Author: Krishnendu Bakshi

  • Minority Scholarship: রাজ্যের গায়ে ফের কেলেঙ্কারির কালি, তছরুপ সংখ্যালঘু স্কলারশিপের টাকা!

    Minority Scholarship: রাজ্যের গায়ে ফের কেলেঙ্কারির কালি, তছরুপ সংখ্যালঘু স্কলারশিপের টাকা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে উঠল আরও একটি কেলেঙ্কারির (Minority Scholarship) অভিযোগ! অভিযোগ করল সংখ্যালঘু উন্নয়ন মন্ত্রক। কেন্দ্রীয় সংখ্যালঘু উন্নয়নমন্ত্রক সূত্রে খবর, ন্যাশনাল স্কলারশিপ পোর্টালের মাধ্যমে দেড় হাজারেরও বেশি সন্দেহজনক প্রতিষ্ঠানের মূল্যায়ন করা হয়েছিল। তখনই হদিশ মেলে ভুয়ো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের।

    ভুয়ো পড়ুয়ার তালিকা

    মন্ত্রক সূত্রে খবর, তাদের প্রাথমিক তদন্তে অস্তিত্বহীন প্রায় ৮৪০টি প্রতিষ্ঠানের খোঁজ মিলেছে, যেগুলি ভুয়ো পড়ুয়ার তালিকা জমা দিয়ে স্কলারশিপ বাবদ মোটা অঙ্কের টাকা তুলে নিয়েছে। বাংলার বহু স্কুল থেকে সংখ্যালঘু স্কলারশিপের জন্য অনেক আবেদনপত্র জমা পড়েছে, যার বেশিরভাগই ভুয়ো। জানা গিয়েছে, ২০১৭ থেকে ’২২ এই পাঁচ বছরে স্কলারশিপের নামে তছরুপ হয়েছে প্রায় ১৪৪ কোটি টাকা। দেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের পড়ুয়াদের স্কলারশিপ বাবদ ফি বছর মোটা অঙ্কের টাকা দেয় কেন্দ্রীয় সরকারের সংখ্যালঘু মন্ত্রক (Minority Scholarship)। স্কলারশিপ পেয়ে থাকে মুসলমান, খ্রিস্টান, শিখ, জৈন ও বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী ছাত্রছাত্রীরা।

    স্কলারশিপ চালু করে মোদি সরকার

    ২০১৭ সালে এই স্কলারশিপ চালু করে নরেন্দ্র মোদি সরকার। প্রকল্পের অগ্রগতি যাচাই করতে একটি বেসরকারি সংস্থার সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে সমীক্ষার কাজ শুরু করেছিল সংখ্যালঘু মন্ত্রক। তখনই প্রকাশ্যে আসে কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে কেউটের খবর। সংখ্যালঘুদের এই স্কলারশিপের টাকাই তছরুপ হয়েছে বলে অভিযোগ। আজ, বুধবার বাংলা সহ দেশের ২১টি রাজ্যে এই জালিয়াতি নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে সিবিআই। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং ব্যাঙ্কের অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে একাধিক ধারায় এফআইআর করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এই ধারাগুলির মধ্যে রয়েছে অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র, প্রতারণা, জালিয়াতি এবং দুর্নীতি দমন। সংখ্যালঘু উন্নয়নমন্ত্রক সূত্রে খবর, অসমে অস্তিত্বহীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ২২৫টি। কর্নাটকে এই সংখ্যাটা ১৬২টি। উত্তরপ্রদেশ ও রাজস্থানে যথাক্রমে এই সংখ্যাটা ১৫৪টি এবং ৯৯টি।

    আরও পড়ুুন: ইন্টারভিউয়ে ফেল চাকরি প্রার্থী, ভিডিওগ্রাফি দেখতে চাইলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়

    নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে তোলপাড় রাজ্য। স্কুল থেকে পুরসভা সর্বত্রই নিয়োগে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে বলে অভিযোগ। ঘটনায় গ্রেফতার হয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। গ্রেফতার হয়েছেন তৃণমূলের কয়েকজনও (অবশ্য গ্রেফতার হতেই তাঁদের কয়েকজনকে (Minority Scholarship) বহিষ্কারও করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল)। এহেন আবহে আরও একটি কেলেঙ্কারির কালি লাগায় বেজায় অস্বস্তিতে রাজ্য।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: নবম-দশমে শিক্ষক নিয়োগে অনিয়ম! অবিলম্বে ২ প্রার্থীকে চাকরি দেওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: নবম-দশমে শিক্ষক নিয়োগে অনিয়ম! অবিলম্বে ২ প্রার্থীকে চাকরি দেওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেধাতালিকায় তাঁর নাম ছিল ২০৮ নম্বরে। তার পরেও সালমা সুলতানা নামে এক চাকরিপ্রার্থীকে নবম-দশমে নিয়োগ করেনি স্কুল সার্ভিস কমিশন। এর পরেই কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন ওই চাকরি প্রার্থী। কাউন্সেলিং করে সালমাকে চাকরি দিতে বলে আদালত (Calcutta High Court)। আদলতের নির্দেশ মেনে এসএলএসটি উত্তীর্ণ সামলা ইন্টারভিউও দেন। তার পর দীর্ঘ সময় কেটে গেলেও, কাউন্সেলিংয়ের জন্য তাঁকে ডাকা হয়নি বলে অভিযোগ।

    নিয়োগপত্র দেওয়ার নির্দেশ

    অথচ তাঁর রোল নম্বরে সুপারিশপত্র এবং নিয়োগপত্র দেওয়া হয়েছে। এসএমএসে চাকরিতে যোগ দিতেও বলা হয়েছে। নিয়োগপত্রের কোনও হার্ড কপি না দিয়ে কীভাবে কেবল এসএমএস পাঠিয়েই চাকরিতে যোগ দিতে বলা হয়েছিল, সে প্রশ্ন ওঠে। বুধবার সালমাকে নিয়োগপত্র দেওয়ার নির্দেশ দেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। এক সপ্তাহের মধ্যেই তাঁকে চাকরি দিতে হবে বলেও নির্দেশ দেয় আদালত। এসএমএসের মাধ্যমে কেন নিয়োগ করা হল, তার তদন্তও প্রয়োজন বলে পর্যবেক্ষণ আদালতের। একই ঘটনা ঘটেছে রিক্তা চট্টোপাধ্যায়ের ক্ষেত্রেও। তাঁকেও এক সপ্তাহের মধ্যে চাকরি দিতে হবে বলে নির্দেশ দেয় আদালত।

    হার্ড কপি দেওয়ার নির্দেশ

    এদিন আদালতে (Calcutta High Court) রিপোর্ট পেশ করে স্কুল সার্ভিস কমিশন জানায়, সালমা ও রিক্তার মতো এমন অনেক চাকরি প্রার্থীকেই এসএমএসের মাধ্যমে চাকরি দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। দুশোর বেশি চাকরি প্রার্থীকে এভাবেই নিয়োগপত্র দেওয়া হয়েছে। এঁদের মধ্যে অনেকেই চাকরি করছেন। অনেককেই হার্ড কপি দেওয়া হয়নি। এসএসসির তরফে এও জানানো হয়েছে, সালমা ও রিক্তা যে এলাকার বাসিন্দা, সেখানে স্কুলে শূন্যপদ রয়েছে। এর পরেই বিচারপতি বসু তাঁদের হার্ড কপি দেওয়ার নির্দেশ দেন।

    আরও পড়ুুন: ইন্টারভিউয়ে ফেল চাকরি প্রার্থী, ভিডিওগ্রাফি দেখতে চাইলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়

    সালমার বাড়ি বীরভূমে। দক্ষিণ দিনাজপুরের গাঙ্গুরিয়া হাইস্কুলের নিয়োগপত্র রয়েছে সালমার। এদিন আদালতের নির্দেশের পর নিজের জেলায়ই পোস্টিং পেতে চলেছেন সালমা। প্রসঙ্গত, পরীক্ষা দেওয়ার সাত বছর পর চাকরি পেতে চলেছেন এই দুই পরীক্ষার্থী। ৯ দিনের মধ্যে তাঁদের চাকরি (Calcutta High Court) দেওয়ার নির্দেশ দেন বিচারপতি বসু। সাত দিনের মধ্যে নিয়োগপত্র দেবে এসএসসি। তারপর দু দিনের মধ্যে তাঁদের নিয়োগপত্র দেবে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: ইন্টারভিউয়ে ফেল চাকরি প্রার্থী, ভিডিওগ্রাফি দেখতে চাইলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়

    Calcutta High Court: ইন্টারভিউয়ে ফেল চাকরি প্রার্থী, ভিডিওগ্রাফি দেখতে চাইলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪ সালের টেটের প্রশ্নপত্রে ভুল থাকায় বাড়তি ৬ নম্বর পেয়েছেন আবেদনকারী চাকরিপ্রার্থীরা। অতিরিক্ত এই নম্বর পাওয়ায় অনেক ‘অযোগ্য’ প্রার্থীই পেরিয়েছিলেন যোগ্যতার চৌকাঠ। তবে তার পরেও কপালে ছেঁড়েনি চাকরির শিকে। তাই ফের আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন এক চাকরিপ্রার্থী। এই প্রার্থীর অ্যাপটিটিউড টেস্ট ও ইন্টারভিউয়ের ভিডিওগ্রাফি দেখতে চাইল আদালত (Calcutta High Court)।

    পাশ করেও পাননি চাকরি

    ২০২৪ সালে টেট দিয়েছিলেন আমিনা পারভিন। আদালতের নির্দেশে ওই পরীক্ষা যাঁরা দিয়েছিলেন, তাঁদের প্রত্যেকের ৬ নম্বর করে বেড়েছে। এক লপ্তে ৬ নম্বর বেড়ে যাওয়ায় আমিনার প্রাপ্ত নম্বর হয় ৮২। টেট উত্তীর্ণ হতে গেলে ৮২ পেতে হত। ৮২ পাওয়ার পরেও চাকরি পাননি আমিনা। দ্বারস্থ হন কলকাতা হাইকোর্টের। ১৭ জুলাই হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় পর্ষদ সভাপতি গৌতম পালকে নির্দেশ দেন, আমিনার অ্যাপটিটিউড টেস্ট ও ইন্টারভিউয়ের বন্দোবস্ত করতে হবে। পুরো প্রক্রিয়ার ভিডিওগ্রাফি করার নির্দেশও দিয়েছিলেন বিচারপতি।

    বিচারপতির নির্দেশ

    বুধবার মামলাটি ওঠে আদালতে (Calcutta High Court)। শুনানিতে পর্ষদের তরফে জানানো হয়, প্রার্থীর চাকরি পাওয়ার যোগ্যতা নেই। অ্যাপটিটিউড টেস্ট ও ইন্টারভিউয়ের ফলের ভিত্তিতে এ কথা আদালতে জানায় পর্ষদ। এর পরেই অ্যাপটিটিউড টেস্ট ও ইন্টারভিউয় প্রক্রিয়ার ভিডিয়োগ্রাফি দেখতে চান বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। তাঁর পর্যবেক্ষণ, এর আগে মামলাকারী আদালতের নির্দেশে পাশের উপযুক্ত নম্বর পেয়েছিলেন। তার পরেও তাঁকে নিয়োগ করা হয়নি বলে ফের আদালতের দ্বারস্থ হতে হয় ওই প্রার্থীকে।

    আরও পড়ুুন: ১৭ সেপ্টেম্বর মোদির জন্মদিন, দেশজুড়ে দু’সপ্তাহব্যাপী ‘সেবা পক্ষ’ কর্মসূচি বিজেপির

    আদালতের নির্দেশে তাঁকে ডাকা হয় ইন্টারভিউয়ের জন্য। তার পরেও চাকরি না পেয়ে ফের আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে বাধ্য হয়েছেন মামলাকারী। আদালত জানিয়েছে, চাকরির উপযুক্ত মেধা প্রার্থীর নেই। ভিডিওগ্রাফি দেখে এ ব্যাপারে নিশ্চিত হতে চাইছে আদালত। এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ৮ সেপ্টেম্বর। ওই দিনই আদালতে (Calcutta High Court) পেশ করতে হবে আমিনার অ্যাপটিটিউড টেস্ট ও ইন্টারভিউয়ের ভিডিওগ্রাফি।  

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur Violence: ফের হিংসা মণিপুরে, দিনের বেলায় গুলির লড়াই, মৃত ২

    Manipur Violence: ফের হিংসা মণিপুরে, দিনের বেলায় গুলির লড়াই, মৃত ২

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের অশান্তির আগুন চিত্রাঙ্গদার দেশে (Manipur Violence)। মঙ্গলবারই আলোচনা ও সাংবিধানিক উপায়ে রাজ্যে শান্তি ফেরাতে প্রস্তাব পাশ করেছে মণিপুর বিধানসভা। সেদিনই সংঘর্ষে উত্তাল হল উত্তর-পূর্বের এই পাহাড়ি রাজ্যটি। এদিন সকালে কুকি-জো অধ্যুষিত একটি গ্রামে হামলা চালায় অজ্ঞাতপরিচয় দুষ্কৃতীরা। পাল্টা গুলি চালায় গ্রামরক্ষী বাহিনীও। সংঘর্ষে মৃত্যু হয় দু’ জনের। সালাম জ্যোতি সিংহ নামে একজন জখম হয়েছেন। এক সন্দেহভাজনকে আটক করেছে পুলিশ। ফের যাতে উত্তপ্ত না হয়ে ওঠে এলাকা, তাই তল্লাটে টহল দেওয়া শুরু করেছে নিরাপত্তা বাহিনী।

    কুকি-জো অধ্যুষিত গ্রামে হামলা

    কুকিদের সংগঠন আইটিএলএফ জানিয়েছে, এদিন সকাল দশটা নাগাদ কুকি-জো অধ্যুষিত একটি গ্রামে হামলা চালানো হয়। গ্রামরক্ষী বাহিনী প্রতিরোধ গড়ে তোলায় দু’জনের মৃত্যু হয়। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতদের একজন হলেন জাংমিনলুন গাংতে। অন্যজনের পরিচয় প্রকাশ্যে আনা হয়নি। এদিকে, রাজ্যজুড়ে বিভিন্ন স্পর্শকাতর এলাকায় তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ (Manipur Violence)। পূর্ব ইম্ফল ও বিষ্ণুপুর জেলা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে চার দুষ্কৃতীকে। ধৃতদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্রশস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।

    বাড়িতে আগুন

    মঙ্গলবারের এই সংঘর্ষের আগে অশান্তি হয়েছিল রবিবারও। রাজধানী ইম্ফলে তিনটি বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেয় অজ্ঞাতপরিচয় কয়েকজন দুষ্কৃতী। ওই দিন গভীর রাতে রাজ্যের প্রাক্তন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ ডিরেক্টর কে রাজোর বাড়ির নিরাপত্তরক্ষীর কাছ থেকে অস্ত্র ছিনিয়ে নিয়ে পালায় দুষ্কৃতীরা।

    ৩ মে ‘অল ট্রাইবাল স্টুডেন্টস ইউনিয়ন অফ মণিপুরে’র কর্মসূচি ঘিরে অশান্তির সূত্রপাত মণিপুরে (Manipur Violence)। রাজ্যের আদি বাসিন্দা হিন্দু ধর্মাবলম্বী মেইতেই জনগোষ্ঠীর সঙ্গে কুকি, জো সহ কয়েকটি তফশিলি জনজাতি সম্প্রদায়ের সংঘর্ষে এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে  প্রায় দু’শো জনের। ঘরছাড়া হয়েছেন কমবেশি ষাট হাজার মানুষ। পোড়ানো হয়েছে বহু বাড়ি। লুটপাট হয়েছে দোকান। জখম হয়েছেন শতাধিক মানুষ। পরিস্থিতির মোকাবিলায় মোতায়েন করা হয়েছে সেনা বাহিনী ও অসম রাইফেলসের অতিরিক্ত বাহিনী।

    আরও পড়ুুন: আকসাই চিনে বাঙ্কার, সুড়ঙ্গ খুঁড়ছে চিন, যুদ্ধের প্রস্তুতি লালফৌজের?

    এদিকে, অশান্তি শুরু হওয়ার পর মঙ্গলবারই প্রথম বসে বিধানসভার অধিবেশন। অধিবেশন চলে মিনিট পনের। এর মধ্যেই পাশ করানো হয় আলোচনার মাধ্যমে শান্তি ফেরানোর প্রস্তাব। এদিনের অধিবেশনে যোগ দেননি কুকি-জো গোষ্ঠীর দশ বিধায়ক (Manipur Violence)। নিরাপত্তার কারণেই তাঁরা অধিবেশনে যোগ দেননি বলে খবর।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

  • Duttapukur blast: দত্তপুকুর বিস্ফোরণকাণ্ডে বিজেপির দাবি খারিজ হাইকোর্টে, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে রিপোর্ট এনআইএ-র  

    Duttapukur blast: দত্তপুকুর বিস্ফোরণকাণ্ডে বিজেপির দাবি খারিজ হাইকোর্টে, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে রিপোর্ট এনআইএ-র  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দত্তপুকুর বিস্ফোরণকাণ্ড (Duttapukur blast) মামলায় এনআইএ এবং সিবিআই তদন্তের দাবিতে সোমবার হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী এবং রাজর্ষি লাহিড়ি। মঙ্গলবার বিজেপির সেই আর্জি খারিজ করে দিল আদালত। তদন্তভার রাজ্যের হাতেই রাখার নির্দেশ হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের। আদালত জানিয়ে দিয়েছে, তদন্ত এখন প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। তাই এ ধরনের মামলা অপ্রাসঙ্গিক। তবে মামলাকারী চাইলে যথাযথ ফোরামে গিয়ে আবেদন জানাতে পারেন।

    ঘটনাস্থলে এনআইএ

    রবিবার বিস্ফোরণের খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন এনআইএর প্রতিনিধি দল। এদিন মামলার শুনানিতে এনআইএ আদালতকে জানায়, “আমাদের টিম ঘটনাস্থলে কাজ করছে। ‘এক্সপ্লোসিভ সাবসটেনস অ্যাক্ট’ প্রয়োগ করা হয়নি। তার বদলে ‘ফায়ার সেফটি অ্যাক্ট’ যুক্ত করা হয়েছে। তদন্ত এখনও প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এনআইএর আইনজীবীর উদ্দেশে বলেন, “এমন নয় যে, ঘটনাটি বহু দিন আগে ঘটেছে। তদন্ত শুরু হয়নি এমনটাও নয়। রাজ্যের তদন্ত (Duttapukur blast) শুরু হয়েছে। ফলে রাজ্যের বিষয়ে এখনই এনআইএ হস্তক্ষেপের প্রয়োজন নেই।” এর পরেই মামলা খারিজ করে দেন প্রধান বিচারপতি। তিনি বলেন, “বিস্ফোরণ হয়েছে, মানুষের মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু এটা এ রাজ্যে নতুন নয়। গোটা দেশেই বাজি কারখানায় এই ধরনের বেআইনি কাজ হয়।”

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রককে রিপোর্ট

    এদিকে, বিস্ফোরণকাণ্ডে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রককে রিপোর্ট পাঠাল এনআইএ। বিস্ফোরণস্থলে কী ধরনের বারুদ মিলেছে, বিস্ফোরণের তীব্রতা কতটা ছিল, এমন নানা বিষয়ে মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রককে রিপোর্ট পাঠালেন এনআইএর তদন্তকারী আধিকারিকরা। সোমবার ঘটনাস্থলে গিয়ে একাধিক ছবি এবং ভিডিও-ও তুলেছিলেন তাঁরা। পাঠানো হয়েছে সেগুলিও।

    আরও পড়ুুন: উৎসবের মুখে মোদি সরকারের ‘উপহার’, ২০০ টাকা কমছে রান্নার গ্যাসের দাম

    রবিবার ছুটির দিনের সকালে আচমকাই কেঁপে ওঠে দত্তপুকুর (Duttapukur blast) এলাকা। বাজি কারখানায় বিস্ফোরণের জেরে ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে সরকারিভাবে জানানো হয়। যদিও স্থানীয়দের দাবি, নিহতের সংখ্যা আরও বেশি। বিস্ফোরণের অভিঘাতে ছিন্নভিন্ন হয়ে যায় দেহ। ভেঙে পড়ে আশপাশের বেশ কয়েকটি পাকা বাড়িও। ঘটনায় এনআইএ এবং সিবিআই তদন্তের দাবি তোলে বিজেপি। দ্বারস্থ হয় আদালতের। বিস্ফোরণের খবর পেয়ে এলাকায় যান এনআইএর তদন্তকারী আধিকারিকরা। সেই রিপোর্টই পাঠানো হয় দিল্লিতে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Mckinsey: ২০৩০ সালের মধ্যে ভারত হবে বৃহত্তম ‘কাজের লোকে’র জনসংখ্যার দেশ, বলছে রিপোর্ট

    Mckinsey: ২০৩০ সালের মধ্যে ভারত হবে বৃহত্তম ‘কাজের লোকে’র জনসংখ্যার দেশ, বলছে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বার্ধক্যের ভারে ন্যুব্জ বিশ্বের বহু দেশ। তাই শিল্প স্থাপন হলেও কাজ করার লোক নেই। অগত্যা কর্মী আনতে হচ্ছে ভিন দেশ থেকে। তাতে দেশের টাকা চলে যাচ্ছে অন্য দেশে। জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ এবং সন্তান ধারণে অনিচ্ছুক মহিলার সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাওয়ায় এমনটা ঘটছে। ভারতে অবশ্য এমন সমস্যা নেই। বরং এখানে কাজের লোকই বেশি। ২০৩০ সালের মধ্যে তারুণ্যে ভরপুর হবে গোটা দেশ। কেবল ভারত নয়, এই তালিকায় রয়েছে চিন এবং ইন্দোনেশিয়াও। সম্প্রতি একটি রিপোর্ট প্রকাশ করে ম্যাকিনসে (Mckinsey)। সেখানেই বলা হয়ছে, ২০৩০ সালের মধ্যে জি ২০-র সদস্য দেশগুলির মধ্যে বৃহত্তম কাজের লোকের দেশ হবে ভারত, চিন এবং ইন্দোনেশিয়া।

    ম্যাকিনসের রিপোর্ট

    রিপোর্টে বলা হয়েছে, বিশ্ব গভীরভাবে একে অপরের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে। আগের থেকে এখন আরও বেশি করে হচ্ছে। ডিজিটাল এবং ডেটা ফ্লো বিনিময় হচ্ছে কমিউনিকেশন ও জ্ঞানের সাহায্যে। রিপোর্টে ম্যাকিনসে বলেছেন, যেহেতু বিশ্ব অর্থনীতির চিত্র এখন এটা দেখাচ্ছে, বর্তমানে বিশ্ব একটি নতুন যুগের শিখরে পৌঁছে গিয়েছে। অর্থনৈতিক ভূগোল বর্তমানে পূর্ব দিকে সরে এসেছে…।

    জি ২০

    রিপোর্টে (Mckinsey) উল্লেখ করা হয়েছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে এই প্রথম ঋণ পৌঁছে গিয়েছে সর্বোচ্চ স্তরে। জি ২০-র সদস্য দেশগুলির ডেট-টু-গ্রস ডোমেস্টিক প্রোডাক্টের হার ৩০০ শতাংশেরও বেশি। জি ২০-র দেশগুলির মধ্যে ভারত এবং চিন হয়ে উঠবে সমৃদ্ধির চালিকা শক্তি। অন্য দেশগুলিও অন্তর্ভুক্তিকরণ এবং স্থায়িত্বের ক্ষেত্রে আগের চেয়ে আরও ভাল অবস্থায় চলে আসবে।

    আরও পড়ুুন: দলীয় প্রার্থীর হয়ে প্রচারে নেই তৃণমূলের প্রাক্তন বিধায়ক মিতালী রায়, ধূপগুড়িতে কোন্দল প্রকাশ্যে

    জি ২০-র সদস্য দেশগুলির অর্ধেকেরও বেশি জনসংখ্যা ইকনোমিক এমপাওয়ারমেন্টের লাইনের নীচে বাস করে। এর মধ্যে ১০০ মিলিয়ন মানুষ রয়েছেন, যাঁরা চরম দারিদ্রের মধ্যে বাস করছেন। তামাম বিশ্বের নিরিখে এর পরিমাণ ৪.৭ বিলিয়ন। ম্যাকিনসের মতে, ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার তিনের চার ভাগেরও বেশি মানুষ দারিদ্রসীমার নীচে বাস করেন। ২০২১ থেকে ২০৩০ সালের মধ্যে অতিরিক্ত (Mckinsey) ৫.৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয় করলেই ভারতে দারিদ্রসীমার নীচে বসবাসকারী মানুষ থাকবে না বললেই চলে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Imran Khan: তোষাখানা মামলায় জামিন, সাইফারে ফের গ্রেফতার ইমরান খান

    Imran Khan: তোষাখানা মামলায় জামিন, সাইফারে ফের গ্রেফতার ইমরান খান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জামিনে মুক্তি পাওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ফের গ্রেফতার পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান (Imran Khan)। তোষাখানা মামলায় গ্রেফতার হয়েছিলেন ইমরান। নিম্ন আদালতের রায়ে তিন বছর কারাদণ্ড হয় তাঁর। নিম্ন আদালতের এই রায়ের বিরুদ্ধে ইসলামাবাদ হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী। মঙ্গলবার সকালে মেলে জামিন। এর পরেই ফের গ্রেফতার করা হয় তাঁকে।

    সাইফার মামলা 

    এবার ইমরানকে গ্রেফতার করা হয়েছে সাইফার (গোপন খবরের সাংকেতিক রূপ) মামলায়। সোমবারই জেলে গিয়ে সাইফার মামলায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রীকে। সেই সময়ই সংবাদ মাধ্যমের একাংশ জানিয়ে দিয়েছিল, সাইফার মামলায় গ্রেফতার হতে পারেন ইমরান। হলও তাই। মঙ্গলবার সকালে তোষাখানা মামলায় জামিন পাওয়ার পরে পরেই ফের গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। পাকিস্তান পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, অফিসিয়াল গোপনীয়তা আইনের ভিত্তিতে সাইফার মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে ইমরানকে।

    অ্যাটক জেলা জেলে বন্দি 

    বুধবার তাঁকে পেশ করা হবে আদালতে। তার আগে পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ সুপ্রিমোকে বন্দি থাকতে হবে অ্যাটক জেলা জেলে। ১৯ অগাস্ট এই জেলে স্থানান্তরিত করা হয়েছিল ইমরানকে (Imran Khan)। মঙ্গলবার ইসলামাবাদ হাইকোর্ট নিম্ন আদালতের রায়ে স্থগিতাদেশ দেয়। প্রত্যাশিতভাবেই জামিন হয়ে যায় প্রাক্তন ক্রিকেটার কাম রাজনীতিক ইমরানের। এরই কিছুক্ষণ পরে সাইফার মামলায় গ্রেফতার করা হয় তাঁকে।

    আরও পড়ুুন: উৎসবের মুখে মোদি সরকারের ‘উপহার’, ২০০ টাকা কমছে রান্নার গ্যাসের দাম

    এদিকে, এদিন পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির কড়া সমালোচনা করেছেন পাকিস্তানের সদ্য প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ। তাঁর অভিযোগ, প্রধান বিচারপতি উমর আটা বান্দিয়াল ইমরানের পক্ষ নিয়েছেন। তোষাখানা মামলায় নিম্ন আদালতের রায়ে যে স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়েছে, তার প্রেক্ষিতেই এমন মন্তব্য করছেন শেহবাজ। ঘটনাটিকে তিনি পাকিস্তানের ইতিহাসে ‘কালো অধ্যায়’ বলেও অভিহিত করেন। প্রধান বিচারপতিকে বিদ্রুপ করে শেহবাজ বলেন, “পছন্দের মানুষটির (Imran Khan) কারাদণ্ডের সাজায় স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়েছে, কারাদণ্ডের মেয়াদ বাড়ানো হয়নি। প্রধান বিচারপতির বার্তা, ‘আপনার সঙ্গে দেখা হবে’, ‘আপনার সৌভাগ্য কামনা করি’। যদি প্রত্যেকেই আগাম জেনে যায় আদালত কী রায় দিতে চলেছে, তাহলে তা বিচার ব্যবস্থার পক্ষে উদ্বেগের।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • China Map: অরুণাচল প্রদেশ, আকসাই চিন বেজিংয়ের! চিনা আগ্রাসনে রুষ্ট ভারত

    China Map: অরুণাচল প্রদেশ, আকসাই চিন বেজিংয়ের! চিনা আগ্রাসনে রুষ্ট ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের অরুণাচল প্রদেশকে নিজেদের বলে দাবি করল চিন। কেবল তাই নয়, আকসাই চিনকেও তাদের বলে দাবি করেছে ড্রাগনের দেশ। সোমবার স্ট্যান্ডার্ড ম্যাপের ২০২৩ সালের নয়া সংস্করণ প্রকাশ করেছে বেজিং। তাতেই ভারতীয় ভূখণ্ডের অরুণাচল প্রদেশ ও আকসাই চিনকে নিজেদের বলে দাবি করেছে চিন। চিনা মানচিত্রের (China Map) নয়া সংস্করণ প্রকাশ্যে আসার পর তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে ভারত।

    চিনের নয়া মানচিত্র 

    চিনের এই মানচিত্রটি প্রকাশ করা হয়েছে দেশের প্রাকৃতিক সম্পদ মন্ত্রকের ওয়েবসাইটে। এক্স হ্যান্ডেলে গ্লোবাল টাইমসের একটি পোস্টে তুলে ধরা হয়েছে বিষয়টি। চিনের এই আগ্রাসনের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে নয়াদিল্লি। অরুণাচল প্রদেশ যে ভারতেরই অবিচ্ছেদ্য অংশ, তা প্রথম থেকেই স্পষ্ট করে দিয়েছে ভারত। নয়াদিল্লি একাধিকবার জানিয়েছে, অরুণাচল প্রদেশ সব সময়ই ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।

    আগ্রাসনের চেষ্টা ড্রাগনের 

    অথচ এই অরুণাচল প্রদেশকেই নিজেদের অংশ বলে দাবি করে আসছে বেজিং (China Map)। তাদের দাবি, অরুণাচল প্রদেশ আসলে হচ্ছে দক্ষিণ তিব্বত। ১৯৬২ সালে চিন-ভারত যুদ্ধের সময় আকসাই চিন দখল করে নেয় বেজিং। তার পর থেকে আকসাই চিনকেও তারা নিজেদের ভূখণ্ড বলে দাবি করে আসছে। ভারতের অরুণাচল প্রদেশ ও আকসাই চিনকে যেমন তাদের বলে দাবি করে আসছে বেজিং, ঠিক তেমনই তাইওয়ান এবং দক্ষিণ চিন সাগরকেও নিজেদের মানচিত্রের (China Map) অন্তর্ভুক্ত করে ফেলেছে ড্রাগনের দেশ। উল্লেখ্য, দক্ষিণ চিন সাগরের ওপর অধিকার রয়েছে ভিয়েতনাম, ফিলিপিন্স, মালয়েশিয়া ব্রুনেই এবং তাইওয়ানের। 

    আরও পড়ুুন: ‘‘অভিষেক মিথ্যাবাদী’’, তথ্যপ্রমাণ দিয়ে ট্যুইট করলেন সুকান্ত মজুমদার

    এই প্রথম নয়, ২০২১ সালেও ভারতের ১৫টি জায়গা দখল করে নিজেদের মানচিত্রে প্রকাশ করেছিল বেজিং। অরুণাচল প্রদেশের এই জায়গাগুলির নতুন নাম দিয়ে নয়া একটি মানচিত্র প্রকাশ করেছিল চিনের অসামরিক বিষয়ক মন্ত্রক। ভারত ভূখণ্ডের যে ১৫টি জায়গাকে চিন নিজেদের বলে দাবি করেছিল, তার মধ্যে ছিল আটটি বসতি এলাকা, চারটি পর্বত, দুটি নদী এবং একটি গিরিপথ। বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেন, অরুণাচল প্রদেশের (China Map) বিভিন্ন অংশ চিনের দখল করার চেষ্টা এই প্রথম নয়, ২০১৭ সালের এপ্রিলেও চিন একইভাবে কয়েকটি নাম তাদের মানচিত্রে তুলে ধরেছিল।  

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Chandrayaan 3: বড়সড় গর্তের সামনে প্রজ্ঞান, কীভাবে বিপদ এড়াল জানেন?

    Chandrayaan 3: বড়সড় গর্তের সামনে প্রজ্ঞান, কীভাবে বিপদ এড়াল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘মামাবাড়ি’তে গিয়ে প্রথম বিপদের মুখে প্রজ্ঞান! চাঁদের মাটিতে রোভার প্রজ্ঞান যেখানে ছিল, তার তিন মিটার দূরেই ছিল চার মিটার চওড়া একটি গর্ত। এই গর্তে পড়লে সমূহ বিপদ হত প্রজ্ঞানের। তবে এই গর্ত এড়ানোয় বিপদে পড়েনি প্রজ্ঞান। ট্যুইট-বার্তায় ইসরো জানিয়েছে, প্রজ্ঞানের (Chandrayaan 3) অবস্থানের চেয়ে তিন মিটার দূরে গর্তটি দেখা যায়। সঙ্গে সঙ্গে রোভারটিকে ফিরিয়ে নেওয়া হয়। তাই কোনও বিপদ হয়নি।

    চন্দ্রযান ৩

    এই সেদিনও চাঁদের দক্ষিণ মেরু সম্পর্কে বিশেষ কোনও ধারণাই ছিল না তামাম বিশ্বের। অনাবিষ্কৃত এই অঞ্চলেই পা রাখে ভারতের চন্দ্রযান ৩। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে গর্ত, পাথর, ঢিবি অনেক বেশি। তাই নিরাপদ জায়গা বাছাই করেই সফট ল্যান্ডিং করেছে চন্দ্রযান ৩-র ল্যান্ডার বিক্রম। পরে তার পেট থেকে বেরিয়ে কাজ শুরু করেছে প্রজ্ঞান।

    প্রজ্ঞানের কাজ

    প্রতি সেকেন্ডে প্রজ্ঞানের (Chandrayaan 3) গতি মাত্র এক সেন্টিমিটার। ছ’টি চাকার সাহায্যে চাঁদের মাটিতে অনুসন্ধান কার্য চালাচ্ছে এই রোভার। প্রজ্ঞান যে চাঁদের মাটির উষ্ণতা মেপেছে, রবিবারই সে খবর জানিয়েছিল ইসরো। চাঁদের মাটির গভীরে দশ সেন্টিমিটার পর্যন্ত যেতে পারবে প্রজ্ঞান। পৃথিবীর হিসেবে ১৪ দিন চন্দ্রালোকে কাজ করবে চন্দ্রযান ৩। কারণ এই সময়টাই চাঁদে দিন। যেহেতু চন্দ্রযান ৩ কাজ করছে সোলার প্যানেলের সাহায্যে, তাই সূর্যের আলো জরুরি। চাঁদে সূর্য অস্ত গেলে শক্তি হারাবে চন্দ্রযান ৩। ইসরো জানিয়েছে, চাঁদে এখনও পর্যন্ত সবকিছু তাদের পরিকল্পনা মতোই হচ্ছে। কোনও সিস্টেমে কোনও গন্ডগোল হয়নি।

    প্রসঙ্গত, ২৩ অগাস্ট চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পৌঁছায় চন্দ্রযান ৩-র (Chandrayaan 3) ল্যান্ডার বিক্রম। বিক্রম যে জায়গায় ল্যান্ড করে, সেই জায়গাটির নাম প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দেন ‘শিবশক্তি পয়েন্ট’। এই ‘শিবশক্তি’ পয়েন্টেই দাঁড়িয়ে রয়েছে বিক্রম। গুটি গুটি পায়ে নিরলসভাবে কাজ করে চলেছে প্রজ্ঞান। পেঁয়াজের খোসার মতো একটু একটু করে খুলছে চন্দ্রভূমের পরত।

     

    আরও পড়ুুন: ‘‘দত্তপুকুর বিস্ফোরণে ব্যবহার করা হয়েছিল আরডিএক্স,’’ বিস্ফোরক শুভেন্দু

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • School Education: রাজ্যে তালা পড়তে চলেছে ৮ হাজারেরও বেশি স্কুলে, কারণ জানলে চমকে যাবেন

    School Education: রাজ্যে তালা পড়তে চলেছে ৮ হাজারেরও বেশি স্কুলে, কারণ জানলে চমকে যাবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে হা-শিল্প দশা। চাকরির জন্য হাপিত্যেশ করছেন হাজার হাজার শিক্ষিত বেকার। সামান্য মাইনেতে কোনও বেসরকারি সংস্থায় হাড়ভাঙা পরিশ্রম করছেন এঁদের অনেকেই। অথচ ডিগ্রি বন্দি হয়ে রয়েছে ফাইলে। তৃণমূল জমানায় এই যখন রাজ্যের হাল, তখন চাকরিপ্রার্থীদের জন্য মিলল আরও একটি দুঃসংবাদ! সরকারি এক রিপোর্টেই জানা গেল, স্রেফ পড়ুয়ার অভাবে বন্ধ হতে চলেছে রাজ্যের প্রায় ৮ হাজার সরকারি সাহায্য প্রাপ্ত ও স্পন্সরড স্কুল। কলকাতার পাশাপাশি এই তালিকায় রয়েছে রাজ্যের প্রায় সব জেলার বেশ কিছু স্কুলের নাম। বন্ধ হওয়ার মুখে যেসব স্কুল, তার মধ্যে যেমন প্রাক প্রাথমিক, প্রাথমিক, উচ্চ প্রাথমিক স্কুল রয়েছে, তেমনি রয়েছে মাধ্যমিক স্কুলও (School Education)।

    কী বলছে সরকারি রিপোর্ট?

    সরকারি ওই রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে, রাজ্যের ৮ হাজার ২০৭টি স্কুলে পড়ুয়া নেই বললেই চলে। অথচ আয়োজনের খামতি নেই। ক্লাসরুম আছে। পড়ানোর জন্য রয়েছেন শিক্ষকও। নিয়ম করে তাঁরা স্কুলে আসেন। খাতায় সই করে বসে বসে বাড়ি চলে যান। কারণ তাঁরা যাদের পড়াবেন, তারাই নেই। রাজ্যের কয়েক হাজার স্কুলে পড়ুয়ার সংখ্যা পঞ্চাশেরও নীচে। ২২৬টি স্কুলে তো পড়ুয়াই নেই। অবশ্য যেসব স্কুল (School Education) বন্ধ হতে চলেছে, সেই স্কুলবাড়িগুলিকে কাজে লাগাতে অন্যান্য দফতরকে অনুরোধ করেছে স্কুল শিক্ষা দফতর। ওই স্কুলবাড়িগুলিতে সরকারি-বেসরকারি যৌথ উদ্যোগে কিছু করা যায় কিনা, সে ব্যাপারেও ভাবনা-চিন্তা শুরু হয়ে গিয়েছে। 

    ছাত্রাভাবের কারণ 

    কী কারণে ওই স্কুলগুলির হা-পড়ুয়া দশা? শিক্ষকদের একাংশের মতে, সরকারি নীতির কারণেই সরকারি স্কুলে কমছে পড়ুয়ার সংখ্যা। অথচ পড়ুয়া টানতে কীই না করা হয়েছে? মিড-ডে মিলের ব্যবস্থা হয়েছে, মুফতে মেলে জামা-জুতো-সেলফোন-সাইকেল। তার পরেও পড়ুয়া নেই স্রেফ সরকারি নীতির কারণে। শিক্ষকদেরই অন্য একটি অংশের দাবি, জন্মহার কমে যাওয়া এবং বেসরকারি স্কুলের রমরমার কারণে তালা পড়তে চলেছে রাজ্যের ওই ৮ হাজার ২০৭টি স্কুলে (School Education)।

     

LinkedIn
Share