Author: Krishnendu Bakshi

  • Prophet Remark Row: ফের গ্রেফতার বিজেপির সাসপেন্ডেড বিধায়ক রাজা সিং, কেন জানেন?      

    Prophet Remark Row: ফের গ্রেফতার বিজেপির সাসপেন্ডেড বিধায়ক রাজা সিং, কেন জানেন?      

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের গ্রেফতার করা হল তেলঙ্গানার বিধায়ক বিজেপির (BJP) টি রাজা সিংকে (T Raja Singh)। বৃহস্পতিবার বাড়িতে গিয়ে তাঁকে গ্রেফতার করে পুলিশ। সূত্রের খবর, পুরানো একটি মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে তাঁকে। ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪১ এ ধারায় রাজাকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। এদিন যখন রাজাকে গ্রেফতার করা হয়, তখন তাঁর বাড়ির সামনে উত্তেজনা ছড়ায়। মোতায়েন করা হয় প্রচুর পুলিশ। বিধায়কের বাড়ির সামনের রাস্তায় তৈরি করা হয় ব্যারিকেড। তার পরেই রাজাকে নিয়ে যায় পুলিশ।

    হজরত মহম্মদ সম্পর্কে বিতর্কিত (Prophet Remarks Row) মন্তব্য করে গ্রেফতার হয়েছিলেন তেলঙ্গানার (Telangana) বিধায়ক বিজেপির টি রাজা সিং। পরে তাঁর জামিনও হয়। দল থেকে তাঁকে সাসপেন্ডও করে বিজেপি। বুধবার তাঁর জামিনের প্রতিবাদে হায়দরাবাদের বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ দেখায় জনতা। তালাবকাট্টা, চারমিনার, মুখলপুরা, চঞ্চলগুড়া, বাহাদুরপুর এবং আম্বেরপেট এলাকায় সারারাত রাস্তা অবরোধ করে বসে থাকে বিক্ষোভকারীরা। পরে পুলিশি আশ্বাসে অবরোধ ওঠে। মুখলপুরায় পুলিশের ভ্রাম্যমাণ গাড়ির ওপর পাথর ছোঁড়ে জনতা। বিজেপির সাসপেন্ডেড নেত্রী নূপুর শর্মার বক্তব্যকে সমর্থন করে সম্প্রতি একটি ভিডিও প্রকাশ করেন গোশামহল কেন্দ্রের দু বারের বিধায়ক বিজেপির টি রাজা সিং। ভিডিওটি ঘিরে এলাকায় ছড়ায় ব্যাপক উত্তেজনা। আদালতে তোলা হলে জামিনও পেয়ে যান রাজা। এরই প্রতিবাদে রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় শুরু হয় বিক্ষোভ প্রদর্শন। 

    আরও পড়ুন : রাজা সিংয়ের জামিনের প্রতিবাদে তপ্ত তেলঙ্গানা, পুলিশকে লক্ষ্য করে পাথর

    এদিকে, এদিনই এআইএমআইএম প্রধান আসাদউদ্দিন ওয়েইসি দাবি করেন, রাজা সিংয়ের বিতর্কিত মন্তব্যের জেরেই হায়দরাবাদে উত্তেজনা ছড়াচ্ছে। তাঁকে দ্রুত গ্রেফতার করে জেলে পাঠানো উচিত। এর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই পুরানো মামলায় অভিযুক্ত এই বিজেপি বিধায়ককে গ্রেফতার করে পুলিশ। মঙ্গলহাট পুলিশ স্টেশনে রুজু হওয়া একটি মামলায় পিডি অ্যাক্টে এদিন তাঁকে গ্রেফতার করা হয়।এদিকে, নতুন রাজা সিংয়ের একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, পুরো পরিস্থিতির জন্য তেলঙ্গানার মন্ত্রী কেটি রামা রাও এবং এআইএমআইএম প্রধান আসাদউদ্দিনকে কাঠগড়ায় তোলেন রাজা। তিনি কমেডিয়ান মুনাওয়ার ফারুকিকে নিশানা করেন। রাজার অভিযোগ, কেটি আমাদের ভগবানকে নিয়ে মজা করতে অনুমতি দিয়েছেন ফারুকিকে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • West Bengal: ১৮ দিনে ৬ তদন্তভার সিবিআইকে, কেন মমতার পুলিশে আস্থা হারাচ্ছে আদালত? 

    West Bengal: ১৮ দিনে ৬ তদন্তভার সিবিআইকে, কেন মমতার পুলিশে আস্থা হারাচ্ছে আদালত? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সময়সীমা মাত্র ১৮ দিন। তার মধ্যেই ছ’টি মামলায় সিবিআই তদন্তের (CBI investigation) নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High court)। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সাধারণ মানুষের পাশাপাশি ক্রমেই রাজ্য পুলিশে (West Bengal police) আস্থা হারাচ্ছে আদালতও। তাই সত্য উদ্ঘাটনে দ্বারস্থ হতে হচ্ছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার (CBI)। 

    বামেরা বলছে, তাদের জমানার শেষের দিকে পাঁচ বছরে তিনটি মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। আর তৃণমূল জমানায় ১৮ দিনেই ৬টি। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, নিখাদ রাজনীতি করতে গিয়েই পুলিশকে দলদাসে পরিণত করেছে রাজ্যের শাসক দল। যার জেরে ক্রমেই বাড়ছে সিবিআই তদন্তের দাবি।

    পুরসভা ভোটের ফল বেরনোর পরে পরেই খুন হন কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দু। পুরুলিয়ার ঝালদার ওই ঘটনায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। সেই শুরু। ওই ঘটনার পরে পরেই রহস্য মৃত্যু হয় তপন খুনের প্রত্যক্ষদর্শী নিরঞ্জন বৈষ্ণবের। ওই ঘটনার তদন্তের রাশও যায় কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার হাতে। 
    এর পরেই ঘটে রাজ্য তোলপাড় করা ঘটনা। রামপুরহাটের বগটুই গ্রামে খুন হন স্থানীয় উপপ্রধান তৃণমূলের ভাদু শেখ। ওই ঘটনার ঘণ্টা দুয়েকের মধ্যেই ঘরে আগুন লাগিয়ে জীবন্ত পুড়িয়ে মারা হয় ন’ জনকে। এই দুটি মামলাও গড়ায় আদালত অবধি। জোড়া ঘটনায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। 

    সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এ যাবৎ কালের এখনও পর্যন্ত সব চেয়ে বড় কেলেঙ্কারি এসএসসির মাধ্যমে শিক্ষক এবং অশিক্ষক কর্মচারী নিয়োগে। ইন্টারভিউয়ের জন্য নির্ধারিত দিন পেরিয়ে যাওয়ার পরেও আলাদা করে ডেকে বেশ কয়েকজনকে নিয়োগপত্র দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ। ওই কেলেঙ্কারির রহস্যভেদ করতেও সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেয় আদালত। 

    সিবিআই তদন্তের নির্দেশের হাতে গরম উদাহরণ আরও আছে। নদিয়ার হাঁসখালিতে বছর চোদ্দর এক কিশোরী গণধর্ষণের শিকার হয় বলে অভিযোগ। অতিরিক্ত রক্তক্ষণের জেরে মৃত্যুও হয় তার। ওই ঘটনায়ও সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। 

    আদালতের বারবার সিবিআই তদন্তের নির্দেশে একটা জিনিস খুব স্পষ্ট। সেটি হল, সাধারণ মানুষের মতো রাজ্য পুলিশে আস্থা হারাচ্ছে আদালতও। হারানোরই কথা। কারণ পুলিশের বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগে সরব হয়েছেন খোদ রাজ্যের মন্ত্রী তথা কলকাতা পুরসভার মেয়র ফিরহাদ হাকিম। শাসক দলের কোনও কর্মীকে কোনও অভিযোগে গ্রেফতার করা হলে, পুলিশকে মারধর করে আসামী ছাড়িয়ে নিয়ে যাওয়ার ঘটনাও এ রাজ্যে ঘটেছে ঘাসফুল জমানায়। 

    ডান্ডা মেরে ঠান্ডা করে দেওয়ার মন্ত্রে উজ্জ্বীবিত মারমুখী তৃণমূল কর্মীদের ‘ঝান্ডাঘাত’ থেকে বাঁচতে খোদ কলকাতার বুকে নির্লজ্জভাবে পুলিশকে আশ্রয় নিতে দেখা গিয়েছিল টেবিলের তলায়। এসব ঘটনা থেকে আমজনতা বুঝে গিয়েছে বাম জমানার মতোই তৃণমূল জমানায়ও পুলিশ পরিণত হয়েছে দলদাসে। পার্থক্য কেবল একটাই। বামেরা (Left Front) রেজিমেন্টড পার্টি। সব কিছু গুছানো। আর তৃণমূল (TMC)? ওয়ান উওম্যান শো! সব কিছুই বড্ড অগোছালো! তাই বারেবারেই মুখ পুড়ছে রাজ্য সরকারের (Mamata Banerjee government)। 

  • Jaishankar at Abu Dhabi: আবু ধাবিতে ‘সম্প্রীতির প্রতীক’ হিন্দু মন্দির নির্মাণ খতিয়ে দেখলেন জয়শঙ্কর

    Jaishankar at Abu Dhabi: আবু ধাবিতে ‘সম্প্রীতির প্রতীক’ হিন্দু মন্দির নির্মাণ খতিয়ে দেখলেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবু ধাবিতে (Abu Dhabi) হিন্দু মন্দির (Hindu Temple) নির্মাণের কাজ দেখতে গেলেন ভারতের (India) বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। বর্তমানে তিন দিনের সংযুক্ত আরব আমিরশাহি (United Arab Emirates) সফরে গিয়েছেন জয়শঙ্কর। সেখান থেকেই যান হিন্দু মন্দির নির্মাণের কাজ দেখতে। কাজের অগ্রগতিতে সন্তোষও প্রকাশ করেন তিনি।

    মুসলিম রাষ্ট্র আবু ধাবি। সেখানেই এই প্রথম গড়ে উঠছে হিন্দু মন্দির। বুধবার সেই মন্দিরের কাজই দেখতে গিয়েছিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। মন্দিরটি স্বামী নারায়ণের। মন্দির নির্মাণের কাজ খতিয়ে দেখার পর ট্যুইট করেন জয়শঙ্কর। লেখেন, গণেশ চতুর্থীতে আবু ধাবিতে হিন্দু মন্দির নির্মাণের কাজ খতিয়ে দেখতে পেরে আমি গর্বিত। দ্রুত গতিতে চলছে মন্দির নির্মাণের কাজ। যাঁরা মন্দির নির্মাণের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন তাঁদের প্রশংসা করি। বিএপিএস টিম, সম্প্রদায়, সমর্থক, ভক্ত শ্রমিকদের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেছি। একটি মুসলিম রাষ্ট্রে হিন্দু মন্দির নির্মাণের কাজটিকে শান্তি, সহবত ও ঐক্যের প্রতীক আখ্যা দিয়েছেন বিদেশমন্ত্রী। স্বাগত জানিয়েছেন প্রতীকী মন্দির নির্মাণের উদ্যোগকেও। প্রসঙ্গত, আবু ধাবিতে যে মন্দিরটি নির্মাণের কাজ চলছে সেটি তৈরি করছে বিএপিএস স্বামীনারায়ণ সংস্থা।

    আরও পড়ুন : ভারত-চিন সম্পর্ক কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে, স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

    ২০১৮ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ১৭০০ ভারতীয় ও সমাজের সর্বস্তরের প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তিদের সামনে ওই মন্দিরের মডেলের আবরণ উন্মোচন করেছিলেন। মন্দিরটি গড়ে উঠছে আবু ধাবির আবু মুরেইখ এলাকায়। শিলা পুজোর সময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্বের হাজার হাজার ভক্ত, শুভানুধ্যায়ী এবং অতিথিবৃন্দ। মন্দির কর্তৃপক্ষের দাবি, তার পর থেকে মন্দির দেখতে ভিড় করছেন বিভিন্ন ধর্ম বিশ্বাসী মানুষও।

    জয়শঙ্করের ট্যুইটের প্রেক্ষিতে ট্যুইট করেছেন মন্দির কর্তৃপক্ষও। ট্যুইট বার্তায় লেখা হয়েছে, শুভ দিনে মন্দির দর্শনে এসেছিলেন জয়শঙ্কর। তাঁকে কৃতজ্ঞতা জানাই। মন্দির নির্মাণে শিল্পী, স্বেচ্ছাসেবক এবং অনুদানকারীদের সম্পর্কে তাঁর বক্তব্য বিশ্ব ঐক্যের পথে আধ্যাত্মিক মরুদ্যান স্বরূপ। ২০১৪ সালে দিল্লি দখল করে বিজেপি। প্রধানমন্ত্রী হন নরেন্দ্র মোদি। ২০১৫ সালে মোদি যান পশ্চিম এশিয়া সফরে। তখনই সংযুক্ত আরব আমিরশাহি সরকার মন্দির নির্মাণের জন্য জমি দেয়। সেই জমিতেই গড়ে উঠছে স্বামী নারায়ণের মন্দির। সেই সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন, দুই দেশের মধ্যে মানবিক মূল্যবোধ ও ঐক্যের সেতু হয়ে থাকবে এই মন্দির। এই মন্দির হয়ে থাকবে ভারতের পরিচয়ও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Congress President Polls: দীর্ঘ হচ্ছে তালিকা, কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট হতে চান আর কে কে?

    Congress President Polls: দীর্ঘ হচ্ছে তালিকা, কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট হতে চান আর কে কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সময় যত গড়াচ্ছে ততই দীর্ঘায়িত হচ্ছে কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট (Congress President) পদপ্রার্থীর তালিকা। যেহেতু এখনও পর্যন্ত লড়াইয়ের ময়দানে নেই গান্ধী (Gandhi) পরিবারের কোনও সদস্য, সেহেতু ঘোমটার আড়াল থেকে বেরিয়ে এসেছে অনেক মুখ। গান্ধী পরিবারের বিরাগভাজন হওয়ার ভয়ে যাঁরা গান্ধীদের বিরুদ্ধে লড়ার ‘সাহস’ পাচ্ছিলেন না, তাঁরাই এবার উজিয়ে এসেছেন প্রার্থী (Candidate) হতে। ফলে এখনও পর্যন্ত যা খবর, তাতে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির (Grand Old Party) প্রেসিডেন্ট বাছতে অন্তত দুবার ভাবতে হবে ভোটারদের।

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির (BJP) কাছে গোহারা হারে কংগ্রেস। হারের দায় স্বীকার করে সভাপতি পদে ইস্তফা দেন রাহুল গান্ধী। সেই থেকে শূন্য পড়ে রয়েছে পদটি। অস্থায়ীভাবে কাজ চালাচ্ছেন সোনিয়া গান্ধী। কিন্তু বয়স এবং শারীরিক অসুস্থতার কারণে দায়িত্ব নিতে অপারগ বলে দলকে জানিয়ে দিয়েছেন তিনি। এমতাবস্থায় জরুরি হয়ে পড়েছে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। এখনও পর্যন্ত যা খবর, রাহুল ওই পদে লড়তে রাজি নন। সেক্ষেত্রে ওই পদে লড়ার কথা গান্ধী পরিবারের আস্থাভাজন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটের। তাঁর বিরুদ্ধে প্রার্থী হতে পারেন কংগ্রেসের বিক্ষুব্ধ অংশ হিসেবে খ্যাত জি-২৩র সদস্য শশী থারুর। চলতি সপ্তাহের সোমবার সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে দেখা করতে তাঁর বাসভবনে যান শশী। প্রকাশ করেন প্রেসিডেন্ট পদে লড়ার ইচ্ছে। তাঁকে ওই পদে লড়তে সবুজ সংকেত দেন সোনিয়া।

    অশোক-শশী দ্বৈরথের আবহেই শোনা যাচ্ছে আরও কয়েকটি নামও। এই তালিকায় রয়েছেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মণীশ তিওয়ারি এবং মধ্য প্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কমল নাথও। প্রেসিডেন্ট পদে লড়তে চান বলে এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন কংগ্রেস নেতা দ্বিগ্বিজয় সিংও। তিনি প্রশ্ন তুলেছিলেন, আপনারা কেন আমাকে এই লড়াইয়ের বাইরে রাখতে চাইছেন? তিনি এও বলেছিলেন, প্রত্যেকেরই ভোটে লড়ার অধিকার রয়েছে। ৩০ সেপ্টেম্বর রাতে আপনারা এর উত্তর পেয়ে যাবেন।

    ২০০০ সালে সোনিয়া গান্ধীর বিরুদ্ধে প্রার্থী হয়েছিলেন জিতেন্দ্র প্রসাদ। তার পর কেটে গিয়েছে এতগুলো বছর। গান্ধী পরিবারকে চ্যালেঞ্জ জানানোর সাহস দেখায়নি কেউ। এবার দেখাচ্ছেন। কারণ লড়াই হচ্ছে ‘গান্ধী’ ছাড়াই!

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Fraud Job Alert: মোটা মাইনের টোপ, মায়ানমারে বন্দি বহু ভারতীয়, সতর্কবার্তা বিদেশ মন্ত্রকের

    Fraud Job Alert: মোটা মাইনের টোপ, মায়ানমারে বন্দি বহু ভারতীয়, সতর্কবার্তা বিদেশ মন্ত্রকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোটা টাকার লোভনীয় চাকরি! ফাঁদে পা দিলেই কেল্লাফতে। ভায়া মায়ানমার হয়ে নিয়ে চলে যাওয়া হচ্ছে তাইল্যান্ডে (Thailand)। সিংহভাগ কর্মপ্রার্থীকে তার আগেই কার্যত বন্দি হতে হচ্ছে ভুয়ো চাকরি (Fraud Job) চক্রের এজেন্টদের হাতে। এ ব্যাপারে ভারতীয় কর্মপ্রার্থীদের সতর্ক করে দিল বিদেশ মন্ত্রক (MEA)। জানা গিয়েছে, সম্প্রতি মায়ানমার থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ৩২ জন ভারতীয় (Indian) কর্মপ্রার্থীকে।

    বৃহস্পতিবার বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেন, কিছু আইটি কোম্পানি ডিজিটাল স্ক্যামিং এবং ভুয়ো ক্রিপ্টো কার্যকলাপে যুক্ত। তিনি বলেন, এই প্রতারকরা তাইল্যান্ডে চাকরি দেওয়ার নামে ভারতীয় শ্রমিকদের নিয়োগ করছে। তারা দুবাই, ব্যাংকক এবং ভারতীয় এজেন্টদের সঙ্গে কাজ করে কর্মী নিয়োগ করছে। তিনি বলেন, আমি ভারতীয় কর্মপ্রার্থীদের বলতে চাই, এই জাতীয় চাকরি নেওয়ার আগে চূড়ান্ত সতর্কতা অবলম্বন করুন। বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র বলেন, তাইল্যান্ডে যাওয়া যায় ভিসা অন অ্যারাইভাল স্কিমে। যার অর্থ, ওই ভিসা দিয়ে তাইল্যান্ডে যাওয়া যায়, তবে চাকরি করা যায় না। তিনি বলেন, তাই বলছিলাম, যে বা যিনি আপনাকে চাকরির অফার দিচ্ছেন, সেটি অবৈধ। তাইল্যান্ডে চাকরি দেওয়ার ছলে তাঁরা নিয়োগ করছেন ভারতীয় শ্রমিকদের। আমরা শুনছি সেখানে আইটি সেক্টর রয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় তাইল্যান্ডে মোটা অঙ্কের টাকার ডেটা এন্ট্রি অপারেটরের চাকরির টোপ দেওয়া হচ্ছে। দুর্ভাগ্যবশতঃ শ্রমিকরা সেই ফাঁদে পা দিচ্ছেন। পরে তাঁদের অবৈধভাবে সীমান্ত পার করানো হচ্ছে। মায়ানমারের মায়াওদ্দাদি এলাকা দিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, নিরাপত্তার গেরো আঁটোসাঁটো হওয়ায় ওই এলাকায় প্রবেশ করা খুবই কঠিন। তিনি জানান, তবুও সে দেশে আমাদের দূতাবাসকে ধন্যবাদ। আমরা সেখান থেকে বেশ কিছু ভারতীয়ের বন্দিদশা ঘোঁচাতে পেরেছি। এবং আমরা অন্যদেরও সাহায্য করার চেষ্টা করছি। তিনি বলেন, আমরা এখনও পর্যন্ত ৩২ জনকে উদ্ধার করেছি। আরও অন্তত ৯০ জন সেখানে আটকে থাকতে পারেন।

    আরও পড়ুন : হিন্দু মন্দিরে হামলায় উদ্বেগ প্রকাশ, ব্রিটিশ বিদেশ সচিবের সঙ্গে বৈঠক জয়শঙ্করের

    এদিকে, ভারতীয় বিদেশ মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে মায়াওয়াদ্দি এলাকায় এখনও আটকে রয়েছেন ১৫০জন ভারতীয়। চাকরি প্রতারণা চক্রের খপ্পরে পড়ে আটকে রয়েছেন তাঁরা। এঁদের অধিকাংশই এসেছেন কেরল ও তামিলনাড়ু থেকে। সাইবার ক্রাইম কাজকর্ম করতে বাধ্য করা হচ্ছে তাঁদের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Hafiz saeed: মুম্বই হামলার মূল চক্রী হাফিজ সইদের ৩১ বছরের জেল

    Hafiz saeed: মুম্বই হামলার মূল চক্রী হাফিজ সইদের ৩১ বছরের জেল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুম্বই হামলার (26/11 Mumbai attack) মূল ষড়যন্ত্রকারী হাফিজ সইদকে (hafiz saeed) ৩১ বছরের কারাদণ্ডের নির্দেশ দিল পাকিস্তানের সন্ত্রাসদমন আদালত (pakistan anti-terrorism court)। এই জঙ্গি নেতার ব্যক্তিগত সম্পত্তি এবং জামাত-উদ-দাওয়ার (Jamaat-ud-Dawa) সমস্ত সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশও দিয়েছে পাকিস্তানের ওই আদালত। 
    সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপের (terrorist activities) দুটি মামলায় সাজা দেওয়া হয়েছে হাফিজকে। জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তইবার (Lashkar-e-Taiba) প্রতিষ্ঠাতা হাফিজকে ৩ লক্ষ ৪০ হাজার পাকিস্তানি মুদ্রা জরিমানাও করেছে আদালত। পাকিস্তানে হাফিজের একটি মাদ্রাসা রয়েছে। রয়েছে আস্ত একটি মসজিদও। এই মাদ্রাসা ও মসজিদের দখল নিতেও প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
    হাফিজের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপের অভিযোগ এই প্রথম নয়। ২০২০ সালেও তাকে একবার দোষী সাব্যস্ত করেছিল পাকিস্তানের আদালত। সন্ত্রাস ছড়ানোর অভিযোগে তাকে গ্রেফতার করা হয় ২০১৯ সালে।  সন্ত্রাসবাদের একাধিক অভিযোগে ১৫ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয় মুম্বই হামলার এই মূল চক্রীকে। তবে সেটা যে নিছক আইওয়াশ ছিল, তা স্পষ্ট হয় সাজা দেওয়ার মাস কয়েক পরেই। কারণ হাফিজকে জেলের বাইরে ঘুরে বেড়াতে দেখা যায়। সে দেশের একাধিক জনসভায়ও ভাষণ দিতে দেখা যায় লস্কর-ই-তইবার প্রতিষ্ঠাতাকে। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, হাফিজকে সেবার যখন গ্রেফতার করা হয়, তখন আমেরিকা সফর করছিলেন পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। বিশ্বের দরবারে পাকিস্তানের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করতেই হাফিজকে লোক-দেখানো গ্রেফতার এবং পরে সাজা দেওয়া হয়েছিল। 
    গতবছর বিশ্বসন্ত্রাসী (World terrorist) হাফিজের লাহোরের বাড়ির সামনে তীব্র বিস্ফোরণ ঘটে। তার জেরেই এদিন তার সাজা ঘোষণা করা হয়। তার বিরুদ্ধে অন্য একটি মামলাও ছিল। সব মিলিয়ে এই দফায় তার সাজার মেয়াদ হয় ৩১ বছর। আমেরিকা আন্তর্জাতিক জঙ্গি হাফিজের মাথার দাম ঘোষণা করেছে ১০ মিলিয়ন ডলার।

  • BJP: বিজেপির নবান্ন অভিযানে ‘অশান্তি’, সিবিআই তদন্তের দাবি অনুসন্ধান কমিটির রিপোর্টে

    BJP: বিজেপির নবান্ন অভিযানে ‘অশান্তি’, সিবিআই তদন্তের দাবি অনুসন্ধান কমিটির রিপোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির (BJP) নবান্ন অভিযানে পুলিশ তৃণমূলের (TMC) হয়ে কাজ করেছে। ঘটনায় সিবিআই (CBI) এবং জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের (NHRC) তদন্ত চাইল বিজেপির পাঁচ সদস্যের অনুসন্ধান কমিটি। শনিবার বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার নির্দেশে গঠিত ওই কমিটি ২৫ পাতার রিপোর্ট জমা দেয়। সেখানেই কাঠগড়ায় তোলা হয়েছে রাজ্যের তৃণমূল পরিচালিত সরকারকে। ঘটনাটিকে শত্রুতাপূর্ণ প্রচার বলে কটাক্ষ করেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল।

    ১৩ সেপ্টেম্বর নবান্ন অভিযান কর্মসূচি পালন করে বিজেপি। ওই কর্মসূচিকে ঘিরে তপ্ত হয়ে ওঠে কলকাতা ও হাওড়া। হাওড়ার সাঁতরাগাছি, ময়দান থেকে আসা নবান্নমুখী মিছিল আটকালে আন্দোলনকারী-পুলিশ খণ্ডযুদ্ধ বাঁধে। পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তিতে জখম হন বিজেপির কাউন্সিলর সহ কয়েকজন নেতা এবং কর্মী। জখম হন কয়েকজন পুলিশ কর্মীও। পরে আন্দোলনকারীদের দমন করতে কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটায় পুলিশ। ব্যবহার করা হয় জলকামানও। নির্বিচারে চালানো হয় লাঠি। অভিযান শুরুর সময়ই আটকে দেওয়া হয় রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ও বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারে নেতৃত্ব হওয়া দুই মিছিলকে। তার পরেই শুরু হয় পুলিশের তাণ্ডব।

    রণক্ষেত্রের আকার ধারণ করে জোড়া শহর। বিজেপির দাবি, ওই ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে মোট ১২৩৫ জনকে। তাঁদের নামে করা হয়েছে মিথ্যা মামলা। ঘটনার প্রেক্ষিতে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন পদ্ম-নেতৃত্ব। বিজেপির তরফে গঠন করা হয় পাঁচ সদস্যের অনুসন্ধান কমিটি। এদিন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডাকে রিপোর্ট দেয় ওই কমিটি। কমিটির অভিযোগ, বাংলায় জঙ্গলরাজ চলছে। পুলিশি তাণ্ডবে সেদিন জখম হয়েছেন ৭৫০ জন। কমিটির রিপোর্টে বলা হয়েছে, রাজ্য পুলিশের পক্ষে স্বচ্ছ তদন্ত করা সম্ভব নয়। তারা শাসক দল তৃণমূলের অনুগত। তাই কমিটি সিবিআই তদন্ত দাবি করছে। জাতীয় মানবাধিকার কমিশনেরও কলকাতায় গিয়ে দেখা উচিত কীভাবে পুলিশ ও তৃণমূলের গুন্ডারা বিজেপি নেতা-কর্মীদের ওপর নৃশংস অত্যাচার চালিয়েছে।

    আরও পড়ুন : নবান্ন অভিযানে গিয়ে ‘মিথ্যা’ মামলায় গ্রেফতার, হাইকোর্টের দ্বারস্থ বঙ্গ বিজেপি

    অভিযানের দিন জখম হয়েছিলেন কলকাতা পুলিশের অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার দেবজিৎ চট্টোপাধ্যায়। তাঁকে দেখতে হাসপাতালে গিয়েছিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। পরে দেন হুঙ্কার। সেই প্রসঙ্গ টেনে অনুসন্ধান কমিটির রিপোর্টে বলা হয়েছে, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই মন্তব্যেই স্পষ্ট বিজেপি কর্মীদের ওপর নৃশংস পুলিশি অত্যাচারে সায় ছিল তৃণমূল নেতৃত্বেরও।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Jk forest fire: দাবানলের আঁচে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণ, কাঁপল কাশ্মীরের পুঞ্চ

    Jk forest fire: দাবানলের আঁচে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণ, কাঁপল কাশ্মীরের পুঞ্চ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দাবানলের(forest fire) আগুনের আঁচ ল্যান্ডমাইনে (landmine)। প্রবল বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল জম্মু-কাশ্মীরের পুঞ্চ(poonch) এলাকা। ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণের জেরেই এলাকা কেঁপেছে। সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে আসা দাবানলের আগুনেই ঘটেছে বিস্ফোরণ। অনুপ্রবেশ রুখতে সীমান্ত বরাবর যে ল্যান্ডমাইন পোঁতা হয়েছিল, তার মধ্যে বেশ কয়েকটিতে বিস্ফোরণ ঘটেছে বলেই সংবাদ সংস্থা সূত্রের খবর।

    জানা গিয়েছে, সীমান্তরেখা বরাবর ভারতের দিকের মেনধর জেলায় ওপার থেকে দাবানল চলে এসেছিল গত সোমবার। তিন দিন ধরে বনকর্মী ও ভারতীয় সেনা জওয়ানরা প্রাণপাত করে আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজ করছেন। মঙ্গলবার রাতের দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছিল। বুধবার ভোরে ফের দারামশাল ব্লকে আগুন লাগে। প্রবল বাতাসে দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ে বিস্তীর্ণ এলাকায়। ফরেস্টার কানার হুসেন শাহ সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, গত তিন দিন ধরে বনে আগুন জ্বলছে। আমরা সেনাবাহিনীর সঙ্গে আগুন নেভাচ্ছি।

    জানা গিয়েছে, অনুপ্রবেশ রুখতে সীমান্ত বরাবর পোঁতা হয়েছিল ল্যান্ডমাইন। আগুনের প্রবল তাপে বিস্ফোরণ ঘটতে থাকে সেগুলিতে। বুধবার বিকেলে প্রায় ছটি মাইন বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে সীমান্তবর্তী বিভিন্ন এলাকা।  

    আরও পড়ুন : জম্মু-কাশ্মীরে ডিলিমিটেশন নিয়ে পাকিস্তানের ‘প্রহসনমূলক’ প্রস্তাব খারিজ ভারতের

    বন দফতরের এক আধিকারিক জানান, বিস্ফোরণের পর আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।আগুন ছড়িয়ে পড়ায় সীমান্তবর্তী গ্রামগুলির বাসিন্দারা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। সেনা বাহিনীর সাহায্যে সেই আগুন নিভিয়ে ফেলা হয়।

    এদিকে, রাজৌরি জেলার সীমান্তবর্তী এলাকা সুন্দরবান্দিতেও একটি বড় অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে। গম্ভীর, নিক্কা, পাঞ্জগ্রায়ে, ব্রাহামানা, মোঘলা সহ বিস্তীর্ণ এলাকার বনাঞ্চলে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। কালাকোটের কালার, রনথাল, চিঙ্গি বনাঞ্চলেও আগুন লেগেছে। জম্মুর সীমান্তবর্তী এলাকা থেকেও আগুন লাগার খবর মিলেছে। বন দফতরের কর্তাদের দাবি, পাক অধিকৃত কাশ্মীরের দিকে নিয়ন্ত্রণ রেখা এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা বেশি ঘটে। বন দফতরের এক আধিকারিক বলেন, আগুনটি সীমান্তের ওপার থেকে এসেছিল এবং উচ্চ কাংদি, ডক বানিয়াদের এলাকায়ও ছড়িয়ে পড়ে। তিনি জানান, কোনও মানবিক ক্ষতি ছাড়াই দাবানল নিয়ন্ত্রণে আনা গিয়েছে।

    আরও পড়ুন :কাশ্মীরে ‘হাইব্রিড’ সন্ত্রাস ছড়াচ্ছে বিহার, উত্তরপ্রদেশের মৌলবীরা?

    নভেম্বর থেকে জুন মাস পর্যন্ত ভারতের বিভিন্ন জঙ্গলে দাবানলের প্রকোপ দেখা যায়। ফরেস্ট সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ভারতের প্রায় ৩৬ শতাংশ জঙ্গলে ঘন ঘন দাবানলের ঝুঁকি রয়েছে। শীতের শেষে এবং গ্রীষ্মের মরশুমে বনাঞ্চলে জমা হয় শুকনো গাছপালা, ঘাস-পাতার মতো জৈব জ্বালানি। তার জেরেই শুখা মরশুমে দাবানলের মতো ঘটনা বেশি ঘটে।  

     

LinkedIn
Share