Author: Krishnendu Bakshi

  • Direct Tax Collection: লক্ষ্মীপুজোয় লক্ষ্মীলাভ! প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের পরিমাণ বাড়ল ২৪ শতাংশ

    Direct Tax Collection: লক্ষ্মীপুজোয় লক্ষ্মীলাভ! প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের পরিমাণ বাড়ল ২৪ শতাংশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর দিনেই মিলল সুখবর! চলতি অর্থবর্ষের (Fiscal Year) প্রথমার্ধে প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের (Direct Tax Collection) পরিমাণ বাড়ল ২৪ শতাংশ। কর্পোরেট ও ব্যক্তিগত আয়ের ওপর ওই কর সংগ্রহ করা হয়েছে। ২০২২-২৩ অর্থবর্ষের প্রথম ছ মাসে এই সংগ্রহের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৪ শতাংশ। রবিবার ট্যাক্স দফতরের তরফে এ খবর জানানো হয়েছে।

    প্রত্যক্ষ কর হল দেশের নাগরিকের আয় ও সম্পদের ওপর নির্দিষ্ট হারে আদায়কৃত সরকারি রাজস্ব। এর উল্টো দিকে রয়েছে পরোক্ষ কর বা মূল্য সংযোজন কর যা পণ্য ও সেবা উৎপাদন ও বিক্রয়, আমদানি ও রফতানি এবং অভ্যন্তরীণ ব্যবসা-বাণিজ্যের ওপর আরোপ করা হয়। প্রত্যক্ষ কর সাধারণত দু প্রকার-আয়কর ও সম্পদ কর।

    ট্যাক্স দফতরের জারি করা বিবৃতি থেকে জানা গিয়েছে, চলতি বছরের এপ্রিলের ১ তারিখ থেকে অক্টোবরের ৮ তারিখ পর্যন্ত কর্পোরেট আয় বেড়ে হয়েছে ১৬.৭৪ শতাংশ। আর পার্সোনাল ইনকাম ট্যাক্স বেড়ে হয়েছে ৩২.৩০ শতাংশ। ২০২২ সালের ১ এপ্রিল থেকে অক্টোবরের ৮ তারিখ পর্যন্ত প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের (Direct Tax Collection) পরিমাণ ৮.৯৮ লক্ষ কোটি টাকা। গত বছর এই সময়ের চেয়ে এই বৃদ্ধির হার ২৩.৮ শতাংশ বেশি। এই কর্পোরেট ও ব্যক্তিগত আয় দিয়েই হয় প্রত্যক্ষ করের পরিমাপ। জানা গিয়েছে, রিফান্ড অ্যাডজাস্ট করার পর প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের পরিমাণ দাঁড়িয়েছিল ৭.৪৫ লক্ষ কোটি টাকা। গত অর্থবর্ষের তুলনায় ১৬.৩ শতাংশ বেশি। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, চলতি অর্থবর্ষে বাজেট এস্টিমেটে প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের পরিমাণ ধরা হয়েছিল ৫২.৪৬ শতাংশ। অর্থবর্ষের প্রথম ছ মাসেই সংগ্রহ হয়েছে যার প্রায় অর্ধেক।

    আরও পড়ুন : চলতি অর্থবর্ষে প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহে বিপুল বৃদ্ধি, কত জানলে চোখ কপালে উঠবে!

    কর সংগ্রহের সূচক দেখেই কোনও একটি দেশের অর্থনীতির হালহকিকত সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান লাভ হয়। ভারতে  কর সংগ্রহের পরিমাণ বাড়লেও, কমেছে ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রোডাকশন এবং রফতানির পরিমাণ। প্রসঙ্গত, গত অর্থবর্ষের ৩১ মার্চ পর্যন্ত শেষ হওয়া আর্থিক বর্ষে দেশে প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের (Direct Tax Collection) মাত্রা রেকর্ড ছুঁয়েছিল। কর আদায় ৪৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছিল ১৪.১০ লক্ষ কোটি টাকায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Shiv Sena: শিবসেনার ‘তির-ধনুক’ ব্যবহার করতে পারবেন না ঠাকরে-শিন্ডে, নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের

    Shiv Sena: শিবসেনার ‘তির-ধনুক’ ব্যবহার করতে পারবেন না ঠাকরে-শিন্ডে, নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিবসেনা (Shiv Sena) বিতর্কে আপাতত ইতি টানল নির্বাচন কমিশন (EC)। সাফ জানাল, আসন্ন আন্ধেরি পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে শিবসেনার প্রতীক তির ও ধনুক ব্যবহার করতে পারবে না শিবসেনার দুই গোষ্ঠীর কোনওটিই। মাস দুয়েক আগে শিবসেনা (Shiv Sena) ভেঙে দু টুকরো হয়ে যায়। সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারানোয় উদ্ধব ঠাকরেকে সরিয়ে বিজেপির সমর্থনে সরকার গড়েন শিবসেনারই একনাথ শিন্ডে। তার পরেই দু পক্ষ নিজেদের আসল শিবসেনা বলে দাবি করতে থাকে। বিবাদ গড়ায় নির্বাচন কমিশন পর্যন্ত। সেই বিবাদেই আপাতত জল ঢালল কমিশন। সাফ জানাল, আন্ধেরি পূ্র্ব বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে দু পক্ষকেই লড়তে হবে তির-ধনুক বাদে অন্য কোনও প্রতীকে।

    জারি করা নির্দেশে নির্বাচন কমিশন বলেছে, দুই গোষ্ঠীই একই দলের (শিবসেনার) প্রতিনিধিত্ব দাবি করছে। তাই তারা একটি প্রতীকের দাবি করছে। তা সম্ভব নয়। আগামী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য দুই গোষ্ঠীই শিবসেনার (Shiv Sena) প্রতীক ছাড়া অন্য কোনও প্রতীক নিতে পারে। দুই গোষ্ঠীকেই নয়া নাম এবং প্রতীক জমা দিতেও বলেছে নির্বাচন কমিশন। কমিশনের এই সিদ্ধান্তে বাকরুদ্ধ শিবসেনা (Shiv Sena)  নেতা অনিল দেশাই। মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে শিবিরের মুখপাত্র নরেশ মাসকে বলেন, নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষ। আমরা প্রতীক হিসেবে তির-ধনুকই চাই। সেজন্য আমরা আইনি পরামর্শও করছি।

    আরও পড়ুন : আসল শিবসেনা কারা, সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচন কমিশন, সাফ জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    উদ্ধব ঠাকরের নেতৃত্বাধীন শিবসেনা (Shiv Sena) গোষ্ঠী নির্বাচন কমিশনের এই সিদ্ধান্তকে তাদের প্রতি অবিচার বলে আখ্যা দিয়েছে। মহারাষ্ট্র বিধানসভার বিরোধী দলনেতা আম্বাদাস দাঁভে বলেন, এটি আমাদের প্রতি অবিচার। অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশ জারি না করে নির্বাচন কমিশনের উচিত ছিল সামগ্রিক পরিস্থিতি বিচার করে সিদ্ধান্ত নেওয়া। নির্বাচন কমিশনের এই নির্দেশের পর ট্যুইট করেছেন আদিত্য ঠাকরে। ট্যুইট বার্তায় তিনি লিখেছেন, বাক্সবন্দি বিশ্বাসঘাতকের দল শিবসেনার (Shiv Sena)  নাম ও প্রতীক লোপ করতে লজ্জাজনক কাজ করছে। মহারাষ্ট্রের বাসিন্দারা এটা সহ্য করবেন না। আমরা লড়াই করব এবং জয়ী হব। আমরা সত্যের পক্ষে। সত্যমেব জয়তে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Mohan Bhagwat: বর্ণ ও জাতিভেদ প্রথা লুপ্ত হোক, চান আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত

    Mohan Bhagwat: বর্ণ ও জাতিভেদ প্রথা লুপ্ত হোক, চান আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার বর্ণ (Varna) এবং জাতিভেদ প্রথা (Caste System) তুলে দেওয়ার পক্ষে সওয়াল করলেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘ (RSS) প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। শুক্রবার নাগপুরে একটি বই প্রকাশের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়েছিলেন সরসংঘ চালক ভাগবত। সেখানেই তিনি বর্ণ ও জাতিভেদ প্রথা বাতিলের পক্ষে সরব হলেন। তিনি এও বলেন, বর্তমান সমাজে এর কোনও প্রাসঙ্গিকতা নেই।

    বজ্রসূচি তুঁক বইটি লিখেছেন ডঃ মদন কুলকার্নি ও ডঃ রেণুকা বোকারে। এই বইটিরই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়েছিলেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। ওই অনুষ্ঠানে ভাগবত বলেন, ভারতে এক সময় সামাজিক সাম্য ছিল। এটা ভারতীয় ঐতিহ্যেরই অঙ্গ ছিল। পরবর্তীকালে সমাজ সেটা ভুলে যায়। এর ফল হয়েছে মারাত্মক।

    আরএসএস প্রধান বলেন, বর্ণ ও জাতিভেদ প্রথার মধ্যে প্রকৃত পক্ষে কোনও বৈষম্য ছিল না। এর প্রয়োজনও ছিল। তবে এখন আর এর কোনও প্রয়োজন নেই বলেই মনে করেন সরসংঘ চালক। তিনি বলেন, এই দুই প্রথা সম্পর্কে আমাকে কেউ জিজ্ঞাসা করলে, আমি অবশ্যই বলব, এসব এখন অতীত। তাই ভুলে যাওয়া যাক। আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat) বলেন, যা কিছু সমাজে বৈষম্যের সৃষ্টি করে, সেগুলি বন্ধ হওয়া উচিত। সরসংঘ চালক মোহন ভাগবত বলেন, আমাদের আগের প্রজন্ম সর্বত্র ভুল করেছে। ভারতও এর ব্যতিক্রম নয়। আরএসএস প্রধান এও বলেন, ওই ভুলগুলি গ্রহণ করার ক্ষেত্রে কোনও সমস্যা হওয়া উচিত নয়। তিনি বলেন, আপনি যদি মনে করেন আমাদের পূ্র্ব পুরষের ভুলগুলি স্বীকার করলে তাঁরা হীন হয়ে যাবেন, তা কখনওই হতে পারে না। কারণ এ ভুল করেছেন আমাদের প্রত্যেকের পূর্ব পুরুষ।

    দেশ থেকে বৈষম্য দূর করতে মোহন ভাগবতের (Mohan Bhagwat) চেষ্টার কোনও খামতি নেই। দুর্গাপুজোর আগেই তিনি সাক্ষাৎ করেছিলেন মুসলিম সম্প্রদায়ের বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে। তাঁরা তাঁকে ‘রাষ্ট্রপিতা’ অভিধায় ভূষিত করেছিলেন। সেটা যে নিছক সম্মাননাই নয়, এদিন ভাগবতের এই সমাজ সংস্কারমূলক মন্তব্যই তার প্রমাণ।

     

     

  • Operation Garuda: অপারেশন গরুড়, সিবিআইয়ের জালে ১৭৫ জন, বাজেয়াপ্ত বিপুল মাদক

    Operation Garuda: অপারেশন গরুড়, সিবিআইয়ের জালে ১৭৫ জন, বাজেয়াপ্ত বিপুল মাদক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের মাদক বিরোধী অভিযান শুরু করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা (Central Investigation agency) সিবিআই। ‘অপারেশন গরুড়’ (Operation Garuda) নামে বিশেষ অভিযানটিতে এখনও পর্যন্ত ১৭৫ জনকে গ্রেফতার (Arrest) করা হয়েছে। এই অভিযানটি আন্তর্জাতিক অপরাধদমন মূলক পুলিশ সংস্থা (International Criminal Police Organization) এবং এনসিবি (Narcotics Control Bureau)-র সঙ্গে যৌথভাবে চালানো হচ্ছে। মূলত ভারত মহাসাগরের (Indian Ocean) ওপর দিয়েই চলত মাদক পাচার, চোরাচালান। এর বিরুদ্ধেই চলছে অভিযান। 

    আরও পড়ুন: মহা পঞ্চমীর মাহাত্ম্য: জানুন তারকাসুর বধ ও স্কন্দমাতার আখ্যান

    অপারেশন গরুড় চালানো হয়েছে ভারতের বেশ কয়েকটি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে। সেই রাজ্যের পুলিশবাহিনীর (State Police) সাহায্যে চালানো হয়েছে অভিযান। এখনও পর্যন্ত সিবিআই এবং এনসিবি ছাড়াও পাঞ্জাব, হিমাচলপ্রদেশ,গুজরাট, মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু, দিল্লি এবং মণিপুর সহ একাধিক রাজ্যের পুলিশও অপারেশন (Operation) চালিয়েছে।

    আরও পড়ুন: নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য পদে ভারতকে ঠেকিয়ে রাখা যাবে না, সাফ জানালেন জয়শঙ্কর 

    পাঞ্জাব, দিল্লি, হিমাচলপ্রদেশ, মণিপুর সহ বেশ কয়েকটি রাজ্যে সন্দেহভাজন (Suspects person) প্রায় ৬ হাজার ৬০০ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিশ। ১২৭টি নতুন মামলা সহ ১৭৫ জনকে গ্রেফতারও করেছে পুলিশ।

    আরও পড়ুন: কংগ্রেস সভাপতির নির্বাচন লড়বেন না অশোক গেহলট, সোনিয়ার কাছে চাইলেন ক্ষমা 

    ধৃতদের কাছ থেকে ৫ কেজির মতো হেরোইন (Heroin), ৩৪ কেজির মতো গাঁজা, ৩ কেজি ২৯ গ্রামের মতো চরস (Charas), প্রায় ৮৭টি নেশা জাতীয় ট্যাবলেট, ১২২টি মাদক ইঞ্জেকশন, প্রায় ২ কেজি আফিম, ৩০ কেজির মতো পোস্তর খোসা (Poppy Husk), ১ কেজি ৪৩০ গ্রামের মতো নেশা জাতীয় পাউডার (Intoxicant powder) উদ্ধার হয়েছে। এছাড়াও এমন আরও নানা নেশাজাতীয় দ্রব্য বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, মাঝে মধ্যেই মাদক বিরোধী অভিযান করে সিবিআই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • PFI: পিএফআইকে সাড়ে ৫ কোটি টাকা জরিমানার নির্দেশ কেরল হাইকোর্টের

    PFI: পিএফআইকে সাড়ে ৫ কোটি টাকা জরিমানার নির্দেশ কেরল হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সদ্য নিষিদ্ধ ইসলামিক সংগঠন (Islamic Organization) পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়াকে (Popular Front of India) ৫ কোটি ২০ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দিল কেরল হাইকোর্ট। বৃহস্পতিবার এই নির্দেশ দেয় আদালত। বনধের দিন হিংসায় রাজ্যে যে ক্ষতি হয়েছে, তা পূরণ করতেই ওই নির্দেশ দেয় আদালত। প্রসঙ্গত, পিএফআইয়ের (PFI) ডাকে বনধ পালিত হয় কেরলে। ক্ষতি করা হয় সরকারি সম্পত্তির। তার জেরেই ক্ষতিপূরণের নির্দেশ।

    কেন্দ্রের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে আগামী পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে পিএফআই ও তার সহযোগী সংস্থাকে। তার পরেই শুরু হয় দ্বিতীয় দফার ধরপাকড়। ঘটনার প্রতিবাদে বিভিন্ন রাজ্যে বনধ পালন করে এই নিষিদ্ধ ইসলামিক সংগঠন। কেরল হাইকোর্টের বিচারপতি একে জয়শঙ্করণ নাম্বিয়ার ও সিপি মহম্মদ নিয়াসের ডিভিশন বেঞ্চ ক্ষতিপূরণ না দেওয়া পর্যন্ত নিম্ন আদালতকে অভিযুক্তদের জামিন না দেওয়ার নির্দেশও দেন। ধর্মঘটের দিন হিংসা ও ভাঙচুর সম্পর্কিত দায়ের হওয়া সবকটি মামলায় পিএফআইয়ের রাজ্য সম্পাদক এ আবদুল সাত্তারকে অভিযুক্ত করারও নির্দেশও কেরল সরকারকে দেয় আদালত। আদালত জানায়, নাগরিকদের জীবনকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দেওয়া যায় না। বার্তা পরিষ্কার। যদি কেউ এটা করে, তাহলে এটা তার ফল। আপনি সংগঠন করতেই পারেন। নির্দেশও দিতে পারেন। সংবিধান এর অনুমতিও দেয়। কিন্তু হরতাল করতে পারেন না।

    আরও পড়ুন : নিশানা ছিল আরএসএস হেডকোয়ার্টার! আত্মঘাতী জঙ্গি নিয়োগ করেছিল পিএফআই?

    প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালে আদালত জানিয়েছিল, হরতাল ডাকতে হলে অন্তত সাতদিন আগে নোটিস দিতে হবে। হঠাৎ করে বনধ অবৈধ এবং অসাংবিধানিক। শুক্রবার পিএফআইয়ের বনধ ডাকা হয় আচামকাই। হয় হিংসাও। তার জেরেই ব্যবস্থা নিল আদালত। ডিভিশন বেঞ্চ এও জানিয়েছে, ক্ষতিপূরণের টাকা না দিলে প্রয়োজনে ওই সংগঠনের সম্পত্তি অ্যাটাচ করতে হবে। কেরল স্টেট রোড ট্রান্সপোর্ট কর্পোরেশন আগেই আদালতকে জানিয়েছিল, বনধের দিন হিংসার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত হয় তাদের ৫৮টি বাস। জখম হয়েছিলেন ২০ জন কর্মী।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • PFI: পিএফআইয়ের মাথা কারা? চিনে নিন চাঁইদের

    PFI: পিএফআইয়ের মাথা কারা? চিনে নিন চাঁইদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্ত্রাসবাদে যুক্ত থাকার অভিযোগে নিষিদ্ধ করা হয়েছে পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া (Popular Front of India) ও তাদের সহযোগী একাধিক সংস্থাকে। একাধিক হিন্দু (Hindu) নেতাকে হত্যার অভিযোগ রয়েছে সদ্য নিষিদ্ধ এই সংগঠনের বিরুদ্ধে। হাওয়ালার কারবারও করত এই সংগঠন। দেশে অস্থিরতা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে বুনত হিংসার বীজ। আন্তর্জাতিক কয়েকটি জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গেও পিএফআইয়ের (PFI) যোগসূত্র খুঁজে পেয়েছেন তদন্তকারীরা। আসুন, এই সংগঠনের কয়েকজন মাথার পরিচয় জেনে নিই।

    ওএমএ সালমান: পিএফআইয়ের চেয়ারম্যান ওএমএ সালমান কেরল স্টেট ইলেকট্রিসিটি বোর্ডের কর্মী। বতর্মানে তাঁকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। রেহাব ইন্ডিয়া ফাউন্ডেশনের সঙ্গেও যুক্ত তিনি।

    আনিশ আহমেদ: পিএফআইয়ের জাতীয় সাধারণ সম্পাদক। বেঙ্গালুরুতে পড়াশোনা। গ্লোবাল টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানিতে কাজ করতেন। সম্প্রতি সাসপেন্ড করা হয়েছিল তাঁকে। তদন্তকারীরা জেনেছেন, সোশ্যাল মিডিয়া এবং নিউজ চ্যানেলে তিনি অতিসক্রিয় ছিলেন। সরকারি নানা নীতির কট্টর সমালোচক ছিলেন আনিশ।

    পি কোয়া: জাতীয় কার্যকরী কাউন্সিলের সদস্য। নিষিদ্ধ সিমির সক্রিয় সদস্য ছিলেন। কেরলের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের লেকচারার ছিলেন। ইসলামিক ইয়ুথ সেন্টারের ডায়েরেক্টর হিসেবে কাজ করেছিলেন। ইসলামিক আদর্শ ছড়িয়ে দেওয়ার কাজ করতেন তিনি।

    আরও পড়ুন : নিশানা ছিল আরএসএস হেডকোয়ার্টার! আত্মঘাতী জঙ্গি নিয়োগ করেছিল পিএফআই?

    ইএম আবদুর রহমান: জাতীয় ভাইস চেয়ারম্যান। কোচিন ইউনিভার্সিটি অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির অবসরপ্রাপ্ত লাইব্রেরিয়ান। সিমির প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট।

    আফসার পাশা: জাতীয় সম্পাদক। পেশায় ব্যবসায়ী। পিএফআইয়ের সক্রিয় সদস্য।

    আবদুল ওয়াহিত সেইট: জাতীয় কার্যকরী কাউন্সিলের সদস্য। র‌্যাডিক্যাল ইসলামিক অর্গানাইজেশনের ফাউন্ডিং সদস্য।

    মহম্মদ শাকিব এলিয়াস শাকিফ: জাতীয় সম্পাদক (মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশানস)। পিএফআইয়ের ফাউন্ডিং মেম্বার। রিয়েল এস্টেটের ব্যবসা করেন।

    মিনারুল শেখ: প্রসিডেন্ট, পিএফআই, ওয়েস্টবেঙ্গল। আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি। কোচিং ক্লাস চালান। করেন গবেষণামূলক কাজকর্ম।

    মহম্মদ আশিফ: প্রেসিডেন্ট, রাজস্তান পিএফআই। তিনি প্রথমে সিএফআইয়ে যোগ দিয়েছিলেন। পরে হয়েছিলেন পিএফআইয়ের ভাইস প্রেসিডেন্ট। সংগঠন বাড়ানোর ব্যাপারে তিনি খুব সক্রিয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     

     

  • PFI: নিশানা ছিল আরএসএস হেডকোয়ার্টার! আত্মঘাতী জঙ্গি নিয়োগ করেছিল পিএফআই?

    PFI: নিশানা ছিল আরএসএস হেডকোয়ার্টার! আত্মঘাতী জঙ্গি নিয়োগ করেছিল পিএফআই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরএসএস (RSS) এবং বিজেপি (BJP) নেতাদের টার্গেট করেছিল সদ্য নিষিদ্ধ ইসলামিক সংগঠন পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া (Popular Front of India)। অন্তত মহারাষ্ট্রের অ্যান্টি টেররিস্ট স্কোয়াডের (ATS) তদন্তে উঠে এসেছে এই তথ্য। সম্প্রতি নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে পিএফআইকে। দেশজুড়ে পিএফআই এবং তার সহযোগী সংস্থার ডেরায় হানা দিয়েছে এনআইএ। দেশের ১০টি রাজ্য থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে একশোরও বেশি পিএফআই সদস্যকে। তার পরে ক্রমেই ফাঁস হচ্ছে  পিএফআইয়ের একের পর এক গোপন ছক!

    নাগপুরে রয়েছে আরএসএসের সদর দফতর। জানা গিয়েছে, এই দফতর এবং বিজেপির শীর্ষস্তরের নেতারা ছিলেন পিএফআইয়ের রাডারে। আসন্ন দশেরা উৎসবে যেসব আরএসএস নেতা যোগ দেবেন, তাঁদের গতিবিধি সম্পর্কে তথ্য জোগাড়ের পরিকল্পনাও করেছিল পিএফআই। গোয়েন্দা নোটে বলা হয়েছে, দেশের শান্তি শৃঙ্খলা বিঘ্নিত করে অস্থিরতা তৈরির পরিকল্পনা করেছিল পিএফআই। সংগঠনের প্রবীণ নেতারা দিল্লির তিহার জেলে বন্দি থাকায় তারা আপসেট হয়ে পড়েছিল। ওই নোটে এও বলা হয়েছে, পিএফআই বেশ কয়েকজন আত্মঘাতী জঙ্গি নিয়োগ করেছিল। এই আত্মঘাতী জঙ্গিদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল এনআইএ, ইডি এবং সরকারি আধিকারিকদের টার্গেট করতে। কারণ পিএফআই বিশ্বাস করে এই সংস্থাগুলি তাদের লক্ষ্য পূরণে প্রধান বাধা। বিভিন্ন হিন্দু সংগঠন ও নেতাদের আক্রমণ করার দায়িত্বও বর্তেছিল আত্মঘাতী ওই জঙ্গিদের ওপর।

    উত্তর প্রদেশেও সংগঠন বাড়াচ্ছিল পিএফআই। তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, সম্প্রতি এই নিষিদ্ধ সংগঠন সদস্য সংগ্রহ অভিযানে নেমেছিল। এই সদস্যদের কাজ ছিল আরও বেশি করে হিন্দু মেয়েদের ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত করা। যাঁরা ধর্মান্তরিত হবেন, তাঁদের বাড়ি, টাকাপয়সা এবং চাকরির প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হচ্ছিল। পিএফআই লখনউ-বারাবাঁকি সীমান্তের কাকোরির কুর্সি গ্রামে একটি প্রশিক্ষণ শিবিরও চালাত। এই শিবিরেই কীভাবে হিন্দু মেয়েদের ইসলামে ধর্মান্তরিত করতে হবে, তা শেখানো হত।

    আরও পড়ুন : টার্গেট আরএসএস? সংঘের ওপর গুপ্তচরবৃত্তি চালাত পিএফআই! চক্রান্ত ফাঁস

    কেরলে আরএসএস এবং বিজেপির অফিস এবং তাদের সদস্যদের সম্পত্তিতে পেট্রো-বম্ব হামলা চালানো হয়েছিল। বিভিন্ন হিন্দু সংগঠনের গাড়িতে আগুনও লাগিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনাও ছিল পিএফআইয়ের। গোটা রাজ্যে এরকম প্রায় ২০টি হামলার ঘটনায় অভিযোগ দায়ের হয়েছে। পুলিশ গ্রেফতার করেছে ১৫ জনকে। এর মধ্যে দুজন এসডিপিআই সদস্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Drishyam 2: দৃশ্যম ২ নিয়ে ফের পর্দায় ফিরছেন অজয় দেবগণ

    Drishyam 2: দৃশ্যম ২ নিয়ে ফের পর্দায় ফিরছেন অজয় দেবগণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিনেমাপ্রেমীদের জন্য বড়সড় সারপ্রাইজ! ১৮ নভেম্বর মুক্তি পাবে অজয় দেবগণের ‘দৃশ্যম ২’ (Drishyam)। যদিও কয়েক মাস আগেই সিনেমাপ্রেমীরা জেনে গিয়েছিলেন যে ‘দৃশ্যম ২’ নিয়ে ফিরছেন অজয়। সিনেমাটির প্রথম পার্ট ‘দৃশ্যম’ দেখার পর থেকেই অনুরাগীরা সিনেমাটির সিক্যুয়েলের অপেক্ষায় ছিলেন। মঙ্গলবার খোদ অজয় দেবগণ তাঁর সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media) শেয়ার করলেন এই ছবির সঙ্গে সম্পর্কিত কয়েকটি ছবি। চিত্রনাট্যে যে বড়সড় প্যাঁচ রয়েছে সেই ইঙ্গিতই দিচ্ছে ছবিগুলি। যা দর্শকের মনে দৃশ্যম ২ এর রহস্যকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে।

    আরও পড়ুন: দাদাসাহেব ফালকে সম্মানে ভূষিত হচ্ছেন আশা পারেখ

    প্রথম ছবিতে রয়েছে ‘অশোক’ নামে রেস্তরাঁর (Restaurant) বিল। দ্বিতীয় ছবিতে চিন্ময়ানন্দের সিডি। তারপর কোনও এক সিনেমার (Cinema) টিকিট। শেষ ছবিতে রয়েছে পাঞ্জিম থেকে পান্ডোলেম যাওয়ার টিকিট। এসব কীসের ধাঁধা রেখেন অজয়? তা নিয়ে বিস্তর জল্পনা শুরু হয়েছে অনুগামীদের মধ্যে। ক্যাপশানে অজয় স্বয়ং লিখেছেন, কিছু পুরানো বিল খুঁজে পেলাম।

    [tw]https://www.instagram.com/p/Ci_5DOQpwc2/?utm_source=ig_embed&ig_rid=24812621-6d30-4734-9754-81919117bfdc[/tw]

    ট্যুইটারেও দৃশ্যম ২ এর টিজার পোস্ট করেছেন অজয়। লিখেছেন, আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে বিজয় আর তাঁর পরিবারের কাহিনি? আমি কি মনে করাব। তিনি সকলকে প্রেক্ষাগৃহে ১৮ নভেম্বর সিনেমাটি দেখার জন্য অনুরোধ করেছেন।

    [tw]https://www.instagram.com/p/CjC58-puCnV/?utm_source=ig_embed&ig_rid=4b05d07f-c0f8-4d88-91f7-289fdce8ac33[/tw]

    ‘দৃশ্যম’ এ সাড়া ফেলেছিলেন অজয় ও তব্বু এবং শ্রিয়া সরন। ছবির জনপ্রিয়তার কথা মাথায় রেখেই সিক্যুয়েলের কাজ শুরু করেন পরিচালক অভিষেক পাঠক। ২০২১ সালে করোনা অতিমারির সময় মালায়ালাম ভাষায় ‘দৃশ্যম ২’ সিনেমাটি আমাজন প্রাইম (Amazon Prime) ওটিটি প্ল্যাটফর্মে মুক্তি (Release) পেয়েছিল। তাই দ্বিতীয়বার দর্শকদের মন জিততে বাড়তি পরিশ্রম করতে হবে অজয়দের। সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, ২ অক্টোবর থেকে ছবির প্রচার শুরু হবে।

    ‘দৃশ্যম ২’ ছাড়াও অজয়ের একগুচ্ছ ছবি এখন মুক্তির অপেক্ষায়। যার মধ্যে রয়েছে ‘থ্যাঙ্ক গড’, ‘ময়দান’ থেকে শুরু করে নিজের পরিচালিত ছবি ‘ভোলা’ও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Russia: ইউক্রেনের চার অঞ্চলকে রাশিয়ায় যুক্ত করতে চলেছেন পুতিন?

    Russia: ইউক্রেনের চার অঞ্চলকে রাশিয়ায় যুক্ত করতে চলেছেন পুতিন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউক্রেনের (Ukraine) চার অঞ্চলকে দখল করতে চলেছে রাশিয়া (Russia)। মস্কোর (Moscow) দাবি, ইউক্রেনের ওই চার এলাকায় গণভোট করানো হয়েছে। সেখানকার বাসিন্দারা রাশিয়ায় যাওয়ার পক্ষেই মত দিয়েছেন। তাই ওই চার এলাকাকে নিজেদের অন্তর্ভুক্ত করতে চলেছে রাশিয়া। শুক্রবার একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ওই চার এলাকাকে নিজেদের দেশের অন্তর্ভুক্ত করবে রাশিয়া। স্বাক্ষরিত হবে চুক্তি। রাশিয়া সরকারের মুখপাত্র দিমিত্রি পেশকভ বলেন, গ্র্যান্ড ক্রেমলিন প্রাসাদের গ্রেগরিয়ান হলে গ্রিনিচ মিন টাইম ১২টায় গানের অনুষ্ঠান হবে। ওই অনুষ্ঠানেই হবে ভূখণ্ড অন্তর্ভুক্তিকরণ।

    ফেব্রুয়ারির শেষের দিকে শুরু হয় রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ। যুদ্ধ শুরুর প্রথম দিকেই ইউক্রেনের বেশ কয়েকটি এলাকা দখল করে পুতিনের দেশ। এর মধ্যে ছিল লুগানস্ক, ডনেৎস্ক, খেরসন এবং জাপোরঝিয়াও। ওই চার অঞ্চলে সেনা মোতায়েন করার পাশাপাশি পুতুল প্রশাসন বসায় রাশিয়া। সম্প্রতি করায় গণভোট। তার পরেই রাশিয়া ঘোষণা করে ইউক্রেনের ওই চার অঞ্চলকে অন্তর্ভুক্ত করার কথা। রাশিয়ার এই ঘোষণায় তীব্র প্রতিক্রিয়া আন্তর্জাতিক মহলে। মস্কোর এই পদক্ষেপকে সমর্থন করে না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছে পশ্চিমের দেশগুলি। জি-৭-ও জানিয়ে দিয়েছে, ইউক্রেনের ওই চার অঞ্চলকে কখনওই রাশিয়ার অংশ বলে মেনে নেবে না তারা।

    আরও পড়ুন : ‘রাশিয়া – ইউক্রেন যুদ্ধে ভারত শান্তির পক্ষে রয়েছে…’, রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভায় ঘোষণা করলেন বিদেশমন্ত্রী

    কড়া প্রতিক্রিয়া জানানো হয়েছে রাষ্ট্রসংঘের তরফেও। রাষ্ট্রসংঘের সেক্রেটারি জেনারেন অ্যান্টনিও গুতেরেস রাশিয়ার এই পরিকল্পনাকে বিপজ্জনক আখ্যা দিয়েছেন। তাঁর মতে, এটি শান্তির পরিপন্থী। তিনি বলেন, ইউক্রেনের লুগানস্ক, ডনেৎস্ক, খেরসন ও জাপোরঝিয়া অন্তর্ভুক্তিকরণের সিদ্ধান্তের আইনি কোনও মূল্য নেই। এজন্য রাশিয়াকে অভিযুক্ত করাই যায়। তিনি বলেন, যুদ্ধের আবহে ইউক্রেনের দখলীকৃত যে চার অঞ্চলে গণভোটের কথা বলা হচ্ছে, তাকে মূল্য দিচ্ছি না। তিনি বলেন, এটা ওই চার এলাকার জনগণের ইচ্ছার প্রকৃত প্রতিফলন নয়। প্রসঙ্গত, আট বছর আগে ক্রিমিয়া উপদ্বীপকেও এভাবেই নিজেদের দেশের সঙ্গে যুক্ত করে নিয়েছিল রাশিয়া। তার জেরে এখনও দু দেশের মধ্যে অব্যাহত সংঘাত। এবার মস্কোর নজর ইউক্রেনের দিকে।

    এর শেষ কোথায়? উঠছে প্রশ্ন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     
     

     

     

  • Sukanta Majumdar: এফআইআর নিচ্ছে না পুলিশ! অভিষেকের ‘গুলি’ মন্তব্যের বিরুদ্ধে আদালতে সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: এফআইআর নিচ্ছে না পুলিশ! অভিষেকের ‘গুলি’ মন্তব্যের বিরুদ্ধে আদালতে সুকান্ত

     মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির (BJP) নবান্ন অভিযানে পুলিশের ধৈর্যের প্রশংসা করে গুলি চালানো নিয়ে একটি মন্তব্য করেছিলেন তৃণমূলের (TMC) সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। তা নিয়ে অভিযোগ জানাতে পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। অভিযোগ, অভিষেকের বিরুদ্ধে মামলা নিতে চায়নি পুলিশ। অগত্যা ব্যাংকশাল কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন সুকান্ত।

    বিজেপির নবান্ন অভিযানের দিন ব্যাপক অশান্তি হয়। জখম হন এক পুলিশ কর্তাও। তাঁকে দেখতে গিয়ে অভিষেক বলেন, ওনাকে বলেছি, আপনাকে স্যালুট জানাই। আপনার জায়গায় যদি আমি থাকতাম, তাহলে মাথায় গুলি করতাম। তৃণমূল নেতার এই মন্তব্যের বিরুদ্ধে পুলিশে অভিযোগ দায়ের করতে গিয়েছিলেন সুকান্ত। পুলিশ অভিযোগ না নেওয়ায় আদালতের শরণ নেন তিনি। বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, এ ব্যাপারে থানায় অভিযোগ দায়ের করতে গেলে তা নেওয়া হয়নি। তাই আদালতের দ্বারস্থ হলাম।

    আরও পড়ুন : বিজেপির নবান্ন অভিযানে ‘অশান্তি’, সিবিআই তদন্তের দাবি অনুসন্ধান কমিটির রিপোর্টে

    আইনজীবী লোকনাথ চট্টোপাধ্যায় জানান, এদিন ব্যাংকশাল কোর্টে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের ওই ‘গুলি’ মন্তব্য নিয়ে মামলা দায়ের হয়েছে। বিজেপির রাজ্য সভাপতির দুই আইনজীবী কল্লোল মণ্ডল ও অজিত মিশ্র আদালতকে বলেন, রাজ্যের শাসক দলের দুর্নীতির বিরুদ্ধে বিজেপির কর্মসূচি ছিল। সেই কর্মসূচিতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের নামে কর্মীদের ওপর অত্যাচার করে পুলিশ। লাঠি, কাঁদানে গ্যাস, বোম সহ নানা ধরনের পদক্ষেপ করা হয়। এর ফলে অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে আবার বিজেপি কর্মীদেরই মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হয়। এর পর অভিষেক ওই মন্তব্য করেন। এই দুই আইনজীবী বলেন, এটি এক ধরনের অপরাধমূলক মন্তব্য। এ নিয়ে পুলিশের কাছে অভিযোগ জানাতে গেলে নেওয়া হয়নি। তাঁদের প্রশ্ন, তাহলে মানুষ কোথায় অভিযোগ জানাতে যাবেন? শুনানি পর্ব চলাকালীন সরকারি আইনজীবীরা আদালতে হইচই করেন বলে অভিযোগ সুকান্তর। তিনি বলেন, তবে বিচার ব্যবস্থার ওপর আমাদের পূর্ণ আস্থা রয়েছে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share