Author: শুভ্র চট্টোপাধ্যায়

  • Bangladesh: বাংলাদেশে বিশৃঙ্খলা! মমতার মন্তব্যে ক্ষুব্ধ হাসিনা সরকার, কেন্দ্রকে চিঠি ঢাকার

    Bangladesh: বাংলাদেশে বিশৃঙ্খলা! মমতার মন্তব্যে ক্ষুব্ধ হাসিনা সরকার, কেন্দ্রকে চিঠি ঢাকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাকরি ক্ষেত্রে সংরক্ষণ নিয়ে অশান্ত প্রতিবেশী বাংলাদেশ (Bangladesh)। সম্প্রতি ২১ জুলাই-এর সভা থেকে বাংলাদেশে বিশৃঙ্খলা নিয়ে নিজের মত ব্যক্ত করেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। এরপরই তাঁর মন্তব্যে বিরোধিতা করে ঢাকা। এ নিয়ে দিল্লিতে চিঠি পাঠিয়েছে হাসিনা সরকার। ঢাকার দাবি, প্রতিবেশী রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী অন্য দেশের আভ্যন্তরীন বিষয় নিয়ে কথা বলতে পারেন না। তাঁর মন্তব্যে বিভ্রান্তির সুযোগ রয়েছে।

    কেন্দ্রের প্রতিক্রিয়া

    সম্প্রতি মমতা বলেছিলেন, বাংলাদেশের (Bangladesh) মানুষ দরজায় কড়া নাড়লে রাজ্যে তাঁদের আশ্রয় দেবেন। মমতার এই মন্তব্য ঘিরেই শোরগোল শুরু হয়। প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপি সাংসদ রবি শঙ্কর প্রসাদ মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্যের তীব্র বিরোধিতা করে বলেন, “সংবিধান অনুযায়ী এই অধিকার রাজ্য সরকারের নেই। এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারে।” রাজ্য বিজেপি-র সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “আমার মনে হয়, এ নিয়ে কেন্দ্রের সঙ্গে কথা বলা উচিত। রাজ্য ওঁর একার নয়। যুক্তরাষ্ট্রীয় পরিকাঠামো রয়েছে দেশে।” এবার বাংলাদেশের তরফেও মুখ্যমন্ত্রীর এই মন্তব্যের বিরোধিতা করা হল।

    বাংলাদেশের চিঠি

    মঙ্গলবার মুখ্যমন্ত্রী মমতার (Mamata Banerjee) মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানান বাংলাদেশের (Bangladesh) বিদেশমন্ত্রী হাসান মাহমুদ। তিনি বলেন, “পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীকে শ্রদ্ধা করি, ওঁর সঙ্গে ভাল সম্পর্ক আমাদের। তবে ওঁর মন্তব্যে বিভ্রান্তির সুযোগ রয়েছে যথেষ্ট।  তাই ভারত সরকারকে এ নিয়ে নোট দিয়েছি আমরা।” বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে মমতা মন্তব্য করেছেন বলেও জানান হাসান। বাংলাদেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়নি বলেও জানান তিনি। তবে ঢাকার চিঠি নিয়ে এখনও পর্যন্ত কেন্দ্রের তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি।

    আরও পড়ুন: ক্ষমা চাইতে বললেন রাহুলকে, নিট নিয়ে সুপ্রিম-নির্দেশের পরই বড় ঘোষণা শিক্ষামন্ত্রীর

    রিপোর্ট তলব রাজভবনের

    বাংলার রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসও মুখ্যমন্ত্রীর বাংলাদেশ (Bangladesh) নিয়ে মন্তব্যের প্রেক্ষিতে রিপোর্ট তলব করেছেন। রাজ্যপাল বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee) প্রকাশ্যে অন্য দেশ থেকে আসা মানুষজনকে আশ্রয় দেওয়ার দায়িত্ব নিয়েছেন। সংবিধান লঙ্ঘন করেছেন উনি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Union Budget 2024: মুদ্রা যোজনায় বরাদ্দ দ্বিগুণ, উঠল অ্যাঞ্জেল ট্যাক্স, ঋণে কাদের অগ্রাধিকার?

    Union Budget 2024: মুদ্রা যোজনায় বরাদ্দ দ্বিগুণ, উঠল অ্যাঞ্জেল ট্যাক্স, ঋণে কাদের অগ্রাধিকার?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছোট ব্যবসায়ী এবং উদ্যোগপতিদের মুখে হাসি ফোটাল কেন্দ্রীয় বাজেট ২০২৪-২৫ (Union Budget 2024)। মোদি সরকারের অন্যতম প্রকল্প মুদ্রা যোজনায় বরাদ্দের ঊর্ধ্বসীমা বৃদ্ধি করল কেন্দ্র। ১০ লক্ষ টাকা থেকে মুদ্রা লোন বেড়ে হচ্ছে ২০ লক্ষ টাকা। সরকারি ব্যাঙ্ক এমএসএমই-র মূল্যায়ন করে ঋণ দেবে। আগের ঋণ শোধ করলে তাদের আরও বেশি ঋণ পাওয়ার অধিকার থাকবে। একই সঙ্গে উদ্যোগপতিদের মুখে হাসি ফুটিয়ে মঙ্গলবার স্টার্টআপগুলির ‘অ্যাঞ্জেল ট্যাক্স’ প্রত্যাহারের কথা ঘোষণা করলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)।

    ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত মুদ্রা-ঋণ

    প্রধানমন্ত্রী মুদ্রা যোজনার অধীনে রয়েছে মুদ্রা ঋণ (Mudra Loan)। মঙ্গলবার অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmal Sitharaman) বলেন, ‘সরকারের গ্যারান্টিতে ২০ লক্ষ টাকা মুদ্রা লোন দেওয়া হবে। ১০ লক্ষ টাকা থেকে মুদ্রা লোন বেড়ে হচ্ছে ২০ লক্ষ টাকা।’ এদিন বাজেট পেশের সময় অর্থমন্ত্রী জানান, এমএসএমই-র (MSME) জন্য ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিম থাকছে। ১০০ কোটি টাকা মূল্যের সেলফ ফাইনান্সিং গ্যারান্টি ফান্ড এর জন্য তৈরি হচ্ছে। এগুলির ঋণ (Union Budget 2024) দেওয়ার ক্ষেত্রে কাজ করবে সরকারি ব্যাঙ্ক। এই যোজনায় মূলত অ-কর্পোরেট এবং অ-কৃষি ক্ষেত্রে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের সুবিধার জন্য ঋণ দেওয়া হয়। এই ক্ষেত্রের সুবিধার জন্য বিশেষ ঘোষণা করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। MSME-এর জন্য ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিমের কথা বলা হয়েছে। এই শিল্পক্ষেত্রের জন্য যন্ত্র কিনতে এবং উন্নত পরিকাঠামো ব্যবহার করার জন্য় টার্ম লোনের সুবিধাও থাকছে। এছাড়া, এমএসএমই-দের (MSME) জন্য এক্সপোর্ট হাব তৈরি করা হবে। এদিন অর্থমন্ত্রী জানান, এমএসএমই-র জন্য একছাদের নীচে উৎপাদন থেকে রফতানির ব্যবস্থা থাকবে। 

    ‘অ্যাঞ্জেল ট্যাক্স’ প্রত্যাহার

    মোদি ৩.০ সরকারের বাজেটে স্টার্টআপগুলির উপর থেকে ‘অ্যাঞ্জেল ট্যাক্স’ (Angel Tax) প্রত্যাহার করলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। সরকার বছরের পর বছর ধরে স্টার্টআপগুলির জন্যে নানাবিধ উদ্যোগ নিলেও ‘অ্যাঞ্জেল ট্যাক্স’ বাতিলের ক্ষেত্রে সেভাবে নজর দেয়নি। তবে ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষের বাজেটে (Union Budget 2024) এই বিতর্কিত কর অপসারনের দাবি জানিয়ে স্টার্টআপগুলি জোরালো আওয়াজ তুলেছিল। ‘অ্যাঞ্জেল ট্যাক্স’ হল এমন একটি কর যা স্টার্টআপের বিনিয়োগ মূল্য যদি স্টার্টআপ কোম্পানির স্টকের বাজার মূল্যের থেকে বেশি হয়, তাহলে সেই নির্দিষ্ট স্টার্টআপের উপর এই কর বসানো হত ৷

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Union Budget 2024: নামমাত্র সুদে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত শিক্ষা ঋণ, বাজেটে বিশেষ ঘোষণা নির্মলার

    Union Budget 2024: নামমাত্র সুদে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত শিক্ষা ঋণ, বাজেটে বিশেষ ঘোষণা নির্মলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উচ্চ শিক্ষার জন্য পড়ুয়াদের ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেওয়ার কথা বাজেটে (Union Budget 2024) ঘোষণা করলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। মঙ্গলবার তৃতীয় মোদি সরকারের প্রথম পূর্ণাঙ্গ বাজেটে এই প্রস্তাব রাখেন অর্থমন্ত্রী। নির্মলা সীতারামন জানিয়েছেন, উচ্চ শিক্ষায় এই ঋণ প্রতি বছর ১ লাখ পড়ুয়াকে দেওয়া হবে। আর এই ঋণ মিলবে খুবই অল্পসুদে। মাত্র ৩ শতাংশ সুদের হারে এই ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেওয়া হবে পড়ুয়াদের। 

    শিক্ষা ক্ষেত্রে বরাদ্দ (Union Budget 2024)

    এবারের বাজেটে (Union Budget 2024) শিক্ষা এবং প্রশিক্ষণের জন্য মোট ১.৪ লক্ষ কোটি টাকা বরাদ্দ করার কথা উল্লেখ করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। ২০২৩-২৪ সালের শিক্ষার বাজেটে কেন্দ্র বরাদ্দ করেছিল মোট ১ লাখ ১২ হাজার ৮৯৯ কোটি টাকা। শিক্ষাই দেশের ভিত্তি তাই বাজেটে শিক্ষার দিকে বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে, বলে মনে করছে শিক্ষামহল।

    কেন্দ্রের আশা (Union Budget 2024)

    দেশে রমরম করে বাড়ছে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। চাকরিক্ষেত্রে নিজেদের পরিসর বাড়াতে ম্যানেজমেন্ট ছাড়াও একাধিক কোর্সের ওপর ঝুঁকছেন ছাত্রছাত্রীরা। স্কুল জীবন শেষ করার পরই ইঞ্জিনিয়ারিং ছাড়াও, প্রযুক্তিগত শিক্ষার ওপরেই বেশি নজর দিচ্ছেন বর্তমান যুব সমাজ। এক্ষেত্রে মধ্যবিত্ত পরিবারের ভরসা শিক্ষা ঋণ (Education Loan)। তাতে বিশেষ নজর দিল কেন্দ্রীয় সরকার। উল্লেখ্য, বর্তমানে রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাঙ্কগুলো ৬.৮৫ থেকে ৯.৩৫ শতাংশের বিচারে শিক্ষাঋণ দিয়ে থাকে। সেত্রে ৩ শতাংশ সুদে ঋণ মিললে ছাত্রছাত্রীদের অনেকটাই সুবিধা হবে বলে আশাবাদী কেন্দ্র।

    বাজেটে শিক্ষা নিয়ে ঘোষণা 

    দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে উচ্চশিক্ষার জন্য ৩ শতাংশ সুদে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত শিক্ষা ঋণ (Education Loan)দেওয়ার ব্যাপারে কেন্দ্রীয় সরকার সাহায্য করবে। এর জন্য প্রতি বছর ১ লক্ষ পড়ুয়াদের ই-ভাউচার দেওয়া হবে। কেন্দ্রের অর্থ সাহায্যে রাজ্য সরকারের সঙ্গে হাত মিলিয়ে কেন্দ্র একটি প্রকল্প আনার কথা বলেছে এই বাজেটে (Union Budget 2024)। সেখানে পাঁচ বছর ধরে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে পড়ুয়াদের। প্রতি বছর ২৫ হাজার পড়ুয়াকে সাহায্য করার জন্য মডেল স্কিল স্কিমের সংশোধনের প্রস্তাব করা হয়েছে। এছাড়াও কেন্দ্র সরকার ৫০০টি প্রথমসারির সংস্থায় ১ কোটি যুবকে ইন্টার্নশিপের সুযোগ করে দেওয়ার জন্য একটি প্রকল্প চালু করবে। যার মাধ্যমে প্রতি মাসে ৫ হাজার টাকা ইন্টার্নশিপ এবং ৬ হাজার টাকার এককালীন সহায়তা করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weight Loss:  জানেন শরীরে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকলে, মেজাজও থাকবে ফুরফুরে

    Weight Loss: জানেন শরীরে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকলে, মেজাজও থাকবে ফুরফুরে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বে প্রতি বছর প্রায় ২৮ লক্ষেরও বেশি মানুষ স্থূলতা বা শরীরে অতিরিক্ত ওজনের (Weight Loss) কারণে মারা যান। শরীরে অতিরিক্ত মেদ জমতে থাকলে বেশ কিছু দুরারোগ্য এবং জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। চিকিৎসক থেকে পুষ্টিবিদ, সকলেই এ বিষয়ে একমত। অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন এবং অস্বাস্থ্যকর খাওয়াদাওয়ার জেরে শরীরে বাড়তে থাকে মেদের পরিমাণ। যা নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে আপনার মেজাজও হয়ে যায় খিটখিটে।

    গবেষকদের দাবি

    অতীতে ধারণা ছিল স্থূলকায় ব্যক্তিরা উদার হয়, তাঁদের মেজাজ (Weight Loss) সবসময় খুব ভালো থাকে। কিন্তু বর্তমান গবেষণায় দেখা যাচ্ছে শরীরে ওজন অতিরিক্ত বেড়ে গেলে তা আমাদের মানসিক স্বাস্থ্যের উপরও প্রভাব ফেলে। আবার ওজন কমে গেলেও ক্ষতিগ্রস্ত হয় মানসিক সুস্থতা। তাই দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা খুব জরুরি বলে জানিয়েছেন জার্মান ইনস্টিটিউট অফ হিউম্যান নিউট্রিশন পটসডাম-রেহব্রুকের বিজ্ঞানীরা। কমবয়সে ডায়াবিটিসে আক্রান্ত হওয়ার নেপথ্যে সরাসরি যোগ রয়েছে স্থূলতার। দেহের অতিরিক্ত মেদ থেকে ইনসুলিন ক্ষরণের পরিমাণ ব্যাহত হয়। ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি পায়। রক্তে অনিয়ন্ত্রিত শর্করা অন্যান্য বহু রোগের ক্ষেত্রে অনুঘটকের মতো কাজ করে। শরীরে যত কম পরিমাণ ফ্যাট থাকবে শরীর তত বেশি ভালো থাকবে।

    ওবেসিটি বিপাক হারে বাধা

    ওবেসিটি বা স্থূলতার সমস্যা আছে কি না, তা বোঝার এক মাত্র পদ্ধতি হল ‘বডি মাস ইনডেক্স’(বিএমআই)। ওবেসিটি গ্রাস করলে শরীরে বিপাক হার কমতে থাকে। ফলে ইনসুলিন সঠিক ভাবে কাজ করতে পারে না। টাইপ টু ডায়াবিটিস, পিসিওডি(পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম), হরমোনের ভারসাম্যহীনতার মতো নানা শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। ওজন হ্রাস (Weight Loss) বিপাকীয় এবং মনস্তাত্ত্বিক অবস্থার উন্নতি ঘটায়। মানুষকে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে। শরীর যদু স্থূলকায় হয়, বিপাক ক্রিয়ার হার কমে যায়, দেহে গ্লুকোজের পরিমাণ বেড়ে যায় যা মস্তিষ্ককে সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য নির্ভরযোগ্য সংকেত প্রদান করতে পারে না। জার্মানির ওই ইনস্টিটিউটে  ডিসিশন অ্যান্ড নিউট্রিশনের নিউরোসায়েন্স বিভাগের ছাত্ররা এই বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করেছেন। ১৮ থেকে ৭৫ বছর বয়সী ৬২ জনের মধ্যে ১০ সপ্তাহ ধরে পরীক্ষা করেন তাঁরা। দেখা যায়, যাঁদের স্থূলতা কমেছে, তাঁরা অনেক বেশি অ্যাক্টিভ এবং সিদ্ধআন্ত গ্রহণে সক্রিয় ভূমিকা নিচ্ছেন। বয়ঃসন্ধিকালে স্থূলতা শুধুমাত্র শারীরিক সমস্যাই সৃষ্টি করে না বরং কিশোর-কিশোরীদের শারীরিক বিকাশ ও মানসিক স্বাস্থ্যকেও ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করে।

  • Mohun Bagan: মেসির বিপক্ষে খেলা, ৫ সোনার বুটের মালিক! মোহনবাগানে অসি বিশ্বকাপার জেমি ম্যাকলারেন

    Mohun Bagan: মেসির বিপক্ষে খেলা, ৫ সোনার বুটের মালিক! মোহনবাগানে অসি বিশ্বকাপার জেমি ম্যাকলারেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে সমস্ত জল্পনার অবসান। অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বকাপার জেমি ম্যাকলারেন সই করলেন মোহনবাগান সুপার জায়ান্টে (Mohun Bagan)। ২০২২ সালের কাতার বিশ্বকাপের প্রি-কোয়ার্টার ফাইনালে লিয়োনেল মেসির আর্জেন্টিনার বিরুদ্ধে খেলেছিলেন তিনি। অস্ট্রেলিয়ার এ লিগে পাঁচ বার সর্বোচ্চ গোলদাতা হিসেবে সোনার বুট জিতেছিলেন ম্যাকলারেন (Jamie Maclaren)। চার বছরের চুক্তিতে এবার তাঁকে নিয়েছে সবুজ-মেরুন।

    ডার্বি খেলতে মুখিয়ে আছেন জেমি (Jamie Maclaren)

    আগামী ২৯ জুলাই মোহনবাগান (Mohun Bagan) দিবসে কলকাতায় আসতে চলেছেন জেমি ম্যাকলারেন। তারপর থেকেই শুরু করবেন প্র্যাকটিস। কলকাতায় খেলা এবং মোহনবাগানে সই করার বিষয়ে ম্যাকলারেন জানিয়েছেন, “বহু বছর ধরেই আমি কলকাতা তথা ভারতীয় ফুটবল ফলো করি। আইএসএল-এ এর আগে অনেক বিশ্বমানের ফুটবলাররা খেলে গিয়েছেন বিভিন্ন ক্লাবে। তবে আমি মোহনবাগানে এসেছি ওঁদের ট্রফি জেতার খিদে দেখে। সবুজ-মেরুন সমর্থকদের সামনে মাঠে নামার জন্য মুখিয়ে আছি। আশা করি নিজে আরও ট্রফি জিততে পারব আর দলকেও আরও সাফল্য এনে দিতে পারব।” ডার্বি খেলতে মুখিয়ে আছেন জেমি (Jamie Maclaren)। তিনি বলেছেন, “এই ম্যাচ আমি আগেও দেখেছি। একটা স্টেডিয়ামে ৬০,০০০ দর্শকের সামনে খেলা যে কোনও প্লেয়ারের স্বপ্ন। আর যে দেশই হোক, কোনও ডার্বি খেলা সবসময় আমার কাছে অন্যরকম একটা অনুভূতি দেয়।” ভারতীয় খাবারও তাঁর বেশ পছন্দ জানালেন  ম্যাকলারেন।

    মোহনবাগানে তিন বিশ্বকাপার (Mohun Bagan)

    ৩০ বছর বয়সি এই স্ট্রাইকার এ লিগের ইতিহাসে সর্বাধিক (১৫৪) গোল করেছেন। গত মরসুমেই মেলবোর্ন সিটির হয়ে ২৪টি গোল করেছেন তিনি। এই ক্লাবে টানা পাঁচ বছর খেলেছেন ম্যাকলারেন (Jamie Maclaren)। ১৪২টি ম্যাচে করেছেন ১০৩টি গোল, যা ক্লাবের ইতিহাসে সর্বাধিক। মেলবোর্নের আগে পার্থ গ্লোরি ও ব্রিসবেন রোয়ার্সের মতো দলেও খেলেছেন তিনি। আইএসএলের ইতিহাসে এই প্রথম কোনও ক্লাবের জার্সিতে একসঙ্গে তিন জন বিশ্বকাপার খেলবেন। আগেই দিমিত্রি পেত্রাতোস ও জেসন কামিংস মোহন বাগানে (Mohun Bagan) ছিলেন। এ বার দলে জুড়লেন ম্যাকলারেন।  অস্ট্রেলীয় ফুটবলার বলেন, “পেত্রাতোস ও কামিংসের সঙ্গে একই দলে ও বিপক্ষে খেলার অভিজ্ঞতা আমার আছে। ওদের খুব ভাল ভাবে চিনি। তাই আবার একই দলের হয়ে নামতে ভাল লাগবে। আশা করছি তিন জনে ক্লাবকে জেতাতে বড় ভূমিকা নেব। ওরা থাকায় বাকিদের সঙ্গে মানিয়ে নিতে আমার বেশি সময় লাগবে না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Gautam Gambhir: আগামী বিশ্বকাপেও দলে রোহিত-কোহলি! বিরাটের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে অকপট গম্ভীর

    Gautam Gambhir: আগামী বিশ্বকাপেও দলে রোহিত-কোহলি! বিরাটের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে অকপট গম্ভীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় দলের কোচের পদে আসার পর থেকেই কোহলির সঙ্গে তাঁর সমীকরণ নিয়ে জল্পনা শুনতে হয়েছে গৌতম গম্ভীরকে (Gautam Gambhir)। ভারতের কোচ হিসেবে প্রথম প্রেস কনফারেন্সেও উড়ে এল একই প্রশ্ন। তবে সেই প্রশ্নকে সোজা বাউন্ডারির বাইরে পাঠালেন গুরু গম্ভীর। শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে সীমিত ওভারের সিরিজ খেলতে মঙ্গলবার কলম্বো রওনা দিল ভারতীয় টিম। তার আগে মুম্বইয়ে প্রেস কনফারেন্স করেছেন গম্ভীর। সেখানে কোহলির সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক নিয়ে গৌতম বলেন, ‘এই বিষয় নিয়ে আলোচনা টিআরপির জন্য ভালো। কিন্তু আমাদের সম্পর্ক কেমন, সেটা আমরা ভালো জানি। বিরাট কোহলি ও আমার সমীকরণ কেমন, সেটাও আমাদের ব্যক্তিগত ব্যাপার।’ 

    গম্ভীর-কোহলি রসায়ন

    অতীতে বহুবার আইপিএলের সময় বিরাট ও গম্ভীরের উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় দেখা গিয়েছে। তবে, এবারের আইপিএলে অবশ্য ছবিটা বদলে যায়। কেকেআরের মেন্টর গৌতম (Gautam Gambhir) হাসিমুখে কোহলির সঙ্গে কথা বলেন, আলিঙ্গন করেন। যা দেখে চমকে গিয়েছিল ভারতীয় ক্রিকেটপ্রেমীরা। গম্ভীর-বিরাট সেই সময় জানিয়েছিলেন, অনেকের এটা পছন্দ হয়নি। কারণ, তাঁরা মশলা পেলেন না। গম্ভীর জানিয়েছেন, কোহলির সঙ্গে তাঁর কোনও ঝামেলা নেই। এখন তাঁদের উদ্দেশ্য একটাই। দলকে সাফল্য দেওয়া।

    জিতে ড্রেসিংরুমে ফেরাই আসল

    গম্ভীর (Gautam Gambhir) এই প্রসঙ্গে বলেন, ‘মাঠের মধ্যে যে কোনও টিমের যে কেউ নিজের সেরাটা দিয়ে লড়তে পারে। তবে জিতে ড্রেসিংরুমে ফেরাই আসল। আমরা এখন ভারতীয় টিমের হয়ে একসঙ্গে প্রতিনিধিত্ব করব। ১৪০ কোটি ভারতীয়র হয়ে আমরা প্রতিনিধিত্ব করব। ভারতকে গর্বিত করাই আমাদের লক্ষ্য। মাঠের বাইরে আমাদের সম্পর্ক বেশ ভালো। আর সেটাই আমরা এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। ওর সঙ্গে আমার চ্যাট হয়। আমরা একে অপরকে মেসেজও করি। অনেক সময় এই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয়, শিরোনাম পাওয়ার জন্য। আমার মনে হয়, সেটা গুরুত্বপূর্ণ নয়।’

    বিশ্বকাপে খেলবেন রোহিত-কোহলি

    রোহিত শর্মা এবং বিরাট কোহলি কি ২০২৭ ওডিআই বিশ্বকাপ পর্যন্ত খেলতে পারেন? এই প্রশ্নের জবাবে গম্ভীরের সোজাসাপ্টা জবাব, ‘খেলতেই পারেন। বড় মঞ্চে তাঁরা কীরকম খেলতে পারেন, তা তাঁরা ইতিমধ্যেই দেখিয়েছেন। দু’জনের মধ্যেই অনেক ক্রিকেট বাকি আছে। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিটা হোক। তাঁরা ফিটনেস ধরে রাখলে ২০২৭ বিশ্বকাপেও খেলতে পারেন। তাঁরা যেমন খেলেন তা দেখে আমার মনে হয়, তাঁরা এখনও বিশ্বমানের এবং যে কোনও দল তাঁদের দু’জনকেই রাখতে চাইবে।’ 

    ওয়ার্কলোড ম্যানেজমেন্ট

    ক্রিকেটারদের ওয়ার্কলোড ম্যানেজমেন্ট এবং সিনিয়রদের সব সিরিজে খেলা নিয়ে গম্ভীর বলেন, ‘আমি আগেও বলেছি, বুমরার মতো ক্রিকেটারের জন্য ওয়ার্কলোড ম্যানেজমেন্ট গুরুত্বপূর্ণ। তবে আপনি যদি ব্যাটার হন এবং ভালো ফর্মে থাকেন, তাহলে সব খেলাই খেলতে পারেন। অবশ্য ওয়ার্কলোড ম্যানেজমেন্ট শুধু বুমরার জন্য নয়, বেশিরভাগ ফাস্ট বোলারদের জন্যই এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’

    তিন ফর্ম্যাটে ভিন্ন দল

    ভবিষ্যতে ভারতীয় ক্রিকেট দলের তিন ফর্ম্যাটে ভিন্ন দল হবে কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে গম্ভীর (Gautam Gambhir) বলেন, ‘ভবিষ্যতে এমনটা হলেও হতে পারে। তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে তো তেমনটা বলা যায় না। তবে টি২০ দলে বড়সড় পরিবর্তন আসবে। রোহিত, কোহলি, জাদেজার মতো ক্রিকেটাররা অবসর নিয়েছেন। তবে যে ক্রিকেটাররা সব ফর্ম্যাটে খেলতে পারেন, তাঁদের দলে রাখাই ভালো।’

    গম্ভীরের সহযোগী নায়ার

    গম্ভীর এদিন নিজের সহকারীদের নামও জানান। তিনি বলেন, ‘আমি আগেই বলেছি, শ্রীলঙ্কা সফরের পর প্রায় এক মাস সময় পাব সাপোর্ট স্টাফদের চূড়ান্ত করার জন্য়। আমি অভিষেক নায়ার,  রায়ান টেন ডসখাতের মতো লোকদের সঙ্গে আইপিএলে কাজ করেছি। ভীষণ পেশাদার ওরা। আশা করি রায়ান-অভিষেক শ্রীলঙ্কায় সফল হবে। আশা করি কোচ হিসেবে আমরা সাফল্য় পাব। বাকিদের সঙ্গেও কাজ করার জন্য় মুখিয়ে আছি। বাকিদের ব্য়াপারেও প্লেয়ারদের থেকে খুব ভালো ফিডব্য়াক পেয়েছি। আমি খুব সহজ-সরল ভাবে শিখি।’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Success Story: কাশ্মীরের প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে ইউপিএসসি অফিসার! উপত্যকায় প্রেরণার উৎস শফিক

    Success Story: কাশ্মীরের প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে ইউপিএসসি অফিসার! উপত্যকায় প্রেরণার উৎস শফিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু ও কাশ্মীরের (Jammu Kashmir) প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে ইউপিএসসি-তে  (UPSC CAPF) সুযোগ পেলেন মহম্মদ শফিক। রাজৌরি জেলার মানজাকোট তহসিলের একটি প্রত্যন্ত গ্রাম হায়াতপুরার বাসিন্দা শফিক কেন্দ্রীয় সশস্ত্র পুলিশ বাহিনী পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। যেখানে অতীতে শুধুই গোলাগুলির শব্দ শোনা যেত, এখন সেখান থেকেই ইউপিএসসি-পরীক্ষায় সফল ছাত্র। উপত্যকার মানুষের কাছে শফিক এক আইকন (Success Story)। 

    প্রেরণার উৎস (Success Story)

    হায়াতপুর জেলা সদর থেকে ৪০ কিলোমিটার দূরে প্রত্যন্ত গ্রামের বাসিন্দা শফিক। এখানে জীবন যাপন যথেষ্ট কঠিন। প্রতিদিন নানা প্রতিকূলতার মুখে পড়তে হয় শফিকদের। তবুও লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁরা। নিজেদের শ্রেষ্ঠ প্রমাম করার তাগিদ থেকেই এই লড়াই। ভারতের সঙ্গে একাত্ম হওয়ার লড়াই। বিচ্ছিন্নতা নয়, শফিকরা বিশ্বাস করেন তাঁরা ভারতবাসী। এই দেশের তরুণ সমাজের মতোই তাঁরাও স্বপ্ন দেখে প্রশাসনিক স্তরে নিজেদের যোগ্যতা প্রমাণ করার। এই কাজে সফল শফিক। উপত্যকার তরুণ সম্প্রদায়ের কাছে প্রেরণার (Success Story) উৎস তিনি।

    কঠিন লড়াই (Jammu Kashmir) 

    ভারতের সবচেয়ে কঠিন পরীক্ষাগুলির মধ্যে একটি ইউপিএসসি। এই পরীক্ষায় সফল হওয়ার জন্য কঠিন পথ পেরোতে হয়েছে বলে জানান শফিক। তিনি বলেন,“আমাদের আর্থিক অবস্থা তেমন ভালো ছিল না যার কারণে আমরা পায়ে হেঁটে মাঞ্জাকোটে স্কুলে যেতাম। আমি রাজৌরী থেকে কলেজ করেছি। আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে আমি রাজৌরীতে থাকতে পারিনি যে কারণে আমাকে প্রতিদিন রাজৌরী যেতে হত। আমি মাঞ্জাকোট থেকে প্রথম বাসে চড়তাম, তারপর অটো নিতাম এবং ২-৩ বার চেঞ্জ করে কলেজে যেতাম। এই সমস্ত প্রচেষ্টার পরে, আমার উপস্থিতি ৯৫ শতাংশের উপরে ছিল।” ছোট থেকেই দেশের সেবা করতে চাইতেন শফিক। তাই এই কাজে আসা বলেও জানান তিনি। বাবা-মা সাফল্যের উৎস, অভিমত শফিকের। তাঁর কথায়, “আমার বাবা-মা ছোটবেলা থেকেই সমর্থন ও উৎসাহ দিয়েছেন। আমার ব্যর্থতাতেও তাঁরা আমাকে সমর্থন করেছেন। তাঁরাই আমার সাফল্যের কারণ।”

    আরও পড়ুন: দিনমজুর থেকে আইআইটির ছাত্র! উত্তরপ্রদেশের গগন এখন পড়ুয়াদের প্রেরণা

    খুশি পরিবার

    ছেলের সাফল্যে খুশি বাবা-মা ও পরিবারের সকলে। শফিকের মা শামীম আক্তার বলেন,  “বাবা-মায়ের অবস্থা যেমনই হোক তাঁদের উচিত ছেলেমেয়েদর শিক্ষিত করা। আমার ছেলেরা খুব কষ্ট করে স্কুল যেত। কঠিন পরিস্থিতিতে ভারতীয় সেনা আমাদের পাশে দাঁড়াত। তাই ছোট থেকেই দেশের জন্য কাজ করতে চাইত শফিক। আমি খুশি ও দেশ সেবা করবে এই ভেবেই।” শফিকের বাবা বারকেত হোসেন বলেন, “আমরা হিন্দুস্তানে থাকি এটা আমাদের দেশ আর আমরা হিন্দুস্তানি।” শফিকের ভাইরাও তাঁরই পদাঙ্ক অনুসরণ (Success Story) করতে চান বলে জানিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • US Presidential Election: প্রেসিডেন্ট পদের দৌড় থেকে সরলেন বাইডেন, পরবর্তী প্রার্থী কি কমলা?

    US Presidential Election: প্রেসিডেন্ট পদের দৌড় থেকে সরলেন বাইডেন, পরবর্তী প্রার্থী কি কমলা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের (US Presidential Election) দৌড় থেকে নিজেকে সরিয়ে নিলেন জো বাইডেন (Joe Biden)। মাত্র চার মাস পরেই নির্বাচন আমেরিকায়। ডেমোক্র্যাট দলের প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ছিলেন বাইডেন। নভেম্বরের নির্বাচনে তাঁরই লড়ার কথা ছিল রিপাবলিকান ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে। তবে তার আগেই  রবিবার সমাজ মাধ্যমে নিজের সিদ্ধান্তের কথা জানালেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। দেশ ও দলের স্বার্থে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত বলে জানান বাইডেন। একই সঙ্গে সমাজ মাধ্যমে আমেরিকার ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের সঙ্গে একটি ছবি পোস্ট করে কাজের অভিজ্ঞতাও ভাগ করে নিয়েছেন বাইডেন। যা থেকে বাইডেনের ইঙ্গিত স্পষ্ট, নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের নতুন পদপ্রার্থী হিসেবে কমলা হ্যারিসকেই তাঁর পছন্দ। 

    বাইডেনের বার্তা (Joe Biden)

    নিজের এক্স হ্যান্ডলে বাইডেন (Joe Biden) লিখেছেন, “দেশের স্বার্থে এবং দলের স্বার্থে আমার সরে দাঁড়ানো প্রয়োজন। আমার মেয়াদের বাকি সময়টুকু একনিষ্ঠ ভাবে নিজের দায়িত্ব পালন করে যেতে চাই।” এর পাশাপাশি ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা এবং তাঁর সঙ্গে কাজ করা সকলকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন বাইডেন। আগামী সপ্তাহে দেশবাসীকে বিস্তারিত ভাবে তাঁর এই সিদ্ধান্তের বিষয়ে জানাবেন বলেও জানিয়েছেন বাইডেন। ৮১ বছর বয়সি বাইডেনের স্বাস্থ্য নিয়ে উদ্বেগ ছিলই। তা সত্ত্বেও এবারে তাঁকেই প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী করা হয়েছিল। তবে কিছু দিন আগে আমেরিকার প্রেসিডেন্সিয়াল (US Presidential Election) বিতর্কে অংশ নেওয়ার পরেই তাঁকে প্রার্থিপদ থেকে সরানোর দাবি জোরালো হয়। ওই বিতর্কসভায় বাইডেনের আচরণ অসংলগ্ন ছিল বলে দাবি।

    কমলার কথা (Kamala Harris)

    প্রেসিডেন্ট হিসাবে (US President Election) তাঁর নাম সামনে আনায় বাইডেনের (Joe Biden) প্রশংসা করেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত কমলা হ্যারিস (Kamala Harris)। হ্যারিস জানিয়েছেন, আগামী নভেম্বরে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন রয়েছে। সেই নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটিক পার্টির মনোনয়ন পেলে জিততে বদ্ধপরিকর তিনি। শুধু তাই নয়, ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে একজোট হয়ে লড়াই’য়ের কথাও বলেন হ্যারিস। এই প্রসঙ্গে জো বাইডেনের অসাধারণ নেতৃত্বের প্রসঙ্গ তুলে প্রশংসাও করেন। বলেন, নতুন আমেরিকা তৈরি করতে বাইডেন যেভাবে কাজ করেছেন তা অবশ্যই প্রশংসনীয়। একই সঙ্গে ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসাবে আমেরিকার সেবা করা একটা বড় সম্মান বলেও উল্লেখ করেছেন কমলা। 

    পরবর্তী প্রার্থী (US Presidential Election) 

    বাইডেন (Joe Biden) ভাইস প্রেসিডেন্ট (US Presidential Election) কমলা হ্যারিসকে প্রেসিডেন্ট পদের জন্য উপযুক্ত বলে ইঙ্গিত দিলেও দলের তরফ থেকে এখনও কোনও ঘোষণা করা হয়নি। কমলা ছাড়াও দৌড়ে রয়েছেন প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার স্ত্রী মিশেল ওবামা এবং ক্যালিফর্নিয়ার গভর্নর গ্যাভিন নিউসমও। তবে ডেমোক্র্যাটরা যদি কমলা হ্যারিসকে প্রেসিডেন্ট হিসাবে মনোনয়ন দেয় তাহলে দেশে তৈরি হবে নয়া ইতিহাস। প্রথমবার কোনও কৃষ্ণাঙ্গ মহিলা প্রেসিডেন্ট পদের জন্য লড়বেন। শুধু তাই নয়, ভারতের সঙ্গেও তাঁর যোগ রয়েছে। তৎকালীন মাদ্রাজে ভারতীয় বংশোদ্ভূত কমলা হ্যারিসের জন্ম। ট্রাম্পের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যদি কমলা জয়ী হন, তবে ইতিহাস গড়বেন তিনি। আমেরিকার ইতিহাসে প্রথমবার প্রেসিডেন্ট পদে বসতে পারেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মহিলা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pakistan 2023 Census: পাকিস্তানে বাড়ল হিন্দু জনসংখ্যা, জানেন কত? 

    Pakistan 2023 Census: পাকিস্তানে বাড়ল হিন্দু জনসংখ্যা, জানেন কত? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বহুদিন পর পাকিস্তানে (Pakistan 2023 Census) বাড়ল হিন্দু জনসংখ্যা। এছাড়াও শিখ, খ্রীষ্টানসহ অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জনসংখ্যাও বেড়েছে প্রতিবেশী দেশে। পাকিস্তান প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে গত ২০১৭ থেকে ২০২৩ সাল  এই ছয় বছরে পাকিস্তানে হিন্দু জনসংখ্যা ৩৫ লাখ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৩৮ লাখ হয়েছে। হিন্দুরা (Hindus) সংখ্যায় বৃদ্ধি পেলেও শতাংশের হিসাবে ২০১৭-র তুলনায় ২০২৩-এ সামান্য হলেও কমেছে। ২০১৭-তে পাকিস্তানের মোট জনসংখ্যার ১.৭৩ শতাংশ ছিল হিন্দুরা। গত বছর তা কমে হয়েছে, ১.৬১ শতাংশ।

    বাড়ছে জনসংখ্যা (Pakistan 2023 Census)

    পাকিস্তানের জনসংখ্যা (Pakistan 2023 Census) এখন বেড়ে হয়েছে ২৪ কোটির সামান্য বেশি। পরিসংখ্যানবিদেরা বলেছেন, পড়শি এই দেশে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার এখন ২.৫৫ শতাংশ, যা ভারত ও বাংলাদেশের থেকে অনেকটাই বেশি। পাকিস্তান জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারে হ্রাস টানতে না পারলে ২০৫০ সালে দেশটির জনসংখ্যা দ্বিগুণ হয়ে যেতে পারে, অভিমত বিশেষজ্ঞদের। শতাংশের হারে জনসংখ্যা সামান্য কমেছে সংখ্যাগুরু মুসলিমরা। ২০১৭ সালে মুসলিমরা ছিল জনসংখ্যার ৯৬.৪৭ শতাংশ যা ২০২৩-এ কমে হয়েছে ৯৬.৩৫ শতাংশ। ওই দেশে হিন্দু ও খ্রিস্টান জনসংখ্যায় খুব ফারাক নেই। ২৬ লাখ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে খ্রিস্টান জনসংখ্যা হয়েছে ৩৩ লাখ। তুলনায় শিখরা সংখ্যায় খুবই কম। মাত্র ১৫ হাজার ৯৯৮জন।

    আরও পড়ুন: বালিকা বধূ রূপা এখন ডাক্তার! মাত্র ৮ বছরে বিয়ে, দুই সন্তানের মা অবশেষে স্বপ্নপূরণ

    অভিযোগ খণ্ডনের চেষ্টা (Pakistan 2023 Census)

    দীর্ঘদিন ধরেই পাকিস্তানে (Pakistan 2023 Census) সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতনের অভিযোগ তুলেছে ভারত। বিশেষ করে হিন্দুদের (Hindus) ওপর সেদেশে অত্যাচার নিয়ে আন্তর্জাতিকস্তরে সরব হয়েছে নয়াদিল্লি। একাধিক সংবাদমাধ্যমেও প্রতিবেশী দেশের হিন্দু সংখ্যালঘুদের ওপর অপহরণ ও ধর্মান্তকরণের একাধিক ঘটনা তুলে ধরা হয়েছে। কিন্তু এই নতুন পরিসংখ্যান সামনে আসায় সেদেশে মানবাধিকার ক্ষেত্রে নতুন আশার সঞ্চার হতে পারে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। তাঁদের অনুমান, হিন্দুদের সংখ্যাবৃদ্ধির পরিসংখ্যান হাজির করে পাকিস্তান সরকার আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নিপীড়নের অভিযোগ খণ্ডন করার চেষ্টা করতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Second Language: জানেন দ্বিতীয় ভাষা কীভাবে আপনার ভবিষ্যৎ সম্ভাবনাকে উন্নত করতে পারে?

    Second Language: জানেন দ্বিতীয় ভাষা কীভাবে আপনার ভবিষ্যৎ সম্ভাবনাকে উন্নত করতে পারে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্কুলে পড়ার সময় সেকেন্ড ল্যাঙ্গুয়েজ বা দ্বিতীয় ভাষা (Second Language) শেখাটা অনেক সময় একটু চাপের মনে হলেও বাস্তবে এর গুরুত্ব অনেক। দ্বিতীয় ভাষা শেখা ভবিষ্যতের জন্য অনেক দরজা খুলে রাখে। ক্রমবর্ধমান বিশ্বায়নের যুগে, একাধিক ভাষায় যোগাযোগ করার ক্ষমতা থাকলে তা একজনকে অন্যদের থেকে কয়েক ধাপ এগিয়ে রাখে। দ্বিতীয় বা তৃতীয় কোনও ভাষায় দক্ষতা থাকলে ভবিষ্যতে এটি এমনভাবে কাজে লেগে যেতে পারে যা আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না। অন্য একটি ভাষা আয়ত্ত করা উজ্জ্বল ভবিষ্যতের পথ প্রশস্ত করতে পারে। 

    অ্যাকাডেমিক সুবিধা

    দ্বিতীয় ভাষা (Second Language) শেখা জ্ঞানের পরিধি বাড়ায়। এটি সামগ্রিকভাবে ভালো অ্যাকাডেমিক পারফরম্যান্স হিসেবে কাজ করে। গবেষণায় দেখা যায়, দ্বিভাষিক ছাত্রছাত্রীরা প্রায়শই একভাষিক সহপাঠীদের তুলনায় গণিত, পাঠ্য এবং বিজ্ঞান বিষয়গুলিতে ভালো করে। এই উন্নতি আসে মস্তিষ্কের একাধিক ভাষাগত ব্যবস্থা পরিচালনা করার তাগিদ থেকেই। একাধিক ভাষা পড়লে তা নানা সমস্যা সমাধানের দক্ষতা এবং সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা বাড়ায়। 

    কর্মজীবনের সুযোগ

    কর্মক্ষেত্রে বহুভাষিকতা একটি অত্যন্ত মূল্যবান দক্ষতা। বহুজাতিক কোম্পানিগুলি সেই প্রার্থীদের পছন্দ করে যারা ক্লায়েন্ট এবং ব্যবসায়িক অংশীদারদের সাথে তাদের নিজস্ব ভাষায় কথোপকথন করতে পারে। এই দক্ষতা কর্মজীবনের সুযোগ এবং উচ্চতর বেতনের সম্ভাবনাকে সহজতর করে। অনুবাদ, আন্তর্জাতিক ব্যবসা, পররাষ্ট্রনীতি এবং পর্যটন সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভাষার দক্ষতা অত্যাবশ্যক। একটি সরকারি সফরে প্রধান অনুবাদক বা একটি উচ্চ কর্পোরেট আলোচনায় প্রধান যোগাযোগকারী হওয়ার কথা বিবেচনা করুন। ইংরেজিতে আপনার যোগাযোগের দক্ষতা স্বপ্নের চাকরি পাওয়ার এবং না পাওয়ার মধ্যে পার্থক্য গড়ে দিতে পারে।

    সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধি এবং ব্যক্তিগত বিকাশ

    একটি নতুন ভাষা (Second Language) শেখা ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা এবং সাংস্কৃতিক বোঝাপড়াকে সমৃদ্ধ করে। ব্যক্তিত্বের বিকাশ ঘটে। একটি নতুন ভাষা শুধুমাত্র কথোপকথনের জন্য নয়, বরং বিভিন্ন সংস্কৃতি এবং তাদের ঐতিহ্য সম্পর্কে গভীর জ্ঞান অর্জনে সাহায্য় করে। এটি আপনাকে নতুন জায়গা, মানুষ, এবং তাদের জীবনযাপন সম্পর্কে জানতে সহায়তা করে, যা আপনার নিজের জীবনের পরিধি এবং গভীরতাকে বাড়ায়।

    মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য উন্নয়ন

    দ্বিতীয় ভাষা (Second Language) শেখা মস্তিষ্কের জন্য একটি অত্যন্ত উপকারী ব্যায়াম। এটি মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশকে সক্রিয় রাখে এবং নতুন সংযোগ তৈরিতে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে যে দ্বিতীয় ভাষা শেখা বয়স্কদের মধ্যে মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য রক্ষা করতে এবং আলঝেইমার এবং ডিমেনশিয়া রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে। দ্বিতীয় ভাষা শেখা মস্তিষ্কের নমনীয়তা বাড়ায় এবং মানসিক সুস্থতা উন্নত করে।

    ভ্রমণ এবং আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা

    ভ্রমণের সময় স্থানীয় ভাষায় কথা বলতে পারা আপনার অভিজ্ঞতাকে অনেক বেশি সমৃদ্ধ করে। এটি আপনাকে স্থানীয় সংস্কৃতি এবং মানুষের সাথে আরও গভীরভাবে সংযোগ স্থাপন করতে সহায়তা করে। এছাড়াও, ভাষার জ্ঞান আপনাকে বিভিন্ন দেশের মানুষের সাথে যোগাযোগ করতে, তাদের সংস্কৃতি এবং জীবনযাত্রা সম্পর্কে জানতে সহায্য করবে। এটি আপনাকে ভ্রমণের সময় আরো আত্মবিশ্বাসী এবং স্বাচ্ছন্দ্য করে তুলবে।

    আরও পড়ুন: বিদেশে পড়তে চান? রপ্ত করতে হবে ইংরেজি, জানুন আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পর্কে

    আন্তর্জাতিক ব্যবসা এবং বাণিজ্য

    বহুজাতিক ব্যবসার ক্ষেত্রে ভাষার (Second Language) দক্ষতা একটি অপরিহার্য বিষয়। বিভিন্ন দেশের ব্যবসায়িক অংশীদারদের সাথে ভাষাগত দক্ষতা ব্যবসার সম্পর্ক উন্নত করতে এবং বাণিজ্যিক সুযোগ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এটি আপনাকে আন্তর্জাতিক মিটিং এবং আলোচনায় আরও আত্মবিশ্বাসী করবে। ভাষার দক্ষতা আন্তর্জাতিক ব্যবসায়িক পরিবেশে একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ হিসেবে গণ্য হয়।

    সামাজিক এবং ব্যক্তিগত সম্পর্ক

    দ্বিতীয় ভাষা (Second Language) শেখা আপনার সামাজিক এবং ব্যক্তিগত সম্পর্ককে সমৃদ্ধ করতে সাহায্য করে। এটি আপনাকে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে এবং তাদের সংস্কৃতি এবং জীবনযাত্রা সম্পর্কে জানতে সাহায্য করবে। এছাড়াও, ভাষার দক্ষতা আপনাকে বিভিন্ন দেশের মানুষের সাথে বন্ধুত্ব করতে এবং তাদের সাথে আরও গভীরভাবে সংযোগ স্থাপনের ক্ষেত্রে এগিয়ে দেবে। এটি আপনাকে একটি বৈচিত্র্যময় এবং সমৃদ্ধ সামাজিক নেটওয়ার্ক গড়ে তুলতে সহায়তা করে।

    সম্মান এবং সমৃদ্ধি

    একটি নতুন ভাষা শেখা সম্মানের বিষয় এবং এটি আপনার ব্যক্তিগত এবং পেশাগত জীবনে সমৃদ্ধি নিয়ে আসে। এটি আপনাকে নতুন সুযোগ এবং সম্ভাবনার দরজা খুলে দেয় এবং আপনার জীবনকে আরও সমৃদ্ধ এবং পরিপূর্ণ করে। ভাষার দক্ষতা আপনাকে একটি বৈশ্বিক নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলে এবং আপনাকে একটি বৈচিত্র্যময় এবং সমৃদ্ধ জীবনের অভিজ্ঞতা দেয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share