Author: নিমাই দে

  • Delhi Winter: শৈত্যপ্রবাহের সতর্কতা! হাড় কাঁপানো ঠান্ডা দিল্লি-পাঞ্জাব-রাজস্থানে

    Delhi Winter: শৈত্যপ্রবাহের সতর্কতা! হাড় কাঁপানো ঠান্ডা দিল্লি-পাঞ্জাব-রাজস্থানে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে ঊর্ধ্বমুখী পারদ। অন্যদিকে ঠান্ডায় কাঁপছে দিল্লি, পাঞ্জাব, রাজস্থান (Delhi Winter)। দেশে ডিসেম্বর মাস শেষ হতে না হতেই তীব্র শীত অনুভব করছে মানুষ। সাধারণত ডিসেম্বরের মাঝামাঝি শীত পড়ে। তবে এ বছর আগে থেকেই শীতের কবলে পড়েছেন মানুষ। উত্তর ভারতে ক্রমেই নেমে চলেছে তাপমাত্রার পারদ। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, আরও কিছুটা পারদ পতনের সম্ভাবনা রয়েছে। আগামী চার দিনে চণ্ডীগড়, পাঞ্জাব এবং হরিয়ানায় ঘন কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনাও রয়েছে। আবার পাঞ্জাব, হরিয়ানা, দিল্লি এবং উত্তর-পশ্চিম রাজস্থানের কিছু এলাকা শৈত্য প্রবাহের কবলে পড়েছে।

    আরও তাপমাত্রা কমার সম্ভাবনা

    আবহাওয়া দফতর সূত্রের খবর অনুযায়ী, উত্তর রাজস্থান, পাঞ্জাব, হরিয়ানা, দিল্লি এবং হিমাচল প্রদেশে সোমবার পর্যন্ত তীব্র ঠান্ডা পরিস্থিতির জন্য সতর্কতা জারি করা হয়েছে। আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে দিল্লিতে তীব্র ঠান্ডা পড়তে পারে বলে জানা গিয়েছে। ২৫ ও ২৬ ডিসেম্বর তাপমাত্রা আরও কমার সম্ভাবনাও রয়েছে (Delhi Winter)।

    আবহাওয়া দফতর থেকে বলা হয়েছিল, “২৫ ডিসেম্বর ভোরে পাঞ্জাব ও হরিয়ানা, চণ্ডীগড়ের অনেক জায়গায় ঘন কুয়াশা থাকবে। এর পরে, আগামী ৪ দিন ধরেও কুয়াশা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।”

    আরও পড়ুন: বিলম্বিত বোধোদয়! ভারতের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চিন!

    দিল্লির শীতলতম দিন

    এর আগে ২৩ ডিসেম্বর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৫.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস (Delhi Winter)। ঘন কুয়াশার কারণে বেশ কিছু জায়গায় ট্রেন চলাচলও ব্যাহত হয়। আর আজ সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আইএমডি দেওয়া তথ্য অনুসারে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় আরও ঠান্ডা বাড়বে। দিল্লির সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছে গিয়েছে। সেই সঙ্গে শৈত্যপ্রবাহের সতর্কতাও রয়েছে। চণ্ডীগড়ের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা পৌঁছেছে ২.৮ডিগ্রিতে।

    শনিবার দিল্লির সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৫.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের চেয়ে ৫.৬ ডিগ্রি কম। আইএমডি উত্তর ভারতে ২৫ এবং ২৬ ডিসেম্বরের জন্য শৈত্যপ্রবাহের সতর্কতা জারি করেছে। গত তিনদিন ধরে হাড়কাঁপানো ঠান্ডা জমিয়ে উপভোগ করছেন দিল্লিবাসী (Delhi Winter)।

    অন্যদিকে, পাঞ্জাব, হরিয়ানা, রাজস্থান, উত্তরপ্রদেশ সহ অন্যান্য রাজ্যেও তাপমাত্রার উল্লেখযোগ্য হ্রাস রেকর্ড করা হয়েছে। পাঞ্জাব ও হরিয়ানায় শীত বেড়েছে। চণ্ডীগড়ে ২.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ছিল। হরিয়ানার আম্বালায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগামী দুই দিন পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তর রাজস্থান, হিমাচল প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড সহ ১১টি রাজ্যে ঘন কুয়াশা থাকবে (Delhi Winter)।

  • Covid Precautions: ‘মেডিক্যাল অক্সিজেনের নিয়মিত সরবরাহ নিশ্চিত করুন’, রাজ্যগুলিকে নির্দেশ কেন্দ্রের

    Covid Precautions: ‘মেডিক্যাল অক্সিজেনের নিয়মিত সরবরাহ নিশ্চিত করুন’, রাজ্যগুলিকে নির্দেশ কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন করে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে করোনা। গত কয়েকদিন ধরেই চিন-সহ এশিয়ার বেশ কিছু দেশে ফের করোনা সংক্রমণ বাড়ছে। আতঙ্ক ছড়িয়েছে এ দেশেও। ফলে এখন থেকেই বিভিন্ন পদক্ষেপ নিতে দেখা যাচ্ছে কেন্দ্রকে। এই আবহে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকও করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রকের উচ্চ পদস্থ কর্তাদের সঙ্গে। আবার ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক শনিবার সমস্ত রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে কোভিড-১৯ মোকাবিলায় মেডিক্যাল অক্সিজেনের নিয়মিত সরবরাহ সুনিশ্চিত করার নির্দেশ দিয়েছে। এর পাশাপাশি কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ করার জন্য বলা হয়েছে (Covid Precautions)।

    অক্সিজেন নিয়ে সতর্কবার্তা কেন্দ্রের

    শুক্রবারই সব রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রীদের নিয়ে বৈঠক করেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী। এর পর শনিবার পাঠানো হয়েছে ওই নির্দেশিকা। রাজ্যগুলিকে পাঠানো ওই নির্দেশিকায় করোনা নিয়ে মূলত ৬টি সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, স্বাস্থ্য পরিকাঠামোয় গুরুত্ব দেওয়ার কথাও জানানো হয়েছে রাজ্যগুলিকে। এদিন রাজ্যগুলোকে চিঠিতে বলা হয়েছে, রোগীর যত্ন এবং কোভিড মোকাবিলার ক্ষেত্রে ঠিক মত অক্সিজেন সরবরাহ গুরুত্বপূর্ণ। যদিও দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা কম ও এখন পর্যন্ত তেমন কোনও আক্রান্তের সংখ্যা নেই। তবে ভবিষ্যতে এমন পরিস্থিতি আসার আগেই গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়ে রাখার কথা জানানো হয়েছে। ফলে নিয়মিত মেডিক্যাল অক্সিজেনের সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য রাজ্যগুলিতে চিঠি লিখেছে কেন্দ্র (Covid Precautions)। অক্সিজেনের ব্যাপারে যে সব বিষয়ে রাজ্যগুলোকে বিশেষ নজর দিতে বলা হয়েছে, সেগুলো হল-

    ১) অক্সিজেন উৎপাদনকারী প্ল্যান্টগুলি সম্পূর্ণরূপে সক্রিয় রাখা এবং তাদের পরীক্ষা করার জন্য নিয়মিত মক ড্রিল করার কথা বলা হয়েছে।

    ২) লিকুইড অক্সিজেনের যেন ঘাটতি না হয় এবং রিফিল করার জন্য ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।

    ৩) অক্সিজেন সিলিন্ডার পর্যাপ্ত পরিমাণে মজুত এবং রিফিলিং সিস্টেম বজায় রাখার কথা বলা হয়েছে।

    ৪) অক্সিজেন প্ল্যান্ট, ভেন্টিলেটর ইত্যাদির উপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে কোভিড-১৯ হাসপাতালগুলির প্রস্তুতি নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে।

    ৫) অক্সিজেন-সম্পর্কিত সমস্যা দ্রুত সমাধানের জন্য বিভিন্ন জায়গায় কন্ট্রোল রুম খোলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    উল্লেখ্য, করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের সময় দেশ জুড়ে অক্সিজেনের যে অভাব দেখা গিয়েছিল, সেই পরিস্থিতি যাতে আবার তৈরি না হয়, তা নিশ্চিত করতে রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে এদিন চিঠি পাঠিয়েছে কেন্দ্র। আর তাই সেখানে বলা হয়েছে হাসপাতাল গুলিতে যাতে পর্যাপ্ত পরিমাণে অক্সিজেন সরবরাহে কোন সমস্যা না হয়, তা এখন থেকেই নিশ্চিত করতে হবে (Covid Precautions)।

  • Shahi Idgah Mosque: কাশীর পর মথুরা! শাহি ইদগাহ মসজিদে সমীক্ষার নির্দেশ আদালতের

    Shahi Idgah Mosque: কাশীর পর মথুরা! শাহি ইদগাহ মসজিদে সমীক্ষার নির্দেশ আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জ্ঞানবাপী মসজিদের পর এবারে মথুরার ইদগাহ মসজিদ (Shahi Idgah Mosque)। জ্ঞানবাপীর বিতর্কের মাঝেই মথুরার শ্রীকৃষ্ণ জন্মভূমি মামলায় এল নতুন মোড়। এবারে শাহি ইদগাহ মজসিদে (Shahi Idgah Mosque) সার্ভের নির্দেশ দিল মথুরার এক আদালত। আগামী ২ জানুয়ারি আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া ওই মসজিদ চত্বরে সমীক্ষা করবে। ২০ জানুয়ারি ২০২৩-এর মধ্যে সার্ভের কাজ শেষ করার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। হিন্দু সেনার তরফে দাবি করা হয়েছিল, ঔরঙ্গজেবের আমলে কৃষ্ণ জন্মভূমির উপর এই মসজিদ তৈরি করা হয়েছিল। সেই আবেদনের প্রেক্ষিতেই শনিবার সমীক্ষার নির্দেশ দিল মথুরার আদালত।

    শ্রীকৃষ্ণ জন্মভূমি-শাহি ইদগাহ মামলা

    মথুরার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের নাম। হিন্দু সেনার তরফে দাবি করা হয়েছে, ভগবান কৃষ্ণের জন্মভূমিতে ১৭ শতকে এই শাহি ইদগাহ মসজিদ (Shahi Idgah Mosque) তৈরি করা হয়েছিল। এই মসজিদের অপসারণের দাবি তুলে আদালতে হিন্দু সেনার তরফে অনেকগুলি মামলা করা হয়। তার মধ্যে একটি হল, হিন্দু সেনার সভাপতি বিষ্ণু গুপ্ত ও সহ-সভাপতি সুরজিত সিং যাদবের করা আবেদন। গত বছরের ৮ ডিসেম্বর এই আবেদনে জানানো হয়েছে, ১৬৬৯-১৬৭০ সালে মুঘল সম্রাট ঔরঙ্গজেবের নির্দেশে কৃষ্ণ জন্মভূমিতে কেশব দেব মন্দিরের ১৩.৩৭ একর জমিতে এই মসজিদ তৈরি করা হয়েছিল। দিল্লির বাসিন্দা বিষ্ণু ও সুরজিত তথা হিন্দু সেনার তরফে করা ওই আবেদনে ১৯৬৮ সালে শ্রী কৃষ্ণ জন্মস্থান সেবা সংঘ বনাম শাহি মসজিদ ইদগাহের মধ্যে করা চুক্তিকেও চ্যালেঞ্জ করা হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: জ্ঞানবাপী মসজিদে প্রাপ্ত ‘শিবলিঙ্গ’ সংরক্ষণের রায় বহাল রাখল সুপ্রিম কোর্ট

    ফলে কৃষ্ণের জন্মভূমিতে ইদগাহ (Shahi Idgah Mosque) সরানোর দাবি তুলে মামলা হয় মথুরা আদালতে। সাড়ে তিনশো বছরের পুরনো এই নির্মাণ নিয়ে হওয়া মামলায় বিস্তর বিতর্কও হয়। পরে অবশেষে আজ এই মসজিদে সমীক্ষা করার নির্দেশ দেওয়া হল মথুরা আদালতের তরফে। আদালতের আরও নির্দেশ, ওই জায়গায় সমীক্ষার পর কি তথ্য পাওয়া গেল তা আগামী ২০ জানুয়ারি আদালতে পেশ করতে হবে। এই সমীক্ষা করবে আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া।

    এর আগে অনেকটা একইভাবে জ্ঞানবাপী মসজিদের ক্ষেত্রেও নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। সেখানে ওই মসজিদের ভিডিওগ্রাফির মাধ্যমে সমীক্ষা করার নির্দেশ দিয়েছিল বারাণসী আদালত। ফলে এখানেও বারাণসীর জ্ঞানবাপী মসজিদের মতই সমীক্ষা (Survey) করা হবে।

    উল্লেখ্য, হিন্দু সেনার এই আবেদন আগে খারিজ করে দিয়েছিল মথুরার জেলা আদালত। কারণ শাহি ইদগাহ মসজিদ (Shahi Idgah Mosque) ১৯৯১ সালের উপাসনাস্থান আইনের আওতায় আসে। ওই আইন যেকোনও উপাসনালয়ের স্থানান্তরকে নিষিদ্ধ করা ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য তৈরি হয়। তবে উপাসনালয়টি ১৯৪৭ সালের ১৫ই অগাস্ট থেকে সংশ্লিষ্ট জায়গায় থাকতে হবে। তাহলেই ওই আইন কার্যকর হবে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Tunisha Sharma: এটি লভ জিহাদের ঘটনা! হিজাব পরাও শুরু করেছিলেন তুনিশা! দাবি অভিনেত্রীর কাকার

    Tunisha Sharma: এটি লভ জিহাদের ঘটনা! হিজাব পরাও শুরু করেছিলেন তুনিশা! দাবি অভিনেত্রীর কাকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অভিনেত্রী তুনিশা শর্মার (Tunisha Sharma) মৃত্যুতে তোলপাড় বিনোদন জগৎ। তুনিশা শর্মার অকালমৃত্যু ঘিরে ক্রমশ গভীর হচ্ছে রহস্য। এর মাঝেই একাধিক বিস্ফোরক অভিযোগ করলেন অভিনেত্রীর কাকা পবন শর্মা ও ঘনিষ্ঠ বন্ধু রায়া লাবিব। পবন শর্মা তুনিশা শর্মার মৃত্যু ১০০ শতাংশ ‘লভ জিহাদ’ বলে দাবি করেন। তিনি আরও দাবি করেছেন, তুনিশা ও তাঁর প্রাক্তন প্রেমিক শীজানের মধ্যে ধর্ম যাতে বাঁধা হয়ে না দাঁড়ায়, তার জন্য তুনিশা হিজাব পরতেও শুরু করেছিলেন। আবার তুনিশার বান্ধবী রায়া দাবি করেছেন, একই সঙ্গে ৬ থেকে ১০ জন নারীর সঙ্গে সম্পর্কে থাকতেন শীজান। তাঁর যৌন চাহিদা ছিল অত্যধিক আর শুধুমাত্র যৌন চাহিদার জন্যই মেয়েদের সঙ্গে সম্পর্কে জড়াতে শীজান।

    তুনিশার কাকার শীজানের বিষয়ে কী কী বললেন?

    ২৪ ডিসেম্বর সিরিয়ালের সেটে ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় তুনিশার (Tunisha Sharma)। এর পরেই প্রাক্তন প্রেমিক শীজান খানের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ এনেছে অভিনেত্রীর পরিবার। সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই পুলিশ গ্রেফতার করেছে শীজানকে। পুলিশ হেফাজতেই রয়েছেন তিনি। এর পরেই একের পর এক চাঞ্চল্যকর দাবি করে চলেছেন মৃতার কাকা পবন শর্মা। তিনি বলেছেন, “আমি ১০০% নিশ্চিত, এর পিছনে লভ জিহাদের হাত রয়েছে। আমি চাই, সেটা নিয়ে পুলিশ তদন্ত করুক। আমরা চাই এই মৃত্যুর ঘটনায় পুলিশ সবরকম দিক খতিয়ে দেখে তদন্ত করুক। আমি জানি না, এটা আত্মহত্যা নাকি অন্য কিছু। আমরা তো কোনও ভিডিও রেকর্ডিং পাইনি।”

    আরও পড়ুন: “মেয়েকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ঠকিয়েছে”, শীজানের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক তুনিশার মা

    তিনি আরও দাবি করেন, হিজাব পরতে শুরু করেছিলেন তুনিশা (Tunisha Sharma)। সহ-অভিনেতা শীজান খানের সঙ্গে সম্পর্কের মাঝে ধর্ম যাতে বাধা না হয়ে দাঁড়ায়, তার সব রকম ব্যবস্থা করতে মরিয়া হয়ে উঠেছিলেন তুনিশা। ভাইঝির মধ্যে এ সব পরিবর্তন লক্ষ করেছিলেন বলে জানান কাকা।

    তুনিশার বান্ধবী রায়া কী বললেন?

    তুনিশার ঘনিষ্ঠ বান্ধবী রায়া লাবিব শীজানের চরিত্র নিয়ে একাধিক প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি বলেন, “শীজানের সুন্দর চেহারা ও স্বভাবের কারণে মেয়েরা চট করে ওর প্রেমে পড়ত। আর শুধু যৌন চাহিদার জন্যই সম্পর্কে জড়াতেন। নিজের যৌন লালসা মেটানোর জন্য আরও অনেক মেয়েকে ব্যবহার করেছেন। ভালোবাসা আর প্রতিশ্রতির নামে সবাইকে ঠকিয়েছেন শীজান।” তিনি আরও বলেছেন, “আমার মনে হয় তুনিশা অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েছিলেন। ওষুধ খেয়ে অ্যাবরশন করেছেন।”

    মুখ খুললেন কঙ্গনা রানাউত

    তুনিশা শর্মার (Tunisha Sharma) মৃত্যুতে এবারে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাউত। তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভারত সরকারকে অনুরোধ করলেন যাতে দেশে মেয়েদের নিরাপত্তা জোরদার করে ‘বহুবিবাহ ও অ্যাসিড আট্যাক’-এর উপর কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হয়। তিনি তাঁর দীর্ঘ নোটে হ্যাশট্যাগ দিয়েছেন তুনিশা শর্মার। তিনি তাঁর পোস্টে লেখেন, “আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজিকে অনুরোধ করছি… যেমন কৃষ্ণ দ্রৌপদীর জন্য সোচ্চার হয়েছিলেন, যেমন রাম অবস্থান নিয়েছিলেন সীতার পক্ষে, আমরা আশা করি আপনিও বহুবিবাহের বিরুদ্ধে ও অ্যাসিড অ্যাটাকের বিরুদ্ধে শক্তিশালী আইন প্রণয়ন করবেন। মহিলাদের বিরুদ্ধে এসব করে যারা, তাদের টুকরো টুকরো করা উচিত। বিচার ছাড়াই অবিলম্বে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হোক।”

  • Medical Waste: রাজ্যে সঠিকভাবে নষ্ট করা হয় না মেডিক্যাল বর্জ্য, অভিযোগ স্বাস্থ্য দফতরের বিরুদ্ধে

    Medical Waste: রাজ্যে সঠিকভাবে নষ্ট করা হয় না মেডিক্যাল বর্জ্য, অভিযোগ স্বাস্থ্য দফতরের বিরুদ্ধে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টিকা দেওয়ার পরে ইঞ্জেকশনের সিরিঞ্জ কিংবা ফাঁকা ওষুধের প্যাকেট ঠিক মত নষ্ট করা হয় না। আর তার জেরেই সংক্রামক রোগের বাড়বাড়ন্ত। এমনি অভিযোগ উঠেছে রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের বিরুদ্ধে। 

    স্বাস্থ্য ভবন সূত্রে জানা গিয়েছে, সম্প্রতি কেন্দ্রের তরফ থেকে রাজ্যকে নির্দেশ পাঠানো হয়েছে। যেখানে টিকাকরণের পরে মেডিক্যাল বর্জ্য ঠিকমত নষ্ট করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, এর আগে ব্রুসেলা ভাইরাসের টিকাকরণের সময়ে মেডিক্যাল বর্জ্য নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে নষ্ট না করার জন্য রোগ ছড়ানোর অভিযোগ উঠেছিল। প্রাণীবাহিত এই রোগ পশুপালক ছাড়াও, সাধারণ মানুষের মধ্যে ছড়াচ্ছে। মেডিক্যাল বর্জ্য নির্দিষ্ট নিয়মে নষ্ট না করার জেরেই এই বিপদ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞ মহল। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, এই ধরণের সংক্রামক রোগের টিকা দেওয়ার পরে যদি নির্দিষ্ট নিয়মে বর্জ্য নষ্ট করা না হয়, তাহলে তা খুব সহজেই সুস্থ মানুষের দেহে রোগ ছড়াতে পারে। তাই এক্ষেত্রে স্বাস্থ্য কর্মীদের বাড়তি সতর্কতা নেওয়া অবশ্যই জরুরি। 

    দিন কয়েক আগে রাজ্যে এক ব্রুসেলা আক্রান্তের মৃত্যু আশঙ্কা আরও বাড়িয়েছে। পূর্ব বর্ধমানের ভাতারের বাসিন্দা বছর পঞ্চাশের শরদিন্দু ঘোষ ব্রুসেলা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছেন বলেই পরিবারের অভিযোগ। জ্বর, ডায়রিয়ার মত উপসর্গ নিয়ে শরদিন্দু ঘোষ কলকাতা স্কুল অব ট্রপিক্যাল মেডিসিনে ভর্তি ছিলেন। পরিবারের অভিযোগ, মৌখিকভাবে ব্রুসেলা আক্রান্ত জানানো হলেও ডেথ সার্টিফিকেটে মৃত্যুর কারণ হিসেবে শুধু মাল্টি অর্গ্যান ফেলিওর লেখা হয়েছে। যদিও স্বাস্থ্য দফতর এ নিয়ে কোনও কথা বলতে নারাজ।

    আরও পড়ুন: বুস্টার ডোজ নেওয়ার পর নেজাল ভ্যাকসিন নেওয়া যাবে না, জানালেন কোভিড টাস্ক ফোর্স প্রধান

    করোনা আবহে এই ধরণের গাফিলতি বাড়তি উদ্বেগ তৈরি করছে বলেই মনে করছেন চিকিৎসকেরা। তারা জানাচ্ছেন, করোনা টিকাকরণের সাফল্য শুধু কতজনকে টিকা দেওয়া হল, তার উপরেই নির্ভর করে না। যদি টিকা দিতে গিয়ে কোনও রকম গাফিলতির জেরে রোগ ছড়ায় তাহলে আরও বিপদ বাড়বে। তাই স্বাস্থ্য দফতরের এদিকে নজর দেওয়া দরকার। তবে, শুধু করোনা নয়, যে কোনও টিকাকরণের পরেই এই ধরণের সতর্কতার সঙ্গে মেডিক্যাল বর্জ্য নষ্ট করতে হবে। 

    পাশাপাশি চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, করোনার মত ব্রুসেলা ভাইরাসের উপসর্গ। তাই ব্রুসেলা রোগ ছড়ানো আটকানো জরুরি। জ্বর, কাশি, গায়ে ব্যথা, ডায়রিয়ার মত একধরণের উপসর্গ দুটি রোগেই দেখা যায়। তাই মানুষের মধ্যে আতঙ্ক আরও বাড়তে পারে। স্বাস্থ্য দফতরের অসতর্কতার জেরেই মানুষের এই হয়রানি বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞ মহল।

  • Covid Vaccine: রাজ্যে করোনা টিকার ভাঁড়ার শূন্য! সাফাই শাসকদলের, তীব্র কটাক্ষ বিজেপির

    Covid Vaccine: রাজ্যে করোনা টিকার ভাঁড়ার শূন্য! সাফাই শাসকদলের, তীব্র কটাক্ষ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনা নিয়ে নতুন করে আতঙ্কের সৃষ্টি হচ্ছে, বাড়ছে উদ্বেগও। করোনা থেকে বাঁচতে রাজ্যে দেখা দিয়েছে বুস্টার ডোজের চাহিদা (Covid Vaccine)। সূত্রের খবর অনুযায়ী, শুধুমাত্র বুস্টার ডোজ নয়, রাজ্যে করোনা টিকা কোভিশিল্ড, কোভ্যাক্সিন, কর্বিভ্যাক্স সবই বাড়ন্ত। এমনকী মানুষ টিকা নিতে গিয়েও শূন্য হাতে ফিরে আসছে। ফলে রাজ্যে টিকার আকাল, তাই করোনার বাড়বাড়ন্তে রাজ্যবাসীর কপালে চিন্তার ভাঁজ।

    রাজ্যে টিকার ভাঁড়ার শূন্য

    কলকাতার বেলেঘাটা আইডি থেকে এসএসকেএম, কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ, এন‌আর‌এস, আরজিকর, ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ-সহ রাজ্যের সর্বত্রই একই অবস্থা। কোনও জায়গাতেই নেই পর্যাপ্ত পরিমাণে টিকা। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, রাজ্যে এখনও পর্যন্ত লক্ষাধিক কোভ্যাক্সিন মজুত রয়েছে। কিন্তু, ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে মজুত কোভ্যাক্সিনের একাংশের মেয়াদ ফুরিয়ে যাবে। এই পরিস্থিতিতে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ মেনে আম জনতা ফের টিকা নিতে আগ্রহী হলেও তাঁদের টিকা না নিয়েই ফিরতে হচ্ছে‌।  

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, রাজ্যের ভাঁড়ারে কোভিশিল্ড পড়ে আছে মাত্র ২৮০। কর্বিভ্যাক্সও নেই রাজ্যের কাছে। অন্যদিকে নেজাল ভ্যাকসিনের অনুমোদন মিললেও রাজ্য সরকার, রাজ্যের মানুষের জন্য সেই টিকা নিজেরাই কিনবে কিনা সে বিষয়েও এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানা গিয়েছে। ফলে, বুস্টার ডোজ নিয়ে সমস্যা থেকেই যাচ্ছে।

    আরও পড়ুন: ঝটিকা সফরে শহরে প্রধানমন্ত্রী! বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সূচনা করবেন মোদি

    এদিকে, টিকার ঘাটতির মধ্যেই বেলেঘাটা আইডি, এসএসকেএম, কলকাতা মেডিক্যাল, এন‌আর‌এস, আরজিকর সহ রাজ্যের বিভিন্ন হাসপাতালের আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন স্বাস্থ্য আধিকারিকেরা। তবু করোনা টিকার জোগান বাড়ানোর জন্য কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, তা এখনও কিছু জানানো হয়নি। 

    ভ্যাকসিনের আকালে শাসকদলের সাফাই

    কলকাতা পুরসভার দাবি, বুস্টার ডোজ নেওয়ায় মানুষের মধ্যে অনীহা রয়েছে। পুরসভার তথ্য বলছে, এখনও পর্যন্ত করোনার প্রথম ডোজ নিয়েছেন সাত কোটির বেশি। দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন সাত কোটির কম। সেখানে বুস্টার ডোজ নিয়েছেন মাত্র দেড় কোটির কিছু বেশি। পুরসভার মেয়র পরিষদ অতীন ঘোষ জানান, নির্দিষ্ট পরিমাণ লোক না হওয়ায় প্যাক খোলা যাচ্ছে না। অন্যদিকে আবার নির্দিষ্ট কিছু ভ্যাকসিনের জোগানের অভাব রয়েছে বলে জানাচ্ছে পুরসভা। আরও জানানো হয়েছে, কিছু কোভিশিল্ড, কর্বিভ্যাক্স ফেরত পাঠানো হয়েছিল। ফলে এখন সেগুলি রাজ্যে নেই।

    বিজেপির কটাক্ষ

    রাজ্যে করোনা টিকার আকাল, ফলে বিজেপির তরফে তীব্র কটাক্ষ করা হয়েছে শাসকদলকে। বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, “কেন্দ্র কোথাও অভাব রাখেনি। কেন্দ্র তো ভ্যাকসিন পাঠাচ্ছে। তাহলে এখানে নেই কেন? নিচু থেকে ওপর খতিয়ে দেখা উচিত।” তাঁর মতে, চিন ভুয়ো ভ্যাকসিন দিয়েছে। তাই বিপদ বেড়েছে। আমাদের রাজ্যে ভুয়ো সরকার চলছে। শুধু আওয়াজের ওপর আছে। অনেকে এখনও একটাও ভ্যাকসিন নেননি। সরকারের উচিত তাদের বোঝানো।”

  • India Covid: কলকাতায় করোনায় আক্রান্ত ব্রিটিশ মহিলা, তড়িঘড়ি পাঠানো হল বেলেঘাটা হাসপাতালে

    India Covid: কলকাতায় করোনায় আক্রান্ত ব্রিটিশ মহিলা, তড়িঘড়ি পাঠানো হল বেলেঘাটা হাসপাতালে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনা নিয়ে নতুন করে আশঙ্কা ছড়াচ্ছে (India Covid)। চিনে করোনা সংক্রমণ বেড়েই চলেছে। এরই মধ্যে আতঙ্ক ছড়াল কলকাতাতেও। সোমবার দমদম বিমানবন্দরে খোঁজ মিলল করোনা আক্রান্তের। অস্ট্রেলিয়া (Australia) থেকে কলকাতা বিমানবন্দরে (Kolkata) আসা এক ব্রিটিশ মহিলার দেহে কোভিডের উপসর্গ মেলায় তাঁকে সোজা বিমানবন্দর থেকে পাঠানো হয়েছে বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালে। এছাড়াও ভারতে বিদেশ থেকে আসা ব্যক্তিদের মধ্যে করোনা সংক্রমণের হদিশ পাওয়া গেল। এর মধ্যে একজন রয়েছেন চিন ফেরত।

    কলকাতায় করোনা আক্রান্তের হদিশ

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, ওই ব্রিটিশ মহিলার নাম কিলবানে কিরাতি মেরি। এয়ার এশিয়ার বিমানে বেলা ১২টা ৪০ মিনিট নাগাদ তিনি দমদম বিমানবন্দরে নামেন। র‍্যাপিড টেস্টে তাঁর কোভিড পজিটিভ আসে। তাছাড়া অন্য উপসর্গও ছিল। এরপরেই তাঁকে অ্যাম্বুলেন্স করে পাঠানো হয় বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালে। সেখানে তাঁকে আইসোলেশনে রাখা হয়েছে। জানা গিয়েছে, পর্যটক হিসেবেই ভারতে এসেছেন ওই মহিলা। ওই বিমানের বাকিদের র‍্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট করা হয়েছে, তবে বাকিদের সবার রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে (India Covid)।

    আরও পড়ুন: কেন্দ্রের বরাদ্দের বছর পার, এখনও শেষ হল না রাজ্যের করোনা প্রস্তুতি

    কর্ণাটকে চিনফেরত ব্যক্তি করোনায় আক্রান্ত

    গত রবিবার রাতেই চিনফেরত এক ব্যক্তির শরীরে পাওয়া গেল করোনা ভাইরাসের অস্তিত্ব। ওই ব্যক্তি কর্ণাটকের কেম্পেগৌড়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নেমেছিলেন। বিমানবন্দরে আরটি-পিসিআর পরীক্ষায় দেখা যায়, ওই ব্যক্তি কোভিড আক্রান্ত। তড়িঘড়ি তাঁকে একটি বেসরকারি হাসপাতালে আইসোলেশনে পাঠানো হয়েছে। পরীক্ষায় ব্যবহৃত নমুনাটিকে জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের জন্য পাঠানো হয়েছে। এই পদ্ধতির মাধ্যমেই জানা যাবে এই করোনার ভ্যারিয়েন্ট কী। চিনে কোভিডের যে ভ্যারিয়েন্টটি সংক্রমণ ছড়াচ্ছে এবং বহ মানুষের মৃত্যুর কারণ হয়েছে, সেই বিএফ.৭ ভারতেও ছড়িয়ে পড়ছে কি না, তা জানা যাবে এই পদ্ধতিতেই (India Covid)।

    বিহারেও খোঁজ মিলল করোনা আক্রান্তের

    বিহারের বুদ্ধগয়ায় খোঁজ মিলল চার করোনা আক্রান্তের। তাঁরা প্রত্যেকেই ভিনদেশের নাগরিক। তাঁদের নমুনা জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ে পাঠানো হয়েছে। বিমানবন্দর লাগোয়া একটি হোটেলে আপাতত আইসোলেশনে রয়েছেন প্রত্যেকে। জানা গিয়েছে, ওই চারজনের মধ্যে তিনজন মায়ানমার ও একজন ব্যাংককের বাসিন্দা। গয়ার স্বাস্থ্যকর্তা ডাঃ রঞ্জন সিং জানান, তাঁদের শরীরে করোনা ভাইরাস পাওয়া গিয়েছে ঠিকই। তবে কারও শারীরিক সমস্যা খুব গুরুতর কিছু নয় (India Covid)।

  • West Bengal Weather: শহরে উধাও শীত! ঘূর্ণাবর্তের জেরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বাড়ল ৬ ডিগ্রিরও বেশি!

    West Bengal Weather: শহরে উধাও শীত! ঘূর্ণাবর্তের জেরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বাড়ল ৬ ডিগ্রিরও বেশি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যজুড়ে ফের পারদ ঊর্ধ্বমুখী। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, বড়দিন পেরোতেই তাপমাত্রা বেড়ে গিয়েছে। ডিসেম্বরের শেষ, তবুও বঙ্গে দেখা নেই হাড় কাঁপানো শীতের। আজ কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২০.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ৬ ডিগ্রি বেশি। গত ২ দিনে সাড়ে ৫ ডিগ্রি বেড়েছে তাপমাত্রা।

    কলকাতার আবহাওয়া

    রবিবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৪.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর আজ তা বেড়ে হয়েছে ২০.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, ৭২ ঘণ্টায় প্রায় ৬ ডিগ্রি বেড়েছে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। সকালে কুয়াশা থাকলেও বেলা বাড়তেই দেখা যাবে পরিস্কার আকাশ। বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই শহরে। জানা গিয়েছে, শীতের আমেজ বুধবার পর্যন্ত উধাও থাকবে।

    দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়া

    আগামী ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টায় দক্ষিণবঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশার সম্ভাবনা রয়েছে। আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানাচ্ছে, আপাতত আবহাওয়া শুষ্ক ও পরিচ্ছন্নই থাকবে। রাত ও দিনের তাপমাত্রা ক্রমশ বাড়বে। তবে আজ হালকা বৃষ্টি হতে পারে দক্ষিণবঙ্গের (South Bengal) বীরভূম ও মুর্শিদাবাদে। কলকাতা ও তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে বুধবারের পর থেকে ফের শীতের আমেজ ফিরে আসবে।

    আরও পড়ুন: বড়দিনে কলকাতায় কেমন থাকবে আবহাওয়া?

    উত্তরবঙ্গের আবহাওয়া

    আগামী ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টায় ঘন কুয়াশার সম্ভাবনা রয়েছে। উত্তরবঙ্গের জেলাগুলির আবহাওয়া পূর্বাভাসে জানিয়েছে, আগামী মঙ্গলবার অর্থাৎ ২৭ ডিসেম্বরের মধ্যে দার্জিলিং ও কালিম্পং জেলার কোনও কোনও জায়গায় হালকা বৃষ্টি হতে পারে। তবে শুকনো থাকবে বাকি জেলাগুলির আবহাওয়া। আগামী দিনে তাপমাত্রা ২-৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মত নামতে পারে।

    তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণ

    বঙ্গোপসাগরে বিপরীত ঘূর্ণাবর্তের জেরে বড়দিনে শীত অনুভব করতে পারেনি মানুষ। এবং এর ফলেই আগামী কয়েকদিন আরও বাড়তে পারে তাপমাত্রা। উত্তুরে বাতাসে বাধা পড়ায় রাজ্যে উধাও শীত। তবে আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, ঘূর্ণাবর্তের প্রভাব কাটলেই ফের ঢুকতে শুরু করবে উত্তুরে বাতাস। ফলে কমবে তাপমাত্রা। ২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর থেকেই পারদ হবে নিম্নমুখী। বুধবার নাগাদ কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৩ ডিগ্রির কাছে নামতে পারে বলেও মনে করছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Mann Ki Baat: ‘মাস্ক পরুন, সতর্ক থাকুন’, বছর শেষের ‘মন কি বাতে’ দেশবাসীকে বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    Mann Ki Baat: ‘মাস্ক পরুন, সতর্ক থাকুন’, বছর শেষের ‘মন কি বাতে’ দেশবাসীকে বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার, বড়দিনে চলতি বছরের শেষ মন কি বাত (Mann Ki Baat) অনুষ্ঠান করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন ছিল ৯৬তম মন কি বাত অনুষ্ঠান। বক্তব্যের শুরুতেই দেশবাসীকে বড়দিনের শুভেচ্ছা জানান প্রধানমন্ত্রী। এর পরেই করোনা নিয়ে দেশবাসীকে সতর্ক থাকারও পরামর্শ দেন তিনি। দেশবাসীকে মাস্ক পরে থাকা এবং বারবার হাত ধোয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি আরও জানিয়েছেন, উৎসবের মরশুমে আনন্দ করলেও করোনা নিয়ে সকলকে সতর্ক থাকতে হবে।

    করোনা নিয়ে সতর্কবার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Mann Ki Baat) বলেন, “অনেক দেশেই ফের নতুন করে কোভিড সংক্রমণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমাদের তাই সতর্ক থাকতে হবে। সব প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপ নিতে হবে।” এর পরেই তিনি কোভিড থেকে বাঁচতে ভারতবাসীকে মাস্ক পরতে এবং হাত ধোয়ার কথা জানান। তিনি আরও বলেন, “আপনারা দেখতে পাচ্ছেন যে বিশ্বের অনেক দেশেই করোনা বাড়ছে, তাই আমাদের মাস্ক পরতে হবে এবং হাত ধোয়ার মত সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নিতে হবে। আমরা যদি সজাগ থাকি, তাহলে আমরা নিরাপদে থাকব এবং আমাদের উৎসবে কোনও বাধা আসবে না।”

    আরও পড়ুন: ‘ভারত দ্রুত এগোচ্ছে’, বছরের শেষ মন কি বাতে জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    করোনা রুখতে আয়ুর্বেদ ও যোগার উপর ভরসা রাখার বার্তা মোদির

    প্রসঙ্গত, গত কয়েকদিন ধরেই ভারতে থাবা বসিয়েছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট। ভারতের একাধিক রাজ্যে পাওয়া গিয়েছে সেই বিএফ.৭। করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্টের ফলে হু হু করে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। ফলে এই পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী মোদি (Mann Ki Baat) দেশবাসীকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। আবার করোনা রুখতে আয়ুর্বেদ ও যোগার উপর ভরসা রাখার বার্তা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “করোনার বিরুদ্ধে মোকাবিলার জন্য আয়ুর্বেদে বিশ্বাস রাখুন।”

    এর পর আজ নিজের বক্তব্যের (Mann Ki Baat) শেষে সকলকে বর্ষবরণের শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “পরের বার, আমরা ২০২৩ সালে দেখা করব। আমি আপনাদের সকলকে ২০২৩ সালের জন্য শুভকামনা জানাই। এই বছরটিও দেশের জন্য বিশেষ হয়ে উঠুক। ভারত নতুন উচ্চতায় ছুঁতে থাকুক। একসঙ্গে আমাদের একটি রেজোলিউশন নিতে হবে ও এটিকে সত্যি করে তুলতে হবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Sushant Singh Rajput: সুশান্তের চোখে ঘুষির দাগ, দেহের একাধিক হাড় ভাঙা! বিস্ফোরক দাবি মর্গকর্মীর

    Sushant Singh Rajput: সুশান্তের চোখে ঘুষির দাগ, দেহের একাধিক হাড় ভাঙা! বিস্ফোরক দাবি মর্গকর্মীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২ বছর কেটে গেল, তবে সুশান্তের মৃত্যুর কারণ এখনও ধোঁয়াশায়। তবে এই ঘটনায় এবারে এল এক নতুন মোড়। একের পর এক বিস্ফোরক দাবি করেই চলেছেন কুপার হাসপাতালের মর্গকর্মী রূপকুমার শাহ। তাঁর দাবি, সুশান্ত আত্মহত্যা করেননি, তাঁকে খুন করা হয়েছে। তাঁর মৃতদেহ দেখে তাই মনে হয়েছিল শাহের। কারণ, অভিনেতার দেহে অনেক আঘাতের চিহ্ন ছিল।

    ১৪ জুন, ২০২০ সালে অসংখ্য ভক্তের মন ভেঙে দিয়ে চিরকালের জন্য বিদায় নিয়েছিলেন বলিউডের অভিনেতা সুশান্ত সিং রাজপুত (Sushant Singh Rajput)। তরুণ অভিনেতার অকাল মৃত্যুর কারণ এখনও অজানা। চলছে সিবিআই তদন্ত। সুশান্তের মৃত্যুর কারণ নিয়ে এমনিতেই বিতর্ক লেগেই রয়েছে। আর এবারে মর্গকর্মী এমন বিস্ফোরক দাবি করে বিতর্ককে আরও উস্কে দিলেন।

    সুশান্তের মৃত্যুতে বিস্ফোরক দাবি মর্গকর্মীর

    বান্দ্রার ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার করা হয় সুশান্ত সিং রাজপুতের (Sushant Singh Rajput) ঝুলন্ত দেহ। এর পর ময়নাতদন্তের জন্য তাঁর মৃতদেহ নিয়ে আসা হয় কুপার হাসপাতালে। সেই কুপার হাসপাতালের মর্গের এক কর্মী রূপকুমার শাহ জানিয়েছেন, তাঁদের কাছে যখন সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃতদেহ আসে, তখন তা দেখে তাঁর মনে হয়নি যে, সেটি আত্মহত্যার ঘটনা। প্রয়াত অভিনেতার চোখে ঘুষি মারার মত আঘাতের চিহ্ন ছিল। মনে হয়েছিল, চোখে বারবার ঘুঁষি মারা হয়েছে। শুধু তাই নয়, চোখের পাশের হাড়ও ভাঙা ছিল অভিনেতার। শরীরের একাধিক হাড় ভাঙা ছিল সুশান্তের। তাঁর গলায় ফাঁসির চিহ্নও রয়েছে এবং দেখে মনে হয়েছিল তাঁকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: যেসব বলি-তারকাদের ডেবিউ হয়েছিল ছোটপর্দায়

    তিনি আরও জানিয়েছেন, তিনি ময়নাতদন্ত দলের নেতৃত্বে থাকা ডাক্তারদের মনে করতে পারছেন না। কারণ সে সময় করোনার জন্য সবাই মাাস্ক ও কোভিড কিট পরেছিলেন। তাই তাদের ভালোমত দেখতে পারেননি শাহ। তিনি বলেছেন,  “আমি ময়নাতদন্ত দলের অংশ ছিলাম কিন্তু তখন ময়নাতদন্ত দলের নেতৃত্বে কে ছিলেন তা আমার মনে নেই।”

    রূপকুমার শাহকে জিজ্ঞেস করা হয়, তিনি কেন ২০২০ সালেই এই কথাগুলো বলেননি। তখন তিনি জানিয়েছেন, সে সময়কার মহারাষ্ট্রের উদ্ধব ঠাকরে সরকারের প্রতি বিশ্বাস ছিল না তাঁর এবং তাই তিনি কিছু বলেননি। তিনি বলেন, “আমি এখন এজেন্সিগুলোর সামনে আমার বক্তব্য রেকর্ড করতে প্রস্তুত। আমি আমার নিরাপত্তার কথা চিন্তা করি না, তবে সুশান্ত সিং রাজপুতের বিচার হওয়া উচিত।”

    বিহারের প্রাক্তন ডিরেক্টর-জেনারেল অফ পুলিশের বক্তব্য

    অন্যদিকে রূপকুমার শাহের দাবির প্রতিক্রিয়ায়, বিহারের প্রাক্তন ডিরেক্টর-জেনারেল অফ পুলিশ গুপ্তেশ্বর পান্ডেও চাঞ্চল্যকর দাবি করেছেন। সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যুর মামলার তদন্ত দলের দায়িত্বে ছিলেন গুপ্তেশ্বর পান্ডে। তিনি বলেছেন, “তদন্তের সময় মুম্বই পুলিশ বিহার থেকে পাঠানো অফিসারদের দলকে সহযোগিতা করেনি। পুরো পরিস্থিতি তদন্ত করার জন্য একটি বিশেষ তদন্ত দল (এসআইটি)ও গঠন করা হয়েছিল। কিন্তু তাদের প্রতি মুম্বই পুলিশদের আচরণ ভালো ছিল না। তখনই আমি বিশ্বাস করেছিলাম যে তারা কিছু লুকিয়ে রেখেছে। একজন আইপিএস অফিসারকে পাঠানো হয়েছিল যাকে গৃহবন্দী করে রাখা হয়েছিল।” তাই পান্ডের বিশ্বাস, মহারাষ্ট্রের বর্তমান সরকারের আমলে আসল সত্যিটা (Sushant Singh Rajput) বেরিয়ে আসবে।

LinkedIn
Share