Author: নিমাই দে

  • Equatorial Guinea: গিনি নৌসেনার হাতে আটক বাংলার যুবক সহ ১৬ ভারতীয়, সাহায্যের আবেদন ভারত সরকারের কাছে

    Equatorial Guinea: গিনি নৌসেনার হাতে আটক বাংলার যুবক সহ ১৬ ভারতীয়, সাহায্যের আবেদন ভারত সরকারের কাছে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মধ্য আফ্রিকার পশ্চিম উপকূলে অবস্থিত গিনিতে পশ্চিমবঙ্গের এক বাসিন্দা সহ ১৬ জন ভারতীয়কে বন্দি করে রাখা হয়েছে। তাঁদের প্রায় ৮০ দিনের বেশি সময় ধরে সেখানে আটক করে রাখা হয়েছে বলে সূত্রের খবর। ফলে একটি ভিডিও-র মাধ্যমে ভারত সরকারের কাছে তাঁদের সেখান থেকে উদ্ধারের আবেদন জানিয়েছেন তাঁরা। এই ভারতীয়দের গিনি নৌসেনার কর্মীরা গ্রেফতার করেছে বলে জানা গিয়েছে। ভিডিওতে, ভারতীয়রা বলেছেন যে ভারতীয় নরওয়েজিয়ান পতাকাবাহী এমটি হিরোইক ইডুনকে নিরক্ষীয় গিনি নৌ জাহাজ দ্বারা ১২ অগাস্ট ২০২২-এ আন্তর্জাতিক সমুদ্রপথে গ্রেফতার করা হয়েছিল।

    আরও জানা গিয়েছে, তাঁদের গ্রেফতারের পর গিনি নেভাল এসকর্টে আনা হয় এবং আদেশ না মানলে তাঁদের জাহাজ এবং ক্রুদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়। ভিডিওটি প্রকাশ করার সময়, তাঁদের মধ্যে একজন বলেন যে, ‘আমরা এমটি হিরোইক ইডুনের ক্রু সদস্য, আমরা অনুরোধ করছি আমাদের এখান থেকে সরিয়ে নিয়ে ভারতে ফিরিয়ে নেওয়া হোক। ১৪ই অগাস্ট ২০২২ থেকে আমাদের এখানে অবৈধভাবে রাখা হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ক্রুতে ১৬ জন ভারতীয় ছাড়াও ৮ জন শ্রীলঙ্কার, পোল্যান্ড ও ফিলিপিন্সের ১ জন নাগরিক সহ মোট ২৬ জন সদস্য ছিলেন এবং তাঁদের সবাইকেই আটক করা হয়েছে।

    জানা গিয়েছে, তাঁরা সকলে মুম্বাইয়ে একটি সংস্থার হয়ে কাজ করেন। মুম্বাইয়ের একটি সংস্থার জাহাজে কর্মরত ওই ১৬ জন ভারতীয় গত ৮ অগাস্ট নাইজেরিয়ার একেপিও টার্মিনালে পৌঁছয়। সেখানে তাঁরা অপরিশোধিত তেল নিতে গিয়েছিলেন। কিন্তু জাহাজে তেল ভর্তি করে টার্মিনাল থেকে বেরোনোর পরে নাইজেরিয়ার তেল চুরির অভিযোগ করা হয় কর্মীদের বিরুদ্ধে। সংস্থার ওই কর্মী জানিয়েছেন, জাহাজ গিনির সমুদ্রসীমায় প্রবেশ করতে নাইজেরিয়ার নির্দেশে সে দেশের নৌসেনা তাঁদের আটকে দেয় ও সেই সঙ্গে জাহাজের উপস্থিত সকল ভারতীয় সহ বাকিদের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তাঁদের জানানো হয়েছে, ওই জাহাজের কর্মীরা নিয়ম ভেঙেছেন, তাই তাঁদের আটক করা হয়েছে।

    এই পুরো বিষয়টিতে কেন্দ্রীয় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ভি মুরালিধরন বলেছেন যে তিনি এটি সম্পর্কে অবগত আছেন। তিনি আরও বলেছেন যে তিনি ভারতীয়দের ফিরিয়ে আনার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করছেন। তিনি জানিয়েছেন, ১৪ অগাস্ট থেকে মালাবোতে ৯ ভারতীয় সহ ১৫ জন ক্রু সদস্যকে আটক করে রাখা হয়েছে। ৬ ভারতীয় সহ বাকি ১১ জন ক্রু সদস্যকে জাহাজে পরিত্যক্ত করা হয়েছিল। তিনি আরও জানিয়েছেন, জাহাজের মালিক, ম্যানেজার এবং ক্রু সদস্যরা তদন্তে সম্পূর্ণ সহযোগিতা করছেন। ফলে ভারতীয়দের দেশে ফিরিয়ে আনতে দেশবাসী কেন্দ্র সরকারের দিকেই তাকিয়ে রয়েছেন।

  • Supreme Court: ইসলাম, খ্রিস্টানে ধর্মান্তরিত দলিতদের তফসিলি আওতাভুক্ত করা যাবে না, সুপ্রিম কোর্টে কেন্দ্র

    Supreme Court: ইসলাম, খ্রিস্টানে ধর্মান্তরিত দলিতদের তফসিলি আওতাভুক্ত করা যাবে না, সুপ্রিম কোর্টে কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইসলাম এবং খ্রিস্টান ধর্মে ধর্মান্তরিত হওয়া দলিতদের তফসিলি জাতির মর্যাদা দেওয়া হবে না। বুধবার সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) হলফনামা জমা দিয়ে একথা জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। মুসলিম এবং খ্রিস্টান ধর্মে ধর্মান্তরিত হওয়া ব্যক্তিদের সংরক্ষণের আওতায় আনার জন্য জনস্বার্থ মামলা দায়ের করা হয়েছিল। সেই মামালার শুনানির দিন কেন্দ্র এমন কথা জানিয়েছে। মামলার পরবর্তী শুনানি চলতি নভেম্বর মাসের শেষের দিকে হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। গতকাল তাঁদের তফসিলি জাতির মর্যাদা দেওয়া হবে কিনা সে বিষয়েই স্পষ্ট জানাল কেন্দ্রীয় সরকার। সুপ্রিম কোর্টে একটি হলফনামা পেশ করে এই পরিপ্রেক্ষিতে সরকার বলে, ‘খ্রিস্টধর্ম ও ইসলামে কোনও অস্পৃশ্যতা নেই’। তার ফলেই তাদের সংরক্ষণের আওতায় ধরা হবে না।

    দলিত খ্রিস্টানদের জাতীয় পরিষদ এবং অন্যান্যদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ৩০ অগাস্ট সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) এই বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকারকে স্পষ্ট জানাতে বলেছিল। আর তারই পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল হলফনামা পেশ করেছে কেন্দ্রীয় সরকার।

    আরও পড়ুন: তিন বছর আগে এদিনই রাম মন্দির নির্মাণের রায় দেয় শীর্ষ আদালত! জেনে নিন দ্বন্দ্বের শুরু থেকে শেষ

    সুপ্রিম কোর্টে কী জানাল কেন্দ্র

    কেন্দ্রীয় সরকার শীর্ষ আদালতকে (Supreme Court) হলফনামা পেশ করে জানিয়েছে, ১৯৫০ সালের সাংবিধানিক আদেশ অনুসারে তফসিলি জাতিদের জন্য সংরক্ষণ নিশ্চিত করা হয়েছিল। আর ইসলাম বা খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের তফসিলি জাতিভুক্তরা কখনও অন্যায়ের শিকার হননি। অন্যায়ের শিকার যাতে না হন, তার জন্যই তাঁরা ইসলাম বা খ্রিস্টধর্মে দীক্ষিত হয়েছেন বলে মনে করছে কেন্দ্র। এছাড়াও অস্পৃশ্যতার মত নিপীড়নমূলক ব্যবস্থা খ্রিস্টান বা ইসলামি সমাজে প্রচলিত ছিল না বলেই এই দুই ধর্মকে সংরক্ষণের আওতার বাইরে রাখা হয়েছে বলেই জানিয়েছে কেন্দ্র।

    উল্লেখ্য, ১৯৫০ সালের সাংবিধানিক আদেশ অনুসারে, শুধুমাত্র হিন্দু, শিখ বা বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের তফসিলি জাতিদের জন্য চাকরি এবং শিক্ষায় সংরক্ষণ নিশ্চিত করা হয়েছে। কেন্দ্র আরও জানিয়েছে, সমস্ত ধর্মান্তরিত ব্যক্তিদের তাঁদের সামাজিক দিক না দেখেই যদি সবাইকে সংরক্ষণের সুবিধা দেওয়া হয়, তবে এটি আইনের বিরুদ্ধে হবে ও আইনের অপব্যবহারও করা হবে। এতে তফসিলি উপজাতির অধিকারও কমে যাবে বলে কেন্দ্রের পক্ষে জানানো হয় (Supreme Court) ।

    সরকারের তরফে আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে, সামাজিক-রাজনৈতিক বাধ্যবাধকতার কারণে ১৯৫৬ সালে বি আর আম্বেদকর স্বেচ্ছায় বৌদ্ধ ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন। এই ক্ষেত্রেও সংরক্ষণের আওতায় আনার অধিকার রয়েছে। তবে খ্রিস্টান এবং মুসলিমদের ক্ষেত্রে একই কথা বলা যায় না, কারণ এরা অন্য কারণেও তাঁদের ধর্ম পরিবর্তন করতে পারেন।

  • TET Agitation: পুলিশের কামড় খাওয়া অরুণিমা-সহ ৩০ জনের জামিন দিল আদালত

    TET Agitation: পুলিশের কামড় খাওয়া অরুণিমা-সহ ৩০ জনের জামিন দিল আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাকরি চেয়ে পুলিশের কামড় খাওয়া চাকরিপ্রার্থী অরুণিমা পাল সহ সব আন্দোলনকারী টেট চাকরিপ্রার্থী গতকাল অবশেষে জামিন পেল (TET Agitation)। পুলিশের এমন আচরণে সারা রাজ্যবাসী স্তম্ভিত। এমন নৃশংসতার খবর ছড়িয়ে পড়তেই রাজ্য পুলিশকে ধিক্কার না করেও কেউ ছাড়েনি। কোনও অপরাধ না করেই এক রাত জেলে কাটিয়ে অবশেষে আন্দোলনকারীরা জামিন পেলে বাকি আন্দোলনকারী চাকরীপ্রার্থীরা উচ্ছাসে ফেটে পড়েন। চাকরিপ্রার্থীদের মধ্যে কেউ কেউ বলে ওঠেন, ‘মজবুত হলাম। মানসিকভাবে আমরা তৈরি হয়েছি। আরও আমরা গর্জে উঠে সাহস এবং সুযোগ পেলাম।’

    কী ঘটেছিল?

    গত বুধবার এক্সাইড মোড়ে চাকরির জন্য আন্দোলনে নামেন ২০১৪-এর টেটে উত্তীর্ণ চাকরিপ্রার্থীরা (TET Agitation)। আর তখই তাঁদের সেখান থেকে সরাতে পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি শুরু হয়। আন্দোলনকারীদের টেনে-হিঁচড়ে, চ্যাংদোলা করে প্রিজন ভ্যানে তোলা হচ্ছিল। অনেকে আবার প্রিজন ভ্যানের নীচে শুয়েও বিক্ষোভ দেখাচ্ছিল। আবার পুলিশের বিরুদ্ধে কয়েকজন আন্দোলনকারীর মাথা ফাটিয়ে দেওয়ার অভিযোগও উঠেছিল। এরই মধ্যে অভিযোগ ওঠে, যে এক মহিলা পুলিশকর্মী অরুণিমার হতে কামড়ে দেয়।

    চাকরিপ্রার্থীকে কামড়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে পুলিশের বিরুদ্ধে (TET Agitation)। কিন্তু উল্টে সেই চাকরিপ্রার্থীকেই গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। তবে শুধুমাত্র গ্রেফতারি নয়, টেট বিক্ষোভে আক্রান্ত অরুণিমা পাল-সহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় মামলাও রুজু করা হয়েছিল। এরপর গতকাল ধৃতদের পেশ করা হয় ব্যাঙ্কশাল আদালতে। তারপর দুপক্ষের সওয়াল-জবাবের পর ওই ৩০ জন আন্দোলনকারী চাকরিপ্রার্থীদের জামিন দেয় আদালত।

    আরও পড়ুন: টেট বিক্ষোভকারীর হাতে কামড় পুলিশের! জামিন অযোগ্য ধারায় গ্রেফতার আক্রান্তই

    আন্দোলনকারীদের প্রতিক্রিয়া

    বৃহস্পতিবার রাতে জামিনের পরেই উঠল স্লোগান (TET Agitation)। ‘লড়াই চলছে, চলবে।’ এক আন্দোলনকারী বললেন, ‘সরকার তো মুখ থুবড়েছে। ওদের কোনও লজ্জা নেই। আমরা অপরাধী নই। আমাদের পাঁচটা জামিন অযোগ্য ধারা দিয়ে ধরতে চেয়েছিল।’ আরও এক এক চাকরিপ্রার্থী বলেন, ১৪ সাল থেকে বঞ্চিত হয়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন তাঁরা। আর তাঁদেরকেই আসামী বানানো হচ্ছে। তাঁরা কী অন্যায় করেছিল? তাঁদের যে ধারা দেওয়া হয়েছিল, জামিন অযোগ্য ধারা, কেন কী অন্যায় করেছিল? জামিন অযোগ্য ধারা দিতে হয়েছিল?’

    অরুণিমা কী বললেন?

    অরুণিমা বলেন, জামিনে মুক্তি পেয়ে অত্যন্ত খুশি তাঁরা (TET Agitation)। তবে থানায় থাকার সেই ভয়াবহ অভিজ্ঞতা এখনও ভুলতে পারছেন না তাঁরা। মুক্তি পেয়ে অরুণিমা বলেন, ‘এটা সার্বিক জয়। আমরা ক্রিমিনাল নই। সেটা প্রমাণ হল। এতদিনে কোর্টের বিচারে তো প্রমাণ হয়েই গিয়েছে আমাদের চাকরি চুরি গিয়েছে।’ তিনি আরও জানিয়েছেন, হাতে যেখানে কামড় দিয়েছে সেখানে ব্যথা রয়েছে। চিকিৎসা করাতে হবে। অঝোর ধারায় রক্ত ঝড়ছিল।

    পুলিশের আচরণে উঠছে প্রশ্ন

    আবার এরই মধ্যে এক ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে, যেখানে পুলিশকে বলতে শোনা যাচ্ছে, মৃত্যু হলে তার দায় নেবে পুলিশ। একেতেই এরূপ আচরণে হতবাক বঙ্গবাসী। তারপর আবার এই কথা, সবমিলিয়ে রাজ্যে পুলিশের কাজ নিয়ে আগেই প্রশ্ন উঠতে শুরু হয়েছে। এরপর আন্দোলনকারীকে কামড়ে দেওয়ার অভিযোগের ফলে ফের প্রশ্ন উঠছে যে, পুলিশের এমন আচরণের বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হবে, নাকি সেই পুলিশকে আড়াল করার চেষ্টা করা হচ্ছে (TET Agitation)?

  • Information and Broadcasting Ministry: রোজ ৩০ মিনিট জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয় দেখাতেই হবে, টিভি চ্যানেলগুলোকে নির্দেশ কেন্দ্রের

    Information and Broadcasting Ministry: রোজ ৩০ মিনিট জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয় দেখাতেই হবে, টিভি চ্যানেলগুলোকে নির্দেশ কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের টিভি চ্যানেলগুলির জন্য এক নয়া নির্দেশিকা জারি করল কেন্দ্রীয় সরকার। এবারে জাতীয় গুরুত্বের বিষয় সংক্রান্ত অনুষ্ঠানের সম্প্রচার (‘National Interest’ Content) করতে হবে বলে নির্দেশ দিল কেন্দ্র। জনসেবামূলক কনটেন্ট দেখানোর জন্য প্রতিটি চ্যানেলকে (Channel) দিতে হবে ৩০ মিনিট, এমনটাই নির্দেশ তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রকের (Information and Broadcasting Ministry)। গতকাল, ‘গাইডলাইন্স ফর আপলিঙ্কিং অ্যান্ড ডাউনলিঙ্কিং অফ টেলিভিশন চ্যানেল ইন ইন্ডিয়া ২০২২’ সংশোধিত আইনে এই নয়া নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে।

    নয়া নির্দেশিকায় কী বলা হল?

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, ৯ নভেম্বর থেকেই দেশের সর্বত্র এই নির্দেশিকা কার্যকর করা হয়েছে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রকের (Information and Broadcasting Ministry) সচিব অপূর্ব চন্দ্র জানান, বেসরকারি টিভি চ্যানেল এবং বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনার পরে, কী ধরণের অনুষ্ঠান করা যেতে পারে সে সম্পর্কে একটি পৃথক পরামর্শ জারি করা হবে। বিষয়বস্তু চ্যানেলের হবে, সরকারের নয়, এবং তাঁরা কেবল সেগুলি সম্প্রচার করা হচ্ছে কিনা তা দেখবেন। এই অনুষ্ঠানগুলি জাতীয় গুরুত্বের উপর ভিত্তি করেই হতে হবে। আরও জানানো হয়েছে, কীভাবে নির্দেশিকা মানা হবে এবং সেই অনুযায়ী কার্য সম্পাদন করা হবে, তার জন্য টেলিভিশন চ্যানেলগুলিকে কিছুদিন সময় দেওয়া হবে। নয়া নির্দেশিকা অনুযায়ী, ২৪ ঘণ্টায় অন্তত ৩০ মিনিট জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয় অনুষ্ঠান সম্প্রচার করতে হবে টেলিভিশন চ্যানেলগুলোকে।

    আরও পড়ুন: ভুয়ো খবর ঠেকাতে ফেসবুকের গ্রুপ অ্যাডমিনদের জন্য নতুন ফিচার

    কী কী বিষয়ে দেখানো হবে?

    এই নির্দেশিকার ফলে টেলিভিশন চ্যানেলগুলিকে আট ধরনের বিষয়বস্তু বেছে নেওয়ার সুযোগ দিয়েছে কেন্দ্র (Information and Broadcasting Ministry)। প্রতিদিন ৩০ মিনিটের জন্য যে জনস্বার্থমূলক কনটেন্ট সম্প্রচারিত করা হবে, তার মধ্যে কোন কোন বিষয় দেখানো যেতে পারে, তার একটি তালিকা দেওয়া হয়েছে। এ ক্ষেত্রে শিক্ষা ও সাক্ষরতা, কৃষি ও গ্রামীণ উন্নয়ন, স্বাস্থ্য ও জনকল্যাণ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, নারীকল্যাণ, অনগ্রসর শ্রেণির কল্যাণ, পরিবেশ ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের নিরাপত্তা এবং জাতীয় অখণ্ডতার মত বিষয়কে রাখতে হবে ওই কনটেন্টে।

    তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রকের (Information and Broadcasting Ministry) মতে, টিভি চ্যানেলগুলি জনগণের সম্পত্তি। তাই এগুলিকে সঠিক উপায়ে ব্যবহার করা উচিত। তাই এমন নিয়ম জারি করা হয়েছে। এছাড়াও জানানো হয়েছে, কোথাও কোনও রকমের নিয়ম লঙ্ঘন চোখে পড়লে সেই চ্যানেলের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

  • Cattle Smuggling Case: গরু পাচার মামলায় নতুন মোড়! বখরা পেতেন ২ বিধায়ক! ইডি-কে জানাল সায়গল

    Cattle Smuggling Case: গরু পাচার মামলায় নতুন মোড়! বখরা পেতেন ২ বিধায়ক! ইডি-কে জানাল সায়গল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরু পাচার কাণ্ডে (Cattle Smuggling Case) ধৃত সায়গল হোসেনের নতুন ঠিকানা হয়েছে তিহার জেল। ইডি হেফাজতের মেয়াদ শেষে শুক্রবারই তাঁকে জেল হেফাজতে পাঠিয়েছে আদালত। আর তারপরই ফের প্রকাশ্যে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। সায়গল জানিয়েছেন গরু পাচার কাণ্ডে বখরা দেওয়া হত ২ বিধায়ককে। এই ২ বিধায়কের মধ্যে একজন আবার মন্ত্রীও ছিলেন। এমনটাই জানিয়েছে কেষ্টর প্রাক্তন দেহরক্ষী।

    সায়গলকে জিজ্ঞাসাবাদ করে গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন, মুর্শিদাবাদ সীমান্ত দিয়ে গরু পাচারের টাকার বখরা নিতেন ওই ২ বিধায়ক। কিন্তু কারা এই বিধায়ক তা এখনও জানা যায়নি। সায়গল দাবি করেছেন, সীমান্তে পাচারকারীদের নিরাপত্তা দেওয়ার বিনিময়ে এই টাকা নিতেন ওই ২ বিধায়ক। আর সায়গলের থেকে এমন বক্তব্য শোনার পর ইডি ওই ২ বিধায়ককে জেরা করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। ফলে গরু পাচার কাণ্ডে এবারে ২ বিধায়কের নাম উঠে আসায়, মনে করা হচ্ছে এই মামলার নতুন মোড় আসতে চলেছে। তবে বিধায়কদের দিল্লি না কলকাতায় তলব করা হবে সে নিয়ে এখনও স্পষ্টভাবে কিছু জানা যায়নি।

    ইডির জিজ্ঞাসাবাদের পরেই পুলিশের হাতে গ্রেফতার টুলু মণ্ডল

    আবার অন্যদিকে সায়গলকে বর্তমানে তিহার জেলে রাখার ফলে সায়গলের আইনজীবী দাবি করেছেন, তাঁকে ইডি আর জিজ্ঞাসাবাদ করছে না। তাই পরবর্তী শুনানিতে জামিনের আবেদনের সময় সায়গল হোসেনকে সশরীরে আসানসোল সিবিআই আদালতে হাজিরার কথা বলেন সায়গলের আইনজীবী অনির্বাণ গুহঠাকুরতা। কিন্তু সিবিআই-এর আইনজীবী এর বিরোধীতা করে জানান, কারোর জামিনের আবেদনের জন্য তাঁকে সশরীরে উপস্থিত থাকার কোনও প্রয়োজন নেই। এরপরেই সশরীরে আদালতে পেশ করার আবেদন খারিজ করলেন আসানসোল সিবিআই আদালতের বিচারক। আগামী ১১ নভেম্বর তাঁর ভার্চুয়াল শুনানির নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।

    প্রসঙ্গত, সায়গলকে জেরা করার জন্য ইডি আগেই দিল্লি নিয়ে যায় ও পরে তিহার জেলে রাখার নির্দেশ দেয় আদালত। আবার শনিবারেই সিবিআই কোর্টে তাঁর এই মামলার শুনানি ছিল। তাঁর আইনজীবীও দিল্লিতেই। ফলে শনিবার ভিডিও কলের মাধ্যমে শুনানি হয় তাঁর। সে সময় আইনজীবী অনির্বাণ পরবর্তী শুনানির জন্য সরাসরি আদালতে নিয়ে যাওয়ার জন্য প্রার্থনা করলে বিচারক তাঁর আবেদন খারিজ করে দেয় ও আগামী ১১ নভেম্বর গরু পাচার মামলার পরবর্তী শুনানি হবে বলে জানান। এদিন অনুব্রত মণ্ডলেরও শুনানি রয়েছে। এই প্রথমবারের জন্য কেষ্ট ও সায়গলের শুনানি একদিনে হবে।

  • SSC CHSL 2022: কম্বাইন্ড হায়ার সেকেন্ডারি লেভেল পরীক্ষার জন্য দরখাস্ত নেওয়া শুরু, জানুন বিস্তারিত

    SSC CHSL 2022: কম্বাইন্ড হায়ার সেকেন্ডারি লেভেল পরীক্ষার জন্য দরখাস্ত নেওয়া শুরু, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য ও কেন্দ্রের সরকারি কর্মচারীদের মধ্যে ডিএ-র বিস্তর ফারাক। ডিএ বাড়ানোর দাবিতে রাজ্যের কর্মচারীরা হাইকোর্টে হাজির। সে খবর সংবাদ মাধ্যমের দৌলতে আমাদের অজানা নয়। তাই কেন্দ্রীয় সরকারের চাকরির পরীক্ষাগুলির প্রতি চাকুরি প্রার্থীদের আগ্রহ একটু বেশীই থাকে। এর মূল কারণ, আকর্ষণীয় বেতন তো বটেই, তাছাড়া রাজ্য সরকারের তুলনায় কেন্দ্রীয় সরকারের চাকরির পরীক্ষাগুলি ধারাবাহিক ভাবে নিয়ম মেনে সম্পন্ন হয় প্রতিবছর। এমনই একটি পরীক্ষা হলো কম্বাইন্ড হায়ার সেকেন্ডারি লেভেল (CHSL), ইতিমধ্যে এই পরীক্ষার অনলাইন আবেদন শুরু হয়েছে। চলবে ৪ঠা ডিসেম্বর অবধি। স্টাফ সিলেকশন কমিশন আয়োজিত এই পরীক্ষার (SSC CHSL 2022) খুঁটিনাটি বিষয়গুলো এবার জেনে নেওয়া যাক।

    কারা বসতে পারে এই পরীক্ষায়?

    কম্বাইন্ড হায়ার সেকেন্ডারি লেভেলের পরীক্ষায় বসতে হলে প্রার্থীকে অবশ্যই একটি স্বীকৃত বোর্ড থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাশ করে থাকতে হবে। একমাত্র CAG(Comptroller and Auditor General of India) ডিপার্টমেন্টের  ডাটা এন্ট্রি অপারেটর পদের বেলায় অঙ্ক সমেত, বিজ্ঞান বিভাগে উচ্চমাধ্যমিক পাশ করে থাকতে হবে। 

    কোন কোন পদে চাকরি হবে ?

    এই পরীক্ষার মাধ্যমে কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রক এবং দপ্তরে নিম্নলিখিত পদে চাকরি হবে। যেমন, লোয়ার ডিভিশন ক্লার্ক (LDC), জুনিয়র সেক্রেটারিয়েট অ্যাসিস্ট্যান্ট (JSA), পোস্টাল অ্যাসিস্ট্যান্ট (PA), সর্টিং অ্যাসিস্ট্যান্ট (SA) এবং ডাটা এন্ট্রি অপারেটর (DEO) ইত্যাদি পদে।

    কত বয়স অবধি এই পরীক্ষা দেওয়া যাবে?

    ১৮ থেকে ২৭ বছর বয়স অবধি এই পরীক্ষা দেওয়া যাবে।

     এই বছরে কত শূন্য পদ আছে?

    স্টাফ সিলেকশন কমিশন এই বছরের মোট শূন্য পদ এখনও অবধি ঘোষণা করেনি। তবে প্রতিবছর কয়েক হাজার শূন্য পদ থাকে। যেমন, গত ২০২১ সালে এই পরীক্ষায় শূন্য পদের সংখ্যা ছিল ৪৮৯৩টি।

    আবেদনপত্র পূরণ করতে কী কী নথি লাগবে?

    আবেদনপত্র পূরণ করার সময় নিম্নলিখিত নথিগুলি প্রয়োজন।
    ১) নিজের পরিচয়পত্র। যেমন প্যান কার্ড ,আধার কার্ড, ভোটার কার্ড ইত্যাদি।
    ২) আবেদন ফি জমা দেওয়ার জন্য ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড ইত্যাদি।
    ৩) মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক এর মার্কশীট।
    ৪) সাম্প্রতিক কালে তোলা পাসপোর্ট ছবি।
    ৫) প্রার্থীর সই।

     এই পরীক্ষার আবেদন ফি কত?

    একেবারে যৎসামান্য। মাত্র ১০০ টাকা। মহিলা তফসিলি জাতি, তফসিলি উপজাতি ও শারীরিক প্রতিবন্ধীদের কোনও ফি লাগে না।

     এই পরীক্ষার ধরণ কেমন?

    মোট তিনটি ধাপে হবে এই পরীক্ষা। যে স্তরগুলির পোশাকি নাম হলো, টায়ার-১ ,টায়ার-২ এবং টায়ার-৩ 

    টায়ার-১

    এটি পরীক্ষার প্রথম ধাপ। অবজেক্টিভ এমসিকিউ প্রশ্ন আসবে এই ধাপে। পরীক্ষা হবে অনলাইন মোডে অর্থাৎ কম্পিউটারের সামনে বসে পরীক্ষা দিতে হবে। মোট ২০০ নম্বরের হবে টায়ার -১ এর পরীক্ষা। ১০০টি প্রশ্ন থাকবে। প্রতিটি প্রশ্নের জন্য ২ নম্বর। সময় থাকবে ৬০ মিনিট। নেগেটিভ মার্কিং আছে। প্রতি ভুলের জন্য ০.৫০ নম্বর কাটা যাবে। এই ধাপের পরীক্ষার বিষয় গুলি হল – রিজনিং এবিলিটি, কোয়ান্টিটিভ অ্যাপটিটিউড, জেনারেল এওয়ারনেস, ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ।

    টায়ার-২

    প্রথম ধাপের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে এই ধাপ বিবেচ্য হবে। এই ধাপের পরীক্ষা হবে ১০০ নম্বরের। মাধ্যমিক মানের প্রশ্ন আসবে। ইংরেজি বা হিন্দী বিষয়ে বিভিন্ন প্রবন্ধ বা চিঠি লিখতে হবে। প্রবন্ধের শব্দ সংখ্যা বেঁধে দেওয়া হবে ২০০ থেকে ২৫০ এর মধ্যে। অন্যদিকে চিঠি লিখতে হবে ১০০ থেকে ১৫০ শব্দের মধ্যে। এই ধাপের পরীক্ষাতেও সময় থাকবে ৬০ মিনিট। ৩৩% নম্বর পেলে এই ধাপে উত্তীর্ণ হওয়া যাবে।

    টায়ার-৩ 

    এটি হলো পরীক্ষার চূড়ান্ত ধাপ। ইংরেজি মাধ্যমে যারা পরীক্ষা দেবে তাদের জন্য ১৫ মিনিটে ৩৫ টি শব্দ টাইপ করতে হবে। অন্যদিকে হিন্দি মাধ্যমের ক্ষেত্রে ১৫ মিনিটে ৩০ টি শব্দ টাইপ করতে হবে।

    এরপরে শেষোক্ত দুই ধাপ মিলিয়ে বের হবে চূড়ান্ত মেধা তালিকা। তারপর প্রার্থীদের নিয়োগ করা হবে বিভিন্ন কেন্দ্রীয় সরকারি দপ্তরের কাজে।

  • Malbazar: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দেওয়া ‘অস্থায়ী’ চাকরি ফিরিয়ে দিলেন মালবাজারে নিহতের ভাই

    Malbazar: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দেওয়া ‘অস্থায়ী’ চাকরি ফিরিয়ে দিলেন মালবাজারে নিহতের ভাই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দশমীর রাতে এক ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটেছিল মাল নদীতে (Malbazar)। সেদিন মাল নদীতে হড়পা বানে মৃত্যু হয়েছিল সুস্মিতা পোদ্দার নামে এক তরুণীর। আর সেই তরুণীর ভাইকে চাকরি দিয়েছিল রাজ্য সরকার। কিন্তু এবারে সেই চাকরিই ফিরিয়ে দিলেন সুস্মিতার ভাই সুদীপ। তবে কেন? অভিযোগ উঠেছে, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী স্থায়ী চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে তাঁকে হোমগার্ডের চাকরি অর্থাৎ অস্থায়ী চাকরি দিয়েছেন। আর তার ফলেই সুদীপ সেই চাকরি প্রত্যাখ্যান করেছেন।

    মাল নদীতে হড়পা বান

    দশমীর রাতে আচমকাই হড়পা বান আসে মাল নদীতে (Malbazar)। প্রবল স্রোতে ভেসে যান বহু মানুষ। দুর্গা প্রতিমার বিসর্জন দেখতে গিয়ে প্রাণ হারান শিশু-সহ ৮ জন। রাজ্য সরকারের তরফে মৃতদের পরিবার পিছু ২ লক্ষ টাকা ও আহতদের ৫০ হাজার টাকার আর্থিক সাহায্য দেওয়ার কথা ঘোষণা করা হয়। শুধু তাই নয়, এই ঘটনার সপ্তাহ খানেক পর ৪ দিনের উত্তরবঙ্গ সফরে যান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এরপর মৃতদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করে প্রত্যেক পরিবারের এক জনকে স্থায়ী চাকরির প্রস্তাবও দেন তিনি। পরের দিন, ১৮ অক্টোবর মাল আদর্শ বিদ্যাভবনে প্রশাসনিক বৈঠকের সময় তাঁদের হাতে চাকরির নিয়োগপত্র তুলে দেন মমতা। ইতিমধ্যে বেশ কয়েক জন চাকরিতে যোগও দিয়েছেন। কিন্তু এদের মধ্যে সুদীপ পোদ্দার নামে ওই যুবক চাকরি প্রত্যাখান করলেন।

    আরও পড়ুন: হোস্টেলে ঘর পেতে, দিতে হবে টাকা! তৃণমূল ছাত্রনেতাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজে

    স্থায়ী চাকরির আবেদন

    জলপাইগুড়ির জেলাশাসকের মাধ্যমে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে সুদীপ যোগ্যতা অনুযায়ী স্থায়ী চাকরির আর্জি জানিয়েছিলেন (Malbazar)। কিন্তু তিনি অভিযোগ করেন, ‘‘আমাদের স্থায়ী সরকারি চাকরির প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এনরোলমেন্ট সার্টিফিকেট হাতে পাওয়ার পর দেখি চাকরিটা স্থায়ী নয়। তাই এই চাকরিতে যোগ দেব না বলেই সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’’ সুদীপের এক দাদা সঞ্জয় পোদ্দার জানান, যেদিন তাঁর ভাইয়ের হাতে এনরোলমেন্ট সার্টিফিকেট আসে, তাঁরা বুঝতেই পারেননি, এটি কী চাকরি। পরে পুলিশ সুপারের কাছে গিয়ে জানতে পারেন, এটা অস্থায়ী হোমগার্ডের চাকরি। তাই এই চাকরি করবে না বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে সুদীপ।

    রাজ্য সরকারকে কটাক্ষ বিজেপির

    মুখ্যমন্ত্রী স্থায়ী চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে অস্থায়ী চাকরি দেওয়ার অভিযোগ উঠলে বিজেপির নেতারা রাজ্য সরকারকে তীব্র কটাক্ষ করেছেন। মালবাজার (Malbazar) টাউনের বিজেপি মণ্ডল সভাপতি নবীন সাহা বলেন, ‘‘সরকারের দেওয়া এই চাকরিতে নো ওয়ার্ক নো পে। অস্থায়ী চাকরি দিয়ে আদতে মানসিক চাপ দেওয়া হল। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে একটা আইওয়াশ।’’

  • IIT New Courses: জয়েন্ট ছাড়াও আইআইটিতে করানো হচ্ছে বেশ কিছু নতুন কোর্স, জেনে নিন খুঁটিনাটি তথ্য

    IIT New Courses: জয়েন্ট ছাড়াও আইআইটিতে করানো হচ্ছে বেশ কিছু নতুন কোর্স, জেনে নিন খুঁটিনাটি তথ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইআইটিতে পড়ার স্বপ্ন কার না থাকে! আইআইটি ক্যাম্পাসে প্রবেশ মানেই তো ছাত্র জীবনের পরম মোক্ষপ্রাপ্তি। দেশের ২৩ টি আইআইটি তে বর্তমানে প্রযুক্তির বিভিন্ন কোর্স তো করানোই হয়, সাথে সাথেই বিভিন্ন সার্টিফিকেট, ডিগ্রি, ডিপ্লোমা কোর্স চালু হয়েছে (IIT New Courses)। কোন আইআইটি কী কী কোর্স নিয়ে এল, আমরা একনজরে দেখে নেব।

    আইআইটি পাটনা

    জয়েন্ট এন্ট্রান্সে ভাল স্কোর নেই তো কি হয়েছে! প্রয়োজন নেই। আইআইটি পাটনা নিয়ে এসেছে একগুচ্ছ নতুন কোর্স (IIT New Courses)। আগ্রহী পড়ুয়ারা সরাসরি ভর্তির আবেদন করতে পারেন এই কোর্স গুলিতে। স্নাতক স্তরের নতুন এই কোর্স গুলি হল –

    ১)কম্পিউটার সায়েন্স ও ডেটা অ্যানালিটিক্সে বিএসসি অনার্স

    ২)আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স ও সাইবার সিকিউরিটিতে বিএসসি অনার্স

    ৩)গণিত ও কম্পিউটার সায়েন্সে বিএসসি অনার্স

    ৪)অ্যাকাউন্টিং ও ফিনানশিয়াল ম্যানেজমেন্টে স্নাতক কোর্স

    ৫)বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনে স্নাতক কোর্স

    আইআইটি মাদ্রাজ

    প্রোগ্রামিং ও ডেটা সায়েন্সে বিএসসি কোর্স করতে চাইলে আবেদন করতে পারেন আইআইটি মাদ্রাজে (IIT New Courses)। প্রোগ্রামিংয়ে পড়ুয়াদের দক্ষতা বাড়ানোই হলো এই কোর্সের লক্ষ্য। ছাত্র ছাত্রীরা নিজেদের পছন্দ মতো এই কোর্সের ফাউন্ডেশনাল সার্টিফিকেট, একটি বা দুটি ডিপ্লোমা, বিএসসি বা বিএস ডিগ্রি নিতে পারবে। আইআইটি থেকে কোর্স মানেই তো নিজেকে একজন দক্ষ প্রোগ্রামার হিসেবে গড়ে তোলার সুযোগ। পাইথন ও জাভা প্রোগ্রামিং, ডিবিএমএস তো শেখানো হবেই, তার সাথে এই কোর্সে থাকবে মেশিন লার্নিং টেকনিক, আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স, ডিপ লার্নিং, বিগ ডেটা এবং পাওয়ার বিআই বা ট্যাবলোর মতো টুলের ব্যবহারও। পড়াশোনার বিষয় গুলি অনলাইনেই পাওয়া যাবে। তবে পরীক্ষা হবে অফলাইনে। দেশের ১৩০টি কেন্দ্রে, এমনকি দেশের বাইরেও থাকবে পরীক্ষাকেন্দ্র।

    দ্বাদশ শ্রেণী পাশ করলেই, এই কোর্সের জন্য আবেদন করতে পারবেন (IIT New Courses)। এই কোর্সের পাশাপাশি অন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ডিগ্রি কোর্স করতে পারবেন অথবা চাকুরিজীবি হলেও কোনও বিধিনিষেধ নেই, এই কোর্সের ক্ষেত্রে। মোট চার সপ্তাহের বিষয়সূচী তৈরি করেছেন আইআইটি মাদ্রাজে অধ্যাপকরা।

    আইআইটি মান্ডি

    বৈদ্যুতিন পরিবহনে এম টেক করানো হবে আইআইটি মান্ডি থেকে (IIT New Courses)। প্রতিষ্ঠানের স্কুল অফ ইঞ্জিনিয়ারিং এবং স্কুল অফ কম্পিউটিং অ্যান্ড ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর যৌথ উদ্যোগে এই দুবছরের স্নাতকোত্তর কোর্স চালু  হয়েছে। এই কোর্সের জন্য গেট স্কোর থাকতে হবে। কোর্সের জন্য আবেদনকারীর ৬০% নম্বর সহ কোনও স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে। কোন কোন ইঞ্জিনিয়ারিং শাখার স্নাতকরা এই কোর্সে আবেদন করতে পারবেন একবার দেখে নিন।

    ইলেকট্রিক্যাল  ইঞ্জিনিয়ারিং

    মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং

    অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারিং

    প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং

    এরোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং

    ইনস্ট্রুমেন্টেশন অ্যান্ড কন্ট্রোল

    ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড 

    কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং

    আইআইটি দিল্লি

    ইলেকট্রিক মোবিলিটি- বিষয়ে এমটেক  চালু করেছে দিল্লি আইআইটির সেন্টার ফর অটোমোটিভ রিসার্চ অ্যান্ড ট্রাইবোলজি (IIT New Courses)। বৈদ্যুতিন যানবাহন, ড্রাইভট্রেন, চার্জার, চার্জিং পরিকাঠামো, ব্যাটারি এনার্জি স্টোরেজ সিস্টেম, ব্যাটারি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম, স্বয়ংচালিত যান ইত্যাদি বিষয় পড়ানো হবে এই কোর্সে। নিম্নলিখিত বিষয়গুলোর মধ্যে যেকোনো একটিতে ইঞ্জিনিয়ারিং স্নাতক ডিগ্রি থাকলে এই কোর্সে আবেদন করা যাবে-

    ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং

    মেকানিক্যাল  ইঞ্জিনিয়ারিং

    অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারিং

    প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং

    এরোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং

    ইন্ডাসট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিং

    ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং

    আইআইটি দিল্লিতে অন্যরকম বেশ কত গুলো কোর্স চালু হয়েছে। সেগুলো আমরা দেখে নেব।

    ব্যাচেলর অফ ডিজাইন- আইআইটি দিল্লির ডিজাইন বিভাগ থেকে চার বছরের এই কোর্সটি চালু হয়েছে (IIT New Courses)। ইউসিইইডি স্কোরের মাধ্যমে এতে পড়ার সুযোগ পাওয়া যাবে। প্রোডাক্ট ডিজাইন, ইন্টারঅ্যাকশন ডিজাইন, কমিউনিকেশন ডিজাইনের মতো বিষয় গুলি এই কোর্সের অন্তর্গত।

    এম টেক ইন মেশিন ইনটেলিজেন্স অ্যান্ড ডেটা সায়েন্স-  এই কোর্সের পড়ুয়ারা আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্সের ব্যবহারিক দিকগুলোর সঙ্গে হাতেকলমে পরিচিত হতে পারবেন। এই কোর্সে ভর্তি হতে গেলেও প্রয়োজন চারবছরের স্নাতক ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি।

    এমএস ইন ট্রান্সপোর্টেশন সেফটি অ্যান্ড ইনজুরি প্রিভেনশন- এই নতুন কোর্সের মূল বিষয় হল ভারত এবং তার সমান সামাজিক-অর্থনৈতিক পরিস্থিতির দেশগুলোর সড়ক পরিবহণ ও ট্রাফিক নিরাপত্তা(IIT New Courses)।

    এম টেক ইন বায়ো মলিকিউলার অ্যান্ড বায়োপ্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং- এই কোর্সে (IIT New Courses) ভর্তির জন্য সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বিই, বিটেক, এমএসসি বা সমতুল ডিগ্রি থাকতে হবে। পূর্ণ সময়ের জন্য এই কোর্সের মেয়াদ দুবছর এবং আংশিক সময়ের জন্য ৩ বছর।

  • Dengue Treatment at Home: ডেঙ্গিতে ভুগছেন? রক্তে প্লেটলেটের পরিমাণ বাড়াতে খাদ্যতালিকায় রাখুন এই খাবারগুলো

    Dengue Treatment at Home: ডেঙ্গিতে ভুগছেন? রক্তে প্লেটলেটের পরিমাণ বাড়াতে খাদ্যতালিকায় রাখুন এই খাবারগুলো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে ডেঙ্গির দাপট বেড়েই চলেছে। বর্তমানে আবার হানা দিয়েছে ডেঙ্গির নতুন দুই ভ্যারিয়েন্ট ‘ডেঙ্গ-২’ ও ‘ডেঙ্গ-৩’। আর এই দুই ভ্যারিয়েন্টই সাধারণ ডেঙ্গির তুলনায় বেশি বিপজ্জনক। নতুন এই প্রজাতির ডেঙ্গিতে জ্বর কমে যাওয়ার পরে হঠাৎ করেই প্লেটলেটের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। আর এই উপসর্গ অনেক রোগীর শরীরেই দেখা গিয়েছে। ফলে এই নতুন প্রজাতির জোড়া হানায় রাজ্যে ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে ডেঙ্গি।

    সাধারণত, ডেঙ্গি হলে প্লেটলেটের সংখ্যা কমতে থাকে। তাই প্লেটলেট দ্রুত বাড়ানোর জন্য খাদ্য ও পানীয়ের প্রতি বিশেষ নজর রাখা দরকার। চিকিৎসার পাশাপাশি আপনি বাড়িতেই ঘরোয়া পদ্ধতিতে প্লেটলেটের সংখ্যা বাড়াতে পারেন। তবে তার জন্য আপনাকে কিছু খাবার খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে। সেগুলি হল-

    পেঁপে পাতা

    পেঁপে পাতায় প্যাপাইন ও সাইমোপ্যাপাইন এনজাইম পাওয়া যায়, যা হজম ঠিক করে এবং গ্যাস-বদহজম প্রতিরোধ করে। চিকিৎসকদের মতে, ৩০ মিলি পেঁপের রস প্লেটলেটের সংখ্যা বাড়ায়।

    বেদানা

    বহু শতাব্দী ধরে রক্ত বৃদ্ধিতে বেদানা ব্যবহার হয়ে আসছে। বেদানায় প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে, যা হিমোগ্লোবিন বাড়ানোর পাশাপাশি প্লেটলেট বাড়ায়।

    আরও পড়ুন: রাজ্যে ডেঙ্গির নতুন ভ্যারিয়েন্টের জোড়া হানা! এর উপসর্গ কী কী?

    ডাবের জল

    ডেঙ্গি জ্বরে শরীর থেকে অতিরিক্ত ঘাম ঝড়ে যার ফলে শরীরে জলশূন্যতার সৃষ্টি হয়। তাই ডাবের জল পান করা খুবই উপকারী। এছাড়াও এতে ইলেক্ট্রোলাইট এবং প্রয়োজনীয় খনিজ উপাদান রয়েছে যা শরীরে শক্তি জোগায়। এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্টও রয়েছে, যার ফলে শরীর থেকে অনেক ধরনের টক্সিন বেরিয়ে যায়।

    হলুদ

    অ্যান্টিসেপটিক এবং মেটাবলিজম বুস্টার হওয়ায় দুধের সঙ্গে এক চিমটি হলুদ খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এটি জ্বর থেকে দ্রুত সেরে উঠতে সাহায্য করে।

    শাক-সবজি

    এই সময় বেশি করে শাক-সবজি খাওয়া উচিত। যেগুলো খেলে রক্তে প্লেটলেটের সংখ্যা বাড়ে সেগুলো হল শালগম, অঙ্কুরিত শস্য, ফুলকপি, ব্রকলি, বাঁধাকপি, লেটুস ইত্যাদি।

    লেবু জাতীয় ফল

    ভিটামিন সি প্লেটলেটের সংখ্যা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই লেবু, কমলালেবু, মুসম্বি, বাতাবি লেবু খেলে প্লেটলেট বাড়ে।

    চর্বিওয়ালা মাছ

    চর্বিওয়ালা মাছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি-১২ থাকে। এই ভিটামিন লোহিত রক্ত ​​কণিকা গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। প্লেটলেটের মাত্রা বাড়াতেও সাহায্য করে।

  • Reason for Blood Moon: ব্লাড মুন কী? কেন গ্রহণের সময় রক্তিম হয় চাঁদ? জানুন আসল কারণ

    Reason for Blood Moon: ব্লাড মুন কী? কেন গ্রহণের সময় রক্তিম হয় চাঁদ? জানুন আসল কারণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছরের শেষ চন্দ্রগ্রহণ (Lunar Eclipse 2022) হতে চলেছে আজ। আজকের চন্দ্রগ্রহণ পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ হতে চলেছে। পরবর্তী পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আবার তিন বছর পর দেখা যাবে, যা ১৪ মার্চ, ২০২৫। আজ চাঁদ একেবারে লালচে বর্ণ ধারণ করবে। কয়েক বছর অন্তর এই দৃশ্যের সাক্ষী হওয়ার সুযোগ মেলে বিশ্ববাসীর। সূর্য, চন্দ্র ও পৃথিবী যখন একই সরলরেখায় থাকে এবং পৃথিবীর ছায়া যখন চন্দ্রের ওপর পড়ে তখনই চন্দ্রগ্রহণ হয়ে থাকে। তবে মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসার মতে, আজকে পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ হলেও বিশ্ববাসী আংশিক চন্দ্রগ্রহণের সাক্ষী থাকবেন। 

    ব্লাড মুন কী?

    আজকের চাঁদের রং লাল হয়ে যাওয়ার ঘটনাকে ব্লাড মুন বলা হয়। নাসার বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, পূর্ণগ্রাসের (Lunar Eclipse 2022) সময় চাঁদ পৃথিবীর সবচেয়ে অন্ধকারাচ্ছন্ন অংশ ‘আম্ব্রা’ নামক জায়গায় প্রবেশ করে। এরপর চাঁদ যখন আম্ব্রার মধ্যে থাকে, তখন এটি একটি লালচে রং-এ পরিণত হয়ে যায়। এই ঘটনার কারণে চন্দ্রগ্রহণকে কখনও কখনও ‘ব্লাড মুন’ বলা হয়।

    আরও পড়ুন: আজ বছরের শেষ চন্দ্রগ্রহণ, জানেন কলকাতায় দেখা যাবে কখন?

    কিন্তু জানেন কি চাঁদ কেন রক্তাভ বর্ণ ধারণ করে?

    সাধারণত পৃথিবীর ছায়া আম্ব্রা চাঁদের ওই অদ্ভুত রঙ তৈরি করে। নাসার বিজ্ঞানীরা আরও জানিয়েছেন, চন্দ্রগ্রহণের (Lunar Eclipse 2022) সময় চাঁদে তখন একমাত্র সূর্যের আলো পৌঁছয় যা পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের মধ্য দিয়ে যায়। আর বায়ুমন্ডলের মধ্যে দিয়ে যাওয়ার সময় ধুলিকণায় প্রতিফলিত হয়ে রক্তিম হয়ে যায়। চন্দ্রগ্রহণের সময় পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে যত বেশি ধুলো বা মেঘ থাকবে, চাঁদকে দেখতে তত বেশি লাল হবে। ফলে যে কারণে আমরা সকালে নীল রঙের আকাশ দেখি এবং সূর্যাস্তের সময় লাল আকাশ দেখি সেই একই ভাবে চাঁদের রংও লাল দেখায়। 

    প্রসঙ্গত, আজ গ্রহণ শুরু হবে বিকেল ৪টে ৫২ মিনিটে এবং শেষ হবে সন্ধে ৭টা ২৬ মিনিটে। গ্রহণ (Lunar Eclipse 2022) স্থায়ী হবে ২ ঘণ্টা ৩৪ মিনিট। কলকাতায় বিকেল ৪টা ৫৫ মিনিটে পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ দেখা যাবে। কলকাতায় চন্দ্রগ্রহণ ছাড়ছে সন্ধে ৬টা ১৯-এ।

LinkedIn
Share