Author: Krishnendu Bakshi

  • Uttarakhand Tunnel Collapse: উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গে আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধারে শুরু নয়া সুড়ঙ্গ তৈরির কাজ

    Uttarakhand Tunnel Collapse: উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গে আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধারে শুরু নয়া সুড়ঙ্গ তৈরির কাজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ন’ দিন ধরে উত্তরাখণ্ডের উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গে (Uttarakhand Tunnel Collapse) আটকে রয়েছেন ৪১ জন শ্রমিক। তাঁদের উদ্ধার করতে নিরলস পরিশ্রম করে চলেছেন উদ্ধারকারী দলের সদস্যরা। আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধারে ইতিমধ্যেই নানা পন্থা অবলম্বন করেছেন তাঁরা। তার পরেও উদ্ধার করা যায়নি সুড়ঙ্গে আটকে পড়া শ্রমিকদের।

    নতুন দুটি টানেল খোঁড়ার কাজ শুরু 

    সোমবার নতুন দুটি টানেল খোঁড়ার কাজ শুরু করেছেন উদ্ধারকারী দলের সদস্যরা। একটি প্রধান সুড়ঙ্গের (যেখানে আটকে রয়েছেন শ্রমিকরা) আড়াআড়িভাবে, অন্যটি উলম্বভাবে। উলম্বভাবে যে সুড়ঙ্গটি খোঁড়া হচ্ছে, তার লক্ষ্য হল দ্রুত আটকে পড়া শ্রমিকদের কাছে পৌঁছানো। উদ্ধারকারী দলের সদস্যরা চাইছেন, উন্নত প্রযুক্তির মেশিন দিয়ে আটকে পড়া শ্রমিকদের কাছে যত দ্রুত সম্ভব আরও বেশি করে রসদ পৌঁছে দেওয়া। যেহেতু সুড়ঙ্গটি খোঁড়া হচ্ছিল পাহাড়ি এলাকায়, তাই সেখানে গর্ত খুঁড়তে সমস্যা হচ্ছে।

    উদ্বেগে পরিজনেরা

    এদিকে, দুর্ঘটনার ন’ দিন পরেও সুড়ঙ্গে আটকে (Uttarakhand Tunnel Collapse) পড়া শ্রমিকদের উদ্ধার করতে না পারায় উদ্বেগে তাঁদের পরিজনরা। উদ্ধারকাজ কেমন চলছে, তা দেখতে সুড়ঙ্গের কাছে ঘাঁটি গেড়েছেন তাঁরা। তাঁদের রাত্রিবাসের জন্য তাঁবুর ব্যবস্থা করেছে উত্তরাখণ্ড সরকার। ব্যবস্থা করা হয়েছে খাবারেরও। গত রবিবার দুপুরে উত্তরকাশীতে জাতীয় সড়কের নীচে সুড়ঙ্গ খুঁড়তে গিয়ে ধস নামে। সুড়ঙ্গে আটকে পড়েন ৪১ জন শ্রমিক। তাঁদের উদ্ধার করতে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজ করছেন এনডিআরএফ, আইটিবিপি এবং স্থানীয় প্রশাসনের লোকজন।

    আরও পড়ুুন: ফের মুখ পুড়ল রাজ্যের! শুভেন্দুকে বাঁকুড়ায় সভার অনুমতি আদালতের

    তার পরেও উদ্ধার করা যায়নি আটকে পড়া শ্রমিকদের। দিন দুই আগে ইন্দোর থেকে আনা হয়েছে নতুন মেশিন। তার পরেও শ্রমিকদের ধারে কাছে পৌঁছানো যায়নি। সুড়ঙ্গে আটকে পড়া শ্রমিকদের জন্য ফাঁকা জায়গা রয়েছে ৪০ মিটার। পাইপের সাহায্যে তাঁদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে খাবার সহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় রসদ। আটকে পড়া শ্রমিকরা যাতে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে না পড়েন, তাই নিয়মিত তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন মনোবিদরা। তাঁদের উদ্ধারে নিয়ে আসা হয়েছে নরওয়ে থেকে বিশেষজ্ঞদেরও। প্রযুক্তির পাশাপাশি চলছে দেব আরাধনাও। সুড়ঙ্গের (Uttarakhand Tunnel Collapse) মুখে শুরু হয়েছে পুজো-আচ্চাও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Suvendu Adhikari: ফের মুখ পুড়ল রাজ্যের! শুভেন্দুকে বাঁকুড়ায় সভার অনুমতি আদালতের  

    Suvendu Adhikari: ফের মুখ পুড়ল রাজ্যের! শুভেন্দুকে বাঁকুড়ায় সভার অনুমতি আদালতের  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “এভাবে বারবার কর্মসূচিতে বাধা দেবেন না। যত আটকানোর চেষ্টা করবেন, ততই সন্দেহ বাড়বে।” সোমবার এমনই মন্তব্য করলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। ১৭ নভেম্বর বাঁকুড়ার কোতুলপুরে কর্মসূচি ছিল রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari)। পুলিশের অনুমতি না মেলায় বাতিল হয়ে যায় কর্মসূচি। কেবল এদিনই নয়, ১ নভেম্বরও পুলিশের অনুমতি না মেলায় কোতুলপুরে পৌঁছেও মোহিনী মোহন ময়দানে বিজয়া সম্মিলনীর অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পারেননি শুভেন্দু। এই সম্মেলনের আয়োজন করেছিলেন বিজেপির বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলা নেতৃত্ব।

    কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ ‘জায়ান্ট কিলার’

    সেদিনই ১৭ নভেম্বরের কর্মসূচির কথা ঘোষণা করেছিলেন তিনি (Suvendu Adhikari)। পুলিশি অনুমতি না মেলায় কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন ‘জায়ান্ট কিলার’ (একুশের বিধানসভা নির্বাচনে নন্দীগ্রামে তৃণমূলের মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে হারিয়ে এভাবেই পরিচিত হন শুভেন্দু)। সোমবার ছিল সেই মামলার শুনানি। সেদিন মামলা করেই শুভেন্দু বলেছিলেন, “আদালত যেদিন বলবে সেদিনই কোতুলপুরে আমরা সভা করব। তবে সভা হবেই। তৃণমূল শত প্ররোচনা করেও সভা আটকাতে পারবে না।”

    শুভেন্দুর মিছিলে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তার ব্যবস্থার নির্দেশ

    এদিন বিচারপতি মান্থার নির্দেশ, আগামী ২৫ নভেম্বর ওই জায়গায় মিছিল করতে পারবে বিজেপি। পুলিশ প্রয়োজনীয় নির্দেশিকা তৈরি করতে পারবে। মঙ্গলবারের মধ্যে বিজেপিকে তা জানাতে হবে। এরই সঙ্গে কোতুলপুর থানার ওসি এবং এসডিপিওকে আদালতের নির্দেশ, শুভেন্দুর মিছিলে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে হবে। রাজনৈতিক মহলের মতে, ‘জায়ান্ট কিলার’ শুভেন্দুর ‘আগ্রাসন’ রুখতে চেষ্টার কম কসুর করছে না রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল। শুভেন্দু যখন তৃণমূলে ছিলেন, তখন তাঁকে রাজ্যের কোথাও সভা করতে বাধা দেওয়া হয়নি। তাঁর নামে লাগানো হয়নি কলঙ্কের কালি।

    আরও পড়ুুন: বিজেপি কর্মীদের বাড়ি থেকে বের করে পেটানোর নিদান দিলেন উদয়ন

    শিবির বদল করে বিজেপিতে যোগ দিতেই শুভেন্দুকে ঠেকাতে ‘গুপ্তবিদ্যা’ প্রয়োগ করতে শুরু করে শাসক। একুশের বিধানসভা নির্বাচনে নন্দীগ্রামে শুভেন্দুর কাছে হেরে যান তৃণমূল সুপ্রিমো। অভিযোগ, তার পর থেকে শুভেন্দুর পায়ে বেড়ি পরানোর চেষ্টা করতে থাকে পুলিশও। রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় দলীয় কর্মসূচি পালনে পুলিশ তাঁকে অনুমতি দেয়নি। শেষমেশ আদালতের দ্বারস্থ হয়ে কর্মসূচি পালনের গণতান্ত্রিক অধিকার আদায় করে ছেড়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

          

  • Chardham Yatra: শেষ হল চারধাম যাত্রা, কত পুণ্যার্থী এলেন দেব দর্শনে?

    Chardham Yatra: শেষ হল চারধাম যাত্রা, কত পুণ্যার্থী এলেন দেব দর্শনে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৭ এপ্রিল বদ্রীনাথ মন্দির খুলে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই শুরু হয়েছিল চারধাম যাত্রা (Chardham Yatra)। শেষ হল ১৮ নভেম্বর, শনিবার। এদিনই বন্ধ হয়েছে বদ্রীনাথ ধামের মন্দিরের দরজা। পরিসংখ্যান বলছে, গতবারের তুলনায় এবার চারধাম যাত্রায় শামিল হয়েছিলেন ১০ লাখ বেশি পুণ্যার্থী। সব মিলিয়ে এবার চারধাম দর্শন করেছেন ৫৪.২ লাখ তীর্থযাত্রী।

    কোন ধামে কত তীর্থযাত্রী 

    কেদারনাথ, বদ্রীনাথ, গঙ্গোত্রী ও যমুনেত্রী এই চার তীর্থস্থানকে এক সঙ্গে চারধাম বলা হয়। যেহেতু বদ্রীনাথকে মুক্তিনাথ বলা হয়, তাই বদ্রীনাথ ধাম দর্শন করতে হয় সব শেষে। চলতি বছর চারধাম যাত্রায় সব চেয়ে বেশি তীর্থযাত্রী গিয়েছিলেন কেদারনাথে। এখানে এসেছিলেন ১৯.৬ লাখ পুণ্যার্থী। বদ্রীনাথে গিয়েছিলেন ১৮.৩ লাখ। গঙ্গোত্রী দর্শনে গিয়েছিলেন ৯ লাখ। আর সব চেয়ে কম পুণ্যার্থী গিয়েছিলেন যমুনেত্রী দর্শনে। সেখানে গিয়েছিলেন ৭.৩ পুণ্যার্থী।

    চারধাম যাত্রা

    ফি বার লক্ষ লক্ষ মানুষ যান চারধাম যাত্রায়। কেউ পুণ্য অর্জনের আশায়, কেউবা ট্রেকিংয়ের টানে, কেউ আবার আসেন নিছকই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে। কেবল দেশ নয়, বিদেশেরও বহু মানুষ আসেন প্রকৃতির সৌন্দর্যের পাশাপাশি নয়নাভিরাম চার মন্দির দর্শনে। গত বছর চারধাম যাত্রায় গিয়েছিলেন ৪৪.২ লাখ পুণ্যার্থী। অতিমারির জেরে তার আগের দু বছর কাটছাঁট করা হয়েছিল চারধাম (Chardham Yatra) যাত্রায়। তবে ২০১৯ সালে এই যাত্রায় যোগ দিয়েছিলেন ৩২.৪১ লাখ মানুষ।

    আরও পড়ুুন: ইম্ফলের আকাশে ভিনগ্রহের যান? হদিশ পেতে নামল বায়ুসেনার রাফাল বিমান

    পুণ্যার্থীদের যাতে কোনও অসুবিধার সম্মুখীন হতে না হয়, সেজন্য নানা ব্যবস্থা করা হয় প্রশাসনের তরফে। অন্যান্যবারের তুলনায় এবার অবশ্য চারধাম ও হেমকুণ্ড সাহিব যাত্রা সার্কিট মিলিয়ে মৃত্যু হয়েছে ২৪৫ জনের। গত বছর এই সংখ্যাটি ছিল ৩০০। বদ্রী-কেদার টেম্পল কমিটির মিডিয়া ইনচার্জ ডঃ হরিশ গৌর জানান, গত পাঁচ দিন ধরে প্রথা মেনে পঞ্চপুজো হয়েছে। শনিবার ছিল শেষ দিন। এদিন মন্দিরের প্রধান পুরোহিত (স্থানীয় ভাষায় রাওল) রীতি মেনে মহিলাদের পোশাক পরেছিলেন। তার পরেই তিনি মা লক্ষ্মীকে বদ্রীনাথ মন্দিরের পবিত্রতম স্থানে নিয়ে গিয়েছেন। তিনি বলেন, “মা লক্ষ্মীকে কোনও পুরুষ ছোঁবেন না। তাই এদিন প্রধান পুরোহিতকে ধারণ করতে হয় নারী-বেশ।” প্রসঙ্গত, শীতকালে হিমালয়ের প্রতিকূল পরিবেশের জন্য মন্দিরটি বন্ধ থাকে গ্রীষ্ম আসা (Chardham Yatra) পর্যন্ত।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

  • Myanmar: মিজোরামে আশ্রয় নেওয়া সেনাকর্মীদের ফেরানো হবে মায়ানমারে, জানাল পুলিশ

    Myanmar: মিজোরামে আশ্রয় নেওয়া সেনাকর্মীদের ফেরানো হবে মায়ানমারে, জানাল পুলিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অশান্তি অব্যাহত মায়ানমারে (Myanmar)। তার জেরে ভারত-মায়ানমার সীমান্ত দিয়ে মিজোরামে চলে আসছেন মায়ানমারের বহু বাসিন্দা। শরণার্থীদের এই দলে রয়েছেন মায়ানমারের ৭৫ জন সেনাকর্মীও। এই সৈনিকদের সে দেশে ফেরানো হবে বলে জানিয়ে দিল মিজোরাম প্রশাসন।

    কী বলছে মিজোরাম পুলিশ? 

    মায়ানমার পুলিশের ডিজিপি অনিল শুক্লা বলেন, “গত সপ্তাহে মায়ানমারে জুন্টা সেনা ও বিদ্রোহীদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। লড়াইয়ে এগিয়ে যান বিদ্রোহীরা। এই সংঘর্ষের কারণে কামৈ গ্রামের বাসিন্দারা অস্থায়ীভাবে ভারতে চলে এসেছেন। কামৈ গ্রামটি জোখাথারের কাছে।” তিনি বলেন, “শরনার্থীদের জন্য তৈরি দুটি শিবিরে ভিড় উপচে পড়ছে। এঁদের মধ্যে মায়ানমারের ৭৫ জন সেনাও রয়েছেন। তাঁরাও মিজোরামে ঢুকে পড়েছেন। আমরা তাঁদের উদ্ধার করেছি। সীমান্তে প্রহরারত অসম রাইফেলসের হাতে তাঁদের তুলে দেওয়া হয়েছে। তাঁদের মায়ানমারে ফেরানো হবে।” তিনি (Myanmar) জানান, গত সপ্তাহে মায়ানমার থেকে যেসব শরণার্থী এদেশে এসেছিলেন, ইতিমধ্যেই তাঁদের দেশে ফেরানো হয়েছে।

    ভয়ে সিঁটিয়ে রয়েছেন গ্রামবাসীরা 

    শুক্লা বলেন, “এঁদের মধ্যে অনেকেই তাঁদের গ্রামে ভয়ে সিঁটিয়ে রয়েছেন। তবে বর্তমানে ওই এলাকার পরিস্থিতি আগের তুলনায় ঢের ভাল।” জানা গিয়েছে, উদ্বাস্তু সমস্যার কারণে মিজোরামে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। মিজোরামের ডিজিপি বলেন, “আমরা অসম রাইফেলসের সঙ্গে সহযোগিতা করে চলেছি। আমরা অনেককে উদ্ধার করেছি। আহতদের স্থানীয় চম্পাই হাসপাতালে ভর্তি করেছি। যাঁদের অবস্থা গুরুতর, তাঁদের ভর্তি করা হয়েছে আইজল সিভিল হাসপাতালে।” তিনি বলেন, “সেখানে সামান্য উত্তেজনা রয়েছে। তবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এখনও পর্যন্ত কোনও সমস্যা নেই।”

    আরও পড়ুুন: জয়নগর কাণ্ডে এবার গ্রেফতার তিন তৃণমূল কর্মী

    এদিকে, মায়ানমারের বহু বাসিন্দা ভিটে মাটি ছেড়ে চলে আসছেন দেশের সীমান্তবর্তী এলাকায়। সম্প্রতি যে এয়ারস্ট্রাইক হয়েছে, তার পরেই এই প্রবণতা দেখা গিয়েছে। তাঁরা জোখাথার এলাকায় চলে এসেছেন। এই এলাকাটি চাম্পাই জেলার কাছাকাছি। ভারত- মায়ানমার সীমান্তের এই জায়গায় বেড়া দেওয়া নেই (Myanmar)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

  • Dilip Ghosh: “ডিএ-বেতন দেন না, মুখ্যমন্ত্রী শুধু ছুটি দেন”, মমতাকে তোপ দিলীপের  

    Dilip Ghosh: “ডিএ-বেতন দেন না, মুখ্যমন্ত্রী শুধু ছুটি দেন”, মমতাকে তোপ দিলীপের  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মুখ্যমন্ত্রী ডিএ দেন না, বেতনও দেন না, শুধু ছুটি দেন।” সোমবার এই ভাষায়ই মুখ্যমন্ত্রী তৃণমূলের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ শানালেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। এদিন সকালে ছটপুজো উপলক্ষে পশ্চিম মেদিনীপুরের খড়্গপুর শহরের মন্দিরতলা পুকুরে গিয়েছিলেন দিলীপ। সেখানে ভক্তদের সঙ্গে মাতেন ছট পুজোয়। পুজো উপলক্ষে ঘাটে আসা ভক্তদের চা-বিস্কুটও দেন দিলীপ। খরিদায় ভক্তদের সঙ্গে ঢোলও বাজাতে দেখা গেল বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতিকে।

    দিলীপের কটাক্ষ-বাণ

    ছটপুজো শেষে দিলীপ নিশানা করেন মুখ্যমন্ত্রীকে। তিনি বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী ডিএ দেন না, বেতনও দেন না, শুধু ছুটি দেন। অন্যান্য জায়গার থেকে আমাদের এখানে কর্ম দিবস সব চেয়ে কম। সব থেকে কম দিন পড়াশোনা হয় এখানে।” রবিবার দইঘাটে ছটপুজোর উদ্বোধন করতে গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানে তিনি বলেন, “ছট পুজো উপলক্ষে আমরা দুদিন করে ছুটি দিই। দিল্লি তো ছটপুজোয় ছুটি দেয় না। আমরা দুদিন করে ছুটি দিই। যাতে সকলে ভালভাবে উৎসব পালন করতে পারেন। সোমবার ছটপুজোর ছুটি দিয়েছে রাজ্য সরকার। ইদেও আমরা দুদিন ছুটি দিই। কালীপুজোয়ও ছুটি দিয়েছি আমরা। সব উৎসবে ছুটি থাকে। বাংলায় যাঁরা থাকেন, তাঁরা বাংলাকে ভালবেসে থাকেন।”

    আরও পড়ুুন: লোহিত সাগরে ছিনতাই ভারতমুখী পণ্যবাহী জাহাজ! লোপাটের নেপথ্যে হুথি?

    নওশাদকে ডিসটার্ব কেন?

    মুখ্যমন্ত্রীর এই দাবির পরেই তাঁকে নিশানা করেন দিলীপ (Dilip Ghosh)। তিনি বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী ইদে তিনদিন ছুটি দেন। মুখ্যমন্ত্রী ছুটি দেন। বেতনও দেন না, ডিএ-ও দেন না। আর কেন্দ্রীয় সরকার কাজ করে, ছুটি দেয় না…এখানে ছুটি আছে বলে না বেতন, না ডিএ। রসাতলে যাচ্ছে রাজ্যটা।” রাজ্যের নেতা-মন্ত্রীদের বাড়িতে ইডি-সিবিআইয়ের তল্লাশিকে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা বলে দাবি করেছিল তৃণমূল। এদিন তারও উত্তর দিয়েছেন দিলীপ। তিনি (Dilip Ghosh) বলেন, “নিজেদের বেলায় প্রতিহিংসা। তাহলে বিরোধী দলের বিধায়ক নওশাদকে কেন এত ডিসটার্ব করা হচ্ছে? রোজ রোজ পুলিশি তলব। ইডি-সিবিআই ডাকলেই প্রতিহিংসার কথা বলা হচ্ছে। চুরিও করবেন, আবার চোখও রাঙাবেন! চোরেদের রাজত্ব আর চলতে দেওয়া যাবে না।” মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা করেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারও। তিনি বলেন, “পশ্চিমবঙ্গে তো মেলা-খেলা ছাড়া আর কিছু নেই। মমতা ডিভাইড অ্যান্ড রুলে বিশ্বাসী।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • PM Modi: “রাজস্থানে কংগ্রেস নেতৃত্ব একে অপরকে রান আউটের চেষ্টায় রত”, বিস্ফোরক প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “রাজস্থানে কংগ্রেস নেতৃত্ব একে অপরকে রান আউটের চেষ্টায় রত”, বিস্ফোরক প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রিকেট জ্বরে কাঁপছে দেশ। দোরগোড়ায় আবার রাজস্থান বিধানসভার নির্বাচন। রবিবার চুরু জেলায় বিজেপি আয়োজিত এক জনসভায় যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সেখানেই কংগ্রেসকে নিশানা করতে গিয়ে ক্রিকেটের প্রসঙ্গ টেনে আনেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “রাজস্থান কংগ্রেস নেতৃত্ব অনেকটা ক্রিকেট দলের মতো। যার ব্যাটসম্যানরা একে অপরকে রান-আউট করার চেষ্টায় পাঁচ বছর কাটিয়ে দিয়েছে। একজন আর একজনকে ফাঁদে ফেলার চেষ্টা করতে থাকে। অশান্তি চলতেই থাকে।”

    ‘আলো-অন্ধকার’

    তিনি বলেন, “এই দলের নেতারা উন্নয়নের শত্রু হয়ে রয়েছে, শত্রুই থাকবে। কংগ্রেস নেতৃত্ব ও ভাল উদ্দেশ্যের মধ্যে সম্পর্ক আদতে আলো ও অন্ধকারের মতো।” রাজস্থানে গেহলট ও শচিন পাইলটের দ্বন্দ্বের কথা সর্বজনবিদিত। রাজনৈতিক মহলের মতে, ক্রিকেটের প্রসঙ্গ তুলে এদিন রাজস্থান কংগ্রেসের সেই অন্তর্দ্বন্দ্বকেই কৌশলে খুঁচিয়ে তুললেন প্রধানমন্ত্রী।  প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কংগ্রেসের অপশাসনের কারণে রাজস্থানে মুদ্রাস্ফীতি ও বেকারত্ব এখন নাগালের বাইরে চলে গিয়েছে।”

    ভারতের দৃষ্টান্তমূলক উন্নতি 

    শনিবারই রাজস্থানের ভরতপুরের জনসভায় কংগ্রেসকে কটাক্ষ করে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, “আগামী ৩ ডিসেম্বর কংগ্রেস ছু-মন্তর হয়ে যাবে।” কংগ্রেসের রাজত্বে রাজস্থানে মহিলা ও দলিতদের ওপর অত্যাচার বৃদ্ধি পেয়েছে বলেও অভিযোগ প্রধানমন্ত্রীর। তাঁর দাবি, রাজস্থানে মহিলাদের ভরসা হারিয়েছেন অশোক গেহলটের সরকার। রাজস্থানে বিজেপি ক্ষমতায় এলে রাজ্যকে দুর্নীতিমুক্ত করা হবে বলেও প্রতিশ্রুতি দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “ভারত নিত্যদিনই নতুন নতুন রেকর্ড গড়ছে। যে কোনও একটা ক্ষেত্রের কথা ধরুন, দেখবেন, ভারত চমকে দেওয়ার মতো উন্নতি করছে। গোটা দেশের সর্বত্রই এই স্পিরিট রয়েছে। ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারত উন্নত দেশে পরিণত হবে। এবং এটা করব আমরাই।”

    আরও পড়ুুন: দিল্লি জলবোর্ডে ব্যাপক দুর্নীতি! টাকার অঙ্ক শুনলে চোখ কপালে উঠবে

    মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটকে নিশানা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কংগ্রেসের লুট করার লাইসেন্সের পুরো গল্প লাল ডায়েরিতে লিপিবদ্ধ রয়েছে। এখন ধীরে ধীরে সেই লাল ডায়েরির পাতা খুলতে শুরু করেছে। লাল ডায়েরির একটি করে পৃষ্ঠা খোলে আর গেহলটজি একবার করে ফিউজ হয়ে যান। জাদুকরের জাদুকরি এবার লাল ডায়েরিতে দেখা যাচ্ছে।” তিনি (PM Modi) বলেন, “আপনারা যদি বিজেপিকে জিতিয়ে আনেন, আমরা রাজস্থান থেকে দুর্নীতিবাজের দলকে সরিয়ে দেব।” প্রসঙ্গত, রাজস্থান বিধানসভার আসন সংখ্যা ২০০। নির্বাচন হবে ২৫ নভেম্বর। ফল বের হবে ৩ ডিসেম্বর।

     

    আরও পড়ুুন: কেরলের কংগ্রেস সাংসদের নিশানায় ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী, কী বললেন উন্নিথান?

     

  • PM Modi: “লাল ডায়েরিতে ধরা পড়ে গিয়েছে জাদুকরের জাদুকরি”, রাজস্থানে তোপ মোদির

    PM Modi: “লাল ডায়েরিতে ধরা পড়ে গিয়েছে জাদুকরের জাদুকরি”, রাজস্থানে তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “লাল ডায়েরিতে ধরা পড়ে গিয়েছে জাদুকরের জাদুকরি।” রবিবার এই ভাষায়ই রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী কংগ্রেসের অশোক গেহলটকে নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন চুরু জেলায় বিজেপি আয়োজিত এক জনসভায় যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই নিশানা করেন কংগ্রেসকে।

    গেহলটের লাল ডায়েরি

    গেহলটের লাল ডায়েরিতে কংগ্রেসের লুট করার লাইসেন্স নথিভুক্ত রয়েছে বলেও দাবি তাঁর। মাসখানেক আগে মন্ত্রিসভা থেকে বরখাস্ত করা হয় রাজেন্দ্র সিং গুধাকে। তার পরেই তিনি দাবি করেন, গেহলটের লাল ডায়েরিতে রয়েছে তাঁর সরকারের বেআইনি আর্থিক আদানপ্রদানের যাবতীয় হিসেব। গুধা বলেছিলেন, “কয়েকদিন আগে রাজস্থানের কংগ্রেস নেতা ধর্মেন্দ্র রাঠোরের বাড়িতে রেড করে ইডি। সেখানে পাওয়া একটি লাল ডায়েরি যে কোনও মূল্যে আমাকে উদ্ধার করতে বলেন মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট। আমি না থাকলে তিনি জেলে যেতেন।”

    ‘জাদুকরের জাদুকরি’

    ২৫ নভেম্বর রাজস্থান বিধানসভার নির্বাচন। জোর কদমে প্রচারে নেমেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। পিছিয়ে নেই বিজেপিও। এদিনের জনসভায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কংগ্রেসের লুট করার লাইসেন্সের পুরো গল্প লাল ডায়েরিতে লিপিবদ্ধ রয়েছে। এখন ধীরে ধীরে সেই লাল ডায়েরির পাতা খুলতে শুরু করেছে। লাল ডায়েরির একটি করে পৃষ্ঠা খোলে আর গেহলটজি একবার করে ফিউজ হয়ে যান। জাদুকরের জাদুকরি এবার লাল ডায়েরিতে দেখা যাচ্ছে।” তিনি (PM Modi) বলেন, “আপনারা যদি বিজেপিকে জিতিয়ে আনেন, আমরা রাজস্থান থেকে দুর্নীতিবাজের দলকে সরিয়ে দেব।”

    আরও পড়ুুন: রেশন কেলেঙ্কারিতে জ্যোতিপ্রিয়র ১০০০ কোটি টাকার দুর্নীতির খোঁজ পেল ইডি

    এদিনের সভায় প্রধানমন্ত্রী দেশ রক্ষায় রাজস্থানের সেনা সদস্যদের ভূমিকার কথা তুলে ধরেন। কংগ্রেস রাজস্থানবাসীর সঙ্গে প্রতারণা করেছে বলেও অভিযোগ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “যদি আপনি বিজেপিকে বেছে নেন, তাহলে আমরা রাজস্থান থেকে দুর্নীতিবাজদের দলকে তাড়িয়ে দেব। বিজেপি দ্রুত উন্নয়ন করবে এবং রাজস্থানের জয় হবে। জয় হবে রাজস্থানের মা-বোন-যুবক-কৃষকদের।”

    এর আগেও রাজস্থানের একাধিক সভায় কংগ্রেসের দুর্নীতিকে হাতিয়ার করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেছিলেন, “গত পাঁচ বছরে রাজ্যের কোনও উন্নয়নই হয়নি। দুর্নীতি, হিংসা ও অপরাধের ক্ষেত্র বানিয়েছে অশোক গেহলট সরকার। যেখানেই কংগ্রেস সরকার গঠিত হয়, সেখানেই সন্ত্রাসবাদী, অপরাধী ও দাঙ্গাবাজদের রমরমা বৃদ্ধি পায়।” ক্ষমতায় এলে বিজেপি সরকার যে গেহলটের লাল ডায়েরির রহস্য ফাঁস করবে, তাও জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • India’s GDP: ৪ লাখ কোটি মার্কিন ডলারে পৌঁছাল মোদির ভারত, এর আগে রয়েছে কারা?

    India’s GDP: ৪ লাখ কোটি মার্কিন ডলারে পৌঁছাল মোদির ভারত, এর আগে রয়েছে কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের অর্থনীতিকে এক অন্য উচ্চতায় পৌঁছে দেবেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির গলায় এই প্রত্যয় ঝরে পড়তে দেখা গিয়েছে একাধিকবার। তাঁর সেই আত্মবিশ্বাস যে নিছক স্বপ্ন নয়, ঘোর বাস্তব, তার প্রমাণ মিলল আজ, রবিবার। এদিন ৪ লাখ কোটি মার্কিন ডলারের মাইল ফলক ছুঁয়ে ফেলল ভারত।

    মোদি সরকারের লক্ষ্য 

    জিডিপির (India’s GDP) নিরিখে আমেরিকা, চিন, জাপান এবং জার্মানির পরেই ঠাঁই করে নিল মোদির ভারত। ২০২৪ সালের মধ্যে ভারতের জিডিপিকে ৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করেছে মোদি সরকার। এদিন মিলল তারই প্রমাণ। প্রসঙ্গত, আইএমএফের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে অনলাইনে রিয়েল টাইমে বিভিন্ন দেশের জিডিপি দেখানো হয়। সেখানেই দেখা গেল ভারত রয়েছে পাঁচ নম্বরে।রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার অনুমান, চলতি অর্থবর্ষের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে ভারতের জিডিপি (India’s GDP) বৃদ্ধি হবে ৬.৫ শতাংশ।

    ভারতের জিডিপি বৃদ্ধির পরিমাণ 

    যদিও এই বৃদ্ধির পরিমাণ দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্কের অনুমানের চেয়ে অনেক বেশি হবে বলেই জানা গিয়েছে বহু সংস্থার অর্থনৈতিক পূর্বাভাসে। আরবিআইয়ের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস বলেন, “অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের গতিবেগ দেখে আমি আশা করছি, দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে জিডিপি বৃদ্ধি আমাদের অবাক করে দিতে পারে।” প্রসঙ্গত, চলতি অর্থবর্ষের প্রথম ত্রৈমাসিকে ভারতের জিডিপি বৃদ্ধি ঘটেছিল ৭.৮ শতাংশ।

    আইএমএফের জিডিপির তালিকায় দেখা যাচ্ছে, বিশ্বব্যাপী জিডিপির তালিকায় এক নম্বরে রয়েছে আমেরিকা। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে চিন। তৃতীয় স্থানটি দখল করেছে এশিয়ার দেশ, জাপান। চার নম্বরে রয়েছে ইউরোপের দেশ জার্মানি। পাঁচ নম্বরে ফের এশিয়ার দেশ ভারত। প্রসঙ্গত, বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় দীর্ঘদিন ধরে পাঁচ নম্বরে ছিল ব্রিটেন। সেই ব্রিটেনকে সরিয়ে পাঁচ নম্বর জায়গাটি দখল করেছে ভারত। এবার জিডিপির তালিকায়ও পাঁচ নম্বরে চলে এল মোদির দেশ।

    আরও পড়ুুন: কেরলের কংগ্রেস সাংসদের নিশানায় ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী, কী বললেন উন্নিথান?

    ভারতীয় অর্থনীতির এই সাফল্যে উচ্ছ্বসিত নেট নাগরিকরাও। এক নেট নাগরিক লিখেছেন, ভারতীয় অর্থনীতির ৪ লাখ কোটি ডলারে পৌঁছে যাওয়া ২০২৪ সালের মধ্যে ভারতীয় অর্থনীতিকে ৫ লাখ কোটি ডলারের অর্থনীতিতে পরিণত করার পথে একটি মাইলফলক (India’s GDP)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Norse Atlantic Airways: আন্টার্কটিকার ব্লু আইস রানওয়েতে নামল অতিকায় বিমান, কী বলছে সংস্থা?

    Norse Atlantic Airways: আন্টার্কটিকার ব্লু আইস রানওয়েতে নামল অতিকায় বিমান, কী বলছে সংস্থা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এই প্রথম বড় যাত্রিবাহী বিমান অবতরণ করল আন্টার্কটিকার ব্লু আইস রানওয়েতে। নর্স আটলান্টিক এয়ারওয়েজের (Norse Atlantic Airways) বোয়িং ৭৮৭ বিমানটি অবতরণ করেছে প্রায় দু’ মাইল দীর্ঘ ওই রানওয়েতে। এর আগেও একবার একটি যাত্রিবাহী বিমান অবতরণ করেছিল আন্টার্কটিকায়।

    অবতরণ অতিকায় বিমানের 

    বছর দুই আগে আন্টার্কটিকার ট্রল এয়ারফিল্ড রানওয়েতে অবতরণ করেছিল ছোট ওই বিমানটি। এবার অবতরণ করল বড় বিমান। গত বুধবার সেটি ট্রল এয়ারফিল্ড রানওয়ে ছোঁয়। বিমানটি ৩৩০জন যাত্রী পরিবহণ করতে পারে। গত সোমবার বিমানটি অসলো থেকে আন্টার্কটিকার উদ্দেশে রওনা দেয়। দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউনে কিছুক্ষণের জন্য থামে। বুধবার অবতরণ করে ব্লু আইস রানওয়েতে। রানওয়েটি চওড়ায় ৬০ মিটার।

    মাইলফলক আখ্যা সংস্থার 

    নর্স আটলান্টিক এয়ারওয়েজের (Norse Atlantic Airways) তরফে ব্লু আইস রানওয়েতে অতিকায় যাত্রিবাহী বিমানের অবতরণকে মাইলফলক আখ্যা দেওয়া হয়েছে। এই এয়ারওয়েজের সিইও বজর্ন টোরে লারসেন বলেন, “আমাদের এই সাফল্যের নেপথ্যে সংস্থার প্রতিটি কর্মীর অবদান রয়েছে। বিশেষভাবে উল্লেখ করতে হয় বোয়িংয়ের পাইলট ও অন্য ক্রু-দের।” তিনি বলেন, “এটি আমাদের গোটা টিমের পক্ষে একই সঙ্গে সম্মানের ও উত্তেজনার। কারণ আমরাই প্রথম ব্লু আইসে বড় যাত্রিবাহী বিমান অবতরণ করাতে পেরেছি। আবিষ্কারের স্পিরিট নিয়ে আমরা এ কাজ করেছি। আমরা এজন্য গর্বিত। এটি আমাদের উন্নত প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এবং দক্ষ পাইলট ও ক্রু-দের প্রকৃত পরীক্ষার জীবন্ত দলিল।”

    বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অদূর ভবিষ্যতে আরও পণ্য যাত্রিবাহী বিমান অবতরণ করানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, বিমানটিতে একজন নরওয়ের পোলার ইনসস্টিটিউটের বিজ্ঞানী সহ মোট ৪৫ জন যাত্রী ছিলেন। ছিল গবেষণার জন্য প্রয়োজনীয় ১২ টন সরঞ্জামও। ঐতিহাসিক এই ঘটনার প্রমাণ স্বরূপ সংস্থার (Norse Atlantic Airways) তরফে একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।

    আরও পড়ুুন: রেশন কেলেঙ্কারিতে জ্যোতিপ্রিয়র ১০০০ কোটি টাকার দুর্নীতির খোঁজ পেল ইডি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Meenakshi Lekhi: দিল্লি জলবোর্ডে ব্যাপক দুর্নীতি! টাকার অঙ্ক শুনলে চোখ কপালে উঠবে

    Meenakshi Lekhi: দিল্লি জলবোর্ডে ব্যাপক দুর্নীতি! টাকার অঙ্ক শুনলে চোখ কপালে উঠবে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “রাজ্যে উন্নয়নের নামে দুর্নীতি করছে আপ।” শনিবার এই ভাষায়ই দিল্লির আপ সরকারকে নিশানা করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বিজেপির মীনাক্ষি লেখি (Meenakshi Lekhi)। এদিন এক সাংবাদিক বৈঠকে দিল্লির সরকারকে একহাত নেন মীনাক্ষি।

    জল বোর্ডে দুর্নীতির অভিযোগ

    জল বোর্ডের প্রসঙ্গ টেনে এই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, “দিল্লি জল বোর্ড ও ব্যাঙ্কের আর্থিক বিবৃতির মধ্যে ১৬৬ কোটি টাকার পার্থক্য রয়েছে। ওরা দাবি করছে যে ওরা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা জমা করেছে। কিন্তু তাদের বক্তব্যের সঙ্গে ব্যাঙ্কের স্টেটমেন্টের মিল নেই। দিল্লি জল বোর্ড বিভিন্ন ক্ষেত্রে মোট ৩ হাজার ৭৫৩ কোটি টাকার দুর্নীতি করেছে। ২০১৭-’১৮ আর্থিক বর্ষ থেকে ’২২-’২৩ অর্থবর্ষের মধ্যে ওরা যা কাজ করেছে, তার বিস্তারিত রিপোর্ট পাওয়া যাচ্ছে না। শেষ পর্যন্ত বিষয়টি হল, হায় তোবা, হায় আল্লা। কেজরিওয়াল নে কিঁয়া এক নয়া ঘোটলা।”

    আপকে নিশানা মীনাক্ষির 

    মীনাক্ষি (Meenakshi Lekhi) বলেন, “আম আদমি পার্টি সব দুর্নীতিবাজকে যেখানে খুশি লুট করার স্বাধীনতা দিয়েছে। ফল স্বরূপ দিল্লির জনগণ ক্রমাগত প্রতারিত হচ্ছেন। এবারের এই কেলেঙ্কারিতে জল বোর্ডের বিস্তারিত বিবরণ প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে দেখা গিয়েছে, জল বোর্ডের উপভোক্তাদের সংখ্যা বেড়েছে। মিটার বেড়েছে, খরচও বেড়েছে। কিন্তু আয় কমে গিয়েছে। এফডিআরও উধাও। তাহলে টাকা গেল কোথায়? যখন শীলা দীক্ষিতের সরকার ছিল, তখন আপ ট্যাঙ্কার মাফিয়া বলে চিৎকার করে ক্ষমতায় এসেছিল। সেই ট্যাঙ্কার মাফিয়া আজও কাজ করছে। কারণ তারা যেখানে জলের পাইপলাইন বসানো হয়নি, সেখানে ট্যাঙ্কার থেকে জল সরবরাহ করার জন্য জনগণের কাছ থেকে ১০ হাজার টাকা আদায় করে। এরকম বেশ কিছু এলাকা আছে যেখানে ট্যাঙ্কার মাফিয়াদের শক্তি বেড়েছে বই কমেনি।” অভিযোগ অস্বীকার করে আপ জানিয়েছে, দিল্লিবাসীর উন্নয়ন থমকে দিতে এসব বলছে বিজেপি (Meenakshi Lekhi)।

    আরও পড়ুুন: কেরলের কংগ্রেস সাংসদের নিশানায় ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী, কী বললেন উন্নিথান?

     

     

LinkedIn
Share