Author: Krishnendu Bakshi

  • Special Parliamentary Session: সংসদের বিশেষ অধিবেশনে কী নিয়ে আলোচনা হবে জানেন?

    Special Parliamentary Session: সংসদের বিশেষ অধিবেশনে কী নিয়ে আলোচনা হবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সেপ্টেম্বরের ১৮ তারিখে বসছে সংসদের বিশেষ অধিবেশন (Special Parliamentary Session)। পাঁচ দিনের এই অধিবেশন চলবে ২২ তারিখ পর্যন্ত। অধিবেশনের অ্যাজেন্ডা প্রকাশ করা হয়নি বলে দিন কয়েক আগে ইন্ডি জোটের (INDIA) তরফে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি লিখেছিলেন কংগ্রেস নেত্রী সনিয়া গান্ধী। তার জবাবে কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছিল, ঠিক সময়েই জানানো হবে অ্যাজেন্ডা।

    অ্যাজেন্ডা প্রকাশ সরকারের

    শেষমেশ বুধবার কেন্দ্রের তরফে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানানো হয়েছে লোকসভা ও রাজ্যসভায় দু’টি করে গুরুত্বপূর্ণ বিল পেশ করা হবে। এর মধ্যে অন্যতম হল প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ সংক্রান্ত বিল। ফি বার অধিবেশনের আগে বিরোধীদের অ্যাজেন্ডা বা আলোচ্যসূচি জানানোই সংসদীয় রীতি। কিছু দিন আগেই শেষ হয়েছে সংসদের বাদল অধিবেশন। তার আগেও প্রকাশ করা হয়েছিল অ্যাজেন্ডা। এদিন জানানো হল বিশেষ অধিবেশনের (Special Parliamentary Session) অ্যাজেন্ডা।

    পেশ হবে ৩ বিল

    নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ সংক্রান্ত বিল ছাড়াও আরও যে তিনটি বিল পেশ করা হবে সেগুলি হল, অ্যাডভোকেটস (সংশোধনী) বিল, ২০২৩, দ্য প্রেস অ্যান্ড রেজিস্ট্রেশন অফ পিরিওডিক্যালস বিল, ২০২৩ এবং পোস্ট অফিস বিল, ২০২৩। অধিবেশনের প্রথম দিন লোকসভায় ৭৫ বছরের সংসদীয় যাত্রার বিষয়ে আলোচনা হবে। সংবিধান সভা থেকে শুরু করে এ পর্যন্ত সংসদের সাফল্য, অভিজ্ঞতা, স্মৃতি ও শিক্ষা নিয়ে আলোচনা হবে। অধিবেশনের আগের দিন সর্বদলীয় বৈঠক ডেকেছেন সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী। সেখানেও এই অ্যাজেন্ডা নিয়ে হবে আলোচনা।

    এই চারটি বিলের মধ্যে নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ সংক্রান্ত বিলটি রাজ্যসভায় পেশ করা হয়েছিল সংসদের বাদল অধিবেশনে। ১০ অগাস্ট পেশ হয়েছিল বিলটি। বাকি তিনটি বিল নিয়ে বিরোধীদের খুব একটা সমস্যা না থাকলেও, নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ সংক্রান্ত বিলটির বিরোধিতা করবেন (Special Parliamentary Session) তাঁরা। এই বিলে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের ক্ষেত্রে যে প্যানেল তৈরি হয় তা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিকে।

    এতে কেন্দ্রের ক্ষমতা ও একছত্র আধিপত্যই প্রতিষ্ঠিত হবে বলে আশঙ্কা বিরোধীদের। সেই কারণেই এই বিলের বিরোধিতা করবেন বিরোধীরা। প্রসঙ্গত, সুপ্রিম কোর্টের তরফেও বলা হয়েছিল, কেন্দ্র চাইলে মুখ্য নির্বাচনী কমিশনার নিয়োগ সংক্রান্ত বিল আনতে পারে সংসদে।

     

  • Abhishek Banerjee: টানা ইডির প্রশ্নবাণের মুখে অভিষেক, অফিস থেকে বেরিয়ে এ কী বললেন তৃণমূল নেতা?

    Abhishek Banerjee: টানা ইডির প্রশ্নবাণের মুখে অভিষেক, অফিস থেকে বেরিয়ে এ কী বললেন তৃণমূল নেতা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা প্রায় ৯ ঘণ্টা ধরে ইডির প্রশ্নবাণের ধাক্কা সামলালেন তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। বুধবার সকালে সল্টলেকে সিজিও কমপ্লেক্সে পৌঁছান তৃণমূল নেত্রীর ভাইপো। শুরু হয় ম্যারাথন জেরা। যদিও তৃণমূলের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড বলেন, “আমাকে ছিয়ানব্বই ঘণ্টা জেরা করেও কিছু হবে না।”

    এ কী বললেন তৃণমূল সুপ্রিমোর ভাইপো?

    বিজেপিকে রুখতে জোট বেঁধেছে বিজেপি-বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল। জোটের নাম হয়েছে ‘ইন্ডিয়া’। এই জোটে রয়েছে কংগ্রেসের মতো সর্বভারতীয় দল। কিছু দিন আগেও তৃণমূলের গায়ে সর্বভারতীয় তকমা সেঁটে দিয়েছিলেন দলীয় নেত্রী। সেই তকমাও মুছে গিয়েছে। তবে এদিন ইডির দফতর থেকে বেরিয়ে তৃণমূল সুপ্রিমোর ভাইপো যা বললেন, তাতে ‘ইন্ডিয়া’র ভবিষ্যৎ নিয়েই প্রশ্ন উঠে গেল। ঘাসফুল শিবিরের এই নেতা বলেন, “সব দল ছেড়ে ইডি বেছে বেছে আমাকে নোটিশ দিয়েছে। দিয়েছে ভাল করেছে। কিন্তু হাজিরার জন্য ডাকল, যেদিন বৈঠক রয়েছে। ৪টের সময় দিল্লিতে বৈঠক ছিল।”

    তিনি বলেন, “বৈঠকে যদি আমি অংশগ্রহণ করতে চাই, তাহলে ২টোর মধ্যে আমাকে দিল্লিতে পৌঁছতে হবে। আর আমাকে একই দিনে কলকাতার ইডি অফিসে ডাকা হল সকাল সাড়ে ১১টায়। আজকের আগে-পরে ডাকলে আমি (Abhishek Banerjee) বৈঠকে থাকতে পারতাম। আজকে ডাকার ফলে এটা স্পষ্ট, ভারতীয় জনতা পার্টি বেছে বেছে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিনিধিকে আটকেছে। তাই ইন্ডি বা বিরোধী জোট গঠনে তৃণমূল কংগ্রেসের ভূমিকা কী সেটা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। শুধুমাত্র তৃণমূলকেই যে এরা আটকাতে চায়, এটা আর একবার আজ স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে।”

    আরও পড়ুুন: “আমাকে জেলে ঢোকানোর চেষ্টায় রাজ্য খরচ করেছে ২৯৫ কোটি টাকা”, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    মৌখিক রক্ষাকবচ পেয়েই ইডির দফতরে অভিষেক!

    প্রসঙ্গত, এর আগে রক্ষাকবচ চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন অভিষেক (Abhishek Banerjee)। মঙ্গলবার শুনানি হয়। অভিষেকের আইনজীবী জানিয়েছিলেন, বুধবার তাঁর (অভিষেকের) বিশেষ একটি বৈঠক রয়েছে। তিনি এও বলেছিলেন, “এটা বিদ্বেষপূর্ণ আচরণ। কাল তাঁকে গ্রেফতারও করা হতে পারে। এই ধরনের হয়রানির মানে কি?” তার প্রেক্ষিতে ইডির আইনজীবী বলেছিলেন, “সমন পাঠানো মানে কড়া পদক্ষেপ নয়। তিনি অভিযুক্ত নন। ইডির কিছু প্রশ্ন রয়েছে। তাই তাঁকে ডেকে পাঠানো হয়েছে। সমন পাঠানোর ক্ষেত্রে আমাদের কোনও বাধা নেই। গ্রেফতার করতে আমাদের কোনও সমনের দরকার নেই। আমরা যখন ইচ্ছা গিয়ে গ্রেফতার করতে পারি। গ্রেফতারির জন্য সমন পাঠানো হয়েছে এই আশঙ্কা অমূলক।”

    তিনি বলেন, “এই আদালতের অন্য এজলাসেও মামলা চলছে। সেখানে আমাদের রিপোর্ট দিতে হবে। তাই জিজ্ঞাসাবাদ করা প্রয়োজন।” ওয়াকিবহাল মহলের মতে, গ্রেফতার করা হবে না এই আশ্বাস পেয়েই এদিন ইডির মুখোমুখি হন তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ড।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: প্রসঙ্গ ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’, এবার মোদি-স্তুতি শোনা গেল পুতিনের গলায়ও

    PM Modi: প্রসঙ্গ ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’, এবার মোদি-স্তুতি শোনা গেল পুতিনের গলায়ও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নয়াদিল্লিতে হয়ে গেল জি২০ শীর্ষ সম্মেলন। আয়োজক প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ভূয়সী প্রশংসা করেছেন উপস্থিত রাষ্ট্রপ্রধানরা। সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন না রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ছিলেন সে দেশের বিদেশমন্ত্রী। 

    প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট

    তা সত্ত্বেও প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন, “মেক ইন ইন্ডিয়ার প্রচার করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। একদম সঠিক কাজ করছেন তিনি। দেশে তৈরি গাড়ি ব্যবহার করা উচিত। প্রধানমন্ত্রী মোদির নেতৃত্বে ইতিমধ্যেই উদাহরণ তৈরি করেছে ভারত।” মঙ্গলবার দেশের বন্দর শহর ভ্লাদিভসতকে ইস্টার্ন ইকনোমিক ফোরামে যোগ দিয়েছিলেন পুতিন। সেখানেই তাঁর মুখে শোনা গেল মোদি-স্তুতি।

    ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’

    দেশীয় পণ্যের ব্যবহারের পক্ষে সওয়াল করে পুতিন বলেন, “আগে আমাদের কাছে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি গাড়ি ছিল না, এখন আমাদের কাছে রয়েছে। এটা সত্যি যে মার্সিডিজ বা অডি গাড়ির তুলনায় আমাদের তৈরি গাড়িগুলি অনেক শোভনীয় দেখতে। নয়ের দশকে আমরা অনেক গাড়ি কিনেছিলাম, কিন্তু এটা ইস্যু নয়। আমাদের বন্ধুদের দেখে শেখা উচিত। যেমন ভারত। ওরা দেশীয় প্রযুক্তিতে গাড়ি তৈরি ও তা ব্যবহারের ওপর নজর দিয়েছে। আমার মনে হয়, মেক ইন ইন্ডিয়ার প্রচার করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) একদম সঠিক কাজ করছেন। উনি একদম ঠিক।”

    আরও পড়ুুন: লুকিয়ে একা পর্ন ছবি দেখা কি দণ্ডনীয় অপরাধ? যুগান্তকারী মন্তব্য কেরল হাইকোর্টের

    তিনি বলেন, “আমাদের কাছে নিজস্ব তৈরি গাড়ি রয়েছে। আমাদের সেগুলি ব্যবহার করা উচিত। ওই গাড়িতে কোনও সমস্যা নেই। এতে আমাদের অভ্যন্তরীণ বিক্রি বাড়বে। এমন একটা চেইন তৈরি করতে হবে, যাতে কোন শ্রেণির আধিকারিকরা কী ধরনের গাড়ি ব্যবহার করেন, তা জেনে সেই অনুযায়ী গাড়ি তৈরি করা হবে। ইতিমধ্যেই গাড়ি কেনা নিয়ে একাধিক প্রস্তাবনা আনা হয়েছে।” রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, “আমাদের অটোমোবাইল সংস্থা রয়েছে। আর আমাদের সেই গাড়িগুলি ব্যবহার করা উচিত। এই পদক্ষেপের জন্য আমাদের ওয়ার্ল্ড ট্রেড অর্গানাইজেশনের সঙ্গে থাকা কোনও নীতির বিরোধিতা বা লঙ্ঘন করতে হবে না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Kerala HC: লুকিয়ে একা পর্ন ছবি দেখা কি দণ্ডনীয় অপরাধ? যুগান্তকারী মন্তব্য কেরল হাইকোর্টের

    Kerala HC: লুকিয়ে একা পর্ন ছবি দেখা কি দণ্ডনীয় অপরাধ? যুগান্তকারী মন্তব্য কেরল হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবসর সময়ে একা পর্নোগ্রাফি দেখা অশ্লীলতা নয়। বুধবার যুগান্তকারী রায় দিল কেরালা হাইকোর্ট (Kerala HC)। এই রায়ের জেরে গত সপ্তাহে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে শুরু হওয়া শুনানি বাতিল করেছে আদালত। রাস্তার ধারে বসে অশ্লীল ভিডিও দেখার সময় এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে পুলিশ। মামলাটি পৌঁছায় হাইকোর্টে। ২৯২ ধারায় দায়ের হওয়া ওই মামলাটি বাতিল করে দেন বিচারপতি পিভি কুনহিকৃষ্ণান।

    ‘পর্নক্লিপ দেখা কোনও অপরাধ নয়’

    তিনি বলেন, অভিযোগ সত্য বলে মেনে নিলেও, অশ্লীল ভিডিও ও পর্নক্লিপ দেখা কোনও অপরাধ নয়। এটি দেখা একজন পুরুষ কিংবা মহিলার ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। শুনানিতে কেরল হাইকোর্টের বিচারপতি কুনহিকৃষ্ণান (Kerala HC) বলেন, “অশ্লীল ছবি বা ভিডিও ব্যক্তিগতভাবে কোনও প্ল্যাটফর্মে শেয়ার না করে বা প্রকাশ্যে না দেখে ব্যক্তিগতভাবে দেখলে তা আইপিসির অধীনে অশ্লীলতার অধীনে পড়বে না। এতে বলা হয়েছে, এই ধরনের উপাদান দেখা একজন ব্যক্তির পছন্দ এবং আদালত তার গোপনীয়তায় হস্তক্ষেপ করতে পারে না।”

    ‘যৌনতা প্রেমের বিষয়’

    তিনি বলেন, “যদি অভিযুক্ত ব্যক্তি কোনও অশ্লীল ভিডিও বা ছবি প্রচার বা বিতরণ করার চেষ্টা করে বা প্রকাশ্যে প্রদর্শন করে, কেবল তাহলেই আইপিসির ২৯২ ধারার অধীনে তা অপরাধ।” বিচারপতির মন্তব্য, “প্রাপ্তবয়স্ক নারী-পুরুষের সম্মতিতে একে অপরের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করা অপরাধ নয়। কারণ যৌনতা শুধুমাত্র একটি লালসা নয়, প্রেমের বিষয় এবং সন্তান ধারণের জন্যও।”

    আরও পড়ুুন: স্রেফ ছাঁট বেচেই চন্দ্রাভিযানের খরচ তুলে নিল মোদি সরকার! কত আয় হল জানেন?

    তিনি বলেন, “পর্নোগ্রাফি বহু শতাব্দী ধরে রয়েছে। নতুন ডিজিটাল যুগ এটিকে আগের চেয়ে আরও বেশি সহজলভ্য করে তুলেছে। এটি শিশু ও প্রাপ্তবয়স্কদের কাছেও সহজেই উপলব্ধ।” বিচারপতি (Kerala HC) বলেন, “যৌনতা ও পর্নোগ্রাফি দেশে পুরনো কার্যকলাপ। কিন্তু শিশুরা যদি ছোট বয়স থেকেই পর্ন ভিডিও দেখা শুরু করে তাহলে এর খারাপ প্রভাব পড়তে বাধ্য। তা নিয়ন্ত্রণ করা অভিভাবকের দায়িত্ব।” প্রসঙ্গত, ভারতীয় দণ্ডবিধির ২৯২ ধারায় অশ্লীল বই এবং বস্তুর বিক্রয়, বিতরণ ও প্রদর্শন শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • VK Singh: “শীঘ্রই ভারতের সঙ্গে মিশে যাবে পাক অধিকৃত কাশ্মীর”, দাবি প্রাক্তন সেনা প্রধানের

    VK Singh: “শীঘ্রই ভারতের সঙ্গে মিশে যাবে পাক অধিকৃত কাশ্মীর”, দাবি প্রাক্তন সেনা প্রধানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “শীঘ্রই নিজে থেকেই ভারতের সঙ্গে মিশে যাবে পাক অধিকৃত কাশ্মীর।” রাজস্থানের দৌসায় এমনই দাবি করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা প্রাক্তন সেনা প্রধান ভিকে সিংহ (VK Singh)। চলতি বছরই রয়েছে রাজস্থান বিধানসভার নির্বাচন। সেই উপলক্ষে রাজস্থানে এসেছেন মন্ত্রী। এখানেই সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, “শীঘ্রই নিজে থেকেই ভারতের সঙ্গে মিশে যাবে পাক অধিকৃত কাশ্মীর। একটু অপেক্ষা করুন।”

    শিয়া মুসলিমদের দাবি

    নির্বাচনমুখী রাজস্থানে ‘পরিবর্তন সঙ্কল্প যাত্রা’র আয়োজন করা হয়েছে বিজেপির তরফে। এই কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরাও। সেই কারণেই দৌসায় এসেছিলেন মন্ত্রী। উল্লেখ্য, শিয়া মুসলমানরা দীর্ঘদিন ধরেই দাবি জানিয়ে আসছেন লাদাখের কারগিল চেকপোস্ট খুলে দেওয়ার। সেই প্রসঙ্গেই পাক অধিকৃত কাশ্মীরের ভারতে মিশে যাওয়ার কথা বলেন মন্ত্রী (VK Singh)। জানা গিয়েছে, পাক অধিকৃত কাশ্মীরের জনসংখ্যা ৪৫ লাখের কাছাকাছি। এর ৯৭ শতাংশই মুসলিম। বাকি তিন শতাংশ হিন্দু সহ অন্যান্য ধর্মের।

    চিনা আগ্রাসন নিয়ে জবাব মন্ত্রীর

    কেবল পাকিস্তান নয়, চিনা আগ্রাসন নিয়ে সাংবাদিকদের করা প্রশ্নেরও উত্তর দিয়েছেন বিদেশ দফতরের রাষ্ট্রমন্ত্রী। মানচিত্রের নয়া সংস্করণে ভারতের অরুণাচল প্রদেশ ও আকসাই চিনকে নিজেদের এলাকা বলে দেখিয়েছে বেজিং। এদিন সে প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, “এটা চিনের পুরনো অভ্যাস। শুধুমাত্র ভারতের কিছু অংশ নিয়ে মানচিত্র প্রকাশ করে ওরা কিছু করতে পারবে না। এতে কিছু বদলাবে না। কোন এলাকাগুলি আমাদের, আমাদের সরকার তা স্পষ্ট করে দিয়েছে। অবান্তর দাবি করলেই অন্য লোকের এলাকা আপনার হয়ে যায় না।”

    আরও পড়ুুন: নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্তে ইডি দফতরে পৌঁছলেন অভিষেক, শুরু জিজ্ঞাসাবাদ

    প্রসঙ্গত, নয়াদিল্লি বরাবরই দাবি করে আসছে পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতের। অধিকৃত কাশ্মীর ভারতেরই অবিচ্ছেদ্য অংশ। মে মাসে গোয়ায় অনুষ্ঠিত এসসিও-র বিদেশমন্ত্রী সম্মেলনে যোগ দিয়েছিলেন পাক বিদেশমন্ত্রী বিলাবল ভুট্টোও। তাঁর সামনেই অবৈধভাবে দখল করা এলাকা তাঁরা কখন ফাঁকা করে দেবেন, এ প্রশ্নও তুলেছিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর।

    কংগ্রেস সরকারের আমলে রাজস্থানে যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে, এদিন তাও জানিয়েছেন মন্ত্রী (VK Singh)। বছর কয়েক আগে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক চালিয়ে পাক ভূখণ্ডে থাকা বেশ কিছু জঙ্গি ঘাঁটি ধ্বংস করেছিল ভারত। তার পর থেকে পাক অধিকৃত কাশ্মীরকে ভারতে নিয়ে আসার আশ্বাস দিচ্ছেন বিজেপির বিভিন্ন নেতা-মন্ত্রী। অখণ্ড কাশ্মীরের স্বপ্ন যে অচিরেই পূরণ হতে চলেছে, এদিন প্রাক্তন সেনা প্রধানের কথায়ই তা স্পষ্ট।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • ED on Abhishek Banerjee: কিছু প্রশ্ন রয়েছে, তাই তলব করা হয়েছে অভিষেককে, হাইকোর্টে জানাল ইডি

    ED on Abhishek Banerjee: কিছু প্রশ্ন রয়েছে, তাই তলব করা হয়েছে অভিষেককে, হাইকোর্টে জানাল ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সরাসরি রক্ষাকবচ মিলল না তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের। রক্ষাকবচ চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন অভিষেক। মামলা যতক্ষণ বিচারাধীন, ততক্ষণ যেন ইডি কোনও পদক্ষেপ না করে, আদালতের কাছে এমনই আবেদন জানান তৃণমূল নেতার আইনজীবী।

    “নির্দেশনামায় কেন নতুন শব্দবন্ধ লিখতে যাব?”

    ইডির (ED on Abhishek Banerjee) আইনজীবীর মৌখিক প্রতিশ্রুতির ভিত্তিতে ইডির আধিকারিকরা এই মামলার শুরু থেকে কোনও কড়া পদক্ষেপ করেননি। মঙ্গলবার ফের শুনানি হয় এই মামলার। মামলা ওঠে বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের এজলাসে। তিনি বলেন, “এই মামলার শেষ মুহূর্তে নির্দেশনামায় কেন নতুন শব্দবন্ধ লিখতে যাব? কালকেও আমার বিচার্য বিষয় একই থাকবে।  জামিনের মামলা শুনানির জন্য আমার কাছেই আসবে।” প্রসঙ্গত, ইসিআইআর খারিজের দাবিতে যখন মামলা চলছে, তখন ১০ সেপ্টেম্বর অভিষেককে নতুন করে সমন পাঠানো হয়েছে।

    অভিষেককে জিজ্ঞাসাবাদ করা প্রয়োজন

    ১৩ সেপ্টেম্বর, বুধবার হাজিরা দিতে বলা হয়েছে তাঁকে। অভিষেকের আইনজীবী জানান, বুধবার তাঁর (অভিষেকের) বিশেষ একটি বৈঠক রয়েছে। তিনি বলেন, “এটা বিদ্বেষপূর্ণ আচরণ। কাল তাঁকে গ্রেফতারও করা হতে পারে। এই ধরনের হয়রানির মানে কি?” ইডির আইনজীবী বলেন, “সমন পাঠানো মানে কড়া পদক্ষেপ নয়। তিনি অভিযুক্ত নন।  ইডির (ED on Abhishek Banerjee) কিছু প্রশ্ন রয়েছে। তাই তাঁকে ডেকে পাঠানো হয়েছে। সমন পাঠানোর ক্ষেত্রে আমাদের কোনও বাধা নেই। গ্রেফতার করতে আমাদের কোনও সমনের দরকার নেই।  আমরা যখন ইচ্ছা গিয়ে গ্রেফতার করতে পারি। গ্রেফতারির জন্য সমন পাঠানো হয়েছে এই আশঙ্কা অমূলক।” তিনি বলেন, “এই আদালতের অন্য এজলাসেও মামলা চলছে।  সেখানে আমাদের রিপোর্ট দিতে হবে। তাই জিজ্ঞাসাবাদ করা প্রয়োজন।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘টাকা সরানোর ট্রানজিট পয়েন্ট দুবাই’’! মমতার বিদেশ সফর নিয়ে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    বিচারপতি ঘোষ বলেন, “ইসিআইআর খারিজের মূল মামলায় অভিষেক এবং ইডির বক্তব্যের লিখিত আকারে খুশি (ED on Abhishek Banerjee) নয় আদালত। ১৯ সেপ্টেম্বর নতুন করে লিখিত আকারে বক্তব্য পেশ করতে হবে।” অভিষেকের আইনজীবীর উদ্দেশে তিনি বলেন,  “আপনি এমন কিছু নির্দেশনামার উল্লেখ করেছেন যা আপনার বিপক্ষে যেতে পারে। আপনি মুখে যা বলেছেন এবং লিখিত আকারে যা জমা দিয়েছেন তার মধ্যে বেশ কিছু অসঙ্গতি রয়েছে। অনেক বক্তব্য লিখিত আকারে দেননি।” এদিন রিপোর্ট জমা দিল সিএফএসএল। এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে  ১৯ সেপ্টেম্বর।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Calcutta High Court: উপাচার্য নিয়োগ বিল নিয়ে রাজ্যপালের বিরুদ্ধে মামলা, হলফনামা তলব হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: উপাচার্য নিয়োগ বিল নিয়ে রাজ্যপালের বিরুদ্ধে মামলা, হলফনামা তলব হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপাচার্য নিয়োগ বিল নিয়ে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের বিরুদ্ধে দায়ের হয়েছে মামলা। তার জেরে মঙ্গলবার রাজ্যপালের দফতরের হলফনামা চাইল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। হলফনামা জমা দিতে হবে ৪ অক্টোবরের মধ্যে। বিচারপতি ইন্দ্রপ্রসন্ন মুখোপাধ্যায় ও বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চের তরফে চাওয়া হয় হলফনামা। এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ১৬ অক্টোবর।

    কেন্দ্রের আইনজীবীকে প্রশ্ন আদালতের

    মামলাকারীর অভিযোগ, রাজ্যের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলির আচার্য হিসেবে মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়োগের যে বিল বিধানসভায় পাশ হয়েছে, তা আটকে রেখে সাংবিধানিক সঙ্কট তৈরি করেছেন রাজ্যপাল। এদিন মামলার শুনানিতে কেন্দ্রের আইনজীবীকে আদালতের (Calcutta High Court) প্রশ্ন, “যদি সাংবিধানিক সঙ্কট তৈরি হয়, তাহলেও কি আদালত রাজ্যপালকে কোনও একটি সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়ার অনুরোধ জানাতে পারে না? ডানদিকে হোক, বামদিকে হোক বা কেন্দ্রে হোক, যেখানেই হোক, কোনও সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়ার অনুরোধ রাজ্যপালকে আদালত জানাতে পারে না? এই ধরনের সাংবিধানিক পদে থাকা ব্যক্তিদের কৈফিয়ত তলব করা যায় না, সময় বেঁধে দেওয়া যায় না, কিন্তু যুক্তিসঙ্গত সময়ের মধ্যে সিদ্ধান্ত গ্রহণের অনুরোধও কি আদালত করতে পারে না?”

    কী জবাব দিলেন কেন্দ্রের আইনজীবী?

    কেন্দ্রের আইনজীবী বলেন, “সংবিধান রাজ্যপাল সহ একাধিক সাংবিধানিক পদে থাকা ব্যক্তিকে রক্ষাকবচ দিয়েছে। তাঁরা জবাবদিহি করতে বাধ্য নন। মামলাকারীর রাজনৈতিক পরিচয় খতিয়ে দেখা হোক। তিনি একটি রাজনৈতিক দলের সাধারণ সম্পাদক। এই পরিচয় গোপন করে তিনি মামলা করেছেন। তাই এই মামলা গ্রহণযোগ্য নয়।”

    রাজ্য সরকারের আইনজীবী বলেন (Calcutta High Court), “একটি বিল যাওয়ার পরে রাজ্যপাল তিনটি কাজ করতে পারেন। প্রথমত, তিনি বিলে সম্মতি জানিয়ে সই করতে পারেন। দ্বিতীয়ত, তিনি পরামর্শ দিয়ে বা না দিয়ে পুনরায় বিবেচনার জন্য বিধানসভায় বিলটি ফেরত পাঠাতে পারেন। তৃতীয়ত, তিনি বিলটি রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠিয়ে দিতে পারেন। বিলটি তাঁর কাছে যাওয়ার পর এক বছরেরও বেশি সময় অতিক্রান্ত হলেও, রাজ্যপাল এই তিনটি পদক্ষেপের কোনওটিই করেননি।

    আরও পড়ুুন: লোকসভা ভোটের ঢাকে কাঠি! ভোটার তালিকায় ত্রুটি রুখতে গুচ্ছ নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের

    প্রসঙ্গত, বিধানসভা ও রাজ্য মন্ত্রিসভায় পাশ হওয়ার পর ২০২২ সালের ১৫ জুন বিলটি পাঠানো হয় রাজ্যপালের কাছে। বিলটিতে তিনি সই করলে সেটি আইনে পরিণত হত। রাজ্যপাল বিলটি নিয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নেননি। এর প্রেক্ষিতেই দায়ের হয়েছে জনস্বার্থ মামলা (Calcutta High Court)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Loksabha Elections 2024: লোকসভা ভোটের ঢাকে কাঠি! ভোটার তালিকায় ত্রুটি রুখতে গুচ্ছ নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের

    Loksabha Elections 2024: লোকসভা ভোটের ঢাকে কাঠি! ভোটার তালিকায় ত্রুটি রুখতে গুচ্ছ নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন (Loksabha Elections 2024)। তার আগে ভোটার তালিকায় ত্রুটি রুখতে জেলাশাসকদের সতর্ক করে দিলেন জাতীয় নির্বাচন কমিশনের আধিকারিকরা। লোকসভা নির্বাচনের প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতে রাজ্যে এসেছেন ডেপুটি নির্বাচন কমিশনার পদমর্যাদার দুই আধিকারিক ধর্মেন্দ্র সাউ ও নীতীন ব্যাস।

    কমিশনের কড়া নির্দেশ

    সোমবার কলকাতার একটি হোটেলে জেলাশাসকদের সঙ্গে বৈঠক করেন তাঁরা। সেখানেই সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়, ভোটার তালিকায় কোনওরকম ত্রুটি থাকা চলবে না। সংশোধিত ভোটার তালিকা থেকে মৃতদের নাম বাদ দেওয়ার প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই। ধর্মেন্দ্র ও নীতীন জানান, ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের জন্য জাতীয় নির্বাচন কমিশনের তরফে যেসব নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে, সেগুলো অক্ষরে অক্ষরে পালন করতে হবে। কমিশনের নির্দেশ যেন কোনওভাবেই লঙ্ঘন করা না হয়।

    ভোটার তালিকা প্রকাশ কবে?

    ভোটার তালিকা সংশোধনের পর ১ নভেম্বর সংশোধিত ভোটার তালিকার খসড়া প্রকাশ করা হবে। নতুন বছরের ৫ জানুয়ারি চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে, এমনই ঠিক আছে। ভোটার তালিকা নিয়ে কোনও রাজনৈতিক দল যাতে অভিযোগের আঙুল তুলতে না পারে, সে ব্যাপারে সতর্ক হয়ে এগোতে হবে। বুথগুলোকে (Loksabha Elections 2024) এখনই চূড়ান্ত করে ফেলতে হবে। সেখানকার সুবিধা-অসুবিধাগুলি খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করতে হবে। নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণার পরেই রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনী আসতে শুরু করবে বলেও জানানো হয়েছে কমিশনের তরফে।

    আরও পড়ুুন: ভোটার তালিকায় কারচুপি করছে শাসক দল, অভিযোগে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ বিজেপি

    জেলাশাসকদের সঙ্গে নির্বাচনী আধিকারিকদের এদিন প্রায় ১২ ঘণ্টা ধরে বৈঠক হয়। প্রত্যেক জেলাশাসকের  সঙ্গে আলাদা আলাদা করে বৈঠক করেন তাঁরা। এদিন জেলাশাসকদের সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, কোনও ভোটারের নাম (Loksabha Elections 2024) যেন দু’ জায়গায় না থাকে, সেদিকে বিশেষ নজর দিতে হবে। দু’ জায়গায় নাম থাকলে কমিশনের নিয়ম মেনে একটি জায়গা থেকে নাম বাদ দিতে হবে। ভোটার তালিকায় নাম তুলতে গিয়ে নতুন ভোটাররা যাতে প্রতিকূলতার সম্মুখীন না হন, সেদিকেও বিশেষ নজর দিতে হবে। কাটাতে হবে প্রতিকূলতা। ভোটার তালিকা সংক্রান্ত যে সব অভিযোগ জমা পড়েছে, এদিন তার তালিকা জমা নেন নির্বাচনী আধিকারিকরা। এই সব অভিযোগের নিষ্পত্তি কীভাবে হয়েছে, তাও শোনেন তাঁরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: সৌদির যুবরাজের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী, কী নিয়ে আলোচনা হল জানেন?

    PM Modi: সৌদির যুবরাজের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী, কী নিয়ে আলোচনা হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে ভারতে এসেছিলেন সৌদি আরবের যুবরাজ মহম্মদ বিন সলমন। মঙ্গলবার তাঁর সঙ্গে বাণিজ্য, নিরাপত্তা ও জ্বালানি ক্ষেত্রে সহযোগিতা নিয়ে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ২০১৯ সালে তৈরি হওয়া ভারত-সৌদি আরব কৌশলগত অংশীদারি পরিষদের বৈঠকও হয়েছে দিল্লিতে।

    রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় স্বাগত যুবরাজকে

    এদিনের বৈঠকে ভারত ও সৌদি দুই দেশই পশ্চিম উপকূলবর্তী তেল উত্তোলনের ৫০০ কোটি ডলারের প্রকল্পকে বাস্তবায়িত করার রূপরেখা নিয়ে কথা বলেছে। জ্বালানি, সেমিকন্ডাক্টর, প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে যৌথ উৎপাদন, মহাকাশ গবেষণায় সহযোগিতা বাড়ানো নিয়েও কথা হয়েছে দুই দেশের। রবিবারই নয়াদিল্লিতে শেষ হয়েছে দু’ দিনের জি২০ শীর্ষ সম্মেলন। সেই উপলক্ষে দেশে এসেছেন সৌদির যুবরাজ। সোমবার আনুষ্ঠানিকভাবে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় স্বাগত জানানো হয় তাঁকে।  

    ঐতিহাসিক অর্থনৈতিক করিডর শুরুর সিদ্ধান্ত 

    প্রসঙ্গত, ব্রিটেন, চিন এবং ফ্রান্সের পর ভারতই চতুর্থ দেশ যার সঙ্গে কৌশলগত পরিষদ গঠন করল সৌদি আরব। বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “বিশ্বের দুই বৃহৎ অর্থনীতির মধ্যে সহযোগিতা গোটা অঞ্চলের শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য খুবই জরুরি। আজকের আলোচনায় সহযোগিতার ক্ষেত্র চিহ্নিত করা হয়েছে।” তিনি বলেন, “আমরা গতকালই ঐতিহাসিক অর্থনৈতিক করিডর শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এই করিডর অর্থনৈতিক বৃদ্ধি এবং এশিয়া, পশ্চিম এশিয়া এবং ইউরোপের মধ্যে ডিজিটাল সংযোগ বাড়াবে। ভারত ও সৌদির বাণিজ্য সম্পর্ক দুই দেশকেই নতুন উচ্চতায় পৌঁছে দেবে বলেও আমরা আত্মবিশ্বাসী। গ্রিড সংযোগ, পুনর্নবীকরণ যোগ্য শক্তি, খাদ্য নিরাপত্তা ইত্যাদি বিষয়ে আমাদের সহযোগিতার অপরিসীম সুযোগ রয়েছে। এই দুই দেশ মিলে ঐতিহাসিকভাবে অর্থনৈতিক করিডরের সূচনা করেছি।” 

    আরও পড়ুুন: ‘‘টাকা সরানোর ট্রানজিট পয়েন্ট দুবাই’’! মমতার বিদেশ সফর নিয়ে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    সৌদির যুবরাজ বলেন, “আমরা কঠোর পরিশ্রম করে ভারত-মধ্যপ্রাচ্য-ইউরোপের মধ্যের এই অর্থনৈতিক করিডরকে বাস্তবে পরিণত করব। আমরা ভবিষ্যতের সুযোগের লক্ষ্যে এখন কাজ করছি।” এদিনের বৈঠকে ভারত (PM Modi) ও সৌদি একটি জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠনে সম্মত হয়েছে। অদূর ভবিষ্যতে ভারতে ১০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন সৌদির যুবরাজ। সেই বিনিয়োগকে সঠিক দিশা দেখাতেই গঠিত হয়েছে জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Student Abduction: স্কুলের সামনে থেকে ছাত্রকে ‘অপহরণে’র অভিযোগ, খাস কলকাতার ঘটনায় চাঞ্চল্য

    Student Abduction: স্কুলের সামনে থেকে ছাত্রকে ‘অপহরণে’র অভিযোগ, খাস কলকাতার ঘটনায় চাঞ্চল্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিন কয়েক আগে স্কুলের পাঁচতলা থেকে পড়ে মৃত্যু হয়েছিল এক ছাত্রের। কলকাতার ওই বেসরকারি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগে সরব হয়েছিলেন মৃত ছাত্রের বাবা। সেই ঘটনার রেশ এখনও মেলায়নি। তার মধ্যেই ঘটে গেল আরও একটি শিউরে ওঠার মতো ঘটনা।

    ছাত্রকে অপহরণের অভিযোগ

    এবার দক্ষিণ কলকাতার লেক থানা এলাকার সেলিমপুরের একটি স্কুলের সামনে থেকে একাদশ শ্রেণির ছাত্রকে অপহরণের (Student Abduction) অভিযোগ। এবারও চর্চার কেন্দ্রে সেই বেসরকারি ইংরেজি মাধ্যম স্কুল। অভিযোগ, সোমবার দক্ষিণ কলকাতার বেসরকারি হাইস্কুলের ওই ছাত্রকে মারধর করে একটি বাইকে তুলে নিয়ে পালায় কয়েকজন। লেক থানায় দায়ের হয় অভিযোগ। স্কুলে যায় পুলিশ। সিসিটিভির ফুটেজ খতিয়ে দেখে তারা। পরে কসবা থেকে উদ্ধার করা হয় ওই ছাত্রকে।

    প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি

    স্কুলের এক ছাত্রকে যে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে (Student Abduction), তা স্বীকার করেছেন প্রধান শিক্ষক সুপ্রিয় মিত্র। তিনি বলেন, “স্কুলের ছাত্ররা আমাকে জানিয়েছে, স্কুলের বাইরে রাস্তায় ওই ছাত্রকে প্রথমে সাত-আটজন মিলে মারধর করে। পরে তাকে বাইকে তুলে নিয়ে চলে যায়। বিষয়টি পুলিশকে জানিয়েছি। পুলিশ তদন্ত করছে।” ওই স্কুলের প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজন ছাত্র জানায়, এদিন সাড়ে তিনটে নাগাদ স্কুল থেকে বেরিয়েছিল ওই পড়ুয়া। তখনই তাকে ঘিরে ধরে কয়েকজন। মারধর করে জোর করে তাকে বাইকে তুলে নিয়ে চম্পট দেয় অভিযুক্তরা।

    আরও পড়ুুন: প্রাথমিকে বেআইনি নিয়োগে পার্থর সরাসরি ভূমিকা ছিল! হাইকোর্টে দাবি সিবিআইয়ের

    কী কারণে একাদশ শ্রেণির ওই ছাত্রকে মারধর করা হল, কেনইবা তাকে টেনে হিঁচড়ে বাইকে তুলে নিয়ে চলে যাওয়া হল (Student Abduction), এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজছে পুলিশও। পারিবারিক শত্রুতা নাকি অপহরণের নেপথ্যে রয়েছে অন্য কোনও গল্প, তাও জানার চেষ্টা করছেন তদন্তকারীরা। খোদ কলকাতার বুকে দিনেদুপুরে এমন ঘটনায় অশনি সংকেত দেখছেন অভিভাবকরা। নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে পড়ুয়ারাও।

    পুলিশ সূত্রে খবর, ঘটনার পরে পরে বাড়িতে ভিডিও কল করেছিল ওই ছাত্র। মোবাইলের টাওয়ার লোকেশন ট্র্যাক করে পুলিশ জানতে পারে ছাত্রটিকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে কসবা এলাকায়। সেখানে গিয়ে পুলিশ উদ্ধার করে ছাত্রটিকে। যদিও এদিন দীর্ঘক্ষণ হদিশ মেলেনি দুষ্কৃতীদের।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share