Author: Krishnendu Bakshi

  • Shiv Sena Symbol: নয়া প্রতীক জমা দিচ্ছে শিবসেনার শিন্ডে শিবির! কমিশনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে আদালতে উদ্ধব

    Shiv Sena Symbol: নয়া প্রতীক জমা দিচ্ছে শিবসেনার শিন্ডে শিবির! কমিশনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে আদালতে উদ্ধব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রের আন্ধেরি পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচন ৩ নভেম্বর। এই নির্বাচনেই মহারাষ্ট্রের নয়া মুখ্যমন্ত্রী শিবসেনার একনাথ শিন্ডেকে (Eknath Shinde) লড়তে হবে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শিবসেনারই উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thackeray) গোষ্ঠীর সঙ্গে। ইতিমধ্যেই নির্বাচন কমিশন জানিয়ে দিয়েছে, কোনও পক্ষই শিবসেনার প্রতীক (Shiv Sena Symbol) তির-ধনুক ব্যবহার করতে পারবে না। অগত্যা নয়া প্রতীক জমা দিয়েছে উদ্ধব ঠাকরে গোষ্ঠী। মঙ্গলবার শিন্ডে গোষ্ঠী নির্বাচন কমিশনে জমা দিতে পারেন তিনটি প্রতীক।

    শিবসেনার প্রতীক (Shiv Sena Symbol) তির-ধনুক হারিয়ে বেজায় বিপাকে পড়েছে মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে শিবির। রবিবার শিবসেনার উদ্ধব গোষ্ঠীর তরফে নির্বাচন কমিশনে তিনটি প্রতীক জমা দেওয়া হয়। একটি ত্রিশূল, অন্যটি উদীয়মান সূর্য এবং তৃতীয়টি জ্বলন্ত মশাল। এর মধ্যে উদ্ধব ঠাকরের প্রথম পছন্দ ত্রিশূল। দ্বিতীয় পছন্দ উদীয়মান সূর্য। তিনটি প্রতীক জমা দিতে হবে শিন্ডে শিবিরকেও। মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশনে প্রতীক জমা দিতে পারে তারা। তবে শিবসেনার পুরানো প্রতীক তির-ধনুক পেতে তারা নির্বাচন কমিশনে দরবার করবে বলেও শিন্ডে শিবির সূত্রে খবর। এদিকে, মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে নির্বাচন কমিশনের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে দ্বারস্থ হয়েছে দিল্লি হাইকোর্টের। ওই হাইকোর্টেই ক্যাভিয়েট দাখিল করেছে শিবসেনার শিন্ডে শিবির। উদ্ধব ঠাকরে শিবিরের দাখিল করা পিটিশনের প্রেক্ষিতেই দাখিল করা হয়েছে ক্যাভিয়েট। বুধবার এই মামলার শুনানি হওয়ার কথা।

    আরও পড়ুন : ”বাবা যা অর্জন করেছিলেন, কয়েক মিনিটেই তা হারালেন ছেলে…”

    জানা গিয়েছে, শিবসেনার শিন্ডে শিবির দলের নাম রাখতে চলেছেন বালাসাহেববাঁচি শিবসেনা। মারাঠি এই শব্দবন্ধের বাংলা তর্জমা করলে দাঁড়ায়, বালাসাহেবের শিবসেনা। আর উদ্ধব ঠাকরে শিবির চাইছে দলের নাম হোক শিবসেনা উদ্ধব বালাসাহেব ঠাকরে। তবে শিবসেনার কোন গোষ্ঠীর নাম কী হবে, তা ঠিক করবে নির্বাচন কমিশনই। শিবসেনার নয়া প্রতীক (Shiv Sena Symbol) উদ্ধব ঠাকরে শিবিরের পক্ষে বিপ্লব ঘটাতে পারে বলে মনে করছেন শিবসেনা সাংসদ সঞ্জয় রাউত। প্রসঙ্গত, শিবসেনার এই সাংসদ আর্থিক তছরুপের অভিযোগে অভিযুক্ত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Nimtala Ghat: সেলফি তোলাই কাল! শবদেহ দাহ করতে এসে নিমতলার গঙ্গায় তলিয়ে নিখোঁজ ৩

    Nimtala Ghat: সেলফি তোলাই কাল! শবদেহ দাহ করতে এসে নিমতলার গঙ্গায় তলিয়ে নিখোঁজ ৩

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গঙ্গার (Ganga) পাড়ে বসে সেলফি তোলাই কাল হল! শবদেহ দাহ করতে এসে বানের জলে (High Tide) ভেসে গেল পাঁচজন। স্থানীয়দের তৎপরতায় দুজনকে উদ্ধার করা গেলেও, মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত নিখোঁজ তিনজন। নিমতলা ঘাটের (Nimtala Ghat) ওই ঘটনায় নিখোঁজদের খোঁজে জারি রয়েছে তল্লাশি। নিখোঁজ তিন যুবকই কলকাতার নারকেলডাঙা এলাকার বাসিন্দা।

    পুলিশ সূত্রে খবর, সোমবার রাতে সৎকারের জন্য একটি মৃতদেহ নিয়ে আসা হয় নিমতলা শ্মশান ঘাটে। দেহটি নিয়ে আসা হয়েছিল নারকেলডাঙা এলাকা থেকে। দেহ সৎকারের সময় শবযাত্রীদের মধ্যে কয়েকজন যুবক গঙ্গার ধারে চলে যান। ঘাটের সিঁড়িতে বসেছিলেন তাঁরা। স্থানীয় সূত্রে খবর, ওই যুবকরা সিঁড়িতে বসে সেলফি তুলছিলেন। মোবাইলবন্দি করছিলেন রাতের গঙ্গার দৃশ্য। রাত ১০টার সময় গঙ্গায় বান আসার কথা ছিল। স্থানীয়দের কয়েকজন এ ব্যাপারে তাঁদের সতর্কও করেছিলেন। তার আগে প্রচার করা হয় পুলিশের তরফেও। অভিযোগ, বানের জলের ব্যাপারে কোনও সতর্কতাই কানে তোলেনি ওই যুবকরা। এর পর আচমকাই চলে আসে বান। জলের তোড়ে ভেসে যান সবাই। কয়েকজন উঠে এলেও, বাকিরা ভেসে যান জলস্রোতে। স্থানীয়দের তৎপরতায় দুজনকে উদ্ধার করা হয়। নিখোঁজ হয়ে যান তিনজন। খবর পেয়ে রাতেই নিমতলা ঘাটে পৌঁছায় উত্তর বন্দর থানার পুলিশ এবং কলকাতা পুলিশের বিপর্যয় মোকাবিলা বিভাগের একটি দল। তল্লাশি চলে রাতভর। মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্তও খোঁজ মেলেনি ওই যুবকদের। পুলিশের দাবি, নিয়ম মেনেই বান আসবে বলে সতর্কতামূলক প্রচার চালানো হয়েছিল। স্থানীয়রাও তাঁদের সতর্ক করেছিলেন। তার পরেও গঙ্গার পাড় থেকে ওঠেননি ওই যুবকরা। যার জেরে এই দুর্ঘটনা।

    আরও পড়ুন : হাত রয়েছে আল কায়দা ও আইসিসের! মোমিনপুরের ঘটনায় বিস্ফোরক শুভেন্দু

    প্রসঙ্গত, দশমীর রাতে বিসর্জনের সময় জলপাইগুড়ির মাল নদীতে আচমকাই চলে আসে হড়পা বান। নবান্নের তরফে বিবৃতি জারি করে জানানো হয়, এই ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে ৮ জনের। আহত হয়েছেন ১৪ জন। সেই ঘটনার রেশ পুরোপুরি মিলিয়ে যাওয়ার আগেই ফের দুর্ঘটনা। এবং সেই নদীতেই!  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Urban Naxal: ভোল বদলে ঢোকার চেষ্টা করছে শহুরে নকশালরা, গুজরাটবাসীকে সতর্ক করলেন মোদি  

    Urban Naxal: ভোল বদলে ঢোকার চেষ্টা করছে শহুরে নকশালরা, গুজরাটবাসীকে সতর্ক করলেন মোদি  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোল বদলেছে। নয়া রূপে গুজরাটে ঢোকার চেষ্টা করছে শহুরে নকশালরা (Urban Naxal)।  কিন্তু রাজ্য সরকার যুবকদের জীবন ধ্বংস করার সুযোগ তাদের দেবে না। গুজরাটের (Gujrat) ভারুচে বাল্ক ড্রাগ পার্কের শিলান্যাস অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সেখানেই শহুরে নকশালদের নিশানা করেন তিনি।

    এদিনের অনুষ্ঠানে মোদি শহুরে নকশালদের (Urban Naxal) ব্যাপারে স্থানীয়দের সতর্ক করে দেন। তিনি বলেন, রাজ্যে ফের ঢোকার চেষ্টা করছে শহুরে নকশালরা। তারা তাদের পোশাকটাই কেবল বদলেছে। তাদের অনুসরণ করতে বলে আসলে তারা সরল সাধাসিধে এবং জীবনশক্তিতে ভরপুর তরুণদের ভুল পথে চালিত করছে। চলতি বছরেই রয়েছে গুজরাট বিধানসভার নির্বাচন। এই নির্বাচনে অংশ নেওয়ার কথা অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টির। রাজনৈতিক মহলের মতে, এদিন নাম না করে মোদি আসলে কেজরিওয়ালের দলকেই আক্রমণ শানিয়েছেন।

    আরও পড়ুন : ভারতের উন্নয়নে বাধা দিচ্ছেন শহুরে নকশালরা, বললেন মোদি

    মোদি বলেন, শহুরে নকশালরা (Urban Naxal) বাইরে থেকে এসে এ রাজ্যে পা রাখতে চাইছে। আমাদের তরুণ প্রজন্মকে ধ্বংস করতে তাদের দেব না আমরা। এর পরেই শ্রোতাদের সতর্ক করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের উচিত আমাদের ছেলেমেয়েদের শহুরে নকশালদের ব্যাপারে সতর্ক করে দেওয়া। এই শহুরে নকশালরা গোটা দেশকে ধ্বংস করার কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। মোদি বলেন, শহুরে নকশালরা বিদেশি শক্তির এজেন্ট। তাঁদের কাছে মাথা নত করবে না গুজরাট। গুজরাট তাদের ধ্বংস করে দেবে। ওই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০১৪ সালে আমি যখন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিই, তখন গোটা বিশ্বে ভারতীয় অর্থনীতির স্থান ছিল ১০ নম্বরে। বর্তমানে এ দেশের স্থান হয়েছে ৫ নম্বরে। প্রসঙ্গত, এতদিন পাঁচ নম্বরে ছিল ব্রিটেন। চলতি বছর ব্রিটেনকে সরিয়ে ওই জায়গা দখল করে ভারত। অর্থনীতিবিদদের একাংশের মতে, আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই ভারত জায়গা করে নেবে ৩ নম্বরে। কিছু দিন আগে এ কথা জানিয়েছিলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Shiv Sena Symbol: ”বাবা যা অর্জন করেছিলেন, কয়েক মিনিটেই তা হারালেন ছেলে…”

    Shiv Sena Symbol: ”বাবা যা অর্জন করেছিলেন, কয়েক মিনিটেই তা হারালেন ছেলে…”

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপাতত কোনও পক্ষই ব্যবহার করতে পারবেন না শিবসেনার নির্বাচনী প্রতীক (Shiv Sena Symbol) তির-ধনুক। সম্প্রতি উদ্ধব ঠাকরে এবং একনাথ শিন্ডে গোষ্ঠীকে একথা সাফ জানিয়ে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। ঘটনাটি দুর্ভাগ্যজনক আখ্যা দিয়েছেন এনসিপি নেতা একনাথ খাড়সে (Eknath Khadse)। দল গঠনে শিবসেনার প্রতিষ্ঠাতা বাল ঠাকরের পরিশ্রমের উল্লেখ করে খাড়সে বলেন, বহু কঠিন বাধা পেরিয়ে বাবা যা অর্জন করেছিলেন, রাজনৈতিক যুদ্ধে নেমে কয়েক মিনিটেই তা হারালেন ছেলে।

    প্রাক্তন এই বিজেপি নেতা বলেন, শিবসেনার প্রতীক (Shiv Sena Symbol) তির-ধনুক জনপ্রিয় হয়েছিল বাল ঠাকরের নিরলস পরিশ্রমের কারণে। খাড়সে বলেন, তিনি (উদ্ধব ঠাকরে) ক্ষমতায় এসেছিলেন এই চিহ্নের সহায্যে। কিন্তু দুজনের (উদ্ধব ঠাকরে-একনাথ শিন্ডে) লড়াইয়ের জেরে লুপ্ত হয়ে গেল শিবসেনার এই প্রতীক। এটা দুর্ভাগ্যজনক। থানে জেলার এক অনুষ্ঠানে একথা বলেন এনসিপির ওই নেতা। এনসিপি নেতা শারদ পাওয়ারের জন্যই যে উদ্ধব মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন এদিন তাও মনে করিয়ে দেন খাড়সে। তাঁর মতে, মহা বিকাশ আগাড়ি জোটের প্রধান স্থপতি শারদ পাওয়ারই।

    এদিকে, শিবসেনার প্রতীক (Shiv Sena Symbol) তির-ধনুক হারিয়ে বেজায় বিপাকে পড়েছে মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের শিবির। রবিবার শিবসেনার উদ্ধব গোষ্ঠীর তরফে নির্বাচন কমিশনে তিনটি প্রতীক জমা দেওয়া হয়। একটি ত্রিশূল, অন্যটি উদীয়মান সূর্য এবং তৃতীয়টি জলন্ত মশাল। নভেম্বরের তিন তারিখে রয়েছে আন্ধেরি পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচন। এই নির্বাচনের আগে এদিন পার্টির নামের একটি তালিকাও জমা দেওয়া হয়েছে নির্বাচন কমিশনে। এগুলি হল, শিবসেনা (বালাসাহেব ঠাকরে), শিবসেনা (প্রবোধঙ্কর ঠাকরে) এবং শিবসেনা (উদ্ধব বালাসাহেব ঠাকরে)।

    আরও পড়ুন : আসল শিবসেনা কারা, সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচন কমিশন, সাফ জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    প্রসঙ্গত, প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গে মতদ্বৈততার জেরে শিবসেনা ভেঙে বেরিয়ে যান একনাথ শিন্ডে। সংখ্যা গরিষ্ঠতা হারানোয় পতন হয় উদ্ধব ঠাকরের সরকারের। মহারাষ্ট্রের নয়া মুখ্যমন্ত্রী হন শিন্ডে। দু পক্ষই নিজেদের আসল শিবসেনা বলে দাবি করতে থাকে। দাবি করতে থাকে নির্বাচনী প্রতীকও। এর পরেই আপাতত শিবসেনার প্রতীক (Shiv Sena Symbol) লোপ করার সিদ্ধান্ত নেয় নির্বাচন কমিশন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • PK: ‘নীতীশজি বিভ্রান্তিমূলক কথাবার্তা বলছেন’, তোপ পিকের

    PK: ‘নীতীশজি বিভ্রান্তিমূলক কথাবার্তা বলছেন’, তোপ পিকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জনতা দল ইউনাইটেডকে (Jdu) কংগ্রেসের (Congress) সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব নীতীশ কুমারকে দিয়েছিলেন ভোট কুশলী প্রশান্ত কিশোর (PK)। বিহারের (Bihar) মুখ্যমন্ত্রীর এই দাবি উড়িয়ে দিয়ে তাঁকে পাল্টা একহাত নিলেন প্রশান্ত কিশোর। তিনি বলেন, নীতীশজি বিভ্রান্তিমূলক কথাবার্তা বলছেন।

    বৃহস্পতিবার নীতীশ কুমার প্রশান্ত কিশোরকে (PK) নিশানা করে বলেন, চার পাঁচ বছর আগে তিনি আমাকে কংগ্রেসে মিশে যেতে বলেছিলেন। তিনি বিজেপিতে গিয়েছেন এবং সেই মতো কাজ করছেন।শুক্রবার তারই পাল্টা দিলেন ভোটকুশলী। বিহারের মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমণ শানিয়ে প্রশান্ত কিশোর বলেন, নীতীশজি বিভ্রান্তিকর কথাবার্তা বলছেন। রাজনৈতিকভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছেন। তিনি কিছু একটা বলতে চাইছেন, কিন্তু সম্পূর্ণ অন্য একটি কথা বলে শেষ করছেন। প্রশান্ত কিশোর (PK) বলেন, প্রথমে তিনি বললেন আমি বিজেপির অ্যাজেন্ডা মতো কাজ করছি। পরে তিনি দাবি করলেন আমি তাঁর দলকে কংগ্রেসের সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়ার অনুরোধ করেছি। দুটোই কীভাবে সম্ভব? আমি যদি বিজেপির হয়ে কাজ করি, তাহলে আমি কংগ্রেসকে শক্তিশালী করার কথা বলব কী করে? শেষের দাবিটি যদি সত্য হয়, তাহলে তাঁর (নীতীশের) প্রথম বক্তব্যটি মিথ্যে।

    নীতীশকে আক্রমণ শানিয়ে এদিন একটি ট্যুইটও করেন প্রশান্ত কিশোর (PK)। ট্যুইট বার্তায় তিনি লেখেন, বয়স নীতীশজির ওপর প্রভাব ফেলছে। তিনি এক বলতে চাইছেন, কিন্তু অন্য কথা বলছেন। আমি যদি বিজেপির অ্যাজেন্ডায় কাজ করতাম, তাহলে কংগ্রেসকে শক্তিশালী করার কথা বলব কেন? তিনি বিভ্রান্তিকর কথাবার্তা বলছেন। রাজনৈতিকভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছেন। যাঁরা তাঁকে ঘিরে রয়েছেন, তাঁদের তিনি বিশ্বাসই করতে পারেন না। ২০১৮ সালে নীতীশের হাত ধরেই জনতা দল ইউনাইটেডে যোগ দিয়েছিলেন প্রশান্ত কিশোর (PK)। প্রখর রাজনীতির জ্ঞানের কারণে দলে যোগ দেওয়ার কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই প্রশান্ত কিশোরকে দলের জাতীয় সহ সভাপতি করেছিলেন নীতীশ। পরে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন সহ নানা বিষয়ে নীতীশের সঙ্গে মতদ্বৈততার সৃষ্টি হয় পিকের। দলের বিরুদ্ধে নানা মন্তব্য করতে থাকেন প্রশান্ত কিশোর (PK)। এর পরেই দল থেকে বহিষ্কার করা হয় তাঁকে।

    আরও পড়ুন : প্রশান্ত কিশোরকে কোনও অফারই দেওয়া হয়নি, সাফ জানাল নীতীশের দল

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Raj Raj: কমল হাসান হিন্দু নন, চোল রাজা বিতর্কে বিস্ফোরক বিজেপি নেতা

    Raj Raj: কমল হাসান হিন্দু নন, চোল রাজা বিতর্কে বিস্ফোরক বিজেপি নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চোল রাজা (Chola King) রাজরাজ (Raj Raj) হিন্দু ছিলেন কীনা, তা নিয়ে অব্যাহত বিতর্ক। এরই মধ্যে অভিনেতা-রাজনীতিক কমল হাসানকে নিশানা করলেন বিজেপি নেতা এইচ রাজা (H Raja)। তিনি বলেন, কমল হাসান হিন্দু নন, তাঁর গোটা পরিবার ধর্ম প্রচারক (Evangelized)। তিনি কমল হাসানের একটি সাক্ষাৎকারের ভিডিও শেয়ার করেছিলেন। যেখানে কমলকে কাজ করতে দেখা যাচ্ছে একটি খ্রিষ্টান আর্টস অ্যান্ড কমিউনিকেশন সেন্টারে। তখন তিনি বিশ্বে খিষ্ট্রের বাণী প্রচার করছিলেন।

    চোল রাজা রাজরাজ (Raj Raj) হিন্দু ছিলেন কীনা তা নিয়ে বিতর্ক শুরু হয় জাতীয় পুরস্কার জয়ী তামিল পরিচালক ভেত্রমারানের একটি মন্তব্যের জেরে। তিনি বলেছিলেন, চোল রাজ রাজরাজ (Raj Raj) হিন্দু ছিলেন না। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ভারতে আসার পর হিন্দু শব্দের উৎপত্তি হয়েছে বলেও দাবি তাঁর। তামিল পরিচালকের এই বক্তব্য সমর্থন করেছিলেন কমল হাসান। ভেত্রমারানের দাবি, মণিরত্নমের ছবি পোন্নিয়িন সেল্ভান ১এ চোল রাজা রাজরাজকে হিন্দু হিসেবে দেখানো হয়েছে। আদতে তা নয়। তাঁর দাবি, ছবিটি তৈরি হয়েছে কল্কি কৃষ্ণমূর্তির ঐতিহাসিক উপন্যাসের গল্প থেকে। ছবির প্রধান চরিত্র অরুলমোঝিবর্মণ। ইনিই পরবর্তীকালে রাজরাজ চোল নামে খ্যাত হন।

    আরও পড়ুন : ক্ষমা চাইতে হবে, হিন্দু দেব-দেবীদের নিয়ে আপ মন্ত্রীর বিতর্কিত মন্তব্যে ক্ষুব্ধ বিজেপি

    এই ছবির প্রেক্ষিতেই কমল হাসান বলেন, রাজরাজ (Raj Raj) চোলের সময় হিন্দু ধর্মই ছিল না। তিনি বলেন, তখন ছিল বৈনভম, শিবম এবং সমানম। এই তিনটিকে একত্রিত করতে ব্রিট্রিশরাই হিন্দু শব্দটি চালু করেছিলেন। কমল হাসান বলেন, যেমন করে তারা তুতুকুদিকে তুতিকোরিন করেছে। কমল হাসানের বক্তব্য খারিজ করে বিজেপি নেতা বলেন, কমল হাসানের অভ্যাসই হল কোনও কিছু খুঁটিয়ে না পড়া। কিন্তু এটা অস্বীকার করা যায় না যে তিনি করণ থাপারকে জানিয়েছিলেন, পয়সার জন্য বাইবেল বিক্রি করেছিলেন তিনি। তাঁর ভাই চন্দ্রা হাসানকে কবর দেওয়া হয়েছিল খ্রিষ্টান রীতি মেনে। দক্ষিণ ভারতের কালচারাল ইতিহাসের এক গবেষক বলেন, যদিও চোল রাজরাজ (Raj Raj) ছিলেন কট্টর শৈব, শিব মন্দিরের পাশাপাশি তিনি নির্মাণ করেছিলেন বিষ্ণু মন্দিরও। তিনি বলেন, তাঁরা দুর্গা, শক্তি এবং কালীর পুজোও করতেন, যেমন করতেন মুরুগান এবং গণেশের আরাধনাও।

     

       দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • POK: পাক অধিকৃত কাশ্মীরে মার্কিন রাষ্ট্রদূত, ‘আজাদ কাশ্মীর’ মন্তব্যে কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

    POK: পাক অধিকৃত কাশ্মীরে মার্কিন রাষ্ট্রদূত, ‘আজাদ কাশ্মীর’ মন্তব্যে কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাক অধিকৃত কাশ্মীরে (Pak Occupied Kashmir) গিয়েছিলেন পাকিস্তানের (Pakistan) মার্কিন রাষ্ট্রদূত ডোনাল্ড ব্লোম। সেখানে গিয়ে তিনি বারংবার পাক অধিকৃত কাশ্মীরকে (POK) আজাদ কাশ্মীর বলে উল্লেখ করেন। এর পরেই খেপে যায় ভারত। শুক্রবার ব্যক্ত করে কড়া প্রতিক্রিয়া। বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি জানান, মোদি সরকারের বিরোধিতা উপেক্ষা করেও পাক অধিকৃত কাশ্মীরে গিয়েছিলেন পাকিস্তানের মার্কিন রাষ্ট্রদূত। সে খবর জানানো হয়েছে ওয়াশিংটনকে।

    জানা গিয়েছে, অক্টোবরের ৩ তারিখে পাক অধিকৃত কাশ্মীরে (POK) গিয়েছিলেন ব্লোম। সেই ছবি তিনি শেয়ার করেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। পরে করেন ট্যুইট। জানান, ওই অঞ্চলে ঐতিহাসিক গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলিতে গিয়েছিলেন তিনি। আরও জানান, মুজফফরাবাদে কায়েদ-ই-আজম মেমোরিয়াল ডাক বাংলো পরিদর্শনের কথাও। ১৯৪৪ সালে এই ভবনটি পরিদর্শন করেছিলেন মহম্মদ আলি জিন্না স্বয়ং। পাক অধিকৃত কাশ্মীর (POK) পরিদর্শনে গিয়ে এলাকাটিকে তিনি বারবার আজাদ কাশ্মীর বলে উল্লেখ করেন। ট্যুইট বার্তায় তিনি লেখেন, আদাজ কাশ্মীরে প্রথমবার পা রাখতে পেরে আমি সম্মানিত বোধ করছি।

    প্রসঙ্গত, ১৯৯৪ সালে একটি রেজলিউশন পাশ করে ভারত। তাতে বলা হয়, পাক অধিকৃত কাশ্মীর (POK) ভারতেরই অংশ। পাকিস্তানকে অবশ্যই জায়গাটি খালি করে দিতে হবে। ছাড়তে হবে অবৈধ দখলদারি। চলতি বছর জুলাই মাসে প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংও জানিয়ে দিয়েছিলেন পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতেই অংশ। তিনি বলেছিলেন, পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতেরই অংশ। এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।

    আরও পড়ুন : নিষিদ্ধ ঘোষিত হওয়ার আগে পিএফআইকে প্রকাশ্যে সমর্থন পাকিস্তান দূতাবাসের

    মার্কিন রাষ্ট্রদূতের পাক অধিকৃত কাশ্মীর (POK) সফর ভাল চোখে দেখেনি ভারত। জানিয়েছে জোরালো প্রতিবাদ। গত ১১ সেপ্টেম্বর পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উন্নত করতে এবং এফ ১৬ যুদ্ধ বিমানকে ঢেলে সাজাতে ৪০০ বিলিয়ন ডলারের প্যাকেজ ঘোষণা করেছিল জো বাইডেনের দেশ। সেবারও তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিল ভারত। সেই সময় বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেছিলেন, এটা সবাই জানে, কোথায় এবং কাদের বিরুদ্ধে এফ ১৬ যুদ্ধ বিমান ব্যবহার করে পাকিস্তান। আপনি এসব বলে কাউকে বোকা বানাতে পারবেন না। সেই ঘটনার রেশ পুরোপুরি মেলানোর আগেই পাক অধিকৃত কাশ্মীরে (Pak Occupied Kashmir) গিয়ে ফের বিতর্কের সৃষ্টি করল আমেরিকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Xi Jinping: গদি বাঁচাতে হংকং, তাইওয়ানের পর এবার গলওয়ান তাস খেললেন শি জিনপিং!

    Xi Jinping: গদি বাঁচাতে হংকং, তাইওয়ানের পর এবার গলওয়ান তাস খেললেন শি জিনপিং!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গদি বাঁচাতে খেলেছিলেন হংকং তাস। প্লে করেছিলেন তাইওয়ান তাসও। এবার চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং (Xi Jinping) সরাসরি খেলে দিলেন ইন্দো-চিন বর্ডারের গলওয়ান (galwan) সংঘর্ষ তাস! রবিবার চিনা কমিউনিস্ট পার্টি কংগ্রেসে (CPC) গলওয়ান কার্ড প্লে করেন চিনের সর্বাধিনায়ক শি জিনপিং। এদিন তিনি বলেন, চিনা সেনা সব সময় ট্রেনিংয়ের মধ্যে থাকে। প্রস্তুত থাকে যুদ্ধের জন্য। জয়ের খিদেও তাদের রয়েছে। প্রসঙ্গত, সাতদিন ধরে চলবে এই পার্টি কংগ্রেস। প্রতি পাঁচ বছরে একবার বসে কংগ্রেসের এই অধিবেশন।

    শি জিনপিং (Xi Jinping) সে দেশের মিলিটারিকে একটি স্পেশাল সেকশন উৎসর্গ করেছেন। নাম অ্যাচিভিং দ্য সেন্ট্রাল গোল অফ দ্য পিএলএ অ্যান্ড ফার্দার মর্ডানাইজেশন ন্যাশনাল ডিফেন্স অ্যান্ড মিলিটারি। ৬৩ পাতার রিপোর্টে বলা হয়েছে, চিনা পিপলস লিবারেশন আর্মির (PLA) আক্রমণাত্মক কর্মকাণ্ডের জেরে ২০২০ সালের মে মাস থেকে চিন-ভারত (India) সীমান্তে বিশেষ করে পূর্ব লাদাখে দুই দেশের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এই ঘটনার ছাপ পড়ছিল দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে। দুই দেশের মধ্যে ১৬ দফা বৈঠক হয়। অমীমাংসিত বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনার জন্য সম্মত হয় দুই দেশই। এদিন অবশ্য বিশেষ কোনও দেশের নাম করেননি শি জিনপিং। তবে এদিন পার্টি কংগ্রেসে উপস্থিত ছিলেন চিনা মিলিটারির কমান্ডার কুই ফাবাও। গলওয়ান উপত্যকা সংঘর্ষের সময় জখম হয়েছিলেন তিনি। চিনের সর্বাধিনায়ক বলেন, আমাদের জনগণের সশস্ত্র বাহিনী যাতে যুদ্ধ করতে পারে এবং জয়ী হতে পারে, তা দেখার জন্য আমরা সৈন্যদের প্রশিক্ষণ আরও জোরদার করব। বাড়াব যুদ্ধের প্রস্তুতিও।

    আরও পড়ুন: পার্টি কংগ্রেসে হংকং, তাইওয়ান তাস খেললেন শি জিনপিং, কেন জানেন?

    মনে রাখতে হবে, শি জিনপিং কেবল দেশের প্রেসিডেন্টই নন, তিনি সেন্ট্রাল মিলিটারি কমিশনের সামগ্রিক হাইকমান্ডেরও প্রধান। তিনি বলেন, কৌশলগত প্রতিরোধের একটি শক্তিশালী ব্যবস্থা আমরা গড়ে তুলব। বাড়াব কমব্যাট ক্ষমতা, মানুষ ছাড়া, বুদ্ধিমান কমব্যাট ক্ষমতাও বাড়াব। নেটওয়ার্ক ইনফর্মেশন সিস্টেমকেও আরও উন্নত করব। প্রসঙ্গত, চিনা প্রেসিডেন্টের ওপর বেজায় ক্ষিপ্ত দেশবাসীর একটা বড় অংশ। পার্টি কংগ্রেসের আগে তাঁকে বিশ্বাসঘাতক একনায়কতন্ত্র দেগে দিয়ে ব্যানার পড়েছিল দেশের বিভিন্ন অংশে। কূটনৈতিক মহলের মতে, জনরোষের সেই আগুনে জল ঢালতেই হংকং, তাইওয়ানের পর এবং গলওয়ান তাস খেললেন শি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • RSS: শাখার সংখ্যা নিয়ে যেতে হবে লাখে, কার্যকরী মণ্ডলের বৈঠকে পথ খুঁজছেন আরএসএস কর্তারা  

    RSS: শাখার সংখ্যা নিয়ে যেতে হবে লাখে, কার্যকরী মণ্ডলের বৈঠকে পথ খুঁজছেন আরএসএস কর্তারা  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার শুরু হয়েছে রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের (RSS) চারদিন ব্যাপী কার্যকরী মণ্ডলের বৈঠক। উত্তর প্রদেশের প্রয়াগরাজে (prayagraj) হচ্ছে ওই বৈঠক। সংঘের কাজকর্মের বিস্তার এবং কারেন্ট ইস্যু নিয়ে আলোচনা করবেন বৈঠকে অংশগ্রহণকারী প্রতিনিধিরা। এই বৈঠকে ইতিমধ্যেই উপস্থিত হয়েছেন সরসংঘ চালক মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat) ও সাধারণ সম্পাদক দত্তাত্রেয় হোসেবল। অনুষ্ঠানের উদ্বোধনও করেছেন তাঁরাই।

    জানা গিয়েছে, ৪৫টি প্রদেশ ও ১১টি জোনের প্রবীণ আধিকারিকরা যোগ দিয়েছেন প্রয়াগরাজের ওই বার্ষিক বৈঠকে। যোগ দিয়েছেন তাঁদের ডেপুটিরাও। সব মিলিয়ে উপস্থিত থাকার কথা ৩৭৭ জন প্রতিনিধির। বৈঠকে স্বাগত ভাষণ দেন হোসেবল। শ্রদ্ধা জানানো হয় প্রয়াত বিখ্যাত ব্যক্তিত্বদের। এঁদের মধ্যে ছিলেন দ্বারকাপীঠের জগৎ গুরু শঙ্করাচার্য স্বামী স্বরূপানন্দ মহারাজ, পাঁচপীঠাধীশ্বর আচার্য ধর্মেন্দ্র, দেশের ভূতপূর্ব প্রধান বিচারপতি আরসি লাহোটি, কমেডিয়ান রাজু শ্রীবাস্তব, শিল্পপতি সাইরাস মিস্ত্রি, আর্কিওলজিস্ট বিবি লাল এবং সমাজবাদী পার্টি প্রধান মুলায়ম সিং যাদব।  

    প্রথম দিনের আলোচনায় আরএসএসের (RSS) শাখা বিস্তারের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। ২০২৫ সালে আরএসএসের শতবর্ষপূর্তি। তার মধ্যে গোটা দেশে শাখা বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। বর্তমানে আরএসএসের ৫৫ হাজার শাখা রয়েছে। ২০২৪ সালের মার্চ মাসের মধ্যে এই সংখ্যাটা বাড়িয়ে এক লাখে নিয়ে যেতে চাইছেন সংঘের কর্তাব্যক্তিরা।

    আরও পড়ুন: বর্ণ ও জাতিভেদ প্রথা লুপ্ত হোক, চান আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত

    এর আগে চলতি বছরের মার্চ মাসের ১১-১৩ তারিখে গুজরাটের পিরানায় প্রেরণা পীঠে অখিল ভারতীয় প্রতিনিধি সভার বৈঠক হয়। ওই বৈঠকে সংগঠনের বাৎসরিক ওয়ার্কি প্ল্যান তৈরি হয়েছিল। তখনই বলা হয়েছিল, ২০২২ সালে আরএসএসের (RSS) শাখার সংখ্যা বাড়িয়ে করতে হবে ৬০ হাজার ৯২৯। ২০২১ সালে এর সংখ্যা ছিল ৫৫ হাজার ৫৬২টি। এ থেকে এটা স্পষ্ট যে মাত্র এক বছরে আরএসএসের শাখার সংখ্যা বেড়েছে ৫ হাজার ২৭৭টি। ওই বৈঠকে পরবর্তী ছ মাসে আরএসএসের শাখার সংখ্যা ৪ হাজারের বেশি বাড়াতে বলা হয়েছিল। সব মিলিয়ে পরিকল্পনা রয়েছে ৬৫ হাজার করার।২০২৪ এর মধ্যে এক লক্ষ করতে হলে প্রয়োজন এই সময় সীমার মধ্যে আরও ৩৫ হাজার শাখা তৈরি। কীভাবে তা করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছিল ওই বৈঠকে। আরএসএসের (RSS) অখিল ভারতীয় প্রচার প্রমুখ সুনীল আম্বেকর জানান, সংঘের বিভিন্ন বৈঠকে দেশজুড়ে শাখার সংখ্যা কীভাবে আরও বাড়ানো যায়, তা নিয়ে আলোচনা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • PM Modi: হিন্দিতে ডাক্তারি পড়তে পারা দেশে ইতিবাচক বদল আনবে, আত্মবিশ্বাসী প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: হিন্দিতে ডাক্তারি পড়তে পারা দেশে ইতিবাচক বদল আনবে, আত্মবিশ্বাসী প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দিতে ডাক্তারি পড়তে পারা দেশে ইতিবাচক বদল আনবে। রবিবার এক ট্যুইট বার্তায় একথা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন মধ্যপ্রদেশ সরকারের উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করে ওই কথা বলেন মোদি। রবিবারই হিন্দিতে অনূদিত চিকিৎসা বিজ্ঞানের (Hindi mbbs textbooks) তিনটি বিষয়ের বই প্রকাশ করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

    মধ্যপ্রদেশ সরকারের উদ্যোগেই হয়েছে ওই কাজ। দিনটিকে ঐতিহাসিক আখ্যা দিয়েছিলেন শাহ। বলেছিলেন, দেশের মধ্যে মধ্যপ্রদেশ সরকারই প্রথম রাজ্য যারা এমবিবিএসের ছাত্রছাত্রীদের হিন্দিতে বই পড়ার সুযোগ করে দিয়েছে। এদিন শাহের ট্যুইট উদ্ধৃত করে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) ট্যুইট বার্তায় লেখেন, চিকিৎসাবিজ্ঞান শিক্ষা ক্ষেত্রে এই উদ্যোগ দেশে বড় ইতিবাচক বদল আনবে। এর ফলে লক্ষ লক্ষ পড়ুয়া নিজেদের ভাষায় পড়াশোনা করতে পারবেন। তাঁদের জন্য অনেক সুযোগের দরজা খুলে যাবে। ভোপালের ওই বই প্রকাশ অনুষ্ঠানে শাহ জানিয়েছিলেন, চিকিৎসা বিজ্ঞানের হিন্দি ভাষায় (Hindi mbbs textbooks) অনূদিত বই প্রকাশ করে মধ্যপ্রদেশের ভারতীয় জনতা পার্টির সরকার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির স্বপ্ন পূরণ করেছে। তিনি বলেন, এই মুহূর্তটা দেশে শিক্ষা ক্ষেত্রে এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে। এজন্য আমি প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানাই। তবে কেবল হিন্দি নয়, বাংলা, তামিল সহ আরও ছটি ভাষায় চিকিৎসা বিজ্ঞান ও ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে সরকার উদ্যোগী হয়েছে বলেও জানিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: দোরগোড়ায় গুজরাট ভোট, রণকৌশল স্থির করতে বৈঠকে মোদি-শাহ

    ওই অনুষ্ঠানে হিন্দি ও আঞ্চলিক ভাষার প্রচারের জন্য প্রধানমন্ত্রী মোদির (PM Modi) দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্ক বলতে গিয়ে অমিত শাহ বলেন, প্রধানমন্ত্রী মোদি হিন্দি, মারাঠি, তামিল, তেলগু, গুজরাটি, মালয়ালি থেকে বাংলা পর্যন্ত সব ভাষায় চিকিৎসা বিজ্ঞান ও ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের শিক্ষা প্রদানের মিশন শুরু করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী আমাদের ভাষাকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে এবং ১২টি ভাষায় প্রবেশিকা পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ওই অনুষ্ঠানে মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান বলেছিলেন, দরিদ্র সন্তানদের জন্য নতুন ভোরের সূচনা করলেন অমিত শাহ। অনেকেই মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি হতেন। ইংরেজির ফাঁদে পড়ে পরীক্ষায় পাশ করতে না পেরে তাঁদের অনেকেই পড়াশোনা ছেড়ে দিতে বাধ্য হতেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share