Author: নিমাই দে

  • Papaya Leaf For Dengue: ডেঙ্গি থেকে ম্যালেরিয়া, সারাতে পারে পেঁপে পাতার রস!

    Papaya Leaf For Dengue: ডেঙ্গি থেকে ম্যালেরিয়া, সারাতে পারে পেঁপে পাতার রস!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে ডেঙ্গির পরিস্থিতি ভয়াবহ। এবছরে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা গত কয়েক বছরের ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যাকেও ছাপিয়ে গিয়েছে। আক্রান্তের পাশাপাশি ডেঙ্গিতে মৃত্যুর সংখ্যাও বেড়েছে। ফলে এই পরিস্থিতি সত্যিই উদ্বেগজনক। এমন পরিস্থিতিতে সতর্কতা অবলম্বন করা এবং খাবার ও পানীয়ের বিশেষ যত্ন নেওয়া জরুরি।

    জ্বর বা সর্দি-কাশি হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অবশ্যই নেওয়া উচিত। কারণ অনেক সময় জ্বর হলে মানুষ তা সাধারণ জ্বর ভেবেই ওষুধ খেয়ে নেয়। তবে আপনি যদি ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হন তবে চিকিৎসকের পরামর্শের পাশাপাশি কিছু ঘরোয়া পদ্ধতিও বেছে নিতে পারেন। গবেষণা করে দেখা গিয়েছে, ডেঙ্গি মোকাবিলায় পেঁপে পাতার রস বেশ কার্যকরী। পেঁপে পাতায় এমন কিছু উপাদান আছে, যা রক্তের প্লেটলেট দ্রুত বাড়াতে পারে। এছাড়াও ম্যালেরিয়া বিরোধী বৈশিষ্ট্য আছে এ পাতায়। সেইসঙ্গে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পারে এই পাতা। চলুন জেনে নেওয়া যাক ডেঙ্গি নিরাময়ে পেঁপের পাতার রস কীভাবে তৈরি করবেন।

    আরও পড়ুন: বাড়ছে ম্যালেরিয়ার প্রকোপ, কেন্দ্রকে পাঠানো রিপোর্টে আশঙ্কা প্রকাশ রাজ্যের

    পেঁপে পাতার রস তৈরি করতে বিভিন্ন উপকরণ

    ৪-৫ টি পেঁপে পাতা, ৬-৭ গোলমরিচ, ৬-৭ তুলসী পাতা, ১/৪ গ্লাস জল, এক টুকরো সুতির কাপড় বা একটি রুমালও নিতে পারেন। 

    কীভাবে তৈরি করবেন?

    প্রথমে পেঁপে পাতা ভালো করে ধুয়ে কাপড় দিয়ে মুছে প্লেটে রেখে সব পাতার পেছন থেকে ডাঁটা কেটে নিন। এরপর পাতাগুলোর ছোট ছোট টুকরো কেটে প্লেটে রাখুন। এরপর রস তৈরি করতে, একটি মিক্সার জারে সমস্ত পাতা রেখে এর সঙ্গে কিছু জল, গোলমরিচ এবং তুলসী পাতা যোগ করুন। এবার মিক্সার জারটি ভালোভাবে বন্ধ করে পেঁপে পাতাগুলোকে ভালোভাবে পিষে নিন। এবার একটি গ্লাসে মিশ্রণটি বের করে নিন। এরপরে একটি বাটিতে পরিষ্কার সুতির কাপড়ের সাহায্যে, পিষে রাখা পাতাগুলিকে ছেঁকে নিন। এতে পাতার সব রস বাটিতে চলে আসবে। আর এভাবেই প্রস্তুত পেঁপে পাতার রস।

    তবে এতে কোনও চিনি বা লবণ দেওয়া যাবেনা। প্রাপ্তবয়স্কদের দিনে দুবার ১০ মিলিলিটার পরিমাণ মত পেঁপে পাতার রস খাওয়া উচিত। পাঁচ থেকে বারো বছর বয়সের শিশুদের ৫ মিলিলিটার ও ৫ বছরের ছোটদের ২.৫ মিলিমিটার পেঁপে পাতার রস খাওয়া উচিত।

  • Hemant Soren: খনি দুর্নীতি মামলায় অস্বস্তিতে ঝাড়খন্ডের মুখ্যমন্ত্রী, ইডি দফতরে তলব হেমন্ত সোরেনকে

    Hemant Soren: খনি দুর্নীতি মামলায় অস্বস্তিতে ঝাড়খন্ডের মুখ্যমন্ত্রী, ইডি দফতরে তলব হেমন্ত সোরেনকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবারে খনি দুর্নীতি মামলায় (Illegal Mining Case) সরাসরি ঝাড়খন্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনকে (Hemant Soren) তলব করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টোরেট (ED)। আগামীকাল অর্থাৎ ৩ নভেম্বর রাঁচি শহরে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টোরেট দফতরে সকাল ১১:৩০ মিনিটের মধ্যে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে হেমন্তকে। ইতিমধ্যেই সমন পাঠানো হয়েছে তাঁকে।

    এর আগেই ঝাড়খন্ডে বেআইনি খনি খাদান ও আর্থিক তছরুপের মামলায় নাম জড়িয়েছিল মুখ্যমন্ত্রীর (Hemant Soren)। অভিযোগ ছিল নিয়ম ভেঙে নিজের নামে খনির লিজ নিয়েছিলেন হেমন্ত সোরেন। আর এই ঘটনা ঘিরেই শুরু হয় বিতর্ক। এমনকি মুখ্যমন্ত্রীর আসনও খোয়াতে বসেছিলেন তিনি। তবে কোনওমতে আস্থাভোটে সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণ করে মুখ্যমন্ত্রীর পদ বাঁচান সোরেন। কিন্তু প্রথম থেকেই কেন্দ্রীয় তদন্তকারীর নজরে ছিলেন তিনি। আর এবারে সরাসরি তাঁকে তলবও করা হল।

    আরও পড়ুন: বিজেপির ওয়াক আউট, ঝাড়খণ্ডে আস্থাভোটে জয়ী হেমন্ত সোরেন

    এর আগে হেমন্ত সোরেনের (Hemant Soren) ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত পঙ্কজ মিশ্রকে এই মামলায় গ্রেফতার করেছিল ইডি। পঙ্কজের থেকেই হেমন্ত সোরেনের সই করা কতগুলি চেক এবং পাসবই পেয়েছেন বলে জানিয়েছে ইডি। এরপরেই গত ১৯ জুলাই বেআইনি আর্থিক তছরুপ মামলায় গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। গত মার্চ মাসে ঝাড়খণ্ডের সাহিবগঞ্জ জেলায় পঙ্কজ মিশ্র ও তাঁর সহকারীদের বিরুদ্ধে আর্থিক তছরুপের মামলা দায়ের হয়। আর এরপরই তদন্ত শুরু করেছিল ইডি। আবার পঙ্কজ মিশ্রের পাশাপাশি তাঁর দুই সহকারী বাচ্চু যাদব ও প্রেম প্রকাশের নামও উল্লেখ করা হয়েছে এই মামলায়। গত ৪ ও ২৫ অগাস্ট ওই দুই অভিযুক্তকেও গ্রেফতার করে ইডি। বর্তমানে বিচার বিভাগীয় হেফাজতেই রয়েছেন অভিযুক্তরা।

    ইডি সূত্রে খবর, তদন্ত চলাকালীন, ইডি ভারত জুড়ে ৪৭টি তল্লাশি অভিযান চালিয়েছিল। এর জেরে ৫.৩৪ কোটি টাকা নগদ বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল। তাছাড়া একাধিক ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ১৩.৩২ কোটি টাকার হদিশ পান তদন্তকারীরা। সেই ব্যাংক অ্যাকাউন্টগুলি ফ্রিজ করা হয়। এছাড়া একটি MV Infralink-III নামক ছোট জাহাজ বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল। পাঁচটি স্টোন ক্রাশার, দুটি হাইভা ট্রাক ছাড়াও অপরাধমূলক নথিপত্র এবং দুটি একে ৪৭ অ্যাসল্ট রাইফেল বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল। আর এই আবহেই জিজ্ঞাসাবাদ করতে চান ঝাড়খন্ডের মুখ্যমন্ত্রীকে। ফলে আগামীকাল হেমন্ত সোরেন (Hemant Soren) ইডির তলবে সাড়া দেবেন কিনা সেটিই এখন দেখার।

  • Sukanya Mondal: পর পর তিন দিন! আজ ফের দিল্লিতে ইডির দফতরে হাজিরা দিলেন কেষ্ট কন্যা

    Sukanya Mondal: পর পর তিন দিন! আজ ফের দিল্লিতে ইডির দফতরে হাজিরা দিলেন কেষ্ট কন্যা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধ, বৃহস্পতিবারের পর এবার শুক্রবারেও! পর পর তিন দিন ইডির তলব কেষ্ট কন্যাকে (Sukanya Mondal)। গরু পাচার কাণ্ডে তিন দিন দিল্লিতে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)-এর দফতরে হাজিরা দিলেন সুকন্যা মণ্ডল। বুধে আট ঘণ্টা ও বৃহস্পতিবারে সাত ঘণ্টা ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে ধৃত অনুব্রত মণ্ডলের কন্যাকে। এর পর শুক্রবার আবার সকাল ১১টা নাগাদ ইডির তদন্তকারীদের মুখোমুখি হলেন তিনি।

    ইডি সূত্রে খবর, সামান্য প্রাথমিক শিক্ষক হয়েও কীভাবে এত সম্পত্তির মালিক হলেন তিনি, এই নিয়েই তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। কিন্তু তিনি প্রশ্নের কোনও সদুত্তর দিতে পারায় তাঁকে বার বার ডাকা হচ্ছে। সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার জিজ্ঞাসাবাদে তদন্তকারীরা জোর দেন সুকন্যার সংস্থার উপর। সুকন্যার সংস্থা ভোলে ব্যোম রাইস মিলের মালিকানা নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছে যে, কোটি কোটি টাকার উৎস কী? কার টাকা, কোথা থেকে এল, কীভাবে এল এসব নিয়েই ফের আজকের জেরা। ইডির দাবি, ২০১৪ সালের আগেও সুকন্যার বছরে আয়ের পরিমাণ ছিল ৩ লক্ষ টাকার মতো। গত দু’বছরে তাঁর বার্ষিক আয় ১ কোটি টাকার কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছে। ফলে তদন্তকারীরা সন্দেহ করেছেন যে, গরু পাচারের অর্থ থেকেই সুকন্যার সম্পত্তির পরিমাণ ফুলেফেঁপে উঠেছে।

    আরও পড়ুন: ফের ১৪ দিনের জেল হেফাজত সায়গল হোসেনের, নতুন ঠিকানা তিহার জেল

    উল্লেখ্য, গতকাল সুকন্যা ছাড়াও তলব করা হয়েছিল অনুব্রতের হিসাব রক্ষক মণীশ কোঠারি ও ব্যবসায়ী রাজীব ভট্টাচার্যকেও। সূত্রের মতে, ৩ জনের কারও সঙ্গে কারও দেখা হয়নি ইডির দফতরে। সূত্রের খবর, রাজীবের কাছে ইডি জানতে চায়, তিনি মণীশকে চেনেন কি না? রাজীব জানান অনুব্রতর সিএ হিসাবে তিনি মণীশকে চেনেন। অন্যদিকে, মণীশকে দীর্ঘক্ষণ জিজ্ঞাসাবাদ করার পর তদন্তকারীরা জানতে চান, অনুব্রতর সঙ্গে তিনি কবে থেকে যুক্ত? কিন্তু মণীশের উত্তরে সন্তুষ্ট না হওয়ায় আজ ফের তলব করেছে ইডি।

    আবার অন্যদিকে অনুব্রত মণ্ডলের লটারি জেতা নিয়ে তদন্তে আরও তৎপর হল সিবিআই৷ এবার বোলপুরের একটি লটারির দোকানে হানা দিলেন সিবিআই আধিকারিকরা৷ মিনিট পাঁচেক ওই দোকানে ছিলেন তাঁরা৷ লটারির টিকিট কীভাবে ভাঙানো হয়েছিল, এর পেছনে কী রহস্য রয়েছে সেই সংক্রান্ত তথ্য নিয়ে দোকানের কর্মীদের বোলপুরের সিবিআই ক্যাম্প অফিসে হাজিরা দেওয়া নির্দেশও দিয়েছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা৷

  • Twitter Layoffs: ‘‘অফিসের পথে? বাড়ি ফিরে যান…’’, কর্মীদের বার্তা মাস্কের, আজ থেকেই ছাঁটাই ট্যুইটারে?

    Twitter Layoffs: ‘‘অফিসের পথে? বাড়ি ফিরে যান…’’, কর্মীদের বার্তা মাস্কের, আজ থেকেই ছাঁটাই ট্যুইটারে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ থেকেই কর্মী ছাঁটাই শুরু ট্যুইটারে (Twitter Layoffs)। এমনকি কর্মীরা অফিসে যাওয়ার পথেই চাকরি চলে যাওয়ার ইমেল পেতে পারেন। এমনটাই জানা গিয়েছে।  ইলন মাস্ক ট্যুইটারের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই একে একে ছাঁটাই করেছেন শীর্ষ কর্তাদের। সিইও পরাগ আগরওয়াল-সহ ৪ শীর্ষকর্তার পর এবার কাদের চাকরি থেকে ছাঁটাই করবেন ইলন মাস্ক, তা আজই জানা যাবে। শুক্রবার থেকেই কর্মীরা তাঁদের ইমেলের মাধ্যমে জানতে পারবেন যে, তাদের চাকরি আছে কি নেই। শুক্রবার সকাল ৯টা অর্থাৎ ভারতীয় সময় অনুযায়ী রাত সাড়ে ৯টা থেকে এই ছাঁটাই-প্রক্রিয়া শুরু করবেন ট্যুইটারের নয়া মালিক ইলন মাস্ক।

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার ট্যুইটার কর্মীদের ইমেল করে বলা হয়েছে (Twitter Layoffs), ‘‘আপনি যদি অফিসে থাকেন বা অফিসের পথে, তবে দয়া করে বাড়ি ফিরে যান।’’ শুক্রবার থেকে ট্যুইটারে যে কর্মী ছাঁটাই শুরু হবে, তা ওই ইমেলে তাঁদের জানানো হয়েছে। ওই ইমেলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দাবি, ‘‘ট্যুইটারকে ঠিক পথে নিয়ে যেতেই এই প্রচেষ্টা করা হচ্ছে। সে জন্য শুক্রবার থেকে বিশ্ব জুড়ে কর্মীসংখ্যা কমানোর কঠিন পথে যেতে হবে আমাদের।’’

    আরও পড়ুন: ইলন মাস্ক দায়িত্ব নিতেই ট্যুইটার ডাউন! কর্মী ছাঁটাইয়ের সঙ্গে যোগসূত্র নিয়ে শুরু জল্পনা

    এদিন আরও জানানো হয়েছে, এই মুহূর্তে যাঁদের ছাঁটাই করা হবে, তাঁদের প্রথমে মেল করা হবে। তারপর কী করতে হবে, সে বিষয়ে ক্রমাগত নির্দেশ দেওয়া হবে বলে জানানো হয় ট্যুইটারের তরফে। আবার বলা হয়েছে, কোনও কর্মী যদি স্থানীয় সময় বিকেল ৫ টার মধ্যে কোনও মেল না পান, তাঁদের পাল্টা মেল পাঠাতে বলেছেন। তবে ট্যুইটার অধিগ্রহণ করার আগে থেকেই কর্মী ছাঁটাই নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছিল। আর এখন সেটাই হতে চলেছে। ট্যুইটারের দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকেই একের পর এক নিয়মও বদল করছেন ইলন মাস্ক। এরই মাঝে ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্টের- ব্লু টিকের জন্য মাসে প্রায় ৮ ডলারের নিদান দেওয়ার পর এবার কর্মী ছাঁটায়েই পথে হাঁটতে চলেছেন ট্যুইটারের নতুন মালিক। এছাড়াও আজই সকালে ট্যুইটার আচমকাই বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সারা বিশ্ব জুড়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছিল। ট্যুইটার ডাউন হওয়ার সঙ্গে কর্মী ছাঁটাইয়ের (Twitter Layoffs) যোগসূত্র রয়েছে এমনটা অনুমান করেও জল্পনা শুরু হয়েছে।

  • Meta India Head: জুকারবার্গের ‘মেটা’ ছাড়লেন ভারতীয় প্রধান অজিত মোহন, যোগ দিতে চলেছেন প্রতিদ্বন্দ্বী সংস্থায়!

    Meta India Head: জুকারবার্গের ‘মেটা’ ছাড়লেন ভারতীয় প্রধান অজিত মোহন, যোগ দিতে চলেছেন প্রতিদ্বন্দ্বী সংস্থায়!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পদত্যাগ করলেন ভারতে ফেসবুক তথা মেটার প্রধান অজিত মোহন (Meta India Head)। সম্প্রতি ট্যুইটারের মালিকানা নিজের অধীনে নিয়েছেন মার্কিন ধনকুবের ইলন মাস্ক (Elon Mask)। আর এর মধ্যেই আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ খবর প্রকাশ্যে এসেছে। গতকাল মেটা-র গ্লোবাল বিজনেস গ্রুপের ভাইস প্রেসিডেন্ট নিকোল মেন্ডেলসন একটি বিবৃতিতে জানিয়েছেন, অজিত মোহন মেটা কোম্পানিতে নিজের পদ থেকে সরে আসতে চেয়েছেন। তবে শোনা গিয়েছে, শুধুমাত্র জুকারবার্গের মেটা থেকে পদত্যাগই করেননি, তিনি পরবর্তীতে মেটার কোনও প্রতিদ্বন্দ্বী সংস্থাতেই যোগ দিতে চলেছেন।

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানি স্ন্যাপ- এ যোগ দিতে চলেছেন অজিত মোহন (Meta India Head)। সূত্রের খবর, স্ন্যাপ- এর APAC business- এর প্রেসিডেন্টের পদে আসীন হতে চলেছেন তিনি। উল্লেখ্য, ২০১৯ সালে তিনি ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে ফেসবুকে যোগ দিয়েছিলেন। এর পাশাপাশি মেটা-র ইন্ডিয়া বিজনেসের এমডি বা ম্যানেজিং ডিরেক্টর পদেও যুক্ত হয়েছিলেন তিনি। অর্থাৎ তাঁর ফেসবুকে যুক্ত হওয়ার ৪ বছর সম্পন্ন হওয়ার ২ মাস আগেই পদত্যাগ করলেন তিনি। তিনি থাকাকালীন ফেসবুকে একাধিক পরিবর্তন হয়েছে। এমনকি ফেসবুকের পেরেন্ট অর্গানাইজেশনও বদলে গিয়েছে। নতুন পেরেন্ট কোম্পানিই হল মেটা। নিজের কর্মকালে মেটা পরিবারে যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন তিনি। শুধু ফেসবুক নয়, অজিত মোহন নজর দিয়েছিলেন মেটা-র অন্যান্য সংস্থা যেমন ইনস্টাগ্রাম এবং হোয়াটসঅ্যাপেও। ভারতে ২০০ মিলিয়নের বেশি ইউজার এই দুই মাধ্যমে যুক্তও হয়েছে তাঁরই আমলে।

    আরও পড়ুন: ট্যুইটারের দায়িত্ব পেয়েই ৩৭০০ কর্মী ছাটাইয়ের পথে ইলন মাস্ক

    তবে শুধুমাত্র মেটা নয়, এই সংস্থায় যোগ দেওয়ার আগে তিনি হটস্টারেও ছিলেন। তিনি ৪ বছর হটস্টারের সিইও হিসাবে দায়িত্ব সামলেছেন। স্টার ইন্ডিয়াকে হটস্টার চালু করার জন্য তিনি রাজি করিয়েছিলেন। অর্থাৎ হটস্টারের ক্ষেত্রেও তাঁর অবদান অনস্বীকার্য। তাঁর (Meta India Head) এই পদত্যাগের কথা জানিয়ে নিকোল মেন্ডেলসন অজিত মোহনের অবদানের জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে বলেছেন, ‘আমরা অজিতের নেতৃত্ব এবং অবদানের জন্য কৃতজ্ঞ এবং ভবিষ্যতের জন্য তাঁর মঙ্গল কামনা করি।’ আবার অন্যদিকে অজিতকে নিয়ে স্ন্যাপের সিইও ইভান স্পিগেল বলেন, ‘আমি এটা জানাতে পেরে খুশি যে অজিত মোহন আমাদের এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের নতুন প্রেসিডেন্ট হিসেবে স্ন্যাপ-এ যোগ দেবেন। তিনি ফেব্রুয়ারিতে আমাদের সঙ্গে যোগ দেবেন। অজিত মেটা থেকে আমাদের সংস্থায় আসছেন।’

  • TET Scam: ফের পরীক্ষায় বসতে পারবে ২০১৪ ও ২০১৭ সালের টেট অনুত্তীর্ণরা, নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের

    TET Scam: ফের পরীক্ষায় বসতে পারবে ২০১৪ ও ২০১৭ সালের টেট অনুত্তীর্ণরা, নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের টেট পরীক্ষা (TET Scam) নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় আজ নির্দেশ দিয়েছেন যে ২০১৪ এবং ২০১৭-র অনুত্তীর্ণরা ফের টেট পরীক্ষা দিতে পারবেন। ২১ জন টেট অনুত্তীর্ণ চাকরি প্রার্থীকে এই সুযোগ করে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। অর্থাৎ ২০২২ সালের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারবেন ২০১৪ ও ২০১৭ সালের টেট অনুত্তীর্ণ চাকরিপ্রার্থীরা।

    কয়েকদিন আগেই ২০১৪ ও ২০১৭ সালের টেট উত্তীর্ণদের বিক্ষোভ অবস্থানে শহর জুড়ে ধুন্ধুমার পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছিল। চাকরি চুরির প্রতিবাদ বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে পড়ে গোটা রাজ্য। আর তারই মাঝে আবার নতুন করে টেট পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মধ্য শিক্ষা পর্ষদ। ফলে এরও প্রতিবাদে আরও আন্দোলনের ঝাঁঝ বাড়িয়েছেন বিক্ষোভকারীরা। আর এবারে টেট পরীক্ষায় বসা নিয়ে বড় নির্দেশ দিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। তিনি ২০১৪ এবং ২০১৭-র পরীক্ষার্থীদের টেট পরীক্ষায় বসতে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।

    আরও পড়ুন: ডেঙ্গি ইস্যুতে বিজেপির পুরসভা অভিযানে ধুন্ধুমার, আটক অগ্নিমিত্রা, সজল সহ একাধিক নেতা

    মামলাকারিদের দাবি ছিল, ২০১৭ এর টেটে এই প্রার্থীরা ১৫০ এর মধ্যে ৮২ নম্বর পেয়েছেন। ফলে এরা গড়ে ৫৪.৬৭ শতাংশ নম্বর পেয়েছেন। নিয়ম অনুসারে ৫৪.৬৭ কে ৫৫ নম্বর হিসাবে গণ্য করতে হবে। কারণ গাণিতিক নিয়ম অনুসারে, দশমিকের পরের অঙ্ক ৫-এর ওপরে থাকলেই তা পরের নম্বর হিসাবে গণ্য করা হবে। আর এদিকে ৫৫ পেলেই এরা যোগ্য প্রার্থী হিসাবে মান্যতা পাবেন। মামলাকারীদের আরও দাবি, ২০১৭ সালেও ৮ টি প্রশ্ন ভুল ছিল, যা নিয়ে মামলা বিচারাধীন।

    আর এরপরেই ১৬ জন পরীক্ষার্থীর মামলার প্রেক্ষিতে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশ দিয়েছেন যে, ২০১৪ সালের ৫ জন এবং ২০১৭ সালের ১৬ জন, মোট ২১ জন অংশ নিতে পারবেন প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ায়। এরা সকলেই অনুত্তীর্ণ বলে জানিয়েছিল পর্ষদ। প্রসঙ্গত, চাকরির দাবিতে তুমুল আন্দোলন চলছে রাজ্য জুড়ে। কোটি কোটি টাকা নিয়ে অযোগ্য প্রার্থীদের চাকরি দেওয়ার অভিযোগে সরব হয়েছেন আন্দোলনকারীরা। কয়েকদিন আগে করুনাময়ীতে পর্ষদের অফিসের পাশে অবস্থান বিক্ষোভে বসেছিলেন তাঁরা। চাকরি না নিয়ে বাড়ি যাবেন না এই দাবিতে অনশন শুরু করেছিলেন তাঁরা। কিন্তু টানা অনশন করার পর পুলিশ তাঁদের জোর করে সেখান থেকে তুলে দেয়। এমনকি আদালতের নির্দেশে ১৪৪ ধারা জারি করে রাতারাতি আন্দোলনকারীদের তুলে দেওয়া হয় করুনাময়ী থেকে। আবার  এরই মাঝে গুরুত্বপূর্ণ রায় দিল আদালত।

  • Dengue: রাজ্যে ডেঙ্গির পরিস্থিতি ভয়াবহ, এর থেকে রেহাই পেতে কী করবেন ও কী করবেন না?

    Dengue: রাজ্যে ডেঙ্গির পরিস্থিতি ভয়াবহ, এর থেকে রেহাই পেতে কী করবেন ও কী করবেন না?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে ডেঙ্গির দাপট কিছুতেই কমছে না। দিনের পর দিন বাড়ছে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা। এর পাশাপাশি বাড়ছে মৃতের সংখ্যাও। ফলে এই সময় চিকিৎসকেরাও পরামর্শ দেন খাবার ও পানীয়ের প্রতি বিশেষ নজর দেওয়ার জন্য। তবে ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হলে কিছু করণীয় রয়েছে। আবার কোনও কোনও কাজ রয়েছে যেগুলো ডেঙ্গি রোগীদের ভুলেও করা উচিত না। তাই এই সময়ে ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হলে কী করবেন আর কী করবেন না, তা একনজরে দেখে নিন।

    ডেঙ্গি হলে শরীরে জলের ঘাটতি দেখা দেয়। তাই জ্বর হলে চিকিৎসকের পরামর্শে জ্বরের ওষুধ খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বারে বারে জল ও জলীয় খাবার খেতে হবে। শরবত, ফলের রস, পাতলা ঝোল, ডাল, স্যুপ, লিকার চা ইত্যাদি খাবার বারে বারে খেতে হবে।

    প্রতি ৩ ঘণ্টা অন্তর জ্বর মাপতে হবে। এই সময় রক্তচাপ কমে যাওয়ার প্রবণতা বাড়ে। তাই নিয়মিত সেটাও মাপতে হবে। জ্বর হলে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া প্যারাসিটামল ওষুধ খাবেন না।

    আরও পড়ুন: বাড়ছে ম্যালেরিয়ার প্রকোপ, কেন্দ্রকে পাঠানো রিপোর্টে আশঙ্কা প্রকাশ রাজ্যের

    এই সময় রক্তে প্লাজমা ও অণুচক্রিকার মাত্রা কমে যায়। তাই ডায়েটে বেশি করে মরসুমি ফল, ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ ফল ও শাক-সব্জি রাখতে হবে।

    কোভিডের মতো ডেঙ্গি রোগীকেও আইসোলেশনে থাকতে হবে। এই সময় মশারি অবশ্যই ব্যবহার করা উচিত। আর রোগীর উপসর্গগুলি খুব ভাল করে লক্ষ রাখতে হবে।

    ডেঙ্গি শক সিনড্রোম থেকে মানবদেহে জলশূন্যতা তৈরি হয়। সঙ্গে সঙ্গে পালস রেট অনেকটা বেড়ে যায় এবং রক্তচাপ খুব কমে যায়। শরীর ঠান্ডা হয়ে যায়। শ্বাস-প্রশ্বাস খুব দ্রুত চলে। রোগী অস্থির হয়ে ওঠেন। তখন সময় নষ্ট না করে হাসপাতালে ভর্তি করানো উচিত।

    জ্বর, সর্দি-কাশি হলে কখনোই রোগীকে সাধারণ জ্বর ভেবে ওষুধ খাওয়াবেন না। কোনও উপসর্গ দেখলেই সরাসরি চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Dengue: ডেঙ্গি থেকে রেহাই পেতে খাদ্যতালিকায় রাখুন এই ৭ টি খাবার

    Dengue: ডেঙ্গি থেকে রেহাই পেতে খাদ্যতালিকায় রাখুন এই ৭ টি খাবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে ডেঙ্গির (Dengue) প্রকোপ এখনও কমেনি। ইতিমধ্যেই ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ২০১৯-এর রেকর্ডকেও ছাপিয়ে গিয়েছে। দৈনিক ডেঙ্গি আক্রান্তের পাশাপাশি বেড়েছে মৃত্যুর সংখ্যা। ফলে ডেঙ্গি থেকে দ্রুত সুস্থ হতে প্রথমে ডায়েটে কিছু পরিবর্তন আনা উচিত। এই পরিস্থিতিতে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর ক্ষেত্রে বেশি করে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। এ ক্ষেত্রে ডায়েটের উপর দিতে হবে বাড়তি নজর। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এই সময়ে ডায়েটে কী কী খাবার অন্তর্ভুক্ত করতে হবে, জেনে নিন।

    মেথি

    খাবারে প্রায়ই মেথির ব্যবহার করে থাকেন আপনারা। কিন্তু জানেন কি এই উপাদান শরীরের জন্য কতটা উপকারী? বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন ডেঙ্গিতে যখন মারাত্মক জোরে ভুগছেন কোনও ব্যক্তি তখন তাকে আরাম দিতে সাহায্য করে মেথি।

    বেদানা

    ডেঙ্গি আক্রান্ত রোগীদের শরীরে নানা ব্যথা যন্ত্রণা হয়, সেই ব্যথা যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দেয় এই বেদানা। এই ফল নিয়মিত খাবারের তালিকায় রাখার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের।

    ডাবের জল

    বিশেষজ্ঞদের মতে, ডেঙ্গি আক্রান্ত রোগীদের ডিহাইড্রেশনের সমস্যা দেখা দেয়। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে নারকেল অথবা ডাবের জল। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে উপকারী উপাদান। শরীরে জলের মাত্রা বজায় রাখার সঙ্গে সঙ্গে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ায়।

    আরও পড়ুন: ডেঙ্গি থেকে ম্যালেরিয়া, সারাতে পারে পেঁপে পাতার রস!

    ব্রকলি

    এতে প্রচুর পরিমাণে থাকে ভিটামিন কে যা অনুচক্রিকা পুনরুৎপাদনে সাহায্য করে। অন্যান্য পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ ব্রকলি প্রতিদিনের ডায়েটে রাখা উচিত।

    দই

    এই সময়ে দৈনন্দিন খাবারে দইয়ের মত প্রোবায়োটিক রাখা জরুরী। এর ফলে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে ও শরীর দূষণমুক্ত করতে সাহায্য করবে।

    কিউই

    এই ফলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে যা শর্ট টার্ম এবং লং টার্ম রিকভারির ক্ষেত্রে উপকারী।

    রসুন

    শরীরের রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াতে ও সংক্রমণ থেকে দূরে থাকতে ডায়েটে বেশি করে রাখা উচিত রসুন। 

  • China Covid: চিনে লকডাউনের প্রতিবাদে হাতিয়ার বাপ্পি লাহিড়ির গান ‘জিমি জিমি আজা আজা’! ব্যাপারটা কী?

    China Covid: চিনে লকডাউনের প্রতিবাদে হাতিয়ার বাপ্পি লাহিড়ির গান ‘জিমি জিমি আজা আজা’! ব্যাপারটা কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাপ্পি লাহিড়ির ‘আইকনিক সং’ ‘জিমি জিমি আজা আজা’ সম্প্রতি চিনে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। সেখানে এই গানটি এখন চিনাদের প্রতিবাদের গান হয়ে উঠেছে। তবে কীসের প্রতিবাদ, এই নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু হয়েছে। আসলে চিনে শুরু হয়েছে ‘জিরো কোভিড নীতি’। কোভিড-১৯ মহামারির বিরুদ্ধে সরকারের এই নীতির জেরে বর্তমানে লক্ষ লক্ষ চিনা নাগরিককে এখন ঘরবন্দি করে রাখা হয়েছে। নিত্য প্রয়োজনীয় অনেক পণ্যই পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই চিনের নাগরিকরা জিনপিং সরকারের এই নীতির প্রতিবাদ করার জন্য এক অভিনব পন্থা বের করেছেন। আর তার ফলেই মিঠুন চক্রবর্তীর ‘ডিস্কো ডান্সার’ ছবির গান ব্যবহার করে চিনারা তাঁদের ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন।

    চিনারা বাপ্পি লাহিড়ির কম্পোজ করা গানটির সুর নিয়ে সেই গানটিকেই নতুনভাবে ম্যান্ডারিন ভাষায় গেয়েছে ‘Jie mi, jie mi’। যা অনুবাদ করলে দাঁড়ায়, ‘আমাকে ভাত দাও, আমাকে ভাত দাও।’ চিনা সরকারের এই নীতির ফলে সাধারণ মানুষ তাঁদের প্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী থেকে বঞ্চিত হচ্ছে, ফলে গানের সঙ্গে ভিডিও করে সেটাই টিকটকে তুলে ধরা হয়েছে। ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে যে, চিনের এক নাগরিক এই গানের সঙ্গে খালি পাত্র নিয়ে প্রতিবাদ করছে। শুধু একজন নয় চিনে এমন ভিডিও অনেককেই করতে দেখা গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, ফের লকডাউন চিনে

    প্রসঙ্গত, এই দেশ থেকেই প্রথম করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে পুরো বিশ্বে। তবে চিনে এখন করোনার তেমন দাপট না থাকলেও করোনা পুরোপুরি ভাবে শেষ হয়নি। ফলে এই নীতি নিয়েছে সেই দেশের কমিউনিস্ট সরকার। আর সেই কারণেই এখনও চিনের বিভিন্ন প্রদেশে জারি কঠোর লকডাউন। কিন্তু, এই পরিস্থিতিতে নাজেহাল চিনের বাসিন্দারাও। আর এর প্রতিবাদ জানানোর জন্য এই গান ও টিকটককেই বেছে নিয়েছে তাঁরা। তবে অনুমান করা হচ্ছে, এটি হয়তো এখনও চিনা সরকারের নজরে আসেনি। ফলে আশঙ্কা করা হচ্ছে, খুব শীঘ্রই এই ভিডিওগুলো সরিয়ে ফেলা হবে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে।

     
  • Cattle Smuggling Case: ফের ১৪ দিনের জেল হেফাজত সায়গল হোসেনের, নতুন ঠিকানা তিহার জেল

    Cattle Smuggling Case: ফের ১৪ দিনের জেল হেফাজত সায়গল হোসেনের, নতুন ঠিকানা তিহার জেল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরু পাচার মামলায় (Cattle Smuggling Case) ফের জেল হেফাজতে অনুব্রত মণ্ডলের প্রাক্তন দেহরক্ষী সায়গল হোসেন। শুক্রবার তাঁকে দিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ কোর্টে হাজির করা হয়েছিল। এদিন তাঁকে ১৪ দিনের জেল হেফজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। এখন থেকে তাঁর নতুন ঠিকানা তিহার জেল। অর্থাৎ তিহার জেলে তাঁকে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, তিহার জেলে অনুব্রত মণ্ডলকেও নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করা হচ্ছে।

    গরু পাচার কাণ্ডে (Cattle Smuggling Case) দীর্ঘদিন ধরেই সিবিআইয়ের নজরে ছিলেন অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mondal) দেহরক্ষী সায়গল হোসেন। একাধিকবার তাঁকে জেরাও করেন তদন্তকারীরা। ৯ জুন সায়গল হোসেনকে তলব করা হয়েছিল। এরপর ওইদিন দুপুর ২ টোর পর নিজাম প্যালেসে যান সায়গল। দফায় দফায় চলে জেরা। ম্যারাথন জেরার পর সন্ধ্যায় গ্রেফতার করা হয় সায়গলকে। সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছিল, সম্পত্তির হিসেব দিতে পারেননি তিনি। তাঁর আয়ের সঙ্গে ব্যয়ের কোনও মিল পাওয়া যায়নি। বক্তব্যে মিলেছে একাধিক অসংগতি। সেই কারণেই গ্রেফতার করা হয় সায়গলকে। তারপর একাধিকবার সায়গল জামিনের আবেদন করলেও তা মঞ্জুর হয়নি। পরবর্তীতে ইডির হাতেও গ্রেফতার হন সায়গল।

    আরও পড়ুন: টানা ২ দিন দিল্লিতে ইডি জেরার মুখে সুকন্যা, কলকাতায় সিবিআইয়ের সামনে কেরিম

    এখানেই শেষ নয়, তাঁকে দিল্লিতে নিয়ে গিয়ে জেরা করার আবেদন করেছিল ইডি। গরুপাচার মামলায় Cattle Smuggling Case) জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্যে দিল্লি হাইকোর্ট আগেই ইডিকে অনুমতি দিয়েছিল। কিন্তু দিল্লি হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন সায়গল হোসেন। তবে তাঁর আবেদন খারিজ করে দেয় শীর্ষ আদালতও। পরে হোসেনকে দিল্লিতে নিয়ে গিয়ে জেরা করার অনুমতি দেয় সুপ্রিম কোর্ট। এরপর তাঁকে ২২ অক্টোবর আসানসোল জেল থেকে দিল্লিতে নিয়ে যাওয়া হয়। তারপর আজকে ফের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেয় আদালত।

    আজই বিকালে প্রিজন ভ্যানে তিহার জেলে নিয়ে যাওয়া হবে সায়গল হোসেনকে। সায়গলের আইনজীবীরা দাবি করেছিলেন, সায়গলকে যেন পশ্চিমবঙ্গের কোনও জেলে পাঠানো হয়। যদিও তা খারিজ করা হয়। এর পাশাপাশি, তিহারে নিয়ে যাওয়ার আগেই যেন সায়গলকে লাঞ্চ দেওয়া হয়, এমন আবেদনও করা হয়েছিল সায়গলের আইনজীবীর তরফে। পরে ইডির তরফে জানানো হয়, সায়গলকে তিহার নিয়ে যাওয়ার আগেই লাঞ্চ দেওয়া হবে।

LinkedIn
Share