Author: Krishnendu Bakshi

  • Pakistan Cricket: পাক ক্রিকেট দলে ‘গৃহযুদ্ধ’ চরমে, বিশ্বকাপের আগে অশনি সঙ্কেত!

    Pakistan Cricket: পাক ক্রিকেট দলে ‘গৃহযুদ্ধ’ চরমে, বিশ্বকাপের আগে অশনি সঙ্কেত!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাক ক্রিকেট (Pakistan Cricket) টিমে ‘গৃহযুদ্ধ’! সাজঘরে তুমুল ঝামেলা ক্যাপটেন বাবর আজম ও দলের প্রধান বোলার শাহিন আফ্রিদির। শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে গিয়েছে পাকিস্তান। তার পরেই শুরু হয় ঝামেলা। পরিস্থিতি সামাল দিতে এগিয়ে আসেন কোচ গ্রান্ট ব্র্যাডবার্ন ও রিজওয়ান। বিশ্বকাপের আগে এই ঘটনায় অশনি সঙ্কেত দেখছে পাক ক্রিকেট মহল।

    কেন খেপে গেলেন বাবর?

    জানা গিয়েছে, শ্রীলঙ্কার কাছে হারের পর সাজঘরে ফেরে পাক ক্রিকেট দল। সেখানে দলের উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছিলেন বাবর। ওই সময় নাম না করে কয়েকজন ক্রিকেটারের উদ্দেশ্যে তাঁদের পারফরম্যান্স বাড়ানোর কথা বলেন। এই সময় শাহিন বাবরকে বলেন, যাঁরা ভাল ব্যাট ও বল করেছেন, তাঁদের প্রশংসা করতে। এতেই খেপে যান বাবর। বক্তৃতার মাঝে (Pakistan Cricket) শাহিন কথা বলায় ক্ষুব্ধ হন তিনি। বলেন, দলের হয়ে কারা ভাল খেলেছে, তা আমি জানি। এ নিয়েই বাবর ও শাহিনের মধ্যে তুমুল ঝামেলা হয়। দ্রুত চলে আসেন রিজওয়ান এবং কোচ। থেমে যায় ঝামেলা।

    সতীর্থদের সঙ্গে দূরত্ব রচনা বাবরের

    জানা গিয়েছে, এর পরেই দলের বাকি ক্রিকেটারদের থেকে দূরত্ব তৈরি করেছেন বাবব। তাঁদের সঙ্গে বেশি মেলামেশা করছেন না। তাই চিন্তা বেড়েছে দল পরিচালন সমিতির। প্রসঙ্গত, এশিয়া কাপে শ্রীলঙ্কার মুখোমুখি হয় বাবরের দল। টস জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় তারা। মাত্র ২৯ রানে আউট হয়ে যান বাবর। নির্ধারিত ৪২ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে পাকিস্তান তোলে ২৫২ রান। পাকিস্তানের হয়ে রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেন উইকেটকিপার ব্যাটার মহম্মদ রিজওয়ান। ৭৩ বলে তিনি করেন ৮৬ রান। ওপেনার আবদুল্লা শফিক করেন ৫২। আর ৪৭ রান করেন ইফতিকার আহমেদ।

    আরও পড়ুুন: ‘ইন্ডি’ জোটে অনৈক্যে! বাতিল হল প্রথম জনসমাবেশ, কটাক্ষ বিজেপির

    ব্যাট করতে নেমে প্রথমে ভালই খেলছিল শ্রীলঙ্কা। দ্বিতীয় উইকেটে পাথুম নিশঙ্কার সঙ্গে ৫৭ রানের এবং তৃতীয় উইকেটে সাদিরা সমরবিক্রমার সঙ্গে শতরানের পার্টনারশিপ গড়ে তোলেন কুশল মেন্ডিস। উইকেটকিপার ব্যাটার কুশল ৮৭ বলে ৯১ রানের ইনিংস উপহার দেন দলকে। এদিকে, খেলা যখন শেষের দিকে, তখন ঝলসে ওঠেন শাহিন (Pakistan Cricket)। এক ওভারে ধনঞ্জয় ডি সিলভা ও দুনিথ ওয়েলালাগের উইকেট নিয়ে নেন তিনি। ৪৯ রানে শেষ পর্যন্ত চরিথ আশালঙ্কা জিতিয়ে দেন দলকে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Partha Chatterjee: “আদালতে কাউকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া হবে না”, পার্থ প্রসঙ্গে সাফ জানালেন বিচারক

    Partha Chatterjee: “আদালতে কাউকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া হবে না”, পার্থ প্রসঙ্গে সাফ জানালেন বিচারক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কারও জন্য আদালতে বিশেষ কোনও সুবিধা দেওয়া হবে না। শুক্রবার সাফ জানিয়ে দিলেন বিচারক। নিয়োগ কেলেঙ্কারিকাণ্ডে গ্রেফতার করা হয়েছিল রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে (Partha Chatterjee)। এক বছরেরও বেশি সময় ধরে তিনি রয়েছেন জেলে। তাঁরই জামিনের শুনানির জন্য তারিখ চেয়ে আদালতে আর্জি জানিয়েছিলেন পার্থর আইনজীবী। তখনই বিচারক জানিয়ে দেন, কারও জন্য আদালতে বিশেষ কোনও সুবিধা দেওয়া হবে না। নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ২৭ সেপ্টেম্বর।

    বিশেষ সুবিধা নয়

    আলিপুরে বিশেষ আদালতে নিয়োগ কেলেঙ্কারিকাণ্ডের শুনানি ছিল। এদিন ফের একবার পার্থর জামিনের আবেদন করা হয়। তখনই বিচারক বলেন, “আদালতে কাউকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া হবে না। যে রকম যা তারিখ নির্ধারিত রয়েছে, সে রকম হবে।” উল্লেখ্য, এর আগে ৮ সেপ্টেম্বরও একবার পার্থর জামিনের আর্জি জানানো হয়েছিল। এদিন আদালতে উপস্থিত ছিলেন পার্থ। হাজির করানো হয়েছিল নিয়োগ কেলেঙ্কারিকাণ্ডে ধৃত মধ্যশিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায়, এসএসসির প্রাক্তন উপদেষ্টা অশোক সাহা, এসএসসির প্রাক্তন চেয়ারম্যান সুবীরেশ ভট্টাচার্য, এজেন্ট চন্দন মণ্ডলকে। ভার্চুয়ালি উপস্থিত ছিলেন এসএসসির প্রাক্তন উপদেষ্টা শান্তিপ্রসাদ সিনহাও।

    ফের জেল হেফাজত

    বিশেষ সিবিআই আদালতের বিচারক অর্পণ চট্টোপাধ্যায় বলেন, “আদালতের কাছে সবাই সমান। কাউকে বিশেষ কোনও সুবিধা দেওয়া আদালতের পক্ষে সম্ভব নয়। এর পর যেদিন পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে আদালতে পেশ করা হবে, সেদিনই জামিনের আবেদনের শুনানি হবে।” এদিন পার্থ (Partha Chatterjee) সহ বাকি অভিযুক্তদেরও জামিনের শুনানি হয়। কেউ অসুস্থতা, কেউ বয়সের কারণ দেখিয়ে জামিন চেয়েছিলেন। তবে তাতে কর্ণপাত করেননি বিচারক। প্রত্যেককেই ফের ১৪ দিনের জেল হেফাজত দিয়েছে আদালত।

    আরও পড়ুুন: পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতেরই, এবার জানিয়ে দিল সংযুক্ত আরব আমিরশাহিও

    প্রসঙ্গত, এর আগেও একাধিকবার অত্যন্ত প্রভাবশালী একজন ব্যক্তি তত্ত্বে খারিজ হয়ে যায় পার্থর জামিনের আবেদন। তবে তিনি যে নির্দোষ, তা একাধিকবার বলতে শোনা গিয়েছে পার্থকে। ২৪ জুলাই আদালতে ঢোকার সময় তিনি (Partha Chatterjee) তো বলেইছিলেন, “আমি নির্দোষ। আমি নিয়োগ কর্তা নই, আমি সুপারিশ কর্তাও নই। আমি কোনও ব্যাপারের সঙ্গে ছিলাম না।” তাঁকে বিনা বিচারে এক বছর ধরে জেলে আটকে রাখা হয়েছে বলেও অভিযোগ করেছিলেন রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Pakistan Occupied Kashmir: পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতেরই, এবার জানিয়ে দিল সংযুক্ত আরব আমিরশাহিও

    Pakistan Occupied Kashmir: পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতেরই, এবার জানিয়ে দিল সংযুক্ত আরব আমিরশাহিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একেই বোধহয় বলে বন্ধুর গালে সপাটে থাপ্পড়! পাক অধিকৃত কাশ্মীর (Pakistan Occupied Kashmir) ভারতেরই। সাফ জানালেন সংযুক্ত আরব আমিরশাহির উপ-প্রধানমন্ত্রী। ভারত, ইউরোপ এবং সংযুক্ত আরব আমিরশাহির মধ্যে তৈরি হবে অর্থনৈতিক করিডর। এর একটা বিরাট অংশ রয়েছে পাক অধিকৃত কাশ্মীরে। সেই প্রসঙ্গেই সংযুক্ত আরব আমিরশাহি জানিয়ে দিল, পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতেরই। সম্প্রতি দিল্লিতে হয়ে গেল জি২০ শীর্ষ সম্মেলন। তার পরেই সংযুক্ত আরব আমিরশাহির এই বার্তাকে নয়াদিল্লির কূটনৈতিক সাফল্য হিসেবেই দেখছেন আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।

    পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতের

    সম্প্রতি একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন সংযুক্ত আরব আমিরশাহির উপ-প্রধানমন্ত্রী সইফ বিন জাহেদ আল নাহিয়ান। সেখানে দেখা যাচ্ছে, সদ্য সমাপ্ত জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে করিডরটিকে ভারত-মধ্যপ্রাচ্য-ইউরোপের অর্থনৈতিক করিডর হিসেবে ঘোষণা করা হচ্ছে। এজন্য সংযুক্ত আরব আমিরশাহির প্রশংসা করতে দেখা গিয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্টকে।

    ভাইরাল হওয়া ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে, নাহিয়ান অর্থনৈতিক করিডরের একটি মানচিত্র দেখাচ্ছেন। সেখানে পাক অধিকৃত কাশ্মীরকে (Pakistan Occupied Kashmir) ভারতের অংশ হিসেবে দেখানো হয়েছে। ভারতের সঙ্গে সংযুক্ত আরব আমিরশাহির সম্পর্কের যে উন্নতি হয়েছে এবং দুই দেশই যে আঞ্চলিক অখণ্ডতাকে শক্তিশালী করতে চায়, সেই বার্তাও দেওয়া হয়েছে ভিডিওটিতে।

    কী বলেছিলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী?

    পাক অধিকৃত কাশ্মীর যে ভারতেরই, তা বরাবর দাবি করে আসছে নয়াদিল্লি। তার পরেও কাশ্মীরের ওই অংশ দখল করে রেখেছে ইসলামাবাদ। গত জুন মাসেও কাশ্মীরের মাটিতে দাঁড়িয়ে পাক অধিকৃত কাশ্মীর নিয়ে প্রতিরক্ষমন্ত্রী রাজনাথ সিংহ জানিয়েছিলেন, ইসলামাবাদ যতই দাবি করুক না কেন, পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতের ছিল, আছে এবং থাকবে। এ ব্যাপারে সংসদে সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলেও জানিয়েছিলেন তিনি।

    আরও পড়ুুন: স্থায়ী উপাচার্য নিয়োগে সার্চ কমিটি, রাজভবন-নবান্ন সংঘাতে ইতি টানতে ‘সুপ্রিম’ নির্দেশ

    প্রসঙ্গত, দিন তিনেক আগে প্রাক্তন সেনা প্রধান তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ভিকে সিংহ বলেছিলেন, অচিরেই স্বেচ্ছায় ভারতের সঙ্গে মিশে যাবে পাক অধিকৃত কাশ্মীর (Pakistan Occupied Kashmir)। সংযুক্ত আরব আমিরশাহির এই ঘোষণার প্রেক্ষিতে অবশ্য পাকিস্তানের কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি। তবে বন্ধু দেশ সংযুক্ত আরব আমিরশাহির এহেন ঘোষণায় পাকিস্তানের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক তলানিতে ঠেকবে বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Supreme Court: স্থায়ী উপাচার্য নিয়োগে সার্চ কমিটি, রাজভবন-নবান্ন সংঘাতে ইতি টানতে ‘সুপ্রিম’ নির্দেশ

    Supreme Court: স্থায়ী উপাচার্য নিয়োগে সার্চ কমিটি, রাজভবন-নবান্ন সংঘাতে ইতি টানতে ‘সুপ্রিম’ নির্দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে সঙ্কট কাটাতে সাহায্য করতে হবে। শুক্রবার রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসকে এমনই বলল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। স্থায়ী উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে সার্চ কমিটি গঠন করার নির্দেশও দিয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত। উপাচার্য নিয়োগে প্রধান ভূমিকা নেবে এই সার্চ কমিটিই। এর পাশাপাশি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উন্নতির দিকে নজর দেওয়ার জন্য রাজ্য ও রাজ্যপাল দু’ পক্ষকেই উদ্যোগী হতে হবে বলেও জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।

    ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ

    এদিন বিচারপতি সূর্য কান্ত ও দীপঙ্কর দত্তের বেঞ্চের নির্দেশ, রাজ্যের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগ করতে ২৫ সেপ্টেম্বর সার্চ কমিটি গঠন করে দেবে সুপ্রিম কোর্ট। এর আগেই শীর্ষ আদালতে জমা দিতে হবে প্যানেলের সদস্যদের নাম। শীর্ষ আদালতের নির্দেশ, রাজ্য সরকার পাঁচজন সদস্যের নাম জানাবে। আচার্যও জানাবেন পাঁচজন সদস্যের নাম। ইউজিসির তরফেও দিতে হবে পাঁচজনের নাম। এঁদের মধ্যে থেকেই প্রত্যেক পক্ষ থেকে সমসংখ্যক নাম বেছে নিয়ে সার্চ কমিটি গঠন করে দেবে শীর্ষ আদালত (Supreme Court)। এই কমিটিই প্রস্তাব করবে স্থায়ী উপাচার্যের নাম।

    ‘রাজ্যপালকে অপমান করা হচ্ছে’

    রাজ্যপালের অস্থায়ী উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে রাজ্য যে স্থগিতাদেশ চেয়েছিল, এদিন তা দেয়নি শীর্ষ আদালত। যার অর্থ, আপাতত স্বপদেই বহাল থাকছেন রাজ্যপাল মনোনীত অস্থায়ী উপাচার্যরা। এদিনের শুনানিতে রাজ্যের তরফে সওয়াল  করেন আইনজীবী অভিষেক মনু সিঙ্ঘভি। আর রাজ্যপালের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সুস্মিতা সাহা দত্ত। রাজ্যের আইনজীবী বলেন, “আদালতের নির্দেশ মোতাবেক রাজ্যের তরফে আলোচনায় ডাকা হলেও, তাতে সাড়া দেননি রাজ্যপাল।” পাল্টা রাজ্যপালের আইনজীবী বলেন, “প্রতিদিন রাজ্যপালকে প্রকাশ্যে অপমান করা হচ্ছে। তাই আলোচনার উপযুক্ত পরিবেশ নেই।”

    আরও পড়ুুন: নির্দিষ্ট সঞ্চালকদের বয়কটের সিদ্ধান্ত ইন্ডি জোটের, ‘স্বৈরাচারী দৃষ্টিভঙ্গি’র পরিচয়, কটাক্ষ বিজেপির

    দু’ পক্ষের সওয়াল শেষে আদালত জানায়, মতপার্থক্য ভুলে এগোনো উচিত রাজ্য ও রাজ্যপালের। আপনাদের ব্যক্তিগত ইগোর জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও ছাত্রছাত্রীরা ভুক্তভোগী হচ্ছে। এর পাশাপাশি রাজ্যপালকেও সঙ্কট কাটাতে সহযোগিতা করার পরামর্শ দিয়েছে আদালত। প্রসঙ্গত, উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় সহ রাজ্যের বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে অস্থায়ী উপাচার্য নিয়োগ করেন আচার্য। এর জেরেই রাজভবন-নবান্ন বিবাদের সূত্রপাত। আচার্য তথা রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) যায় রাজ্য।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

     
  • Dengue: খাস কলকাতায় ডেঙ্গির বলি আরও এক, এবার মৃত্যু খোদ চিকিৎসকের

    Dengue: খাস কলকাতায় ডেঙ্গির বলি আরও এক, এবার মৃত্যু খোদ চিকিৎসকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিন তিনেক আগে মারা গিয়েছিলেন অভিনেতা সাহেব চট্টোপাধ্যায়ের বোন। ডেঙ্গিতে (Dengue) ভুগছিলেন তিনি। কলকাতায় ফের ডেঙ্গির বলি হলেন একজন। এবার ডেঙ্গি যাঁর প্রাণ কেড়েছে, তিনি পেশায় চিকিৎসক। চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ এই চিকিৎসকের নাম দেবদ্যূতি চট্টোপাধ্যায়। মাত্র ২৮ বছরেই জীবনের মায়া ত্যাগ করতে হল তাঁকে। গড়ফার শহিদ নগর এলাকায় বাড়ি ওই চিকিৎসকের। দিন চারেক ধরে জ্বর থাকায় প্রথমে তাঁর চিকিৎসা চলছিল বাড়িতে। পরে তাঁকে ভর্তি করা হয় বেসরকারি হাসপাতালে। সেখানেই প্রয়াত হন তিনি। ওই বেসরকারি হাসপাতালে তাঁর চক্ষু দানের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মৃত চিকিৎসকের পরিবার।

    ডেঙ্গির বাড়বাড়ন্ত তুঙ্গে

    ফি বর্ষায় রাজ্যে বাড়বাড়ন্ত হয় ডেঙ্গির (Dengue)। যত্রতত্র জমা জল, নিকাশি ব্যবস্থা ঠিকঠাক পরিষ্কার না হওয়া সহ নানা কারণে রাজ্যে ডেঙ্গির বাড়বাড়ন্ত বলে রাজ্যবাসীর অভিযোগ। প্রতি বছর তারই মাশুল গোনেন রাজ্যবাসী। কেউ হারান সন্তান, কেউ হারান বাবা কিংবা মা অথবা কোনও স্বজন-বান্ধবকে। রাজ্যে বর্ষা নামার প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই এ রাজ্যে হানা দেয় ডেঙ্গি। কিছুদিন আগেই ডেঙ্গিতে মৃত্যু হয়েছিল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের এক পড়ুয়ার। চলতি বছর অগাস্ট মাসে ডেঙ্গির (Dengue) বাড়বাড়ন্ত তুঙ্গে। ২৭ জুলাই পর্যন্ত রাজ্যে ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছিলেন ৩ হাজার ৩৬৯ জন। এর একমাস পরেই ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১৩ হাজারের চৌকাঠ। অর্থাৎ, প্রতিদিন রাজ্যে ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হচ্ছেন তিনশোরও বেশি

    শীর্ষে উত্তর ২৪ পরগনা

    পরিসংখ্যান বলছে, ডেঙ্গি সংক্রমণে প্রতিবার প্রথমে থাকে উত্তর ২৪ পরগনা। এর পর কলকাতা। এবারও তালিকার একেবারে ওপরে রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। এই জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা হাজার চারেক। বিধাননগরে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ৫০৪। দক্ষিণ দমদমে ৩১০। আর শহর কলকাতায় আক্রান্ত হয়েছেন ৯৮৯ জন।

    সরকারি হিসেবে এই পরিসংখ্যান মিললেও, বেসরকারি হিসেবে আক্রান্তের সংখ্যা ঢের বেশি। স্বাস্থ্য দফতরের হিসেব থেকে জানা গিয়েছে, অন্যান্যবার গ্রামাঞ্চলে ডেঙ্গির প্রকোপ ততটা দেখা যায় না। তবে এবার গ্রামাঞ্চলে ডেঙ্গির প্রকোপ ৬০ শতাংশ। আর শহরাঞ্চলে ৪০ শতাংশ।

    আরও পড়ুুন: পুরোটাই গিমিক! লা লিগার অ্যাকাডেমি করে কি আদৌ লাভ হবে বাংলার ফুটবলের?

    শহরের এই ৪০ শতাংশের মধ্যেই রয়েছেন সাহেবের বোন, রয়েছেন সদ্য প্রয়াত চিকিৎসকও। সাহেবের বোন মারা (Dengue) যাওয়ার পর ক্ষোভে ফেটে পড়েছিল টলিউড। অভিনেত্রী দেবলীন দত্ত বলেছিলেন, ডেঙ্গি বা এমন অতিমারি চিন্তা তো বাড়াবেই। রোগের উৎসটা চিন্তার। এ ধরনের রোগ তো হবেই। এমন একটা নোংরা শহর। কোনও রক্ষণাবেক্ষণ নেই।’’ তাঁর ক্ষোভ, ‘‘রাস্তাঘাটের কী খারাপ অবস্থা! বছরের পর বছর দেখে যাচ্ছি, যেখানে জল জমার সেই জমেই থাকছে। কোনও সুরাহা হচ্ছে না। এগুলোই তো অসুখের উৎস। সেগুলোকে ঠিক করার জন্য কোনও সঠিক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না।” নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আর এক অভিনেতা সখেদে বলেছিলেন, “আমাদের শহরটা কার্যত ভাগাড়ে ভরে গিয়েছে। তাতেই মশার আঁতুড়ঘর। যা বিপদ বাড়াচ্ছে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

     
     
  • Recruitment Case: ট্যুইন টাওয়ারের পর এবার হাইকোর্টে উঠে এল বুর্জ খলিফা প্রসঙ্গ, কেন জানেন?

    Recruitment Case: ট্যুইন টাওয়ারের পর এবার হাইকোর্টে উঠে এল বুর্জ খলিফা প্রসঙ্গ, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্নীতির (Recruitment Case) পরিমাণ বোঝাতে আগেই তুলনা টানা হয়েছিল ট্যুইন টাওয়ারের সঙ্গে। এবার কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta high court) উপমা দিতে গিয়ে সিবিআই তুলল দুবাইয়ের বুর্জ খলিফা প্রসঙ্গও।

    উঠে এল বুর্জ খলিফা প্রসঙ্গ

    বৃহস্পতিবার বিচারপতি অমৃতা সিনহার এজলাসে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারির তদন্ত রিপোর্ট জমা দেয় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সেই সময় সিবিআইয়ের আইনজীবী বলেন, “নিয়োগ কেলেঙ্কারির বিস্তৃতি যেন আমেরিকার ট্যুইন টাওয়ারের মতো। এর একটি স্তম্ভ যদি স্কুল সার্ভিস কমিশন হয়, তাহলে অন্যটি প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ।” এই সময়ই ওঠে পুরসভা নিয়োগ কেলেঙ্কারির অভিযোগের প্রসঙ্গও। তিনি বলেন, “পুর নিয়োগ দুর্নীতিকে বুর্জ খলিফা বললেও ভুল হবে না।”

    ‘দুর্নীতি ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া উচিত’ 

    গত সপ্তাহেই টেট সংক্রান্ত মামলায় রিপোর্ট তলব করেছিলেন বিচারপতি (Recruitment Case) অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। ১১ সেপ্টেম্বর রিপোর্ট পেশ করার কথা বলেছিলেন তিনি। সেই সময়ই সিবিআইয়ের আইনজীবী দুর্নীতর সঙ্গে তুলনা টানেন ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের। প্রসঙ্গত, ১১ সেপ্টেম্বর জঙ্গি হানায় ভেঙে পড়েছিল আমেরিকার নিউইয়র্কের ওই যমজ টাওয়ার। শুনানির দিন বিচারপতি বলেছিলেন, “দুর্নীতি যদি আকাশছোঁয়া বহুতলের মতো হয়, তাহলে তা ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া উচিত।”

    আরও পড়ুুন: মোদিই ‘বিশ্বনেতা’, লোকসভা নির্বাচনে প্রচারের সুর বেঁধে দিল বিজেপি?

    প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে বলে বঞ্চিত চাকরিপ্রার্থীদের অভিযোগ। এই মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। এক বছরেরও বেশি সময় ধরে জেলে রয়েছেন তিনি। গ্রেফতার হয়েছে প্রায় গোটা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদই। এঁদের মধ্যে অনেকে আবার তৃণমূল নেতা হিসেবেও পরিচিত। দুর্নীতির তদন্ত করতে নেমে তদন্তকারীরা জেনেছিলেন, কীভাবে জেলায় জেলায় এজেন্ট নিয়োগ করে দুর্নীতি করা হয়েছিল। বঞ্চিত চাকরি প্রার্থীদের অভিযোগ, মোটা অঙ্কের টাকা দিয়ে চাকরি ‘কিনেছিলেন’ অনেকেই। পাহাড় প্রমাণ এই (Recruitment Case) দুর্নীতির অভিযোগ ঢাকতে এবং বেআইনিভাবে চাকরিতে যোগ দেওয়া চাকরিপ্রার্থীদের চাকরি বাঁচাতে রাজ্য সরকার তাঁদের পাশে দাঁড়িয়েছে বলে অভিযোগ। আকাশচুম্বি এই দুর্নীতির শেকড়ে পৌঁছতে চাইছেন তদন্তকারীরা। দুর্নীতির নেপথ্যের কুশীলবদের মুখোশ খুলে দেওয়াও তাঁদের লক্ষ্য।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Calcutta High Court: কুন্তলের চিঠি মামলায় হাইকোর্টে স্বস্তি পেল সিবিআই, কী বলল উচ্চ আদালত?

    Calcutta High Court: কুন্তলের চিঠি মামলায় হাইকোর্টে স্বস্তি পেল সিবিআই, কী বলল উচ্চ আদালত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কুন্তলের চিঠি মামলায় কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে স্বস্তি পেল সিবিআই। তদন্তের নামে শারীরিক নির্যাতন করেন ইডি-সিবিআই কর্তারা, কুন্তল ঘোষের এই অভিযোগের তদন্ত এখন করতে পারবে কলকাতা পুলিশ। বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অমৃতা সিনহার নির্দেশ, কুন্তল ঘোষের চিঠি বিতর্কে বিশেষ সিবিআই আদালতের রায় আপাতত কার্যকর করা যাবে না। প্রসঙ্গত, সিবিআইয়ের বিশেষ আদালত নির্দেশ দিয়েছিল, কুন্তলের চিঠির যৌথ তদন্ত করবেন সিবিআইয়ের জয়েন্ট ডিরেক্টর ও কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের জয়েন্ট কমিশনার। কুন্তলের চিঠি মামলায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে রিপোর্ট পেশের নির্দেশও দেওয়া হয়েছিল।  

    সিবিআইয়ের যুক্তি

    এদিন আদালতে (Calcutta High Court) সিবিআই বলে, “যেখানে হাইকোর্টের নজরদারিতে তদন্ত চলছে, সেখানে নিম্ন আদালত কীভাবে এই নির্দেশ দিতে পারে?  নিম্ন আদালত কোনও সাংবিধানিক কোর্ট নয়। তারা কীভাবে ওই রিপোর্ট চাইতে পারে?” সিবিআইয়ের এই যুক্তি শোনার পর আদালত জানিয়ে দেয়, সিবিআই আদালতের নির্দেশ আপাতত কার্যকর করতে হবে না। বিচারপতি সিনহা বলেন, “নিম্ন আদালতের নির্দেশ নিষ্ক্রিয় করা হল।”

    কুন্তলের অভিযোগ

    নিয়োগ কেলেঙ্কারিকাণ্ডে ইডির হাতে গ্রেফতার হন হুগলির বলাগড়ের যুব তৃণমূল নেতা কুন্তল ঘোষ। পার্টির গায়ে যাতে কালির ছিটে না লাগে, তাই তড়িঘড়ি কুন্তলকে বহিষ্কার করে তৃণমূল। বর্তমানে প্রেসিডেন্সি জেলে বন্দি রয়েছেন কুন্তল। নিম্ন আদালতে চিঠি দিয়ে তিনি ইডি এবং সিবিআইয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়েছিলেন। ইডির দুই আধিকারিক ও সিবিআইয়ের এক আধিকারিকের বিরুদ্ধে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের অভিযোগ করেছিলেন কুন্তল।

    আরও পড়ুুন: মোদিই ‘বিশ্বনেতা’, লোকসভা নির্বাচনে প্রচারের সুর বেঁধে দিল বিজেপি?

    একই সঙ্গে তাঁকে চাপ দিয়ে জোর করে তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম বলানোর চেষ্টা করা হচ্ছে বলেও দাবি করেছিলেন ওই বহিষ্কৃত তৃণমূল নেতা। আদালতে (Calcutta High Court) চিঠি জমা পড়ার পর তার ভিত্তিতে অভিযোগ দায়ের হয় কলকাতার হেয়ার স্ট্রিট থানায়। হাইকোর্টের পাশাপাশি মামলা গড়ায় সুপ্রিম কোর্টেও। এই মামলার শুনানি হচ্ছে বিচারপতি সিনহার বেঞ্চে। এদিন সেই বেঞ্চেরই দ্বারস্থ হয়েছিল সিবিআই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Birth certificate: অক্টোবরের প্রথম দিন থেকেই গুরুত্ব বাড়ছে জন্মের শংসাপত্রের, কী কাজে লাগবে জানেন?

    Birth certificate: অক্টোবরের প্রথম দিন থেকেই গুরুত্ব বাড়ছে জন্মের শংসাপত্রের, কী কাজে লাগবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিল পাশ হয়েছিল সংসদের বাদল অধিবেশনে। তাতে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। তাই আইনে পরিণত হয়েছে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন (সংশোধন) বিল, ২০২৩। এর জেরে রাতারাতি গুরুত্ব বেড়ে গেল জন্মের শংসাপত্রের (Birth certificate)। ১ অক্টোবর থেকে স্কুলে ভর্তি থেকে চাকরি মায় ভোটদান – সবকিছুই হবে কেবল এই শংসাপত্রের সাহায্যেই। ইতিমধ্যেই এ বিষয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক।

    জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন (সংশোধন) বিল, ২০২৩

    বাদল অধিবেশনে লোকসভায় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন (সংশোধন) বিল, ২০২৩ পেশ করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই। বিলের বিরোধিতায় সরব হয় কংগ্রেস। গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির বক্তব্য ছিল, এই বিল (Birth certificate) আইনে পরিণত হলে গোপনীয়তার অধিকার লঙ্ঘিত হবে। এর পরেও বিলটি পাশ হয়ে যায় লোকসভায়। ৭ অগাস্ট ধ্বনিভোটে বিলটি পাশ হয় রাজ্যসভায়। পরে সেটি পাঠানো হয় রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের জন্য। সেই অনুমোদন মেলায় বিলটি পরিণত হয়েছে আইনে।

    কেন্দ্রের বিজ্ঞপ্তি 

    কেন্দ্রের তরফে জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন (সংশোধন) আইন, ২০২৩ এর ১ এর উপধারা অনুযায়ী, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন (সংশোধন) বিল, ২০২৩ আইনে পরিণত হয়েছে। এই আইনটি জন্ম ও মৃত্যুর জাতীয় ও রাজ্যস্তরের ডাটাবেস তৈরি করতে সহায়তা করবে। যা সামাজিক প্রকল্পগুলি বিতরণের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা বজায় রাখতে সাহায্য করবে এবং ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশনও নিশ্চিত করবে। আবার (Birth certificate) জন্ম বা মৃত্যুর সাত দিনের মধ্যেই সেটা ডিজিটাল ডেটাবেসে রেজিস্ট্রেশন করা সম্ভব হবে।

    আরও পড়ুুন: মোদিই ‘বিশ্বনেতা’, লোকসভা নির্বাচনে প্রচারের সুর বেঁধে দিল বিজেপি?

    প্রশ্ন হল, কীভাবে পাবেন জন্মের শংসাপত্র? Crsorgi.gov.in এই ওয়েবসাইটে গিয়ে জন্মের শংসাপত্র রেজিস্ট্রেশন ফর্ম ডাউনলোড করুন। বাচ্চা যদি হাসপাতালে জন্মায়, তাহলে সেখানেই মিলবে শংসাপত্র। শিশুর জন্মের ২১ দিনের মধ্যেই ফর্ম পূরণ করে জমা দিতে হবে। ফর্মে সমস্ত বিবরণ পুঙ্খানুপুঙ্খ দিতে হবে। বাবা-মায়ের আইডি প্রুফ এবং নার্সিংহোমের (যদি জন্মায়) সমস্ত তথ্যও দিতে হবে। ফর্ম জমা দেওয়ার পরে তা যাচাই করবেন রেজিস্ট্রার। শংসাপত্র পেতে দিন সাতেক সময় লাগবে। বাচ্চা জন্মের পর একটি চিঠি দেবেন মেডিক্যাল অফিসার ইনচার্জ। সেটির পাশাপাশি ফর্মের সঙ্গে দিতে হবে বাবা-মায়ের জন্মের শংসাপত্রও (Birth certificate)। সন্তানের বাবা-মা যদি বিবাহিত হন, তাহলে দিতে হবে বিয়ের শংসাপত্রও।

     

  • Lok Sabha Elections 2024: মোদিই ‘বিশ্বনেতা’, লোকসভা নির্বাচনে প্রচারের সুর বেঁধে দিল বিজেপি?

    Lok Sabha Elections 2024: মোদিই ‘বিশ্বনেতা’, লোকসভা নির্বাচনে প্রচারের সুর বেঁধে দিল বিজেপি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024)। এই নির্বাচনে প্রচারের হাতিয়ার হিসেবে সদ্য সমাপ্ত জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের আয়োজনকে প্রচারের হাতিয়ার করতে চাইছে বিজেপি। সম্মেলনের আয়োজক দেশের প্রধান হিসেবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভূয়সী প্রশংসা করেছেন বিশ্বনেতারা। সম্মেলনের সফল নেতৃত্ব দেওয়ায় বুধবার প্রধানমন্ত্রীকে সংবর্ধনা দিয়েছে বিজেপি। সেখানেই জি২০-কে অস্ত্র হিসেবে প্রয়োগ করার প্রস্তাবও গৃহীত হয়েছে বলে একটি সূত্রের খবর। সেই প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে রাজ্যগুলিতে। নির্বাচনের প্রচারে গিয়ে আমজনতাকে জানাতে হবে, নরেন্দ্র মোদির জমানায় অতীতের তুলনায় ভারত বিশ্ব রাজনীতিতে অনেক বেশি সাফল্য পেয়েছে।

    সুকান্ত মজুমদারের বক্তব্য

    বিজেপি নেতৃত্ব অবশ্য জি২০-কে যে প্রচারে তুলে ধরার প্রস্তাব (Lok Sabha Elections 2024) গৃহীত হয়েছে, তা স্বীকার করছেন না। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “এটা নিয়ে প্রচারের প্রয়োজন নেই। গোটা দেশ দেখেছে, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নেতারা কীভাবে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা দেখিয়েছেন। ভারত যে বিশ্বের দরবারে গুরুত্ব পাচ্ছে, এটা তো অস্বীকার করার কোনও জায়গা নেই। যাঁরা এসেছিলেন, সকলেই মোদিজির নেতৃত্বের প্রশংসা করেছেন। আর এই গর্ব তো শুধু বিজেপির নয়, গোটা দেশের।”

    কী বললেন দিলীপ ঘোষ?

    বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, “সেই ছোটবেলা থেকে আমরা বলে এসেছি ভারত আবার জগৎসভায় শ্রেষ্ঠ আসন লবে। অতুলপ্রসাদ সেনের সেই বাণী যে এতদিন পরে সফল হয়েছে, তারই প্রমাণ দেখা গিয়েছে জি২০ সম্মেলনে। শুধু সরকারের কর্মসূচি না রেখে, রাজনীতিতে আটকে না রেখে মোদিজি যেভাবে এই সম্মেলনকে গোটা দেশে ছড়িয়ে দিয়েছেন, মানুষের সম্মেলন করে দিয়েছেন, দেশ তো তা মনে রাখবেই। ভারত যে বিশ্বগুরু, তা এবার নতুন করে প্রতিষ্ঠিত। আমাদের বলার দরকার নেই, বাকিরাই সেটা বলবে।” বিজেপি সূত্রে খবর, দলের লক্ষ্য হল, যাঁরা জি২০ সম্মেলন সম্পর্কে ওয়াকিবহাল নন, তাঁদের কাছেও এই বার্তা পৌঁছে দিতে হবে যে গোটা বিশ্বে বড় (Lok Sabha Elections 2024) জায়গা পেয়েছে ভারত। মোদিকে সকলে মেনে নিয়েছেন ‘বিশ্বনেতা’ হিসেবে।

    আরও পড়ুুন: “ওরা সনাতন ধর্মকে মুছে দিতে চায়”, মধ্যপ্রদেশে প্রধানমন্ত্রীর নিশানায় ইন্ডি-জোট

    এদিকে, নির্ধারিত সময়ের মাসখানেক আগেই হতে পারে লোকসভা নির্বাচন। লোকসভা নির্বাচন হওয়ার কথা ২০২৪ সালের এপ্রিলে। জানা গিয়েছে, মার্চ মাসেই শুরু হয়ে যেতে পারে লোকসভা নির্বাচন-পর্ব। শেষ হয়ে যাবে এপ্রিলের প্রথম দিকেই। এপ্রিলের চাঁদিফাটা রোদ্দুর থেকে ভোটকর্মী ও ভোটারদের স্বস্তি দিতেই নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024) এগিয়ে আসতে পারে বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: সংসদের বিশেষ অধিবেশনে উপস্থিত থাকতে হুইপ জারি বিজেপির

    BJP: সংসদের বিশেষ অধিবেশনে উপস্থিত থাকতে হুইপ জারি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদের বিশেষ অধিবেশনে যাতে দলীয় সাংসদরা উপস্থিত থাকেন তাই হুইপ জারি করল বিজেপি (BJP)। সব মিলিয়ে তিন লাইন লেখা। তাতে বলা হয়েছে, ‘লোকসভার সব বিজেপি সদস্যকে জানানো হচ্ছে যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা ও সেগুলি সংসদে পাশ করানোর জন্য ১৮ থেকে ২২ সেপ্টেম্বর বিশেষ অধিবেশন বসছে। আপনাদের অনুরোধ করা হচ্ছে যে, এই পাঁচ দিনই আপনারা ইতিবাচক মানসিকতা নিয়ে লোকসভায় উপস্থিত থাকবেন এবং সরকারের অবস্থান  সমর্থন করবেন।’

    বিশেষ অধিবেশনের অ্যাজেন্ডা

    প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবারই জানানো হয়েছে বিশেষ অধিবেশনের অ্যাজেন্ডা। নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ সংক্রান্ত বিল ছাড়াও (BJP) আরও যে তিনটি বিল পেশ করা হবে সেগুলি হল, অ্যাডভোকেটস (সংশোধনী) বিল, ২০২৩, দ্য প্রেস অ্যান্ড রেজিস্ট্রেশন অফ পিরিওডিক্যালস বিল, ২০২৩ এবং পোস্ট অফিস বিল, ২০২৩। অধিবেশনের প্রথম দিন লোকসভায় ৭৫ বছরের সংসদীয় যাত্রার বিষয়ে আলোচনা হবে।

    সংবিধান সভা থেকে শুরু করে এ পর্যন্ত সংসদের সাফল্য, অভিজ্ঞতা, স্মৃতি ও শিক্ষা নিয়ে আলোচনা হবে। অধিবেশনের আগের দিন সর্বদলীয় বৈঠক ডেকেছেন সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী। সেখানেও এই অ্যাজেন্ডা নিয়ে হবে আলোচনা।

    সংসদের বিশেষ অধিবেশন

    সেপ্টেম্বরের ১৮ তারিখে বসছে সংসদের বিশেষ অধিবেশন। পাঁচ দিনের এই অধিবেশন চলবে ২২ তারিখ পর্যন্ত। অধিবেশনের অ্যাজেন্ডা প্রকাশ করা হয়নি বলে দিন কয়েক আগে ইন্ডি জোটের (INDIA) তরফে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি লিখেছিলেন কংগ্রেস নেত্রী সনিয়া গান্ধী। তার জবাবে কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছিল, ঠিক সময়েই জানানো হবে অ্যাজেন্ডা। শেষমেশ বুধবার কেন্দ্রের তরফে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানানো হয়েছে লোকসভা ও রাজ্যসভায় দু’টি করে গুরুত্বপূর্ণ বিল (BJP) পেশ করা হবে। এর মধ্যে অন্যতম হল প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ সংক্রান্ত বিল।

    আরও পড়ুুন: “ওরা সনাতন ধর্মকে মুছে দিতে চায়”, মধ্যপ্রদেশে প্রধানমন্ত্রীর নিশানায় ইন্ডি-জোট

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

       

     

LinkedIn
Share