Author: নিমাই দে

  • Health Tips: ব্রেকফাস্টে ভুল করেও খাবেন না এই খাবারগুলো, নয়তো হতে পারে বিপদ

    Health Tips: ব্রেকফাস্টে ভুল করেও খাবেন না এই খাবারগুলো, নয়তো হতে পারে বিপদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপনি কি আপনার ব্রেকফাস্টে বিভিন্ন কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার যেমন- রুটি, বিস্কুট, ভাত জাতীয় খাবার খান? তবে কিন্তু আপনি অনেক বড় ভুল করছেন। কারণ দিনের শুরু করতে হয় কিছু প্রোটিন জাতীয় খাবার দিয়ে। শুধু ওজন কমাতেই নয়, বরং আপনার মেজাজ ভালো রাখতে, রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে এবং অসময়ে খিদে পাওয়া নিয়ন্ত্রণ করতে জলখাবারে কী খাচ্ছেন, সেটি খুবই গুরুত্বপূ্র্ণ।

    পুষ্টিবিদদের মতে, সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর পরই কার্বোহাইড্রেট গ্রহণ করলে ডোপামিন, ইনসুলিন এবং কর্টিসলের মতো হরমোনকে প্রভাবিত করে। যার কারণে আপনি মেজাজী এবং ক্লান্তি অনুভব করতে পারেন। দিন শুরু করার জন্য আপনার পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ জিনিস খাওয়া উচিত। তবেই দীর্ঘক্ষণ আপনার খিদে নিয়ন্ত্রণে থাকবে। তাই রুটি, বিস্কুট বা ভাতের পরিবর্তে বাদাম এবং বীজ জাতীয় খাবার বেছে নিন। ওটমিলের চেয়ে ডিম বেছে নিন।

    আরও পড়ুন: সারাক্ষণ খেতে ইচ্ছে করে? এই পাঁচটি খাবার খেলে কমবে খিদে

    কার্বোহাইড্রেট দিয়ে আপনার দিন শুরু করা উচিত নয় কেন?

    • কার্বোহাইড্রেট ইনসুলিনের মাত্রা কমিয়ে দেয় যার ফলে পেটের চর্বি বেড়ে যেতে পারে। কার্বোহাইড্রেটজ জাতীয় খাবারই ভুঁড়ি হওয়ার অন্যতম কারণ।
    • এগুলি লেপটিন প্রভাবকেও হ্রাস করে। যার ফলে আপনার খিদে পেতেই থাকে।
    • এর ফলে সারা দিন ধরেই খিদে পেতে থাকে। যার ফলে দিনের দ্বিতীয় ভাগে অস্বাস্থ্যকর স্ন্যাকস খাওয়ার প্রবণতা বাড়তে থাকে।
    • এটি গ্লাইসেমিক প্রতিক্রিয়া হ্রাস করে, যা শরীরকে ক্লান্ত করে তোলে।
    • এর ফলে অন্ত্রের ডিসবায়োসিস হতে পারে। যা থেকে পেট ফুলে যাওয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে।

    সকালে ওঠার পর কী কী খাবেন?

    • ঘুম থেকে ওঠার পর তামার পাত্র থেকে ৪০০ মিলিলিটার জল খান।
    • স্বাস্থ্যকর তেল জাতীয় খাবার বাদাম, আখরোট, আমন্ড দিয়ে আপনার দিন শুরু করুন।
    • আপনার সকালের ডায়েটে মোরিঙ্গা জল, মেথি বীজ ভেজানো জলের মতো পুষ্টিকর পানীয় যোগ করুন।
    • জলখাবারের আগে কলা বা পেঁপের মতো ফল খান।
    • একটি প্রোটিন সমৃদ্ধ ব্রেকফাস্ট করুন। যাতে দীর্ঘ সময়ের জন্য খিদে না পায়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Qutub Minar: আমি কুতুব মিনারের মালিক! দাবি আগ্রার রাজার স্বঘোষিত বংশধরের, পাল্টা এএসআই

    Qutub Minar: আমি কুতুব মিনারের মালিক! দাবি আগ্রার রাজার স্বঘোষিত বংশধরের, পাল্টা এএসআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবারে ফের কুতুব মিনার নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে। কুতুব মিনারের (Qutb Minar) মালিকানা (Ownership) দাবি করে আদালতে আবেদন করেন কুনওয়ার মহেন্দ্র ধ্বজ প্রসাদ সিং (Kunwar Mahendra Dhwaj Prasad Singh) নামে এক ব্যক্তি। তিনি নিজেকে দিল্লির বেশওয়ান (Beswan) বংশধর বলে দাবি করেছেন। আদালতে (Court) করা আবেদনে ওই ব্যক্তি বলেছেন, জমি ও কুতুব কমপ্লেক্স সিং পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। সেই কারণে কুতুব মিনারের আশপাশের জমি সম্পর্কে কোনও আদেশ কিংবা সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা সরকারের নেই। যদিও এই দাবি উড়িয়ে দিয়েছে আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া (ASI)।

    অন্যদিকে হিন্দু ও জৈন আবেদনকারীরা কুতুব মিনার কমপ্লেক্সের অন্তর্গত মন্দির পুনরুদ্ধার করার দাবি করতে আদালতে গিয়েছিলেন। এরই মধ্যে আরও এক বিতর্ক শুরু হয়েছে। তারা জানিয়েছে, জমির মালিক হিসেবে দাবি করার সঙ্গে তাঁদের মামলার কোনও যোগ নেই। এটি সরকারের সঙ্গে মালিকের ব্যাপার। তবে ১০০ বছর ধরে যারা কোনও দাবি করেননি তারা এখন কী করে দাবি করতে পারে। তবে এই ব্যাপারে আদালতের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত।

    আরও পড়ুন: হিন্দু মন্দিরের ওপরই গড়ে তোলা হয়েছিল কুতুব মিনার! প্রমাণ এএসআই রিপোর্টে

    এএসআই-এর তরফে আইনজীবী সুভাষ গুপ্তা বলেছেন, কুনওয়ার মহেন্দ্র ধোয়াজ সিং ১০০ কিমি বিস্তৃত জমির মালিকানা দাবি করেছেন, কিন্তু গত ১৫০ বছরে এই সংক্রান্ত কোনও দাবি ওঠেনি। কীভাবে এই দাবি এখন ওঠে? কুমার সিং-এর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এএসআই বলেছে, এটির কোনও ভিত্তি নেই। তাই এটি তারা মেনে নিতে পারবে না।

    মহেন্দ্র সিং-এর আইনজীবী এম এল শর্মা দাবি করেন, মহেন্দ্র সিং, রাজা রোহিণী রমন ধ্বজের বংশধর ও রাজা নন্দ রামের উত্তরাধিকারী। ১৯৪৭ সালে তাঁর পূর্বপুরুষ রাজা রোহিণী রমন ধ্বজ প্রসাদের সময়ে ভারত স্বাধীন হয়েছিল। যদিও তাঁদের বিভিন্ন দাবি উড়িয়ে দিয়েছে এএসআই। আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়া ও হিন্দু আবেদনকারীর মধ্যে কুতুব মিনারের নতুন আবেদনকারী আসাতে নতুন করে বিতর্ক শুরু করেছে। যদিও এএসআই ও হিন্দু আবেদনকারী উভয় পক্ষই কুমার সিং-এর দাবির বিরোধিতা করেছে।

    সুপ্রিম কোর্ট কুতুব মিনার নিয়ে আগের বিতর্ক ও এই নতুন মামলার পরবর্তী শুনানি করবে ১৩ সেপ্টেম্বর।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     
  • Black Panther: দুবছর পর ফের মধ্যপ্রদেশের জঙ্গলে দেখা গেল ‘ব্ল্যাক প্য়ান্থার’, ভাইরাল ভিডিও

    Black Panther: দুবছর পর ফের মধ্যপ্রদেশের জঙ্গলে দেখা গেল ‘ব্ল্যাক প্য়ান্থার’, ভাইরাল ভিডিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুবছর পর ফের দেখা গেল ব্ল্যাক প্যান্থার। বনদপ্তরের কর্মীরা জানিয়েছেন, গত সপ্তাহেই মধ্যপ্রদেশের পেঞ্চ টাইগার রিজার্ভে প্রাণীটিকে দেখা যায়। মধ্যপ্রদেশের জঙ্গলে পর্যটকরা ঘুরতে বেড়োনোর সময় এই প্রাণীটিকে দেখতে পান। তখই তাঁদের মধ্যে কেউ কেউ এই দৃশ্যটিকে ক্যামেরাবন্দি করে নিয়েছে।

    আরও পড়ুন: বিশ্বজুড়ে পালিত হচ্ছে বিশ্ব বাঘ দিবস, দিনটির তাৎপর্য জানেন কি?

    আপনারা নিশ্চয় ‘দ্য জঙ্গল বুক’ দেখেছেন। তবে জানেন কী এই কাল্পনিক বইয়ের ‘বাঘীরা’ নামক ব্ল্যাক প্যান্থারের থেকেই এই প্রজাতিটি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

    ফরেস্টে রেঞ্জার রাহুল উপাধ্যায় (forest ranger Rahul Upadhyaya) সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, শেষবার পেঞ্চ টাইগার রিজার্ভে ব্ল্যাক প্যান্থার দেখা গিয়েছিল ২০২০ সালে। সেবছর একটি ব্ল্যাক প্যান্থারের শাবককে তাঁর মায়ের সঙ্গে দেখা যায়। পরে এটিকে মহারাষ্ট্রের কাছে খাবাসা ফরেস্টে (Khavasa Forest) দেখা যায়। অনুমান করা হয়েছে, সেই ব্ল্যাক প্যান্থারটির বয়স এখন ২ বছর হবে। এই ব্ল্যাক প্যান্থার ও এখন যেই প্রাণীটিকে দেখা গিয়েছে উভয়ই একই মায়ের থেকে জন্ম হয়েছে।

    জানা গিয়েছে, সেই মা বাঘটি প্রথমে দুটি শাবকের জন্ম দিয়েছিল। যার মধ্যে একটির রং কালো এবং একটির রং সাধারণ বাঘের মতই ছিল। আবার দ্বিতীয়বারের সময় ৩টি শাবকের জন্ম দিয়েছিল, এর মধ্যে একটিই ছিল কালো যেটি এখন সবার কাছে হয়ে উঠেছে আকর্ষণ। ২০ অগাস্ট, পেঞ্চ টাইগার রিজার্ভ নিজেদের ট্যুইটারে এই ব্ল্যাক প্যান্থারের ভিডিওটি শেয়ার করেছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করার পর থেকেই এটি ব্যাপক ভাইরাল হতে শুরু হয়েছে। এদিন পশ্চিমবঙ্গ, নাসিক, মুম্বইের পর্যটকরা এই বিরল  প্রজাতির ব্ল্যাক প্যান্থারটি দেখা সুযোগ পেয়েছে।  

    আরও পড়ুন: চলতি বছরে ২৭টি বাঘের মৃত্যু হয়েছে মধ্যপ্রদেশে, দেশে সর্বাধিক 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Raju Srivastava: সুস্থতার পথে রাজু শ্রীবাস্তব! ১৫ দিনের লড়াই শেষে অবশেষে জ্ঞান ফিরল কমেডিয়ানের

    Raju Srivastava: সুস্থতার পথে রাজু শ্রীবাস্তব! ১৫ দিনের লড়াই শেষে অবশেষে জ্ঞান ফিরল কমেডিয়ানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে জ্ঞান ফিরল জনপ্রিয় অভিনেতা তথা কমেডিয়ান রাজু শ্রীবাস্তবের (Raju Srivastava)। গত ১০ অগাস্ট থেকে দিল্লির এইমস-এ ভর্তি ছিলেন তিনি। ১৫ দিন পর আজ তাঁর জ্ঞান ফিরল। সেখানকার চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে রয়েছেন শিল্পী। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, রাজুর শরীর ধীরে ধীরে ভাল হচ্ছে, সুস্থতার দিকে এগোচ্ছেন তিনি। স্বস্তিতে তাঁর অনুরাগীরা।

    আজ রাজু শ্রীবাস্তবের সহকারী গর্বিত নারাঙ (Garvit Narang) জানিয়েছেন, পরিস্থিতির সামান্য উন্নতি হয়েছে রাজুর। আজ তাঁর ১৫ দিন পর জ্ঞান ফিরেছে। তিনি বর্তমানে এইমসের ডাক্তারদের নজরে আছেন। আবার, কিছুদিন আগেই ৩ মিনিটের ভিডিও পোস্ট করেছিলেন রাজু শ্রীবাস্তবের ভাই দীপু শ্রীবাস্তব। সেখানে তিনি রাজুর শারীরিক অবস্থার খবর দিয়েছিলেন। সেইসঙ্গে গুজব ছড়ানোর বিষয়েও বলেন তিনি। তিনি জানিয়েছিলেন, যাঁরা ছড়িয়েছিলেন তাদেরকেও কটাক্ষ করেছিলেন।

    আরও পড়ুন: ‘রাজু এখন স্থিতিশীল’, ব্রেন ডেথের গুজব ওড়ালেন রাজু শ্রীবাস্তবের স্ত্রী

    প্রসঙ্গত, গত ১০ অগাস্ট জিম করতে গিয়েই হার্ট অ্যাটাক হয় অভিনেতার। শরীরচর্চা করতে করতেই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ট্রেডমিলের উপরেই পড়ে যান তিনি। তারপরই তড়িঘড়ি করে দিল্লির এইমস হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাঁকে। মাঝখানে তাঁর ব্রেন ডেথের মত গুজবও শোনা গিয়েছিল। তাঁর স্বামীর শারীরিক অবস্থা নিয়ে নানা ধরনের গুজব রটায় ভীষণ বিরক্ত ছিলেন তিনি। পরে তিনি ব্রেন ডেথের ঘটনাকেও গুজব বলেছিলেন।

    তাঁর স্বামীর শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকলেও তিনি দৃঢ়বিশ্বাসী ছিলেন ও বলেছিলেন যে রাজু অবশ্যই ফিরে আসবেন ও সবাইকে হাসাবেন। তিনি আরও বলেছিলেন “আমার স্বামী একজন যোদ্ধা, আমি নিশ্চিত, উনি এই যুদ্ধ শেষে ফিরে আসবেই।“ এবং তাঁর বিশ্বাসই রাজুকে যেন আবার ফিরিয়ে নিয়ে এসেছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

     

  • Apple-1 computer: এবারে নিলামে বিক্রি হল অ্যাপেলের প্রথম কম্পিউটার ‘অ্যাপেল -১’, এর দাম জানেন?

    Apple-1 computer: এবারে নিলামে বিক্রি হল অ্যাপেলের প্রথম কম্পিউটার ‘অ্যাপেল -১’, এর দাম জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এর আগেই নিলামে লাখ লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছে আইফোনের (Apple IPhone) ফার্স্ট জেনারেশন ২০০৭-এর। এরপর বিক্রি করা হল ১৯৭০ সালের অ্যাপেল ১ কম্পিউটার। এই কম্পিউটাররের প্রোটোটাইপ অ্যাপেলের সিইও স্টিভ জোবস (Steve Jobs) নিজে ব্যবহার করতেন। তবে জানেন কী, এর এটি কত টাকায় নিলাম করা হল। এটি বিক্রি করা হয়েছে ৭ লাখ ডলারে অর্থাৎ ভারতীয় মুদ্রায় ৫ কোটি ৫৯ লক্ষ ২৭ হাজার ৯৭০ টাকায়। জানা গিয়েছে, এক কালেক্টর এই নিলামে অ্যাপেলের প্রথম কম্পিউটারটি কিনেছেন।

    আরআর অকশন (RR Auction) একটি বিবৃতি জারি করে জানায়, এই কম্পিউটারটি ১৯৭৬ সালে স্টিভ জোবস পল টেরেল নামক ব্যক্তিকে দেখিয়েছিলেন। বিশ্বের প্রথম কম্পিউটার স্টোরগুলির মালিকের মধ্যে অন্যতম ছিলেন পল টেরেল (Paul Terrell)। পল টেরেলের ক্যালিফোর্নিয়াতে The Byte Shop নামে কম্পিউটার স্টোর ছিল। অকশনের সময় কম্পিউটারের প্রোটোটাইপটি আসল কিনা তা যাচাই করার জন্য ১৯৭৬ সালে পল টেরেলের পোলারয়েডে তোলা ছবির সঙ্গে মিলিয়েও দেখা হয়। এরপর অ্যাপেল-১ বিশেষজ্ঞ কোরে কোহেন (Corey Cohen) এই ছবি থেকে যাচাই করেছে এবং এই কম্পিউটারের ওপর ভিত্তি করে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেন।

    আরও পড়ুন: নিলাম হল ২০০৭ সালের প্রথম প্রজন্মের আইফোন! দাম শুনলে অবাক হবেন…

    এই কম্পিউটারে MOS 6502-এর সিপিইউ আছে। এতে ৮কেবি (8KB) র‌্যাম, ক্যাসেট সিস্টেমের মত বৈশিষ্ট্য আছে। এছাড়াও এতে পড়া ও লেখাও যেত। এই অ্যাপেল-১ কম্পিউটারটি ১৯৭৬ সালের এপ্রিল মাসে প্রথম লঞ্চ করা হয়েছিল। এটির আসল মূল্য ছিল ৬৬৬ ডলার যা বর্তমানে ৩ হাজার ৪৬০ ডলারের সমান। আরও জানা গিয়েছে, এই অ্যাপেল-১ কম্পিউটারের ২০০টি ইউনিট তৈরি করা হয়েছিল। অনুমান করা হয়েছে, এর মধ্যে ৬২ ইউনিট এখনও রয়েছে।

    প্রসঙ্গত, আরআর অকশন হাউসের নিলামে শুধুমাত্র অ্যাপেলের প্রথম কম্পিউটারই বিক্রি করা হয়নি। অ্যাপেল আইফোনের (Apple IPhone) ফার্স্ট জেনারেশন ২০০৭-এর একটি সিলড প্যাকও ৩৫ হাজার ডলারে বিক্রি করা হয়েছে। যা ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ২৮ লাখ। এর পাশাপাশি এই নিলামে একটি অ্যাপেল ওয়ান সার্কিট বোর্ডও ৬৭৭,১৯৬ ডলারে বিক্রি হয়েছে। একটি অব্যবহৃত প্রথম জেনারেশনের ৫ জিবির অ্যাপল আইপডও  ২৫ হাজার ডলারে বিক্রি হয়েছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • WhatsApp: হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে কথা বলা হবে আরও মজাদার! দেখা যাবে গ্রুপ সদস্যের প্রোফাইল ফটো

    WhatsApp: হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে কথা বলা হবে আরও মজাদার! দেখা যাবে গ্রুপ সদস্যের প্রোফাইল ফটো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউজারদের সুবিধা বা চাহিদার কথা মাথায় রেখেই নিয়মিতভাবে নতুন নতুন ফিচার নিয়ে আসছে হোয়াটসঅ্যাপ (WhatsApp)। প্রায় প্রতি মাসেই কোনও না কোনও নতুন ফিচার আনছে বিশ্বের জনপ্রিয়তম মেসেজিং সংস্থাটি। জনপ্রিয় এই মেসেজিং অ্যাপের একটি ফিচার হল এখানে গ্রুপ তৈরি করা যায়। কোনও না কোনও গ্রুপের সদস্য প্রায় সকলেই। এখন আবার অফিসিয়াল কাজ, পড়াশোনা বা যে কোনও প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রেও গ্রুপ তৈরি করা যায়। এবারে হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের জন্যই একটি নতুন ফিচার আসতে চলেছে।

    আরও পড়ুন: গোপনে কেউ হোয়াটসঅ্য়াপ চ্যাটের স্ক্রিনশট নিচ্ছে? চিন্তা নেই, আসতে চলেছে নতুন ফিচার

    জানা গিয়েছে, এবারে হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের সদস্যদের মেসেজ আসার সঙ্গে সঙ্গে তাদের প্রোফাইল ফটোও পাশে দেখা যাবে। সাধারত হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে সবাই সবার নম্বর সেফ করে না, ফলে কে কোন মেসেজ পাঠিয়েছে তা বুঝতে অসুবিধা হয়। যদি কারোর নম্বর সেফ থাকে তাতে হয়ত কোনও সমস্যা হয় না। গ্রুপের সবাইকে চিনতে বা কে কী মেসেজ পাঠাচ্ছে তার একটি প্রাথমিক পরিচয় পেলে তা বুঝতে সুবিধা হয়। আর এই সুবিধার কথা ভেবেই মেটা মালিকানাধীন সংস্থা এই ফিচারটি আনতে চলেছ যেখানে প্রোফাইল ফটোও দেখা যাবে।

    WABetaInfo তরফে বলা হয়েছে, এই ফিচার আর কিছুদিনের মধ্যেই বিটা প্রোগামারদের জন্য উপলব্ধ করা হবে। এই ফিচারটি আসার পর সব সদস্যদের জন্যই এটি উপলব্ধ হবে। প্রত্যেক সদস্যের প্রোফাইল গ্রুপে দেখা যাবে। এটি বন্ধ করার কোনও অপশন নেই।

    আরও পড়ুন: মোবাইল ফোনের ডেটা অফ করেও ব্যবহার করতে পারবেন হোয়াটসঅ্যাপ! জানুন এই পদ্ধতি

    এই নতুন ফিচার খুব শীঘ্রই আসতে চলেছে হোয়াটসঅ্যাপে। যদিও হোয়াটসঅ্যাপ থেকে এখনও কিছু জানানো হয়নি যে কবে এই ফিচারগুলো স্মার্টফোনে আসতে চলেছে। এগুলো এখনও ডেভেলপমেন্টের প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। এর আগেও হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের সদস্য সংখ্যা বাড়িয়ে করেছে ৫১২।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Artemis 1 Mission: চাঁদের বুকে কোথায় নামবেন মহাকাশচারীরা? ১৩টি জায়গা বেছে নিল নাসা

    Artemis 1 Mission: চাঁদের বুকে কোথায় নামবেন মহাকাশচারীরা? ১৩টি জায়গা বেছে নিল নাসা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কিছুদিন পরেই শুরু হতে চলেছে নাসা-র (NASA) আর্টেমিস ১ প্রোগ্রাম (Artemis 1 Program)। খুব শীঘ্রই নাসা লঞ্চ করতে চলেছে আর্টেমিস ১ মিশনের স্পেস লঞ্চ সিস্টেম (Space Launch System) (SLS)  রকেট। আর বছর দুয়েক পর ফের চাঁদের মাটিতে পা রাখতে চলেছে মানুষ। আমেরিকান মহাকাশ সংস্থা  নাসা (NASA) চাঁদে সম্ভাব্য কোথায় অবতরণ করবে তাও ঘোষণা করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: মানুষ তো খেলনা নয়! জানেন কি আর্টেমিস-১ রকেটে করে মহাকাশে পাঠানো হচ্ছে ‘খেলনা-মানুষ’?

    ২৯ অগাস্টেই মহাকাশের পথে যাত্রা করবে আর্টেমিস ওয়ানের ওরিয়ন স্পেসক্রাফট (Orion Spacecraft)। নাসা-র স্পেস লঞ্চ সিস্টেম রকেটটিকে ২৯ অগাস্ট লঞ্চ করা হবে। নাসা শুক্রবার একটি বিবৃতিতে জানিয়েছে, আর্টেমিস থ্রি মিশনে মহাকাশচারীরা চাঁদের দক্ষিণ মেরুর কাছাকাছি অঞ্চলে অবতরণ করতে চলেছে। দক্ষিণ মেরুর কাছাকাছি ১৩ টি জায়গা নাসা বেছে নিয়েছে অবতরণ করার জন্য। আর্টেমিস থ্রি মিশনটি ২০২৫ সালে মহাকাশচারীদের নিয়ে শুরু হবে বলে জানানো হয়েছে। অ্যাপালো মিশন বন্ধ হওয়ার পর পাঁচ দশকের দীর্ঘ অপেক্ষার অবসান ঘটতে চলেছে।

    আরও পড়ুন: আর্টেমিস-১ মুন মিশনে ভারতীয় যোগ, প্রকল্পে যুক্ত হলেন বিজ্ঞানী অমিত পাণ্ডে

    যেই ১৩ টি জায়গা বেছে নেওয়া হয়েছে, সেগুলো হল ফাউস্টিনি রিম এ, পিক নিয়ার শ্যাকলটন, কানেক্টিং রিজ, কানেক্টিং রিজ এক্সটেনশন, ডি গারলাচে রিম 1, ডি গারলাচে রিম 2, ডি গারলাচে-কোচার ম্যাসিফ, হাওর্থ, মালাপের্ট ম্যাসিফ, লিবনিটজ বিটা মালভূমি, নোবিল রিম 1, নোবিল রিমসেন 2। এই জায়গাগুলো চাঁদের দক্ষিণ মেরুর অক্ষাংশের ৬ ডিগ্রির মধ্যে অবস্থিত। নাসা আরও জানায়, যেই জায়গাগুলো বেছে নেওয়া হয়েছে, সেগুলোকে নিয়ে বিজ্ঞানী ও ইঞ্জিনিয়ারদের একটি দল গবেষণা করছে। মূলত, ভূখণ্ড, যোগাযোগ ব্যবস্থা, আলোর ব্যবস্থা, মহাকাশচারীদের অনুকূল পরিবেশের ওপর গুরুত্ব দিয়ে অবতরণ এলাকাগুলো চিহ্নিত করা হয়েছে। আর্টেমিস মিশনের মাধ্যমে নাসা প্রথম চাঁদে মহিলা পাঠানোর পরিকল্পনা নিয়েছে। নাসা থেকে জানানো হয়েছে, যদিও চাঁদের প্রতিটি অঞ্চলেই অবতরণের পরিবেশ রয়েছে। কিন্তু তার মধ্যে চাঁদের দক্ষিণ মেরুকেই বেছে নেওয়া হচ্ছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Indian in Artemis Mission: আর্টেমিস-১ মুন মিশনে ভারতীয় যোগ, প্রকল্পে যুক্ত হলেন বিজ্ঞানী অমিত পাণ্ডে

    Indian in Artemis Mission: আর্টেমিস-১ মুন মিশনে ভারতীয় যোগ, প্রকল্পে যুক্ত হলেন বিজ্ঞানী অমিত পাণ্ডে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের জন্য আজ গর্বের দিন। নাসার আসন্ন গুরুত্বপূর্ণ আর্টেমিস-১ মুন মিশনে সিনিয়র গবেষক পদে যুক্ত হচ্ছেন ভারতীয় বিজ্ঞানী অমিত পাণ্ডে। এই মিশনটির নাম ‘নিউ মুন প্রোগাম আর্টেমিস ১’ (New Moon Program Artemis I)। এই মিশনে চাঁদে রকেট পাঠানো হবে। মিশনটি নাসার আর্টেমিস প্রোগামের (Artemis Programme) বহু-প্রতীক্ষিত একটি মিশন।

    আরও পড়ুন: মহাকাশচারী ছাড়াই চাঁদে পাড়ি দেবে নাসার তৈরি স্পেস লঞ্চ সিস্টেম রকেট

    এই মিশনের জন্য চাঁদে পাড়ি দেবে নাসা-র (NASA) স্পেস লঞ্চ সিস্টেম (Space Launch System) বা সংক্ষেপে এসএলএস (SLS) রকেট। চলতি বছরের ২৯ অগাস্ট মহাকাশে পাড়ি দেবে এই রকেটটি। অমিত পাণ্ডে সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, ১৯৬০ সালে আমেরিকা যেমন অ্যাপোলো প্রোগাম শুরু করেছিল এবং নীল আর্মস্ট্রং চাঁদে পাড়ি দিয়েছিলেন, তেমনি নাসার এই আর্টেমিস মিশনটি শুরু করা হয়েছে। এর ফলে ভবিষ্যতে মহাকাশচারীরা চাঁদ সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য গবেষণা করতে পারবেন ও এর পাশাপাশি চাঁদে বসবাসও করতে পারবেন।

    অমিত উত্তরাখণ্ডের হলদওয়ানিতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি উত্তরাখণ্ডে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা শেষ করে আইআইটি বিএইচইউ (IIT BHU) থেকে বিটেক (Btech) করেছিলেন। এরপরেই তিনি আমেরিকায় যান ও অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয় (Arizona University) থেকে মাস্টার্স ও মেরিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয় (Maryland University) থেকে পিএইচডি করেন।

    বর্তমানে তিনি বিশ্বখ্যাত মার্কিন যুদ্ধবিমান প্রস্তুতকারী সংস্থা তথা নাসার বিভিন্ন মহাকাশাভিযানের অন্যতম অংশীদার লকহিড মার্টিনে (Lockheed Martin) রিসার্চ সায়েন্টিস্ট হিসেবে কাজ করছেন। অমিত শুধুমাত্র একজন বিজ্ঞানীই নন, তিনি কেরিয়ারপিডিয়া (Carrerpedia) নামক একটি ইউটিউব চ্যানেলে পড়ুয়াদের বিনা পয়সায় কেরিয়ার নিয়ে পরামর্শ দেন। সেখানে তিনি বলেন কোনও কোর্স বা প্রফেশনে যাওয়ার আগে কী কী করা উচিত, কী করা উচিত নয় ইত্যাদি।

    আরও পড়ুন: পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে বিমানের চেয়ে তিনগুণ বড় গ্রহাণু! আছড়ে পড়বে কি? কী বলছেন নাসা-র বিজ্ঞানীরা 

    প্রসঙ্গত, সমগ্র চাঁদকে ঘুরে দেখার জন্য এবং কয়েক বছরের মধ্যে চাঁদে মানুষের অবতরণ করার পথকে আরও সহজতর করার জন্যই নাসার এই মিশন। আর এই মিশন সফল হলেই আর কয়েক বছরের মধ্যেই আবারও চাঁদে পাড়ি দিতে পারবে মহাকাশচারী। অ্যাপোলো মিশন বন্ধ হওয়ার পর প্রায় পাঁচ দশকের দীর্ঘ অপেক্ষা শেষে আর্টেমিস মিশনটি নতুন করে ফের চাঁদের মাটিতে মহাকাশচারীর পা রাখার আশা দেখাচ্ছে। ৩২২ ফুট লম্বা রকেটটি কোনও মানুষ ছাড়াই মহাকাশে তার প্রথম মিশনে যাত্রা করবে। নাসার আর্টেমিস প্রোগ্রামের জন্য একে চাঁদে পাঠানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেছেন বিজ্ঞানীরা। তবে বলাই বাহুল্য এটি নাসা পরিচালিত আর্টেমিস মিশনের প্রথম ধাপ। 

  • Weight Loss Tips: পুজোর আগে ওজন কমাতে চান? খাবারের সঙ্গে রাখুন এই ড্রিঙ্কসগুলো

    Weight Loss Tips: পুজোর আগে ওজন কমাতে চান? খাবারের সঙ্গে রাখুন এই ড্রিঙ্কসগুলো

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: ওজন কমানোর জন্য বর্তমানে সবাই ব্যস্ত। আর সামনেই পুজো আসছে যার জন্য ছোট থেকে বড় সবাই ওজন কমাতে মরিয়া। ফলে ওজন কমানোর জন্য অনেকেই না খেয়ে থাকেন, বা দিনের একবেলার খাবার স্কিপ করে দেন। আর সবথেকে বড় ভুল করে বসে সবাই। পুষ্টিবিদরা জানিয়েছেন, দিনের তিন বেলার খাবারের সঙ্গে কিছু ড্রিঙ্কস খাওয়া উচিত যেগুলো পুষ্টিকর তো বটেই, তবে খাবার হজমে এমনকি ওজন কমাতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা করে থাকে।

    সকালের খাবার (ডিম ও ব্ল্যাক কফি)- ওজন কমাতে ব্ল্যাক কফির জুড়ি মেলা ভার। ডিম প্রোটিন যুক্ত খাবার ও স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উপকারী, অন্যদিকে ব্ল্যাক কফি মেটাবলিজম ঠিক রাখতে সাহায্য করে। ওজন কমাতেও কফি বেশ সাহায্য করে। তবে দুধ, চিনি দেওয়া কফি নয় ওজন কমে ব্ল্যাক কফিতে। এছাড়াও আমাদের শরীরের শক্তির জোগান দেয় কফি।

    আরও পড়ুন: বর্ষায় বদহজম! জানেন এই মরসুমে সুস্থ থাকতে কী খাবেন

    দুপুরের খাবার (মাছ ও গ্রিন টি)- ওজন কমানোর ক্ষেত্রে মাছ ও গ্রিন টি-এর এই জুটি বিশেষ উপকারী। ডিমের মত মাছও প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার ও মেটাবলিজম ঠিক রাখতে সাহায্য করে। এর সঙ্গে ড্রিঙ্কস হিসেবে খান গ্রিন টি। গ্রিন টি র মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। তাই নিয়মিত গ্রিন টি খেলে হজম ভালো হয় সেই সঙ্গে ওজনও কমে।

    রাতের খাবার (বাদাম, বীজ, কালো মটরশুটি, এবং ছোলা দিয়ে স্যালাড ও আদা দিয়ে চা)- প্রোটিনে ভরপুর এই স্যালাডের সঙ্গে আদা চা, ওজন কমানোর ক্ষেত্রে খুবই উপকারী। এই স্যালাড খুব দ্রুত বিপাকের ক্রিয়াকলাপ বাড়ায় এবং আমাদের শরীরে শক্তির জোগান দেয়। ফলে খিদেও কমায়। পুষ্টিবিদদের মতে, এই স্যালাডের সঙ্গে আদা চা জুটি হিসেবে উপযুক্ত। আদাও মেটাবলিজম বাড়ায় ও খিদে কমায়।

    স্ন্যাকস (প্লেইন গ্রীক দইয়ের সঙ্গে বেরি ও জল)- গ্রীক দই প্রোটিনে ভরপুর ও অন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্যও ভালো, আর ওজন কমাতেও সাহায্য করে।। অন্যদিকে বেরিও স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো। ফলে এই খাবারের সঙ্গে জল খেলে ওজন কমার ক্ষেত্রে অনেক সাহায্য হয়। জলে কিছু ফ্লেভার অ্যাড করতে শশা বা পুদিনা পাতা দিতে পারেন।

     

  • Supertech Twin Tower: চোখের পলকে ধূলিসাৎ! ১০০ মিটার উচ্চতার ‘সুপারটেক টুইন টাওয়ার’ ভেঙে ফেলার প্রস্তুতি তুঙ্গে

    Supertech Twin Tower: চোখের পলকে ধূলিসাৎ! ১০০ মিটার উচ্চতার ‘সুপারটেক টুইন টাওয়ার’ ভেঙে ফেলার প্রস্তুতি তুঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নয়ডা সেক্টর ৯৩এ-তে (Noida Sector 93-A) অবস্থিত ‘সুপারটেক টুইন টাওয়ার’ (Supertech twin Tower) ভেঙে ফেলার তোড়জোড় শুরু হয়ে গিয়েছে। ঠিক করা হয়েছে, ২৮ অগাস্ট দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে ও়ড়ানো হবে ‘সুপারটেক টুইন টাওয়ার’। এটি একটি গ্রেটার নয়ডা এক্সপ্রেসওয়ের ধারে ৪০ তলা উঁচু জোড়া বহুতল। ইতিমধ্যই টুইন টাওয়ার ভেঙে ফেলার প্রাথমিক কাজগুলো সেরে ফেলা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের তরফে ২৮ অগাস্ট এই টাওয়ার ভেঙে ফেলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    কীভাবে টাওয়ার ধ্বংস করা হবে

    জানা গিয়েছে, ১০০ মিটার লম্বা টুইন টাওয়ার ভাঙার জন্য ব্যবহার করা হবে ৩৫০০ কেজি বিস্ফোরক। এই বিল্ডিংয়ে প্রায় ৯৪০০ টি জায়গায় গর্ত করে সেখানে ওই বিস্ফোরক ভরে দেওয়া হবে। তারপর এক ঝটকায় এটিকে ভেঙে গুঁড়িয়ে ফেলা হবে। ইতিমধ্যেই সেই বিস্ফোরক পৌঁছে দেওয়ার কাজ শুরু হয়েছে।

    আরও পড়ুন: হাইড্রোজেনে চলবে বাস! লঞ্চ করা হল ভারতের প্রথম হাইড্রোজেন ফুয়েল সেল বাস

    কেন ভেঙে ফেলা হচ্ছে

    সুপারটেকের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ উঠেছিল। গ্রেটার নয়ডায় নির্মাণ সংক্রান্ত আইন লঙ্ঘন করে ওই বিশালাকৃতির জোড়া টাওয়ার তৈরি করা হয়েছে। ফলে গত বছরেই টাওয়ার দুটি গুঁড়িয়ে ফেলতে নির্দেশ দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট।

    এছাড়াও জানা গিয়েছে, সেক্টর ৯৩এ-তে অবস্থিত টাওয়ারটির কাছাকাছি বসবাসকারী প্রায় ৫ হাজার বাসিন্দাদের সকাল ৭টার দিকেই তাদের বাড়ি থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে। এরপর তারা বিকেল ৪ টের পরেই সেই জায়গায় যেতে পারবেন। ২ হাজার ৫০০ টি যানবাহন সেই জায়গা থেকে সরানো হবে। নয়ডা-গ্রেটার নয়ডা এক্সপ্রেসওয়ে দুপুর ২টা ১৫ থেকে ২টা ৪৫ মিনিট পর্যন্ত যানবাহন চলাচলের জন্য বন্ধ থাকবে। সেখানে নিরাপত্তা কর্মীও ওই দিন প্রচুর পরিমাণে এলাকায় মোতায়েন করা থাকবে। জরুরি পরিষেবার মধ্যে ফায়ার টেন্ডার এবং অ্যাম্বুলেন্স সেখানে রাখা হবে। এর পাশাপাশি, কাছাকাছি এলাকায় মানুষ, যানবাহন এবং এমনকি পশুদের প্রবেশও নিষিদ্ধ করা হবে। 

LinkedIn
Share