Author: Krishnendu Bakshi

  • Kolkata Football: স্বাধীনতা দিবসে নক্ষত্র পতন! প্রয়াত প্রাক্তন ফুটবলার মহম্মদ হাবিব

    Kolkata Football: স্বাধীনতা দিবসে নক্ষত্র পতন! প্রয়াত প্রাক্তন ফুটবলার মহম্মদ হাবিব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতা দিবসে নক্ষত্র পতন! প্রয়াত হলেন মহম্মদ হাবিব। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় হায়দ্রাবাদে নিজের বাড়িতে মৃত্যু হয় এই প্রাক্তন ফুটবলারের (Kolkata Football)। বয়স হয়েছিল ৭৪ বছর। ভুগছিলেন বার্ধক্যজনিত অসুস্থতায়। ইদানিং ঠিকঠাক কথা পর্যন্ত বলতে পারছিলেন না। ভুলে গিয়েছিলেন সব কিছু। এদিন সন্ধ্যায় হাবিবের পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয় তাঁর মৃত্যু সংবাদ।

    উজ্জ্বল নক্ষত্র

    কলকাতা ময়দানের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র হাবিব। ১৯৬৬ সালে হায়দ্রাবাদ থেকে এসেছিলেন কলকাতায়। মাত্র সতের বছর বয়সে তিনি যোগ দেন ইস্টবেঙ্গল ক্লাবে। এই ক্লাবের হয়ে হাবিব খেলেছিলেন আট বছর। যদিও কলকাতা ময়দানে তাঁর ফুটবল কেরিয়ার (Kolkata Football) আঠারো বছরের। তাই আদতে হায়দ্রাবাদের বাসিন্দা হলেও, হাবিব হয়ে উঠেছিলেন বাংলার ঘরের ছেলে। ইস্টবেঙ্গলের হয়ে হাবিব করেছিলেন ১১৩টি গোল। ১৯৭০-৭৪ সালে হাবিব যখন ইস্টবেঙ্গলে ছিলেন, তখন লাল হলুদ শিবির ঘরে তুলেছিল ১৩টি ট্রফি। কলকাতা ডার্বিতে হাবিব করেছেন ১০টি গোল। দশ বছর ধরে জাতীয় দলের হয়ে খেলেছেন। বাংলার হয়ে খেলেছেন সন্তোষ ট্রফিতেও। হাবিব অর্জুন পুরস্কার পেয়েছেন ১৯৮০ সালে। ২০১৫ সালে তাঁকে ভারত গৌরব সম্মানে ভূষিত করে ইস্টবেঙ্গল।

    ক্ষয়ে যাচ্ছিল স্মৃতি শক্তি

    গত কয়েক বছর ধরে হাবিব ভুগছিলেন স্নায়ুর রোগে। ক্রমেই ক্ষয়ে যাচ্ছিল স্মৃতি শক্তি। ইদানিং আর চিনতে পারছিলেন না কাছের মানুষদেরও। মনে করতে পারছিলেন না ময়দান কাঁপানো তাঁর বিখ্যাত সেই সব শটের (Kolkata Football) কথা। কথা জড়িয়ে যাচ্ছিল। হাঁটাচলাও করতে পারছিলেন না। হাবিবের চিকিৎসায় এগিয়ে আসে ইস্টেবেঙ্গল ক্লাব। ক্লাবের পক্ষ থেকে তাঁকে প্রথমে সাহায্য করা হয় এক লক্ষ টাকা। এর পরেও করা হয়েছে সাহায্য।

    আরও পড়ুুন: আয়ারল্যান্ড উড়ে গেল টিম ইন্ডিয়া, তরুণ দলে কারা রয়েছেন জানেন?

    কলকাতা ময়দান হাবিবকে চেনে ‘বড়ে মিঞা’ নামে। এমন অনেক ম্যাচ, যেখানে তাঁর সতীর্থরা চাপে থাকতেন, তখনও হাবিব থাকতেন দিলখুশ। সতীর্থ ফুটবলারদের অভয় দিয়ে বলতেন, “ময়দান মে চলো, ওহি দেখ লেঙ্গে।” বস্তুত, হাবিব যখন যে দলে ছিলেন, সেই দলই ঘরে তুলেছে সোনার ফসল। তবে ফুটবলার হিসেবে মাঠের সবুজ ঘাস দাপিয়ে বেড়ালেও, কোচ হিসেবে ততটা সাফল্য পাননি হাবিব। বেশ কয়েকবার মহমেডান ক্লাবের কোচ (Kolkata Football) হলেও, পাননি কাঙ্খিত সাফল্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sadguru: “মানবিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন উভয় ক্ষেত্রেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে ভারত”, বললেন সদগুরু

    Sadguru: “মানবিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন উভয় ক্ষেত্রেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে ভারত”, বললেন সদগুরু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশ স্বাধীন হয়েছিল ১৯৪৭ সালে। তার আটশো থেকে নশো বছর আগে ধ্বংস হতে বসেছিল ভারতের সংস্কৃতি। কিন্তু সেই সংস্কৃতি বেঁচে রয়েছে। মানবিক উন্নয়ন এবং অর্থনৈতিক উন্নতি দুই ক্ষেত্রেই ফের ঘুরে দাঁড়িয়েছে ভারত। মঙ্গলবার স্বাধীনতা দিবসের দিন এমনই অভিমত পোষণ করলেন আধ্যাত্মিক নেতা সদগুরু (Sadguru)।

    সদগুরুর বক্তব্য

    স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে এদিন কোয়েম্বাতুরের ঈশা যোগ সেন্টারে ভাষণ দিচ্ছিলেন সদগুরু। সেখানেই তিনি বলেন, “আটশো থেকে নশো বছর আগে আমরা বিপন্ন হতে বসেছিলাম। যা এই গ্রহের আর কোনও দেশকে হতে হয়নি। আমরা যখন গণহত্যার কথা বলি, তখন আমরা চেঙ্গিশ খানের কথা বলি, আমেরিকার উপজাতি অথবা আফ্রিকার মানুষদের ক্রীতদাসে পরিণত করার কথা বলি কিংবা অ্যাডফ হিটলার যেভাবে মানুষ নিধন যজ্ঞ করেছিলেন, তার কথা বলি। কিন্তু আমি আপনাদের মনে করিয়ে দিতে চাই এই বলে যে, ভারতের মতো আর কোনও দেশকেই এভাবে বিধ্বস্ত হতে হয়নি।”

    ‘জীবন্ত স্পিরিট’

    ধ্বংসের মুখে দাঁড়িয়েও কীভাবে ভারত তার সংস্কৃতিকে ধরে রাখল, সে ব্যাখ্যাও এদিন দিয়েছেন সদগুরু (Sadguru)। তিনি বলেন, “এ দেশে অনেক কিছুই ঘটেছে। তা সত্ত্বেও দেশবাসী তাঁদের স্পিরিটটাকে ধরে রেখেছিলেন। তবে এই স্পিরিট দেশবাসীর ফাইটিং স্পিরিট নয়। এটা ভারতের একটা সুন্দর প্রকৃতি। এটা একটা জীবন্ত স্পিরিট। সচরাচর দেশবাসী তাঁদের মধ্যে ফাইটিং স্পিরিট পুষে রাখেন। তবে আমরা যাঁরা ভারতবাসী, আমাদের মধ্যে কোনও ফাইটিং স্পিরিট নেই। আমরা কারও সঙ্গে লড়াই করতে চাই না। আমরা শুধু চাই বাঁচতে, প্রত্যেককে বাঁচতে দিতে।”

    আরও পড়ুুন: পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবসে ‘কালো দিন’ পালন সিন্ধ-বালোচ ফোরামের

    সদগুরু বলেন, “এটা এমন একটা জাতি, যা সর্বদা সভ্যতাকেই আঁকড়ে ধরে, বিশ্বকে আঁকড়ে ধরে। ভারত এটা করে তার সংস্কৃতি দিয়ে, তার সঙ্গীত দিয়ে, তার বিজ্ঞান দিয়ে, তার বাণিজ্য দিয়ে এবং সর্বোপরি তার আধ্যাত্মিক পদ্ধতি দিয়ে। এই পথেই আমরা বিশ্বকে প্রভাবিত করি।” তিনি (Sadguru) বলেন, “তাই স্বাধীনতার এই পুণ্য দিনে আসুন আমরা শপথ নিই আমরা যেন অন্তর্ভুক্তিকরণ করতে পারি। এবং এভাবেই বিশ্বনেতা হতে পারি। এমন একটা জাতি গঠন করতে পারি, যারা কেবল মানব কল্যাণের কথাই ভাববে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sindh: পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবসে ‘কালো দিন’ পালন সিন্ধ-বালোচ ফোরামের

    Sindh: পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবসে ‘কালো দিন’ পালন সিন্ধ-বালোচ ফোরামের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৪ অগাস্ট কালো দিন পালন করলেন বালোচ ও সিন্ধের (Sindh) দাবিতে আন্দোলনকারীরা। এঁদের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন কয়েকটি মানবাধিকার সংগঠনের কর্মীরাও। পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবস ১৪ অগাস্ট। এদিনই ইংল্যান্ডবাসী দেখলেন এই প্রতিবাদ আন্দোলন। সিন্ধ বালোচ ফোরামের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ১৯৪৭ সালের ১৪ অগাস্ট পাকিস্তান স্বাধীনতা লাভ করে। সেদিন তারা বালোচ ও সিন্ধ প্রদেশকে জোর করে পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত করে। তারই প্রতিবাদে এদিন মিছিল হয়েছে।

    প্রতিবাদ মিছিল

    প্রতিবাদ মিছিলে (Sindh) শামিল হওয়া বাসিন্দারা এদিন ট্রাফালগার স্কোয়ার থেকে হেঁটে যান ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিট পর্যন্ত। এই ডাউনিং স্ট্রিটেই থাকেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। এদিন সিন্ধ বালোচ ফোরামের তরফে প্রতিবাদীরা প্রধানমন্ত্রীকে একটি স্মারকলিপি দেন। তাতে বলা হয়েছে, হাজার হাজার বালোচ এবং সিন্ধবাসীর জীবন রক্ষা করুন ব্রিটেনের রাজা। প্রধানমন্ত্রীকে স্মারকলিপি দেওয়ার পর প্রতিবাদীরা যান পার্লামেন্ট স্কোয়ারের দিকে। এখানে পাক সরকারের বিরুদ্ধে জ্বালাময়ী ভাষণ দেন বালোচ ন্যাশনাল মুভমেন্টের নেতারা। বক্তৃতা দেন ওয়ার্ল্ড সিন্ধ কংগ্রেস এবং বালোচ হিউম্যান রাইটস কাউন্সিলের নেতারা। ছিলেন বিভিন্ন মানবাধিকার কমিশনের কর্তারাও।

    পাকিস্তানের বিরুদ্ধে অভিযোগ

    বালুচিস্তান এবং সিন্ধ প্রদেশে পাকিস্তান যে নিত্য মানবাধিকার লঙ্ঘন করে চলেছে, এদিন সেই অভিযোগ করেন আন্দোলনকারীরা। পাকিস্তানের (Sindh) নিরাপত্তা বাহিনী দিয়ে দমন করা হচ্ছে তাঁদের প্রতিবাদী আন্দোলন। বালোচ এবং সিন্ধ প্রদেশে যে রাজনৈতিক, সামাজিক এবং মানবাধিকার কর্মীদের খুন করা হচ্ছে, সে ব্যাপারেও সোচ্চার হন তাঁরা। পাক সরকার বালোচ ও সিন্ধ ভাষাকে দমন করার চেষ্টা করছে। বদলে দিতে চাইছে বালোচ ও সিন্ধ প্রদেশের সামাজিক-সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য।

    আরও পড়ুুন: দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

    পাকিস্তানের ধর্মও চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। সিন্ধ প্রদেশে সংখ্যালঘু হিন্দুদের জোর করে বিয়ে এবং ধর্মান্তকরণের জন্যও বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন আন্দোলনকারীরা। প্রসঙ্গত, পাকিস্তানে সিন্ধ এবং বালোচ রয়েছেন ১৯ মিলিয়ন। অথচ সিন্ধের প্রধান ভাষা বালোচ নয়। জোর করে চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে ধর্মও। পাকিস্তানের এহেন আচরণেই ক্ষিপ্ত বালোচ ও সিন্ধ প্রদেশের বাসিন্দারা। পাকিস্তানের কবলমুক্ত হতে চান তাঁরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • China Bangladesh: শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তানের পর এবার ড্রাগনের থাবা বাংলাদেশে, হাঁড়ির হাল হবে হাসিনার দেশেরও!

    China Bangladesh: শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তানের পর এবার ড্রাগনের থাবা বাংলাদেশে, হাঁড়ির হাল হবে হাসিনার দেশেরও!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: থাবা মেরেছিল দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কায়। দেউলিয়া করে ছেড়েছে। হাত দিয়েছিল পাকিস্তানে। সর্বস্বান্ত করেছে। চিনা ড্রাগন এবার হাত বাড়িয়েছে বাংলাদেশের (China Bangladesh) দিকে। এতেই অশনি সংকেত দেখছেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের ধারণা, চিন এবার শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তানের মতো হাঁড়ির হাল করে ছাড়বে শেখ হাসিনার দেশের। সূচ হয়ে ঢুকে ফাল হয়ে বেরনোর বদনাম রয়েছে চিনের।

    চিনা ঋণের ফাঁদ

    উন্নয়নের নামে কোনও একটি দেশকে প্রথমে ঋণ দেয় বেজিং। অংশ গ্রহণ করে বিভিন্ন প্রকল্পে। তার পর ধীরে ধীরে দেশটিকে ঋণের ফাঁদে জড়িয়ে ফেলে আষ্টেপৃষ্ঠে। যেমনটা হয়েছে শ্রীলঙ্কা এবং পাকিস্তান সহ বিশ্বের আরও কয়েকটি দেশের ক্ষেত্রে। বেজিংয়ের শ্যেন দৃষ্টিতে এবার হাসিনার বাংলাদেশ। গত কয়েক বছরে চিন-বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আবদ্ধ ছিল উত্তপ্ত বাক্য বিনিময়ের মধ্যেই। এর মূল কারণ বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের ক্ষেত্রে চিনা আগ্রাসন। সম্প্রতি বাংলাদেশে (China Bangladesh) একাধিক উন্নয়নমূলক প্রকল্পে হাত দিয়েছে ড্রাগনের দেশ। তাতেই উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা। বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, ঋণের ফাঁদে ফেলে চিন সর্বস্বান্ত করেছে শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, জিম্বাবোয়ে, আঙ্গোলা, নাইজিরিয়া, সুদান, সার্বিয়া সহ বিভিন্ন দেশকে। তাই চিনের পাতা ফাঁদে পা দিয়ে বাংলাদেশ ভুল করেছে বলেই এঁদের ধারণা।

    সঙ্কট একাধিক প্রকল্পে!

    এদিকে, বাংলাদেশে চিনা বিনিয়োগ পড়েছে চ্যালেঞ্জের মুখে। বাংলাদেশে যৌথ উদ্যোগে পেরার পাওয়ার প্ল্যান্ট গড়ছে চিন। চিনা ঋণও গিয়েছে আটকে। কাঁচামালের অভাব এবং ডলার সঙ্কটের জেরেও দেখা দিয়েছে সমস্যা। বাংলাদেশ ভিত্তিক এক সংবাদ মাধ্যমের খবর অনুযায়ী, এই সমস্যগুলি এখনই এড়ানো না গেলে কয়েক মাসের মধ্যেই তালা ঝুলবে পেয়ার পাওয়ার প্ল্যান্টে। বাংলাদেশের (China Bangladesh) বার্ষিক রিপোর্ট অনুযায়ী, বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণের ১৩.৫ শতাংশ লগ্নি চিনের, মার্কিন ডলারের অঙ্কে ৪৬৫.১৭ মিলিয়ন।

    আরও পড়ুুন: আগামী বছরও লালকেল্লায় ভাষণ দেবেন মোদি, প্রত্যয় ঝরে পড়ল প্রধানমন্ত্রীর কণ্ঠে

    একশো শতাংশ চিনা রফতানি কোম্পানি সাউথ চায়না ব্লিচিং অ্যান্ড ডাইং লিমিটেড ঢাকা এক্সপোর্ট প্রসেসিং জোনে বিনিয়োগ করেছে ১৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই কোম্পানিতে কাজ করছেন সব মিলিয়ে ১০ হাজার কর্মী। হংকং ইকনোমিক অ্যান্ড ট্রেড অফিসের ডিরেক্টর শিয়াং ইউয়েন লি বলেন, “বর্তমানে বাংলাদেশে লিডিং ইনভেস্টর হল হংকং। আমরা ইতিমধ্যেই বাংলাদেশে লগ্নি করেছি ১.৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
  • Team India: আয়ারল্যান্ড উড়ে গেল টিম ইন্ডিয়া, তরুণ দলে কারা রয়েছেন জানেন?

    Team India: আয়ারল্যান্ড উড়ে গেল টিম ইন্ডিয়া, তরুণ দলে কারা রয়েছেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টি-২০ আই সিরিজের ম্যাচ খেলতে আয়ারল্যান্ড উড়ে গেল টিম ইন্ডিয়ার (Team India) নয়া দল। দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন যশপ্রীত বুমরাহ। সেখানে তিনটি ম্যাচ খেলবেন তাঁরা। খেলা হবে ডাবলিনে। সিরিজ শুরু হবে অগাস্টের ১৮ তারিখে। শেষ হবে এ মাসেরই ২৩ তারিখে।

    তরুণ-দল

    এবার যে নয়া দল আয়ারল্যান্ড উড়ে গিয়েছে, সেই দলটি তারুণ্যে ভরপুর। বুমরাহের নেতৃত্বেই খেলবে এই দল। দীর্ঘদিন চোটের জন্য দলের বাইরে ছিলেন বুমরাহ। ফিরেই দিচ্ছেন তরুণ-দলকে নেতৃত্ব। বিসিসিআইয়ের তরফে ক্রিকেট দলের দেশ ছেড়ে যাওয়ার ছবি আপলোড করা হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। বুমরাহ ছাড়াও দলে রয়েছেন রুতুরাজ গায়কোয়াড়, প্রসীদ কৃষ্ণ, রিঙ্কু সিংহ এবং শিবম দুবে। ভারত এবং আয়ারল্যান্ডের মধ্যে যে তিনটি ম্যাচ খেলা হবে, সেগুলি শুরু হবে ১৮ অগাস্ট। তিনটি ম্যাচই খেলা হবে ডাবলিনের দ্য ভিলেজে। ভারতের এই তরুণ দলে (Team India) রিঙ্কুর মতো নতুন মুখও রয়েছে। কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে আইপিএলে খেলতে নেমে ক্রিকেট কর্তাদের নজর কাড়েন রিঙ্কু। আইপিএলে ১৪টি ম্যাচ খেলে তিনি করেছিলেন ৪৭৪ রান। চারটে হাফ সেঞ্চুরি সহ গড় রান ৫৯।

    প্রসীদ, শিবম

    ২০২২ সালের অগাস্টে শেষবারের মতো টিম ইন্ডিয়ার হয়ে খেলেছিলেন পেসার প্রসীদ কৃষ্ণ। সেবার খেলা হয়েছিল জিম্বাবোয়ের সঙ্গে। ফ্র্যাকচারের কারণে চলতি বছর আইপিএল খেলতে পারেননি তিনি। রাজস্থান রয়েলসের হয়ে খেলার কথা ছিল তাঁর। ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে ভারতের হয়ে শেষবার খেলেছিলেন অল রাউন্ডার শিবম দুবে। চলতি বছর আইপিএলে চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে খেলে নজরে পড়েন ক্রিকেট কর্তাদের। ১৬টি ম্যাচ খেলে শিবম করেন ৪১৮ রান। এর মধ্যে ছিল তিনটি অর্ধ শতরানও।

    আরও পড়ুুন: “হারতে শেখেনি আত্মবিশ্বাসে ভরপুর নয়া ভারত”, স্বাধীনতা দিবসে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    আয়ারল্যান্ড সফরে (Team India) কয়েকজন সিনিয়র ক্রিকেটারকে বিশ্রাম দিয়েছেন কর্তারা। সামনেই রয়েছে এশিয়া কাপ। সেই কারণেই বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে তাঁদের। এদিন যে দলটি আয়ারল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দিয়েছে, সেই দলে রয়েছেন বুমরাহ, গায়কোয়াড়, যশবী জয়সওয়াল, তিলক ভার্মা, রিঙ্কু, সঞ্জু সামসন, জিতেশ শর্মা, শিবম, ওয়াশিংটন সুন্দর, শাহবাজ আহমেদ, রবি বিষ্ণোই, প্রসীদ, অর্শদীপ সিংহ, মুকেশ কুমার ও আবেশ খান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “হারতে শেখেনি আত্মবিশ্বাসে ভরপুর নয়া ভারত”, স্বাধীনতা দিবসে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “হারতে শেখেনি আত্মবিশ্বাসে ভরপুর নয়া ভারত”, স্বাধীনতা দিবসে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমরা যখন কোনও কাজে মনস্থির করি, তখন সেই কাজটা আমরা করেই ছাড়ি।” মঙ্গলবার ৭৭তম স্বাধীনতা দিবসে লালকেল্লার অনুষ্ঠানে এ কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে এবার ১০তম স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে ভাষণ দিলেন মোদি।

    ডেস্টিনেশন ২০৪৭

    এই অনুষ্ঠানেই তিনি বলেন, “আমরা যখন কোনও কাজে মনস্থির করি, তখন সেই কাজটা আমরা করেই ছাড়ি। এ ব্যাপারে আমাদের ধারাবাহিক রেকর্ড রয়েছে। এই হচ্ছে নতুন ভারত। আত্মবিশ্বাসে ভরপুর। ইয়ে ভারত না রুখতা হ্যায়, না ঠকতা হ্যায়, না হাঁফতা হ্যায়, আউর না হি হারতা হ্যায় (আজকের ভারত থামে না, ক্লান্ত হয় না, হাঁপিয়ে ওঠে না অথবা হেরে যায় না)।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতের লক্ষ্য হল ২০৪৭ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পরিণত হওয়া। স্বাধীনতার শতবর্ষেই এটা হবে। আগামী পঁচিশ বছরের মধ্যে আমরা অবশ্যই ঐক্যের মন্ত্রের দিকে এগোব।”

    ‘এই সরকার স্বলক্ষ্যে অটল’

    তিনি (PM Modi) বলেন, “আমরা যখন নতুন পার্লামেন্ট ভবন গড়ার সিদ্ধান্ত নিই, তখন অনেকে অনেক কথা বলেছিলেন। কিন্তু আমাদের সরকার সেই ভবন তৈরি করেছে। গত পঁচিশ বছর ধরে নয়া পার্লামেন্ট ভবনই ছিল গোটা দেশের আলোচনার বিষয়বস্তু। কিন্তু এই মোদি, আমরা নয়া পার্লামেন্ট ভবন গড়ে তোলার কাজ শেষ করেছি নির্দিষ্ট সময়ের আগেই। এই সরকার স্বলক্ষ্যে অটল। সেই লক্ষ্যেই এগিয়ে চলেছে।” প্রসঙ্গত, গত ২৮ মে নয়া পার্লামেন্ট ভবনের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। তার আগে সংসদের দুই সভা লোকসভা ও রাজ্যসভায় এই মর্মে প্রস্তাব পাশ করে সরকার। ২০২০ সালের ১০ ডিসেম্বর শিলান্যাস করেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: আগামী বছরও লালকেল্লায় ভাষণ দেবেন মোদি, প্রত্যয় ঝরে পড়ল প্রধানমন্ত্রীর কণ্ঠে

    আমেদাবাদের সবরমতি আশ্রমে ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’ পালনের কথা বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ২০২১ সালের ১২ মার্চ তিনি ওই ঘোষণা করেছিলেন। চলতি বছরকে ‘অমৃত কাল’ হিসেবে পালনের কথাও বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ২০১৪ সালে দিল্লির ক্ষমতায় আসে নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকার। তার পর থেকে দেশে বইছে উন্নয়নের জোয়ার। বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় ভারত দখল করছে পঞ্চম স্থান। যে জায়গাটা এতদিন দখল করেছিল ইংল্যান্ড।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: আগামী বছরও লালকেল্লায় ভাষণ দেবেন মোদি, প্রত্যয় ঝরে পড়ল প্রধানমন্ত্রীর কণ্ঠে

    PM Modi: আগামী বছরও লালকেল্লায় ভাষণ দেবেন মোদি, প্রত্যয় ঝরে পড়ল প্রধানমন্ত্রীর কণ্ঠে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী বছরও ফের লালকেল্লা থেকে স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে ভাষণ দেবেন তিনি। ৭৭তম স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে লালকেল্লা থেকে জাতির উদ্দেশে  দেওয়া ভাষণে এমনই প্রত্যয় ঝরে পড়ল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) কণ্ঠে। বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। ওই নির্বাচনে যে ফের বিজেপিই ক্ষমতায় আসতে চলেছে, বারে বারে তা জানিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রীর মুখে ফের একবার শোনা গেল সেই সুর-ঝঙ্কার।

    ‘জনগণের জন্যই স্বপ্ন দেখি’

    তিনি বলেন, “আপনাদের দেশের উপলব্ধি, দেশের সংকল্প, গৌরবের কথা আপনাদের সামনে প্রস্তুত করব। আমি জনগণের জন্যই বেঁচে রয়েছি, জনগণের জন্যই স্বপ্ন দেখি, জনগণের জন্যই পরিশ্রম করি। দেশবাসী আমাকে দায়িত্ব দেওয়ার জন্য আমি দেশের কাজ করি, তা নয়, দেশকে আমি পরিবার ভাবি, তা-ই করি। দেশবাসীর স্বপ্ন পূরণের জন্য সেবক, দারোয়ান হয়েই থাকতে চাই।” দুর্নীতি, পরিবারবাদ এবং তুষ্টিকরণের রাজনীতি যে দেশের শত্রু, এদিনের বক্তৃতায় তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তিনি বলেন, “দুর্নীতি, পরিবারবাদ ও তুষ্টিকরণের রাজনীতি আমাদের দেশের শত্রু। এই তিন শত্রুর বিরুদ্ধে লড়তে হবে। ভারতকে বিশ্বপিতা করার সংকল্প পূরণ করতে হবে, চোখে চোখ রেখে তিন শত্রুর বিরুদ্ধে লড়তে হবে। দুর্নীতি দেশের ক্ষতি করেছে। পরিবারবাদ জনগণের অধিকার ছিনিয়ে নিয়েছে। তুষ্টিকরণ আমাদের দেশের বদনাম করেছে।”

    কংগ্রেসকে খোঁচা

    কংগ্রেসের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রীর খোঁচা, “ওদের লক্ষ্য হল দলের জন্য, দলের দ্বারা আর দলের জন্য কাজ করা।” ভারত যে ক্রমেই এগিয়ে চলেছে, এদিন তাও জানান প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তিনি বলেন, “নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ৫জি-র লক্ষ্য পূরণে সমর্থ হয়েছে। এবার ৬জি পালন করতে চলেছে। ভারতে নতুন সংসদ করার কথা দিয়েছিলাম। সময়ের আগেই নতুন সংসদ ভবন তৈরি হয়েছে। এই ভারত আত্মবিশ্বাসে ভরপুর। সংকল্প পূরণের পথে এগিয়ে চলে। এই ভারত থামে না, ক্লান্ত হয় না, পরাজিত হয় না।”

    আরও পড়ুুন: রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বার্তায় মাতঙ্গিনী হাজরা ও কনকলতা বড়ুয়ার নাম, জানুন তাঁদের ইতিহাস

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ ভারত পুরনো ভাবনা ছেড়ে লক্ষ্য স্থির করে লক্ষ্য পূরণের দিকে এগিয়ে চলেছে।” তিনি বলেন, “আজ লালকেল্লা থেকে আপনাদের সাহায্য, আশীর্বাদ নিতে এসেছি। গত কয়েক বছরে দেশকে যা বুঝেছি, তার থেকে বলছি, আজ স্বাধীনতার অমৃতকালে আমাদের শপথ নিতে হবে, ১০০ বছর স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের সময় ভারতের জাতীয় পতাকা বিশ্বভারতের জাতীয় পতাকা হবে। আমাদের দেশ বিশ্বভারত হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • PM Modi: “শান্তির মাধ্যমেই সমাধানের পথ খুঁজতে হবে”, মণিপুর প্রসঙ্গে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “শান্তির মাধ্যমেই সমাধানের পথ খুঁজতে হবে”, মণিপুর প্রসঙ্গে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানেও প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) মুখে উঠে এল মণিপুর প্রসঙ্গ। মঙ্গলবার স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে লালকেল্লায় ভাষণ দিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মণিপুর প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “দেশের উত্তরপূর্ব, বিশেষ করে মণিপুরে বিগত কয়েক দিন ধরে হিংসা হয়েছে। সেখানে মা-বোনদের সম্মানহানি হয়েছে। তবে কয়েকদিন ধরে সেখানে শান্তি ফিরেছে। রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকার শান্তি বজায় রাখার জন্য এবং সেখানকার সমস্যা মেটাতে এক সঙ্গে কাজ করবে। দেশবাসী মণিপুরের পাশে রয়েছে। শান্তির মাধ্যমেই সমাধানের পথ খুঁজতে হবে।”

    শান্তিতেই সমাধানের পথ 

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দেশ ওঁদের পাশে রয়েছে এবং থাকবে। গোটা দেশ মণিপুরের পাশে দাঁড়িয়েছে। আমরা ওখানে (মণিপুরে) শান্তিপূর্ণ সমাধানের রাস্তা বের করব। আপনাদের আবেদন মণিপুরে শান্তি বজায় রাখুন। শান্তিতেই সমাধানের পথ বের হবে।” মণিপুরের (PM Modi) ঘটনা যে লজ্জাজনক, বাদল অধিবেশনেও লোকসভায় সেকথা বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেছিলেন, “এই ঘটনায় গোটা দেশের মাথা নত হচ্ছে। মণিপুরে মা-বোনদের অসম্মান যারা করেছে, তারা রেহাই পাবে না। মহিলাদের ওপর অত্যাচারের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ করা হবে। আমি দেশের সমস্ত মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আবেদন জানাব, তাঁরা যেন রাজ্যে রাজ্যে আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখেন।”

    ‘মণিপুরে শান্তি ফিরে আসবেই’

    প্রধানমন্ত্রী এও বলেছিলেন, “অপরাধীকে কঠিনতম শাস্তি দেওয়ার জন্য রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকার উভয়েই যা কিছু সম্ভব, তা করেছে। আমি মানুষকে আশ্বস্ত করতে চাই যে আগামী সময় মণিপুরে শান্তি ফিরে আসবেই। আমি মহিলা ও মণিপুরের কন্যা-সহ রাজ্যের সমস্ত মানুষকে বলতে চাই যে দেশ আপনাদের সঙ্গে রয়েছে।” 

    আরও পড়ুুন: রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বার্তায় মাতঙ্গিনী হাজরা ও কনকলতা বড়ুয়ার নাম, জানুন তাঁদের ইতিহাস

    প্রসঙ্গত, মেইতেই ও কুকিদের সংঘর্ষের জেরে অশান্তির আগুন লাগে চিত্রাঙ্গদার দেশ মণিপুরে। তফশিলি জাতির মর্যাদা দেওয়ার (PM Modi) দাবি দীর্ঘদিন ধরেই জানিয়ে আসছিলেন মেইতেইরা। তার জেরেই ৩ মে শুরু হয় সংঘর্ষ। পুড়ে খাক হয়ে গিয়েছে বহু বাড়ি। মৃত্যুও হয়েছে শতাধিক মানুষের। জখমও হয়েছেন বহু মানুষ। ভাঙচুর, লুটপাটের মতো ঘটনাও ঘটেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে মোতায়েন করা হয় কেন্দ্রীয় বাহিনী। তার পরেই ধীরে ধীরে আয়ত্ত্বে আসে পরিস্থিতি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Manipur Violence: মণিপুর হিংসায় আরও ন’টি মামলার তদন্তভার সিবিআইয়ের হাতে, সব মিলিয়ে কত জানেন?

    Manipur Violence: মণিপুর হিংসায় আরও ন’টি মামলার তদন্তভার সিবিআইয়ের হাতে, সব মিলিয়ে কত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মণিপুর হিংসায় (Manipur Violence) আরও ন’টি মামলার তদন্তভার বর্তাল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআইয়ের হাতে। সিবিআইয়ের আধিকারিকরা জানান, সব মিলিয়ে ১৭টি মামলার তদন্তভার পেল সিবিআই। তবে এই ১৭টি মামলায়ই সীমাবদ্ধ থাকবে না সিবিআই, আরও বেশ কয়েকটি মামলার তদন্তভারও পেতে পারে কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থা। মহিলাদের প্রতি অপরাধ এবং যৌন নির্যাতনের ঘটনার তদন্তভারও দেওয়া হতে পারে সিবিআইকে। মণিপুরে সিবিআইয়ের হাতে যে আটটি মামলার তদন্তভার তুলে দেওয়া হয়েছে, তার মধ্যে দুটি মহিলাদের ওপর যৌন নির্যাতনের অভিযোগ। আধিকারিকরা জানান, এর ওপর আরও ন’টি মামলার তদন্তভার দেওয়া হয়েছে তাঁদের। তাঁরা জানান, চূড়াচাঁদপুর জেলায় যৌন নির্যাতনের যে ঘটনা ঘটেছে, সেই ঘটনার তদন্তভারও দেওয়া হতে পারে তাঁদের হাতে।

    চিত্রাঙ্গদার দেশে সিবিআই

    মণিপুরে (Manipur Violence) ঘটনার তদন্ত করাটা সিবিআইয়ের আধিকারিকদের কাছে খুবই জটিল হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ চিত্রাঙ্গদার দেশে যে হিংসার ঘটনা ঘটছে, তার শেকড় মূলত দুই ধর্মীয় সম্প্রদায়ের গভীরে। তদন্তকারীদের বিরুদ্ধে যাতে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ না ওঠে, তাই তদন্ত করতে গিয়ে আধিকারিকদের পা ফেলতে হচ্ছে সাবধানে। তদন্ত করতে গিয়ে সিবিআই আধিকারিকরা যেসব নমুনা সংগ্রহ করেছে, পরীক্ষার জন্য সেগুলি পাঠানো হবে সেন্ট্রাল ফরেন্সিক সায়েন্স ল্যাবরেটরিতে। মহিলা সংক্রান্ত যেসব মামলার তদন্তে নেমেছে সিবিআই, সেগুলিতে মহিলা আধিকারিকদের কাজে লাগানো হয়েছে। নির্যাতিত মহিলাদের বয়ান রেকর্ড এবং প্রশ্ন করার জন্যও কাজে লাগানো হচ্ছে ওই মহিলা আধিকারিকদের।

    আঁটোসাঁটো নিরাপত্তার ব্যবস্থা

    ৩ মে হিংসা শুরু হয় মণিপুরে (Manipur Violence)। মেইতেই এবং কুকিদের সংঘর্ষের জেরে উত্তপ্ত হয় উত্তর-পূর্বের পাহাড়ি এই রাজ্য। হিংসায় মৃত্যু হয়েছে ১৬০ জনের। জখমও হয়েছেন কয়েকশো। দীর্ঘদিন ধরে তফশিলি জাতির দাবি জানিয়ে আসছেন মেইতেইরা। এই নিয়েই শুরু হয় সংঘর্ষ। এদিকে, দোরগোড়ায় স্বাধীনতা দিবস। তার আগে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হল মণিপুরে। পুলিশ জানিয়েছে, উপদ্রুত অঞ্চলে তল্লাশি চালিয়ে উদ্ধার করা হয়েছে বেশ কিছু আগ্নেয়াস্ত্র এবং গোলা-বারুদ। স্বাধীনতা দিবসে বনধের ডাক দিয়েছে উপত্যকার কয়েকটি সংগঠন। এক আধিকারিক বলেন, শনিবার চূড়াচাঁদপুরে পিস গ্রাউন্ডে স্বাধীনতা দিবসের রিহার্সাল হয়েছে। অংশ নিয়েছিল বিএসএফ, পুলিশ এবং অসম রাইফেলস।

    আরও পড়ুুন: কানাডায় ফের হিন্দু মন্দিরে হামলা খালিস্তানপন্থীদের, দেওয়ালে ভারত-বিরোধী পোস্টার

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Khalistan: কানাডায় ফের হিন্দু মন্দিরে হামলা খালিস্তানপন্থীদের, দেওয়ালে ভারত-বিরোধী পোস্টার

    Khalistan: কানাডায় ফের হিন্দু মন্দিরে হামলা খালিস্তানপন্থীদের, দেওয়ালে ভারত-বিরোধী পোস্টার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের হিন্দু মন্দিরে হামলা খালিস্তানপন্থীদের (Khalistan)। ভাঙচুর করা হল আস্ত একটা মন্দির। দেওয়ালে সাঁটিয়ে দেওয়া হল খালিস্তানের দাবি সম্বলিত পোস্টার। ঘটনাস্থল সেই কানাডা। এনিয়ে চলতি বছরে এ পর্যন্ত চারটি হিন্দু মন্দির ভাঙচুর করল খালিস্তানপন্থীরা।

    মন্দিরে হামলা

    কানাডার সারে এলাকায় রয়েছে লক্ষ্মী-নারায়ণের মন্দির। ব্রিটিশ কলম্বিয়া এলাকায় যে ক’টি পুরনো হিন্দু মন্দির রয়েছে, এই মন্দিরটি তার অন্যতম। শনিবার রাতে এই মন্দির ভাঙচুর করে খালিস্তানপন্থীরা। ভারত-বিরোধী স্লোগানও দিতে থাকে। সারে প্রশাসনের দাবি, খালিস্তানপন্থীরা লক্ষ্মী-নারায়ণ মন্দিরের দেওয়ালে খালিস্তানের দাবিতে পোস্টার সাঁটায়। জুনের ১৮ তারিখে মৃত্যু হয় খালিস্তানপন্থী জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জরের। খালিস্তান (Khalistan) টাইগার ফোর্সের মাথা ছিলেন এই নিজ্জর। কানাডিয়ান আর্ম অফ শিখস ফর জাস্টিসেরও প্রধান ছিলেন তিনি। ১৮ জুন অজ্ঞাত পরিচয় দুষ্কৃতীদের গুলিতে খুন হন তিনি। এই ঘটনায় ভারতের হাত দেখছে খালিস্তানপন্থীরা।  

    খালিস্তানপন্থীদের পোস্টার

    ওই ঘটনায় ভারতের কোনও ভূমিকা রয়েছে কিনা, তা জানতে কানাডা সরকারকে তদন্ত করার অনুরোধও করেছে খালিস্তানপন্থীরা। সিসি ক্যামেরায় ধরা পড়েছে, ওই রাতে মুখোশ পরা দুজন মন্দিরের দেওয়াল ও গেটে পোস্টার সাঁটাচ্ছে। চলতি বছরের এপ্রিল মাসে স্বামী নারায়ণের মন্দিরে ভাঙচুর চালায় খালিস্তানপন্থীরা। মন্দিরটি রয়েছে ওন্টারিও এলাকায়। মিশিসুয়াগা এলাকায় একটি রাম মন্দিরেও হামলা চালায় খালিস্তানপন্থীরা। সেটা হয়েছিল ফেব্রুয়ারি মাসে। জানুয়ারি মাসে ব্রাম্পটনে একটি হিন্দু মন্দিরের দেওয়াল বিকৃত করা হয়। ভারত-বিরোধী স্লোগানে ভরিয়ে দেওয়া হয় মন্দিরের দেওয়াল।

    আরও পড়ুুন: “আমরা দেশের জন্য বাঁচি, কেউ থামাতে পারবে না”, গুজরাটের অনুষ্ঠানে বললেন শাহ

    কানাডায় খালিস্তানপন্থীদের (Khalistan) বাড়বাড়ন্তে উদ্বেগ প্রকাশ করে ভারত। কেবল কানাডা নয়, আমেরিকা এবং ইংল্যান্ডেও ভারত বিরোধী স্লোগান দিতে দেখা যায় খালিস্তানপন্থীদের। কানাডায় খালিস্তানপন্থীদের কার্যকলাপের জেরে কড়া প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে ভারত। সে দেশে খালিস্তানপন্থীদের জায়গা দেওয়া হচ্ছে বলেও অভিযোগ করে নয়াদিল্লি। যদিও ভারতের দাবি নস্যাৎ করে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো বলেন, “কানাডা সব সময় সন্ত্রাসবাদের (Khalistan) বিরুদ্ধে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share