Author: Krishnendu Bakshi

  • Nuh Clash: নুহ-র যে পোস্টারে ছড়িয়েছিল হিংসা, তা সাঁটিয়েছিল আশিফ, জানাল হরিয়ানা পুলিশ

    Nuh Clash: নুহ-র যে পোস্টারে ছড়িয়েছিল হিংসা, তা সাঁটিয়েছিল আশিফ, জানাল হরিয়ানা পুলিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েকটি পোস্টারকে ঘিরে অশান্ত হয়ে উঠেছিল হরিয়ানার নুহ, গুরগ্রাম সহ বিভিন্ন এলাকা। ৩১ জুলাই ব্রিজমণ্ডল জলাভিষেক যাত্রায় অংশ নেওয়া হিন্দু পুণ্যার্থীদের ওপর আছড়ে পড়েছিল হিংসা (Nuh Clash)। এই ঘটনায় হিন্দুত্ববাদী সংগঠন ভিএইচপিকে দায়ী করে মুসলমান এবং বাম ঘেঁষা পত্রপত্রিকাগুলি। যদিও আসল সত্য প্রকাশ করল হরিয়ানা পুলিশ।

    আশিফ লোহার ছাঁট ব্যবসায়ী

    জানা গিয়েছে, সেদিনের ওই পোস্টার সেঁটে ছিল আশিফ নামে এক যুবক। সে পেশায় লোহার ছাঁট ব্যবসায়ী। এহেন আশিফকে গ্রেফতার করে পুলিশ। টানা জেরায় নিজের দোষ কবুলও করে সে। হিন্দি দৈনিক ভাস্করের দাবি, গুরগ্রামের পুলিশ জানিয়েছে, জলাভিষেক যাত্রার ঠিক একদিন আগে সেক্টর ৬৯ এ যে পোস্টারগুলি সাঁটানো হয়েছিল, সেগুলি সাঁটিয়েছিল আশিফ। এই পোস্টারগুলিতে জলাভিষেকের আগে মুসলমানদের এলাকা খালি করে দিতে বলা হয়েছিল। তার জেরেই এলাকায় দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়ে হিংসা (Nuh Clash)।

    হিন্দুদের শোভাযাত্রায় হামলা

    ৩১ জুলাই জলাভিষেক যাত্রায় অংশ নেন হিন্দু পুণ্যার্থীরা। আচমকাই হিন্দুদের ওই যাত্রায় হামলা চালায় দুষ্কৃতীরা। মিছিল লক্ষ্য করে পাথর ছোড়া হয়। ভাঙচুর করা হয় গাড়ি। এর পরেই শুরু হয় হিংসা। এলাকার একটি মসজিদ লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি চালানো হয়। সেক্টর ৫৭-এর অঞ্জুমান জামা মসজিদে আগুন লাগিয়ে দেয় উত্তেজিত জনতা। গুলির ঘায়ে মসজিদের ইমাম সহ মৃত্যু হয় চারজনের। এঁদের মধ্যে দুজন হোমগার্ড ও স্থানীয় এক বাসিন্দাও ছিলেন। পুলিশ জানায়, জলাভিষেক যাত্রার দিনের ওই হিংসায় অন্তত ৬০ জন জখম হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। যাঁরা জখম হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে অনেকেই পুলিশ কর্মী।

    বাম ঘেঁষা কয়েকটি সংবাদ মাধ্যমের পাশাপাশি ইসলামিস্ট সোশ্যাল মিডিয়া চ্যানেল (Nuh Clash) দাবি করেছিল, বিশ্ব হিন্দু পরিষদের শোভাযাত্রার আগে এলাকা খালি করে দেওয়ার পোস্টারে ভয় পেয়েছিলেন মুসলিমরা। এক্স হ্যান্ডেলে তারা লিখেছে, কর্মসূত্রে আসা মুসলমানেরা ভয় পেয়ে গিয়েছিল। কারণ পোস্টারে লেখা হয়েছে দু দিনের মধ্যে জায়গা খালি না করলে জীবন্ত পুড়িয়ে মারা হবে।

    আরও পড়ুুন: “কিছু শহুরে মাওবাদী এখন কংগ্রেস চালাচ্ছে”, ভোপালের জনসভায় তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    পুলিশকে আশিফ জানায়, ব্যবসায়িক শত্রুতার জেরে মোজেদের বাড়ি ও স্ক্র্যাপইয়ার্ডের সামনে পোস্টারগুলি সাঁটায় সে। পোস্টার সাঁটানোর পরে এলাকায় উত্তেজনা ছড়ায়। এই পরিস্থিতিরই সুযোগ নিয়ে আশিফ একচেটিয়া ব্যবসা করার মতলবে ছিল। বিশেষ উদ্দেশ্যেই সে পোস্টারে হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের নাম ব্যবহার করেছিল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • AIADMK: এনডিএ শিবির ছাড়ল জয়ললিতার দল এআইএডিএমকে, কেন জানেন?

    AIADMK: এনডিএ শিবির ছাড়ল জয়ললিতার দল এআইএডিএমকে, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট ছাড়ল এআইএডিএমকে (AIADMK)। বিজেপির তামিলনাড়ু নেতৃত্বের প্রতি বিষোদ্গার করে এনডিএ ছাড়ল জয়ললিতার দল। কংগ্রেস-ডিএমকে জোটকে হারাতে এনডিএ শিবিরে ভিড়েছিলেন এআইএডিএমকে নেতৃত্ব।

    কী বলছেন এআইএডিএমকে নেতৃত্ব?

    বিধানসভা নির্বাচনে রাজ্যের মসনদে বসে কংগ্রেস-ডিএমকে জোট। লোকসভা নির্বাচনের আগে এনডিএতে বিশেষ সুবিধা হবে না আঁচ করেই জয়ললিতার দল এনডিএ ছাড়ল বলে ধারণা রাজনৈতিক মহলের। সোমবার দলের ডেপুটি কো-অর্ডিনেটর কেপি মুনুসামি বলেন, “এআইএডিএমকের সভায় সর্ব সম্মতিক্রমে একটি প্রস্তাব পাশ হয়েছে। এআইএডিএমকে আজ থেকে বিজেপি এবং এনডিএ জোটের সঙ্গে সমস্ত সম্পর্ক ছিন্ন করছে।”

    মানহানিকর বিবৃতির প্রতিবাদ!

    তিনি বলেন, “বিজেপির রাজ্য নেতৃত্ব গত এক বছর ধরে আমাদের প্রাক্তন নেতা, আমাদের সাধারণ সম্পাদক ইপিএস এবং আমাদের কর্মীদের সম্পর্কে ক্রমাগত অপ্রয়োজনীয় মন্তব্য করে চলেছেন।” দলীয় নেতৃত্বের দাবি, এই পদক্ষেপটি এক বছরেরও বেশি সময় ধরে এআইএডিএমকে ও তাদের নেতাদের ওপর বিজেপির আক্রমণ ও মানহানিকর বিবৃতির প্রতিবাদ।

    দিন কয়েক আগে সনাতন ধর্ম নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেছিলেন ডিএমকে নেতা তথা তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিনের পুত্র উদয়নিধি। তিনিও মন্ত্রিসভার সদস্য। উদয়নিধির মন্তব্যের প্রতিবাদ করে বিজেপি। এই আবহে তামিলনাড়ুর প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা দ্রাবিড়ীয় আইকন সিএন আন্নাদুরাই সম্পর্কে  বিজেপির তামিলনাড়ু নেতৃত্ব বিতর্কিত মন্তব্য করেন বলেন অভিযোগ। কী ডিএমকে, কী এআইএডিএমকে (AIADMK) তামিলনাড়ুর কোনও রাজনৈতিক দলই আন্নাদুরাই সম্পর্কে কটু কথা শুনতে রাজি নয়। তাছাড়া লোকসভা নির্বাচন নিয়ে আসন ভাগাভাগি নিয়েও এনডিএর সঙ্গে এআইএডিএমকের অশান্তি হচ্ছিল বলে খবর। সেই কারণেও বাড়ছিল দূরত্ব।

    সর্বোপরি, গত লোকসভা নির্বাচন এবং একুশের বিধানসভা নির্বাচনে এনডিএর সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে বিশেষ সুবিধা করতে পারেনি জয়ললিতার দল। তার জেরে এনডিএ থেকে বেরিয়ে আসার চাপ তৈরি হচ্ছিল দলের নিচুতলায়। রাজনৈতিক মহলের মতে, সেই কারণেই এনডিএ শিবির ছাড়তে বাধ্য হল জয়ললিতার দল।

    আরও পড়ুুন: “কিছু শহুরে মাওবাদী এখন কংগ্রেস চালাচ্ছে”, ভোপালের জনসভায় তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    প্রসঙ্গত, এই প্রথম নয়, এর আগেও আখের গুছোতে বিজেপির হাত ধরেছিল জয়ললিতার দল। ১৯৯৮, ২০০৪ এবং ২০১৯ সালে বিজেপির সঙ্গে জোট গঠন করে লড়াইয়ের ময়দানে নামে এআইএডিএমকে (AIADMK)। ’৯৮ সালে লোকসভা নির্বাচনের পর বছর ঘুরতে না ঘুরতেই অটল বিহারী বাজপেয়ী সরকারের ওপর থেকে সমর্থন তুলে নেন জয়ললিতা। তার জেরে পতন হয় বাজপেয়ী সরকারের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “কিছু শহুরে মাওবাদী এখন কংগ্রেস চালাচ্ছে”, ভোপালের জনসভায় তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: “কিছু শহুরে মাওবাদী এখন কংগ্রেস চালাচ্ছে”, ভোপালের জনসভায় তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কংগ্রেস দেউলিয়া এবং মরচে পড়া লোহা। কিছু শহুরে মাওবাদী এখন দল চালাচ্ছে।” সোমবার মধ্যপ্রদেশের ভোপালে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর মতে, দেশজুড়ে নেতিবাচকতার ভাইরাস ছড়াচ্ছে কংগ্রেস। চলতি বছরই বিধানসভা নির্বাচন রয়েছে মধ্যপ্রদেশে। তার আগে বিজেপির তরফে আয়োজন করা হয়েছে ‘কার্যকর্তা মহাকুম্ভে’র।

    মোদির নিশানায় কংগ্রেস 

    এই মহাকুম্ভেই ভাষণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নিশানা করেন কংগ্রেসকে। তিনি বলেন, “আমাকে বলুন, কংগ্রেস আপনাদের জন্য কী ভাল কাজ করেছে। এই দল এটা নিশ্চিত করেছে যে আপনি ও লোকেরা যাতে অনুন্নয়নে আটকে থাকেন, জীবিকার অভাবে দারিদ্র ও হতাশার মধ্যে ডুবে থাকেন।” এর পরেই তিনি বলেন, “কংগ্রেস দেউলিয়া ও মরচে পড়া লোহা। কিছু শহুরে মাওবাদী এখন দল চালাচ্ছে। আর বিজেপি সরকার মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নীত করার জন্য আন্তরিকভাবে কাজ করছে।”

    ‘প্রতিশ্রুতি পূরণ করেনি কংগ্রেস’

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “কংগ্রেস ৫০ বছর আগে দারিদ্র দূর করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। কিন্তু তাতে তারা ব্যর্থ হয়েছে।” তাঁর প্রশ্ন, “মধ্যপ্রদেশকে কি আপনারা আবার কংগ্রেস আমলের মতো অসুস্থ রাজ্যে পরিণত করতে চান? আপনাদের রাজ্যে আবার দুর্নীতিবাজদের লুটপাট দেখতে চান?” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “মধ্যপ্রদেশের উন্নয়নকে বিজেপি সরকার অগ্রাধিকার দেবে। যদি বিজেপি ক্ষমতায় থাকে এবং মোদির নেতৃত্বে থাকে, তবে আপনাদের উন্নয়ন নিশ্চিত করা হবে।”

    আরও পড়ুুন: ইন্ডি জোটের অন্দরে ফের তাল ঠোকাঠুকি! রাঘবের মেগা বিয়েকে ঘিরে আপকে বিঁধল কংগ্রেস

    কংগ্রেসের পাশাপাশি এদিন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) আক্রমণ শানান বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ইন্ডিকে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যে দলটি একদিন সংসদে মহিলা সংরক্ষণ বিলের বিরোধিতা করতে চেয়েছিল, এবার কিন্তু আইনটির জন্য অপ্রতিরোধ্য সমর্থনের মুখে তাঁদের অন্য কোনও বিকল্প ছিল না।” তিনি বলেন, “কংগ্রেস যখন ক্ষমতায় ছিল, তখন মহিলা সংরক্ষণ বিল কেন পাশ করেনি? অন্য জোটের শরিকদের বিপথে নিয়ে যাওয়ার জন্য অহংকারী জোটকে নেতৃত্ব দিতে চায় কংগ্রেস। এই দলের হতাশা স্পষ্ট এবং এখন তারা জনগণকে বিভ্রান্ত করবে এবং যুবক ও মহিলাদের বিভ্রান্ত করবে। কংগ্রেস সেই দল যারা দ্রৌপদী মুর্মুকে দেশের রাষ্ট্রপতি হতে দেখতে চায়নি।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Vande Bharat Express: শতাব্দী, রাজধানীর জায়গা নেবে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, কেন জানেন?

    Vande Bharat Express: শতাব্দী, রাজধানীর জায়গা নেবে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দ্রুত গন্তব্যে পৌঁছতে হলে এতদিন ভরসা ছিল শতাব্দী এক্সপ্রেস কিংবা রাজধানী এক্সপ্রেস। এবার এই ট্রেনগুলোর জায়গা নিতে চলেছে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস (Vande Bharat Express)। এতদিন সব মিলিয়ে ২৫টি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চলত। রবিবার আরও ৯টি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের যাত্রার সূচনা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    ৪০০টি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস

    জানা গিয়েছে, যাত্রীদের রেলযাত্রা সুখকর করতে আগামী চার বছরে অন্তত ৪০০টি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চালাবে রেল। খুব শীঘ্রই চলবে দেশের প্রথম স্লিপার বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। অত্যাধুনিক এই ট্রেন তৈরি হচ্ছে প্রোটোটাইপ ইন্টিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরিতে। প্রথম বন্দে ভারত স্লিপার চলবে মুম্বই দিল্লি রুটে। রাজধানী কিংবা শতাব্দী এক্সপ্রেসে যেসব সুযোগ-সুবিধা মেলে না, সেগুলো মিলবে বন্দে ভারত স্লিপারে। এটি হবে সম্পূর্ণভাবে শক প্রুফ। তাই যাত্রীদের কোনও ঝাঁকুনি লাগবে না।

    বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের বৈশিষ্ট্য 

    অলোক কুমার মিশ্র, ডিরেক্টর অ্যান্ড জেনারেল ম্যানেজার (মেকানিক্যাল), কাইনেক্ট স্পেশাল পারপাস ভেহিকল, আরভিএনএল বলেন, স্লিপার বন্দে ভারত এক্সপ্রেসটি (Vande Bharat Express) ঘণ্টায় ১৬০ কিমি বেগে ছুটবে। ০ থেকে ১০০ কিলোমিটারে পৌঁছতে লাগবে ৬০ সেকেন্ডের কম সময়। সর্বোচ্চ গতি হবে ২০০ কিমি। রাজধানী কিংবা শতাব্দীও ১৬০ কিমি প্রতি ঘণ্টায় ছোটে। তবে সেখানে গতি বাড়াতে হয় ধীরে ধীরে। কম্পন কিংবা শক না থাকায় বন্দে ভারতের যাত্রীরা স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন বেশি। রেলওয়ে ট্র্যাক এবং কোচের ক্ষতিও হবে কম। বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের দরজা স্বয়ংক্রিয়। ট্রেনে রয়েছে জিপিএস, ফায়ার সেন্সর এবং ওয়াইফাইয়ের মতো ব্যবস্থা। প্রত্যেক সিটে থাকবে চার্জিং পয়েন্ট। যাত্রীদের জন্য কোচে থাকবে টিভিও।

    আরও পড়ুুন: ইন্ডি জোটের অন্দরে ফের তাল ঠোকাঠুকি! রাঘবের মেগা বিয়েকে ঘিরে আপকে বিঁধল কংগ্রেস

    অলোক জানান, প্রাথমিকভাবে ট্রেনটি (Vande Bharat Express) হবে ১৬ কোচের। পরে ধীরে ধীরে বাড়িয়ে করা হবে ২৪ কোচ। ১৬ কোচের ট্রেনটির ১১ এসি তিন কোচ, চার এসি দুই কোচ এবং ১ এসি ফার্স্ট ক্লাস কোচ থাকবে। জানা গিয়েছে, বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের কোচ হচ্ছে ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ কর্মসূচির আওতায়। পুরো ট্রেনটিই তৈরি হচ্ছে ভারতে। বন্দে ভারতের ভাড়া রাজধানী কিংবা শতাব্দীর চেয়ে ঢের বেশি। রেলমন্ত্রক মনে করছে, আরও বেশি করে বন্দে ভারত চালালে লাভের অঙ্ক বাড়বে। তাই চেয়ার কারের পাশাপাশি স্লিপার ও জেনারেল ক্লাসের বন্দে ভারত চালানোর পরিকল্পনা করছে রেল। আপাতত স্লিপার ক্লাসের ট্রেনই বেশি করে চালানোর চেষ্টা চলছে বলে রেল সূত্রে খবর। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Canada India Relationship: বেসুরো গাইছেন দলীয় সাংসদ, বিপাকে জাস্টিন ট্রুডো, তাই সুর নরম প্রতিরক্ষামন্ত্রীর!

    Canada India Relationship: বেসুরো গাইছেন দলীয় সাংসদ, বিপাকে জাস্টিন ট্রুডো, তাই সুর নরম প্রতিরক্ষামন্ত্রীর!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দলের অন্দরেই বেসুরো ধ্বনি। শেষমেশ তাই বোধহয় ঢোক গিলতে বাধ্য হল কানাডা সরকার। প্রায় তলানিতে ঠেকে যাওয়া ভারত-কানাড সম্পর্কের (Canada India Relationship) উন্নতি ঘটাতে সুর নরম করলেন সে দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রী। তিনি সাফ জানিয়ে দেন, “ভারতের সঙ্গে কানাডার সম্পর্ক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।” খালিস্তানপন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা হরদীপ সিং নিজ্জর খুনের তদন্ত চলবে বলেও জানান তিনি।

    সরকার বাঁচাতে ভারতের দিকে আঙুল!

    গত জুন মাসে কানাডায় প্রকাশ্যে খুন হন নিজ্জর। ওই ঘটনায় ভারতের দিকে অভিযোগের আঙুল তোলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। তার পরেই ভারত-কানাডা সম্পর্কে অবনতি হয়। আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, যেহেতু শিখদের একটা বড় অংশের সমর্থনে চলছে ট্রুডোর জোট সরকার, তাই শিখদের চটানো ট্রুডোর পক্ষে সম্ভব নয়। সরকার বাঁচাতে সেই কারণে ট্রুডো দুষছেন ভারতকে।

    দলের অন্দরেই পুঞ্জীভূত হচ্ছে ক্ষোভ

    তবে এনিয়ে ট্রুডোর দল লিবারাল পার্টির অন্দরেই পুঞ্জীভূত হচ্ছে ক্ষোভ। দলীয় সাংসদ চন্দ্র আর্য সরকারের কড়া সমালোচনা করে বলেন, “প্রধানমন্ত্রী ট্রুডোর ওই বিবৃতির পরেই কানাডায় বসবাসকারীরা আতঙ্কে রয়েছেন। বিষয়টি উদ্বেগজনক।” দলের (Canada India Relationship) অন্দরেই বেসুরো ধ্বনি ওঠায় খানিক সুর নরম করেছে ট্রুডো সরকার। প্রতিরক্ষামন্ত্রী বিল ব্লেয়ার বলেন, “আমরা বুঝতে পারছি যে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক রক্ষার প্রশ্নে এটা (নিজ্জর হত্যা বিতর্ক) একটা কঠিন বিষয় হয়ে দাঁড়াচ্ছে। কিন্তু দেশের আইন এবং নাগরিকদের রক্ষা করাও আমাদের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। তাই আমরা তদন্ত চালিয়ে সত্যিটা খুঁজে বের করার চেষ্টা করব।”

    আরও পড়ুুন: উপত্যকায় বড় নাশকতার ছক ফাঁস! কাশ্মীর থেকে গ্রেফতার পাঁচ লস্কর জঙ্গি

    ভারতের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ প্রমাণিত হলে যে সমস্যা হবে, তাও মানছেন কানাডার প্রতিরক্ষামন্ত্রী। তিনি বলেন, “সেটা খুবই উদ্বেগের বিষয় হবে। কারণ, সে ক্ষেত্রে আমাদের সার্বভৌম ক্ষমতা খর্ব করে দেশের মাটিতেই কানাডার নাগরিককে হত্যার ঘটনা প্রমাণিত হবে।”

    এদিকে, কানাডা (Canada India Relationship) যে ক্রমেই খালিস্তানি জঙ্গিদের আশ্রয়স্থল হয়ে উঠছে, তা জানা গিয়েছে সাম্প্রতিক এক রিপোর্টে। জানা গিয়েছে, ট্রুডো সরকারের মদতে অন্তত ২১ জন কট্টরপন্থী খালিস্তানি নেতা কানাডায় আশ্রয় পেয়েছে। ২৫ সেপ্টেম্বর তারা সে দেশের ভারতীয় হাই কমিশন সহ বিভিন্ন কূটনৈতিক কেন্দ্রগুলিতে হামলার ছক কষছে বলেও দাবি করা হয়েছে ওই রিপোর্টে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Raghav Chadha Marriage: ইন্ডি জোটের অন্দরে ফের তাল ঠোকাঠুকি! রাঘবের মেগা বিয়েকে ঘিরে আপকে বিঁধল কংগ্রেস

    Raghav Chadha Marriage: ইন্ডি জোটের অন্দরে ফের তাল ঠোকাঠুকি! রাঘবের মেগা বিয়েকে ঘিরে আপকে বিঁধল কংগ্রেস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি আম আদমি পার্টির নেতা। অথচ বিয়ে করতে গিয়ে তিনি পরেছেন ১০ লাখি পোশাক! আপ সাংসদ রাঘব চাড্ডার বিয়ে হয়েছে অভিনেত্রী পরিণীতি চোপড়ার সঙ্গে (Raghav Chadha Marriage)। এই মেগা বিয়েকে কেন্দ্র করে অশান্তি দেখা দিয়েছে ইন্ডি (INDI) জোটের অন্দরে। রাঘবকে কটাক্ষ করেছে কংগ্রেস। ঘটনাচক্রে এই দুই দলই রয়েছে বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ইন্ডিতে।

    অশান্তি ইন্ডি জোটে

    ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিকে ধরাশায়ী করতে জোট বেঁধেছে পদ্ম-বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল। জোটের নাম হয়েছে ‘ইন্ডিয়া’। এই ‘ইন্ডিয়া’র অন্দরেই নিত্য চলছে তাল ঠোকাঠুকি। জোটে থাকলেও, পঞ্জাবে কংগ্রেসের বিরুদ্ধে লড়বে বলে আগেই জানিয়ে দিয়েছেন আপ নেতৃত্ব। এখানে যে কোনও আসন সমঝোতা হবে না, তাও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে কেজরিওয়ালের দলের তরফে। তার জেরে আপ-কংগ্রেস দু’ পক্ষেই চলছিল আস্তিন গোটানোর কাজ।

    কটাক্ষ-বাণ কংগ্রেসের

    রাঘব-পরিণীতির বিয়েকে (Raghav Chadha Marriage) কেন্দ্র করে হাতে অস্ত্র পেয়ে যায় কংগ্রেস। তার পরেই হাত শিবিরের পক্ষ থেকে নিক্ষেপ করা হয় কটাক্ষ-বাণ। আপ সুপ্রিমো তথা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল এবং পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবত মানকে নিজের পোস্টে ট্যাগ করে কংগ্রেস বিধায়ক সুখপাল সিং খাইরারের প্রশ্ন, “এঁরা যদি আম আদমি হন, তবে খাস (ভিভিআইপি) কে?”  রাঘবের আয়কর রিটার্নের হিসাবও পোস্ট করেছেন সুখপাল। তিনি লিখেছেন, “একজন জনপ্রতিনিধি হয়ে এত বিপুল খরচ করার জন্য মানুষের কাছে জবাবদিহি করা উচিত।” তবে সাত পাকে বাঁধা পড়ার জন্য রাঘব-পরিণীতিকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন কংগ্রেস বিধায়ক।

    প্রসঙ্গত, রবিবার রাজস্থানের উদয়পুরের লীলা প্যালেসে বসেছিল রাঘব-পরিণীতির বিয়ের (Raghav Chadha Marriage) আসর। বিলাসবহুল বোটে চেপে বরযাত্রী নিয়ে বিয়ে করতে গিয়েছিলেন রাঘব। হোটেলের যে লাক্সারি স্যুটে বর-কনে থাকছেন, রাত পিছু তার ভাড়া প্রায় ১০ লক্ষ টাকা। এছাড়াও এই বিয়েতে বিস্তর খরচ হয়েছে বলে অভিযোগ।

    আরও পড়ুুন: উপত্যকায় বড় নাশকতার ছক ফাঁস! কাশ্মীর থেকে গ্রেফতার পাঁচ লস্কর জঙ্গি

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rahul Gandhi: ওয়েনাড়ে থেকে সরে দাঁড়ান রাহুল, চাইছে সিপিআই, ফের সংঘাতের আবহ ইন্ডি জোটের অন্দরে !

    Rahul Gandhi: ওয়েনাড়ে থেকে সরে দাঁড়ান রাহুল, চাইছে সিপিআই, ফের সংঘাতের আবহ ইন্ডি জোটের অন্দরে !

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের সংঘাতের আবহ ইন্ডি (INDI) জোটের অন্দরে। যার জেরে অশনি সঙ্কেত দেখছেন জোটের কারিগররা। কেরলের ওয়েনাড়ের সাংসদ রাহুল গান্ধি (Rahul Gandhi)। এবারও ওই আসনে কংগ্রেসের প্রার্থী তিনিই। তবে কেরল সিপিআই চাইছে ওয়েনাড় নয়, রাহুল বরং অন্য কোনও আসনে প্রার্থী হোন। কারণ কেরলে সিপিআই যে চারটি আসনে লড়াই করে, তার একটি হল ওয়েনাড়।

    কংগ্রেস-সিপিআই সংঘাত

    রাহুল প্রার্থী হলে একদিকে যেমন সিপিআইয়ের পরাস্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকছে, তেমনি ইন্ডি জোট নিয়ে জনমানসে ভুল বার্তা যাওয়ার সম্ভাবনাও থাকছে। (যেহেতু সিপিআই এই জোটে রয়েছে।) তাই সিপিআই কংগ্রেস নেতৃত্বকে অনুরোধ করেছে রাহুন যেন ওয়েনাড়ে প্রার্থী না হোন। যদিও কেরল কংগ্রেসের সাফ কথা, সিপিআই কিংবা অন্য কোনও জোটসঙ্গী (Rahul Gandhi) ঠিক করে দিতে পারে না অন্য দল কী করবে।

    অশান্তি সঙ্গী ইন্ডি জোটের 

    জন্মলগ্ন থেকেই অশান্তি পিছু ছাড়ছে না বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ইন্ডির। নিষেধ সত্ত্বেও এনসিপি সুপ্রিমো শারদ পাওয়ার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে মঞ্চ শেয়ার করায় প্রথম অশান্তি দেখা দেয়। তার পর থেকে একের পর এক অশান্তি। যার জেরে মধ্যপ্রদেশে ইন্ডির যে জনসভা হওয়ার কথা ছিল, তা বাতিল করে দেওয়া হয়েছে। এবার সংঘাত শুরু হয়েছে ওয়েনাড় আসনটিকে কেন্দ্র করে। গত লোকসভা নির্বাচনে উত্তরপ্রদেশের আমেঠি ও কেরলের ওয়েনাড়ে প্রার্থী হয়েছিলেন রাহুল। আমেঠিতে হেরে গেলেও, ওয়েনাড়ে জয়ী হন গান্ধী পরিবারের এই প্রতিনিধি। কেরলে লোকসভার আসন রয়েছে ২০টি। এর মধ্যে সিপিআই লড়ে চারটি কেন্দ্রে।

    আরও পড়ুুন: হাওড়ায় ব্যাগ ভর্তি মানুষের কঙ্কাল মিলল পঞ্চায়েত অফিসের পাশে, আতঙ্ক

    এ রাজ্যে কংগ্রেসের লড়াই বিজেপির বিরুদ্ধে নয়, এলডিএফের বিরুদ্ধে। এই এলডিএফেই রয়েছে সিপিআই। আবার কংগ্রেস এবং সিপিআই দুই দলই রয়েছে ইন্ডি জোটে। তাই রাহুলকে (Rahul Gandhi) ওয়েনাড় আসনটি ছেড়ে দিতে অনুরোধ করেছে সিপিআই। দলের এক নেতার কথায়, “বিজেপিকে পরাস্ত করার লক্ষ্য সামনে রেখে ২০২৪ সালে লড়াই হবে। এর জন্যই নানা রকম প্রস্তুতি চলছে। তার সঙ্গে সঙ্গতি রেখেই রাহুলের আসন বাছা উচিত। এমন আসনে তাঁর প্রার্থী হওয়া উচিত, যেখানে মূল লড়াই বিজেপির সঙ্গে। ওয়েনাড় সহ কেরলের কোনও কেন্দ্রে বিজেপি মূল শক্তি নয়।” সিপিআইয়ের এই যুক্তি মানতে রাজি নয় কংগ্রেস। কেরল প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি কে সুধাকরণ বলেন, “সিপিআই বা অন্য কোনও জোটসঙ্গী কেউই ঠিক করে দিতে পারে না অন্য দল কী করবে। আমরা চাই, রাহুল (Rahul Gandhi) ওয়ানাড়েই লড়ুন।”

    কোথাকার জল কোথায় গড়ায়, এখন সেটাই দেখার!

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

  • Asian games 2023: হেলায় বাংলাদেশ জয় মহিলা ক্রিকেটারদের, সোমে কী লঙ্কা বধে ঝলসে উঠবে ভারত?

    Asian games 2023: হেলায় বাংলাদেশ জয় মহিলা ক্রিকেটারদের, সোমে কী লঙ্কা বধে ঝলসে উঠবে ভারত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিন কয়েক আগেই এশিয়া কাপ জিতেছে ভারত। প্রতিপক্ষ ছিল শ্রীলঙ্কা। রাত পোহালেই এশিয়ান গেমসে (Asian games 2023) মেয়েদের ক্রিকেটের ফাইনাল। ঘটনাচক্রে এই টিমকেও খেলতে হবে দ্বীপরাষ্ট্রের ক্রিকেট টিমের সঙ্গে। অথচ খেলার কথা ছিল পাকিস্তানের সঙ্গে। তবে রবিবার শ্রীলঙ্কার কাছে পাকিস্তান হেরে যাওয়ায় খেলা হবে ভারত বনাম শ্রীলঙ্কা। এই একই ঘটনা ঘটেছিল এশিয়া কাপের ক্ষেত্রেও।

    পাকিস্তানকে ধরাশায়ী শ্রীলঙ্কার 

    এশিয়ান গেমসে এদিন দু’টো খেলা হয়। সকালে হয় ভারত-বাংলাদেশ ম্যাচ। দ্বিতীয় দফায় লড়াইয়ের ময়দানে ছিল পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কা। টসে জিতে পাকিস্তানকে ব্যাট করতে পাঠায় শ্রীলঙ্কা। বীর বিক্রমে খেলতে থাকেন লঙ্কা-সেনানীরা। শ্রীলঙ্কার বোলারদের সামনে কার্যত অসহায় দেখাচ্ছিল পাকিস্তানকে। ২০ ওভার খেলে ৭৫ রান তোলে পাকিস্তান। হারাতে হয় ৯টি উইকেট। এর (Asian games 2023) মধ্যে ৩টি উইকেট নিয়ে নেন শ্রীলঙ্কার উদেশিকা প্রবোধানি। পাকিস্তানের হয়ে সর্বোচ্চ রান করেন ওপেনার শাওয়াল জুলফিকার। তিনি করেছেন ১৬ রান। শ্রীলঙ্কার হয়ে ব্যাট করতে নেমে ২৩ রান করেন হর্ষিতা সমরবিক্রম। নীলাক্ষি দা সিলভা করেন ১৮ রান। নীলাক্ষি অপরাজিতই ছিলেন। এই দু’জনেই জিতিয়ে দেন দলকে।

    ভারতের ঝোড়ো বোলিংয়ে উড়ে গেল বাংলাদেশ 

    শ্রীলঙ্কার কাছে যেভাবে পর্যুদস্ত হয়েছে পাকিস্তান, ঠিক সেভাবেই ভারতের বোলিংয়ের সামনে বাংলাদেশ উড়ে গিয়েছে স্রেফ খড়কুটোর মতো। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে মাত্র ৫১ রানেই ইনিংস শেষ হয়ে যায় বাংলাদেশের। সর্বোচ্চ রান করেন অধিনায়ক নিগার সুলতানা। তিনি করেছেন ১২ রান। দুই ওপেনার সাথী রানি ও শামিমা সুলতানা কোনও রানই করতে পারেননি। ১৭.৫ ওভারেই সাজঘরে ফিরে যেতে হয় বাংলাদেশকে (Asian games 2023)। এদিন ১৭ রান দিয়ে ৪ উইকেট নিয়েছেন ভারতের বোলার পূজা বস্ত্রকর।

    আরও পড়ুুন: সিনেমা, খেলায় টাকা লগ্নি করছে খালিস্তানপন্থী জঙ্গিরা! বিস্ফোরক তথ্য এনআইএ-র চার্জশিটে

    বাংলাদেশ যেখানে ১৭.৫ ওভার খেলে ৫১ রান করে, সেখানে মাত্র ৮.২ ওভারেই ৫২ রান তুলে জিতে যায় ভারত। এদিনের অধিনায়ক স্মৃতি মন্ধানা মাত্র ৭ রান করেছেন। অপরাজিত ছিলেন জেমাইয়া রডরিগেজ। তাঁর সংগ্রহে ছিল ২০ রান। এদিনের জয়ে রুপো জয় নিশ্চত হল ভারতের মহিলা ক্রিকেট টিমের। সোমবার ফাইনালে শ্রীলঙ্কাকে হারাতে পারলে ভারত জিতবে সোনা। রচিত হবে আরও একটি ইতিহাস। সেটি হল, ক্রিকেটে এশিয়া সেরা ভারতই – সে মহিলা টিমই হোক কিংবা পুরুষ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Khalistani Terrorists: খালিস্তানপন্থী জঙ্গিদের ভাতে মারার উদ্যোগ কেন্দ্রের, জানুন কীভাবে

    Khalistani Terrorists: খালিস্তানপন্থী জঙ্গিদের ভাতে মারার উদ্যোগ কেন্দ্রের, জানুন কীভাবে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার খালিস্তানপন্থী জঙ্গিদের (Khalistani Terrorists) ভাতে মারতে উদ্যোগী হল কেন্দ্র। বুধবারই ৪৩ জন খালিস্তানপন্থী জঙ্গি ও বিচ্ছিন্নতাবাদীর নামের তালিকা প্রকাশ করেছিল কেন্দ্র। এর মধ্যে ১৯ জন পলাতক। এই পলাতক খালিস্তানপন্থী জঙ্গিদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করতে উদ্যোগী হল কেন্দ্র।

    ওসিআই কার্ড বাতিলের ভাবনা 

    শনিবার মোস্ট ওয়ান্টেড জঙ্গি তথা ‘শিখস ফর জাস্টিসে’র প্রধান গুরুপতবন্ত সিং পান্নুনের অমৃতসর ও চণ্ডীগড়ে থাকা সব সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে এনআইএ। বাকিদেরও ভারতে থাকা সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা। এর পাশাপাশি তালিকাভুক্ত জঙ্গি ও বিচ্ছিন্নতাবাদীদের ওসিআই কার্ডও (বিদেশি ভারতীয় নাগরিকের পরিচয়পত্র) বাতিল করতে পারে সরকার। যে ১৯ জন জঙ্গির তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে, সেই তালিকায় রয়েছে ব্রিটেনে আত্মগোপন করে থাকা পরমজিৎ সিং পামা, দুপিন্দরজিৎ, সুখপাল সিং, সর্বজিৎ সিং বেন্নুর, কুলবন্ত সিং ওরফে কান্তা, গুরপ্রীত সিং ওরফে বাঘি ও কুলবন্ত সিং মুথরা, পাকিস্তানের ওয়াধওয়া সিং বব্বর ওরফে চাচা, রঞ্জিত সিং নিতা, গুরমিত সিং ওরফে বাগ্গা ওরফে বাবা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জয় ঢালিওয়াল, এস হিম্মত সিং, হরপ্রীত সিং ওরফে রানা সিং, হরজপ সিং ওরফে জপ্পি সিং, অমরদীপ সিং পুরেওয়াল, দুবাইয়ের জসমিৎ সিং হাকিমজাদা, অস্ট্রেলিয়ার গুরজন্ত সিং ধিলোঁ এবং কানাডার লখবীর সিং রোডে ও যতিন্দর সিং গ্রেওয়াল।

    ধাক্কা খাবে রসদ সংগ্রহের কাজ

    জানা গিয়েছে, ব্রিটেন, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, পাকিস্তান সহ বিভিন্ন দেশে আশ্রয় নিয়েছে খালিস্তানপন্থী জঙ্গিরা (Khalistani Terrorists)। যদিও ভারত থেকে চলছে অর্থ সংগ্রহের কাজ। কখনও তোলাবাজি, কখনও অস্ত্র কিংবা মাদক পাচারের মাধ্যমে জোগাড় হচ্ছে রসদ। হাওয়ালার মাধ্যমে তা পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে কানাডায়। মূলত সেখান থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে জঙ্গিদের। তরুণদের মগজ ধোলাই করে জঙ্গি বানানো হচ্ছে। ভিন দেশে ঠাঁই নেওয়া খালিস্তানপন্থী জঙ্গিরা (Khalistani Terrorists) যাতে ভারত থেকে অর্থ সংগ্রহ করতে না পারে, তাই ওসিআই কার্ড বাতিল করার কথা ভাবছে কেন্দ্র। এই কার্ড বাতিল হয়ে গেলে ভারত থেকে অর্থ সংগ্রহ করতে পারবে না জঙ্গিরা। যার জেরে ধাক্কা খাবে খালিস্তান আন্দোলন।

    আরও পড়ুুন: সিনেমা, খেলায় টাকা লগ্নি করছে খালিস্তানপন্থী জঙ্গিরা! বিস্ফোরক তথ্য এনআইএ-র চার্জশিটে

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Khalistan Terrorist: সিনেমা, খেলায় টাকা লগ্নি করছে খালিস্তানপন্থী জঙ্গিরা! বিস্ফোরক তথ্য এনআইএ-র চার্জশিটে  

    Khalistan Terrorist: সিনেমা, খেলায় টাকা লগ্নি করছে খালিস্তানপন্থী জঙ্গিরা! বিস্ফোরক তথ্য এনআইএ-র চার্জশিটে  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মত প্রকাশের স্বাধীনতার সুযোগ নিয়ে কানাডায় ঘাঁটি গাড়ছে খালিস্তানপন্থীরা। ভারতে নাশকতামূলক কাজকর্ম চালাতে একাধিক ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করেছে খালিস্তানপন্থী জঙ্গিরা (Khalistan Terrorist)। কখনও সিনেমা, কখনও ক্লাব, কখনও আবার পানশালায় বিনিয়োগ করেছে তারা। কানাডিয়ান প্রিমিয়ার লিগেও লগ্নি করা হয়েছে। এসব ক্ষেত্র থেকে যে মোটা অঙ্কের টাকা আয় হয়, তাতেই চালানো হয় জঙ্গি কার্যকলাপ।

    হাওয়ালার মাধ্যমে কানাডায় পাঠানো হত টাকা

    জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা, সংক্ষেপে এনআইএর চার্জশিটেই একথা জানানো হয়েছে। এনআইএর দাবি, খালিস্তানপন্থীদের (Khalistan Terrorist) টাকার উৎস মূলত তোলাবাজি, অস্ত্র এবং মাদক চোরাচালান থেকে। ভারত থেকে এভাবে রোজগার করা টাকা হাওয়ালার মাধ্যমে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে কানাডায়। সেই টাকাই লগ্নি করা হচ্ছে বিভিন্ন ক্ষেত্রে। যার আয় থেকে পোষা হচ্ছে জঙ্গি। এনআইএ কর্তারা জানান, ২০১৯ সাল থেকে ২০২১ এই দু’ বছরে গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই অন্তত ১৩ বার হাওয়ালার মাধ্যমে কানাডা ও থাইল্যান্ডে ৫ থেকে ৬০ লক্ষ টাকা পাঠিয়েছে।

    টাকা লগ্নি বিভিন্ন ক্ষেত্রে 

    নাম প্রকাশ করা হবে না এই শর্তে এনআইএর এক আধিকারিক জানান, তোলাবাজি, বেআইনি মদ, অস্ত্র ও ড্রাগের চোরাচালান থেকে পাওয়া টাকা কানাডায় নিয়ে যাওয়ার পিছনে হাত রয়েছে গ্যাংস্টার গোল্ডি ব্রারের। বিষ্ণোইয়ের ঘনিষ্ঠ সহযোগীর সঙ্গে খালিস্তানপন্থী বাব্বর খালসা ইন্টারন্যাশনালের যোগাযোগের প্রমাণ মিলেছে। এনআইএর দাবি, ভারত থেকে খালিস্তানপন্থীরা যে অর্থ সংগ্রহ করত, তার হিসেব রাখে সৎবীর সিং ওরফে স্যাম নামে এক ব্যক্তি। সে-ই সিনেমা, ইয়ট ও কানাডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে টাকা লগ্নি করেছে।

    আরও পড়ুুন: কালো টাকা সরাতে ১০ বছরে ২৬ বার বিদেশযাত্রা? কাকে নিয়ে পোস্ট শুভেন্দুর?

    বর্তমানে জেলে রয়েছে বিষ্ণোই। গোয়েন্দারা জেনেছেন, ২০২০ সালে ৪০ লাখ ও তার পরের বছর ৬০ লাখ টাকা পাঠানো হয় কানাডায়। বিষ্ণোইয়ের সেই টাকা গিয়েছে গোল্ডি ও স্যামের (Khalistan Terrorist) কাছে। এছাড়াও বিভিন্ন সময় ভারত থেকে হাওয়ালার মাধ্যমে টাকা গিয়েছে কানাডায়। প্রসঙ্গত, গত জুন মাসে কানাডায় খুন হন মোস্ট ওয়ান্টেড জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জর। ওই ঘটনায় ভারতের হাত রয়েছে বলে দাবি জাস্টিন ট্রুডো সরকারের। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছে নয়াদিল্লি। আন্তর্জাতিক একটি মহলের মতে, গ্যাংস্টারদের বিভিন্ন গোষ্ঠীর দ্বন্দ্বের জেরেই খুন হয় নিজ্জর।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
LinkedIn
Share