Author: Krishnendu Bakshi

  • Jagdeep Dhankar: সুপ্রিম কোর্টে বরাদ্দ চেম্বার ছাড়লেন জগদীপ ধনখড়, কেন জানেন?  

    Jagdeep Dhankar: সুপ্রিম কোর্টে বরাদ্দ চেম্বার ছাড়লেন জগদীপ ধনখড়, কেন জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপরাষ্ট্রপতি (Vice President) পদে প্রার্থী হয়েছেন বাংলার প্রাক্তন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankar)। প্রার্থী হিসেবে তাঁর নাম ঘোষণার দিন কয়েক আগেই সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) তাঁর নামে চেম্বার বরাদ্দ হয়। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, যেহেতু তিনি উপরাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থী হয়েছেন এবং জয়ের ব্যাপারে যথেষ্ট আশাবাদী, তাই সুপ্রিম কোর্টের দেওয়া সেই চেম্বার ফিরিয়ে দিলেন ধনখড়। জানিয়ে দিয়েছেন, তাঁর নামে বরাদ্দ হওয়া চেম্বারটি যেন অন্য কোনও আইনজীবীকে দিয়ে দেওয়া হয়, যাঁর চেম্বারের আশু প্রয়োজন।

    এক সময় সুপ্রিম কোর্টে নিয়মিত প্র্যাকটিস করতেন জগদীপ ধনখড়। পরে বাংলার রাজ্যপাল হয়ে আসেন তিনি। সেই সময় তিনি আর সুপ্রিম কোর্টে প্র্যাকটিস করতে পারেননি। তবে রাজ্যপাল হয়ে এ রাজ্যে আসারও বছর দুয়েক আগে নিজস্ব একটি চেম্বারের জন্য আবেদন করেছিলেন ধনখড়। সুপ্রিম কোর্টে এই চেম্বার পেতে দীর্ঘদিন অপেক্ষা করতে হয় আইনজীবীদের। এ বছর ৪৬৮ জনকে চেম্বার দেওয়া হয়েছে। সেই তালিকায় রয়েছেন ধনখড়ও। শেষমেশ আবেদন করার বছর পাঁচেক পরে এই সেদিন চেম্বার বরাদ্দ হয় ধনখড়ের নামে। ডি ব্লকে নিউ ল’ ইয়ার্স চেম্বারের একটি ঘর বরাদ্দ হয় তাঁর নামে।

    আরও পড়ুন : প্রতীক্ষার অবসান, শেষমেশ সুপ্রিম কোর্টে চেম্বার পেলেন ধনখড়

    এদিকে, ধনখড়কে উপরাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থী করে এনডিএ। বিজেপি বিরোধী জোটের প্রার্থী কংগ্রেসের মার্গারেট আলভা। লোকসভা এবং রাজ্যসভায় বিজেপির যা শক্তি, তাতে ৬ আগস্ট ধনখড়ের জয় একপ্রকার নিশ্চিত। নিয়ম অনুযায়ী, উপরাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচিত হলে আদালতে প্র্যাকটিস করা যাবে না। তাই উপরাষ্ট্রপতি পদে জয়ী হলে পাঁচ বছরের জন্য তিনি আর আইনজীবী হিসেবে লড়তে পারবেন না। তাই আপাতত পাঁচ বছর তাঁর চেম্বারও প্রয়োজন হবে না। সেই কারণেই চেম্বারটি সারেন্ডার করলেন ধনখড়।

    আরও পড়ুন : “বাংলায় আইনের শাসন নেই, শাসকের আইন চলছে”, রাজস্থানে ধনখড়

    সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি বিকাশ সিং বলেন, ধনখড়জি স্বেচ্ছায় তাঁর চেম্বারটি ছেড়ে দিয়েছেন। জানিয়েছেন, তাঁর জন্য বরাদ্দ চেম্বারটি যেন অন্য কোনও আইনজীবীকে দিয়ে দেওয়া হয়, যাঁর এখনই চেম্বার প্রয়োজন। বিকাশ বলেন, ধনখড় তাঁর জন্য বরাদ্দ চেম্বারটি ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য রাখতেই পারতেন, কিন্তু তিনি সেটি ছেড়ে দিয়েছেন স্বেচ্ছায়।

     

  • Amit Shah: আগামী ৩০-৪০ বছর ভারতে বিজেপি-রাজ, শীঘ্রই দখলে বাংলাও, প্রত্যয়ী শাহ   

    Amit Shah: আগামী ৩০-৪০ বছর ভারতে বিজেপি-রাজ, শীঘ্রই দখলে বাংলাও, প্রত্যয়ী শাহ   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ৩০-৪০ বছর ভারতে (India) রাজ করবে বিজেপি (BJP)। দেশ হবে বিশ্বগুরু। তেলঙ্গানার হায়দরাবাদে (Hyderabad) বিজেপির দুদিনের জাতীয় কর্মসমিতির (National Executive Meeting) বৈঠকে এই আশা ব্যক্ত করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা অমিত শাহ (Amit Shah)। শীঘ্রই বাংলা এবং তেলঙ্গানাও পরিবারতন্ত্রের হাত থেকে মুক্তি পাবে বলে আশাবাদী অমিত।

    ১৮ বছর পর এবার ফের হায়দরাবাদে হচ্ছে বিজেপির জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক। দুদিন ব্যাপী ওই বৈঠক শুরু হয়েছে শনিবার। বৈঠকে উপস্থিত রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। রবিবার বৈঠকে প্রস্তাব পেশ করছিলেন শাহ। সেই সময়ই পরিবারতন্ত্রকে নিশানা করেন তিনি। বলেন, খুব শীঘ্রই বাংলা এবং তেলঙ্গানা পরিবারতন্ত্র থেকে মুক্তি পাবে। সেখানে বিজেপি জয়ী হবে।

    আরও পড়ুন : সব রাজ্যেরই উচিত অভিন্ন দেওয়ানি বিধি লাগু করা, জানালেন ধামি

    এদিনের ভাষণে কংগ্রেস ও তার সহযোগী দলগুলিকে নিশানা করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। বলেন, কংগ্রেস সহ বেশিরভাগ বিরোধী দল পরিবারতান্ত্রিক, নীতিহীন, দুর্নীতিগ্রস্ত, সুবিধাবাদী রাজনীতির মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে। আগে পরিবারতন্ত্র ও তুষ্টিকরণের ভিত্তিতে ভোট হত। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে সেই অবস্থা থেকে মুক্তি মিলেছে। বর্তমানে নির্বাচন পলিটিক্স অফ পারফরম্যান্স এবং উন্নয়নের ওপর ভিত্তি করে হয়।

    এদিন রাজনৈতিক প্রস্তাবে শাহ দেশের বিভিন্ন রাজ্যে চলা পরিবারতন্ত্রের কথার উল্লেখ করেন। কংগ্রেসের দিকে নিশানা তাক করে তিনি বলেন, কংগ্রেস পারিবারিক দল হয়ে গিয়েছে। পরিবারের হাত থেকে ক্ষমতা চলে যাওয়ার ভয়ে সভাপতি নির্বাচনই করছে না। অচিরেই বাংলা, কেরালা, তামিলনাড়ু, অন্ধ্রপ্রদেশ এবং ওডিশায়ও বিজেপির সরকার হবে বলে প্রত্যয়ী শাহ। এর পরেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আগামী ৩০-৪০ বছর ভারতে রাজ করবে বিজেপি। দেশ হবে বিশ্বগুরু।   দেশের বিভিন্ন জায়গায় আঞ্চলিকতাবাদ, পরিবারতন্ত্র এবং তোষণবাদ চলছে বলে এদিন পেশ করা বিজেপির রাজনৈতিক প্রস্তাবে অভিযোগ তোলা হয়েছে। এই পরিস্থিতির বদল এনে বিজেপি চায় উন্নয়নের রাজনীতি, কাজ করার রাজনীতি।

    আরও পড়ুন : হায়দরাবাদে শুরু বিজেপির জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক, কেন বাছা হল নিজামের শহর?

     

  • Maharastra political crisis: ডামাডোলের বাজারেও ঢালাও অর্থ-প্রস্তাব মঞ্জুর, মহারাষ্ট্রে হচ্ছেটা কী?

    Maharastra political crisis: ডামাডোলের বাজারেও ঢালাও অর্থ-প্রস্তাব মঞ্জুর, মহারাষ্ট্রে হচ্ছেটা কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রে ( Maharastra) জোট সরকার থাকবে কিনা, তা নিয়েই যখন দেশজুড়ে চলছে জোর চর্চা, তখনই ঘোলা জলে মাছ ধরতে নেমে পড়েছে শাসক শিবির। ডামাডোলের বাজারে সরকারের বিভিন্ন দফতর ছাড়পত্র দিয়ে চলেছেন একের পর এক প্রকল্পের অর্থ বরাদ্দের। সূত্রের খবর, জুনের ২০ থেকে ২৩ তারিখের মধ্যে ১৮২টি প্রকল্পে অর্থ-প্রস্তাব মঞ্জুর হয়েছে। জুনের ১৭ তারিখে হয়েছে ১০৭টি।

    আরও পড়ুন: সাধারণ অটোচালক থেকে মহারাষ্ট্র রাজনীতির মধ্যমণি, কে এই একনাথ শিন্ডে?

    মহারাষ্ট্রের ক্ষমতায় রয়েছে মহা বিকাশ আগাড়ি (Maha Vikas Aghadi) জোট । শিবসেনার (Shiv Sena) নেতৃত্বে এই জোটে রয়েছে কংগ্রেস এবং শারদ পাওয়ারের এনসিপি। নরম হিন্দুত্বের জেরে মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গে তাঁরই মন্ত্রিসভার সদস্য শিবসেনার একনাথ শিন্ডের লড়াই তুঙ্গে। পরিস্থিতি এমনই যে অনুগামী বিধায়কদের নিয়ে শিন্ডে প্রথমে উড়ে যান গুজরাটের সুরাট এবং পরে মধ্যরাতের বিমান ধরে বিজেপি শাসিত আসামের গুয়াহাটিতে। শিন্ডের দাবি, তাঁর সঙ্গে ৫০ জন বিধায়কের সমর্থন রয়েছে। মহারাষ্ট্র বিধানসভায় শিবসেনার বিধায়ক সংখ্যা ৫৬। তার সিংহভাগই এই মুহূর্তে শিন্ডে শিবিরে রয়েছে বলে সূত্রের খবর।

    আরও পড়ুন: ‘যাঁরা যেতে চাইছেন যান, নতুন শিবসেনা গড়ব’, হুঁশিয়ারি উদ্ধবের

    এমতাবস্থায় একের পর এক উন্নয়ন প্রকল্পে অর্থ প্রস্তাব পাশ করে চলেছে শিবসেনা, কংগ্রেস ও এনসিপির হাতে থাকা বিভিন্ন দফতর। শিবসেনার হাতে রয়েছে জল সরবরাহ ও স্যানিটেশন বিভাগ। এই দফতরের মন্ত্রী গুলাব রাও পাতিল।গত ১৭ জুন তাঁর দফতর ৮৪টিরও বেশি অর্থ-প্রস্তাব পাশ করেছে।

    ২০ থেকে ২৩ জুনের মধ্যে প্রস্তাব পাশ হয়েছে ১৮২টি। এর ৭০ শতাংশই পাশ হয়েছে কংগ্রেস এবং এনসিপির হাতে থাকা বিভিন্ন দফতর থেকে। সামাজিক ন্যায়বিচার, জল সম্পদ, স্কিল ডেভলপমেন্ট, হাউসিং ডেভেলপমেন্ট, ফিনান্স ও হোম দফতরের রাশ রয়েছে এনসিপির হাতে। এই দফতরগুলি থেকেও সব চেয়ে বেশি অর্থ-প্রস্তাব পাশ হয়েছে। কংগ্রেসের হাতে রয়েছে ট্রাইবাল ডেভেলপমেন্ট, রাজস্ব, পিডব্লুডি, স্কুল শিক্ষা, ওবিসি এবং ফিশারিজ। তারাও পাশ করেছে বেশ কিছু প্রস্তাব।

    মৃত্তিকা ও সংরক্ষণ বিভাগের মন্ত্রী শঙ্কররাও গদাখ। তাঁর দফতর পাশ করেছে ২০টি প্রস্তাব। অথচ গত চার দিনে শিবসেনার হাতে থাকা দফতরগুলি থেকে পাশ হয়েছে হাতে গোণা কয়েকটি অর্থ-প্রস্তাব।

     

  • Maharashtra political crisis: সঙ্কট আরও ঘনীভূত,  বুধেই পদত্যাগ করছেন উদ্ধব ঠাকরে?

    Maharashtra political crisis: সঙ্কট আরও ঘনীভূত,  বুধেই পদত্যাগ করছেন উদ্ধব ঠাকরে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রে (Maharashtra) ডামাডোল। করোনা (Covid) সংক্রমিত হয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thackeray)। ওই একই কারণে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন রাজ্যপালও। এদিকে, নিভৃতবাসে থেকে অনুগামী বিধায়কদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। এদিন সকাল থেকে খবর ছড়িয়ে পড়ে, পদত্যাগ করতে চলেছেন মুখ্যমন্ত্রী। পরে ভার্চুয়াল বৈঠকে ঠিক হয়, আপাতত পদত্যাগ করছেন না উদ্ধব। অন্যদিকে, এদিন বিকেল পাঁচটার মধ্যে গুয়াহাটি থেকে ‘বিদ্রোহী’ বিধায়কদের মুম্বাই ফিরতে বলেছেন শিবসেনা নেতৃত্ব। এদিকে, এদিন একটি চার্টার্ড বিমানে করে চার বিধায়ককে নিয়ে গুয়াহাটি উড়ে যান মহারাষ্ট্রের বিজেপি সভাপতি চন্দ্রকান্ত পাটিল।

    আরও পড়ুন : উদ্ধব ঠাকরের বিরুদ্ধে একনাথ শিন্ডের ‘বিদ্রোহের’ নেপথ্য কারণ কী?

    ‘নরম হিন্দুত্ব’ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বিদ্রোহী মন্ত্রী একনাথ শিন্ডের সম্পর্কে চিড় ধরে। মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির সামনে হনুমান চালিশা পাঠ করার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করার পর গ্রেফতার করা হয় বিজেপি সাংসদ নবনীত রাণা ও তাঁর বিধায়ক স্বামী রবি রাণাকে। এর পরেই উদ্ধব এবং একনাথের সম্পর্কের ফাটল চওড়া হয়। তার পরেই সঙ্গী ৪০ জন বিধায়ককে নিয়ে একনাথ প্রথমে চলে যান বিজেপি শাসিত গুজরাটে। সেখান থেকে মধ্য রাতে উড়ান ধরেন গুয়াহাটির। একনাথের দাবি, তাঁর সঙ্গে রয়েছেন ৪৬ জন বিধায়ক। তার মধ্যে ৩৪ জনই নেতা হিসেবে মেনে নিয়েছেন তাঁকে। 

    পরিস্থিতি সামাল দিতে এদিন বেলা একটায় বৈঠকে বসার সিদ্ধান্ত নেন মুখ্যমন্ত্রী। তার আগেই করোনা ধরা পড়ে তাঁর। তার আগে করোনা সংক্রমিত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন রাজ্যপাল। পরে দলীয় বিধায়কদের নিয়ে ভার্চুয়াল বৈঠক করেন উদ্ধব। সেখানেই সিদ্ধান্ত হয়, এখনই পদত্যাগ করছেন না মুখ্যমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন : কাউন্সিলর থেকে রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী, কে এই দ্রৌপদী মুর্মু?

    এদিকে, বিদ্রোহী বিধায়কদের উদ্দেশে হুঁশিয়ারি চিঠি দিয়েছে শিবসেনা। এদিনই বিকেল পাঁচটার মধ্যে গুয়াহাটি থেকে মুম্বাই ফিরতে বলা হয়েছে তাঁকে। তা না হলে তাঁদের বহিষ্কার করা হতে পারে বলে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে। শিবসেনা মুখপাত্র সঞ্জয় রাউত বলেন, যতক্ষণ না সব বিধায়ক গুয়াহাটি থেকে ফিরে আসবেন, ততক্ষণ দলের তরফে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে না।  

     

    এদিকে, বিদ্রোহী বিধায়কের সংখ্যা আরও বাড়বে বলেই দাবি একনাথের। তিনি বলেন, আমাদের সঙ্গে ৬ নির্দল সহ ৪৬ জন বিধায়ক রয়েছেন। এই সংখ্যা ক্রমশ বাড়বে। এখনও পর্যন্ত আমরা বিজেপির তরফে কোনও প্রস্তাব পাইনি। তাদের সঙ্গে আমাদের আলোচনাও চলছে না। তবে মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গে তাঁদের আর আলোচনার কোনও সম্ভাবনাই নেই বলেও স্পষ্ট করে দিয়েছেন একনাথ।

    ডামাডোলের এই পরিস্থিতিতে এদিনই বিকেলে বৈঠকে বসতে চলেছেন এনসিপি নেতৃত্বও। তবে এই মুহূর্তে সরকারের কোনও সঙ্কট নেই বলেই দাবি কংগ্রেসের।

     

  • Coronavirus Updates: করোনা সংক্রমণ কমলেও জারি সতর্কতা, কতটা মারাত্মক নয়া ভ্যারিয়েন্ট?

    Coronavirus Updates: করোনা সংক্রমণ কমলেও জারি সতর্কতা, কতটা মারাত্মক নয়া ভ্যারিয়েন্ট?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কমল করোনা সংক্রমণ। সংক্রমিতের সংখ্যা ১৬ হাজার থেকে ১৩ হাজারে নেমে এসেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা সংক্রমিত হয়েছেন ১৩ হাজার ৮৬ জন। সোমবার সংখ্যাটি ছিল ১৬ হাজার ১৩৫। গত ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমণের জেরে মৃত্যু হয়েছে ২৪ জনের। এদিকে, ভারতে ফের করোনা ভাইরাসের নয়া ভ্যারিয়েন্টের হদিশ মিলেছে বলে দাবি ইজরায়েলি গবেষকদের।

    গত এক সপ্তাহ ধরে দেশে করোনা সংক্রমণের গ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী। অ্যাক্টিভ রোগীর সংখ্যা হঠাৎ করে বেড়ে যাওয়ায় ছড়িয়েছিল আতঙ্ক। আগাম সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে করোনা বিধি জারি করেছিল কয়েকটি রাজ্য। মহারাষ্ট্র, কেরল, তামিলনাড়ু এবং পশ্চিমবঙ্গে করোনা সংক্রমণের গ্রাফ ছিল উর্ধ্বমুখী। তবে গত কয়েক দিনে মহারাষ্ট্রে করোনা সংক্রমণ অনেকটাই কমেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমিত হয়েছেন ১৫১৫ জন। দিন কয়েক আগে পর্যন্তও সংখ্যাটি ছিল তিন হাজারের ঘরে। গত ২৪ ঘণ্টায় কেরলে সংক্রমিত হয়েছেন ৩৩২২জন। সংখ্যাটা পৌঁছে গিয়েছিল চার হাজারের ঘরে। সংক্রমণ কমেছে তামিলনাড়ুতেও। গত ২৪ ঘণ্টায় সেখানে সংক্রমিত হয়েছেন ২৬৫৪ জন। ওই সময়সীমার মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে সংক্রমিত হয়েছেন ১১৩২ জন। যা আগের তুলনায় অনেকটাই কম।

    আরও পড়ুন : সক্রিয় রোগীর সংখ্যা এক লক্ষ পার, ফের ভয় ধরাচ্ছে করোনা!

    এদিকে, সম্প্রতি চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ্যে এনেছে একদল ইজরায়েলি গবেষক। তাঁদের দাবি, পশ্চিমবঙ্গ সহ ভারতে করোনা ভাইরাসের নয়া ভ্যারিয়েন্টের হদিশ মিলেছে। ভারতের ১০টা রাজ্যে এই ভ্যারিয়েন্টের হদিশ মিলেছে। এই রাজ্যগুলির মধ্যে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গও। ওই গবেষকদের দাবি, ২ জুলাই পর্যন্ত ভারতের যে রাজ্যগুলিতে করোনার এই ভ্যারিয়েন্টের হদিশ মিলেছে, সেগুলি হল মহারাষ্ট্র, পশ্চিমবঙ্গ, দিল্লি, জম্মু-কাশ্মীর, উত্তরপ্রদেশ, হরিয়ানা, হিমাচল প্রদেশ, কর্নাটক, মধ্যপ্রদেশ এবং তেলঙ্গানা।

    আরও পড়ুন : ফের ঊর্ধ্বমুখী করোনা-গ্রাফ, বাড়ছে উদ্বেগও, কী পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা?

    তবে কেবল ভারত নয়, বিশ্বের আরও সাতটি দেশেও করোনার এই নয়া ভ্যারিয়েন্টের হদিশ মিলেছে বলেও শোনা যাচ্ছে। তবে আইসিএমআরের গবেষকদের দাবি, করোনার নয়া এই ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে এখনই এত উদ্বেগের কিছু নেই। কারণ যে ভ্যারিয়েন্টের কথা ইজরায়েলি গবেষকরা জানাচ্ছেন, সেই ভ্যারিয়েন্টের তেমন তেজ নেই। সংক্রমিত রোগীদের মধ্যে সামান্য উপসর্গই দেখা গিয়েছে। ওই ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণে কারও মৃত্যু হয়নি। তাই এখনই দুশ্চিন্তার কোনও কারণ নেই বলেই দাবি আইসিএমআরের গবেষকদের।

     

  • Maharashtra Update: শিবসেনার সব পদ থেকে শিন্ডেকে সরালেন উদ্ধব, কেন জানেন?

    Maharashtra Update: শিবসেনার সব পদ থেকে শিন্ডেকে সরালেন উদ্ধব, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিদ্রোহী নেতা তথা মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) নয়া মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডেকে (Eknath Shinde) সরিয়ে দেওয়া হল শিবসেনার (Shiv Sena) সমস্ত পদ থেকে। শিবসেনার তরফে জারি করা এক চিঠিতে বলা হয়েছে, উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thackeray) বলেছেন শিন্ডে দল বিরোধী কার্যকলাপে জড়িত। তিনি স্বেচ্ছায় দলের সদস্যপদ ছেড়েছেন বলেও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে শিবসেনার তরফে। উদ্ধব ঠাকরের চিঠিতে বলা হয়েছে, একনাথ শিন্ডেকে শিবসেনার সংগঠনের সব পদ থেকে অপসারণ করা হয়েছে। শিবসেনার তরফে এ ব্যাপারে তাঁর ওপরে যাবতীয় ক্ষমতাও দেওয়া হয়েছে বলে চিঠিতে উল্লেখ করেছেন মহারাষ্ট্রের সদ্য প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব।

    আরও পড়ুন : বালাসাহেব কার? গৃহযুদ্ধ শিবসেনায়

    কংগ্রেস এবং এনসিপির সঙ্গে জোট থেকে বেরিয়ে আসতে উদ্ধবকে বলেছিলেন তাঁরই মন্ত্রিসভার সদস্য শিন্ডে। উদ্ধব তাতে রাজি হননি। তার জেরে অনুগত ৩৯ জন বিধায়ককে নিয়ে শিন্ডে উড়ে যান গুয়াহাটি। তার পরেই রাজ্যপালকে চিঠি দিয়ে আস্থা ভোট দাবি করেন। রাজ্যপাল আস্থা ভোটের নির্দেশ দিলে তার বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেন উদ্ধব। যদিও আস্থাভোটের ওপরে স্থগিতাদেশ দিতে চায়নি সুপ্রিম কোর্ট।

    সুপ্রিম কোর্ট আস্থা ভোটে স্থগিতাদেশ দিতে না চাওয়ায় ২৯ জুন রাতে ফেসবুক লাইভ করে মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেন উদ্ধব। ৩০ জুন সন্ধ্যায় মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেন শিবসেনার বিদ্রোহী বিধায়ক একনাথ শিন্ডে। এদিকে, লোকসভায়ও শিবসেনার অনেক সদস্য শিন্ডের পক্ষ নিয়ে নেন। উদ্ধব শিবিরে থাকা ১৬ জন বিধায়কের মধ্যেও ১৪ জন শিন্ডে শিবিরের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলেছেন বলে সূত্রের খবর।

    আরও পড়ুন : “সেদিন থেকেই পতন শুরু…”, উদ্ধবকে ট্যুইট-বাণ রাজ ঠাকরের

    এদিকে, শিন্ডেকে সবক শেখাতে মরিয়া হয়ে ওঠেন উদ্ধব। তার জেরে শিবসেনার সংগঠনের সব পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় তাঁকে। শিন্ডেকে পাঠানো চিঠিতে উদ্ধব লিখেছেন, সম্প্রতি দেখা গিয়েছে আপনাকে দল বিরোধী কার্যকলাপে লিপ্ত হতে। আপনি শিবসেনার সদস্য পদও ছেড়ে দিয়েছেন। তাই আপনার বিরুদ্ধে এই ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। উদ্ধব লিখেছেন, শিবসেনার দলীয় প্রধান হওয়ার কারণে আমি একনাথ শিন্ডেকে সমস্ত দলীয় পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়ার জন্য এই অধিকার ব্যবহার করছি।

     

  • Rahul Gandhi: ২০ শতাংশ প্রশ্নের উত্তরে রাহুল গান্ধী কী বলেছেন, ফাঁস করল ইডি

    Rahul Gandhi: ২০ শতাংশ প্রশ্নের উত্তরে রাহুল গান্ধী কী বলেছেন, ফাঁস করল ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় (National Herald Case) পাঁচ দিনে পঞ্চাশ ঘণ্টারও বেশি সময় জেরা করা হয়েছে কংগ্রেস (Congress) নেতা রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi)। অসুস্থ মাকে হাসপাতালে ভর্তি রেখে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত ঠায় বসে ছিলেন ইডির আধিকারিকদের সামনে। জবাবও দিয়েছেন একের পর এক প্রশ্নবাণের। তবে ইডি (ED) সূত্রে খবর, ২০ শতাংশ প্রশ্নের জবাব এড়িয়ে গিয়েছেন রাহুল।

    ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় আর্থিক তছরুপের অভিযোগে চলতি মাসের শুরুর দিকে ইডি তলব করেছিল রাহুলকে। বিদেশ থাকায় নির্ধারিত দিনে হাজিরা দিতে না পারলেও, পরে ইডি দফতরে হাজিরা দেন এই কংগ্রেস নেতা। পাঁচ দিনে পঞ্চাশ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় তাঁকে। মঙ্গলবারও দু দফায় জেরা করা হয় তাঁকে। এদিন সকাল থেকে টানা ন ঘণ্টা জেরার পর ছেড়ে দেওয়া হয় রাহুলকে। রাত সাড়ে আটটা নাগাদ বাড়ি ফেরেন বোন প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরার সঙ্গে। এর পরে পরেই ফের ইডি দফতরে হাজির হতে বলা হয় রাহুলকে। আবারও চলে একপ্রস্ত জেরা। সব মিলিয়ে এদিন প্রায় ১২ ঘণ্টা জেরা করা হয় কংগ্রেস সাংসদকে।

    আরও পড়ুন : কেন রাহুল গান্ধীকে জেরা, ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলা কী?

    ইডি সূত্রে খবর, রাহুল বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দিলেও, ২০ শতাংশ প্রশ্নের জবাব দেননি। ইডির এক আধিকারিক বলেন, তিনি প্রায় ২০ শতাংশ প্রশ্নের উত্তর এড়িয়ে গিয়েছেন। ওই প্রশ্ন গুলির সময় তিনি জানান, তিনি খুবই ক্লান্ত। রাহুলকে গড়ে প্রতিদিন প্রায় ১০ ঘণ্টা করে জেরা করা হয়েছে। ইডির এক আধিকারিক বলেন, রাহুল যে উত্তরগুলি দিয়েছেন, সেগুলি তিনি আবার খুঁটিয়ে দেখেছেন, তাই সময় লেগেছে।

    আরও পড়ুন : সোনিয়া, রাহুলকে সমন ইডি-র! ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় বিপাকে কংগ্রেস

    এদিকে, বৃহস্পতিবার ইডির দফতরে হাজিরা দিতে বলা হয়েছিল কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীকে। তবে করোনা সংক্রমিত হওয়ায় সপ্তাহখানেক ধরে তিনি ভর্তি ছিলেন দিল্লির গঙ্গারামপুর হাসপাতালে। সম্প্রতি পান ছাড়া। এর পরেই চিকিৎসকদের পরামর্শে আপাতত বিশ্রামে রয়েছেন সোনিয়া। এমতাবস্থায় ইডির কাছে হাজিরা দিতে আরও কয়েক সপ্তাহ সময় চেয়েছেন তিনি। বুধবার সোনিয়া নিজেই ইডি আধিকারিকদের চিঠি লিখে এই আর্জি জানিয়েছেন। ইডি তাঁর সেই আবেদন মঞ্জুরও করেছে। সূত্রের খবর, সোনিয়া হাজিরা দিলে রাহুল এবং সোনিয়াকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করতে পারেন ইডি আধিকারিকরা।

     

  • Maharashtra political crisis: মহারাষ্ট্রে ডেপুটি স্পিকারকে চিঠি ‘বিদ্রোহী’দের, কী লিখলেন বিধায়করা?  

    Maharashtra political crisis: মহারাষ্ট্রে ডেপুটি স্পিকারকে চিঠি ‘বিদ্রোহী’দের, কী লিখলেন বিধায়করা?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরও চাপে মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thackeray)! বৃহস্পতিবার বিধানসভার ডেপুটি স্পিকারকে চিঠি দিলেন শিবসেনার (Shiv Sena) ৩৭ জন বিদ্রোহী বিধায়ক। আসামের (Assam) গুয়াহাটির শিবির থেকে এই বিধায়করা মহারাষ্ট্র বিধানসভার ডেপুটি স্পিকার নরহরি জিরওয়ালের কাছে লেখা একটি চিঠির মাধ্যমে একনাথ শিন্ডেকেই বিধানসভায় তাঁদের নেতা হিসেবে ঘোষণা করেছেন।

    আরও পড়ুন : সাধারণ অটোচালক থেকে মহারাষ্ট্র রাজনীতির মধ্যমণি, কে এই একনাথ শিন্ডে?

    এর আগে বিধানসভার ডেপুটি স্পিকার অজয় চৌধুরীকে বিদ্রোহী মন্ত্রী শিন্ডের বদলে বিধানসভায় তাদের দলের নেতা হিসেবে অনুমোদন দেয় শিবসেনা। পরে শিন্ডে ডেপুটি স্পিকার জিরওয়ালকে একটি চিঠি দেন যাতে স্বাক্ষর রয়েছে বিদ্রোহী ৩৭ জন বিধায়কেরই। চিঠিতে তিনি লিখেছেন, এই বিধায়করা আমার সঙ্গে গুয়াহাটিতে রয়েছেন। সুনীল প্রভুর বদলে শিবসেনা বিধায়ক ভারত গোগাওয়ালেকে বিধানসভায় দলের চিফ হুইপ হিসেবে নিযুক্ত করা হয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে বিদ্রোহীদের চিঠিতে।

    এদিকে, বিধায়ক দলের বুধবারের বৈঠকে শিন্ডে সহ ১২ জন বিদ্রোহী বিধায়কের ডিস্কোয়ালিফিকেশন দাবি করে শিবসেনা। বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে বিধানসভার ডেপুটি স্পিকারের কাছে একটি পিটিশন জমা দিয়েছে তারাও। এই ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় শিন্ডে ট্যুইটারে লেখেন, ডিস্কোয়ালিফিকেশনের জন্যে ১২ জন বিধায়কের নাম দিয়ে আপনি আমাদের ভয় দেখাতে পারবেন না। কারণ আমরা শিবসেনা প্রধান বাল ঠাকরের অনুগামী। আমরা আইন জানি। তাই আমরা আপনার হুমকিতে কর্ণপাত করি না।

    আরও পড়ুন : দল বাঁচাতে কংগ্রেস-এনসিপি জোট ছাড়ার ইঙ্গিত উদ্ধবের

    বিদ্রোহ দমন করতে আপাতত সমঝোতার রাস্তায় হাঁটতে চাইছেন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের অনুগামীরা। শিবসেনা সাংসদ সঞ্জয় রাউত বলেন, আমার দল মহারাষ্ট্রের ক্ষমতাসীন জোট এমভিএ ত্যাগ করার কথা ভাবতে রাজি। তিনি বলেন, বিদ্রোহী বিধায়কদের মহারাষ্ট্রে ফিরে আসা উচিত। অভিযোগ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গে তাঁদের আলোচনা করাও প্রয়োজন। শিবসেনা সাংসদ বলেন, যদি বিধায়করা মনে করেন যে জোট সরকার থেকে শিবসেনার বেরিয়ে যাওয়া উচিত, তাহলে মুম্বইতে ফিরে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁদের কথা বলা উচিত।

    প্রসঙ্গত, নরম হিন্দুত্ব নিয়ে বিরোধের জেরে মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গে দূরত্ব বেড়েছে তাঁরই মন্ত্রিসভার সদস্য একনাথ শিন্ডের। অনুগামী বিধায়কদের নিয়ে তিনি বর্তমানে রয়েছে বিজেপি শাসিত আসামের গুয়াহাটিতে। বিধানসভায় শিবসেনার বিধায়ক সংখ্যা ৫৫। দলবিরোধী আইন রুখতে প্রয়োজন ৩৭ জনের সমর্থন। এই ৩৭জনই বিদ্রোহী শিবিরে। শিন্ডের পেছনে যে বিজেপির সমর্থন রয়েছে, এদিন নাম না করে তা স্পষ্ট করে দিয়েছেন শিন্ডে। তিনি বলেন, একটি জাতীয় দল আমাদের পাশে রয়েছে। তারা আমাদের সব রকম সাহায্য করতে রাজি।

     

  • India In Afganistan: আফগানিস্তানে কূটনৈতিক উপস্থিতি ফের চালু ভারতের, কী প্রতিক্রিয়া তালিবানের?

    India In Afganistan: আফগানিস্তানে কূটনৈতিক উপস্থিতি ফের চালু ভারতের, কী প্রতিক্রিয়া তালিবানের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিপন্ন প্রতিবেশীর পাশে ফের ভারত। ভূমিকম্প (Earth Quake) বিধ্বস্ত আফগানিস্তানের (Afganistan) রাজধানী কাবুলে (Kabul) দূতাবাসে ত্রাণ সামগ্রী সহ টেকনিক্যাল টিম পাঠিয়েছে ভারত। বৃহস্পতিবারের এই ঘটনায় কাবুলে ফের শুরু হল ভারতের (India) কূটনৈতিক উপস্থিতি।

    নির্বাচিত সরকারকে হঠিয়ে আফগানিস্তানের ক্ষমতা দখল করে তালিবান। তারপরেই সে দেশের দূতাবাস থেকে ভারতীয় কর্মকর্তাদের প্রত্যাহার করে নেয় সাউথ ব্লক। এই ঘটনার দশ মাসেরও বেশি সময় পরে কাবুলে ফের দল পাঠাল নয়াদিল্লি। তবে এবার গিয়েছে টেকনিক্যাল টিম। বিদেশ মন্ত্রকের তরফে জারি করা একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার ভারতীয়  একটি টেকনিক্যাল টিম কাবুলে পৌঁছেছে। সেখানে ভারতীয় দূতাবাসে তাদের মোতায়েন করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন : ভয়াবহ ভূমিকম্পে কাঁপল আফগানিস্তান, মৃত্যু হাজার পার

    পাকিস্তান, আফগানিস্তান এবং ইরানের জন্য বিদেশ মন্ত্রকের পয়েন্ট পার্সন জেপি সিংয়ের নেতৃত্বে একটি ভারতীয় দল কাবুল সফর করে। সেখানে তারা ভারপ্রাপ্ত বিদেশমন্ত্রী মাওলাউই আমির খান মুত্তাকি এবং অন্য তালিবান নেতৃত্বের সঙ্গে দেখা করে। এই ঘটনার সপ্তাহ তিনেক পরে দূতাবাস ফের চালু করা হয়। যদি কাবুলে ভারতীয় ওই দূতাবাসে এতদিন কাজ করছিলেন স্থানীয় কর্মীরাই।   

    বিদেশ মন্ত্রক সূত্রে জানানো হয়েছে, মানবিক সাহায্য কার্যকর করতে বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারদের প্রচেষ্টা ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ ও সমন্বয় করতে একটি ভারতীয় টেকনিক্যাল টিম কাবুলে পৌঁছেছে। সম্প্রতি আরও একটি ভারতীয় দল আফগানিস্তানে ভারতের মানবিক সহায়তার কাজের তদারকি করতে কাবুলে গিয়েছিল এবং তালিবানের বর্ষীয়ান সদস্যদের সঙ্গে তারা দেখাও করেছে।

    বিদেশ মন্ত্রকের তরফে বলা হয়েছে, আফগান সমাজের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। আফগানিস্তানের জনগণের জন্য মানবিক সাহায্য ও উন্নয়নের ক্ষেত্রে ভারতের অংশীদারিত্ব বজায় থাকবে।

    আরও পড়ুন : সন্ত্রাসমুক্ত আফগানিস্তান গড়তে, মানুষের পাশে সর্বদা থাকবে ভারত, বার্তা ডোভালের

    বুধবার ভোরে ভয়াবহ ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে আফগানিস্তান এবং পাকিস্তানের বিস্তীর্ণ এলাকা। ভূমিকম্পের জেরে আফগানিস্তানে মৃত্যু হয় হাজারেরও বেশি মানুষের। জখম হয়েছেন হাজার দুয়েক মানুষ। তার পরেই টেকনিক্যাল টিম পাঠায় ভারত।

    ভারতের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে আফগানিস্তানের তালিবান সরকার। তালিবান মুখপাত্র আবদুল ওয়াহার বালকি বলেন, ভারতের টেকনিক্যাল টিম পাঠানোর সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাই। ভারতের সঙ্গে আফগানিস্তানবাসী সম্পর্ক বহু পুরানো। মানবিক  সাহায্যের জন্যই দল পাঠিয়েছে ভারত।

     

  • RBI: ঘুরে দাঁড়াচ্ছে ভারতীয় অর্থনীতি 

    RBI: ঘুরে দাঁড়াচ্ছে ভারতীয় অর্থনীতি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় (India) অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। তবে মুদ্রাস্ফীতির (Inflamation) চাপ ও ভূ-রাজনৈতিক (Geo Political) ঝুঁকি রয়েছে। সেগুলিকে নিরন্তর পর্যবেক্ষণ করতে হবে। তাহলেই মসৃণ হবে ভারতীয় অর্থনীতির পথ।

    আরও পড়ুন : দুমাসে দুবার! ফের রেপো রেট বাড়াল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, কতটা সমস্যায় মধ্যবিত্ত?

    সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার (Reserve Bank of India) ফাইনান্সিয়াল স্টেবিলিটি রিপোর্ট। এই রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে, দেশের বিভিন্ন ব্যাংক এবং নন-ব্যাংকিং (Non Banking) ফাইনান্সিয়াল প্রতিষ্ঠানগুলোর যথেষ্ট পরিমাণ ধাক্কা সামলানোর ক্ষমতা রয়েছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, বিশ্বজুড়ে অর্থনৈতিক টালমাটাল পরিস্থিতি সত্ত্বেও ভারতীয় অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। জানা গিয়েছে,  মার্কিন অর্থনীতির টালমাটাল পরিস্থিতির জেরে মুদ্রাস্ফীতির ফাঁস আটকেছে গোটা বিশ্বের গলায়। রাশিয়া (Russia) ইউক্রেন (Ukraine) যুদ্ধ-উত্তর কালে গোটা বিশ্ব ভাগ হয়ে গিয়েছে দু ভাগে। একপক্ষ দাঁড়িয়েছে ইউক্রেনের পক্ষে। অন্যপক্ষ রয়েছে মস্কোর পাশে। এসবেরই প্রভাব পড়েছে বিশ্ব অর্থনীতিতে। যার আঁচ লেগেছে ভারতীয় অর্থনীতিতেও। তা সত্ত্বেও ঘুরে দাঁড়াচ্ছে ভারতীয় অর্থনীতি (Indian Economics)। দক্ষ হাতে পরিচালনা ও লাগাতার নজরদারি চালানোর জেরেই এটা ঘটছে।

    আরও পড়ুন : ৪০ বেসিস পয়েন্ট রেপো রেট বাড়ানোর ঘোষণা আরবিআই-এর, শেয়ার বাজারে ব্যাপক ধস

    বছর দুয়েক ধরে করোনা (Corona) অতিমারি পরিস্থিতি সামলেছে গোটা বিশ্ব। অতিমারির মারণ ভাইরাস পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসার আগেই বেঁধেছে রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ। যার জেরে বিশ্বজুড়েই মুদ্রাস্ফীতি আকাশ ছোঁয়া। নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম লাগাম ছাড়া। এর আঁচ লেগেছে ভারতেও। এসবই কাটিয়ে উঠেছে ভারতীয় অর্থনীতি। শ্রীলঙ্কা কিংবা পাকিস্তানের মতো হাঁড়ির হাল নয় তার। নির্দিষ্ট কিছু বাণিজ্যিক ব্যাংকের গ্রস পারফর্মিং এসেস্টসের অনুপাত গত ছ বছরে কমেছে ৫.৯ শতাংশ। এটা অর্থনীতির উন্নতির দিকটিই সূচিত করে।

    আরও পড়ুন : ট্যাক্স-সেভিং স্থায়ী আমানতে সবচেয়ে বেশি সুদ দিচ্ছে কোন ব্যাংক?

LinkedIn
Share