভার পড়েছিল নূপুর শর্মাকে! উত্তর প্রদেশ পুলিশের জালে জঙ্গি

    রাজনৈতিক কেরিয়ারে বহুবার বিতর্কে জড়িয়েছেন মুলায়ম সিং যাদব (Mulayam singh Yadav)। সব চেয়ে বেশি বিতর্কিত বিষয়টি হল ১৯৯০ সালে অযোধ্যায় করসেবকদের ওপর গুলি চালানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন তিনি। ওই বছর নভেম্বরে করসেবা করছিলেন করসেবকরা। সেই সময় উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী পদে ছিলেন মুলায়ম সিং যাদব। গুলি চালনার নির্দেশ দেন তিনি। মৃত্যু হয় বেশ কয়েকজন করসেবকের। এঁদের মধ্যে ছিলেন কলকাতার দুই করসেবকও। একজন রাম কোঠারি, অন্যজন তাঁর ভাই শরদ কোঠারি। এই ঘটনার ঠিক বছরের মাথায় পুরোপুরি ধূলিস্যাৎ হয়ে যায় অযোধ্যার বিতর্কিত কাঠামো।

    করসেবা করতে গিয়ে করসেবকরা নিহত হওয়ায় জনগণের একাংশ তাঁকে ‘মোল্লা মুলায়ম’ তকমা দেয়। সুদীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে মুলায়ম সিং যাদব (Mulayam singh Yadav) উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন তিনবার। বিধায়ক নির্বাচিত হয়েছিলেন আটবার। তাঁর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (PM Modi)।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Infosys: ‘ভারতীয় বংশোদ্ভূত চাকরি প্রার্থীদের এড়িয়ে চলুন’, ফরমান দিয়েছিল ইনফোসিস!

    Infosys: ‘ভারতীয় বংশোদ্ভূত চাকরি প্রার্থীদের এড়িয়ে চলুন’, ফরমান দিয়েছিল ইনফোসিস!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় বংশোদ্ভূত চাকরি প্রার্থীদের এড়িয়ে চলুন। যেসব মহিলার সন্তান রয়েছে, তাঁদের চাকরিতে না নেওয়াই ভাল। বয়স যদি পঞ্চাশের কোঠা পেরয়, তাহলে ওই কর্মপ্রার্থীদের নিয়োগ করার প্রয়োজন নেই। বেঙ্গালুরু-বেসড আইটি কোম্পানি (IT Company) ইনফোসিসের (Infosys) বিরুদ্ধে এমনই বিস্ফোরক অভিযোগ তুললেন ওই কোম্পানির নিয়োগ বিভাগের প্রাক্তন ভাইস প্রেসিডেন্ট। আমেরিকার আদালতে এই মর্মে মামলাও দায়ের করেছেন তিনি। ইনফোসিসের বিরুদ্ধে নিয়োগে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তুলে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন ওই প্রাক্তন আধিকারিক।

    ইনফোসিসের (Infosys) নিয়োগ বিভাগের প্রাক্তন ভাইস প্রেসিডেন্ট জিল প্রিজিন। তাঁর দাবি, আমেরিকায় ওই কোম্পানিতে ভারতীয় বংশোদ্ভূতদের নিয়োগ করতে বারণ করা হয়েছিল। যেসব মহিলার ছোট বাচ্চা রয়েছে, তাঁদেরও কোম্পানিতে নিয়োগ করতে নিষেধ করা হয়েছিল। পঞ্চাশের বেশি বয়স্ক কোনও নারী কিংবা পুরুষকেও চাকরিতে নেওয়ার ক্ষেত্রে নিষেধ করা হয়েছিল। বিষয়টি মেনে নিতে পারেননি জিল। প্রাক্তন এই ইনফোসিস (Infosys) আধিকারিকের অভিযোগ, ড্যান অলব্রাইট এবং জেরি ক্রৎজের নিয়োগ সংক্রান্ত এই বেআইনি আবদার মেনে না নেওয়ায় চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয় তাঁকে। তাঁর সঙ্গে খারাপ আচরণও করা হয় বলে অভিযোগ জিলের।

    আরও পড়ুন : স্পষ্ট বচন! জয়শঙ্করের এই ‘পঞ্চবাণে’ বিদ্ধ আমেরিকা

    শেষমেশ আমেরিকার নিউইয়র্কের সাউদার্ন ডিস্ট্রিক্টের জেলা আদালতের দ্বারস্থ হন তিনি। কোম্পানির বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তুলে দায়ের করেন মামলা। আদালতের দায়ের করা অভিযোগপত্রে ইনফোসিসের (Infosys) প্রাক্তন আধিকারিক জিল জানান, ২০১৮ সালে ইনফোসিসে কাজে যোগ দেন তিনি। পরে সংস্থার বেআইনি নিয়মনীতি দেখে হতবম্ব হয়ে যান তিনি। চাকরিতে যোগদানের মাস দুয়েকের মধ্যেই সংস্থার এই নীতি বদলানোর চেষ্টা করেন তিনি। জিলের অভিযোগ, এর পরেই কর্মক্ষেত্রে তাঁর জীবন অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে। পরে খোয়া যায় চাকরি। জিলের আরও অভিযোগ, নিউইয়র্কের মানবাধিকার আইন লঙ্ঘন করে চাকরি থেকে বের করে দেওয়া হয়েছিল তাঁকে। প্রসঙ্গত, এই নিয়ে দ্বিতীয়বার ইনফোসিসের (Infosys) বিরুদ্ধে আমেরিকায় নিয়োগে বৈষম্যের অভিযোগ উঠল। ঘটনার জেরে ইনফোসিসের প্রতিক্রিয়া পেতে চেষ্টা করেছিল বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম। যদিও কোম্পানির তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি বলে দাবি সংবাদ মাধ্যমের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Amit Shah: লক্ষ্মীপুজোর দিন কামাখ্যা মন্দিরে প্রার্থনা অমিত শাহের

    Amit Shah: লক্ষ্মীপুজোর দিন কামাখ্যা মন্দিরে প্রার্থনা অমিত শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার লক্ষ্মীপুজো। এদিনই আসামের কামাখ্যা মন্দিরে (Kamakhya Temple) গিয়ে প্রর্থনা করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তিন দিনের আসাম সফরে এসেছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। শেষ দিনে গেলেন ৫১ শক্তিপীঠের অন্যতম এক পীঠ কামাখ্যা দর্শনে।

    নীলাচল পাহাড়ের মাথায় রয়েছে দেবী কামাখ্যার মন্দির। দেবী এখানে মহামায়া রূপে অধিষ্ঠিতা। এদিন এই মন্দিরই দর্শন করলেন অমিত শাহ (Amit Shah)। তাঁর সঙ্গে ছিলেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা এবং জলসম্পদ মন্ত্রী পীযূষ হাজারিকা। রাজ্যের যে গেস্ট হাউসে তিনি রাত্রিবাস করছিলেন, সেখান থেকেই সরাসরি অমিত শাহ চলে আসেন মন্দিরে। প্রথমেই তাঁরা যান মন্দিরের গর্ভগৃহের পবিত্রতম এলাকায়। সেখানেই সারেন প্রার্থনা। দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে সাহায্য করেন কামাখ্যা মন্দিরের তিন পুরোহিত। জানা গিয়েছে, অমিত শাহ (Amit Shah) মন্দিরের মধ্যে ছিলেন মিনিট দশেকেরও বেশি সময়। মন্দিরের গর্ভগৃহ থেকে বেরিয়ে রীতি মেনে করেন মন্দির পরিক্রমা। পরে উপস্থিত দর্শনার্থীদের শুভেচ্ছা জানান তিনি। তার পরেই বেরিয়ে আসেন মন্দির চত্বর ছেড়ে। 

    আরও পড়ুন : আজানের সুর! ভাষণ থামালেন অমিত শাহ, মুগ্ধ উপত্যকাবাসী

    কামাখ্যা মন্দির দর্শন শেষে অমিত শাহ (Amit Shah) চলে যান আসাম অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ স্টাফ কলেজে। সেখানে করেন বক্তৃতা। সেখান থেকে অমিত শাহ যাবেন গোলাঘাট জেলার দেরগাঁও এলাকায়। পুলিশ কর্তাদের আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ভাষণ দেবেন তিনি। জানা গিয়েছে, শুক্রবার সন্ধেয় আসামে পা রাখেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। বন্যা-মুক্ত আসামের একটি বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন তিনি। এই বৈঠকে হাজির ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা এবং বরিষ্ঠ আধিকারিকরা। বিজেপি (BJP) সভাপতি জেপি নাড্ডার নেতৃত্বে বিজেপির কোর কমিটির বৈঠকেও যোগ দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। শনিবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বিজেপির নবগঠিত কার্যালয়ের উদ্বোধন করেন। দলীয় কর্মীদের উদ্দেশে ভাষণও দেন তিনি। ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেপি নাড্ডাও। মাদক পাচার ও জাতীয় সুরক্ষা নিয়ে এক আলোচনা চক্রে যোগ দেন অমিত শাহ (Amit Shah)। পরে যোগ দেন একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে। এদিন যান কামাখ্যা মায়ের দর্শনে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Solar Powered Village: দেশের প্রথম সৌরশক্তির গ্রাম হিসেবে পরিচিতি পাচ্ছে গুজরাটের সূর্য মন্দিরের গ্রাম!

    Solar Powered Village: দেশের প্রথম সৌরশক্তির গ্রাম হিসেবে পরিচিতি পাচ্ছে গুজরাটের সূর্য মন্দিরের গ্রাম!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এ গ্রাম বিখ্যাত ছিল সূর্য মন্দিরের জন্য। এবার নয়া পরিচিতি পাচ্ছে গুজরাটের মেহসানা জেলার মধেরা গ্রাম। আজ, শুক্রবার থেকে এ গ্রামকে দেশবাসী চিনবে সৌরশক্তির গ্রাম (Solar Powered Village)  হিসেবে। আজ্ঞে, হ্যাঁ। এটিই দেশের প্রথম সৌরশক্তির গ্রাম। এ গ্রামের সব কিছুই চলবে সৌরশক্তির সাহায্যে। মধেরা গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে গিয়েছে পুষ্পবতী নদী। এই গ্রামেই রয়েছে সূর্য মন্দির। প্রধানমন্ত্রীর অফিস সূত্রে খবর, শুক্রবার বিকেল সাড়ে পাঁচটা নাগাদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি উদ্বোধন করবেন সৌরশক্তির গ্রামের (Solar Powered Village)। আরও কয়েকটি প্রকল্পের শিলান্যাসও করবেন তিনি।

    মধেরাকে সৌরশক্তির গ্রামে (Solar Powered Village) রূপান্তরিত করতে গ্রামের বিভিন্ন বাড়িতে বসানো হয়েছে হাজারেরও বেশি সৌর প্যানেল। গুজরাট সরকারের দাবি, এর ফলে গ্রামবাসীদের আর বিদ্যুৎ কষ্টে ভুগতে হবে না। গ্রামে সৌর বিদ্যুৎ থাকবে ২৪ ঘণ্টাই। গ্রামবাসীরা নিখরচায় ভোগ করবেন সৌর বিদ্যুৎ। বৃহস্পতিবার গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল এক বিবৃতিতে জানিয়েছিলেন, আমি জানাতে খুশি হচ্ছি ক্লিন এনার্জি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নপূরণে গুজরাট আরও একবার নেতৃত্ব দিচ্ছে। ২০৩০ সালের মধ্যে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির মাধ্যমে ভারতের শক্তির চাহিদার ৫০ শতাংশ উৎপাদন করতে তাঁর সঙ্কল্প পূরণে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

    আরও পড়ুন : ভোটের মুখে জোর ধাক্কা গুজরাট কংগ্রেসে, ৬ মাসের কারাদণ্ডের সাজা জিগনেশ মেবানির

    ছবির মতো সাজানো গ্রাম মধেরা। শেষ জনগণনা অনুযায়ী, গ্রামে বাস করেন ৬ হাজার ৭৩৮ জন। এই সৌরশক্তি প্রকল্পের জন্য গুজরাট সরকার বরাদ্দ করেছে ১২ হেক্টর জায়গা। কেন্দ্র ও রাজ্য মিলিয়ে প্রকল্পের কাজে খরচ করেছে মোট ৮০ কোটি ৬৬ লক্ষ টাকা। জানা গিয়েছে, সৌরশক্তির এই গ্রামে (Solar Powered Village) দিনের বেলায় শক্তি সরবরাহ করবে সৌর প্যানেল। সন্ধেয় সেই শক্তি বাড়িতে সরবরাহ করবে বিইএসএস। এই গ্রামেই প্রথম বৈদ্যুতিক যানের চার্জিং স্টেশনও স্থাপন করা হয়েছে। এদিকে, প্রধানমন্ত্রী গুজরাটে পা রাখার সঙ্গে সঙ্গে মধেরার সূর্য মন্দিরে হবে স্পেকট্যাকুলার লাইট অ্যান্ড সাউন্ড শো। এই শোয়ে থ্রি-ডি প্রজেকশনের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে মধেরার ইতিহাস। এই শো-ও হবে সৌরশক্তির সাহায্যে। এখনও যে গ্রামের মন্দিরে নিত্য পুজো হয় সূর্যদেবের, সেই গ্রামেই দিবানিশি আলো দেবেন দিবাকর!

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Lalu Yadav: জমির বদলে রেলে চাকরি কেলেঙ্কারিতে আরও বিপাকে লালু, চার্জশিট দাখিল সিবিআইয়ের  

    Lalu Yadav: জমির বদলে রেলে চাকরি কেলেঙ্কারিতে আরও বিপাকে লালু, চার্জশিট দাখিল সিবিআইয়ের  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জমির বদলে রেলে চাকরি (Land for Jobs) কেলেঙ্কারিতে আরও বিপাকে প্রাক্তন রেলমন্ত্রী লালুপ্রসাদ যাদব (Lalu Yadav)। শুক্রবার তাঁর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই (CBI)। কেবল লালু নন, ওই চার্জশিটে নাম রয়েছে লালুর স্ত্রী রাবড়ি দেবী, তাঁদের কন্যা মিসা ভারতী ও হেমা যাদবেরও। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থার অভিযোগ, রেলমন্ত্রী থাকাকালীন লালু, তাঁর স্ত্রী ও দুই মেয়ে রেলে নিয়োগের বিনিময়ে কয়েকজন চাকরি প্রার্থীর কাছ থেকে নিয়েছিলেন জমি। ২০০৪ সাল থেকে ২০০৯ পর্যন্ত ইউপিএ ১ সরকারে রেলমন্ত্রী ছিলেন লালু। সেই সময়ই এই কেলেঙ্কারির ঘটনা ঘটেছিল বলে অভিযোগ সিবিআইয়ের। এদিন যে ১৬ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করা হয়েছে, তার মধ্যে রেলের এক প্রাক্তন জেনারেল ম্যানেজারেরও নাম রয়েছে। সিবিআইয়ের অভিযোগ, রেলে গ্রুপ ডি স্টাফ হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছিল চাকরি প্রার্থীদের। তাঁদের প্রথমে নিয়োগ করা হয়েছিল তিনদিনের জন্য। জমি হস্তান্তর হওয়ার পরেই পাকা হয় চাকরি। চার্জশিটে সিবিআই আরও জানিয়েছে, জমির দলিল তৈরি হয়েছে লালুপ্রসাদ যাদবের (Lalu Yadav) স্ত্রী রাবড়ি দেবী এবং তাঁর মেয়ে মিশা ভারতী ও হেমা যাদবের নামে। 

    লালুপ্রসাদ যাদবের (Lalu Yadav) এই কেলেঙ্কারির তদন্ত করতে চলতি বছরের জুলাই মাসে সিবিআই হানা দেয় চার জায়গায়। গ্রেফতার করা হয় ভোলা যাদবকে। এই ভোলা লালুর দল রাষ্ট্রীয় জনতা দলের প্রাক্তন প্রধান। লালু যখন রেলমন্ত্রী ছিলেন, তখন ভোলা ছিলেন অফিসার অন স্পেশাল ডিউটি।

    আরও পড়ুন : চাকরি পেতে জমি লিখে দেওয়ার মামলায় গ্রেফতার হতে পারেন লালু-পুত্র তেজস্বী!

    কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দাবি, রেলে চাকরি দিতে গিয়ে ঘুষ বাবদ লালুপ্রসাদ যাদবের (Lalu Yadav) পরিবার আর্থিক সুবিধা নিয়েছিল। পাটনার বেশ কয়েকজন বাসিন্দা লালু ও তাঁর পরিবারের নিয়ন্ত্রণাধীন এক সংস্থাকে তাঁদের জমি বিক্রি করেছিলেন অথবা উপহার হিসেবে দিয়েছিলেন। সব মিলিয়ে কেবল পাটনায়ই প্রায় ১ লক্ষ ৫ হাজার ২৯২ বর্গফুট জমি অধিগ্রহণ করেছিলেন লালু প্রসাদ যাদব ও তাঁর পরিবার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Economic Growth: অন্যান্য দেশের তুলনায় ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার ভাল, স্বীকার করল আইএমএফ

    Economic Growth: অন্যান্য দেশের তুলনায় ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার ভাল, স্বীকার করল আইএমএফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের প্রশংসার পালক ভারতের (India) মাথায়! ভারত যে ক্রমেই এগিয়ে চলেছে তা স্বীকার করল আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারও (IMF)। মঙ্গলবার তারা জানিয়েছে, আর্থিক বৃদ্ধির (Economic Growth) ক্ষেত্রে প্রত্যেকে যখন পিছিয়ে পড়ছে, ভারত তখনও থমকে দাঁড়ায়নি। বরং এই দেশ উন্নতি করছে। অন্যান্য দেশের তুলনায় এই দেশের আর্থিক বৃদ্ধির হারও ভাল। আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের ডিরেক্টর অফ এশিয়া প্যাসিফিক ডিপার্টমেন্টে কৃষ্ণ শ্রীনিবাসন বলেন, এই মুহুর্তে গোটা বিশ্বের দিকে তাকান। দেখুন, সমস্যায় ভুগছে নানা দেশ। তিনি বলেন, মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘায়ের মতো এর সঙ্গে রয়েছে আর্থিক বৃদ্ধির হার। এর পরেই কৃষ্ণ শ্রীনিবাসন বলেন, বিশ্বের অন্যান্য দেশে আর্থিক বৃদ্ধির হার অত্যন্ত ধীর গতি সম্পন্ন। অথচ মুদ্রাস্ফীতি বাড়ছে চড়চড়িয়ে।

    একটি সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে কৃষ্ণ শ্রীনিবাসন বলেন, বিশ্বের ৩ ভাগের এক ভাগ দেশ চলতি বছর কিংবা আগামী বছর আর্থিক মন্দার কবলে পড়বে। মুদ্রাস্ফীতি বাড়বে। ফলে সমস্যা বাড়বে বই কমবে না। এই প্রসঙ্গেই তিনি বলেন, বিশ্বের প্রায় সব দেশের আর্থিক বৃদ্ধির (Economic Growth) হার ধীর গতি সম্পন্ন। তার তুলনায় ভারত ভালো করছে। এই অঞ্চলের অন্যান্য দেশের তুলনায় তার আর্থিক বৃদ্ধির হাল ভালও। এদিন ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক আউটলুক প্রজেক্ট প্রকাশ করে আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডার। তাতে দেখা যায়, চলতি অর্থবর্ষে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার ৬.৮ শতাংশ। গত বছর তা ছিল ৮.৭ শতাংশ।

    অর্থনীতিতে ভারত যে ক্রমেই এগিয়ে চলেছে তার অতি সাম্প্রতিক প্রমাণ মিলেছে অন্যত্রও। বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় ভারতের স্থান হয়েছে পাঁচে। আগে দীর্ঘ দিন এই জায়গাটা দখল করেছিল ব্রিটেন। ব্রিটেনকে হারিয়ে ওই জায়গা দখল করেছে ভারত। অর্থনীতিবিদদের একাংশের মতে, আগামী পাঁচ ছ বছরের মধ্যেই ভারত উঠে আসবে ওই তালিকার তিন নম্বরে। সেক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়বে তথাকথিত অন্য কোনও বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ। কিছু দিন আগে ভারতের বিদেশ মন্ত্রী এস জয়শঙ্করও ভারতের এই সম্ভাব্য উত্থানের ব্যাপারে আশা প্রকাশ করেছিলেন।  

     

     

  • Shiv Sena Symbol: উদ্ধবের ‘মশাল’, ‘ঢাল-জোড়া তরোয়াল’ প্রতীকে ভোট ভূমে হাজির শিন্ডে শিবিরও

    Shiv Sena Symbol: উদ্ধবের ‘মশাল’, ‘ঢাল-জোড়া তরোয়াল’ প্রতীকে ভোট ভূমে হাজির শিন্ডে শিবিরও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিবসেনার (Shiv Sena) উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thackeray) শিবির নির্বাচনী প্রতীক (Shiv Sena Symbol) হিসেবে পেয়েছিল জ্বলন্ত মশাল। এবার প্রতীক পেল শিবসেনার একনাথ শিন্ডে (Eknath Shinde) শিবিরও। তাদের প্রতীক ঢাল-জোড়া তরোয়াল। ৩ নভেম্বর আন্ধেরি পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্রে রয়েছে উপনির্বাচন। ওই নির্বাচনেই শিবসেনার দুই গোষ্ঠী হাজির হবে নয়া প্রতীকে। শিবসেনার দুই গোষ্ঠীর প্রতীকের (Shiv Sena Symbol) পাশাপাশি কোন শিবির কী নামে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে, তাও ঠিক করে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব গোষ্ঠীর দলের নাম হবে উদ্ধব বালাসাহেব ঠাকরে। আর শিন্ডে শিবিরের দলের নাম হবে বালাসাহেবঞ্চি শিবসেনা।

    বিজেপির সঙ্গে জোট গঠন নিয়ে উদ্ধবের সঙ্গে মতদ্বৈততার সৃষ্টি হয় শিবসেনারই একনাথ শিন্ডের। তার জেরে অনুগামী বিধায়কদের নিয়ে শিন্ডে চলে যান আসাম। শিবসেনার সিংহভাগ বিধায়ক শিন্ডে শিবিরে চলে যাওয়ায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারায় উদ্ধব ঠাকরের সরকার। পরে বিজেপির সমর্থনে সরকার গড়েন শিন্ডে। দু পক্ষই নিজেদের আসল শিবসেনা বলে দাবি করতে থাকে। বিবাদ গড়ায় আদালত পর্যন্ত। ইতিমধ্যে চলে আসে আন্ধেরি পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচন। উদ্ধব গোষ্ঠীর বিধায়ক রমেশ লাটকের মৃত্যুর ফলে উপনির্বাচন হচ্ছে ওই কেন্দ্রে। এই নির্বাচনেই শিবসেনার দুই গোষ্ঠী লড়ছে নয়া নামে ও নতুন প্রতীকে। আন্ধেরি পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচন প্রেস্টিজ ফাইট হয়ে দাঁড়িয়েছে উদ্ধব এবং শিন্ডে দু পক্ষের কাছেই। যে পক্ষই জিতবে তারাই নিজেদের আসল শিবসেনা বলে দাবি করবে। ওই কেন্দ্রে উদ্ধব শিবিরের প্রার্থী হচ্ছেন ঋতুজা লাটকে। শিন্ডে শিবির অবশ্য এখনও প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেনি।

    আরও পড়ুন :আসল শিবসেনা কারা, সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচন কমিশন, সাফ জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    প্রসঙ্গত, শিবসেনার প্রকৃত প্রতীক (Shiv Sena Symbol) ছিল তির-ধনুক। উদ্ধব ও শিন্ডে শিবিরের বিরোধের জেরে গত শনিবার অন্তর্বর্তী নির্দেশ জারি করে নির্বাচন কমিশন। তাতে বলা হয়, আন্ধেরি পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে শিবসেনার প্রতীক তির-ধনুক নিয়ে লড়াই করতে পারবে না উদ্ধব কিংবা শিন্ডে শিবসেনার কোনও শিবিরই। বেছে নিতে হবে অন্য নাম ও প্রতীক। তার পরেই জ্বলন্ত মশাল ও ঢাল-জোড়া তরোয়াল প্রতীকে ভোট ময়দানে হাজির উদ্ধব-শিন্ডে দু পক্ষই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Kashmir Issue: কাশ্মীর সমস্যার জন্য দায়ী নেহরু, নাম না করে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকে নিশানা মোদির

    Kashmir Issue: কাশ্মীর সমস্যার জন্য দায়ী নেহরু, নাম না করে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকে নিশানা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের নাম না করে দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রীকে বিঁধলেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী। কাশ্মীর সমস্যার (Kashmir Issue) জন্য যে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুই দায়ী, তাও মনে করিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সোমবার গুজরাটের (Gujrat) আনন্দ জেলার বল্লভ বিদ্যানগরে আয়োজিত এক জনসভায় সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের ভূয়সী প্রশংসা করেন মোদি। সমালোচনা করেন নেহরুর। ওই জনসভায় মোদি বলেন, সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল সব রাজতন্ত্রকে দেশের অন্তর্ভুক্ত করে দেখিয়েছিলেন। অথচ একজনের হাতে শুধু কাশ্মীর সমস্যা ছিল, তারই সমাধান করে উঠতে পারেননি। সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলকে অনুসরণ করে তিনি যে কাশ্মীর সমস্যার (Kashmir Issue) সমাধান করতে পেরেছেন, ওই জনসভায় তাও জানিয়ে দেন মোদি। বলেন, সর্দার সাহেবের দেখানো পথ অনুসরণ করে আমি এগোচ্ছি। সর্দারের ভূমির মূল্যবোধ রয়েছে আমার মধ্যে। সেই কারণেই কাশ্মীর সমস্যার সমাধান আমি করতে পেরেছি। সর্দার প্যাটেলকে সম্মান জানাতে পেরেছি।

    এদিনের জনসভায় গুজরাটের পূর্বতন কংগ্রেস সরকারকেও একহাত নেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, তারা (কংগ্রেস সরকার) যখন বাঁধ নির্মাণ করছিল, তখন জল বয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য কোনও খাল তৈরি করেনি। তাঁর প্রশ্ন, তারা কি বাঁধ নির্মাণ করছিল লোক দেখানোর জন্য? কংগ্রেসের অসমাপ্ত বাঁধ নির্মাণের কাজ তিনি শেষ করেছেন বলেও দাবি করেন মোদি। বলেন, এখন গুজরাটের সর্বত্র জল পৌঁছচ্ছে। কৃষি পণ্য উৎপাদনের ক্ষেত্রে গুজরাট এখন এগিয়ে গিয়েছে নয় থেকে দশ শতাংশ।

    আরও পড়ুন : ভোল বদলে ঢোকার চেষ্টা করছে শহুরে নকশালরা, গুজরাটবাসীকে সতর্ক করলেন মোদি

    এদিন ফের একবার শহুরে নকশালদের আক্রমণ শানান মোদি। বলেন, সর্দার প্যাটেলের স্বপ্নের প্রজেক্ট ছিল সর্দার সরোবর বাঁধ। এই বাঁধ নির্মাণে বাধা দিয়েছিল শহুরে নকশালরা। কংগ্রেস সরকারকে নিশানা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারা ৪০-৫০ বছর নষ্ট করেছে, আদালতের দরজায় দরজায় ঘুরতে হয়েছে, গুজরাটের গরিব মানুষদের টাকা খরচ হয়েছে জলের মতো। আর আজ তৈরি হয়েছে সর্দার সরোবর বাঁধ। স্বপ্ন পূরণ হয়েছে সর্দার সাহেবের। মোদি বলেন, বেশ কয়েক দশক পার হয়েছে প্রয়াত হয়েছেন সর্দার সাহেব। এখন উদারতা দেখানো প্রয়োজন। তাঁর পায়ে মাথা নত করা দরকার। কিন্তু তারা (কংগ্রেস) তা করবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share