Author: শুভ্র চট্টোপাধ্যায়

  • Kashmir: জঙ্গি নিশানায় কাশ্মীরের জি-২০ সম্মেলন! উপত্যকায় অভিযান এনআইএ-র

    Kashmir: জঙ্গি নিশানায় কাশ্মীরের জি-২০ সম্মেলন! উপত্যকায় অভিযান এনআইএ-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জঙ্গিদের নিশানায় কাশ্মীরে জি-২০ সম্মেলন! তার জন্যই চলছে জঙ্গিদের অর্থ সংগ্রহ ও অস্ত্র মজুতের কাজ। জঙ্গিদের নাশকতার ছক বানচাল করতে তৎপর নিরাপত্তা বাহিনী থেকে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। সোমবার দক্ষিণ কাশ্মীরে বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালায় কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএ। সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপে অর্থায়নের মামলায় পুলওয়ামা ও সোপিয়ানের একাধিক জায়গায় তল্লাশি অভিযান চালায় কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। 

    জি-২০র পর্যটন সংক্রান্ত বৈঠক

    প্রসঙ্গত, মে মাসের ২২ থেকে ২৪ তারিখ পর্যন্ত শ্রীনগরের মাটিতে জি-২০র পর্যটন সংক্রান্ত বৈঠক হবে। দেশের নানা প্রান্তেই জি-২০ সম্মেলনের একাধিক বৈঠক হয়েছে। কিন্তু শ্রীনগরের মতো স্পর্শকাতর কেন্দ্রে এই প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মেলনের আয়োজন হবে। শ্রীনগর ছাড়া লেহ ও লাদাখেও এই সম্মেলন আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে। পাকিস্তান সব সময় এর বিরোধিতা করছে। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সূত্রে খবর, বেশ কিছুদিন ধরেই দক্ষিণ কাশ্মীরের বিভিন্ন এলাকায় পাকিস্তানের মদতে কয়েকটি গোষ্ঠী ছদ্মনাম নিয়ে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপে উসকানি দিচ্ছে। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সম্প্রতি একটি বিবৃতি জারি করে জানিয়েছে, “পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গিরা ড্রোন ব্যবহার করে অস্ত্র, বোমা, মাদক ইত্যাদি সরবরাহ করার চেষ্টা চালাচ্ছে। কাশ্মীর উপত্যকায় তাদের কর্মী এবং ক্যাডারদের কাছে সাহায্য পৌঁছে দিতে চেষ্টা চালাচ্ছে তারা। কিন্তু তা কখনওই সফল হবে না।”

    আরও পড়ুন: কাশ্মীর ঘুরতে যাচ্ছেন? জানুন উপত্যকার ৭ মোহময়ী স্থান সম্পর্কে

    জোরদার নিরাপত্তা 

    জি-২০ সম্মেলনকে নজরে রেখে উপত্যকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। গত ১১ মে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপে জড়িত থাকার অভিযোগে কানসিপোরাতে আব্দুল খালিক রেগুর বাসবভবনে তল্লাশি চালানো হয়। এর পাশাপাশি বারামুল্লা জেলার সাংরি কলোনিতে সোয়েব আহমেদ চুরের বাড়িতে এবং সৈয়দ করিমে জাভেদ আহমেদ ধোবির বাড়িতে অভিযান চালায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এর আগে আদালতের নির্দেশে বেআইনি কার্যকলাপ প্রতিরোধ আইনের আওতায় কাশ্মীরের বিভিন্ন জায়গায় তিন অভিযুক্তের সম্পত্তি বাজেয়াপ্তও করেছিল এনআইএ। এবার নতুন করে অভিযান শুরু করল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Primary Education: জেলার প্রাথমিক স্কুলগুলিতে শিক্ষক বদলির সিদ্ধান্ত পর্ষদের! কী বলা হল নির্দেশে?

    Primary Education: জেলার প্রাথমিক স্কুলগুলিতে শিক্ষক বদলির সিদ্ধান্ত পর্ষদের! কী বলা হল নির্দেশে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জেলার প্রাথমিক স্কুলগুলিতে শিক্ষকদের বদলির সিদ্ধান্ত নিল পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের ডেপুটি সেক্রেটারি বিভিন্ন জেলার প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষা সংসদের চেয়ারম্যানদের চিঠি দিয়েছেন। সেই চিঠিতেই বিভিন্ন জেলায় জেলায় প্রাথমিক স্কুলগুলিতে শিক্ষক ও ছাত্র অনুপাত বজায় রাখার জন্য বদলির প্রক্রিয়া দ্রুত শুরু করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। গত ১০ মে প্রাথমিক শিক্ষকদের বদলি সংক্রান্ত বিষয়ে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা বোর্ডগুলিকে ওই নির্দেশ পাঠানো হয়েছে।

    ছাত্র ও শিক্ষক অনুপাতে সামঞ্জস্য

    প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের তরফে দেওয়া চিঠিতে বলা হয়েছে একাধিক স্কুলগুলিতে ছাত্র ও শিক্ষক অনুপাতে সামঞ্জস্য নেই। কোন কোন জেলায় কোন কোন স্কুলে অনুপাতে সামঞ্জস্যতা নেই তা ইতিমধ্যেই চিহ্নিত করেছে পর্ষদ। সেই তালিকা ও বিভিন্ন জেলার প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষা সংসদের চেয়ারম্যানদের পাঠিয়েছে পর্ষদ। সেই তালিকা দেখেই বিভিন্ন জেলার প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষা সংসদের চেয়ারম্যানদের বদলির প্রক্রিয়া শুরু করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: মৃত সন্তানকে ব্যাগে ভরে বাড়ি ফিরলেন গরিব বাবা! এটাই কি এগিয়ে বাংলার মডেল? কটাক্ষ শুভেন্দুর

    প্রাথমিক শিক্ষকদের বদলির সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে পর্ষদের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে নিতে হবে বলে জানানো হয়েছে। সবার আগে বদলির তালিকা পর্ষদের দফতরে পাঠাতে হবে। পর্ষদ সেই তালিকায় সায় দিলেই তা কার্যকর করতে পারবে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা বোর্ড। এ ক্ষেত্রে এক জন শিক্ষককে তিনি যে জেলায় শিক্ষকতা করছেন, তাঁকে সেই জেলারই অন্য কোনও স্কুলে বদলি করতে হবে। ইতিমধ্যেই মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে স্কুলগুলিতে বদলি প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যদিও কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে এই ছাত্র ও শিক্ষক অনুপাত বজায় রাখতে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বদলি প্রক্রিয়া করছে স্কুল শিক্ষা দফতর। একই পথে হেঁটে প্রাথমিক স্কুলগুলিতেও ছাত্র-শিক্ষক অনুপাতে বজায় রাখতে চায় পর্ষদ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Cyclone Mocha: আমফানের চেয়েও শক্তিশালী! সুপার সাইক্লোন মোকার প্রভাবে তছনছ মায়ানমার, বাংলাদেশ

    Cyclone Mocha: আমফানের চেয়েও শক্তিশালী! সুপার সাইক্লোন মোকার প্রভাবে তছনছ মায়ানমার, বাংলাদেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘণ্টায় ২১০ কিলোমিটার বেগের সুপার সাইক্লোন মোকার প্রভাবে তছনছ মায়ানমারের বিস্তীর্ণ এলাকা। ইতিমধ্যেই প্রাণ হারিয়েছেন তিনজন। ঘরছাড়া হাজার হাজার মানুষ। লণ্ডভণ্ড হয়ে গিয়েছে বাংলাদেশের কক্সবাজার। প্রবল বৃষ্টির তোড়ে আপাতত জলের তলায় তলিয়ে গেছে বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটনস্থল সেন্টমার্টিন দ্বীপ, বহু মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত।

    আমফানের চেয়েও শক্তিশালী

    ১৪ মে, রবিবার সকাল সাড়ে ১১টা নাগাদ অতি তীব্র ঘূর্ণিঝড় হিসাবে মোকা যখন বাংলাদেশের কক্সবাজারকে বাঁ দিকে রেখে মায়ানমারের সিতওয়ে উপকূলে আঘাত হানে, তখন ঝড়ের গতি ঘণ্টায় প্রায় ১৯০ কিলোমিটার। ঝড়ের সর্বোচ্চ গতি কখনও ঘণ্টায় ২১০ কিলোমিটার পর্যন্ত উঠেছে।  মৌসম ভবনের একটি রিপোর্ট অনুযায়ী বঙ্গোপসাগর ধরে মায়ানমার উপকূলের দিকে এগিয়ে যাওয়ার সময়ে মোকা ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে গতিবেগ বাড়িয়েছে ঘণ্টায় ৯০ কিলোমিটারেরও বেশি। ২০২০-র ২০ মে, বকখালিতে যখন আছড়ে পড়েছিল সুপার সাইক্লোন আমফান, তখন তার গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় প্রায় ১৮৫ কিলোমিটার। শক্তিতে মোকা আমফানকেও টেক্কা দিল।

    মোকার ভয়াবহতা

    মোকার (Cyclone Mocha) ভয়াবহতার সাক্ষী রইল মায়ানমার। রবিবার দুপুরে সে দেশের রাখিনিতে আছড়ে পড়ে মোকা।  বহু বাড়ি-ঘর, স্কুল বাড়ি ভেঙে পড়েছে বলে খবর। সাধারণ মানুষকে নিরাপদে রাখার জন্য আগেই ব্যবস্থা করেছিল প্রশাসন। তা সত্ত্বেও মৃত্যু হয়েছে তিনজনের। বেশ কয়েকজন আহত। মায়ানমার সেনার তরফে জানানো হয়েছে, এই ঘূর্ণিঝড়ের ফলে বহু ট্রান্সফর্মার উড়ে গিয়েছে। ভেঙে পড়েছে একাধিক এলাকার মোবাইল টাওয়ার, ল্যাম্পপোস্ট। সরকারি ভাবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ স্পষ্ট না হলেও বিপুল ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: আইসিএসইতে দেশে প্রথম স্থানাধিকারী ৯ জনের মধ্যে বাংলার সম্বিত মুখোপাধ্যায়

    মোকার তাণ্ডবে বাংলাদেশে কমপক্ষে ১১ জন আহত হয়েছেন। ঝড়ের দাপটে ভেঙে পড়েছে বহু ঘরবাড়ি। সমুদ্রের জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হয়ে গিয়েছে কয়েকটি গ্রাম। বিভিন্ন ত্রাণশিবিরে আশ্রয় নিয়েছেন বহু মানুষ। বাংলাদেশের আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, রবিবার দুপুর আড়াইটের সময় সেন্ট মার্টিন দ্বীপে ঝড়ের বেগ ছিল ঘণ্টায় ১৪৭ কিমি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Cyclone Mocha: মোকা আতঙ্কে কাঁপছে বাংলাদেশ! শনিবার রাত থেকেই ভিজবে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গ

    Cyclone Mocha: মোকা আতঙ্কে কাঁপছে বাংলাদেশ! শনিবার রাত থেকেই ভিজবে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দ্রুতগতিতে উপকূলের দিকে এগিয়ে আসছে অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় মোকা (Cyclone Mocha)। ভারতীয় মৌসম ভবনের তরফে জানানো হয়েছে, শেষ ছয় ঘণ্টায় ১৯ কিমি বেগে এগিয়েছে মোকা। আপাতত পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। পোর্টব্লেয়ারের উত্তর ও উত্তর-পশ্চিমে ৫৯০ কিমি, বাংলাদেশের কক্সবাজারের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমে ৫৮০ কিমি এবং মায়ানমারের সিটওয়ের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমে ৪৯০ কিমি দূরে অবস্থান করছে মোকা। আবহবিদরা জানিয়েছেন, মধ্য বঙ্গোপসাগরের থেকে ঘণ্টায় ১৪ কিলোমিটার বেগে উত্তরপূর্ব দিকে সরে যাচ্ছে মোকা। 

    শনিবার সন্ধ্যা থেকেই বৃষ্টি

    মোকার আতঙ্কে কাঁপছে বাংলাদেশ। আবহাওয়া দফতর আরও জানিয়েছে যে, ঘূর্ণিঝড়ের (Cyclone Mocha) প্রভাবে চট্টগ্রাম, সিলেট এবং বরিশালে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হবে। আর সে কারণে কক্সবাজার, বান্দারবন, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি এবং চট্টগ্রাম— এই পাঁচ জেলার পাহাড়ি অঞ্চলে ভূমিধসের সতর্কতা জারি করা হয়েছে। শনিবার সন্ধ্যা থেকেই কক্সবাজার, টেকনাফ, সেন্ট মার্টিন এবং উপকূলীয় এলাকাগুলিতে মোকার প্রভাব পড়তে শুরু করবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। মোকা যতই উপকূলের দিকে এগোচ্ছে, ততই আবহাওয়ার পরিস্থিতি অবনতি হচ্ছে। শনিবার সকাল থেকেই তাই কক্সবাজার বিমানবন্দর থেকে বিমান চলাচল বন্ধ করা হয়েছে।

    প্রস্তুত বাংলাদেশ

    বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ঘূর্ণিঝড় মোকার (Cyclone Mocha) মোকাবিলায় পুরোপুরি প্রস্তুত আছে বাংলাদেশ। যাবতীয় শেল্টার হোম তৈরি রাখা হয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ের সময় বিদ্যুৎ ও গ্যাসের কাজ বন্ধ রাখা হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার থেকে ৫ লক্ষ মানুষকে ইতিমধ্যেই নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করছে প্রশাসন। স্বেচ্ছাসেবকদের প্রস্তুত রাখা হয়েছে। ত্রাণশিবিরও প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এক সপ্তাহের মতো খাবারও মজুত করে রাখা হয়েছে। দেড় হাজারেরও বেশি ত্রাণশিবির তৈরি করা হয়েছে বলে প্রশাসন সূত্রে খবর।

    আরও পড়ুন: শক্তি বাড়িয়ে আসছে মোকা! চূড়ান্ত সতর্কতা বাংলাদেশে, কলকাতা-সহ রাজ্যে বৃষ্টির সম্ভাবনা

    ভিজবে কলকাতা

    মোকা (Cyclone Mocha) আবহে শনিবার থেকে ভিজবে দক্ষিণবঙ্গও। আবহবিদরা জানিয়েছেন, শনিবার সন্ধ্যা থেকেই কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় বৃষ্টিপাত শুরু হবে। যার রেশ চলবে আগামী দু’তিন দিন পর্যন্ত। হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস শনিবার বিকাল থেকেই ঝড়বিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টিপাত শুরু হবে উত্তর ২৪ পরগনার বিভিন্ন জায়গায়। বৃষ্টিতে ভিজবে দুই মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলাও। দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস জারি থাকছে সোমবারেও। মঙ্গল এবং বুধ থেকে তাপমাত্রা আবার বৃদ্ধি পেতে শুরু করবে। দক্ষিণবঙ্গের পাশাপাশি, রবিবার থেকে বুধবার পর্যন্ত উত্তরবঙ্গের প্রতিটি জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ঝড়বৃষ্টি হবে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Morning Tea: বেড-টি মাস্ট! জানেন কী বিপদ ডেকে আনছেন?

    Morning Tea: বেড-টি মাস্ট! জানেন কী বিপদ ডেকে আনছেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিনের শুরুটা চা ছাড়া হয়না! বেড-টি মাস্ট! জানেন কী বিপদ ডেকে আনছেন? খালি পেটে চা খেলে খিদে মরে যায়। যাঁদের গ্যাসট্রিকের সমস্যা রয়েছে কিংবা যাঁদের মনে হচ্ছে ডায়েট করেও ওজন বাড়ছে, তাঁদের কিন্তু আগেই এই খালি পেটে চা বন্ধ করতে হবে। খালি পেটে চা খেলে রক্তে পটাশিয়ামের মাত্রা বেড়ে যায়। খালি পেটে চা খাওয়ার অভ্যাস শরীরের প্রোটিন ও অন্যান্য পুষ্টি উপাদানের সক্রিয়তা কমিয়ে দেয়। ফলে শরীর তার প্রয়োজনীয় পুষ্টি পায় না। খালি পেটে কড়া চা খাওয়ার অভ্যাস আলসারের ঝুঁকি অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়। বিশেষজ্ঞরা তাই বলছেন, দিনের শুরুতেই চা না খেয়ে দু’গ্লাস ইষদুষ্ণ জল খান। এর ৩০ মিনিট পর চিনি ছাড়া লিকার চা খান। চলতে পারে আদা, কাঁচা হলুদ আর গোলমরিচ দেওয়া চা-ও।  চায়ের সঙ্গে একটা বিস্কুট অন্তত খাবেন। 

    লিকার চা-ও খারাপ

    খালি পেটে ব্ল্যাক টি খেলে পেট ফাঁপার সমস্যা দেখা দিতে পারে। যার ফলে পেটে একটা অস্বস্তি তৈরি হয়। খালি পেটে চা খেলে অ্যাসিডিটি বা অম্বলের সমস্যা বাড়ে। খালি পেটে চা খেলে বাড়তে পারে গ্যাসট্রিকের সমস্যা। খালি পেটে চা খেলে চায়ে থাকা ট্যানিন শরীরে বমি বমি ভাব বা ওই রকম অস্বস্তি তৈরি করে।

    দুধ চা কখনওই নয়

    দুধের মধ্যে ক্যালোরি থাকে আর চা-এর মধ্যে যে পরিমাণ ক্যাফেইন থাকে, তা শরীরের জন্য মারাত্মক। এই চা খাওয়ার কিছুক্ষণ পর রক্তে ক্যাফেইনের মাত্রা বেড়ে যায়। খালি পেটে যদি এই চা খান তাহলে অতি দ্রুত পাকস্থলিতে অ্যাসিড তৈরি হয়। দিনভর লেগেই থাকে অ্যাসিডিটির সমস্যা। কোনও রকম দুধ দিয়েই চা বানিয়ে সকালে খাবেন না।  দুধ-চায়ের মধ্যে ক্যালোরি বেশি থাকে বলে তা ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য যেমন খারাপ, তেমনই কিডনির রোগীদেরও কিন্তু খাওয়া ঠিক নয়। 

    আরও পড়ুন: মাইগ্রেনে অতিষ্ঠ জীবন! যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে আত্মহত্যার মতো সিদ্ধান্ত?

    ওয়ার্ক আউটের আগো ‘নো-টি’

    এছাড়াও ওয়ার্ক আউটের আগে খালি পেটে চা খাবেন না। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এতে বিপাক ক্রিয়া কমে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে অনেকখানি। ফলে ওয়ার্ক আউট শুরু করলে সহজে ক্লান্তি আসে। পেশিও দ্রুত ক্লান্ত হয়ে যায়।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি/ডায়েট পরামর্শস্বরূপ। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলুন ও সেই মতো পরামর্শ মেনে চলুন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Karnataka Assembly Election: কর্নাটকে চলছে ভোট গণনা, বিজেপি না কংগ্রেস, মসনদে কে? ফল আজই

    Karnataka Assembly Election: কর্নাটকে চলছে ভোট গণনা, বিজেপি না কংগ্রেস, মসনদে কে? ফল আজই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার সকাল ৮টা থেকে শুরু হল কর্নাটক বিধানসভা ভোটের গণনা। রাজ্যের ৩৬টি গণনাকেন্দ্রে চলছে ভোট গোনার কাজ। গত বুধবার বিধানসভা ভোটে মোট ৭৩.২ শতাংশ ভোট পড়েছিল। ২০১৮ সালেও ভোটের হার ছিল প্রায় একই। ভোট গণনার শুরুতে কংগ্রেস এগিয়ে রয়েছে ১১২টি আসনে, বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ৮৬টি আসনে ও জেডিএস এগিয়ে রয়েছে ১৮টি আসনে।

    ‘জাদু সংখ্যা’ ১১৩

    ২২৪ আসনের কর্নাটক বিধানসভায় গরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজনীয় ‘জাদু সংখ্যা’ ১১৩ কে ছুঁতে পারে তা জানতেই আগ্রহী রাজনৈতিক মহল। গুরুত্বপূর্ণ প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই, বিজেপির সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক সিটি রবি, প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি ডিকে শিবকুমার এবং ৩ প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া (কংগ্রেস), জগদীশ শেট্টার (কংগ্রেস) এবং এইচডি কুমারস্বামী (জেডি-এস)। ভোটগণনার শুরুতে কংগ্রেস এবং বিজেপির লড়াই চলছে জোরদার। কখনও পাল্লা ভারী হচ্ছে কংগ্রেসের দিকে তো কখনও বিজেপি। ভোটগণনা শুরু হতেই হনুমান মন্দিরে পুজো দিয়ে এসেছেন কর্নাটকের বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই। অন্যদিকে, কংগ্রেস নেতা সিদ্দারামাইয়াকে মুখ্যমন্ত্রী করা হোক, গণনার শুরুতে এমন দাবিই করেছেন তাঁর পুত্র ওয়াই সিদ্দারামাইয়া। কংগ্রেস নেতা বলেছেন, ‘‘বিজেপিকে ক্ষমতাচ্যুত করতে আমরা সব করতে রাজি…কর্নাটকের স্বার্থে আমার বাবাকে মুখ্যমন্ত্রী করা উচিত।’’

    ত্রিমুখী প্রতিদ্বন্দ্বিতা

    গত আড়াই দশক ধরেই ত্রিমুখী প্রতিদ্বন্দ্বিতা দেখছে কর্নাটক। ক্ষমতাসীন বিজেপি, প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেস এবং প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী এইচডি দেবগৌড়ার নেতৃত্বাধীন জেডিএস-এর মধ্যে। ২২৪টি আসনের মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে জয়ী হবে বিজেপি, নিজেদের জয় নিয়ে একেবারে নিশ্চিত কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই।

    গত ১০ মে ২২৪টি আসনে কর্নাটকে বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল (Karnataka Assembly Election 2023)। গণনার আগে গোটা রাজ্য কড়া নিরাপত্তার মোড়কে ঢাকা হয়েছে। বুথগুলির বাইরে রয়েছে পুলিশি পাহারা। ভোটের ফল ঘোষণার আগেই কড়া নিরাপত্তার পাহারা দেখা গিয়েছে কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাইয়ের বাড়ির বাইরে।


    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Asian Cup 2024: এএফসি এশিয়ান কাপে কঠিন গ্রুপে ভারত! অস্ট্রেলিয়ার সামনে সুনীলরা

    Asian Cup 2024: এএফসি এশিয়ান কাপে কঠিন গ্রুপে ভারত! অস্ট্রেলিয়ার সামনে সুনীলরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এএফসি এশিয়ান কাপে (Asian Cup 2024) কঠিন গ্রুপে ভারত। গ্রুপ বি-তে রয়েছে মেন ইন ব্লু। সুনীল ছেত্রীদের গ্রুপে রয়েছে অস্ট্রেলিয়া, উজবেকিস্তান এবং সিরিয়া। বৃহস্পতিবার কাতারের দোহায় টুর্নামেন্টের ড্র অনুষ্ঠিত হয়। আগামী বছর ১২ জানুয়ারি থেকে ১০ ফেব্রুয়ারি কাতারে অনুষ্ঠিত হবে এএফসি এশিয়ান কাপ।

    ভারতের গ্রুপে কারা

    এশিয়ান কাপে (Asian Cup 2024) ভারতের গ্রুপে সব থেকে কঠিন প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া। কাতার বিশ্বকাপে প্রি-কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছিল তারা। বিশ্ব ফুটবল চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনার বিপক্ষেও খেলেছে তারা। লিয়োনেস মেসিদের বিরুদ্ধে খুব খারাপ খেলেনি অস্ট্রেলিয়া। ৩৫ মিনিট পর্যন্ত মেসিদের আটকে রাখে অস্ট্রেলিয়ার রক্ষণ। তার পরে মেসির একক দক্ষতায় গোল ও পরে গোলরক্ষকের ভুলে একটি গোল খায় তারা। তাদের বিরুদ্ধেই এ বার খেলতে হবে সুনীলদের।ভারতের গ্রুপে আরও যে দু’টি দেশ রয়েছে তারা হল সিরিয়া ও উজবেকিস্তান। ধারেভারে ভারতের থেকেও শক্তিশালী তারা।  ফিফা র‌্যাঙ্কিং অনুযায়ী, অস্ট্রেলিয়া আছে ২৯ নম্বর স্থানে। উজবেকিস্তান ৭৪ নম্বরে আছে। সিরিয়া আছে ৯০ নম্বর স্থানে। সেখানে ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ভারত ১০১ নম্বর স্থানে আছে। 

    নকআউটের হাতছানি

    এই প্রথম পরপর দু’বার এশিয়ার সবচেয়ে বড় অন্তর্দেশীয় প্রতিযোগিতার অংশ নিতে চলেছে ভারত। মোট ছয় গ্রুপে ভাগ করা হয়েছে ২৪টি দলকে। প্রতি গ্রুপ থেকে দুটি করে দল প্রি কোয়ার্টার ফাইনালে যাবে। গ্রুপের তিন নম্বর দলগুলির মধ্যে সেরা চারের মধ্যে থাকতে পারলেও নকআউটের হাতছানি থাকবে। এদিন দোহায় টুর্নামেন্টের ড্রয়ে উপস্থিত ছিলেন অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বকাপ তারকা টিম কাহিল, ভারতের প্রাক্তন মহিলা ফুটবলার মেমল রকি, কোরিয়ান ফুটবল তারকা পার্ক জি সুং এবং কাতারের অধিনায়ক হাসান আল হেদোস। হাজির ছিলেন ভারতের কোচ স্টিমাচও। 

    আরও পড়ুন: অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ম্যাচ ভারতের! বিশ্বকাপে কবে পাকিস্তানের সামনে টিম ইন্ডিয়া?

    কঠিন লড়াই

    এই নিয়ে পঞ্চমবার এশিয়ান কাপের মূলপর্বে অংশ নিতে চলেছে ভারত। চার বছর আগে এএফসি এশিয়ান কাপের মূলপর্বে থাইল্যান্ডের বিরুদ্ধে ৪-১ গোলে জয় দিয়ে শুরু করলেও সংযুক্ত আরব আমিরশাহি, বাহরিনের কাছে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিয়েছিল ভারত। এবার নকআউটে যাওয়ার আপ্রাণ চেষ্টা করবেন সুনীলরা।‌ তবে, এশিয়ান কাপে যে গ্রুপে পড়েছে ভারত, তাতে প্রথম দুইয়ে শেষ করা যথেষ্ট কঠিন বলে মত বিশেষজ্ঞদের। তাঁদের মতে, ভারতকে নিজেদের সর্বস্ব উজাড় করে দিতে হবে। 

    এশিয়ান কাপের গ্রুপবিন্যাস

    গ্রুপ ‘এ’: কাতার, চিন, তাজিকিস্তান এবং লেবানন। 

    গ্রুপ ‘বি’: অস্ট্রেলিয়া, উজবেকিস্তান, সিরিয়া এবং ভারত। 

    গ্রুপ ‘সি’: ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরশাহি, হংকং এবং প্যালেস্তাইন।

    গ্রুপ ‘ডি’: জাপান, ইন্দোনেশিয়া, ইরাক এবং ভিয়েতনাম। 

    গ্রুপ ‘ই’: দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়া, জর্ডন এবং বাহারিন। 

    গ্রুপ ‘এফ’: সৌদি আরব, থাইল্যান্ড, কিরঘিস্তান এবং ওমান।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Visva Bharati: বিশ্বভারতীর মুকুটে নয়া পালক! শান্তিনিকেতন পেতে চলেছে বিশ্ব হেরিটেজের স্বীকৃতি

    Visva Bharati: বিশ্বভারতীর মুকুটে নয়া পালক! শান্তিনিকেতন পেতে চলেছে বিশ্ব হেরিটেজের স্বীকৃতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ তালিকায় ফের উঠে এল বাংলা।​ রবীন্দ্র জয়ন্তীর পরেই জানা গেল সুখবর। ইউনেস্কোর (UNESCO) ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ তালিকায় ঠাঁই পেতে চলেছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতিধন্য বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়। দুর্গাপুজো ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ তালিকায় জায়গা করে নেওয়ার পর এবার শান্তিনিকেতনের পালা। ২৫ বৈশাখের ঠিক পরদিন, বুধবার ট্যুইট করে এই কথা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি মন্ত্রী জি কিষাণ রেড্ডি। 

    বিশ্বে প্রথম হেরিটেজ বিশ্ববিদ্যালয়

    এই প্রথম কোনও সক্রিয় বিশ্ববিদ্যালয়কে রাষ্ট্রসংঘের তরফ থেকে হেরিটেজ তকমা দেওয়া হবে। কারণ এই হেরিটেজ তকমা এতদিন দেওয়া হতো স্মৃতিসৌধগুলিকে। এই হেরিটেজ বা ঐতিহ্যশালী তকমার কথা বিশ্বভারতীর উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীর মুখে আগেই শোনা গিয়েছিল। এ বছরের গোড়াতেই তিনি বলেছিলেন, বিশ্বভারতী হেরিটেজ বিশ্ববিদ্যালয় তকমা পেতে চলেছে। বিশ্বে প্রথম হেরিটেজ বিশ্ববিদ্যালয়। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জানিয়েছেন, ইউনেস্কোর উপদেষ্টা সংগঠন (The International Council on Monuments and Sites) বা ইকোমসের পক্ষ থেকে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ তালিকায় বিশ্বভারতীর নাম নথিভুক্তিকরণের সুপারিশ করা হয়েছে। বিশ্বভারতী এই তকমা পেতে চলায়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।

    আরও পড়ুন: পড়ল রেকর্ড ভোট, ত্রিশঙ্কু হবে কর্নাটক বিধানসভা?

    খুশির হাওয়া শান্তিনিকেতনে

    জানা গিয়েছে, ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে সৌদি আরবের রিয়াধে ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ কমিটির সভায় আনুষ্ঠানিকভাবে শান্তিনিকেতনকে ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ (UNESCO World Heritage) বলে ঘোষণা করা হতে পারে। ২০২১ সালের ১২ ডিসেম্বর শান্তিনিকেতনে এসেছিলেন ইউনেস্কোর তিন সদস্যের প্রতিনিধি দল। তাঁদের সামনে শান্তিনিকেতনের স্থাপত্য, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে তুলে ধরে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের স্বীকৃতির প্রস্তাব রাখা হয়েছিল। তারপরই সরকারিভাবে সুপারিশ করা হয়েছে। এই সুখবর প্রকাশ্যে আসার পরেই শান্তিনিকেতন জুড়ে যেন উৎসবের আমেজ। বিশ্বভারতী অধ্যাপক কিশোর ভট্টাচার্য বলছেন, নতুন এই সাফল্যের কৃতিত্ব আচার্য ও উপাচার্যর। আমরা এই খবরে খুশি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: শুভেন্দুর রক্ষাকবচের মেয়াদ বাড়াল হাইকোর্ট

    Suvendu Adhikari: শুভেন্দুর রক্ষাকবচের মেয়াদ বাড়াল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) রক্ষাকবচের মেয়াদ বাড়াল কলকাতা হাইকোর্ট। কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্তের বেঞ্চ শুভেন্দুর রক্ষাকবচের মেয়াদ ২৬ জুন পর্যন্ত বাড়িয়ে দিলেন। এর আগে বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা শুভেন্দুকে রক্ষাকবচ দিয়েছিলেন। ২৬ জুন মামলার পরবর্তী শুনানি। 

    রক্ষাকবচ প্রসঙ্গ

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) বিরুদ্ধে পুলিশি ব্যবস্থা নেওয়ার ব্যাপারে স্থগিতাদেশের মেয়াদ বুধবার আরও বাড়ানো হল। এদিন শুভেন্দুর আইনজীবীরা বলেন, এই রক্ষাকবচের ফলে আগের সাতটি মামলার সূত্রে বিরোধী দলনেতাকে গ্রেফতার করা যাবে না। সেই সঙ্গে নতুন কোনও এফআইআর তাঁর বিরুদ্ধে দায়ের করতে গেলে আদালতের অনুমতি নিতে হবে। একুশের ভোটের পর শুভেন্দুর বিরুদ্ধে ওই সাতটি মামলা দায়ের হয়েছিল। তার পরই হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন শুভেন্দু। আদালত তাঁকে রক্ষাকবচ দেওয়ায় বিতর্ক জুড়েছিল শাসক দল তৃণমূল।

    আরও পড়ুন: গ্রেফতার ইমরান! মোদির বিরুদ্ধে মামলা করতে চেয়ে ট্যুইট পাক অভিনেত্রীর, কী বলল দিল্লি পুলিশ?

    আগের রায় বহাল

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) অভিযোগ, ২০২১ সালে বিধানসভা ভোটার পর থেকে শাসকদল তাঁর বিরুদ্ধে এখনও পর্যন্ত ২৬ টি মামলা করেছে। অধিকাংশ মামলাতেই শাসকদল হেরে গিয়েছে। রাজ্য স্তরে পুলিশকে রাজনৈতিক উদ্দেশে ব্যবহারের অভিযোগ আগেই তুলেছিলেন শুভেন্দু। এ ব্যাপারে বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার দ্বারস্থ হলে তিনি শুভেন্দুকে রক্ষাকবচ দেন। তা নিয়েই তৃণমূল প্রশ্ন তোলে।  বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা বিরোধী দলনেতার প্রতি নরম মনোভাব দেখাচ্ছেন এই অভিযোগে তাঁর বাড়ির সামনে পোস্টারও পড়ে। একই ধরনের পোস্টার পড়ে হাইকোর্টেও। শাসকদলপন্থী একদল আইনজীবী বিচারপতি মান্থার এজলাসে বিক্ষোভ দেখান। এমনকী তাঁর এজলাস বয়কটেরও ডাক দেওয়া হয়। তা নিয়ে মামলা এখনও কলকাতা হাইকোর্টে তিন সদস্যের বিশেষ বেঞ্চের বিচারাধীন। বুধবার বিচারপতি সেনগুপ্ত শুভেন্দুর ক্ষেত্রে বিচারপতি মান্থার নির্দেশই বহাল রাখলেন। বাড়ানো হল বিরোধী দলনেতার রক্ষাকবচের মেয়াদ। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: ১৭টি জেলায় ছড়িয়ে নিয়োগ দুর্নীতির জাল! চার্জশিটে আর কী কী জানাল ইডি?

    Recruitment Scam: ১৭টি জেলায় ছড়িয়ে নিয়োগ দুর্নীতির জাল! চার্জশিটে আর কী কী জানাল ইডি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের ১৭টি জেলার আনাচে-কানাচে ছড়িয়েছিল নিয়োগ দুর্নীতির (Recruitment Scam) জাল। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা জানিয়েছে, তৃণমূলের বহিষ্কৃত নেতা শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে তারা প্রাথমিকের চাকরিপ্রার্থীদের একটি তালিকা হাতে পেয়েছিল। তালিকায় যেমন উত্তরবঙ্গের কোচবিহার, মালদহ, জলপাইগুড়ি, শিলিগুড়ি, দুই দিনাজপুরের নাম রয়েছে, তেমনই নাম রয়েছে দক্ষিণবঙ্গের হুগলি, নদীয়া, বর্ধমান, বাঁকুড়া, বীরভূম, পুরুলিয়া, মুর্শিদাবাদ, দুই মেদিনীপুর, উত্তর ২৪ পরগনা এবং কলকাতার নামও। সোমবার শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায় ও অয়ন শীলের বিরুদ্ধে চার্জশিট দিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। সেই চার্জশিটে শান্তনু ও অয়নের স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তির উল্লেখ করার পাশাপাশি কী ভাবে চাকরি বিক্রি হয়েছে কী ভাবে নগদ টাকার হাত বদল হয়েছে, সমস্তটাই উল্লেখ করা হয়েছে।

    নামে-বেনামে সম্পত্তি

    ইডি সূত্রে খবর, নিয়োগকাণ্ডে (Recruitment Scam) ধৃত শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অয়ন শীলের নামে একগুচ্ছ অভিযোগের উল্লেখ রয়েছে সেই চার্জশিটে। নামে-বেনামে মোট ১৪টি সম্পত্তি রয়েছে শান্তনুর। ৭টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে রয়েছে ৪৭ লক্ষ ৯৪ হাজার টাকা। পাশাপাশি বহিষ্কৃত তৃণমূল নেতার কর্মচারী থেকে একাধিক সঙ্গীর নামেও সম্পত্তি থাকার হদিস পাওয়া গিয়েছে বলে চার্জশিটে দাবি করেছে ইডি। তদন্তকারী আধিকারিকদের দাবি, শান্তনুর বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে প্রাথমিকের চাকরিপ্রার্থীদের একটি তালিকা উদ্ধার হয়েছিল। সেই তালিকায় রাজ্যের ১৭টি জেলার ৩৪৬ জন প্রার্থীর নাম রয়েছে। যার মধ্যে অন্তত ১০ জন অযোগ্য প্রার্থীকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। ৩৪৬ জনের তালিকায় ১৪৮ জন চাকরিপ্রার্থীই বীরভূমের বাসিন্দা। তালিকায় এর পরেই রয়েছে মুর্শিদাবাদ। সংখ্যার নিরিখে তার পরে রয়েছে মালদহ, কোচবিহার, বর্ধমান, উত্তর দিনাজপুর, পুরুলিয়া। সবচেয়ে কম প্রার্থী দক্ষিণ ২৪ পরগনার। সেখান থেকে মাত্র একজন প্রার্থী চাকরির জন্য শান্তনুদের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। 

    আরও পড়ুন: ১৯ মে প্রকাশিত হবে মাধ্যমিকের ফল, ঘোষণা পর্ষদের

    শান্তনুর বিরুদ্ধে চিঠি

    টাকা দিয়ে চাকরি না পাওয়ার বিষয়টিও জায়গা পেয়েছে ইডির চার্জশিটে । শান্তনুর বিরুদ্ধে লেখা একটি চিঠি এই তদন্তে ইডির হাতিয়ার। চাকরি পেতে কয়েক জন চাকরি প্রার্থীর তরফে দেওয়া হয়েছিল ১ কোটি ৩৯ লক্ষ টাকা।চার্জশিটে উল্লেখ রয়েছে, যে চিঠি পেয়েছিলেন শান্তনু, তাতে জমি বিক্রি করে টাকা জোগাড় করেছিলেন অনেকে বলে জানতে পেরেছে ইডি। কিন্তু চার বছর অপেক্ষার পর মেলেনি চাকরি, টাকা ফেরত পেতে শান্তনুকে হোয়াটসঅ্যাপে পাঠানো হয়েছিল চিঠি। ইডির কাছে শান্তনু নিজেও ওই চিঠি প্রাপ্তির কথা স্বীকার করেছিলেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share