Author: Krishnendu Bakshi

  • Dalal Street: মোদি ঝড়ের প্রভাব পড়ল দালাল স্ট্রিটেও! সর্বকালীন রেকর্ড উচ্চতায় বন্ধ হল বাজার

    Dalal Street: মোদি ঝড়ের প্রভাব পড়ল দালাল স্ট্রিটেও! সর্বকালীন রেকর্ড উচ্চতায় বন্ধ হল বাজার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার মোদি ঝড়ের প্রভাব পড়ল দালাল স্ট্রিটেও (Dalal Street)! চার রাজ্যের মধ্যে তিনটিতেই বিজয় নিশান উড়িয়েছে বিজেপি। তার প্রভাব পড়ল দালাল স্ট্রিটেও। তেজি হল সূচক। সোমবার সর্বকালীন রেকর্ড উচ্চতায় বন্ধ হল দেশীয় বেঞ্চমার্ক ইক্যুইটি সূচকগুলি। বিএসই বেঞ্চমার্ক সেনসেক্স ২.০৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৮ হাজার ৮৬৫-এ।

    বিজেপির জয়ে আশার আলো

    ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জের সূচক নিফটি ২.০৭ শতাংশ বেড়ে শেষ হয়েছে ২০ হাজার ৬৮৭তে। বাজার বিশেষজ্ঞদের মতে, চারটি রাজ্যের মধ্যে তিনটিতে বিজেপির জয়ে আশার আলো দেখছেন বিনিয়োগকারীরা। আগামী বছর লোকসভা নির্বাচনে কেন্দ্রে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ফের স্থিতিশীল সরকার গঠনের আশা জাগিয়েছে এই ভোটের ফল। সেই কারণেই বাজার হয়েছে তেজি। এর পাশাপাশি ফ্যাক্টর হয়েছে ভারতের জিডিপি বৃদ্ধি ও আন্তর্জাতিক বাজারে সুদের হার কমা।

    বাড়ল মোট বাজার মূলধন

    জানা গিয়েছে, স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত (Dalal Street) সংস্থাগুলির মোট বাজার মূলধন ৫.৭৮ লক্ষ কোটি টাকা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৪৩.৪৫ লক্ষ কোটি টাকায়। সেনসেক্সে সব চেয়ে বেশি বৃদ্ধি ধরা পড়েছে আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক, কোটাক ব্যাঙ্ক ও এসবিআইয়ে। এই তিনটি ব্যাঙ্কিং সংস্থারই শেয়ারের দর বেড়েছে ৪ থেকে ৫ শতাংশ। বাজার বন্ধের সময় চড়া দরে বিক্রি হয়েছে এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক, আল্ট্রাটেক সিমেন্ট, অ্যাক্সিক ব্যাঙ্ক, বাজাজ ফাইনান্সের শেয়ার। দর পড়েছে উইপ্রো, মারুতি, সান ফার্মা এবং টাটা মোটরর্সের।

    আরও পড়ুুন: কংগ্রেস হারতেই বেসুরো মমতা, ‘ইন্ডি’ জোটের ভবিষ্যৎ নিয়ে বড় প্রশ্ন

    গত সপ্তাহে (Dalal Street) বিএসই বেঞ্চমার্ক পৌঁছে গিয়েছিল ১,৫১১.১৫ পয়েন্টে। নিফটি বেড়েছে ২.৩৯ শতাংশ। শুক্রবার ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জের তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলির মূলধন এই প্রথম পেরিয়েছে ৪ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। এদিন বেড়েছে আদানি গ্রুপের স্টকের দরও। বৃদ্ধির হার ৯.৪ শতাংশ। আদানি গ্রিন এনার্জি বেড়েছে ৯.৪ শতাংশ। অম্বুজা সিমেন্ট ও আদানি এন্টারপ্রাইজের শেয়ারের দর বেড়েছে ৬ শতাংশ করে। সব মিলিয়ে এদিন বিএসইতে স্টকের দাম বেড়েছে প্রায় ২ হাজার ৩৯২টির। আর স্টকের দর পড়েছে ১ হাজার ৪৪৭টি। অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭৯টি স্টকের দর (Dalal Street)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Assembly Elections 2023: কংগ্রেস হারতেই বেসুরো মমতা, ‘ইন্ডি’ জোটের ভবিষ্যৎ নিয়ে বড় প্রশ্ন

    Assembly Elections 2023: কংগ্রেস হারতেই বেসুরো মমতা, ‘ইন্ডি’ জোটের ভবিষ্যৎ নিয়ে বড় প্রশ্ন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চার রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের (Assembly Elections 2023) ফল ঘোষণা হতেই ঘেঁটে ঘ ‘ইন্ডি’ জোট! হারের কারণ অনুসন্ধান করতে ৬ ডিসেম্বর বৈঠকে বসছেন ‘ইন্ডি’ জোটের নেতারা। সেই জোটের বৈঠক সম্পর্কে তিনি কিছুই জানেন না বলেই জানিয়ে দিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজনৈতিক মহলের মতে, রাজস্থান সহ চার রাজ্যে বিজেপির কাছে কংগ্রেস পরাস্ত হতেই গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করতে শুরু করেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো।

    কী বললেন মমতা?

    নভেম্বর মাসেই নির্বাচন হয়েছে পাঁচ রাজ্যের বিধানসভার। এর মধ্যে রবিবার ঘোষণা হয়েছে চার রাজ্যের ফল। রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিসগড়ে জয় পেয়েছে বিজেপি। গোহারা হেরেছে কংগ্রেস। সোনিয়া গান্ধীর দল পেয়েছে তেলঙ্গানার রাশ। এর পরেই কংগ্রেসকে কাঠগড়ায় তুলেছে তৃণমূল। সোমবার বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “এটা কংগ্রেসের (Assembly Elections 2023) হার, মানুষের পরাজয় নয়।” বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। দেশের সেই সাধারণ নির্বাচনে বিজেপিকে কুর্সি-ছাড়া করতে জোট বেঁধেছে ২৬টি রাজনৈতিক দল। জোটের নাম হয়েছে ‘ইন্ডি’।

    ইন্ডির ভবিষ্য

    কংগ্রেসের পাশাপাশি সেই ‘ইন্ডি’তে রয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূলও। তিন রাজ্যে কংগ্রেস ধরাশায়ী হতেই মমতা দূরত্ব তৈরি করতে শুরু করেছেন বলে ধারণা রাজনৈতিক মহলের। কংগ্রেসের ডাকা ‘ইন্ডি’ জোটের বৈঠকে যে তৃণমূল সুপ্রিমো যাচ্ছেন না, তা জানিয়েছেন নিজেই। বলেন, “৬ তারিখের বৈঠক সম্পর্কে কিছু জানানো হয়নি। আমি কিছুই জানি না। অভিষেকও উত্তরবঙ্গে চলে গিয়েছে। আমিও যাব। আমার সঙ্গে কারও কোনও কথা হয়নি।”

    আরও পড়ুুন: মিছিলে মেজাজ হারালেন শোভনদেব! ধাক্কা দিলেন দলীয় নেতাকে, কেন জানেন?

    ইন্ডি জোট প্রসঙ্গে মমতা বলেন, “ইন্ডিয়া জোটের শরিকরা কেউ না কেউ ভোট কেটেছে। তাই বলছি, আসন সমঝোতা করতে। আসন সমঝোতা করলে এটা হত না।” এদিন বিধানসভায়ও মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “আমি এখনও মনে করি আসন সমঝোতা করলে ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটে বিজেপি আসবে না। ইন্ডি জোট এক সঙ্গে কাজ করবে। কিছু ভুল থাকলে শুধরে নেবে।” তৃণমূল নেত্রী বলেন, “বাবুরা একটা বেশি পেয়েছে। আর কংগ্রেস একটায় হেরেছে, একটা পেয়েছে। কংগ্রেসের থেকে ছত্তিসগড় আর রাজস্থান নিয়ে নিয়েছে। আবার কংগ্রেস তেলঙ্গানায় জিতেছে (Assembly Elections 2023)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur Violence: ফের অশান্তির আগুন, গুলি চলল মণিপুরে, উদ্ধার ১৩ লাশ  

    Manipur Violence: ফের অশান্তির আগুন, গুলি চলল মণিপুরে, উদ্ধার ১৩ লাশ  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের অশান্তির আগুন মণিপুরে (Manipur Violence)। হিংসার শিকার কমপক্ষে ১৩ জন। সোমবার বিকেলে ঘটনাটি ঘটে টেংনুপাল জেলার সাইবোলের কাছে লেইথু গ্রামে। স্থানীয় সূত্রে খবর, এদিন দুপুরে সংঘর্ষ বাঁধে দুই সশস্ত্র গোষ্ঠীর। এলোপাথাড়ি চলে গুলি। ঘটনাস্থল থেকে তখন নিরাপত্তারক্ষীরা ছিলেন ১০ কিলোমিটার দূরে।

    হিংসার বলি ১৩

    খবর পেয়ে দ্রুত চলে আসেন রক্ষীরা। ততক্ষণে পড়ে গিয়েছে ১৩টি লাশ। জানা গিয়েছে, যাঁদের দেহ উদ্ধার হয়েছে, তাঁরা কেউই লেইথু কিংবা আশপাশ এলাকার নন। সম্ভবত অন্য জায়গা থেকে এসেছিলেন। মৃতদের পরিচয় জানা যায়নি। স্বাভাবিকভাবেই তাঁরা কোন সম্প্রদায়ের, তাও জানা যায়নি। মণিপুর পুলিশের এক কর্তার কথায়, “পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। তারাই তদন্ত করবে বিষয়টি।” নিরাপত্তা বাহিনী সূত্রে (Manipur Violence) খবর, যে এলাকায় এদিন দেহ উদ্ধার হয়েছে, সাম্প্রতিক অতীতে সেখানে হিংসার ঘটনা ঘটেনি। তাই ঠিক কী কারণে এখানে জ্বলল অশান্তির আগুন, তা নিয়ে ধন্দে বাহিনীর একাংশও। মাত্র এক দিন আগেই মোবাইল ইন্টারনেট পরিষেবা চালু হয়েছিল মণিপুরের বিস্তীর্ণ অংশে। তার পরেই ফের জ্বলল হিংসার আগুন। যার বলি হলেন অন্তত ১৩ জন।

    ইন্টারনেট পরিষেবা চালু করেছিল সরকার

    দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর রবিবারই মণিপুরের কয়েকটি জায়গা বাদে সর্বত্র ইন্টারনেট পরিষেবা চালু করেছিল সরকার। পরিষেবা চালু থাকার কথা ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত। বিজ্ঞপ্তি জারি করে সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, “রাজ্যে আইন-শৃঙ্খলার উন্নতি হচ্ছে। এদিকে মোবাইল ইন্টারনেট পরিষেবা না থাকায় সমস্যায় পড়ছেন সাধারণ মানুষ। এসব কথা বিবেচনা করেই নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হল।” 

    আরও পড়ুুন: অধ্যাপিকাকে অশ্লীল মন্তব্য টিএমসিপি ছাত্রনেতার! কলেজে বিক্ষোভ এবিভিপির

    গত ৩ মে সংঘর্ষ শুরু হয় মণিপুরে। হিন্দু মেইতেইদের সঙ্গে খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী কুকিদের সংঘর্ষ বাঁধে। দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষের বলি হয়েছেন ১৮০ জন। মেইতেইদের তফশিলি উপজাতির স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে শুরু হয় সংঘর্ষ। হিংসার আগুনে পুড়ে খাক হয়ে গিয়েছে বহু ঘরবাড়ি। ক্ষতি হয়েছে ফসলেরও। প্রসঙ্গত, মাত্র চারদিন আগেই কেন্দ্রের সঙ্গে শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় মণিপুরে সশস্ত্র সংগঠন ইউএনএলএফের। তার ঠিক চারদিন পরেই ফের সংঘর্ষ বাঁধায় সিঁদুরে মেঘ দেখছেন চিত্রাঙ্গদার দেশের বাসিন্দারা (Manipur Violence)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “জয়ী হয়েছে সব কা সাথ, সবকা বিকাশের ভাবনা”, প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “জয়ী হয়েছে সব কা সাথ, সবকা বিকাশের ভাবনা”, প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিন রাজ্যে গেরুয়া ঝড়। নেপথ্যের কারিগর তিনিই। তার পরেও জনতার কাছে নতজানু হলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। রবিবাসরীয় সন্ধ্যায় বিজেপির সদর দফতরে তিনি এলেন। মঞ্চে উঠেই জয়গান গাইলেন ‘সব কা সাথ সবকা বিকাশের’।

    সব কা সাথ সবকা বিকাশের ভাবনা

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ সব কা সাথ সবকা বিকাশের ভাবনা জিতেছে। আজ সততা জিতেছে। সমস্ত ভোটারদের প্রণাম করি। মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান ও ছত্তিশগড়ের মানুষ বিজেপিকে ভালবাসা দিয়েছে। তেলঙ্গনায়ও বিজেপির প্রতি সমর্থন প্রতিনিয়ত বাড়ছে। আমাদের সৌভাগ্য যে এত ভালবাসা পেয়েছি, বিশ্বাস পেয়েছি। এরপর আমার দায়িত্ব আরও বেড়ে গেল। আজও আমার মনে এই ভাবনা রয়েছে।” তিনি বলেন, “এই নির্বাচনে দেশকে জাতি দিয়ে ভাগ করার চেষ্টা করা হয়েছিল। আমি বলেছিলাম ৪ জাতি আমার জন্য সব থেকে বড়। নারী, যুবক, কৃষক ও গরিব পরিবাররা আমাদের ওপর ভরসা রেখেছে। এই চার জাতিকে শক্ত করলেই দেশ শক্ত হবে। এই চার জাতিই বিজেপির ওপর ভরসা রেখেছে। এই জয়ে মহিলারা নিজেদের জয় দেখছেন।”

    “আজকের হ্যাট্রিক চব্বিশের হ্যাট্রিক”

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজকের হ্যাট্রিক চব্বিশের হ্যাট্রিককে নিশ্চিত করেছে। অনিয়ম, তোষণ ও পরিবারতন্ত্র নিয়ে সাধারণ মানুষ জিরো টলারেন্স নীতি নিয়েছে। কেন্দ্র সরকারের দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই মানুষ সমর্থন করছে।” তিনি (PM Modi) বলেন, “দুর্নীতির বিরুদ্ধে মানুষ ভোটবাক্সে জবাব দিয়েছেন।” প্রধানমন্ত্রীর নিশানায় চলে এসেছে ‘ইন্ডি’ জোটও। তিনি বলেন, “যারা দুর্নীতিগ্রস্তদের সঙ্গে জোট বাঁধছে তাদের জবাব দেবে মানুষ।” উন্নয়নের প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আপনার স্বপ্ন আমার সংকল্প। আপনাদের স্বপ্নপূরণ আমাদের সংকল্প তপস্যা। আজ গ্রামে গ্রামে অপটিক্যাল ফাইবার পৌঁছেছে। সমস্ত গরিব মানুষকে আগামী পাঁচ বছর বিনামূল্যে রেশন দেওয়া হবে। প্রতিটি বাড়িতে জল পৌঁছে দেওয়া হবে। আজ দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। আমি পিছনে হঠতে শিখিনি।”

    আরও পড়ুুন: পদ্মময় গোবলয়ের তিন রাজ্য, কেবল দক্ষিণেই মুখরক্ষা কংগ্রেসের

    তিনি (PM Modi) বলেন, “ভারতের মানুষ স্থায়ী সরকার চান। স্থায়িত্ব চান সবাই। ভারতের কোনও নাগরিক আমাদের উন্নয়নযাত্রায় পিছিয়ে পড়বেন না। সবার জন্য সরকার। সবার জন্য উন্নয়ন। সবাই বলছে, মোদির গ্যারান্টি দেওয়া গাড়ি সবার দ্বারে দ্বারে আসছে। দেশের সফলতার গাড়ি হবে। এটাও মোদির গ্যারান্টি। যেখানে বিশ্বাস খতম হয়, সেখানে মোদির গ্যারান্টি শুরু হয়।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Madhya Pradesh assembly polls 2023: মধ্যপ্রদেশে ফিরছে বিজেপি, কী বললেন বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ?

    Madhya Pradesh assembly polls 2023: মধ্যপ্রদেশে ফিরছে বিজেপি, কী বললেন বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মিলে গেল বুথ ফেরত সমীক্ষার ফল। মধ্যপ্রদেশে (Madhya Pradesh assembly polls 2023) ক্ষমতায় ফিরছে বিজেপি। কংগ্রেসকে পিছনে ফেলে বিরাট জয় পেল পদ্ম শিবির। সাফল্যের যাবতীয় কৃতিত্ব প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেই দিচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান। রাজ্যে বিজেপিকে ফেরানোয় ভোটারদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন শিবরাজ।

    জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী ছিলেন শিবরাজ

    বিধানসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণার পরেই মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সি নিয়ে কোন্দলের সৃষ্টি হয়েছিল বিজেপির অন্দরে। তবে তার ছাপ যে ভোটের বাক্সে পড়েনি, রাজ্যে বিজেপির বিরাট ব্যবধানে জয়ই বড় প্রমাণ। শিবরাজকে এবার মুখ্যমন্ত্রী মুখ করে লড়াইয়ের ময়দানে নামেনি বিজেপি। যদিও বিজেপির এই বিপুল জয়ের কৃতিত্বে তাঁর অবদান কম নয়। জয়ের ব্যাপারে বরাবরই আশাবাদী ছিলেন শিবরাজ। রবিবার ছিল ভোপাল গ্যাস দুর্ঘটনার ৩৯তম বছর। সেই দুর্ঘটনায় প্রয়াতদের শ্রদ্ধা জানিয়ে নির্বাচনের ফল (Madhya Pradesh assembly polls 2023) প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আমি আগেও বলেছিলাম, এখনও বলছি, এ বারের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি অনায়াসে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে।”

    ‘মধ্যপ্রদেশের মানুষের মনে মোদি’

    শিবরাজ বলেন, “আমি বলেছিলাম, মধ্যপ্রদেশের মানুষের মনে রয়েছেন নরেন্দ্র মোদি। আর নরেন্দ্র মোদির মনে রয়েছেন মধ্যপ্রদেশের মানুষ। সাধারণ মানুষ আমাদের এই প্রকল্পের বিষয়টিকে আশীর্বাদ করেছে। আমি বিজেপির বুথ পর্যায়ের কর্মীদের কাজে ভীষণভাবেই গর্বিত। আমরা প্রতিটি বুথে বিজেপির পক্ষে ৫১ শতাংশ ভোটের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করেছি। আমি গর্বিত যে, বিজেপি কর্মীদের জন্য, সাধারণ মানুষ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে আশীর্বাদ করেছেন।” মধ্যপ্রদেশ বিধানসভার আসনসংখ্যা ২৩০। ম্যাজিক ফিগার ১১৬। ভোট গণনার ট্রেন্ড বলছে এ রাজ্যে বিজেপির কাছে ম্যাজিক ফিগার অতিক্রম করাটা নিছকই কেকওয়াক। বুধনি আসনে বিপুল ভোটে জিততে চলেছেন শিবরাজ স্বয়ং।

    আরও পড়ুুন: দিল্লির বিজেপি দফতরে চলছে আবির খেলা, মিষ্টিমুখ, সন্ধ্যায় আসছেন মোদি

    বিজেপির (Madhya Pradesh assembly polls 2023) এই জয়ের নেপথ্যে রয়েছে মহিলাদের অবদান। ‘লাডলি বহেন যোজনা’য় আর্থিক সাহায্যের অঙ্ক হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে তিন হাজার টাকা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন শিবরাজ। প্রত্যেক পরিবারের কন্যা সন্তানদের ২ লক্ষ টাকা করে আর্থিক সাহায্য, উজ্জ্বলা এবং লাডলি বহেন যোজনার আওতায় থাকা পরিবারগুলিকে ৪৫০ টাকায় গ্যাস সিলিন্ডার দেওয়া, গরিব পরিবারগুলিকে আগামী পাঁচ বছর বিনামূল্যে রেশন, কৃষিপণ্যে সহায়ক-মূল্য বৃদ্ধি এবং কৃষক সম্মাননিধি প্রকল্পে প্রত্যেক কৃষককে ১২ হাজার টাকা সাহায্যের প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিলেন তিনি। রাহুল গান্ধীর জাতগণনার প্রতিশ্রুতিও উচ্চবর্ণের ভোটকে নিয়ে গিয়ে ফেলেছে গেরুয়া ঝুলিতে। যার জেরে বিজেপির জয় হয়েছে অনায়াস (Madhya Pradesh assembly polls 2023)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Assembly Election Result: পদ্মময় গোবলয়ের তিন রাজ্য, কেবল দক্ষিণেই মুখরক্ষা কংগ্রেসের

    Assembly Election Result: পদ্মময় গোবলয়ের তিন রাজ্য, কেবল দক্ষিণেই মুখরক্ষা কংগ্রেসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি ম্যাজিকে আরও একবার বেআব্রু হয়ে গেল কংগ্রেসের হাঁড়ির হাল। সবে মাত্র গান্ধী পরিবারের প্রত্যক্ষ ছত্রছায়া থেকে বেরিয়ে নয়া সভাপতি পেয়েছে দল। দলীয় নেতা-কর্মীদের ভোটে মল্লিকার্জুন খাড়গে হয়েছেন সভাপতি। তার পরেও যে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির স্বাস্থ্যের বিশেষ উন্নতি হয়নি, রবিবাসরীয় সন্ধেয় ফের একবার প্রমাণ মিলল তার।

    চার রাজ্যের ফল

    এদিন গণনা হয়েছে চার রাজ্যের ফল। তাতে দেখা গিয়েছে তিনটি রাজ্যের রশি যাচ্ছে বিজেপির (Assembly Election Result) হাতে। মাত্র একটির রাশ যাচ্ছে ‘হাতে’। আগামী বছরের মার্চ-এপ্রিলে লোকসভা নির্বাচন। তার আগে কংগ্রেসের এই হালে কর্মী-সমর্থকরা হতাশ হবেন, তা বলাই বাহুল্য। কংগ্রেসের এহেন ফলের পর বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের ‘ইন্ডি’ জোট আদৌ টিকবে কিনা, সে প্রশ্নও উঠে গেল।

    পাশা উল্টেছে রাজস্থানেও

    গোবলয়ের তিন রাজ্যের রাশই গিয়েছে পদ্ম শিবিরের হাতে। মধ্যপ্রদেশ বিধানসভার আসন সংখ্যা ২৩০। ম্যাজিক ফিগার ১১৬। এর মধ্যে বিজেপি এগিয়ে কিংবা জয়ী হয়েছে ১৬৭টি আসনে। কংগ্রেসের ক্ষেত্রে এই সংখ্যাটা ৬২টি। আর অন্যদের ক্ষেত্রে একটি। পাশা উল্টেছে রাজস্থানেও। সেখানেও কংগ্রেসের বিদায় ঘণ্টা বাজিয়েছে বিজেপি। ২০০ আসনের এই রাজ্যে নির্বাচন হয়েছিল ১৯৯টিতে। কংগ্রেস প্রার্থীর মৃত্যু হওয়ায় নির্বাচন হয়নি একটি আসনে। এখানে আপাতত সরকার গড়তে প্রয়োজন ১০০টি আসন। এর মধ্যে বিজেপি (Assembly Election Result) এগিয়ে কিংবা জয়ী হয়েছে ১১৫টি আসনে। কংগ্রেসের ক্ষেত্রে সংখ্যাটি ৬৯। বিএসপির ক্ষেত্রে সংখ্যাটি ২।

    রাজ্যের নাম মোট আসন নিরঙ্কুশ সংখ্যা বিজেপি এগিয়ে/জয়ী

    কংগ্রেস

    এগিয়ে/ জয়ী

    বিআরএস

    এগিয়ে/ জয়ী

    অন্যান্য
    রাজস্থান ২০০ ১০১ ১১৫ ৬৯  
    মধ্য প্রদেশ ২৩০ ১১৬ ১৬৭ ৬২
    ছত্তিসগড় ৯০ ৪৬ ৫৪ ৩৬
    তেলঙ্গানা ১১৯ ৬০ ৬৪ ৩৯

     

    ৯০ আসনের ছত্তিশগড়েও ধরাশায়ী কংগ্রেস। সরকার গড়তে এখানে প্রয়োজন ৪৬টি আসন। অথচ বিজেপি এগিয়ে কিংবা জিতে গিয়েছে ৫৪টি আসনে। কংগ্রেসের ক্ষেত্রে এই সংখ্যাটি ৩৬। অন্য কেউই দাঁত ফোটাতে পারেনি এ রাজ্যে।

    কংগ্রেসের মুখরক্ষা কেবল তেলঙ্গনায়। এ রাজ্যে বিধানসভার আসন সংখ্যা ১১৯। ম্যাজিক ফিগার ৬০। এর মধ্যে ৬৪টি কেন্দ্রে কংগ্রেস এগিয়ে কিংবা জয়ী হয়েছে। শাসক দল ভারত রাষ্ট্র সমিতি (বিআরএস)-র ক্ষেত্রে এই সংখ্যাটি ৩৯। বিজেপি এগিয়ে কিংবা জয়ী হয়েছে ৮টি আসনে। এআইএমআইএম এগিয়ে বা জয়ী হয়েছে ৭টি কেন্দ্রে। অন্যরা একটিতে। দলের এহেন ফলে গেরুয়া শিবিরে (Assembly Election Result) যেখানে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাসের ছবি, সেখানে মুখ ব্যাজার করে রয়েছে সোনিয়ার দল।

    কে যেন বলেছিলেন, “মোদি হ্যায় তো মুমকিন হ্যায়!”

    আরও পড়ুুন: ‘‘জনতা জনার্দনের সামনে মাথানত করি’’, তিন রাজ্যে জয়ের পর ট্যুইট বার্তা মোদির

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Parliament Winter Session: সংসদের শীতকালীন অধিবেশনে ২১টি বিল আনতে চলেছে সরকার, জানাল সর্বদল বৈঠকে

    Parliament Winter Session: সংসদের শীতকালীন অধিবেশনে ২১টি বিল আনতে চলেছে সরকার, জানাল সর্বদল বৈঠকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই সোমবার। এদিনই শুরু হবে সংসদের শীতকালীন অধিবেশন (Parliament Winter Session)। চলবে চলতি মাসের ২২ তারিখ পর্যন্ত। অধিবেশন শুরুর আগে প্রথা মেনে শনিবার হয়েছে সর্বদলীয় বৈঠক। যদিও রীতি অনুযায়ী এই বৈঠক হওয়ার কথা ছিল রবিবার। কারণ, সংসদ শুরুর ঠিক আগের দিনই হয় সর্বদলীয় বৈঠক। এবার যেহেতু রবিবার গণনা হচ্ছে চার রাজ্যের বিধানসভার ফল, তাই সর্বদল বৈঠক হয়েছে তার একদিন আগে, শনিবার।

    ২১টি বিল

    এ দিনের বৈঠকে সব মিলিয়ে ২১টি বিল নিয়ে আসতে চায় সরকার। এর মধ্যে আবার দুটি অর্থ বিল। সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী বলেন, “আসন্ন অধিবেশনে আমরা ১৯টি বিল ও দুটি অর্থবিল নিয়ে আসছি। সব মিলিয়ে ২১টি বিল। তিনটি বিল আসবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের পক্ষ থেকে। সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি, কনস্টিটিউশনাল অর্ডার বিলও আনা হবে।” শনিবারের সর্বদলীয় বৈঠকে এ সংক্রান্ত একটি তালিকাও প্রকাশ করা হয়েছে কেন্দ্রের তরফে। জোশী জানান, শীতকালীন অধিবেশন শুরু হবে ৪ ডিসেম্বর, চলবে চলতি মাসেরই ২২ তারিখ পর্যন্ত। সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী বলেন, “১৯ দিনের মধ্যে অধিবেশন হবে ১৫ দিন।”

    সর্বদল বৈঠক

    এদিনের বৈঠক সম্পর্কে তিনি বলেন, “এদিনের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ২৩টি রাজনৈতিক দলের ৩০ জন নেতা। সভায় সভাপতিত্ব করেন রাজনাথ সিংহ। বৈঠকে উপস্থিত নেতাদের কাছ থেকে আমরা একাধিক প্রস্তাব পেয়েছি।” আসন্ন অধিবেশনে (Parliament Winter Session) যে বিলগুলি পেশ হবে, তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল ভারতীয় দণ্ড সংহিতা। ব্রিটিশ জমানার ফৌজদারি আইনের বদলে আনা হচ্ছে এই সংহিতা। সংসদে পাশ না হওয়া ৩৭টি বিলও রয়েছে। এর মধ্যে এক ডজন বিল বিবেচনা ও পাশের জন্য তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। ৭টি বিল তালিকাভুক্ত করা হয়েছে পেশ, বিবেচনা ও পাশের জন্য।

    আরও পড়ুুন: ৩ রাজ্যে বিজেপির কাছে ভরাডুবি কংগ্রেসের, উচ্ছ্বাসে মেতেছে গেরুয়া শিবির

    প্রসঙ্গত, ভারতীয় দণ্ডবিধি, ফৌজদারি দণ্ডবিধি ও ভারতীয় সাক্ষ্য আইনকে প্রতিস্থাপন করতে সংসদের বাদল অধিবেশনেই ভারতীয় দণ্ড সংহিতা বিল ২০২৩, ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা বিল ২০২৩ ও ভারতীয় সাক্ষ্য বিল পেশ করেছিল মোদি সরকার। আসন্ন অধিবেশনে এই তিনটি বিলই পাশ করানোর চেষ্টা করবে সরকার। কৃষ্ণনগরের সাংসদ তৃণমূলের মহুয়া মৈত্রকে নিয়েও উত্তাল হতে পারে আসন্ন অধিবেশন (Parliament Winter Session)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sikkim Flood: হড়পা বানে ভেসে যাওয়া ৭৭ জনের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে সিকিম সরকার

    Sikkim Flood: হড়পা বানে ভেসে যাওয়া ৭৭ জনের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে সিকিম সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাস দুয়েক আগে প্রকৃতির তাণ্ডবে বিপর্যস্ত হয়েছিল উত্তর-পূর্বের পাহাড়ি রাজ্য সিকিম। হড়পা বানের (Sikkim Flood) তোড়ে ভেসে গিয়েছিলেন ৭৭ জন মানুষ। বিপর্যয়ের দু’ মাস পরেও হদিশ মেলেনি তাঁদের। নিখোঁজ এই মানুষরা সম্ভবত মারা গিয়েছেন। শনিবার এ কথা জানালেন সিকিমের মুখ্য সচিব ভিবি পাঠক।

    ক্ষতিপূরণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত সরকারের

    নিখোঁজ এই মানুষদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দিতে চলেছে সরকার। এছাড়াও ওই পরিবারগুলি পাবে আরও বেশ কিছু সুযোগ-সুবিধা। প্রকৃতির রোষের শিকার হয়েছিল উত্তরাখণ্ড এবং হিমাচল প্রদেশও। সেখানেও নিখোঁজদের জীবিত নেই ধরে নিয়ে ক্ষতিপূরণ দিয়ে দিয়েছে সরকার। এবার সেই পথেই হাঁটছে সিকিম সরকার। চুংথাং হিমালয়ে রয়েছে দক্ষিণ লোনাক হ্রদ। অক্টোবরের ৪ তারিখে হিমবাহী এই হ্রদের ওপর ভেঙে পড়ে মেঘ। তার জেরে ব্যাপক বৃষ্টি হয় সিকিমে।

    হড়পা বান 

    পাহাড়ি নদীতে নামে হড়পা বান। বানের তোড়ে ভেসে যান অনেক মানুষ। প্রচুর মানুষকে উদ্ধার করা গেলেও ৭৭ জন মানুষের খোঁজ মেলেনি এখনও। দুটি দেহ উদ্ধার হয়েছিল অনেক পরে। যদিও (Sikkim Flood) দেহ শনাক্ত করা যায়নি। প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে নিখোঁজদের পরিবারকে ২ লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হচ্ছে। রাজ্য সরকারের তরফ থেকে দেওয়া হচ্ছে আরও ৪ লক্ষ করে টাকা। মুখ্য সচিব বলেন, “উত্তরাখণ্ড ও হিমাচল প্রদেশে যেভাবে নিখোঁজ মানুষদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছে, আমরাও সেই পদ্ধতিতে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। নিখোঁজদের ডেথ সার্টিফিকেট দেওয়ার পর তাঁদের পরিবার পাবে অন্যান্য সুযোগ-সুবিধাও।

    আরও পড়ুুন: সরকারি মঞ্চে অভিষেকের ছবি! প্রশাসনের ভূমিকায় উঠছে প্রশ্ন

    জানুয়ারির মধ্যেই এই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে বলে আশা করি।” তিনি জানান, যাঁদের পরিবারের লোকজন নিখোঁজ, তাঁদের প্রথমে স্থানীয় থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করতে হবে। তার পর যাবতীয় খোঁজখবর নেওয়া হবে। তার পরেই দেওয়া হবে ডেথ সার্টিফিকেট। সেই সার্টিফিকেট দাখিল করলেই মিলবে ক্ষতিপূরণ। মুখ্যসচিব জানান, নিখোঁজদের মধ্যে যাঁরা সিকিমের স্থায়ী বাসিন্দা নন, তাঁদের পরিবারকে তাঁদের রাজ্যের স্থানীয় থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করতে হবে। সেটাই এ রাজ্যে চলে আসবে পরীক্ষার জন্য (Sikkim Flood)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Garisenda Tower: পিসার পর এবার হেলছে গ্যারিসেন্ডা টাওয়ার, ইতালির আকাশে সিঁদুরে মেঘ

    Garisenda Tower: পিসার পর এবার হেলছে গ্যারিসেন্ডা টাওয়ার, ইতালির আকাশে সিঁদুরে মেঘ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের খবরের শিরোনামে ইতালি। আবারও খবরের কেন্দ্রে একটি টাওয়ার। ফি বছর তামাম বিশ্ব থেকে লক্ষ লক্ষ পর্যটক আসেন ইতালির পিসার হেলানো টাওয়ার দেখতে। এবার সেই ইতালিতেই হেলে পড়ছে আরও একটি টাওয়ার। সেটি হল বোলোগনা এলাকার গ্যারিসেন্ডা টাওয়ার (Garisenda Tower)। হাজার বছরের পুরানো এই টাওয়ার হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়তে পারে যে কোনও সময়। তাতেই বাড়ছে আশঙ্কা।

    ঘনীভূত হচ্ছে আশঙ্কার মেঘ

    পিসার বিখ্যাত টাওয়ার প্রায় আটশো বছরের পুরানো। ১৮৬ ফুট উঁচু এই টাওয়ার নির্মাণের কিছুদিন পরেই হেলতে শুরু করে। টাওয়ারটির হেলে যাওয়া রুখতে চেষ্টার কসুর করছেন না বিজ্ঞানীরা। তার পরেও ক্রমেই হেলছে পিসার টাওয়ার। এহেন আবহে ইতালি সরকারের মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে হাজার বছরের পুরানো গ্যারিসেন্ডা টাওয়ার। টাওয়ারটি ১৫০ ফুট উঁচু। চতুর্দশ শতক থেকেই সেটি হেলে রয়েছে ৪ ডিগ্রি। আর তার চেয়ে বয়সে প্রায় দু’ শতাব্দী ছোট পিসার টাওয়ার হেলে রয়েছে ৫ ডিগ্রি (Garisenda Tower)। তবে পিসার টাওয়ারের চেয়ে দ্রুত হেলছে গ্যারিসেন্ডা টাওয়ার। তাই ঘনীভূত হচ্ছে আশঙ্কার মেঘ। ত্রস্ত এলাকাবাসী।

    কী বলছে সেন্সর?

    দুর্ঘটনা এড়াতে টাওয়ারটির চার পাশে কর্ডন তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রশাসন। টাওয়ারটি যাতে আচমকাই হুড়মুড়িয়ে ভেঙে না পড়ে, সেই চেষ্টাও করছেন বিজ্ঞানীরা। তবে তাতে কতটা কাজ হবে, আদৌ হবে কিনা, তা নিয়ে সন্দিহান বিজ্ঞানীদেরই একাংশ। সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে গ্যারিসেন্ডা টাওয়ারের কাছে যেতে দেওয়া হচ্ছে না পর্যটকদের। অবশ্য এই প্রথম নয়, ২০১৯ সালেই গ্যারিসেন্ডা টাওয়ার ভেঙে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছিল। তখনই সরকারকে টাওয়ারটির হালহকিকত জানাতে পেশ করা হয়েছিল ২৭ পাতার একটি রিপোর্ট। নজরদারি চালাতে তখনই বসানো হয়েছিল সেন্সর। সেই মেশিনই জানিয়ে দিচ্ছে গ্যারিসেন্ডা টাওয়ারের শেষের সে দিন আসতে খুব বেশি দেরি নেই। যে কোনও দিনই ভেঙে পড়তে পারে ইতালির অন্যতম এই গর্ব।

    আরও পড়ুুন: “চোরেরা কী করে তাড়াতাড়ি জেলে যায় সেই কাজেই আমরা ব্যস্ত” হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    তবে ইতালির বিজ্ঞানীদের একটা বড় অংশের দাবি, গ্যারিসেন্ডা টাওয়ারটি নিয়ে এখনই এত আতঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণ নেই। কারণ, সেন্সর এখনও রেড অ্যালার্ট দেয়নি। যা দিয়েছে, তা হল হলুদ অ্যালার্ট। যার অর্থ, টাওয়ারটির ধূলিসাৎ হওয়া রুখতে এখনও বেশ কিছুটা সময় পাবেন বিজ্ঞানীরা (Garisenda Tower)।

    ইতিহাসের পতন রোখা যাবে কি!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Indias GST: ভারতে জিএসটি আদায়ে ‘নভেম্বর বিপ্লব’, কী বললেন আইএমএফ কর্তা?

    Indias GST: ভারতে জিএসটি আদায়ে ‘নভেম্বর বিপ্লব’, কী বললেন আইএমএফ কর্তা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কী বলবেন একে? নভেম্বর ‘বিপ্লব’? কারণ এই নভেম্বর মাসেই জিএসটি (Indias GST) আদায়ে হয়েছে রেকর্ড। গত নভেম্বরের তুলনায় এবার জিএসটি আদায় হয়েছে ১৫ শতাংশ বেশি। রাজকোষে জমা পড়েছে ১ লাখ ৬৭ ৯২৯ কোটি টাকা। ডিসেম্বরের প্রথম দিনেই জানা গেল, চলতি আর্থিক বছরে এখনও পর্যন্ত এটাই সর্বাধিক জিএসটি আদায়।

    আইএমএফ কর্তার বক্তব্য 

    প্রত্যাশিতভাবেই ভারতের অর্থনৈতিক স্বাস্থ্য নিয়ে আশাবাদী আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের (আইএমএফ) এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর তথা ভারত সরকারের প্রাক্তন মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা কেভি সুব্রহ্মনীয়ন। তিনি বলেন, “এ পর্যন্ত যা দেখা যাচ্ছে, তাতে আগামী দেড় থেকে দু’ বছরের মধ্যে জিএসটি আদায়ের পরিমাণ দাঁড়াবে ফি মাসে প্রায় দু’ লক্ষ কোটি টাকা। আমার মনে হয়, জিএসটি সংগ্রহ ভালই চলছে। যেসব নীতি লাগু হয়েছে, সে সবেরই সুফল ফলতে শুরু করেছে। তাই সামগ্রিকভাবে আমার মনে হয় কর সংক্রান্ত যেসব নীতি নেওয়া হয়েছে, তার জেরে জিএসটি আদায়ে এই পারফরমেন্স।”

    জিএসটি আদায়ের ছবি

    জানা গিয়েছে, নভেম্বরে মোট জিএসটি আদায়ের মধ্যে সিজিএসটি বাবদ সরকারি কোষাগারে জমা হয়েছে ৩০ হাজার ৪২০ কোটি টাকা। এসজিএসটি এবং আইজিএসটি বাবদ আদায় হয়েছে ৩৮ হাজার ২২৬ কোটি ও ৮৭ হাজার ৯ কোটি টাকা। আইজিএসটিতে আদায় হওয়া করের মধ্যে আমদানি পণ্যের থেকে মিলেছে ৩৯ হাজার ১৯৮ কোটি টাকা। সেস বাবদ আদায় হয়েছে ১২ হাজার ২৭৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে আমদানি পণ্যের থেকে পাওয়া টাকার পরিমাণ ১ হাজার ৩৬ কোটি টাকা। প্রসঙ্গত, এ নিয়ে ষষ্ঠবার জিএসটি (Indias GST) বাবদ রাজকোষে জমা পড়ল ১.৬০ লাখ কোটি টাকা।

    আরও পড়ুুন: “৭-৮টা সন্তান দিন রাশিয়ার মহিলারা”! কেন এরকম আর্জি রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনের?

    সুব্রহ্মনীয়ন বলেন, “দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে জিএসটি আদায়ের পরিমাণ ৭.৬ শতাংশ দেখে আমি তৃপ্ত। প্রথম ত্রৈমাসিকে এর পরিমাণ ছিল ৭.৮ শতাংশ। বৃদ্ধির হার ছিল ৭.২ শতাংশ। তাহলে দেখা গেল, গড়ে চলতি বছরের প্রথমার্ধে ভারতের অর্থনীতি বেড়েছে ৭.৭ শতাংশ। অথচ এই সময় বিশ্ব অর্থনীতি নানা সমস্যার সম্মুখীন। আমার মনে হয়, এটি ভারতীয় অর্থনীতির (Indias GST) একটি আশ্চর্যজনক পারফরমেন্স।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
LinkedIn
Share