Author: Krishnendu Bakshi

  • PM Modi: “বিজেপি ৩৭০ আসন পাবেই, এনডিএ পেরোবে ৪০০”, প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “বিজেপি ৩৭০ আসন পাবেই, এনডিএ পেরোবে ৪০০”, প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিরোধী হিসেবে ব্যর্থ হয়েছে কংগ্রেস।” সোমবার বাজেট অধিবেশনে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর ধন্যবাদ জ্ঞাপন করতে গিয়ে একথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, “দশকের পর দশক উল্টোদিকে বসার সংকল্প নিয়ে ফেলেছেন বিরোধীরা। জনতা তো ভগবানের প্রতীক। আপনারা যেভাবে পরিশ্রম করছেন, আমার মনে হয় ভগবানরূপী জনতা আপনাদের দু হাত ভরে আশীর্বাদ করবেন এবং সঠিক জায়গায় বসার ব্যবস্থা করে দেবেন।”

    নিশানা অধীরকে

    লোকসভার বিরোধী দলনেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরীকেও এদিন একহাত নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “অধীর রঞ্জন চৌধুরী আপনার কনট্র্যাক্ট ওদের দিয়ে দিয়েছেন নাকি? কী হয়েছে আপনাদের দাদা? কতদিন আর সমাজকে বিভক্ত করবেন? বন্ধ করুন এই বিভাজন। আপনারা দেশকে অত্যন্ত হতাশ করেছেন। আপনাদের ভাবনা নিয়ে করুণা হয় আমার। নেতা তো বদলে ফেলেছেন আপনারা। কিন্তু টেপ রেকর্ডার এক রয়ে গিয়েছে। সেই পুরানো রাগ বেজে চলেছে টেপ রেকর্ডারে।”

    ‘দোকানে তালা পড়ার সময় হয়ে এসেছে’

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “নির্বাচনের বছর। পরিশ্রম করে কিছু নতুন নিয়ে আসুন। এটাও কি আমি শিখিয়ে দেব?” তিনি বলেন, “অধীরবাবুর অবস্থা আমি বুঝতে পারি। পরিবারতন্ত্রের সেবা তো করে যেতেই হবে তাঁকে। খাড়্গেজি এই কক্ষ থেকে ওই কক্ষে চলে গেলেন। গুলাম নবিজি তো পার্টি থেকেই শিফট করে গেলেন। পরিবারতন্ত্রের কাছে বিক্রি হয়ে গিয়েছেন তাঁরা। একই প্রোডাক্ট বারবার লঞ্চ করার জন্য দোকান খুলেছেন। এই দোকানে তালা পড়ার সময় হয়ে এসেছে।”

    আরও পড়ুুন: ‘কাজ নেই বলে পুরসভায় যাই না’, তৃণমূলের বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন মুকুলপুত্র

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আপনাদের মধ্যে অনেকেই ভোটে লড়ার ইচ্ছে ও সাহস হারিয়ে ফেলেছেন। অনেকে আবার আসন বদলানোর চেষ্টা করছেন। আবার কেউ কেউ লোকসভার বদলে রাজ্যসভায় যেতে চাইছেন। নিজেদের মতো করে খড়কুটো ধরে থাকার রাস্তা খুঁজছেন।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “আমাদের সরকারের তৃতীয় মেয়াদ খুব দূরে নয়। খুব বেশি হলে ১০০-১২৫ দিন বাকি রয়েছে। দেশের যা মেজাজ দেখছি, তাতে বিজেপি ৩৭০ আসন পাবেই। আর এনডিএ পেরোবে ৪০০ আসন।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Bhagavad Gita: দেশের সমস্ত স্কুলে বিতরণ করা হবে ভগবদগীতা, ঘোষণা তিরুপতি ট্রাস্টের

    Bhagavad Gita: দেশের সমস্ত স্কুলে বিতরণ করা হবে ভগবদগীতা, ঘোষণা তিরুপতি ট্রাস্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সনাতন ধর্মকে সকলের কাছে পৌঁছে দিতে দেশের প্রতিটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভগবদগীতার (Bhagavad Gita) সংক্ষিপ্ত সংস্করণ বিলি করা হবে। এমনই ঘোষণা করা হয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশের তিরুপতি জেলায় তিরুমালা পর্বতে অবস্থিত ভেঙ্কটেশ্বর মন্দিরের দেখভাল করা তিরুমালা তিরুপতি দেবস্থানম ট্রাস্টের তরফে।

    কী জানালো টিটিডি ট্রাস্ট (Bhagavad Gita)?

    শনিবার থেকে তিরুমালার আস্তানা মণ্ডপে শুরু হয়েছিল তিনদিনের ধর্মীয় সম্মেলন— শ্রী ভেঙ্কটেশ্বর ধার্মিক সদা। আয়োজক ছিল তিরুমালা তিরুপতি দেবস্থানম। প্রধান পৃষ্ঠোপোষক ছিল হিন্দু ধর্ম প্রচার পরিষদ ও এসভি বৈদিক বিশ্ববিদ্যালয়। সোমবার ওই সম্মেলন সমাপ্ত হয়। ২৫টি পীঠের অধিপতিরা অংশ গ্রহণ করেছিলেন। বিভিন্ন উপায়ে সনাতন ধর্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য টিটিডি অর্থাৎ তিরুমালা তিরুপতি দেবস্থানামকে তাঁদের পরামর্শ প্রদান করে। সেখানেই, সংস্থার ট্রাস্ট বোর্ডের চেয়ারম্যান ভূমন করুণাকর রেড্ডি জানিয়েছেন, ভগবদগীতা (Bhagavad Gita) দেশের সমস্ত স্কুলে বিতরণ করা হবে। তিনি বলেন, ‘‘হিন্দি, ইংরেজি, তেলুগু, তামিল এবং কন্নড়- এই পাঁচ ভাষায় প্রত্যেকটিতে ১ কোটি করে গীতার সংক্ষিপ্ত কপি ছাপিয়ে দেশের প্রতিটি স্কুলে শিশুদের মধ্যে বিলি করা হবে।’’ সনাতন ধর্মকে সদাসর্বদা সচল রাখতে একটি বিশেষ প্রচেষ্টার অংশ হিসাবে শীঘ্রই দেশের সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভগবদ্গীতার সংক্ষিপ্ত সংস্করণ বিতরণ করা হবে জানিয়েছে।

    ট্রাস্ট বোর্ডের চেয়ারম্যান ঠিক কী বললেন?

    ট্রাস্ট বোর্ডের চেয়ারম্যান রেড্ডি আরও বলেছেন, “আমাদের প্রচেষ্টা থাকবে শৈশব থেকেই মানুষের মধ্যে সনাতন হিন্দু ধর্মের চেতনা জাগিয়ে তোলা এবং তাঁদেরকে আদর্শ নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা।” তিনি এই প্রসঙ্গে আরও উল্লেখ করে বলেন, “পীঠের অধিপতিদের পরামর্শ অনুসারে আমরা সনাতন হিন্দু ধর্মকে মহিমান্বিত করতে বিভিন্ন ধর্মীয় ও আধ্যাত্মিক ভাবনায় কাজ করে চলেছি। আমাদের ট্রাস্ট সম্প্রতি দেবতাকে সন্তুষ্ট করার জন্য তিরুমালার পাদদেশে আলিপিরিতে হোম কুণ্ডম (অগ্নি-বেদি) নিত্য অগ্নিহোত্র প্রজ্বলনের একটি বিশাল কাজ হাতে নিয়েছে। ভক্তরা মাত্র ১০০০ টাকা দক্ষিণা প্রদান করে যজ্ঞে অংশ গ্রহণ করতে পারবেন। এই যজ্ঞের আগুন কখনই নিভে যাবে না। যত সময় মন্দির বর্তমান থাকবে এই যজ্ঞের অগ্নিও প্রজ্বলিত থাকবে।”

    চলছে একাধিক কর্মসূচী

    টিটিডি ট্রাস্ট গীতার (Bhagavad Gita) পাশাপাশি একাধিক কর্মসূচি চালু করেছে। তার মধ্যে হল যেমন দলিত গোবিন্দম— যার মাধ্যমে পিছিয়ে পড়া এলাকায় মানুষের দোরগোড়ায় ভগবানের বার্তা দেওয়া হচ্ছে। মৎস্য গোবিন্দম— যা জেলে সম্প্রদায়কে পুরোহিত হওয়ার প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। সাহিত্যকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য তরিগোন্ডা ভেঙ্গামাম্বা প্রকল্পের কাজ করছে। সেই সঙ্গে ভবিষ্যত প্রজন্মের সামনে বৈদিক শিক্ষা তুলে রাখার জন্য এসভি বৈদিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছে বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “কামাখ্যা করিডর হবে উত্তর-পূর্ব ভারতে পর্যটনের প্রবেশদ্বার”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “কামাখ্যা করিডর হবে উত্তর-পূর্ব ভারতে পর্যটনের প্রবেশদ্বার”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “উত্তর-পূর্ব ভারতে পর্যটনের প্রবেশদ্বার হবে কামাখ্যা করিডর।” রবিবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন অসমের গুয়াহাটিতে ১১ হাজার ৬০০ কোটি টাকার বিভিন্ন প্রকল্পের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি জানান, কাশী বিশ্বনাথের থেকে প্রেরণা পেয়ে কামাখ্যা করিডর গড়তে উদ্যোগী হয়েছেন তিনি।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রধানমন্ত্রী জানান, কাশী বিশ্বনাথ করিডর তৈরি হওয়ার এক বছরের মধ্যেই বিশ্বনাথ দর্শন করেছেন ৮.৫ কোটি ভক্ত। তিনি বলেন, “গত কয়েক দিনে অনেক তীর্থ ঘুরে অযোধ্যায় রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার পরে আজ আমি মা কামাখ্যার দুয়ারে হাজির হয়েছি। মা কামাখ্যা দিব্যলোক পরিযোজনা (করিডর) প্রকল্পের জেরে ভোল বদলে যাবে এখানকার অর্থনীতির।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “স্বাধীনতার পরে যাঁরা দীর্ঘদিন ধরে দেশ শাসন করেছে, তারা ভারতের পবিত্র স্থানগুলির মাহাত্ম্যই বুঝতে পারেনি।” তিনি বলেন, “আমাদের তীর্থ, মন্দির, ধর্মস্থল কেবলই দর্শনস্থল নয়, হাজার হাজার বছরের সভ্যতার যাত্রার অটুট নিশানা। ভারত সব সঙ্কটের মোকাবিলা করে কীভাবে নিজেদের অটল রেখেছে, তার সাক্ষী।”

    নিশানা কংগ্রেসকে

    এদিন কংগ্রেসকেও একহাত নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বলেন, “দুর্ভাগ্যের কথা, স্বাধীনতার পরে দীর্ঘদিন ধরে দেশ শাসন করা দল শুধুই রাজনৈতিক লাভের জন্য নিজের সংস্কৃতি, অতীত নিয়ে লজ্জিত হওয়ার পরিকল্পনা বানিয়ে ফেলেছিল। কোনও দেশ এভাবে নিজের অতীতকে ভুলিয়ে, নিজের শিকড় কেটে ফেলে বিকশিত হতে পারে না। গত দশ বছরে ভারতের পরিস্থিতি বদলেছে।” তিনি বলেন, “করিডর তৈরির পরে গত এক বছরে ৮.৫ কোটি মানুষ কাশী ও সাড়ে ৫ কোটি মানুষ উজ্জয়িনীর মহাকাল মন্দিরে গিয়েছেন। প্রাণপ্রতিষ্ঠার ১২ দিনের মধ্যেই অযোধ্যায় বালক রাম দর্শন করেছেন ২৪ লক্ষের বেশি মানুষ। কামাখ্যা দিব্যলোক প্রকল্প শেষ হওয়ার পরে এখানেও এমনই দৃশ্য দেখা যাবে। অসম উত্তর-পূর্বের প্রবেশদ্বারে পরিণত হবে। তীর্থযাত্রী বাড়লে গরিবদের রোজগার বাড়ে, সামগ্রিকভাবে উন্নত হয় অর্থনীতি।”

    আরও পড়ুুন: লক্ষ্য ৩৫ আসন, চূড়ান্ত কমিটি গড়ল বঙ্গ বিজেপি

    বিজেপি সরকারের যে বিকল্প নেই, এদিন তাও মনে করিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “বিজেপির আমলে উত্তর-পূর্বজুড়ে শুধুই শান্তি বিরাজমান। অবরোধ-বিস্ফোরণ-হিংসা আজ অতীত।” তিনি (PM Modi) বলেন, “আগামী এক বছরে ডাবল ইঞ্জিন সরকার পরিকাঠামো বিকাশে যে টাকা বিনিয়োগ করবে, আগের সরকার তা করেছে ১০ বছরে।” প্রসঙ্গত, কামাখ্যা নিয়ে বাজেটে জোর দিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনও। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • World Cancer Day 2024: আজ বিশ্ব ক্যান্সার দিবস, দিনটির তাৎপর্য জানেন?

    World Cancer Day 2024: আজ বিশ্ব ক্যান্সার দিবস, দিনটির তাৎপর্য জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ৪ ফেব্রুয়ারি। বিশ্ব ক্যান্সার দিবস (World Cancer Day 2024)। ২০০০ সালে প্রথম ক্যান্সার সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে আস্ত একটি দিন ধার্য হয়। সেই দিনটি হল ৪ ফেব্রুয়ারি। সেই থেকে আজ পর্যন্ত গুরুত্ব সহকারে পালিত হয়ে আসছে দিনটি। ক্যান্সার নির্ণয়, ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে গৃহীত ব্যবস্থা, ক্যান্সারের চিকিৎসা, সর্বোপরি মারণ এই রোগ সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে দিনটি পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ফি বছর বিশ্বে ক্যান্সারের বলি হন বহু মানুষ। রোগ যদি প্রাথমিক পর্যায়ে ধরা পড়ে, শুরু হয় উপযুক্ত চিকিৎসা, তাহলে প্রাণহানির আশঙ্কা অনেক কমে যায়।

    এ বছরের থিম

    প্রতি বছর বিশ্ব ক্যান্সার (World Cancer Day 2024) দিবসের একটি থিম থাকে। এবারের থিম হল, ‘ক্লোজ দ্য কেয়ার গ্যাপ: এভরিওয়ান ডিজার্ভস এক্সেস টু ক্যান্সার কেয়ার’। দ্য ইউনিয়ন ফর ইন্টারন্যাশনাল ক্যান্সার কন্ট্রোলের চলতি বছরের অ্যাজেন্ডা হল, টুগেদার, উই চ্যালেঞ্জ ইন পাওয়ার। ক্যান্সার সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে প্রতি বছর বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয় বিশ্বজুড়ে। অনলাইন এবং অফলাইন দু’ভাবেই পালিত হয় নানা কর্মসূচি।

    ক্যান্সার আক্রান্তের সংখ্যা কমছে

    বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, বিশ্বে প্রতি বছর যত মানুষের মৃত্যু হয়, তার সিংহভাগেরই কারণ ক্যান্সার। নানা কারণে বিশ্বে বাড়ছে ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। তবে যেহেতু মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়ছে, রোগ নির্ণয়ের সঙ্গে সঙ্গেই শুরু হয়ে যাচ্ছে চিকিৎসা, তাই ক্যান্সার আক্রান্ত বহু রোগী ক্রমেই হয়ে উঠছেন সুস্থ।

    আরও পড়ুুন: লক্ষ্য ৩৫ আসন, চূড়ান্ত কমিটি গড়ল বঙ্গ বিজেপি

    বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, পুরুষদের মধ্যে ফুসফুস, প্রস্টেট, কোলেস্টেরল এবং লিভার ক্যান্সারে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। আর মহিলাদের মধ্যে বাড়ছে ব্রেস্ট, কোলোরেক্টাল, ফুসফুস, থাইরয়েড এবং সার্ভিক্যাল ক্যান্সারে আক্রান্তের সংখ্যা।

    ক্যান্সারের কিছু প্রাথমিক লক্ষণ দেখে বোঝা যায় (World Cancer Day 2024) রোগী আক্রান্ত হয়েছেন মারণ ব্যাধিতে। লক্ষণগুলি হল, শরীরের কোনও অংশে হঠাৎ ফোলা, দুর্বলতা, পায়খানার অভ্যাসে পরিবর্তন, হঠাৎ করে ওজন কমে যাওয়া, অনাকাঙ্খিত রক্তপাত, শরীরের কোনও স্থানে ব্যথা, যন্ত্রণা, নতুন করে আঁচিল হওয়া, ক্ষুধামান্দ্য, বদহজম এবং এমন কোনও ক্ষত, যা দীর্ঘদিন চিকিৎসা করানোর পরেও সারছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: লক্ষ্য ৩৫ আসন, চূড়ান্ত কমিটি গড়ল বঙ্গ বিজেপি

    Lok Sabha Election 2024: লক্ষ্য ৩৫ আসন, চূড়ান্ত কমিটি গড়ল বঙ্গ বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Election 2024)। রাজ্যের ৪২টি আসনের মধ্যে ৩৫টির লক্ষ্যে কোমর বাঁধছে বঙ্গ বিজেপি। এজন্য চূড়ান্ত কমিটি গড়ে ফেলল রাজ্য বিজেপি। এর আগে ১০১ জনের কমিটি তৈরি করা হয়েছিল। বিভাগ তৈরি করা হয়েছিল ৩৫টি। সেই কমিটিগুলির প্রধানদের নাম ঠিক করলেও, চেয়ারম্যান ঠিক হয়নি।

    নয়া কমিটির মাথায় সুকান্ত

    এই কমিটির ওপরে তৈরি করা হল আরও একটি কমিটি। মাথায় বসানো হয়েছে বিজেপির রাজ্য কমিটির সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকে। শনিবার দলের সল্টলেকের রাজ্য দফতরে একটি (Lok Sabha Election 2024) বৈঠক হয়। সেখানেই তৈরি হয় কমিটি। কমিটির মাথায় বসানো হয় সুকান্তকে। সুকান্তের পরেই বসানো হয়েছে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারিকে। তার পরে নাম রয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুভাষ সরকার, নিশীথ প্রামাণিক, শান্তনু ঠাকুর ও জন বার্লার। জায়গা পেয়েছেন বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি দিলীপ ঘোষ। দল যে তাঁকে গুরুত্ব দিচ্ছে, এই ঘটনাই তার প্রমাণ। কেবল দিলীপ নন, কমিটিতে ঠাঁই পেয়েছেন বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি রাহুল সিনহাও।

    কারা রয়েছেন কমিটিতে?

    কমিটির সদস্য সংখ্যা ২০। কমিটিতে রয়েছেন লকেট চট্টোপাধ্যায়, জ্যোতির্ময় সিং মাহাত, অগ্নিমিত্রা পাল, দীপক বর্মণ ও জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়। সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) অমিতাভ চক্রবর্তী ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) সতীশ ধন্দও রয়েছেন। সাধারণ রাজ্য কমিটিতে জায়গা পেয়েছেন শুভেন্দু, দিলীপ এবং রাহুল। পদাধিকার বলে বিজেপির মহিলা মোর্চার রাজ্য সভানেত্রী ফাল্গুনি পাত্রেরও ঠাঁই হয়েছে কমিটিতে।

    আরও পড়ুুন: “দল না থাকলে রোজগার হবে না”, এ কী বললেন বিধায়ক লাভলি মৈত্র?

    জানা গিয়েছে, সাধারণ সম্পাদকের মধ্যে জগন্নাথ দায়িত্বে থাকবেন ভোট পরিচালনার। বড় ভূমিকা থাকবে অমিতাভ ও ধন্দের। কমিটিতে আমন্ত্রিত সদস্য হিসেবে রয়েছেন পর্যবেক্ষক মঙ্গল পাণ্ডে, দুই সহ পর্যবেক্ষক অমিত মালব্য ও আশা লাকড়া। বিজেপির সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক সুনীল বনসল। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে রাজ্যের ৪২টি আসনের মধ্যে ১৮টির রাশ গিয়েছিল বিজেপির হাতে। এবার পদ্মশিবিরের লক্ষ্য ৩৫টি আসন। সেই লক্ষ্যেই ঝাঁপাচ্ছে গেরুয়া শিবির (Lok Sabha Election 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Hockey Pro League: ভুবনেশ্বরে পৌঁছল নেদারল্যান্ডস পুরুষ হকি দল

    Hockey Pro League: ভুবনেশ্বরে পৌঁছল নেদারল্যান্ডস পুরুষ হকি দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভুবনেশ্বরে পৌঁছল বিশ্বের এক নম্বর নেদারল্যান্ডস পুরুষ হকি (Hockey Pro League) দল। রবিবার ওড়িশার বিজু পট্টনায়ক বিমানবন্দরে অবতরণ করে তারা। ভারতে রয়েছে এফআইএইচ হকি প্রো-লিগ ২০২৩-২৪। ভুবনেশ্বরের কলিঙ্গ হকি স্টেডিয়ামে খেলা হবে। ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে খেলা চলবে ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।

    কাদের মুখোমুখি কারা?

    এর পরে ওই হকি দলটি চলে যাবে রৌরকেল্লার বিরসা মুন্ডা হকি স্টেডিয়ামে। ১৯ ফেব্রুয়ারি থেকে সেখানে খেলা হবে ২৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এফআইএইচ হকি প্রো-লিগ ২০২৩-২৪-এ খেলবে পাঁচটি জাতীয় দল। এগুলি হল, আয়ারল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস, ইন্ডিয়া, স্পেন এবং অস্ট্রেলিয়া। প্রতিটি দলই মুখোমুখি হবে একবার ভুবনেশ্বরে, পরে ফের রৌরকেল্লায়। ভুবনেশ্বরে ১০ ফেব্রুয়ারি প্রথম খেলবে নেদারল্যান্ডস। প্রতিদ্বন্দ্বী আয়ারল্যান্ড। পরের দিন নেদারল্যান্ডসের সঙ্গে খেলা রয়েছে পরের দিন। ১৩ তারিখ তারা মুখোমুখি হবে স্পেনের সঙ্গে।

    কারা খেলবে জানেন?

    ১৬ তারিখ তারা (Hockey) খেলবে অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে। এর পরেই টিমগুলি চলে যাবে রৌরকেল্লায়। সেখানেও প্রতিটি দল পরস্পরের মুখোমুখি হবে। নেদারল্যান্ডস হকি দলের ক্যাপ্টেন থিয়েরি ব্রিংকম্যান বলেন, “আমাদের প্রস্তুতি ভালোই চলছে। অনুশীলন-পর্বে আমরা ভালোই প্রস্তুতি নিয়েছি। ছেলেগুলো ভালো কাজ করেছে। ভারতে আসতে পেরে খুব ভালো লাগছে। আমাদের সকলের মধ্যে টিম স্পিরিটও খুব ভালো। খেলা কবে শুরু হবে সেদিকেই মুখিয়ে রয়েছি।”

    আরও পড়ুুন: “দল না থাকলে রোজগার হবে না”, এ কী বললেন বিধায়ক লাভলি মৈত্র?

    তিনি বলেন, “অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে খেলতে আমরা উদগ্রীব। তারা আমাদের কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বী। ভারতের মোকাবিলা করাটাও চ্যালেঞ্জিং হবে। কারণ দর্শকরা ওদের পক্ষে থাকবেন। বিশেষত ভুবনেশ্বর ও রৌরকেল্লায়। তাই এই দুই শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বীর সঙ্গে খেলতে আমরা মুখিয়ে রয়েছি।” তিনি বলেন, “২০২৪ সালে প্যারিস অলিম্পিক্স। দুই শক্ত দলগুলির সঙ্গে খেলার এই সুযোগ আমাদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আশা করি, ভালোই খেলা হবে।”

    প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগে মহিলাদের হকি ফাইভ এস বিশ্বকাপে বড় সাফল্য পেয়েছে নেদারল্যন্ডস। ভারতীয় মহিলাদের টিমকে তারা দুরমুশ করল ৭-২ ফলে। ভারতকে হারানোয় প্রথম মহিলা হকি বিশ্বকাপে বিজয়ী দল হয়েছে নেদারল্যান্ডস। এই টুর্নামেন্টের ফাইনালে জয় (Hockey Pro League) পেয়েছিল ডাচরাই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Krishna Janmabhoomi: মথুরায় কৃষ্ণ জন্মভূমি ভেঙে শাহি ইদগাহ গড়েছিলেন ঔরঙ্গজেব!

    Krishna Janmabhoomi: মথুরায় কৃষ্ণ জন্মভূমি ভেঙে শাহি ইদগাহ গড়েছিলেন ঔরঙ্গজেব!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুণপনার ঘাট নেই তাঁর! তিনি মুঘল সম্রাট ঔরঙ্গজেব। কৃষ্ণ জন্মভূমি (Krishna Janmabhoomi) ধ্বংস করে তিনি গড়েছিলেন শাহি ইদগাহ। এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ করল ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ, সংক্ষেপে আইএসআই। আইএসআইয়ের দাবি, এ ব্যাপারে তারা নির্ভর করেছে ২০২০ সালের ঐতিহাসিক তথ্যের ওপর।

    আরটিআই

    উত্তরপ্রদেশের মৈনপুরীর জনৈক অজয় প্রতাপ সিংহ এ বিষয়ে জানতে আবেদন করেছিলেন আরটিআইয়ে। তার পরেই প্রকাশ্যে আসে মুঘল সম্রাটের কীর্তি! মথুরায় যে কৃষ্ণ জন্মেছিলেন, সে ব্যাপারে নির্দিষ্ট তথ্য তুলে ধরেছিলেন অজয় প্রতাপ। এখন যেখানে কেশবদেবের মন্দির রয়েছে ১৬৭০ সালে সেখানেই গড়ে উঠেছিল শাহি ইদগাহ। ১৯২০ সালের নভেম্বর মাসে এএসআই যে সার্ভে করেছিল, সেই তথ্যই জানতে চেয়েছিলেন উত্তরপ্রদেশের এই বাসিন্দা। তখনই প্রকাশ্যে আসে মন্দির ধ্বংস করে ইদগাহ গড়ে তোলার কথা।

    সার্ভে রিপোর্ট

    আবেদনকারীর আবেদনের ভিত্তিতে আইএসআই যে তথ্য (Krishna Janmabhoomi) অ্যাটাচ করেছে, তা ১৯২০ সালের সার্ভে রিপোর্ট। যে ৩৯টি স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হয়েছিল ঔরঙ্গজেবের আমলে, তার মধ্যে কৃষ্ণ জন্মভূমি রয়েছে ৩৭তম স্থানে। ১৯২৪ সালে ইউনাইটেড প্রভিন্সেস গেজেটের ১৯১১ নম্বর পৃষ্ঠায় ২৭ নভেম্বর প্রকাশিত হয়েছিল এ সংক্রান্ত সংবাদ। আবেদনকারী বলেন, তিনি এই তথ্য হাইকোর্টে জমা দেবেন। প্রসঙ্গত, আইনজীবীর পাশাপাশি তিনি শ্রীকৃষ্ণ জন্মভূমি মুক্তি ন্যাসের প্রেসিডেন্টও। মথুরায় কেশবদেবের যে মন্দির রয়েছে, সেটি পাঁচ হাজার বছরের পুরানো। এখানেই জন্মেছিলেন ভগবান শ্রীকৃষ্ণ। শ্রীকৃষ্ণের উত্তরাধিকারী ব্রজ এবং ব্রজনাভ মথুরায় তৈরি করেছিলেন কেশব মন্দির। সেই সময় রাজা ছিলেন পরীক্ষিত। তাঁর সাহায্যে গড়ে তোলা হয়েছিল মন্দির।

    আরও পড়ুুন: আইএসআই-এর হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, গ্রেফতার ভারতীয় দূতাবাসের কর্মী

    জানা গিয়েছে, মুঘল বংশের অত্যাচারী সম্রাট ঔরঙ্গজেব ১৬৭০ সালে ডিক্রি জারি করে ধ্বংস করেন মথুরায় কেশবদেবের মন্দির। সেই জায়গায় গড়ে তুলেছিলেন শাহি ইদগাহ। হিন্দু মন্দির ভেঙে ইদগাহ তৈরি হওয়ার পর সম্রাট স্বয়ং সেখানে গিয়ে নমাজ আদায় করেছিলেন বলে বিশ্বাস স্থানীয়দের। মথুরায় বিতর্কিত জমির পরিমাণ ১৩.৩৭ একর। এর মধ্যে শ্রীকৃষ্ণ জন্মভূমির দখলে রয়েছে ১০.৯ একর জমি। বাকিটা রয়েছে শাহি ইদগাদের দখলে। যদিও পুরো জমিটিরই দাবিদার হিন্দু পক্ষ (Krishna Janmabhoomi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
  • Jharkhand: ডিলিস্টিংয়ের দাবিতে পথে নামলেন ঝাড়খণ্ডের জনজাতিরা

    Jharkhand: ডিলিস্টিংয়ের দাবিতে পথে নামলেন ঝাড়খণ্ডের জনজাতিরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পৃথক জেলার দাবিতে পথে নামলেন ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) জনজাতিরা। বুধবার থেকে পথে নেমেছেন তাঁরা। আন্দোলনকারীদের তরফে জেলা প্রশাসনকে স্মারকলিপিও দেওয়া হয়েছে। ডি-লিস্টিংয়ের দাবিও জানানো হয়েছে জনজাতিদের তরফে। রাজ্যের সদ্য প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনকে জমা দেওয়া স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে স্বর্ণ রিলিজিয়ন কোডের মতো একটি রেজলিউশন পাশ করতে। এটি কেন্দ্রীয় সরকারকে জমা দিতেও বলা হয়েছে।

    জনজাতি সুরক্ষা মঞ্চের ব্যানারে আন্দোলন

    জনজাতি সুরক্ষা মঞ্চের ব্যানারে আন্দোলন চলছে। ভারতজুড়ে ডিলিস্টিং এবং জনজাতিদের অবৈধ ধর্মান্তরিতকরণের দাবি (Jharkhand) জানিয়েছে জনজাতি সুরক্ষা মঞ্চ। জানা গিয়েছে, ঝাড়খণ্ডের ২৪টি জেলায় আন্দোলনে নেমেছেন জনজাতি সম্প্রদায়ের মানুষ। যে জেলাগুলিতে আন্দোলন হচ্ছে, সেগুলির মধ্যে রয়েছে গুমলা, হাজারিবাগ, সিমডেগা, বোকারো, ছাতরা এবং লাতেহারও। এই সব এলাকায় জনজাতি সম্প্রদায়ের হাজার হাজার মানুষ ডিলিস্টিংয়ের প্রতি সরকারি উদাসীনতায় সোচ্চার হয়েছেন।

    বদলালো সমাবেশের দিন

    এই দাবিতে লোহারদাগা ও রাজ্যের রাজধানী রাঁচিতে যে সমাবেশ হওয়ার কথা ছিল, তা আপাতত স্থগিত রাখা হয়েছে। ৯ ফেব্রুয়ারি এই সমাবেশ হওয়ার কথা। জনজাতি সুরক্ষা মঞ্চের জাতীয় মিডিয়া আহ্বায়ক শারদ চৌহানই এ খবর জানান। উল্লেখ্য যে, এর আগে উলগুলান ডি-লিস্টিং মহা সমাবেশের আয়োজন করেছিল জনজাতি সুরক্ষা মঞ্চ। গত ২৪ ডিসেম্বর রাঁচির মরহাবাদী গ্রাউন্ডে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছিল। অংশ নিয়েছিলেন জনজাতি সম্প্রদায়ের বহু মানুষ। খ্রিস্টমাসের আগের দিন এত মানুষের ভিড় জানান দিয়েছিল, নিজেদের দাবিতে অনড় জনজাতি সম্প্রদায়ের মানুষ।

    আরও পড়ুুন: ভোটে কি দাঁড়াবেন না দেব! তিন সরকারি পদ থেকে ইস্তফা, জেলাজুড়ে শোরগোল

    আন্দোলনকারীদের তরফে সোমা ওঁরাও বলেন, “আমরা রাজ্য সরকারকে জমা দেওয়া স্মারকলিপিতে বলেছিলাম স্বর্ণ কোডের মতো একটি রেজলিউশন পাশ করতে। যাতে জনজাতি সম্প্রদায়ের মধ্যে যাঁরা খ্রিস্টান কিংবা অন্য কোনও ধর্মে দীক্ষিত হয়েছেন, তাঁরা যেন সংরক্ষণের সুবিধা না পান।”

    প্রসঙ্গত, ২০২০ সালে ঝাড়খণ্ড বিধানসভায় পাশ হয় স্বর্ণ রিলিজিয়ন কোড। গত জনগণনায় এঁদের গণনা করা হয়েছিল। পরে সেই তথ্য রাজ্যপালের মাধ্যমে কেন্দ্রের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল। ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনও এ ব্যাপারে চিঠি লিখেছিলেন (Jharkhand) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Baloch Liberation Army: ৭৮ পাকিস্তানি সেনাকে খতম করল বালোচ লিবারেশন আর্মি

    Baloch Liberation Army: ৭৮ পাকিস্তানি সেনাকে খতম করল বালোচ লিবারেশন আর্মি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৭৮ পাকিস্তানি সেনাকে খতম করল বালোচ লিবারেশন আর্মি (Baloch Liberation Army)। দু’ দিনের দারা-ই-বোলান অপারেশন চালায় বালোচ লিবারেশন আর্মি। অপারেশনে অংশ নিয়েছিলেন বালোচ ফ্রিডম ফাইটার্স। এঁদের মধ্যে ১২ জন ফিঁদায়েও ছিলেন।

    অপারেশন দারা-ই-বোলান

    বালোচ লিবারেশন আর্মির তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “৩৮৫ বালোচ ফ্রিডম ফাইটার্স, যার মধ্যে ১২ ফিঁদায়েও রয়েছেন, অংশ নিয়েছিলেন অপারেশন দারা-ই-বোলানে। খতম করা হয়েছে ৭৮ জন শত্রুকে। শত্রুপক্ষের (পড়ুন, পাকিস্তান) বিরুদ্ধে লড়াই করতে চায় যেসব দেশ, আমরা তাদের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করতে রাজি।” দু’ দিন ব্যাপী অপারেশন দারা-ই-বোলান শুরু হয়েছিল ২৯ জানুয়ারি। অপারেশনে যে ৩৮৫ জন অংশ নিয়েছিলেন, তাঁরা বালোচ লিবারেশন আর্মির বিভিন্ন শাখার সদস্য। মাজিদ ব্রিগেডের ১২ জন ফিঁদায়েও অংশ নিয়েছিলেন। ফতে স্কোয়াড, স্পেশাল ট্যাকটিক্যাল অপারেশনস স্কোয়াড এবং গোয়েন্দা বিভাগের সদস্যরাও অংশ নিয়েছিলেন এই অপারেশনে (Baloch Liberation Army)।

    খতম ৭৮

    ৩১ জানুয়ারি সন্ধে সাতটায় যে অপারেশন হয়েছিল, সেদিন সমস্ত লক্ষ্যে আঘাত হানা করা হয়েছিল বলে দাবি বালোচ লিবারেশন আর্মির। ৭০ কিমি ব্যাসার্ধ এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে বালোচ লিবারেশন আর্মি। এর মধ্যে রয়েছে মাচ শহর এবং এনএইচ ৬৫, কৌশলগতভাবে যার গুরুত্ব কম নয়। জানা গিয়েছে, অপারেশন শুরুর প্রথম তিন ঘণ্টায়ই খতম করা হয়েছে ৭৮ জন শত্রুকে। পরে হামলা চালানো হয় ১০ ফ্রন্টিয়ার কর্পসের ওপর। পিয়ার ঘাইব, বোলন এলাকায়ও হামলা চালানো হয়। জানুয়ারির ৩০ তারিখে বালোচ লিবারেশন আর্মি এফসি হেডকোয়ার্টারে হামলা চালায়। এই হামলায় খতম করা হয় ১২ পাকিস্তানি সেনাকে। পাঁচজন এসএসজি কমান্ডার ও দুই পুলিশ কর্মীও খতম হয়েছে। এদের মধ্যে একজন স্টেশন হাউস অফিসারও রয়েছে।

    আরও পড়ুুন: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন, দলীয় বৈঠকে জয়ের মন্ত্রদীক্ষা দেবেন প্রধানমন্ত্রী

    বালোচ লিবারেশন আর্মির এই অপারেশনে আত্মবলিদান দিয়েছেন ১২ জন ফিঁদায়েও। প্রাণ হারিয়েছেন ফতে স্কোয়াডের এক সদস্যও। বালোচ লিবারেশন আর্মির তরফে জারি করা বিবৃতিতে এও বলা হয়েছে, “দেশমাতৃকার জন্য আত্মবলিদান দেবেন বলে যুদ্ধে নেমেছিলেন সব ফিঁদায়েরা। তাঁরা সফলভাবে এফসি হেডকোয়ার্টারে ঢুকে পড়েছিলেন। দু’ দিন ধরে বোলানের বিস্তীর্ণ এলাকার দখল নেওয়ার পরে শত্রুরা আমাদের একজন যোদ্ধাকে হত্যা করতে সক্ষম হয়। এ থেকেই প্রমাণ হয় বালোচ লিবারেশন আর্মির (Baloch Liberation Army) দক্ষতা ও শক্তি কত।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Paytm: আরবিআইয়ের নিষেধাজ্ঞার পর এবার কি পেটিএমের বিরুদ্ধে তদন্ত করবে ইডি?

    Paytm: আরবিআইয়ের নিষেধাজ্ঞার পর এবার কি পেটিএমের বিরুদ্ধে তদন্ত করবে ইডি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পেটিএমের (Paytm) বিরুদ্ধে বড় পদক্ষেপ করল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। পেটিএম পেমেন্টস ব্যাঙ্কের মাধ্যমে কোনও প্রিপেইড, ওয়ালেট এবং ফাস্টট্যাগে রিচার্জ করতে পারবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্ক। আরবিআইয়ের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারির পরে কোনও গ্রাহকের অ্যাকাউন্ট, প্রিপেইড উপকরণ, ওয়ালেট, কার্ড ইত্যাদিতে আর কোনও আমানত বা ক্রেডিট লেনদেন বা টপআপের অনুমতিও দেওয়া হবে না পেটিএমকে।

    ইডির নজরদারি

    আরবিআইয়ের নিষেধাজ্ঞার পর পেটিএমের (Paytm) ওপর নজর রাখতে শুরু করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি-ও। রাজস্ব সচিব সঞ্জয় মালহোত্রা বলেন, “যদি তহবিলের অপব্যবহারের কোনও নয়া অভিযোগ পাওয়া যায় বা আরবিআই দ্বারা পেটিএমের বিরুদ্ধে আর্থিক তছরুপের কোনও নতুন অভিযোগ পাওয়া যায়, তবে ইডির দ্বারাও একই তদন্ত করা হবে।” তিনি বলেন, “এর পর যদি আরবিআই পেটিএমের বিরুদ্ধে নতুন কোনও আর্থিক তছরুপের অভিযোগ আসে তাহলে এ দেশের নিয়ম মেনে তদন্তে নামবে ইডি। আপাতত পেটিএমের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ খতিয়ে দেখছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া।”

    আরবিআইয়ের লক্ষ্য

    জানা গিয়েছে, আরবিআই প্রথমে আমানতকারীদের রক্ষা করতে চায়। ২৯ ফেব্রুয়ারির পরে ব্যবস্থা নিতে পারে। এই সময় পেটিএম পেমেন্টস ব্যাঙ্ককে তার গ্রাহকদের সেভিংস অ্যাকাউন্ট বা ডিজিটাল পেমেন্ট ওয়ালেট ব্যবহার করা থেকে বিরত রাখতে হবে। প্রসঙ্গত, আরবিআই পেমেন্ট ব্যাঙ্কগুলির সিংহভাগ ব্যবসা নিষিদ্ধ করার নির্দেশ জারি করেছে, যার কারণে কোটি কোটি ব্যবহারকারী ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।

    আরও পড়ুুন: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন, দলীয় বৈঠকে জয়ের মন্ত্রদীক্ষা দেবেন প্রধানমন্ত্রী

    চিনে গ্রাহকদের তথ্য পাচারের অভিযোগ উঠেছিল পেটিএমের বিরুদ্ধে। একটি চিনা সংস্থা পরোক্ষভাবে পেটিএম পেমেন্টস ব্যাঙ্কের সঙ্গে যুক্ত। তাই ভারতীয় গ্রাহকদের তথ্য সে দেশে পাচার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ। এই তথ্য পাচার আরবিআইয়ের গাইডলাইনের বিরুদ্ধে। তবে চিনের সঙ্গে ঠিক কী ধরনের তথ্য শেয়ার করা হচ্ছে, সে ব্যাপারে কিছু জানা যায়নি। পড়শি দেশে তথ্য পাচারের অভিযোগ ওঠায় পাকাপাকিভাবে এই অ্যাপের পরিষেবা বন্ধ করে দিল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক।

    প্রসঙ্গত, রিজার্ভ ব্যাঙ্কের তরফে জানানো হয়েছিল, পেটিএম পেমেন্টস ব্যাঙ্কের সব পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হবে। সংস্থার বিরুদ্ধে লাগাতার নিয়মভঙ্গের অভিযোগ উঠেছে। তৃতীয় সংস্থার অডিটেও উঠে এসেছে বেশ কিছু অসঙ্গতি। সেজন্য জরিমানাও করা হয়েছিল পেটিএমকে। পেটিএমের (Paytm) প্রতিষ্ঠাতা তথা সিইও বিজয় শেখর শর্মা ২৯ ফেব্রুয়ারির পরেও একইভাবে কাজ করবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share