Author: Krishnendu Bakshi

  • Asian Games 2023: অ্যাথলেটিক্সে জোড়া সোনা, স্টিপলচেজে ইতিহাস অবিনাশের, শট পাটে ফের বাজিমাত তেজিন্দারের

    Asian Games 2023: অ্যাথলেটিক্সে জোড়া সোনা, স্টিপলচেজে ইতিহাস অবিনাশের, শট পাটে ফের বাজিমাত তেজিন্দারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের সোনা জয় ভারতের (Asian Games 2023)। ৩ হাজার মিটার স্টিপলচেজে সোনা জিতলেন অবিনাশ সাবল। ৮ মিনিট ১৯.৫০ সেকেন্ডে দৌড় শেষ করেন তিনি। অবিনাশের দৌলতে চলতি এশিয়ান গেমসে অ্যাথলেটিক্সে প্রথম সোনা জিতল ভারত। রবিবার অবিনাশের মূল প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন জাপানের রিয়োমা আওকিক। এঁর সঙ্গে অবিনাশের সময়ের পার্থক্য ছিল প্রায় চার সেকেন্ডের। জাপানেরই সেইয়া সুনাডা তৃতীয় হয়েছেন।

    রেকর্ড গড়লেন অবিনাশ

    এদিন ইরানের দৌড়বিদ হোসেন কিহানির রেকর্ড ভাঙেন অবিনাশ। গত এশিয়ান গেমসে ৮ মিনিট ২২.৭৯ সেকেন্ডে দৌড় শেষ করে সোনা জিতেছিলেন কিহানি। এবার তাঁকে হারিয়ে সোনা ছিনিয়ে নিলেন মহারাষ্ট্রের অবিনাশ। ভারতীয় সেনার সদস্য অবিনাশ। গত কমনওয়েলথ গেমসে রুপো পেয়েছিলেন তিনি। এশিয়ান অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপেও গত বছর রুপো পেয়েছিলেন তিনি। এবার জিতলেন সোনা।

    সোনা জয় তেজিন্দারেরও

    এদিন অ্যাথলেটিক্সে দেশকে (Asian Games 2023) সোনা এনে দিয়েছেন আরও একজন। তিনি তেজিন্দারপাল সিং তুর। এশিয়ান গেমসে পুরুষদের শট পাটে সোনা জিতেছেন তিনি। ২০.৩৬ মিটার দূরত্বে শট পাট ছুড়ে সোনা ছিনিয়ে নিয়েছেন তেজিন্দারপাল। তেজিন্দারের দখলেই রয়েছে পুরুষদের শট পাটের এশীয় রেকর্ড। ২১.৭৭ মিটার দূরত্বে শট পাট ছুড়ে এশীয় রেকর্ড গড়েছিলেন তিনি। আঠারোর এশিয়ান গেমসেও সোনা এসেছিল তেজিন্দারের ঝুলিতে। সেবার ২০.৭৫ মিটার দূরত্বে শট পাট ছুড়ে রেকর্ড করেছিলেন।

    আরও পড়ুুন: দেশ পাচ্ছে আরও একটি কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, তেলঙ্গনায় ঘোষণা প্রধানমন্ত্রীর

    পঞ্জাবে তেজিন্দারের বাবা পরম সিং তুরকে ‘হিরো’ বলে ডাকা হত। দড়ি টানাটানি প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন ছিলেন পরম সিং। তাঁকে দেখেই খেলাধুলোয় উৎসাহ জন্মে তেজিন্দারের। কয়েক বছর আগে ত্বকের ক্যানসার ধরা পড়ে পরম সিংয়ের। বছর তিনেকের মধ্যে মারণ ব্যাধি ছড়িয়ে পড়ে হাড়েও। গুরুতর অসুস্থ তিনি। সেই কারণে কমনওয়েলথ গেমস শেষ না করেই বাড়ি ফিরে আসার সিদ্ধান্তও নিয়েছিলেন তেজিন্দার। খেলা ছেড়ে দেওয়ার কথাও (Asian Games 2023) ভেবেছিলেন। পরিবারের সদস্যরাই এই দুই সিদ্ধান্ত নেওয়া থেকে নিরস্ত করেন তাঁকে। পরম সিং বলেন, “আমি দড়ি টানাটানিতে যে পরিশ্রম করতাম, তার ছ’ গুণ পরিশ্রম ও আজ করেছে। বিদেশের মাটিতে ভারতের পতাকা উড়িয়েছে আমার ছেলে। এর থেকে বেশি আর কী চাই!”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: দেশ পাচ্ছে আরও একটি কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, তেলঙ্গনায় ঘোষণা প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: দেশ পাচ্ছে আরও একটি কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, তেলঙ্গনায় ঘোষণা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশ পেতে চলেছে আরও একটি কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়। রবিবার ভোটমুখী তেলঙ্গনার মহবুব নগরে একথা ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। কেন্দ্রীয় এই বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম হবে ‘সম্মক্কা সরাক্কা সেন্ট্রাল ট্রাইবাল ইউনির্ভাসিটি’। উপজাতি সম্প্রদায়ের মানুষের পরম শ্রদ্ধার দেবী সম্মাক্কা ও সরাক্কা। তাঁদের নামেই হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়। ৯০০ কোটি টাকা ব্যয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি গড়ে উঠবে মুলুগু জেলায়।

    কেন্দ্রীয় উপজাতি বিশ্ববিদ্যালয়

    এদিন প্রধানমন্ত্রী বলেন, “মুলুগু জেলায় কেন্দ্রীয় সরকার একটি কেন্দ্রীয় উপজাতি বিশ্ববিদ্যালয় গড়বে। যার নাম হবে উপজাতিদের দেবী সম্মক্কা ও সরাক্কার নামে। এজন্য ৯০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। তাঁদের ভালবাসার জন্য তেলঙ্গনাবাসীকে আমার কৃতজ্ঞতা জানাই।” এর পাশাপাশি নিজামাবাদে একটি ন্যাশনাল টারমারিক বোর্ড গঠনের কথাও ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী। ১৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকার আরও বেশ কয়েকটি উন্নয়নমূলক প্রকল্পেরও উদ্বোধন এবং শিলান্যাস করেন তিনি।

    ট্রেন যাত্রার সূচনা

    এদিনের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) একটি ট্রেনের যাত্রার সূচনাও করেন। ট্রেনটি চলবে হায়দ্রাবাদ-রাইচুর-হায়দ্রাবাদ রুটে। কৃষ্ণ স্টেশন থেকে ট্রেনটি ছাড়বে। এই ট্রেনটির মাধ্যমে মহবুবনগর এবং নারায়ণপেত জেলার সংযোগ স্থাপন হবে। ট্রেনটি চালু হলে ছাত্রছাত্রী, নিত্যযাত্রী, কর্মী এবং স্থানীয় হ্যান্ডলুম ইন্ডাস্ট্রির কর্মীদের সুবিধা হবে। এদিনের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কোভিড অতিমারির পরে হলুদ সম্পর্কে জনসচেতনতা বেড়েছে। বিশ্ববাজারেও হলুদের চাহিদা বেড়েছে। সেই কারণে হলুদের দিকে আমাদের বেশি করে নজর দিতে হবে।

    আরও পড়ুুন: ২০২৯ সালেই কার্যকর হবে ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ নীতি!

    উৎপাদন থেকে রফতানি সব দিকেই নজর দিতে হবে। হলুদ চাষিদের প্রয়োজন ও ভবিষ্যৎ সুযোগের কথা ভেবে কেন্দ্র জাতীয় হলুদ বোর্ড গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।” প্রধানমন্ত্রী এদিন নাগপুর-বিজয়ওয়াড়া ইকনমিক করিডরের শিলান্যাসও করেন। অনুষ্ঠানে মহিলা সংরক্ষণ বিলের প্রসঙ্গও উত্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “উৎসবের ঋতু শুরু হয়ে গিয়েছে। নবরাত্রি উৎসব দোরগোড়ায়। সংসদে মহিলা সংরক্ষণ বিল পাশ করে আমরা শক্তিপূজার যাথার্থতাকেই মান্যতা দিয়েছি।” হায়দ্রাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচটি বিল্ডিংয়েরও উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • One Nation One Election: ২০২৯ সালেই কার্যকর হবে ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ নীতি!

    One Nation One Election: ২০২৯ সালেই কার্যকর হবে ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ নীতি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ (One Nation One Election) নীতি রূপায়ণে ফর্মুলা খুঁজতে জোরকদমে কাজ শুরু করে দিয়েছে আইন কমিশন। ২০২৯ সালে লোকসভা নির্বাচনের সঙ্গে সঙ্গেই যাতে সব রাজ্যের বিধানসভাগুলির নির্বাচন করিয়ে নেওয়া যায়, সেই লক্ষ্যে কাজ শুরু করে দিয়েছে কমিশন। সে ক্ষেত্রে প্রয়োজনে বিধানসভাগুলির মেয়াদ বাড়ানো বা কমানো যেতে পারে।

    ‘এক দেশ, এক নির্বাচনে’র পক্ষে প্রধানমন্ত্রী

    ‘এক দেশ, এক নির্বাচনে’র পক্ষে বরাবর সওয়াল করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর মতে, এই নীতি কার্যকর হলে লাভ হবে একাধিক। একদিকে যেমন নির্বাচনের খরচ কমবে, তেমনি অন্যদিকে কাজ কমবে সরকারি আধিকারিকদের। নির্বাচনের জন্য যে আদর্শ আচরণবিধি লাগু হয়, তার জেরে যে ব্যাহত হয় উন্নয়নমূলক কাজকর্ম, সেসবও আর হবে না। লোকসভা ও বিধানসভাগুলির নির্বাচন এক সঙ্গে হলে সাশ্রয় হবে জনগণের অর্থ। স্বাধীনতার পরবর্তী বেশ কয়েক বছর এক সঙ্গে অনুষ্ঠিত হয়েছে লোকসভা ও বিধানসভার নির্বাচন (One Nation One Election)। সেই ব্যবস্থাই ফিরিয়ে আনতে চাইছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। ‘এক দেশ, এক নির্বাচনে’র তত্ত্ব বাস্তবায়িত করতে প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের নেতৃত্বে একটি কমিটিও গঠন করেছে কেন্দ্র।

    কাজ শুরু আইন কমিশনের

    আগামী বছর লোকসভা নির্বাচন। ২০২৯ সাল পর্যন্ত দেশ চালাবে নতুন সরকার। তার মধ্যে কোনও এক সময় বিভিন্ন নির্বাচন এক সঙ্গে করা যায় কিনা, তা খতিয়ে দেখার কাজ শুরু করেছে আইন কমিশন। কাজ কতদূর এগিয়েছে, তা খতিয়ে দেখতে বৃহস্পতিবার বৈঠকে বসেছিল কমিশন। যেহেতু ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ সম্পন্ন করতে সংবিধান সংশোধনের প্রয়োজন, তাই চূড়ান্ত রিপোর্ট দিতে কমিশনের কিছু সময় প্রয়োজন। লোকসভা, বিধানসভার পাশাপাশি স্থানীয় স্তরের নির্বাচনগুলিও এক সঙ্গে করা যায় কিনা, তাও খতিয়ে দেখছে কেন্দ্র।

    আরও পড়ুুন: যৌন সম্পর্কে সম্মতির বয়স কমানো যাবে না, কেন্দ্রকে পরামর্শ ল’ কমিশনের

    এই বিষয়টি দেখার জন্যও আইন কমিশনকে বলা হতে পারে বলে কমিশনের একটি সূত্রে খবর। ২০২৯ সালে এক সঙ্গে নির্বাচন করাতে হলে বিধানসভাগুলির মেয়াদ বাড়ানো বা কমানোর সুপারিশ করা হতে পারে। ২০১৮ সালে ২১তম আইন কমিশন মোদি সরকারের ‘এক দেশ, এক নির্বাচনে’র (One Nation One Election) প্রস্তাব সমর্থন করেছিল। এ ব্যাপারে আইনমন্ত্রকে একটি রিপোর্টও জমা দেওয়া হয়েছিল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: স্বচ্ছতা অভিযানে ঝাঁটা হাতে নামলেন প্রধানমন্ত্রী, পথে নামলেন শাহ-যোগী-নাড্ডাও

    PM Modi: স্বচ্ছতা অভিযানে ঝাঁটা হাতে নামলেন প্রধানমন্ত্রী, পথে নামলেন শাহ-যোগী-নাড্ডাও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশজুড়ে এক ঘণ্টার স্বচ্ছতা অভিযানে অংশ নিতে দেশবাসীকে অনুরোধ করেছিলেন তিনি। রবিবাসরীয় সকালে ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত নিজেই যোগ দিলেন স্বচ্ছতা অভিযানে। রাত পোহালেই গান্ধী জয়ন্তী। তার আগের দিন স্বচ্ছ ভারত অভিযানে কোমর কষে নেমে পড়েছিলেন তিনি।

    স্বচ্ছতা অভিযানে প্রধানমন্ত্রী 

    এদিন ঘণ্টাখানেক বিশেষ পরিচ্ছন্নতা অভিযানে অংশ নিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এক্স হ্যান্ডেলে সেই ভিডিও পোস্টও করেছেন তিনি। ক্যাপশনে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “আজ ভারতের লক্ষ্য স্বচ্ছতা।” ওই ভিডিওয় দেখা গিয়েছে, হাতে গ্লাভস পরে সাফাই অভিযানে নেমে পড়েছেন প্রধানমন্ত্রী। ঝাড়ু হাতে নিয়ে ঝাঁটও দিতে দেখা গিয়েছে তাঁকে। একটি বাগানে তাঁর সঙ্গে স্বচ্ছতা অভিযানে দেখা গিয়েছে ফিটনেস বিশেষজ্ঞ অঙ্কিত বাইয়ানপুরিয়াকে।

    প্রধানমন্ত্রীর বার্তা 

    চার মিনিট একচল্লিশ সেকেন্ডের ওই ভিডিও-র ক্যাপশনে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “আজ যেহেতু ভারতের লক্ষ্য স্বচ্ছতা, তাই অঙ্কিত বাইয়ানপুরিয়া ও আমি একই কাজ করেছি। কেবল পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতাই নয়, আমরা ফিটনেস ও সুস্থতাকেও মিশ্রিত করেছি। সবটাই স্বচ্ছ ও সুস্থ ভারতের ভাবনা।” গত রবিবার মন কি বাতের অনুষ্ঠান থেকেই ১ অক্টোবর ‘স্বচ্ছতা হি সেবা’ অভিযান কর্মসূচি পালনের ডাক দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তিনি জানিয়েছিলেন, মহাত্মা গান্ধীর জন্মজয়ন্তীতে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানাতেই এই অভিযানে শামিল হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

    স্বচ্ছতায় এক ঘণ্টা শ্রম দিয়ে নিজের এলাকার নদনদী, নালা-জলাশয় পরিষ্কারের মাধ্যমে গান্ধীজিকে ‘স্বচ্ছাঞ্জলি’ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেই মতো এদিন সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত এক ঘণ্টার স্বচ্ছতা অভিযানে যোগ দেন তিনি। এদিনের অভিযানে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সহ অন্য কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এবং সাংসদরাও শামিল হন। গুজরাটের আমেদাবাদে স্বচ্ছতা অভিযানে অংশ নিয়েছিলেন অমিত শাহ।

    আরও পড়ুুন: ‘দিল্লি চলো’ হুঙ্কার ছেড়ে নিজের রাজ্যেই ক্লাবের অনুদান বন্ধ করলেন মমতা!

    আর বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা এই কর্মসূচি পালন করেছেন দিল্লিতে। সীতাপুরে এই কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছিলেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) পদে আসীন হন মোদি। তার পর থেকে ফি বছর ১ অক্টোবর স্বচ্ছ অভিযান কর্মসূচি পালন করে চলেছেন তিনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Asian Games: রবিবার ফের এল সোনা, পুরুষদের দলগত ট্র্যাপ ইভেন্টে বাজিমাত ভারতের

    Asian Games: রবিবার ফের এল সোনা, পুরুষদের দলগত ট্র্যাপ ইভেন্টে বাজিমাত ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনির পর রবিবার। শনিবার এশিয়ান গেমস (Asian Games) টেবিল টেনিসে মেয়েদের ডাবলসের সেমিফাইনালে উঠে আপাতত ব্রোঞ্জ নিশ্চিত করে ফেলেছেন এই দুই টেবিল টেনিস খেলোয়াড়। তারপর রবিবার এল সোনা। এদিন সোনা এল শ্যুটিংয়ে। পুরুষদের দলগত ট্র্যাপ ইভেন্ট থেকে দেশকে সোনা এনে দিলেন কিনান দারিয়াস, জোরাভার সিংহ সান্ধু এবং টি পৃথ্বীরাজ। এ নিয়ে এ বারের এশিয়ান গেমসে ১১তম সোনা এল ভারতের ঝুলিতে। এ নিয়ে শ্যুটিংয়ে সপ্তম সোনা পেল ভারত।

    কুয়েতকে ধরাশায়ী ভারতের 

    এদিন ৩৬১ পয়েন্ট (Asian Games) তুলে সোনা জিতেছে ভারতীয় দল। দ্বিতীয় রাউন্ডের পর কিছুটা পিছিয়ে পড়লেও তৃতীয় রাউন্ডে চোখ ধাঁধানো পারফরম্যান্স করে ভারত। ৩৫৯ পয়েন্ট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছে কুয়েত। ৩৫৪ পয়েন্ট পেয়ে ব্রোঞ্জ জিতেছে চিন। এর আগের বার রেকর্ড গড়েছিল কুয়েত। এবার সেই কুয়েতকেই ধরাশায়ী করে সোনা জিতলেন শ্যুটাররা। পুরুষদের ৫০ মিটার (Asian Games) ট্র্যাপ থেকে যে সোনা আসতে পারে, তা জানাই ছিল। কিনান, জোরাবর এবং পৃথ্বীরাজ যথেষ্ট ফর্মেও ছিলেন। রবিবার সেই ফর্মেরই ফসল কুড়োল ভারত। ৩৪৭ পয়েন্ট তুলেছে কুয়েত। ভারতের স্কোর ৩৬১। চিনের শ্যুটারদের স্কোর ৩৪১। টিম ইভেন্টে সোনা জয়ের পাশাপাশি ব্যক্তিগত ফাইনালের ইভেন্টে উঠেছেন কিনান ও জোরাবর।

    ভারতের জয়জয়কার

    এদিন প্রথম রাউন্ড থেকেই তীব্র হয়েছে ভারত, চিন এবং কুয়েতের ত্রিদেশীয় লড়াই। প্রথম রাউন্ডে ভারতের পয়েন্ট ৭৪। কুয়েত ও চিনের পয়েন্ট যথাক্রমে কুয়েত ৭২ ও ৭৩। দ্বিতীয় রাউন্ডে ৬৯ পয়েন্ট তোলেন পৃথ্বীরাজরা। এই রাউন্ডে কুয়েত ও চিনের পয়েন্ট যথাক্রমে ৭৩ ও ৬৯। তৃতীয় রাউন্ডে ভারতের পয়েন্ট ৭২। কুয়েত ও চিনের পয়েন্ট যথাক্রমে ৭২ ও ৭০। চতুর্থ রাউন্ডে ভারতের পয়েন্ট ৭৪। কুয়েত ও চিনের পয়েন্ট যথাক্রমে ৭২ ও ৬৯।

    চতুর্থ রাউন্ডের (Asian Games) পর ছিটকে যায় চিন। পঞ্চম তথা শেষ রাউন্ডে ভারত লড়াই করে কুয়েতের সঙ্গে। ভারতের তিন প্রতিনিধি মিলে তোলে ৭২ পয়েন্ট। কুয়েতের শ্যুটাররা তোলেন ৭০ পয়েন্ট। ২ পয়েন্টে এগিয়ে থেকে সোনা জিতে নেয় ভারত।

    আরও পড়ুুন: “যাদের পোড়া বিড়ি জুটত না, তারা সব প্লেনে করে দিল্লি যাচ্ছে”, কটাক্ষ শুভেন্দুর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: ইডির সহকারী ডিরেক্টরকে সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের, কেন জানেন?

    Calcutta High Court: ইডির সহকারী ডিরেক্টরকে সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় ইডির তদন্তে সন্তুষ্ট নয় কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। তদন্তে যুক্ত রয়েছেন ইডির সহকারী ডিরেক্টর মিথিলেশকুমার মিশ্র। শুক্রবার তাঁকে সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিলেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা।

    ইডিকে নির্দেশ আদালতের

    আদালত জানিয়েছে, ইডির তদন্তকারী অফিসার মিথিলেশকুমার মিশ্র শুনানিতে হাজির হয়ে যে জবাব দিয়েছেন, তাতে সন্তুষ্ট নয় আদালত। ইডিকে বিচারপতি অমৃতা সিনহার নির্দেশ, অবিলম্বে সব রকম তদন্ত থেকে অব্যাহতি দিতে হবে মিথিলেশকে। তাঁর জায়গায় যোগ্য অফিসারকে বহাল করতে হবে। পশ্চিমবঙ্গে তিনি কোনও মামলার তদন্ত করতে পারবেন না। তিনি ইডিকে জানান, আত্মবিশ্বাসের অভাব থাকায় মিথিলেশকুমারকে সরিয়ে ৩ অক্টোবর তদন্তে উপযুক্ত অফিসারকে পদক্ষেপ করতে হবে।

    ‘তদন্ত করার যোগ্যতাই নেই’

    নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় নাম জড়িয়েছে লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস সংস্থার। এই সংস্থার সিইও তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ৩ অক্টোবর সিজিও কমপ্লেক্সে তাঁকে তলব করেছে ইডি। এই মামলার তদন্তে ছিলেন মিথিলেশ (Calcutta High Court)। নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সংস্থা লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসের সম্পত্তির খতিয়ান আদালতে জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি সিনহা। সেই রিপোর্ট দেখে সোমবার বিচারপতি সিনহা বলেছিলেন, “মনে হচ্ছে, ইডির এই ধরনের তদন্ত করার যোগ্যতাই নেই। এই গতিতে তদন্ত করে কি আপনারা আসলে তথ্য লোপাটের সুযোগ করে দিতে চাইছেন? আদালত কিন্তু অন্য কিছুর গন্ধ পাচ্ছে।”

    আরও পড়ুুন: “পশ্চিমবঙ্গ থেকে চোরেদের লিডার দিল্লি যাচ্ছেন” অভিষেককে তীব্র আক্রমণ সুকান্তর

    এই মামলার তদন্তের দায়িত্বে ছিলেন মিথিলেশ। এদিন এজলাসে ইডির জমা দেওয়া রিপোর্টের পুঙ্খানুপুঙ্খ তথ্য জানতে চান বিচারপতি সিনহা। তাঁর প্রশ্ন, “এই ধরনের তদন্ত করার প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ কি ইডি অফিসারদের আদৌ রয়েছে? আদালতের যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে। মনে হচ্ছে, আপনারা কিছু গোপন করতে চাইছেন।”

    অভিষেকের সম্পত্তির খতিয়ান দেখে বিচারপতি সিনহা মিথিলেশকে প্রশ্ন করেন, “সম্পত্তির খতিয়ানে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মাত্র তিনটি বিমা রয়েছে বলে দেখা যাচ্ছে। বিমাগুলি কত টাকার, তাও উল্লেখ নেই। উনি একজন সাংসদ। তাঁর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের কোনও উল্লেখ নেই। এসব আপনাদের চোখে পড়েনি?” ইডির আধিকারিক (Calcutta High Court) বলেন, “অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের আইনজীবী যে তথ্য দিয়েছেন, সেটাই আদালতে পেশ করা হয়েছে।” এর পরেই ক্ষুব্ধ বিচারপতির প্রশ্ন, “আপনারা কি পোস্ট অফিস? যা দেওয়া হল, সেটাই পাঠিয়ে দিলেন? কীভাবে তদন্ত করতে হয়, আদালতকেই কি সেটা বলে দিতে হবে?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Abhishek Banerjee: প্রসঙ্গ অভিষেক, তদন্তের স্বার্থে যে কোনও পদক্ষেপ করতে পারবে ইডি, নির্দেশ হাইকোর্টের

    Abhishek Banerjee: প্রসঙ্গ অভিষেক, তদন্তের স্বার্থে যে কোনও পদক্ষেপ করতে পারবে ইডি, নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “পারলে আমাকে আটকান”, শুক্রবার ইডির তলব প্রসঙ্গে কথাগুলি বলেছিলেন তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। এমতাবস্থায় ইডিকে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহার নির্দেশ, ৩ অক্টোবরের তদন্ত বা অনুসন্ধান যেন কোনওভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। তার জন্য যে কোনও পদক্ষেপ করা যাবে। এই তদন্তে যুক্ত ইডির সহকারী ডিরেক্টর মিথিলেশকুমার মিশ্রকে সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশও দিয়েছেন বিচারপতি। তিনি ইডিকে জানান, আত্মবিশ্বাসের অভাব থাকায় মিথিলেশকুমারকে সরিয়ে ৩ অক্টোবর তদন্তে উপযুক্ত অফিসারকে পদক্ষেপ করতে হবে।

    ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’

    নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় নাম জড়িয়েছে নিউ আলিপুরের ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’ নামে একটি সংস্থার। এই সংস্থার সিইও তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাইপো অভিষেক (Abhishek Banerjee)। ডিরেক্টর পদে ছিলেন অভিষেকের মা ও বাবা। এই তিনজনকেই তলব করা হয়েছে আগামী সপ্তাহে। অভিষেককে সিজিও কমপ্লেক্সে ডেকে পাঠানো হয়েছে ৩ অক্টোবর, বেলা সাড়ে ১০টায়। ঘটনাচক্রে ওই দিন দলীয় এক কর্মসূচিতে তাঁর দিল্লিতে থাকার কথা।

    “পারলে আমাকে আটকান”

    অভিষেক জানান, ঘোষিত কর্মসূচি ধরে ধরে তাঁকে ডেকে পাঠাচ্ছে কেন্দ্রীয় সংস্থা। এদিন এ নিয়ে সমাজমাধ্যমে একটি পোস্টও করেন তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক। শেষে লেখেন, “স্টপ মি ইফ ইউ ক্যান।” বাংলা তর্জমা করলে দাঁড়ায়, “পারলে আমাকে আটকান।” অভিষেক লেখেন, “আমি আগামী ২ এবং ৩ অক্টোবর দিল্লিতে থাকব বিক্ষোভে যোগ দেওয়ার জন্য।” আদালতে প্রসঙ্গটি উত্থাপন করেন আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য। এর পরেই বিচারপতি সিনহা বলেন, “৩ অক্টোবরের মধ্যে তদন্ত বা অনুসন্ধান যেন কোনওভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। তদন্তের স্বার্থে যে কোনও পদক্ষেপ করতে পারবে ইডি।”

    আরও পড়ুুন: “পশ্চিমবঙ্গ থেকে চোরেদের লিডার দিল্লি যাচ্ছেন” অভিষেককে তীব্র আক্রমণ সুকান্তর

    এই মামলায়ই ২৫ সেপ্টেম্বর ইডিকে ভর্ৎসনা করেছিলেন বিচারপতি সিনহা। ইডি আদালতকে অভিষেকের সম্পত্তির যে খতিয়ান দিয়েছে, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তিনি। বিচারপতির পর্যবেক্ষণ, ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’ নিয়ে গত আট মাস ধরে ইডি যে তদন্ত করেছে, তার নিট ফল শূন্য। এ বিষয়ে ইডিকে বিশদে তথ্য জমা দেওয়ার নির্দেশও দেন বিচারপতি সিনহা। অভিষেকের (Abhishek Banerjee) মা লতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কেন জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়নি, সে প্রশ্নও তোলেন। এর পরেই অভিষেকের মা ও বাবাকে তলব করে ইডি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Maneka Gandhi: ইসকনের বিরুদ্ধে বিতর্কিত মন্তব্য মানেকার, দায়ের ১০০ কোটি টাকার মানহানির মামলা

    Maneka Gandhi: ইসকনের বিরুদ্ধে বিতর্কিত মন্তব্য মানেকার, দায়ের ১০০ কোটি টাকার মানহানির মামলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে সাংসদ মানেকা গান্ধীর (Maneka Gandhi) বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার মানহানির মামলা দায়ের করল ইসকন। শুক্রবার এই মামলা করা হয়েছে। মানেকা গান্ধীর মন্তব্য সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন বলেও সাফ জানিয়ে দিয়েছে ধর্মীয় এই সংগঠন।

    মানেকার বিতর্কিত মন্তব্য

    ইসকন সম্পর্কে বুধবার বিতর্কিত মন্তব্য করেছিলেন মানেকা। তিনি বলেছিলেন, “দেশের সব চেয়ে বড় প্রতারক ইস্কন। ওরা গোশালা চালায় এবং সুবিধা নেয় সরকারের থেকে।” তিনি (Maneka Gandhi) বলেন, “অন্ধ্রপ্রদেশে ইসকনের অনন্তপুর গোশালা পরিদর্শন করতে গিয়েছিলাম। সেখানে যতগুলি গরু দেখেছিলাম সবকটি দুগ্ধবতী। তাদের মধ্যে এমন কোনও গরু ছিল না, যারা দুধ দেয় না। বাছুরও ছিল না কোনও। অর্থাৎ খুব সহজেই অনুমেয়, বাছুরগুলিকে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে। কসাইদের কাছে গরুগুলিকে বিক্রি করে দেয় ইসকন। এরপর রাস্তায় গিয়ে ওরা হরে রাম হরে কৃষ্ণ গাইতে থাকে।”

    মানেকা পশুরক্ষা আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত

    মানেকা এও বলেছিলেন, “তারা (ইসকন) বলে তাদের গোটা জীবন দুধের ওপর নির্ভর। সম্ভবত তারা যা গরু বিক্রি করেছে, তার মতো গরু আর কেউ বিক্রি করেনি। এরা যদি এসব করতে পারে, তাহলে বাকিদের কী অবস্থা?” বিতর্কিত এই মন্তব্যের জেরেই মানেকার বিরুদ্ধে দায়ের করা হয় মানহানির মামলা। প্রসঙ্গত, উত্তরপ্রদেশের সুলতানপুরের সাংসদ মানেকা দীর্ঘদিন ধরেই বন্যপ্রাণ ও পশুরক্ষা আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত।

    ইসকনের কলকাতার সহ সভাপতি রাধারমণ দাস বলেন, “আজ আমরা শ্রীমতি মানেকা গান্ধীকে ১০০ কোটি টাকার মানহানির মামলার নোটিশ পাঠিয়েছি। ইসকনের বিরুদ্ধে সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন মন্তব্য করেছেন তিনি। বিশ্বব্যাপী ইস্কনের ভক্ত, সমর্থক ও শুভানুধ্যায়ীরা ছড়িয়ে রয়েছেন। এতে সকলেই ব্যথিত। মানহানিকর এই অপবাদ কাম্য নয়। ইসকনের বিরুদ্ধে যে ভুয়ো প্রচার করা হচ্ছে, তার বিরুদ্ধে ন্যায় পেতে আমরা শেষ বিন্দু পর্যন্ত লড়ব।”

    আরও পড়ুুন: কম বয়সেও হার্ট অ্যাটাক! বিশ্ব হার্ট দিবসে জানুন হৃদযন্ত্র ভাল রাখার সহজ কিছু উপায়

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Abhishek Banerjee: “পারলে আমাকে আটকান”, ইডিকে চ্যালেঞ্জ তৃণমূল নেতা অভিষেকের

    Abhishek Banerjee: “পারলে আমাকে আটকান”, ইডিকে চ্যালেঞ্জ তৃণমূল নেতা অভিষেকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইডির তলব উপেক্ষা করে দিল্লিতে দলীয় কর্মসূচিতে যোগ দিতে যাওয়াই স্থির করলেন তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। ৩ অক্টোবর সিজিও কমপ্লেক্সে তাঁকে তলব করেছে ইডি। এই সপ্তাহেই ইডি ডেকে পাঠিয়েছে অভিষেকের বাবা অমিত বন্দ্যোপাধ্যায় এবং মা লতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও। শুক্রবার অভিষেক জানান, ঘোষিত কর্মসূচি ধরে ধরে তাঁকে ডেকে পাঠাচ্ছে কেন্দ্রীয় সংস্থা। এদিন এ নিয়ে সমাজমাধ্যমে একটি পোস্টও করেন তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক। শেষে লেখেন, “স্টপ মি ইফ ইউ ক্যান।” যার বাংলা তর্জমা করলে দাঁড়ায়, “পারলে আমাকে আটকান।”

    অভিষেককে তলব ইডির

    নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় নাম জড়িয়েছে নিউ আলিপুরের ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’ নামে একটি সংস্থার। এই সংস্থার সিইও তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাইপো অভিষেক। ডিরেক্টর পদে ছিলেন অভিষেকের মা ও বাবা। এই তিনজনকেই তলব করা হয়েছে আগামী সপ্তাহে। অভিষেককে সিজিও কমপ্লেক্সে ডেকে পাঠানো হয়েছে ৩ অক্টোবর, বেলা সাড়ে ১০টায়। ঘটনাচক্রে ওই দিন তাঁর দিল্লিতে থাকার কথা। কারণ বাংলার বকেয়া পাওয়া চেয়ে দিল্লিতে ২-৩ অক্টোবর দু’ দিনের যে ঘেরাও কর্মসূচি ঘোষণা করেছে তণমূল, তাতে যোগ দিতে যাওয়ার কথা তাঁর। অথচ ৩ তারিখে তাঁকে ইডি হাজিরা দিতে বলেছে সিজিও কমপ্লেক্সে।

    তৃণমূল নেতার চ্যালেঞ্জ

    তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক (Abhishek Banerjee) সমাজ মাধ্যমে লিখেছেন, “বাংলাকে বঞ্চনা ও বাংলার ন্যায্য পাওনার বিরুদ্ধে লড়াই সমস্ত বাধা উপেক্ষা করে অব্যাহত থাকবে। বাংলার মানুষের মৌলিক অধিকারের জন্য আমার এই লড়াই পৃথিবীর কোনও শক্তিই দমাতে পারবে না। আমি আগামী ২ এবং ৩ অক্টোবর দিল্লিতে থাকব বিক্ষোভে যোগ দেওয়ার জন্য।” নাম না করে কেন্দ্রকেও একহাত নিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাইপো। তিনি লিখেছেন, “ঠিক যখন বাংলার পাওনা চেয়ে আমাদের দিল্লিতে যাওয়ার কথা, সেই সময়ই তলব করা হল আমাকে। অতএব বোঝা যাচ্ছে কারা আসলে ভীত এবং সন্ত্রস্ত। কারা ভয়ে কাঁপছে।”

    আরও পড়ুুন: কম বয়সেও হার্ট অ্যাটাক! বিশ্ব হার্ট দিবসে জানুন হৃদযন্ত্র ভাল রাখার সহজ কিছু উপায়

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Pakistan  Blast: বালুচিস্তানে ধর্মীয় জমায়েতে মানববোমা বিস্ফোরণ, নিহত অন্তত ৫২

    Pakistan  Blast: বালুচিস্তানে ধর্মীয় জমায়েতে মানববোমা বিস্ফোরণ, নিহত অন্তত ৫২

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্ত্রাসবাদের গোড়ায় জল দিয়ে যে বিষবৃক্ষকে বড় করে তুলেছে পাকিস্তান, তার ফল ফলতে শুরু করেছে। শুক্রবার বালুচিস্তানের মাস্তং জেলার সদর শহরে ধর্মীয় জমায়েতে ঘটে মানববোমা বিস্ফোরণ (Pakistan  Blast)। বিস্ফোরণে নিহত হয়েছেন অন্তত ৫২ জন। এঁদের মধ্যে রয়েছেন এক ডিএসপি সহ বালুচিস্তান পুলিশের কয়েকজন কর্মীও। গুরুতর জখম হয়েছেন ১৫০-র কাছাকাছি। ঘটনার জেরে ত্রস্ত গোটা মাস্তং জেলা।

    এ মাসের শুরুতেও হয়েছিল বিস্ফোরণ

    এদিন যে এলাকায় বিস্ফোরণ ঘটেছে, সেখানে বালুচিস্তান লিবারেশন আর্মি, বালুচ ন্যাশনালিস্ট আর্মির পাশাপাশি সক্রিয় তেহরিক-ই-তালিবান। পাক সেনার বিরুদ্ধে লড়াই আরও জোরালো করতে সম্প্রতি বালুচদের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে তেহরিক-ই-তালিবান। এ মাসের প্রথম দিকে একবার বিস্ফোরণ (Pakistan  Blast) ঘটেছিল মাস্তংয়ে। সেবার মৃত্যু হয়েছিল ইসলামাবাদপন্থী জমিয়ত উলেমা-ই-ইসলামের ফজল নেতা হাফিজ হামিদুল্লা। তাঁর মৃত্যুর জন্য কারা দায়ী, তা আজও জানা যায়নি। ঘটনার পরে পরেই বিস্ফোরণের দায় অস্বীকার করে বিবৃতি দেয় তেহরিক-ই-তালিবান।

    বিস্ফোরণের অভিঘাত

    এদিনের বিস্ফোরণ প্রসঙ্গে মাস্তংয়ের সহকারি কমিশনার (এসি) আত্তাহুল মুনিম জানান, আলফালাহ রোডে মদিনা মসজিদের সামনে ঈদ-ই-মিলাদুন উৎসব উপলক্ষে আয়োজিত জমায়েতে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। হতাহতদের দ্রুত শহিদ নবাব ঘৌস বখশ রাইসানি মেমোরিয়াল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। বিস্ফোরণের অভিঘাতে বেশ কিছু যানবাহন এবং আশপাশের কয়েকটি দোকানেরও ক্ষতি হয়েছে। বালুচিস্তান এলাকাটি প্রাকৃতিকভাবে সম্পদশালী। ক্রমেই তা বেহাত হয়ে যাচ্ছে বালোচদের।

    দেশের বিভিন্ন অংশ থেকে লোকজন এসে থাবা বসাচ্ছে বালোচদের সম্পদে। চিন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডর তৈরির পরে গত কয়েক বছরে বেড়েছে প্রাকৃতিক সম্পদ লুঠের পরিমাণ। সেই কারণেই চড়ছে  বালোচদের ক্ষোভের পারদ।

    আরও পড়ুুন: বিজেপিকে জেতানোর অপরাধ! কেটে দেওয়া হল বাঁশের সাঁকো, অভিযুক্ত তৃণমূল

    ১৯৪৭ সালের ১১ অগাস্ট ব্রিটিশ শাসন থেকে মুক্ত হয়েছিল দেশীয় রাজ্য কালাত। পরে নাম হয় বালুচিস্তান। তার পরের বছর ২৭ মার্চ পাকিস্তানি সেনা দখল নেয় বালুচিস্তানের। তার পর থেকে স্বাধীনতার দ্বিতীয় লড়াই লড়ছেন বালোচরা। ‘বালুচিস্তানের গান্ধী’ বলে পরিচিত স্বাধীনতাপন্থী নেতা আবদুল কাদির বালোচ বছর কয়েক আগে দিল্লি এসে বলেছিলেন, “আমরা চাই (Pakistan  Blast) একাত্তরে ভারত যেভাবে বাংলাদেশের পাশে দাঁড়িয়েছিল, সেভাবেই বালুচিস্তানের পাশে দাঁড়াক।” বালুচিস্তানের ওপর পাক নিপীড়িন বন্ধে আন্তর্জাতিক মঞ্চে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যাতে সরব হন, সেই আবেদনও জানিয়েছিলেন তিনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share