Author: Krishnendu Bakshi

  • Gujarat Election: দোরগোড়ায় গুজরাট ভোট, রণকৌশল স্থির করতে বৈঠকে মোদি-শাহ

    Gujarat Election: দোরগোড়ায় গুজরাট ভোট, রণকৌশল স্থির করতে বৈঠকে মোদি-শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় গুজরাট বিধানসভার নির্বাচন (Gujarat Election)। রণকৌশল স্থির করতে শুক্রবার রাতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সঙ্গে বৈঠক করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তাঁর সঙ্গে ছিলেন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভুপেন্দ্র প্যাটেল এবং দলের রাজ্য ইউনিটের প্রধান সিআর পাটিল। সূত্রের খবর, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দিল্লির বাসভবনে ঘণ্টা পাঁচেক ধরে চলেছে ওই বৈঠক। গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনে কীভাবে বিরোধীদের মাত দেওয়া যায়, মূলত তা নিয়েই আলোচনা হয়েছে বিজেপির এই তিন নেতার।

    রাজনৈতিক মহলের মতে, এই বৈঠকের গুরুত্ব কম নয়। কারণ বৈঠকটি এমন একটি সময় অনুষ্ঠিত হয়েছে, যার ঠিক আগে আগেই হিমাচল প্রদেশ বিধানসভার নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। নভেম্বরের ১২ তারিখে হবে হিমাচল প্রদেশ বিধানসভার নির্বাচন। আশা করা যায়, এ মাসেরই পরের দিকে ঘোষণা হয়ে যাবে গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনের (Gujarat Election) নির্ঘণ্ট। প্রসঙ্গত, এর আগে গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন হয়েছিল ২০১৭ সালের ডিসেম্বরের প্রথম দিকে। এবারও তেমনই হওয়ার সম্ভাবনা। 

    আরও পড়ুন: ভোটের মুখে জোর ধাক্কা গুজরাট কংগ্রেসে, ৬ মাসের কারাদণ্ডের সাজা জিগনেশ মেবানির

    গুজরাটে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়িয়ে রয়েছে বিজেপি (BJP)। এই রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি জিতেছে ছ বার। সব মিলিয়ে ক্ষমতায় ছিল ২৭ বছর। এ রাজ্যে পদ্ম শিবিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী এতদিন ছিল কংগ্রেস। এবার লড়াইয়ের ময়দানে হাজির অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল আম আদমি পার্টি। দিল্লি দখলের পর ইতিমধ্যেই এই দল কংগ্রেসের হাত থেকে ছিনিয়ে নিয়েছে পাঞ্জাবের রশি। এবার তারা হানা দিতে চাইছে মোদির রাজ্যে। দ্রুত গতিতে চলছে সংগঠন গড়ার কাজ। বিজেপির হাত থেকে রাজ্যের রশি কেড়ে নিয়ে গুজরাটের তখতে বসতে চাইছে কেজরিওয়ালের দল। তবে সেটা যে সহজ নয়, তা বলছেন গুজরাটের রাজনীতির কারবারিরাই। এদিন হিমাচল প্রদেশের সঙ্গে সঙ্গে গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনের (Gujarat Election)  নির্ঘণ্টও নির্বাচন কমিশন ঘোষণা করবে বলে আশাবাদী ছিলেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা। শেষমেশ ঘোষণা হয় কেবল হিমাচল প্রদেশে বিধানসভার ভোটের দিনক্ষণ। এখন দেখার, মোদির রাজ্যে কবে বাজে বিধানসভা ভোটের ঘণ্টা!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Religious Conversion: হিন্দু যুবককে গোমাংস খাইয়ে, সুন্নত করিয়ে ইসলামে দীক্ষা, কাঠগড়ায় কং নেতা সহ ১১

    Religious Conversion: হিন্দু যুবককে গোমাংস খাইয়ে, সুন্নত করিয়ে ইসলামে দীক্ষা, কাঠগড়ায় কং নেতা সহ ১১

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের জোর করে ধর্মান্তকরণের (Religious Conversion) অভিযোগ। এক হিন্দু (Hindu) যুবককে জোর করে ইসলাম (Islam) ধর্মে দীক্ষিত করা হয়েছে বলে অভিযোগ। কর্নাটকের ওই ঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। যে পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে তাঁদের মধ্যে রয়েছেন বেঙ্গালুরুর  কংগ্রেসের প্রাক্তন কর্পোরেটর আনসার পাশা, তাঁর ভাই নয়জ পাশা, জনৈক হাজি সাব, আতাউর রহমান এবং সোয়েব। এঁদের মধ্যে দুজনকে আগেই গ্রেফতার করা হয়েছিল। বৃহস্পতিবার গ্রেফতার করা হয় বাকি তিনজনকে। নয়জ পাশাকে গ্রেফতার করা হয়েছে তামিলনাড়ু থেকে।

    পুলিশি তদন্তে জানা গিয়েছে, কর্নাটকের মান্ড্য এলাকার বাসিন্দা দলিত যুবক জনৈক শ্রীধর গঙ্গাধর প্রথমে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত (Religious Conversion) হতে চেয়েছিলেন। কারণ তাঁকে মোটা অঙ্কের টাকার লোভ দেখানো হয়েছিল। পরে মুসলমান করতে শ্রীধরের সুন্নতও করানো হয়। তাঁর হাতে তুলে দেওয়া হয় নগদ ৫০ হাজার টাকাও। পুলিশের দাবি, এর পর আর ইসলামের দিকে ঝুঁকতে চাননি শ্রীধর। যদিও অভিযুক্তরা তাঁকে বাধ্য করেছিল বলে অভিযোগ। এর পরেই বছর পঁচিশের শ্রীধর পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেন। তাঁর দাবি, অভিযুক্তরা তাঁর সম্মতি ছাড়াই তাঁর নাম বদলে করে দেন মহঃ সালমান। শ্রীধরের অভিযোগের ভিত্তিতে ১২ জনের নামে দায়ের হয় মামলা। যার মধ্যে গ্রেফতার করা হয়েছে পাঁচজনকে। এর মধ্যেই রয়েছেন কংগ্রেসের প্রাক্তন কর্পোরেটর আনসার পাশা। তিনি স্থানীয় বিধায়কের ঘনিষ্ঠও।

    আরও পড়ুন: হিজাব-বিতর্ক বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের অঙ্গ! সুপ্রিম কোর্টে কী বলল কর্নাটক সরকার?

    শ্রীধরের দাবি, অভিযুক্তরা নব মুসলিম নামে একটি গোষ্ঠী তৈরি করেছিলেন। এই গ্রুপের সদস্যদের দেখিয়ে ইরাক-ইরান থেকে অর্থ সংগ্রহ করতেন। ভারতকে মুসলিম রাষ্ট্র বানানোর চেষ্টাও চালাচ্ছিল এই গোষ্ঠী। শ্রীধর বলেন, অভিযুক্তরা আমাকে অচৈতন্য করতে কালো রংয়ের কোনও তরল খাইয়ে দেন। পরে করা হয় সুন্নত। জোর করে গো-মাংসও খাওয়ানো হয় আমাকে। শ্রীধরের আরও অভিযোগ, অভিযুক্তরা তাঁকে একটি রিভলভার দেখিয়ে ভয় দেখান। তাঁর হাতে একটি আগ্নেয়াস্ত্রও তুলে দেওয়া হয়। সেই ছবি মোবাইল বন্দি করে অভিযুক্তরা ভয় দেখান, ঘটনার কথা কাউকে বললে তাঁর ছবি ভাইরাল করে দেওয়া হবে। দেগে দেওয়া হবে সন্ত্রাসবাদী বলে। ভয়ে প্রথমে থানায় অভিযোগ দায়ের না করলেও, পরে অবশ্য করেন। তার পরেই গ্রেফতার করা হয় অভিযুক্তদের কয়েকজনকে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Gyanvapi Mosque: জ্ঞানবাপী কাণ্ডে কার্বন ডেটিংয়ের আবেদন খারিজ করে দিল বারাণসী আদালত

    Gyanvapi Mosque: জ্ঞানবাপী কাণ্ডে কার্বন ডেটিংয়ের আবেদন খারিজ করে দিল বারাণসী আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কার্বন ডেটিং এবং বৈজ্ঞানিক তদন্তের আবেদন খারিজ করে দিল বারাণসী আদালত। বারাণসীর জ্ঞানবাপী মসজিদের (Gyanvapi Mosque) ওজুখানার জলাশয়ে শিবলিঙ্গের (Shivling) হদিশ মিলেছে বলে দাবি হিন্দুত্ববাদী বিভিন্ন সংগঠনের। তার জেরে আদালতে বৈজ্ঞানিক তদন্ত ও কার্বন ডেটিংয়ের আবেদন করা হয়েছিল। সেই আবেদনের প্রেক্ষিতেই এদিন এই রায় দেয় বারাণসী আদালত।

    ২০২১ সালের অগাস্ট মাসে পাঁচ হিন্দু মহিলা দাবি করেন, জ্ঞানবাপী মসজিদে (Gyanvapi Mosque) রয়েছে শৃঙ্গার গৌরী। যা আপাতত ওজুখানা ও তহখানা নামে পরিচিত। সেখানে পুজোর অধিকার চেয়ে মামলা করেন তাঁরা। মামলাকারীদের আরও দাবি, মসজিদের পশ্চিম দিকের দেওয়ালে হিন্দু দেবদেবীর মূর্তি রয়েছে। এর পরেই বারাণসী দায়রা আদালতের বিচারক রবিকুমার দিবাকরের নির্দেশে এ সংক্রান্ত একটি বিশেষ কমিটি গঠন করা হয়। মসজিদের ভিতরে তদন্ত করে তারা। করা হয় ভিডিওগ্রাফিও। এর পরেই ভিডিওর একটি ফুটেজ ছড়িয়ে পড়ে বলে অভিযোগ। তাতে দেখা যায়, মসজিদের (Gyanvapi Mosque) ওজুখানার জলাশয়ে শিবলিঙ্গের মতো আকৃতির কিছু একটা। হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের দাবি, সেটি শিবলিঙ্গ। আর মসজিদ কর্তৃপক্ষের দাবি, সেটি পুরানো ফোয়ারা। হিন্দুত্ববাদীদের একাংশ শিবলিঙ্গের বয়স জানার জন্য কার্বন ডেটিং পরীক্ষার আর্জি জানায় সুপ্রিম কোর্টে। সেই আর্জি খারিজ করে দেয় দেশের শীর্ষ আদালতও।

    আরও পড়ুন: জ্ঞানবাপী, হিজাব বিতর্কের আবহেই মুসলিম বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে বৈঠক আরএসএস প্রধানের

    প্রসঙ্গত, কার্বন ডেটিং একটি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি প্রত্নতাত্ত্বিক কোনও বিষয়ের গবেষণার জন্য যা প্রয়োগ করা হয়। হিন্দুত্ববাদীদের তরফে জনৈক বিষ্ণু জৈন বলেন, মুসলিম পক্ষ জানিয়েছে যে, শিবলিঙ্গ মামলার বিষয় নয়। তাই এর কার্বন ডেটিং করা যাবে না। আমরা দুই বিষয়েরই ব্যাখ্যা দিয়েছি। আদালত ১৪ অক্টোবর রায় দেবে। মুসলিম পক্ষের তরফে জনৈক একলাখ আহমেদ বলেন, হিন্দু পক্ষের আবেদন সমর্থনযোগ্য নয়। যেহেতু এটি সুপ্রিম কোর্টের রায়ের বিরোধী। মুসলিম পক্ষের আইনজীবী তোহিদ খান বলেন, আদালত রায় দেবে কার্বন ডেটিংয়ের আবেদন গ্রহণযোগ্য কিনা নাকি, প্রত্যাখান করা হবে। তিনি বলেন, কাঠামোটি একটি ফোয়ারা, শিবলিঙ্গ নয়। ফোয়ারাটিকে ফের চালু করা যায়।

    চলতি বছরের ১৭ মে সুপ্রিম কোর্ট রায় দিয়েছিল, জ্ঞানব্যাপী মসজিদে যে শিবলিঙ্গ পাওয়া গিয়েছে, সেটি রক্ষা করতে হবে। সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ধনঞ্জয় ওয়াই চন্দ্রচূড় ওই রায় দিয়েছিলেন। ওই রায়ে এও বলা হয়েছিল, মসজিদে মুসলিমদের অধিকারও রক্ষা করতে হবে। বারাণসী আদালতের মতে, কার্বন ডেটিং হলে শিবলিঙ্গের ক্ষতি হতে পারে। যা সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পরিপন্থী হবে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • AAP Gujarat: ‘হীরাবেনকে আক্রমণ করা হয়েছে, কারণ তিনি প্রধানমন্ত্রীর মা…’

    AAP Gujarat: ‘হীরাবেনকে আক্রমণ করা হয়েছে, কারণ তিনি প্রধানমন্ত্রীর মা…’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) শতবর্ষীয়া মাকে কটাক্ষ করা হয়েছিল আম আদমি পার্টির (AAP) তরফে। সম্প্রতি প্রকাশ্যে এসেছে সেই ভিডিও। এর পরেই অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দলকে একহাত নিল বিজেপি (BJP)। সাফ জানাল, তাঁর (প্রধানমন্ত্রীর মায়ের) একমাত্র অপরাধ তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জন্ম দিয়েছিলেন।

    আপের গুজরাট (AAP Gujarat) শাখার প্রধান গোপাল ইটালিয়া প্রধানমন্ত্রীর মা হীরাবেন মোদিকে কটাক্ষ করেছিলেন। সম্প্রতি এমনই একটি ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে। কটাক্ষ করার পাশাপাশি তাঁকে অভিসম্পাত দিতেও দেখা গিয়েছে। তার পরেই ফুঁসে উঠেছে কেন্দ্রের শাসক দল। বিজেপির তরফে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি আপ নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে নিশানা করে বলেন, আপনারা যদি মনে করেন প্রধানমন্ত্রীর মাকে কটু কথা বলে আপনারা গুজরাটে রাজনৈতিক লাভের কড়ি ঘরে তুলবেন, তাহলে আপনারা ভুল করছেন। আসন্ন নির্বাচনে এজন্য আপনাদের মূল্য চোকাতে হবে। গুজরাট এবং গুজরাটিরাই তা দেবেন। তাঁর মতে, আপের গুজরাট শাখার (AAP Gujarat) প্রধান ইটালিয়ার মন্তব্য হিন্দু সমাজকে এবং হিন্দু মহিলা যাঁরা মন্দিরে যান তাঁদের পক্ষেও অপমানজনক। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, আপ নেতাদের এই মন্তব্য নিদারুনভাবে ক্ষমার অযোগ্য। কারণ তাঁরা অপমান করেছেন শতবর্ষীয়া এক মহিলাকে, যাঁর সঙ্গে নির্বাচনের কোনও সম্পর্কই নেই। এর পরেই স্মৃতি ইরানি বলেন, তাঁর এক মাত্র অপরাধ যে তিনি রাজনীতিতে নেই, তিনি জন্ম দিয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদির। যিনি আপনার (কেজরিওয়াল) রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিচ্ছেন।

    ইটালিয়ার দাবি, তিনি পতিদার সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি বলে বিজেপি তাঁকে টার্গেট করছে। এ প্রসঙ্গে স্মৃতি ইরানি বলেন, তিনি নয়া অজুহাত খুঁজে বের করছেন। এ থেকে বোঝা যায়, আসন্ন নির্বাচনে আপ সম্প্রদায়িক ও জেন্ডার কার্ডকে হাতিয়ার করবে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, তারা বুঝতে পারছে না, গুজরাটিরা মাকে কত সম্মান করেন! এদিকে, অন্য একটি ভিডিওতে ইটালিয়াকে বলতে শোনা যায়, মহিলারা যেন মন্দিরে না যান, সেখানে মহিলাদের হেনস্থা করা হয়। একে হাতিয়ার করে স্মৃতি ইরানি বলেন, রাজনৈতিক দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য এসব বলছেন উনি। বিজেপি নেতা অমিত মালব্যও বলেন, আপের গুজরাট প্রেসিডেন্ট গোপাল ইটালিয়া যিনি কেজরিওয়ালের খুব কাছের, তিনি মহিলাদের অবমাননা করেছেন, লিঙ্গ বৈষম্য করেছেন।

    আরও পড়ুন: ‘সত্যি বিস্ময়’, মোদি সরকারের সরাসরি ব্যাংকে নগদ হস্তান্তর প্রকল্পের প্রশংসা আইএমএফের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Digital Banking: স্বাধীনতার অমৃতকালে ৭৫ জেলায় ৭৫ ডিজিটাল ব্যাঙ্কিং ইউনিটের উদ্বোধন মোদির

    Digital Banking: স্বাধীনতার অমৃতকালে ৭৫ জেলায় ৭৫ ডিজিটাল ব্যাঙ্কিং ইউনিটের উদ্বোধন মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৭৫টি ডিজিটাল ব্যাঙ্কিং (Digital Banking) ইউনিট পেল দেশ। রবিবার ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে এগুলির উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। আম জনতার জীবন যাতে সরল হয়, সেই কারণেই ডিজিটাল ব্যাঙ্কিং ইউনিটের উদ্বোধন, বলছেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, এটা একটি বিশেষ ধরণের ব্যাঙ্কিং সুবিধা। সব চেয়ে কম ডিজিটাল পরিকাঠামো থাকলেও মিলবে সব চেয়ে বেশি পরিষেবা। তিনি জানান, সরকার দুটো কাজ সমান্তরালভাবে করে চলেছে। প্রথমত, ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থার উন্নতি ঘটানো হচ্ছে। ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থাকে (Banking System) শক্তপোক্ত করা হচ্ছে। ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থায় নিয়ে আসা হচ্ছে স্বচ্ছতাও। আর দ্বিতীয়, আমরা আর্থিক অন্তর্ভুক্তি করেছিলাম।

    প্রসঙ্গত, ২০২২-২৩ অর্থবর্ষের বাজেট পেশ করার সময় কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ঘোষণা করেছিলেন, দেশের ৭৫টি জেলায় সম পরিমাণ ডিজিটাল ব্যাঙ্কিং ইউনিট স্থাপন করা হবে। স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে সরকারের তরফে এই ইউনিট স্থাপন করা হবে। সরকারের সেই ঘোষণাই বাস্তবায়িত হল এদিন। এদিনের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, আমরা ঠিক করেছিলাম ব্যাঙ্ক নিজেই উজিয়ে যাবে দরিদ্র মানুষের ঘরের দোরগোড়ায়। সেই কারণে আমরা প্রথমেই দরিদ্র মানুষের সঙ্গে ব্যাঙ্কের দূরত্ব ঘোঁচাতে চেয়েছি। আমরা দৈহিক দূরত্বের পাশাপাশি মানসিক দূরত্বও ঘোঁচাতে চেয়েছি। ব্যাঙ্ককে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে নিয়ে যাওয়ার সব চেয়ে বেশি চেষ্টাও করা হয়েছে। মোদি বলেন, বিশ্বব্যাঙ্ক বলে ডিজিটাইজেশনের মাধ্যমে ভারত সামজিক সুরক্ষা বজায় রাখার ক্ষেত্রে নেতা হয়ে উঠেছে। এমনকি প্রযুক্তির ক্ষেত্রে যিনি সব চেয়ে সফল হয়েছেন, প্রযুক্তির জগতের বিশেষজ্ঞরাও ভারতের এই ব্যবস্থাকে উৎসাহ দিচ্ছেন। এর সাফল্য দেখে তাঁরাও বিস্মিত।

    এদিন যে ৭৫টি ডিজিটাল ব্যাঙ্কিং (Digital Banking) ইউনিটের উদ্বোধন হয়েছে, তার মধ্যে দুটি জম্মু-কাশ্মীরে। এর মধ্যে একটি শ্রীনগরের লালচকে, অন্যটি জম্মুর ছান্নিরামা এলাকায়। জানা গিয়েছে, ডিজিটাল ব্যাঙ্কিংয়ের এই ইউনিটগুলিতে মিলবে সেভিংস অ্যাকাউন্ট খোলা, ব্যালেন্স চেক করা, প্রিন্ট পাশবই, তহবিল স্থানান্তর, স্থায়ী আমানতে বিনিয়োগ, ঋণের আবেদন, ডেবিট কিংবা ক্রেডিট কার্ডের আবেদন, কর প্রদান সহ নানা পরিষেবা।

    আরও পড়ুন: সকলের বোধগম্য হোক, আঞ্চলিক ভাষায় আইন লেখার পক্ষে সওয়াল প্রধানমন্ত্রীর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Xi Jinping: পার্টি কংগ্রেসে হংকং, তাইওয়ান তাস খেললেন শি জিনপিং, কেন জানেন?

    Xi Jinping: পার্টি কংগ্রেসে হংকং, তাইওয়ান তাস খেললেন শি জিনপিং, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁকে একনায়ক বিশ্বাসঘাতক বলে দেগে দিয়েছেন চিনের (China) বাসিন্দারা। পরিস্থিতি যে বিশেষ সুবিধার নয়, তা বোধহয় আঁচ করতে পেরেছেন চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং (Xi Jinping)। তাই পার্টি কংগ্রেসের উদ্বোধনী ভাষণে চিনা প্রেসিডেন্ট বলেন, হংকংয়ের পরিস্থিতির ওপর সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ রয়েছে। তাইওয়ানে বিচ্ছিন্নতাবাদী কার্যকলাপ এবং তৃতীয় শক্তির হস্তক্ষেপ মেনে নেওয়া হবে না।

    প্রতি পাঁচ বছরে একবার বসে চিনা কমিউনিস্ট পার্টি (CCP) কংগ্রেস। এবারের পার্টি কংগ্রেসে উপস্থিত রয়েছেন প্রায় ২৩০০ দলীয় প্রতিনিধি। বেজিংয়ের গ্রেট হলে জড়ো হয়েছেন তাঁরা। এর মধ্যেই যখন ঢুকলেন শি জিনপিং (Xi Jinping), তখন কার্যত হাততালির বন্যা। রবিবার থেকে শুরু হয়েছে চিনের ২০তম পার্টি কংগ্রেস। পর পর দুটো টার্মে চিনের কমিউনিস্ট পার্টি ও প্রেসিডেন্ট পদে রয়েছেন শি জিনপিং। আগামী পাঁচ বছরের জন্যও ফের ওই পদে ফিরতে চলেছেন তিনি।

    এদিন বক্তৃতা দিতে উঠে হংক ও তাইওয়ান তাস খেলে দেন শি জিনপিং (Xi Jinping)। বলেন, হট্টগোলের রাজনীতি থেকে সুশাসনের পথে ফিরেছে হংকং। স্বশাসিত তাইওয়ানে বিচ্ছিন্নতাবাদ ও বিদেশি শক্তির হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে লড়াই চলছে। দেশজুড়ে চলা দুর্নীতির বিরুদ্ধেও এদিন সুর চড়িয়েছেন তিনি। বলেন, দেশজুড়ে দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই চলছে। যা মানুষ ও দেশের সেনাবাহিনীকে বিপন্মুক্ত করেছে। তাইওয়ানের দাবি যে চিন ছাড়ছে না, এদিন তা আরও একবার স্পষ্ট করে দিয়েছিন শি জিনপিং। তিনি বলেন, তাইওয়ান সমস্যার সমাধান করা চিনা জনগণের ওপর নির্ভর করে। চিন কখনওই শক্তি প্রয়োগের দাবি পরিত্যাগ করবে না।

    আরও পড়ুন: মুখ থুবড়ে পড়েছে চিনের ‘জিরো কোভিড নীতি’, ফের লকডাউনে জিনপিং- এর দেশ

    চিনা প্রেসিডেন্ট বলেন, আমরা আন্তরিকতার সঙ্গে একটি শান্তিপূর্ণ পুনর্মিলনের চেষ্টা চালিয়ে যাব। তবে প্রয়োজনে শক্তির ব্যবহার করব না, এমন প্রতিশ্রুতি দেব না। চিনা নাগরিকদের সুরক্ষার জন্যই যে কড়া কোভিড নীতি লাগু করা হয়েছে, তাও মনে করিয়ে দিয়েছেন চিনের সর্বাধিনায়ক। সরকারের কোভিড নীতিতে আমজনতার হাঁসফাঁস দশা হলেও, শি জিনপিং (Xi Jinping) বলেন, নাগরিকদের সুরক্ষা দিতে এবং তাঁদের সুস্বাস্থ্য যাতে বজায় থাকে তাই এই নীতি নেওয়া হয়েছে। এতে ফলও মিলেছে উল্লেখযোগ্যভাবে। মহামারি আপাতত নিয়ন্ত্রণেও বলে জানান তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Ujjain Mahakal: উজ্জ্বয়িনীর মহাকালেশ্বর মন্দিরের গুরুত্ব জানেন? 

    Ujjain Mahakal: উজ্জ্বয়িনীর মহাকালেশ্বর মন্দিরের গুরুত্ব জানেন? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মধ্য প্রদেশের উজ্জ্বয়িনীতে রয়েছে মহাকালেশ্বর (Ujjain Mahakal) মন্দির (Temple)। এটি দ্বাদশ জ্যোতির্লিঙ্গের একটি। মঙ্গলবার বিকেলে এই মন্দিরের লোক করিডরের প্রথম ধাপের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এজন্য খরচ হয়েছে ৮৫০ কোটি টাকা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, দর্শনার্থী ও পুণ্যার্থীদের সুবিধার্থে এই করিডর তৈরি করা হয়েছে। এই করিডরের ফলে মধ্যপ্রদেশের পর্যটন শিল্প আরও সমৃদ্ধ হবে বলেও জানান মোদি। এদিন লাল সুতোয় মোড়া ছিল পবিত্র জ্যোতির্লিঙ্গ। বৈদিক মন্ত্র উচ্চারণের সঙ্গে সঙ্গে বাজানো হয় শঙ্খ-ঘণ্টা। এর পর রীতি মেনে মন্দিরে পুজো করেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর সঙ্গে এদিন ছিলেন মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহানও।

    নশো মিটার দীর্ঘ এই করিডরের উদ্বোধন করে মোদি বলেন, ৮৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই মহাকাল লোক করিডরের ফলে পুণ্যার্থীদের মন্দিরে আসতে আরও সুবিধা হবে। এই করিডরেই বিশ্বমানের নানা আধুনিক পরিষেবার ব্যবস্থাও করা হয়েছে। সেই অভিজ্ঞতাও নিতে পারবেন পুণ্যার্থীরা। হিন্দু বিশ্বাস অনুযায়ী, সে লিঙ্গ তৈরি করা হয় না, স্বয়ম্ভু, নিজে থেকে মাটি ফুঁড়ে বের হয় তাকে  জ্যোতির্লিঙ্গ বলে। ভারতে মোট বারটি জ্যোতির্লিঙ্গ রয়েছে। তারই একটি হল মহাকালেশ্বর। ভগবান শিবের আর এক নাম মহাকাল। কাল শব্দের দুটি অর্থ। এক, সময়, দুই মৃত্যু। যেহেতু ভগবান শিব একই সঙ্গে সময় এবং মৃত্যুর দেবতা, তাই তিনি মহাকাল। উজ্জ্বয়িনীর মহাকালেশ্বর (Ujjain Mahakal) ছাড়াও আরও যে এগারোটি জ্যোর্তিলিঙ্গ রয়েছে, সেগুলি হল, গুজরাটের সোমনাথ ও নাগেশ্বর, অন্ধ্রপ্রদেশের মল্লিকার্জুন, মধ্য প্রদেশের ওঁকারেশ্বর, উত্তরাখণ্ডের কেদারনাথ, ভীমশঙ্কর, ত্র্যম্বকেশ্বর, মহারাষ্ট্রের গৃশ্নেশ্বর, বারাণসীর বিশ্বনাথ, দেওঘরের বৈদ্যনাথ এবং তামিলনাড়ুর রামেশ্বরম।

    আরও পড়ুন : ভোল বদলে ঢোকার চেষ্টা করছে শহুরে নকশালরা, গুজরাটবাসীকে সতর্ক করলেন মোদি

    উজ্জ্বয়িনীর মহাকালেশ্বর (Ujjain Mahakal) মহাদেবের মন্দিরটি রয়েছে শিপ্রা নদীর পাড়ে। হিন্দুদের একাংশের মতে, দ্বাদশ জ্যোতির্লিঙ্গের মধ্যে মহাকালেশ্বরই সব চেয়ে পবিত্র। স্থানীয়দের বিশ্বাস, ভগবান মহাকালেশ্বরের নির্দেশেই চালিত হয় এখানকার মানুষের জীবনযাত্রা। কালিদাসের ‘মেঘদূতে’ও উল্লেখ রয়েছে মহাকালেশ্বরের জ্যোতির্লিঙ্গের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • GN Saibaba: বন্দিদশা ঘুঁচল না সাইবাবার, ‘সুপ্রিম’ নির্দেশে থাকতে হবে জেলেই

    GN Saibaba: বন্দিদশা ঘুঁচল না সাইবাবার, ‘সুপ্রিম’ নির্দেশে থাকতে হবে জেলেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপাতত জেলেই থাকতে হবে জিএন সাইবাবাকে (GN Saibaba)। শনিবার সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) এই নির্দেশ দিয়েছে। জিএন সাইবাবা দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতপূর্ব অধ্যাপক। কেবল সাইবাবা নন, নকশাল সংস্রব থাকার মামলায় অভিযুক্ত তাঁর পাঁচজন সঙ্গীকেও থাকতে হবে জেলেই। এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ৮ ডিসেম্বর। ততদিন পর্যন্ত নাগপুর সেন্ট্রাল জেলেই বন্দি থাকতে হবে প্রতিবন্ধী সাইবাবা ও তাঁর পাঁচ সঙ্গীকে। এদিন এই মামলায় স্পেশাল শুনানি হয় সুপ্রিম কোর্টে। দেশের শীর্ষ আদালত বম্বে হাইকোর্টের নাগপুর বেঞ্চের নির্দেশের ওপর স্থগিতাদেশ দেয়। বম্বে হাইকোর্টের নাগপুর বেঞ্চ ওই মামলায় জিএন সাইবাবা (GN Saibaba) ও তাঁর সঙ্গীদের মুক্তি দিয়েছিল।

    এর পরেই শুক্রবার দেশের শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয় মহারাষ্ট্রের একনাথ শিন্ডের সরকার। বম্বে হাইকোর্টের নাগপুর বেঞ্চের ওই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানায় শিন্ডে সরকার। তার পরেই শনিবার হয় বিশেষ শুনানি। বেড়ে যায় সাইবাবা (GN Saibaba) ও তাঁর সাঙ্গোপাঙ্গোদের বন্দিদশার মেয়াদ। হাইকোর্টের নির্দেশের প্রেক্ষিতে মহারাষ্ট্র সরকারের আবেদন সম্পর্কে অভিযুক্তদের নোটিশ জারি করে সুপ্রিম কোর্ট। এদিন এই মামলার শুনানি হয় দেশের শীর্ষ আদালতের বিচারপতি এমআর সাহা এবং বেলা এম ত্রিবেদির এজলাসে।

    আরও পড়ুন: সুপ্রিম কোর্টের পরবর্তী প্রধান বিচারপতি পদে চন্দ্রচূড়ের নাম প্রস্তাব ললিতের

    ২০১৭ সালে ট্রায়াল কোর্ট সাইবাবা (GN Saibaba) ও তাঁর পাঁচ সঙ্গীকে দোষী সাব্যস্ত করে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দেয়। তাঁদের বিরুদ্ধে ইউএপিএ ধারায় মামলা হয়। তার প্রেক্ষিতে হাইকোর্টে আপিল করেন অভিযুক্তরা। প্রসঙ্গত, সাইবাবা ও তাঁর পাঁচ সঙ্গীকে গ্রেফতার করা হয়েছিল ২০১৪ সালে। হাইকোর্টে আপিল করার পরে পরেই তাঁদের দ্রুত মুক্তি দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। এদিন হাইকোর্টের সেই রায়ের ওপর স্থগিতাদেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট। বাড়ানো হল অভিযুক্তদের জেল হেফাজতের মেয়াদ।

    ২০২০ সালের ২৮ জুলাই বম্বে হাইকোর্টের নাগপুর বেঞ্চ মেডিক্যাল গ্রাউন্ডে সাইবাবার (GN Saibaba) জামিনের আবেদন খারিজ করে দেয়। ২০২০ সালের ২২ মে সাইবাবার প্যারোলের আবেদনও খারিজ করে দেয় বম্বে হাইকোর্ট। অসুস্থ শরীর এবং মাকে দেখতে যাবেন বলে প্যারোলে আবেদন করেছিলেন সাইবাবা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Gujarat Election: হিমাচলে লাগু আদর্শ আচরণ বিধি, প্রার্থী কত টাকা খরচ করতে পারবেন জানেন?  

    Gujarat Election: হিমাচলে লাগু আদর্শ আচরণ বিধি, প্রার্থী কত টাকা খরচ করতে পারবেন জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিমাচল প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা হলেও, ঘোষণা হয়নি গুজরাট ভোটের (Gujarat Election) নির্ঘণ্ট। অথচ দুটি বিধানসভারই মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে ছ মাসের মধ্যে। এই জাতীয় ক্ষেত্রে সচরাচর ভোট ঘোষণা হয় একই সঙ্গে। এদিকে, শুক্রবার থেকেই হিমাচল প্রদেশে লাগু হয়েছে মডেল কোড অফ কন্ডাক্ট। প্রসঙ্গত, হিমাচল প্রদেশে ভোট হবে ১২ নভেম্বর। ফল ঘোষণা হবে প্রায় একমাস পর, ৮ ডিসেম্বর।

    শুক্রবার থেকেই হিমাচল প্রদেশে লাগু হয়ে গিয়েছে মডেল কোড অফ কন্ডাক্ট (Model Code of Conduct)। মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক মনীশ গর্গ বলেন, হিমাচল প্রদেশে ভোট হবে ১২ নভেম্বর। বিধানসভার ৬৮টি আসনেই ভোট হবে একদিনে। এর মধ্যে ১৭টি আসন তফশিলি জাতি এবং ৩টি আসন তফশিলি উপজাতির জন্য সংরক্ষিত। তিনি জানান, প্রার্থীর ব্যয়ের পরিমাণ এবার বাড়িয়ে করা হয়েছে ৪০ লক্ষ টাকা। আগে এর পরিমাণ ছিল ২৮ লক্ষ টাকা। মনীশ জানান, রাজ্যের ভোটার সংখ্যা ৫৫ লক্ষ ৭ হাজার ৫৩২জন। এর মধ্যে তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার রয়েছেন ৩৭জন। প্রসঙ্গত, সচরাচর মডেল কোড অফ কন্ডাক্ট লাগু হয় ৭০ দিন আগে। হিমাচল প্রদেশে এটা কমে হয়েছে ৫৭দিন।

    আরও পড়ুন: দোরগোড়ায় গুজরাট ভোট, রণকৌশল স্থির করতে বৈঠকে মোদি-শাহ

    এদিকে, জানা গিয়েছে, গুজরাট বিধানসভার মেয়াদ শেষ হবে ১৮ ফেব্রুয়ারি। আর হিমাচল প্রদেশ বিধানসভার মেয়াদ শেষ হবে ৪ জানুয়ারি। এই দুই রাজ্যেরই রশি রয়েছে বিজেপির (BJP) হাতে। একটি রাজ্যে নির্বাচন ঘোষণা হলেও, অন্যটায় হয়নি। এদিন সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার বলেন, এতে কোনও নিয়ম ভঙ্গ হয়নি। হিমাচল প্রদেশ ও গুজরাট এই দুই বিধানসভার মেয়াদ শেষ হবে ৪০ দিনের ব্যবধানে। নিয়ম অনুযায়ী, ভোট ঘোষণার ক্ষেত্রে ব্যবধান থাকা উচিত অন্তত ৩০ দিনের। যাতে একটি রাজ্যের বিধানসভার ফলের প্রভাব পড়তে না পারে অন্য রাজ্যের বিধানসভার ফলের ওপর। রাজীব কুমার বলেন, ভোট ঘোষণার সময় আবহাওয়ার মতো বিভিন্ন বিষয় মাথায় রাখতে হয়েছে। তুষারপাত শুরু হওয়ার আগেই আমরা হিমাচল প্রদেশে ভোট করিয়ে নিতে চাইছি।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Mobile Phone: সাফল্যের পালক ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’য়, এক মাসে কত মোবাইল রফতানি হয়েছে জানেন?   

    Mobile Phone: সাফল্যের পালক ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’য়, এক মাসে কত মোবাইল রফতানি হয়েছে জানেন?   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বড়সড় সাফল্য পেল ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ (Make In India)। এক মাসে ভারত (India) থেকে মোবাইল ফোন (Mobile Phone) রফতানি হয়েছে এক মার্কিন বিলিয়ন ডলারেরও বেশি। সেপ্টেম্বর মাসে প্রথমবারের জন্য রফতানি হয়েছে এত বিলিয়ন মূল্যের মোবাইল হ্যান্ডসেট।

    সরকারের প্রোডাকশন লিংকড ইনসেনটিভ স্কিমে মোবাইল ফোন (Mobile Phone) রফতানির পরিমাণ বেড়েছে। এই স্কিমে অ্যাপেল এবং সামসংয়ের মতো স্মার্টফোন প্রস্তুতকারীরা স্থানীয়ভাবে মোবাইল ফোন উৎপাদনে জোর দিয়েছে। এতে একদিকে যেমন দেশের মোবাইল ফোনের চাহিদা মিটেছে, তেমনি চাহিদা মিটেছে আন্তর্জাতিকও। পূরণ করেছে বাজারের চাহিদাও। মেক ইন ইন্ডিয়া ভারত সরকারের একটি সদর্থক উদ্যোগ। এটি মূলত বিদেশি বহুজাতিক সংস্থাকে ভারতে তাদের পণ্য উৎপাদন করতে উৎসাহিত করার একটি প্রয়াস।

    একটি সংবাদ মাধ্যমের রিপোর্টে প্রকাশ, ২০২১ সালে ভারতে মোবাইল ফোন (Mobile Phone) রফতানির পরিমাণ ছিল ১.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। চলতি বছর এপ্রিল এবং সেপ্টেম্বরে সেটাই বেড়ে হয়েছে ৪.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। গত বছরের ডিসেম্বরেও স্মার্টফোন রফতানির পরিমাণ ছিল চোখ ধাঁধানো। ওই মাসে ৭৭০ মিলিয়ন ডলার মূল্যের হ্যান্ডসেট রফতানি হয়েছে ভারত থেকে। চলতি বছরের জুন থেকে অগাস্ট এই ত্রৈমাসিকের প্রতি মাসে ভারত থেকে মোবাইল রফতানি হয়েছে প্রায় ৭০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের। সংবাদ মাধ্যম সূত্রে পাওয়া ডেটা থেকে জানা যাচ্ছে, গত এক বছরে ভারত থেকে মোবাইল হ্যান্ডসেট (Mobile Phone) রফতানির পরিমাণ দুশো শতাংশেরও বেশি। গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে চলতি বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ওই পরিমাণ মোবাইল হ্যান্ডসেট রফতানি হয়েছে ভারত থেকে।

    আরও পড়ুন: মুদ্রাস্ফীতির দিকে চোখ রেখে তৈরি হবে আগামী বাজেট, জানালেন সীতারমন

    ২০১৬-১৭ অর্থবর্ষে ভারতে উৎপন্ন হওয়া মোবাইল হ্যান্ডসেটের মাত্র এক শতাংশ রফতানি হত বিদেশে। ২০২১-২২ অর্থবর্ষে শতাংশের হিসেবে এটাই বেড়ে হয় ১৬। আইসিইএ প্রদত্ত ডেটা থেকেই এই তথ্য মিলেছে। ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে এই হার বেড়ে ২২ শতাংশ হবে বলেও ভবিষ্যদ্বাণী করেছে আইসিইএ (ICEA)। ভবিষ্যদ্বাণী মিলে গেলে আক্ষরিক অর্থেই আরও বেশি চাঙা হবে এ দেশেরে মোবাইল হ্যান্ডসেটের বাজার।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share