Author: Krishnendu Bakshi

  • BJP: প্রকাশ্যে গুলিতে ঝাঁঝরা বিজেপি নেতা, আততায়ীদের খোঁজে জোরদার তল্লাশি উত্তরপ্রদেশে

    BJP: প্রকাশ্যে গুলিতে ঝাঁঝরা বিজেপি নেতা, আততায়ীদের খোঁজে জোরদার তল্লাশি উত্তরপ্রদেশে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকাশ্যে গুলি করে খুন করা হল এক বিজেপি (BJP) নেতাকে। উত্তরপ্রদেশের সম্বলের ওই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মোরদাবাদে বাড়ির সামনে হাঁটছিলেন অনুজ চৌধুরী নামে বছর চৌত্রিশের ওই যুবক। পিছন থেকে তিন দুষ্কৃতী তাঁকে গুলি করে চম্পট দেয়। বাড়ির বাইরে থাকা সিসি ক্যামেরায় ধরা পড়েছে শিউরে ওঠা সেই খুনের ছবি। আততায়ীদের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ।

    শিউরে ওঠা খুনের দৃশ্য

    পুলিশ জানিয়েছে, এদিন সন্ধ্যায় বাড়ির বাইরে পরিচিত একজনের সঙ্গে গল্প করতে করতে হাঁটছিলেন ওই বিজেপি (BJP) নেতা। আচমকা বাইকে চড়ে আসা তিন দুষ্কৃতী তাঁকে লক্ষ্য করে কয়েক রাউন্ড গুলি ছোড়ে। অনুজ মাটিতে লুটিয়ে পড়লে আততায়ীরা পালায়। ওই বিজেপি নেতাকে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় এলাকারই এক বেসরকারি হাসপাতালে। চিকিৎসা চলাকালীন সেখানেই মৃত্যু হয় তাঁর।

    সন্দেহের তালিকায় 

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, অনুজ খুনের ঘটনায় সন্দেহের তালিকায় রয়েছে অমিত চৌধুরী ও অনিকেত নামের দুই যুবক। তাদের খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ। ইতিমধ্যেই পুলিশ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে। ব্যক্তিগত শত্রুতার জেরেই এই খুন বলে অনুমান পুলিশের। পুলিশের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, দু পক্ষের মধ্যে ব্যক্তিগত শত্রুতা ছিল বলে মনে করা হচ্ছে। চারজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। অভিযুক্তদের গ্রেফতারের জন্য পাঁচটি দল গঠন করা হয়েছে। শীঘ্রই তাদের গ্রেফতার করে কঠোর আইনি পদক্ষেপ করা হবে।

    অনুজ খুনের ঘটনাটিকে পুলিশ ব্যক্তিগত শত্রুতা বলে দাবি করলেও, তাঁর পরিবারের দাবি, ঘটনাটি রাজনৈতিক (BJP) প্রতিদ্বন্দ্বিতার জের। তাঁদের দাবি, অনুজ সক্রিয়ভাবে রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। সম্প্রতি সম্বলের আসমলি ব্লকের প্রধান নির্বাচনে পদ্ম চিহ্নে প্রার্থীও হয়েছিলেন তিনি। যদিও হেরে যান। সেই কারণেই খুন বলে দাবি পরিবারের। বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। তার আগে অনুজ এলাকায় দলীয় সংগঠন মজবুত করার কাজ করছিলেন বলে দাবি স্থানীয়দের। সেই কারণেও তাঁকে খুন করা হতে পারে বলে অনুমান তাঁদের।

    আরও পড়ুুন: আজ আসছেন মোহন ভাগবত! ‘পঞ্চায়েত রাজ’ সম্মেলন সহ একগুচ্ছ কর্মসূচি নিয়ে রাজ্যে নাড্ডাও

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

     
     

     

      

     

  • PM Modi: “২০২৮ সালে ফের অনাস্থা আনার চেষ্টা করুন”, সংসদে বিরোধীদের বললেন প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “২০২৮ সালে ফের অনাস্থা আনার চেষ্টা করুন”, সংসদে বিরোধীদের বললেন প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে ২০২৪ সালে প্রত্যাবর্তন করবে বিজেপি (BJP)।” বৃহস্পতিবার অনাস্থা-বিতর্কের জবাবি ভাষণে অংশ নিয়ে একথা বলেন প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বিরোধীদের আনা অনাস্থা প্রস্তাব বিজেপি এবং এনডিএর জন্য শুভ বলেও মনে করেন তিনি।

    “বিরোধীদের অনাস্থা আমাদের জন্য শুভ”

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ঈশ্বরের ইচ্ছা এবং আশীর্বাদে অনাস্থা প্রস্তাব এনেছেন বিরোধীরা। ২০১৮ সালেও আমি তা-ই বলেছিলাম। আসলে অনাস্থা প্রস্তাব বিরোধীদেরই পরীক্ষা হয়ে দাঁড়ায়। ২০১৮ সালের শেষেও দেখা গেল ভোটাভুটিতে নিজেদের হাতে থাকা সব ভোট বিরোধীরা পাননি। জনতাও ২০১৯-এ বিরোধীদের ওপর অনাস্থা ঘোষণা করে দিয়েছিলেন। বিজেপি, এনডিএ আগের তুলনায় বেশি আসন পেয়েছিল। অর্থাৎ বিরোধীদের অনাস্থা আমাদের জন্য শুভ হয়। আমি (PM Modi) দেখছি এনডিএ এবং বিজেপি পুরনো সব রেকর্ড ভেঙে ২০২৪-এ জনতার আশীর্বাদ নিয়ে ফেরত আসবে।”

    “বিজেপিকে জিতিয়ে আনার সিদ্ধান্ত”

    তিনি বলেন, “আপনারা (বিরোধীরা) সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এনডিএ এবং বিজেপিকে রেকর্ড ভোটে জিতিয়ে আনবেন।” তিনি বলেন, “এর পর ২০২৮ সালে বিরোধীরা যখন অনাস্থা প্রস্তাব আনবেন, তখন বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকার তিন নম্বরে থাকবে ভারত।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “আমরা যখন বলি, আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে ভারত বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকার তিন নম্বরে থাকবে, তখন দায়িত্বশীল বিরোধীদের উচিত ছিল কীভাবে তা সম্ভব, সে প্রশ্ন করা। এটাও কী আমাকে শিখিয়ে দিতে হবে?”

    বিজেপি বিরোধী ২৬টি দলের জোট ‘ইন্ডিয়া’কে নিশানা করে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “বিরোধীদের সমস্যা হল তাঁদের বাঁচিয়ে রাখতে এনডিএর সমর্থন প্রয়োজন। কিন্তু ‘আমিত্বে’র ঔদ্ধত্য তাঁদের ছেড়ে যায় না। সেই কারণে ঔদ্ধত্যের প্রতীক হিসেবে তাঁরা এনডিএতে দু’-দুটো ‘আই’ যোগ করেছেন। প্রথম ‘আই’ ২৬ দলের ঔদ্ধত্য, আর দ্বিতীয় ‘আই’ একটি পরিবারের ঔদ্ধত্য। তাঁরা এনডিএকেও চুরি করেছেন। তাঁরা ‘এনডিএ’কে ভেঙে ‘আইএনডিআইএ’ করেছেন।”

    আরও পড়ুুন: “গুড় দিয়ে কীভাবে গোবর বানাতে হয়…”, অনাস্থা বিতর্কে অধীরকে নিশানা প্রধানমন্ত্রীর

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “এই ঔদ্ধত্যের কারণেই তাঁরা বাস্তবটাকে দেখতে পাচ্ছেন না। ১৯৬২ সালে তাঁরা জিতেছিলেন তামিলনাড়ুতে। তারপর থেকে তামিলনাড়ুর বাসিন্দারা বলছেন, ‘নো কংগ্রেস’।” পশ্চিমবঙ্গে তাঁরা জিতেছিলেন ১৯৭২ সালে। তার থেকে পশ্চিমবঙ্গবাসী বলছেন, ‘নো কংগ্রেস’। ১৯৮৫ সালে তাঁরা জিতেছিলেন উত্তরপ্রদেশ, বিহার এবং গুজরাটে। তার পর থেকে এই তিন রাজ্যের বাসিন্দারাও বলছেন, ‘নো কংগ্রেস’।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।    

     

  • PM Modi: “গুড় দিয়ে কীভাবে গোবর বানাতে হয়…”, অনাস্থা বিতর্কে অধীরকে নিশানা প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: “গুড় দিয়ে কীভাবে গোবর বানাতে হয়…”, অনাস্থা বিতর্কে অধীরকে নিশানা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “গুড় দিয়ে কীভাবে গোবর বানাতে হয়, তাতে ওঁর দাপট রয়েছে।” বৃহস্পতিবার সংসদে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর এই খোঁচার অভিমুখ পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতি অধীররঞ্জন চৌধুরীর দিকে। এদিন ছিল অনাস্থা বিতর্কের শেষ দিন। সংসদে এই বিতর্কে অংশ নেন অধীর। অগ্নিবাণ তাক করেন বিজেপির দিকে। অন্য দু’দিন সংসদে নিজের চেম্বারে বসে অনাস্থা বিতর্ক শুনলেও, এদিন অধীরের ভাষণ শুরু হতেই সংসদে চলে আসেন প্রধানমন্ত্রী। মন দিয়ে শোনেন অধীরের বক্তৃতা।

    ছক্কা হাঁকালেন প্রধানমন্ত্রী

    এদিন যে প্রধানমন্ত্রী জবাবি ভাষণ দেবেন, তা ঠিকই ছিল। সেই মতো বলতে ওঠেন প্রধানমন্ত্রী। তার পরেই হাঁকান ছক্কা। শান্ত এবং রসিকতার সুরে অধীরকে লক্ষ্য করে একের পর এক গোলা ছুড়তে শুরু করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বলেন, “২০০৩ সালে অটলবিহারী বাজপেয়ীর সরকারের প্রতি অনাস্থা প্রস্তাব এনেছিল কংগ্রেস। সেবার বলেছিলেন বিরোধী দলনেত্রী সোনিয়া গান্ধী। আর এবার সব থেকে বড় বিরোধী দলের লোকসভার নেতা অধীররঞ্জন চৌধুরীর নাম বলার সূচিতেই ছিল না। কেন অধীরবাবুকে কোণঠাসা করা হল? মনে হয় কলকাতা থেকে কোনও ফোন এসেছিল। আমি অধীরবাবুর প্রতি পূর্ণ সমবেদনা জানাচ্ছি। এটা অমিত শাহের উদারতা যে তিনি অধীরবাবুকে সময় দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কংগ্রেস ওঁকে বারবার অপমান করে। অধীরবাবুকে কেন ঠিক মতো কথা বলতে দেওয়া হচ্ছে না?”

    ‘ঈশ্বরের আশীর্বাদ’

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “দেশের মানুষ বারবার আমাদের সরকারের প্রতি আস্থা প্রকাশ করছে। এজন্য দেশবাসীকে ধন্যবাদ। ঈশ্বর অত্যন্ত দয়ালু এবং তিনি কোনও না কোনও উপায়ে তাঁর ইচ্ছে পূরণ করেন। আমি এটাকে ঈশ্বরের আশীর্বাদ বলে মনে করি যে ঈশ্বর বিরোধীদের পরামর্শ দিয়েছেন এবং তাঁরা প্রস্তাব নিয়ে এসেছেন। ২০১৮ সালে অনাস্থা প্রস্তাবের সময় আমি বলেছিলাম যে এটি আমাদের জন্য ফ্লোর টেস্ট নয়, এটি তাদের জন্য একটি ফ্লোর টেস্ট এবং ফলস্বরূপ তারা নির্বাচনে হেরেছে। একভাবে বিরোধীদের অবিশ্বাস আমাদের জন্য ভাল। আজ আমি দেখছি যে আপনারা (বিরোধীরা) সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যে জনগণের আশীর্বাদে ২০২৪ সালের নির্বাচনে এনডিএ এবং বিজেপি আগের সমস্ত রেকর্ড ভেঙে একটি দুর্দান্ত জয় নিয়ে ফিরে আসবে।”

    আরও পড়ুুন: বোর্ড হাতছাড়া হচ্ছে দেখে এবার বিজেপির জয়ী প্রার্থীর শংসাপত্র ছিঁড়ে টপাটপ মুখে!

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Uttarakhand: প্রবল বৃষ্টি, ধস, পৃথক ঘটনায় উত্তরাখণ্ডে মৃত ৯

    Uttarakhand: প্রবল বৃষ্টি, ধস, পৃথক ঘটনায় উত্তরাখণ্ডে মৃত ৯

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রবল বৃষ্টি উত্তরাখণ্ডে (Uttarakhand)। বিপদসীমা ছাড়িয়েছে গঙ্গার জল। বৃষ্টিজনিত নানা দুর্ঘটনায় গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ন জনের। পরিস্থিতির ওপর কড়া নজর রাখতে জেলাশাসকদের নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিংহ ধামী। একজনের নিখোঁজ হওয়ার খবর মিলেছে। জখম হয়েছেন প্রায় ১২ জন। ধসের কারণে বাড়ি চাপা পড়ে মৃত্যু হয়েছে দুই শিশুর। জখম হয়েছে একজন। গৌরীকুণ্ড এলাকার ওই ঘটনায় নেমেছে শোকের ছায়া।

    গৌরীকুণ্ডে ধস 

    প্রসঙ্গত, এই গৌরীকুণ্ড থেকেই শুরু হয় কেদারনাথ যাত্রা। গত পাঁচ দিনে এ নিয়ে ধস নামল দ্বিতীয়বার। উত্তরাখণ্ড প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে, দেবপ্রয়াগে বিপদসীমার ওপর দিয়ে বইছে গঙ্গা। হরিদ্বারেও গঙ্গার জল বিপদসীমা ছুঁইছুঁই। মৌসম ভবন জানিয়েছে, আগামী পাঁচ দিন ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টি হতে পারে উত্তরাখণ্ড (Uttarakhand), হিমাচল প্রদেশ এবং উত্তরপ্রদেশে। অতিবৃষ্টি ও ধসের কারণে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বদ্রীনাথ জাতীয় সড়ক। চামোলি জেলার ছিঁকাও এলাকায় বন্ধ রাখা হয়েছে সাত নম্বর জাতীয় সড়কও। 

    সঙ্কট বিদ্যুৎ, পানীয় জলের

    বৃষ্টি ও ধসের কারণে নানা জায়গায় বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে যোগাযোগ। সঙ্কট দেখা দিয়েছে বিদ্যুৎ ও পানীয় জলের। বিপন্নদের উদ্ধার করতে নেমেছে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। হাত মিলিয়েছে রাজ্যের বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীও। গৌরীকুণ্ডের যে এলাকায় এদিন দুর্ঘটনাটি ঘটেছে, সেখান থেকে মেরেকেটে আধ কিলোমিটার হবে ৪ অগাস্ট যেখানে ধস নেমেছিল, সেই জায়গাটি। সেই ধসে মৃত্যু হয়েছিল তিনজনের। নিখোঁজ ২০ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় উত্তরাখণ্ডের পউরি জেলায় পৃথক পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে পাঁচজনের। জখম হয়েছেন বেশ কয়েকজন।

    প্রবল বৃষ্টির জেরে জলবন্দি হয়েছেন হৃষিকেশের (Uttarakhand) ধালওলা ও খারার বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দারা। হৃষিকেশে বহু বাড়ি ডুবে গিয়েছে জলে। দুর্গতদের উদ্ধার করতে নামানো হয়েছে রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীকে। তারা উদ্ধার করেছেন ৫০ জন দুর্গতকে।

    আরও পড়ুুন: সম্মতিতেই যৌন সম্পর্ক! পকসোতে অভিযুক্তকে জামিন দিল্লি হাইকোর্টের, অভিযোগ খারিজ কর্নাটকে

    মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিংহ ধামি বলেন, “রাজ্যের বহু এলাকা জলমগ্ন। বিপর্যয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষে বসে আমরা পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করছিলাম। দিল্লির সঙ্গে কথাও বলেছি। উদ্ধার কাজ করছে রাজ্য এবং জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা দল। উদ্ধারকাজে আমরা কোনও খামতি রাখতে চাই না।” তিনি বলেন, আমি তীর্থযাত্রীদের অনুরোধ করব, আবহাওয়ার খবর নিয়েই যেন বাড়ির বাইরে বের হন তাঁরা।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Repo Rate: ফের অপরিবর্তিত রইল রেপো রেট, জানালেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর

    Repo Rate: ফের অপরিবর্তিত রইল রেপো রেট, জানালেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপরিবর্তিতই রইল রেপো রেট (Repo Rate)। বৃহস্পতিবার একথা জানিয়ে দেওয়া হল রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (RBI) তরফে। তার আগে মানিটারি পলিসির বৈঠকে একথা জানিয়েছিলেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস। তিনি বলেন, “ভারতীয় অর্থনীতি ক্রমেই আরও শক্তিশালী ও স্থিতিশীল হচ্ছে।” শক্তিকান্ত জানান, ভারতীয় অর্থনীতিকে স্থিতিশীল রাখতেই রেপো রেট নিয়ে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর ফলে এই ত্রৈমাসিকে রেপো রেট থাকবে ৬.৫ শতাংশ। গত বছরের মে মাস থেকে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক মুদ্রাস্ফীতির উদ্বেগের কারণে ধাপে ধাপে রেপো রেট বাড়িয়েছিল ২৫০ বেসিস পয়েন্ট। যদিও গত তিনটি মনিটারি পলিসি কমিটির বৈঠকে রেপো রেট অপরিবর্তিতই রাখা হয়েছে।

    রেপো রেট

    রেপো রেটের (Repo Rate) ওপর ভিত্তি করেই রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অন্য ব্যাঙ্কগুলিকে ধার দিয়ে থাকে। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে শেষবারের মতো রেপো রেট ২৫ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়েছিল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। এপ্রিল ও জুন মাসে তা অপরিবর্তিত রাখে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক। এবার ফের অপরিবর্তিত রাখা হল। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক রেপো রেট বৃদ্ধি করলে ব্যাঙ্কের ঋণ মহার্ঘ হয়ে ওঠে। গত দেড় বছরে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক রেপো রেট বৃদ্ধি করেছে অনেকটাই। রেপো রেট বৃদ্ধির অর্থ হল ঋণের ওপর সুদের হার বৃদ্ধি হওয়া। দিন কয়েক আগে অর্থনীতিবিদদের একটা বড় অংশই জানিয়েছিলেন, রেপো রেট পুরনো স্তরেই থাকবে এবারও। মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভ ও ইউরোপিয় কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের সুদের হার বৃদ্ধি সত্ত্বেও তাঁরা জানিয়েছিলেন, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক রেপো রেট অপরিবর্তিত রাখতে পারে। তাঁদের হিসেব যে নিছক অমূলক ছিল না, এদিন শক্তিকান্তের ঘোষণাই তার প্রমাণ।

    রিজার্ভ ব্যাঙ্কের পদক্ষেপ

    এপ্রিলেও রেপো রেট (Repo Rate) অপরিবর্তিত রেখেছিল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। অপরিবর্তিত ছিল জুন মাসেও। অগাস্টেও যে রেপো রেট একই রইল, তা জানিয়ে দেন রিজার্ভ ব্যাঙ্ক কর্তা। শক্তিকান্ত জানান, অগাস্টে মানিটারি পলিসি কমিটির বৈঠকে রেপো রেট অপরিবর্তিত রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য যে, রিজার্ভ ব্যাঙ্কের তরফে তিনজন এবং সরকারের তরফে মনোনীত তিনজন থাকেন মানিটারি কমিটিতে।

    আরও পড়ুুন: লক্ষ্য চিন! নেপাল-ভুটানের সঙ্গে রেলপথে জুড়তে চাইছে ভারত, জানালেন জয়শঙ্কর

    রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর জানান, এপ্রিল থেকে জুন ২০২৪ সালের জন্য জিডিপি বৃদ্ধির পূর্বাভাস নির্ধারণ করা হয়েছে ৬.৬। ২০২৩-২৪ সালের জন্য মুদ্রাস্ফীতির পূর্বাভাস ৫.১ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে করা হয়েছে ৫.৪ শতাংশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • S Jaishankar: লক্ষ্য চিন! নেপাল-ভুটানের সঙ্গে রেলপথে জুড়তে চাইছে ভারত, জানালেন জয়শঙ্কর   

    S Jaishankar: লক্ষ্য চিন! নেপাল-ভুটানের সঙ্গে রেলপথে জুড়তে চাইছে ভারত, জানালেন জয়শঙ্কর   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ন’ বছরে সীমান্ত এলাকায় যোগাযোগ ব্যবস্থা ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা দুই-ই মজবুত করেছে ভারত। সম্প্রতি সাংবাদিক বৈঠকে একথাই জানালেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। তিনি জানান, জাতীয় সুরক্ষার স্বার্থেই দেশের উত্তরে সীমান্তবর্তী এলাকাগুলিতে সুরক্ষা ব্যবস্থা আরও মজবুত করা হচ্ছে। দেশের নিরাপত্তা আরও সুরক্ষিত করতেই এসব করছে মোদি সরকার। তিনি জানান, খুব শীঘ্রই ভারত-কাঠমান্ডু রেলপথে সংযোগ স্থাপন করা সম্ভব হবে। জয়শঙ্কর বলেন, শেষ পর্যায়ে রয়েছে রক্সৌল-কাঠমান্ডু ক্রস বর্ডার রেলওয়ে প্রজেক্ট। প্রজেক্টটি সম্পূর্ণ হলে ভারতের সঙ্গে কাঠমাণ্ডুর যোগাযোগ হবে সুগম। বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar) বলেন, “অসম থেকে ভুটান পর্যন্ত রেলপথে যোগাযোগ স্থাপন করার কথাও ভাবছে মোদি সরকার।”

    ভারত-নেপাল যোগ

    জানা গিয়েছে, বিহারের চম্পারণের রক্সৌল থেকে বীরগঞ্জ, নিজগড়, সিন্সেনারি এবং খোকনা হয়ে পৌঁছবে রেলপথ পৌঁছবে কাঠমান্ডুর কাছের জেলা ললিতপুরে। নেপালে চিনের প্রভাব ঠেকাতেই এই রেললাইন গড়ায় তড়িঘড়ি করছে নয়াদিল্লি। এই পথে কার্গো এবং টু-টায়ার দু ধরণের ট্রেনই চালানো হবে। এতে যেমন কাঠমান্ডু যাওয়া অনায়াস হবে, তেমনি অন্য দেশে জিনিসপত্র পাঠানোও সহজ হবে। মোট রাস্তার ৪২ কিমি হবে টানেলের মধ্যে। পথে পড়বে ৪০টি বাঁক। তৈরি করতে হবে ১২৪টি ব্রিজ।

    ভারত-ভুটান সেতুবন্ধন

    কেবল নেপাল নয়, ভুটানের সঙ্গেও রেলপথে যোগাযোগ গড়ে তুলতে চাইছে ভারত। এজন্য অসমের কোকরাঝাড় থেকে ভুটানের জিলেপেউ পর্যন্ত ব্রডগেজ লাইন পাতা হবে। খরচ ধরা হয়েছে হাজার কোটি টাকা। দুই দেশের এই সেতুবন্ধনে তৈরি করতে হবে ৫৭.৫ কিলোমিটার রেলপথ। বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar) বলেন, “ভারত-ভুটান রেলপথ চালু হয়ে গেলে ভুটানে আরও বেশি করে পর্যটক যেতে পারবেন।”

    আরও পড়ুুন: বাঁকুড়ার ৭ শিক্ষককে তলব করে চার-ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ সিবিআইয়ের

    জানা গিয়েছে, নেপাল, ভুটান ও বাংলাদেশের সঙ্গে রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলা ভারতের পক্ষে যতটা সহজ, ততটাই কঠিন হয়েছে মায়ানমার সীমান্তে ত্রিস্তরীয় হাইওয়ে তৈরির কাজ শেষ করা। জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, “হাইওয়ের কাজ অর্ধেক হয়ে পড়ে রয়েছে। বাকি থাকা কাজ শেষ করতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে কর্তৃপক্ষকে।” তিনি জানান, এই হাইওয়ের দৈর্ঘ দাঁড়াবে ১৪০০ কিলোমিটার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: “দিনের ১৭ ঘণ্টাই কাজ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি”, অনাস্থা বিতর্কে শাহি জবাব

    Amit Shah: “দিনের ১৭ ঘণ্টাই কাজ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি”, অনাস্থা বিতর্কে শাহি জবাব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কোনও ছুটি না নিয়ে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৭ ঘণ্টাই কাজ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দেশবাসীর নয়, মোদি সরকারের ওপর অবিশ্বাস কেবল বিরোধীদের।” বুধবার সংসদে অনাস্থা বিতর্কে যোগ দিয়ে কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। এদিন মোদি সরকারের প্রশংসার পাশাপাশি তিনি আক্রমণ শানালেন বিরোধীদেরও।  

    অনাস্থা বিতর্কে রাহুল

    ২০১৮ সালের পর এবার ফের মোদি সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব এনেছেন বিরোধীরা। কংগ্রেসের পক্ষে প্রস্তাবটি পেশ করেন সাংসদ গৌরব গগৈ। সাড়ে চার মাস পরে মঙ্গলবার সংসদে যোগ দিয়ে বুধবার অনাস্থা বিতর্কে অংশ নেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। তাঁর বক্তৃতার আগাগোড়াই ছিল বিজেপির বিরুদ্ধে শানিত আক্রমণ। রাহুল বলেন, “প্রধানমন্ত্রী মণিপুরে যাননি, কারণ তিনি এটাকে ভারতের অংশ বলে মনেই করেন না।”

    রাহুলকে নিশানা শাহের 

    এর পর অনাস্থা বিতর্কে অংশ নিয়ে নাম না করে রাহুলকে নিশানা করেন শাহ (Amit Shah)। বলেন, “এই হাউসে একজন সাংসদ রয়েছেন, যাঁকে রাজনীতিতে ১৩ বার নামানো হয়েছে। ১৩ বারই তিনি ব্যর্থ হয়েছেন। সেরকম এক শুরুর সাক্ষী ছিলাম আমি, যখন তিনি বুন্দেলখণ্ডে কলাবতী নামে এক গরিব মহিলার সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন। কিন্তু আপনি তাঁর জন্য কী করেছিলেন? তাঁকে বাড়ি, রেশন, বিদ্যুতের জোগানও দিয়েছিল মোদি সরকার।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “ইউপিএ জমানার কলঙ্কজনক অধ্যায় দেখেছে গোটা দেশ। ইউপিএর চরিত্রটাই দুর্নীতিতে ভরা। এনডিএ সিদ্ধান্তের রাজনীতি করে। মোদি সরকারের ওপর দেশবাসীর অগাধ আস্থা রয়েছে। ইউপিএ জমানার দুর্নীতি সবাই দেখেছে। অনাস্থা ঠেকাতেও নরসিংহ রাওয়ের সময় দুর্নীতি হয়েছিল। নরসিংহ রাওয়ের সময় অনাস্থা ঠেকাতে ঘুষ দেওয়া হয়েছিল। অটলবিহারী বাজপেয়ীর সময় অনাস্থায় এক ভোটে হেরে গিয়েছিল সরকার। কিন্তু অটলবিহারী বাজপেয়ী বলেছিলেন, আমরা সংসদের আদেশ মেনে নেব।”

    আরও পড়ুুন: “প্রাক্তন না করতে পারলে আমরা ক্ষুদিরামের দেশের লোক নই”, শুভেন্দুর তোপ মমতাকে

    শাহ (Amit Shah) বলেন, “মণিপুরে হিংসার ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক, সরকার কোনওভাবেই সমর্থন করে না। দুঃখজনক ঘটনা নিয়ে রাজনীতি করাটা আরও লজ্জার।” তিনি বলেন, “মণিপুরে বিজেপি সরকারের আমলে একদিনও সেখানে কারফিউ জারি করতে হয়নি। মায়ানমার সীমান্তে অনুপ্রবেশের সমস্যা রয়েছে। গুজব থেকেই মণিপুরে হিংসার সূত্রপাত।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

  • World Cup 2023: বদলে গেল ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের দিন, খেলা কবে জানেন?

    World Cup 2023: বদলে গেল ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের দিন, খেলা কবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বদলে গেল ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের দিন। পূর্ব সূচি অনুযায়ী, এক দিনের ক্রিকেট বিশ্বকাপে (World Cup 2023) ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ হওয়ার কথা ছিল ১৫ অক্টোবর। খেলা হওয়ার কথা ছিল গুজরাটের আমদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে। খেলা অবশ্য এই স্টেডিয়ামেই হবে। তবে এগিয়ে এসেছে দিন। জানা গিয়েছে, ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ হবে ১৪ অক্টোবর, দুপুর ২টো থেকে। কেবল ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ নয়, সব মিলিয়ে বদলে গিয়েছে ন’টি ম্যাচের সূচি।

    ইডেনে ম্যাচ

    জানা গিয়েছে, যে ন’টি ম্যাচের সূচি বদলেছে, তার মধ্যে রয়েছে পাকিস্তানের তিনটি ম্যাচ, ভারতের দুটি। এর মধ্যে একটি খেলা পাকিস্তানের সঙ্গে, অন্যটি নেদারল্যান্ডের বিরুদ্ধে। ইডেনে সব মিলিয়ে ম্যাচ হবে পাঁচটি। দিন বদলেছে তার মধ্যে একটিরই। ভারত-নেদারল্যান্ডের (World Cup 2023) খেলা হওয়ার কথা ছিল ১১ নভেম্বর। সেই ম্যাচ হবে ১২ নভেম্বর। খেলা হবে বেঙ্গালুরুতে, দুপুর ২টো থেকে। ওই দিনই ইডেনে হওয়ার কথা ছিল ইংল্যান্ড-পাকিস্তান ম্যাচ। কালীপুজোর কারণে সমস্যা হতে পারে নিরাপত্তায়। তাই ম্যাচের দিন বদলের অনুরোধ করা হয়েছিল। সেই কারণে ১২ তারিখের পরিবর্তে এই ম্যাচটি হবে ১১ নভেম্বর, দুপুর ২টো থেকে।

    বদলে যাওয়া সূচি

    ১০ অক্টোবর ধর্মশালায় বেলা সাড়ে ১০টা শুরু হবে ইংল্যান্ড-বাংলাদেশ ম্যাচ। হায়দরাবাদে এদিনই হবে পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ। খেলা শুরু দুপুর ২টো থেকে। ১৩ তারিখের পরিবর্তে অস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচ হবে ১২ অক্টোবর, লখনউয়ে, দুপুর ২টো থেকে। ১৪ অক্টোবরের বদলে নিউজিল্যান্ড-বাংলাদেশ ম্যাচ হবে ১৩ অক্টোবর। খেলা হবে চেন্নাইয়ে, দুপুর ২টো থেকে। ১৪ অক্টোবরের (World Cup 2023) পরিবর্তে দিল্লিতে ১৫ অক্টোবর খেলা হবে ইংল্যান্ড-আফগানিস্তানের। এখানেও খেলা শুরু হবে দুপুর ২টোয়। ১২ নভেম্বর পুণেতে খেলা হওয়ার কথা ছিল অস্ট্রেলিয়া বনাম বাংলাদেশের। একদিন এগিয়েছে সেই ম্যাচ। ১১ নভেম্বর বেলা সাড়ে ১০টা থেকে শুরু হবে খেলা।

    আরও পড়ুুন: মহিলা সাংসদদের উদ্দেশে ‘ফ্লাইং কিস’ ছুড়েছেন রাহুল! বিজেপির অভিযোগে সরগরম লোকসভা

    প্রসঙ্গত, প্রথমে ঘোষণা করা হয়েছিল ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ (World Cup 2023) হবে ১৫ অক্টোবর। তবে সেই দিন থেকেই শুরু হবে নবরাত্রি উৎসব। বাংলার দুর্গাপুজোর মতোই গুজরাটবাসী মাতেন এই উৎসবে। সেই কারণেই দাবি জানানো হয়েছিল দিন বদলের। বিসিসিআই তা মেনে নেওয়ায় বদলে গিয়েছে কয়েকটি ম্যাচের সূচি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • TMC: মিছিলকে লক্ষ্য করে কটূক্তি, তৃণমূলের পার্টি অফিসে আগুন দিলেন আদিবাসীরা

    TMC: মিছিলকে লক্ষ্য করে কটূক্তি, তৃণমূলের পার্টি অফিসে আগুন দিলেন আদিবাসীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদিবাসীদের রোষের মুখে পড়ল তৃণমূল (TMC) কার্যালয়। বুধবার দুপুরে আদিবাসী দিবসের অনুষ্ঠানের মিছিলকে উদ্দেশ্য করে কটুক্তির অভিযোগ। তৃণমূলের পার্টি অফিস ভাঙচুর করে আগুন জ্বালিয়ে দিল আদিবাসী জনকল্যাণ মঞ্চের সদস্যরা। তীব্র উত্তেজনা ছড়ায় পশ্চিম মেদিনীপুরের ডেবরার ভবানীপুর-১ নম্বর অঞ্চলের শ্যামনগর গ্রামে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যখন ঝাড়গ্রামের মঞ্চে আদিবাসী সমাজের কল্যাণে বক্তব্য রাখছেন, ঠিক সেই সময় ডেবরার শ্যামনগর গ্রামে আদিবাসী সমাজের মানুষেরা আন্তর্জাতিক আদিবাসী দিবসকে সামনে রেখে একটি মিছিলের আয়োজন করেন। অভিযোগ, সেই সময় তৃণমূল পার্টি অফিসে বেশ কয়েকজন তৃণমূল (TMC) কর্মী সমর্থক বসেছিলেন। পার্টি অফিসের সামনে দিয়ে আদিবাসীদের মিছিল যাওয়ার সময় পার্টি অফিসে বসে থাকা তৃণমূল কর্মীরা মিছিলে যোগ দেওয়া আদিবাসীদের উদ্দেশ্য করে কটুক্তি করেন। এতেই ক্ষোভে ফেটে পড়েন মিছিলে থাকা আদিবাসী সমাজের মানুষেরা। রীতিমতো ক্ষিপ্ত হয়ে তৃণমূলের পার্টি অফিসে ভাঙচুর চালায়। পরিস্থিতি বেগতিক দেখেই তৃণমূল কর্মীরা পার্টি অফিসে ছেড়ে দৌড়ে পালান। পরে, দলীয় কার্যালয় ভাঙচুর করে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। যদিও এ নিয়ে এখনও পর্যন্ত কোন প্রতিক্রিয়া মেলেনি তৃণমূলের তরফে।

    কী বললেন আদিবাসী জনকল্যাণ মঞ্চের নেতা?

    আদিবাসী জনকল্যাণ মঞ্চের তারাপদ সিং বলেন, এদিন আমরা সংগঠনের পক্ষ থেকে আদিবাসী সমাজের মানুষ শান্তিপূর্ণ মিছিল করছিলাম। কিন্তু, তৃণমূলের (TMC) ওই কার্যালয় থেকে কয়েকজন আদিবাসীর নাম করে নানা কটূক্তি করেন। যা আমাদের সমাজের সদস্যদের চরম অসন্মান করা হয়। এতেই কিছু সদস্য ক্ষোভে ফেটে পড়েন। তাঁরা ওই কার্যালয়ে চড়াও হয়ে ভাঙচুর চালায়। পরে, আগুন ধরিয়ে দেয়। যে বা যারা আমাদের উদ্দেশ্য করে নানা কটূক্তি করেছে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি হবে। না হলে আমরা বৃহত্তর আন্দোলনে নামব। এই ঘটনার প্রতিবাদে দোষীদের বিরুদ্ধে যতদূর যেতে হয় তা আমরা যাব।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rahul Gandhi: মহিলা সাংসদদের উদ্দেশে ‘ফ্লাইং কিস’ ছুড়েছেন রাহুল! বিজেপির অভিযোগে সরগরম লোকসভা

    Rahul Gandhi: মহিলা সাংসদদের উদ্দেশে ‘ফ্লাইং কিস’ ছুড়েছেন রাহুল! বিজেপির অভিযোগে সরগরম লোকসভা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিতর্ক পিছু ছাড়ছে না কংগ্রেস (Congress) নেতা রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi)! সাড়ে চার মাস পরে মঙ্গলবারই ফিরেছেন সংসদে। বুধবার দলের তরফে আনা অনাস্থা প্রস্তাবের পক্ষে বিতর্কে অংশও নিয়েছেন। এর মধ্যেই নয়া অভিযোগ উঠেছে রাহুলের বিরুদ্ধে। বিজেপির অভিযোগ, এদিন মহিলা সাংসদদের উদ্দেশে ফ্লাইং কিস ছুড়েছেন রাহুল। রাহুলের এহেন আচরণ ‘নারীবিদ্বেষী মনোভাবের পরিচয়’ বলে দাবি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানির।

    ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ 

    এদিন বিজেপির তরফে একটি ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ করেন পদ্ম শিবিরের তথ্যপ্রযুক্তি সেলের প্রধান অমিত মালব্য। ছ সেকেন্ডের ওই ভিডিওয় রাহুলকে (Rahul Gandhi) ফ্লাইং কিস ছুড়তে দেখা গিয়েছে (ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম)। ভিডিওয় রাহুলকে লাল দাগ দিয়ে চিহ্নিত করে দেখানো হয়েছে।

    মালব্য লিখেছেন, সংসদে নোংরামি করছেন রাহুল গান্ধী। লজ্জাজনক। সংসদ সূত্রে খবর, এদিন অনাস্থা বিতর্কে বক্তৃতা শেষ করে বেরনোর সময় কিছু কাগজপত্র পড়ে যায় রাহুলের হাত থেকে। তা দেখে হাসাহাসি করেন সরকার পক্ষের সাংসদরা। অভিযোগ, এই সময়ই কাগজগুলো কুড়িয়ে নিয়ে সরকার পক্ষের সাংসদদের বেঞ্চের দিকে তাকিয়ে হেসে ফ্লাইং কিস ছুড়ে দেন রাহুল।

    স্পিকারের কাছে অভিযোগ

    এর পরেই বাঁধে গোল। সংসদের ২০ জন মহিলা সদস্যের স্বাক্ষর সম্বলিত একটি অভিযোগপত্র পেশ করা হয় স্পিকার ওম বিড়লার কাছে। তাঁর সঙ্গে দেখাও করেন স্মৃতি ইরানি সহ বিজেপির মহিলা সাংসদরা। রাহুলের (Rahul Gandhi) বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান স্মতি।

    বিজেপির অভিযোগ, সংসদে বক্তব্য রাখার সময় মহিলা সাংসদদের প্রতি অনুপযুক্ত অঙ্গভঙ্গি করেছেন রাহুল। যা সংসদের মর্যাদাহানির সমান।

    প্রসঙ্গত, এই প্রথম নয়, রাহুলের বিরুদ্ধে অশালীন আচরণের অভিযোগ উঠেছে আগেও। কখনও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আসনের সামনে গিয়ে তাঁকে জড়িয়ে ধরেছেন। কখনও আবার নিজের আসনে বসে চোখ টিপেছেন কাউকে। উনিশের লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে গিয়ে এক জনসভায় মোদি পদবি নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করে বসেন রাহুল (Rahul Gandhi)।

    তার জেরে দু বছরের কারাদণ্ড হয় কংগ্রেস নেতার। খোয়া গিয়েছিল সাংসদ পদ, বাংলো। পরে সাজায় সুপ্রিম কোর্ট স্থগিতাদেশ দেওয়ায় সাংসদ পদ ফিরে পেয়েছেন রাহুল। তারপর এদিন ফের জড়ালেন বিতর্কে।

    আরও পড়ুুন: “প্রাক্তন না করতে পারলে আমরা ক্ষুদিরামের দেশের লোক নই”, শুভেন্দুর তোপ মমতাকে

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share