Author: শুভ্র চট্টোপাধ্যায়

  • Mohun Bagan: এএফসি কাপের যোগ্যতা অর্জন পর্বে নেপালের মাচিন্দ্রা এফসিকে হারাল মোহনবাগান 

    Mohun Bagan: এএফসি কাপের যোগ্যতা অর্জন পর্বে নেপালের মাচিন্দ্রা এফসিকে হারাল মোহনবাগান 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইএসএল অনেক হয়েছে, এবার লক্ষ্য এশিয়া কাপ। এই মন্ত্রেই মরশুম শুরু করেছে মোহনবাগান (Mohun Bagan)। দল গড়তে ঢালা হয়েছে কোটি কোটি টাকা। কার্পণ্য করেননি মালিক সঞ্জীব গোয়েঙ্কা। কারণ তিনিও চান এশিয়া সেরার স্বাদ পেতে।  সেই লক্ষ্যে এক ধাপ এগোল মোহনবাগন সুপার জায়ান্ট। বুধবার সল্টলেক স্টেডিয়ামে এএফসি কাপের যোগ্যতা অর্জনের ম্যাচে নেপালের মাচিন্দ্রা এফসি কে ৩-১ গোলে চূর্ণ করল সবুজ মেরুন ব্রিগেড। দুটি গোল করলেন আনোয়ার আলি। বিশ্বকাপে খেলা জেমস কামিংসের পা থেকেও বল ঢুকলো বিপক্ষের জালে। মোহনবাগানের পরের খেলা ঢাকা আবাহনীর বিরুদ্ধে ২২ অগাস্ট। এই ম্যাচ জিততে পারলে এএফসি কাপের গ্রুপ পর্বে খেলার সুযোগ পাবেন কমিংসরা।

    ডার্বি হারের ক্ষতে প্রলেপ 

    এই জয় ডার্বি হারের ক্ষতে অনেকটাই প্রলেপ দিয়েছে। কারণ ইস্টবেঙ্গলের কাছে পরাজয় ছিল অপ্রত্যাশিত। শক্তির নিরিখে মোহনবাগান ছিল অনেক এগিয়ে। সবুজ মেরুন জার্সি পরে প্রথম সেদিন মাঠে নেমে ছিলেন কামিংস। কিন্তু তাঁর খেলা মন ভরাতে পারেনি। দল হারায় তাঁকে পড়তে হয়েছিল সমালোচনায়। কিন্তু মাচিন্দ্রা এফসির বিরুদ্ধে অস্ট্রেলিয়ান বিশ্বকাপার বুঝিয়ে দিলেন, তিনি লম্বা রেশের ঘোড়া।

    আরও পড়ুন: ডার্বি জয়ে ফিরেছে ভাগ্য! ডুরান্ডের কোয়ার্টার ফাইনালে ইস্টবেঙ্গল

    ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণের ঝড় তোলে মোহনবাগান। গোল করার সুযোগও এসেছিল। কিন্তু মিস করেন আশিক কুরিয়ান। দুই প্রান্তকে কাজে লাগিয়ে আক্রমণ গড়ে তোলার চেষ্টা করেন মোহনবাগানের ফুটবলাররা। বিক্ষিপ্ত কিছু আক্রমণ তৈরি করে মাচিন্দ্রা। কিন্তু সবুজ মেরুন ডিফেন্স ভেদ করার শক্তি ছিল না তাতে। ৩৯ মিনিটে লিড নেয় মোহনবাগান (Mohun Bagan)। হুগো বোমাসের কর্নার থেকে হেডে গোল করেন আনোয়ার (১-০)। দ্বিতীয়ার্ধে মোহনবাগান করে আরও দুটি গোল করে। ৬৫ মিনিটে কমিংসের পা থেকে আসে দ্বিতীয় গোল (২-০)। তার পর একটু গা ছাড়া ভাব দেখায় ফেরান্দোর ছেলেরা। সেই সুযোগে মচিন্দ্রা (২-১) করে। তবে ৮৫ মিনিটে দিমিত্রি ফ্রি কিক থেকে হেডে নিজের ও দলের তৃতীয় তথা জয়সূচক গোল করেন আনোয়ার (৩-১)।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • East Bengal: ডার্বি জয়ে ফিরেছে ভাগ্য! ডুরান্ডের কোয়ার্টার ফাইনালে ইস্টবেঙ্গল

    East Bengal: ডার্বি জয়ে ফিরেছে ভাগ্য! ডুরান্ডের কোয়ার্টার ফাইনালে ইস্টবেঙ্গল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরুটা দেখে মনে হয়নি সাত পয়েন্ট নিয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে ডুরান্ড কাপের কোয়ার্টার ফাইনালে উঠবে ইস্টবেঙ্গল (East Bengal)। কিন্তু বড় ম্যাচে মোহনবাগানকে হারানোর পর বদলে যায় সব কিছু। কার্লেস কুয়াদ্রাতের ছেলেদের মনোবল তুঙ্গে। যার প্রমাণ মিলল আরও একবার। বুধবার গ্রুপ “এ” ম্যাচে রাউন্ড গ্লাস পাঞ্জাব এফসিকে ১-০ গোলে হারালো লাল হলুদ ব্রিগেড। একমাত্র গোলটি করেন জেভিয়ার সিভেরিও।

    ঝুলে মোহনবাগানের ভাগ্য

    ইস্টবেঙ্গল (East Bengal) শেষ আটে জায়গা পাকা করলেও, ঝুলে রইলো মোহনবাগানের ভাগ্য। কারণ, ডুরান্ড কাপের নিয়ম অনুযায়ী ছটি গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন দল সরাসরি কোয়ার্টার ফাইনালে উঠবে। আর গ্রুপের দ্বিতীয় স্থানাধিকারী দলগুলির মধ্যে সেরা দুটি দল শেষ আটে খেলার সুযোগ পাবে। তাই সবুজ মেরুন ব্রিগেডকে তাকিয়ে থাকতে হবে অন্য দল গুলির দিকে।

    আরও পড়ুন: ২৫ অগাস্ট থেকেই বিশ্বকাপের টিকিট! জেনে নিন কীভাবে পাবেন

    ম্যাচ-এর রিপোর্ট-কার্ড

    পাঞ্জাবের দলটির বিরুদ্ধে জয় পেলেও ইস্টবেঙ্গল (East Bengal) কিন্তু সেরা পারফরম্যান্স মেলে ধরতে পারেনি। প্রথম ১৫ মিনিটে গোল করার একাধিক সুযোগ পেয়েছিল পাঞ্জাবের দলটি। পর পর আক্রমণ আছড়ে পড়ে ইস্টবেঙ্গল ডিফেন্সে। কিন্তু অধিনায়ক হরমোনজ্যোত খাবরা ও গোলকিপারের প্রচেষ্টায় সেই আক্রমণ সফল হয়নি। তবে প্রাথমিক ভুল শুধরে ঘুরে দাঁড়ায় ইস্ট বেঙ্গল। ২২ মিনিটে পাঞ্জাব এফসি-র বক্সের বাইরে ফ্রি কিক পায় ইস্টবেঙ্গল। কিন্তু পাঞ্জাবের এক ডিফেন্ডারের পায়ে লেগে বল বাইরে গেলে কর্নার হয়। সেই কর্নার থেকে হেডে গোল করে ইস্টবেঙ্গলকে এগিয়ে দেন জেভিয়ার সিভেরিও। গোটা ম্যাচে আর গোল হয়নি। তবে দুই দল অনেক সুযোগ পেয়েছিল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Modi Cabinet: ১০০ শহরে ১০ হাজার বৈদ্যুতিন বাস! ৫ শতাংশ সুদে ১ লক্ষ টাকা ঋণ পাবেন ‘বিশ্বকর্মা’রা

    Modi Cabinet: ১০০ শহরে ১০ হাজার বৈদ্যুতিন বাস! ৫ শতাংশ সুদে ১ লক্ষ টাকা ঋণ পাবেন ‘বিশ্বকর্মা’রা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী ই-বাস পরিষেবার অধীনে ১০০টি শহরে ১০০০ নতুন বৈদ্যুতিন বাসের ঘোষণা করল কেন্দ্র। বুধবার ‘পিএম বিশ্বকর্মা’ বা ‘প্রধানমন্ত্রী বিশ্বকর্মা’ প্রকল্পেরও অনুমোদন করে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভা। এই প্রকল্পের অধীনে, প্রথম কিস্তিতে ‘উদার শর্তে’ ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেওয়া হবে। দ্বিতীয় কিস্তিতে আরও ২ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে। জানা গিয়েছে, সুদ দিতে হবে মাত্র ৫ শতাংশ হারে।

    ই-বাস পরিষেবা

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর অনুরাগ ঠাকুর বলেছেন, গ্রিন মোবিলিটি বাড়ানোর জন্য মন্ত্রিসভা প্রধানমন্ত্রী ই বাস পরিষেবার অনুমোদন দিয়েছে। এই প্রকল্পে ৫৬, ৬১৩ কোটি বরাদ্দ করা হয়েছে। যার মধ্যে কেন্দ্র প্রদান করবে ২০,০০০ কোটি।

    কীভাবে বাস্তবায়িত হবে এই প্রকল্প? জানা গিয়েছে ১৬৯ শহরের মধ্যে বেছে নেওয়া হয়েছে ১০০টি শহরকে। সেই শহরগুলিতে এই পরিষেবা চালু হবে যেখানে ৩ লক্ষ বা তার বেশি জনবসতি। এছাড়াও, যে সব অঞ্চলে কোনও সংগঠিত বাস পরিষেবা নেই, সেই সমস্ত শহরকেও পরিষেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। এই প্রকল্পে পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ বা পিপিপি মডেলে তৈরি হবে ১০ হাজার ই-বাস। দূষণ কমাতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা সিটি বাস পরিষেবায় ই-বাসের সংখ্যা বাড়ানোয় জোর দিয়েছে।

    আরও পড়ুন: ফুটে উঠল ভারতের জাতীয় পতাকা! স্বাধীনতা দিবসে বুর্জ খলিফায় জ্বলল তেরঙা

    প্রধানমন্ত্রী বিশ্বকর্মা স্কিম

    বুধবার (১৬ অগস্ট), প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির অধীনে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার এক বৈঠকের পর, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব জানান, পিএম বিশ্বকর্মা প্রকল্পের অধীনে সরকার মৃৎশিল্প, কমার, নির্মাণ, টেলারিং এবং নৌকা নির্মাণ সহ ঐতিহ্যগত দক্ষতার প্রচার করবে। বিশ্বকর্মা যোজনায় উপকৃত হবে ৩০ লক্ষ কারিগর।

    এই প্রকল্পের আওতায় আসা শিল্পীরা ৫ শতাংশ সুদের হারে ১ লক্ষ টাকা ঋণ পেতে পারবেন। আর্থিক সাহায্য পাবেন আধুনিক সরঞ্জাম কেনার জন্যও। ১৭ সেপ্টেম্বর বিশ্বকর্মা জয়ন্তীতে ১৩,০০০ কোটি টাকার আর্থিক ব্যয়ের এই প্রকল্প চালু করা হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • ODI Cricket World Cup 2023: ২৫ অগাস্ট থেকেই বিশ্বকাপের টিকিট! জেনে নিন কীভাবে পাবেন 

    ODI Cricket World Cup 2023: ২৫ অগাস্ট থেকেই বিশ্বকাপের টিকিট! জেনে নিন কীভাবে পাবেন 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রিকেট বিশ্বকাপের (ODI Cricket World Cup 2023) কাউন্ট ডাউন শুরু হয়ে গেছে। আর মাত্র ৫০ দিন বাকি। এবার ভারতে বসছে আইসিসির এই মেগা আসর। যা নিয়ে ক্রিকেট প্রেমীদের মধ্যে উন্মাদনা তুঙ্গে। কারণ ২০১১ দেশের মাটিতে শেষবার খেতাব জিতেছিল ভারত। গত দশ বছরে টিম ইন্ডিয়া আইসিসির ট্রফি জিততে না পারলেও, এবার অনেকেই রোহিতের হতে ট্রফি দেখছেন। দেশের মাটিতে ক্রিকেট বিশ্বকাপের আনন্দ তারিয়ে তারিয়ে উপভোগ করতে চান অনেকেই। মাঠে বসে খেলা দেখার আনন্দই অন্যরকম। কিন্তু তার জন্য দরকার মহামূল্যবান টিকিট। ২৫ অগাস্ট থেকেই বিশ্বকাপের টিকিট কাটতে পারবেন। কিন্তু কীভাবে টিকিট কাটবেন তা নিয়ে অনেকের মনেই রয়েছে প্রশ্ন। 

    কীভাবে পাবেন বিশ্বকাপের টিকিট

    ভারতের মাটিতে বিশ্বকাপ (ODI Cricket World Cup 2023) মানে টিকিটের চাহিদা থাকবে অনেক বেশি। তাই আইসিসি ধাপে ধাপে টিকিট ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যা অতীতে কখনও হয়নি। বিসিসিআই সচিব জয় শাহ জানিয়েছেন, ফিজিক্যাল টিকিট নিয়ে মাঠে ঢুকতে হবে। তবে টিকিট কিনতে হবে অনলাইনে। আইসিসি জানিয়েছে, টিকিট কাটার জন্য সবার আগে নাম রেজিস্টার করতে হবে আইসিসি ক্রিকেট ওয়ার্ল্ড কাপ ২০২৩ ওয়েবসাইটে। যদি একটি ম্যাচে নির্ধারিত টিকিটের চেয়ে বেশি আবেদন জমা পড়ে তাহলে লটারি হবে।

    আরও পড়ুুন: আয়ারল্যান্ড উড়ে গেল টিম ইন্ডিয়া, তরুণ দলে কারা রয়েছেন জানেন?

    কবে কোন ম্যাচের টিকিট পাওয়া যাবে

    ২৫ অগাস্ট ভারত ব্যতীত অন্য ওয়ার্ম আপ ম্যাচ এবং বিশ্বকাপের অন্য ম্যাচের টিকিট বিক্রি শুরু হবে।
    ৩০ অগাস্ট ভারতীয় দলের দুটি ওয়ার্ম আপ ম্যাচের
    ৩১ অগাস্ট বিশ্ব কাপে ভারতের তিনটি ম্যাচের টিকিট বিক্রি হবে। যে ম্যাচ গুলি হবে চেন্নাই, দিল্লি ও পুনে
    ১ সেপ্টেম্বর ধর্মশালা, লখনউ , মুম্বইতে ভারতের ম্যাচের জন্য
    ২ সেপ্টেম্বর টিকিট পাওয়া যাবে বেঙ্গালুরু ও কলকাতার। যে ম্যাচের দিকে চোখ গোটা ক্রিকেট দুনিয়ার, সেই ভারত পাকিস্তান ম্যাচটি হবে ১৪ অক্টোবর আহমেদাবাদে। তার টিকিট বিক্রি হবে ৩ সেপ্টেম্বর।সেমিফাইনাল ও ফাইনালের টিকিট বুকিং করা যাবে ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Chandrayaan-3: চাঁদের আরও কাছে! বৃত্তাকার কক্ষপথে চন্দ্রযান ৩, কী বলল ইসরো?

    Chandrayaan-3: চাঁদের আরও কাছে! বৃত্তাকার কক্ষপথে চন্দ্রযান ৩, কী বলল ইসরো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরও একটি কক্ষপথ পরিবর্তনের প্রক্রিয়া সফল ভাবে করে ফেলল চন্দ্রযান-৩ (Chandrayaan-3)। আর মাত্র কয়েকদিনের অপেক্ষা। তার পরই চাঁদের মাটি স্পর্শ করবে ভারতের চন্দ্রযান-৩, আশা করছে ইসরো। ১৬ অগাস্ট সফলভাবে কক্ষপথ উত্তোলনের কাজ সফল করেছে ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা। ইসরোর দেওয়া খবর অনুসারে, এখন ১৫৩ কিমি x ১৬৩ কিমি কক্ষপথে অবস্থান করছে চন্দ্রযান ৩। এর আগে সোমবার একবার কক্ষপথ পরিবর্তন করে চাঁদের আরও কাছে এগিয়ে যায় চন্দ্রযান। 

    ইতিহাসের পথে ইসরো

    ভারতীয় মহাকাশ সংস্থা সূত্রে খবর, আগামী ১৭ অগাস্ট, প্রপালশন মডিউল থেকে পৃথক হয়ে যাবে ল্যান্ডার মডিউল। সহজ কথায় বলতে গেলে চন্দ্রযান-৩ থেকে আলাদা হয়ে যাবে ল্যান্ডার ‘বিক্রম’। তারপর ২৩ অগাস্ট পালকের মতো হালকা স্পর্শে চাঁদের মাটি ছোঁবে চন্দ্রযান ৩। শেষে ল্যান্ডার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে রোভার ‘প্রজ্ঞান’। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে নামানো হবে চন্দ্রযান ৩ কে। অতীতে অত্যন্ত দুর্গম খানাখন্দে ভরা ওই এলাকায় বিশ্বের কোনও মহাকাশযান অবতরণ করেনি। ফলে সেখানে নয়া আবিষ্কারের সম্ভাবনা রয়েছে। চন্দ্রযান ৩ মিশন সফল হলে মহাকাশ গবেষণায় একটি উল্লেখযোগ্য মাইলস্টোন স্থাপন করতে পারবে ইসরো। তবে সেখানকার মাটি আক্ষরিক অর্থেই ডেলিকেট অর্থাৎ অত্যন্ত নরম। মাটি স্পর্শ করে অবতরণ বা ল্যান্ড করাই সেখানে এক বড় চ্যালেঞ্জ। এর আগে রাশিয়া, আমেরিকা, চিন চাঁদে মহাকাশযানের সফল অবতরণ করিয়েছে। তবে তা হয়েছে চাঁদের উত্তর মেরুতে। এই প্রথম চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করতে চলেছে বিশ্বের কোনও মহাকাশযান। ইসরো জানিয়েছে, আগে থেকে চন্দ্রযান-৩ এর জন্য যে অরবিট রিডাকশন ম্যান্যুভার পরিকল্পনা করা হয়েছিল সেই পথেই সফলভাবে অগ্রসর হয়েছে ভারতের মহাকাশযান। 

    আরও পড়ুন: চাঁদেও ট্রাফিক জ্যাম! চন্দ্রযান-৩ ছাড়াও কক্ষপথে একাধিক স্যাটেলাইট

    ইসরোর স্বপ্নের উড়ান

    উল্লেখ্য, মাত্র ৬০০ কোটি টাকায় চন্দ্রযান ৩ মিশন পরিকল্পনা করা হয়েছে। আর স্বল্প ব্যয়ে এই স্বপ্নের উড়ানে পাড়ি দেওয়া স্বপ্ন সত্যি করার জন্য সমস্ত দেশের থেকে প্রশংসা কুড়োচ্ছে ভারত। ইসরোর এক আধিকারিকের কথায়, “মিতব্যয়ী উদ্ভাবনী তত্ত্বে এই পুরো মিশনের পরিকল্পনা করা হয়েছে। অত্যন্ত অল্প টাকা খরচ করা হয়েছে। চাঁদে পৌঁছতে অপেক্ষাকৃত বেশি সময় লাগলেও জ্বালানি এবং টাকা যাতে সাশ্রয় করা সম্ভব হয় সেই চেষ্টা করা হয়েছে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Musk vs Zuckerberg: কোথায় প্রথম সামনা সামানি লড়তে চান জুকেরবার্গ! জানতে চাইলেন মাস্ক

    Musk vs Zuckerberg: কোথায় প্রথম সামনা সামানি লড়তে চান জুকেরবার্গ! জানতে চাইলেন মাস্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইলন মাস্কের সঙ্গে মার্ক জুকারবার্গের কেজফাইট নিয়ে সারা দুনিয়ায় উত্তেজনার পারদ চড়ছে। জুকেরবার্গ কোথায় তাঁর সঙ্গে লড়তে (Elon Musk and Mark Zuckerberg Cagefight) চান এবার তা জানতে চাইলেন ইলন মাস্ক। এর আগে জুকেরবার্গ লোকেশন পাঠাতে বলেছিলেন। এবার মাস্ক বললেন কোথায় প্রথম তাঁর সঙ্গে সামনা সামানি লড়াই করতে চান জুকেরবার্গ তা জানাতে।

    দ্বৈরথ অনিশ্চিত!

    সম্প্রতি এই লড়াই থেকে নিজেকে সরিয়ে নেন মেটা কর্তা জুকেরবার্গ। তিনি জানালেন, লড়াইয়ে নামা নিয়ে তাঁর যথেষ্ট উৎসাহ ছিল, কিন্তু এক্স-কর্তা মাস্কের গড়িমসিতেই এই দ্বৈরথ থেকে সরে দাঁড়াচ্ছেন তিনি। পরিবর্তে অন্য কারোর সঙ্গে লড়াইয়ে নামার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন জুকেরবার্গ। তাঁর মতে, এই দ্বৈরথকে হালকাভাবে নিয়ে টালবাহানা করছেন মাস্ক। নয়া থ্রেডস প্ল্যাটফর্মে তিনি জানান, “এই লড়াইয়ের ময়দানে নামতে এলন যে একেবারেই আগ্রহী সেটা আমরা সকলেই জেনে গিয়েছি। লড়াইয়ের তারিখ চূড়ান্ত হয়ে গিয়েছিল। চ্যারিটির বিষয়টিও পাকা হয়। কিন্তু ওই তারিখে সম্মতি জানাননি মাস্ক। প্রথমে অস্ত্রোপচারের অজুহাত দেখিয়েছিলেন। তারপর আমারই বাড়িতে অনুশীলন করতে চান তিনি। মাস্ক যদি সত্যিই এই দ্বৈরথে নামতে চান তাহলে অবশ্যই আমাকে জানাতে পারেন। তা না হলে লড়াইটা একেবারে বাতিল করে দিতে হবে। যারা খেলাধুলায় সত্যিই অংশ নিতে চান আমি তাঁদের সঙ্গে লড়াইয়ে নামব।”

    আরও পড়ুন: “হিন্দু হিসাবে এসেছি”, রামকথা শুনতে কেমব্রিজে ধর্মীয় গুরুর কাছে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী সুনক

    জুকেরবার্গের যুক্তি

    জুকেরবার্গের এই যুক্তি অবশ্য মোটেই গ্রহণযোগ্য হয়নি, উল্টে তাঁকে ‘মুরগি’ বলে কটাক্ষ করেছেন মাস্ক। ইঙ্গিত করেছেন, ভয় পেয়েই লড়াই থেকে সরছেন মার্ক। মাস্ক এবং জুকেরবার্গের মধ্যে সংঘাত যদিও নতুন নয়। প্রকাশ্যেই পরস্পরের সমালোচনা করতে শোনা গিয়েছে তাঁদের। স্পেস এক্স রকেট, তথ্য গোপন সংক্রান্ত নীতি নিয়ে মাস্কের সমালোচনা করেছেন জুকেরবার্গ। মাস্ক ট্যুইটার দখল করার পর, তার বিকল্পও বের করেন জুকেরবার্গ। সেই নিয়ে বাগযুদ্ধ চরম আকার ধারণ করে। সেই আবহেই জুকেরবার্গকে সম্মুখ সমরে আহ্বান জানান মাস্ক। জুলাই মাসের গোড়ার দিকে ফেসবুক কর্ণধার জুকেরবার্গ মুখোমুখি লড়াইয়ে আহ্বান জানান ট্যুইটার কর্তা মাস্ক। প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই সেই চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেন জুকেরবার্গ। কোথায়, কখন হাজির হতে হবে জানতে চান মাস্কের কাছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi : “ভারত লাভবান হয়েছে তাঁর নেতৃত্বে”, প্রয়াণ দিবসে অটল বিহারী বাজপেয়ীকে স্মরণ প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi : “ভারত লাভবান হয়েছে তাঁর নেতৃত্বে”, প্রয়াণ দিবসে অটল বিহারী বাজপেয়ীকে স্মরণ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের উন্নতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর। বুধবার অটল বিহারী বাজপেয়ীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে এমনটাই জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এদিন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকে শ্রদ্ধা জানাতে সদৈব অটল মেমোরিয়ালে যান রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মূর্মূ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা, রাজ্যসভার চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড়, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী  অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং এবং অন্যান্য আরও অনেকে।

    বাজপেয়ীকে শ্রদ্ধা

    সোশ্যাল সাইটে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে লিখতে গিয়ে মোদি জানান যে, বাজপেয়ীর নেতৃত্বে দেশ ভালোভাবে লাভবান হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী মোদি লেখেন, “অটল বিহারী বাজপেয়ীকে শ্রদ্ধা জানাতে ১৪০ কোটি ভারতবাসীর সঙ্গে আমিও যুক্ত হলাম। ভারত তাঁর নেতৃত্ব থেকে ভালভাবে লাভবান হয়েছে। দেশের উন্নতির ক্ষেত্রে তিনি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছেন যা ২১ শতকে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ছড়িয়ে পড়েছে”।

    গোয়ালিয়রে  ১৯২৪ সালে জন্ম হওয়া অটল বিহারী বাজপেয়ী বিজেপির অন্যতম মুখ হিসেবে পরিচিত ছিলেন। প্রথম অকংগ্রেসীয় প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পূর্ণ সময়ের জন্য প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তিনি। ১৯৯৬ সালের ১৬ মে থেকে ১ মে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তিনি। এবং পরবর্তীতে ১৯ মার্চ ১৯৯৮ সাল থেকে  ২২ মে ২০০৪ সাল পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী হন। এছাড়া ১৯৭৭ থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী মোরারজি দেশাইয়ে ক্যাবিনেটে বিদেশমন্ত্রকের দায়িত্ব সামলেছিলেন তিনি। ২০১৮ সালে অগাস্টের ১৬ তারিখে দিল্লির এইমস হাসপাতালে প্রয়াত হন অটল বিহারী বাজপেয়ী। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Rishi Sunak: “হিন্দু হিসাবে এসেছি”, রামকথা শুনতে কেমব্রিজে ধর্মীয় গুরুর কাছে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী সুনক

    Rishi Sunak: “হিন্দু হিসাবে এসেছি”, রামকথা শুনতে কেমব্রিজে ধর্মীয় গুরুর কাছে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী সুনক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের সঙ্গে আত্মিক টানের প্রমাণ আবারও দিলেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক (Rishi Sunak)। জন্ম, বেড়ে ওঠা বিদেশের মাটিতে হলেও তিনি শিকড় ভোলেননি। লন্ডনেই ‘রাম কথা’ শুনলেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী। জানালেন তিনি হিন্দু, রামচন্দ্র তাঁর প্রেরণা। মঙ্গলবার কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত রাম কথায় যোগ দিতে এসে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী জানান, তাঁর কাছে বিশ্বাস অত্যন্ত ব্যক্তিগত একটি বিষয় এবং জীবনদর্শনের প্রতিটি পদে তা পথ প্রদর্শন করে। 

    রাম কথা শুনতে পেরে গর্বিত

    কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের জেসুস কলেজে আধ্যাত্মিক নেতা মোরারি বাপু আয়োজিত ‘রাম কথা’ (Morari Bapu Ram Katha in UK) অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী সুনক (Rishi Sunak) বলেন, “ভারতের স্বাধীনতা দিবসে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে মোরারি বাপুর রাম কথা শুনতে পেরে আমি অত্যন্ত খুশি ও গর্বিত। আজ আমি এখানে প্রধানমন্ত্রী হিসাবে নয়, হিন্দু হিসাবে এসেছি।” সেখানে তাঁকে ‘জয় সিয়া রাম’ ধ্বনি দিতেও শোনা যায়। তাঁর কথায়, হিন্দু ধর্ম তাঁকে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে গাইড করে এবং ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সেরা কাজ করার সাহস দেয়। শৈশবের স্মৃতি রোমন্থন করে তিনি জানান, সাউথ হ্যাম্পটনে থাকাকালীন তিনি প্রায়সময়ই ভাইবোনেদের সঙ্গে এলাকার মন্দিরগুলিতে যেতেন।

    আরও পড়ুুন: পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবসে ‘কালো দিন’ পালন সিন্ধ-বালোচ ফোরামের

    ভগবান রামের উদ্দেশ্যে আরতি

    প্রদীপ জ্বালিয়ে ভগবান রামের উদ্দেশ্যে আরতিও করেন তিনি। ভগবান হনুমানের ছবির উদ্দেশ্যে প্রণাম করে ঋষি সুনক (Rishi Sunak) বলেন, “ঠিক যেরকমভাবে বাপুর (Morari Bapu) পিছনে সোনালি রঙের হনুমানজি রয়েছেন, ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে আমার ডেস্কও আলো করে বসে রয়েছেন সোনালি রঙের গণেশ।” তাঁর বক্তব্যে শোনা যায়, “আমি এখান থেকে রামায়ণ, ভগবত গীতা ও হনুমান চালিশার পাঠ স্মৃতি হিসাবে নিয়ে যাচ্ছি। আমার কাছে শ্রী রাম সবসময় অনুপ্রেরণামূলক ব্যক্তিত্ব, যিনি দেখিয়েছেন কীভাবে সাহসের সঙ্গে জীবনের প্রতিবন্ধকতার সঙ্গে লড়তে হয়, কীভাবে মানবতা ছড়িয়ে দিতে হয় এবং নিঃস্বার্থভাবে কাজ করতে হয়।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ro Khanna: মন্দিরে খলিস্তানি হামলার নিন্দা করলেন মার্কিন কংগ্রেসের সদস্য রো খান্না

    Ro Khanna: মন্দিরে খলিস্তানি হামলার নিন্দা করলেন মার্কিন কংগ্রেসের সদস্য রো খান্না

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোতে ভারতীয় কনস্যুলেটে এবং কানাডায় হিন্দু মন্দিরে খলিস্তানি হামলার নিন্দা করলেন আমেরিকার কংগ্রেসের ভারতীয় বংশোদ্ভূত সদস্য রো খন্না। তিনি বলেন, “কোনও ধর্মস্থানে হিংসা কাম্য নয়। সমস্যা থাকলে আলোচনা হোক। কিন্তু পাঞ্জাব ভারতের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। এর কোনও অন্যথা হবে না।”

    শাস্তিযোগ্য অপরাধ

    প্রসঙ্গত, খান্নার দাদু অমরনাথ বিদ্যালঙ্কার বিশিষ্ট স্বাধীনতা সংগ্রামী ছিলেন। পরবর্তী সময়ে তিনি পাঞ্জাব সরকারের মন্ত্রী এবং লোকসভার সাংসদও হয়েছিলেন। ক্যালিফোর্নিয়া থেকে আমেরিকার কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ হাউস অফ রিপ্রেজেনটেটিভসে নির্বাচিত খান্না ভারতীয় বংশোদ্ভূত সমাজের অন্যতম জনপ্রিয় নেতা। ১৫ আগাস্ট স্বাধীনতা দিবসে লাল কেল্লার অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট অতিথি হিসেবে ভারতে এসেছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জাতির উদ্দেশে ভাষণ শুনবেন তিনি। এদিন সানফ্রান্সিসকোর ঘটনার কড়া নিন্দা করেছেন রো খান্না। তিনি বলেন, “আমরা যে কোনও রকমের হিংসা ও ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপের তীব্র বিরোধী। হিন্দু মন্দিরের উপর হামলা শাস্তিযোগ্য অপরাধ।”

    আরও পড়ুন: চাঁদেও ট্রাফিক জ্যাম! চন্দ্রযান-৩ ছাড়াও কক্ষপথে একাধিক স্যাটেলাইট

    শনিবার ফের খালিস্তানি জঙ্গিদের আক্রমণে উত্তাল হয়ে উঠেছিল কানাডা। ব্রিটিশ কলম্বিয়ায় ভারত-বিরোধী (Anti India) এবং খালিস্তানি (Pro Khalistani) বিক্ষোভকারীরা ব্যাপকভাবে ভাঙচুর চালালো একটি হিন্দু মন্দিরে। তাণ্ডবের পর লক্ষ্মী নারায়ণ মন্দিরের সামনের দরজায় খালিস্তান পন্থীদের বিতর্কিত পোস্টারও সাঁটিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। মন্দিরটির সামনের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ থেকে পাগড়ি বাঁধা এবং চাদরে মুখ ঢাকা দুই ব্যক্তিকে ওই পোস্টার সাঁটাতে দেখা গিয়েছে। 

    আমেরিকার পাশাপাশি কানাডার খালিস্তানপন্থীদের নিয়েও ক্রমশ উদ্বেগ বাড়ছে কেন্দ্র সরকারের। ইতিমধ্যেই ‘কিল ইন্ডিয়া’ নামে পোস্টার পড়েছে কানাডায়। পোস্টারে ভারতীয় হাই কমিশনার সঞ্জয় কুমার বর্মা ও টরোন্টোর ভারতীয় কনসাল জেনারেল অপূর্ব শ্রীবাস্তবের ছবি রয়েছে।গত মাসে ব্রিটিশ কলম্বিয়ায় একটি গুরুদ্বারের সামনে দুষ্কৃতীদের গুলিতে খুন হন মোস্ট ওয়ান্টেড জঙ্গি তথা খলিস্তান টাইগার ফোর্সের প্রধান হরদীপ সিং নিজ্জর। এর পর থেকেই টরোন্টো ও ভ্যাঙ্কুভারের মতো কানাডার প্রায় সমস্ত শহরে ভারতীয় দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভ দেখায় খালিস্তানপন্থীরা। এই দূতাবাসগুলিতেও হামলা হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে নয়াদিল্লি।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India-China Border: রিপোর্ট ঘিরে চাঞ্চল্য! গালওয়ান সংঘর্ষের পর পূর্ব লাদাখে ৬৮ হাজারের বেশি জওয়ান 

    India-China Border: রিপোর্ট ঘিরে চাঞ্চল্য! গালওয়ান সংঘর্ষের পর পূর্ব লাদাখে ৬৮ হাজারের বেশি জওয়ান 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গালওয়ান সংর্ঘষের পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে চাঞ্চল্যকর রিপোর্ট প্রকাশ্যে এল। সেনাবাহিনী এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক সূত্রে খবর, ভারত-চিন (India-China Border) সেনা সংঘর্ষের পর যুদ্ধ প্রায় বেঁধে গিয়েছিল। ২০২০-র ১৫ জুন। গালওয়ান (Galwan) উপত্যকায় ভয়াবহ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে ভারত-চিন সেনা। জানা গেছে, অপ্রীতিকর পরিস্থিতি তৈরি হলে তার সামাল দেওয়ার জন্য ওই ঘটনার পর রাতারাতি নিরাপত্তা বাড়িয়ে দেওয়া হয় প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর। ৬৮ হাজারের বেশি সেনা জওয়ান, প্রায় ৯০টি ট্যাঙ্ক এবং অন্যান্য অস্ত্রশস্ত্র রাতারাতি আকাশপথে উড়িয়ে নিয়ে যাওয়া হয় ভারতীয় বায়ুসেনার মাধ্যমে। তাঁদের পূর্ব লাদাখে মোতায়েন করা হয়। 

    ভারত-চিন বৈঠক

    ওই সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, খুব অল্প সময়ের মধ্যে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর ‘বিতর্কিত’ অংশে যুদ্ধাস্ত্র মজুত রাখা হয়েছে। ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরোধী ব্যবস্থাকেও প্রস্তুত রাখা হয়েছে। চিনের সঙ্গে সীমান্ত নিয়ে এখনও স্থির ঐকমত্যে পৌঁছতে পারেনি নয়াদিল্লি। এই আবহে সেনার এই পদক্ষেপ ঘিরে জল্পনা তৈরি হয়েছে। প্রসঙ্গত, পারস্পরিক আস্থার পরিবেশ ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে সোমবার বৈঠকে বসতে চলেছেন ভারত এবং চিনের শীর্ষ সেনা আধিকারিকেরা। সীমান্ত নিয়ে ১৯তম এই বৈঠকে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হবে বলে সেনা সূত্রের খবর। ভারতের তরফে এই বৈঠকে নেতৃত্ব দেবেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল রশিম বালি।

    আরও পড়ুন: স্বাধীনতা দিবসে ‘সেলফি’! ১০,০০০ টাকা পুরস্কার, বড় পরিকল্পনা কেন্দ্রের

    বায়ুসেনার নজরদারি 

    রিপোর্টকে উদ্ধৃত করে সূত্রের খবর, নজরদারি হিসেবে বায়ুসেনার সু-৩০ এমকেআই এবং জাগুয়ার যুদ্ধবিমানকে ব্যবহার করা হয়েছিল। নজরদারি চালানোর পাশাপাশি গোয়েন্দা তথ্য সরবরাহের কাজ ছিল তাদের। রিপোর্ট অনুযায়ী, খুব অল্প সময়ের মধ্যে বাহিনী সহ অস্ত্রশস্ত্র পূর্ব লাদাখের নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর মজুত করা হয়েছিল। প্রতিবেশী দেশ আক্রমণ করলে যাতে উপযুক্ত জবাব দেওয়া যায়, তারজন্য সমস্ত ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়। সংঘর্ষের পরেও নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর উত্তেজনা থাকায়, ভারতীয় বায়ুসেনা চিনা কার্যকলাপের উপর বাজপাখি নজরদারি রাখার জন্য প্রচুর পরিমাণে দূরবর্তী পাইলট বিমান (আরপিএ) মোতায়েন করে। প্রকাশিত রিপোর্ট থেকে আরও জানা গেছে গেছে যে খুব অল্প সময়ের মধ্যে মোট ৯ হাজার টন ওজন বহন করেছিল বায়ুসেনার বিমানগুলি। নিয়ন্ত্রণরেখা থেকে ৫০ কিলোমিটারের মধ্যে লালফৌজের গতিবিধির উপর নজরদারি চালাতে মোতায়েন করা হয় মিগ এবং রাফাল যুদ্ধবিমান।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share