Author: শুভ্র চট্টোপাধ্যায়

  • West Bengal: রাজ্যপাল নিযুক্ত অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্যদের বেতন ও ভাতা বন্ধের নির্দেশ রাজ্যের

    West Bengal: রাজ্যপাল নিযুক্ত অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্যদের বেতন ও ভাতা বন্ধের নির্দেশ রাজ্যের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাত ফের চরমে উঠল। যে সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য নিয়োগ করেছিলেন রাজ্যপাল, তাঁদের বেতন ও আর্থিক সুবিধা বন্ধ করল রাজ্য সরকার। রাজ্য সরকার (West Bengal) ও রাজভবনের দ্বন্দ্বের মধ্যে সমস্যায় উপাচার্যেরা। রাজ্যপাল নিযুক্ত উপাচার্যদের নিয়োগ বেআইনি বলেই গণ্য় করছে রাজ্য। 

    রাজ্যের দাবি নিয়োগ অবৈধ

    রাজ্য সরকারের দাবি, শিক্ষা দফতরের সঙ্গে আলোচনা না করেই একতরফাভাবে উপাচার্য নিয়োগ করেছেন আচার্য। শিক্ষা দফতরের আর্জি খারিজ করে আগেই রাজ্যের ৮টি বিশ্ববিদ্য়ালয়ে নতুন অন্তর্বর্তী উপাচার্য নিয়োগ করেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (C V Ananda Bose)। রাজভবনের বিবৃতির পরেই ট্যুইট করে এই সিদ্ধান্তকে বেআইনি বলে আক্রমণ করেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু (Bratya Basu)। নবনিযুক্ত উপাচার্যদের নিয়োগ প্রত্যাখ্যানের আবেদনও করেন তিনি। রাজ্যপাল নিজের সিদ্ধান্তে অনড় থাকায় সংঘাতের পথে চলে যায় রাজ্য। উচ্চশিক্ষা দফতর থেকে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারদের কাছে ইতিমধ্যে নির্দেশ পৌঁছেছে, ওই সব অস্থায়ী উপাচার্যের নিয়োগ বেআইনি। তাই তাঁরা বেতন ও ভাতা পাবেন না। আইনি পরামর্শ নেওয়ার পরই এই পদক্ষেপ করা হয়েছে বলে সূত্রের খবর। এনিয়ে রাজভবনের কোনও প্রতিক্রিয়া এখনও মেলেনি।

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর আমেরিকা সফরের আগে মার্কিন রেস্তোরাঁয় চালু ‘মোদিজি থালি’

    যে সব বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্যদের মেয়াদ ফুরিয়ে গিয়েছিল, সেই বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগের জন্য কয়েকজন অধ্যাপককে ডেকে গত মাসে বৈঠক করেছিলেন রাজ্যপাল। সেই বৈঠকের অব্যবহিত পরই নিয়োগ করা হয় উপাচার্যদের। রাজ্যপাল নিজের পছন্দের অধ্যাপক অধ্যপিকাদের সেই সব বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য করেছিলেন বলে অভিযোগ করেছিল শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। কেউ কেউ রাজ্যপালের নিয়োগ প্রত্যাখ্যান করলেও বেশিরভাগই তা গ্রহণ করেন। সোমবার সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়গুলির রেজিস্ট্রারদের এ বিষয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। সেই চিঠিতে বলা হয়েছে, “শিক্ষা দফতরের মন্ত্রীর সঙ্গে কথা না বলে করা এই অস্থায়ী নিয়োগ আইন মেনে হয়নি।” আরও বলা হয়েছে, “এই উপাচার্যদের নিয়োগ বৈধ নয়। তাই তাঁরা পারিশ্রমিক ও ভাতা তুলতে পারবেন না। অন্যথায় কড়া পদক্ষেপ করা হবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kalighater Kaku: “অভিষেককে ডেকে লাভ হবে না”, ‘কালীঘাটের কাকু’র মন্তব্যে রহস্যের গন্ধ

    Kalighater Kaku: “অভিষেককে ডেকে লাভ হবে না”, ‘কালীঘাটের কাকু’র মন্তব্যে রহস্যের গন্ধ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রশ্ন শুনেই মেজাজ হারালেন ‘কালীঘাট কাকু’ (Kalighater Kaku)। পাল্টা প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়ে বললেন, ‘আমার ২০০ কোটি আছে তো আপনার কি? শিল্পপতি মুকেশ আম্বানি, গৌত আদানিরও এত টাকা। তা নিয়ে তো কেউ কোনও কথা বলে না। শুধু আমার বেলাতেই কেন টাকার অঙ্ক নিয়ে প্রশ্ন তোলা হচ্ছে?’ শনিবার রুটিন স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য জোকার ইএসআই হাসপাতালে কালীঘাট কাকু অর্থাৎ সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রকে নিয়ে গিয়েছিল ইডি। সেখানেই তাঁকে সাংবাদিকরা বিভিন্ন প্রশ্ন করেন। তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, তাঁর ছ’টি সংস্থায় যে ২০-২২ কোটি টাকার বিনিয়োগের খবর পাওয়া যাচ্ছে তা কি সত্যি? তাতেই মেজাজ হারান কালীঘাট কাকু। 

    সংস্থায় বিনিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন

    ওই ছ’টি সংস্থায় নিয়োগ দুর্নীতির টাকা বিনিয়োগ হয়েছে কিনা জানতে চাওয়া হলে সুজয়কৃষ্ণভদ্র বলেন, ‘কোনও কিছু নেই। ২০০৮ সাল থেকে কাজ করছি। ইডিকে সব তথ্য দিয়েছি।’ উল্লেখ্য, গত ৩০ মে ইডি গ্রেফতার করে সুজয়কৃষ্ণকে। তার আগে তিনি দু’বার সিবিআই দফতরে হাজিরাও দিয়েছিলেন। তবে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারের প্রশ্নের সঠিক জবাব দিতে না পারার কারণেই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। আপাতত তিনি হেফাজতে।

    অভিষেককে ডেকে লাভ নেই

    অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে ইডির তলব নিয়েও মুখ খুলেছেন কালীঘাট কাকু। তিনি বলেছেন, ‘ডেকে কোনও লাভ হবে না।’ সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের এই মন্তব্য খুবই তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছ। কারণ, তিনি অভিষেক বন্দ্যাপাধ্যায়ের কোম্পানিতেই কাজ করতেন। সেই যোগসূত্রও খতিয়ে দেখছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা।

    আরও পড়ুুন: সিভিককে উর্দি পরিয়ে পুলিশ করার ছক রাজ্যের! বিস্ফোরক দাবি শুভেন্দুর

    এদিকে, সিভিক ভলিন্টিয়ার রাহুল বেরাকে গতকাল জিজ্ঞাসাবাদ করেছে ইডি। জেরায় নাকি বিষ্ণুপুরের ওই সিভিক ভলিন্টিয়ার বহু তথ্য উগরে দিয়েছেন বলে খবর। রাহুলের দেওয়া তথ্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, কালীঘাট কাকুর মোবাইলের যাবতীয় ডেটা ডিলিট করেছিলেন তিনি। এই প্রসঙ্গ টেনে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের কাছে জানতে চাওয়া হয়, রাহুল নাকি জেরায় অনেক কিছু বলেছেন গোয়েন্দাদের? কালীঘাট কাকুর জবাব, ‘যা ইচ্ছা বলুক।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • IS Module in Gujarat: সুরাটে মিলল আইএস মডিউলের সন্ধান! ধৃত ১ মহিলা-সহ ৪

    IS Module in Gujarat: সুরাটে মিলল আইএস মডিউলের সন্ধান! ধৃত ১ মহিলা-সহ ৪

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটের সুরাটে মিলল আইএস (ISIS) মডিউলের সন্ধান! এক মহিলা-সহ চার অভিযুক্তকে পোরবন্দর থেকে গ্রেফতার করল গুজরাট (GUjarat) পুলিশের সন্ত্রাস-বিরোধী স্কোয়াড এটিএস। অভিযুক্তদের মধ্যে ওই মহিলা ছাড়া বাকিরা নাবালক। অভিযুক্তদের থেকে উদ্ধার করা হয়েছে আইএসের গোপন নথি ও পতাকা।

    আফগানিস্তানে যাওয়ার পরিকল্পনা

    সূত্রের খবর, এনআইএ-এর থেকে তথ্য পেয়ে এটিএস আইজি-র নেতৃত্বে একটি দল সুরাট সংলগ্ন পোরবন্দরে যায়। সেখান থেকেই সুমেরা নামে ওই মহিলাকে আটক করা হয়। অভিযুক্ত তিন নাবালক শ্রীনগরের বাসিন্দা। মহিলা এসেছিল সুরাট থেকে। তারা পোরবন্দর থেকে বোট ভাড়া করে আফগানিস্তানে যাওয়ার মতলব কষছিল বলে দাবি তদন্তকারীদের। এও জানা যাচ্ছে, সেখানে গিয়ে আইএস-খোরাসানে যোগ দেওয়ার কথা ছিল তাদের।

    এটিএস সূত্রে খবর, টানা ৬ ঘণ্টা ওই মহিলাকে জেরা করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের পর তাকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্তদের থেকে আইএসের নথি ও পতাকা ছাড়াও পাওয়া গিয়েছে ভিডিও ও অডিও ক্লিপ। সেখানে সন্ত্রাসের উসকানিমূলক ভাষণ দিতে দেখা যাচ্ছে কাশ্মীরের তরুণদের উদ্দেশে।

    আরও পড়ুুন: কেন্দ্রীয় বাহিনীতে না, অথচ পঞ্চায়েতে ভিন্ রাজ্যের পুলিশে আগ্রহ নবান্নর

    সূত্রের খবর ওই মহিলা বিবাহিত এবং তার দুই সন্তান রয়েছে। তার স্বামী দক্ষিণ ভারতের বাসিন্দা। আড়াই বছর আগে ওই মহিলার বিবাহ বিচ্ছেদ হয়।জানা যাচ্ছে, অভিযুক্তরা মাছধরার বোটে ক্যাপ্টেন ও জিপিএস কোঅর্ডিনেটরের দায়িত্বে কাজ করত। গত এক বছর ধরেই আইএসের মতো জঙ্গি গোষ্ঠীর সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রেখে চলছিল তারা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Suvendu Adhikari: সিভিককে উর্দি পরিয়ে পুলিশ করার ছক রাজ্যের! বিস্ফোরক দাবি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: সিভিককে উর্দি পরিয়ে পুলিশ করার ছক রাজ্যের! বিস্ফোরক দাবি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিভিক ভলান্টিয়ারদের পুলিশের পোশাক পরিয়ে পঞ্চায়েত নির্বাচনে ভোট লুটের পরিকল্পনা করছে তৃণমূল সরকার। এমনই গুরুতর অভিযোগ করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। পঞ্চায়েত ভোটে সিভিক ভলান্টিয়ারদের কাজে লাগাতে স্বরাষ্ট্র দফতরের পরিকল্পনা ফাঁস করলেন তিনি। তাঁর অভিযোগ, তৃণমূল যেসব জায়গায় জমি হারিয়েছে সেই সব স্পর্শকাতর জেলায় প্রশাসন দ্বিমুখী কৌশল নিচ্ছে। ভোটের সময় বিরোধীদের উপর চাপ তৈরিতেই এই পদক্ষেপ। 

    শুভেন্দুর ট্যুইট

    ট্যুইটারে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) লিখেছেন, ‘সূত্র মারফৎ জানতে পেরেছি, রাজ্য স্বরাষ্ট্র দফতর সিভিক ভলিন্টিয়ারদের পুলিশের পোশাক পরিয়ে পঞ্চায়েত নির্বাচনে কাজে লাগাতে চাইছে। আসলে যেখানে যেখানে তৃণমূল কংগ্রেস হারবে বুঝতে পারছে, সেখানে ওই সিভিক ভলিন্টিয়ারদের ব্যবহার করা হবে। যাতে সহজে ওরা ভোট লুঠ করতে পারে। আমার কাছে খবর রয়েছে, যে সব জেলা উত্তেজনা প্রবণ, যেমন জলপাইগুড়ি, পূর্ব মেদিনীপুর, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগণা, বীরভূমে সিভিক ভলিন্টিয়ারদের শিখণ্ডি করে ভোট লুঠের চেষ্টা করবে শাসক দল। তবে আমরা সেটা হতে দেব না। সব কিছুর উপর নজর রাখা হচেছ।’

    আরও পড়ুন: ‘মনোনয়নের সময়সীমা পর্যাপ্ত নয়, পুনর্বিবেচনা করা হোক’, পর্যবেক্ষণ হাইকোর্টের

    ইতিমধ্যেই কলকাতা হাইকোর্ট পঞ্চায়েত মামলার শুনানিতে প্রাথমিক পর্যবেক্ষণে পঞ্চায়েত নির্বাচনে সিভিক ভলান্টিয়ারদের ব্যবহার না করার পরামর্শ দিয়েছে। শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) দাবি, ‘একদিনে নির্বাচন পরিচালনা করতে দরকার বিপুল পুলিশ কর্মী। কিন্তু তা নেই রাজ্যে। তাই সেই অভাব ঢাকতেই ঘুর পথে হাইকোটের্র পর্যবেক্ষণকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে স্বরাষ্ট্র দফতর পুলিশের পোশাক পরিয়ে সিভিক ভলান্টিয়ারদের পঞ্চায়েত নির্বাচনে ব্যবহার করতে চাইছে। কিন্তু আমরা এত সহজে সেটা হতে দেব না। সিভিক ভলান্টিয়ারদের ডাটা বেস আমাদের কাছে রয়েছে। আমরা পুরো বিষয়টির উপর নজর রাখছি। যদি কোনও অন্যায় কাজ করা হয়, তাহলে ইটের বদলে পাটকেল পাবে রাজ্য সরকার। আমরা সব তথ্য সংগ্রহ করছি। প্রয়োজনে তা হাইকোর্টে জমা দেওয়া হবে।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Football: ইন্টার কন্টিনেন্টাল কাপে মঙ্গোলিয়ার বিরুদ্ধে সহজ জয় ভারতের

    Indian Football: ইন্টার কন্টিনেন্টাল কাপে মঙ্গোলিয়ার বিরুদ্ধে সহজ জয় ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফিফা তালিকায় (Fifa Ranking) অনেক পিছনে থাকা মঙ্গোলিয়ার বিরুদ্ধে সহজ জয় ভারতের (Indian Football)। ওড়িশার কলিঙ্গ স্টেডিয়ামে চেঙ্গিজ খানের দেশকে ২-০ গোলে হারিয়ে ইন্টার কন্টিনেন্টাল কাপ (Inter Continental Cup) অভিযান শুরু করল সুনীল ছেত্রীরা (Sunil Chhetri)।

    এশিয়ান কাপের প্রস্তুতি

    সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশনের পরিকল্পনা ভিশন ২০৪৭-এর মূল লক্ষ্যই হল, ভারতীয় ফুটবলাররা (Indian Football) আন্তর্জাতিক এবং ক্লাব মিলিয়ে যাতে বছরে অন্তত ৫০টা ম্যাচ খেলার সুযোগ পায়। আইএসএল শেষ হতেই তিন-দেশীয় টুর্নামেন্ট খেলেছিল ভারত। ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপের পর সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ এবং এশিয়ান কাপ রয়েছে। এশিয়ান কাপের সেরা প্রস্তুতিই পাখির চোখ সুনীল ছেত্রীদের। এদিন মঙ্গোলিয়ার বিরুদ্ধে ম্যাচের মাত্র ২ মিনিটেই এগিয়ে যায় ভারত। অনিরুদ্ধ থাপার পাসে গোল করেন সাহাল আব্দুল সামাদ। ১২ মিনিটের ব্যবধানে গোল সংখ্যা বাড়ান লালিনজুয়ালা ছাংতে। দ্বিতীয় গোলের ক্ষেত্রেও প্রত্যক্ষ ভূমিকা থাকতে পারতো অনিরুদ্ধ থাপার। তাঁর অনবদ্য কর্নারে হেড করেন সন্দেশ ঝিংগান। গোল লাইন সেভ করে মঙ্গোলিয়ার ডিফেন্স। এই মুভ থেকেই ভারতের দ্বিতীয় গোল। ফিরতি বলে অনবদ্য গোল করেন ছাংতে।

    আরও পড়ুন: পাল্লা ভারী অস্ট্রেলিয়ার! গ্যালারিতে ভিড়, উড়ছে তেরঙ্গা, মিরাকেলের আশায় ভারত

    গোটা ম্যাচেই আধিপত্য ভারতের

    গোটা ম্যাচেই মাঝমাঠ এবং উইং নিয়ন্ত্রণ করেন ইগর স্তিমাচের ছেলেরা। উদান্তা সিংহ এবং ছাংতের গতিতে বার বার পরাস্ত হয়েছে মঙ্গোলিয়া। মাঝমাঠ দাপিয়েছেন থাপা এবং সাহাল। যোগ্য সঙ্গত দিয়েছেন আপুইয়া। বক্সের বাইরে থেকে তাঁর দুটি প্রচেষ্টা বারের উপর দিয়ে উড়ে যায়। কলকাতা কিংবা গোয়া নয়, সিনিয়রদের এই আন্তর্জাতিক ফুটবল টুর্নামেন্টের আসর এবার বসেছে ভুবনেশ্বরে। কলিঙ্গ স্টেডিয়ামে এদিন হাজির হয়েছিলেন ৫৯৫৪ দর্শক। সমর্থক সংখ্যা প্রত্যাশার তুলনায় কম হলেও তাঁদের মনোরঞ্জনে কোনও খামতি রাখেননি সুনীলরা। সোমবার ভানুয়াতুর মুখোমুখি হবে ভারত (Indian Football)। এই জয় যে সুনীলদের বাড়তি অক্সিজেন দেবে, তা বলাই বাহুল্য।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Kajol: দিশেহারা ভক্তরা! কেন নেটদুনিয়া থেকে বিরতি নিলেন কাজল?

    Kajol: দিশেহারা ভক্তরা! কেন নেটদুনিয়া থেকে বিরতি নিলেন কাজল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমাজমাধ্যম থেকে সাময়িক বিরতি নিলেন অভিনেত্রী কাজল (Kajol)। শুক্রবারের বিকেলে আচমকা কাজলের এক পোস্টে উত্তাল নেটপাড়া। ইনস্টাগ্রামে কালো-সাদায় লেখা সেই পোস্ট। সঙ্গে একটি ক্যাপশন। লেখা, ‘জীবনের অন্যতম কঠিন একটা সময় পেরোচ্ছি।’কী হয়েছে কাজলের? সে উত্তর অবশ্য অজানা অনুরাগীদের। 

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Kajol Devgan (@kajol)

     

    জল্পনায় মুখর নেটদুনিয়া

    ইনস্টাগ্রাম থেকে নিজের যাবতীয় ছবি আর্কাইভ করে নেন কাজল (Kajol)। আর্কাইভ করার অর্থ, সাময়িকভাবে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে কিছু লুকনো। নায়িকার যে প্রোফাইল ভরে থাকত বিভিন্ন ব্যক্তিগত মুহূর্তে, এখন সেই প্রোফাইলেই রয়েছে কেবল একটি সাদা-কালো ছবি। ট্যুইটার হ্যান্ডলও তাই। ইনস্টাগ্রামে একটি কালো ব্যাকগ্রাউন্ডের উপর সাদা হরফে অভিনেত্রী লিখেছেন, “জীবনের কঠিনতম পরীক্ষার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি।” এর চেয়ে বেশি কিছু উল্লেখ করেননি অবশ্য। যদিও উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অনুরাগীরা, “সব ঠিক আছে তো?” কেউ আবার ভাবছেন, পারিবারিক সমস্যা। জল্পনায় মুখর নেটদুনিয়া।

    আরও পড়ুন: হটস্টার অ্যাপে বিনামূল্যে দেখা যাবে একদিনের বিশ্বকাপ!

    উদ্বিগ্ন অনুরাগীরা 

    ইনস্টাগ্রামে প্রায় ১৪ মিলিয়ন অনুরাগী নিয়ে রাজত্ব ছিল নায়িকার। নিত্যদিন সেখানে ভেসে আসত তাঁর রোজকারের আপডেট। কখনও মেয়ে নাইসা, ছেলে যুগ আবার কখনও বা অজয় দেবগণের সঙ্গে তাঁর মিষ্টি ছবিতে বুঁদ হয়ে থাকতেন নেটিজেন। কিন্তু আচমকাই কাজল (Kajol) ঘোষণা করলেন সব ধরনের সামাজিক মাধ্যম থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিতে চলেছেন তিনি। হালফিলের ভাষায় যাকে বলে ‘সোশ্যাল ডিটক্স’। পারিবারিক কোনও সমস্যা নাকি ব্যক্তিগত কোনও কারণ, তা খোলসা করেননি কাজল। বন্ধুরা অবশ্য লিখেছেন, প্রার্থনা। অনেকে লিখেছেন, ‘আপনি যথেষ্ট শক্ত। ঝড় সামলে নিতে পারবেন।’এক অনুরাগী লেখেন, “জানি না কেন, এই সিদ্ধান্ত নিলেন আপনি, বা কী কারণে নিত্যে বাধ্য হলেন। কিন্তু জেনে রাখুন, আপনার ভক্তরা কিন্তু আপনাকে ভীষণ ভালবাসে। আপনার সেই মনমুগ্ধকর ক্যাপশন আমরা মিস করব। মিস করব সেই সব মিষ্টি পোস্টও। আগামী দিনের জন্য অনেক শুভেচ্ছা জানাই।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Weather Update: স্বস্তির বৃষ্টিতে ভিজল কলকাতা, গরমের গেরো কাটবে কবে?

    Weather Update: স্বস্তির বৃষ্টিতে ভিজল কলকাতা, গরমের গেরো কাটবে কবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস (Weather Update) মতোই স্বস্তির বৃষ্টিতে ভিজল কলকাতার (Kolkata) একাংশ। শুক্রবার বিকেলে যে কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের কয়েকটি জেলায় বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি হতে পারে, সে খবর আগেই জানিয়েছিল আবহাওয়া দফতর। এদিন দুপুর সোয়া ৩টে নাগাদ বৃষ্টি শুরু হয় কলকাতার একাংশে। মেঘলা হয়ে রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুরের আকাশ। বীরভূমের আকাশেও হালকা মেঘ। বইতে শুরু করেছে জোরালো হাওয়া।

    ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

    আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, এদিন বিকেলে ৩০-৪০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে বীরভূম, নদিয়া এবং দুই মেদিনীপুরে। হাঁসফাঁস গরমে শহরে স্বস্তির বৃষ্টিতে খুশি শহরবাসী। তবে দাবদাহ (Weather Update) থেকে এখনই রেহাই পাচ্ছেন না দক্ষিণবঙ্গের বাসিন্দারা। আগামী কয়েকদিনও তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি করা হয়েছে দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায়। তবে স্বস্তির বৃষ্টিতে ভিজবে উত্তরবঙ্গ। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের খবর, আগামী কয়েকদিন উত্তরবঙ্গের কয়েকটি জেলায় হতে পারে ভারী বৃষ্টি। শুক্রবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বৃষ্টির পরিমাণ বাড়তে পারে উত্তর বিভিন্ন জেলায়।

    হতে পারে অতিভারী বৃষ্টিও

    শুক্রবার ভারী বৃষ্টি হতে পারে আলিপুরদুয়ার এবং কোচবিহারের দু একটি এলাকায়। শনিবার ভারী বৃষ্টিতে ভিজতে পারে জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার এবং কোচবিহারের দু একটি এলাকা। রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টি হতে পারে আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি এবং কোচবিহারের দু একটি এলাকায়। ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দার্জিলিং ও কালিম্পংয়ের দু একটি এলাকায়ও।

    আরও পড়ুুন: ‘মনোনয়নের সময়সীমা পর্যাপ্ত নয়, পুনর্বিবেচনা করা হোক’, পর্যবেক্ষণ হাইকোর্টের

    উত্তরে ভারী (Weather Update) থেকে অতিভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস থাকলেও, অস্বস্তি ভোগ করতে হবে দক্ষিণবঙ্গবাসীকে। মঙ্গলবার পর্যন্ত জারি থাকবে অস্তস্তিকর গরম। শনিবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, বীরভূম, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর এবং দুই বর্ধমানের দু একটি এলাকায় জারি করা হয়েছে তাপপ্রবাহের সতর্কতা। শনিবার তাপপ্রবাহ হতে পারে উত্তরের মালদহ ও দুই দিনাজপুরে। মঙ্গলবার বৃষ্টি হতে পারে কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, দুই ২৪ পরগনা, দুই বর্ধমান, বীরভূম, নদিয়া এবং মুর্শিদাবাদের দু একটি এলাকায়।

    ইতিমধ্যেই বর্ষা ঢুকে পড়েছে কেরলে। শুরু হয়েছে বৃষ্টিও। ফি বছর উত্তরবঙ্গ হয়ে দক্ষিণে ঢোকে বর্ষা। উত্তরে ইতিমধ্যেই তৈরি হয়েছে বর্ষার অনুকূল পরিস্থিতি। এখন দেখার, কবে টাপুর টুপুর বৃষ্টিতে ভেজে দক্ষিণ? কবেই বা নদ-নদীতে আসে বান?

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rujira Banerjee : সাড়ে ৪ ঘণ্টা পর ইডি দফতর ছেড়ে বাড়ির পথে অভিষেক-পত্নী রুজিরা

    Rujira Banerjee : সাড়ে ৪ ঘণ্টা পর ইডি দফতর ছেড়ে বাড়ির পথে অভিষেক-পত্নী রুজিরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাড়ে চার ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদের পর ইডির অফিস থেকে বের হলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ত্রী রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায় (Rujira Banerjee)। দীর্ঘক্ষণ একাধিক বিষয়ে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। সূত্রের খবর, রুজিরাকে (Rujira Banerjee) জিজ্ঞাসাবাদ করতে দিল্লি থেকে ইডির আধিকারিকেরা সিজিও কমপ্লেক্সে এসেছিলেন। রুজিরার জন্য তৈরি ছিল তিন পাতার প্রশ্নমালা।

    তিন পাতার প্রশ্নমালা

    বৃহস্পতিবার সকালে ১১টা নাগাদ সিজিও কমপ্লেক্সে তলব করা হয় রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Rujira Banerjee)। সেই ডাকে সাড়া দিয়ে বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১২টা নাগাদ সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে ইডির দফতরে পৌঁছেছিলেন তিনি। সেই ডাকে সাড়া দিয়ে বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১২টা নাগাদ সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে ইডির দফতরে পৌঁছেছিলেন তিনি। প্রায় তিন পাতার প্রশ্নমালা নিয়ে হাজির ছিলেন ইডি আধিকারিকরা। একাধিক বাছা বাছা প্রশ্ন নিয়ে প্রস্তুত ছিলেন ইডি আধিকারিকরা। 

    আরও পড়ুন: একাদশ-দ্বাদশ নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ওএমআর শিট নিয়ে রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের

    ইডি সূত্রে খবর, তাঁর দুবাই যাত্রা নিয়েও একাধিক প্রশ্ন করা হয় তাঁকে। বিকেল প্রায় সাড়ে চারটে নাগাদ ইডি দফতর থেকে বের হন রুজিরা (Rujira Banerjee)। তবে বেরোনোর সময় তিনি কোনও মন্তব্য করেননি। যে ভাবে গাড়ি নিয়ে ঢুকেছিলেন বেলায়, সেই ভাবেই বেরিয়ে গেলেন বিকেলে। জানা যায়, রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জিজ্ঞাসাবাদ করতে দিল্লি থেকে পঙ্কজ কুমার নামে এক উচ্চ পদস্থ ইডি আধিকারিক কলকাতায় উড়ে আসেন।

    কড়া নিরাপত্তা

    এদিন সকাল থেকেই কড়া পুলিশি নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছিল সিজিও কমপ্লেক্স। ইডির দফতরে প্রবেশাধিকারে একাধিক নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল। সিজিও কমপ্লেক্স ইডির দফতরের বাইরে বিধাননগর থানার পুলিশ মোতায়েন করে রাখা হয়। ব্যারিকেড দিয়েও ঘিরে রাখা হয় পুরো চত্বর। উল্লেখ্য, গত সোমবার কলকাতা বিমানবন্দরে আটকানো হয়েছিল রুজিরাকে। দুবাইয়ের বিমান ধরার জন্য ওই দিন সকাল ৭টা নাগাদ দুই সন্তানকে নিয়ে কলকাতার বিমানবন্দরে গিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু বিমান ধরার আগেই অভিবাসন দফতরের কর্মীরা ‘বাধা’ দেন রুজিরাকে (Rujira Banerjee)। বেশ কিছুক্ষণ অপেক্ষা করার পর বিমানবন্দর ছেড়ে বেরিয়ে যান অভিষেক-পত্নী। রুজিরাকে আটকানোর পরেই বৃহস্পতিবার তাঁকে ইডি দফতরে হাজির হওয়ার জন্য ডাকা হয়। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • SSC Scam : একাদশ-দ্বাদশ নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ওএমআর শিট নিয়ে রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের

    SSC Scam : একাদশ-দ্বাদশ নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ওএমআর শিট নিয়ে রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগে (SSC Scam) ওএমআর সংক্রান্ত কারচুপি-তে বিস্তারিত রিপোর্ট তলব করলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। ২৮ জুনের মধ্যে পেশ করতে হবে রিপোর্ট, এমনটাই নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি। 

    ওএমআর নিয়ে বিশদ তথ্য

    বৃহস্পতিবার সিবিআই-কে ৯০৭ ওএমআর (SSC Scam) কারচুপি তদন্তের অগ্রগতি নিয়ে রিপোর্ট পেশের নির্দেশ দেন বিচারপতি। এর আগে নবম-দশম, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগেও ওমএমআর শিটে-দুর্নীতির বিষয়টি আদালতের নজরে এনেছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। হাতে আসা তথ্যের ভিত্তিতে তদন্তকারীদের দাবি, নবম ও দশমের ৯৫২টি, একাদশ ও দ্বাদশের ৯০৭টি ওমএরআর শিটে গরমিল রয়েছে। স্কুল সার্ভিস দুর্নীতি মামলার তদন্তে নেমে একের পর এক অভিযুক্তকে গ্রেফতার করছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই। এর আগে গাজিয়াবাদ থেকে গ্রেফতার করা হয়েছিল নীলাদ্রি দাস নামে এক ব্যক্তিকে। নিলাদ্রি যে সংস্থার আধিকারিক সেই সংস্থা নাইসার হাতেই ছিল এসএসসি পরীক্ষার ওএমআর শিট তৈরির দায়িত্ব। গাজিয়াবাদ ও দিল্লির অক্ষরধামে সেই সংস্থার অফিসে তল্লাশি চালিয়ে ওএমআর বিকৃতির ব্যাপারে একাধিক তথ্য এসেছে সিবিআইয়ের হাতে।

    আরও পড়ুন: বন সহায়ক পদে নতুন করে ইন্টারভিউয়ের নির্দেশে স্থগিতাদেশ হাইকোর্টের

    তদন্তে অগ্রগতি নিয়ে প্রশ্ন

    এর আগে নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত (SSC Scam) একটি মামলার শুনানিতে বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু বলেছিলেন, “দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত কাউকে ছাড়া হবে না।” প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতির পাশাপাশি একাদশ এবং দ্বাদশ শ্রেণির ওএমআর-এর ক্ষেত্রেও কারচুপির অভিযোগ উঠেছে। এবার এই সংক্রান্ত মামলায় বৃহস্পতিবার উল্লেখযোগ্য মন্তব্য করলেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। তিনি বলেন, “৯০৭ ওএমআর কারচুপি’র ধরণ কী? এই ওএমআর প্রকাশিত করা যায়নি কেন?” তাঁর আরও সংযোজন, “এই ওএমআর প্রকাশিত করা গেলে কবে যাবে, তা বিস্তারিত জানাতে হবে স্কুল সার্ভিস কমিশনকে।” একইসঙ্গে ২৮ জুনের মধ্যে সিবিআইকে ৯০৭ ওএমআর কারচুপির তদন্তে অগ্রগতির রিপোর্ট পেশ করারও নির্দেশ দিয়েছে আদালত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Bana Sahayak Recruitment: বন সহায়ক পদে নতুন করে ইন্টারভিউয়ের নির্দেশে স্থগিতাদেশ হাইকোর্টের

    Bana Sahayak Recruitment: বন সহায়ক পদে নতুন করে ইন্টারভিউয়ের নির্দেশে স্থগিতাদেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বন সহায়ক পদে (Bana Sahayak Recruitment) নতুন করে নিয়োগ নিয়ে রাজ্যের বিজ্ঞপ্তিতে স্থগিতাদেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। বৃহস্পতিবার এজলাসে শুনানির পর একক বেঞ্চের নির্দেশের ওপর স্থগিতাদেশ দেয় ডিভিশন বেঞ্চ। ৬ জুলাই পর্যন্ত স্থগিতাদেশ জারি করা হয়। এর ফলে বন সহায়ক পদে নতুন নিয়োগ প্রক্রিয়া এখনই শুরু করতে পারবে না রাজ্য। পাশাপাশি, দু’হাজার অস্থায়ী কর্মীর প্যানেল বাতিলের যে নির্দেশ সিঙ্গল বেঞ্চ দিয়েছিল, আপাতত তার উপরেও স্থগিতাদেশ থাকবে বলে জানিয়েছে উচ্চ আদালত।

    বন সহায়ক পদে এখনই নিয়োগ নয়

    উল্লেখ্য, রাজ্যে বন বিভাগে কর্মী নিয়োগেও (Bana Sahayak Recruitment) দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। বিচারপতি লপিতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সিঙ্গল বেঞ্চের পর্যবেক্ষণে নিয়োগ প্রক্রিয়ার গলদ ধরা পড়ে। তিনি নির্দেশ দেন, দু’মাসের মধ্যে পুরনো প্যানেল বাতিল করে নতুন প্যানেল তৈরি করতে হবে। সেই নির্দেশের উপর স্থগিতাদেশ দিল ডিভিশন বেঞ্চ। বনসহায়ক পদে আবেদনের শেষ দিন ছিল ২৯ মে। গত ১৯ তারিখ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়েছিল। বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি ভিএম ভেলুমণি এবং বিচারপতি রাই চট্টোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়েছে, বন সহায়ক পদে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরুর যে বিজ্ঞপ্তি রাজ্যের তরফে প্রকাশ করা হয়েছিল, তাতে আগামী ৬ জুলাই পর্যন্ত অন্তর্বর্তিকালীন স্থগিতাদেশ থাকবে। 

    আরও পড়ুন: নন্দীগ্রামের মিছিলে ‘না’ পুলিশের, হাইকোর্টের দ্বারস্থ শুভেন্দু

    দু’হাজার জনের পুরনো প্যানেল বাতিল করে নতুন প্যানেল গঠন এবং তার মাধ্যমে পুরনো নিয়োগ প্রক্রিয়া আবার শুরু করার যে নির্দেশ বিচারপতি লপিতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সিঙ্গল বেঞ্চ দিয়েছিল, তার বিরুদ্ধে বিচারপতি বিবেক চৌধুরী এবং বিচারপতি বিশ্বরূপ চৌধুরীর অবকাশকালীন ডিভিশন বেঞ্চে মামলা হয়। প্যানেলে থাকা ৫০ জন এই মামলা করেন। উল্লেখ্য, ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টেবর মাসে বনসহায়ক পদে নিয়োগের জন্য ইন্টারভিউ হয়। দু’হাজার শূন্যপদ ছিল, চুক্তির ভিত্তিতে নিয়োগ হয়। মাসিক ভাতা ১০ হাজার টাকা। সহায়করা মূলত ফরেস্ট গার্ডদের মতোই বনসুরক্ষার কাজ করবেন। এমনটাই ঠিক করেছিলেন রাজ্যের বনকর্তারা। বিরোধীরা প্রথম থেকেই অভিযোগ তোলেন, কিছু লোককে চাকরি পাইয়ে দিতেই এই পদ তৈরি করা হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

LinkedIn
Share