Author: নিমাই দে

  • Scholarships: নভেম্বর মাসে ছাত্র ছাত্রীরা কেন্দ্রীয় সরকারের এই স্কলারশিপ গুলির জন্য আবেদন করতে পারেন‌

    Scholarships: নভেম্বর মাসে ছাত্র ছাত্রীরা কেন্দ্রীয় সরকারের এই স্কলারশিপ গুলির জন্য আবেদন করতে পারেন‌

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১) প্রগতি স্কলারশিপ: শুধুমাত্র ছাত্রীরাই এই স্কলারশিপের সুবিধা পাবে। All India Council for Technical Education (AICTE) অনুমোদিত যে কোন কলেজে ,ডিগ্রি কোর্সে ভর্তি হলেই এই স্কলারশিপের আবেদন করা যায়। পারিবারিক বাৎসরিক রোজগার ৮ লাখ টাকার বেশী হওয়া চলবে না। এই স্কলারশিপের মাধ্যমে, পড়াশোনা চলাকালীন ছাত্রীদের প্রতিবছর ৫০ হাজার টাকা করে দেওয়া হয়। প্রতিবছর ৫০০০ জন এই স্কলারশিপ পায়। টেকনিক্যাল কোর্সে যারা ল্যাটারাল এন্ট্রি নেবে তারাও স্কলারশিপ পাওয়ার যোগ্য।

    আরও পড়ুন: ভোট লুঠ চলবে না, লাঠির জবাব লাঠিতে দিন! তৃণমূলকে হুঁশিয়ারি সুকান্তর

    ২) সেন্ট্রাল সেক্টর স্কিম অফ স্কলারশিপ ফর কলেজ এন্ড ইউনিভার্সিটি: উচ্চমাধ্যমিক বা তার সমতুল পরীক্ষার রেজাল্টের ভিত্তিতে এই স্কলারশিপ প্রদান করা হয়। যে কোনও প্রফেশনাল কোর্সে স্নাতক বা স্নাতকোত্তর স্তরে পাঠরত ছাত্র ছাত্রীরা এই  স্কলারশিপের সুবিধা পেতে পারেন। এই স্কলারশিপে আবেদনের জন্য পড়ুয়াদের উচ্চ মাধ্যমিক বা তার সমতুল যে কোন পরীক্ষায় ৮০% নম্বর থাকতে হবে।  প্রতিবছর ৮২০০০ জন ছাত্র-ছাত্রী এই স্কলারশিপ পান। ডিপ্লোমা বা ডিসটেন্স মোডে পাঠরত ছাত্রছাত্রীরা এই স্কলারশিপ এর সুবিধা পাবেন না। এই স্কলারশিপ এর সুবিধা পেতে পারিবারিক বাৎসরিক আয় অবশ্যই ৪.৫ লক্ষ টাকার নীচে থাকতে হবে।

    আরও পড়ুন: স্থায়ী আমানতে এই চার ব্যাঙ্কে সুদের হার বেড়েছে ৭ শতাংশেরও বেশি, জানেন?

    ৩) পিজি ইন্দিরা গান্ধী স্কলারশিপ ফর সিঙ্গেল গার্ল চাইল্ড: ইউজিসি স্বীকৃত যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বর্ষে পাঠরতা ছাত্রীরা এই স্কলারশিপ এর সুবিধা পেতে পারেন। স্কলারশিপে আবেদনের জন্য বয়স হতে হবে ৩০ বছরের নিচে। ডিসটেন্স মোডে যারা স্নাতকোত্তরে পড়াশোনা করছেন, তাঁরা এই স্কলারশিপ পাওয়ার যোগ্য নন। প্রতিবছর ৩০০০ জনকে এই স্কলারশিপ দেওয়া হয়। বছরে ৩৬ হাজার ২০০ টাকা পাওয়া যায় এই স্কলারশিপের মাধ্যমে।

    প্রতিটি স্কলারশিপ এর জন্য আবেদন করবেন Scholarships.gov.in এই ওয়েবসাইটে ক্লিক করে, ৩০ শে নভেম্বর ২০২২ এর মধ্যে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Delhi Pollution: রাজধানীতে বায়ু দূষণ চরমে, নির্মাণ কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশ দিল্লি সরকারের

    Delhi Pollution: রাজধানীতে বায়ু দূষণ চরমে, নির্মাণ কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশ দিল্লি সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের রাজধানী দিল্লির পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়ে উঠেছে। একদিকে পারদ পতন অন্যদিকে ভয়ঙ্কর বায়ু দূষণ। আজ, মঙ্গলবার সকাল থেকে দিল্লির বাতাসের অবস্থা আরও বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে। বাতাসের গুণগত মান ৫০০-কেও ছাড়িয়ে গিয়েছে। এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স হয়েছে ৫৫১। আর রাজধানীর এই অবস্থার ফলে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত দিল্লিতে নির্মাণ কাজ ও ভাঙার কাজ (Construction And Demolition Activities) বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে দিল্লি সরকারের তরফে।

    দিল্লিতে বাতাসের মান ক্রমাগত হ্রাস পাচ্ছে। প্রায় কয়েক দিন ধরেই দিল্লির বিভিন্ন এলাকায় বাতাসের মান ৪০০-৫০০ রেঞ্জ বা ‘গুরুতর’ বিভাগে ছিল। জানুয়ারি থেকে দূষণের মাত্রা সর্বোচ্চ হওয়ায় দিল্লির কিছু এলাকায় সূচক সাড়ে পাঁচশো-এর গন্ডিও ছাপিয়ে নতুন রেকর্ড করেছে। আগে থেকেই আশঙ্কা করা হয়েছিল যে, নভেম্বর মাস থেকে বাতাসের পরিবর্তন এবং অন্যান্য আবহাওয়া পরিস্থিতির কারণে শহরের বাতাসের মান আরও খারাপ হবে। দিল্লির পরিবেশমন্ত্রী গোপাল রাই রবিবার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, “বিশেষজ্ঞরা ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন যে ১ নভেম্বর থেকে বাতাসের গতি কমবে এবং এর দিক পরিবর্তন হবে। এর ভিত্তিতেই জানা গিয়েছে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স ৪০০ ছাড়িয়ে যাবে।”

    দিল্লিতে যেসব জায়গায় বাতাসের পরিমাণ ভয়াবহ সেসব স্থানগুলোকে হটস্পট ধরা হয়েছে। সেসব জায়গাগুলোর মধ্যে রয়েছে নরেলা, আনন্দ বিহার, মুন্ডকা, দ্বারকা, পাঞ্জাবি বাগ, আরকে পুরম, রোহিনী, বাওয়ানা, ওখলা, জাহাঙ্গীরপুরি, উজিরপুর এবং মায়াপুরী। আর এসব জায়গায় গত রবিবার কমপক্ষে ২২টি দমকল টেন্ডার পাঠানো হয়েছে কারণ দিল্লি ফায়ার সার্ভিস এই হটস্পটগুলোতে জল ছেটানোর ব্যবস্থা করেছে। এছাড়াও এদিন গোপাল রাই জানিয়েছেন, নির্মাণ কাজ বন্ধ রাখার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ও সেগুলো নিরীক্ষণের জন্য ৫৮৬টি দল গঠন করা হয়েছে। তবে বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে যেমন হাসপাতাল, রেলওয়ে, বিমানবন্দর এবং এই জাতীয় অন্যান্য পাবলিক কার্যক্রমে ছাড় দেওয়া হবে। তিনি আরও জানিয়েছেন, ধুলো কমাতে শহরজুড়ে জল ছেটানোর জন্য ৫২১টি মেশিন ও ২৩৩টি অ্যান্টি-স্মোগ গান-এর ব্যবস্থা করা হয়েছে।

    উল্লেখ্য, বাতাসের গুণগত মান ০ থেকে ৫০-য়ের মধ্যে ঘোরাফেরা করলে সেটি ভালো। ৫১ থেকে ১০০-য়ের মধ্যে থাকলে, সন্তোষজনক। ১০১ থেকে ২০০-য়ের মধ্যে থাকলে সেটা মধ্যম। আর ২০১ থেকে ৩০০-য়ের মধ্যে থাকলে সেটা খারাপ, ৩০১ থেকে ৪০০-য়ের মধ্যে থাকলে সেটা খুব খারাপ। আর ৪০১ থেকে ৫০০-য়ের মধ্যে থাকলে সেটা ভয়াবহ। ফলে দিল্লির পরিস্থিতি আক্ষরিক অর্থেই ভয়াবহ।

  • Assam Police: ধর্মীয় অনুষ্ঠানে বিদেশিদের অংশগ্রহণ নিয়ে কড়া নির্দেশ অসম পুলিশের, কী এমন হল?

    Assam Police: ধর্মীয় অনুষ্ঠানে বিদেশিদের অংশগ্রহণ নিয়ে কড়া নির্দেশ অসম পুলিশের, কী এমন হল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধার্মিক কোনও অনুষ্ঠান নিয়ে এবার বড় সিদ্ধান্ত নিল অসম পুলিশ (Assam Police)। এই রাজ্যের পুলিশের তরফ থেকে জেলার সমস্ত পুলিশকে বলা হয়েছে কোনোরকমের ধর্মীয় অনুষ্ঠানে বিদেশিরা যোগ দিলে তাঁদের ওপর কড়া নজরদারি রাখতে হবে। আর এমন কোনও অনুষ্ঠানে বিদেশিদের উপস্থিতি দেখলেই বিশেষ সতর্ক থাকারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে অসম পুলিসের তরফে। কিছু বিদেশিদের ভিসার নিয়ম উলঙ্গন করার পরেই এমন সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছে অসম পুলিশ, সূত্রের খবর।

    সম্প্রতি ১০ জন বিদেশির মধ্যে ৩ জন সুইডিশ এবং ৭ জন জার্মান কে ভিসার নিয়ম উলঙ্ঘন করার জন্য এবং বিদেশি আইন অমান্য করার জন্য তাদের আটক করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এছাড়াও অসমের বিশেষ ডিজিপি জানিয়েছেন, কাজিরাঙ্গায় একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে ধর্মোপদেশ দেওয়ার অভিযোগে ৭ জার্মান নাগরিককে আটক করেছে। মাথাপিছু তাদের ৫০০ ইউএসডি (USD) জরিমানাও করা হয়েছে এবং তাদের নিজ নিজ দেশে পাঠিয়ে দেওয়ার জন্য উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করা হয়েছে। ফলে এমন ধরণের ঘটনা প্রায়ই ঘটতে থাকায় বিদেশিদের ওপর বিশেষ নজর রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অসম পুলিশ (Assam Police)।

    আরও পড়ুন: আধার, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট না থাকলেও গৃহীত হবে ‘দুয়ারে সরকার’ আবেদনপত্র! প্রশাসনিক নির্দেশ কী ইঙ্গিত দিচ্ছে?

    পুলিশ সূত্রে খবর, গত বুধবার অসমের ডিব্রুগড়ে একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন তাঁরা। ট্যুরিস্ট ভিসা নিয়ে ডিব্রুগড় জেলার নামরুপ পুলিশ স্টেশন এলাকায় প্রার্থনা ও শান্তিসভার অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছিলেন তাঁরা। ফলে ডিব্রুগড় জেলা পুলিশ তাঁদের বিরুদ্ধে স্বতঃপ্রণোদিত মামলা দায়ের করেছে। পুলিশের অ্যাডিশনাল সুপারিন্টেনডেন্ট (ডিব্রুগড়) বিটুল চেতিয়া জানিয়েছেন, ট্যুরিস্ট ভিসা নিয়ে তাঁরা অসমে হাজির হয়েছিলেন। কিন্তু তাঁরা ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। পুলিশ কর্মকর্তা আরও বলেন, আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী অভিযুক্তদের  জরিমানা দিতে হবে এবং পরবর্তীতে তাঁদের এই দেশ ছেড়ে সুইডেনে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।

  • Prince Harry-Meghan Markle: রাজপরিবারের সঙ্গে ক্রিসমাস উদযাপন করবেন না প্রিন্স হ্যারি ও মেগান মার্কেল! কী এমন হল?

    Prince Harry-Meghan Markle: রাজপরিবারের সঙ্গে ক্রিসমাস উদযাপন করবেন না প্রিন্স হ্যারি ও মেগান মার্কেল! কী এমন হল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের মৃত্যুর পর ব্রিটিশ রাজকীয় পরিবার প্রথম ক্রিসমাস উদযাপন করবেন। কিন্তু এই উদযাপনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন না ডিউক অ্যান্ড ডাচেস অফ সাসেক্স প্রিন্স হ্যারি ও মেগান মার্কেল। এমনকি পিতা রাজা তৃতীয় চালর্সের আমন্ত্রণও প্রত্যাখ্যান করতে পারে। এমনটাই সূত্রের খবর অনুযায়ী জানা গিয়েছে। তবে কেন থাকবেন না ক্রিসমাসের সময়ে, এই নিয়েও জনসাধারণের মনে কৌতূহলের সৃষ্টি হয়েছে।

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, খুব শীঘ্রই প্রিন্স হ্যারির লেখা বই ‘স্পেয়ার’  প্রকাশিত হতে চলেছে। আর তার ব্যস্ততার মাঝেই তাঁরা উপস্থিত থাকতে পারবেন না জানা গিয়েছে। তাঁর লেখা ‘স্পেয়ার’ বইটি একটি আত্মজীবনী। ইতিমধ্যেই বইটিকে শকওয়েবে পাঠানো হয়েছে ও ২০২৩ সালের ১০ জানুয়ারি এটি প্রকাশিত হতে চলেছে। ফলে তাঁর এই আত্মজীবনীতে কী কী লিখেছেন তা নিয়ে আগ্রহ প্রায় পুরো বিশ্ববাসীর।

    হ্যারি রাজা তৃতীয় চার্লস ও প্রয়াত প্রিন্সেস অব ওয়েলস ডায়নার ছোট ছেলে। ব্রিটেনের রানি এলিজাবেথের নাতি তিনি বেঁচে থাকতেই রাজ উপাধি বর্জন করেছেন। ফলে ধারণা করা হচ্ছে,  মেগান মার্কেলকে বিয়ে করার পর রাজপরিবারের সঙ্গে হ্যারির যে টানাপোড়েন শুরু হয়েছিল, সে বিষয়গুলো আত্মকথাতে উঠে আসবে। ২৫ বছর আগে তাঁর মা ডায়ানার মৃত্যুতে রাজপুত্র কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিলেন সে বিষয়েও লেখা হবে জানা গিয়েছে। এছাড়াও ডায়নার মৃত্যুর পর তাঁর দুই ছেলে কীভাবে বেড়ে উঠেছে, তা নিয়ে মানুষের আগ্রহ তুঙ্গে। সেসব কথাই লিখেছেন হ্যারি। এই আত্মকথাতেই উঠে আসবে কেন হ্যারি রাজপরিবারের দায়িত্ব ছেড়ে আমেরিকা চলে যান।

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, আগামী বছরের জানুয়ারিতে বইটি বাজারে আনতে চলেছে খ্যাতনামা প্রকাশনা সংস্থা ‘পেঙ্গুইন র‍্যানডম হাউস’। পিপল ম্যাগাজিন জানিয়েছে যে স্মৃতিকথা সম্পর্কে একটি বিবৃতিতে, পেঙ্গুইন র‍্যানডম হাউস বলেছে যে ৪১৬ পৃষ্ঠার বইটিতে হ্যারিকে নিজের জীবনের কথা সততার সঙ্গে বলতে দেখা যাবে। এছাড়াও হ্যারি ঘোষণা করেছিলেন যে, তিনি এই বইটি একজন রাজপুত্র হয়ে নন, এক মানুষ হিসেবে লিখেছেন।

    এছাড়াও জানা গিয়েছে, ‘স্পেয়ার’ ব্রিটেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, আয়ারল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, ভারত এবং দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রকাশিত হবে। আরও ১৫টি ভাষায় অনুবাদ প্রকাশ করার পরিকল্পনা করা হয়েছে।

  • Suvendu Adhikari: তৃণমূলকে পঞ্চায়েত ভোটে জিতিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন! অভিযোগ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: তৃণমূলকে পঞ্চায়েত ভোটে জিতিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন! অভিযোগ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী বছরের মার্চ-এপ্রিল মাসের মধ্যেই রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচন (Panchayat Election) অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। আর এরই মাঝে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) রাজ্য নির্বাচন কমিশনের (State Election Commission) বিরুদ্ধে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন। তৃণমূলকে পঞ্চায়েত ভোটে জিতিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। মঙ্গলবার রাজ্য নির্বাচন কমিশনের অফিসের সামনে দাঁড়িয়ে এমনটাই অভিযোগ করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। কমিশন প্রকাশিত খসড়া ‘রিজার্ভেশন রোস্টার’ নিয়ে আপত্তি জানাতে সেখানে গিয়েছিলেন তিনি। আর তারপরেই তাঁকে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ করতে দেখা গেল। শুধু তাই নয়, এদিন রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে রাজ্যের শাসকদলের তাঁবেদার বলেও কটাক্ষ করেন তিনি।

    তিনি এদিন অভিযোগ করেছেন, “আগামী পঞ্চায়েত ভোটে তৃণমূলকে জিতিয়ে দেওয়ার লাইসেন্স করে দিচ্ছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন।” পঞ্চায়েত নির্বাচনকে সামনে রেখে গত ১৮ অক্টোবর ‘রিজার্ভেশন রোস্টার’ বের করেছে কমিশন। আর একে নিয়েই আপত্তি জানিয়েছেন শুভেন্দু। কমিশন প্রকাশিত খসড়ায় বলা হয়েছে, কোন আসন মহিলা এবং কোন আসন তপশিল জাতি এবং উপজাতিদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে। কিন্তু শুভেন্দু অধিকারী অভিযোগ করেছেন, এই খসড়া নিয়ম মাফিক তৈরি করা হয়নি। স্থানীয় ভাবে কোনও সমীক্ষা না করেই তৃণমূল নেতা এবং সরকার-ঘনিষ্ঠ আমলাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে খসড়াটি তৈরি হয়েছে। তাই তিনি দাবি করেছেন, এই খসড়া সমীক্ষা বাতিল করে ওবিসি জনসংখ্যা ৭.৫ শতাংশ ধরে নতুন সংরক্ষণের তালিকা রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে বার করতে হবে।  

    আরও পড়ুন: পশ্চিমবঙ্গেও সিএএ প্রয়োগ হবে, সুবিধা পাবেন মতুয়ারাও, ঘোষণা শুভেন্দুর

    তিনি এদিন আরও অভিযোগ করেছেন, এই খসড়া নিয়ে যাতে বিরোধীরা কোনও আপত্তি না করতে পারে তার জন্য এই খসড়া ছুটির সময়ে প্রকাশ করা হয়েছে আর পরামর্শ দানের শেষ দিনও রাখা হয়েছে ২ নভেম্বর। আর ২ নভেম্বরও ছুটির দিন। ফলে এমন সময়ে কীভাবে খসড়া বের করতে পারে তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে বিরোধী দলনেতা। ফলে তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে জানান, এই ‘ড্রাফট সার্ভে’ বাদ দিয়ে নতুন করে সমীক্ষা করতে হবে। আর তা না হলে তিনি আদালতের দ্বারস্থ হবেন। বিজেপি নেতা আরও দাবি করেছেন “তৃণমূল ব্লকের নেতা, যারা একশো দিনের কাজের টাকা চুরি করেছেন, তাঁদের সঙ্গে মিলে বিডিওরা ‘ড্রাফট পাবলিকেশন’ করেছেন। একে চূড়ান্ত করলে আমি আদালতের দ্বারস্থ হব।”

    এর আগেও ২০১৮ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে রাজ্য জুড়ে ব্যাপক সন্ত্রাসের অভিযোগ উঠেছিল শাসকদলের বিরুদ্ধে৷ এমনকি পুলিশের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছিল ৷ আর এবার ভোটের আগে খোদ রাজ্য নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে অভিযোগ করলেন শুভেন্দু অধিকারী।

  • LPG Gas Price: মাসের শুরুতেই স্বস্তি! একধাক্কায় ১১৫.৫০ টাকা কমল রান্নার গ্যাসের দাম

    LPG Gas Price: মাসের শুরুতেই স্বস্তি! একধাক্কায় ১১৫.৫০ টাকা কমল রান্নার গ্যাসের দাম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নভেম্বরের শুরুতেই সাধারণ মানুষের জন্য খুশির খবর। ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতির মাঝে আজ কমানো হল এলপিজি অর্থাৎ রান্নার গ্যাসের দাম (LPG Gas Price)। জনগণকে স্বস্তি দিতে সরকারের পক্ষ থেকে বাণিজ্যিক এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডারের দাম কমানো হয়েছে। এদিন বাণিজ্যিক গ্যাস সিলিন্ডারের দাম ১১৫.৫০ টাকা কমানো হয়েছে। তবে কমেনি ঘরোয়া গ্যাস সিলিন্ডারের দাম। পুরনো দামই রাখা হয়েছে এই সিলিন্ডারগুলির। প্রসঙ্গত, ৬ জুলাই থেকে সারা দেশে ১৪ কেজি ঘরোয়া গ্যাস সিলিন্ডারের দামে কোনও পরিবর্তন হয়নি। তবে একনজরে দেখে নিন, কোন কোন মেট্রো শহরে বাণিজ্যিক গ্যাস সিলিন্ডারের দাম কত হয়েছে।

    কলকাতা- ১১৫.৫০ টাকা কমানোর পরে বাণিজ্যিক এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১৯৯৫.৫০ টাকার পরিবর্তে ১৮৪৬ টাকা হয়েছে।

    দিল্লি- দাম কমানোর পরে এবার থেকে বাণিজ্যিক গ্যাস সিলিন্ডার ১৮৫৯.৫ টাকার পরিবর্তে ১৭৪৪ টাকায় পাওয়া যাবে।

    মুম্বই- দাম কমে যাওয়ার ফলে এটি ১৮১১.৫০ টাকার পরিবর্তে ১৬৯৬ টাকায় পাওয়া যাবে।

    চেন্নাই- দামের পরিবর্তনের ফলে এবার থেকে চেন্নাইয়ে বাণিজ্যিক এলপিজি গ্যাসের সিলিন্ডার ২০০৯.৫০ টাকার পরিবর্তে ১৮৯৩ টাকায় পাওয়া যাবে।

    আরও পড়ুন: গ্যাস সিলিন্ডার ডেলিভারি থেকে রেলওয়ে টাইম টেবিল! জেনে নিন নভেম্বরের ১ তারিখ থেকে বদলে যাওয়া নিয়মগুলি

    গত জুন মাস থেকে এখনও পর্যন্ত এই নিয়ে সাতবার দাম কমানো হল বাণিজ্যিক এলপিজি সিলিন্ডারের দাম (LPG Gas Price)। গত ছয় মাসে ১৯ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের মোট দাম কমেছে ৬১০ টাকা। গত ১ অক্টোবরও বাণিজ্যিক এলপিজি সিলিন্ডারের দাম কমেছিল। এবারও এই মাসে ফের দাম কমল বাণিজ্যিক গ্যাসের। তবে বাণিজ্যিক গ্যাসের দাম কমলেও স্বস্তি মিলল না গৃহস্থের। ঘরোয়া গ্যাস অর্থাৎ ১৪.২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দামও একনজরে দেখে নিন।

    দিল্লিতে ১০৫৩ টাকা, কলকাতায় ১০৭৯ টাকা, চেন্নাইতে ১০৬৮.৫ টাকা এবং মুম্বইতে ১০৫২.৫ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে ঘরোয়া রান্নার গ্যাস। প্রসঙ্গত, প্রতি মাসের শুরুতেই দেশের তেল কোম্পানিগুলি বাণিজ্যিক এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডার ও ঘরোয়া সিলিন্ডারের দাম পরিবর্তন করে (LPG Gas Price)। শেষবার গত ৬ জুলাই এই ঘরোয়া রান্নার গ্যাসের দাম বেড়েছিল ৫০ টাকা। এরপর আর দামে কোনও পরিবর্তন করা হয়নি। ফলে এক্ষেত্রে গৃহস্থে স্বস্তি না আসলেও বাণিজ্যিক গ্যাসের দাম কমায় হোটেল, রেস্তোরাঁ, খাবারের দোকানে রান্নার খরচ কমে যাবে।

  • Winter Health Tips: শীতের বাতাস শুরু! হাওয়া-বদলে কাবু না হতে কী কী সতর্কতা নেবেন?

    Winter Health Tips: শীতের বাতাস শুরু! হাওয়া-বদলে কাবু না হতে কী কী সতর্কতা নেবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উৎসবের মরশুম প্রায় শেষ। শরতের আমেজ শেষে ঠাণ্ডা হাওয়া বইতে শুরু করেছে। ভোরের দিকে তাপমাত্রার পারদ বেশ কমছে। আবহাওয়া ইঙ্গিত দিচ্ছে হাওয়া-বদল হচ্ছে। শীতের শুরুতে আবহাওয়ার অনেকটাই বদল হয়। তাই এই সময়ে অনেকেই জ্বর, সর্দি-কাশিতে (Winter Health Tips) কাবু হয়। বিশেষত বয়স্ক ও শিশুদের মধ্যে ভাইরাস ঘটিত জ্বরে কাবু হওয়ার ঝুঁকি থাকে সবচেয়ে বেশি। তাই চিকিৎসকেরা এই সময়ে বাড়তি সতর্ক থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন।

    বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, যাদের সিওপিডি অর্থাৎ ক্রনিক পালমোনারি অবস্ট্রাক্টিভ ডিজিজ আছে, তারা বাড়তি সতর্ক হন। বয়স্কদের এক্ষেত্রে বিশেষ সাবধানতা অবলম্বন জরুরি বলেই মত চিকিৎসকদের। আবহাওয়ার বদলে সহজেই ঠাণ্ডা লেগে যায়। ফলে, সিওপিডি রোগীদের শ্বাসকষ্টের সমস্যা আরও বাড়তে পারে। তাছাড়া দীপাবলিতে যে হারে লাগামহীন বাজির জন্য পরিবেশ দূষণ হয়েছিল, তাতে এমনিতেই সিওপিডি রোগীদের জন্য অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ তৈরি হয়েছে। তাই এর মধ্যে সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হলে সেই সমস্যা আরও জটিল হবে বলেই আশঙ্কা করছেন চিকিৎসকেরা।

    বয়স্কদের পাশপাশি শিশুরা অনেক সময়ে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়। তাই শিশুদের জন্য এসময়ে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। চিকিৎসকদের পরামর্শ, বয়স্ক ও শিশুরা অবশ্যই নিউমোকক্কাল ভ্যাকসিন নেবে। কারণ, এই ভ্যাকসিন নেওয়া থাকলে যে কোনও বড় বিপদ এড়ানো যাবে। সিওপিডি ছাড়াও হাপানি রোগীদের ক্ষেত্রেও এই সময় বাড়তি সতর্কতা নেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। তবে, সিওপিডি, হাঁপানির মতো সমস্যা না থাকলেও ভাইরাস ঘটিত জ্বর রুখতে কয়েকটা বিষয়ে বাড়তি নজর দিতে বলছেন চিকিৎসকেরা। এই সময়ে তাপমাত্রা কম-বেশি হয়। দিনের মধ্যে একাধিক বার হঠাৎ গরম লাগে আবার রাতের দিকে বা ভোরবেলায় তাপমাত্রা অনেকটাই কমে যায়। তাপমাত্রার এই তারতম্যের জন্য সর্দি-কাশিতে ভোগার আশঙ্কা বেড়ে যায়। তাই এই সময়ে একেবারেই এসি চালিয়ে ঘুমোনো উচিত নয় বলে পরামর্শ চিকিৎসকদের।

    আরও পড়ুন: ব্রেস্ট ক্যান্সার! ভয় পাবেন না, জানুন কীভাবে দ্রুত সেরে উঠবেন

    উৎসবের মরশুম। তাই আইসক্রিম, ঠাণ্ডা পানীয় দেদার খাওয়ার হিড়িক। কিন্তু এই সময়ে এগুলো মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে বলেই আশঙ্কা চিকিৎসকদের। আইসক্রিম বা ঠাণ্ডা পানীয় খেলে চট করে সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হতে পারে। ভাইরাস ঘটিত জ্বরও হতে পারে। তাই আপাতত কিছুদিন এগুলো এড়িয়ে চলার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের। এছাড়া, শীতে অতিরিক্ত চাইনিজ খাবার এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। কারণ, চাইনিজ খাবারের কিছু উপকরণ শীতে শিশুদের ত্বকের সমস্যা ডেকে আনে। তাই বিশেষত শিশুদের চাইনিজ খাবার দেওয়ার ক্ষেত্রে একটু সতর্ক হওয়া জরুরি।

    শীতে অনেক রকমের উৎসব হয়। কমবেশি সকলেই নানান পদের খাবার খেতে ভালোবাসেন। কিন্তু নিয়মিত ফল যাতে মেনুতে থাকে সেটা নিশ্চিত করার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। বিশেষত ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার নিয়মিত খেলে সর্দি-কাশি বা ভাইরাস ঘটিত রোগ আটকানো যাবে বলেও মনে করছেন বিশেষজ্ঞেরা। তাছাড়া, জল পর্যাপ্ত পরিমাণ খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। কারণ, যে কোনও ভাইরাস ঘটিত জ্বরে শরীরকে সুস্থ থাকতে দেহে জলের পর্যাপ্ত পরিমাণ থাকা জরুরি। তাই কোনও ভাবেই যাতে দেহে জলের ঘাটতি না হয়, সেটা খেয়াল রাখতে হবে। ঠাণ্ডা জলে স্নান না করার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা।

  • Intermittent Fasting: ওজন কমাতে ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং করেন? সাবধান! ডেকে আনছেন না তো বিপদ?

    Intermittent Fasting: ওজন কমাতে ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং করেন? সাবধান! ডেকে আনছেন না তো বিপদ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওজন কমাতে কত রকমেরই কৌশল-উপায় বেছে নেন সাধারণ মানুষ। তবে নানরকমের কৌশলের মধ্যে যেটি কার্যকরী সেটি হল ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং (Intermittent Fasting)। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এই উপবাস রেখে বা এইভাবে ডায়েট করলে ওজন সত্যি কমে। ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং-এ সারা দিনে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যাবতীয় খাবার খাওয়া শেষ করে ১২ থেকে ১৬ ঘণ্টা উপোস করে থাকতে হয়।

    কিন্তু তাই বলে আপনিও কি নিজের ওজন কমানোর জন্য এই উপায়কেই (Intermittent Fasting) বেছে নিয়েছেন। তবে তা আজই বন্ধ করুন। কারণ নতুন এক গবেষণায় এক অন্য তথ্যই উঠে এসেছে। জাানা গিয়েছে, এই ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং সরাসরি মহিলাদের প্রজনন হরমোনের ওপর ব্যাপকভাবে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।

    আরও পড়ুন: শীতের বাতাস শুরু! হাওয়া-বদলে কাবু না হতে কী কী সতর্কতা নেবেন?

    সম্প্রতি শিকাগোর ‘ইউনিভার্সিটি অফ ইলিনয়েস’-এর একদল গবেষক কিছু মেনোপজ-পরবর্তী স্থূলকায় মহিলাদের দুটি গ্রুপে ভাগ করে তাদের উপর ৮সপ্তাহ ধরে এই ‘ওয়ারিয়র ডায়েট’ পদ্ধতি প্রয়োগ করে দেখেছেন। এই দলের নেতৃত্বে ছিলেন ক্রিস্টা ভারাডি। এই ডায়েট পদ্ধতিতে (Intermittent Fasting) ২৪ ঘণ্টার মধ্যে মাত্র ৪ ঘণ্টা খাবার খাওয়ার অনুমতি মেলে। এই সময়ের মধ্যে সমস্ত কিছু খাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়। পরিমাণের ক্ষেত্রেও কোনও বিধি নিষেধ থাকে না। কিন্তু চার ঘণ্টার পরে আর কিছু খাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়না।

    এরপরে ওই সমস্ত মহিলাদের রক্তের নমুনা সংগ্রহ করে দেখা গিয়েছে, যারা এই উপোস করেছেন তাদের হরমোনের মাত্রায় পার্থক্য রয়েছে। আর যারা এই ফাস্টিং করেনি তাদের হরমোনে কোনও প্রভাবই পড়েনি। ক্রিস্টা ভারাডি এবং তাঁর দল দেখেছে যে উপোস করা লোকজনের মধ্যে গ্লোবুলিন হরমোনের মাত্রা আট সপ্তাহ পরে অপরিবর্তিত ছিল। এছাড়াও অপরিবর্তিত ছিল টেস্টোস্টেরন এবং ইস্ট্রোজেনের মতো অন্যান্য হরমোনও। কিন্তু ডিহাইড্রোপিয়ান্ড্রোস্টেরন বা ডিএইচইএ হরমোন মেনোপজ-পূর্ব এবং পরবর্তী উভয় মহিলাদের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্যভাবে কম ছিল। এটি ১৪ শতাংশ কমে গিয়েছিল। ডিম্বাণুর গুণমানেও পরিবর্তন ঘটেছে। ফলে এই গবেষণা থেকেই বোঝা গিয়েছে যে, কীভাবে মহিলাদের দেহে ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং (Intermittent Fasting) প্রভাব ফেলতে পারে।

  • Sonali Chakraborty: চিরঘুমের দেশে ‘খড়ির জেঠিমা’ তথা অভিনেত্রী সোনালি চক্রবর্তী, শোকস্তব্ধ বিনোদন জগত

    Sonali Chakraborty: চিরঘুমের দেশে ‘খড়ির জেঠিমা’ তথা অভিনেত্রী সোনালি চক্রবর্তী, শোকস্তব্ধ বিনোদন জগত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টলিউড জগতে ফের গভীর শোকের ছায়া। চিরঘুমের দেশে চলে গেলেন প্রতিভাময়ী অভিনেত্রী সোনালি চক্রবর্তী (Sonali Chakraborty)। তিনি শংকর চক্রবর্তীর (Shankar Chakraborty) স্ত্রী। জানা গিয়েছে, দীর্ঘ দিন ধরেই লিভারের সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি। গত দুই দিন ধরে তিনি অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। এরপর আজ, সোমবার ভোর চারটে নাগাদ দক্ষিণ কলকাতার একটি হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী। এই মুহূর্তে প্রয়াত অভিনেত্রীর মরদেহ বাসভবনে নিয়ে আসা হয়েছে। পরিবার সূত্রে খবর, অভিনেত্রীর শেষকৃত্য হবে কেওড়াতলা মহাশ্মশানে।

    একটা সময় দাপটের সঙ্গে বাংলা ছবিতে অভিনয় করেছেন সোনালি চক্রবর্তী। খলনায়িকা হিসেবে একটা সময় খুব জনপ্রিয় ছিলেন তিনি। সিনেমা ছাড়াও তাঁকে ছোটপর্দাতেও দেখা গিয়েছে। সম্প্রতি গাঁটছড়া নামক সিরিয়ালে তিনি খড়ির জেঠিমার চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন, কিন্তু হঠাৎই সিরিয়ালে তাঁকে আর দেখা যায়নি। শারীরিক অসুস্থতার কারণেই খুব বেশিদিন শ্যুটিং করতে পারেননি বলে জানা গিয়েছিল।

    আরও পড়ুন: আগামী বছরেই ওটিটি প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পাচ্ছে একগুচ্ছ ওয়েব সিরিজ

    এর আগেও সোনালি দেবী হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন লিভারের সমস্যা নিয়েই। তারপর ছেড়েও দেওয়া হয়। ছাড়া পাওয়ার পর তিনি আবার শুটিংয়ের কাজও শুরু করেছিলেন। পরে তাঁর পেটে হঠাৎ ফ্লুইড জমা হওয়ার কারণে আবার অসুস্থ হয়ে পড়ায় শুক্রবার হাসপাতালে ভর্তি করাতে হয়েছিল তাঁকে। ক্রমশই তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়। ফলে শেষ রক্ষা করা গেল না। জানা গিয়েছে, অসুস্থতার কারণে শেষের দিকে বাড়িতেই থাকতেন সোনালী দেবী।

    আজ তাঁর মৃত্যুর খবর সোশ্যাল মিডিয়াতে নিশ্চিত করেন অভিনেত্রীর স্বামী তথা শংকর চক্রবর্তী। তিনি পোস্টে লেখেন, “ভরা থাক স্মৃতি সুধায়”।

    অন্যদিকে শোকপ্রকাশ করেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। তিনি বলেছেন, ‘‘ বিশিষ্ট অভিনেত্রী সোনালি চক্রবর্তীর প্রয়াণে আমি গভীর শোকপ্রকাশ করছি। তাঁর মৃত্যু অভিনয় জগতের এক বড় ক্ষতি। আমি সোনালি চক্রবর্তীর স্বামী শংকর চক্রবর্তী সহ অন্যান্য পরিবার-পরিজন ও অনুরাগীদের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জানাচ্ছি।’’

  • Narendra Modi: ‘এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারত’-এর উদাহরণ ছট পুজো, ‘মন কি বাত’-এ বললেন প্রধানমন্ত্রী

    Narendra Modi: ‘এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারত’-এর উদাহরণ ছট পুজো, ‘মন কি বাত’-এ বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, রবিবারের ‘মন কি বাত’ (Mann Ki Batt) অনুষ্ঠানে দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) প্রথমে সকল দেশবাসীকে ছট পুজোর শুভেচ্ছা জানিয়ে তাঁর বক্তব্য শুরু করেন ও সূর্য দেবতার প্রণাম জানান। এবং এরপরেই তিনি সৌর শক্তিকে ব্যবহার করে ভারতের অগ্রগতির কথা উল্লেখ করেন। মন কি বাত অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ক্রমেই সৌর বিদ্যুৎ মানুষের জন্য অপরিহার্য হয়ে উঠছে। অর্থাৎ সূর্য দেবতার পুজোর দিনেই তিনি দেশবাসীকে বোঝাতে চেয়েছেন যে, কীভাবে সৌরশক্তির মাধ্যমে মানুষ সাহায্য পেতে পারে ও জীবনে এগিয়ে যেতে পারে।

    তিনি আজ বলেন, ‘এক ভারত শ্রেষ্ঠ ভারত’-এর অন্যতম নিদর্শন হল ছট পুজো, প্রধানমন্ত্রীর কথায় ছট পুজোয় সূর্যের উপাসনা করা হয়। আমাদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের সঙ্গে যে প্রকৃতির গভীর সম্পর্ক রয়েছে এই পূজার আচারই তার প্রমাণ। এরপরই মোদি তাঁর ভাষণে দেশজুড়ে সৌর বিদ্যুতের প্রসারের পক্ষে সওয়াল করেন। সকলকে পরিবার পরিবেশবান্ধব জীবনযাপন করার আবেদন জানান।

    আরও পড়ুন: জম্মু এবং কাশ্মীরকে নয়া উচ্চতায় নিয়ে যাব, রোজগার মেলায় ঘোষণা মোদির

    তিনি (Narendra Modi) আরও বলেছেন যে, ভারত তার প্রাচীন ঐতিহ্যগত অভিজ্ঞতাকে আধুনিক বিজ্ঞানের সঙ্গে যুক্ত করছে এবং আজ সৌরশক্তি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী দেশগুলির মধ্যে ভারত শীর্ষে রয়েছে। এরই উদাহরণ দিতে গিয়ে তিনি জানান, দেশের প্রথম গ্রাম,গুজরাটের মোধেরা যেখানে সৌরশক্তিকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়। তিনি বলেন, “মোধেরা গ্রামে প্রায় সমস্ত বাড়িই তাদের বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে সৌর শক্তি ব্যবহার করে। সেখানকার মানুষ শুধু সৌরশক্তির মাধ্যমে বিদ্যুৎ ব্যবহারই করছে না, এর থেকে আয়ও করছে। মোধেরা এখন সারা দেশের জন্য মডেল হয়ে উঠেছে।”  তিনি জানান, গুজরাটের মোধেরা গ্রামকে সৌর গ্রামে পরিণত করা হয়েছে।

    এদিন তিনি (Narendra Modi) দেশের মহাকাশ গবেষণারও উল্লেখ করেন। গত ২৩ অক্টোবর মহাকাশে ইসরোর ৩৬টি ব্রডব্যান্ড স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের কথাও উল্লেখ করেছেন। তিনি ভারতের বিজ্ঞানীদের প্রশংসা করে জানান যে, আজ ভারতের বিজ্ঞানীরা শুধু দেশীয় প্রযুক্তিই তৈরি করেননি এবং মহাকাশে কয়েক ডজন স্যাটেলাইটও পাঠাচ্ছেন। দেশের তরুণদের কথাও তিনি বলেছেন। “ছাত্রশক্তি ভারতকে শক্তিশালী করার ভিত্তি। তরুণরা তাদের মেধা দিয়ে দেশকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে,” প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে বলেন।

LinkedIn
Share