Author: Krishnendu Bakshi

  • PM Modi: “অচিরেই ভারত তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হয়ে উঠবে”, জি-২০ বৈঠকে প্রত্যয়ী মোদি

    PM Modi: “অচিরেই ভারত তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হয়ে উঠবে”, জি-২০ বৈঠকে প্রত্যয়ী মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “রেড টেপ ছেড়ে ভারত এখন রেড কার্পেটে।” বৃহস্পতিবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর এই বাক্য-বাণের অভিমুখ অবশ্যই কংগ্রেসের দিকে। রাজস্থানের জয়পুরে এদিন বিনিয়োগ সংক্রান্ত বৈঠকে বসেন জি-২০-র সদস্য দেশগুলির মন্ত্রীরা। দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গ থেকে ভার্চুয়ালি ওই বৈঠকে অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি কটাক্ষ করেন কংগ্রেসকে। এর পরেই প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে উঠে আসে ভারতের অর্থনীতির প্রসঙ্গ।

    মোদির কণ্ঠে ঝরে পড়ল প্রত্যয়

    তিনি বলেন, “ভারত বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ। অচিরেই তৃতীয় স্থান দখল করবে। এসবই হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের কঠিন পরিশ্রমের ফলে। বাণিজ্য এবং বিশ্বায়ন লক্ষ লক্ষ মানুষকে দারিদ্রতা থেকে বের করে এনেছে। ভারতীয় অর্থনীতি বিশ্বের আশার আলো। এই অর্থনীতিতে বিশ্বাস রাখছে দুনিয়া। আমরা সেটা দেখতেও পাচ্ছি।”

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “আমরা নীতিগত বিষয়ে স্থিরতা এনেছি। আগামী কয়েক বছরের মধ্যে ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হয়ে উঠবে। এর জন্য আমরা দায়বদ্ধ। বিশ্ব অতিমারির মধ্যে দিয়ে গিয়েছে। সঙ্গে ভূ-রাজনৈতিক অস্থিরতাও আছে। এগুলি বর্তমান বিশ্ব অর্থনীতির কাছে বড় চ্যালেঞ্জ। এবং সেই পরীক্ষাগুলিও উতরেছে দুনিয়া। জি-২০ গোষ্ঠীর সম্মেলনে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিশ্বাসের জায়গা গড়ে তোলাটা আমাদের দায়িত্ব। ভবিষ্যতে আরও অনেক ধাক্কা আসতে পারে। তার মোকাবিলায় বিশ্বজুড়ে সহনশীল ও সর্বব্যাপী মূল্যবোধের একটা শৃঙ্খল আমাদের গড়ে তোলা উচিত।”

    ‘গেম চেঞ্জার’

    তিনি বলেন, “রাজস্থানের জয়পুর শিল্পপতিদের কাছে সুপরিচিত। ইতিহাসে দেখা যায়, ব্যবসা-বাণিজ্যের মধ্যে দিয়ে চিন্তাভাবনার আদান-প্রদান হয়েছে, সংস্কৃতি ও প্রযুক্তিও ভাগ করে নেওয়া হয়েছে। এতে মানুষ একে অপরের আরও কাছাকাছি এসেছে। ‘ওপেন নেটওয়ার্ক ফর ডিজিটাল কমার্সে’র ওপরও এদিন গুরুত্ব দেন প্রধানমন্ত্রী। একে তিনি ‘গেম চেঞ্জার’ অভিধায় ভূষিত করেন। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “আমরা প্রতিযোগিতা ও স্বচ্ছতা বৃদ্ধি করেছি। আমরা ডিজিটালাইজেশন সম্প্রসারিত করেছি এবং উদ্ভাবনের প্রচার করেছি। আমরা ডেডিকেটেড ফ্রেইট করিডর স্থাপন করেছি এবং শিল্পাঞ্চল গড়ে তুলেছি। আমরা রেড টেপ থেকে রেড কার্পেটে চলে এসেছি এবং এফডিআই প্রবাহকে উদারীকরণ করেছি।”

    আরও পড়ুুন: “এক সময় এগরোল বিক্রি করতেন, তারপরে এই উত্থান”, সুজিতকে কটাক্ষ সুকান্তর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • National Film Awards: জাতীয় পুরস্কার পেল বাংলার ‘কালকক্ষ’, সেরা অভিনেত্রী কারা জানেন?

    National Film Awards: জাতীয় পুরস্কার পেল বাংলার ‘কালকক্ষ’, সেরা অভিনেত্রী কারা জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের (National Film Awards) মঞ্চে সেরা বাংলা ছবির শিরোপা পেল ‘কালকক্ষ’। শর্মিষ্ঠা মাইতি ও রাজদীপ পরিচালিত এই ছবিই এবার পেয়েছে সেরা বাংলা ছবির তকমা। সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার পেয়েছেন আলিয়া ভট্ট ও কৃতি শ্যানন। এই প্রথমবার জাতীয় পুরস্কার পেলেন এই দুই অভিনেত্রী।

    সেরা অভিনেত্রী

    আলিয়া পেয়েছেন ‘গঙ্গুবাঈ কাথিয়াওয়াড়ি’ ছবির জন্য। আর কৃতি পেয়েছেন ‘মিমি’ ছবির সৌজন্যে। সেরা অভিনেতার পুরস্কার পেলেন ‘পুষ্পা’ ছবির অর্জুন। সেরা অভিনেতা হিসেবে বেছে নেওয়া হল পঙ্কজ ত্রিপাঠীকে। ‘মিমি’ ছবির সৌজন্যে ওই পুরস্কার পেয়েছেন তিনি। সেরা সহ-অভিনেত্রীর পুরস্কার পেলেন পল্লবী জোশী। ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’ ছবির দৌলতে জাতীয় পুরস্কার (National Film Awards) উঠল তাঁর হাতে। সেরা ছবির পুরস্কার পেয়েছে মাধবন অভিনীত ‘রকেট্রি: দ্য নাম্বি এফেক্ট’। সেরা জনপ্রিয় ছবির পুরস্কার পেয়েছে ‘আরআরআর’। সেরা হিন্দি ছবির পুরস্কার পেয়েছে ভিকি কৌশল অভিনীত ‘সর্দার উধম’। সেরা সঙ্গীত পরিচালকের শিরোপা উঠেছে দেবী শ্রী প্রসাদের মাথায়, ‘পুষ্পা’ ছবির জন্য।

    ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’

    ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’ ছবি পেয়েছে নার্গিস দত্ত পুরস্কার। সেরা সম্পাদনার পুরস্কার ছিনিয়ে নিয়েছে ‘গঙ্গুবাঈ কাথিয়াওয়াড়ি’। সেরার স্বীকৃতি পেলেন সঞ্জয়লীলা ভন্সালী। ‘শেরশাহ’ পেয়েছে বিশেষ জুরি পুরস্কার। সেরা পরিচালকের পুরস্কার উঠেছে নিখিল মহাজনের হাতে। ‘চেল্লো শো’য় অভিনয় করে সেরা শিশুশিল্পীর পুরস্কার ছিনিয়ে নিয়েছে ভাবিন রাবালি। সেরা চিত্রনাট্যের পুরস্কার গিয়েছে ‘গঙ্গুবাঈ কাথিয়াওয়াড়ি’র ঝুলিতে। ‘আরআরআরে’ গান গেয়ে সেরা গায়কের পুরস্কার পেয়েছেন কাল ভৈরব।

    সেরা গায়িকার পুরস্কার উঠেছে শ্রেয়া গায়িকার হাতে। সেরা বায়োগ্রাফিক্যাল ছবির পুরস্কার (National Film Awards) পেয়েছে ‘রুকু মাটির দুখু মাঝি’। ‘এক থা গাঁও’ পেয়েছে সেরা নন-ফিচার ছবির পুরস্কার। সেরা অ্যানিমেশন ছবির পুরস্কার পেয়েছে মালয়ালম ছবি ‘কান্দিটুন্দ’। জাতীয় পুরস্কার পাওয়াটা স্বপ্ন দেশের যে কোনও চলচ্চিত্র শিল্পীর কাছেই। বৃহস্পতিবার এক বর্ণিল অনুষ্ঠানে ঘোষণা করা হয় পুরস্কার প্রাপকদের নাম। অনুষ্ঠান মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর।

    আরও পড়ুুন: দু’ দিনের মধ্যে রাজ্যকে ১,৬৪৭ কোটি টাকা দিল কেন্দ্র, খরচ করলেই মিলবে আরও

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Murshidabad: মুর্শিদাবাদের জিয়াগঞ্জকাণ্ডে মূল অভিযুক্তকে ফাঁসির নির্দেশ দিলেন বিচারক, কী ঘটেছিল জানেন?

    Murshidabad: মুর্শিদাবাদের জিয়াগঞ্জকাণ্ডে মূল অভিযুক্তকে ফাঁসির নির্দেশ দিলেন বিচারক, কী ঘটেছিল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক স্কুল শিক্ষক ও তাঁর অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী ও সাত বছরের সন্তানকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে নৃশংসভাবে কুপিয়ে খুন করার অপরাধে ফাঁসির আদেশ দিল মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) জেলা জর্জ কোর্ট। বিচারক সন্তোষ কুমার পাঠক মামলার সমস্ত তথ্য প্রমাণ দেখে বিরল থেকে বিরলতম ঘটনার জন্য ধৃত যুবক উৎপল বেহরাকে ফাঁসির নির্দেশ দেন। আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, সাজা প্রাপকের নাম উৎপল বেহরা। মৃতদের নাম বন্ধুপ্রকাশ পাল (৪০) এবং তাঁর সাতমাসের গর্ভবতী স্ত্রী বিউটি মণ্ডল পাল (৩০) এবং সাত বছরের ছেলে অঙ্গন।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছিল? (Murshidabad)

    আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, উৎপলের বেহরার বাড়ি মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) সাগরদিঘির সাহাপুর গ্রামে। তিনি পেশায় দিনমজুর। তাঁর বাড়ির কাছে বাড়ি ছিল বন্ধুপ্রকাশের। তিনি পেশায় স্কুল শিক্ষক। জিয়াগঞ্জের লেবুবাগান এলাকায় তিনি বাড়ি করে সপরিবার থাকতেন। তাঁর স্ত্রী বিউটি জীবন বীমার এজেন্ট ছিলেন। জীবন বিমার ব্যবসা বন্ধুপ্রকাশই চালাতেন। বন্ধুপ্রকাশের কাছে জীবন বীমা করেছিলেন উৎপল। প্রতিবছর ২৪ হাজার টাকা করে প্রিমিয়াম দিতে হত উৎপলকে। নিয়ম করে উৎপল পর পর তিন বছর ২৪ হাজার টাকা করে দিয়েছিলেন। পরে, উৎপল জানতে পারেন তাঁর নামে কোনও টাকা জীবন বীমা অফিসে জমা পড়়েনি। এরপরই ফোনে বন্ধুপ্রকাশের সঙ্গে উৎপল ফোনে কথা বলে। তারসঙ্গে বচসা হয়। জাত তুলে কথা বলতেই উৎপল দেখে নেওয়ার হুমকি দেয়। এরপরই ২০১৯ সালের ৮ ই অক্টোবর  দূর্গা পুজোর দশমীর দিন স্কুল শিক্ষক বন্ধুপ্রকাশ,তাঁর  অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী ও সাত বছরের সন্তানকে ধারালো অস্ত্র  দিয়ে নৃশংসভাবে কুপিয়ে খুন করে। উৎপল বেরাকে অপরাধী সন্দেহ করে গ্রেফতার করা হয়।

    কী বললেন সরকারি আইনজীবী?

    সরকারি আইনজীবী বিভাস চট্টোপাধ্যায় বলেন, ঘরের মধ্যে ঢুকে ধারাল অস্ত্র দিয়ে অন্তঃসত্ত্বা বধূ, তাঁর স্বামী এবং সাত বছরের সন্তানকে নৃশংসভাবে খুন করে। এই ঘটনা বিরল থেকে বিরলতম ঘটনা। বিচারক সমস্ত সাক্ষ্যপ্রমাণ শুনে এদিন সাজা ঘোষণা করেন।

    কী বললেন মৃতের পরিবারের লোকজন?

    এদিন বন্ধুপ্রকাশের মা সহ পরিবারের লোকজন আদালতে হাজির ছিলেন। বিচারক রায় শোনার পরই বন্ধুপ্রকাশের মা মায়া পাল বলেন, সত্যের জয় হল। ছেলে, বউমা, নাতিকে তো আর ফিরে পাব না। তবে, আমরা যা চেয়েছিলাম বিচারক সেই ফাঁসির রায় দিয়েছে। আমরা খুশি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Central Fund: দু’ দিনের মধ্যে রাজ্যকে ১,৬৪৭ কোটি টাকা দিল কেন্দ্র, খরচ করলেই মিলবে আরও

    Central Fund: দু’ দিনের মধ্যে রাজ্যকে ১,৬৪৭ কোটি টাকা দিল কেন্দ্র, খরচ করলেই মিলবে আরও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সময় মাত্র আটচল্লিশ ঘণ্টা। এই সময়ের মধ্যেই কেন্দ্রের কাছ থেকে ১ হাজার ৬৪৭ কোটি টাকা (Central Fund) পেল নবান্ন। দু’ দিন আগেই পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের ৬৫১ কোটি টাকা পেয়েছিল রাজ্য সরকার। আজ, বৃহস্পতিবার রাজ্যের তহবিলে চলে এল আরও ৯৯৬ কোটি টাকা। জানা গিয়েছে, অবিলম্বে এই অর্থ পঞ্চায়েত ও পুরসভাগুলিতে না পাঠালে বাড়তি সুদ গুণতে হবে রাজ্য সরকারকে। এক বছরের মধ্যে এই বরাদ্দের ৬০ শতাংশ খরচ করতে পারলেই ফের মিলবে টাকা।

    খরচ হয়নি আগের বরাদ্দই 

    প্রসঙ্গত, এর আগে পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের যে বরাদ্দ এসেছিল, রাজ্যের অনেক জেলাই সেই অর্থ খরচ করতে পারেনি। টাকার অঙ্কে এর পরিমাণ প্রায় ২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। ওই টাকা দ্রুত খরচ করতে জেলা প্রশাসনগুলিকে নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী।

    বঞ্চনার অভিযোগ

    কেন্দ্রের (Central Fund) বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগে নানা সময় সুর চড়িয়েছে তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকার। একশো দিনের কাজ সহ নানা প্রকল্পে কেন্দ্র বাংলার পাওনা আটকে রেখেছে বলে বিভিন্ন সময় অভিযোগ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই অভিযোগেই ২ অক্টোবর দিল্লিতে ধরনা দেওয়ার কর্মসূচি হাতে নিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। মুখ্যমন্ত্রী এও বলেছেন, কেন্দ্রীয় বঞ্চনার জন্য রাজ্যকে অনেক কাজ নিজেদের টাকায় করতে হচ্ছে। এমতাবস্থায় একলপ্তে রাজ্যের তহবিলে চলে এল ১ হাজার ৬৪৭ কোটি টাকা। মূলত গ্রামীণ উন্নয়নের জন্যই এই টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে বলে সূত্রের খবর।

    আরও পড়ুুন: শাসকের কৌশল ব্যর্থ! ২৬ অগাস্ট খেজুরিতে শুভেন্দুর সভা হবে, নির্দেশ হাইকোর্টের

    প্রসঙ্গত, কেন্দ্রের (Central Fund) বিভিন্ন প্রকল্পের টাকা আটকে রাখার জন্য বঙ্গ বিজেপির নেতাদের দুষছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। বিজেপিও সাফ জানিয়ে দিয়েছিল, রাজ্য ঠিকঠাক হিসেব দিলেই টাকা দিয়ে দেওয়া হবে। এবার টাকা পাঠিয়ে কেন্দ্র জানিয়ে দিয়েছে, বরাদ্দ টাকার ৬০ শতাংশ খরচ করলেই মিলবে ফের টাকা।

    কেন্দ্রের দেওয়া টাকা রাজ্য খরচ করতে পারে কিনা, এখন সেটাই দেখার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BRICS Summit: ব্রিকসের মঞ্চে করমর্দন মোদি-জিনপিংয়ের, ভারতের সাফল্যে খুশি নন চিনা প্রেসিডেন্ট?

    BRICS Summit: ব্রিকসের মঞ্চে করমর্দন মোদি-জিনপিংয়ের, ভারতের সাফল্যে খুশি নন চিনা প্রেসিডেন্ট?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিকস সম্মেলনে (BRICS Summit) মঞ্চ শেয়ার করেছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এবং চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং (Xi Jinping)। তবে বুধবার ফটোশেসনের সময় দেখা গেল দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসের দু পাশে দাঁড়িয়ে রয়েছেন দুজন। বুধ-সন্ধ্যায় চাঁদের মাটি ছোঁয় ভারতের চন্দ্রযান-৩।

    মোদি-জিনপিংয়ের করমর্দন

    ভারতই প্রথম দেশ যে পা রেখেছে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে। সম্ভবত, তার পরেই বদলে গেল ছবিটা। বৃহস্পতিবার করমর্দন করতে দেখা গেল মোদি এবং জিনপিংকে। এএনআইয়ের প্রকাশ করা একটি ভিডিওয় দেখা যাচ্ছে, মোদি ও জিনপিং একে অপরের দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন, হাত মেলাচ্ছেন এবং কথা বলছেন। তবে এই দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্যে ঠিক কী কথা হল, তা জানা যায়নি। গত বছর জি-২০ সম্মেলন হয়েছিল ইন্দোনেশিয়ার বালিতে। ওই সম্মেলনে মুখোমুখি হয়েছিলেন মোদি ও জিনপিং। সেই সময় করমর্দন (BRICS Summit) করতে দেখা গিয়েছিল তাঁদের।

    ব্রিকসের কলেবর বৃদ্ধির প্রস্তাব

    এদিকে, ব্রিকসের কলেবর বৃদ্ধির পক্ষেও এদিন সওয়াল করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “ব্রিকস বর্ধনকে সব সময় সমর্থন করে এসেছে ভারত। আমরা বিশ্বাস করি ব্রিকসের সদস্য সংখ্যা বাড়লে তা আরও শক্ত হবে।” উন্নয়নশীল দেশগুলি যেভাবে ব্রিকসে যোগদানের আগ্রহ প্রকাশ করেছে, তাতে তিনি খুশি বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী। এদিন ইজিপ্ট, আর্জেন্টিনা, ইথিওপিয়া, ইরান, সৌদি আরব এবং ইউনাইটেড আরব আমিরশাহিকে ব্রিকসে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।

    এদিকে, বুধ-সন্ধ্যায় ভারতের চন্দ্রাভিযান সফল হওয়ায় রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা। এই তালিকায় যেমন রয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনকের মতো বৃহত্তর অর্থনীতির দেশ, তেমনি রয়েছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী লোতায় শেরিং, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মতো উন্নয়নশীল দেশের নেতারাও। শুভেচ্ছা জানিয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্টও।

    আরও পড়ুুন: “আমরা তো চাঁদেই বাস করছি”! ভারতের ‘চাঁদমারি’তে শ্লেষ পাক নাগরিকের

    চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে প্রথম পা রেখে ইতিহাস গড়েছে ভারত। এহেন আবহে বিশ্ব নেতারা ভারতের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানালেও, অদ্ভুতভাবে নীরব জিনপিং। এ ব্যাপারে (BRICS Summit) একটি বাক্যও ব্যয় করেননি কমিউনিস্ট শাসিত দেশটির প্রেসিডেন্ট।

    ভারতের চাঁদ জয়ে কি তবে গোঁসা হল কমরেডের!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • SSC Panel: উচ্চ প্রাথমিকের মেধাতালিকা প্রকাশ স্কুল সার্ভিস কমিশনের, বিশেষ কী রয়েছে জানেন?

    SSC Panel: উচ্চ প্রাথমিকের মেধাতালিকা প্রকাশ স্কুল সার্ভিস কমিশনের, বিশেষ কী রয়েছে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতীক্ষার অবসান। শেষমেশ কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে মেধাতালিকা (SSC Panel) প্রকাশ করল স্কুল সার্ভিস কমিশন। বুধবার যাঁদের রেজাল্ট বের হল, তাঁরা পরীক্ষা দিয়েছিলেন ২০১৬ সালে, উচ্চ প্রাথমিক অ্যসিস্ট্যান্ট শিক্ষক পদে। হাতের কাজ ও শারীর শিক্ষা বাদে বাকি পদের জন্য আবেদনকারী চাকরিপ্রার্থীদের প্যানেল ও ওয়েটিং লিস্ট প্রকাশ করল কমিশন।

    ফল জানা যাবে এই ওয়েবসাইটে

    জানা গিয়েছে, ১৪ হাজার ৩৩৯টি শূন্যপদ থাকলেও মেধা তালিকায় নাম রয়েছে ১৩ হাজার ৩৩৪ জনের। একাধিক বিষয়ে যোগ্য প্রার্থী না মেলায় ফাঁকা রয়েছে বেশ কিছু পদ। প্রকাশিত মেধা তালিকা দেখা যাবে স্কুল সার্ভিস কমিশনের ওয়েবসাইটে। ফল জানতে লগইন করতে হবে www.westbengalssc.com  এবং www.wbsschelpdesk.com সাইটে। এই তালিকায় যাঁদের ঠাঁই হয়েছে, তাঁদের প্রত্যেকের নাম ও রোল নম্বরের উল্লেখ থাকবে। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ মতোই আবেদনকারী (SSC Panel) চাকরিপ্রার্থীদের প্রাপ্ত নম্বর, অ্যাকাডেমিক কোয়ালিফিকেশনের নম্বর সহ যাবতীয় তথ্যের উল্লেখ থাকবে। অস্বচ্ছতা এড়াতেই এই ব্যবস্থা বলে বিকাশ ভবন সূত্রে খবর।

    কমিশনের বক্তব্য

    স্কুল সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান সিদ্ধার্থ মজুমদার বলেন, “হাইকোর্টের নির্দেশ ছিল, সব কিছু মাথায় রেখেই আমরা প্যানেল প্রকাশ করেছি। ৩০ তারিখের পর থেকে হাইকোর্টে শুনানি হয়েছে। আমরা প্রার্থীদের সুপারিশপত্র দেব কি দেব না, পুরোটাই নির্ভর করছে হাইকোর্টের ওপর। ৩০ অগাস্ট হাইকোর্টের কাছে নিয়োগের জন্য অনুমতি চাওয়া হবে। এরপর আদালতের নির্দেশ মতোই চলবে প্রক্রিয়া (SSC Panel)। হাইকোর্ট যা বলবে, আমরা তা-ই করব।

    আরও পড়ুুন: ব্রিকসের মঞ্চেও ঘুঁচল না দূরত্ব, মোদি জিনপিং রইলেন দূরে দূরেই

    প্রসঙ্গত, সরকারি অনুদানপ্রাপ্ত স্কুলগুলির পঞ্চম থেকে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত পড়ুয়াদের পড়ানোর জন্য নিয়োগ করা হবে এই শিক্ষকদের। ২০১৪ সালে এসএলএসটি চাকরিপ্রার্থীদের জন্য এই নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল। বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর থেকেই শুরু হয় নানা জটিলতা। আন্দোলন, দাবি-প্রতিবাদ, আইনি গেরো কাটিয়ে শেষমেশ বুধ-সন্ধ্যায় দিনের আলো দেখল ওই মেধা তালিকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Jadavpur University: ‘যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ব়্যাগিং হয়েছিল’! ‘প্রমাণ’ পেল রাজ্য মানবাধিকার কমিশন

    Jadavpur University: ‘যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ব়্যাগিং হয়েছিল’! ‘প্রমাণ’ পেল রাজ্য মানবাধিকার কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৯ অগাস্ট রাতে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে (Jadavpur University) ব়্যাগিং হয়েছিল বলে ‘প্রমাণ’ পেলেন রাজ্য মানবাধিকার কমিশনের তদন্তকারীরা। কমিশন সূত্রে খবর, তদন্তকারী দল সে দিনের রিপোর্ট ও সাক্ষীদের বয়ান খতিয়ে দেখে এই প্রমাণ পেয়েছে। মঙ্গলবারই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের তরফে ছাত্রমৃত্যুর ঘটনার রিপোর্ট পাঠানো হয়েছিল কমিশনকে। পাঠানো হয়েছিল ৩০টিরও বেশি ফাইল। সেই রিপোর্ট ও সাক্ষীদের বয়ান খতিয়ে দেখতে শুরু করেন কমিশনের তদন্তকারী দলের সদস্যরা। সেই রিপোর্টেই মিলেছে ব়্যাগিংয়ের প্রমাণ।

    রেজিস্ট্রারের বক্তব্য

    কমিশনের প্রমাণ প্রসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jadavpur University) রেজিস্ট্রার স্নেহমঞ্জু বসু বলেন, “যে রিপোর্ট চাওয়া হয়েছিল, তার পুরোটাই আমরা জমা দিয়েছি। কমিশন আমাদের ব়্যাগিংয়ের প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে বলে কিছু জানায়নি। বুধবার জাতীয় মানবাধিকার কমিশন থেকেও ছাত্রমৃত্যুর ঘটনার রিপোর্ট চাওয়া হয়েছে। এদিনই সেই রিপোর্ট পাঠানো হবে।” প্রসঙ্গত, ৯ অগাস্ট রাতে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের প্রথমবর্ষের এক ছাত্রের অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়। ওই ঘটনায় তার পরিবার ব়্যাগিংয়ের অভিযোগ করে। অভিযোগের ভিত্তিতে শুরু হয় তদন্ত। প্রাক্তন ও বর্তমান মিলিয়ে গ্রেফতার করা হয় ১৩ জন পড়ুয়াকে।

    ক্যান্টিনের রাঁধুনিকে তলব

    এদিকে, ছাত্রমৃত্যুর জট খুলতে লালবাজারে ডেকে পাঠানো হয়েছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jadavpur University) মেইন হস্টেলের ক্যান্টিনের রাঁধুনিকে। ৯ অগাস্ট রাতে কিংবা তার আগে মেইন হস্টেলে কী হয়েছিল বা হত, তা নিয়ে পুলিশি জেরায় মুখ খুলেছিলেন তিনি। তিনি জানিয়েছিলেন, হস্টেলে প্রথমবর্ষের ছাত্রদের ওপর হওয়া অত্যাচারের কথা। মঙ্গলবার তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করার পর ৯ অগাস্ট রাতের ঘটনা সম্পর্কেও বয়ান রেকর্ড করা হয়। পুলিশ সূত্রে খবর, রাঁধুনির ওই বয়ানেও ব়্যাগিংয়ের প্রমাণ মিলেছে।

    আরও পড়ুুন: ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’-এর সিইও ছিলেন অভিষেক! বিবৃতি জারি করে জানাল ইডি

    মঙ্গলবার রাঁধুনিকে জেরার পর বুধবার ক্যান্টিনেরই পাঁচ কর্মচারীকে তলব করা হয় যাদবপুর থানায়। এদিন দুপুর পর্যন্ত তাঁদের কয়েকজন থানায় এসেও পৌঁছেছেন। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jadavpur University) ক্যান্টিনে যেহেতু সব ক্লাসের পড়ুয়ারই যাওয়া-আসা থাকে, তাই তাঁদের আলোচনা কিংবা আচরণ চোখ এড়ানোর কথা নয় ক্যান্টিন কর্মীদের। ক্যান্টিনটি হস্টেল লাগোয়া হওয়ায়, হস্টেলের নানা ঘটনা সম্পর্কেও অল্পবিস্তর অবগত ক্যান্টিন কর্মীরা। সেই কারণেই ডাকা হয়ে থাকতে পারে তাঁদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Joe Biden: সেপ্টেম্বরেই ভারত সফরে আসছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট, কেন জানেন?

    Joe Biden: সেপ্টেম্বরেই ভারত সফরে আসছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি যে নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) নেতৃত্বে মুগ্ধ, তা প্রকাশ পেয়েছে বিভিন্ন সময়। ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে রাষ্ট্রীয় সফরে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন তিনি। এহেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (Joe Biden) আসছেন ভারত সফরে, জি-২০ সম্মেলনে যোগ দিতে। গত এক বছর ধরে এই সম্মেলনের আয়োজক দেশ ভারত। নভেম্বরেই শেষ হচ্ছে সেই মেয়াদ। তার আগে সেপ্টেম্বরেই হবে জি-২০ লিডার্স সামিট। এই সম্মেলনে যোগ দিতেই নয়াদিল্লিতে আসছেন বাইডেন।

    জি-২০ সম্মেলন

    এই সম্মেলনে জলবায়ু পরিবর্তন, ক্লিন এনার্জি ট্রানজিশন, বহুপাক্ষিক উন্নয়নমূলক ব্যাঙ্ক গঠন সহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে। হোয়াইট হাউস সূত্রে খবর, জি-২০-র আয়োজক দেশের দায়িত্ব নেওয়ায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে বিশেষ ধন্যবাদ জানিয়েছেন বাইডেন (Joe Biden)। জি-২০ লিডার্স সামিটে যোগ দিতে ৭ সেপ্টেম্বর ভারতে আসছেন বাইডেন। থাকবেন ১০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। মোদি জমানায় ভারত-মার্কিন সম্পর্ক যেভাবে মজবুত হয়েছে, তাতে বাইডেনের এই সফর যথেষ্ঠ তাৎপর্যপূর্ণ বলে ধারণা আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞ মহলের।

    নয়াদিল্লির নেতৃত্বের প্রশংসা

    জুন মাসে বাইডেনের আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে আমেরিকা গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সময়ই মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেছিলেন, “সেপ্টেম্বরে নয়াদিল্লিতে জি-২০ সম্মেলনে যোগ দেওয়ার জন্য মুখিয়ে রয়েছি।” ভারত ও আমেরিকার এক যৌথ বিবৃতিতে বাইডেনের তরফে জি-২০-তে নয়াদিল্লির নেতৃত্বের প্রশংসাও করা হয়। এহেন প্রেক্ষাপটে ভারত সফরে আসছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট (Joe Biden)।

    দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়ার দায়িত্বপ্রাপ্ত আমেরিকার অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি অফ স্টেট লু-ও বাইডেনের ভারত সফরের কথা জানান। তিনি বলেন, “ভারত-আমেরিকা সম্পর্কের ক্ষেত্রে এটা একটা বড় বছর হতে চলেছে। জি-২০ সম্মেলনের আয়োজক দেশ ভারত, আমেরিকা আয়োজন করছে এপিইসি, অন্যদিকে জাপান জি-৭। আমাদের অনেক কোয়াড (QUAD) সদস্যই রয়েছে যারা নেতৃত্ব দিচ্ছে। এর ফলে দেশগুলি সব এক জায়গায় আসবে।”

    আরও পড়ুুন: “২০৪৭ সালের মধ্যেই উন্নত দেশে পরিণত হবে ভারত”, ব্রিকসে প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী

    হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেক সুলিভান বলেন, “জি-২০ সামিটে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন আইএমএফ এবং বিশ্বব্যাঙ্কের কাছে আর্থিক সাহায্য ও বেশ কিছু পরিবর্তনের আর্জি জানাবেন, যা জি-২০ ভুক্ত উন্নয়নশীল দেশগুলির চাহিদাকে আরও ভালভাবে পূরণ করবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

  • PM Modi: “২০৪৭ সালের মধ্যেই উন্নত দেশে পরিণত হবে ভারত”, ব্রিকসে প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “২০৪৭ সালের মধ্যেই উন্নত দেশে পরিণত হবে ভারত”, ব্রিকসে প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “২০৪৭ সালের মধ্যেই উন্নত দেশ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার শপথ নিয়েছে ভারত।” মঙ্গলবার ‘ব্রিকস’ সম্মলনের মঞ্চে কথাগুলি বললেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ভারত যে অচিরেই বিশ্বে উন্নয়নের  চালিকা শক্তি হয়ে উঠবে, এদিন প্রত্যয়ের সঙ্গে সেকথাও স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন তিনি। উন্নয়নের স্বপ্ন পূরণ করতে ভারত যেসব পদক্ষেপ করেছে, এদিন সেকথাও জানান প্রধানমন্ত্রী।

    ব্রিকস সম্মেলন

    দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে শুরু হয়েছে ব্রিকস সম্মেলন। ২২ অগাস্ট শুরু হওয়া এই সম্মেলন চলবে চলতি মাসেরই ২৪ তারিখ পর্যন্ত। ব্রিকসের সদস্য দেশগুলি হল, ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চিন এবং দক্ষিণ আফ্রিকা। যদিও এবারের সম্মেলনে যোগ দিচ্ছে বাংলাদেশও। এই সম্মেলনে যোগ দিতে মঙ্গলবারই দক্ষিণ আফ্রিকায় পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী। সম্মেলনে যোগ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ব্রিকস বিজনেস কাউন্সিলের দশম বর্ষপূর্তিতে অনেক অনেক অভিনন্দন।

    ব্রিকসের গুরুত্ব 

    গত দশ বছরে আমাদের মধ্যে আর্থিক সহযোগিতা গড়ে তুলতে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছে ব্রিকস বিজনেস কাউন্সিল। ২০০৯ সালে যখন প্রথম ব্রিকস সম্মেলন হয়েছিল, তখন বিশ্ব সবে মাত্র এক বিশাল আর্থিক সঙ্কট থেকে বেরিয়ে আসছিল। সেই সময় বিশ্ব অর্থনীতিতে আশার আলো হয়ে উঠেছিল ব্রিকস। বর্তমান সময়েও করোনা অতিমারি ও বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে উদ্বেগের মাঝেও বিশ্ব ই-অর্থনীতি চ্যালেঞ্জের সঙ্গে লড়ছে। তাই এই সময়ও ব্রিকস সদস্য দেশগুলির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।”

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “বিশ্ব অর্থনীতির অস্থির সময়েও ভারত বিশ্বের অন্যতম দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতি। শীঘ্রই ভারত ৫ লক্ষ কোটি মার্কিন ডলারের অর্থনীতিতে পরিণত হবে। বিশ্বের উন্নয়নের চালিকা শক্তি হয়ে উঠবে ভারত। এর কারণ হল, ভারত সঙ্কট ও প্রতিবন্ধকতাকে আর্থিক উন্নয়নের সুযোগে পরিণত করেছে। ভারতের মানুষ শপথ নিয়েছে, ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতকে উন্নত দেশে পরিণত করবে।”

    আরও পড়ুুন: আজ চাঁদের মাটি ছোঁবে ‘চন্দ্রযান ৩’, সাফল্য কামনায় দেশ-বিদেশে পুজো-যজ্ঞ-নমাজ পাঠ

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বিগত কয়েক বছরে আমরা মিশন মোডে বিভিন্ন পরিবর্তন করেছি এবং এগুলি ভারতে বাণিজ্য ব্যবস্থাকে ক্রমাগত উন্নত করেছে। আমরা সম্মতির বোঝা কমিয়েছি এবং রেড টেপ সারিয়েছি। জিএসটির সূচনাও বিনিয়োগকারীদের বিশেষ আত্মবিশ্বাস জুগিয়েছে। আমরা জনসেবা প্রদান ও সুশাসনকে গুরুত্ব দিয়েছি।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতে আছে বিশ্বের তৃতীয় স্টার্টআপ ইকোসিস্টেম। ইউনিকর্ন রয়েছে শতাধিক। ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ সফল করতে রয়েছে টেলিকম, এআই, ফিনটেক এবং আইটি সেক্টরের মতো ক্ষেত্র।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “রাজ্যের জন্য কেন্দ্রীয় প্রকল্প থেকে বঞ্চিত পশ্চিমবঙ্গবাসী”! হাইকোর্টের দুয়ারে সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: “রাজ্যের জন্য কেন্দ্রীয় প্রকল্প থেকে বঞ্চিত পশ্চিমবঙ্গবাসী”! হাইকোর্টের দুয়ারে সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিভিন্ন কেন্দ্রীয় প্রকল্প বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বঞ্চিত পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দারা। আজ, মঙ্গলবার এই মর্মে কলকাতা হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। ফি বার নির্বাচনের আগে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ তুলে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল হাওয়া গরম করে বলে অভিযোগ। রাজ্যের অভিযোগ, কেন্দ্রের জন্যই বন্ধ হয়ে গিয়েছে একশো দিনের প্রকল্পের টাকা। এবার পাল্টা চাল দিল বঙ্গ বিজেপি। দায়ের করল জনস্বার্থ মামলা। আগামী সপ্তাহে কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চে শুনানি হতে পারে মামলাটির।

    সুকান্তর অভিযোগ

    সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, “কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদি সরকারের প্রকল্পের কথা যাতে বাংলার মানুষ জানতে পারেন, সেজন্য পঞ্চায়েত স্তরে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে কমন সার্ভিস সেন্টার (সিএসসি) চালু করা হয়েছিল। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার রাজ্যের প্রায় ৪০ হাজার সিএসসি বন্ধ করে দিয়েছে। বাংলার মানুষ যাতে কেন্দ্রীয় পরিষেবার কথা জানতে না পারেন, তাই ওই পদক্ষেপ করেছে রাজ্য।”

    সিএসসির সুবিধা

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, “সিএসসির মাধ্যমে পঞ্চায়েত অফিসে গিয়ে ই-সার্ভিস মারফৎ কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুযোগ-সুবিধা জানতে পারতেন গ্রামের বাসিন্দারা। ২০২০ সালে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার ওই পরিষেবা তুলে দেয়। পরিবর্তে ‘বাংলা সেবা কেন্দ্র’ নামে একটি সেন্টার খোলা হয়েছে।” “কেন ওই পরিষেবা বন্ধ করা হল?”, প্রশ্ন সুকান্তর। বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, “রাজ্যের বিভিন্ন পঞ্চায়েত অফিসে কমপক্ষে দেড় লক্ষ ছেলেমেয়েকে কর্মসংস্থানের সুযোগ থেকে বঞ্চিত করেছে রাজ্য। তাই পঞ্চায়েত অফিসগুলিতে কেন্দ্রের ওই পরিষেবা আবার চালু হোক।” তিনি জানান (Sukanta Majumdar), প্রায় ২০০ কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুবিধা নানাভাবে পান রাজ্যের মানুষ।

    আরও পড়ুুন: “যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে রাতে মাদক পাচার হতো”, বিধানসভায় তোপ শুভেন্দুর

    প্রসঙ্গত, সাধারণ মানুষ যাতে কেন্দ্রীয় প্রকল্পগুলি সম্পর্কে জানতে পারেন, তাই কমন সার্ভিস সেন্টার খুলেছিল কেন্দ্রীয় সরকার। পঞ্চায়েত স্তরে এই কমন সার্ভিস সেন্টারগুলি খোলা হয়েছিল। আয়ুষ্মান ভারত, কেন্দ্রীয় আবাস যোজনা সহ নানা প্রকল্পের সুবিধা পেতে গেলে কোথায় যেতে হয়, কী করতে হয়, অনায়াসেই মিলত এসব তথ্য। এই সব কেন্দ্রের সুবিধা পেতেন মূলত প্রান্তিক অঞ্চলের বাসিন্দারাই।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share