Author: শুভ্র চট্টোপাধ্যায়

  • Protest in Meghalaya: মণিপুরের পর মেঘালয়! ঘেরাওয়ে আটকে পড়লেন মুখ্যমন্ত্রী, আহত পাঁচ

    Protest in Meghalaya: মণিপুরের পর মেঘালয়! ঘেরাওয়ে আটকে পড়লেন মুখ্যমন্ত্রী, আহত পাঁচ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মণিপুরের অশান্তির আঁচ এবার গিয়ে পড়ল প্রতিবেশী রাজ্য মেঘালয়ে। জানা গিয়েছে, মেঘালয়ের (Protest in Meghalaya) মুখ্যমন্ত্রী কনরাড সাংমার দফতর ঘেরাও করে হামলা চালিয়েছে কিছু বিক্ষুব্ধ জনতা। ঘটনায় অন্তত পাঁচ নিরাপত্তারক্ষী আহত হয়েছেন।  মেঘালয়ের টুরাকে রাজ্যের শীতকালীন রাজধানী করতে দীর্ঘদিন ধরেই আন্দোলন করছে গারো পাহাড়ের কয়েকটি জনগোষ্ঠী। কয়েকদিন ধরে নাগরিক সমাজের একটি সংগঠন অনশন করে চলেছে। তবে সোমবার সন্ধ্যা থেকে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।

    মুখ্যমন্ত্রীর দফতরের সামনে অনশন

    গারো পাহাড়ের বেশ কয়েকটি গোষ্ঠীর অনেকদিনের দাবি, শীতকালীন রাজধানী হিসাবে টুরাকে ঘোষণা করা হোক৷ সেই দাবি নিয়েই সোমবার বিকেল থেকে পার্বত্য রাজ্যের টুরায় মুখ্যমন্ত্রীর দফতরের (Protest in Meghalaya) সামনে অনশন শুরু করেছিলেন প্রতিবাদীরা৷ তার পরে, সোমবার সন্ধ্যার পর হঠাৎই মুখ্যমন্ত্রীর কার্যালয়ের সামনে ভিড় করে আসেন তাঁরা এবং পাথর ছুড়তে শুরু করেন৷ তাতেই আহত হন পাঁচজন পুলিশকর্মী৷ তাঁদের আহত অবস্থায় ওই অফিসের ভিতরে নিয়ে যাওয়া হয়৷ একাধিক ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, ভিতরে আহতদের সঙ্গে কথা বলছেন মুখ্যমন্ত্রী সাংমা৷ 

    আরও পড়ুন: চাঞ্চল্যকর রিপোর্ট! গত ২ দিনে মায়ানমার থেকে ৭১৮ জনের অনুপ্রবেশ মণিপুরে

    মুখ্যমন্ত্রীর দফতর থেকে জানানো হয়, এদিন প্রতিবাদকারীদের সঙ্গে ভবনের ভেতরে আলোচনায় বসেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। অনশন (Protest in Meghalaya) বন্ধ করলে আগামী মাসে তাদের দাবি দাওয়া নিয়ে রাজধানী শিলং-এ আলোচনা করা হবে বলে জানান তিনি। দীর্ঘ তিন ঘণ্টার ওই বৈঠকের মধ্যেই হামলার ঘটনা ঘটে। মুখ্যমন্ত্রী দীর্ঘক্ষণ ধরে তার দফতরে আটকে ছিলেন। এছাড়া বেশ কয়েকজন জখম হয়েছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে পুলিশ। মুখ্যমন্ত্রীর অফিসের তরফ থেকে বলা হয়েছে, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে থাকলেও উত্তেজনা রয়েছে৷ একটি ভিডিও বার্তায় মুখ্যমন্ত্রী কনরাড সাংমা বলেছেন, ‘এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চলছে৷ আমি এখনও বিশ্বাস করি, আলোচনার মাধ্যমে সমস্ত সমস্যার সমাধান সম্ভব৷ আমি সেই কারণেই ওঁদের সঙ্গে আরও আলোচনার কথা বলেছি৷’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: অভিষেকের ‘বিজেপির বাড়ি ঘেরাও’ কর্মসূচি নিয়ে মামলার অনুমতি হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: অভিষেকের ‘বিজেপির বাড়ি ঘেরাও’ কর্মসূচি নিয়ে মামলার অনুমতি হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে মামলা করার অনুমতি দিল কলকাতা হাইকোর্ট। সোমবার কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল বিজেপিকে এই নির্দেশ দিয়েছে। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে তৃণমূল কংগ্রেসের বিজেপি নেতাদের বাড়ি ঘেরাও কর্মসূচির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন। 

    কেন মামলা

    গত শুক্রবার ধর্মতলায় ২১ জুলাইয়ের সভামঞ্চ থেকে ‘বিজেপি নেতাদের বাড়ি ঘোরও’-এর ডাক দিয়েছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং দলের সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই মন্তব্যের জেরেই দায়ের হয়ে এফআইআর। পরে তার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তৃণমূল নেত্রী এবং তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের ওই মন্তব্যে হাইকোর্টের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বিজেপি। বিজেপির আইনজীবী সূর্যনীল দাস সোমবার আদালতকে বলেন, এই ধরনের কর্মসূচি একজন নাগরিকের মৌলিক অধিকারে হস্তক্ষেপ করবে। এই মর্মেই আদালতে মামলা রুজু করার অনুমতি চান তাঁরা। একই সঙ্গে মামলর দ্রুত শুনানির অনুরোধও করেন। প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ প্রথম আর্জিটি মেনে নিলেও দ্বিতীয় আবেদনটি খারিজ করে দেয়।

    আরও পড়ুন: ‘কেন্দ্রীয় এজেন্সি ডাকলেই আন্দোলন কেন?’ ধনখড়ের নিশানা কাদের দিকে

    বিজেপির দাবি

    অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়-এর বক্তব্য অনুযায়ী বিজেপির নেতা-কর্মীদের বাড়ি ঘেরাও অভিযানের ডাক দেওয়া হয়েছে আগামী ৫ অগাস্ট। মূলত, কেন্দ্রীয় বঞ্চনার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ স্বরূপ বিজেপি নেতা-কর্মীদের বাড়ি ঘেরাও করার নতুন কর্মসূচি গ্রহণ করে তৃণমূল কংগ্রেস। এই কর্মসূচির উপর স্থগিতাদেশ চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বিষয়টি আইন শৃঙ্খলার অবনমন এবং বিজেপি নেতা, কর্মীদের সুরক্ষার দিক থেকে যথেষ্ট বিপজ্জনক বলে মনে করছে বিজেপি নেতৃত্ব। এরকম কর্মসূচি আরও বিপদ ডেকে আনবে বলেই মনে করছেন তাঁরা। প্রতিবাদ কর্মসূচির নামে মানুষের সুরক্ষা প্রশ্নের মুখে তুলে দিচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস বলে দাবি বিজেপি নেতৃত্বের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur Violence: ২৬৭ না ১৭৬! মণিপুর নিয়ে আলোচনা হবে কোন ধারায়? 

    Manipur Violence: ২৬৭ না ১৭৬! মণিপুর নিয়ে আলোচনা হবে কোন ধারায়? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাদল অধিবেশনের (Monsoon Session of Parliament) দ্বিতীয় দিনও মণিপুর প্রসঙ্গ নিয়ে লাগাতার বিক্ষোভ দেখালেন বিরোধী সাংসদরা। ২৬৭ না কি ১৭৬? কোন ধারায় মণিপুর হিংসা (Manipur Violence) নিয়ে আলোচনা হবে, তা নিয়ে তরজা শুরু হয় বিরোধী এবং সরকারপক্ষের। আর সেই হট্টগোলের জেরে আবার মুলতুবি হয়ে গেল অধিবেশন।

    কোন ধারায় আলোচনা

    ২৬৭ ধারায় লোকসভা এবং রাজ্যসভায় সব কর্মসূচি বন্ধ রেখে দুই মহিলাকে বিবস্ত্র করে হাঁটানোর ‘ঘটনা’-সহ মণিপুরের (Manipur Violence) সামগ্রিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার দাবিতে নোটিস দিয়েছিল কংগ্রেস-সহ কয়েকটি বিরোধী দল। কিন্তু তাতে রাজি হয়নি সরকার। কেন্দ্রীয় সংসদীয় মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী ২৬৭ ধারার পরিবর্তে ১৭৬ ধারায় আলোচনা চেয়েছেন। সংবিধান বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, ১৭৬ ধারায় কেবলমাত্র তুলনামূলক কম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে ‘স্বল্পকালীন আলোচনা’ হয় সংসদে। এতে সংসদের সাধারণ কার্যকলাপ বন্ধ রাখারও প্রয়োজন হয় না। লোকসভার স্পিকার এবং রাজ্যসভার চেয়ারম্যান ২৬৭ ধারায় আলোচনার দাবিতে সায় না দেওয়ায় বিরোধী সাংসদেরা প্রতিবাদ শুরু করেন। 

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের মতামত

    এ প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজনাথ সিং বলেন, “মণিপুরের পরিস্থিতি অত্যন্ত গুরুতর। মণিপুরের পরিস্থিতি পর্যালোচনা করেই প্রধানমন্ত্রী বলেছেন যে মণিপুরের ঘটনা গোটা দেশকে লজ্জিত করেছে। আমি সর্বদলীয় বৈঠকেও বলেছিলাম, এখনও বলছি আমরা চাই মণিপুরের পরিস্থিতি নিয়ে সংসদে আলোচনা হোক। কিন্তু বিরোধীরা মণিপুর নিয়ে আলোচনা করতে আগ্রহী নয়। বেশ কিছু বিরোধী দল ইচ্ছাকৃতভাবে সংসদে অশান্তি করছেন যাতে আলোচনা না হতে পারে। আমি অভিযোগ জানিয়েই বলছি, মণিপুরের পরিস্থিতিকে যতটা গুরুত্ব দিয়ে দেখা উচিত, বিরোধীরা তা করছে না।”

    আরও পড়ুন: ট্যুইটারে জনপ্রিয়তার নিরিখে বাইডেন-সুনককে পিছনে ফেললেন মোদি

    বিরোধীদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর বলেন, “দেশের মানুষ আশা নিয়ে সংসদের অধিবেশন (Monsoon Session of Parliament) দেখতে বসেন, অথচ বিরোধীরা অধিবেশন চালাতে দেন না, আলোচনায় অংশ নেন না। তখন এঁদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে।” বিরোধীদের সরকারের প্রকৃত চেহারা প্রকাশ্যে চলে আসবে বলেই তাঁরা আলোচনা থেকে পালাতে চান বলেও কটাক্ষ করেছেন অনুরাগ ঠাকুর। তিনি বলেন, “আমরা সংবেদনশীল, দায়িত্বশীল, আলোচনায় অংশ নিতে চাই। আর বিরোধীরা দায়িত্ব থেকে পালাতে চায় এবং আলোচনা থেকেও পালাতে চায়।” এভাবে দিনের পর দিন সংসদ অচল থাকলে দেশের ক্ষতি বলে মনে করে সরকার।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • SSC Recruitment: আদালতের নির্দেশে ৫৭৫৭ জনের তালিকা প্রকাশ করল স্কুল সার্ভিস কমিশন

    SSC Recruitment: আদালতের নির্দেশে ৫৭৫৭ জনের তালিকা প্রকাশ করল স্কুল সার্ভিস কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকাশিত হল ২০১৬ সালের একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির (SSC) নিয়োগের তালিকা। কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) নির্দেশে বৃহস্পতিবার পূর্ণ তালিকা প্রকাশ করেছে স্কুল সার্ভিস কমিশন (SSC)। কোনও নিয়োগের পিছনে দুর্নীতি আছে কি না, তা জানতে ২০১৬ সালের একাদশ-দ্বাদশের মেধাতালিকা ও সম্পূর্ণ তথ্য প্রকাশ করার আর্জি জানিয়েছিলেন ববিতা সরকার। সিঙ্গল বেঞ্চ তালিকা প্রকাশের নির্দেশ দেওয়ার পর ডিভিশন বেঞ্চও বহাল রাখে সেই নির্দেশ। সেইমতো তালিকা প্রকাশ করা হল। 

    কী কী রয়েছে তালিকায়

    স্কুল সার্ভিস কমিশনের তালিকায় মোট ৫৭৫৭ জনের নাম ও তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। ৫৭৫৭ জনের নাম ছাড়াও স্কুল, জেলা, বিষয়েরও উল্লেখ রয়েছে। প্রসঙ্গত, নিজের চাকরি হারানোর পর তা পুনরায় ফিরে পেতে মরিয়া চেষ্টা চালাচ্ছেন ববিতা। ববিতার বক্তব্য ছিল, ২০১৬-র পরীক্ষার ভিত্তিতে নিয়োগ হয়েছে এমন কারও চাকরি নিয়ে যদি প্রশ্ন ওঠে, যদি তালিকা প্রকাশ্যে আসলে দুর্নীতি ধরা পড়ে সে ক্ষেত্রে চাকরির সুযোগ পেতে পারেন তিনি। তাই বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় এজলাসে মেধাতালিকা ও ওএমআর প্রকাশের আবেদন জানিয়েছিলেন তিনি।

    আরও পড়ুন: রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মেয়াদ কি বাড়ানো যায়? কেন্দ্রের কাছে জানতে চাইল হাইকোর্ট

    বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় ববিতার আর্জি মঞ্জুর করে তালিকা প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছিলেন। এরপর সিঙ্গল বেঞ্চের সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যায় স্কুল সার্ভিস কমিশন। বিচারপতি সৌমেন সেন ও বিচারপতি উদয় কুমারের ডিভিশন বেঞ্চ প্রশ্ন তোলে, উত্তরপত্র প্রকাশে বাধা কোথায়? তবে কারও চাকরি নিয়ে প্রশ্ন উঠলে, তাঁর বক্তব্য শুনতে হবে বলে নির্দেশে উল্লেখ করা হয়েছে। তারপরই এই তালিকা প্রকাশ করা হল। প্রসঙ্গত বিভিন্ন ক্ষেত্রে নিয়োগে যে দুর্নীতি হয়েছে, তা ইতিমধ্যেই স্বীকার করে নিয়েছে স্কুল সার্ভিস কমিশনও। এরই মধ্যে এবার সামনে এল ২০১৬ সালের একাদশ ও দ্বাদশের নিয়োগের পূর্ণ তালিকা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

  • India vs West Indies: চতুর্থ দিনে দাপট ভারতের! ত্রিনিদাদ টেস্টে জয়ের জন্য দরকার ৮ উইকেট

    India vs West Indies: চতুর্থ দিনে দাপট ভারতের! ত্রিনিদাদ টেস্টে জয়ের জন্য দরকার ৮ উইকেট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে (India Vs West Indies) দ্বিতীয় টেস্টে জয়ের দোরগোড়ায় ভারত। দরকার আর মাত্র ৮ উইকেট। হাতে একটা দিন। বৃষ্টি বাধ না আসলে এই ম্যাচ জেতা উচিত ভারতেরই। সেক্ষেত্রে প্রতিপক্ষকে হোয়াইট ওয়াশ করবেন রোহিতরা।

    সিরাজের দাপট

    প্রথম ইনিংসে ভারতের ৪৩৮ রানের জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ তোলে ২৫৬ রান। রবিবার, ম্যাচের চতুর্থ দিনের শুরুতেই তাসের ঘরের মতো ভেঙে পরে ক্যারিবিয়ান ব্যাটিং। ভারতীয় পেসার মহম্মদ সিরাজের আগুনে বোলিংয়ের সামনে দাঁড়াতে পারেননি ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটাররা। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৫ উইকেটে ২২৯ রান নিয়ে শুরু করেছিল। কিন্তু তাদের প্রথম ইনিংস ২৫৫ রানেই থেমে যায়। অর্থাৎ ২৬ রানে শেষ পাঁচটি উইকেট পড়ে কারিবিয়ান ব্রিগেডের। সিরাজ ৫টি ও জাদেজা এবং মুকেশ কুমার ২ টি করে উইকেট পেয়েছেন।

    দ্রুত রান ভারতের

    দ্বিতীয় ইনিংসে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক মেজাজে ছিলেন ভারতীয় দলের অধিনায়ক রোহিত শর্মা। টি ২০ মেজাজে ব্যাট করেন তিনি। হাফ সেঞ্চুরি পূর্ণ করতে তাঁর লাগে মাত্র ৩৫টি বল। টেস্ট ক্রিকেটে এটা রোহিতের দ্রুততম অর্ধশতরান। ভারতীয় দলের লক্ষ্য ছিল দ্রুত ইনিংস ছেড়ে দেওয়া। ১৮৩ রানের লিড থাকায় রোহিত জিততে মরিয়া হয়ে উঠেছেন। ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের মধ্যে রোহিত (৫৭) ছাড়াও হাফ সেঞ্চুরি করেন ঈশান কিষান (৫২)। জয়সওয়াল ৩৭ করে আউট হন। গিল অপরাজিত থাকেন ২৯ রানে। ২ উইকেটে ১৮১ রান তুলে দ্বিতীয় ইনিংস ছেড়ে দেয় ভারত।

    আরও পড়ুন: গাভাসকরের সঙ্গে কোহলির মিল, বিরাট-আবেগে ভাসলেন ক্যারিবিয়ান কিপারের মা

    জয়ের জন্য ওয়েস্ট ইন্ডিজের ৩৬৫ রান প্রয়োজন। যে কোনও পিচেই চতুর্থ ইনিংসে ব্যাট করা কঠিন। মিলেছে তার প্রমাণ। এর মধ্যে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ২ জন ব্যাটসম্যান ড্রেসিং রুমে ফিরে গিয়েছেন। আপাতত স্কোর ৭৬/২। আরও ২৮৯ রান দরকার। আউট হয়েছেন ক্যাপ্টেন ব্রেথওয়েট (২৮) ও মাকেঞ্জি (০)। জুনিয়র চন্দ্রপল ২৪ ও ব্ল্যাকউড ২০ রানে ক্রিজে। ভারতের হয়ে দুটো উইকেটই নিয়েছেন স্পিনার রবিচন্দ্রন অশ্বিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মেয়াদ কি বাড়ানো যায়? কেন্দ্রের কাছে জানতে চাইল হাইকোর্ট

    Calcutta High Court: রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মেয়াদ কি বাড়ানো যায়? কেন্দ্রের কাছে জানতে চাইল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোটের পর এখনও রাজ্যের  আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি  পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি বলে দাবি বিজেপির। প্রতিদিন জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভোট পরবর্তী হিংসার খবর আসছে। তাই রাজ্যে আরও এক মাস কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখার জন্য কলকাতা হাইকোর্টে আবেদন জানাল বিজেপি। সেই আর্জি শুনেই  রাজ্যে আরও চার সপ্তাহ  কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখা যায় কি না কেন্দ্রকে বিবেচনা করে দেখতে বলল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। 

    কেন্দ্রীয় বাহিনী চলে গেলে সমস্যা

    এই বিষয়ে শুক্রবার কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) প্রধান বিচারপতি (Chief Justice) টি এস শিবজ্ঞানমের ডিভিশন বেঞ্চের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন বিজেপি নেত্রী তথা আইনজীবী প্রিয়ঙ্কা টিবরেওয়াল। আদালতে প্রিয়াঙ্কা বলেন, “এখনও বিভিন্ন জায়গায় মহিলা শিশুরা আক্রান্ত হচ্ছে। বিজেপি কর্মীরা ঘর ছাড়া। বহু এলাকায় এখনও হিংসাত্মক ঘটনা ঘটছে। তাই রাজ্যের মানুষের নিরাপত্তার স্বার্থেই আরও চার সপ্তাহ কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখা হোক।” কেন্দ্রীয় বাহিনী চলে গেলে সমস্যা আরও বাড়তে পারে বলে দাবি করেন তিনি। 

    আরও পড়ুন: ট্যুইটারে জনপ্রিয়তার নিরিখে বাইডেন-সুনককে পিছনে ফেললেন মোদি

    কী বলছে আদালত

    শুক্রবার সেই মামলার শুনানির সময়,  হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ জানায়, ভোটের ফল প্রকাশের পরে প্রথম ১০ দিনের জন্য কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। আরও রাখতে হলে কেন্দ্রের মতামত নিতে হবে। তারাই সিদ্ধান্ত নিক। কেন্দ্রীয় বাহিনী স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের অধীনে। তাই এই পরিস্থিতিতে আদালত (Calcutta High Court) কোনও নির্দেশ দিতে পারব না। তবে হাইকোর্ট কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করতে পারে। তার পরে বাহিনী রাখা হবে কিনা, সেটা তাদের উপর নির্ভর করছে। আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী, ২২ জুলাই কেন্দ্রীয় বাহিনীর এ রাজ্যে থাকার মেয়াদ শেষ হচ্ছে। এরপর আর কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকবে কি না তা নিয়ে কেন্দ্র সিদ্ধান্ত নিয়ে আদালতকে জানাবে। সোমবার ফের এই মামলার শুনানি হবে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ট্যুইটারে জনপ্রিয়তার নিরিখে বাইডেন-সুনককে পিছনে ফেললেন মোদি 

    Narendra Modi: ট্যুইটারে জনপ্রিয়তার নিরিখে বাইডেন-সুনককে পিছনে ফেললেন মোদি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোশ্যাল মিডিয়া ট্যুইটারে সক্রিয় বর্তমান বিশ্ব নেতাদের মধ্যে জনপ্রিয়তার শীর্ষে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। তাঁর ফলোয়ারের সংখ্যা ৯০ মিলিয়ন ছাড়াল। সোশ্যাল মিডিয়ায় জনপ্রিয়তায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদির অনেক পিছনে রয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ফলোয়ারের সংখ্যা ৩৭.৩ মিলিয়ন। ২ মিলিয়ন ফলোয়ার ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর। 

    শীর্ষে ইলন মাস্ক

    সাম্প্রতিক একটি গবেষণায় জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা বিশ্বের ১০ জন ব্যক্তির তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। সক্রিয় বিশ্ব নেতাদের মধ্যে মোদির (Narendra Modi) জনপ্রিয়তা সবচেয়ে বেশি হলেও, তালিকায় তিনি রয়েছেন অষ্টম স্থানে। শীর্ষে আছেন ট্যুইটার কর্ণধার ইলন মাস্ক। তাঁর ফলোয়ার সংখ্যা ১৪৭ মিলিয়ন। এছাড়া, উল্লেখযোগ্যদের মধ্যে প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, গায়ক জাস্টিন বিবার এবং পর্তুগালের জনপ্রিয় ফুটবলার ক্রিশ্চিয়ানো রোলান্ডোর ভিউয়ার সংখ্যা যথাক্রমে ১৩২.১, ১১২ এবং ১০৮.৯ মিলিয়ন।

    আরও পড়ুন: আজ জেলায় জেলায় বিজেপির বিডিও অফিস ঘেরাও অভিযান

    জানা গেছে, ট্যুইটারে মোদির (Narendra Modi) ৯০.২ মিলিয়ন ফলোয়ারের মধ্যে সবেচেয়ে বেশি আছেন ভারতীয়। তাঁর অনুসরণকারীদের তালিকায় রয়েছেন ইলন মাস্কও। ২০০৯ সালে ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট খুলেছিলেন নমো। সেই সময় এক বছরের মধ্যে তাঁর ফোলায়ার সংখ্যা লাফিয়ে ১ লক্ষ অতিক্রম করে। ২০২০ সালে মোদির ফলোয়ার সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে হয় ৬০ মিলিয়ন। মোদির পরেই আছেন প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর ফলোয়ারের সংখ্যা ৮৬.৬। আর মার্কিন গায়ক ও অভিনেত্রী লেডি গাগার ফলোয়ার সংখ্যা ৮৪.১ মিলিয়ন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Election 2023: ‘ভোট-সন্ত্রাস’-এর তদন্তে ফের রাজ্যে বিজেপির প্রতিনিধি দল

    Panchayat Election 2023: ‘ভোট-সন্ত্রাস’-এর তদন্তে ফের রাজ্যে বিজেপির প্রতিনিধি দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোট (Panchayat Election 2023) পরবর্তী ‘হিংসা’র ঘটনা সরেজমিনে ফের রাজ্যে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল পাঠাচ্ছে বিজেপি (BJP)। এ বার তফসিলি সম্প্রদায়ের পাঁচ সাংসদের দল গড়ে দিলেন দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নড্ডা। দলটি খুব শীঘ্রই রাজ্যে আসবে। ওই দলে থাকবেন— বিনোদ সোনকর, সুরেশ কশ্যপ, এস মুনিস্বামী, মনোজ রাজোরিয়া এবং বিনোদ চাবড়া। বিভিন্ন ভোটে হিংসার অভিযোগ রয়েছে যে সব এলাকায়, সে রকম কিছু এলাকা ঘুরে দেখবেন সাংসদীয় প্রতিনিধিরা। তাঁরা কথা বলবেন, হিংসা আক্রান্ত ব্যক্তিদের পরিবারের সঙ্গে। 

    রাজ্যে তৃতীয় প্রতিনিধি দল

    পঞ্চায়েত ভোটের (Panchayat Election 2023) পর রাজ্যে এই নিয়ে তৃতীয় বার প্রতিনিধি দল পাঠাতে চলেছে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। এর আগে ভোট গণনার দিনই একটি সংসদীয় প্রতিনিধি দল পাঠানো হয় রাজ্যে। যে দলের নেতৃত্বে ছিলেন বর্ষীয়ান বিজেপি সাংসদ রবিশঙ্কর প্রসাদ। এ ছাড়া ওই দলে ছিলেন সাংসদ ডঃ রাজদীপ রায়, সত্যপাল সিং এবং রেখা ভার্মা। তাঁরা রাজ্যের ভোট হিংসা আক্রান্ত বেশ কয়েকটি এলাকা ঘুরে দেখেন। আক্রান্তদের সঙ্গে কথা বলে। দ্বিতীয় দফায়, রাজ্যে  পঞ্চায়েত ভোট হিংসায় মহিলারা কতটা আক্রান্ত হয়েছেন তা খতিয়ে দেখতে মহিলা সাংসদের একটি প্রতিনিধি দল পাঠানো হয়। এই প্রতিনিধি দলে ছিলেন রমা দেবী, কবিতা পাতিদার, অপরাজিতা সারেঙ্গি, সন্ধ্যা রায় এবং সরোজ পাণ্ডে। দুটি দলই রাজ্যে ভোট হিংসার তথ্যানুসন্ধান করে জেপি নাড্ডার কাছে রিপোর্ট জমা দিয়েছেন।

    আরও পড়ুন: আজ জেলায় জেলায় বিজেপির বিডিও অফিস ঘেরাও অভিযান

    ফল প্রকাশের পর কেটে গিয়েছে বেশ কিছু দিন। কিন্তু, এখনও প্রায়শই রাজ্যের নানা প্রান্ত থেকে আসছে হিংসার খবর। ঝরছে রক্ত। বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। ভোট সন্ত্রাসের (Panchayat poll violence) জেরে এখনও ঘর ছাড়া বহু পরিবার। প্রশাসন সহায়তা করেনি, আতঙ্কে দিন কাটছে, অভিযোগ বহু এলাকার বাসিন্দাদের। আক্রান্তদের সঙ্গে কথা বলার পরেই তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে সুর চড়াতে দেখা যায় বিজেপির আগের প্রতিনিধি দলের সদস্যদের। বহু জায়গায় উঠেছে তৃণমূল বিরোধী স্লোগানও। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India vs West Indies: অভিষেক টেস্টে উইকেট মুকেশের! বড় রানের পথে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

    India vs West Indies: অভিষেক টেস্টে উইকেট মুকেশের! বড় রানের পথে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথম টেস্টে নিরিখে কিছুটা ভালো বলতেই হবে। কারণ, দ্বিতীয় টেস্টে ভারতের ৪৩৮ রানের জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটাররা কিছুটা হলেও লড়ছে। আর সেটা সামনে থেকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন অধিনায়ক তথা ওপেনার ক্রইগ ব্রেথওয়েট। ২০১ বলে এখনও পর্যন্ত তাঁর সংগ্রহ ৬৭ রান। ব্রেথওয়েটের সঙ্গে ক্রিজে আছেন জেরমাইন ব্ল্যাকউড। তাঁর সংগ্রহ ৮ রান।

    উইকেট মুকেশের

    শনিবার ছিল ম্যাচের তৃতীয় দিন। ১ উইকেটে ৮৬ রান নিয়ে শুরু করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্রেথওয়েট ও ম্যাকেঞ্জি বেশ ভালোই মোকাবিলা করেন ভারতীয় বোলারদের। সহজেই তারা একশো রানের গণ্ডিও টপকে যায়। আসলে ভারতীয় বোলিংয়ে তেমন ধার দেখা যাচ্ছিল না। মেঘাচ্ছন্ন পরিবেশের সুবিধা নিতে পারছিলেন না সিরাজ, উনাদকাটরা। অবশেষে জুটি ভাঙেন মুকেশ কুমার। বাংলা দলের এই পেসারটি এটি অভিষেক টেস্ট। শার্দূল ঠাকুরের চোট। তাই তিনি সুযোগ পেয়েছেন। আর তার সদ্বব্যবহারও করলেন মুকেশ। ম্যাকেঞ্জি ৩২ রানে মুকেশের বলে কট বিহাইন্ড হন। তারপর শুরু হয় বৃষ্টি। ফলে আগামা লাঞ্চ ঘোষণা করেন আম্পায়াররা।

    আরও পড়ুন: গাভাসকরের সঙ্গে কোহলির মিল, বিরাট-আবেগে ভাসলেন ক্যারিবিয়ান কিপারের মা

    এই প্রতিবেদন লেখা অবধি ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৬৪ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে তুলেছে ১৪১ রান। গত টেস্টে ক্যারিবিয়ানরা ইনিংসে হেরেছিল। সেই লজ্জা কাটিয়ে উঠতে মরিয়া ব্রেথওয়েটরা। ম্যাচটি ড্র হলেও নৈতিক জয় হবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের। কারণ, অনেকেরই ধারণা ভারত সিরিজ জিতবে ২-০ ব্যবধানে। তবে ডোমিনিকা টেসেট ভারতীয় স্পিনারদের যে দাপট দেখা গিয়েছিল, পোর্ট অব স্পেনে তা উধাও। গত টেস্টে অশ্বিন ১২ টি উইকেট নিয়েছিলেন। কিন্তু এই ম্যাচে তিনি এখনও খাতা খুলতে পারেননি। ২২ ওভার হাত ঘুরিয়ে ৮টি মেডেন সহ ৩৫ রান দিয়েছেন। আর এক স্পিনার রবীন্দ্র জাদেজা এখনও অবধি একটি উইকেটই ঝুলিতে পুরতে সক্ষম হয়েছেন। তাও এসেছিল শুক্রবার, দ্বিতীয় দিনে। জাদেজা ১০ ওভারে ১২ রান দিয়েছেন। তাঁর বলে আউট হয়েছেন জুনিয়র চন্দ্রপল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP BDO Office Gherao: আজ জেলায় জেলায় বিজেপির বিডিও অফিস ঘেরাও অভিযান

    BJP BDO Office Gherao: আজ জেলায় জেলায় বিজেপির বিডিও অফিস ঘেরাও অভিযান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, শুক্রবার রাজ্যের সব বিডিও অফিস ঘেরাওয়ের (BJP BDO Office Gherao) ডাক দিয়েছে বিজেপি। জেলায় জেলায় এই কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দেবেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী-সহ প্রমুখ। বিজেপির বিডিও ঘেরাও কর্মসূচিতে অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে তৎপর জেলা প্রশাসনও। ২১ জুলাই রাজ্যের সমস্ত ব্লক অফিসে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত জারি থাকবে ১৪৪ ধারা। বৃহস্পতিবার এই মর্মে বিডিওদের নির্দেশিকা জারি করেছেন জেলাশাসক এবং মহকুমাশাসকরা।

    বিজেপির কর্মসূচি

    একুশে জুলাই কলকাতায় তৃণমূলের শহিদ দিবস। আর এই দিনেই পাল্টা কর্মসূচি নিয়েছে বঙ্গ বিজেপি (BJP BDO Office Gherao)। জেলায় জেলায় এই কর্মসূচিতে বাধা দিতে পারে তৃণমূল অনুমান বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের। সদ্য সমাপ্ত পঞ্চায়েত নির্বাচনে ‘সন্ত্রাস এবং ভোট লুটের’ প্রতিবাদে বুধবার কলকাতায় বিক্ষোভ কর্মসূচি করেছিল বিজেপি। ওই কর্মসূচি থেকেই বিডিও ঘেরাওয়ের কথা ঘোষণা করেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। পঞ্চায়েত ভোটের গণনায় বিডিও-দের ভূমিকা নিয়ে নানা অভিযোগ উঠেছে। তার ভিত্তিতেই শুক্রবার বিডিও ঘেরাওয়ের ডাক দিয়েছে গেরুয়া শিবির। 

    আরও পড়ুুন: ‘কালীঘাটের কাকু’র কণ্ঠস্বরের নমুনা পরীক্ষা করতে ইডি-কে অনুমতি হাইকোর্টের

    সক্রিয় প্রশাসন

    বিজেপির এই কর্মসূচি ঘিরে অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতেই বিডিও অফিসে ১৪৪ ধারা (BJP BDO Office Gherao) জারি করার কথা জানিয়েছে প্রশাসন। বিডিও অফিসের ১০০ মিটারের মধ্যে কোনও জমায়েত, স্লোগান, বিক্ষোভ দেখানো যাবে না বলে কড়া নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই প্রসঙ্গে রাজ্য বিজেপির প্রধান মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য বলেন, ‘‘একটা অসহিষ্ণু প্রতিহিংসা পরায়ণ সরকার। আতঙ্ক আর হতাশা থেকে তারা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ১৪৪ ধারা জারি করে আর পঞ্চায়েতে বিডিও, পুলিশকে দিয়ে ভোট লুট করে, গণনাকেন্দ্রে কারচুপি করে তৃণমূল দীর্ঘ দিন সরকার বাঁচিয়ে রাখতে পারবে না।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share